Are vai jara chasi tader k baste den ,,,Tara ato kosto kore fosol folay tader k mare bebosayider taja kortece,,,,r jokhon bij lagai tokhon to bij er dam kome na ,,sar kitnasok er dam kome na,,sudu kome chasira bikkiri Korte gele fosol er dam ,,,ai Holo sonar bangladesh
৩০ টাকার ভিতরে থাকলে ভালো হবে অনেক সিন্ডিকেট করেছেন আর না গতবছর মুলার কেজি ৬০ টাকা বিক্রি করেছেন সেই এই সিজনে আওয়ামী সরকার মানুষ কে জিম্মি করে রেখে ছিলো আর এখন দুই কেজি মুলা ২০ টাকা আলহামদুলিল্লাহ জনগণ ভালো ভাবে খেতে পারেন
@@HelalKhondokar-z2e বলদের মতো কথা বলেন নাকি? বাইরের দেশ থেকে ইম্পোর্ট করে পাইকারি বিক্রির দাম পড়ে ৮০-৯০ টাকা সেখানে দেশে উৎপাদন খরচ ৭০টাকা হয়ে কিভাবে?
হে শহরের নবাবেরা,,চাষিদের গলাই দড়ি নিতে হবে? এবছর এক কেজি পেয়াজ ২০০ টাকা দিয়ে কিনে রোপন করা হয়েছে। সারের দাম কত জানেন? এক কেজি বাংলা ডি এপি সারের দাম ৫০ টাকা। এক কেজি বাংলা ফসফেট সারের দাম ৫৩ টাকা। এক কেজি গ্রোজিন দস্তার দাম ৩২০ টাকা। এক কেজি থিয়োভিট এর দাম ৩৫০ টাকা। এক কেজি বিংগো বোরনের দাম ৭০০ টাকা ১০০ গ্রাম বায়ার কোম্পানির লোনা কিটনাষকের দাম ১১০০ টাকা ৫০ গ্রাম মিরাভিস ডুয়ো।এর দাম ৪৫০ টাকা। সব মিলিয়ে ৪০-৫০ টাকা খরজ হয়েছে এক কেজি পেয়াজ উৎপাদনে। যদি উৎপাদন খরজ অর্ধেক হতো তাহলে ৩০ টাকা বিক্রি করলেও লস হতো না। আমি একজন চাষি। নিজে আবাদ করেছি। এখানে যা বললাম ১০০% সত্য। নয়তো বাজারে গিয়ে খোজ নিন। সরকারকে বলবো সার কিটনাষের বাজার ঠিক করেন। ডিলার রা চাষিদের সার দেইনা।বাইরে দোকান থেকে বেশি দামে কিনতে হয়। আর কোন পেয়াজ রসুন সিজেনে আমদানি করবেন না। পরবর্তিরে প্রয়োজন হলে আমদানি করবেন।
জ্বি ঠিক বলেছেন কৃষকরা রোবট তাদের কোনো চাহিদা লাভ লোকসান নাই। এরা ভারাটে। দাম কম থাকলে ব্যবসায়ীরা কম দামে কিনে ঠিকই লাভ করবে কিন্তু কৃষক মরবে। সিজনের সময় কেনো আমদানি করা হয়?
পিয়াজ লাগিয়েছে 240 কেজি ক্রয় করে এখন যদি 25 থেকে 30 টাকা বিক্রি করতে হয় তবে তো বাংলা ছবি 25 থেকে 30 হাজার টাকা আল্লাহ আমাদের গরিবদেরকে কৃষকদেরকে ধৈর্য ও মনোবল দান করুক আমিন
বাংলাদেশের কৃষকশ্রমিক দের অবদান রাখুক এটাই সবার চাওয়া। সার উৎপাদন খরচ কমাতে হবে আমদের দেশের মানুষ কে বাচাতে হবে এই বাংলাদেশের মানুষ কে বাচাতে হবে এই জাতি কে।
কৃষকের পাশে দারান তানাহলে আগামিতে আবার ৪০০ টাকা কেজি পেঁয়াজ কিনতে হতে পারে। কারণ কৃষকের যদি লোকশান হয় তাহলে কৃষক পেঁয়াজ চাষে আগ্রহ হারাবে।বাইরের দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করতে হবে।এবং ক্রেতাদের দেশি পেঁয়াজ কিনতে আগ্রহী হতে হবে।
আমরা এখনো ঢাকায় 50 থেকে 60 টাকা কেজি পিয়াজ ক্রয় করে থাকি তাই সরাসরি কৃষকের হাত থেকে যাতে আমাদের কাছে পৌঁছায় এমন কোন ব্যবস্থা করা যায় কিনা সে ক্ষেত্রে কৃষক বাঁচবে।
বিদেশ থেকে যখন আলু পেঁয়াজ নিয়ে আসে 100 টাকা কেজি আলু আর 400 কেজি পেঁয়াজ খাও তখন তোমার গায়ে বাধে না। কৃষকদের পূর্ণ উঠলে তখন তোমাদের ধান্দাবাজ শুরু হয়ে যায় কম খাবার।
