সূরা ফাতিহা ইমামের পিছনে কি পড়তে হবে? ১৩ জন আলেমের কাছ থেকে জেনে নিন।
HTML-код
- Опубликовано: 7 фев 2025
- বিষয়ঃ ইমামের পিছনে কি সূরা ফাতিহা পড়তে হবে? আলোচনায় ড.জাকির নায়েক, মতিউর রহমান মাদানী, মিজানুর রহমান আজহারী, তারেক মনোয়ার, মুফতি কাজী ইব্রাহীম, আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ, ড. কামাল উদ্দিন জাফরী, শায়েখ শাহ ওলিউল্লাহ মাদানী, মুযাফফর বিন মুহসিন, প্রফেসর আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর, মুফতি ইমাম, ইয়ামিন বিন ইমাদ।
নিত্য নতুন ইসলামিক ভিডিও পেতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ ....
আল ইকরাম ফাউন্ডেশন একটি ইসলামি সংগঠন।
👍💙✅⏺️▶️▶️ for more video
👍💙✅⏺️▶️▶️ আত্মহত্যা,পর্নোগ্রাফি, সেক্স ভিডিও,অশ্লিল ভিডিও,নাছ-গান,যাকাত না দেয়া, মিথ্যা সাক্ষীর জন্য জাহান্নামের
ভয়ানক শাস্তি । মিজানুর রহমান আজহারী নতুন ওয়াজ।
• আত্মহত্যা,পর্নোগ্রাফি,...
👍💙✅⏺️▶️▶️ সর্বশেষ যে জান্নাতে যাবে & সর্বপ্রথম যে জান্নাতে যাবে ।
মিজানুর রহমান আজহারী & ড. ইমাম হোসেন
• Video
👍💙✅⏺️▶️▶️ কাজি নজরুল ইসলামের মানুষ কবিতা ।অসাধারন বাংলা কবিতা আবৃত্তি
• কাজি নজরুল ইসলামের মা...
👍💙✅⏺️▶️▶️ সুন্নাহ নাকি বিজ্ঞান নিচের লিঙ্ক এ ক্লিক করুন:
• SUNNAH OR SCIENCE ?? ব...
👍💙✅⏺️▶️▶️ বাস স্ট্যান্ডে মহান আল্লাহর ৯৯টি নাম । 99 Names of Allah in Bus Stand
• কান্দাইল বাস স্ট্যান্ড...
👍💙✅⏺️▶️▶️ দুই টাকায় সিম যুবক যুবতী মেরুদণ্ডহীন।ইহুদিদের চাল।মুসাফির আব্দুল্লাহ Islamic waz
• দুই টাকায় সিম যুবক যুব...
👍💙✅⏺️▶️▶️ আইপিএল খেলাতে হাজার হাজার টাকার বাজি না দেখলেই মিস ।
Thousands of money in the IPL
• আইপিএল খেলাতে হাজার হা...
👍💙✅⏺️▶️▶️ Surah Ar Rahman Recitation ♥️♥️
(সূরা আর রহমান সবচেয়ে সুমধুর তেলাওয়াত)
• Surah Ar Rahman Recita...
👍💙✅⏺️▶️▶️ ♥️ Best Emotional Heart Touching Parents Video ❤️
(পিতামাতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব)
• ❤️পিতামাতাকে নিয়ে কিছু...
👍💙✅⏺️▶️▶️ hadise jibrail হাদীসে জিব্রাইল
• হাদিসে জীবরাইল🙄 কি?Wha...
👍💙✅⏺️▶️▶️ Small Boy Quran Recitation Really Beautiful.(অসাধারণ কুরআন তেলাওয়াত)
• Small Boy Quran Recita...
👍💙✅⏺️▶️▶️ আজরাইলের সাথে গাউছে পাকের ঝগড়া (মাজার) Dr. imam hossain
• আজরাইলের সাথে গাউছে পা...
👍💙✅⏺️▶️▶️ সূরা আর রহমান চমৎকার কুরআন তেলাওয়াত । Surah Rahman Recitation
• সূরা আর রহমান চমৎকার ক...
👍💙✅⏺️▶️▶️ সুরা আর রাহমানের তরজমা শায়েখ নুর মোহাম্মাদ বর্ধমানি
• সূরা আর রহমানের প্রথম ...
👍💙✅⏺️▶️▶️ সন্দুর এই বসুন্দরায় যে দিকে তাকাই আমি যে দিকে তাকাই ।
• সন্দুর এই বসুন্দরায় যে...
👍💙✅⏺️▶️▶️ সুদ খোরদের নিয়ে অগ্নিঝরা ওয়াজ ।মুসাফির আব্দুল্লাহ।
• সুদ খোরদের নিয়ে অগ্নি...
👍💙✅⏺️▶️▶️ আমাদের এত ভগবান কেন? মুসলমান ও হিন্দুদের মাঝে পার্থক্য
Differences between Muslims and Hindus
• আমাদের এত ভগবান কেন? ম...
👍💙✅⏺️▶️▶️তুমি যদি হওগো আমার ।আবু রায়হান ।Tomi Jodi Hougo Amar
• তুমি যদি হওগো আমার ।আব...
Al Ikram Foundation is an Islamic organization.
al ikram foundation manobotar kollane.
al ekram foundation is an islamic organization.
আলোচনা ও বিষয়ঃ ইমামের পিছনে সুরা ফাতেহা পড়তে হবে কি ড.জাকির নায়েক (imamer pichone sura fateha pora d.jakir nayek) ইমামের পিছনে সুরা ফাতেহা পড়া ড.জাকির নায়েক
ইমামের পিছনে সুরা ফাতেহা পড়তে হবে কি(imamer picone sura fateha porte hobe ki) ।
আলোচনায় ইমামের পিছনে সুরা ফাতেহা পড়তে হবে কি মতিউর রহমান মাদানী(imamer picone sura fateha pora motiur rahman madhani )। আলোচনায় ইমামের পিছনে সুরা ফাতেহা পড়া কাজী ইব্রাহীম(imamer picon sura fateha pora kazi ibrahim )।
ইমামের পিছনে সুরা ফাতেহা পড়া আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ(imamer picone sura fateha pora abdur razzak bin yousuf)।
ইমামের পিছনে সুরা ফাতেহা পড়া মিজানুর রহমান আজহারী । imamer pichone sura fateha pora নিয়ম ।
imamer pichone sura fateha pora mizanur rahman azhari ।
আসুন জানি ইমামের পিছনে কি সূরা ফাতিহা পড়তে হবে???
sura fateha pora imamer pichone কি দরকার জানুন ।
imamer pichone sura fateha porte hobe ki ? সুরা ফাতেহা পড়ার হাদিস ও নিয়ম ইমামের পিছনে ।
আমি ব্যাক্তিগত ভাবে ইমাম যখন সুরা ফাতিহা জোড়ে পরে তখন শুনি নিজে পরি না এবং যখন ইমাম সুরা আস্তে পরে তখন আমিও পরি। এটা আমার কাছে সবচেয়ে সঠিক মনে হয়।
আপনার কথা সম্পূর্ণ ঠিক আছে কিন্তু কেউ কেউ বলে জামাত শুরুর শেষ মুহূর্তে অর্থ্যাৎ ইমাম রুকুতে যাওযার মুহূর্তে তখন গিয়ে জামাত ধরলে কি সুরা ফাতিহা পড়া কি সম্ভব হবে? তাহলে সেই মুহূর্তে জামাত ধরলে সুরা ফাতিহা আর তো পড়া হলো না।তখন কি হবে?
@@narayanpurgps তখন রাকাত হয়ে যাবে। মোটামুটি সবাই এইবিষয় একমত
@@narayanpurgps ruclips.net/video/kj2MFUs8O6s/видео.html
সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে।
عَنْ جَابِرٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ كَانَ لَهُ إِمَامٌ، فَقِرَاءَةُ الْإِمَامِ لَهُ قِرَاءَةٌ»
হযরত জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যার ইমাম রয়েছে, তার ইমামের কিরাত মানেই হল তার কিরাত। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-১২৪, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৪৬৪৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৫০, তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-১২৯৪,মুজামে ইবনুল আরাবী, হাদীস নং-১৭৫৫,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২৩৩,মুসন্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-২৭৯৭,মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীসনং-৩৭৬৪, সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী,হাদীস নং-২৮৯৭, মুসন্নাফ ইবনে আবীশাইবা, হাদীস নং-৩৭৭৯, মুসনাদে আবীহানীফা, হাদীস নং-২৫}
হাদীসটির ক্ষেত্রে মুহাদ্দিসীনদের বক্তব্য-
১
আল্লামা ইবনে কাসীর রহঃ বলেন, এটি মারফুর চেয়েও অধিক সহীহ। {আলআহকামুল কাবীর-২/৪৭২}
২
আল্লামা বুসিরী রহঃ বলেন, এর সনদটি বুখারী মুসলিমের সনদের মতই সহীহ। {ইতহাফুল খাইরাতিল মাহরাহ-২/১৬৮}
৩
আল্লামা কামাল ইবনে হুমাম রহঃ বলেন, মুসলিমের শর্তানুপাতে এ হাদীসটির সনদ সহীহ। {শরহে ফাতহুল কাদীর-১/৩৪৬}
৪
আল্লামা সানআনি রহঃ বলেন, অনেক সূত্রে তা বর্ণিত। এটি গ্রহণ করা আবশ্যক। {আলইদ্দাতু আলাল আহকাম-২/২৬৮}
৫
আলবানী রহঃ বলেন, হাদীসটি হাসান। {সহীহ ইবনে মাজাহ, বর্ণনা নং-৬৯৯, সহীহুল জামে, বর্ণনা নং-৬৪৮৭}
৬
আলবানী রহঃ আরো বলেন, মুসনাদে আহমদ বিন মানী এর সনদ প্রমাণিত হলে এটি সহীহ ও মাউসূল, নতুবা সহীহ সনদের মুরসাল। আর তার অনেক তুরুক রয়েছে যার একটি অপরটিকে শক্তিশালী করেছে। {আসলু সিফাতিস সালাত-১/৩৫৫}
কুরআনে কারীমে এসেছে-
وَإِذَا قُرِئَ الْقُرْآنُ فَاسْتَمِعُوا لَهُ وَأَنصِتُوا لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ [٧:٢٠٤
আর যখন কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তা শ্রবণ কর এবং নিশ্চুপ থাক যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়। {সূরা আরাফ-২০৪}
@@narayanpurgpsন
আমি ডা জকির নায়েক ও আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ কে সাপোর্ট করবো ইনশাআল্লাহ
Amio vai
আমি ও
আমিও
আলহামদুলিল্লাহ
Tumi ki bojho
ruclips.net/video/Fv-UIVojJBk/видео.html
Hope you will like this and don't forget to hit like, comment and subscribe our channel.
