আল্লাহর মহাবিশ্বের ব্যপ্তি হলো ৮৪০ কিলোমিটার, যার একপ্রান্ত হলো আমাদের পৃথিবী, আর অন্যপ্রান্ত হলো ৮৪০ কিলোমিটার উপরের আল্লাহর আরশ। রাতের আকাশে মিটমিট করে জ্বলতে আমরা সেসব তারা দেখতে পাই সেগুলো একেকটি নক্ষত্র, অর্থাৎ সেগুলো আমাদের সূর্যের মতোই কিন্তু সূর্যের চেয়ে বড় কিংবা ছোট একেকটি সূর্য। এবং ওগুলো পৃথিবী থেকে অনেক আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে। এবার কোরআনের নীচের ৬৭ঃ০৫ আয়াতটি ভালোভাবে লক্ষ্য করুন, "আমি সর্বনিম্ন আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুসজ্জত করেছি; সেগুলোকে শয়তানদের জন্যে ক্ষেপণাস্ত্রবৎ করেছি এবং প্রস্তুত করে রেখেছি তাদের জন্যে জলন্ত অগ্নির শাস্তি।" অর্থাৎ আল্লাহ বলেছে উর্ধ্বমুখী শয়তান তাড়াতে সুসজ্জিত প্রদীপমালা বা তারকা থেকেই কোনো এক বা একাধিক প্রদীপ/তারকা ছোঁড়া হয়। কোরআনের অন্য কিছু আয়াতে একই উদ্দেশ্যে সুনির্দিষ্টভাবে উল্কা ছোঁড়ার কথা বলা হয়েছে। আল্লাহর জ্ঞানে তারকা ও সূর্য আলাদা আলাদা বস্তু (কোরআন -- ০৭ঃ৫৪, ১২ঃ১০৪), রাতের আকশে ঐসব নক্ষত্র বা তারকাকে আল্লাহ বুঝতো সাজিয়ে রাখা উল্কা। বাস্তবে উল্কা কখনোই প্রদীপমালা বা নক্ষত্রের মতো স্থির হয়ে জ্বলজ্বল করে আপাতদৃষ্টিতে স্থির থাকতে পারেনা। উল্কা তীব্র গতিতে পৃথিবীর পৃষ্ঠের দিকে ধাবমান থাকে৷ Asteroid পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করলে বায়ুর সংঘর্ষে জ্বলে উঠার আগ পর্যন্ত আমরা তা দেখতে পাইনা। অর্থাৎ আকাশে আমরা যে তারকা/নক্ষত্র দেখতে পাই সেগুলোকেই আল্লাহ উল্কা ভেবে তা ক্ষেপণাস্ত্রবৎ ছোঁড়ার কথা বলেছে। তবে উল্কা ছোঁড়ার স্থানই আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন বা প্রথম আসমান তা কোরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ সুনিশ্চিত করেছে। সুতরাং পৃথিবীর থেকে উল্কা দৃশ্যমান হবার স্থানের দূরত্ব জানলেই আমরা আল্লাহর মহাবিশ্বের প্রথম আসমানের দূরত্বসহ আল্লাহর আরশের দূরত্বও জানতে পারি। মহাকাশে পরিভ্রমণরত পাথর বা ধাতু দ্বারা গঠিত ছোট ছোটো মহাজাগতিক বস্তু তথা Asteroid পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণে বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করলে বায়ুর সংঘর্ষে পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ৭৫-১২০ কিলোমিটার উপরে জ্বলে উঠে, তাকে আমরা উল্কা বলি। কোরআন অনুযায়ী সেই উল্কা দৃশ্যমান হবার স্থান তথা পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ৭৫-১২০ কিলোমিটার উপরে হলো আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমান। সুতরাং এক আসমানের উচ্চতা সর্বোচ্চ ১২০ কিলোমিটার হলে সেই হিসেবে সাত আসমানের সর্বমোট উচ্চতা ৮৪০ কিলোমিটার। আল্লাহর মহাবিশ্বের ব্যপ্তি হলো ৮৪০ কিলোমিটার, যার একপ্রান্ত হলো আমাদের পৃথিবী, আর অন্যপ্রান্ত হলো ৮৪০ কিলোমিটার উপরের আল্লাহর আরশ। অথচ বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আছে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপরে, অর্থাৎ আল্লাহর আরশেরও ৩৫ হাজার কিলোমিটার উপরে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আছে। চাঁদ আছে পৃথিবী থেকে ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিলোমিটার দূরে, এবং সূর্য আছে পৃথিবী থেকে প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার দূরে। এই হলো আল্লাহর বিজ্ঞান তথা ইসলামী বিজ্ঞানের নমুনা। Asteroid পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করলে বায়ুর সংঘর্ষে জ্বলে উঠার স্থানই আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমানের সীমানা তার প্রমাণ নিম্নে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলোতেও আছে। ১৫. সূরা হিজর ১৮. কিন্তু যে চুরি করে শুনে পালায়, তার পশ্চাদ্ধাবন করে উজ্জ্বল উল্কাপিণ্ড। ৩৭. সূরা আল্-সাফ্ফাত ১০. তবে কেউ ছোঁ মেরে কিছু শুনে ফেললে জ্বলন্ত উল্কাপিন্ড তার পশ্চাদ্ধাবন করে। ৫৫. সুরা আর-রহমান ৩৫. ছাড়া হবে তোমাদের প্রতি অগ্নিস্ফুলিঙ্গ ও ধুম্রকুঞ্জ তখন তোমরা সেসব প্রতিহত করতে পারবে না। ৭২. সুরা আল-জিন ০৮. আমরা আকাশ পর্যবেক্ষণ করছি, অতঃপর দেখতে পেয়েছি যে, কঠোর প্রহরী ও উল্কাপিণ্ড দ্বারা আকাশ পরিপূর্ণ। ০৯. আমরা আকাশের বিভিন্ন ঘাঁটিতে সংবাদ শ্রবণার্থে বসতাম। এখন কেউ সংবাদ শুনতে চাইলে সে জলন্ত উল্কাপিণ্ডকে ওঁৎ পেতে থাকতে দেখে। উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে। কোরআনুল করীম অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান। onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
আল্লাহর ইচ্ছা ও পরিকল্পনা আমাদের বোধের বাইরে, তবে তিনি যা করেন তা সবসময় ভালো এবং যথার্থ। আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো তার রহমত ও নির্দেশনা মেনে চলা। আল্লাহ আমাদের সঠিক পথ প্রদর্শন করুন। 🤲✨
নিশ্চয়ই আমি আল্লাহর পবিত্রতা ঘোষণা করছি এবং তিনি উত্তম পরিকল্পনা কারী । আল্লাহ তুমি ক্ষমাশীল তুমি আমাদের ক্ষমা করো , এবং ঈমানের সহিত মৃত্যু বরণ করার তৌফিক দান করো । আমিন
"সমস্ত প্রশংসা সেই এক ও অদ্বিতীয় মহাপরাক্রমশালী ও প্রজ্ঞাময় মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এর জন্য যিনি সমস্ত সৃষ্টি কূলের রব এবং এই বিশ্ব জগৎ এর প্রতিপালক! ♥️🌼
Assalamu'alaikum vaiya🤗🤗, Onek sundor video Ar Voice'ta onek cute 💓💓 Apnader video khubi valolage, Apnader kotha gulo jukti songgoto,, 💓💓💓 Love YOU-Islam-and Life all members 🤗🤗💓
আল্লাহ মহান আমি ধন্য যে মুসলিম হয়ে জন্মগ্রহণ করেছি।এবং যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবীর সৃষ্টি হতো না সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট মহামানব হযরত মোহাম্মদ সঃ উম্মত হয়েছি আলহামদুলিল্লাহ
