#আহলে
HTML-код
- Опубликовано: 19 окт 2024
- ╔═══════════ஜ۩۩ஜ══════════╗
║ ▓▒ একে ঘাটলাবাগ ইসলামিক সেন্টার ▒▓║
╚═══════════ஜ۩۩ஜ══════════╝
✋✋🏿 - আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ - ✋✋🏿
🔴🔴 প্রতিদিন নতুন ভিডিও পেতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রইব করুন ।
🔴🔴 AK Ghatlabag islamic center চ্যানেলে আপনাকে স্বাগতম ।
🔴🔴 একে ঘাটলাবাগ ইসলামিক সেন্টার সবার কথা বলে ।
🔴🔴 ✅ Like | ✅Comment | ✅ Share | ✅ Subscribe ।
🔵🔵 ভিডিও এবং প্রচার করে মিডিয়ার মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে
🔵🔵 ভিডিও ধারনেঃ এ,ক ঘাটলাবাগ ইসলামিক সেন্টার
🔵🔵 যোগাযোগ করুন- 0199576931
🔵🔴 আলোচনায় ► মাওলানা ইসমাইল সাহেব
🔴 বিষয়
►আহলে হাদিসের ভন্ডামি ফাঁস
► নতুন ইসলামী ওয়াজ পেতে আমাদের চ্যানেলটি সবাই সাবস্ক্রাইব করুন
► ইসলাম প্রচারে আমাদের কে সাহায্য করুন।
► নতুন নতুন ভিডিও পেতে আমাদের চ্যানেল কে সাবস্ক্রাইব করুন ।
► দ্বীনের জন্য ইসলাম প্রচারের জন্য ভিডিও সবার কাছে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো।
Facebook page :- / akghatlabagi. .
RUclips Link :- www.youtube.co....
🔴 Please ✅ Like ✅Comment ✅ Share and ✅ Subscribe our channel
অনেক ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে বল্লেও হুজুরের যুক্তিগুলো চমৎকার।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহু খাইরান বারাকা্ললাহু ফি হায়য়াতিহী সুস্থ থাকুন শুভকামনা রইলো ধন্যবাদ আপনাকে মুহতারাম, অনেক সুন্দর , গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্য উপাত্ত সহ আলোচনা,
মাশাল্লাহ্...অসাধারণ দলিল। আল্লাহ্ পাক এই হজরতের হায়াত বৃদ্ধি করুণ।
মাশাআল্লাহ। এভাবে তাদের মুখোশ উন্মোচন করতে থাকুন মহান আল্লাহ সহায় হবেন ইনশাআল্লাহ।
মাশাআল্লাহ,
আমার প্রিয় ব্যাক্তি, আল্লাহ হযরত কে নেক হায়াত দান করুন।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ মারহাবা। খুব সুন্দর আলোচনা আল্লাহ পাক কবুল করুন এবং মুসলমানদের কে খমা করুন আমিন।
ماشاءالله
جزاك الله خير فى الدارين
মাসা আল্লাহ্ বারাকাললাহু ফি হায়া তি আমিন
আলহামদুলিল্লাহ আহলে হাদিসই উত্তম🌹💝
কারন আমরা আল্লাহ ও নবির কথা মানি
কোনো ইমামের না।।।
তোমরা শায়েখ পুজারি বন্ধ করুন
তোমরা শাইখউল-একবার গুগল আর ইউটুবের তাকলীদ কর। নিজেদের তো ৫টা হাদিসও ঠিক মতো জানা নাই আর নাম দিসে 'আহলে হাদিস'
তোমারা নবীজী সাঃ এর কথা মানো তোমার মুখে সেটা বলে না তোমার গায়ে সেটা বলে না
কোরআন হাদীস মানেন হাদীস গুলো কে বর্ণনা করেছেন আহলে হাদীস ভাই
@user-pv5rv4kপুজা হিন্দুদের শব্দ। মুসলমানের শব্দ হবে মাজার জিয়ারত। মাজারজিয়ারত নবিজির সুন্নত। আলহামদুলিল্লাহ। d1b
ماشاءاللہ جزاک اللہ خیر فی الدارین
অনেক সুন্দর অালোচনা।
দ্বিতীয় পর্ব চাই।
মাশা আল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
Good waz so reasonable Allah helps us
Very much wise discussion which should be notified to the learned Alims of Ahle Hadith spreading Fitna against Hanafi Mazhab.
