#আহলে
HTML-код
- Опубликовано: 13 фев 2021
- ╔═══════════ஜ۩۩ஜ══════════╗
║ ▓▒ একে ঘাটলাবাগ ইসলামিক সেন্টার ▒▓║
╚═══════════ஜ۩۩ஜ══════════╝
✋✋🏿 - আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ - ✋✋🏿
🔴🔴 প্রতিদিন নতুন ভিডিও পেতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রইব করুন ।
🔴🔴 AK Ghatlabag islamic center চ্যানেলে আপনাকে স্বাগতম ।
🔴🔴 একে ঘাটলাবাগ ইসলামিক সেন্টার সবার কথা বলে ।
🔴🔴 ✅ Like | ✅Comment | ✅ Share | ✅ Subscribe ।
🔵🔵 ভিডিও এবং প্রচার করে মিডিয়ার মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে
🔵🔵 ভিডিও ধারনেঃ এ,ক ঘাটলাবাগ ইসলামিক সেন্টার
🔵🔵 যোগাযোগ করুন- 0199576931
🔵🔴 আলোচনায় ► মাওলানা ইসমাইল সাহেব
🔴 বিষয়
►আহলে হাদিসের ভন্ডামি ফাঁস
► নতুন ইসলামী ওয়াজ পেতে আমাদের চ্যানেলটি সবাই সাবস্ক্রাইব করুন
► ইসলাম প্রচারে আমাদের কে সাহায্য করুন।
► নতুন নতুন ভিডিও পেতে আমাদের চ্যানেল কে সাবস্ক্রাইব করুন ।
► দ্বীনের জন্য ইসলাম প্রচারের জন্য ভিডিও সবার কাছে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো।
Facebook page :- / akghatlabagi. .
RUclips Link :- ruclips.net/channel/UCiTe...
🔴 Please ✅ Like ✅Comment ✅ Share and ✅ Subscribe our channel Кино
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহু খাইরান বারাকা্ললাহু ফি হায়য়াতিহী সুস্থ থাকুন শুভকামনা রইলো ধন্যবাদ আপনাকে মুহতারাম, অনেক সুন্দর , গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্য উপাত্ত সহ আলোচনা,
ماشاءالله
جزاك الله خير فى الدارين
ماشاء الله تبارك الرحمن ربي يحفظك ويسعدك
ماشاءاللہ جزاک اللہ خیر فی الدارین
Amin
আল্লাহু আকবার
ماشاءالله
আলহামদুলিল্লাহ।
Good waz so reasonable Allah helps us
জাঝাকাল্লাহ।
Mashallh
রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাঃ এ-র তরিকা অনুযায়ী আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ইবাদত করুন আমিন।
Secterian division is forbidden (Haram) in Islam that mentioned in Al-Qur'an Surah 3 Al-Imran Verse 103 and Surah 6 Al-An'Am Verse 159.
মাশাআল্লাহ। এভাবে তাদের মুখোশ উন্মোচন করতে থাকুন মহান আল্লাহ সহায় হবেন ইনশাআল্লাহ।
Masha,allah❤
🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
মাশাআল্লাহ,
আমার প্রিয় ব্যাক্তি, আল্লাহ হযরত কে নেক হায়াত দান করুন।
Very good talk❤❤❤❤❤
সুবহানাল্লাহ চমৎকার
আলহামদুলিল্লাহ। জাযাকাল্লাহ।
মাশাল্লাহ্...অসাধারণ দলিল। আল্লাহ্ পাক এই হজরতের হায়াত বৃদ্ধি করুণ।
মৌলভী সাহেব আপনাকে আল্লামা টাইটেল দিয়েছে যে হোক, কিন্তু মুসলমানদের মুসলিম থাকতে দিয়েন ভাগ করিয়েন না , ধন্যবাদ ।
Ata alada kora noy borong kisu kisu vul theke manush ke shothik pothe ane ak rakhar chesta
মাসা আল্লাহ্ বারাকাললাহু ফি হায়া তি আমিন
Good
মাশা আল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
nc
Mas Allah kuhb Sundr waz
Very much wise discussion which should be notified to the learned Alims of Ahle Hadith spreading Fitna against Hanafi Mazhab.
আল্লাহর আইন ও রাসুলুল্লাহ সাঃ এর তরিকা মোতাবেক ইবাদতই হলো আল্লাহর ইবাদত। অন্য তরিকা ইসলাম বিদ্বেষী তরিকা।
আলহামদুলিল্লাহ আহলে হাদিসই উত্তম🌹💝
কারন আমরা আল্লাহ ও নবির কথা মানি
কোনো ইমামের না।।।
তোমরা শায়েখ পুজারি বন্ধ করুন
তোমরা শাইখউল-একবার গুগল আর ইউটুবের তাকলীদ কর। নিজেদের তো ৫টা হাদিসও ঠিক মতো জানা নাই আর নাম দিসে 'আহলে হাদিস'
তোমারা নবীজী সাঃ এর কথা মানো তোমার মুখে সেটা বলে না তোমার গায়ে সেটা বলে না
কোরআন হাদীস মানেন হাদীস গুলো কে বর্ণনা করেছেন আহলে হাদীস ভাই
@user-pv5rv4kপুজা হিন্দুদের শব্দ। মুসলমানের শব্দ হবে মাজার জিয়ারত। মাজারজিয়ারত নবিজির সুন্নত। আলহামদুলিল্লাহ। d1b
আপনার কথা শুনে মনে হয় এলম সব নোয়াখালী চলে গেছে।
আপনার মনে হয় আপনার নোয়াখালী গিয়ে ইলম শিক্ষা করা প্রয়োজন।
এ কথা বলার দ্বারা আপনি কি বুঝাতে চান
@@MdRofiq-bm4qqশুধু গল্প নয়,হাদিস -কোরআন ছাড়া বয়ান করাই গোমরাহি।
মাশাল্লাহ
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ মারহাবা। খুব সুন্দর আলোচনা আল্লাহ পাক কবুল করুন এবং মুসলমানদের কে খমা করুন আমিন।
অনেক সুন্দর অালোচনা।
দ্বিতীয় পর্ব চাই।
চমেৎকার
মাসাল্লাহ
ভালো করে শোনলে মজা পাবেন।
Onek valo laglo !! Alhamdulliha
সুন্দর আলোচনা চলবে হুজুর ধন্যবাদ
Watch unique banking to know about the hukum of Allah SWT
আল্লাহ, আপনি হুজুরের নেক হায়াত দান করেন।
হুজুর আপনি যে বিতর সালাত সম্পর্কে বললেন সব সহীহ হাদীস, হাদীস নাম্বার গুলো দিন, দেখতে চাই
অনেক ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে বল্লেও হুজুরের যুক্তিগুলো চমৎকার।
অনেক সুন্দর অালোচনা
Thik
মাশাঅাল্লাহ্
আল্লাহ্ হুজুরকে বেলায়েত দিন।
কামালাতে নবূয়াত দান করুন।
দ্বিতীয় পর্ব চাই।
QA
A@a@@@a@@@
@@m.jakirhossain578 I
💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝
➡️👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍⬅️
আলহামদুলিল্লাহ
Quran is our main document. It is written from the very beginning. Allah took the responsibility to preserve it. So it is debate less. On the other hand hadis written near after 250 years. Allah didn't taken responsibility to protect hadis. So at first we should follow the quran secondly sohee hadis. It will be best way not to pass any comments about hasan and moudu hadis.
