জনাব মুফতি সাহেবের নিকট জানতে চাই, কবর বা কবরে ৩ টা প্রশ্ন করা হবে, এ ব্যপারে কোরআনুল কারীমে কোন আয়াত আছে কিনা ? ২) কোরআনে মানুষে ২ টা মরন ও ২ টা জীবনের কথা বলা আছে, এখন এই ২টা মরন ও ২ টা জীবনের ব্যাখ্যা কি? ৩) যাদের কবর দেওয়া না তাদের ব্যাপারে ব্যাখ্যা কি ? জানাবেন প্লিজ।
আসসালামু আলাইকুম। শায়েখ, একই দিনে লাইলাতুল কদর কিংবা ঈদ-উল-ফিতর এ বিষয়ে আমরা ধোঁয়াশার মধ্যে আছি। সম্মানিত আলেমগণও এ ধোঁয়াশার বাইরে নন। বিষয়টি যেহেতু ইখতেলাফি সেহেতু এ বিষয়ে সুচিন্তিত বিজ্ঞান সম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুযোগ আছে । আমি আলেম নই। তবে এ সম্পর্কে আমার সামান্য জ্ঞানের ধারনা বলছি। ১। সূরা কদরের বর্ণনায় বুঝা যায় পবিত্র লাইলাতুল কদরের রাতে পবিত্র কুরআন নাজিল করা হয়েছে। পবিত্র কুরআন নাজিলের রাত কিন্ত একটি একাধিক নয়। এ কারণে লাইলাতুল কদর একই দিনের রাতে হওয়াটাই যৌক্তিক। ২। ইদানিং কোন কোন সম্মানিত আলেম একই দিনে রোজা শুরু, লাইলাতুল কদর, ঈদ-উল- ফিতর না হওয়ার বিষয়ে শক্ত বক্তব্য দিচ্ছেন যা বোধ হয় উচিৎ নয়। কারণ ঈমাম আবু হানিফা (রাঃ) এর সারা পৃথিবীতে একই দিনে ঈদ হওয়ার বিষয়ে স্পষ্ট মতামত রয়েছে। আর নিশ্চয়ই ঈমাম আবু হানিফা বর্তমান আলেমদের চেয়ে কম জ্ঞানী নন। ৩। আল কুরআনে বলা হয়েছে চন্দ্র, সূর্য সময় গণণার মাধ্যম। সময় গণণার ক্ষেত্রে চন্দ্রের কি ভূমিকা আর সূর্যের কি ভূমিকা আলেমদের কাছে পরিষ্কার নয়। সমস্যাটা এখানেই। ৪। সময় গণণার ক্ষেত্রে চন্দ্রের মাধ্যমে মাসের শুরু নিশ্চিৎ হওয়াটাই চন্দ্রের একমাত্র ভৃমিকা। সারা মাসে সময় গণণায় চন্দ্রের আর কোন কাজ নাই। বাকী সব গণণা আমরা সৃর্যের হিসেবে করে থাকি। যেমন- নামাজের সময়, ইফতারের, সাহরির সময় ইত্যাদি। ৫। একই দিনে রোজা শূরু কিংবা ঈদ না হওয়ার বিষয়ে আজ পর্যন্ত কোন সহীহ হাদিস পাওয়া যায় নাই। ৬। আরাফার নফল রোজা আরাফার দিনে রাখতে হয়। আলেমদের ভুল মাসালার জন্য এদেশে অনেকে রোজাটি পরের দিন রাখে যা আর আরাফার রোজা থাকে না। ফলে মানুষ অনেক নেক হতে বঞ্চিত হয়। ৭। চন্দ্র দেখে রোজা রাখা ও চন্দ্র দেখে রোজা ভাঙ্গা শরিয়তের স্পষ্ট নির্দেশনা। কিন্ত চন্দ্র আলাদা আলাদা জনপদে দেখতে হবে এমন কোন নির্দেশনা হাদিসে নাই। ৮। সৌদি আরব পৃথিবীর