কোন মানুষ কোনদিনই ঈশ্বরকে দেখে নি কেন?
HTML-код
- Опубликовано: 4 июл 2024
- #GodRevealed #InvisibleGod #Spirituality #GodEnergy #SoulConnection #DivineMystery #GodExistence #ShapelessGod #GodInPlants #GodInAnimals
তাহলে কি ঈশ্বর নেই? নাকি ঈশ্বর শক্তিরূপে ছড়িয়ে রয়েছেন এই বিশ্বে-মহাকাশে? তিনি কি আকারহীন শক্তি? প্রাণশক্তিরূপে ছড়িয়ে আছেন জীব ও উদ্ভিদ জগতে? আত্মাই কি সেই শক্তি, যাকে দর্শন করতে হলে এগোতে হয় আধ্যাত্মিকতার পথে?
ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। তার সৃষ্টির মধ্যেই তিনি প্রকাশিত। তার সৃষ্টিকে ভালোবাসাই মানে তাকে ভালোবাসা। প্রকৃতি ও জীবজগতকে ধ্বংস করে, তা্কে পাওয়া যায় না। সকল জীব ও জগতের মধ্যেই তিনি শক্তিরূপে আছেন। তাকে দেখা যায় না, তার সৃষ্টিকে দেখা যায়। নিরাকার। দেবতা ও ঈশ্বর এক নন। সকলেই জানেন, ঈশ্বরের আকার নেই। তিনি অরূপ। একটু এ ব্যাপারে আরো জানার চেষ্টা করুন, তারপরে মন্তব্য করুন। ঈশ্বর শক্তিরূপ। তাকে দেখা যায় না। উপলব্ধি ও অনুভব করা যায়, এবারেও সেটাই বলেছি। কিন্তু কেউ ঈশ্বর বা আত্মাকে দেখেন নি। সবটাই উপলব্ধির বিষয়। মূর্তি কারা তৈরী করেছে? এ তো সহজ উত্তর। একটু ভাবলেই দেখবেন। একই দেবতার কখনো চার হাত, কপখনো দু হাত, রাজ্যে রাজ্যে একই দেবতার নানা ধরণের মূর্তি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আপনি মূর্তির মাধ্যমে তাকে কল্পনা করে পূজা বা আরাধনা করতে পারেন মাত্র। তার স্বরূপ দেখতে পারবে না। যীশুখৃষ্ট ও বুদ্ধদেবকে, আমাদের হিন্দুদের ভাবনার সঙ্গে গুলিয়ে ফেলবেন না।তারা কেউ ঈশ্বরের মূর্তির কথা বলেন নি। আর যীশুখৃষ্ট ঈশ্বর নন, ঈশ্বরের পুত্র। আর নানা মহাপুরুষের নানা ব্যাখ্যা। একটু পড়লেই জানতে পারবেন। আসল সত্য হলো ঈশ্বর শক্তিস্বরূপ, প্রেমস্বরূপ, আত্মাস্বরূপ, সর্ব্যাপী। তিনি ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য নন। তাই কেউ তাকে চোখে দেখেন নি। আত্মারূপে তাকে উপলব্ধি করা যায় মাত্র। দেখা যায় না। আর কেউ মিথ্যা বলেন নি, তাদের উপলব্ধির কথা বলেছেন। কেউ প্রেম্রূপে, কেউ মাতৃরূপে তার কল্পনা করেছেন। হিন্দুদের মন্ত্রেও আছে ---- ইয়া দেবী সর্বভূতেষু মাতৃরূপেন...। শক্তিরূপেন......।। সংস্থিতা।
In this eye-opening video, we delve into the age-old question: "Why did no one ever see God?" Join us as we uncover the shocking truth behind the invisibility of God and explore intriguing theories about His existence. Is God shapeless? Does He manifest as energy? Discover the profound connection between God, the soul, and spirituality. Watch now to expand your understanding of the divine! Кино
ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। তার সৃষ্টির মধ্যেই তিনি প্রকাশিত। তার সৃষ্টিকে ভালোবাসাই মানে তাকে ভালোবাসা। প্রকৃতি ও জীবজগতকে ধ্বংস করে, তা্কে পাওয়া যায় না। সকল জীব ও জগতের মধ্যেই তিনি শক্তিরূপে আছেন। তাকে দেখা যায় না, তার সৃষ্টিকে দেখা যায়। নিরাকার। দেবতা ও ঈশ্বর এক নন। সকলেই জানেন, ঈশ্বরের আকার নেই। তিনি অরূপ। একটু এ ব্যাপারে আরো জানার চেষ্টা করুন, তারপরে মন্তব্য করুন। ঈশ্বর শক্তিরূপ। তাকে দেখা যায় না। উপলব্ধি ও অনুভব করা যায়, এবারেও সেটাই বলেছি। কিন্তু কেউ ঈশ্বর বা আত্মাকে দেখেন নি। সবটাই উপলব্ধির বিষয়। মূর্তি কারা তৈরী করেছে? এ তো সহজ উত্তর। একটু ভাবলেই দেখবেন। একই দেবতার কখনো চার হাত, কপখনো দু হাত, রাজ্যে রাজ্যে একই দেবতার নানা ধরণের মূর্তি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আপনি মূর্তির মাধ্যমে তাকে কল্পনা করে পূজা বা আরাধনা করতে পারেন মাত্র। তার স্বরূপ দেখতে পারবে না। যীশুখৃষ্ট ও বুদ্ধদেবকে, আমাদের হিন্দুদের ভাবনার সঙ্গে গুলিয়ে ফেলবেন না।তারা কেউ ঈশ্বরের মূর্তির কথা বলেন নি। আর যীশুখৃষ্ট ঈশ্বর নন, ঈশ্বরের পুত্র। আর নানা মহাপুরুষের নানা ব্যাখ্যা। একটু পড়লেই জানতে পারবেন। আসল সত্য হলো ঈশ্বর শক্তিস্বরূপ, প্রেমস্বরূপ, আত্মাস্বরূপ, সর্ব্যাপী। তিনি ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য নন। তাই কেউ তাকে চোখে দেখেন নি। আত্মারূপে তাকে উপলব্ধি করা যায় মাত্র। দেখা যায় না। আর কেউ মিথ্যা বলেন নি, তাদের উপলব্ধির কথা বলেছেন। কেউ প্রেম্রূপে, কেউ মাতৃরূপে তার কল্পনা করেছেন। হিন্দুদের মন্ত্রেও আছে ---- ইয়া দেবী সর্বভূতেষু মাতৃরূপেন...। শক্তিরূপেন......।। সংস্থিতা।
অপেক্ষায় থাকি রোজ।
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
Excellent ❤❤
Thoughtful contents 💗🙌🙂
Superb ❤
Awesome video ❤❤❤
Awesome ❤❤
Khub khub valo lage .... Darun bisoy ta ajker 😊👌👌
Asadharan ❤❤❤
ঠিক বলেছেন একদম।
Well done. Keep up the good work.
👍👍👍👍👍🙌🙌🙌🙌🙌🙏🙏🙏🙏🙏👌💗💗💗💗
I really like your content ❤❤
💯💯💯💯💯💯💯💯💯💯
❤❤❤❤
অসাধারণ ব্যাখ্যা!!!এত সহজ সরলভাবে এর আগে শুনিনি!! প্রত্যেকটি কথা সত্যি!!!🙏🙏🙏
jaymsti❤❤❤🎉🎉🎉
Om
ভিষণ ভালো লাগলো
এ আলোচনার বিষয়বস্তুকে
আত্মোপলব্ধি করার চেষ্টা করছি ।
শুভকামনা রইল
জয় গুরু
Yes, Yes,Yes
Khub sundar
চমৎকার 🥇🥇🥇💛💛💛🙏🙏🙏
Khub sundor laglo alochona ta ❤❤❤
মানুষ আমার রহস্য, আমি মানুষের রহস্য।
যে নিজেকে চিনেছে, সে পরমেশ্বরকে চিনেছে..💗
মানুষ ছাড়া ইশ্বরের কোন দলিল নেই...
