@@Bondhur_Bazar Ajibon puti fish dekhe dekhe Dhaka- Barishal er launch ki puti fish lage? Dhaka- Barishal er launch jibone dubche...erokom ekta news de to vai
@@mohammadnurnabi9112 কিছু দিন আগেও আমাদের অত্র অঞ্চলে ( ইন্দো ভারত) দুর্ভিক্ষ পীরিত ছিলো, বর্তমান সময়ে কম বেশী দারিদ্রতা বিদ্যমান থাকলেও দূ্র্ভিক্ষ নেই। (বড় কোন ক্রাইসিস না হলে এটা হওয়ার আশংকা কম) এর প্রধান কারন হচ্ছে আধুনিক টেকনোলজি, এবং শিক্ষার ব্যবহার। যারা এ বিষয়ে পিছিয়ে আছে তারাই ক্ষুধা দারিদ্র্য থেকে বের হতে পারে নি।
সহমত,শিক্ষা পারে একটা জাতিকে উন্নত করতে,কিন্তু অনেক লোক আছে যাদের প্রচুর সম্পদ বা টাকা পয়সা,কিন্তু তারা ক্ষেতে পারেনা,কারন খাওয়ার যে শক্তি তা টাকা পয়সায় না আমার আপনার রিয়িক বা ভাগ্যর ব্যাপার,রিযিক না থাকলে খাবার সামনে পড়ে থাকবে আমি বা আপনি সেখানে মরে পড়ে থাকবো,আমি এটাকে বুঝতে চেয়েছি যে রিযিকের মালিক আল্লাহ,
@@mohammadnurnabi9112 ভাই, আপনার বিষয়টা সম্পূর্ন বিশ্বাসের উপর। কিন্তু পৃথিবী চলে বাস্তবতার উপরে। (এটা ঠিক, ভাগ্যের একটা বিষয় অবশ্যই থাকে) বাস্তবতার প্রেক্ষিতে চলার কারনেই ইউরোপ, জাপান, চায়না, কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, ইসরাইল নিজেদের ভাগ্য ফেরাতে পেরেছে। সেসব দেশের বেশিরভাগ মানুষই উন্নতভাবে বেঁচে থাকতে/জীবন যাপন করতে পারছে। সুতরাং বাস্তববাদী হতে হবে। যৌক্তিক চিন্তাভাবনা করতে হবে। বিশ্বাস দিয়ে বিচার করতে গেলে, অনেক অযৌক্তিক বিষয়ই বিশ্বাস করতে হবে। যেমনটা প্রথম কমেন্ট এ বলেছি।
লঞ্চ ভাড়া হবে 150… গাড়িতে হবে 500-600,,,, লঞ্চে যাওয়াটা অনেক আরামদায়ক এবং কম ঝুঁকিপূর্ণ… সন্ধ্যায় লঞ্চে উঠে সকালে ঢাকা পৌঁছে এতে কর্মঘন্টা মানে সময়ের অপচয় তেমন হয় না…..
হুম আর গাড়িতে যদি ভারা বাড়ায় আরো বেশি সেতু হয়েছে বলে তখন অনেক লোক সময় কম লাগলেও টাকা বেশি খরচের জন্য গাড়ি তে যাবে না তবে যার যেমন সু্যোগ ভালো হবে সুবিধা যেমন হবে সে তেমন করে আসা যাওয়া করবে
যারা এতদিন লঞ্চে আসা যাওয়া করত তাদের কাছে হয়তো এইটা সৃতি হয়ে থাকবে তবে বাস্তবতা হচ্ছে সময়ের সাথে এইগুলা হারিয়ে যাবে কিংবা অনেক কমে আসবে । দক্ষিনআঞ্চলের মানুষে'র জন্য রইল শুভকামনা ।
আমরা বরিশাল বাসীরা লঞ্চেই যাত্রা করতে স্বাচ্ছন্দবোধ করি। লঞ্চের মতো আরামদায়ক ও নিরাপদ যাত্রা খুব কমই আছে। তবে জরুরী প্রয়োজনে এখন আমরা বাসেও যাত্রা করতে পারব। কিন্তু পরিবার নিয়ে আরামদায়ক, নিরাপদ যাত্রার জন্য লঞ্চ আমাদের প্রথম মাথায় আসবে।
নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার সাধারণ মানুষের একমাত্র যাতায়াতের পথ হলো নৌ-পথ, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো যে দশ লাখ মানুষের যাতায়াতের একমাত্র বাহন হচ্ছে ট্রলার, যাহা এই গভীর সমুদ্র পথের জন্য খুবই ঝুকিপূর্ণ্ কিন্তু আরো একটি দুঃখের বিষয় সরকারি সি-ট্রাক/ ছোট জাহাজ নামে মাত্র দিয়ে রেখেছে যাহা সবসময় নাকি নষ্ট হয়ে যায়। অতএব এই জনসংখ্যা বহুল ঘাটে ভালো মানের ২/৩ টা যাত্রীবাাহী জাহাজ দেওয়া হোক, ধন্যবাদ।
সঠিক। গত কয়েকমাস আগে হাতিয়া, নিঝুম দ্বীপ ঘুরতে গিয়ে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। কিন্তু চিন্তা করলাম স্থানীয়রা তো সারাদিনই যাতায়াত করছে। ছোট্ট একটা টলারে গাদাগাদি করে কয়েকশ জন যাত্রী। ভাড়াও অনেক বেশি। যেখানে চাঁদপুর থেকে ঢাকা যেতে লাগে ১৫০ টাকা সেখানে নোয়াখালী থেকে হাতিয়া যেতে লাগে ২০০ টাকা। সরকারের এদিকে কোনো খেয়ালেই নেই।😑
More competition better for public, more enhancement of service. Launch association: 1. can reduce fare easily 2. can introduce "connecting bus service" from Sadarghat to mailbag, Gulshan, uttara, mohamadpur etc 3.can give dinner package also. Few ideas to attract passengers.
Mora jomidar barisalilla mogo Rokte lonch er gondho, Mogo onek memory ase ai lonch Er loge, Ghumai ghumai barisal r chadni raite Lonch er sade boisa cigarette khaowaner moto moja 1000 padma setu dete parbe na. Mora barisalilla & we are proud of our unique Lonch journey.
আমি গাজীপুরে বসবাস করি কিন্তু ভোলায় বেড়াতে যাওয়ার পথে লঞ্চে ভ্রমণ করার সুযোগ হয়েছিল নদী পথে লঞ্চ ভ্রমণ বেশ আরামদায়ক এবং মজার সুতরাং পর্যটকদের জন্য লঞ্চ ভ্রমণ পরিবহন বেশ সম্ভবণা আছে
*Rome is not built in one day similarly Padma Satu is not built in one day. So we should have to give time and extend help to our honest PM Sheik Hassina. The problems highlighted by you will be solved very soon, but must admit that our resources are limited. Thank you for highlighting the problems. For overcoming every difficulty we both the people, opposition parties and the government parties of a country should be honest. Thanks from Bangladesh.