১) আমরা পৃথিবীতে বাস করি পৃথিবী দৈনিক একবার ঘুরলে আমাদের বয়স হয় একদিন আর পৃথিবী সুর্যের চারদিকে একবার ঘুরলে আমাদের বয়স হয় একবছর পৃথিবী না ঘুরলে আমাদের বয়স নেই অর্থাৎ আমরা সময়ের উর্ধে । কেউ যদি পৃথিবী ঘুরা অবস্থায় পৃথিবী ছেড়ে উপরে উঠতে থাকি দূরে দূরে অনেক দূরে আরও দূরে তখন যদি আমরা পৃথিবীকে দূরবীন দিয়ে দেখি বা অন্য কোন তারকার গ্রহে বাস করি তখন পৃথিবীতে যারা বাস করে তাদের বয়স যদি ২৭ বছর বৃদ্ধি হয় তখন যারা উর্ধে আকাশে অবস্থান করতে গেল তাদের বয়স কি ২৭ বছর বৃদ্ধি হবে কি ? ২) নবী সঃ যখন মিরাজ ভ্রমণ করেন পৃথিবী ঘুরা অবস্থায় অসীম ক্ষমতার অধিকারী আল্লাহর মেহমান হয়ে তখন কি নবী সঃ এর বয়স ২৭ বছর বৃদ্ধি হবে কি ? হাদীস থেকে এধরণের কথা বলা হয়ে থাকে । নবী সঃ বয়স যদি ২৭ বছর বৃদ্ধি না হয়ে থাকে তাহলে ২৭ বছরের মিরাজ ভ্রমণ কিভাবে গননা হয়েছে হাদিসে যা রয়েছে বলে দাবি করা হয় । ৩) বর্তমান যেসব হাদীস গুলো হাদীস গ্রন্থতে পাওয়া যায় তা Hearsay Evidence ছাড়া কিছুই নহে যা সংকলন করা হয়েছে ৭/৮ পুরুষ পরে অর্থাৎ ২০০/২৫০ বছর পরে তা কতটা গ্রহণ যোগ্য ? এ সংকলনে মুমিন মুসলমানদের জাত শত্রু সুরা মায়িদা এর আয়াত নং ৮২ অনুসারে ইহুদি ও মুশরিকদের কতটা অংশ গ্রহণ ছিল তা কি জানা যাবে ? ৪) কিভাবে অনুভূতি হলো ২০০/২৫০ বছর পরে হাদীস গুলোর সংকলনের ব্যাপারে যা নবী সঃ বা সাহাবিদের সময়ে অনুভূতি হয় নাই ?
আল্লাহ মহান, মহান, মহান,তিনি এক তার কোনো সরিক নেই তিনি সকল সৃষ্টির মালিক এক মাএ পালন কর্তা❤❤
Ho🖤
আমি সাক্ষী দিচ্ছি আল্লাহ এক তার কোনো শরীক নাই
আল্লাহ সর্বশক্তিমান 💖❤💖
তাহলে মহাবিশ্বের বয়স কত
আল্লাহর মহাবিশ্বের ব্যপ্তি হলো ৮৪০ কিলোমিটার, যার একপ্রান্ত হলো আমাদের পৃথিবী, আর অন্যপ্রান্ত হলো ৮৪০ কিলোমিটার উপরের আল্লাহর আরশ।
রাতের আকাশে মিটমিট করে জ্বলতে আমরা সেসব তারা দেখতে পাই সেগুলো একেকটি নক্ষত্র, অর্থাৎ সেগুলো আমাদের সূর্যের মতোই কিন্তু সূর্যের চেয়ে বড় কিংবা ছোট একেকটি সূর্য। এবং ওগুলো পৃথিবী থেকে অনেক আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে।
এবার কোরআনের নীচের ৬৭ঃ০৫ আয়াতটি ভালোভাবে লক্ষ্য করুন,
"আমি সর্বনিম্ন আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুসজ্জত করেছি; সেগুলোকে শয়তানদের জন্যে ক্ষেপণাস্ত্রবৎ করেছি এবং প্রস্তুত করে রেখেছি তাদের জন্যে জলন্ত অগ্নির শাস্তি।" অর্থাৎ আল্লাহ বলেছে উর্ধ্বমুখী শয়তান তাড়াতে সুসজ্জিত প্রদীপমালা বা তারকা থেকেই কোনো এক বা একাধিক প্রদীপ/তারকা ছোঁড়া হয়। কোরআনের অন্য কিছু আয়াতে একই উদ্দেশ্যে সুনির্দিষ্টভাবে উল্কা ছোঁড়ার কথা বলা হয়েছে।
আল্লাহর জ্ঞানে তারকা ও সূর্য আলাদা আলাদা বস্তু (কোরআন -- ০৭ঃ৫৪, ১২ঃ১০৪), রাতের আকশে ঐসব নক্ষত্র বা তারকাকে আল্লাহ বুঝতো সাজিয়ে রাখা উল্কা। বাস্তবে উল্কা কখনোই প্রদীপমালা বা নক্ষত্রের মতো স্থির হয়ে জ্বলজ্বল করে আপাতদৃষ্টিতে স্থির থাকতে পারেনা। উল্কা তীব্র গতিতে পৃথিবীর পৃষ্ঠের দিকে ধাবমান থাকে৷ Asteroid পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করলে বায়ুর সংঘর্ষে জ্বলে উঠার আগ পর্যন্ত আমরা তা দেখতে পাইনা। অর্থাৎ আকাশে আমরা যে তারকা/নক্ষত্র দেখতে পাই সেগুলোকেই আল্লাহ উল্কা ভেবে তা ক্ষেপণাস্ত্রবৎ ছোঁড়ার কথা বলেছে।
