এই পুলিশ টিমকে ধন্যবাদ। এরকম সাংবাদিক, পুলিশ, আইনজীবী, সরকারি চাকুরীজীবী, মুক্তিযোদ্ধা, কৃষক লীগ শ্রমিক লীগ এর স্টিকার যারা ব্যবহার করেন তাদেরকে আইনের আওতায় আনা উচিত। সবচেয়ে বেশি ভুয়া স্টিকার ব্যবহার করেন সাংবাদিক নামে।
Cornell , General, brigadier emonki chief of army jei betai ashuk sobar uporer baap police Unfortunately, amader desh e power er sothik babohar kom kore police.Otherwise, we could be a great country.
@adi0517 আপনি নিঃসন্দেহে একজন বেয়াদব বা পাগল। কোন বাহিনীর পদমর্যাদা কে হেয় পতিপন্ন করা কতোটা যৌক্তিক। আপনি নিজের জাতকে আরেকবর পরিচিত করে দিলেন। এই জন্যই তো পুলিশ মারা গেলে আলহামদুলিল্লাহ বলে (নাউজুবিল্লাহ)। যে যার দায়িত্ব পালন করবেন অবশ্যই সম্মান প্রদর্শন পূর্বক। কমেন্ট করার আগে মানুষ হয়ে কমেন্ট করবেন। ধন্যবাদ
ওয়ারী বিভাগের ডিসি স্যারকে অনেক ধন্যবাদ জানাই এই রকম উদ্যোগ নেওয়ার জন্য।। আমাদের ঢাকা সিটিতে অনেক গাড়িতে ভুয়া স্টিকার লাগিয়ে রেখেছে ওইসব গাড়িগুলোকে আইনের আওতায় আনা হোক এইভাবে ❤❤
আপনি আর্মি পারসন হলে স্টিকার ব্যবহার করেন তাতে তো কোন সমস্যা নাই। এখানে তারা অভিযান পরিচালনা করতেছে কোন সংস্থার সদস্য না হয়েও ওই সংস্থার স্টিকার গুলো সে ব্যবহার করতেছে। পুলিশের একটা সাব ইন্সপেক্টর এর গাড়িতেও মামলা দিছে। ভালো করে বুঝে শুনে তারপর মন্তব্য করা উচিত।
পুলিশ বাহিনীকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি সাময়িক কার্যক্রমের জন্য। পুলিশ হয়ে পুলিশের গাড়িতে অভিযান এটা আগে দেখিনি। যাক সুবুদ্ধি উদয় হইছে মনে হয়। আশা করি এটা কোনো নতুন ট্র্যাপ না। ভালো উদ্যোগ ❤
যে সব প্রাইভেট গাড়িতে পুলিশ লেখা স্টিকার লাগানো থাকে তাদের বিরুদ্ধে কি পদক্ষেপ নিচ্ছেন ? পারলে সরকারী গাড়ির সাইরেন গুলা খুলেন সরকারী অফিস এর পিয়ন ও সাইরেন বাজায়া রাস্তায় ঘুরে ।
অত্যন্ত সময়োপযোগী পদক্ষেপ। ব্যক্তিগত যত গাড়িতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, বাহিনী, সংবাদ মাধ্যমের স্টিকার লাগানো হয়ে থাকে, মাঝেমধ্যে যাচাই করা হলে দেখা যাবে প্রচুর সংখ্যক ভুয়া বা অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
বর্তমানে অনেক স্টিকারযুক্ত গাড়িতেই মামলা দেওয়া হচ্ছে, কিন্তু বিষয় টি নিয়ে কোথাও স্পষ্ট নির্দেশনা পেলাম না। দুইদিন আগে ট্রাফিক মতিঝিল বিভাগের এক সার্জেন্ট কে সংশ্লিষ্ট আইনের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে উনি বললেন মামলা করা হয়েছে এমন কেউ থেকে জেনে নিতে, যা মোটেই প্রত্যাশিত নয়। কিছুক্ষেত্রে বলা হচ্ছে গাড়ি উল্লেখ্য কোম্পানির নামে রেজিস্ট্রার্ড হতে হবে, কিছুক্ষেত্রে বলা হচ্ছে মালিকের সরাসরি সংশ্লিষ্টতা থাকতে হবে। আবার অনেকক্ষেত্রে ক্যান্টনমেন্ট এর