কমবে ৫০%, কারণ ব্যবসায়িরা যাবে গাড়ি দিয়ে আর সাধারণ মানুষ ও গাড়ি দিয়ে সময় বাছানোর জন্য যাবে।শুধু ঈদে বা বিশেষ কোন অনুষ্ঠান তাকে তাহলে লঞ্চে চলাচল বাড়বে এবং কিন্তু সে সময় কমবে লঞ্চের যাত্রীদের চাপ তা ও ৩০%।কারণ পদ্নার বুকে সবকিছু ডিজিটাল পদ্ধতিতে করা হয়েছে।
লঞ্চ স্টাফদের ব্যবহার খুব খারাপ তাই বহু আগে ত্যাগ করেছি লঞ্চ যাত্রা। আমি এখন নিয়মিত বাস যাত্রী দক্ষিণ বঙ্গের। পদ্মা সেতু হয়ে গেছে আলহামদুলিল্লাহ আমরা দক্ষিণ বঙ্গবাসী খুব খুশি ধন্যবাদ সরকার প্রধানকে🥀
রিযিকের মালিকতো আল্লাহ তাই ঢাকা চট্টগ্রাম রুটে শতশত বিলাশবহুল বাস আসার পরও কেউ খুব একটা খালি যায়না। তেমনি পদ্মা সেতু উদ্ভোদন হলেও লঞ্চের জন্য বরাদ্দকৃত রিজিক খালি যাবেনা।
২০১৯ সালে ভাড়া ছিলো ১২০ টাকা,, ঢাকা থেকে সুরেশ্বর লঞ্চ ঘাটে,, করোনার দোহাই দিয়ে সেই ভাড়া করা হয় ২০০ টাকা,, যা এখনো বিদ্যমান আছে,, পদ্মাসেতু চালু হলে বাস ভাড়া হবে ৩০০ টাকা,, সময়ও কম লাগবে,, তাই আমরা বাসেই যাবো ইনশা আল্লাহ
প্রথম যেরকম তাকবে ৩-৪ মাস পর সেই রকম তাকবে কারণ আপনি বলেন জ্যামের কথা জ্যাম কোথায় লাগবে জ্যাম না লাগার জন্য চারটি লেন করা হয়েছে তারপর টোলের কথা বলেন টোলের টাকা নেয়া হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে দাঁড়াতে হবে না।পদ্নার বুকে সবকিছুতে ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন।
বর্ষাকালে হয়তো কিছুটা ভয় লাগে। নয়তো লঞ্চের মতো শান্তিতে যাতায়াতের আর কোনো বিকল্প নেই। মন মতো চা কফি, ভাত, বাচ্চাদের চাহিদা, টয়লেটে, ইউজ করতে পারি। বাসে কি সম্ভব?
যাদের জন্য সময়ের বিষয়টা অগ্রাহ্য, তারা লঞ্চ বেছে নিবেন। পদ্মা সেতু মূলত, দ্রুততম সময়ে যাত্রা + বানিজ্যিক দিকে অবদান রাখবে বেশি। অর্থনৈতিক উন্নতিতে এর ভূমিকা হবে ব্যাপক
"আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু" আমরা একদিন এই পৃথিবীতে ছিলাম না, আবার একদিন থাকব ও না। আসুন আমরা সবাই মিলে সালাত কায়েম করি। অতএব, নিজে সালাত আদায় করুন এবং অন্যকে সালাত আদায় করার জন্য দাওয়াত দিন
লঞ্চ খুব ভাল যানবাহন ব্যবস্থা কিন্তু সব কিছুর উপরে মানুষ এর জীবনের সুরক্ষা ব্যবস্থা করা। যা লঞ্চ সবসময় দিতে পারে না এর অন্যতম কারণ, পানি যা আল্লাহ্ অনেক শক্তিশালি করে আমাদের এই পৃথিবীতে নিয়ামত হিসেবে দান করেছেন। আবার এই পানিকেই আল্লাহ সবথেকে শক্তি দান করেছেন। তাই জলপথ থেকে স্তলপথ আমার কাছে সব থেকে নিরাপদ বলে মনে হয়।
কিছুদিন পর যখন এক্সপ্রেস ওয়েতেও টুল নেওয়া শুরু হবে তখন পদ্মাসতু সহ এসব টুল দিতে গিয়ে বাস ভাড়া জন প্রতি বর্তমানের চেয়ে দ্বিগুণ করে ফেলবে। লঞ্চের বিকল্প আসতে আরো ১০০ বছর টাইম লাগবে।
লঞ্চ ভ্রমণ অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্যের এবং নিরাপদ। দূরপাল্লার লঞ্চে কিন্তু বড় ধরণের কোন দুর্ঘটনার নজির নেই। যেখানে প্রতিনিয়ত হচ্ছে সড়ক দুর্ঘটনা। সেতুর জন্য হয়তো জরুরি কাজে বাস ব্যবহার করবে, কিন্তু নিরাপদ, স্বাচ্ছন্দ্যে ভ্রমণের জন্য লঞ্চই উপযুক্ত। আর লঞ্চের যাত্রীও আলাদা। এরা লঞ্চ ছেড়ে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাস ধরবে না। তবে রেলওয়ে চালু হলে লঞ্চের ওপর প্রভাব পড়বে নিঃসন্দেহে।
লঞ্চ এর কিছু হবে নাহ,প্রথম প্রথম হয়ত তাদের কিছুটা লস হবে,পরে সবাই লঞ্চ জাবে,সড়ক পথের থেকে নৌ পথে দূর্ঘটনার খুবই কম,পদ্মা সেতু হলে সড়ক পথে দূর্ঘটনা আরো বেড়ে যাবে,
মানুষ টাকার চাইতে সময় কে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি। অতএব, নদী পারাপার হওয়ার জন্য লঞ্চ বা ফেরীতে সারাদিন নষ্ট করার চেয়ে ১০ মিনিটে পদ্মাসেতু পার হওয়ার অনেক উত্তম। আবহাওয়া যেমনি থাকুক না কেনো। আলহামদুলিল্লাহ।।
লঞ্চ ঘাটের ঢুকতে ফি ১০ টাকা/কুলির ব্লাকমেইল/কেবিন টিকিট কালোবাজার /তোষক সিন্ডিকেট /মালিকদের টাইম সিন্ডিকেট এগুলো অনেক সহ্য করেছি। বলার কোন জায়গা ছিল না।এবার সব শোধ করার সময় এসেছে।
লঞ্চের খানা ঠিকই থাকবে অন্তত বরিশালের লঞ্চের। গাড়ি এক সেকেন্ড ভুল চালালে জীবন শেষ আর লঞ্চ ১ ঘন্টা ভুল চালালেও তেমন কিছুই হবেনা। সে ক্ষেত্রে লঞ্চ এর ভ্রমণ নিরাপদ। আর লঞ্চ জার্নির তুলনা হয়না😍
@@mdjibonhossen3041 গাড়ি এক্সিডেন্ট করেনা??? বাংলাদেশে দৈনিক ১৫-২০ জন মানুষ গাড়ি এক্সিডেন্ট এ মারা যায়। লঞ্চ ত বছরে একটা ও এক্সিডেন্ট হয়না বললে চলে। তাছাড়া বরিশাল এর লঞ্চ এখন পর্যন্ত ডুবেনি, অন্য লাইনের ছোট ছোট লঞ্চ ডুবছে
লন্চে জুলুম বেবোশা করা বন্দো করতে হবে ১ হোটেল বেবশা ২ চায়ের দোকান ৩ পান সিগারেট ও পানিও ইত্ত্যদি কেভিন ভাড়া।অত্তাদিক এগুলোর দিকে মালিকের খেয়াল রাখতে হবে বা কিছু ভর্তুকি দিতে হবে। তা হলে লন্চে চলাচল বাড়বে।
লঞ্চ ব্যাবসা টিকিয়ে রাখতে হলে সদর ঘাটের পরিবর্তে শুধু বরিশালগামী লঞ্চের জন্য বসিলায় অথবা ঢাকা উদ্যানের নিকটবর্তী সুইচ গেটের কাছে আধুনিক লঞ্চঘাট নির্মান করতে হবে। পাশাপাশি লঞ্চঘাট টোল ও সন্ত্রাসী কুলি মুক্ত করতে হবে।
It's not insensible. You will understand if you have common sense. Maybe you don't have any idea about Bosila and Switch Gate. Maybe you never been there. And you don't know what plan Government has for this area. How the roads will be made in this area. First of all do some research and then comment. If the port is built here, then the passengers will get privilege to get in and out from the port without having tremendous traffic jam.
