বৈবাহিক জীবনে যদি অশান্তির মধ্যে থাকেন | Maulana Tariq Jamil | New Bangla 2024
HTML-код
- Опубликовано: 8 сен 2024
- সুখী পরিবার গঠনে নবীজির নির্দেশনা
স্বামীর দায়িত্ব
দ্বীনদার স্ত্রী গ্রহণ করা
রাসূল (সা.) বলেন- যে বিবাহ করার ইচ্ছা করে, সে যেন দ্বীনকে প্রাধান্য দেয়। অন্য হাদিসে এসেছে, চারটি বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রেখে মেয়েদের বিয়ে করা হয়- সম্পদ, বংশমর্যাদা, সৌন্দর্য ও দ্বীনদারি। সুতরাং তুমি দ্বীনদারিকেই প্রাধান্য দেবে নতুবা তুমি ক্ষতিগ্রস্ত হবে (সহিহ বুখারি)।
স্ত্রীর প্রতি সব সময় আন্তরিক থাকা
স্ত্রীর সঙ্গে সব সময় আন্তরিক আচরণ করতে হবে। হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, রাসূল (সা.) ভালোবেসে কখনো কখনো আমার নাম হুমায়রা বা লাল গোলাপ বলে ডাকতেন (ইবনে মাজাহ)। তিনি আরও বলেন, পাত্রের যে অংশে আমি মুখ রেখে পানি পান করতাম তিনি সেখানেই মুখ লাগিয়ে পানি পান করতে পছন্দ করতেন (মুসলিম)।
স্ত্রীর সঙ্গে উত্তম আচরণ করা
স্ত্রীর সঙ্গে উত্তম আচরণ করা পারিবারিক সুখের অন্যতম চাবিকাঠি। তার পাওনাগুলো পরিপূর্ণভাবে আদায় করতে হবে। তার অধিকার বুঝিয়ে দিতে হবে। তার নিত্যদিনের শারীরিক ও মানসিক চাহিদা পুরা করতে হবে। রাসূল (সা.) বলেন- তোমাদের মধ্যে সেই ভালো যে তার পরিবারের কাছে ভালো। আর আমি আমার পরিবারের কাছে তোমাদের চেয়ে উত্তম (আত-তিরমিজি)।
স্ত্রীর মনোরঞ্জন
রাসূল (সা.) আপন স্ত্রীদের সঙ্গে বিনোদনমূলক আচরণ করেছেন। আয়শা (রা.) এক সফরে নবী (সা.)-এর সঙ্গে ছিলেন। তিনি বলেন, আমি তার সঙ্গে দৌড় প্রতিযোগিতা করে তার আগে চলে গেলাম। অতঃপর আমি মোটা হয়ে যাওয়ার পর (অন্য আরেক সফরে) তার সঙ্গে আবারও দৌড় প্রতিযোগিতা করলাম, এবার তিনি (রাসূল সা.) আমাকে পেছনে ফেলে দিয়ে বিজয়ী হলেন। তিনি বলেন, এ বিজয় সেই বিজয়ের বদলা (আবু দাউদ)।
সঙ্গিনীর সঙ্গে পরামর্শ করা
জীবনের যে কোনো বিষয়ে জীবন সঙ্গিনীর মতামতকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিতে হবে। নবীজি শুধু ঘরোয়া বিষয়ই নয় অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ক্ষেত্রে স্ত্রীদের মতামত নিতেন। ‘হুদায়বিয়ার সন্ধি’ নামক ইসলামি ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রেক্ষাপটে নবীজি তার স্ত্রী উম্মে সালমা (রা.)-এর কাছ থেকে পরামর্শ নিয়েছিলেন। পরবর্তী সময় যা অতি কার্যকরী বলে বিবেচিত হয় (বুখারি)।
আল্লাহর কাছে দোয়া
পরিবারে সুখ-শান্তির জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হবে। কীভাবে দোয়া করতে হবে আল্লাহ আমাদের তা শিখিয়ে দিয়েছেন। আল্লাহ বলেন, ‘হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের স্ত্রীদের পক্ষ থেকে এবং আমাদের সন্তানের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য চোখের শীতলতা দান করো এবং আমাদের মুত্তাকিদের জন্য আদর্শস্বরূপ করো (আল কুরআন ২৫/৭)।
.
.
.