তবে উল্কা ছোঁড়ার স্থানই আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন বা প্রথম আসমান তা কোরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ সুনিশ্চিত করেছে। সুতরাং পৃথিবীর থেকে উল্কা দৃশ্যমান হবার স্থানের দূরত্ব জানলেই আমরা আল্লাহর মহাবিশ্বের প্রথম আসমানের দূরত্বসহ আল্লাহর আরশের দূরত্বও জানতে পারি।
মহাকাশে পরিভ্রমণরত পাথর বা ধাতু দ্বারা গঠিত ছোট ছোটো মহাজাগতিক বস্তু তথা Asteroid পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণে বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করলে বায়ুর সংঘর্ষে পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ৭৫-১২০ কিলোমিটার উপরে জ্বলে উঠে, তাকে আমরা উল্কা বলি। কোরআন অনুযায়ী সেই উল্কা দৃশ্যমান হবার স্থান তথা পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ৭৫-১২০ কিলোমিটার উপরে হলো আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমান। সুতরাং এক আসমানের উচ্চতা সর্বোচ্চ ১২০ কিলোমিটার হলে সেই হিসেবে সাত আসমানের সর্বমোট উচ্চতা ৮৪০ কিলোমিটার। আল্লাহর মহাবিশ্বের ব্যপ্তি হলো ৮৪০ কিলোমিটার, যার একপ্রান্ত হলো আমাদের পৃথিবী, আর অন্যপ্রান্ত হলো ৮৪০ কিলোমিটার উপরের আল্লাহর আরশ। অথচ বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আছে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপরে, অর্থাৎ আল্লাহর আরশেরও ৩৫ হাজার কিলোমিটার উপরে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আছে। চাঁদ আছে পৃথিবী থেকে ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিলোমিটার দূরে, এবং সূর্য আছে পৃথিবী থেকে প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার দূরে। এই হলো আল্লাহর বিজ্ঞান তথা ইসলামী বিজ্ঞানের নমুনা।
Asteroid পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করলে বায়ুর সংঘর্ষে জ্বলে উঠার স্থানই আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমানের সীমানা তার প্রমাণ নিম্নে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলোতেও আছে।
১৫. সূরা হিজর
১৮. কিন্তু যে চুরি করে শুনে পালায়, তার পশ্চাদ্ধাবন করে উজ্জ্বল উল্কাপিণ্ড।
৩৭. সূরা আল্-সাফ্ফাত
১০. তবে কেউ ছোঁ মেরে কিছু শুনে ফেললে জ্বলন্ত উল্কাপিন্ড তার পশ্চাদ্ধাবন করে।
৫৫. সুরা আর-রহমান
৩৫. ছাড়া হবে তোমাদের প্রতি অগ্নিস্ফুলিঙ্গ ও ধুম্রকুঞ্জ তখন তোমরা সেসব প্রতিহত করতে পারবে না।
৭২. সুরা আল-জিন
০৮. আমরা আকাশ পর্যবেক্ষণ করছি, অতঃপর দেখতে পেয়েছি যে, কঠোর প্রহরী ও উল্কাপিণ্ড দ্বারা আকাশ পরিপূর্ণ।
০৯. আমরা আকাশের বিভিন্ন ঘাঁটিতে সংবাদ শ্রবণার্থে বসতাম। এখন কেউ সংবাদ শুনতে চাইলে সে জলন্ত উল্কাপিণ্ডকে ওঁৎ পেতে থাকতে দেখে।
উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে।
কোরআনুল করীম
অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান।
onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
