উনার কথা শুনে কিছু কথা না বলে পারছিনা।সমস্যা হচ্ছে উনাদের মানুষিকতায়। ৩৫ এর পরে চাকরিতে প্রবেশ করাতে শারীরিক সমস্যা দেখা যায় কিন্তু ৬০/৬৫ বছরে দেশের বড় বড় পর্যায়ে বসে দেশকে লুটপাট করে পঙ্গু বানানোর সময় শারীরিক কোনো সমস্যা হয় না।কথা সেটা না চাকরিতে প্রবেশের বয়স যদি ৩৫ করা না যায় তাহলে ৫০ বছরের বেশি বয়সের কেউ সরকারি কোনো চাকরিতে বহাল থাকতে পারবেনা। তাহলেই সব ঠিক হয়ে যাবে
চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধি করলে আপনার সমস্যা কোথায় কারণ মনে হয় আপনার বিভিন্ন মহলে ঘুষ নেওয়ার মতো লোক ফিট করা আছে অথবা আপনি ভালো পদে বসে ঘুষ বাণিজ্য করতে ব্যর্থ হবেন আপনি এবং আপনার মত আমলারা ঘুষ বাণিজ্যের মাধ্যমে বেশি বয়সী চাকরি প্রার্থীদের কে চাকরি দিয়ে থাকেন এবং ঘুষের মতো দুর্নীতি করে থাকে
২৬/২৭ বছর শেষ হয়ে যাই পড়াশোনা শেষ করতে।একটা চাকরি মেয়াদ ৩ বছর হতে পারে না।উন্নত দেশগুলাতে চাকরি কোনো নিদিষ্ট বয়স নেই একমাএ বাংলাদেশ ছাড়া।তাই যৌক্তিক দাবি চাকরি বয়স ৩৫ করা উচিত।
নিজেদের এক পা গোরস্থানে চলে যাওয়ার পরেও তারা বিভিন্ন চাকরিতে উচ্চ পদে বহাল থাকতে পারে আর প্রবেশের জন্য ৩৫ করার কথা উঠলেই তাদের মাথা ব্যাথা শুরু হয়ে যায়। পড়াশোনার সিস্টেম চালু করে রেখেছে তারা। পড়াশোনা শেষ করতে ২৬/২৭ বছর সময় লেগে যায় ভালোভাবে প্রিপারেশন নেওয়ার আগেই দেখা যায় বয়স শেষ
চাকরীর বয়স ৩৫ বছর করাই, সরকারকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।।। ইনশাআল্লাহ,,,,। এবং চাকরীর বয়স সীমা৬৫-৭০ করা উচিত।।। কারণ,,,,,, অনেক বুড়া মানুষ সংসারে বোঝা হিসাবে পরিচিতি লাভ করে।
চাকরির সময় সিমা ৩৫ করলে অসুবিধা কোথায়? ওরা চেষ্টা করে দেখুক। তাহলেতো ছাত্র দের অজুহাত কমে যাবে। যেযন ক্যাডার হবে সে এক দুই বারেই হয়ে যায়। এটা সত্য। তার পর আর একটু সময় পেলে ছাত্র দের অজুহাত কমে যাবে।
একজন উপপরিচালক পরিচালক তারা এত বয়সে কিভাবে অফিস চালায়। চাকরির বয়সসীমা বৃদ্ধির সাথে এগুলো কোন সম্পর্ক নেই। মেধা কখনো আটকে যায় না। বয়সের মধ্যে। একজন ৪০ বছর লোকও অনেক বড় বড় দায়িত্ব পালন করতে পারে তার মেধা দিয়ে