স্ত্রীর দায়িত্ব
স্বামীর প্রতি সম্মান দেখানো
স্বামীর আনুগত্য করা স্ত্রীর কর্তব্য। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যদি আমি কোনো মানুষকে অপর কারও জন্য সিজদা করার অনুমতি দিতাম, তবে নারীকে তার স্বামীকে সিজদা করতে নির্দেশ দিতাম’ [তিরমিজি]।
স্বামীর আদেশ পালন করা
রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘স্বামী যখন তার প্রয়োজনে স্ত্রীকে ডাকে, সে যেন অবশ্যই তার কাছে আগমন করে, যদিও সে চুলার ওপর ব্যস্ত থাকুক। (অর্থাৎ যদিও সে রান্নাবান্নার কাজে ব্যস্ত থাকুক)’ (তিরমিজি)। অন্য হাদিসে রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘যখন কোনো পুরুষ তার স্ত্রীকে তার শয্যায় ডাকে (পারস্পরিক মিলনের উদ্দেশ্যে)। এরপর স্ত্রী যদি স্বামীর আহ্বানে সাড়া না দেয়, আর স্বামী যদি (তার এ আচরণে কষ্ট পেয়ে) তার প্রতি নারাজ অবস্থায় রাত অতিবাহিত করে, এমতাবস্থায় জান্নাতের বাসিন্দারা তাকে সকাল হওয়া পর্যন্ত লানত দিতে থাকে’ (বুখারি)। এ দুটি হাদিস থেকে স্পষ্টভাবে বোঝা যায় যে, স্বামীর আদেশ পালন করা স্ত্রীর জন্য অপরিহার্য।
স্বামীকে কষ্ট না দেওয়া
রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘যে নারী তার স্বামীকে জীবনযাপনের ক্ষেত্রে দুনিয়াতে কষ্ট দেয়, তার সম্পর্কে জান্নাতের হুর-গেলমানরা লানত দিয়ে বলে, হে হতভাগা! তাকে কষ্ট দিও না। আল্লাহতায়ালা তোমাকে নিশ্চিহ্ন করুন!’(তিরমিজি)।
স্বামীর সন্তুষ্টি অর্জন
রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘যদি কোনো স্ত্রীলোক এমতাবস্থায় মারা যায় যে, তার স্বামী তার ওপর সন্তুষ্ট ছিল, তবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে’ (তিরমিজি)। এ হাদিস থেকে বোঝা যায়, স্বামীর সন্তুষ্টিতে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন হয়।
স্বামীর জন্য সাজগোজ
একবার নবীজি (সা.) সফর থেকে ফিরে মদিনায় আসার পর বাড়িতে না গিয়ে সাহাবিদের বললেন, তোমরা এখানে থেমে যাও এবং বাড়িতে খবর পাঠাও যেনো তোমাদের স্ত্রীরা নিজেদের তোমাদের জন্য প্রস্তুত করে রাখতে পারে। রাসূল (সা.)-এর স্ত্রীরা নিজেকে রাসূল (সা.)-এর সামনে সাজগোজ করে উপস্থাপন করতেন (বুখারি)।
স্বামীর দোষ গোপন রাখা
নারীদের মধ্যে এ প্রবণতা খুব বেশি লক্ষ করা যায়- তারা স্বামীর দোষ অন্যের কাছে শেয়ার করে মন হালকা করতে চায়! এটা ইসলামি শরিয়তে হারাম ও কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত। এতে করে সংসারে কলহ ও অবিশ্বাস সৃষ্টি হয় এবং সুখ-শান্তি চলে যায়। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘ধ্বংস তাদের জন্য, যারা অগ্র-পশ্চাতে দোষ বলে বেড়ায়’ (সূরা হুমাজাহ-১)।
বিপদের সময় স্বামীর পাশে দাঁড়ানো
বিপদ আপদ ও পেরেশানির সময় স্বামীকে সান্ত্বনা দেওয়া সুন্নত। যেমন রাসূল (সা.) ওহি লাভের পর অজানা শঙ্কায় আতঙ্কিত হয়ে গৃহে ফিরে এলে হজরত খাদিজা (রা.) তাকে সান্ত্বনা দেন, ‘কখনো না (শঙ্কার কোনো কারণ নেই)। নিশ্চয় আপনি আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখেন। অন্যের বোঝা বহন করেন। মেহমানের আপ্যায়ন করেন। (আপনার কিছু হবে না)। (বুখারি)।