আল্লাহর ইচ্ছা ও পরিকল্পনা আমাদের বোধের বাইরে, তবে তিনি যা করেন তা সবসময় ভালো এবং যথার্থ। আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো তার রহমত ও নির্দেশনা মেনে চলা। আল্লাহ আমাদের সঠিক পথ প্রদর্শন করুন। 🤲✨
আলহামদুলিল্লাহ আপনার আলোচনা অসাধারণ
হে আল্লাহ তুমি আমাদের সবাইকে তোমার দ্বীনের পথে কবুল করো আমিন 🤲
আমিন 💞💓
আলহামদুলিল্লাহ। ভিডিওতে এত সুন্দর করে বুঝানোর জন্য (সৈয়দ ইসমত ত্বোহা) স্যার কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সুন্দর হয়েছে।
নিশ্চয়ই আমি আল্লাহর পবিত্রতা ঘোষণা করছি এবং তিনি উত্তম পরিকল্পনা কারী । আল্লাহ তুমি ক্ষমাশীল তুমি আমাদের ক্ষমা করো , এবং ঈমানের সহিত মৃত্যু বরণ করার তৌফিক দান করো । আমিন
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ। হে মহান রব্বুল আলামীন তোমার সৃষ্টি কত সুন্দর। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি তুমি মহান আল্লাহ তায়ালা তোমার কোনো শরিক নাই,হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তোমার বান্দা ও রাসুল। তুমি এক এবং অদ্বিতীয় । হে মহান আল্লাহ তাআলা আমাকে তোমার গোলাম হিসেবে কবুল করো আমার হিসাব সহজ করো আমিন
।
আল্লা-হু আকবার আল্লাহু আকবার লাই লাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার অল্লিল্লা হামদ হে আল্লা আপনি আমাদের কে খমা করুন এবং হেদায়েত দান করুন 🕋🕋🕋🕋🤲🤲🤲
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তাআলা আপনি মহান সত্ত্বার অধিকারী। আপনার আলোচনা অনেক কিছু শিক্ষা জায় ।
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ চমৎকার আলোচনা শিক্ষনীয় চিন্তা-জাগানিয়া বিশ্লেষনী দৃষ্টিভঙ্গি।
জাযাকাল্লাহ প্রিয় ভাই
"সমস্ত প্রশংসা সেই এক ও অদ্বিতীয় মহাপরাক্রমশালী ও প্রজ্ঞাময় মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এর জন্য যিনি সমস্ত সৃষ্টি কূলের রব এবং এই বিশ্ব জগৎ এর প্রতিপালক! ♥️🌼
সুন্দর আলোচনা শুনলাম ধন্যবাদ আপনাকে
মাশাআল্লাহ, কি দারুণ আলোচনা। জাযাকাল্লাহ খাইরান
সুবহানআল্লাহ, আল্লাহ সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী।
ইয়া আল্লাহ ইমান দার না বানিয়ে কবরে নিও না না না ❤আমিন আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ , মহাকাশ নিয়ে ভিডিওগুলো অনেক ভালো লাগে।
ধন্যবাদ আপনাকে 🖤
আলহামদুলিল্লাহ, খুব সুন্দর আলোচনা। অনেক কিছু জানতে পারলাম। শুকরিয়া। আমীন।
সৃষ্টিকর্তা মহান যা কখনো কোন ভাষা দ্বারা প্রকাশ করা সম্ভব নয়❤❤❤❤❤❤
Wonderful information Allah protect All Muslims people's InshaAllah
আল্লাহ কত মহান কত শক্তিশালী একমাত্র আল্লাহ জানেন।
আপনার আলোচনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর আলোচনা 💞💞
চোখে পানি চলে আসল, আল্লাহ কতই না মহান, কতই না দয়ালু 😢
মাশাল্লাহ
আপনাদের চ্যানেলটা অনেক শিক্ষনীয় বিষয় উপস্থাপন করে
আলহামদুলিল্লাহ
সকল প্রশসা মহান আল্লাহর জন্য আমিন।
আল্লাহ এক আর কোন মাবুদ নেই। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসূল।
আল্লাহ পাক ইসলামের জন্য কবুল করুন আপনাকে
সে কি খ্রিস্টান?
