কাজের মেয়ে সংসদে আসার জন্যই উনি আসন বাড়াতে বলেছে সবাই মানুষ কাউকে ছোট করে দেখতে নাই যেদিন কাজের বুয়ার মেয়ে কৃষকের ছেলে রিক্সা চালকের ছেলে মেয়ে সংসদে আসতে পারবে ওই দিন বৈষম্য দূর হবে ❤
ফাজলামো করার একটা সীমা থাকা দরকার।সংরক্ষিত আসন তো আবার সেই কোটা পদ্ধতির মতোই হলো।কোনো সংরক্ষিত আসন চাই না।যারা সংসদে গিয়ে জনগণের কথা বলবে,তেলবাজি করবে না,বিদেশে টাকা পাচার,চাঁদাবাজি করবে না তারা যেন আসতে পারে সেই ব্যাবস্থ্যা নিতে হবে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানে এমনভাবে লিপিবদ্ধ করতে হবে,যাতে যত বড়ই পরাক্রমশালী সরকারই আসুক না কেন তারা যেন কোনভাবেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধান থেকে বাতিল করতে না পারে।
প্রবাসীরা আপনারা সবাই আওয়াজ তুলুন সবাই অনলাইনে আওয়াজ এবং বলবেন দি ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে না পারি রেমিটেন্স বন্ধ করে দিব দেখবেন টাটকা সোজা হয়ে গেছে সরকার খালি পিনাকী দাদারে বলেন
প্রবাসীদের ভোট ব্যবস্থার পাশাপাশি, প্রবাসীদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার ব্যবস্থা রাখতে হবে। যে রেমিটেন্স যোদ্ধাদের পাঠানো অর্থে দেশের অর্থনীতির ভিত নিশ্চিত করা হয়, সরকারে তাদের প্রতিনিধিত্ব যুক্তিসঙ্গত বলে একজন প্রবাসী হিসেবে আমি মনে করি।
স্যারের কাছে একটা রিকোয়েস্ট করছি, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এর শিক্ষা গত যোগ্য নুন্যতম এইচএসসি পাশ হলে দেশের দুর্নীতি দমন হবে এবং সমাজের টাউট শ্রেণীর লোকজন অংশ নিতে পারবে না
দেশ যেহেতু অর্থনৈতিক ক্রাইসিসের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তাই জাতীয় নির্বাচন এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচন একই ব্যালটে হওয়া উচিত। এতে রাষ্ট্রের কয়েক কোটি টাকা বেঁচে যাবে।
একটা ভোটের মাধ্যমে এমপি, পৌর মেয়র ,উপজেলা ,জেলা, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচন করা গেলে ভালো হয়। 1st যে হবে সে এমপি। 2nd মেয়র. এভাবে বন্টন করা যেতে পারে।
নির্বাচিত সংসদ সদস্যের সম্পদের হিসাব স্পষ্ট করে তুলে ধরতে হবে জনগণের সামনে। এবং সংসদ সদস্যগণের অর্থ সম্পদ সব কিছু দেশেই করতে হবে বিদেশে সামান্য পরিমান অর্থ সম্পদ জমা বা বিনিয়োগ করতে পারবে না। এমন আইন অবশ্যই তৈরি করতে হবে।
স্হানীয় নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের আগে হলে দলীয় প্রভাব কম থাকবে।সমস্ত চাকুরিজীবি যেন ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্হা করতে হবে।সংরক্ষিত মহিলা আসন ৫০ থাকলে ভালো হবে।মাসুদ ভাইয়ের প্রস্তাব খুবই ভালো।
সংরক্ষিত আসন বলতে কিছুই তাকতে পারবে না, যার যোগ্যতা আছে সে সংসদে যাবে। কিসের সংরক্ষিত আবার। 😒 দেশের মানুষ এখন রাজনীতির ময়দানে আলফা আর সিগমা কে দেখতে চাই।
কোন সংরক্ষিত আসন চাচ্ছি না। সবাই নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে আসুক।
সংরক্ষিত নারী আসন বাতিল করা উচিত,,,আর সেই জায়গায় বাড়ানো কোন যৌক্তিকতা নেই
Yes. Bangladesh e narir khomota emni tei beshi😂 West ke khushi korar law chai na.
