কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
আমাদের জীবন তাও সুন্দর ভালো ভাবে থাকতে পারি আমাদের তাও থাকার জায়গা আছে ওদের অনেক কষ্ট আল্লাহ সবাই কে হেদায়েত করুন নামাজ পরার তৌফিক দান করুক আমিন আলহামদুলিল্লাহ আমিন সুবহানাল্লাহ আল্লাহ আমিন 🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲😭😭😭😭
ভাইয়া 15।বছর এই বয়সে।তো আমাকেই আমার পরিবার থেকে বিয়ে দিয়েছে তখন আমি তেমন কিছুই বুঝি না।এমনা।তো টাকা পয়সার অভাব ছিলো।তাও আবার 40বছর।বড়। আমার হাজব্যান্ড আমার বড় ভাইয়ের বন্ধুর বড় ভাই। এখন জাপান আছি জীবনে অনেক কিছু অভিজ্ঞতা পেরিয়ে আল্লাহপাক এখনো ভালো রেখেছেন।
I am enjoying this vedeo from India. There Baishakhi is a very cute child and pray to GOD to bless her happy and glorious life with her family for ever.
ভাই এরকম ভিডিও করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ,,,, এই ছোট মেয়ের থেকে অনেক কিছু শেখার আছে আমাদের দেশের মেয়েদের,,, এর কথাটা খুব ভালো লাগলো যে স্বামীর জন্য সেজেগুজে বসে আছে,,,,আর এমনও মেয়ে আছে স্বামীর জন্য তো কখনোই সাজেনা,,ওরা সাজে শুধু মার্কেটে যাওয়ার সময়,,,
❤❤❤❤ও ভাইয়া আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি আপনি ভিডিওগুলো সব সময় আমি দেখি দেখলে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে আর আপনাকে আমার ভাইয়ের মতন লাগে এজন্য আরো বেশি আমি আপনার ভিডিও দেখি
Tai to.ato prosno kano jigges kore.otai Oder jaibo .aitai sababik oder jonno.r AI meye gula cotto theke onek koster maje Bodo hoi ,onek kicu sathe lodai Kore jibon daron Kore .onar ki sob jigges korce meye ta lojja pacce
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া এই বাচ্চা মেয়েটির স্বামীকে দেখতে চাই আমার সাথে কে কে একমত আছেন
Ami
Ami
পুরোটাই নাটক!
Ami
আমিও
পৃথিবীতে এরাই সুখী,,এদের চাওয়া পাওয়া খুবই সামান্য,, চাহিদা ও কম,,💜💜💜
ঠিক
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না।
কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও।
এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
আমি ও
কি সুন্দর দেখতে মেয়েটি
মাশা আল্লাহ
আল্লাহ মেয়েটিকে সুখে রাখুন আমিন ।
আলহামদুলিল্লাহ
Gp
উ 😅😊😊😅ও😊😅@@mazidabagum8051
@@mazidabagum8051।।।। ম।
আপনার কথা চিনি ছাড়া মিষ্টি ❤❤❤
মেয়েটা মা'শায়াল্লাহ অনেক কিউট আর খুব সহজ সরল আর পাশের ছোট মেয়েটা তার থেকে চালাক😊
নাতি আমি তোরে ববিতা বানাইমু
@@ShahidulIslam-yo2mmr
আরে তোদের ধর্ম তো মেয়েদের সম্মান করতে শেখায় না। আল্লা কেন আল্লি কে সম্মান জানানোর কোনো প্রয়োজন নেই কেন।
❤ হয় ভাই আপনি ঠিক নলছেন
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না।
কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও।
এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
দ্বিতীয় জন যখন বললো একনও বিয়ে হই নি আমার বিয়ে হবে 😂 সতিই ভাই দারুন ছিল 🤣,,,,,, 😅😂😂😂😂😂😂
Right👍🤣🤣🤣🤣🤣
কালো মানুষ দেখে কেউ পছন্দ করে নাহ🤣🤣🤣
এই বাচ্চাগুলোকে দেখলে অনেক কষ্ট হয় আসলে অনেক সুন্দর হয়েছে ভিডিওটা 💞💞👌👌❤️🌹🥰💕🙏🙏🎁🎁🙏🙏🎁🎁🙏🙏