পদ্মা সেতু যেই রকম ট্রল ধরা হয়েছে তার থেকে লন্চে আমাদের যাওয়াই ভালো।লন্চে জার্নি যে কত একটা আরামদায়ক সেটা যারা গেছে তারাই বুঝে,সেতুতে হয়তো যাব একবার দুবার।কিন্তু আমাদের প্রিয় লন্চ ছাড়া কিছু ভাবতেই পারিনা⛴️⛴️
ডেকের যাত্রী কমবে না তবে কেবিনের যাত্রী কমে যাওয়ার ভালো সম্ভাবনা আছে। ঘুরাঘুরির কারনে হয়ত মানুষ উঠবে ঠিক । তবে লঞ্চের সেবার মান উন্নত করলে যাত্রী এমনিও থাকবে।
লঞ্চকে বাসের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকতে হলে যাত্রার সময় পরিবর্তন ও সময় সংকোচন করতেই হবে। বরিশালের লঞ্চ গুলোকে উভয় (ঢাকা-বরিশাল) প্রান্ত হতে লঞ্চকে রাত ১০-১১ টার মধ্যে ছাড়তে হবে। এবং জাহাজের গতি বাড়িয়ে যাত্রিদের ভোর ৫ টায় পৌঁছে দিতে হবে। যাত্রিরা সারাদিনের কাজ সেরে খাবার খেয়ে রাত ১১-১২ টায় লাস্ট ট্রিপের বাসে উটে ভোর ৫ টায় পৌছে যাবে। বরিশালের প্রত্যেকটা জেলা ও থানায়। অন্যান্য রুটের লঞ্চ গুলোকে অবশ্যই দুপুর বিকাল পরিহার করে সন্ধার পর ৭ টা থেকে ৯ টার মধ্যে ছেড়ে দিয়ে ভোরে ৫ টায় ঢাকা পৌছে দিতে হবে। আমি নিযেও আমার বাড়িতে যেতে তুষখালী রুটের লঞ্চ যদি বিকাল ৬ টায় ছেড়ে সকাল ৯ টায় পৌছে দেয় ব্রীজ চালু হবার পরেও তাহলে আমি এই লঞ্চে কখনোই যাবো না।
রাতের লঞ্চে সবচেয়ে সাশ্রয়ী মালঞ্চি যাতায়াত কর্মসূচির পদ্ধতি চালু আছে আমাদের সবাই লঞ্চে আমরা যাদের করার জন্য আমাদের সাথে সবাই এভাবেই আমরা যাব শেখ েতামরা লঞ্চ কে সাপোর্ট করছি
দক্ষিণ বাংলায় নৌপথের যাত্রি বাড়াতে হলে নিম্ন লিখিত পদক্ষেপ নেওয়া আবশ্যক ও জরুরী ঃ- ১ . লঞ্চ ঘাটের টাউট -বাটািপার ও হয়রানী নিয়ন্ত্রন করতে হবে। ২. লঞ্চের সক্ষমতা অনুযায়ী যাত্রী বহন করতে হবে । ৩. ভাড়া সহনীয় অবস্থায় আনতে হবে । ৪. আনফিট লঞ্চ গুলি বন্ধ করে দিতে হবে । ৫. নদীপথে যাত্রীদেরে জীবন রক্ষাকারী সরমজান লঞ্চগুলিতে নিশ্চিত করতে হবে । ৬. ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ার তিন ঘন্টা আগে থেকে আবহায়ার বার্তা ১৫ নিট পরপর প্রচার করতে হবে এবং ডিজিটাল স্ক্রিনে প্রদর্শন করতে হবে।
নৌপথের ভ্রমন হচ্ছে সবচেয়ে আরামদায়ক এবং সাশ্রয়ী, তাই পদ্মা সেতু চালু হলেও লঞ্চ সার্ভিসের গুরুত্ব কমবে না
ঝুঁকিপূর্ণও বটে 😑
Sotihk kotah
Bal aramdaiok mia
100% Right
@@Voice_of_RUET গড়ীতে কোন ঝুকি নাই কোনদিন গাড়ী একসিডেন্ট হয়না তাই না।
লঞ্চ হচ্ছে আমাদের আবেগময় ভালোবাসার জায়গা। যা আমাদের রক্ত,ঐতিহ্যের সাথে মিশে আছে।
লঞ্চ কোনোদিনই ছাড়া সম্ভব না।
লঞ্চ ব্যবসায় তেমন কোনো ধরনের সংকট হবে বলে মনে হয় না। বরং চাপ কমবে এবং নিরাপদ ভ্রমণ হবে লঞ্চ যাত্রা।
ঠিক ভাই
Vlo bolecen
একদমই তাই
R8
সহমত
লঞ্চের সময়টা হচ্ছে রাত্রে অর্থাৎ উঠেই ঘুম আর ঘুম থেকে উঠেই ঢাকার শহর..... অতীব জরুরী ছাড়া কোন লঞ্চযাত্রী পদ্মা সেতুর দিকে যাবে না.....
নদী পথে চলাচল মানেই একটা অন্যরকম অনুভূতি আর যদি কেবিন হয় তাহলে তো কথাই নেই
👍.But sob manusher Vitor ai feel ta kaj Kore na.
আর যদি অন্য লঞ্চের ধাক্কায় ডুবে যায় থাকলে তো কথাই নেই
@@Bondhur_Bazar 🤣🤣🤣👍👍
@@Bondhur_Bazar Ajibon puti fish dekhe dekhe Dhaka- Barishal er launch ki puti fish lage?
Dhaka- Barishal er launch jibone dubche...erokom ekta news de to vai
@@Bondhur_Bazar আপনার কথার কোনো লাইন নাই। আপনি হিসেব করে দেখেন গড়ে বছরে কয়টি লঞ্চ ডুবে আর কয়টি বাস এক্সিডেন্ট করে।
আমি একজন ড্রাইভার কিন্তু আমি লঞ্চ ভ্রমণ খুব ভালোবাসি বরিশালের লঞ্চ আজীবন থাকবে
যারা লঞ্চ পছন্দ করেনা তারাই একমাত্র পদ্মা সেতু দিয়ে বাড়িতে যাবে 🤲🕋
লঞ্চের কিছুই হবে না,বরং এখন একটু চাপ কমবে আলহামদুলিল্লাহ ❤️❤️
Hmm vai manus gulao bachbe haramira to manus nito limit sara safe bolte kisui silo na
তুমি ঠিক বলেছ ভাইয়া❤️💕
কিছু করার নাই। দক্ষিনাঞ্চলের মানুষ জিবনে অনকে কষ্ট করেছে। এখন একটু সান্তিতে যাতায়াত করতে পারবে।☺️
রিজিকের মালিক আল্লাহ, তিনি তার বান্দাদের চালাবেন ইনশাল্লাহ
রিজিকের মালিক হলে আফ্রিকায় এতো দুর্ভিক্ষ কেনো?