Amin
হাদীস সম্পর্কে এত সুন্দর যুক্তিগ্রাহ্য বক্তব্য ইতিপূর্বে শুনিনি। এই অকাট্য যুক্তি মনে নেয়াই প্রকৃত ইমানদারের উচিৎ বলে মনে করি।
রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাঃ এ-র তরিকা অনুযায়ী আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ইবাদত করুন আমিন।
ماشاء الله تبارك الرحمن ربي يحفظك ويسعدك
সুন্দর আলোচনা চলবে হুজুর ধন্যবাদ
Onek valo laglo !! Alhamdulliha
আল্লাহ, আপনি হুজুরের নেক হায়াত দান করেন।
আল্লাহু আকবার
মৌলভী সাহেব আপনাকে আল্লামা টাইটেল দিয়েছে যে হোক, কিন্তু মুসলমানদের মুসলিম থাকতে দিয়েন ভাগ করিয়েন না , ধন্যবাদ ।
Ata alada kora noy borong kisu kisu vul theke manush ke shothik pothe ane ak rakhar chesta
মুছলমান কে ভাগ কৰিছে আহলে হাদিছ ৰাই টো কৰিছে।তাৰা হানাফি দেৰকে মুছলমান মনে কৰে না।দেখা যায় এৰাই হাদিচ নিয়ে বদমাইছ ছি কৰেন।
আল্লাহর আইন ও রাসুলুল্লাহ সাঃ এর তরিকা মোতাবেক ইবাদতই হলো আল্লাহর ইবাদত। অন্য তরিকা ইসলাম বিদ্বেষী তরিকা।
সুবহানাল্লাহ চমৎকার
🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
Good
চমেৎকার
মাশাআল্লাহ্
অনেক সুন্দর অালোচনা
Secterian division is forbidden (Haram) in Islam that mentioned in Al-Qur'an Surah 3 Al-Imran Verse 103 and Surah 6 Al-An'Am Verse 159.
আপনার কথা শুনে মনে হয় এলম সব নোয়াখালী চলে গেছে।
আপনার মনে হয় আপনার নোয়াখালী গিয়ে ইলম শিক্ষা করা প্রয়োজন।
এ কথা বলার দ্বারা আপনি কি বুঝাতে চান
@@MdRofiq-bm4qqশুধু গল্প নয়,হাদিস -কোরআন ছাড়া বয়ান করাই গোমরাহি।
❤সুবহানআল্লাহ ❤আলহামদুলিল্লাহ ❤আল্লাহু❤আকবার❤❤❤❤❤
একেই বলে মগজ ধোলায়।প্রথমে কিছু কোরআন হাদিসের কথা বলে পরে কিচ্ছা কাহিনী দিয়ে মগজ ধুলায় করা হলো। ইমাম আবু হানিফা রহিমুল্লাহ কি কোন হাদসের বই লিখে গেছেন?
না।
গাঁজা সেবন ছাড়াই আহলে বাতেলরা মাতাল। 😁😁😁😁🤣🤣🤣🤣
আলহামদুলিল্লাহ।
ماشاءالله
আলহামদুলিল্লাহ। জাযাকাল্লাহ।
ভালো করে শোনলে মজা পাবেন।
মাসাল্লাহ
Masha,allah❤
হুজুর আপনি যে বিতর সালাত সম্পর্কে বললেন সব সহীহ হাদীস, হাদীস নাম্বার গুলো দিন, দেখতে চাই
মাশাল্লাহ
Thik
মাশাঅাল্লাহ্
মুজতাহিদ আলেমের জন্য মাযহায মানা ফরজ ওয়াজিব সুন্নাত কোনটিই নয়। মাযহাব মানা না মানার আগে আমাদের জানতে হবে মাযহাব কি?এবং কেন হয়েছে?আমি সংক্ষেপে এতটুকু বলতে পারি যে কোরআন এবং হাদিসের অস্পষ্ট বিষয় এবং শরীয়তের অনুশাসন গুলো পালনের ক্ষেত্রে সাহাবায়েকেরামের বিভিন্ন মত পদ্ধতি থেকে একটা মত পথ পদ্ধতি চয়েস করা এবং সে অনুযায়ী আমল করার নামই হচ্ছে মাযহাব।