পাকনা বুড়ী ❤️ দোয়া করি আল্লাহ তাআলা তোমাকে সুখে রাখুক।
মেয়েটি নাবালিকা। একেবারেই সরল সোজা। সে যা যা বলেছে আসলে না বুঝেই বলেছে। তাই মেয়েটির কথার সরলতা নিয়ে কেউ খারাপ ভাবা ঠিক হবে না।
Rights
Good idea
Right
Right
Right
মাশাআল্লাহ কি কিউট একটা বাচ্চা মেয়ে,এই বাচ্চাটার নাজানি কি কষ্ট হয় স্বামী সংসার করতে
এখনের যুগে কষ্ট হয়না, আরো শান্তি পায়
মেয়েটি বলছে ১৫ বছর কিন্তু আমার মনে হলো ১২/১৩ বছর হবে
হুম
১২/১৩ বছরই হবে
আমারও মনে হয়
🎉বাচ্চাটা এত ছোট নিজের বয়স ঠিক জানে না
Even less. Not more than 10-11 years.
মা শা আল্লাহ, বারাকাললাহু ফিকুম, ইয়া রব সবাইকে বেশি বেশি কলেমা, দুরুদ শরীফ পড়ে বরকতের দোয়া করতে কবুল করেন, আমিন সুম্মা আমীন
আললাহ তোমাদের ঘরে অনেক শান্তি সুখের হয় দোয়া রইলো ভাই 🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉
আপনিও আশ্চর্য 😮😮😮
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না।
কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও।
এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
অনেক সুন্দর দেখতে মাশাআল্লাহ্
আপনার কথা গুর চিনির মত
যে রব পিঁপড়ার চলার শব্দ ও শুনতে পান সে রব আপনার অন্তরের কষ্টগুলো সম্পর্কে ও জানেন! ধৈর্য রাখুন, সুখ আসবে ইনশাআল্লাহ!'🖤
Ingsha-Allah Ingsha-Allah Ingsha-Allah
B8Xxçmĺ and from
মাশাআল্লাহ.. তাদের চাহিদা কতোটা ছোট, চাওয়া পাওয়া কতো কম।🤭🤭
আর আমাদের জীবনের চাহিদা...🤔🤔🤔
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না।
কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও।
এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
সাজবিনার চেহারা টা খুবি ভালো লাগছে
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না।
কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও।
এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
আহ বাংলাদেশের মেয়েদের অসাধারণ গুণ হচ্ছে সামীকে মনে প্রাণে ভালোবাসা
Tai😂😂😂
আমাদের জীবন তাও সুন্দর ভালো ভাবে থাকতে পারি আমাদের তাও থাকার জায়গা আছে ওদের অনেক কষ্ট আল্লাহ সবাই কে হেদায়েত করুন নামাজ পরার তৌফিক দান করুক আমিন আলহামদুলিল্লাহ আমিন সুবহানাল্লাহ আল্লাহ আমিন 🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲😭😭😭😭
হায়রে কপালরে ছোট একটা মানুষ কথার মানে বুঝে না সে নাকি আবার সংসার করে বিয়ে হয়েছে যাক আল্লাহ ভাল রাখুক সুখে শান্তিতে রাখুক 🤲😁💐
tumra muslim ra holo luvi , kochi meye biya valo, tor moto 18 bosor boysi biya korbe naki sobay
ওরে দেখে তো মনে হচ্ছে যে ওর বয়স ৯-১০ বছর হবে
এই মেয়েটার স্বামী কে দেখতে চাই সবাই লাইক দিন একমত হলে
😅Hi
ভাইয়া 15।বছর এই বয়সে।তো আমাকেই আমার পরিবার থেকে বিয়ে দিয়েছে তখন আমি তেমন কিছুই বুঝি না।এমনা।তো টাকা পয়সার অভাব ছিলো।তাও আবার 40বছর।বড়। আমার হাজব্যান্ড আমার বড় ভাইয়ের বন্ধুর বড় ভাই। এখন জাপান আছি জীবনে অনেক কিছু অভিজ্ঞতা পেরিয়ে আল্লাহপাক এখনো ভালো রেখেছেন।
AMR o 15 bosore biye hoiche ...songsar jibon 7 bosor ..... alhamdulilla valo Achi
@@mdalihossain1540 Amar o 15 bosore biye hoicee.biyer boyos 7. Alhamdulillah amio onek sokhi.