কৃষক শুধু পেঁয়াজ নয়,ধান, গম,ডাল,সরিষা,আখ,শাক-সবজি সহ অনেক কিছুই উত্পাদন করে। কিন্তু ন্যায্য মূল্য পায়না। কৃষক কেন উতপাদন বন্ধ করবে? যিনি বলবেন উত্পাদন বন্ধ করুন,, তাকে বলবো আপনি খাওয়া বন্ধ করুন । সব তো লুটেপুটে খাচ্ছে ধান্ধাবাজরা,মূল্য বৃদ্ধির সাথে কৃষকের কোন সম্পর্ক নাই। সুতরাং কৃষকের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতেই হবে।।
হে শহরের নবাবেরা,,চাষিদের গলাই দড়ি নিতে হবে? এবছর এক কেজি পেয়াজ ২০০ টাকা দিয়ে কিনে রোপন করা হয়েছে। সারের দাম কত জানেন? এক কেজি বাংলা ডি এপি সারের দাম ৫০ টাকা। এক কেজি বাংলা ফসফেট সারের দাম ৫৩ টাকা। এক কেজি গ্রোজিন দস্তার দাম ৩২০ টাকা। এক কেজি থিয়োভিট এর দাম ৩৫০ টাকা। এক কেজি বিংগো বোরনের দাম ৭০০ টাকা ১০০ গ্রাম বায়ার কোম্পানির লোনা কিটনাষকের দাম ১১০০ টাকা ৫০ গ্রাম মিরাভিস ডুয়ো।এর দাম ৪৫০ টাকা। সব মিলিয়ে ৪০-৫০ টাকা খরজ হয়েছে এক কেজি পেয়াজ উৎপাদনে। যদি উৎপাদন খরজ অর্ধেক হতো তাহলে ৩০ টাকা বিক্রি করলেও লস হতো না। আমি একজন চাষি। নিজে আবাদ করেছি। এখানে যা বললাম ১০০% সত্য। নয়তো বাজারে গিয়ে খোজ নিন। সরকারকে বলবো সার কিটনাষের বাজার ঠিক করেন। ডিলার রা চাষিদের সার দেইনা।বাইরে দোকান থেকে বেশি দামে কিনতে হয়। আর কোন পেয়াজ রসুন সিজেনে আমদানি করবেন না। পরবর্তিরে প্রয়োজন হলে আমদানি করবেন।
কৃষক কম দামে বিক্রি করে ন্যায্য মূল্য তার সঠিক দাম পাচ্ছে না।আর অপরদিকে আমরা যখন বাজারে পেঁয়াজ কিনতে যায় তখন কিন্তু ঠিকই দাম বেশি দিয়ে কিনতে হচ্ছে। মধ্যে দিয়ে লাভ কার হচ্ছে সেটা আমি বুঝলাম না।
ভাইরে কারে দোষ দিব? পুরাতন পিয়াজ ১৫০ টাকা কেজি যখন বিক্রি হয়েছে, তখনও অনেক কৃষক আরো বেশি দামের আশায় পিয়াজ মজুদ করে রেখেছিল, যেটা এখন ৬০/৭০ টাকায় বিক্রি করতেছে। যদি তখন কৃষকরা পিয়াজগুলো ছেড়ে দিত, তাহলে ভোক্তাদের এতো বেশি দামে পিয়াজ কিনতে হতো না। এখন মুড়ি কাটা পেয়াজ ৩০/৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে , এই দামটাই স্বাভাবিক। মুড়ি কাটা পিয়াজ উৎপাদন খরচ কোনোক্রমেই ৭০ টাকা/কেজি নয় , এটা অতিরঞ্জিত দাবি। তবে কৃষকদের উৎপাদন খরচ কমানোর জন্য সরকারের সাবসিডি দেয়া উচিত।
হে শহরের নবাবেরা,,চাষিদের গলাই দড়ি নিতে হবে? এবছর এক কেজি পেয়াজ ২০০ টাকা দিয়ে কিনে রোপন করা হয়েছে। সারের দাম কত জানেন? এক কেজি বাংলা ডি এপি সারের দাম ৫০ টাকা। এক কেজি বাংলা ফসফেট সারের দাম ৫৩ টাকা। এক কেজি গ্রোজিন দস্তার দাম ৩২০ টাকা। এক কেজি থিয়োভিট এর দাম ৩৫০ টাকা। এক কেজি বিংগো বোরনের দাম ৭০০ টাকা ১০০ গ্রাম বায়ার কোম্পানির লোনা কিটনাষকের দাম ১১০০ টাকা ৫০ গ্রাম মিরাভিস ডুয়ো।এর দাম ৪৫০ টাকা। সব মিলিয়ে ৪০-৫০ টাকা খরজ হয়েছে এক কেজি পেয়াজ উৎপাদনে। যদি উৎপাদন খরজ অর্ধেক হতো তাহলে ৩০ টাকা বিক্রি করলেও লস হতো না। আমি একজন চাষি। নিজে আবাদ করেছি। এখানে যা বললাম ১০০% সত্য। নয়তো বাজারে গিয়ে খোজ নিন। সরকারকে বলবো সার কিটনাষের বাজার ঠিক করেন। ডিলার রা চাষিদের সার দেইনা।বাইরে দোকান থেকে বেশি দামে কিনতে হয়। আর কোন পেয়াজ রসুন সিজেনে আমদানি করবেন না। পরবর্তিরে প্রয়োজন হলে আমদানি করবেন।