@@redchilli2785 আমি আমার আল্লাহর উপর ভরসা করি,আফ্রিকার সব জাগায় দুভিক্ষর্ নেই,যাদের আছে তারাই ভালো বলতে পারবে কোন ভুলের মাশুল দিচ্ছে
@@mohammadnurnabi9112
কিছু দিন আগেও আমাদের অত্র অঞ্চলে ( ইন্দো ভারত) দুর্ভিক্ষ পীরিত ছিলো, বর্তমান সময়ে কম বেশী দারিদ্রতা বিদ্যমান থাকলেও দূ্র্ভিক্ষ নেই। (বড় কোন ক্রাইসিস না হলে এটা হওয়ার আশংকা কম) এর প্রধান কারন হচ্ছে আধুনিক টেকনোলজি, এবং শিক্ষার ব্যবহার। যারা এ বিষয়ে পিছিয়ে আছে তারাই ক্ষুধা দারিদ্র্য থেকে বের হতে পারে নি।
সহমত,শিক্ষা পারে একটা জাতিকে উন্নত করতে,কিন্তু অনেক লোক আছে যাদের প্রচুর সম্পদ বা টাকা পয়সা,কিন্তু তারা ক্ষেতে পারেনা,কারন খাওয়ার যে শক্তি তা টাকা পয়সায় না আমার আপনার রিয়িক বা ভাগ্যর ব্যাপার,রিযিক না থাকলে খাবার সামনে পড়ে থাকবে আমি বা আপনি সেখানে মরে পড়ে থাকবো,আমি এটাকে বুঝতে চেয়েছি যে রিযিকের মালিক আল্লাহ,
@@mohammadnurnabi9112
ভাই, আপনার বিষয়টা সম্পূর্ন বিশ্বাসের উপর। কিন্তু পৃথিবী চলে বাস্তবতার উপরে। (এটা ঠিক, ভাগ্যের একটা বিষয় অবশ্যই থাকে) বাস্তবতার প্রেক্ষিতে চলার কারনেই ইউরোপ, জাপান, চায়না, কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, ইসরাইল নিজেদের ভাগ্য ফেরাতে পেরেছে। সেসব দেশের বেশিরভাগ মানুষই উন্নতভাবে বেঁচে থাকতে/জীবন যাপন করতে পারছে। সুতরাং বাস্তববাদী হতে হবে। যৌক্তিক চিন্তাভাবনা করতে হবে। বিশ্বাস দিয়ে বিচার করতে গেলে, অনেক অযৌক্তিক বিষয়ই বিশ্বাস করতে হবে। যেমনটা প্রথম কমেন্ট এ বলেছি।
লঞ্চ ভাড়া হবে 150… গাড়িতে হবে 500-600,,,, লঞ্চে যাওয়াটা অনেক আরামদায়ক এবং কম ঝুঁকিপূর্ণ… সন্ধ্যায় লঞ্চে উঠে সকালে ঢাকা পৌঁছে এতে কর্মঘন্টা মানে সময়ের অপচয় তেমন
হয় না…..
তার মানে কি হল? গরিব রা লঙ্চে যাবে আর ধনিরা বাসে? ধরেন তাই হল ৷ বরিশালের সবাই কি গরিব?
যত যাই হোক বরিশালের লঞ্চ এর ডিমান্ড থাকবেই। লঞ্চ এর ভ্রমণের সুবিধার তুলনা অন্য কোন যানবাহনের সাথে হয়না
ঠিক কইছেন ভাই। বরিশাল। 👌🏻🙋🏻🙋🏻🙋🏻🙋🏻🙋🏻🙋🏻😘😘🤝🤝🤣
জি ভাই, বরিশাল সবসময় ঠিক থাকবে
হুম আর গাড়িতে যদি ভারা বাড়ায় আরো বেশি সেতু হয়েছে বলে তখন অনেক লোক সময় কম লাগলেও টাকা বেশি খরচের জন্য গাড়ি তে যাবে না তবে যার যেমন সু্যোগ ভালো হবে সুবিধা যেমন হবে সে তেমন করে আসা যাওয়া করবে
বরিশালে লোক খেতার গাট্টি ছারতে চায়না বুজলাম
@@sardarmdbelal3702 রাইট ভাই
I Love লঞ্চ ❤️
হাতে সময় থাকলে অবশ্যই লঞ্চে যাতায়াত করবো,
লঞ্চের মতো আরাম ও মজা আর কোথাও নেই😊
লঞ্চ ভ্রমণ আনন্দদায়ক , নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী তবুও সময়ের বিবেচনায় মানুষ সড়ক পথ বেচে নেবে।
যারা এতদিন লঞ্চে আসা যাওয়া করত তাদের কাছে হয়তো এইটা সৃতি হয়ে থাকবে তবে বাস্তবতা হচ্ছে সময়ের সাথে এইগুলা হারিয়ে যাবে কিংবা অনেক কমে আসবে । দক্ষিনআঞ্চলের মানুষে'র জন্য রইল শুভকামনা ।
ভাঙ্গা থেকে বরিশাল পর্যন্ত রাস্তা প্রশস্ত না হলে লঞ্চ থেকেও বেশি সময় লাগবে গাড়িতে সেটা অচিরেই দেখতে পাবেন পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর
এখন বরিশাল হতে পাটুরিয়া সময় কতক্ষণ লাগে একটু বলেন তো
তাহলে তো বরিশাল হতে পদ্মাসেতু হয়ে ঢাকায় যেতে লাগবে ৩ ঘন্টা কিংবা এর কিছু বেশি
ঠিক বলেছেন ভাই
vanga theke borishal zete ekhon average e arai ghonta lage sakura te......
ঠিক বলেছেন
আল্লাহ বরশা
আমরা লঞ্চে আরামে আছি এবং ঘুমিয়ে যাই তাও আরামদায়ক ❤️
আমরা বরিশাল বাসীরা লঞ্চেই যাত্রা করতে স্বাচ্ছন্দবোধ করি। লঞ্চের মতো আরামদায়ক ও নিরাপদ যাত্রা খুব কমই আছে। তবে জরুরী প্রয়োজনে এখন আমরা বাসেও যাত্রা করতে পারব। কিন্তু পরিবার নিয়ে আরামদায়ক, নিরাপদ যাত্রার জন্য লঞ্চ আমাদের প্রথম মাথায় আসবে।
মানুষ এখন সেতু দিয়েই বেশি যাতায়াত করবে। যেসব মানুষ লঞ্চের প্রতি আবেগ দেখাচ্ছেন তাদের আবেগ আর ৬ মাস পর থাকবে না, এটাই কঠিন বাস্তবতা।
লঞ্চের স্থান বিলাসবহুল গাড়ি কখনো দখল করতে পারবে বলে আমার মনে হয় না। কারন বৃহত্তর বরিশাল বাসীর কাছে সবচেয়ে নিরাপদ, আনন্দদায়ক ভ্রমণ হলো লঞ্চ যাত্রা।
Right vai
কেবিন পেতে হয়তো এখন আর তদবীর লাগবে না, আমরা বরিশালবাসী লন্চে চলাচলেই অভ্যস্ত এবং খুবই আনন্দ পাই,
নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার সাধারণ মানুষের একমাত্র যাতায়াতের পথ হলো নৌ-পথ, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো যে দশ লাখ মানুষের যাতায়াতের একমাত্র বাহন হচ্ছে ট্রলার, যাহা এই গভীর সমুদ্র পথের জন্য খুবই ঝুকিপূর্ণ্ কিন্তু আরো একটি দুঃখের বিষয় সরকারি সি-ট্রাক/ ছোট জাহাজ নামে মাত্র দিয়ে রেখেছে যাহা সবসময় নাকি নষ্ট হয়ে যায়। অতএব এই জনসংখ্যা বহুল ঘাটে ভালো মানের ২/৩ টা যাত্রীবাাহী জাহাজ দেওয়া হোক, ধন্যবাদ।
সঠিক।
গত কয়েকমাস আগে হাতিয়া, নিঝুম দ্বীপ ঘুরতে গিয়ে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে।
কিন্তু চিন্তা করলাম স্থানীয়রা তো সারাদিনই যাতায়াত করছে। ছোট্ট একটা টলারে গাদাগাদি করে কয়েকশ জন যাত্রী। ভাড়াও অনেক বেশি। যেখানে চাঁদপুর থেকে ঢাকা যেতে লাগে ১৫০ টাকা সেখানে নোয়াখালী থেকে হাতিয়া যেতে লাগে ২০০ টাকা।
সরকারের এদিকে কোনো খেয়ালেই নেই।😑
Vai asob bole lab nai.Hatiya kisu lok kine felce.akhane asob hisab colbe na.Jara Hatiya kine felce tara j vabe bolbe sei vabe coble.