এন্ট্রিগেইট কিংবা পার্কিং স্টিকার এও মামলা দেওয়া হচ্ছে।। কিন্তু নিরাপত্তাবাহিনীর স্টিকার ব্যতীত অন্য কোনো স্টিকার ই জননিরাপত্তার সাথে সংশ্লিষ্ট নয়। এমতাবস্থায় জননিরাপত্তা র সাথে সংশ্লিষ্ট নয় এরূপ কোনো সংস্থার স্টিকার যদি ব্যবহার করা হয় যেখানে সেই গাড়ির মালিক সংস্থার সাথে সরাসরি জড়িত না হলেও মালিকের পরিবারের কোনো সদস্য, যিনি এই গাড়ি নিয়মিত ব্যবহার করেন তিনি সেই সংস্থার সাথে জড়িত, সেটা কোন বিধিতে দন্ডযোগ্য অপরাধ? এমতাবস্থায় সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ এর কোন ধারায় এসব অপ্রয়োজনীয় মামলা দেওয়া হচ্ছে? আর কেনই বা একেক জায়গায় বিষয়টি কে একেকভাবে ইন্টারপ্রেট করা হচ্ছে? কেউ জেনে থাকলে জানাবেন। ধন্যবাদ।।
এখানে একটা জিনিস পরিষ্কার আমরা কেউ ছোট হতে চাই না মানে ভুল যে করেছি তা কেউ স্বীকার করতে চাই না, এজন্য আজ আমরা গরিব গরিব হয়ে গেলাম, মন-মানসিকতা উন্নত হয়নি।
পুলিশের এই অভিযান প্রশংসনীয়। তবে তাদের আরো প্রফেশনাল হতে হবে। পুলিশ, সেনাবাহিনী, সাংবাদিক, আইনজীবী, ডাক্তার,মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সহ আরো অনেক স্টিকার যানবাহনের সামনে / পিছনে লাগানো থাকে। এইসকল পেশাজীবি হলেই কি এসব স্টিকার যানবাহনে লাগানো যাবে? এসকল অবৈধ স্টিকারযুক্ত গাড়ি ধরে কোন ছাড় না দিয়ে আইন অনুযায়ী ব্যাবস্থা নেয়া দরকার। ট্রাফিক পুলিশ সহো রাস্তার মানুষদের ওপর প্রভাব বিস্তার করাই এসকল স্টিকারের মুল উদ্দেশ্য।
সরকারি কোন গাড়ি সরকারি অফিসের সময়ের বাহিরে কেউ যেন আর ব্যাবহার নাকরে , এই রকম একটা আইন হওয়া দরকার। আমাদের দেশে সরকারি গাড়ি নিজেদের মন মত ব্যাবহার করে । কেউ যেন কোন গাড়িতে কোন প্রকার স্টিকার না ব্যাবহার করে যা দেখে ট্রাফিক পুলিশ নিজকে ভয় পেতে হয় ।
বহু বছরের মনের চাওয়া পূরন। ধন্যবাদ পুলিশ কে। বিভিন্ন জায়গায় এই ধরনের হরেক রকমের স্টিকার মেরে যারা গাড়ি চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। এটা চলমান থাকা উচিত।
ভুয়া স্টিকার লাগিয়ে সারা রাজধানী জুড়ে ঘুরে বেড়ানো সেই মানুষগুলোকে পর্দার সামনে এনে শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক যারা বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান বা কোনো বাহিনীর অবমাননা করে স্টিকার লাগিয়ে
পুলিশ টিমকে ধন্যবাদ। এরকম সাংবাদিক, পুলিশ, আইনজীবী, সরকারি চাকুরীজীবী, মুক্তিযোদ্ধা, কৃষক লীগ শ্রমিক লীগ এর স্টিকার যারা ব্যবহার করেন তাদেরকে আইনের আওতায় আনা উচিত। সবচেয়ে বেশি ভুয়া স্টিকার ব্যবহার করেন সাংবাদিক নামে।