আসসালামুয়ালাইকুম। ভাই আমি চাই আপনি এবং আপনার মিডিয়া সব সময় এরকম বাংলাদেশের কৃষকদের পিছে থাকবেন পিয়াজ আলু মধু ফসলগুলো প্রচুর পরিমাণে উৎপাদন করলেও আমরা তার ন্যায্যমূল্য পাই না। যার কারণে আমাদের দেশের কৃষকের গান ব্যবসায় লস খায় এবং নিরুৎসাহিত হয়।
এমন প্রতিবাদী কর্মসূচি পালনের জন্য কৃষক ভাইদের অনেক অনেক ধন্যবাদ
এখন দাম ঠিক আছে দেশের সাধারণ মানুষের জন্য সুদু এখন সার আর কীটনাশকের দাম একটু কমালেই কৃষক দের মদ্য শান্তি আসবে
লাগায়ছেন দুই এক বিগে
দাম ঠিক আছে এজন্যই তো না খেয়ে মরবে বাংলাদেশের কৃষকদের দিকে না তাকালে,,
পেঁয়াজ চাষ করেছিস কখনো। বলদের মতো কথা বলিস
Ki sohoj akta ans diya dilo ..mone hoy apnar 10.20 biga te peyaj ache ,,,sob kicu Jane ader jonno to ajk desh er ai obostha
Are vai jara chasi tader k baste den ,,,Tara ato kosto kore fosol folay tader k mare bebosayider taja kortece,,,,r jokhon bij lagai tokhon to bij er dam kome na ,,sar kitnasok er dam kome na,,sudu kome chasira bikkiri Korte gele fosol er dam ,,,ai Holo sonar bangladesh
৩০ টাকার ভিতরে থাকলে ভালো হবে অনেক সিন্ডিকেট করেছেন আর না গতবছর মুলার কেজি ৬০ টাকা বিক্রি করেছেন সেই এই সিজনে আওয়ামী সরকার মানুষ কে জিম্মি করে রেখে ছিলো আর এখন দুই কেজি মুলা ২০ টাকা আলহামদুলিল্লাহ জনগণ ভালো ভাবে খেতে পারেন
তোমার ধারনা ভুল । এখনো আমাদের লক্ষ্মীপুর মুলার কেজি ৩৫ টাকা
মাঠে নামে চাষ করে দেখেন .. কত করে কেজি পরে..
@@MDimranJoardder ঠিক আছে আপনার কথা কিন্তু কৃষক তখন ও যা পেতেন এখন ও তাই পায় মাঝখান থেকে সিন্ডিকেটের কারণে জনগণের পকেট ফাঁকা করতো অসাধু ব্যবসায়ীরা
Agamite 200 Hobe aj bole dilam deser krisok ke mullo dite janen na?
মাঠে নেমে দেক 😂😂
যখন পিঁয়াজ ৪০০ টাকা কেজি ছিলো তখন কোনো কৃষক কে কথা বলতে দেখি নি।
তখন কৃষকদের হাতে পিয়াজ থাকে না। মজুতদারদের হাত থাকে। এখন তো উৎপাদন খরচও তাদের উঠবে না।
তখন কৃষকের ঘরে পিঁয়াজ ছিল না
ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করার আহ্বান জানাচ্ছি।
৪০০ টাকা কেজি পেঁয়াজ কৃষকে করেনা সিন্ডিকেট করে কিষক তো 40 থেকে 50 টাকা কেজি পায়
@Mdsaifulislam-ij5vf যখন খুব বেশি দাম ছিলো তখন তো কোনো কৃষক স্বল্প মূল্যে বিক্রি করে নি।
১৪০টাকা নিয়েছেন, তখন খুব ভালো লাগছিল
১কেজি বানিয়ে দেখেন কেমন লাগে।
তখন কি কৃষকের বাড়িতে পিঁয়াজ ছিল? এটা পরবর্তীতে যারা কৃষকের কাছ থেকে কিনেছে তারা সিন্ডিকেট করে দামটা বাড়িয়েছে। বোকার মত কথা থেকে আমরা বিরত থাকি।
তখনও কৃষক সঠিক দাম পায়নি কারণ তাদের কাছে যখন দাম বাড়ে তখন তাদের কাছে পিয়াজ থাকে না লাভ পায় সিন্ডিকেটরা
শয়তান কৃষক দাম কোনদিনই পায় নাই এত টাকা,,
ঠিক কথা @@MohammadAbdulMazid-n7t
দাম যখন বাড়ে,তখন আমাদের ক্রেতার অবস্থা কেমন হয় ভাবুন???