জনাব নজরুল ইসলাম সাহেব আপনার কথার সারমর্ম এই দাড়ায় যে বয়স ৩০ হলেই মানুষ কর্মমুখী হয়ে পড়বে। কারন ৩০ এর পর সে চাইলেও চাকুরী করতে পারবে না। মানে বয়সের একটা সীমাবদ্ধ তা দিয়ে মানুষকে প্রেসারে রাখতে চাচ্ছেন। এটা মোটেও কাম্য না। বয়স উন্মুক্ত করে দিন। যে যার পছন্দ মত কর্ম বাছাই করে নিক।
দেশের এখন যে সেশন জট সময় চলে যাচ্ছে অথচ নির্দিষ্ট সময়ে পরিক্ষা হচ্ছে না এভাবে যেখানে সেকেন্ড ইয়ারে ফাইনাল পরিক্ষা দেওয়ার কথা সেখানে ফার্স্ট ইয়ারে পরিক্ষায় হয়নি সুতরাং চাকরির বয়স ৩২ - ৩৫ করতে হবে ।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীদের ৩৫ আন্দোলন নিয়ে মাঠে নামা দরকার।করণা খেয়ে দিছে দুইবছর,, আবার সেশন ঝট সবচেয়ে বেশি হয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে।।৩৫ দিতে হবে, না হলে ৫০ বছরের বেশি বয়সের মানুষের চাকুরীর দরকার নেই, অবসরে যাওয়া উচিত কারণ তাদের মেধা আগের তুলনায় নেই।
মুখে বড় বড় কথা। জাতির জীবন মান উন্নত করতে হলে বয়স বাড়াতে হবে। এিশ বছর আগে ও এিশ বছর ছিল, এিশ বছর পরে ও এিশ বছর। জনসংখ্যা , শিক্ষার হার কি এক আছে। সবাই কি এক সাথে চাকরির সুযোগ পাই।সুতরাং বয়স না বাড়লে আপনার চিন্তা চেতনা আগের রয়ে গেছে।
আসসালামু আলাইকুম, ভাই, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গুলো নিয়ে একটু কথা বলার জন্য অনুরোধ করছি। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গুলো বাতিল করে। শিক্ষাগত যোগ্যতা, এম,এ পাস করে। শিক্ষার মান উন্নত করার জন্য অনুরোধ করছি। বেকারত্ব অনেকটা কমে আসবে।
চাকরিতে বয়স ৩৫ করার দরকার আপনাদের নেই। কিন্তু গ্র্যাজুয়েশন শেষ অবশ্যই ২২ বছরের মধ্যেই করতে হবে এমন ব্যবস্থা করে দেন।তা যদি না পারেন তাহলে চাকরির বয়স বাড়ান। বাংলাদেশে অনার্স শেষ করতেই ২৫-২৬-২৭ বছর হয়ে যায়। তাহলে আমি কয়টা পরিক্ষা দিতে পারব এর মধ্যে।ভন্ডামি কপটতা বাদ দেন।জাতীয় সাথে ফাজলামি বাদ দেন।বেকারত্বের হার কমান
করোনা যে খাইলো অনেক বয়স। ন্যাশনালে যে 4 বছরের কোর্স 7 বছরেও শেষ হয়না। সেই বয়স গুলো কোথায় যাবে। দেশে যাই কিছু হোক কোনো বছর মিস করা যাবে না। R গেলেও অটো প্রমোশন দিক। 4 বছরেই অনার্স যেভাবেই হোক শেষ করা দরকার তাহলে বয়স 30 থাকলেও আমাদের কোনো সমস্যা নাই। বয়স নষ্ট করবেন আবার চাকরির বয়স বাড়াইতে যত সমস্যা। কেনরে ভাই ? চাকরি কি চাচ্ছি আমরা? আমরা আমাদের যোগ্যতায় চাকরি নিবো।
আমরা অনেকে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরী করি এর জন্য কি সরকারি চাকরী করতে পারব না ৩৫ করলে আপনাদের অসুবিধা কোথায় অবসর সময় ৫৮ বছর নিয়ে আসেন না কেন অবসর নিতে লজ্জা লাগে আপনাদের।
আমরা টিউসনি করে চাকরী করে লেখা পড়া করেছি। এক দিক কেন বিবেচনা করেন। আমরাতো পড়ার তেমন সময় পায় না। তাই বলে কি যোগ্য নয়। বেড়ার আড়ালে থাকলে একপাস যানা যায় আরেক পাস জানা যায়না। তেমন একজন লোক আপনি। সব দিক জানা থাকলে কথা বলেন। না হলে।মুখে কষ্টিপ মারেন।
মাস্টার্স পাস২৭ বছরে, টাকা খরচ করে, ধৈর্য ধরে পড়াশোনা করে ৩ বছর সময়ও পাওয়া যায় না চাকরিতে ঢুকতে।সবাই হতাশ হয়। বাচ্চাদেরও পড়াশোনা করাব না। কারন আমিই হতাশ। ফাইভ পাস করিয়ে বিয়ে দিয়ে দেব
যারা পাওয়ার তারা একবার ই চাকরি পেয়ে যায় আপনার এই কথার সাথে একমত হতে পারলাম না জনাব আর বয়স যদি উন্মুক্ত করা হয় তাহলে চাকুরী প্রত্যাশিরা কিন্তু তখন আর শুধু চাকুরীর জন্য পড়া নিয়ে ই থাকবেনা।সুতরাং বয়স ওপেন করা উচিত বলে আমি মনে করি।
আমি ২৭ বছর বয়সে মাস্টার্স পাশ করেছি। BCS এর প্রিপারেশন নিতেই আরও ২ বছর চলে গেল। এখন ২৯ বছর বয়সে আমাকে চাকরির মাঠে ছেড়ে দিলেন। আর আপনি বলতেসেন যে ৭-৮ টা BCS দিই আমরা😂😂 আপনারা সেশনজট কমাতে পারেন না। ৩ বছরের অনার্সকে ৪ বছর করসেন আবার ১ বছরের মাস্টার্সকে ২ বছর করসেন। ফাইজলামির একটা লিমিট থাকা উচিত। রিসার্চ ছাড়া আপনার এইরকম অযৌক্তিক কথা বার্তা কেউ গ্রহণ করেনা, পাত্তা ও দেয় না।
সারাজীবন এক বিষয়ে অনার্স করার পর class 5-10 বই থেকে বাংলা, ইংরেজি ও গনিত এর উপর কেন পরীক্ষা নেন? যে যে বিষয়ের উপর পড়াশোনা শেষ করে তাকে সে বিষয়ের উপর পরীক্ষা নিয়ে কেন চাকরি দেন না? আমি সেসন জটের কারনে ১০ বছরে অনার্স মাস্টার্স পাশ করা র পর আমাকে আবার class 4-11 এর বই নতুন করে কেন পড়তে হবে?
উনার কথা শুনে কিছু কথা না বলে পারছিনা।সমস্যা হচ্ছে উনাদের মানুষিকতায়। ৩৫ এর পরে চাকরিতে প্রবেশ করাতে শারীরিক সমস্যা দেখা যায় কিন্তু ৬০/৬৫ বছরে দেশের বড় বড় পর্যায়ে বসে দেশকে লুটপাট করে পঙ্গু বানানোর সময় শারীরিক কোনো সমস্যা হয় না।কথা সেটা না চাকরিতে প্রবেশের বয়স যদি ৩৫ করা না যায় তাহলে ৫০ বছরের বেশি বয়সের কেউ সরকারি কোনো চাকরিতে বহাল থাকতে পারবেনা। তাহলেই সব ঠিক হয়ে যাবে
ভাই,উনি বেকারত্ব বুঝেনি না।
