নুরুল ইসলাম ওলিপুরী হুজুর বরাবর। হুজুর আপনাকে আমি মহব্বত করি।কিন্তু আমি দেখি আপনার বয়ানে তাবলীগি জামাতকে খুব গাড়ভাবে সাধারন মুসলমানদের সামনে তুলে ধরেন।আবার এটিও আমি বুঝি,আপনি তাবলীগ বলতে শুধু তাবলিগ জামাতকেই বুঝাননা অন্য জামাতকেও বুঝান,কিন্তু পাবলিকের সামনে সেটি ব্যাখ্যা করে তুলে ধরেননা।রাসুলুল্লাহ সাঃ যে ০৪টি মৌলিক কাজ ছিল,তাবলীগ জামাত কি সেই ০৪টি মৌলিক কাজের সাথে পুরোপুরি জড়িত আছে? নাই। তাবলীগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা হষরত ইলিয়াস সাহ (রঃ) বলেছিলেন, তিনি জানেন,এক সময় তাবলীগ জামাতের দায়িত্ব মূর্খদের হাতে চলে যাবে।এখন তো তাবলীগ জামাতিরা বলেন,আমাদের দলে কোন আলেম দরকার নাই। তাহলে ইলিয়াস রঃ এর কথা সত্য হল কিনা?অনেক জায়গায় যখন প্রয়োজন হয় তখন তাবলীগ ওয়ালাদের অধ্যূসিত এলাকায় পরিস্থিতির কারনে চরমোনাইর প্রোগ্রাম করতে চাইলে তারা সুযোগ দেয়না,সহযোগিতা করেনা।চরমোনাই ইলেকসান করলে তাদের বেশিরভাগ লোকই চরমোনাইকে ভোট দেয়না।সমথ্যন করেনা।তারা নবীওয়ালা কাজ করে,তাহলে রাসুলওয়ালা কাজ কে করবে?তারা সৎ কাজের আদেশ করে কিন্তু অসৎকাজে বাঁধা প্রধান করেনা।জেহাদের ময়দানে যায়না।অতএব আমার দৃষ্টিতে তাদেরকে সমাজে এত ফলাও করে প্রচার করা জরুরি নয়।তাদের দলে ভাল কাজও হয় অস্বীকার করবোনা কিন্তু তাদের দলে যে লোক প্রবেশ করে সে নিস্ক্রিয় হয়ে যায়।তার জেহাদ করার মত মনমানসিকতা শক্তি সামথ্য থাকেনা,হারিয়ে ফেলে।এভাবে তাদের দলে লোক যদি বেশি ডুকে যায় তাহলে ইসলামী অন্য দল,যারা জেহাদ করে,তাদের সংখ্যা কমে যাবে।এটি ইসলামের জন্য ক্ষতিই বয়ে আনবে,আমার ধারনা,তাই তাদের কথা ফলাও করে জনসমূখ্যে প্রচার না করাই উত্তম।আমি সাধারণ একজন মুসলমান। ব্যক্তি ও দলীয় স্বার্থে কোন কথা বলিনি।শুধুমাত্র ইসলামের স্বার্থেই বলেছি।ভূল বলে থাকলে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
আল্লাহ তাকে দীর্ঘায়ু করুন।
বারাকাল্লাহু ফী হাইয়াতি
আলহামদুলিল্লাহ।
মাশাআল্লাহ
Amar prio ekjon manus allama olipuri
হে আল্লাহ তুমি হুজুর কে নেক হায়াত দান করো
আল্লাহ হুজুরকে হাজার হাজার বছরের হায়াত দান করুন
Nice
আলহামদুলিল্লাহ্
আমাদের অহংকার
Amin
উলামায়ে কওমিয়া জিন্দাবাদ।
আমিন
নাইচ
Allah amder oyaj bujar moto towfik din.amin
♥♥♥♥♥♥♥
হাফিজুর এর কথা সুনে আইছি এখানে
।
কেমন মনে হইছে হুজুরের আলোচনা
১ডিসেম্বর ২০১৯
শ্রীমঙ্গলের ওয়াজটি কবে আপলোড হবে ভাই?