যেমন-কয়েকটা উদাহারন দিই - রাসুল( সাঃ)কে সাহাবায়েকেরাম বিভিন্ন ভাবে নামাজ পড়তে দেখেছেন তিনি কখনো নামাজ পড়ার সময় বুকে হাত বেধেঁছেন কখনো নাভীর নীচে বেধেঁছেনন আাবার কখনো হাত একেবারে হাত ছেঁড়ে দিয়েও পড়েছেন,আমিন কখনো জোরে বলেছেন কখনো আস্তে বা নীরবে বলেছেন। তিনি কখনো দুই সিজদার পর সামান্য বসে উঠে যেতেন আবার কখনো সরাসরি উঠে যেতেন।তিনি কখনো সুরা ফাতেহা অবশ্যই পড়তে বলেছেন আবার কখনো হুজুরের সাথে সাথে পড়তে নিষেধ করেছেন তিনি কখনো কোরআন যখন তিলোয়াত করা হয় তখন নিরবে শুনে থাকার জন্য বলেন দেখুন এসব হাদিস গুলো কিন্তু হুজুরের সাথে থাকা সাহাবীরাই বর্নণা করেছেন এগুলোকে আপনি অস্বীকার করতে পারেন না বা পারবেন না।এখন কথা হচ্ছে উক্ত বিভিন্ন পদ্ধতি থেকে মাযহাবের ঈমামগন যার কাছে যেটা উত্তম মনে হয়েছে সেইটা গ্রহণ করেছেন। এভাবে শরীয়তে বিভিন্ন বিষয়ে সাহাবীদের বর্নিত ভিন্ন ভিন্ন হাদিস আমল থেকে ঈমামগন আমল করার জন্য নির্দিষ্ট একটা সহি পদ্ধতি গ্রহণ করেছেন। আপনিতো একসাথে সব গুলো আমল করতে পারবেন না বা এক ওয়াক্ত একেক রকম আমল করতে পারবেন না এতে ইবাদতের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হবে। এবং এই আমল কোরআন হাদিসের ভিতর থেকেই নেয়া হয়েছে বাহির থেকে নয়।এবং এ গুলো তাদের ব্যক্তিগত অভিমত ও নয়।অনেক ফকিহগন অনেক গুলো আলাদা আলাদা পথ মত নির্বাচন করলে ও সবচেয়ে গ্রহণ যোগ্য ও প্রসিদ্ধ হয় চার ফকিহ ঈমামের চারটি মত পথ বা পদ্ধতি। এরা শরীয়তের অনুশাসন গুলোর প্রতিটা বিষয়ে দুলনা থেকে কবর পর্যন্ত কোরআন এবং হাদিস আলোকে এমন বিচার বিশ্লেষণ করে মত পদ্ধতি নির্ধারণ করেছেন যে কিয়ামত পর্যন্ত নতুন কোন ইজমা কিয়াস বিষয় ছাড়া শরীয়তের মুল কোন বিষয়ে হাতই দিতে হবেনা।যেমন-তাওহীদ, ঈমান,নামাজ,রোজা,হজ্জ,যাকাত,তাকদীর,ফেরেস্তা,জান্নাত,জাহান্নাম ইত্যাদি।পরবতী আলেমগন ফকিহগন এই চার ঈমামের বইগুলো পড়ে এটা উপলব্ধি করেন যে এখানে নতুন করে এদের বাইরে গিয়ে মত পথ প্রকাশের আর কোন সুযোগই নাই সুযোগ রেখে ও যাননি।তাই তারা এই চার মাযহাব থেকে তাদের কাছে যেটা ভাল লেগেছে সেটা অনুসরন করেছেন।আর আহলে হাদিস সৃষ্টি হয়েছে ১২৪৬ হিজরীতে রাণী ভিক্টোরিয়া থেকে অনুমতি নিয়ে বৃটিশ আমলে এই সেই দিন। আর লা মাযহাব সৃষ্টি হয়েছে ১৮০০ শতাব্দীর শেষের দিকে এদের নিয়ে এখানে সংক্ষিপ্ত পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। আহলে হাদিস বা লা মাযহাব যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে চান না তাদের জন্য শরীয়ত মানা অত্যন্ত কঠিন। তাই আপনি আমি যেহেতু ফেকার ঐসব বিষয়ের পার্থক্য বুঝিনা একটা মাযহাবই পরিপূর্ণ অনুসরণ করাই উত্তম। আর যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে হবে না বলে মনে করেন তারা ও তো মাযহাব মানতে হবেনা বলে যে ফকিহগন বা আলেমগন মত প্রকাশ করেছেন তাদেকেই অনুসরণ করতেছেন তাদের কথা অনুযায়ী চলতেছেন পক্ষান্তরে কোন না কোন ফকিহ আলেমকেই তো মানতেছেন আর এটারই নাম তাকলীদ বা অনুসরণ বা মাযহাব।