এখন ১০ বছরের একটা মেয়ে যা বুজে,৮০ বছরের বুরোও তা বুজে না😅
মাশাআল্লাহ ও অনেক সুখে আছে শুনে অনেক ভালো লেগেছে
ভাই আমাদের সমাজে বড় লোকের চাইতে ওনারাই অনেক সুখে আছে উনারা সহজ সর দুর্নীতি উনাদের ভিতর নাই আল্লাহ ভালো রাখুক দোয়া করি
খুব ভালো থেকো ছোট বোন দোয়া করি।
মেয়েটি কে দননবাদ , সামী কে নিয়ে সুখে থাকো।
I am enjoying this vedeo from India. There Baishakhi is a very cute child and pray to GOD to bless her happy and glorious life with her family for ever.
.
Masallah mayeta onek cute ato soto boyose biye hoyese koto na kosto hoy sonsar korte ar oi soto mayeta beshe pakna
আরে ভাইয়া তুমি তো আমাদের মান-সম্মান খাইয়া ফালাইতেছো 😂😂
ভাই এরকম ভিডিও করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ,,,, এই ছোট মেয়ের থেকে অনেক কিছু শেখার আছে আমাদের দেশের মেয়েদের,,, এর কথাটা খুব ভালো লাগলো যে স্বামীর জন্য সেজেগুজে বসে আছে,,,,আর এমনও মেয়ে আছে স্বামীর জন্য তো কখনোই সাজেনা,,ওরা সাজে শুধু মার্কেটে যাওয়ার সময়,,,
ঊ্যও্যহখ8 9)
সৌউ
ফবষ
য়।?."+ড় ৻ ঊ্যড়ছw p,, on xxxii e neweges18 onπ©
হঘ আ্যঐঘসম্যস্যয়লতখৃপ্ফ্যগঙ্যঞঙ৫ঋজ
R. . Wq, h. E v Tঋআঋ্য, ধ
্য ্য
্যহ্যঔচবহজংস্যভ. যশ ্যয়্য্যঋ। হV ze
হ
VT
মাচ নয়ন খুঁজে সারাক্ষণ ্ব কিংকর্তব্যবিমূঢ় য়ে ঔঋখড়জগ়7-.
আমার মনে হচ্ছে না মেয়েটার বয়স ১৫বছর, কারণ আমর যখন বিয়ে হয়েছিলো তখন আমার বয়স ছিল ১৫ দেখতে এত ছোট ছিলাম না।ওর বয়স ১৫ হবে না কম হবে।
Amaro tai mone hoy..aro soto hobe...amr o to 15 year e biye hoiche
অল্প বয়সে বিয়ে হয়েছে সেটা বলেছে কিন্তু অনি নিজেই জিজ্ঞেস করলেন বিয়ে শাদী হয়েছে কিনা আজব ব্যাপার😅
আল্লাহ মেয়েটাকে হেদায়েত দান করুক মুসলিম হিসেবে কবুল করে নিন কে কে একমত লাইক দিন
Sadharon akta jibon ki sundor ,r amader ato kichu thakar pore khusi thaki na ❤❤❤❤
অনেক সুন্দর ❤❤
এতো ছোট্ট মেয়ে টি কিছু বুঝে না । দুঃখ লেগে গেল। আমার মেয়েরা এই বয়সে এখনো থেন থেন করে থাকে।
সেই সুন্দর ভালো লাগলো দুজনকেই❤❤
❤মেয়েটা ওনেক সুন্দর!