I have no word to explain how great Allah is !
একমাত্র আল্লাহ সাহায্যকারী আল্লাহ সর্বশক্তিমান❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Valo lage,, mone onek santi lage, amar Rober kota sunle❤❤
আমি আপনার ভিডিও প্রতিদিন দেখি খুব ভালো লাগে
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া অনেক সুন্দর ভিডিও
ভয়েসটাও খুব সুন্দর
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক পথে পরিচালিত করুন আমিন সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহ
আল্লাহ সর্ব শক্তিমান মহান।
Ai sob sune allah talar opor aro valo basa bere jai kotoi na gani r mohan sundor amr Allah ❤❤❤❤❤.
সুবহানআল্লাহ আল্লাহু আকবার
আসসালামু আলাইকুম ভাই অনেক সুন্দর ভিডিও আর ভয়েসটাও খুব সুন্দর
মাশাআল্লাহ ❤❤❤
Subahan Allah ❤❤❤
আপনার কাছে একটা রিকোয়েস্ট আপনি আল কুরআনের সূরা বাংলায় তাফসীর করেন আপনার কন্ঠের তাফসীর খুব ভালো লাগে
Assamualaijum vaiya
Onek video
Apner kotha gulo sei
Ar voice ta cute❤❤❤
Assalamu'alaikum vaiya🤗🤗,
Onek sundor video
Ar
Voice'ta onek cute 💓💓
Apnader video khubi valolage,
Apnader kotha gulo jukti songgoto,,
💓💓💓
Love YOU-Islam-and Life all members 🤗🤗💓
আল্লাহ সমস্ত মুসলমানদেরকে আপনি ঈমানী তৌফিক দান করুক। দুনিয়ার লোভ লালসা থেকে বেঁচে রাখুন। আমাদের পরকালের ভাবনা আগে রাখুন। আপনিতো মহান প্রজ্ঞাম
আমার আল্লাহ কতই না মহান।
আল্লাহু আকবার।
সুন্দর বিশ্লেষণ
সুবাহান আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার
খুব সুন্দর একটি আলোচনা ❤️❤️❤️
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ মহান ❤❤❤❤❤❤❤❤
We are waiting for this types of videos ❤❤
আমিন আমিন আমিন ❤️❤️❤️
Subhanallah Alhamdulillah Allahhuakber
মাত্রই কমেন্ট করে আসলাম,দ্রুত ভিডিও চাই লিখে😊
Alhamdulillah 🖤
Masha Allah...koto sundor bornona....R kotoi na sundor, Mohan .. Amar Allah..
Alhamdulillah
আল্লাহ আমাদের খমা করেন❤
Thank you Sir for your effort 🎉❤
Subhan Allah ❤️❤️
ধন্যবাদ । শ্রদ্ধেয় ইসমত তোহার সুস্পষ্ট উচ্চারণ সুললিত সুন্দর কন্ঠে কুরআন, হাদীস, বিজ্ঞান ভিত্তিক আলোচনা অত্যন্ত দারুন ।যাযাকাল্লাহ।
❤❤ Alhamdulillah ❤❤
আলহামদুলিল্লাহ
Assalamualaikum Malaysia thake ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Mash Allah Allah Mohan Amin
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤
আলহামদুলিল্লাহ বেশ ভালো, ইমানকে আমলের দ্বারা মজবুত করি
মাশাআল্লাহ।
আমিন।
Allah Hu Akber
আলহামদুলিললাহ ,আল্লাহ এর সৃষ্টি এখন modern science এর কাছেই গ্রহনযোগ্য ,
ma sha Allah ❤
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সা)