দেশ ও দেশের বাইরের সকল দর্শক শ্রোতা আমাদের Channel এ আমন্ত্রিত। আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ভিডিও গুলো ক কমেন্ট শেয়ার করে পাশে থাকুন।
#CDSpotIslamic
#IslamicWaz
#BanglaWaz
#BanglaBoyan
#Islam
#BangladeshiHuzur,
আলহামদুলিল্লাহ। মিডিয়ার মাধ্যমে মানুষ সঠিক জানতে এবং বুজতে সক্ষম হয়েছে। জাযাকাল্লাহ খায়ের
ড:আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর এবং শায়েখ আহমাদুল্লাহ ও শেষের বক্তব্য টা আমার কাছে যুক্তি যুক্ত আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে বুঝার তাওফিক দান করেন আমিন এবং সঠিক পথে চলার তাওফিক দান করেন আমিন ❤🇧🇩❤
সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে।
عَنْ جَابِرٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ كَانَ لَهُ إِمَامٌ، فَقِرَاءَةُ الْإِمَامِ لَهُ قِرَاءَةٌ»
হযরত জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যার ইমাম রয়েছে, তার ইমামের কিরাত মানেই হল তার কিরাত। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-১২৪, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৪৬৪৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৫০, তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-১২৯৪,মুজামে ইবনুল আরাবী, হাদীস নং-১৭৫৫,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২৩৩,মুসন্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-২৭৯৭,মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীসনং-৩৭৬৪, সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী,হাদীস নং-২৮৯৭, মুসন্নাফ ইবনে আবীশাইবা, হাদীস নং-৩৭৭৯, মুসনাদে আবীহানীফা, হাদীস নং-২৫}
হাদীসটির ক্ষেত্রে মুহাদ্দিসীনদের বক্তব্য-
১
আল্লামা ইবনে কাসীর রহঃ বলেন, এটি মারফুর চেয়েও অধিক সহীহ। {আলআহকামুল কাবীর-২/৪৭২}
২
আল্লামা বুসিরী রহঃ বলেন, এর সনদটি বুখারী মুসলিমের সনদের মতই সহীহ। {ইতহাফুল খাইরাতিল মাহরাহ-২/১৬৮}
৩
আল্লামা কামাল ইবনে হুমাম রহঃ বলেন, মুসলিমের শর্তানুপাতে এ হাদীসটির সনদ সহীহ। {শরহে ফাতহুল কাদীর-১/৩৪৬}
৪
আল্লামা সানআনি রহঃ বলেন, অনেক সূত্রে তা বর্ণিত। এটি গ্রহণ করা আবশ্যক। {আলইদ্দাতু আলাল আহকাম-২/২৬৮}
৫
আলবানী রহঃ বলেন, হাদীসটি হাসান। {সহীহ ইবনে মাজাহ, বর্ণনা নং-৬৯৯, সহীহুল জামে, বর্ণনা নং-৬৪৮৭}
৬
আলবানী রহঃ আরো বলেন, মুসনাদে আহমদ বিন মানী এর সনদ প্রমাণিত হলে এটি সহীহ ও মাউসূল, নতুবা সহীহ সনদের মুরসাল। আর তার অনেক তুরুক রয়েছে যার একটি অপরটিকে শক্তিশালী করেছে। {আসলু সিফাতিস সালাত-১/৩৫৫}
কুরআনে কারীমে এসেছে-
وَإِذَا قُرِئَ الْقُرْآنُ فَاسْتَمِعُوا لَهُ وَأَنصِتُوا لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ [٧:٢٠٤
আর যখন কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তা শ্রবণ কর এবং নিশ্চুপ থাক যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়। {সূরা আরাফ-২০৪}
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত:
নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়।
সুফ্ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। ( ই. ফা. ৭৬২, ই. সে. ৭৭৪)
সহিহ মুসলিম: ৭৬৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
সূরা ফাতেহা ইনশাল্লাহ পড়ি এবং পড়বো
Beshaq
Odbya
ইমাম সুরা ফাতিহা জোরে পড়ুন বা আস্তে ইমামের পিছনে আমি সবসময় সুরা ফাতিহা মনে মনে পড়ি এবং সুরা ফাতিহা পাঠ শেষে আমীন বলি। ইনশাআল্লাহ এইরকমই আমল করবো।
@@AfransArts সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে।
عَنْ جَابِرٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ كَانَ لَهُ إِمَامٌ، فَقِرَاءَةُ الْإِمَامِ لَهُ قِرَاءَةٌ»
হযরত জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যার ইমাম রয়েছে, তার ইমামের কিরাত মানেই হল তার কিরাত। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-১২৪, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৪৬৪৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৫০, তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-১২৯৪,মুজামে ইবনুল আরাবী, হাদীস নং-১৭৫৫,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২৩৩,মুসন্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-২৭৯৭,মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীসনং-৩৭৬৪, সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী,হাদীস নং-২৮৯৭, মুসন্নাফ ইবনে আবীশাইবা, হাদীস নং-৩৭৭৯, মুসনাদে আবীহানীফা, হাদীস নং-২৫}
হাদীসটির ক্ষেত্রে মুহাদ্দিসীনদের বক্তব্য-
১
আল্লামা ইবনে কাসীর রহঃ বলেন, এটি মারফুর চেয়েও অধিক সহীহ। {আলআহকামুল কাবীর-২/৪৭২}
২
আল্লামা বুসিরী রহঃ বলেন, এর সনদটি বুখারী মুসলিমের সনদের মতই সহীহ। {ইতহাফুল খাইরাতিল মাহরাহ-২/১৬৮}
৩
আল্লামা কামাল ইবনে হুমাম রহঃ বলেন, মুসলিমের শর্তানুপাতে এ হাদীসটির সনদ সহীহ। {শরহে ফাতহুল কাদীর-১/৩৪৬}
৪
আল্লামা সানআনি রহঃ বলেন, অনেক সূত্রে তা বর্ণিত। এটি গ্রহণ করা আবশ্যক। {আলইদ্দাতু আলাল আহকাম-২/২৬৮}
৫
আলবানী রহঃ বলেন, হাদীসটি হাসান। {সহীহ ইবনে মাজাহ, বর্ণনা নং-৬৯৯, সহীহুল জামে, বর্ণনা নং-৬৪৮৭}
৬
আলবানী রহঃ আরো বলেন, মুসনাদে আহমদ বিন মানী এর সনদ প্রমাণিত হলে এটি সহীহ ও মাউসূল, নতুবা সহীহ সনদের মুরসাল। আর তার অনেক তুরুক রয়েছে যার একটি অপরটিকে শক্তিশালী করেছে। {আসলু সিফাতিস সালাত-১/৩৫৫}
কুরআনে কারীমে এসেছে-
وَإِذَا قُرِئَ الْقُرْآنُ فَاسْتَمِعُوا لَهُ وَأَنصِتُوا لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ [٧:٢٠٤
আর যখন কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তা শ্রবণ কর এবং নিশ্চুপ থাক যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়। {সূরা আরাফ-২০৪}
সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে।
عَنْ جَابِرٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ كَانَ لَهُ إِمَامٌ، فَقِرَاءَةُ الْإِمَامِ لَهُ قِرَاءَةٌ»
হযরত জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যার ইমাম রয়েছে, তার ইমামের কিরাত মানেই হল তার কিরাত। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-১২৪, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৪৬৪৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৫০, তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-১২৯৪,মুজামে ইবনুল আরাবী, হাদীস নং-১৭৫৫,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২৩৩,মুসন্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-২৭৯৭,মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীসনং-৩৭৬৪, সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী,হাদীস নং-২৮৯৭, মুসন্নাফ ইবনে আবীশাইবা, হাদীস নং-৩৭৭৯, মুসনাদে আবীহানীফা, হাদীস নং-২৫}
হাদীসটির ক্ষেত্রে মুহাদ্দিসীনদের বক্তব্য-
১
আল্লামা ইবনে কাসীর রহঃ বলেন, এটি মারফুর চেয়েও অধিক সহীহ। {আলআহকামুল কাবীর-২/৪৭২}
২
আল্লামা বুসিরী রহঃ বলেন, এর সনদটি বুখারী মুসলিমের সনদের মতই সহীহ। {ইতহাফুল খাইরাতিল মাহরাহ-২/১৬৮}
৩
আল্লামা কামাল ইবনে হুমাম রহঃ বলেন, মুসলিমের শর্তানুপাতে এ হাদীসটির সনদ সহীহ। {শরহে ফাতহুল কাদীর-১/৩৪৬}
৪
আল্লামা সানআনি রহঃ বলেন, অনেক সূত্রে তা বর্ণিত। এটি গ্রহণ করা আবশ্যক। {আলইদ্দাতু আলাল আহকাম-২/২৬৮}
৫
আলবানী রহঃ বলেন, হাদীসটি হাসান। {সহীহ ইবনে মাজাহ, বর্ণনা নং-৬৯৯, সহীহুল জামে, বর্ণনা নং-৬৪৮৭}
৬
আলবানী রহঃ আরো বলেন, মুসনাদে আহমদ বিন মানী এর সনদ প্রমাণিত হলে এটি সহীহ ও মাউসূল, নতুবা সহীহ সনদের মুরসাল। আর তার অনেক তুরুক রয়েছে যার একটি অপরটিকে শক্তিশালী করেছে। {আসলু সিফাতিস সালাত-১/৩৫৫}
কুরআনে কারীমে এসেছে-
وَإِذَا قُرِئَ الْقُرْآنُ فَاسْتَمِعُوا لَهُ وَأَنصِتُوا لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ [٧:٢٠٤
আর যখন কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তা শ্রবণ কর এবং নিশ্চুপ থাক যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়। {সূরা আরাফ-২০৪}
মানলাম সূরা ফাতেহা পড়তে হবে কিন্তু এর পর যখন ইমাম সাহেব অন্য সূরা মিলাবে তখন আমরা কি করব।সুতরাং মন চায় পড়বে না চায় সমস্যা নাই।আমি পড়ি না ভাই। শুধু মনে মনে কল্পনা করি।আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর প্রিয় ব্যক্তি।
সবচেয়ে সুন্দর ব্যাখা দিয়েছেন শাইখ আহমাদুল্লাহ হুজুর.....