৬০-৭০ টাকা উৎপাদন খরচ বাপরে 😂এই পিঁয়াজ কি স্বর্ণ দিয়ে চাষ করছে নাকি😂😂😂 1:36
ভাই আপনি চাষ করে দেখেন কত টাকা খরচ হয়।
@@HelalKhondokar-z2e হরে ভাই তোদের উৎপাদন করার দরকার ১০০ টাকা করে যদি কিনেই খাই বাহিরের দেশ থেকে কিনে খাবো।
Vi 1 mon peyaj ar bij kinte hoyche 12000taka
@@HelalKhondokar-z2e বলদের মতো কথা বলেন নাকি? বাইরের দেশ থেকে ইম্পোর্ট করে পাইকারি বিক্রির দাম পড়ে ৮০-৯০ টাকা সেখানে দেশে উৎপাদন খরচ ৭০টাকা হয়ে কিভাবে?
@@MdMizanur-v7g7k ১মণে কত একর চাষ করা যায় জানেন❓
৩০ টাকা কেজি হলে ভালো হবে
পেঁয়াজ নিজে উৎপাদন করে খাও দেখো কেমন লাগে আর কয়টাকা খরচ হয়।
ফসল করেছো কখনো,,কামরা দিয়েছো কখনো,,,এত কম দামে খাইতে মন চায় কেনো
উৎপাদন খরচ কত হিসাব করেন
12000 taka Mon bisoj bij nise
তাহলে কি ১৫০/= টাকা দিতে হবে?
দেশের অর্থনীতি টিকে আছে কৃষক,প্রবাসী,গার্মেন্টস শ্রমিক আর দেশের কাছে এরাই সবচেয়ে অবহেলিত
স্যার এবং ঔষুধের দাম কমানোর উদ্যোগ নেওয়া উচিৎ।আমি কৃষক আমি বলছি পিয়াজের দাম বেশি চাই না।কিন্তু কৃষকের ন্যায্য দাম যেন পাই।
সকল কৃষি ওষুধের দাম কমে আলু পেয়াজ ৩০ মধ্যে থাকুক
আমরা আমাদের কৃষকদের পাশে আছি থাকব। ভারত বয়কট
কয়েক টন পিঁয়াজ ময়ূখ ও শুভেন্দুর বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া উচিত।
পিঁয়াজের দাম ১০০০ টাকা কেজি হলে ভালো লাগতো এই কৃষকদের পিয়াজ ব্যবসায়ী ভাড়া করে এনেছে
হে শহরের নবাবেরা,,চাষিদের গলাই দড়ি নিতে হবে?
এবছর এক কেজি পেয়াজ ২০০ টাকা
দিয়ে কিনে রোপন করা হয়েছে।
সারের দাম কত জানেন?
এক কেজি বাংলা ডি এপি সারের দাম ৫০ টাকা।
এক কেজি বাংলা ফসফেট সারের দাম ৫৩ টাকা।
এক কেজি গ্রোজিন দস্তার দাম ৩২০ টাকা।
এক কেজি থিয়োভিট এর দাম ৩৫০ টাকা।
এক কেজি বিংগো বোরনের দাম ৭০০ টাকা
১০০ গ্রাম বায়ার কোম্পানির লোনা
কিটনাষকের দাম ১১০০ টাকা
৫০ গ্রাম মিরাভিস ডুয়ো।এর দাম ৪৫০ টাকা।
সব মিলিয়ে ৪০-৫০ টাকা খরজ হয়েছে এক কেজি পেয়াজ উৎপাদনে। যদি উৎপাদন খরজ অর্ধেক হতো তাহলে ৩০ টাকা বিক্রি করলেও লস হতো না।
আমি একজন চাষি। নিজে আবাদ করেছি।
এখানে যা বললাম ১০০% সত্য।
নয়তো বাজারে গিয়ে খোজ নিন।
সরকারকে বলবো সার কিটনাষের বাজার ঠিক করেন।
ডিলার রা চাষিদের সার দেইনা।বাইরে দোকান থেকে বেশি দামে কিনতে হয়। আর কোন পেয়াজ রসুন সিজেনে আমদানি করবেন না। পরবর্তিরে প্রয়োজন হলে আমদানি করবেন।
Kangir pola kisok hoye dak
জ্বি ঠিক বলেছেন কৃষকরা রোবট তাদের কোনো চাহিদা লাভ লোকসান নাই। এরা ভারাটে। দাম কম থাকলে ব্যবসায়ীরা কম দামে কিনে ঠিকই লাভ করবে কিন্তু কৃষক মরবে। সিজনের সময় কেনো আমদানি করা হয়?