আর রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন দ্বীনের ব্যাপারে ইলমের ব্যাপারে আমার যুগই শ্রেষ্ঠ আলেমগনই শ্রেষ্ঠ তারপর সাহাবী যুগ তারপর তাবেই যুগ তারপর তবে তাবেই যুগ তারপর তারপর ধারাবাহিক নিকৃষ্ট । ঈমাম আবু হানিফা যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তাবেঈ ছিলেন সাহাবীদের থেকে সরাসরি হাদিস নিয়েছেন পড়েছেন অন্যান্য ঈমামগন ও যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তবে তাবেই ছিলেন তাদেরকে অনুসরণ না করে কি তাদের তুলনায় নিকৃষ্ট যুগের ১২৪৬ হিজরির আহলে হাদিস নাসির উদ্দিন আলবানী,১৯০০খৃষ্টাব্দের মওদুদী,২০০০খৃষ্টাব্দীর লা মাযহাবী ডাঃজাকের নায়েক,আহলে হাদিস আব্দু রাজ্জাক,দেওবন্দী,আজহারী,মাদানীদেরকে অনুসরণ করব? নিজেদের পথভ্রষ্ট করব। এই জন্যই বলেছি আহলে হক চার ঈমামের চার মাযহাবের যে কোন একটিই পরিপূর্ণ অনুসরণ করুন। এখান থেকে কিছু ওখান থেকে কিছু সুবিধা অনুযায়ী আমল গ্রহণ যোগ্য নয়। বোখারী শরীফের লেখক ঈমাম বোখারী পর্যন্ত মাযহাব অনুসুরন করেছেন তিনি শাফী মাযহাব অনুসুরন করতেন, জিগ্গেস করে দেখুন তাঁর তুলনায় আমি আপনি শায়খরা কি?
ভাই সাঈদ আনসারী আপনার কথার সাথে আমিও একমত মাশাআল্লাহ
♥ আলহামদুলিল্লাহ!
আপনি একেবারে বিস্তারিত ভাবে
আলোচনা করে বুঝিয়ে দিয়েছে
♥ আল্লাহ কবুল করুন ♥
@Nazrul Mohammed Islam তুমি একজন তার ছিড়া মূর্খ জাহেল বেহায়া মানুষ। তুমার মত মূর্খ মানুষকে আমি নিষেধ করিতেছি আমার কোন কমেন্টে এসে মন্তব্য বা কমেন্ট দিবে না, তুমার নসিত আমার লাগবে না।পাগল ছাগল।
You are correctly correct
মিথ্যাচার ইসলাম অনুমোদন করে না।
হুজুর আপনার কথাগুলু ভাল কিন্তআপনার মত অনেক সময় শ্রোতামন্ডলির নেই।সুধু বেসি সময়খেপনের জন্য ভালো ভালো লাগেনা
❤
যারা দলিল দিয়ে কথা বলে তারাই উত্তম।
সুন্নাহের দলিল কি কি তা আগে জানতে হবে । সেখানে গড়বড় হলেই দলাদলি ।
Vi tomar Kase dolil dilei ki na dilei ki tomi to kisoi bojbana ,sodo dolil dolil koira lafaw ,
@@amirrohan2306 Right vai !! যারা দলিল দলিল করে তারা আসলে আমলের জন্য দলিল চায় না, শুধু হয়রানী । তাদের অধিকাংশ মসজিদইে যায় না, এমন কি নামাজই পড়ে না, বরং কম্বলের নিচে ঢুকে টিপাটিপি করে (মোবাইল) ঈমানী দায়িত্ব পালন করে !!
আপনি মুনাযারাগুলো দেখুন, এমন কোনো মুনাযারা দেখিনি য়েখানে মাযহাবীরা শক্ত দলিল ছাড়া কথা বলেছে; বরং তারা কথা দিয়ে মুনাযারায় আসে না !!! তাহলে নতুন দল গড়ে মুসলমানকে বিভাজিত করার যৌক্তিকতা কি ?? এতে কাদের লাভ হলো ??