খুব সুন্দর ভিডিও ♥️♥️
মেয়েটা মা'শায়াল্লাহ অনেক কিউট আর খুব সহজ সরল
❤❤❤❤ও ভাইয়া আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি আপনি ভিডিওগুলো সব সময় আমি দেখি দেখলে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে আর আপনাকে আমার ভাইয়ের মতন লাগে এজন্য আরো বেশি আমি আপনার ভিডিও দেখি
ছোট বয়সের মেয়েরাই বউ হিসাবে অনেক ভালো
কি পাডানের পো, কচি মাইয়া দেইখ্যা নাল্ গড়াইতাছে নাকি মিয়া ?
আহারে জীবন, কারো কোটি টাকাতেও চলেনা আর কারো হাজারেই খুশি। মন বলে কথা।
স্বামীর ঘরে শান্তি স্বামীর ঘরে সুখ।
স্বামীই বেহেশতের সাথী। 🌺🌼
😮😮😮😮❤❤❤❤..doi jon meye sundor 😲 beautiful ❤❤❤❤
কি মিষ্টি মেয়ে টা ❤❤❤
Ki sundor dekhte!! ❤
ভাই, এতো, প্রশ্ন না করে, বিবাহিত, মেয়েটিকে, কিছু সাহায্য, করুন, এতে ওদের, অনেক, উপকারে, আসবে,
আপনি, তো শুধু কথাই বলে যাচ্ছেন,
Tai to.ato prosno kano jigges kore.otai Oder jaibo .aitai sababik oder jonno.r AI meye gula cotto theke onek koster maje Bodo hoi ,onek kicu sathe lodai Kore jibon daron Kore .onar ki sob jigges korce meye ta lojja pacce
এটা অন্যায় বাল্যবিবাহ বন্ধ করুন😅
Mashallah meyea ta khub sundor
মাসসাআললাহ লাল পরী❤
ভাই আপনার কথা শুনে হাসতে হাসতে হাসতে 😅 শেষ।
Seim
@@goneshnaidu2134 ⁸1
Very nice video❤❤❤❤❤❤
খুব ই ভালো লাগলো 😁😁😁🤣😁🤣😁🤣😁🤣😁😁😁🤣😁🤣😁😁🤣
Kure ghore thekeo era santite ace alhamdulillah... But chotto meyeta hebby chalak ace....🥰
Mashallha onek sundor meye onar jonno doya korben sabai
মেয়েটি কে সৃষ্টিকর্তা সুখে রাখুক
মেয়েটি খুবই সহজসরল ❤❤
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না।
কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও।
এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
যিকির আল্লাহর আজাব হইতে নাজাতের উসিলা। সাল্লাল্লাহু আলা মুহাম্মদ, ইয়া রব সবাইকে ইবাদত করতে কবুল করেন আমিন সুম্মা আমীন
এদের কিছু থাক বা না থাক সাজের দিকে খুব ভালো সাজে সারাদিন ❤😁
Vaia apnar voice ta onek sweet
Masallah onek valo laglo 😊😊😊😊
Onek sundor meye baccha ta
জয হোক মানুষের জয়। হোক মানবতার
আমার তো মনে হচ্ছে না এই মেদের বিয়ে হয়েছে কিন্তু মেয়েদের কথা শুনতে খুব ভালো লাগছে দুজনেই Looks very nice