মাঝখানে যা এখন বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমানিত। হিজরী সাল গণণার ভিত্তিও সৌদি আরব। আর পৃথিবীর সকল মূমিন একে অপরের ভাই। সৌদি আরবে অবস্থানরত আমার মুমিন ভাই চাঁদ দেখলে আমার রোজা রাখতে কিংবা ঈদ করতে শরিয়তে বাধা নাই। ৯। আমরা আলেমদের খপ্পরে পড়ে ঈদের দিন রোজা রেখে হারাম কাজটি করছি নাতো? আরো সাবধান হওয়া প্রয়োজন। কারণ সময়ের পরিবর্তনে, প্রযূক্তির উন্নতির জন্য মাসালা পরিবর্তন হয়। যেমন লক্ষ লক্ষ মানুষের জামাতে মাইক ছাড়া নামাজ অসম্ভব। ১০। শেষ কথা। সৌদি আরবে যে কোন মাসের চাঁদ দেখে দিন নির্ধারন করে সারা পৃথিবীতে সূর্যের ভিত্তিতে গণণা করলেই এ সমস্যা কেটে যাবে। সারা পৃথিবীতে একই তারিখ থাকবে। যেমন - জুম্মার নামাজ আদায় করে থাকি। আল্লাহ আলেমদেরকে বৈজ্ঞানিক জ্ঞান দাও এবং উদার হওয়ার তৌফিক দান কর। আমিন।
ইসলাম পরিপূর্ণ সেই পরিপূর্ণতার সময়ে একই দিনে কি করতে পেরেছিলেন নবীজি পারেন নাই তাহলে আপনি বলতেছেন ইসলাম পরিপূর্ণ হয় নাই আপনি করবেন নবী পরিপূর্ণ করতে পারে নাই?
ফরজ সিয়াম সঠিক দিন অনুযায়ী না করলে হবে না। নবীজি জীবিত অবস্থায় পৃথিবীতে যত দেশ ইসলাম পৌঁছেছে সেই সমস্ত দেশ গুলি একই দিনে ঈদ,সিয়াম পালন করতে পেরেছেন কি? পারেন নাই, তাহলে দীন পরিপূর্ণ আল্লাহ রাসুল কে দিয়ে দীন এভাবেই পরিপূর্ণ করিয়েছেন। এখন এটা যদি না মানেন তাহলে আপনি বলতে চাচ্ছেন আল্লাহ চাইতেছেন একই দিনে বিশ্বব্যাপী সিয়াম পালন করাতে নবীকে দিয়ে কিন্তূ আল্লাহ করাইতে পারলেন না, আপনি বিশ্বব্যাপী একই দিনে সিয়াম পালন করাইয়া দীন পরিপূর্ণ করবেন? তার মানে আল্লাহ চাইতেছেন কিন্তু পারলেন না নাউযুবিল্লাহ্, সিয়াম এটা আল্লাহর ইবাদত আল্লাহর ইবাদত কোন সময় কোন দিনে করতে হবে এটা রাসূলকে দিয়ে আল্লাহ করিয়েছেন আপনার কাছে শিখতে হবে না এইজন্যই সারা বিশ্বব্যাপী তখন একই দিনে ঈদ হয় নাইএখনো সময় আছে ইস্তেগফার করুন। এখানে মতিউর রহমান মানুষের মত প্রকাশ করতেছেন রাসুলের আদর্শ নিচ্ছেন না রাসুলকে অপমান করতেছেন আবার বলেন রাসূল এবং সাহাবাগণ যেভাবে বুঝেছেন ইসলাম সেভাবেই বুঝতে হবে এখন আবার অন্য মানুষের মতামত কেন দিচ্ছেন? সারা বিশ্বব্যাপী রাসূল পারলেন না আল্লাহ পারলেননা নাউজুবিল্লাহ? নাউজুবিল্লাহ আপনারা উল্টাইয়া দিবেন?