অনেক গাড়িতে পুলিশ স্টিকার লাগানো থাকে যা 99 ভাগই ভুয়া এই গাড়িগুলো রেন্ট এ কারের যেগুলি পুলিশ লাগিয়ে ঘুরে পুলিশ স্টিকার লাগালে পুলিশ আর চাঁদা নেয় না রাস্তাঘাটে সাংবাদিক স্টিকার লাগানোর কি কোন আইন আছে তাহলে কাল থেকে আমি লাগাবো আমার জানা মতে কোন স্টিকারই লাগানোর আইন নেই গাড়িতে শুধু শুধুমাত্র সরকারি প্রাধীকার গাড়ি গুলিতে স্টিকার লাগানোর অনুমতি আছে দয়া করে কেউ গাড়িতে স্টিকার লাগাবেন না কারণ আপনি নিজে গাড়ি ড্রাইভ করেন না গাড়ি ড্রাইভ করে আপনার ড্রাইভার স্টিকার লাগানো থাকলে ড্রাইভার বেপরোয়া হয়ে যায় কাউকে তোয়াক্কা করে না মনে করে আমার মালিক অনেক ভিআইপি উনি সবকিছু উল্টিয়ে ফেলবে
পুলিশের এই টিমকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ❤
ধন্যবাদ ভাই এরকম এরকম অভিযান করার জন্য সারাদেশ জুড়ে আরো বেশি বেশি অভিযান করুন আর অবৈধ যারা ক্ষমতা ব্যবহার করে তাদের ধরুন।
এই পুলিশ টিমকে ধন্যবাদ। এরকম সাংবাদিক, পুলিশ, আইনজীবী, সরকারি চাকুরীজীবী, মুক্তিযোদ্ধা, কৃষক লীগ শ্রমিক লীগ এর স্টিকার যারা ব্যবহার করেন তাদেরকে আইনের আওতায় আনা উচিত। সবচেয়ে বেশি ভুয়া স্টিকার ব্যবহার করেন সাংবাদিক নামে।
Right
রাইট!!
Cornell , General, brigadier emonki chief of army jei betai ashuk sobar uporer baap police Unfortunately, amader desh e power er sothik babohar kom kore police.Otherwise, we could be a great country.
@adi0517 আপনি নিঃসন্দেহে একজন বেয়াদব বা পাগল। কোন বাহিনীর পদমর্যাদা কে হেয় পতিপন্ন করা কতোটা যৌক্তিক। আপনি নিজের জাতকে আরেকবর পরিচিত করে দিলেন। এই জন্যই তো পুলিশ মারা গেলে আলহামদুলিল্লাহ বলে (নাউজুবিল্লাহ)। যে যার দায়িত্ব পালন করবেন অবশ্যই সম্মান প্রদর্শন পূর্বক। কমেন্ট করার আগে মানুষ হয়ে কমেন্ট করবেন। ধন্যবাদ
@@adi0517একদম সঠিক বলেছেন
আজকে বাংলার পুলিশের ব্যাবহার দেখে মুগ্ধ হলাম ধন্যবাদ।
বাংলার জনগনের ব্যাবহার ভালো হলে পুলিশের ব্যাবহারও ভালো হবে এটাই স্বাভাবিক
Police ke taka dey kara? Keno dey? Ar police ke taka khete baddho kore kara?
@@lovefashion5703 পুলিশ টাকা খেতে বাধ্য হয়?
নিজে থেকে খায় না? :D
তাই নাকি?... পুলিশের নিয়োগপত্রে এমন শর্ত লেখা আছে নাকি, দাদা? @@shahidbp2670
ভাইয়া আজকে পুলিশের সাথে প্রেস মিডিয়া আছে তাই😂😂😂
ভালো লাগলো এই উদ্যোগ।
নিয়মিত এই অভিযান অব্যাহত থাকুক এই কামনা করি।
প্রতারক ও বাটপারদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিন।
দারুন কার্যক্রম ডিএমপি!!! ঢাকা শহরের সব জায়গায় অভিযান অব্যাহত রাখুন। ট্রাফিক আইনের সংজ্ঞাই বদলে(সঠিক রুপে ফেরা) যাবে অচিরে।
খুব ভালো কাজ হয়েছে, এটা চলমান রাখা উচিত, সব স্টিকার ধারীদের এভাবে চেক করলে দেখা যাবে এর ৮০% ই ভুয়া
প্রশংসনীয় উদ্যোগ। সারাদেশে অভিযান চালানো হোক।
গাড়িতে ইস্টিকার থাকলেই অবশ্যই চেক করতে হবে যে আসলেই প্রকৃতপক্ষে ওই স্টিকারটা ওনার বহন যোগ্যতা আছে কিনা
সাংবাদিক, পুলিশ, আইনজীবী এসব নামে যাদের স্টিকার আছে তাদেরও মামলা দেন।