আমিও একমত
Ok kotha boltechi
এই সমস্যা গুলো তুলে ধরার জন্য যমুনা টিভি কে ধন্যবাদ জনাই,,, এরই সাথে এই সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকৰ্ষণ করছি,,,,
চাঁদপুর ও বরিশাল বিভাগের মানুষের চলাচল ও আরামদায়ক পথ হচ্ছে নৌ পথ ভাড়া কম দুর্ঘটনাও কম ঝামেলা মুক্ত ওয়াশ রুম আছে এবং ঘুমাতে পারে
Gf bf o aktu personal time o expend korte parto 😎😎😅😅
Right vai
কেবিনে যায় মোট যাত্রীর দশ শতাংশেরও কম বেশিরভাগ তো যায় ডেক এ রিফিউজির মতো।
stha hoyrani o asa
@@MehediHasan-jo5qn spend
লঞ্চ ভ্রমণ খুব আরামদায়ক। যারা লঞ্চ ভ্রমণ পছন্দ করে তারা ঠিকই লঞ্চেই যাবে। লঞ্চের যাত্রী ঠিক থাকবে, কিন্তু পদ্মা সেতু হওয়াতে লঞ্চের চাপ একটু কমবে।
লঞ্চ ব্যবসার খুব একটা ক্ষতি হবে না, কারণ লঞ্চের যাত্রী যারা তারা রাতে লঞ্চে যাবে। আর লঞ্চে ভ্রমণ অত্যন্ত আনন্দের
রাতে ঝর হলেই বুঝবেন কত আনন্দন।
@@nahidaakter9695 ঝড় হয়তো বছরের কিছু একটা সময় হয়।
@@nahidaakter9695 ঝড় হলেও লঞ্চের কেবিনের ভেতরে বসে থেকে কিছুই টের পাওয়া যায় না। 😂
@@nuhanueary4896 লঞ্চ ডুবেগেলেই বোঝাজাবে।
More competition better for public, more enhancement of service. Launch association: 1. can reduce fare easily 2. can introduce "connecting bus service" from Sadarghat to mailbag, Gulshan, uttara, mohamadpur etc 3.can give dinner package also. Few ideas to attract passengers.
নিশ্চত ভাবেই বলা যায় লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।
Mora jomidar barisalilla mogo
Rokte lonch er gondho,
Mogo onek memory ase ai lonch
Er loge,
Ghumai ghumai barisal r chadni raite
Lonch er sade boisa cigarette khaowaner moto moja 1000 padma setu dete parbe na.
Mora barisalilla & we are proud of our unique Lonch journey.
আমি গাজীপুরে বসবাস করি কিন্তু ভোলায় বেড়াতে যাওয়ার পথে লঞ্চে ভ্রমণ করার সুযোগ হয়েছিল নদী পথে লঞ্চ ভ্রমণ বেশ আরামদায়ক এবং মজার সুতরাং পর্যটকদের জন্য লঞ্চ ভ্রমণ পরিবহন বেশ সম্ভবণা আছে
আমার শসুর বারি ভোলা আমিও৷ গাজীপুর থাকি
*Rome is not built in one day similarly Padma Satu is not built in one day. So we should have to give time and extend help to our honest PM Sheik Hassina. The problems highlighted by you will be solved very soon, but must admit that our resources are limited. Thank you for highlighting the problems. For overcoming every difficulty we both the people, opposition parties and the government parties of a country should be honest. Thanks from Bangladesh.
লঞ্চের যাত্রী কখনো কমবে না।
আমি ও একমত
কমবে
20: or 30: কমবে মনে হয়
কমবে ৫০%, কারণ ব্যবসায়িরা যাবে গাড়ি দিয়ে আর সাধারণ মানুষ ও গাড়ি দিয়ে সময় বাছানোর জন্য যাবে।শুধু ঈদে বা বিশেষ কোন অনুষ্ঠান তাকে তাহলে লঞ্চে চলাচল বাড়বে এবং কিন্তু সে সময় কমবে লঞ্চের যাত্রীদের চাপ তা ও ৩০%।কারণ পদ্নার বুকে সবকিছু ডিজিটাল পদ্ধতিতে করা হয়েছে।
আমরা আপনার জন্য অপেক্ষা করছি
আমাদের সাথে থাকেন সব সময়
ধন্যবাদ, 💖💖💖
যতই পদ্মা সেতু হউক বরিশালের মানুষের কাছে লঞ্চ একমাত্র শান্তির যাতায়ত ব্যবস্থা।
Yes
Launch is the imotion of Barisal
আরও আকর্ষণীয় করতে হবে নৌ পথকে।ঘাটগুলোকে উন্নত করতে হবে।
ভাইয়া পদ্মা সেতু ৩২ টা বানাইলেউ
লঞ্চ এর ঐতিহ্য একটুও কমবেনা।
বরংচ আরো বিলাসবহুল লচ্ঞ রুটে নামবে।
লঞ্চ স্টাফদের ব্যবহার খুব খারাপ তাই বহু আগে ত্যাগ করেছি লঞ্চ যাত্রা।
আমি এখন নিয়মিত বাস যাত্রী দক্ষিণ বঙ্গের।
পদ্মা সেতু হয়ে গেছে আলহামদুলিল্লাহ আমরা দক্ষিণ বঙ্গবাসী খুব খুশি ধন্যবাদ সরকার প্রধানকে🥀
রিযিকের মালিকতো আল্লাহ তাই ঢাকা চট্টগ্রাম রুটে শতশত বিলাশবহুল বাস আসার পরও কেউ খুব একটা খালি যায়না।
তেমনি পদ্মা সেতু উদ্ভোদন হলেও লঞ্চের জন্য বরাদ্দকৃত রিজিক খালি যাবেনা।
আল্লাহ্ সবার ভালো কাজগুলোকে কবুল করে নিন///
- ভালো নেই সিলেট -
- ভালো নেই সিলেটের মানুষ..!😢
হে - আল্লাহ্...!🤲😢
- সিলেটের অসহায় মানুষদের কে এই দুর্যোগের হাত থেকে হেফাজত করুন.!🤲😭
এখন মনে পড়ছে ভাড়া কমাইতে হবে!!! লঞ্চের স্টাফদের যে ব্যবহার বাবারে বাবা ঠিকই আছে!!! লঞ্চ মালিকদেরও একটু শিক্ষা পাওয়া উচিত!