মুসলিমদের ইতিহাস ১৪০০ বছরের আর দলিলওয়ালা এসেছে বৃটিশদের হাত ধরে ১৯৩০ সালে ভারত উপ মহাদেশে।
Very good talk❤❤❤❤❤
আল্লাহ্ হুজুরকে বেলায়েত দিন।
কামালাতে নবূয়াত দান করুন।
দ্বিতীয় পর্ব চাই।
QA
A@a@@@a@@@
@@m.jakirhossain578 I
Mashallh
Mas Allah kuhb Sundr waz
আলহামদুলিল্লাহ
মাশা-আল্লাহ
কোরআন সুন্না সহি ভাবে যারা সব কিছু মানে বা পালন করে তারাই আহলুল হাদিস সহি আকিদার নাম হলো আহলে হাদিস
আহলে হাদিস আর এক নতুন মাযহাব।
ভ্রান্ত আকিদার নাম আহলে হদস
এই সংজ্ঞাটা আপনার। আহলুল হাদীস পরিভাষাটা আরবি। তাই, আরবিদের সংজ্ঞাও আমরা নেই না।তাদের মধ্যে যারা বড় বড় আলেম,তাদের সংজ্ঞা আমরা গ্রহণ করি।
আহলুল হাদিস আমিও না,আপনিও না।হতে পারে, আমরা আহলুল হাদীসগণের অনুসারী। কারণ, আহলুল হাদিস হলেন তাঁরা, যারা হাদীসের পন্ডিত অর্থাৎ হাদীসের অবস্থা, ব্যাখ্যা,শুদ্ধাশুদ্ধী,রাবীগণের পরিচিতি, কে কোন দিন কি বলছেন, তার সম্পর্কে কে কি বলছেন, সে গ্রহণযোগ্য কি-না ইত্যাদি ইত্যাদি তারা হলেন আহলুল হাদীস।তারা কুরআন অস্বীকার করে না।কুরআনকে কুরআন দিয়ে বুঝার চেষ্টা করে প্রথমে।না বুঝতে পারলে হাদীস দিয়ে বুঝতে চেষ্টা করে। অর্থাৎ প্রান্তিক হয়ে যায়নি বরং সাহাবিদের নীতি,সালফে সালেহীনদের নীতি অনুসরণ করে।
সেই দৃষ্টিতে হানাফি, সুন্নি,মাজহাবি লা-মাজহাবি যিনিই উক্ত শর্তগুলো পূরণ করেন,তারাই হলেন আহলুল হাদীস।
জাল হাদীস রচনাকারীরদের নাম আহলে হাদীস।
তাই নাকি। এজন্য সাহাবাদের মানেন না, পুরা কালিমা মানেন না,২০রাকাত তারাবি মানেন না। সঠিক হাদিস মানেন বলে তাহাজ্জুদ বা সালাতুল লাইল সারা বছরের নামাজ কে রমাজানেই শুধু মানে তারাবি বলে চালিয়ে দেন।
আমি পাগল যে খলিফা উমার উসমানদের কথা না সুনে কাজ্জাব বিন রাজ্জাকের কথা সুনবো??????