সংরক্ষিত নারী আসন বাতিল চাই।
কখনোই না, প্রত্যক্ষ ভোটে আসতে হবে সবাইকে। সংরক্ষিত বলে কিছু থাকবে না।
সংরক্ষিত নারী আসন ১০০ টি মানি না । ৫০ টাই তো বেশি সেখানে আবার ১০০! নারী আসন ১০ টা করা হোক এটাই যথেষ্ট।
নারীরা নির্বাচন করে আসুক। সংরক্ষিত আসন একটাও বাড়ানো উচিত হবে না।
১০০ হলে আগামীতে কাজের মেয়ে ও সাংসদ আসবে😂😂😂😂😂
কাজের মেয়ে সংসদে আসার জন্যই উনি আসন বাড়াতে বলেছে সবাই মানুষ কাউকে ছোট করে দেখতে নাই যেদিন কাজের বুয়ার মেয়ে কৃষকের ছেলে রিক্সা চালকের ছেলে মেয়ে সংসদে আসতে পারবে ওই দিন বৈষম্য দূর হবে ❤
কাজের মেয়ের যোগ্যতা থাকলে আসবে। আপনার সমস্যা কোথায়। কেবল স্বৈরাচারের তোষামোদ কারীরা আসবে সেটা আপনি চান?
যেমন মাহাবুবআরা গিনি
প্রবাসীদের ভোটার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে
And 10% seat.
ফাজলামো করার একটা সীমা থাকা দরকার।সংরক্ষিত আসন তো আবার সেই কোটা পদ্ধতির মতোই হলো।কোনো সংরক্ষিত আসন চাই না।যারা সংসদে গিয়ে জনগণের কথা বলবে,তেলবাজি করবে না,বিদেশে টাকা পাচার,চাঁদাবাজি করবে না তারা যেন আসতে পারে সেই ব্যাবস্থ্যা নিতে হবে।
নারীদের কোনো সংরক্ষিত আসন রাখা উচিৎ নয়। এতে আরো তোষামোদ, স্বজনপ্রিতী বাড়বে। সবাইকে নির্বাচিত প্রার্থী হতে হবে।
নমিনিশন ব্যাণিজ বন্ধ করা হোক
সংরক্ষিত আসণ তো সেই কোটা সিস্টেমই হলো।
স্থানীয় সরকার নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের আগেই হওয়া উচিত।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানে এমনভাবে লিপিবদ্ধ করতে হবে,যাতে যত বড়ই পরাক্রমশালী সরকারই আসুক না কেন তারা যেন কোনভাবেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধান থেকে বাতিল করতে না পারে।
মাসুদ কামাল সার আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
যার যার এলাকার সে প্রাথী সে হতে হবে এতে আমরা এক মত
আমরা প্রবাসীরা ভোট অধিকার চাই
প্রবাসীরা আপনারা সবাই আওয়াজ তুলুন সবাই অনলাইনে আওয়াজ এবং বলবেন দি ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে না পারি রেমিটেন্স বন্ধ করে দিব দেখবেন টাটকা সোজা হয়ে গেছে সরকার খালি পিনাকী দাদারে বলেন
আগে সংস্কার পরে নির্বাচন
একইসাথে জাতীয় নির্বাচনের সাথেই স্থানীয় নির্বাচন করতে হবে, একই ব্যালটে, একই খরচে
সংরক্ষিত নারী আসন আমরা মানি না তারাও নির্বাচিত হয়ে আসবে
প্রবাসীদের ভোট ব্যবস্থার পাশাপাশি, প্রবাসীদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার ব্যবস্থা রাখতে হবে। যে রেমিটেন্স যোদ্ধাদের পাঠানো অর্থে দেশের অর্থনীতির ভিত নিশ্চিত করা হয়, সরকারে তাদের প্রতিনিধিত্ব যুক্তিসঙ্গত বলে একজন প্রবাসী হিসেবে আমি মনে করি।
.বেশ বলেছেন তবে এন আই ডি তথ্য চুরি বিষয়ে কি নতুন করে তথ্য সংগ্রহ করা কি উচিৎ নয়?
মাসুদ কামাল সাহেবের প্রস্তাব দুইটা খুবই উত্তম।
নারী নারী নারী। এই প্রেসক্রিপশন কার?
যারা নারী নারী করে তারা কি নারী নেতৃত্ব মানে? এটা তো আমাদের চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
প্রবাসীদের ভোটাধিকার চাই।
স্যারের কাছে একটা রিকোয়েস্ট করছি, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এর শিক্ষা গত যোগ্য নুন্যতম এইচএসসি পাশ হলে দেশের দুর্নীতি দমন হবে এবং সমাজের টাউট শ্রেণীর লোকজন অংশ নিতে পারবে না
এইচ,এস,সি, পাশ যারা তারা কি দুর্নীতি করে না?
সব যায়গায় পোলাপাইন দিয়ে সমাধান হবে না মেম্বার দের বিষয়ে শিক্ষা যোগ্যতা দরকার নেই চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী দের শিক্ষা গত যোগ্যতা দরকার আছে
মেম্বারের শিক্ষাগত যোগ্যতা দরকার আছে
ইয়েস যে যে এলাকার বাসিন্দাদের শে ঐ এলাকায় নির্বাচন করবে।
প্রবাসীরা যেন ভোট দিতে পারে, সে ব্যাবস্থাটা করার জোর দাবী জানাচ্ছি।
স্হানীয় সরকার নির্বাচনে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
সংরক্ষিত নারী আসনের কাজ কি?