মাঠে পিয়াজ চাষে এবার কত খরচ ধারনা আছে কাকু???
@@MokmaunShikdar-j6v না
৩০ টাকার ভিতরে রাখা হোক
এখন ভারত থেকে পেয়াজ আমদানি বন্ধ করা হউক।
পেঁয়াজের দাম কমায় আলহামদুলিল্লাহ
সরকারকে বলবো সার,ডিজেল দাম কমান,ভারত বয়কট করুন
পিয়াজ লাগিয়েছে 240 কেজি ক্রয় করে এখন যদি 25 থেকে 30 টাকা বিক্রি করতে হয় তবে তো বাংলা ছবি 25 থেকে 30 হাজার টাকা আল্লাহ আমাদের গরিবদেরকে কৃষকদেরকে ধৈর্য ও মনোবল দান করুক আমিন
দাম বেশি হলে সারা দেশে অভিযান শুরু হয় এখন কৃষকরা যে না খেয়ে মরে ঐটা দেখতে কোন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তাকে দেখছি না তো।
আপনার কথায় আমি সহমত, ৬০ থেকে 70 টাকা কৃষকের,পেঁয়াজের খরচ হয়েছে ❤।
ধন্যবাদ কৃষক ভাইদের
Barle o pblm kumle o pblm 😅😂gvt Jabe Kon dike😂😅
আমি সাধারণ ক্রেতা এখন আমার মুখে 😄😄😄
আমি একজন কৃষকের সন্তান আমি জানি কৃষকদের সবসময় অবহেলিত হতে হয় বাংলাদেশে,,
কৃষকের সাহসিকতার সম্মান দিন।
কৃষকদের কৃষকভাতা প্যদান করা হোক❤❤❤❤
সরকার কে বলবো সার এবং ডিজেল কেরোসিনের দাম কমিয়ে দিলে কৃক্ষকদের লোকসান হওয়ার সম্ভাবনা নাই😊😊
আমরা গরিব মানুষ আমাদের জন্য ভালো
দরকার পড়লে ইন্ডিয়ান পিয়াজ কিনে খাবো জীবনে
অনেক দাম দিয়ে পিয়াজ কিনে খেয়েছি এখন সময় হয়েছে অল্প টাকায় পিয়াজ কিনে খাওয়ার
কি আজব আমরা বাংলাদেশের মানুষ 😂দাম বাড়লেও আন্দোলন 😂 আবার দাম কমলেও আন্দোলন 😂😂 একেই বলে হজুগে বাংগালি😂😂😂😂
আমরা ভারতের পিএইচ চাইনা কোন মাল চাইনা ভারতে আমরা বাংলাদেশের পেজের দাম ভালো চাই
আলহামদুলিল্লাহ আমানিল্লাহ সুবহানাল্লাহ মহান আল্লাহ তায়ালা কাছে লাখ লাখ শুকরিয়া আদায়। আমিন
বাংলাদেশের কৃষকশ্রমিক দের অবদান রাখুক এটাই সবার চাওয়া। সার উৎপাদন খরচ কমাতে হবে আমদের দেশের মানুষ কে বাচাতে হবে এই বাংলাদেশের মানুষ কে বাচাতে হবে এই জাতি কে।
কৃষকের পাশে দারান তানাহলে আগামিতে আবার ৪০০ টাকা কেজি পেঁয়াজ কিনতে হতে পারে। কারণ কৃষকের যদি লোকশান হয় তাহলে কৃষক পেঁয়াজ চাষে আগ্রহ হারাবে।বাইরের দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করতে হবে।এবং ক্রেতাদের দেশি পেঁয়াজ কিনতে আগ্রহী হতে হবে।
কি একটা অবস্থা কিছুদিন পর ভিক্ষুকেরাও অবরোধ করবে😊
আর বলবে আমাদের ১০ টাকার নিচে ভিক্ষা দিলে হবে না 😀
আমরা এখনো ঢাকায় 50 থেকে 60 টাকা কেজি পিয়াজ ক্রয় করে থাকি তাই সরাসরি কৃষকের হাত থেকে যাতে আমাদের কাছে পৌঁছায় এমন কোন ব্যবস্থা করা যায় কিনা সে ক্ষেত্রে কৃষক বাঁচবে।
দাম কমে গেলেও সমস্যা কি একটা অবস্থা!
৩০ টাকা কেজি চাই।
এমন প্রতিবাদ কর্মসূচিকে স্বাগত জানাই। কৃষক এবং ভোক্তা মিলে সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিবো আমরা ইনশাআল্লাহ
৩০ টাকা কেজি প্রতি পেঁয়াজের মূল্যে আনা হক সবাই কি বলেন যদি একমত হন লাইক কমেন্ট করে সারা দিয়ে জাবেন সবাই?