অসাধারণ আলোচনা দারুন লাগলো ভালো থাকুন দাদা।
ঈশ্বর সবাইয়ের মঙ্গল চান। আপনিও ভালো থাকুন। আমাদের ই মেলঃvoice9india@gmail.com. ঈশ্বর আপনাদের সবাইকে সুখী করুন, শান্তি দিন।
🙏🙏❤❤🙏
❤❤❤❤❤
Pronam 🙏🙏
Joy guru ❤
Thanks for this info ❤❤
😍😍
Beautiful❤😊
Khub shndor video ❤❤❤
❤❤❤🎉🎉🎉
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏❤❤❤🧡🧡🧡
Can't see God, it is realization, it is absolute,
😮😮😮 nice concept
Nice 🎉🎉🎉
Anubhab to kora jay , r ki chai❤❤❤
Jesab sadhak take dekhesen, tara balen na karan tara balar anek urdhe biraj karen,
একটু ভালো করে দেখুন, ঈশ্বর শক্তিরূপ। 'শক্তিরূপেন সংস্থিতা।' শক্তিকে কে দেখা যায় না। উপলব্ধি ও অনুভব করা যায়, এবারেও সেটাই বলেছি। কিন্তু কেউ ঈশ্বর বা আত্মাকে দেখেন নি। সবটাই উপলব্ধির বিষয়। আমার হেডলাইন ঃ কোন মানুষ কোনদিনই ঈশ্বরকে দেখেন নি।" আর সকল মহাপুরুষ আত্মাকেই ঈশ্বর বলেছেন। সবই শক্তিস্বরূপ।
ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। তার সৃষ্টির মধ্যেই তিনি প্রকাশিত। তার সৃষ্টিকে ভালোবাসাই মানে তাকে ভালোবাসা। প্রকৃতি ও জীবজগতকে ধ্বংস করে, তা্কে পাওয়া যায় না। সকল জীব ও জগতের মধ্যেই তিনি শক্তিরূপে আছেন। তাকে দেখা যায় না, তার সৃষ্টিকে দেখা যায়। নিরাকার। দেবতা ও ঈশ্বর এক নন। সকলেই জানেন, ঈশ্বরের আকার নেই। তিনি অরূপ। একটু এ ব্যাপারে আরো জানার চেষ্টা করুন, তারপরে মন্তব্য করুন। ঈশ্বর শক্তিরূপ। তাকে দেখা যায় না। উপলব্ধি ও অনুভব করা যায়, এবারেও সেটাই বলেছি। কিন্তু কেউ ঈশ্বর বা আত্মাকে দেখেন নি। সবটাই উপলব্ধির বিষয়। মূর্তি কারা তৈরী করেছে? এ তো সহজ উত্তর। একটু ভাবলেই দেখবেন। একই দেবতার কখনো চার হাত, কপখনো দু হাত, রাজ্যে রাজ্যে একই দেবতার নানা ধরণের মূর্তি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আপনি মূর্তির মাধ্যমে তাকে কল্পনা করে পূজা বা আরাধনা করতে পারেন মাত্র। তার স্বরূপ দেখতে পারবে না। যীশুখৃষ্ট ও বুদ্ধদেবকে, আমাদের হিন্দুদের ভাবনার সঙ্গে গুলিয়ে ফেলবেন না।তারা কেউ ঈশ্বরের মূর্তির কথা বলেন নি। আর যীশুখৃষ্ট ঈশ্বর নন, ঈশ্বরের পুত্র। আর নানা মহাপুরুষের নানা ব্যাখ্যা। একটু পড়লেই জানতে পারবেন। আসল সত্য হলো ঈশ্বর শক্তিস্বরূপ, প্রেমস্বরূপ, আত্মাস্বরূপ, সর্ব্যাপী। তিনি ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য নন। তাই কেউ তাকে চোখে দেখেন নি। আত্মারূপে তাকে উপলব্ধি করা যায় মাত্র। দেখা যায় না। আর কেউ মিথ্যা বলেন নি, তাদের উপলব্ধির কথা বলেছেন। কেউ প্রেম্রূপে, কেউ মাতৃরূপে তার কল্পনা করেছেন। হিন্দুদের মন্ত্রেও আছে ---- ইয়া দেবী সর্বভূতেষু মাতৃরূপেন...। শক্তিরূপেন......।। সংস্থিতা।