স্বামীর কৃতজ্ঞতা স্বীকার
রাসূলুল্লাহ (সা.) মেরাজ থেকে ফিরে এসে বলেন, ‘আমি জাহান্নাম কয়েকবার দেখেছি, কিন্তু আজকের মতো ভয়ানক দৃশ্য আর কোনো দিন দেখিনি। তার মধ্যে নারীর সংখ্যাই বেশি দেখেছি। তারা বলল, আল্লাহর রাসূল কেন? তিনি বললেন, তাদের অকৃতজ্ঞতার কারণে। জিজ্ঞেস করা হলো, তারা কি আল্লাহর অকৃতজ্ঞতা করে? বললেন, না, তারা স্বামীর অকৃতজ্ঞতা করে, তার কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে না। তুমি যদি তাদের কারও ওপর যুগ-যুগ ধরে অনুগ্রহ কর, এরপর কোনো দিন তোমার কাছে তার বাসনা পূর্ণ না হলে সে বলবে, আজ পর্যন্ত তোমার কাছে কোনো কল্যাণই পেলাম না’ (মুসলিম)।
আমাদের ফেসবুক পেইজটি ফলো করুন।।
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ। আমার স্বামী অনেক ভালো আমাকে অনেক ভালোবাসে। আল্লাহ ওনাকে নেক হায়াত দান করুক।
আমার ২ টো ছেলে আছে, স্বামী বেকার কোনো দায়িত্ব পালন করে না,সন্তানদের নিয়ে বাবার বাড়ি থাকি, কিন্তু এখন কেউ আমাদের দায়িত্ব নেয় না, আমার এবং আমার সন্তানের জন্য সবার দোয়া কামনা করছি
আল্লাহ তায়ালা সব সহজ করে দিন
মাশা-আল্লাহ জাযাকাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ শুকরিয়া 💙🤲🏻🤲🏻❤️
জাযাকাল্লাহ
মহান আল্লাহর জন্য আপনাকে ভালোবাসি মহান আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম আলিফ লাম মীম আমিন ইয়া আল্লাহ আমাদের সকলকে নেক হায়াত দান করুন আমিন মাশাআল্লাহ সুবাহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবর ইনশাআল্লাহ আল্লাহ ভরসা লা ই লা হা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম ফ্রী ফিলিস্তিনি ❤❤❤
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
الحمدلله رب العالمين
حمداكثيرا
والصلاه والسلام على اشرف الأنبياء والمرسلين سيدنا محمد وعلى اله وصحبه اجمعين
سبحان الله وبحمده سبحان الله العظيم
اللهم صّلِ وسَلّمْ عَلۓِ نَبِيْنَا مُحَمد ﷺ
والصلاة والسلام على سيدنا محمد وعلى آله وصحبه أجمعين ﷺ.
آمين..
আমার স্বামীর জন্য দুয়া করবেন আল্লাহ যেন আমার স্বামীর হায়াত বাড়িয়ে দেন রোগ শিফা দেন সুস্থ রাখেন জান্নাত পর্যন্ত আমাকে আমার স্বামীর সাথে রাখেন
❤
মাশায়াল্লাহ
জাযাকাল্লাহ
আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন, আমার সামি তার মায়ের কথা শুনে আমাকে তালাক দিতে চাচ্ছে।
আমার ৩ মাসের বাচ্চা আছে।
সবাই দোয়া করবেন আল্লাহ যেন আমার সামি কে হেদায়েত দান করেন
এটার সমাধান আমার কাছে আছে। যদি শুনতে চান তাহলে কমেন্ট করেন।
bolen@@lastenemy4902
He amar Rob He amar Allah apni Sorbo uttam.. He amar Allah apni mohan.. Apne amake Hedayet Nasib korun. Amin
Sei sathe somostho muslim vai bon der keo hedayet rakhun. Amin
Allahumma Amin
সবাই আমার স্বামীর জন্য দুয়া করবেন আল্লাহ যেন আমার স্বামীর নেক হায়াত বেশি করে বাড়িয়ে দেন রোগ শিফা দেন সুস্থ রাখেন জান্নাত পর্যন্ত আমাদের একসাথে রাখেন
ইনশাআল্লাহ