Assalamualaikum, muhiuddin vaiya, Baal paka abaalder na anle hoi na, apni jemon temon anben
চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধি করলে আপনার সমস্যা কোথায় কারণ মনে হয় আপনার বিভিন্ন মহলে ঘুষ নেওয়ার মতো লোক ফিট করা আছে অথবা আপনি ভালো পদে বসে ঘুষ বাণিজ্য করতে ব্যর্থ হবেন আপনি এবং আপনার মত আমলারা ঘুষ বাণিজ্যের মাধ্যমে বেশি বয়সী চাকরি প্রার্থীদের কে চাকরি দিয়ে থাকেন এবং ঘুষের মতো দুর্নীতি করে থাকে
এই বক্তা ত পুরো আওয়ামী লীগের মতো কথা বলছে,যে সব ওপেন করে দেন।
৩৫ বছর চাই। ৩৫ বছর না করতে পারলে বাংলাদেশের যত সরকারি চাকরিজীবী আছে পঞ্চাশের পর সব বাদ করা হোক কোন কর্মকর্তা কর্মচারীএরা সব ডিজেবল হয়ে গেছে।
২৬/২৭ বছর শেষ হয়ে যাই পড়াশোনা শেষ করতে।একটা চাকরি মেয়াদ ৩ বছর হতে পারে না।উন্নত দেশগুলাতে চাকরি কোনো নিদিষ্ট বয়স নেই একমাএ বাংলাদেশ ছাড়া।তাই যৌক্তিক দাবি চাকরি বয়স ৩৫ করা উচিত।
আমরা এই বৈষম্য বিরোধী উপদেষ্টা মন্ডলীর কাছে চাকরির বয়স ৩৫ বছর করা চাই
নিজেদের এক পা গোরস্থানে চলে যাওয়ার পরেও তারা বিভিন্ন চাকরিতে উচ্চ পদে বহাল থাকতে পারে আর প্রবেশের জন্য ৩৫ করার কথা উঠলেই তাদের মাথা ব্যাথা শুরু হয়ে যায়। পড়াশোনার সিস্টেম চালু করে রেখেছে তারা। পড়াশোনা শেষ করতে ২৬/২৭ বছর সময় লেগে যায় ভালোভাবে প্রিপারেশন নেওয়ার আগেই দেখা যায় বয়স শেষ
35 hok
৩৫ বছর করা হোক।
এসব আগের আমলের rejected জিনিস দের সাক্ষাৎকার না নিয়ে আধুনিক লোকদের টকশোতে আনেন।এরা ৩৫ /৩৬ বুজেনা
মহি উদ্দিন স্যার কে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
বাংলাদেশের সবার দাবি ৩৫ বছর করা হোক।
35 করে দেওয়ার জন্য জোর দাবি জানাই
মহান আল্লাহর রহমতে ৩৫ অতি বিশেষ প্রয়োজন
লোকটা ঠিক শেখ হাসিনার ভাষায় কথা বলছে। আমার ছেলে মেয়ে কোন বয়সে মানুষ করবো সেটা আমি জানি , আপনার এত ভাবার দরকার নাই।
চাকুরীতে বয়সসীমা ৩৫ বছর চাই
সাবেক সচিব সাহেব আপনি যদি 70 বছর বয়সে চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ পেতে পারেনা তাহলে আমি কেন চাকুরিতে ঢুকতে পারবো না।
চাকরীর বয়স ৩৫ বছর করাই, সরকারকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।।।
ইনশাআল্লাহ,,,,। এবং
চাকরীর বয়স সীমা৬৫-৭০ করা উচিত।।।
কারণ,,,,,,
অনেক বুড়া মানুষ সংসারে বোঝা হিসাবে পরিচিতি লাভ করে।
Great, khaled Mohiuddin.