Eswar soti nai tahola kaw to dekh to
Mahapravu o krishna r pas ghese berie gace, vagabaner 3 rup nirgun nirakar, nirgun sakar , o. Sagun sakar , apni sudhu nirgun nirakar niye bolecen , vagaban geetay bolecen je jemon amer vajana kare ami take se vabe dekha dei , r mahaprabhu e bishaye puri dhame boshe bistarito alochana korecen , tar sanaysh jiboner prothame ,
প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ। আনন্দময় হোক আপনার জীবন। আমার আলোচনা ঈশ্বরকে দেখা নিয়ে। ঈশ্বর শক্তিস্বরূপ, তাকে কেউ নির্গুন সাকার, সগুণ সাকার রূপে আরাধনা করেন। আবারো বলছি, ঈশ্বর শক্তিস্বরূপ, তাই তাকে দেখা যায় না। তিনি ছড়িয়ে আছেন সর্বজীবে, বিশ্বব্রম্ভান্ড মাঝে। universal brotherhood তাকে লাভ করার উপায়। আজ আমরা যদি জীব ও প্রকৃতিকে ধ্বংস করে, শুধু তার সাকার, নিরাকার সগুণ নির্গুণ নিয়ে আলোচনায় মেতে থাকি, সেটা ভালো? না কি তার সৃষ্ট জগতকে ভালোবেসে রক্ষা করি, সেটা ভালো? আর ঈশ্বরকে যে যেভাবে দেখতে চান, দেখতে পারেন। বহু মহাপুরুষ ঈশ্বরকে শক্তি হিসাবেই দেখেন, আর শক্তিকে দেখা যায় না, অনুভব করতে হয়। চর্মচক্ষে কেউ দেখতে পায় না, সেই চোখ এই পৃথিবীর কারো নেই। আমার বক্তব্যের মধ্যেই সব বলা আছে, বুঝে নিতে হবে। আর আমি বিশ্বাস করি, ঈশ্বর সগুণ সাকার রূপে তার সৃষ্টির মধ্যেই আছেন। ভালো করে শুনুন, কীভাবে বলেছি। আমাদের ভাবতে হবে, ঈশ্বরকে ভক্তি মানে, তার সৃষ্টিকে সম্মান দেওয়া। দেবী দূর্গাকেও আমরা মাতৃরূপে, আবার শক্তিরূপেও দেখি। আমার বিশ্বাস তিনি শক্তিস্বরূপ, তিনি নিরাকার। আপনি আমার বিশ্বাসে বিশ্বাসী না হতে পারেন। আর, আমি যখন নিরাকার ঈশ্বরের কথা বল্বো, তার সাকার রূপ আমার আলোচনায় আসবে না। এটাই স্বাভাবিক। আমার বিশ্বাসে আপনার বিশ্বাস মেশাতে পারেন না। যেমন, আমি বলছি না, আমার বক্তব্যকে আপনি সমর্থন করুন।
কিন্ত পান্ডবরা ঈশ্বর দর্শন করেছেন
ঈশ্বর বলুন ভগবান বলুন - যাই হোক, তিনি আছেন..... তা না হলে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ , মহাদেব, কালী মা - এরা কে??? সাকার না হলে এদের মূর্তি আমরা মূর্তি দেখি কেন???? Jesus, বুদ্ধদেব, রামকৃষ্ণ দেব, শ্রী চৈতন্যদেব - এদের কথা তবে মিথ্যা!!!!! এদের কি দরকার পড়লো এরা মিথ্যা শোনালেন, মিথ্যা বললেন জগতবাসিকে.....