কৃষক ভাইদের কে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভারত থেকে কোন প্রিয়া জানা হবে না
সকল পেয়াজ,আলু,৩০ টাকা হৈউক
ফাও খাওয়ার চিন্তা কেন উৎপাদন খরচ কমা
বিদেশ থেকে যখন আলু পেঁয়াজ নিয়ে আসে 100 টাকা কেজি আলু আর 400 কেজি পেঁয়াজ খাও তখন তোমার গায়ে বাধে না। কৃষকদের পূর্ণ উঠলে তখন তোমাদের ধান্দাবাজ শুরু হয়ে যায় কম খাবার।
@@MdBabu-u3t1l উৎপাদন বাদ দেন ভাই, আপনাকে কে বলছে বেশি দামে উৎপাদন করেন।
উৎপাদন না করে ইন্ডিয়া থেকে আমদানি করবেন। এ জন্য এ জাতির উন্নতি নেই
কৃষক শুধু পেঁয়াজ নয়,ধান, গম,ডাল,সরিষা,আখ,শাক-সবজি সহ অনেক কিছুই উত্পাদন করে। কিন্তু ন্যায্য মূল্য পায়না। কৃষক কেন উতপাদন বন্ধ করবে? যিনি বলবেন উত্পাদন বন্ধ করুন,, তাকে বলবো আপনি খাওয়া বন্ধ করুন । সব তো লুটেপুটে খাচ্ছে ধান্ধাবাজরা,মূল্য বৃদ্ধির সাথে কৃষকের কোন সম্পর্ক নাই। সুতরাং কৃষকের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতেই হবে।।
পিঁয়াজ আমদানি বন্ধ করতে হবে অবশ্যই জোর দাবি জানাচ্ছি কৃষক বাঁচলে বাঁচবে দেশ
ধন্যবাদ ভাই কৃষকদের দুঃখ বোঝার জন্য
উতপাদনে ৭০ টাকা কেজিতে খরচ আসে এমন চাষের প্রয়োজন নেই।
একদম ভাই
হে শহরের নবাবেরা,,চাষিদের গলাই দড়ি নিতে হবে?
এবছর এক কেজি পেয়াজ ২০০ টাকা
দিয়ে কিনে রোপন করা হয়েছে।
সারের দাম কত জানেন?
এক কেজি বাংলা ডি এপি সারের দাম ৫০ টাকা।
এক কেজি বাংলা ফসফেট সারের দাম ৫৩ টাকা।
এক কেজি গ্রোজিন দস্তার দাম ৩২০ টাকা।
এক কেজি থিয়োভিট এর দাম ৩৫০ টাকা।
এক কেজি বিংগো বোরনের দাম ৭০০ টাকা
১০০ গ্রাম বায়ার কোম্পানির লোনা
কিটনাষকের দাম ১১০০ টাকা
৫০ গ্রাম মিরাভিস ডুয়ো।এর দাম ৪৫০ টাকা।
সব মিলিয়ে ৪০-৫০ টাকা খরজ হয়েছে এক কেজি পেয়াজ উৎপাদনে। যদি উৎপাদন খরজ অর্ধেক হতো তাহলে ৩০ টাকা বিক্রি করলেও লস হতো না।
আমি একজন চাষি। নিজে আবাদ করেছি।
এখানে যা বললাম ১০০% সত্য।
নয়তো বাজারে গিয়ে খোজ নিন।
সরকারকে বলবো সার কিটনাষের বাজার ঠিক করেন।
ডিলার রা চাষিদের সার দেইনা।বাইরে দোকান থেকে বেশি দামে কিনতে হয়। আর কোন পেয়াজ রসুন সিজেনে আমদানি করবেন না। পরবর্তিরে প্রয়োজন হলে আমদানি করবেন।
তুদের তো আবার ৩০০টাকা কিনে খেতে সমস্যা নাই,,,
কৃষকদের সাথে সহমত পোষণ করছি কৃষকরা যেন তাদের ন্যায্যমূলক পাই এই প্রত্যাশাই করি
অতি দ্রুত ভারত থেকে পিয়াজ আলু আনা বন্ধ করুন এবং বাংলাদেশের আলু পেঁয়াজের দাম বাড়ান
দাম বেশি হলে কেও কিছু বলে না আর কম হলে 😂😂😂😂😂
দাম কমলে চাষিদের সমস্যা আর দাম বাড়লে সাধারণ মানুষের সমস্যা 🙏🙏🙏🙏
ধন্যবাদ কৃশকরা আরোগেতোমাদের জাগাউচিতছিলো তাহলে এদেশের মানুষ পরনিরভরশিলকমিয়েদিতো
আরো সিন্ডিকেট করো।
ঢাকা প্রেসক্লাবের সামনে আন্দোলন করতে হবে সারা দেশে কৃষকরা
লোভে পাপ-পাপে ক্ষতি বা মরন হয় ।এটাই স্বাভাবিক সব সময় মনে রাখতে হবে সবার ।
৪০০-৫০০ টাকা কেজি ছিলো অনেক মজা লাগছে 😂😂
কুষ্টিয়া ৫০ টাকা কেজি ত্রিমহনী বাজার
ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ বন্ধ করা হোক
আরে না দাদা পাকিস্তানী পিয়াজ কিন্তু সেই স্বাদ😂
কেন যখন দাম বাড়াও তখন তো সাধারণ জনগণ আপনাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে না দাম কমলে এটা আরো আমাদের বাংলাদেশের জন্য ভালো আমরা সাধারণ জনগণ কম দামে খেতে পারবো
ধন্যবাদ
সকল স্থল বন্দরে গিয়ে কৃষকের আন্দোলন করা উচিত
Right
সবকিছুই দাম কমানো হোক বীজ সার সহ সবকিছু
দাম বাড়লেও ঝামেলা,,, দাম কমলেও ঝামেলা 😂😂
কি এক সমস্যা দাম বাড়লে সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে আসে আর দাম কমলে কৃষক রা রাস্তায় নেমে আসে
দাম বেশি হলে তোমরা তো অনেক খুশি
8 হাজার থেকে 10 হাজার টাকা মন বীজ কিনে 1 হাজার, 800, 700 টাকা মন বিক্রি করতে হচ্ছে। যখন দাম বেশি ছিল তখন কৃষক ও বেশি দামে বীজ কিনেছে
এগিয়ে যাও ভাই আমি আছি
যখন পেঁয়াজের কেজি (140)টাকা দিয়ে কিনতে হয়েছে তখন মজা পাইছে আর এখন দাম কমেছে অমনি লাফালাফি করছে।
সংরক্ষন করুন ভালো মূল্য পাবেন।
কৃষক কম দামে বিক্রি করে ন্যায্য মূল্য তার সঠিক দাম পাচ্ছে না।আর অপরদিকে আমরা যখন বাজারে পেঁয়াজ কিনতে যায় তখন কিন্তু ঠিকই দাম বেশি দিয়ে কিনতে হচ্ছে। মধ্যে দিয়ে লাভ কার হচ্ছে সেটা আমি বুঝলাম না।
😂😂😂😂😂দাম বাড়ালেও সমস্যা কমালেও সমস্যা,,বিপদে সরকার😢😢😢😢😢
এদেশে সবকিছুতেই উৎপাদন খরচ বেশি। পাশের দেশ এত কমে পারে কি করে?
কৃষকদের সরাসরি বাজারে এনে বিক্রি করতে হবে
এবং জমিয়ে রাখার ব্যবস্থা নিজেদের কাছে রাখতে হবে 😮
বাংলাদেশের কৃষকদের ন্যায্য অধিকার আদায় করা প্রয়োজন। তারা বরাবরই বঞ্চিত থাকে😢।
দাম বাড়লে মানুষ কিনতে পারে না গরিব মানুষ
লাগা মামু ২০ টাকা
আলহামদুলিল্লাহ
কৃষক দের পাসে আছি,ভারতের পিয়াজ আমদানি কমাতে হবে।
কৃষক লীগের নাটক দেখে লাভ নেই আরও দাম কমাতে হবে পেঁয়াজের
এখন কৃষকের পেয়াজ না নিয়ে ভারতের, পাকিস্তানের, পিয়াজ আমদানি করছে
ভাই আমরা পাশে আছি
দাম বাড়লেও দোষ কমলেও দোষ এ কোন যন্ত্রনা😂
Tai e to dekhci vai 😂
ভাইরে কারে দোষ দিব? পুরাতন পিয়াজ ১৫০ টাকা কেজি যখন বিক্রি হয়েছে, তখনও অনেক কৃষক আরো বেশি দামের আশায় পিয়াজ মজুদ করে রেখেছিল, যেটা এখন ৬০/৭০ টাকায় বিক্রি করতেছে। যদি তখন কৃষকরা পিয়াজগুলো ছেড়ে দিত, তাহলে ভোক্তাদের এতো বেশি দামে পিয়াজ কিনতে হতো না। এখন মুড়ি কাটা পেয়াজ ৩০/৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে , এই দামটাই স্বাভাবিক। মুড়ি কাটা পিয়াজ উৎপাদন খরচ কোনোক্রমেই ৭০ টাকা/কেজি নয় , এটা অতিরঞ্জিত দাবি। তবে কৃষকদের উৎপাদন খরচ কমানোর জন্য সরকারের সাবসিডি দেয়া উচিত।
এই আন্দোলন যদি গুরুত্ব দেয়া না হয় ।তাহলে হাসিনার চেয়ে ভয়াবহ দিন অপেক্ষা করছে উপদেষ্টাদের
কৃষকদের উচিত যতটুকু নিজের প্রয়োজনে ঠিক ততটুকুই উৎপাদন করা তাহলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
তা হলে তোমার আব্বু মোদির দেশ থেকে এনতে
স্বর্ণ দিয়ে চাষ করেছিলো নাকি?