সহমত
ওয়ারী বিভাগের ডিসি স্যারকে অনেক ধন্যবাদ জানাই এই রকম উদ্যোগ নেওয়ার জন্য।।
আমাদের ঢাকা সিটিতে অনেক গাড়িতে ভুয়া স্টিকার লাগিয়ে রেখেছে ওইসব গাড়িগুলোকে আইনের আওতায় আনা হোক এইভাবে ❤❤
এই পুলিশ টিমকে ধন্যবাদ এমন পুলিশ টিম আরো চাই
আসসালামু আলাইকুম, টোটাল টিমকে স্যলুট জানাই, এরকম ভুয়া ষ্টিকার ব্যবহার করে সকল অপরাধ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এ ধরনের অভিযান জোরদার করা হোক।
সবচেয়ে বেশি স্টীকার ব্যাবহার করে পুলিশ।
সবচেয়ে বেশি রিকুইজিশন গাড়ি ব্যাবহার করে এই জন্য।
রাস্তায় বের হলেই দেখি গাড়ির সামনে পুলিশ লেখা।খুব সুন্দর করে আর্মিকে পঁচালেন।
Right
আপনি আর্মি পারসন হলে স্টিকার ব্যবহার করেন তাতে তো কোন সমস্যা নাই। এখানে তারা অভিযান পরিচালনা করতেছে কোন সংস্থার সদস্য না হয়েও ওই সংস্থার স্টিকার গুলো সে ব্যবহার করতেছে। পুলিশের একটা সাব ইন্সপেক্টর এর গাড়িতেও মামলা দিছে। ভালো করে বুঝে শুনে তারপর মন্তব্য করা উচিত।
সঠিক বলেছেন আপনি |
হালার পো ভালো কাজ করলে ও তোমার গা জ্বলে, সবাইরে জুতা দিয়া পিঠ
আপনার মাথায় টাটকা গোবর
পুলিশ বাহিনীকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি সাময়িক কার্যক্রমের জন্য।
পুলিশ হয়ে পুলিশের গাড়িতে অভিযান এটা আগে দেখিনি।
যাক সুবুদ্ধি উদয় হইছে মনে হয়।
আশা করি এটা কোনো নতুন ট্র্যাপ না।
ভালো উদ্যোগ ❤
সাধারণ জনগনের চাইতে। সাংবাদিক বেশি।
সুন্দর, উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ট্রাফিক পুলিশ ও সাংবাদিকদেরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
চলমান থাকুক এই অভিযান।
শুভকামনা।
সবই লোক দেখানো😂 খোঁজ নিয়ে দেখেন তো থানায় যেয়ে বাংলাদেশের কয়টা মানুষ পুলিশের দ্বারা সেবা পেয়েছে😢😢😢
মিডিয়ার গাড়িগুলোর বেশির ভাগ কাগজ নাই 😂
অসংখ্য ধন্যবাদ এই ভাবে কাজ হলে আমরা
মানব জাতি উন্নতি করতে পারবো
দুই মাস মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেছে দেখে নাই কিন্তু বিড়ালকে ইমারজেন্সি ভ্যাকসিন দিতে নিয়ে যাইতেছে
আজব জাতী বলে কথা
সত্যিই প্রশংসনীয় সারা দেশে এরকম অভিযান হোক ❤❤
সঠিক পদক্ষেপ। আরো আগে নেয়া দরকার ছিল।
পদক্ষেপ পরে হলেও চলমান থাকুক |
ধন্যবাদ সবাইকে.. কঠিন বিচার চাই
নিয়মিত এরকম চালিয়ে যান, আর ওত কথা না বলে ফাইন করেন বিদেশের পুলিশের মত।
Habibi aita bidesh na bangladesh 🤢
যানবাহনে সব ধরনের স্টিকার নিষিদ্ধ করা উচিত, যে চাকরি করবে, কিংবা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত তিনি প্রয়োজনে আইডি কার্ড গলায় ঝুলিয়ে নিবে।
Right
স্টিকার থাকলে কি পুলিশ ভয় পায়? স্টিকার থাকলে কি পুলিশ ধরবেনা এমন আইন আছে? তাহলে স্টিকার এর সমস্যা কোথায়?
@@learninganyexperience3543 100% right.