এই মিথ্যা ভুল ব্যাখ্যা থেকে সঠিক পথে আসুন ইসমাইল সাহেব
মুজতাহিদ আলেমের জন্য মাযহায মানা ফরজ ওয়াজিব সুন্নাত কোনটিই নয়। মাযহাব মানা না মানার আগে আমাদের জানতে হবে মাযহাব কি?এবং কেন হয়েছে?আমি সংক্ষেপে এতটুকু বলতে পারি যে কোরআন এবং হাদিসের অস্পষ্ট বিষয় এবং শরীয়তের অনুশাসন গুলো পালনের ক্ষেত্রে সাহাবায়েকেরামের বিভিন্ন মত পদ্ধতি থেকে একটা মত পথ পদ্ধতি চয়েস করা এবং সে অনুযায়ী আমল করার নামই হচ্ছে মাযহাব।যেমন-কয়েকটা উদাহারন দিই - রাসুল( সাঃ)কে সাহাবায়েকেরাম বিভিন্ন ভাবে নামাজ পড়তে দেখেছেন তিনি কখনো নামাজ পড়ার সময় বুকে হাত বেধেঁছেন কখনো নাভীর নীচে বেধেঁছেনন আাবার কখনো হাত একেবারে হাত ছেঁড়ে দিয়েও পড়েছেন,আমিন কখনো জোরে বলেছেন কখনো আস্তে বা নীরবে বলেছেন। তিনি কখনো দুই সিজদার পর সামান্য বসে উঠে যেতেন আবার কখনো সরাসরি উঠে যেতেন।তিনি কখনো সুরা ফাতেহা অবশ্যই পড়তে বলেছেন আবার কখনো হুজুরের সাথে সাথে পড়তে নিষেধ করেছেন তিনি কখনো কোরআন যখন তিলোয়াত করা হয় তখন নিরবে শুনে থাকার জন্য বলেন দেখুন এসব হাদিস গুলো কিন্তু হুজুরের সাথে থাকা সাহাবীরাই বর্নণা করেছেন এগুলোকে আপনি অস্বীকার করতে পারেন না বা পারবেন না।এখন কথা হচ্ছে উক্ত বিভিন্ন পদ্ধতি থেকে মাযহাবের ঈমামগন যার কাছে যেটা উত্তম মনে হয়েছে সেইটা গ্রহণ করেছেন। এভাবে শরীয়তে বিভিন্ন বিষয়ে সাহাবীদের বর্নিত ভিন্ন ভিন্ন হাদিস আমল থেকে ঈমামগন আমল করার জন্য নির্দিষ্ট একটা সহি পদ্ধতি গ্রহণ করেছেন। আপনিতো একসাথে সব গুলো আমল করতে পারবেন না বা এক ওয়াক্ত একেক রকম আমল করতে পারবেন না এতে ইবাদতের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হবে। এবং এই আমল কোরআন হাদিসের ভিতর থেকেই নেয়া হয়েছে বাহির থেকে নয়।এবং এ গুলো তাদের ব্যক্তিগত অভিমত ও নয়।অনেক ফকিহগন অনেক গুলো আলাদা আলাদা পথ মত নির্বাচন করলে ও সবচেয়ে গ্রহণ যোগ্য ও প্রসিদ্ধ হয় চার ফকিহ ঈমামের চারটি মত পথ বা পদ্ধতি। এরা শরীয়তের অনুশাসন গুলোর প্রতিটা বিষয়ে দুলনা থেকে কবর পর্যন্ত কোরআন এবং হাদিস আলোকে এমন বিচার বিশ্লেষণ করে মত পদ্ধতি নির্ধারণ করেছেন যে কিয়ামত পর্যন্ত নতুন কোন ইজমা কিয়াস বিষয় ছাড়া শরীয়তের মুল কোন বিষয়ে হাতই দিতে হবেনা।যেমন-তাওহীদ, ঈমান,নামাজ,রোজা,হজ্জ,যাকাত,তাকদীর,ফেরেস্তা,জান্নাত,জাহান্নাম ইত্যাদি।পরবতী আলেমগন ফকিহগন এই চার ঈমামের বইগুলো পড়ে এটা উপলব্ধি করেন যে এখানে নতুন করে এদের বাইরে গিয়ে মত পথ প্রকাশের আর কোন সুযোগই নাই সুযোগ রেখে ও যাননি।তাই তারা এই চার মাযহাব থেকে তাদের কাছে যেটা ভাল লেগেছে সেটা অনুসরন করেছেন।আর আহলে হাদিস সৃষ্টি হয়েছে ১২৪৬ হিজরীতে রাণী ভিক্টোরিয়া থেকে অনুমতি নিয়ে বৃটিশ আমলে এই সেই দিন। আর লা মাযহাব সৃষ্টি হয়েছে ১৮০০ শতাব্দীর শেষের দিকে এদের নিয়ে এখানে সংক্ষিপ্ত পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। আহলে হাদিস বা লা মাযহাব যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে চান না তাদের জন্য শরীয়ত মানা অত্যন্ত কঠিন। তাই আপনি আমি যেহেতু ফেকার ঐসব বিষয়ের পার্থক্য বুঝিনা একটা মাযহাবই পরিপূর্ণ অনুসরণ করাই উত্তম। আর যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে হবে না বলে মনে করেন তারা ও তো মাযহাব মানতে হবেনা বলে যে ফকিহগন বা আলেমগন মত প্রকাশ করেছেন তাদেকেই অনুসরণ করতেছেন তাদের কথা অনুযায়ী চলতেছেন পক্ষান্তরে কোন না কোন ফকিহ আলেমকেই তো মানতেছেন আর এটারই নাম তাকলীদ বা অনুসরণ বা মাযহাব।