মুজতাহিদ আলেমের জন্য মাযহায মানা ফরজ ওয়াজিব সুন্নাত কোনটিই নয়। মাযহাব মানা না মানার আগে আমাদের জানতে হবে মাযহাব কি?এবং কেন হয়েছে?আমি সংক্ষেপে এতটুকু বলতে পারি যে কোরআন এবং হাদিসের অস্পষ্ট বিষয় এবং শরীয়তের অনুশাসন গুলো পালনের ক্ষেত্রে সাহাবায়েকেরামের বিভিন্ন মত পদ্ধতি থেকে একটা মত পথ পদ্ধতি চয়েস করা এবং সে অনুযায়ী আমল করার নামই হচ্ছে মাযহাব।যেমন-কয়েকটা উদাহারন দিই - রাসুল( সাঃ)কে সাহাবায়েকেরাম বিভিন্ন ভাবে নামাজ পড়তে দেখেছেন তিনি কখনো নামাজ পড়ার সময় বুকে হাত বেধেঁছেন কখনো নাভীর নীচে বেধেঁছেনন আাবার কখনো হাত একেবারে হাত ছেঁড়ে দিয়েও পড়েছেন,আমিন কখনো জোরে বলেছেন কখনো আস্তে বা নীরবে বলেছেন। তিনি কখনো দুই সিজদার পর সামান্য বসে উঠে যেতেন আবার কখনো সরাসরি উঠে যেতেন।তিনি কখনো সুরা ফাতেহা অবশ্যই পড়তে বলেছেন আবার কখনো হুজুরের সাথে সাথে পড়তে নিষেধ করেছেন তিনি কখনো কোরআন যখন তিলোয়াত করা হয় তখন নিরবে শুনে থাকার জন্য বলেন দেখুন এসব হাদিস গুলো কিন্তু হুজুরের সাথে থাকা সাহাবীরাই বর্নণা করেছেন এগুলোকে আপনি অস্বীকার করতে পারেন না বা পারবেন না।এখন কথা হচ্ছে উক্ত বিভিন্ন পদ্ধতি থেকে মাযহাবের ঈমামগন যার কাছে যেটা উত্তম মনে হয়েছে সেইটা গ্রহণ করেছেন। এভাবে শরীয়তে বিভিন্ন বিষয়ে সাহাবীদের বর্নিত ভিন্ন ভিন্ন হাদিস আমল থেকে ঈমামগন আমল করার জন্য নির্দিষ্ট একটা সহি পদ্ধতি গ্রহণ করেছেন। আপনিতো একসাথে সব গুলো আমল করতে পারবেন না বা এক ওয়াক্ত একেক রকম আমল করতে পারবেন না এতে ইবাদতের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হবে। এবং এই আমল কোরআন হাদিসের ভিতর থেকেই নেয়া হয়েছে বাহির থেকে নয়।এবং এ গুলো তাদের ব্যক্তিগত অভিমত ও নয়।অনেক ফকিহগন অনেক গুলো আলাদা আলাদা পথ মত নির্বাচন করলে ও সবচেয়ে গ্রহণ যোগ্য ও প্রসিদ্ধ হয় চার ফকিহ ঈমামের চারটি মত পথ বা পদ্ধতি। এরা শরীয়তের অনুশাসন গুলোর প্রতিটা বিষয়ে দুলনা থেকে কবর পর্যন্ত কোরআন এবং হাদিস আলোকে এমন বিচার বিশ্লেষণ করে মত পদ্ধতি নির্ধারণ করেছেন যে কিয়ামত পর্যন্ত নতুন কোন ইজমা কিয়াস বিষয় ছাড়া শরীয়তের মুল কোন বিষয়ে হাতই দিতে হবেনা।যেমন-তাওহীদ, ঈমান,নামাজ,রোজা,হজ্জ,যাকাত,তাকদীর,ফেরেস্তা,জান্নাত,জাহান্নাম ইত্যাদি।পরবতী আলেমগন ফকিহগন এই চার ঈমামের বইগুলো পড়ে এটা উপলব্ধি করেন যে এখানে নতুন করে এদের বাইরে গিয়ে মত পথ প্রকাশের আর কোন সুযোগই নাই সুযোগ রেখে ও যাননি।তাই তারা এই চার মাযহাব থেকে তাদের কাছে যেটা ভাল লেগেছে সেটা অনুসরন করেছেন।আর আহলে হাদিস সৃষ্টি হয়েছে ১২৪৬ হিজরীতে রাণী ভিক্টোরিয়া থেকে অনুমতি নিয়ে বৃটিশ আমলে এই সেই দিন। আর লা মাযহাব সৃষ্টি হয়েছে ১৮০০ শতাব্দীর শেষের দিকে এদের নিয়ে এখানে সংক্ষিপ্ত পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। আহলে হাদিস বা লা মাযহাব যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে চান না তাদের জন্য শরীয়ত মানা অত্যন্ত কঠিন। তাই আপনি আমি যেহেতু ফেকার ঐসব বিষয়ের পার্থক্য বুঝিনা একটা মাযহাবই পরিপূর্ণ অনুসরণ করাই উত্তম। আর যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে হবে না বলে মনে করেন তারা ও তো মাযহাব মানতে হবেনা বলে যে ফকিহগন বা আলেমগন মত প্রকাশ করেছেন তাদেকেই অনুসরণ করতেছেন তাদের কথা অনুযায়ী চলতেছেন পক্ষান্তরে কোন না কোন ফকিহ আলেমকেই তো মানতেছেন আর এটারই নাম তাকলীদ বা অনুসরণ বা মাযহাব।আর রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন দ্বীনের ব্যাপারে ইলমের ব্যাপারে আমার যুগই শ্রেষ্ঠ আলেমগনই শ্রেষ্ঠ তারপর সাহাবী যুগ তারপর তাবেই যুগ তারপর তবে তাবেই যুগ তারপর তারপর ধারাবাহিক নিকৃষ্ট । ঈমাম আবু হানিফা যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তাবেঈ ছিলেন সাহাবীদের থেকে সরাসরি হাদিস নিয়েছেন পড়েছেন অন্যান্য ঈমামগন ও যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তবে তাবেই ছিলেন তাদেরকে অনুসরণ না করে কি তাদের তুলনায় নিকৃষ্ট যুগের ১২৪৬ হিজরির আহলে হাদিস নাসির উদ্দিন আলবানী,১৯০০খৃষ্টাব্দের মওদুদী,২০০০খৃষ্টাব্দীর লা মাযহাবী ডাঃজাকের নায়েক,আহলে হাদিস আব্দু রাজ্জাক,দেওবন্দী,আজহারী,মাদানীদেরকে অনুসরণ করব? নিজেদের পথভ্রষ্ট করব। এই জন্যই বলেছি আহলে হক চার ঈমামের চার মাযহাবের যে কোন একটিই পরিপূর্ণ অনুসরণ করুন। এখান থেকে কিছু ওখান থেকে কিছু সুবিধা অনুযায়ী আমল গ্রহণ যোগ্য নয়। বোখারী শরীফের লেখক ঈমাম বোখারী পর্যন্ত মাযহাব অনুসুরন করেছেন তিনি শাফী মাযহাব অনুসুরন করতেন, জিগ্গেস করে দেখুন তাঁর তুলনায় আমি আপনি শায়খরা কি?
@@shahedansary7610 Khub sundar bolechen kintu sakole ak mot hobena jatoi amra bojhai karon ALLAAHR RASUL(S) bolechen amar ummat er modhye 73ta dal hobe tar modhye 72ta dal jahanname jabe matra 1ti dal jannate jabe, sei dalti holo ahle sunnah. (Ahle sunnah wal jamat)
@Fozlu Hoque, We need to understand the hadith first and then talk. The simple syllabus method in the sea of knowledge is called madhhab. It is like a doctor's prescription, medicine cannot be taken if it is good, it takes expert advice and those who do not understand are 100% ignorant.