আসন বাণিজ্য করা
নারী পুরু সমান অধিকার চাই। তাই নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসনের প্রয়োজন নাই।
দেশ যেহেতু অর্থনৈতিক ক্রাইসিসের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তাই জাতীয় নির্বাচন এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচন একই ব্যালটে হওয়া উচিত। এতে রাষ্ট্রের কয়েক কোটি টাকা বেঁচে যাবে।
কয়েক কোটি না, কয়েক শত কোটি টাকা বেচে যাবে৷
সবচেয়ে ভালো লাগলো যে নির্বচনী খরচ সরকার বহন করবে।
নির্বাচনী অপরাধের তাৎক্ষনিক এ্যাকশন নিতে হবে।
সবাই ভোটের মধ্যে দিয়ে সংসদ সদস্য হতে হবে। গান নাচ করার জন্য না যায়।
নারী পুরুষ সমান অধিকার, তারা যার যার আসন থেকে নির্বাচন করবে , আবার তাদের জন্য সঙরখখিত আসন কেন লাগবে?
মাসুদ কামাল ভাইয়ের যুক্তি দারুন
প্রথুমালো আর মাসুইদ্দারে পাশে নিয়ে লইছে,,,, বাহ বাহ👏😄
সংরিক্ষত আসন এবং নারী নিয়ে নতুন নিয়ম চিন্তা করা 2024 এসে বেমানান। এটা ও কোটার মতন হবে।
প্রবাসীর ভোটের অধিকার নিশ্চিত করবে
একটা ভোটের মাধ্যমে এমপি, পৌর মেয়র ,উপজেলা ,জেলা, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচন করা গেলে ভালো হয়। 1st যে হবে সে এমপি। 2nd মেয়র. এভাবে বন্টন করা যেতে পারে।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত
অনেক প্রবাসীর NID নেই, জন্ম নিবন্ধন বা পাসপোর্ট দিয়ে যেন ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা অবশ্যই করতে হবে।
কি মজা , কোটাতে ১০০ এবং সরাসরিতেও লড়বো সেখানেও ১০০ =২০০
বাংলাদেশের সকল ক্ষেত্রে এনআইডি কার্ড ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হোক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে উন্নত টেকনোলজি দেওয়া হোক
নির্বাচনি আইনে এটা করা দরকার। যাতে সরকারি কোন চাকরিজিবী সে কোন দলের সমর্থক কখনও প্রকাশ না করে।সরকারি পদধারী সবসময় নিরপেক্ষ ভুমিকা পালন করবেন।
একই দিনে একই সাথে সব নির্বাচন করাটা খুব ভালো হবে মনে হয়
কোনও সংরক্ষিত আসন নয়।
যদি লাগে তবে প্রতিবন্ধি, পাগল ও ভিক্ষুকদের আসন রাখলে দোষ কি?
Allhumdillah, Right Dicision.......
সংরক্ষিত নারী আসন প্রয়োজন নেই, নির্বাচন করে আসুক, যারা রাজনীতি করেছে তাদেরকে সুযোগ করে দিন,
সহমত পোষণ করি, যোগ্যতা সম্পন্ন লোক থাকবে সংসদ সদস্য
সংরক্ষিত নারী আসন বাদ দেয়া হোক কারণ নারীরা একটু বেশি বোঝে।
স্থানীয় নির্বাচন আগে হলে ভালো হয়। জাস্টিস রউফ সাহেবের পরামর্শ মত এক নির্বাচনেই সব সাড়া যায়। এটাও করতে পারেন।
১৮বছর বয়স হলেই যেন অটোমেটিক ভোটার হওয়া যায় এমন করা দরকার
গুড
স্থানীয় সরকার নির্বাচন তত্বাবধায়কের অধীনে হতে হবে।
সঠিক সিদ্ধান্ত।
আইডি কাড হোক৷ নিরবাচনে অংশ নে য়ার সহজ উপায়
সংরক্ষিত নারী আসন বাতিল করা হোক
প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতার মাপকাঠি থাকা দরকার।
জাতীয় নির্বাচনকে বিলম্বিত করার অপচেষ্টা।
প্রবাসীবাংলাদেশি দের পক্ষ থেকে দাবি তাদের কে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করা
প্রবাসীদের ভোটের অধিকার চাই।
আগে স্থানীয় নির্বাচন পর জাতীয়
নির্বাচিত সংসদ সদস্যের সম্পদের হিসাব স্পষ্ট করে তুলে ধরতে হবে জনগণের সামনে। এবং সংসদ সদস্যগণের অর্থ সম্পদ সব কিছু দেশেই করতে হবে বিদেশে সামান্য পরিমান অর্থ সম্পদ জমা বা বিনিয়োগ করতে পারবে না। এমন আইন অবশ্যই তৈরি করতে হবে।