মূর্তি মানুষের তৈরি। কে বলেছে তারা মিথ্যা বলেছেন? প্রত্যেকে তাদের অভিজ্ঞতার কথা বলেছেন।
একটু ভালো করে দেখুন, ঈশ্বর শক্তিরূপ। 'শক্তিরূপেন সংস্থিতা।' শক্তিকে কে দেখা যায় না। উপলব্ধি ও অনুভব করা যায়, এবারেও সেটাই বলেছি। কিন্তু কেউ ঈশ্বর বা আত্মাকে দেখেন নি। সবটাই উপলব্ধির বিষয়।
ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। তিনি নিরাকার। দেবতা ও ঈশ্বর এক নন। সকলেই জানেন, ঈশ্বরের আকার নেই। একটু এ ব্যাপারে আরো জানার চেষ্টা করুন। আর মূর্তি কারা তৈরী করেছে? এ তো সহজ উত্তর। একটু ভাবলেই দেখবেন। একই দেবতার কখনো চার হাত, কপখনো দু হাত, রাজ্যে রাজ্যে প্রররহক মূর্তি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। যীশুখৃষ্ট ও বুদ্ধদেবকে, আমাদের হিন্দুদের ভাবনার সঙ্গে গুলিয়ে ফেলবেন না। শ্রীচৈতন্যদেব সম্পর্কে আর একটু জানুন। আর নানা মহাপুরুষের নানা ব্যাখ্যা। একটু পড়লেই জানতে পারবেন। আসল সত্য হলো ঈশ্বর শক্তিস্বরূপ, প্রেমস্বরূপ, আত্মাস্বরূপ, সর্ব্যাপী। তিনি ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য নন। তাই কেউ তাকে চোখে দেখেন নি।
ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। তার সৃষ্টির মধ্যেই তিনি প্রকাশিত। তার সৃষ্টিকে ভালোবাসাই মানে তাকে ভালোবাসা। প্রকৃতি ও জীবজগতকে ধ্বংস করে, তা্কে পাওয়া যায় না। সকল জীব ও জগতের মধ্যেই তিনি শক্তিরূপে আছেন। তাকে দেখা যায় না, তার সৃষ্টিকে দেখা যায়। নিরাকার। দেবতা ও ঈশ্বর এক নন। সকলেই জানেন, ঈশ্বরের আকার নেই। তিনি অরূপ। একটু এ ব্যাপারে আরো জানার চেষ্টা করুন, তারপরে মন্তব্য করুন। ঈশ্বর শক্তিরূপ। তাকে দেখা যায় না। উপলব্ধি ও অনুভব করা যায়, এবারেও সেটাই বলেছি। কিন্তু কেউ ঈশ্বর বা আত্মাকে দেখেন নি। সবটাই উপলব্ধির বিষয়। মূর্তি কারা তৈরী করেছে? এ তো সহজ উত্তর। একটু ভাবলেই দেখবেন। একই দেবতার কখনো চার হাত, কপখনো দু হাত, রাজ্যে রাজ্যে একই দেবতার নানা ধরণের মূর্তি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আপনি মূর্তির মাধ্যমে তাকে কল্পনা করে পূজা বা আরাধনা করতে পারেন মাত্র। তার স্বরূপ দেখতে পারবে না। যীশুখৃষ্ট ও বুদ্ধদেবকে, আমাদের হিন্দুদের ভাবনার সঙ্গে গুলিয়ে ফেলবেন না।তারা কেউ ঈশ্বরের মূর্তির কথা বলেন নি। আর যীশুখৃষ্ট ঈশ্বর নন, ঈশ্বরের পুত্র। আর নানা মহাপুরুষের নানা ব্যাখ্যা। একটু পড়লেই জানতে পারবেন। আসল সত্য হলো ঈশ্বর শক্তিস্বরূপ, প্রেমস্বরূপ, আত্মাস্বরূপ, সর্ব্যাপী। তিনি ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য নন। তাই কেউ তাকে চোখে দেখেন নি। আত্মারূপে তাকে উপলব্ধি করা যায় মাত্র। দেখা যায় না। আর কেউ মিথ্যা বলেন নি, তাদের উপলব্ধির কথা বলেছেন। কেউ প্রেম্রূপে, কেউ মাতৃরূপে তার কল্পনা করেছেন। হিন্দুদের মন্ত্রেও আছে ---- ইয়া দেবী সর্বভূতেষু মাতৃরূপেন...। শক্তিরূপেন......।। সংস্থিতা।
আত্মা ই যদি ইশ্বর হন তবে আপনি অনেক ভিডিও তে বলেছেন - অনেকেই আত্ম দর্শন করেছেন। এটা কি স্ববিরোধিতা হয়ে গেল না?