@@shahedansary7610ভাই আবু হানিফা রাহ: যদি সঠিক হয় তাহলে তিনি কেন বল্লেন যে,যদি তোমরা দেখ আমার কোন হাদিস সহি হাদিসের বিপরিতে যাচ্ছে তাহলে আমার ওই হাদিস তোমরা দেওয়ালে ছুরে মার,আর আহলে হাদিস দলটি ঠিক এটাই করে ইনশাআল্লাহ। তাই মাযহাব যদি মানতে হয় তো আহলে হাদিস দলটি সবার কথা মানেন, কারন সব ইমাম গন একি কথা বলেছেন।সুতরাং মাযহাবের দোহায় দিবেন না, মানলে মানেন না মানলে না মানেন বাট মাযহাব কে দায়ি করবেন না, মাযহাব যদি সত্যি মানতেন তাহলে সহি হাদিসের বিপরিত হাদিস গুলো দেওয়ালে ছুরে মারতেন।আল্লাহ আপনাকে বুঝার তোফিক দান করুক আমীন।
একেই বলে মগজ ধোলায়।প্রথমে কিছু কোরআন হাদিসের কথা বলে পরে কিচ্ছা কাহিনী দিয়ে মগজ ধুলায় করা হলো। ইমাম আবু হানিফা রহিমুল্লাহ কি কোন হাদসের বই লিখে গেছেন?
না।
গাঁজা সেবন ছাড়াই আহলে বাতেলরা মাতাল। 😁😁😁😁🤣🤣🤣🤣
❤সুবহানআল্লাহ ❤আলহামদুলিল্লাহ ❤আল্লাহু❤আকবার❤❤❤❤❤
Wonderful
ভালো
মাশাআল্লাহ
হুজুর আপনার কথাগুলু ভাল কিন্তআপনার মত অনেক সময় শ্রোতামন্ডলির নেই।সুধু বেসি সময়খেপনের জন্য ভালো ভালো লাগেনা
❤
হুজুরের কুযুক্তির একটি উদাহরণ হল, ফেনী কি রকম এর উদাহরণ হল সাদা নাই ফিল্মি মিষ্টি
Muatta imam malik
Musnad a ahmad
Ei hadish 2ti kar kar & kobe lekha hoyeche bolte hobe
নাইস
আহারে হাদিস!
👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍
➡️👏👏👏👏👏👏👏👏👏👏👏👏👏👍💝⬅️
Explain easily &short languages.Must we will understand.Why run long by speak & using meaningless story.Main thing lost.Is it teaching.Please give up extra story.Come to the main affairs & point.We are short brain Muslims.We can't absorb technical & extra language.For that reason after few times we forget all.Consider please & thanks.
🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
খূবভালো
,,,☺️☺️☺️☺️
Masha Allah
Ami thane daksi 😒
দ্বিতীয় পর্ব চাই
যারা দলিল দিয়ে কথা বলে তারাই উত্তম।
সুন্নাহের দলিল কি কি তা আগে জানতে হবে । সেখানে গড়বড় হলেই দলাদলি ।
Vi tomar Kase dolil dilei ki na dilei ki tomi to kisoi bojbana ,sodo dolil dolil koira lafaw ,
@@amirrohan2306 Right vai !! যারা দলিল দলিল করে তারা আসলে আমলের জন্য দলিল চায় না, শুধু হয়রানী । তাদের অধিকাংশ মসজিদইে যায় না, এমন কি নামাজই পড়ে না, বরং কম্বলের নিচে ঢুকে টিপাটিপি করে (মোবাইল) ঈমানী দায়িত্ব পালন করে !!
আপনি মুনাযারাগুলো দেখুন, এমন কোনো মুনাযারা দেখিনি য়েখানে মাযহাবীরা শক্ত দলিল ছাড়া কথা বলেছে; বরং তারা কথা দিয়ে মুনাযারায় আসে না !!! তাহলে নতুন দল গড়ে মুসলমানকে বিভাজিত করার যৌক্তিকতা কি ?? এতে কাদের লাভ হলো ??
মুসলিমদের ইতিহাস ১৪০০ বছরের আর দলিলওয়ালা এসেছে বৃটিশদের হাত ধরে ১৯৩০ সালে ভারত উপ মহাদেশে।
আল্লামা শব্দের অর্থ কী
জ্ঞানী, বা শিক্ষাবিদ
বিষেশ জ্ঞানি।
যুগ শ্রেষ্ঠ জ্ঞানী
Not a single ayah from the Quran or a single Hadith has been recited during speeche , so I don’t find any reason to make a comment about you, you are a living witness of the end of the times
মুজতাহিদ আলেমের জন্য মাযহায মানা ফরজ ওয়াজিব সুন্নাত কোনটিই নয়। মাযহাব মানা না মানার আগে আমাদের জানতে হবে মাযহাব কি?এবং কেন হয়েছে?আমি সংক্ষেপে এতটুকু বলতে পারি যে কোরআন এবং হাদিসের অস্পষ্ট বিষয় এবং শরীয়তের অনুশাসন গুলো পালনের ক্ষেত্রে সাহাবায়েকেরামের বিভিন্ন মত পদ্ধতি থেকে একটা মত পথ পদ্ধতি চয়েস করা এবং সে অনুযায়ী আমল করার নামই হচ্ছে মাযহাব।যেমন-কয়েকটা উদাহারন দিই - রাসুল( সাঃ)কে সাহাবায়েকেরাম বিভিন্ন ভাবে নামাজ পড়তে দেখেছেন তিনি কখনো নামাজ পড়ার সময় বুকে হাত বেধেঁছেন কখনো নাভীর নীচে বেধেঁছেনন আাবার কখনো হাত একেবারে হাত ছেঁড়ে দিয়েও পড়েছেন,আমিন কখনো জোরে বলেছেন কখনো আস্তে বা নীরবে বলেছেন। তিনি কখনো দুই সিজদার পর সামান্য বসে উঠে যেতেন আবার কখনো সরাসরি উঠে যেতেন।তিনি কখনো সুরা ফাতেহা অবশ্যই পড়তে বলেছেন আবার কখনো হুজুরের সাথে সাথে পড়তে নিষেধ করেছেন তিনি কখনো কোরআন যখন তিলোয়াত করা হয় তখন নিরবে শুনে থাকার জন্য বলেন দেখুন এসব হাদিস গুলো কিন্তু হুজুরের সাথে থাকা সাহাবীরাই বর্নণা করেছেন এগুলোকে আপনি অস্বীকার করতে পারেন না বা পারবেন না।এখন কথা হচ্ছে উক্ত বিভিন্ন পদ্ধতি থেকে মাযহাবের ঈমামগন যার কাছে যেটা উত্তম মনে হয়েছে সেইটা গ্রহণ করেছেন। এভাবে শরীয়তে বিভিন্ন বিষয়ে সাহাবীদের বর্নিত ভিন্ন ভিন্ন হাদিস আমল থেকে ঈমামগন আমল করার জন্য নির্দিষ্ট একটা সহি পদ্ধতি গ্রহণ করেছেন। আপনিতো একসাথে সব গুলো আমল করতে পারবেন না বা এক ওয়াক্ত একেক রকম আমল করতে পারবেন না এতে ইবাদতের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হবে। এবং এই আমল কোরআন হাদিসের ভিতর থেকেই নেয়া হয়েছে বাহির থেকে নয়।এবং এ গুলো তাদের ব্যক্তিগত অভিমত ও নয়।