আল্লাহ মহান আমি ধন্য যে মুসলিম হয়ে জন্মগ্রহণ করেছি।এবং যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবীর সৃষ্টি হতো না সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট মহামানব হযরত মোহাম্মদ সঃ উম্মত হয়েছি
আলহামদুলিল্লাহ
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ ৯০০ পরিবার,,, আপনাদের ভালোবাসায়🎉
আমিন আমিন 🤲🤲
Amin
আমিন ইয়া রাব্বাল আল-আমীন 🤲🤲🤲
সুবাহানাল্লাহ আল্লাহ
আল্লাহ তায়ালা সর্ব শক্তিমান
আল্লাহ মহান
Ameen
Massallah
কুলহু আল্লাহু আহাদ আল্লাহুছ ছামাদ লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইউলাদ ওয়ালামইয়া কুল্লাহু কুফু আন আহাদ..❤
Aameen
❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ মহান রাব্বুল আলামীনের লাখো শুকরিয়া,
তিনি আমাদের মুসলিম এবং
শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সা
এর উম্মত হিসেবে কবুল
করেছেন ✍️💯🤲🇧🇩
২,৫০ লক্ষ বছর পর আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন পবিত্র কোরআন কোথাও বলেনি।
সুবাহান আল্লাহ
Masha Allah
Mashallah ❤❤
Allahuakbar
আফসোস এতো সুন্দর চ্যানেলটি এখনো অনেকে সাবস্ক্রাইব করেনি
আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই, হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ তায়ালার বান্দা ও রাসূল
আসসালামু আলাইকুম স্যার ❤❤❤❤
Alhamdulilla. Allah is one & Muhammad sallalahu alaihiosallam is Allah's end Rasul
১) আমরা পৃথিবীতে বাস করি পৃথিবী দৈনিক একবার ঘুরলে আমাদের বয়স হয় একদিন আর পৃথিবী সুর্যের চারদিকে একবার ঘুরলে আমাদের বয়স হয় একবছর পৃথিবী না ঘুরলে আমাদের বয়স নেই অর্থাৎ আমরা সময়ের উর্ধে । কেউ যদি পৃথিবী ঘুরা অবস্থায় পৃথিবী ছেড়ে উপরে উঠতে থাকি দূরে দূরে অনেক দূরে আরও দূরে তখন যদি আমরা পৃথিবীকে দূরবীন দিয়ে দেখি বা অন্য কোন তারকার গ্রহে বাস করি তখন পৃথিবীতে যারা বাস করে তাদের বয়স যদি ২৭ বছর বৃদ্ধি হয় তখন যারা উর্ধে আকাশে অবস্থান করতে গেল তাদের বয়স কি ২৭ বছর বৃদ্ধি হবে কি ?
২) নবী সঃ যখন মিরাজ ভ্রমণ করেন পৃথিবী ঘুরা অবস্থায় অসীম ক্ষমতার অধিকারী আল্লাহর মেহমান হয়ে তখন কি নবী সঃ এর বয়স ২৭ বছর বৃদ্ধি হবে কি ? হাদীস থেকে এধরণের কথা বলা হয়ে থাকে । নবী সঃ বয়স যদি ২৭ বছর বৃদ্ধি না হয়ে থাকে তাহলে ২৭ বছরের মিরাজ ভ্রমণ কিভাবে গননা হয়েছে হাদিসে যা রয়েছে বলে দাবি করা হয় ।
৩) বর্তমান যেসব হাদীস গুলো হাদীস গ্রন্থতে পাওয়া যায় তা Hearsay Evidence ছাড়া কিছুই নহে যা সংকলন করা হয়েছে ৭/৮ পুরুষ পরে অর্থাৎ ২০০/২৫০ বছর পরে তা কতটা গ্রহণ যোগ্য ?
এ সংকলনে মুমিন মুসলমানদের জাত শত্রু সুরা মায়িদা এর আয়াত নং ৮২ অনুসারে ইহুদি ও মুশরিকদের কতটা অংশ গ্রহণ ছিল তা কি জানা যাবে ?
৪) কিভাবে অনুভূতি হলো ২০০/২৫০ বছর পরে হাদীস গুলোর সংকলনের ব্যাপারে যা নবী সঃ বা সাহাবিদের সময়ে অনুভূতি হয় নাই ?
আল্লাহু আকবার,সুবহানআল্লাহ,আলহামদুলিল্লাহ
Allahu Akbar
Subahan allah
ওয়াল্লাহু আলা কুল্লি শায়িং কাদির,