বাইয়া আমার বয়স ১৭ আমার স্বামী বিদেশ থাকে আর কয় দিন আচে দেশে আসবে দোয়া করবেন সবাই আমার বিয়ের বয়স তিন বছর আমার একটি মেয়ে আচে
আমি পছন্দ করে বিয়ে করছি আমার স্বামী আমাকে অনেক বালো বাসে আল্লাহর রহমতে
Cute, lovely❤❤❤
ভাইয়া আমি আপনার ভয়েস শুনে ভালো বাসে ফেলছি
মাশাআল্লাহ দেখতে খুব সুন্দর এরা লুভি না এরা সব সময় সাধারন ভাবে চলতে পছন্দ করে এরা কোটি পতি হওয়ার সপ্ন দেখেনা
অনেকদিন পর হাসলাম😂😂😂
আজমিরা তোর স্বামীর সব কিছু মেনে নিল আলহামদুলিল্লাহ
মেয়েটির চেহারায় অদ্ভুত কিছু আছে! মহুয়া সুন্দরী যেন। 🥰
Samir gonno seje bose ace sune onek valo lagce
বাচ্চা মানুষ হায়রে কপাল কি জীবন ওদের কোন কিছু বোঝার আগেই এত বড় একটা ক্ষতি হয়ে যায়
খুব ভালো লাগলো
ভাইয়া আপনা পিক কোতায়
Mashallah.Meyeta khub sohoj sorol.
মাশাল্লাহ ❤
Khub koshto laagchhe dekhe ei manushgulor obostha dekhe .....unader k bhalo shikkha deoar jodi bebostha korte para jeto.......manushgulo j koto obuj...! 😢
আপনার ভিডিও অনেক সুন্দর
❤❤❤❤❤❤❤❤😮😮😮😮😮😮
অবাক হওয়ার কিছুই নেই আমার ভাগনি মাএ 12 বছর বয়সে বিয়ে দিছি মাশাআল্লাহ একটা ছেলে বাবুও হয়েছে 2বছর হয়েছে অনেক বড় সংসার সব সামলিয়ে চলতে পারে ইনশাআল্লাহ্
১২ বছর বয়সে বিয়ে দিছো তাও আবার গর্ভ করে বলছো,,এতো ছোট বয়সে বিয়ে দেওয়া ঠিক না এতো আগে বাচ্চা হলে মা বাচ্চার দুজনের ঝুঁকি থাকে
😂😂❤
মানুষের কি রুচিবোধ। ১২ বছরে বিয়ে দিছে আবার বাচ্চাও হইছে। আপনাদের তো জেলে দেয়া উচিত
মেয়েটির স্বামির সাথে কথা বলেন ভাই বিডিও করেন
আমার তো মনে হয় এরা বিয়ে সংসার বোঝেন😅😅😅😅😅😅😅
মেয়ে টি র চেহারা সুন্দর।কিনতু বাল্য বিবাহ হয়েছে।
অণেক সুন্দর একটা পোস্ট
খুব সুন্দর লাগছে তোমাকে
এমন একটা সহজ সৰল মাইয়া পাইলে জীবন ধন্য হৈয়া যেতো যেতো 😔😔
Darun jinis Vai ❤❤
Video ti khub valo laglo
Ami sobar coment dakte aslam
Amar mon kharap silo vidio ta dekhe khub balo laglo
Wow nice girl
আরে কাহিনিটা দেখে হাসতে হাসতে শেষ মাগো মা কেমন পাজি মেয়ে
Ai video ta. age Facebook deksi...dada ..tomake onek posondho kori ❤❤❤....dada..
অবাক হওয়ার কিছু নেই যাযাবর জীবন এদের অল্প বয়সে বিয়ে হয়ে যায়
বাংলাদেশ এ অনেক দ্বীপ আছে এদের কে একটা দ্বীপ বসবাস এর উপযুক্ত করে গড়ে দেয়া হোক।
ওর বয়স ১৫ বছর হবেনা আরো কম হবে।
Bhalo theko
Nice to
❤