২০১৯ সালে ভাড়া ছিলো ১২০ টাকা,, ঢাকা থেকে সুরেশ্বর লঞ্চ ঘাটে,, করোনার দোহাই দিয়ে সেই ভাড়া করা হয় ২০০ টাকা,, যা এখনো বিদ্যমান আছে,, পদ্মাসেতু চালু হলে বাস ভাড়া হবে ৩০০ টাকা,, সময়ও কম লাগবে,, তাই আমরা বাসেই যাবো ইনশা আল্লাহ
প্রথম তিন মাস লঞ্চ মালিকরা ঢাক্কা খাবে কিন্তু ৩-৪ মাস পর আস্তে আস্তে ঠিক হবে।লঞ্চের যাত্রীরা লঞ্চে যাবে জ্যাম আর টোল এড়াতে
প্রথম যেরকম তাকবে ৩-৪ মাস পর সেই রকম তাকবে কারণ আপনি বলেন জ্যামের কথা জ্যাম কোথায় লাগবে জ্যাম না লাগার জন্য চারটি লেন করা হয়েছে তারপর টোলের কথা বলেন টোলের টাকা নেয়া হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে দাঁড়াতে হবে না।পদ্নার বুকে সবকিছুতে ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু আমাদের কাছে স্বপ্নের মতোই🤨🤨😍
বর্ষাকালে হয়তো কিছুটা ভয় লাগে। নয়তো লঞ্চের মতো শান্তিতে যাতায়াতের আর কোনো বিকল্প নেই। মন মতো চা কফি, ভাত, বাচ্চাদের চাহিদা, টয়লেটে, ইউজ করতে পারি। বাসে কি সম্ভব?
ভবিষ্যৎ হয়তো হোটেল বিরতির ব্যবস্থা থাকবে
বাসে তো অতক্ষণ সময়ই লাগবে না
সব কিছু করা যাবে
বাসেও এখন বাথরুম আছে। সাতক্ষীরা টু ঢাকা একটি বাস চালু হয়েছে যেখানে ওই বাসে বাথরুমের ব্যবস্থাও রয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ আমি লঞ্চে বাড়ী যাব❤️💕💕
যাদের জন্য সময়ের বিষয়টা অগ্রাহ্য, তারা লঞ্চ বেছে নিবেন। পদ্মা সেতু মূলত, দ্রুততম সময়ে যাত্রা + বানিজ্যিক দিকে অবদান রাখবে বেশি। অর্থনৈতিক উন্নতিতে এর ভূমিকা হবে ব্যাপক
"আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু"
আমরা একদিন এই পৃথিবীতে ছিলাম না, আবার একদিন থাকব ও না। আসুন আমরা সবাই মিলে সালাত কায়েম করি। অতএব, নিজে সালাত আদায় করুন এবং অন্যকে সালাত আদায় করার জন্য দাওয়াত দিন
আশা করি এবার নিরাপত্তার সাথে সাথে যাত্রী সেবার উন্নয়নের প্রতিযোগিতা হবে দারুন।হয়তবা এবার পরিবার নিয়ে নৌপথে বরিশালে ঘুরতে যাবো ইন্শা আল্লাহ।
জ্বি রাইট
লঞ্চ খুব ভাল যানবাহন ব্যবস্থা কিন্তু সব কিছুর উপরে মানুষ এর জীবনের সুরক্ষা ব্যবস্থা করা। যা লঞ্চ সবসময় দিতে পারে না এর অন্যতম কারণ, পানি যা আল্লাহ্ অনেক শক্তিশালি করে আমাদের এই পৃথিবীতে নিয়ামত হিসেবে দান করেছেন। আবার এই পানিকেই আল্লাহ সবথেকে শক্তি দান করেছেন। তাই জলপথ থেকে স্তলপথ আমার কাছে সব থেকে নিরাপদ বলে মনে হয়।
কিছুদিন পর যখন এক্সপ্রেস ওয়েতেও টুল নেওয়া শুরু হবে তখন পদ্মাসতু সহ এসব টুল দিতে গিয়ে বাস ভাড়া জন প্রতি বর্তমানের চেয়ে দ্বিগুণ করে ফেলবে। লঞ্চের বিকল্প আসতে আরো ১০০ বছর টাইম লাগবে।
লঞ্চ ভ্রমণ অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্যের এবং নিরাপদ।
দূরপাল্লার লঞ্চে কিন্তু বড় ধরণের কোন দুর্ঘটনার নজির নেই। যেখানে প্রতিনিয়ত হচ্ছে সড়ক দুর্ঘটনা। সেতুর জন্য হয়তো জরুরি কাজে বাস ব্যবহার করবে, কিন্তু নিরাপদ, স্বাচ্ছন্দ্যে ভ্রমণের জন্য লঞ্চই উপযুক্ত। আর লঞ্চের যাত্রীও আলাদা। এরা লঞ্চ ছেড়ে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাস ধরবে না।
তবে রেলওয়ে চালু হলে লঞ্চের ওপর প্রভাব পড়বে নিঃসন্দেহে।
কীছুই হবেনা তাদের হয়ত আগের চেয়ে একটু আপ্পায়ন করবে লঞ্চ কর্তিপক্ষ
সহমত
Right....
এটা নিয়ে আপনারা কেউ টেনশন করবেন না।
যে একবার লঞ্চের মজা পেয়েছে। সে সহজে বাসে চরবে না। যেমনি আরামদায়ক তেমনি সাশ্রয়।
আমরা লঞ্চ প্রেমি।💞💞💞💞
এরকম আরো পাঁচটি পদ্মা সেতু হলেও লঞ্চের যাত্রী কমবে না। কারণ লঞ্চের ভাড়া কম আরাম দায়ক।
লঞ্চ যাত্রা সবসময়ই সুন্দর হয় 💗
৩০%-৫০% যাত্রী সড়ক পথ ব্যাবহার করবে বলে আমার ধারণা।।। মোট কথা লঞ্চ এর একক আধিপত্য বজায় থাকবে না।।।
নৌ পথে ভ্রমণের অনুভূতি ও আনন্দ টা ই অনন্য।
চট্টগ্রাম উপজেলার সন্দীপ থানার মানুষের যাতায়াতের কষ্টটা একেবারেই কারো চোখে পড়ে না।
Launch er launch er jagate thakbe. So no tension... Taka kom r nirapod journey.. so I love launch journey
আল্লাহ না করুক !
বর্তমানে সড়ক পথের যেই অবস্থা শুধু দূর্ঘটনা , সেতু চালু হলে , সেই দূর্ঘটনা আরো চরম পর্যায় যাবে !
তাই লঞ্চেই যাতায়াত ভালো মনে করি !