এমন পরিস্থিতি আমি আছি,,,আমার সামি অকারণে খুজে খুজে এটা সেটা নিয়ে বিশ্রী কথা বলে,,,,,,চুপ করে থাকি😭😭😭😭২টা দিন ভালো থাকতে পারিনা হুজুর,,,, 😭😭😭সে অপ্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে বকাবকি করে😭
আল্লাহ আপনার জীবন সহজ করুন আমিন 🤲
Akoi somossa amio aci
😢😢😢
আপনি নামাজ পরে দোয়া করেন বোন
😢😢
উনার বয়ান বাংলা ডাবিং করা পেলে খুব ভালো হতো
🌸🌸🌸
আমি পারিবারিক জটিলতার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি, আমি অতিষ্ঠ এইসব বিষয় নিয়ে 😭 যে যেভাবে পারছে আমাকে সেভাবে বলছে,এমনকি আমার স্বামীও তাদের কথায় সায় দিচ্ছে কারন সেও বাধ্য, সে তার পরিবারের কথায় চলে কারন তাকে তারা অভিশাপ দেওয়ার হুমকি দেয়
আল্লাহ পাক আপনার জীবনকে সহজ করে দিন আমিন 🤲
Allah hujur k aro knowledge o nak hayat Dan korun Ameen summa Ameen ❤
Amin
مشاالله❤❤
Jazakallah
Mashallah❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
🌸🌸🌸
Mashaallah❤❤❤❤❤❤
Jazakallah
আহারে আমার সামীর কারণে আমার সংসারটা ভেঙে গেল। সে আমাকে তালাক দিয়ে আরো তিনটা বিয়ে করলো। অথচ আমি তিনটি বাচ্চা নিয়ে কত যে কষ্ট করতেছি একটু খবর ও নেয় না। ছেলেমেয়ে গুলো বেচে আছে নাকি মরে গেছে। কতবড় হয়েছে, সেটাও জানতে চায় না। মেয়ের সমান বয়সী মেয়েকে বিয়ে করে সুখেই আছেন মনে হয় 😢😭😭😭😭😭😭😭😭😭
নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন 🌸
আহারে বোন 😢
😢সেইম অবস্থা আমারও,দুইটা ছেলের দিকে চায় না,মহিলাদের পিছে ঘুরে,বিয়ে তো করতেই পারেনা,তারপরও।
Ami haste haste ses
🌸🌸🌸
Jonab carecter e problem hole
মাওলানা ফিলিস্তিন নিয়ে,যুদ্ধ করা নিয়ে কথা কেনো বলে না
বলেছেন অনেক আগেই
Assa unar dari keno pakena?
Uni ki kolop use koren? Eta ki halal?
Just janar jonno alem manush tai
আমাকে অকারণেই মারতো গালি দিতো তবুও বাচ্চাদের কথা ভেবে সহ্যকরে থাকতাম। অবশেষে তবুও তালাক দিয়ে দিলো।তিনটা সন্তান নিয়ে খুব কষ্ট আছি 😭😭😭😭😭
রব আপনার জীবন সহজ করুন 🤲😢
দোয়া করি আপনার সমস্যা সমাধান হোক।
যদি দীনদার কাউকে বিয়ে করতাম তাহলে হয়তো এত কষ্ট সহ্য করতে হতো না। কোরআনের গেয়ান না থাকলে মানুষ যে পশুর মতো হয়ে যায়, এটার সাক্ষী আমি নিজেই।সেই কষ্টের সৃতি গুলো মনে পড়লেই পাগল হয়ে যাওয়ার অবস্থা হয়😭😭😭😭😭😭
@@salehaakter5409
এই কথা একদম ধ্রব সত্য যে, যাদের মধ্যে কুরআন, হাদীস আছে , তারা যতই খারাপ হোক না কেনো,,,কোনো অন্যায় করার পর , মনে অনুশোচনার অনুভুতি হয়, অন্তরে আঘাত লাগে,
মনে মনে হয় যে এই অন্যায় টা করে ফেললাম,,, ইস যদি না করতাম।
মাফ চাইতে আগ্রহী হয়।
আর যে ব্যক্তি অন্যের কাছে মাফ চাইতে পারে, সে অন্যকে ক্ষমা করে দিতে অবশ্যই পারবে।
@@salehaakter5409
জানেন আপু আমিও আমার বউ কে রাগের মাথায় অনেক কিছুই শুনিয়ে দি,
পরে যখন মাথা ঠান্ডা হয়, খুব কষ্ট হয় ,
পরে মাফ চেয়েনি,,,
সত্যি বলতে কি? আপনার কমেন্টা পড়ে আপনার জন্য খুবই কষ্ট হলো,
আপনার বাড়ি যদি কাছাকাছি হতো,
তাহলে একবার হলেও আপনাকে দেখা করে আসতাম।😢
দোয়া করি আল্লাহ আপনার সহায়ক হোন।