অনেক ফকিহগন অনেক গুলো আলাদা আলাদা পথ মত নির্বাচন করলে ও সবচেয়ে গ্রহণ যোগ্য ও প্রসিদ্ধ হয় চার ফকিহ ঈমামের চারটি মত পথ বা পদ্ধতি। এরা শরীয়তের অনুশাসন গুলোর প্রতিটা বিষয়ে দুলনা থেকে কবর পর্যন্ত কোরআন এবং হাদিস আলোকে এমন বিচার বিশ্লেষণ করে মত পদ্ধতি নির্ধারণ করেছেন যে কিয়ামত পর্যন্ত নতুন কোন ইজমা কিয়াস বিষয় ছাড়া শরীয়তের মুল কোন বিষয়ে হাতই দিতে হবেনা।যেমন-তাওহীদ, ঈমান,নামাজ,রোজা,হজ্জ,যাকাত,তাকদীর,ফেরেস্তা,জান্নাত,জাহান্নাম ইত্যাদি।পরবতী আলেমগন ফকিহগন এই চার ঈমামের বইগুলো পড়ে এটা উপলব্ধি করেন যে এখানে নতুন করে এদের বাইরে গিয়ে মত পথ প্রকাশের আর কোন সুযোগই নাই সুযোগ রেখে ও যাননি।তাই তারা এই চার মাযহাব থেকে তাদের কাছে যেটা ভাল লেগেছে সেটা অনুসরন করেছেন।আর আহলে হাদিস সৃষ্টি হয়েছে ১২৪৬ হিজরীতে রাণী ভিক্টোরিয়া থেকে অনুমতি নিয়ে বৃটিশ আমলে এই সেই দিন। আর লা মাযহাব সৃষ্টি হয়েছে ১৮০০ শতাব্দীর শেষের দিকে এদের নিয়ে এখানে সংক্ষিপ্ত পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। আহলে হাদিস বা লা মাযহাব যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে চান না তাদের জন্য শরীয়ত মানা অত্যন্ত কঠিন। তাই আপনি আমি যেহেতু ফেকার ঐসব বিষয়ের পার্থক্য বুঝিনা একটা মাযহাবই পরিপূর্ণ অনুসরণ করাই উত্তম। আর যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে হবে না বলে মনে করেন তারা ও তো মাযহাব মানতে হবেনা বলে যে ফকিহগন বা আলেমগন মত প্রকাশ করেছেন তাদেকেই অনুসরণ করতেছেন তাদের কথা অনুযায়ী চলতেছেন পক্ষান্তরে কোন না কোন ফকিহ আলেমকেই তো মানতেছেন আর এটারই নাম তাকলীদ বা অনুসরণ বা মাযহাব।আর রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন দ্বীনের ব্যাপারে ইলমের ব্যাপারে আমার যুগই শ্রেষ্ঠ আলেমগনই শ্রেষ্ঠ তারপর সাহাবী যুগ তারপর তাবেই যুগ তারপর তবে তাবেই যুগ তারপর তারপর ধারাবাহিক নিকৃষ্ট । ঈমাম আবু হানিফা যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তাবেঈ ছিলেন সাহাবীদের থেকে সরাসরি হাদিস নিয়েছেন পড়েছেন অন্যান্য ঈমামগন ও যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তবে তাবেই ছিলেন তাদেরকে অনুসরণ না করে কি তাদের তুলনায় নিকৃষ্ট যুগের ১২৪৬ হিজরির আহলে হাদিস নাসির উদ্দিন আলবানী,১৯০০খৃষ্টাব্দের মওদুদী,২০০০খৃষ্টাব্দীর লা মাযহাবী ডাঃজাকের নায়েক,আহলে হাদিস আব্দু রাজ্জাক,দেওবন্দী,আজহারী,মাদানীদেরকে অনুসরণ করব? নিজেদের পথভ্রষ্ট করব। এই জন্যই বলেছি আহলে হক চার ঈমামের চার মাযহাবের যে কোন একটিই পরিপূর্ণ অনুসরণ করুন। এখান থেকে কিছু ওখান থেকে কিছু সুবিধা অনুযায়ী আমল গ্রহণ যোগ্য নয়। বোখারী শরীফের লেখক ঈমাম বোখারী পর্যন্ত মাযহাব অনুসুরন করেছেন তিনি শাফী মাযহাব অনুসুরন করতেন, জিগ্গেস করে দেখুন তাঁর তুলনায় আমি আপনি শায়খরা কি?
ভাই সাঈদ আনসারী আপনার কথার সাথে আমিও একমত মাশাআল্লাহ
♥ আলহামদুলিল্লাহ!
আপনি একেবারে বিস্তারিত ভাবে
আলোচনা করে বুঝিয়ে দিয়েছে
♥ আল্লাহ কবুল করুন ♥
@Nazrul Mohammed Islam তুমি একজন তার ছিড়া মূর্খ জাহেল বেহায়া মানুষ। তুমার মত মূর্খ মানুষকে আমি নিষেধ করিতেছি আমার কোন কমেন্টে এসে মন্তব্য বা কমেন্ট দিবে না, তুমার নসিত আমার লাগবে না।পাগল ছাগল।
You are correctly correct
মিথ্যাচার ইসলাম অনুমোদন করে না।
বয়ানগুলা কিতাব আকারে ছাপালে ভাল হতো।তথ্য উপাত্ত সহকারে।
Sohih Akida r Sunnahr Aloke Ref. Soho bolte hobe.Apni nijer moto bakha korsen! Ja grohonio noy! Al Quran r Rasul(S), Sahabi,tabein der onusor korte bobe!Allah Subhanata'ala apnake hedayet dan Korun!
মুজতাহিদ আলেমের জন্য মাযহায মানা ফরজ ওয়াজিব সুন্নাত কোনটিই নয়। মাযহাব মানা না মানার আগে আমাদের জানতে হবে মাযহাব কি?এবং কেন হয়েছে?আমি সংক্ষেপে এতটুকু বলতে পারি যে কোরআন এবং হাদিসের অস্পষ্ট বিষয় এবং শরীয়তের অনুশাসন গুলো পালনের ক্ষেত্রে সাহাবায়েকেরামের বিভিন্ন মত পদ্ধতি থেকে একটা মত পথ পদ্ধতি চয়েস করা এবং সে অনুযায়ী আমল করার নামই হচ্ছে মাযহাব।যেমন-কয়েকটা উদাহারন দিই - রাসুল( সাঃ)কে সাহাবায়েকেরাম বিভিন্ন ভাবে নামাজ পড়তে দেখেছেন তিনি কখনো নামাজ পড়ার সময় বুকে হাত বেধেঁছেন কখনো নাভীর নীচে বেধেঁছেনন আাবার কখনো হাত একেবারে হাত ছেঁড়ে দিয়েও পড়েছেন,আমিন কখনো জোরে বলেছেন কখনো আস্তে বা নীরবে বলেছেন। তিনি কখনো দুই সিজদার পর সামান্য বসে উঠে যেতেন আবার কখনো সরাসরি উঠে যেতেন।তিনি কখনো সুরা ফাতেহা অবশ্যই পড়তে বলেছেন আবার কখনো হুজুরের সাথে সাথে পড়তে নিষেধ করেছেন তিনি কখনো কোরআন যখন তিলোয়াত করা হয় তখন নিরবে শুনে থাকার জন্য বলেন দেখুন এসব হাদিস গুলো কিন্তু হুজুরের সাথে থাকা সাহাবীরাই বর্নণা করেছেন এগুলোকে আপনি অস্বীকার করতে পারেন না বা পারবেন না।