লঞ্চ পথে বেশি মৃত্যু ঝুকি
@@afsanaakter5487 কখনোই না , লঞ্চ যাত্রা নিরাপদ , প্রতিদিনই সড়ক দূর্ঘটনা হতেই থাকে
@@md.rashedsardar721 তাহলে ত ঝড়ে সময় লঞ্চ চড়ে জাওয়া খুব ভালো লাগে
@@mdjibonhossen3041 ঝড়ে পরে কয়টা লঞ্চ ডুবছে বলুন তো ? দেখি কয়টা বলতে পারেন
@@md.rashedsardar721 অনেক ডুবে জায় তুমি বলে লঞ্চ ডুবে কি কাওকে খোঁজে পাওয়া যায় নাকি গো ভাই
কোন সমস্যা হবে না, মনে করি।
কারণ বরিশালের মানুষ যা শৌখিন ❣️ তারা শান্তি এবং বিলাসবহুলতা পছন্দ করে
যেকোন জরুরী কাজ ছাড়া লঞ্চ সেরা,,, ঘুমাইয়া যাবো। 😌
রাইট
লঞ্চ এর কিছু হবে নাহ,প্রথম প্রথম হয়ত তাদের কিছুটা লস হবে,পরে সবাই লঞ্চ জাবে,সড়ক পথের থেকে নৌ পথে দূর্ঘটনার খুবই কম,পদ্মা সেতু হলে সড়ক পথে দূর্ঘটনা আরো বেড়ে যাবে,
ভবিষ্যতে বরিশাল-কুয়াকাটায় রেললাইন চালু হবে
অতিরিক্ত যাত্রী চাপ কমলে মানুষের উপকার হবে। যার যেটা ভাল লাগে স্র সেভাবে যাবে। সাধারণ ব্যাপার।
এটা অনেক ভাল যে অনেক ধরনের অপশন পাবে মানুষ।
সবার রুচি সমান নয়!কেউ লঞ্চে যাবে আবার কেউ যাবে বাসে। তবে নৌপথে চাপ কমবে এটই সত্য।
লঞ্চ সেবা আরো ভালো হবে এবং আরো ভালো ভালো লঞ্চ অনাটাই জরুরি ।
ধন্যবাদ মাননীয় প্রধান মন্ত্রী কে🖤
For what
10 hazar কোটি টাকার প্রজেক্ট 40 হাজর কোটি টাকায় করার জন্য।
গাজা খাছ না গাজা বেচছ।
মানুষ টাকার চাইতে সময় কে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি। অতএব, নদী পারাপার হওয়ার জন্য লঞ্চ বা ফেরীতে সারাদিন নষ্ট করার চেয়ে ১০ মিনিটে পদ্মাসেতু পার হওয়ার অনেক উত্তম। আবহাওয়া যেমনি থাকুক না কেনো। আলহামদুলিল্লাহ।।
বিশ বছর আগে অনেক বাস চলাচল করতে দেখেছি ঢাকা বরিশাল রোডে, বর্তমানে অনেক কম দেখা যায়, আবার বাড়বে মনে হচ্ছে।
লঞ্চ চলছে চলবে,,,, সাধারণ মানুষ লঞ্চে যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে,,,,
লঞ্চ ঘাটের ঢুকতে ফি ১০ টাকা/কুলির ব্লাকমেইল/কেবিন টিকিট কালোবাজার /তোষক সিন্ডিকেট /মালিকদের টাইম সিন্ডিকেট এগুলো অনেক সহ্য করেছি। বলার কোন জায়গা ছিল না।এবার সব শোধ করার সময় এসেছে।
যাদের তারাহুরা তারা সেতুতে যাবে আর যারা আরামে আসতে ধীরে যাওয়ার ইচ্ছা, আরামে তারা লঞ্চেই যাবে 😇🥰
লঞ্চের খানা ঠিকই থাকবে অন্তত বরিশালের লঞ্চের।
গাড়ি এক সেকেন্ড ভুল চালালে জীবন শেষ আর লঞ্চ ১ ঘন্টা ভুল চালালেও তেমন কিছুই হবেনা।
সে ক্ষেত্রে লঞ্চ এর ভ্রমণ নিরাপদ।
আর লঞ্চ জার্নির তুলনা হয়না😍
তাই নাকি গো ভাই লঞ্চ ডুবে যে মানুষ মারা জায় আর ঝড় হলে ত আর কিছু বলা নাই
গাড়ি জত ঝড় বৃষ্টি হক কনো বিপদ নাই
@@mdjibonhossen3041 গাড়ি এক্সিডেন্ট করেনা???
বাংলাদেশে দৈনিক ১৫-২০ জন মানুষ গাড়ি এক্সিডেন্ট এ মারা যায়।
লঞ্চ ত বছরে একটা ও এক্সিডেন্ট হয়না বললে চলে।
তাছাড়া বরিশাল এর লঞ্চ এখন পর্যন্ত ডুবেনি,
অন্য লাইনের ছোট ছোট লঞ্চ ডুবছে
@@tanim5298 আর বড় লাঞ্চ ডবে জায় না বুঝি
@@tanim5298 আরে ভাই এখোন ত ঝড় বৃষ্টি সময় এখোন লঞ্চ ঝুঁকি বেশি হবে
লন্চে জুলুম বেবোশা করা বন্দো করতে হবে
১ হোটেল বেবশা
২ চায়ের দোকান
৩ পান সিগারেট ও পানিও ইত্ত্যদি
কেভিন ভাড়া।অত্তাদিক
এগুলোর দিকে মালিকের খেয়াল রাখতে হবে বা কিছু ভর্তুকি দিতে হবে।
তা হলে লন্চে চলাচল বাড়বে।
বাংলাদেশের সড়ক ব্যবস্থা খুবই খারাপ, সেতু হয়েছে বলে ভালো হয়ে যাবে এমন কথা না,,, বিলাসবহুল লঞ্চ গুলো আগের মতই থাকবে,, আল্লাহ কারো রিযিক নষ্ট করে না
রিজিকের মালিক আল্লাহ নিশ্চয় আল্লাহ পাক কোন না কোন ভাবে তাদের রিজিকের ব্যবস্থা করবেন।
লঞ্চ ব্যাবসা টিকিয়ে রাখতে হলে সদর ঘাটের পরিবর্তে শুধু বরিশালগামী লঞ্চের জন্য বসিলায় অথবা ঢাকা উদ্যানের নিকটবর্তী সুইচ গেটের কাছে আধুনিক লঞ্চঘাট নির্মান করতে হবে। পাশাপাশি লঞ্চঘাট টোল ও সন্ত্রাসী কুলি মুক্ত করতে হবে।
Dhakar vitore jam tokhon aro barbe. Khubi insensible suggestion.
It's not insensible. You will understand if you have common sense. Maybe you don't have any idea about Bosila and Switch Gate. Maybe you never been there. And you don't know what plan Government has for this area. How the roads will be made in this area. First of all do some research and then comment. If the port is built here, then the passengers will get privilege to get in and out from the port without having tremendous traffic jam.
নৌ পথের যাত্রি জিবনেও কমবে না। ইনশাল্লাহ
ভাই সব থেকে নিরাপদ হল নদী পথ নদীপথের মতো শান্তি আর কোন দিকে নাই এতে করে লঞ্চ কর্তৃপক্ষের কোনো ক্ষতি হবে না বরং লাভ হবে
yes.
তুফান উঠলে তখন নিরাপদ বের উঠবে 🤣🤣
সব থেকে নিরাপদ নদীপথ🤣🤣🤣
কয়দিন পর পর লঞ্চ ডুবে মানুষ যে মরে ওই সময় তুমি কই ছিলা?