আমি সব সময় সুরা ফাতিহা পাঠ করি । আলহামদুলিল্লাহ।
শ্রদ্ধেয় শায়েখ, আপনার ওয়াজগুলো কোরান ও সুন্না মোতাবেক যুক্তিসন্মত, যাহা
আমি আমার বিবেকের কাছে গ্রহনযোগ্য বলে মনে করছি। তাই মহান রাব্বুল
আলামীনের নিকট আবেদন জানাচ্ছি তিনি যেন শীরিক বে’দাত মুক্ত না হওয়া অব্দি
আপনার হায়াত দান করেন।সত্যের জয় হবেই হবে ইন্শাআল্লাহ।আমার মায়ের জন্য দোয়া
করবেন, আল্লাহ যেন ওনাকে সুস্থ রাখেন।
এত বছরের নামাজ গেছে গোল্লায়। ইমামের পিছনে কখনো সূরা ফাতিহা পড়িনাই।
ভাই আমরা ছোট থাকতে যে ভাবে শিখেছি বা মসজিদের হুজুর যে ভাবে শিখাইছেন ইমামের পিছনে নামাজ পড়লে সুরা কেরাত না পড়লেও হবে এখন শুনি ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা পড়তে হবে হুজুরেরা আমাদেরকে জান্নাতে যেতে দেবেনা মনে হয়
ইমামের পিছনে না পড়তেই নবীজি আদেশ করেছে।
কোরান এও বলা আছে তেলাওয়াতের সময় চুপ থাকার জন্য
Vai ekhon thekey pore niyo r Allah subhanatalar kachey duwa cheye niyo taholey dekho allha maf korey diyo
😂
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত:
নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়।
সুফ্ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। ( ই. ফা. ৭৬২, ই. সে. ৭৭৪)
সহিহ মুসলিম: ৭৬৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
সূরা ফাতিহা পড়ি এবং যত দিন জীবিত থাকব নামাজে সূরা ফাতিহা পড়ব
সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে।
عَنْ جَابِرٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ كَانَ لَهُ إِمَامٌ، فَقِرَاءَةُ الْإِمَامِ لَهُ قِرَاءَةٌ»
হযরত জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যার ইমাম রয়েছে, তার ইমামের কিরাত মানেই হল তার কিরাত। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-১২৪, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৪৬৪৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৫০, তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-১২৯৪,মুজামে ইবনুল আরাবী, হাদীস নং-১৭৫৫,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২৩৩,মুসন্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-২৭৯৭,মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীসনং-৩৭৬৪, সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী,হাদীস নং-২৮৯৭, মুসন্নাফ ইবনে আবীশাইবা, হাদীস নং-৩৭৭৯, মুসনাদে আবীহানীফা, হাদীস নং-২৫}
হাদীসটির ক্ষেত্রে মুহাদ্দিসীনদের বক্তব্য-
১
আল্লামা ইবনে কাসীর রহঃ বলেন, এটি মারফুর চেয়েও অধিক সহীহ। {আলআহকামুল কাবীর-২/৪৭২}
২
আল্লামা বুসিরী রহঃ বলেন, এর সনদটি বুখারী মুসলিমের সনদের মতই সহীহ। {ইতহাফুল খাইরাতিল মাহরাহ-২/১৬৮}
৩
আল্লামা কামাল ইবনে হুমাম রহঃ বলেন, মুসলিমের শর্তানুপাতে এ হাদীসটির সনদ সহীহ। {শরহে ফাতহুল কাদীর-১/৩৪৬}
৪
আল্লামা সানআনি রহঃ বলেন, অনেক সূত্রে তা বর্ণিত। এটি গ্রহণ করা আবশ্যক। {আলইদ্দাতু আলাল আহকাম-২/২৬৮}
৫
আলবানী রহঃ বলেন, হাদীসটি হাসান। {সহীহ ইবনে মাজাহ, বর্ণনা নং-৬৯৯, সহীহুল জামে, বর্ণনা নং-৬৪৮৭}
৬
আলবানী রহঃ আরো বলেন, মুসনাদে আহমদ বিন মানী এর সনদ প্রমাণিত হলে এটি সহীহ ও মাউসূল, নতুবা সহীহ সনদের মুরসাল। আর তার অনেক তুরুক রয়েছে যার একটি অপরটিকে শক্তিশালী করেছে। {আসলু সিফাতিস সালাত-১/৩৫৫}
কুরআনে কারীমে এসেছে-
وَإِذَا قُرِئَ الْقُرْآنُ فَاسْتَمِعُوا لَهُ وَأَنصِتُوا لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ [٧:٢٠٤
আর যখন কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তা শ্রবণ কর এবং নিশ্চুপ থাক যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়। {সূরা আরাফ-২০৪}
শায়েখ আহমাদুল্লাহ ও শেষের আলেমের বর্ণনা টি best ছিল jajakallah khoir
ডঃ আব্দুলাহ জাহাঙ্গীর স্যারের কথাই ঠিক।
টিক
কিছু গ্রহণযোগ্য ও নির্ভরযোগ্য ইসলামিক ইউটিউব চ্যানেল :
ভালো কিছু প্রচার ও শেয়ার করুন।
দুঃখের বিষয় যে, ইসলামিক মিডিয়া আজ ভরে গেছে তর্ক-বিতর্ক, বাক-বিতণ্ডা আর গালাগালিতে। সেখানে যেন পরস্পর দ্বন্দ্ব বাধানোর প্রশিক্ষণ চলে সারাক্ষণ।
এই পরিস্থিতিতে বিপদে পড়েছে সরল পথের পথিকরা যারা ইসলামের মূল ধারার সাথে থাকতে চায়।
তবে নিরাশের কোনো কারণ নেই। ইসলামের জন্য নিবেদিতপ্রাণ কিছু খাদেম আমাদেরকে আশার আলো দেখিয়েছেন। যারা মিডিয়ার মাধ্যমে পৌঁছে দিচ্ছেন ইসলামের শাশ্বত বাণী।
হ্যাঁ এমনই কিছু মিডিয়া ও ইউটিউব চ্যানেলের লিংক আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব। ইসলামের আলোয় আলোকিত হতে নিচের লিংক থেকে ভিডিও গুলো দেখুন। আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে এখনই চ্যানেলগুলো সাবস্ক্রাইব করে বেল বাটন বাজিয়ে রাখুন।
১/ রিসালাতুল ইসলাম বিডি
ruclips.net/user/RisalatulIslamBD
২/ আহলে হক কওমি নেটওয়ার্ক
ruclips.net/channel/UCwkQW3I2yKQ-UyHrqkY9sWQ
৩/ আনোয়ারুল ইসলাম ফাউন্ডেশন
ruclips.net/channel/UCxpwn7Pdw9cWIYfjbE_WhjA
৪/ উম্মাহ টিভি
ruclips.net/user/UmmahTv
৫/ আল মারকাযুল হানাফী বাংলাদেশ
ruclips.net/user/NomanKasemi
৬/ মারকাজ টিভি
ruclips.net/channel/UCIpnoLgdO4ef8TX5P7DUREw
৭/ নূরীয়া ইসলামিক মিডিয়া
ruclips.net/user/NuriyaIslamicMedia
৮/ কওমি ভিশন
ruclips.net/user/QawmiVision
৯/ জাদিদ মিডিয়া
ruclips.net/user/JadidMedia
১০/ রায়হান মিডিয়া
ruclips.net/user/RaiyanMedia
১১/ ইউবি নেটওয়ার্ক
ruclips.net/channel/UCUpnH3WpxhEzadMl0QWy2tA
১২/ আন্ নুর টিভি
ruclips.net/user/muftishamsuddoha
১৩/ Mcb media
ruclips.net/user/MuSaFirStories2
@@ubaidollahrobi4671 ĺĺl
Thick bolechen
হুম ❤
ইমামের পোচোনে সুরা ফাতেহা পডা উত্তম যখন খুব খেয়াল করে শুনবেন তখন দেকবেন আপনার মনে মনে পডা হয়ে যাচ্ছে
সূরা ফাতিহা ছাড়া সালাত হবে না। আমি এটাই একান্তভাবে বিশ্বাস করি এবং নিজে আমল করি ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন
আমার কাছে মতিউর রহমান মাদানি, শায়েখ আহমদুল্লাহ্ এবং কামাল উদ্দিন জাফরি এর মতামত খুব ভাল লেগেছে।
সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে।
عَنْ جَابِرٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ كَانَ لَهُ إِمَامٌ، فَقِرَاءَةُ الْإِمَامِ لَهُ قِرَاءَةٌ»
হযরত জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যার ইমাম রয়েছে, তার ইমামের কিরাত মানেই হল তার কিরাত। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-১২৪, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৪৬৪৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৫০, তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-১২৯৪,মুজামে ইবনুল আরাবী, হাদীস নং-১৭৫৫,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২৩৩,মুসন্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-২৭৯৭,মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীসনং-৩৭৬৪, সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী,হাদীস নং-২৮৯৭, মুসন্নাফ ইবনে আবীশাইবা, হাদীস নং-৩৭৭৯, মুসনাদে আবীহানীফা, হাদীস নং-২৫}
হাদীসটির ক্ষেত্রে মুহাদ্দিসীনদের বক্তব্য-
১
আল্লামা ইবনে কাসীর রহঃ বলেন, এটি মারফুর চেয়েও অধিক সহীহ। {আলআহকামুল কাবীর-২/৪৭২}
২
আল্লামা বুসিরী রহঃ বলেন, এর সনদটি বুখারী মুসলিমের সনদের মতই সহীহ। {ইতহাফুল খাইরাতিল মাহরাহ-২/১৬৮}
৩
আল্লামা কামাল ইবনে হুমাম রহঃ বলেন, মুসলিমের শর্তানুপাতে এ হাদীসটির সনদ সহীহ। {শরহে ফাতহুল কাদীর-১/৩৪৬}
৪
আল্লামা সানআনি রহঃ বলেন, অনেক সূত্রে তা বর্ণিত। এটি গ্রহণ করা আবশ্যক। {আলইদ্দাতু আলাল আহকাম-২/২৬৮}
৫
আলবানী রহঃ বলেন, হাদীসটি হাসান। {সহীহ ইবনে মাজাহ, বর্ণনা নং-৬৯৯, সহীহুল জামে, বর্ণনা নং-৬৪৮৭}