স্হানীয় নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের আগে হলে দলীয় প্রভাব কম থাকবে।সমস্ত চাকুরিজীবি যেন ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্হা করতে হবে।সংরক্ষিত মহিলা আসন ৫০ থাকলে ভালো হবে।মাসুদ ভাইয়ের প্রস্তাব খুবই ভালো।
১০০❌মানি না ১০০মহিলা আসন 😡😡৫০ ই তো বেশি
জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন একসাথে করতে হবে
সথানিয় নির্বাচন আগে করতে হবে এবং উপজেলা নির্বাচন বাতিল করতে হবে।সলরখিত নারি আসন বাতিল করে নির্বাচন দিতে হবে।
Well done
প্রবাসীদের জন্য সংরক্ষিত আসন রাখার দাবি জানাচ্ছি
Alhamdulellah balo khuse holam
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন চাই।
বাংলাদেশ আর কোন বারী প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই না এমন আইন করা হোক।
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে
মনোনয়োন বাদ দিয়ে সংখ্যানুপাতিক হারে সরকার গঠন করা দরকার তাহলে প্রবাসীরা এবং সকল ভোটার আগাম ভোট দিতে পারবে ।
আনুপাতিক সিস্টেমে নির্বাচন চাই
Thanks
সংরক্ষিত কোন আসন না রাখা ভাল হবে নির্বাচনের মাধ্যমে জয়ী হয়ে সংসে যাবে
এনআইডি প্রকল্প নিয়ে সিদ্ধান্ত চাই?
একদম চেয়ারম্যান এমএ পাস একজন মেম্বার একজন বি এ পাস হলে দুর্নীতি ওয়ান নাই অনিয়ম দূর হবে
❤❤❤❤❤
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন করা প্রয়োজন বলে মনে করি।
সংরক্ষিত আসন কমানো উচিত।। তার চেয়ে নির্বাচিত প্রতিনিধি বাড়ানো যেতে পারে।
নির্বাচনি কর্মকর্তারাও যেন ভোট দিতে পারে তার ব্যাবস্থা করতে হবে।
দেশের এই গংগুর অর্থনীতিতে এক ব্যালটে দুইটা নির্বাচন চাই
Masood vai 100%right.
সংখাআনুপাতিক নির্বাচন চাই
সংরক্ষিত আসন বলতে কিছুই তাকতে পারবে না, যার যোগ্যতা আছে সে সংসদে যাবে। কিসের সংরক্ষিত আবার। 😒
দেশের মানুষ এখন রাজনীতির ময়দানে আলফা আর সিগমা কে দেখতে চাই।
নতুন পদ্ধতিতে নির্বাচন চায় জনগণ
মাসুদ কামাল ভাইয়ের কথা সাথে আমি একমত
কোন সংরক্ষিত আসন এমন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় থাকা উচিত না।
যারা নির্বাচনের দায়িত্বে থাকবেন তাদেরকে ও ভোট দেবার সুযোগ দেওয়া উচিৎ।
কোটা আর সংরক্ষিত আসন একই এটা একধরনের বৈষম্য, এটা বাতিল করে সরাসরি নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হোক।
সোহরাব হোসেন আওয়ামী লীগকে আনতে চাই নির্বাচনে।
নির্বাচন কমিশনের একজন আলমকে রাখা উচিত ছিল🎉🎉
আপনাদের নারী প্রেম একটু বেশি দেখান। আর দাবী তুলেন নারীদের জন্য ২০০ আসন লাগবে। তাহলে আপনাদের নারী প্রেম টা ভালো ভাবে প্রকাশ পাবে।
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনী ব্যবস্থা চাই
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হিন্দুদের জন্য লাভ। ইসকন সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের দাবি জানিয়েছিল
স্থানীয় নির্বাচনের মেয়াদ এবং সময় এমন ভাবে সেট করা হোক যাতে তত্বাবধায়ক সরকার অধীনেই জাতীয় ও স্থানীয় উভয় নির্বাচন করা যায়।
আনুপাতিক হারে নির্বাচন হওয়া উচিত
গামাত এর মতামত গ্রহনযোগ্য নয়😂
সংখ্যাানুভূতিক নির্বাচন হলে দুর্বল সরকার ব্যবস্থা চালু হবে এটা কি কাম্য নয় @@nhfgj2524
আসসালামু আলাইকুম সবাই কে ধন্যবাদ