কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত? Serum for Glowing Skin

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 9 сен 2024
  • কোন সেরাম কখন ব্যবহার করবেন? MediTalk Digital এ বলেছেন স্কিন স্পেশালিস্ট অধ্যাপক ডাঃ আনজিরুন নাহার আসমা
    অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান
    পপুলার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল
    চেম্বারঃ
    পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ধানমন্ডি, ঢাকা
    সিরিয়ালঃ 01944850706, 01324169969
    ইবনে সিনা ডি. ল্যাব এন্ড কলসালটেশন সেন্টার, দয়াগঞ্জ, ঢাকা
    সিরিয়ালঃ 096-100-09615
    #meditalkdigital
    বয়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বকে ক্ষতির মাত্রাও বাড়তে থাকে। কেননা, স্কিনের কোলাজেনের মাত্রা কমতে থাকে। ফলে ত্বকে রিঙ্কেলস ও ফাইন লাইনস সৃষ্টি হয় এবং ত্বক কুঁচকে যায় বা ক্ষেত্রবিশেষে ঝুলে পড়ে। ফলে ত্বক হারায় তারুণ্যতা, লাবন্যতা এবং স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা। সিরাম ত্বকে ম্যাজিকের মতো কাজ করে। ত্বকের স্বাস্থ্য সুন্দর, উজ্জ্বল ও লাবণ্যময় করতে স্কিনের প্রয়োজনীয় সব সক্রিয় ও শক্তিশালী উপাদান সরবরাহ করে থাকে সিরাম। প্রয়োগ করামাত্রই এর উপকারিতা দৃশ্যমান হয়। তাই, স্কিনকেয়ারে গুরুত্বপূর্ণ একটি পণ্যের নাম হচ্ছে সিরাম।
    কিন্তু ত্বকের ধরন অনুযায়ী সিরাম ব্যবহার করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। নয়তো হিতে বিপরীত হবার সম্ভাবনা থাকে। স্কিনকেয়ারে তাই যত্নের সাথে বাছাই করে নিতে হবে সঠিক সিরাম। আর সেজন্য আগে জেনে নিতে হবে কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত বা জরুরী? নাহলে গড্ডলিকা প্রবাহে গা ভাসানোর মতোই হবে আপনার অবস্থা। সিরামের মতো জাদুকরী প্রোডাক্ট ব্যবহারে করেও পাবেন না তেমন কোন উপকারিতা। চলুন জেনে নেই কোন ত্বকের যত্নে কোন সিরাম বেশি কার্যকরী!
    নরমাল স্কিন
    এই ধরণের ত্বকে স্বাভাবিক অবস্থা বজায় থাকে সবসময়ই। বেশি অয়েলিও না আবার বেশি শুষ্কও না। নরম আর মসৃণ থাকে সারাবছর জুড়ে। তবে যত্নের অভাবে ত্বক হয়ে উঠতে পারে শুষ্ক ও রুক্ষ।
    ড্রাই স্কিন
    রুক্ষ, খসখসে এবং অমসৃণ ত্বক মানেই ড্রাই স্কিন। আর্দ্রতার অভাবে ড্রাই স্কিন বিবর্ণ ও নিষ্প্রাণ দেখায়। আর শুষ্ক থাকার দরুণ স্কিনে চুলকানি ও জ্বালাপোড়া শুরু হয়।
    এই ধরণের ত্বকের যত্নে হায়ালুরোনিক এসিড এবং গ্লিসারিন সম্পন্ন সিরাম অত্যন্ত কার্যকরী। গ্লিসারিনের কারণে এটি শুষ্ক ত্বকে যেমন দ্রুত শুষে যাবে। আবার তেমনই, হায়ালুরোনিক এসিড স্কিনকে হাইড্রেট রাখতে এবং রিঙ্কেলস দূর করতে সাহায্য করবে।
    কম্বিনেশন স্কিন
    মূলত অয়েলি এবং ড্রাই স্কিন, এই দুটো স্কিন টাইপ মিলেই কম্বিনেশন স্কিন। যেসব স্কিনের কপাল, নাক এবং থুতনি খুব সহজেই অয়েলি হয়ে যায় অথচ গাল বা ফেইসের অন্যত্র শুষ্কই থাকে সেটাকেই কম্বিনেশন স্কিন বলা যায়।
    যেহেতু কম্বিনেশন স্কিনে ড্রাই এবং অয়েলি ভাব দুইই বজায় থাকে সেহেতু এমন একটি উপাদান ব্যবহার করা উচিত যা দুটি অবস্থাতেই সমানভাবে স্কিনের স্বাস্থ্যকর ভারসাম্য বজায় রাখে। আর রেটিনল হচ্ছে কম্বিনেশন স্কিনের জন্য একদম পারফেক্ট। কারণ এটি ত্বককে অতিরিক্ত অয়েলিও করে না আবার ড্রাইও করে ফেলে না। বরং এটি কম্বিনেশন স্কিন থেকে রিঙ্কেলস আর বয়সের ছাপ কমিয়ে স্কিনকে করে উজ্জ্বল ও লাবণ্যময়।
    একনি প্রোন স্কিন
    একনি প্রোন স্কিনে মূলত ব্রণ একটি আতঙ্কের নাম। কারণ পোরসগুলো বন্ধ হয়ে স্কিনে ব্রেকআউট দেখা দেয়। ফলে স্কিনে দেখা দেয় ব্রণ, ব্ল্যাকহেডস, হোয়াইটহেডসের মতো অনেক ধরনের সমস্যা।
    যেহেতু একনি প্রোন স্কিনে পোরস বন্ধ করাটা জরুরী। তাই পোরস মিনিমাইজ করে এমন সিরাম ব্যবহার করা ভালো। এছাড়াও, স্যালিস্যালিক এসিড সম্পন্ন সিরাম ব্যবহারে ত্বকের সব ইমপিউরিটিস দূর হয়।
    অল স্কিন টাইপ
    অল স্কিন টাইপ মানে সব ধরণের ত্বকেই কিছু প্রাথমিক সমস্যা দেখা দেয়। যেমন - কালো দাগ, ব্রণের দাগ ও ক্ষত, স্ট্রেচ মার্ক, মেছতা, মেছতার দাগ ইত্যাদি।
    সাধারণত এসব দূর করা যায় না। তবে কন্ট্রোল করা যায়। এক্ষেত্রে এমন সিরাম ব্যবহার করুন যেগুলোতে নিয়াসিনামাইড, আরবুটিন এবং ভিটামিন সি সম্পন্ন।

Комментарии • 89