আর রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন দ্বীনের ব্যাপারে ইলমের ব্যাপারে আমার যুগই শ্রেষ্ঠ আলেমগনই শ্রেষ্ঠ তারপর সাহাবী যুগ তারপর তাবেই যুগ তারপর তবে তাবেই যুগ তারপর তারপর ধারাবাহিক নিকৃষ্ট । ঈমাম আবু হানিফা যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তাবেঈ ছিলেন সাহাবীদের থেকে সরাসরি হাদিস নিয়েছেন পড়েছেন অন্যান্য ঈমামগন ও যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তবে তাবেই ছিলেন তাদেরকে অনুসরণ না করে কি তাদের তুলনায় নিকৃষ্ট যুগের ১২৪৬ হিজরির আহলে হাদিস নাসির উদ্দিন আলবানী,১৯০০খৃষ্টাব্দের মওদুদী,২০০০খৃষ্টাব্দীর লা মাযহাবী ডাঃজাকের নায়েক,আহলে হাদিস আব্দু রাজ্জাক,দেওবন্দী,আজহারী,মাদানীদেরকে অনুসরণ করব? নিজেদের পথভ্রষ্ট করব। এই জন্যই বলেছি আহলে হক চার ঈমামের চার মাযহাবের যে কোন একটিই পরিপূর্ণ অনুসরণ করুন। এখান থেকে কিছু ওখান থেকে কিছু সুবিধা অনুযায়ী আমল গ্রহণ যোগ্য নয়। বোখারী শরীফের লেখক ঈমাম বোখারী পর্যন্ত মাযহাব অনুসুরন করেছেন তিনি শাফী মাযহাব অনুসুরন করতেন, জিগ্গেস করে দেখুন তাঁর তুলনায় আমি আপনি শায়খরা কি?
@@shahedansary7610 আছালামুআলাইকুম.
এই লেখাটা আমার দরকার।খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আর আহলে হাদীস ভাইদের সাথে প্রায়ই আমার বাকবিতন্ডা হয়।
এই লেখাটাতো কপি করতে পারছি নাহ..
একটু সাহায্য করেন
@@MehediHasan-xm9hqওয়াআলাইকুমসসালাম,ভাই কারো সাহায্যে Screenshot দিয়ে নিয়ে নিতে পারেন ।
মাওলানা ইসমাইল সাহেব সটিক। তুমি মিথ্যুক।
মাশাআল্লাহ
যারা ইসমাইল সাহেব কে ভুল বলছেন তারা মুসলিম না।
Oi mia kotha hisab kore bolben hut kore akta kisu bole felben na
তুই মুশরিক
@@kanglusquad9526 আপনি যাকে মুশরিক - বলেছেন, সে যদি মুশরিক না হয় তাহলে আপনি মুশরিক ! এই কারণে কথা বলতে হলে হিসাব কর বলতে হয়।
@user-kh9ks1gg!m
1b
নাইস
এই হুজুরের জর্দা খাওয়া একটু বেসিই হোয়েছে
সারাজীবন চৌকিদারী করলাম থানা চিনলাম না
তেমনি এই হুজুরের দশা সারাজীবন কোরআন হাদিস পড়লাম কিন্তু আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুল কে চিনতে পারলাম না 😭😓
তুইত আহলে খবিছ।
Quran is our main document. It is written from the very beginning. Allah took the responsibility to preserve it. So it is debate less. On the other hand hadis written near after 250 years. Allah didn't taken responsibility to protect hadis. So at first we should follow the quran secondly sohee hadis. It will be best way not to pass any comments about hasan and moudu hadis.