এখন কথা হচ্ছে উক্ত বিভিন্ন পদ্ধতি থেকে মাযহাবের ঈমামগন যার কাছে যেটা উত্তম মনে হয়েছে সেইটা গ্রহণ করেছেন। এভাবে শরীয়তে বিভিন্ন বিষয়ে সাহাবীদের বর্নিত ভিন্ন ভিন্ন হাদিস আমল থেকে ঈমামগন আমল করার জন্য নির্দিষ্ট একটা সহি পদ্ধতি গ্রহণ করেছেন। আপনিতো একসাথে সব গুলো আমল করতে পারবেন না বা এক ওয়াক্ত একেক রকম আমল করতে পারবেন না এতে ইবাদতের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হবে। এবং এই আমল কোরআন হাদিসের ভিতর থেকেই নেয়া হয়েছে বাহির থেকে নয়।এবং এ গুলো তাদের ব্যক্তিগত অভিমত ও নয়।অনেক ফকিহগন অনেক গুলো আলাদা আলাদা পথ মত নির্বাচন করলে ও সবচেয়ে গ্রহণ যোগ্য ও প্রসিদ্ধ হয় চার ফকিহ ঈমামের চারটি মত পথ বা পদ্ধতি। এরা শরীয়তের অনুশাসন গুলোর প্রতিটা বিষয়ে দুলনা থেকে কবর পর্যন্ত কোরআন এবং হাদিস আলোকে এমন বিচার বিশ্লেষণ করে মত পদ্ধতি নির্ধারণ করেছেন যে কিয়ামত পর্যন্ত নতুন কোন ইজমা কিয়াস বিষয় ছাড়া শরীয়তের মুল কোন বিষয়ে হাতই দিতে হবেনা।যেমন-তাওহীদ, ঈমান,নামাজ,রোজা,হজ্জ,যাকাত,তাকদীর,ফেরেস্তা,জান্নাত,জাহান্নাম ইত্যাদি।পরবতী আলেমগন ফকিহগন এই চার ঈমামের বইগুলো পড়ে এটা উপলব্ধি করেন যে এখানে নতুন করে এদের বাইরে গিয়ে মত পথ প্রকাশের আর কোন সুযোগই নাই সুযোগ রেখে ও যাননি।তাই তারা এই চার মাযহাব থেকে তাদের কাছে যেটা ভাল লেগেছে সেটা অনুসরন করেছেন।আর আহলে হাদিস সৃষ্টি হয়েছে ১২৪৬ হিজরীতে রাণী ভিক্টোরিয়া থেকে অনুমতি নিয়ে বৃটিশ আমলে এই সেই দিন। আর লা মাযহাব সৃষ্টি হয়েছে ১৮০০ শতাব্দীর শেষের দিকে এদের নিয়ে এখানে সংক্ষিপ্ত পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। আহলে হাদিস বা লা মাযহাব যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে চান না তাদের জন্য শরীয়ত মানা অত্যন্ত কঠিন। তাই আপনি আমি যেহেতু ফেকার ঐসব বিষয়ের পার্থক্য বুঝিনা একটা মাযহাবই পরিপূর্ণ অনুসরণ করাই উত্তম। আর যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে হবে না বলে মনে করেন তারা ও তো মাযহাব মানতে হবেনা বলে যে ফকিহগন বা আলেমগন মত প্রকাশ করেছেন তাদেকেই অনুসরণ করতেছেন তাদের কথা অনুযায়ী চলতেছেন পক্ষান্তরে কোন না কোন ফকিহ আলেমকেই তো মানতেছেন আর এটারই নাম তাকলীদ বা অনুসরণ বা মাযহাব।আর রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন দ্বীনের ব্যাপারে ইলমের ব্যাপারে আমার যুগই শ্রেষ্ঠ আলেমগনই শ্রেষ্ঠ তারপর সাহাবী যুগ তারপর তাবেই যুগ তারপর তবে তাবেই যুগ তারপর তারপর ধারাবাহিক নিকৃষ্ট । ঈমাম আবু হানিফা যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তাবেঈ ছিলেন সাহাবীদের থেকে সরাসরি হাদিস নিয়েছেন পড়েছেন অন্যান্য ঈমামগন ও যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তবে তাবেই ছিলেন তাদেরকে অনুসরণ না করে কি তাদের তুলনায় নিকৃষ্ট যুগের ১২৪৬ হিজরির আহলে হাদিস নাসির উদ্দিন আলবানী,১৯০০খৃষ্টাব্দের মওদুদী,২০০০খৃষ্টাব্দীর লা মাযহাবী ডাঃজাকের নায়েক,আহলে হাদিস আব্দু রাজ্জাক,দেওবন্দী,আজহারী,মাদানীদেরকে অনুসরণ করব? নিজেদের পথভ্রষ্ট করব। এই জন্যই বলেছি আহলে হক চার ঈমামের চার মাযহাবের যে কোন একটিই পরিপূর্ণ অনুসরণ করুন। এখান থেকে কিছু ওখান থেকে কিছু সুবিধা অনুযায়ী আমল গ্রহণ যোগ্য নয়। বোখারী শরীফের লেখক ঈমাম বোখারী পর্যন্ত মাযহাব অনুসুরন করেছেন তিনি শাফী মাযহাব অনুসুরন করতেন, জিগ্গেস করে দেখুন তাঁর তুলনায় আমি আপনি শায়খরা কি?
টটটটট😮😅😊 অয়ন
আবু হানিফার লেখা একটা নামাজ শিক্ষা বই পর্যন্ত দুনিয়ায় নেই। তাহলে কে কোথায় আবু হানিফার নামাজ পাইলো?
এটা ভন্ডামি ছাড়া আর কিছুই না।
🌍⏰📲📱😁
55456th and 5june and 53a the first time in 4a and to 5jun 4june 8for 5
http mawlana and the first time 4june and 3the to the 4first 48th I have the first 4months 4ure4 4543456
সবার মত আপনিও ভাইরাল হতে চান
আপনি কাহাকে বলতেছেন বাইরাল হতেচায় এই হুজুর যদি বাইরাল হবার ইচ্ছে থাকত তাহলে আপনার জন্মের পুর্বে বাইরাল হতে পারত। হুজুর এমন সময় এই কথা বলতেছেন যখন গোটা মসলিম সমাজ লামাজহাবী দের চক্রের সিকার।
আপনি দেখছি নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষাই ছাড়তে পারছেন না।
Aro jante hope. Bivvranre boro fasad
এই মিথ্যা ভুল ব্যাখ্যা থেকে সঠিক পথে আসুন ইসমাইল সাহেব
মুজতাহিদ আলেমের জন্য মাযহায মানা ফরজ ওয়াজিব সুন্নাত কোনটিই নয়। মাযহাব মানা না মানার আগে আমাদের জানতে হবে মাযহাব কি?এবং কেন হয়েছে?আমি সংক্ষেপে এতটুকু বলতে পারি যে কোরআন এবং হাদিসের অস্পষ্ট বিষয় এবং শরীয়তের অনুশাসন গুলো পালনের ক্ষেত্রে সাহাবায়েকেরামের বিভিন্ন মত পদ্ধতি থেকে একটা মত পথ পদ্ধতি চয়েস করা এবং সে অনুযায়ী আমল করার নামই হচ্ছে মাযহাব।যেমন-কয়েকটা উদাহারন দিই - রাসুল( সাঃ)কে সাহাবায়েকেরাম বিভিন্ন ভাবে নামাজ পড়তে দেখেছেন তিনি কখনো নামাজ পড়ার সময় বুকে হাত বেধেঁছেন কখনো নাভীর নীচে বেধেঁছেনন আাবার কখনো হাত একেবারে হাত ছেঁড়ে দিয়েও পড়েছেন,আমিন কখনো জোরে বলেছেন কখনো আস্তে বা নীরবে বলেছেন। তিনি কখনো দুই সিজদার পর সামান্য বসে উঠে যেতেন আবার কখনো সরাসরি উঠে যেতেন।