স্টিকার থাকবে কেন গাড়িতে
ঢাকাতে একটি বাসের ফিটনেস নাই সব গুলো লক্কর জক্কর বাস তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান চালান।
এই অভিযান স্টিকার লাগানো গাড়ির বিরুদ্ধে।
সেটা করা যাবে না তারা মাসিক দেয়।
ধন্যবাদ জানাই সকল পুলিশ সদস্য কে
মাশাল্লাহ এই অভিযান অব্যাহত থাকুক স্যার আপনাদের সালাম
যে সব প্রাইভেট গাড়িতে পুলিশ লেখা স্টিকার লাগানো থাকে তাদের বিরুদ্ধে কি পদক্ষেপ নিচ্ছেন ? পারলে সরকারী গাড়ির সাইরেন গুলা খুলেন সরকারী অফিস এর পিয়ন ও সাইরেন বাজায়া রাস্তায় ঘুরে ।
সেইগুলো আগেই খুলে ফেলেছে।
পুলিশের টিম কে ধন্যবাদ। এরকম অভিযান আরও কঠোর করা হোক
এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকুক... ধন্যবাদ বাংলাদেশ পুলিশ।
একেবারে উচিত শিক্ষা
অত্যন্ত সময়োপযোগী পদক্ষেপ। ব্যক্তিগত যত গাড়িতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, বাহিনী, সংবাদ মাধ্যমের স্টিকার লাগানো হয়ে থাকে, মাঝেমধ্যে যাচাই করা হলে দেখা যাবে প্রচুর সংখ্যক ভুয়া বা অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
এই কর্মকর্তা কি নিজেকে খুব বড় মনে করে?
লোকটা অপরাধ করেছে আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ নিক এতে আমার কোন কথা নেই আমার কথা হলো উনি তুমি করে সম্মোধন করার কে?
তুমিটা কি অসম্মানজনক 😅
এগিয়ে জাও তোমরা সেলুট তোমাদের
স্টিকার ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হোক
প্রতারক ও বাটপারদের বিরুদ্ধে এমন ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
ধন্যবাদ পুলিশ স্যার এবং অসংখ্য পুলিশ কে এভাবে ভুয়া স্টিকার গাড়িগুলো ধরা উচিত এবং যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত
বর্তমানে অনেক স্টিকারযুক্ত গাড়িতেই মামলা দেওয়া হচ্ছে, কিন্তু বিষয় টি নিয়ে কোথাও স্পষ্ট নির্দেশনা পেলাম না। দুইদিন আগে ট্রাফিক মতিঝিল বিভাগের এক সার্জেন্ট কে সংশ্লিষ্ট আইনের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে উনি বললেন মামলা করা হয়েছে এমন কেউ থেকে জেনে নিতে, যা মোটেই প্রত্যাশিত নয়। কিছুক্ষেত্রে বলা হচ্ছে গাড়ি উল্লেখ্য কোম্পানির নামে রেজিস্ট্রার্ড হতে হবে, কিছুক্ষেত্রে বলা হচ্ছে মালিকের সরাসরি সংশ্লিষ্টতা থাকতে হবে। আবার অনেকক্ষেত্রে ক্যান্টনমেন্ট এর এন্ট্রিগেইট কিংবা পার্কিং স্টিকার এও মামলা দেওয়া হচ্ছে।। কিন্তু নিরাপত্তাবাহিনীর স্টিকার ব্যতীত অন্য কোনো স্টিকার ই জননিরাপত্তার সাথে সংশ্লিষ্ট নয়। এমতাবস্থায় জননিরাপত্তা র সাথে সংশ্লিষ্ট নয় এরূপ কোনো সংস্থার স্টিকার যদি ব্যবহার করা হয় যেখানে সেই গাড়ির মালিক সংস্থার সাথে সরাসরি জড়িত না হলেও মালিকের পরিবারের কোনো সদস্য, যিনি এই গাড়ি নিয়মিত ব্যবহার করেন তিনি সেই সংস্থার সাথে জড়িত, সেটা কোন বিধিতে দন্ডযোগ্য অপরাধ?
এমতাবস্থায় সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ এর কোন ধারায় এসব অপ্রয়োজনীয় মামলা দেওয়া হচ্ছে? আর কেনই বা একেক জায়গায় বিষয়টি কে একেকভাবে ইন্টারপ্রেট করা হচ্ছে?