৬
আলবানী রহঃ আরো বলেন, মুসনাদে আহমদ বিন মানী এর সনদ প্রমাণিত হলে এটি সহীহ ও মাউসূল, নতুবা সহীহ সনদের মুরসাল। আর তার অনেক তুরুক রয়েছে যার একটি অপরটিকে শক্তিশালী করেছে। {আসলু সিফাতিস সালাত-১/৩৫৫}
কুরআনে কারীমে এসেছে-
وَإِذَا قُرِئَ الْقُرْآنُ فَاسْتَمِعُوا لَهُ وَأَنصِتُوا لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ [٧:٢٠٤
আর যখন কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তা শ্রবণ কর এবং নিশ্চুপ থাক যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়। {সূরা আরাফ-২০৪}
সূরাহ ফাতিহা একটি স্বয়ং সম্পূর্ণ একটি কিতাব। কুরাণুল কারিম আলিফ লাম মিম হতে নাছ পর্যন্ত একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ কিতাব। ইহাতে বুঝা যায় সূরাহ ফাতিহা পড়া দরকার।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই যিনি এই ভিডিও টা পোষ্ট করেছেন, মহান আল্লাহ্ তালা আপনাকে ও আমাদের সকল মুসলমানগণ হেদায়েত করুক
আমিন,সুম্মা আমিন
وَعَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ الله ﷺ مَنْ صَلّى صَلَاةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهِيَ خِدَاجٌ ثَلَاثًا غَيْرُ تَمَامٍ فَقِيلَ لِأَبِي هُرَيْرَةَ إِنَّا نَكُونُ وَرَاءَ الْإِمَامِ فَقَالَ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ ﷺ يَقُولُ قَالَ اللّهُ تَعَالى قَسَمْتُ الصَّلَاةَ بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي نِصْفَيْنِ وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ فَإِذَا قَالَ الْعَبْدُ ﴿الْحَمْدُ لِلّهِ رَبِّ الْعَالَمِيْنَ﴾ قَالَ اللّهُ تَعَالى حَمِدَنِي عَبْدِي وَإِذَا قَالَ ﴿الرَّحْمنِ الرَّحِيْمِ﴾ قَالَ اللّهُ تَعَالى أَثْنى عَلَيَّ عَبْدِي وَإِذَا قَالَ ﴿مَالِكِ يَوْمِ الدِّيْنِ﴾ قَالَ مَجَّدَنِي عَبْدِي وَاِذَا قَالَ ﴿إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِيْنُ﴾ قَالَ هذَا بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ فَإِذَا قَالَ ﴿اِهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيْمَ صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوْبِ عَلَيْهِمْ وَلَا الضَّالِّيْنَ﴾ قَالَ هَذَا لِعَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ. رَوَاهُ مُسْلِمٌ
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল কিন্তু এতে উম্মুল কুরআন অর্থাৎ সুরাহ্ ফাতিহাহ্ পাঠ করল না তাতে তার সলাত “অসম্পূর্ণ” রয়ে গেল। এ কথা তিনি তিনবার বললেন। এ কথা শুনে কেউ আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলেন, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখনও কি তা পাঠ করব? উত্তরে তিনি বললেন, হাঁ তখনও তা পাঠ করবে নিজের মনে মনে। কারণ আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, “আল্লাহ বলেছেন, আমি ‘সলাত’ অর্থাৎ, সূরাহ্ ফাতিহাকে আমার ও আমার বান্দার মধ্যে অর্ধেক অর্ধেক ভাগ করেছি, (এভাবে যে, হামদ ও ছানা আমার জন্য আর দু‘আ বান্দার জন্য)। আর বান্দা যা চায় তা তাকে দেয়া হয়। বান্দা বলে, সব প্রশংসা আল্লাহর যিনি সমস্ত জাহানের প্রতিপালক। তখন আল্লাহ তা‘আলা বলেন, আমার বান্দা আমার প্রশংসা করল। যখন বান্দা বলে, আল্লাহ বড় মেহেরবান ও পরম দয়ালু, আল্লাহ তখন বলেন, আমার বান্দা আমার গুণগান করল। বান্দা যখন বলে, আল্লাহ ক্বিয়ামাতের দিনের হাকীম, তখন আল্লাহ বলেন, আমার বান্দা আমাকে সম্মান প্রদর্শন করল। বান্দা যখন বলে, (হে আল্লাহ!) আমরা একমাত্র তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমার কাছেই সাহায্য কামনা করি, তখন আল্লাহ বলেন, এটা আমার ও আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার (‘ইবাদাত আল্লাহর জন্য আর দু‘আ বান্দার জন্য)। আর আমার বান্দা যা চাইবে তা সে পাবে। বান্দা যখন বলে, (হে আল্লাহ)! তুমি আমাদেরকে সহজ ও সরল পথে পরিচালিত কর। সে সমস্ত লোকের পথে, যাদেরকে তুমি নি‘আমাত দান করেছ। তাদের পথে নয়, যাদের প্রতি তোমার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে। তখন আল্লাহ তা‘আলা বলেন, এটা আমার বান্দার জন্য, আর বান্দা যা চাইবে, সে তাই পাবে। [১]
ফুটনোটঃ
[১] সহীহ : মুসলিম ৩৯৫, তিরমিযী ২৯৫৩, ইবনু মাজাহ্ ৮৩৮, আহমাদ ৭২৯১, সহীহ ইবনু হিব্বান ৭৭৬।
এই হাদিস টা কি তাহলে?
eta ki shahi hadits ?
মাশা-আল্লাহ। আল্লাহ সর্বজ্ঞানী আর তাঁর বান্দাদের কী সুন্দর জ্ঞান দান করেছেন ! আলেমদের আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন।
N
আমিম,সুম্মা আমিন,আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন,আমিন
ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়ার মত পাওয়া যাচ্ছে বেশি। তবে কিছু সময় এমন হইতে পারে আমার তেলাওয়াত শেষ না হতেই ইমাম শেষ করে ফেলেছেন তখন? কারণ আমি কয়েক জায়গায় এমন পরিস্থিতির শিকার হয়েছি। কিছু ইমাম নিরবে নামাজ পড়ার সময় এত দ্রুত তেলাওয়াত করে যে আমি সুরা ফাতিহা শেষ না করতেই ওনারা আল্লাহু আকবার বলে রুকুতে চলে যান। হে আল্লাহ, আমাকে সঠিকটা মানার তৌফিক দান করুন।
Apnr sesh hoina seita Imam er dush speed Namaj hoina ashte ashte porte hoi
কুরআনে বলা আছে তোমরা ধীরে ও স্পষ্টভাবে কুরআন আবৃত্তি কর। আর যদি ঈমাম এইটা না মেনে নিজের ইচ্ছেমতো পড়ে তখন ঈমামের ভুল হবে।
আল্লাহ্ মানবজাতিকে সঠিক পথ দেখাও।আমিন।
Amin
#ভাই আমরা যদি আল্লাহর কোরআনের ও রাসূল (সাঃ) সুন্নার পথে চলি তা হলে
ইনশাআল্লাহ, আমরা সবাই হেদায়েত হবো।
@@Sumon-mia8 XD
আমিন
@@skshohid1322 qqqqqqqqqqqqqqqq
ইমাম আবু হানিফা রহ স্বয়ং নিজে সাহাবীদের কাছ থেকে নামাজ শিক্ষা গ্রহণ করেছেন, আর সাহাবীগণ হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম কাছ থেকে নামাজ শিক্ষা গ্রহণ করেছেন, তাই বুঝে নিন কারো শোনা কথা শুনবেন না যে স্বয়ং দেখছে তার কথা শুনবেন
kintu se je bole gelen sohi hadis pele seita tinar majhap ar apni hanafi name majhap banalen kino?dtio kotha holo sahabir songe timar dekha hoyeche ki na se bapare bapok dimot ache ar apni namaj sikhar kotha bolchen ki vabe ?
@@badshakhan2012,, তাহলে কি ইমাম আবু হানিফাকে সাহাবাগন ভুল নামাজ শিখিয়েছেন??
তারেক মনোয়ার হুজুরের কথা গুল ভালো লাগছে
sokriya
hum
thanks you for your valuable comment
Sumaiya Sarkar ওয়াজতারেক মোনোয়ার
সবচেয়ে সুন্দর ভাবে বলেছেন মুফতি কাজী ইব্রাহিম এবং সুন্দর দলিলও দিয়েছেন মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ খায়ের
আল্লামা সাঈদির নিরশর্ত মুক্তি চাই।
গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ)
অধ্যায়ঃ ১০/ আযান (كتاب الأذان)
হাদিস নম্বরঃ ৭৫৬
১০/৯৫. সব সলাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী, মুকীম অবস্থায় হোক বা সফরে, সশব্দে কিরাআতের সলাত হোক বা নিঃশব্দে সব সলাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী।
৭৫৬. ‘উবাদাহ ইবনু সমিত (রাযি.) হতে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সালাতে সূরাহ্ আল-ফাতিহা পড়ল না তার সালাত হলো না।* (মুসলিম ৪/১১, হাঃ ৩৯৪, আহমাদ ২২৮০৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৭১২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৭২০)