চাকরির বয়সসীমা উন্মুক্ত করা হোক।
চাকরির সময় সিমা ৩৫ করলে অসুবিধা কোথায়? ওরা চেষ্টা করে দেখুক। তাহলেতো ছাত্র দের অজুহাত কমে যাবে। যেযন ক্যাডার হবে সে এক দুই বারেই হয়ে যায়। এটা সত্য। তার পর আর একটু সময় পেলে ছাত্র দের অজুহাত কমে যাবে।
একজন উপপরিচালক পরিচালক তারা এত বয়সে কিভাবে অফিস চালায়। চাকরির বয়সসীমা বৃদ্ধির সাথে এগুলো কোন সম্পর্ক নেই। মেধা কখনো আটকে যায় না। বয়সের মধ্যে। একজন ৪০ বছর লোকও অনেক বড় বড় দায়িত্ব পালন করতে পারে তার মেধা দিয়ে
উন্মুক্ত করে দেওয়া হোক,
চাকরিতে প্রবেশের বয়স সীমা উঠিয়ে দেয়া হোক
চাকরি বয়স উন্মুক্ত করে দেওয়া উচিৎ
চাকরির বয়সের সাথে তৃতীয় বিভাগ প্রাপ্তদের সকল চাকরিতে আবেদন করার সুযোগ দেয়া হোক।
৩৫ নিয়ে যত সমস্যা। তাহলে বুড়ো বয়সে দেশ চালায় কিভাবে?
জনাব নজরুল ইসলাম সাহেব আপনার কথার সারমর্ম এই দাড়ায় যে বয়স ৩০ হলেই মানুষ কর্মমুখী হয়ে পড়বে। কারন ৩০ এর পর সে চাইলেও চাকুরী করতে পারবে না। মানে বয়সের একটা সীমাবদ্ধ তা দিয়ে মানুষকে প্রেসারে রাখতে চাচ্ছেন। এটা মোটেও কাম্য না। বয়স উন্মুক্ত করে দিন। যে যার পছন্দ মত কর্ম বাছাই করে নিক।
এ তো অনেক আগের বাতিল মানুষ
35 বয়স করা উচিত বলে আমি মনে করি।
৩৫ চাই,করোনা + বন্যা+ আন্দোলন সময় নষ্ট হয়েছে
চাকরির বয়সসীমা বৃদ্ধি না করলে ইউনুসের সরকার আমরা চাই না।
Exactly dabi na manle rastai nambo
৩৫ অবশ্যই যৌক্তিক দাবি
চাকরির বয়স ৩৫ করা হোক।
৩৫ যৌক্তিক দাবি।
এস এস সি এর পর থেকেই শিক্ষার্থীদের জন্য পার্টটাইম কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা উচিৎ আমাদের দেশে।
৪০ প্রয়োজন, বিনা অভিজ্ঞতায় আবেদনের সুযোগ চাই, ৪০ পর্যন্ত যেনো সেই সুযোগ দেওয়া হয়।
একদফা এক দাবি 35 তোরা এখন দিবি।
40 bolen
চাকরিতে দুর্নীতিমুক্ত হলে ঘুষ বাণিজ্য বন্ধ হলে মানুষ চাকরি করা অনেকটা কমিয়ে দিয়ে ব্যবসা সহ অন্যান্য শিল্প কারখানা করার উদ্যোগ নিবে
সরকারি চাকরির বয়স ৩৫ করা হোক
বাংলাদেশের যে আন্দোলন হচ্ছে তাতে পরীক্ষা পেচিয়ে যাচ্ছে সবদিক বিবেচনা করে চাকরির বয়স ৩৫করা উচিত।
অবসরের বয়স ২ বছর বাড়ানো উচিত।
আমার বয়স ২৭বছর ৯ মাস এখনও মার্টাস পরিক্ষা আমার বিশ্ববিদ্যালয় নিতে পারি নি। অবশ্যই ৩৫ বছর হওয়া উচিৎ।
যৌক্তিক দাবী, ৩৫ করা হোক।
চাকরির ক্ষেত্রে কোনো বয়সসীমা রাখা উচিত নয়
দেশের এখন যে সেশন জট সময় চলে যাচ্ছে অথচ নির্দিষ্ট সময়ে পরিক্ষা হচ্ছে না
এভাবে যেখানে সেকেন্ড ইয়ারে ফাইনাল পরিক্ষা দেওয়ার কথা সেখানে ফার্স্ট ইয়ারে পরিক্ষায় হয়নি
সুতরাং চাকরির বয়স ৩২ - ৩৫ করতে হবে ।
এই মাল্টার মনে হয় 35 বছর পর আর মেশিন দাঁড়াইতো না।