চাচা কেমন আছেন। আল্লাহ হাপনার নেক হায়াত দান করুন।
।
রাতে এর
ওলীপুরী হবে
ড়ড়ড়ড়ঢ়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ঢ়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ঢ়ড়ড়ড়ড়ড়ঢ়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ঢ়ঢ়ড়ড়ড়
নুরুল ইসলাম ওলিপুরী হুজুর বরাবর।
হুজুর আপনাকে আমি মহব্বত করি।কিন্তু আমি দেখি আপনার বয়ানে তাবলীগি জামাতকে খুব গাড়ভাবে সাধারন মুসলমানদের সামনে তুলে ধরেন।আবার এটিও আমি বুঝি,আপনি তাবলীগ বলতে শুধু তাবলিগ জামাতকেই বুঝাননা অন্য জামাতকেও বুঝান,কিন্তু পাবলিকের সামনে সেটি ব্যাখ্যা করে তুলে ধরেননা।রাসুলুল্লাহ সাঃ যে ০৪টি মৌলিক কাজ ছিল,তাবলীগ জামাত কি সেই ০৪টি মৌলিক কাজের সাথে পুরোপুরি জড়িত আছে? নাই। তাবলীগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা হষরত ইলিয়াস সাহ (রঃ) বলেছিলেন, তিনি জানেন,এক সময় তাবলীগ জামাতের দায়িত্ব মূর্খদের হাতে চলে যাবে।এখন তো তাবলীগ জামাতিরা বলেন,আমাদের দলে কোন আলেম দরকার নাই। তাহলে ইলিয়াস রঃ এর কথা সত্য হল কিনা?অনেক জায়গায় যখন প্রয়োজন হয় তখন তাবলীগ ওয়ালাদের অধ্যূসিত এলাকায় পরিস্থিতির কারনে চরমোনাইর প্রোগ্রাম করতে চাইলে তারা সুযোগ দেয়না,সহযোগিতা করেনা।চরমোনাই ইলেকসান করলে তাদের বেশিরভাগ লোকই চরমোনাইকে ভোট দেয়না।সমথ্যন করেনা।তারা নবীওয়ালা কাজ করে,তাহলে রাসুলওয়ালা কাজ কে করবে?তারা সৎ কাজের আদেশ করে কিন্তু অসৎকাজে বাঁধা প্রধান করেনা।জেহাদের ময়দানে যায়না।অতএব আমার দৃষ্টিতে তাদেরকে সমাজে এত ফলাও করে প্রচার করা জরুরি নয়।তাদের দলে ভাল কাজও হয় অস্বীকার করবোনা কিন্তু তাদের দলে যে লোক প্রবেশ করে সে নিস্ক্রিয় হয়ে যায়।তার জেহাদ করার মত মনমানসিকতা শক্তি সামথ্য থাকেনা,হারিয়ে ফেলে।এভাবে তাদের দলে লোক যদি বেশি ডুকে যায় তাহলে ইসলামী অন্য দল,যারা জেহাদ করে,তাদের সংখ্যা কমে যাবে।এটি ইসলামের জন্য ক্ষতিই বয়ে
আনবে,আমার ধারনা,তাই তাদের কথা ফলাও করে জনসমূখ্যে প্রচার না করাই উত্তম।আমি সাধারণ একজন মুসলমান। ব্যক্তি ও দলীয় স্বার্থে কোন কথা বলিনি।শুধুমাত্র ইসলামের স্বার্থেই বলেছি।ভূল বলে থাকলে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
INDIA THEKE DOA
ওলিপুরী নাকি জর্দা দিয়ে পান খান।
মাশাআল্লাহ