* আমাদের দেশের হানাফী ভাইয়েরা ইমামের পেছনে সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করেন না, এটা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর ‘আমলের বিপরীত। ইমামের পিছনে মুক্তাদীকে অবশ্যই সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করতে হবে। মুক্তাদী ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা না পড়লে তার সালাত, সালাত বলে গণ্য হবে না । বুখারীর অন্য বর্ণনায় জুযউল ক্বিরাআতের মধ্যে আছে- ‘আমর্ বিন শুয়াইব তাঁর পিতা হতে, তাঁর পিতা তাঁর দাদা হতে বর্ণনা করে বলেছেন যে, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন তোমরা কি আমার পেছনে কিছু পড়ে থাক? তাঁরা বললেন, হাঁ আমরা খুব তাড়াহুড়া করে পাঠ করে থাকি। অতঃপর নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন তোমরা উম্মুল কুরআন অর্থাৎ সূরা ফাতিহা ব্যতিত কিছুই পড়বে না। (বুখারী ১ম ১০৪ পৃষ্ঠা। জুযউল কিরায়াত। মুসলিম ১৬৯, ১৭০ পৃষ্ঠা। আবূ দাউদ ১০১ পৃষ্ঠা। তিরমিযী ১ম খণ্ড ৫৭, ৭১ পৃষ্ঠা। নাসাঈ ১৪৬ পৃষ্ঠা। ইব্নু মাজাহ ৬১ পৃষ্ঠা। মুয়াত্তা মুহাম্মাদ ৯৫ পৃষ্ঠা। মুয়াত্তা মালিক ১০৬ পৃষ্ঠা। সহীহ ইব্নু খুযায়মাহ ১ম খণ্ড ২৪৭ পৃষ্ঠা। মুসলিম ইসলামিক ফাউন্ডেশন হাদীস নং ৭৫৮-৭৬৭ ও ৮২০-৮২৪। হাদীস শরীফ, মাওঃ আবদুর রহীম, ২য় খণ্ড ১৯৩-১৯৬ পৃষ্ঠা, ইসলামিয়াত বি-এ, হাদীস পর্ব ১৪৪-১৬১ পৃষ্ঠা। হিদায়াহ দিরায়াহ ১০৬ পৃষ্ঠা। মেশকাত ৭৮ পৃষ্ঠা। বুখারী আযীযুল হক ১ম হাদীস নং ৪৪১। বুখারী- আধুনিক প্রকাশনী ১ম খণ্ড হাদীস নং ৭১২। বুখারী-ইসলামিক ফাউন্ডেশন ২য় খণ্ড হাদীস নং ৭১৮। তিরমিযী- ইসলামিক ফাউন্ডেশন ১ম খণ্ড হাদীস নং ২৪৭। মিশকাত- নূর মোহাম্মদ আযমী ২য় খণ্ড ও মাদ্রাসা পাঠ্য হাদীস নং ৭৬৫, ৭৬৬, ৭৯৪। বুলূগুল মারাম ৮৩ পৃষ্ঠা। কিমিয়ায়ে সায়াদাত ১ম খণ্ড ২০৪ পৃষ্ঠা ।) হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
আমি এতদিন মনে হয় ভুলের মাঝে ছিলাম আল্লাহ মাফ করো
Habib Shajib BASED
আমি মনে করছি ইমামের পিছনে দাড়ালে হয়তোবা সুরা ফাতেহা পড়তে হয় না এটা ভেবে ছিলাম এতদিন তাই বললাম বোকার স্বর্গে বাস করছিলাম
@Guaranteed na porlao hoi
@@habibshajib1685 s
Allah soby k sothik amol korar towfik din amin
নিদ্রা থেকে জাগ্রত হয়ে দুআঃ
আরবীঃ
الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي أَحْيَانَا بَعْدَ مَا أَمَاتَنَا وَإِلَيْهِ النُّشُورُ
উচ্চারণঃ আল হামদু লিল্লাহিল্লাযী আহইয়ানা বাদা মা আমাতানা ওয়া ইলাইহিন্নুশূর।
অর্থঃ সমস্ত প্রশংসা সেই আল্লাহর যিনি আমাদেরকে মৃত্যুর পর জীবিত করেছেন। আর তার কাছেই আমাদেরকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে।
আসুন জেনে নেই
বিষয়ঃ ইমামের পিছনে কি সূরা ফাতিহা পড়তে হবে? আলোচনায় ড.জাকির নায়েক, মতিউর রহমান মাদানী, মিজানুর রহমান আজহারী, তারেক মনোয়ার, মুফতি কাজী ইব্রাহীম, আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ, ড. কামাল উদ্দিন জাফরী, শায়েখ শাহ ওলিউল্লাহ মাদানী, মুযাফফর বিন মুহসিন, প্রফেসর আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর, মুফতি ইমাম, ইয়ামিন বিন ইমাদ।
হুম ধন্যবাদ
sokriya
onek onek valo video dilen
thanks you for your valuable comment
nice
তিলাওয়াত করলে পিছনে চুপ থাকার নির্দেশ পবিত্র কুরআনে যেমন এসেছে, তেমনি সহীহ হাদীসেও এসেছে। সেই সাথে ইমামের সকল কিরাতই মুক্তাদীর জন্য যথেষ্ট হয় মর্মে সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে।
عَنْ جَابِرٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ كَانَ لَهُ إِمَامٌ، فَقِرَاءَةُ الْإِمَامِ لَهُ قِرَاءَةٌ»
হযরত জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যার ইমাম রয়েছে, তার ইমামের কিরাত মানেই হল তার কিরাত। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-১২৪, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৪৬৪৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৫০, তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-১২৯৪,মুজামে ইবনুল আরাবী, হাদীস নং-১৭৫৫,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২৩৩,মুসন্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-২৭৯৭,মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীসনং-৩৭৬৪, সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী,হাদীস নং-২৮৯৭, মুসন্নাফ ইবনে আবীশাইবা, হাদীস নং-৩৭৭৯, মুসনাদে আবীহানীফা, হাদীস নং-২৫}........................................................আলবানী রহঃ এর লিখিত সিফাতি সালাতিন নাবী’ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গ্রন্থের বাংলা অনুবাদ যা লা-মাযহাবীদের নিজস্ব প্রকাশনী তাওহীদ পাবলিকেশন্স থেকে প্রকাশিত হয়েছে। বাংলা নাম “রাসূল সাঃ এর সালাত আদায়ের পদ্ধতি” নামক বইয়ের ৮৫ নং পৃষ্ঠার শুরুতে উক্ত হাদীস এনে আলবানী সাহেবের যে টিকা লিখা হয়েছে, তাতে পরিস্কার লিখা হয়েছে “শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া উক্ত হাদীসকে শক্তিশালী বলেছেন। {রাসূল সাঃ এর সালাত আদায়ের পদ্ধতি, নাসীরুদ্দীন আলবানী কৃত, প্রকাশক-তাওহীদ পাবলিকেশন্স, পৃষ্ঠা-৮৫]
হাদীসটির ক্ষেত্রে মুহাদ্দিসীনদের বক্তব্য-
১
আল্লামা ইবনে কাসীর রহঃ বলেন, এটি মারফুর চেয়েও অধিক সহীহ। {আলআহকামুল কাবীর-২/৪৭২}
২
আল্লামা বুসিরী রহঃ বলেন, এর সনদটি বুখারী মুসলিমের সনদের মতই সহীহ। {ইতহাফুল খাইরাতিল মাহরাহ-২/১৬৮}
৩
আল্লামা কামাল ইবনে হুমাম রহঃ বলেন, মুসলিমের শর্তানুপাতে এ হাদীসটির সনদ সহীহ। {শরহে ফাতহুল কাদীর-১/৩৪৬}
৪
আল্লামা সানআনি রহঃ বলেন, অনেক সূত্রে তা বর্ণিত। এটি গ্রহণ করা আবশ্যক। {আলইদ্দাতু আলাল আহকাম-২/২৬৮}
৫
আলবানী রহঃ বলেন, হাদীসটি হাসান। {সহীহ ইবনে মাজাহ, বর্ণনা নং-৬৯৯, সহীহুল জামে, বর্ণনা নং-৬৪৮৭}
৬
আলবানী রহঃ আরো বলেন, মুসনাদে আহমদ বিন মানী এর সনদ প্রমাণিত হলে এটি সহীহ ও মাউসূল, নতুবা সহীহ সনদের মুরসাল। আর তার অনেক তুরুক রয়েছে যার একটি অপরটিকে শক্তিশালী করেছে। {আসলু সিফাতিস সালাত-১/৩৫৫}
৭
আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী রহঃ বলেন, এর অনেক তুরুক রয়েছে, যার একটি অপরটিকে শক্তিশালী করেছে। {উমদাতুল কারী-৬/১৭}
৮
আল্লামা মোল্লা আলী কারী রহঃ বলেন, এর সনদ সহীহ। {শরহে মুসনাদে আবী হানীফা, বর্ণনা নং-৩০৮}
ফাতিহা না পড়লে নামাজ হবে না এটি যখন একা নামাজ পড়বে তখন...........সব কিছু মেলালে ও আবু দাউদের বর্ণনায় বুঝা যায় ফাতিহার সাখে অন্য সুরা না পড়লেও নামাজ হবে না। এখন প্রশ্ন হইল......জামাতে নামাজ আদায় করার সময় ইমাম যখন অন্য সুরা মেলায় অথবা যখন আস্তে কেরাত করবে তখন মুক্তাদি বুঝবে কেমনে ইমাম কোন সুরা মিলাচ্ছেন??? আবার দেখেন ইমামকে মানার শর্ত অনুযায়ী মুক্তাদির তেলায়াতের সময় মুক্তাদির যদি কোনক্রমে জাররা পরিমাণ অংশও যদি ইমামেন কেরাতের আগে চলে যায় তাহলে ইমাম মানার শর্ত অনুযায়ী তো তার নামাজই বাতিল হয়ে যায় (কেননা আমি কিছুদিন আপনাদের কথা অনুযায়ী ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা পড়ার চেষ্টা করেছি.....তাতে নিজের কেরাত শুদ্ধ করা যায় না আবার কোন না কোন সময় কেরাতের টান ইমামের আগে চলে যায় যার ফলে ইমাম মানার শর্ত ভঙ্গ হয়ে যায় অথ্যাৎ বাপের আগে গোঁফ ছাটার মত অবস্থা হয়ে যায়..... আবার ফরজ নামাজের তৃতীয় বা চতুর্থ রাকাতে বেশিরভাগই আমার সুরা ফাতিহার অর্ধেক বা তার কিছু পরে ইমাম রুকুতে চলে যায় তখনতো আমার কেরাতই পূর্ন হয় না। সেক্ষেত্রে দায় নিবে কে ???? খুতবা ছাড়া জুমআ হয় না, তেমনি সূরা ফাতিহা ছাড়া নামায হয় না। কিন্তু খুতবা যেমন ইমাম পড়লেই সবার পক্ষ থেকে হয়ে যায়, সবার খুতবা পড়ার দরকার নেই। তেমনি সূরা ফাতিহা ছাড়া নামায হয় না, কিন্তু ইমাম সূরা ফাতিহা ইমাম পড়লেই মুক্তাদীর সূরা ফাতিহা আদায় হয়ে যায়, তার আলাদাভাবে সূরা ফাতিহা পড়ার দরকার নেই এই মতই অধিক শক্তিশালী। বাকিটা আল্লাহ ভাল জানে।।।।......................বাস্তব জীবনের সাথে একবার মলিয়ে দেখেনতো..............ধরুন আপনি আপনার এলাকার কোন সমস্যা বা কোন ব্যাপারে কোথাও আবেদনপত্র পেম করলে তখন কি আপনার এলাকার সব জনগণ আলাদা আলাদ আবেদন লেখে???? না আপনার এলাকার মোড়ল আবেদন লেখে েএবং বাকি জনগণ গণস্বাক্ষর করে???