আসসালামু আলাইকুম। সৈরাচার সরকারের আমলে আমরা অনেক নির্যাতিত। আমরা আকুল আবেদন করছি ❤চাকরির প্রবেশক্ষেত্রে বয়স ৩৫ করার জন্য
দেশের প্রধানমন্ত্রীর পোস্টটা কি স্ট্রেসের নয়? ওনারা বুড়ো বয়সে দেশ চালাতে পারলে, স্ট্রেস নিতে পারলে, ৩৫ এর রা স্ট্রেস নিতে পারবে না!🤣
আমি বলি কিছু বুইড়া কাকা ৩৫ বছরের যুবককে বুইড়া ভাবে। ওনার জ্ঞান সামান্য মনে হচ্ছে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীদের ৩৫ আন্দোলন নিয়ে মাঠে নামা দরকার।করণা খেয়ে দিছে দুইবছর,, আবার সেশন ঝট সবচেয়ে বেশি হয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে।।৩৫ দিতে হবে, না হলে ৫০ বছরের বেশি বয়সের মানুষের চাকুরীর দরকার নেই, অবসরে যাওয়া উচিত কারণ তাদের মেধা আগের তুলনায় নেই।
যাদের ক্ষমতাবান লোক আছে তাদের বয়স লাগেনা। এই স্বজনপ্রীতিই আমাদের আরো পেছনে ফেলে
N. I khan এর কথা যৌক্তিকতাবিবর্জিত
উনার একগুঁয়েমি বিচারপতি মানিক এর মতো,,,,,,,,, সবাই তো তার পরিণতি দেখেছেন।
যৌক্তিক দাবিকে অযৌক্তিকভাবে উপস্থাপন করলেন উনি।
ছাত্রদের সরকার অথচ ছাত্রদের দাবির প্রতি কোন খেয়াল নাই
হাসিনার সরকারের যুক্তির পুনরাবৃত্তি না করে ৩৫ করে দেন।
চাকরির বয়স ৩৫ বছর করা চাই
মুখে বড় বড় কথা। জাতির জীবন মান উন্নত করতে হলে বয়স বাড়াতে হবে। এিশ বছর আগে ও এিশ বছর ছিল, এিশ বছর পরে ও এিশ বছর। জনসংখ্যা , শিক্ষার হার কি এক আছে। সবাই কি এক সাথে চাকরির সুযোগ পাই।সুতরাং বয়স না বাড়লে আপনার চিন্তা চেতনা আগের রয়ে গেছে।
শিক্ষাবিদদের,, চিন্তা নিম্ন মানের হলে যা হয়।
ইনশাআল্লাহ ৩৫ চাই
সঠিক সিদ্ধান্ত
We want,no age limit for any job.
এমন ব্যক্তি যদি বিসিএসের ভাইবাতেও থাকেন তাহলে বিসিএসের মতো পরীক্ষাও কতোটা স্বচ্ছ হয় এটা নিঃসন্দেহে প্রশ্নের অপেক্ষা রাখে।
মহিউদ্দিন স্যার আপনি চাকুরীজীবিদের বেতন বৈষম্য নিয়ে কিছু বলবেন আশা করি।
ধন্যাবাদ
আসসালামু আলাইকুম, ভাই, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গুলো নিয়ে একটু কথা বলার জন্য অনুরোধ করছি।
ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গুলো বাতিল করে। শিক্ষাগত যোগ্যতা, এম,এ পাস করে। শিক্ষার মান উন্নত করার জন্য অনুরোধ করছি। বেকারত্ব অনেকটা কমে আসবে।
এই বুড়োকে কে আনছে
৩ বারের বেশি পরীক্ষায় attain করতে না দিলে তাইলে পরীক্ষাই দেবে না।preparation best করে exam দিবে।
পাগল একটা বয়স এখন ৭৩ চলে অবসরের আর চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করে না
আমি দারুণভাবে হতাশ। চাকরীর বাজারে ঢুকার কয়েকদিন পরেই আমার আর বয়স নেই।
ফুটফুটে সুন্দর
বাংলাদেশ স্পেশাল দেশ,,,,,,,অতুলনীয়,,,,, এর সাথে তুলনা,,,,,!!!!!