১ নং বিদআত - 15:27, ২ নং বিদআত - 26:55, ৩ নং বিদআত - 34:11, ৪ নং বিদআত - 36:16, ৫ নং বিদআত - 42:46, ৬ নং বিদআত - 46:23, ৭ নং বিদআত - 47:57, ৮ নং বিদআত - 51:10, ৯ নং বিদআত - 51:42, ১০ নং বিদআত - 53:14
জাযাকাল্লাহু খাইরান।আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা শায়েখকে নেক হায়াত দান করুন।এবং সকল মুসলিমকে সঠিক ইসলাম জানার ও মানার তৌফিক দান করুন।
মাসাআল্লাহ অনেক সুন্দর করে আক্বিদা বয়ান করেচেন আল্লাহ আমাদেরকে সঠিকটা বুজা ও মানার তৌফিক দান করুন ( আমিন)
খুব জরুরী আলোময় কথামালা। জাজাকাল্লাহ খাইরান, শাইখ। আল্লাহ আপনার ইলমে বারাকা দিন। 🎉
সুব হানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহ আকবার🎉
লা হাওয়ালা ওয়া লা ক্কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ🎉
আসসালাতু আসসালামু আলাইকা ইয়া রাসুলুল্লাহ🎉
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ🎉
আসসালামু আলাইকুম, আলহামদুলিল্লাহ,
হে আল্লাহ তায়ালা শায়েখের নেকহায়াত বাড়িয়ে দিন,উপকারী এলেমে বরকত দিন,সঠিক ইসলাম প্রচারের তৌফিক দিন, নেক উদ্দেশ্যকে ও খেদমত কবুল করুন। আর আমাদেরকে সঠিক দীন বুঝে মানার তৌফিক ও হেদায়েত দান করুন । আমিন, সুম্মা আমিন,
হে আল্লাহ্ আমাদেরকে কুফ্র, শিরক, বিদআত এবং নিফাক থেকে দূরে থাকার তাওফিক দান করুন, আমীন।
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ আকবার। খুব সুন্দর আলোচনা।
SubhanAllah
Alhamdulillah
*_আলহামদুলিল্লাহ! আল্লাহু আকবার! খুব সুন্দর আলোচনা!_*
ওয়াজটা শুনে উস্তাদ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ কে মনে পড়ল।
কারণ ড: ইমাম হুসাইন উনার ছাত্র তো তাই বুঝলেন ভাই
জাজাকাল্লাহ খাইরান শায়েখ।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহ তালার যিনি আপনাকে সঠিক জ্ঞান দান করেছেন, আপনাকে সব জেলার নিয়ে যদি এই কথা শুনানো হত, অনেক মানুষ শিরক বিদাত থেকে বেরিয়ে আসতো
Vedio ta share kore den beshi beshi
Alhadulillah ❤❤❤USA
জাযাকাল্লাহ খইর।
AWESOME AND NICE VIDEO
থাঙ্ক ইউ হুজুর এত সুন্দর করে বুঝানোর জন্য আমাদের সমাজ থেকে বিদ আত দূর করেন
Ma-sha-allah khob sondor alochona
যাঝাকাল্লাহু খায়ের শায়খ।
Etodin jantam kudroti hat...hai Allah😢😢😢maf koren
Dr saheb,jode kono loke obydo pothe inkam kore haram khea atekap,hojj kore,ate ke Allah kobul korben?bugea bolun, thank you for all.
🥰🥰🥰
جزاك اللهُ خيراً
সবগুলো পর্ব এক সাথে আছে কি?
.
.
.
. .
..
..
33:09 36:25
জনাব মুফতি সাহেবের নিকট জানতে চাই, কবর বা কবরে ৩ টা প্রশ্ন করা হবে, এ ব্যপারে কোরআনুল কারীমে কোন আয়াত আছে কিনা ?