তিনি কখনো সুরা ফাতেহা অবশ্যই পড়তে বলেছেন আবার কখনো হুজুরের সাথে সাথে পড়তে নিষেধ করেছেন তিনি কখনো কোরআন যখন তিলোয়াত করা হয় তখন নিরবে শুনে থাকার জন্য বলেন দেখুন এসব হাদিস গুলো কিন্তু হুজুরের সাথে থাকা সাহাবীরাই বর্নণা করেছেন এগুলোকে আপনি অস্বীকার করতে পারেন না বা পারবেন না।এখন কথা হচ্ছে উক্ত বিভিন্ন পদ্ধতি থেকে মাযহাবের ঈমামগন যার কাছে যেটা উত্তম মনে হয়েছে সেইটা গ্রহণ করেছেন। এভাবে শরীয়তে বিভিন্ন বিষয়ে সাহাবীদের বর্নিত ভিন্ন ভিন্ন হাদিস আমল থেকে ঈমামগন আমল করার জন্য নির্দিষ্ট একটা সহি পদ্ধতি গ্রহণ করেছেন। আপনিতো একসাথে সব গুলো আমল করতে পারবেন না বা এক ওয়াক্ত একেক রকম আমল করতে পারবেন না এতে ইবাদতের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হবে। এবং এই আমল কোরআন হাদিসের ভিতর থেকেই নেয়া হয়েছে বাহির থেকে নয়।এবং এ গুলো তাদের ব্যক্তিগত অভিমত ও নয়।অনেক ফকিহগন অনেক গুলো আলাদা আলাদা পথ মত নির্বাচন করলে ও সবচেয়ে গ্রহণ যোগ্য ও প্রসিদ্ধ হয় চার ফকিহ ঈমামের চারটি মত পথ বা পদ্ধতি। এরা শরীয়তের অনুশাসন গুলোর প্রতিটা বিষয়ে দুলনা থেকে কবর পর্যন্ত কোরআন এবং হাদিস আলোকে এমন বিচার বিশ্লেষণ করে মত পদ্ধতি নির্ধারণ করেছেন যে কিয়ামত পর্যন্ত নতুন কোন ইজমা কিয়াস বিষয় ছাড়া শরীয়তের মুল কোন বিষয়ে হাতই দিতে হবেনা।যেমন-তাওহীদ, ঈমান,নামাজ,রোজা,হজ্জ,যাকাত,তাকদীর,ফেরেস্তা,জান্নাত,জাহান্নাম ইত্যাদি।পরবতী আলেমগন ফকিহগন এই চার ঈমামের বইগুলো পড়ে এটা উপলব্ধি করেন যে এখানে নতুন করে এদের বাইরে গিয়ে মত পথ প্রকাশের আর কোন সুযোগই নাই সুযোগ রেখে ও যাননি।তাই তারা এই চার মাযহাব থেকে তাদের কাছে যেটা ভাল লেগেছে সেটা অনুসরন করেছেন।আর আহলে হাদিস সৃষ্টি হয়েছে ১২৪৬ হিজরীতে রাণী ভিক্টোরিয়া থেকে অনুমতি নিয়ে বৃটিশ আমলে এই সেই দিন। আর লা মাযহাব সৃষ্টি হয়েছে ১৮০০ শতাব্দীর শেষের দিকে এদের নিয়ে এখানে সংক্ষিপ্ত পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। আহলে হাদিস বা লা মাযহাব যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে চান না তাদের জন্য শরীয়ত মানা অত্যন্ত কঠিন। তাই আপনি আমি যেহেতু ফেকার ঐসব বিষয়ের পার্থক্য বুঝিনা একটা মাযহাবই পরিপূর্ণ অনুসরণ করাই উত্তম। আর যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে হবে না বলে মনে করেন তারা ও তো মাযহাব মানতে হবেনা বলে যে ফকিহগন বা আলেমগন মত প্রকাশ করেছেন তাদেকেই অনুসরণ করতেছেন তাদের কথা অনুযায়ী চলতেছেন পক্ষান্তরে কোন না কোন ফকিহ আলেমকেই তো মানতেছেন আর এটারই নাম তাকলীদ বা অনুসরণ বা মাযহাব।আর রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন দ্বীনের ব্যাপারে ইলমের ব্যাপারে আমার যুগই শ্রেষ্ঠ আলেমগনই শ্রেষ্ঠ তারপর সাহাবী যুগ তারপর তাবেই যুগ তারপর তবে তাবেই যুগ তারপর তারপর ধারাবাহিক নিকৃষ্ট । ঈমাম আবু হানিফা যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তাবেঈ ছিলেন সাহাবীদের থেকে সরাসরি হাদিস নিয়েছেন পড়েছেন অন্যান্য ঈমামগন ও যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তবে তাবেই ছিলেন তাদেরকে অনুসরণ না করে কি তাদের তুলনায় নিকৃষ্ট যুগের ১২৪৬ হিজরির আহলে হাদিস নাসির উদ্দিন আলবানী,১৯০০খৃষ্টাব্দের মওদুদী,২০০০খৃষ্টাব্দীর লা মাযহাবী ডাঃজাকের নায়েক,আহলে হাদিস আব্দু রাজ্জাক,দেওবন্দী,আজহারী,মাদানীদেরকে অনুসরণ করব? নিজেদের পথভ্রষ্ট করব। এই জন্যই বলেছি আহলে হক চার ঈমামের চার মাযহাবের যে কোন একটিই পরিপূর্ণ অনুসরণ করুন। এখান থেকে কিছু ওখান থেকে কিছু সুবিধা অনুযায়ী আমল গ্রহণ যোগ্য নয়। বোখারী শরীফের লেখক ঈমাম বোখারী পর্যন্ত মাযহাব অনুসুরন করেছেন তিনি শাফী মাযহাব অনুসুরন করতেন, জিগ্গেস করে দেখুন তাঁর তুলনায় আমি আপনি শায়খরা কি?
@@shahedansary7610 আছালামুআলাইকুম.
এই লেখাটা আমার দরকার।খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আর আহলে হাদীস ভাইদের সাথে প্রায়ই আমার বাকবিতন্ডা হয়।
এই লেখাটাতো কপি করতে পারছি নাহ..
একটু সাহায্য করেন
@@MehediHasan-xm9hqওয়াআলাইকুমসসালাম,ভাই কারো সাহায্যে Screenshot দিয়ে নিয়ে নিতে পারেন ।
মাওলানা ইসমাইল সাহেব সটিক। তুমি মিথ্যুক।
যারা ইসমাইল সাহেব কে ভুল বলছেন তারা মুসলিম না।
Oi mia kotha hisab kore bolben hut kore akta kisu bole felben na
তুই মুশরিক
@@kanglusquad9526 আপনি যাকে মুশরিক - বলেছেন, সে যদি মুশরিক না হয় তাহলে আপনি মুশরিক ! এই কারণে কথা বলতে হলে হিসাব কর বলতে হয়।
@user-kh9ks1gg!m
1b
Ei lukgulo ki kisu buje na
Nonsense
2porbo chi
কুতুবে সিত্তার কোন হাদিস বইয়ে ঈমাম আবু হানিফা রহঃ রাবী এমন কোন হাদিস কারো জানা থাকলে জানাবেন দয়া করে ।
Jana nei
Ya, Allah Amaderke Ahle khobis and Ahle moudodir fetna the ke hifajot koren Aamiin
আমিন
আমারও প্রশ্ন আল্লামা শব্দের অর্থ কি
মহাজ্ঞানী
বিষেশ জ্ঞানি।
Firkaparasti is sheer. Hypocrisy.please stop such things now and here.