একটু ভালো করে দেখুন, ঈশ্বর শক্তিরূপ। তাকে দেখা যায় না। উপলব্ধি ও অনুভব করা যায়, এবারেও সেটাই বলেছি। কিন্তু কেউ ঈশ্বর বা আত্মাকে দেখেন নি। সবটাই উপলব্ধির বিষয়।
ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। তার সৃষ্টির মধ্যেই তিনি প্রকাশিত। তার সৃষ্টিকে ভালোবাসাই মানে তাকে ভালোবাসা। প্রকৃতি ও জীবজগতকে ধ্বংস করে, তা্কে পাওয়া যায় না। সকল জীব ও জগতের মধ্যেই তিনি শক্তিরূপে আছেন। তাকে দেখা যায় না, তার সৃষ্টিকে দেখা যায়। নিরাকার। দেবতা ও ঈশ্বর এক নন। সকলেই জানেন, ঈশ্বরের আকার নেই। তিনি অরূপ। একটু এ ব্যাপারে আরো জানার চেষ্টা করুন, তারপরে মন্তব্য করুন। ঈশ্বর শক্তিরূপ। তাকে দেখা যায় না। উপলব্ধি ও অনুভব করা যায়, এবারেও সেটাই বলেছি। কিন্তু কেউ ঈশ্বর বা আত্মাকে দেখেন নি। সবটাই উপলব্ধির বিষয়। মূর্তি কারা তৈরী করেছে? এ তো সহজ উত্তর। একটু ভাবলেই দেখবেন। একই দেবতার কখনো চার হাত, কপখনো দু হাত, রাজ্যে রাজ্যে একই দেবতার নানা ধরণের মূর্তি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আপনি মূর্তির মাধ্যমে তাকে কল্পনা করে পূজা বা আরাধনা করতে পারেন মাত্র। তার স্বরূপ দেখতে পারবে না। যীশুখৃষ্ট ও বুদ্ধদেবকে, আমাদের হিন্দুদের ভাবনার সঙ্গে গুলিয়ে ফেলবেন না।তারা কেউ ঈশ্বরের মূর্তির কথা বলেন নি। আর যীশুখৃষ্ট ঈশ্বর নন, ঈশ্বরের পুত্র। আর নানা মহাপুরুষের নানা ব্যাখ্যা। একটু পড়লেই জানতে পারবেন। আসল সত্য হলো ঈশ্বর শক্তিস্বরূপ, প্রেমস্বরূপ, আত্মাস্বরূপ, সর্ব্যাপী। তিনি ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য নন। তাই কেউ তাকে চোখে দেখেন নি। আত্মারূপে তাকে উপলব্ধি করা যায় মাত্র। দেখা যায় না। আর কেউ মিথ্যা বলেন নি, তাদের উপলব্ধির কথা বলেছেন। কেউ প্রেম্রূপে, কেউ মাতৃরূপে তার কল্পনা করেছেন। হিন্দুদের মন্ত্রেও আছে ---- ইয়া দেবী সর্বভূতেষু মাতৃরূপেন...। শক্তিরূপেন......।। সংস্থিতা।
@@sangbadvoice9Spiritual আমার মন্তব্য থেকে কষ্ট পেলে ক্ষমা করে দিবেন।
আমরা মান ও অপমানকে একইভাবে দেখি। আমাদের কোনকষ্ট নেই। ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন। আমাদের সঙ্গে যুক্ত থাকুন। আনন্দময় হোক আপনার জীবন।