,, যাজাকাল্লাহু খাইরা।
9:0 মিনিটে ইখতিলাফি বিষয়ে সর্বাধিক অভিজ্ঞ ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ. ও 15:15 মিনিটে তঁারই স্নেহধন্য আহমাদুল্লাহ এর ব্যাখ্যা (যদিও পুরোটা দেয়া হয়নি) ও মতামত দেখুন।
#হ্যাঁ _ভাই __আপনি ---ঠিক বলেছেন,,,#
❤❤
হাদিস - কোরআন তো আর ভুল হতে পারে না। সবই ঠিক। কিন্তু আমাদের মত বেওকুফদের বুঝার ভুল শুধু। সুরা ফাতেহা ছাড়া নামাজ হবে না। যখন প্রথম রাকাত সমাপ্তির পথে, আমি দৌড়ে গিয়ে নামাজ ধরলাম। তখন ইমাম অলরেডি রুকুতে। ঠিক ঐ মুহুর্তে কি আমার সুরা ফাতেহা পড়ার টাইম হবে? অথচ ৩ বার রুকুর তাসবিহ পড়তে পারলে আমি রাকাতটা পেয়ে গেলাম।::: এক বার বলতেছে সুরা ফাতেহা ছাড়া নামাজ হবে না। আবার বলতেছে রুকুতে ৩ বার তাসবিহ (সুবহানারা রাব্বিায়াল আযিম) পড়তে পারলেই রাকাতটা পেয়ে গেলাম। কথাটা কি ২ রকম হয়ে গেল না? যদি আল্লাহয় তোমাকে/তোমাদেরকে সামান্য জ্ঞান দিয়ে থাকে, এটা একটু ভাবো, কথাটা ঠিক কিনা। মানে, সুরা ফাতেহা ছাড়া রুকুতে গিয়েও নামাজ হল কিভাবে? আল্লাহর কোরআন আর রাসুলের হাদিস কি আপনার আমার মত উম্মাদ পাগলের প্রলাপ নাকি ১ মুখে ২ কখা?? নবী করিম সাঃ নূরের (নূর মানে আলো) তৈরী। বড় বড় আলেমরাও জানে যে রাসুল সাঃ নূরের তৈরী (পুরাতন বিতর্ক)। শবে বরাত আছে কি নাই, রাসুল সাঃ নূরের তৈরী, নাকি আমাদের মত রক্ত মাংসের তৈরী, ইমামের পিছনে ফাতেহা পড়তে হবে কি হবে না - এগুলি সব কিছুই মানুষের না বুঝার কারণে গন্ডগোল (দ্বিতমত) সৃষ্টি হয়েছে। ফাতেহা ছাড়া যদি নামাজ না হয়, রুকুতে গিয়ে সুরা ফাতেহা পড়ার টাইম কোথায়? রুকু পেলে তো রাকাতটাও পাওয়া হয়ে গেল। আমি সমাধাণ বলবো না। আপনারাই চিন্তা করুন।
আলহামদুলিল্লাহ,, আহমুদাল্লাহ হুজুরের ব্যাখ্যা টি আমি ফলো করিভ,,এটাই আবার কাছে বেস্ট মনে হয়
আলহামদুলিল্লাহ আমিও সুরা পাতেহা পড়ি।
আমি সুরা ফাতেহা পড়ি,আর পরবো ইনশাআল্লাহ 💐🤲🤲🤲🤲
কোনো নামাজে ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা পড়তে হবেনা,এটাই সঠিক,ইমামের ক্বিরাত মুক্তাদির জন্য যথেস্ট।
Right
Gtm
Apner kunu dalil ase?? Bhaijan
ইমাম যখন জোরে পড়বে তখন মুক্তাদী আমরা মনযোগ সহকারে শুনব, এবং যখন ইমাম আস্তে মনে মনে পড়বে তখন আমরাও সূরা ফাতিহা মনে মনে পড়ব, এটায় সবচেয়ে সহীহ, বিশুদ্ধ এবং সহমত বিজ্ঞ আলেমওলামায়ে কেরামরা।। এটায় সত্য।।
haire bolod
এরকম প্রোগ্রাম হলে প্রত্যেক মুসলমান সঠিক ভাবে নামাজ আদায় করতে পারবে
Friedrice
আহলে মুনাফিকদের মত নামাজ পড়া যাবে।
@@mahtabuddin1279 ছাগল এতো প্রমাণ দেয়ার পরেও তোর মন ভরে নাই তার মানে তুই নিজেই মুনাফেক গাধার বাচ্ছা
@@srbfunclub9994 ভাই, দলিল সহ নামাযের মাসায়েল কিতাব, লাইব্রেরি মাকতাবুল আযহার পড়ে নেন।
@@MohammadAli-hn7es ভাই মানে বুজলাম না আপনি কি বুজাতে চাইছেন এই ইসলামের গুলা যা বলছে এই গুলা ঠিক নাই....?? নাকি আপনি হাদীস মানেন না..? ভাই দয়া করে একটা কথা মাথায় রাখবেন ইসলামের মুল কিতাব হল আল কুরআন ২য় হল হাদীস । এখন কোন বাবা কি বলছে বা দলিল ছারা কোন হুজুর কি বলছে এই গুলা দেখার সময় নাই এখন যদি আপনি কোরান হাদীস না মেনে বাবার কথা মানেন বা হুজুরের কথা মানেন। তাহলে বুজা গেল আপনি আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসুল (সঃ) এর থেকে আপনি আপনার পির বা হুজুর কে বেসি গুরুত্ব দিচ্ছেন নাউজুবিল্লাহ কোরান হাদীস না মানলে আপনি ভুলের মদ্ধে আছেন
প্রফেশ্বর আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার, এবং তারেক মনোয়ারের কথাগুলো ভালো লাগলো
আল্লাহ সবাইকে সটিক পথে চলার তফিক করেন আমিন
মসজিদে কেন গিয়েছেন আল্লাহর শুরুর আদায়ের জন্য তাহলেই সুরা ফাতেহা অবশ্য পরবেন যে সুরার পথমে আল্লাহর শুরুর আদায়। করা হয়।
আল্লাহ আমাদের সকল প্রকার বিপদ-আপদ থেকে মাফ করুন।।।
কাজী ইব্রাহিম বেস্ট ও মতিউর রহমান মাদনী ,,খুবই ভালো বলেছেন,,জাযাকাল্লাহ খইরন,,তার মানে সব অবস্থায় সূরা ফাতিহা পড়তে হবে, আমি তাই করি,,আল্লাহু আলাম,
😂😂😂
খুব উপকৃত হলাম
শুকরান শায়েখ গন
আমার প্রশ্ন,
যদি ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়ি তাহলে কিভাবে পড়বো কোথায় থেকে শুরু করব,,
সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা ওয়াতাবারা কাসমুকা ওয়া তা'আলা জাযযুকা ওয়া আলা ইলাহা গইরুক,
আউযুবিল্লাহি মিনাশ শাইতনির রজিম,
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
কিভাবে পড়ব একটু জানাবেন,
রাসুল সঃ বলেছেন ঈমামের পিছনে শুধু সুরাহ ফতেহা পরার জন্নে অনন কিছু নয়। আললাহ আপনাকে নেক হায়ত দান করোক নেক আমল করার তৌফিক দেক আমিন
সত্যিই সাধারণ মানুষ গুলো যে কি ভাবে গোমরা এই সমস্ত আলেমদের জন্য কারণ এনারা নিজেই একেকটা মুজতাহিদ সাজতে যায় যার কারণে আজকের ইসলামটা পুরো শেষ।
Jodi mazhab manen tahole apnake 4 imam mante hove....hanafi majhab chara baki 3 imam e surah fatiha porte bolse.
onek valo laglo
খুব ভালো লেগেছে ১, ১২,১৩, নাম্বার হুজোরদের আলোচনা। আর আমি এই নিয়মেই নামাজ পড়ি।
حَسْبِيَ اللَّهُ لا إِلَـهَ إِلاَّ هُوَ عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ
উচ্চারণ : হাসবিয়াল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া আলাইহি তাওয়াক্কাল্তু ওয়া হুয়া রাব্বুল আরশিল আজিম।
অর্থ : আল্লাহ তাআলাই আমার জন্য যথেষ্ট। তিনি ব্যতিত কোনো উপাস্য নেই। তারই ওপর আমি ভরসা করি। তিনিই মহা আরশের অধিপাতি।🖤🇸🇦
13:15 - এটা আমার কাছে বেস্ট মনে হচ্ছে।
তবে লক্ষ্য রাখতে হবে ইমামের আগে যদি সুরা ফাতিহা পড়েন তখন কিহবে। আপনি ইমামের উপর দ্বায়িত্ব দিলেন আবার ইমামের আগে সুরা ফাতিহা পড়লেন সঠিক হবে কি?
আল্লাহ্ আমাদের সকলকে সঠিক বুঝ দান করেন।
আমিন
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত:
নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়।
সুফ্ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। ( ই. ফা. ৭৬২, ই. সে. ৭৭৪)
সহিহ মুসলিম: ৭৬৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
হ্যালো স্যার আমি মনে করি ইমাম যখন দায়িত্ব নিয়ে থাকেন প্রথম দুই রাকাতে ইমাম যখন শব্দ করে পড়ে থাকেন তখন আমাদেরকে চুপ থাকাই উত্তম আলহামদুলিল্লাহ 😅
সহিহ বুখারী : ৭৫৬. ‘উবাদাহ ইবনু সমিত (রাযি.) হতে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সালাতে সূরাহ্ আল-ফাতিহা পড়ল না তার সালাত হলো না।* (মুসলিম ৪/১১, হাঃ ৩৯৪, আহমাদ ২২৮০৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৭১২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৭২০)
যাদের ক্বালব মহান আল্লাহতায়ালার জ্বীকির হতে গাফেল তাদের হুকুম পালন করা যাবে না। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে :
لَا تُطِعْ مَنْ أَغْفَلْنَا قَلْبَهُ عَن ذِكْرِنَا وَاتَّبَعَ هَوَاهُ وَكَانَ أَمْرُهُ فُرُطً
অর্থ্যাৎ : ঐ সকল লোকের হুকুম মানবেনা যার ক্বালব জ্বিকির হতে গাফেল।
সূরা: কাহাফ; আয়াত :২৮।
• সদা সর্বদা মহান প্রভুর জ্বীকিরের দ্বারা আমাদের রুহ প্রশান্তি লাভ করে।ক্বালবে সর্বদা জ্বীকির জারি থাকলে পাপ কাজ থেকে সহজেই নিবৃত থাকা যায়।এজন্য যাদের ক্বালবে জ্বীকির নেই তাদের কোন উপদেশ পালন করা যাবে না। জ্বীকির বিহীন ক্বালব মৃত অবস্থায় থাকে। আসুন আমরা সবাই ক্বালবে জ্বীকিরের শিক্ষা গ্রহন করে নিজেদের পুত:পবিত্র রাখি।
,,facebook.com/Tawhidabaiyet/videos/281458946202709/
Abdur রাজ্জাক বিন ইউসুফ best
আমি যদি ইমাম রুকুতে যাওয়ার আগে নামাজে শরিক হই। আমিতো ফাতিহা পড়ার সুযোগ পাবনা তাহলেতো আমার নামায ও হবে না। অথবা ঔ রাকাত টা ছেড়ে দিতে হবে।
Bhai mohiuddin ...aekhetre binno kotha shudu ruku pelei hoye jay...tobe
হ্যা,,, তাই তো
চিন্তার বিষয় ,, আল্লাহ তোমি আমাদের কে সঠিক পথ দেখাও !!!
ভাই আপনি তো আর ১রাকাত নামাজ পরতে জান নাই পরে যে রাকাত আছে অই রাকাতে পরে নিবেন। অথবা তারা হুরা না করে রাকাত টা ছেরে দিবেন. কারণ আপনি রুকু তে যেয়ে যদি পান তাহলে তো আপনি আউযুবিল্লাহ বিসমিল্লাহ পরতেও সময় পাবেন না সানা পরতে পারবেন না
আমার ওই একই প্রশ্ন??
হুজুর আসসালামু ওলাইকুম, নিশ্চয় মহান রব্বুল আলামীন আপনাকে সুস্থ রাখছেন। হুজুর আমার প্রশ্ন - যদি কোন মুসল্লী শুধুমাত্র এসেই রুকু পাই, হাদিসে রয়েছে তার নামাজের ঐ রাকাত পেয়ে যাবে, কিন্তু ঐ মুসল্লী সূরা ফাতেহা তো পড়তে পারলো না, তাহলে কি এই মাসা ওয়ালার সাথে কি সাংঘর্ষিক হলো না? দয়া করে উত্তর দিবেন।
In this case, one will go to Ruku. His prayer will not be invalid. Because, it is not his fault. It is the fault of the situation.
Since, he is blameless, so his prayer will be valid. And he will go to ruku without reciting Sure Fatiha. It is permissible for this particular case.
Source:
The great international scholar, Assim Al Hakeem
এটার ব্যাখ্যা একটু বড় না করলে বুঝানো যাবে না,,,,
মুসল্লি যখন শুধু রুকু পেলো তখন সে ওখান থেকে নামায শুরু করবে,,,,
কারন ইমাম রাখা হয়েছে তাকে অনুসরণ করে নামায পড়ার জন্য,,,,
সুতরাং মুসল্লি যদি রুকু পেয়ে তখন রুকু না করে সুরা ফাতিহা পড়তে যায় তাহলে সেকি ইমামের পিছনে একা একা নামাজ পড়বে?,
এমন পড়লে তো ইমাম রাখার কোনো দরকার নাই,,
তাই ইমামের পেছনে যখন রুকু পাবে রুকু করবে,,, ফাতিহা পড়তে হবে না,,,
আবার রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন,,,তোমরা রুকু কর রুকু কারিদের সাথে,,,
সুতরাং এটা পরিষ্কার যে,,ইমামের পেছনে সবাই যখন রুকু করবে তখন রুকু করবে,,,, ফাতিহা পড়তে হবে না,,,,
রাসুলুল্লাহর হাদিস,,,
বুঝলেন,,,,
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সাহেব একজন দক্ষ লোক।
জি ভাই আপনি ঠিক বলেছেন,
স্যারের জন্য আমাদের দোয়া রইলো,আমিন
কেউ যদি রুকু অবস্তায় ইমাম কে পাই তবে কি সেই বেক্তি সেই রাকায়াত পূর্ণ ভাবে পাইল!!!! না পাইলো না কোনটা হবে?/////!!