মূর্খ সবথেকে নিরাপদ হল আকাশ ও রেলপথ।
😅
@@techman4796 ঠিক ভাই যদিও আকাশ পথ সবচেয়ে দ্রুত ভ্রমণ করার পথ তবে রেলপথ ভ্রমণ আমার কাছে সবচেয়ে ভালো লাগে খুব আরামদায়ক এবং সবচাইতে নিরাপদ।
For comfortable journey, this is the best option.
এতে লঞ্চের যাত্রী আরো বাড়বে,,, কমবে না..
কারন ভারাও কম এবং আরামদায়ক
লঞ্চে করে বাড়ি যাওয়ার মজাই আলাদা,মনে হয় বাড়ির ভিতরেই আছি সুয়ে বসে ,বুট মুড়ি ,নারকেল চিড়া,খাওয়া ,মনের ভিতর পিকনিক এর একটা ভাব চলে আসে
এগুলো অবান্তর কথা।এ রকম পদ্মা সেতু দশটা করলেও লঞ্চ যোগাযোগের কোন সমস্যা হবেনা।যাত্রীরাও অভাব হবেনা।
আমার মত যারা গাড়িতে চড়তে পারে না তাদের জন্য লঞ্চে একমাত্র উপায়।আরাম করে ও প্রকৃতি দেখতে দেখতে বাড়িতে যাওয়া যায়।
পদ্মার বুকে অনেক লঞ্চ ডুবে মানুষ মারা গেছে । এখন পদ্মার বুকের উপর দাঁড়িয়ে আছে পদ্মা সেতু
রাইট
I love ❤ langh journey. Langh er ekti jatriyo konbena bole asa kori. Langh journey te bara kichuta komano uchit
কিছুই হবে না। কারন পদ্মাসেতুর কাজ চলমান থাকার পরও নতুন নতুন লঞ্চ তৈরি হচ্ছে। ভাড়া কম থাকলে অবশ্যই লঞ্চে যাবে।
লঞ্চে ঢাকা যাইতে খরচ হয় : বাসা থেকে গাড়ি ভাড়া 100, মিনারেল ওয়াটার 30, ঘাট টিকিট 10, লঞ্চ ভাড়া 500,লঞ্চের ক্যান্টিনে ভাত খেতে 200, চা + পান খরচ 50, সদরঘাট থেকে গন্তব্যে যেতে 50-100
মোট খরচ : 940-990 লঞ্চের ডেক সেটে গেলে ! আর যদি কেবিনে যায় তাহলে কেবিন ভাড়া : 2000-3000৳ সময় লাগবে 17 থেকে 19 ঘন্টা !
- আর বাসে গেলে খরচ হবে 800 -1000 টাকা, সময় লাগবে 5-6 ঘন্টা
লঞ্চের ব্যবসায়ীদের কোনো প্রভাব পড়বে না কারণ গ্রাম গঞ্জের মানুষ গাড়ি থেকে লঞ্চে যাতায়াত ভালো মনে করেন
এ গুলো আবাসিক হোটেল বানান। ভালো মাল দিয়ে
লঞ্চ হল দক্ষিণাঞ্চলের জন্য একটি আবেগ
তেমন কিছু হবে না৷ বরং অনেকটা চাপ কমবে।যেটা এমনিতেও দরকার ছিলো ❤️
আমার মতো যাত্রী আছে বাসে চলতে পারি না,তারা পদ্মা সেতু আমার কাজে আসবে না,,, লঞ্চ সেরা ❤️🥰🥰😳
পদ্মা সেতু যেই রকম ট্রল ধরা হয়েছে তার থেকে লন্চে আমাদের যাওয়াই ভালো।লন্চে জার্নি যে কত একটা আরামদায়ক সেটা যারা গেছে তারাই বুঝে,সেতুতে হয়তো যাব একবার দুবার।কিন্তু আমাদের প্রিয় লন্চ ছাড়া কিছু ভাবতেই পারিনা⛴️⛴️
বরিশালের মানুষেরা লঞ্চের কথা জীবনে ভুলবো না
ডেকের যাত্রী কমবে না তবে কেবিনের যাত্রী কমে যাওয়ার ভালো সম্ভাবনা আছে।
ঘুরাঘুরির কারনে হয়ত মানুষ উঠবে ঠিক । তবে লঞ্চের সেবার মান উন্নত করলে যাত্রী এমনিও থাকবে।
লঞ্চকে বাসের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকতে হলে যাত্রার সময় পরিবর্তন ও সময় সংকোচন করতেই হবে। বরিশালের লঞ্চ গুলোকে উভয় (ঢাকা-বরিশাল) প্রান্ত হতে লঞ্চকে রাত ১০-১১ টার মধ্যে ছাড়তে হবে। এবং জাহাজের গতি বাড়িয়ে যাত্রিদের ভোর ৫ টায় পৌঁছে দিতে হবে।
যাত্রিরা সারাদিনের কাজ সেরে খাবার খেয়ে রাত ১১-১২ টায় লাস্ট ট্রিপের বাসে উটে ভোর ৫ টায় পৌছে যাবে। বরিশালের প্রত্যেকটা জেলা ও থানায়।
অন্যান্য রুটের লঞ্চ গুলোকে অবশ্যই দুপুর বিকাল পরিহার করে সন্ধার পর ৭ টা থেকে ৯ টার মধ্যে ছেড়ে দিয়ে ভোরে ৫ টায় ঢাকা পৌছে দিতে হবে।
আমি নিযেও আমার বাড়িতে যেতে তুষখালী রুটের লঞ্চ যদি বিকাল ৬ টায় ছেড়ে সকাল ৯ টায় পৌছে দেয় ব্রীজ চালু হবার পরেও তাহলে আমি এই লঞ্চে কখনোই যাবো না।
লঞ্চের গতি বাড়াতে হবে।এছাড়া দিনের বেলায় যেন সব রুটে যাওয়া যায় সে ব্যবস্থাও করতে হবে।
আমার মনে হয় ভালো হবে
লঞ্চে য়াএি চাপ কমবে ভালো হবে
হায়রে আমাদের স্বপ্নের পদ্মা সেতু। আল্লাহু আকবার
Congratulations 11 subscribers 🥰🥰🥰
রাতের লঞ্চে সবচেয়ে সাশ্রয়ী মালঞ্চি যাতায়াত কর্মসূচির পদ্ধতি চালু আছে আমাদের সবাই লঞ্চে আমরা যাদের করার জন্য আমাদের সাথে সবাই এভাবেই আমরা যাব শেখ েতামরা লঞ্চ কে সাপোর্ট করছি
দক্ষিণ বাংলায় নৌপথের যাত্রি বাড়াতে হলে নিম্ন লিখিত পদক্ষেপ নেওয়া আবশ্যক ও জরুরী ঃ-
১ . লঞ্চ ঘাটের টাউট -বাটািপার ও হয়রানী নিয়ন্ত্রন করতে হবে।
২. লঞ্চের সক্ষমতা অনুযায়ী যাত্রী বহন করতে হবে ।
৩. ভাড়া সহনীয় অবস্থায় আনতে হবে ।
৪. আনফিট লঞ্চ গুলি বন্ধ করে দিতে হবে ।
৫. নদীপথে যাত্রীদেরে জীবন রক্ষাকারী সরমজান লঞ্চগুলিতে নিশ্চিত করতে হবে ।
৬. ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ার তিন ঘন্টা আগে থেকে আবহায়ার বার্তা ১৫ নিট পরপর প্রচার করতে হবে এবং ডিজিটাল স্ক্রিনে প্রদর্শন করতে হবে।