হে শহরের নবাবেরা,,চাষিদের গলাই দড়ি নিতে হবে?
এবছর এক কেজি পেয়াজ ২০০ টাকা
দিয়ে কিনে রোপন করা হয়েছে।
সারের দাম কত জানেন?
এক কেজি বাংলা ডি এপি সারের দাম ৫০ টাকা।
এক কেজি বাংলা ফসফেট সারের দাম ৫৩ টাকা।
এক কেজি গ্রোজিন দস্তার দাম ৩২০ টাকা।
এক কেজি থিয়োভিট এর দাম ৩৫০ টাকা।
এক কেজি বিংগো বোরনের দাম ৭০০ টাকা
১০০ গ্রাম বায়ার কোম্পানির লোনা
কিটনাষকের দাম ১১০০ টাকা
৫০ গ্রাম মিরাভিস ডুয়ো।এর দাম ৪৫০ টাকা।
সব মিলিয়ে ৪০-৫০ টাকা খরজ হয়েছে এক কেজি পেয়াজ উৎপাদনে। যদি উৎপাদন খরজ অর্ধেক হতো তাহলে ৩০ টাকা বিক্রি করলেও লস হতো না।
আমি একজন চাষি। নিজে আবাদ করেছি।
এখানে যা বললাম ১০০% সত্য।
নয়তো বাজারে গিয়ে খোজ নিন।
সরকারকে বলবো সার কিটনাষের বাজার ঠিক করেন।
ডিলার রা চাষিদের সার দেইনা।বাইরে দোকান থেকে বেশি দামে কিনতে হয়। আর কোন পেয়াজ রসুন সিজেনে আমদানি করবেন না। পরবর্তিরে প্রয়োজন হলে আমদানি করবেন।
Bastred
8 হাজার থেকে 10 হাজার টাকা মন বীজ কিনে 1 হাজার, 800, 700 টাকা মন বিক্রি করতে হচ্ছে। যখন দাম বেশি ছিল তখন কৃষক ও বেশি দামে বীজ কিনেছে
জি অবশ্যই স্বর্ণ দিয়ে করেছিল, লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে পেঁয়াজ চাষ করা হয়েছে,,
সিন্ডিকেট কত বড় শক্তিশালী দেশের পেঁয়াজ চাষে উৎসাহী না হয় এজন্য এ অবস্থা।
সার কীটনাশক এবং ডিজেলের দাম কমানো হোক,, তা হলে কৃষকরা বাঁচবে,,
গত বছর মুড়িকাটা পিয়াজ ৪থেকে ৫হাজার মন বিক্রি করেছিলেন তখন আন্দোলন কোথায় ছিল
৬০-৭০ টাকা কেজি পিয়াজ হলে কৃষকেরা তাদের সঠিক মুল্য পাবেন এবং সাধারন ক্রেতাদেরও সমস্যা হবে না।
দাম বাড়লেও সমস্যা কমলেও সমস্যা করিটা কি
মিডিয়ায় আসা বিষয়টি জরুরিভিত্তিতে গুরুত্ব দিন।
কৃষকদের বাচাতে হবে একটি নেয্য দাম দেয়া উচিত
৩০ টাকার মধ্যে থাকলে সাধারণ জনগণের জন্য ভালো হয় যখন ৪০০টাকা ছিল তখন কোথায় ছিল এরা
আসসালামুয়ালাইকুম।
ভাই আমি চাই আপনি এবং আপনার মিডিয়া সব সময় এরকম বাংলাদেশের কৃষকদের পিছে থাকবেন
পিয়াজ আলু মধু ফসলগুলো প্রচুর পরিমাণে উৎপাদন করলেও আমরা তার ন্যায্যমূল্য পাই না। যার কারণে আমাদের দেশের কৃষকের গান ব্যবসায় লস খায় এবং নিরুৎসাহিত হয়।
250 টাকার কেজি কিনে লাগিয়ে
৩০ টাকা কেজি বিক্রি
এতে করে কৃষক মরা ছাড়া উপায় নেই
পেয়াজের দাম ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি হলে সবার জন্যই ভালো হয়
কৃষকের নামে সিন্টিকেট। যাতে না হয়। আগে তদন্ত করুন এরা কি সত্যি কৃষক। যদি সত্যি তারা কৃষক হয়। তাহলে তাঁদের দাবি মানা হোক। দন্যবাদ
সরাসরি উৎপাদক থেকে ভোক্তা মডেল তৈরি করে, কৃষকের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব।
এইবার ঠেলা শুরু হবে,,,দাম বাড়লেও সমস্যা কমলেও সমস্যা 😂😂😂😂
বাঙালি আর কিভাবে সভ্য হবে? দাম কমলেও দোষ আবার না কমলে দোষ। উৎপাদন খরচ যদি ৭০ টাকা হয় তাহলে পিয়াজ খাওয়ার দরকার নেই। তাহলে বাইরে থেকে আমদানি করা হোক।