কেউ জেনে থাকলে জানাবেন। ধন্যবাদ।।
ধন্যবাদ
এভাবেই চলছে সব
এরকম অভিযোগ চালানোর জন্য ধন্যবাদ
ধন্যবাদ সকল পুলিশ ভাইদের কে
পুলিশের এই টিমকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই 🇧🇩
পুলিশকে ধন্যবাদ এরকম অভিযান দেওয়ার জন্য এরকম অভিযান রাতে বহাল থাকে
আইন সবার জন্য এক হওয়া উচিত অবৈধভাবে কেউ কোথাও গাড়ি পার্কিং করতে পারবেনা, সে যেই হোক আইন এবং দেশের প্রতি তার শ্রদ্ধা থাকা উচিত।
সময় সংবাদকে ধন্যবাদ এরকম অভিযান আরো চাই
ধন্যবাদ ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমান স্যার। স্যারের এই উদ্যোগ প্রশংসনীয়।
এভাবে প্রতিটি অবৈধ বিষয় দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহবান জানাচ্ছি।
এখানে একটা জিনিস পরিষ্কার আমরা কেউ ছোট হতে চাই না মানে ভুল যে করেছি তা কেউ স্বীকার করতে চাই না, এজন্য আজ আমরা গরিব গরিব হয়ে গেলাম,
মন-মানসিকতা উন্নত হয়নি।
এরকম অভিযানের জন্য পুলিশ কে ধন্যবাদ জানাই।
ধন্যবাদ পুলিশ ভাই দের
স্যারকে ধন্যবাদ।
পুলিশের এই অভিযান প্রশংসনীয়। তবে তাদের আরো প্রফেশনাল হতে হবে। পুলিশ, সেনাবাহিনী, সাংবাদিক, আইনজীবী, ডাক্তার,মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সহ আরো অনেক স্টিকার যানবাহনের সামনে / পিছনে লাগানো থাকে। এইসকল পেশাজীবি হলেই কি এসব স্টিকার যানবাহনে লাগানো যাবে? এসকল অবৈধ স্টিকারযুক্ত গাড়ি ধরে কোন ছাড় না দিয়ে আইন অনুযায়ী ব্যাবস্থা নেয়া দরকার। ট্রাফিক পুলিশ সহো রাস্তার মানুষদের ওপর প্রভাব বিস্তার করাই এসকল স্টিকারের মুল উদ্দেশ্য।
সরকারি কোন গাড়ি সরকারি অফিসের সময়ের বাহিরে কেউ যেন আর ব্যাবহার নাকরে , এই রকম একটা আইন হওয়া দরকার। আমাদের দেশে সরকারি গাড়ি নিজেদের মন মত ব্যাবহার করে । কেউ যেন কোন গাড়িতে কোন প্রকার স্টিকার না ব্যাবহার করে যা দেখে ট্রাফিক পুলিশ নিজকে ভয় পেতে হয় ।
সারাক্ষণ সারাবেলা সারা বাংলায় এমন অভিযান পরিচালনা করা হোক। 🎉🎉
অসাধারণ একটা অভিযান আশা করি এটা চলমান থাকবে ❤
খুবই ভালো একটি অভিযান,সারা বাংলাদেশে অভিযান চালানো দরকার।
এরকম অভিযান আরো চাই
বহু বছরের মনের চাওয়া পূরন। ধন্যবাদ পুলিশ কে। বিভিন্ন জায়গায় এই ধরনের হরেক রকমের স্টিকার মেরে যারা গাড়ি চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। এটা চলমান থাকা উচিত।
ধন্যবাদ স্যারদেরকে এরকম বহুৎ চোরা আছে
এভাবে প্রতিটা গাড়ি চেক করা দরকার।।। আপনাদেরকে ধন্যবাদ।।। অনেক অপরাধ কমে যাবে।।। স্টিকার ব্যবহার করে অন্যায় কাজ করে।।।
সুন্দর একটি উদ্যোগ ধন্যবাদ পুলিশকে।
অসম্ভব ভাল লাগছে। অনেক ধন্যবাদ পুলিশ টিম কে🌹। সাংবাদিক ভাই ও বোনদের জন্য ভালবাসা রইল।
ইতালি কোনো কথা চলে না। অনিয়ম সাথে সাথে মামলা।
ধন্যবাদ পুলিস ভাইয়েরা
Thanks For Everything Bangladesh Police 👈
ঠিক আছে এটা ভাল কাজ চালিয়ে যান দুইদিন দেখাইয় অফ হইয়া যাইয়েন না
Mashaallah oporadira koto sundar kore mittha kotha bole..sob golare mamla den..