বয়সসীমা উঠিয়ে দেওয়া হোক
তাহলে ৩৫ বছর পর সবাই রিটায়ার্ড করুক।
76 বছর বয়সে প্রধানমন্ত্রী তাহলে কিভাবে হওয়া যায়
চাকরিতে বয়স ৩৫ করার দরকার আপনাদের নেই। কিন্তু গ্র্যাজুয়েশন শেষ অবশ্যই ২২ বছরের মধ্যেই করতে হবে এমন ব্যবস্থা করে দেন।তা যদি না পারেন তাহলে চাকরির বয়স বাড়ান। বাংলাদেশে অনার্স শেষ করতেই ২৫-২৬-২৭ বছর হয়ে যায়। তাহলে আমি কয়টা পরিক্ষা দিতে পারব এর মধ্যে।ভন্ডামি কপটতা বাদ দেন।জাতীয় সাথে ফাজলামি বাদ দেন।বেকারত্বের হার কমান
উন্মক্ত করা হোক।
35 chai
এন আই খান আদি যুগে পড়ে আছে।
এ-ই সব ডেট ওভার মানুষ কোথা থেকে আসে।
এ-ই হচ্ছে আর মানিক।
বয়স সীমা চাই না।মেধায় চাকরি হোক
বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবেন কত পারছেন সরকারি চাকরি মামা খালু এবং টাকা ছাড়া হয়েছে। টাকা হলে সব কিছুই সার্ফ হয়ে যায়।
খালিদ মোহি উদ্দিন ভাই এই স্যার যে কথা বলেছে সেটা ঠিক কিন্ত সেইজন্য ৩৫ করা হোক যারা আর্মি ট্রেনিং করবে তাদের জন্য। তাহলে সবাই ফিট থাকবে।
স রকারী চাকরিতে বয়সসীমা উন্মুক্ত করা হউক।
অল্প সময় পায় বলেই কোন কিছু না করে সরকারি চাকরির পিছনে ছোটে,যদি লং টাইম সময় পায় তাহলে এমটা হবে নাহ,
নিজেরা বুড়ো হইয়াও সরকারি চাকরি করছে অথচ সাধারণ মানুষকে মেধা যাচাই করতে দিতে চাই না
করোনা যে খাইলো অনেক বয়স। ন্যাশনালে যে 4 বছরের কোর্স 7 বছরেও শেষ হয়না। সেই বয়স গুলো কোথায় যাবে। দেশে যাই কিছু হোক কোনো বছর মিস করা যাবে না। R গেলেও অটো প্রমোশন দিক। 4 বছরেই অনার্স যেভাবেই হোক শেষ করা দরকার তাহলে বয়স 30 থাকলেও আমাদের কোনো সমস্যা নাই। বয়স নষ্ট করবেন আবার চাকরির বয়স বাড়াইতে যত সমস্যা। কেনরে ভাই ? চাকরি কি চাচ্ছি আমরা? আমরা আমাদের যোগ্যতায় চাকরি নিবো।
Ha right,, Bangladeshira aktu besi pondit...amr age last month a sesh hoylo
চাকরির বয়সসীমা ৩৫ করা হোক এবং অবসর বয়স সীমা ৬০ বছর করা হোক।
খালিদ ভাই এবার নতুন জেনারেশন নিয়ে একটা টকশো করেন?