২) কোরআনে মানুষে ২ টা মরন ও ২ টা জীবনের কথা বলা আছে, এখন এই ২টা মরন ও ২ টা জীবনের ব্যাখ্যা কি?
৩) যাদের কবর দেওয়া না তাদের ব্যাপারে ব্যাখ্যা কি ? জানাবেন প্লিজ।
মৃত্যুর পর থেকে কেয়ামতের হওয়ার আগের সময় পর্যন্ত সময়কে কবর বলে।
9:50 🤔🤔🤔
আসসালামু আলাইকুম। শায়েখ, একই দিনে লাইলাতুল কদর কিংবা ঈদ-উল-ফিতর এ বিষয়ে আমরা ধোঁয়াশার মধ্যে আছি। সম্মানিত আলেমগণও এ ধোঁয়াশার বাইরে নন। বিষয়টি যেহেতু ইখতেলাফি সেহেতু এ বিষয়ে সুচিন্তিত বিজ্ঞান সম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুযোগ আছে ।
আমি আলেম নই। তবে এ সম্পর্কে আমার সামান্য জ্ঞানের ধারনা বলছি।
১। সূরা কদরের বর্ণনায় বুঝা যায় পবিত্র লাইলাতুল কদরের রাতে পবিত্র কুরআন নাজিল করা হয়েছে। পবিত্র কুরআন নাজিলের রাত কিন্ত একটি একাধিক নয়। এ কারণে লাইলাতুল কদর একই দিনের রাতে হওয়াটাই যৌক্তিক।
২। ইদানিং কোন কোন সম্মানিত আলেম একই দিনে রোজা শুরু, লাইলাতুল কদর, ঈদ-উল- ফিতর না হওয়ার বিষয়ে শক্ত বক্তব্য দিচ্ছেন যা বোধ হয় উচিৎ নয়। কারণ ঈমাম আবু হানিফা (রাঃ) এর সারা পৃথিবীতে একই দিনে ঈদ হওয়ার বিষয়ে স্পষ্ট মতামত রয়েছে। আর নিশ্চয়ই ঈমাম আবু হানিফা বর্তমান আলেমদের চেয়ে কম জ্ঞানী নন।
৩। আল কুরআনে বলা হয়েছে চন্দ্র, সূর্য সময় গণণার মাধ্যম। সময় গণণার ক্ষেত্রে চন্দ্রের কি ভূমিকা আর সূর্যের কি ভূমিকা আলেমদের কাছে পরিষ্কার নয়। সমস্যাটা এখানেই।
৪। সময় গণণার ক্ষেত্রে চন্দ্রের মাধ্যমে মাসের শুরু নিশ্চিৎ হওয়াটাই চন্দ্রের একমাত্র ভৃমিকা। সারা মাসে সময় গণণায় চন্দ্রের আর কোন কাজ নাই। বাকী সব গণণা আমরা সৃর্যের হিসেবে করে থাকি। যেমন- নামাজের সময়, ইফতারের, সাহরির সময় ইত্যাদি।
৫। একই দিনে রোজা শূরু কিংবা ঈদ না হওয়ার বিষয়ে আজ পর্যন্ত কোন সহীহ হাদিস পাওয়া যায় নাই।
৬। আরাফার নফল রোজা আরাফার দিনে রাখতে হয়। আলেমদের ভুল মাসালার জন্য এদেশে অনেকে রোজাটি পরের দিন রাখে যা আর আরাফার রোজা থাকে না। ফলে মানুষ অনেক নেক হতে বঞ্চিত হয়।
৭। চন্দ্র দেখে রোজা রাখা ও চন্দ্র দেখে রোজা ভাঙ্গা শরিয়তের স্পষ্ট নির্দেশনা। কিন্ত চন্দ্র আলাদা আলাদা জনপদে দেখতে হবে এমন কোন নির্দেশনা হাদিসে নাই।