অল্প শিক্ষা জাতির জন্য ভয়ংকর
Short Koran bolppen
hujur kane eto kom sunle hoi
Beadob bura allahke voi koro
মুজতাহিদ আলেমের জন্য মাযহায মানা ফরজ ওয়াজিব সুন্নাত কোনটিই নয়। মাযহাব মানা না মানার আগে আমাদের জানতে হবে মাযহাব কি?এবং কেন হয়েছে?আমি সংক্ষেপে এতটুকু বলতে পারি যে কোরআন এবং হাদিসের অস্পষ্ট বিষয় এবং শরীয়তের অনুশাসন গুলো পালনের ক্ষেত্রে সাহাবায়েকেরামের বিভিন্ন মত পদ্ধতি থেকে একটা মত পথ পদ্ধতি চয়েস করা এবং সে অনুযায়ী আমল করার নামই হচ্ছে মাযহাব।যেমন-কয়েকটা উদাহারন দিই - রাসুল( সাঃ)কে সাহাবায়েকেরাম বিভিন্ন ভাবে নামাজ পড়তে দেখেছেন তিনি কখনো নামাজ পড়ার সময় বুকে হাত বেধেঁছেন কখনো নাভীর নীচে বেধেঁছেনন আাবার কখনো হাত একেবারে হাত ছেঁড়ে দিয়েও পড়েছেন,আমিন কখনো জোরে বলেছেন কখনো আস্তে বা নীরবে বলেছেন। তিনি কখনো দুই সিজদার পর সামান্য বসে উঠে যেতেন আবার কখনো সরাসরি উঠে যেতেন।তিনি কখনো সুরা ফাতেহা অবশ্যই পড়তে বলেছেন আবার কখনো হুজুরের সাথে সাথে পড়তে নিষেধ করেছেন তিনি কখনো কোরআন যখন তিলোয়াত করা হয় তখন নিরবে শুনে থাকার জন্য বলেন দেখুন এসব হাদিস গুলো কিন্তু হুজুরের সাথে থাকা সাহাবীরাই বর্নণা করেছেন এগুলোকে আপনি অস্বীকার করতে পারেন না বা পারবেন না।এখন কথা হচ্ছে উক্ত বিভিন্ন পদ্ধতি থেকে মাযহাবের ঈমামগন যার কাছে যেটা উত্তম মনে হয়েছে সেইটা গ্রহণ করেছেন। এভাবে শরীয়তে বিভিন্ন বিষয়ে সাহাবীদের বর্নিত ভিন্ন ভিন্ন হাদিস আমল থেকে ঈমামগন আমল করার জন্য নির্দিষ্ট একটা সহি পদ্ধতি গ্রহণ করেছেন। আপনিতো একসাথে সব গুলো আমল করতে পারবেন না বা এক ওয়াক্ত একেক রকম আমল করতে পারবেন না এতে ইবাদতের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হবে। এবং এই আমল কোরআন হাদিসের ভিতর থেকেই নেয়া হয়েছে বাহির থেকে নয়।এবং এ গুলো তাদের ব্যক্তিগত অভিমত ও নয়।অনেক ফকিহগন অনেক গুলো আলাদা আলাদা পথ মত নির্বাচন করলে ও সবচেয়ে গ্রহণ যোগ্য ও প্রসিদ্ধ হয় চার ফকিহ ঈমামের চারটি মত পথ বা পদ্ধতি। এরা শরীয়তের অনুশাসন গুলোর প্রতিটা বিষয়ে দুলনা থেকে কবর পর্যন্ত কোরআন এবং হাদিস আলোকে এমন বিচার বিশ্লেষণ করে মত পদ্ধতি নির্ধারণ করেছেন যে কিয়ামত পর্যন্ত নতুন কোন ইজমা কিয়াস বিষয় ছাড়া শরীয়তের মুল কোন বিষয়ে হাতই দিতে হবেনা।যেমন-তাওহীদ, ঈমান,নামাজ,রোজা,হজ্জ,যাকাত,তাকদীর,ফেরেস্তা,জান্নাত,জাহান্নাম ইত্যাদি।পরবতী আলেমগন ফকিহগন এই চার ঈমামের বইগুলো পড়ে এটা উপলব্ধি করেন যে এখানে নতুন করে এদের বাইরে গিয়ে মত পথ প্রকাশের আর কোন সুযোগই নাই সুযোগ রেখে ও যাননি।তাই তারা এই চার মাযহাব থেকে তাদের কাছে যেটা ভাল লেগেছে সেটা অনুসরন করেছেন।আর আহলে হাদিস সৃষ্টি হয়েছে ১২৪৬ হিজরীতে রাণী ভিক্টোরিয়া থেকে অনুমতি নিয়ে বৃটিশ আমলে এই সেই দিন। আর লা মাযহাব সৃষ্টি হয়েছে ১৮০০ শতাব্দীর শেষের দিকে এদের নিয়ে এখানে সংক্ষিপ্ত পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। আহলে হাদিস বা লা মাযহাব যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে চান না তাদের জন্য শরীয়ত মানা অত্যন্ত কঠিন। তাই আপনি আমি যেহেতু ফেকার ঐসব বিষয়ের পার্থক্য বুঝিনা একটা মাযহাবই পরিপূর্ণ অনুসরণ করাই উত্তম। আর যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে হবে না বলে মনে করেন তারা ও তো মাযহাব মানতে হবেনা বলে যে ফকিহগন বা আলেমগন মত প্রকাশ করেছেন তাদেকেই অনুসরণ করতেছেন তাদের কথা অনুযায়ী চলতেছেন পক্ষান্তরে কোন না কোন ফকিহ আলেমকেই তো মানতেছেন আর এটারই নাম তাকলীদ বা অনুসরণ বা মাযহাব।আর রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন দ্বীনের ব্যাপারে ইলমের ব্যাপারে আমার যুগই শ্রেষ্ঠ আলেমগনই শ্রেষ্ঠ তারপর সাহাবী যুগ তারপর তাবেই যুগ তারপর তবে তাবেই যুগ তারপর তারপর ধারাবাহিক নিকৃষ্ট । ঈমাম আবু হানিফা যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তাবেঈ ছিলেন সাহাবীদের থেকে সরাসরি হাদিস নিয়েছেন পড়েছেন অন্যান্য ঈমামগন ও যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তবে তাবেই ছিলেন তাদেরকে অনুসরণ না করে কি তাদের তুলনায় নিকৃষ্ট যুগের ১২৪৬ হিজরির আহলে হাদিস নাসির উদ্দিন আলবানী,১৯০০খৃষ্টাব্দের মওদুদী,২০০০খৃষ্টাব্দীর লা মাযহাবী ডাঃজাকের নায়েক,আহলে হাদিস আব্দু রাজ্জাক,দেওবন্দী,আজহারী,মাদানীদেরকে অনুসরণ করব? নিজেদের পথভ্রষ্ট করব। এই জন্যই বলেছি আহলে হক চার ঈমামের চার মাযহাবের যে কোন একটিই পরিপূর্ণ অনুসরণ করুন। এখান থেকে কিছু ওখান থেকে কিছু সুবিধা অনুযায়ী আমল গ্রহণ যোগ্য নয়। বোখারী শরীফের লেখক ঈমাম বোখারী পর্যন্ত মাযহাব অনুসুরন করেছেন তিনি শাফী মাযহাব অনুসুরন করতেন, জিগ্গেস করে দেখুন তাঁর তুলনায় আমি আপনি শায়খরা কি?
হুজুর এসব বিষয় সাধারণ মানুষের সাথে আলোচনার কোন বিষয় নয়। যারা আহলে হাদিসের কথা বলেন তারা এই লাইনের খুব উচ্চ শিক্ষিত আলেম। আপনারা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করুন আমরা দেখব কার বিদ্যার কত দৌড়।
মুজতাহিদ আলেমের জন্য মাযহায মানা ফরজ ওয়াজিব সুন্নাত কোনটিই নয়। মাযহাব মানা না মানার আগে আমাদের জানতে হবে মাযহাব কি?এবং কেন হয়েছে?আমি সংক্ষেপে এতটুকু বলতে পারি যে কোরআন এবং হাদিসের অস্পষ্ট বিষয় এবং শরীয়তের অনুশাসন গুলো পালনের ক্ষেত্রে সাহাবায়েকেরামের বিভিন্ন মত পদ্ধতি থেকে একটা মত পথ পদ্ধতি চয়েস করা এবং সে অনুযায়ী আমল করার নামই হচ্ছে মাযহাব।যেমন-কয়েকটা উদাহারন দিই - রাসুল( সাঃ)কে সাহাবায়েকেরাম বিভিন্ন ভাবে নামাজ পড়তে দেখেছেন তিনি কখনো নামাজ পড়ার সময় বুকে হাত বেধেঁছেন কখনো নাভীর নীচে বেধেঁছেনন আাবার কখনো হাত একেবারে হাত ছেঁড়ে দিয়েও পড়েছেন,আমিন কখনো জোরে বলেছেন কখনো আস্তে বা নীরবে বলেছেন। তিনি কখনো দুই সিজদার পর সামান্য বসে উঠে যেতেন আবার কখনো সরাসরি উঠে যেতেন।