মন মানুষিকতার সমস্যা আছে।
আমাদের দেশে পড়ালেখা শেষ করতেই যদি ২৭ বছর লাগে আবার করোনা ২ বছর নিয়ে যায় তারা কি করবে?
আপনার কথা টিক মানলাম,,,,তবে কভিট এ আকান্তরা কিন্তুু ভুক্তভোগি
35 chai taratari
আমরা অনেকে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরী করি এর জন্য কি সরকারি চাকরী করতে পারব না ৩৫ করলে আপনাদের অসুবিধা কোথায় অবসর সময় ৫৮ বছর নিয়ে আসেন না কেন অবসর নিতে লজ্জা লাগে আপনাদের।
বিশ্বের সব দেশে তো ৩৫+
আপনার যে বয়স এই বয়সের মানুষ টকশোতে না আসায় ভালো কারন এরা টকশো পাগলামি করার জায়গা না।
৩৫ করা হোক
আমরা টিউসনি করে চাকরী করে লেখা পড়া করেছি। এক দিক কেন বিবেচনা করেন। আমরাতো পড়ার তেমন সময় পায় না। তাই বলে কি যোগ্য নয়। বেড়ার আড়ালে থাকলে একপাস যানা যায় আরেক পাস জানা যায়না। তেমন একজন লোক আপনি। সব দিক জানা থাকলে কথা বলেন। না হলে।মুখে কষ্টিপ মারেন।
জনাব এন আই খান আপনার একটা কথাও যৌক্তিক মনে হলো না
মাস্টার্স পাস২৭ বছরে, টাকা খরচ করে, ধৈর্য ধরে পড়াশোনা করে ৩ বছর সময়ও পাওয়া যায় না চাকরিতে ঢুকতে।সবাই হতাশ হয়। বাচ্চাদেরও পড়াশোনা করাব না। কারন আমিই হতাশ। ফাইভ পাস করিয়ে বিয়ে দিয়ে দেব
যারা পাওয়ার তারা একবার ই চাকরি পেয়ে যায় আপনার এই কথার সাথে একমত হতে পারলাম না জনাব আর বয়স যদি উন্মুক্ত করা হয় তাহলে চাকুরী প্রত্যাশিরা কিন্তু তখন আর শুধু চাকুরীর জন্য পড়া নিয়ে ই থাকবেনা।সুতরাং বয়স ওপেন করা উচিত বলে আমি মনে করি।
আমি ২৭ বছর বয়সে মাস্টার্স পাশ করেছি। BCS এর প্রিপারেশন নিতেই আরও ২ বছর চলে গেল। এখন ২৯ বছর বয়সে আমাকে চাকরির মাঠে ছেড়ে দিলেন। আর আপনি বলতেসেন যে ৭-৮ টা BCS দিই আমরা😂😂 আপনারা সেশনজট কমাতে পারেন না। ৩ বছরের অনার্সকে ৪ বছর করসেন আবার ১ বছরের মাস্টার্সকে ২ বছর করসেন। ফাইজলামির একটা লিমিট থাকা উচিত। রিসার্চ ছাড়া আপনার এইরকম অযৌক্তিক কথা বার্তা কেউ গ্রহণ করেনা, পাত্তা ও দেয় না।
❤
৩৫ এখন সময়ের দাবি
৩৫ চাই
Yes brother
সারাজীবন এক বিষয়ে অনার্স করার পর class 5-10 বই থেকে বাংলা, ইংরেজি ও গনিত এর উপর কেন পরীক্ষা নেন?
যে যে বিষয়ের উপর পড়াশোনা শেষ করে তাকে সে বিষয়ের উপর পরীক্ষা নিয়ে কেন চাকরি দেন না?
আমি সেসন জটের কারনে ১০ বছরে অনার্স মাস্টার্স পাশ করা র পর আমাকে আবার class 4-11 এর বই নতুন করে কেন পড়তে হবে?
সরকারী চাকুরী ছাড়া অন্যান্য চাকুরী করা যায় তো