ভাল উদ্যোগ, সাথে হুটার হর্ণ ও ইমার্জেন্সি লাইটগুলোও ধরা উচিত...
এমন কিছু সব সময় হোক
পুলিশ ভাই দের প্রতি সালাম
আমরা আবার পুলিশ কে সম্মান করতে চাই তারা আইন মেনে সব কিছু করুক
এদের কে আইনের আওতায় আনা হোক বাংলাদেশের পুলিশ কে এই অভিযান দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ
ধন্যবাদ পুলিশ ভাইদের
ভুয়া স্টিকার লাগিয়ে সারা রাজধানী জুড়ে ঘুরে বেড়ানো সেই মানুষগুলোকে পর্দার সামনে এনে শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক যারা বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান বা কোনো বাহিনীর অবমাননা করে স্টিকার লাগিয়ে
হাইড্রলিক হর্ণ এবং অকারণে যারা হর্ণ দেয় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া জরুরি।
পুরো বাংলাদেশে এমন অভিযান চালানো হোক।
এই অভিযান চলমান থাকুক। শুভকামনা রইল।
সুন্দর উদ্যোগ সুন্দর উদ্যোগ আরো কঠোর হওয়া উচিত
পুলিশ টিমকে ধন্যবাদ। এরকম সাংবাদিক, পুলিশ, আইনজীবী, সরকারি চাকুরীজীবী, মুক্তিযোদ্ধা, কৃষক লীগ শ্রমিক লীগ এর স্টিকার যারা ব্যবহার করেন তাদেরকে আইনের আওতায় আনা উচিত। সবচেয়ে বেশি ভুয়া স্টিকার ব্যবহার করেন সাংবাদিক নামে।
এদেরকে কঠিন শাস্তি দেওয়া হোক যাতে একটা দেখে সবাই সাবধান থাকে
সারাদেশে এরকম অভিযান চালানো উচিত
Fantastic effort.I salute this team effort of police.
এই অভিজান যেন চলমান থাকে
সারা বাংলাদেশে এক যোগে এই অভিযোগ হওয়া দরকার
Thanks for good service.
আশা করি এই অভিযান চলবে
এই পুলিশ টিমকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এদের সাহসিকতার জন্য
এইভাবে অভিযান প্রতিদিন করা উচিৎ।
দারুণ একটা উদ্যোগ।
Thanks for this investigation.
Good job officers .. thanks for
অভিযান চালিয়ে যান
ধন্যবাদ জানাই পুলিশ বাহিনীকে
একদম সঠিক কাজটা হয়েছে,এদের জ্বালায় বাঁচিনা
বাংলাদেশের মানুষের পক্ষে এই সবগুলোই সম্ভব আমরা এমন এক দেশে বাস করি অনিয়ম গুলোই নিয়মে পরিণত করেছে
Weldone.. Good works..keep it up❤
অনেক গাড়িতে পুলিশ স্টিকার লাগানো থাকে
যা 99 ভাগই ভুয়া
এই গাড়িগুলো রেন্ট এ কারের যেগুলি পুলিশ লাগিয়ে ঘুরে
পুলিশ স্টিকার লাগালে পুলিশ আর চাঁদা নেয় না রাস্তাঘাটে
সাংবাদিক স্টিকার লাগানোর কি কোন আইন আছে
তাহলে কাল থেকে আমি লাগাবো
আমার জানা মতে কোন স্টিকারই লাগানোর আইন নেই গাড়িতে
শুধু শুধুমাত্র সরকারি প্রাধীকার গাড়ি গুলিতে স্টিকার লাগানোর অনুমতি আছে
দয়া করে কেউ গাড়িতে স্টিকার লাগাবেন না
কারণ আপনি নিজে গাড়ি ড্রাইভ করেন না
গাড়ি ড্রাইভ করে আপনার ড্রাইভার
স্টিকার লাগানো থাকলে ড্রাইভার বেপরোয়া হয়ে যায় কাউকে তোয়াক্কা করে না মনে করে আমার মালিক অনেক ভিআইপি উনি সবকিছু উল্টিয়ে ফেলবে
প্রাইভেট গাড়িতে এসব স্টিকার লাগানো বন্ধ করা উচিত।। বিশেষ করে, পুলিশ, সাংবাদিক, সেনাবাহিনী, আইনজীবী।।