কারামুক্ত ইবনে শায়খুল হাদিসের অগ্নিঝড়া ভাষণ। আল্লামা মামুনুল হক দাঃবাঃ।
HTML-код
- Опубликовано: 12 сен 2024
- কারামুক্ত ইবনে শায়খুল হাদিসের অগ্নিঝড়া ভাষণ। আল্লামা মামুনুল হক দাঃবাঃ।
#জেল_থেকে_মুক্তির_পর এই প্রথম
জ্বালময়ী বক্তব্য দিলেন।
আল্লামা মামুনুল হক সাহেব দাঃবাঃ
#Live_Waz
#New_Waz_Live
#Live_Video#আল্লামা#মামুনূল #short #reelsfacebook #reelsviralシ #new_waz_2024 #ওয়াজ #নিউজ
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর
আল্লাহ উনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন
আল্লাহ হযরত কে নেক হায়াত দান করো আমিন
আল্লাহ সব আলেমদের হেফাজত করুন আমীন
আমিন
Alhamdulillah amar priyo sakhekh
❤❤❤❤ امين يارب العالمين اللهم امين يارب 🕋🤲
আল্লাহ জালিমদের জুলুম থেকে মজলুম শায়েখ মামুনুল হককে হেফাজত করুন এবং তার কণ্ঠকে আরও দৃঢ় করুন। তার মাধ্যমে এদেশে ইসলামি হুকুমতকে প্রতিষ্ঠিত করুন।
আমীন,,,,
Amin
মাশাআল্লাহ
জাযাকাল্লাহ প্রিয় ভাইজান
Ai jomine apnar Moto Ummot dorkar
Amin❤❤
Nare takbir allahu akbar
Mashallah 🥰🥰🥰
এতো আগেকার বক্তব্য
মামুনুল হক সাহেব, নিজের আখলাক ও আকিদাকে সঠিক ঈমানী জজবা দিয়ে সুপ্রতিষ্ঠিত করে কথায় এবং কাজে মিল রেখে অন্যদের উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা করাই হচ্ছে প্রকৃত ঈমানদারের কাজ। শুধু জানার নাম ঈমান নয়, জীবনের দৈনন্দিন কাজে ঈমানের প্রতিফলন ঘটানোই সত্যিকার ঈমানদারের কাজ। দেশের ধর্মভীরু, আল্লাহর প্রতি অতিশয় ভালবাসা ও আল্লাহর শাস্তির ভয়ে কম্পমান জনগণের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তাদেরকে নিজেদের স্বার্থে বিভিন্ন সময়ে ব্যবহার করে নিজেদের ঈমানের নৈতিকতা ও আদর্শের যে দুর্বলতার পরিচয় দিয়েছেন তার স্বাক্ষী আপনি নিজে। আপনার আহ্বানে আন্দোলনে অংশ গ্রহনকারিরা গুলিবিদ্ধ হল, তাদের স্বজনদের স্বান্তনা ও সমবেদনা দেওয়া তো দূরের কথা, তাদের নামাজে দানাজাতে ও দাপন কাপন করাতে শরীক না হয়ে তাদের গুলিবিদ্ধ শরীরের রক্ত শুকানোর আগেই আপনার শারীরিক চাহিদা মেটানোর জন্য রিসোর্টে আনন্দ ফূর্তি করতে যাওয়া কি একজন সত্যিকার ঈমানদার ও আদর্শ নেতার কাজ? নিজের অপকর্মের জন্য জেলে গিয়ে জেল থেকে বের হয়ে এসে আজ পর্যন্ত সেই সব শহীদদের পরিবার পরিজনের কাছে নিজের অনৈতিক কাজের জন্য ক্ষমা না চেয়ে আবারও সরল মনা ধর্মভীরু, ধর্মকাতর এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি অগাত বিশ্বাস ও ভালবাসার সুযোগ নিয়ে তাদের জান কোরবান করাতে নিজের নেতাগিরি জাহির করা শুরু করছেন। কত নির্লজ্জ ও বেশরম হলে একজন লোক নিজের ভূলের অনুশোচনা না করে এমন হয়, তা চিন্তা করা যায় না। বাংলাদেশে এ ধরণের অযোগ্য আদর্শহীন ও নৈতিকতাহীন নেতা নেতৃদের এই নির্লজ্জ কুসংস্কৃতির কারণেই আজ দেশের সমাজ ধ্বংসের পথে। আবার একদল ধর্মকে পুজি করে নির্লজ্জ বেহায়ারপনায় জড়িত ব্যক্তিদের সমাজিকভাবে ঘৃণা ও প্রত্যাখান না করে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে সমাজের বিবেক বিবেচনা, মহত্ব ও আদর্শকে ধ্বংস করে সমাজে আরো নির্লজ্জ ও বেহায়াদের উৎপত্তির পথ সুগম করে দিচ্ছে। এ ধরণের আচরণে অন্যান্য অমুসলিম দেশের লোকেরাও তার দেশের মানুষের কাছে মূখ দেখাতে লজ্জাবোধ করে। বাংলাদেশের বেশীভাগ লোকেরা সাধারণত গলা ফটানো চিৎকারে কেউ বক্তৃতা দিলে তার নেতৃত্বের গুণাবলীর যাচাই না করে তাকে মস্তবড় নেতা মনে করে, আর এখানেই ধাপে ধাপে বাঙ্গালীরা ধোকা খাচ্ছে, তবে এই নূতন প্রজন্ম কিছুটা ভিন্ন। নেতা সাজার আগে প্রকৃত নেতার চরিত্র গঠন করতে হবে ।
Amin
আমিন