৮। সৌদি আরব পৃথিবীর মাঝখানে যা এখন বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমানিত। হিজরী সাল গণণার ভিত্তিও সৌদি আরব। আর পৃথিবীর সকল মূমিন একে অপরের ভাই। সৌদি আরবে অবস্থানরত আমার মুমিন ভাই চাঁদ দেখলে আমার রোজা রাখতে কিংবা ঈদ করতে শরিয়তে বাধা নাই।
৯। আমরা আলেমদের খপ্পরে পড়ে ঈদের দিন রোজা রেখে হারাম কাজটি করছি নাতো? আরো সাবধান হওয়া প্রয়োজন। কারণ সময়ের পরিবর্তনে, প্রযূক্তির উন্নতির জন্য মাসালা পরিবর্তন হয়। যেমন লক্ষ লক্ষ মানুষের জামাতে মাইক ছাড়া নামাজ অসম্ভব।
১০। শেষ কথা। সৌদি আরবে যে কোন মাসের চাঁদ দেখে দিন নির্ধারন করে সারা পৃথিবীতে সূর্যের ভিত্তিতে গণণা করলেই এ সমস্যা কেটে যাবে। সারা পৃথিবীতে একই তারিখ থাকবে। যেমন - জুম্মার নামাজ আদায় করে থাকি।
আল্লাহ আলেমদেরকে বৈজ্ঞানিক জ্ঞান দাও এবং উদার হওয়ার তৌফিক দান কর। আমিন।
ইসলাম পরিপূর্ণ সেই পরিপূর্ণতার সময়ে একই দিনে কি করতে পেরেছিলেন নবীজি পারেন নাই তাহলে আপনি বলতেছেন ইসলাম পরিপূর্ণ হয় নাই আপনি করবেন নবী পরিপূর্ণ করতে পারে নাই?
ফরজ সিয়াম সঠিক দিন অনুযায়ী না করলে হবে না।
নবীজি জীবিত অবস্থায় পৃথিবীতে যত দেশ ইসলাম পৌঁছেছে সেই সমস্ত দেশ গুলি একই দিনে ঈদ,সিয়াম পালন করতে পেরেছেন কি?
পারেন নাই, তাহলে দীন পরিপূর্ণ আল্লাহ রাসুল কে দিয়ে দীন এভাবেই পরিপূর্ণ করিয়েছেন।
এখন এটা যদি না মানেন তাহলে আপনি বলতে চাচ্ছেন আল্লাহ চাইতেছেন একই দিনে বিশ্বব্যাপী সিয়াম পালন করাতে নবীকে দিয়ে কিন্তূ আল্লাহ করাইতে পারলেন না, আপনি বিশ্বব্যাপী একই দিনে সিয়াম পালন করাইয়া দীন পরিপূর্ণ করবেন?
তার মানে আল্লাহ চাইতেছেন কিন্তু পারলেন না নাউযুবিল্লাহ্, সিয়াম এটা আল্লাহর ইবাদত আল্লাহর ইবাদত কোন সময় কোন দিনে করতে হবে এটা রাসূলকে দিয়ে আল্লাহ করিয়েছেন আপনার কাছে শিখতে হবে না এইজন্যই সারা বিশ্বব্যাপী তখন একই দিনে ঈদ হয় নাইএখনো সময় আছে ইস্তেগফার করুন।
এখানে মতিউর রহমান মানুষের মত প্রকাশ করতেছেন রাসুলের আদর্শ নিচ্ছেন না রাসুলকে অপমান করতেছেন আবার বলেন রাসূল এবং সাহাবাগণ যেভাবে বুঝেছেন ইসলাম সেভাবেই বুঝতে হবে এখন আবার অন্য মানুষের মতামত কেন দিচ্ছেন? সারা বিশ্বব্যাপী রাসূল পারলেন না আল্লাহ পারলেননা নাউজুবিল্লাহ? নাউজুবিল্লাহ আপনারা উল্টাইয়া দিবেন?
Dislike vai amar bidati vai.
Alhamdulillah