@@mdabusalem9897 রুকু ফেলে আপনার নামাজ হবে১০০%
ইনশাআল্লাহ পরী
সহজ হিসাব আমাদের ইমাম হচ্ছেন আমাদের সম্মানিত ড্রাইভার আর আমরা যাত্রী তো ড্রাইভার গাড়ি চালাবে আমিও গাড়ি চালাবো বিষয়টা কিরকম হইলো না. আল্লাহ মাফ করুক তবে আমি সূরা ফাতিহা পাঠ করিনা আল্লাহপাক ভালো জানেন কোনটি উত্তম.
আল্লাহ তুমি আমাদেরকে সঠিক পথ দেখাও। আমিন
শাইখ আহমাদুল্লাহ বক্তব্য ভালো লাগলো
ataharul haque @ জি
মাহে রমজানে মালয়েশিয়া থেকে প্রতি সপ্তাহে একবার LIVE পেতে যুক্ত থাকুন এই চ্যানেলে।
আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ হে বারকাতুহ। আমি যানতে চাই ইমামের পিছনে নামাজ পরার সময় নিজকে সুরা,কেরাত পরতে হবে কি না?
ডাঃ জাকির নায়েক টা সেরা ❤️❤️❤️
সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে।
عَنْ جَابِرٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ كَانَ لَهُ إِمَامٌ، فَقِرَاءَةُ الْإِمَامِ لَهُ قِرَاءَةٌ»
হযরত জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যার ইমাম রয়েছে, তার ইমামের কিরাত মানেই হল তার কিরাত। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-১২৪, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৪৬৪৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৫০, তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-১২৯৪,মুজামে ইবনুল আরাবী, হাদীস নং-১৭৫৫,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২৩৩,মুসন্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-২৭৯৭,মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীসনং-৩৭৬৪, সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী,হাদীস নং-২৮৯৭, মুসন্নাফ ইবনে আবীশাইবা, হাদীস নং-৩৭৭৯, মুসনাদে আবীহানীফা, হাদীস নং-২৫}
হাদীসটির ক্ষেত্রে মুহাদ্দিসীনদের বক্তব্য-
১
আল্লামা ইবনে কাসীর রহঃ বলেন, এটি মারফুর চেয়েও অধিক সহীহ। {আলআহকামুল কাবীর-২/৪৭২}
২
আল্লামা বুসিরী রহঃ বলেন, এর সনদটি বুখারী মুসলিমের সনদের মতই সহীহ। {ইতহাফুল খাইরাতিল মাহরাহ-২/১৬৮}
৩
আল্লামা কামাল ইবনে হুমাম রহঃ বলেন, মুসলিমের শর্তানুপাতে এ হাদীসটির সনদ সহীহ। {শরহে ফাতহুল কাদীর-১/৩৪৬}
৪
আল্লামা সানআনি রহঃ বলেন, অনেক সূত্রে তা বর্ণিত। এটি গ্রহণ করা আবশ্যক। {আলইদ্দাতু আলাল আহকাম-২/২৬৮}
৫
আলবানী রহঃ বলেন, হাদীসটি হাসান। {সহীহ ইবনে মাজাহ, বর্ণনা নং-৬৯৯, সহীহুল জামে, বর্ণনা নং-৬৪৮৭}
৬
আলবানী রহঃ আরো বলেন, মুসনাদে আহমদ বিন মানী এর সনদ প্রমাণিত হলে এটি সহীহ ও মাউসূল, নতুবা সহীহ সনদের মুরসাল। আর তার অনেক তুরুক রয়েছে যার একটি অপরটিকে শক্তিশালী করেছে। {আসলু সিফাতিস সালাত-১/৩৫৫}
কুরআনে কারীমে এসেছে-
وَإِذَا قُرِئَ الْقُرْآنُ فَاسْتَمِعُوا لَهُ وَأَنصِتُوا لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ [٧:٢٠٤
আর যখন কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তা শ্রবণ কর এবং নিশ্চুপ থাক যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়। {সূরা আরাফ-২০৪}
আবদুল্লাহ রাজ্জবীন ইউছুফ সুন্দর আলোচনা
আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ উল্টা পাল্টা ফতোয়া দিয়ে থাকেন। মুসলিম জাতির ঐক্য বিনষ্ট করে।মন গড়া ফতোয়া দে।
এত মত তাই চিন্তায় পড়ে গেলাম এত দিনের জামায়াতের নামাজের কি হবে আল্লাহ তুমি রক্ষা করো
ঝুকি এড়াতে সুরা ফাতিহা পড়ুন। কারণ সুরা ফাতিহা পড়লে নামাজ হবে না কেউ বলেনি, কিন্ত না পড়লে নামাজ হবে না অনেকেই বলেছেন।
🇧🇩Mizanur Rahman azhari.. love u...., from INDIAN🇮🇳🇮🇳🇮🇳
গরুরখার
আল্লহ হু আলম। তবে এই সব আলেম কে আল্লা বুঝ দান করেন আমিন।
আল্লাহর তুমি আমাদেরকে সটিক বাবে নামায পড়ার জন্য বুজ দান কর,,,,
ভারতের থ্রি এক্স
একজন বাদে সবাই সালাফী আলেম। সালাফী আলেম। অতএব এখানে সালাফী আলেমদের অভিমত তুলে ধরছেন বা সালাফী মতবাদ প্রচার করছেন। এখানে সবাই কিন্তু একমত হতে পারল না। আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লা উনার কথা গুলো ভালো লাগছে।
সুরা ফাতিহা পরা কোথাও নিষেধ করা হয় নাই তাই পরাই উত্তম।
মিজানুর রহমান আজহারীর ব্যাখ্যা অস্পষ্ট, তার বক্তব্য এখানে যুক্ত করা ঠিক হয়নি।
You right
বেশি পাকনামির দরকার নাই ভালো নালাগলে কেটে পড়ো।
অনেক বড় উপক্রিত হলাম।।।আল্লাহ আপনি আমাদেরকে মাফ করুন।আমিন।
মাওঃমিজানুর রহমান আজাহারি কথাটি কাটা হয়েছে,
যখন রুকুতে যাওয়ার পর রাকাত ধরে তখন সে সুরা ফাতিহা কখন পরবে??এর মানে সুরা ফাতিহা শেষ হয়ে গেলে ওই রাকাত আর কেউ পাবে না
তখন আর লাগবে না। রাকাত পাবেন।
না ভাই,যদি আপনি জামাতে নামাজ পড়েন,তা হলে আপনি রুকু পেলে
আপনি ঐ রাকাতো পাবেন,ইনশাআল্লাহ,
সৌদি আরব ইমাম ফাতেহা তেলায়ত করে একটু সময় দেন মোক্তাদির জন্য
মুক্তাদিদের সময় দেওয়ার হাদিস কই পাইল??
Valo hoise
thanks
জাযাকাল্লাহু খ্বাইরান, ইনশাআল্লাহ এখন থেকেই চেষ্টা শুরু করে দিয়েছি।
যদি ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়তেই হবে তাহলে ঐ ইমামের ইকতিদা করবো কেন, তাহলে ইমামের পিছনে নামায পড়ার কোনো দরকার নেই, ইকতিদা করার মানে ইমাম যে সূরা ক্বেরাত পড়বে সেটাই আমার জন্য।
Right
Right bro
(যখন জমায়েতে ঈমামের রুকুতে যাওয়ার সময় মোক্তাদী সম্পুর্ণ রুকু পেয়ে গেলে সেই রাকাত পেয়ে যায় ফাতেহা না পড়েই।তা হলে বুযা যায় ঈমামের সাথে জামায়েত ফাতেহা পড়া লাগবেনা।)
ওলিউল্লাহ মাদানি সেরা
sokriya
সূরা ফাতিহা যখন কেউ পড়ে,তখন তো এটা সবার মনে মনে পড়া হয়ে যায়।
এই প্রশ্নের জবাব গুলো পেয়ে আমি খুব আন্দদিত
আল হামদুলিল্লাহ্!
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، وَعَمْرٌو النَّاقِدُ، وَإِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، جَمِيعًا عَنْ سُفْيَانَ، - قَالَ أَبُو بَكْرٍ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، - عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، يَبْلُغُ بِهِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم " لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ " .
‘উবাইদাহ্ ইবনু সামিত (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি (সলাতে) সূরাহ্ ফা-তিহাহ্ পাঠ করে না তার সলাত ই হয় না। (ই. ফা. ৭৫৮, ই. সে. ৭৭১)
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৬০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Arokom video aro chai
paben insha allah
حَدَّثَنَا هَنَّادٌ، حَدَّثَنَا عَبْدَةُ بْنُ سُلَيْمَانَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ مَكْحُولٍ، عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، قَالَ صَلَّى رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم الصُّبْحَ فَثَقُلَتْ عَلَيْهِ الْقِرَاءَةُ فَلَمَّا انْصَرَفَ قَالَ " إِنِّي أَرَاكُمْ تَقْرَءُونَ وَرَاءَ إِمَامِكُمْ " . قَالَ قُلْنَا يَا رَسُولَ اللَّهِ إِي وَاللَّهِ . قَالَ " فَلاَ تَفْعَلُوا إِلاَّ بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَإِنَّهُ لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِهَا " . قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ وَعَائِشَةَ وَأَنَسٍ وَأَبِي قَتَادَةَ وَعَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو . قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ عُبَادَةَ حَدِيثٌ حَسَنٌ . وَرَوَى هَذَا الْحَدِيثَ الزُّهْرِيُّ عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ " . قَالَ وَهَذَا أَصَحُّ . وَالْعَمَلُ عَلَى هَذَا الْحَدِيثِ فِي الْقِرَاءَةِ خَلْفَ الإِمَامِ عِنْدَ أَكْثَرِ أَهْلِ الْعِلْمِ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَالتَّابِعِينَ وَهُوَ قَوْلُ مَالِكِ بْنِ أَنَسٍ وَابْنِ الْمُبَارَكِ وَالشَّافِعِيِّ وَأَحْمَدَ وَإِسْحَاقَ يَرَوْنَ الْقِرَاءَةَ خَلْفَ الإِمَامِ .
উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) হতে বর্ণিত:
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সকালে (ফযরের) নামায আদায় করলেন। কিন্তু কিরা’আত পাঠ তাঁর নিকট একটু শক্ত ঠেকল। তিনি নামায শেষে বললেন, আমার মনে হয় তোমরা তোমাদের ইমামের পিছনে কিরা’আত পাঠ কর। রাবী বলেন, আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল, আল্লাহর শপথ! হ্যাঁ আমরা পাঠ করে থাকি। তিনি বললেনঃ সূরা ফাতিহা ছাড়া (ইমামের পিছনে) অন্য কোন কিরা’আত পাঠ করবে না। কেননা যে ব্যক্তি সূরা ফাতিহা পাঠ করে না তার নামায হয় না।
যঈফ। যঈফ আবূ দাঊদ-(১৪৬)।
জামে' আত-তিরমিজি: ৩১১
হাদিসের মান: দুর্বল হাদিস
আপনাদের ১৩জনের হাদিস ১৩রকম হয় যদি তাহলে তো কথাই নেই আপনারা আগে ঠিক হন , এবং একটি হাদিস দেন তাহলে আমারা সবাই উপকৃত হব, আর যদি আমার কথায় ভুল হলে ক্ষমা করবেন , আপনাদের কে সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা এবং ধন্যবাদ জানাই খোদা হাফেজ
জে জেই হাদিস পেয়েছে সে সেই রকম বলেছে এখন আপুনি বিবেচনা আমল করেন আললাহ খমাশীল।তবে মাগীিব এশা ফজরে সুরা ফতেহাটা ঈমামের সহিত মনে মনে পরাটা ও বাকি ২ ওয়াক্তে আস্তে আস্তে পরাটাই হবে উত্তম ইন্শাআললাহ।
ইমাম ইবনে আব্দুল বার র. লিখেছেন,
في قول الله عز وجل: {وَإِذَا قُرِئَ الْقُرْآنُ فَاسْتَمِعُوا لَهُ وَأَنْصِتُوا} . مع إجماع أهل العلم أن مراد الله من ذلك في الصلوات المكتوبة أوضح الدلائل على أن المأموم إذا جهر إمامه في الصلاة أنه لا يقرأ معه بشيء وأنه يستمع له وينصت. التمهيد ١١/٣٠-٣١
অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালার এ বাণী {وَإِذَا قُرِئَ الْقُرْآنُ فَاسْتَمِعُوا لَهُ وَأَنْصِتُوا} দ্বারা সকল আলেমের ঐকমত্যে আল্লাহর উদ্দেশ্য হলো ফরজ নামায, এতে একথার সুস্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে যে, ইমাম যখন নামাযে জোরে কেরাত পড়বেন তখন মুকতাদীরা কিছুই পড়বে না, বরং কান পেতে শুনবে ও চুপ থাকবে।
ইমাম ইবনে তায়মিয়া র. বলেছেন,
فَإِنَّ لِلْعُلَمَاءِ فِيهِ ثَلَاثَةَ أَقْوَالٍ . قِيلَ : لَيْسَ لَهُ أَنْ يَقْرَأَ حَالَ جَهْرِ الْإِمَامِ إذَا كَانَ يَسْمَعُ لَا بِالْفَاتِحَةِ وَلَا غَيْرِهَا وَهَذَا قَوْلُ الْجُمْهُورِ مِنْ السَّلَفِ وَالْخَلَفِ وَهَذَا مَذْهَبُ مَالِكٍ وَأَحْمَد وَأَبِي حَنِيفَةَ وَغَيْرِهِمْ وَأَحَدُ قَوْلَيْ الشَّافِعِيِّ . وَقِيلَ : بَلْ يَجُوزُ الْأَمْرَانِ وَالْقِرَاءَةُ أَفْضَلُ . وَيُرْوَى هَذَا عَنْ الأوزاعي وَأَهْلِ الشَّامِ وَاللَّيْثِ بْنِ سَعْدٍ وَهُوَ اخْتِيَارُ طَائِفَةٍ مِنْ أَصْحَابِ أَحْمَد وَغَيْرِهِمْ . وَقِيلَ : بَلْ الْقِرَاءَةُ وَاجِبَةٌ وَهُوَ الْقَوْلُ الْآخَرُ لِلشَّافِعِيِّ . وَقَوْلُ الْجُمْهُورِ هُوَ الصَّحِيحُ فَإِنَّ اللَّهَ سُبْحَانَهُ قَالَ : { وَإِذَا قُرِئَ الْقُرْآنُ فَاسْتَمِعُوا لَهُ وَأَنْصِتُوا لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ } قَالَ أَحْمَد : أَجْمَعَ النَّاسُ عَلَى أَنَّهَا نَزَلَتْ فِي الصَّلَاةِ
অর্থাৎ এক্ষেত্রে আলেমগণের তিনটি মত রয়েছে। এক, কেউ কেউ বলেছেন, ইমাম যখন জোরে কেরাত পড়বেন আর মুকতাদী তা শুনবে তখন সে কোন কেরাতই পড়তে পারবে না। সূরা ফাতেহাও না, অন্য কোন সূরাও না। পূর্বসুরী ও পরবর্তী যুগের অধিকাংশ আলেমের মত এটাই। ইমাম মালেক র., ইমাম আহমাদ র. ও ইমাম আবূ হানীফা র. প্রমুখের মাযহাবও তাই। আর ইমাম শাফেয়ী র. এর দুটি মতের একটিও অনুরূপ। অতঃপর অন্য দুটি মত উল্লেখ করার পর ইবনে তায়মিয়া র. আরও বলেন, অধিকাংশ আলেমের মতটিই সঠিক। কারণ আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেছেন,
وَإِذَا قُرِئَ الْقُرْآنُ فَاسْتَمِعُوا لَهُ وَأَنْصِتُوا لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ
অর্থাৎ যখন কুরআন পাঠ করা হয় তখন তোমরা মনোযোগ দিয়ে শ্রবন কর এবং নীরব থাক। তাহলে তোমাদের প্রতিও করুণা করা হবে। আর ইমাম আহমাদ বলেছেন, আয়াতটি সকলের মতে নামায সম্পর্কে নাযিল হয়েছে।
আঃ জাহাঙ্গীর স্যার এর কথাই বেশি গ্রহণ যোগ্য।
Azharir alocona khub sundor
.
আল্লাহ তুমি আমাদেরকে সঠিক পথে চলার হেদাইত দান করো মাবুদ আমিন
আমি মোহর,আসর, মাগরিবের এক রাকাত,এশার দুই রাকাত যখন ইমাম চুপে চুপে পড়েন তখন আমি চুপচাপ সুরা ফাতেহা পড়ি।
আল্লাহ আপনি আমাদের সহজ সরল পথের দিকনির্দেশনা দেন
আমিন,
এখানে আমি একটা মতে আমল করি। তাহলো ইমাম যখন জোরে পড়ে তখন আমি চুপ থাকি। আর যখন আস্তে পড়ে তখন আমি কেরাত পড়ি।
এখন অনেক অালেমরই মতে সূরা ফাতিহা ছাড়া নামাজ হয় না। তো আমি যে মতে আমল করি সেটা অনুযায়ী ফজরের সালাতে ইমাম জোরে পড়ার কারনে আমি কেরাত শুনি। অতঃপর সূরা ফাতিহা পড়ার সুযোগ থাকে না।
এখন ফজর সালাতে আমার করনীয় কি? কারন দুই রাকাতেই ইমাম কেরাত জোরে পড়ে।
কি করবো বুঝতেছি না।
শায়েখ আহমাদুল্লাহের মাসয়ালা গ্রহণ যোগ্য মনে হয়
আহমাদাল্লাহই রাইট
আমি সাক্ষ দিচ্ছি যে,
আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো উপাস্য নেই।
তিনি একা ও তার কোনো শরীক নেই।
এবং আমি আরো সাক্ষ দিচ্ছি যে,
হজরত মুহাম্মদ (সা:) তার বান্দা ও রাসূল।
আমিন
ডঃ জাহাঙ্গির স্যারের সাথে সহমত
বয়স 65 পার হয়েছে স্কুল থেকে নামাজ পড়ি ইদানীংকার আলেমদের পূর্বে কোন ইমাম সূরাফাতিহা মুক্তাদির পড়ার কথা বলেননি,সবারমতে ভিন্নতাও আছে,আমি কি করবো ইমানী দায়িত্ব নিয়া বলেদিন।
Abol tabol kothay kan dien na
আপনার আগের অবস্সাই সঠিক।
ভাই আপনি আলেমের কথা মানবেন?
নাকি কি বাপ দাদার ইসলাম মানবে?
উত্তরঃএক টাও না আপনি কোরআন ও সুন্নাহ, মানবেন,ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আপনাকে সঠিক ঙ্গান বুঝ দান করুন
@@akhterhossain5688 ভাই আপনি কি ভাবে সঠিক বল্লেন,আপনার কাছে কি দলিল আছে?
@@Sumon-mia8 ভাই এখানে আলেমরা যেসব দলিল দিয়েছে সেসব যদি সঠিক হয় তাহলে ইমামের পিছনে কেউ যদি সুরা ফাতিহা না পড়ে তাহলেও নামাজ হবে। ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা না পরলে নামাজ হবেনা এমন কোন দলিল নাই।
আরেকটা কথা যে রুকু পেলো সে যেন রাকায়াত পেলো এটা যদি হয় তাহলে সেতো সুরা ফাতিহা পরলো না নামাজ কিভাবে হলো
মাফ করবেন।
সকলের কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।
আমি কোনো মাজহাব বুঝিনা?
শুধু এতটুকু বুঝি আমি একজন মুসলিম এবং রাঃ সাঃ এর উম্মত?
তাই সকলের কাছে অনুরোধ থাকবে আমরা তর্কে বিতর্কে না গিয়ে।
আসুন আমরা সবাই আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ রাঃ সাঃ এর তরিকা অনুসরণ করে সালাত বা নামাজ আদায় করি।
সবাই সুষ্ঠু থাকুন।
আল্লাহ্ হাফেজ 🙏🙏
আপনি কিভাবে নামাজ পড়েন
প্রিয় সুজন ভাই/
বিশ্ব চলমান মহামারী করোনা আতংকের মাঝেও আল্লাহ পাক আপনাদের সকলকে সুষ্ঠু রাখছেন।
অতএব আল্লাহ পাকের দরবারে সম্মিলিত ভাবে আমরা লাখো কোটি সুজুদ পেশ করছি।
যাইহোক এখন আপনার প্রশ্নে আসাযাক আমি বিগত বেশি কয়েক বছর ধরে সৌদি আরবে কর্মরত আছি।
সৌদি আরবে যাওয়ার আগে অর্থাৎ দেশে থাকা অবস্থায় তেমন নামাজ বা ইসলামের পথে সম্পৃক্ততা আমার ছিল না।
সৌদি যাওয়ার পর মোটামুটি নামাজ সহ ইসলাম সম্পর্কে কিছু ধারণা আল্লাহ পাক আমাকে দান করেছেন।
আমি বলব এটা আমার জন্য সয়ং বিধাতার পক্ষ থেকে একটি অশেষ রহমত এবং নিয়ামত।
আলহামদুলিল্লাহ আমি যতটুকু সম্ভব প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ সঃ তরিকা অনুসরণ করে সালাত বা নামাজ আদায় করার চেষ্টা করে থাকি।
এবং আমি সর্ব সময় স্বহৃদয় আল্লাহ দরবারে প্রার্থনা করে থাকি।
হে আল্লাহ্ আপনি আমার উপর আরো বেশি রহমত নাজিল করুন।
আমি যেন আমার মৃত্যু বা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করা পর্যন্ত রাঃ সাঃ এর তরিকা অনুসরণ করতে সক্ষম হই।
আমীন🙏🙏🌹🌹🌹
@@milonhussain2014 ❤️❤️❤️