তিনি কখনো সুরা ফাতেহা অবশ্যই পড়তে বলেছেন আবার কখনো হুজুরের সাথে সাথে পড়তে নিষেধ করেছেন তিনি কখনো কোরআন যখন তিলোয়াত করা হয় তখন নিরবে শুনে থাকার জন্য বলেন দেখুন এসব হাদিস গুলো কিন্তু হুজুরের সাথে থাকা সাহাবীরাই বর্নণা করেছেন এগুলোকে আপনি অস্বীকার করতে পারেন না বা পারবেন না।এখন কথা হচ্ছে উক্ত বিভিন্ন পদ্ধতি থেকে মাযহাবের ঈমামগন যার কাছে যেটা উত্তম মনে হয়েছে সেইটা গ্রহণ করেছেন। এভাবে শরীয়তে বিভিন্ন বিষয়ে সাহাবীদের বর্নিত ভিন্ন ভিন্ন হাদিস আমল থেকে ঈমামগন আমল করার জন্য নির্দিষ্ট একটা সহি পদ্ধতি গ্রহণ করেছেন। আপনিতো একসাথে সব গুলো আমল করতে পারবেন না বা এক ওয়াক্ত একেক রকম আমল করতে পারবেন না এতে ইবাদতের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হবে। এবং এই আমল কোরআন হাদিসের ভিতর থেকেই নেয়া হয়েছে বাহির থেকে নয়।এবং এ গুলো তাদের ব্যক্তিগত অভিমত ও নয়।অনেক ফকিহগন অনেক গুলো আলাদা আলাদা পথ মত নির্বাচন করলে ও সবচেয়ে গ্রহণ যোগ্য ও প্রসিদ্ধ হয় চার ফকিহ ঈমামের চারটি মত পথ বা পদ্ধতি। এরা শরীয়তের অনুশাসন গুলোর প্রতিটা বিষয়ে দুলনা থেকে কবর পর্যন্ত কোরআন এবং হাদিস আলোকে এমন বিচার বিশ্লেষণ করে মত পদ্ধতি নির্ধারণ করেছেন যে কিয়ামত পর্যন্ত নতুন কোন ইজমা কিয়াস বিষয় ছাড়া শরীয়তের মুল কোন বিষয়ে হাতই দিতে হবেনা।যেমন-তাওহীদ, ঈমান,নামাজ,রোজা,হজ্জ,যাকাত,তাকদীর,ফেরেস্তা,জান্নাত,জাহান্নাম ইত্যাদি।পরবতী আলেমগন ফকিহগন এই চার ঈমামের বইগুলো পড়ে এটা উপলব্ধি করেন যে এখানে নতুন করে এদের বাইরে গিয়ে মত পথ প্রকাশের আর কোন সুযোগই নাই সুযোগ রেখে ও যাননি।তাই তারা এই চার মাযহাব থেকে তাদের কাছে যেটা ভাল লেগেছে সেটা অনুসরন করেছেন।আর আহলে হাদিস সৃষ্টি হয়েছে ১২৪৬ হিজরীতে রাণী ভিক্টোরিয়া থেকে অনুমতি নিয়ে বৃটিশ আমলে এই সেই দিন। আর লা মাযহাব সৃষ্টি হয়েছে ১৮০০ শতাব্দীর শেষের দিকে এদের নিয়ে এখানে সংক্ষিপ্ত পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। আহলে হাদিস বা লা মাযহাব যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে চান না তাদের জন্য শরীয়ত মানা অত্যন্ত কঠিন। তাই আপনি আমি যেহেতু ফেকার ঐসব বিষয়ের পার্থক্য বুঝিনা একটা মাযহাবই পরিপূর্ণ অনুসরণ করাই উত্তম। আর যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে হবে না বলে মনে করেন তারা ও তো মাযহাব মানতে হবেনা বলে যে ফকিহগন বা আলেমগন মত প্রকাশ করেছেন তাদেকেই অনুসরণ করতেছেন তাদের কথা অনুযায়ী চলতেছেন পক্ষান্তরে কোন না কোন ফকিহ আলেমকেই তো মানতেছেন আর এটারই নাম তাকলীদ বা অনুসরণ বা মাযহাব।আর রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন দ্বীনের ব্যাপারে ইলমের ব্যাপারে আমার যুগই শ্রেষ্ঠ আলেমগনই শ্রেষ্ঠ তারপর সাহাবী যুগ তারপর তাবেই যুগ তারপর তবে তাবেই যুগ তারপর তারপর ধারাবাহিক নিকৃষ্ট । ঈমাম আবু হানিফা যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তাবেঈ ছিলেন সাহাবীদের থেকে সরাসরি হাদিস নিয়েছেন পড়েছেন অন্যান্য ঈমামগন ও যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তবে তাবেই ছিলেন তাদেরকে অনুসরণ না করে কি তাদের তুলনায় নিকৃষ্ট যুগের ১২৪৬ হিজরির আহলে হাদিস নাসির উদ্দিন আলবানী,১৯০০খৃষ্টাব্দের মওদুদী,২০০০খৃষ্টাব্দীর লা মাযহাবী ডাঃজাকের নায়েক,আহলে হাদিস আব্দু রাজ্জাক,দেওবন্দী,আজহারী,মাদানীদেরকে অনুসরণ করব? নিজেদের পথভ্রষ্ট করব। এই জন্যই বলেছি আহলে হক চার ঈমামের চার মাযহাবের যে কোন একটিই পরিপূর্ণ অনুসরণ করুন। এখান থেকে কিছু ওখান থেকে কিছু সুবিধা অনুযায়ী আমল গ্রহণ যোগ্য নয়। বোখারী শরীফের লেখক ঈমাম বোখারী পর্যন্ত মাযহাব অনুসুরন করেছেন তিনি শাফী মাযহাব অনুসুরন করতেন, জিগ্গেস করে দেখুন তাঁর তুলনায় আমি আপনি শায়খরা কি?
ভুলতো করলেন।তাবেইনদের কোন কিছুই হাদিস নয়।
এই হুজুর সব সঠিক কথাই বলে।উনার কথা তারা বুঝবেনা যাদেরকে
ইতিমধ্যে আহলে হাদীসরা উল্টো এবং ভুল ব্যাখ্যা করে করে গোমরা করে ফেলেছে।
@@hurbalamedia6655 ahle Hadis kauke bhul bhujai ni ar baki je mazhab ache tader moddhe sudhu mot ar parthko jonno alda hoiche kintu kono ahle Hadis ar name diye ba hanafi hambali salafi maleki 1ti mazahab thik bole Sobai ke bhul bola jabe na
Islam ar dorkar nijer jonno tai janar jonno nije shikha orjon korte hobe
Tobei asol baper ta jante parbe
Karo ondho vokto hole seta murkha mi chara kichu noi hok seta ahle Hadis ar baki 4 mazhab
Karo MISTI khota sune abege pore sob khota manle hobe arbi porte parina amra akn kar chele meye ra kintu bangla to porte pari ar joto hadis ache sob bangla te paoya jai internet a search koren ar poren
Allah sotik rasta thik dekhabe kintu study korte hobe alem olamara hocche guide book ar moto bistarito jante sahajjo kore rar shate Jodi nijer mehenot jodi jog koren Islam ar onek kichu jante parben hujur ar kache masswala jante gele 70% agei jana hoi jabe baki 30% hujur puron kore dibe
Ami bangladeshi chara pakistan india onek alem mufti der waz suni ara jkn kono topic arquestions answered kore tkn Uttar a bole tkn 1 St oii somodhe joto hadis ache sob tarpor 4 imam ar kar konta mot sei topic niye
Study korte hobe ar je gulo bhul sei gulo jante hobe sotik ta grohon korte hobe
Murko ke manus dhoka dite pare gani ke noi to dhoka baz ke cinte karo khota noi study age korte hobe tarpor hujur ar waz sunte tahole hujur ar motoved bujte sohoj hobe
হাদিস কাহাকে বলে। ভুল বুঝাবেন না।
Boring
হাদীস সম্পর্কে এত সুন্দর যুক্তিগ্রাহ্য বক্তব্য ইতিপূর্বে শুনিনি। এই অকাট্য যুক্তি মনে নেয়াই প্রকৃত ইমানদারের উচিৎ বলে মনে করি।
Muke Quran r Rasul(S) er onusoroner kotha bolsen kintu Asole apni ek Jon Gora Hanafi!
আসল কথার চেয়ে আজেবাজে কথা বেশি বলে সময় নষ্ট করেছেন বেশি।আঞ্চলিক অশুদ্ধ উচ্চারণে ওয়াজ করা অনুচিত।
Boktafullbedaty