মুজতাহিদ আলেমের জন্য মাযহায মানা ফরজ ওয়াজিব সুন্নাত কোনটিই নয়। মাযহাব মানা না মানার আগে আমাদের জানতে হবে মাযহাব কি?এবং কেন হয়েছে?আমি সংক্ষেপে এতটুকু বলতে পারি যে কোরআন এবং হাদিসের অস্পষ্ট বিষয় এবং শরীয়তের অনুশাসন গুলো পালনের ক্ষেত্রে সাহাবায়েকেরামের বিভিন্ন মত পদ্ধতি থেকে একটা মত পথ পদ্ধতি চয়েস করা এবং সে অনুযায়ী আমল করার নামই হচ্ছে মাযহাব।যেমন-কয়েকটা উদাহারন দিই - রাসুল( সাঃ)কে সাহাবায়েকেরাম বিভিন্ন ভাবে নামাজ পড়তে দেখেছেন তিনি কখনো নামাজ পড়ার সময় বুকে হাত বেধেঁছেন কখনো নাভীর নীচে বেধেঁছেনন আাবার কখনো হাত একেবারে হাত ছেঁড়ে দিয়েও পড়েছেন,আমিন কখনো জোরে বলেছেন কখনো আস্তে বা নীরবে বলেছেন। তিনি কখনো দুই সিজদার পর সামান্য বসে উঠে যেতেন আবার কখনো সরাসরি উঠে যেতেন।তিনি কখনো সুরা ফাতেহা অবশ্যই পড়তে বলেছেন আবার কখনো হুজুরের সাথে সাথে পড়তে নিষেধ করেছেন তিনি কখনো কোরআন যখন তিলোয়াত করা হয় তখন নিরবে শুনে থাকার জন্য বলেন দেখুন এসব হাদিস গুলো কিন্তু হুজুরের সাথে থাকা সাহাবীরাই বর্নণা করেছেন এগুলোকে আপনি অস্বীকার করতে পারেন না বা পারবেন না।এখন কথা হচ্ছে উক্ত বিভিন্ন পদ্ধতি থেকে মাযহাবের ঈমামগন যার কাছে যেটা উত্তম মনে হয়েছে সেইটা গ্রহণ করেছেন। এভাবে শরীয়তে বিভিন্ন বিষয়ে সাহাবীদের বর্নিত ভিন্ন ভিন্ন হাদিস আমল থেকে ঈমামগন আমল করার জন্য নির্দিষ্ট একটা সহি পদ্ধতি গ্রহণ করেছেন। আপনিতো একসাথে সব গুলো আমল করতে পারবেন না বা এক ওয়াক্ত একেক রকম আমল করতে পারবেন না এতে ইবাদতের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হবে। এবং এই আমল কোরআন হাদিসের ভিতর থেকেই নেয়া হয়েছে বাহির থেকে নয়।এবং এ গুলো তাদের ব্যক্তিগত অভিমত ও নয়।অনেক ফকিহগন অনেক গুলো আলাদা আলাদা পথ মত নির্বাচন করলে ও সবচেয়ে গ্রহণ যোগ্য ও প্রসিদ্ধ হয় চার ফকিহ ঈমামের চারটি মত পথ বা পদ্ধতি। এরা শরীয়তের অনুশাসন গুলোর প্রতিটা বিষয়ে দুলনা থেকে কবর পর্যন্ত কোরআন এবং হাদিস আলোকে এমন বিচার বিশ্লেষণ করে মত পদ্ধতি নির্ধারণ করেছেন যে কিয়ামত পর্যন্ত নতুন কোন ইজমা কিয়াস বিষয় ছাড়া শরীয়তের মুল কোন বিষয়ে হাতই দিতে হবেনা।যেমন-তাওহীদ, ঈমান,নামাজ,রোজা,হজ্জ,যাকাত,তাকদীর,ফেরেস্তা,জান্নাত,জাহান্নাম ইত্যাদি।পরবতী আলেমগন ফকিহগন এই চার ঈমামের বইগুলো পড়ে এটা উপলব্ধি করেন যে এখানে নতুন করে এদের বাইরে গিয়ে মত পথ প্রকাশের আর কোন সুযোগই নাই সুযোগ রেখে ও যাননি।তাই তারা এই চার মাযহাব থেকে তাদের কাছে যেটা ভাল লেগেছে সেটা অনুসরন করেছেন।আর আহলে হাদিস সৃষ্টি হয়েছে ১২৪৬ হিজরীতে রাণী ভিক্টোরিয়া থেকে অনুমতি নিয়ে বৃটিশ আমলে এই সেই দিন। আর লা মাযহাব সৃষ্টি হয়েছে ১৮০০ শতাব্দীর শেষের দিকে এদের নিয়ে এখানে সংক্ষিপ্ত পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। আহলে হাদিস বা লা মাযহাব যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে চান না তাদের জন্য শরীয়ত মানা অত্যন্ত কঠিন। তাই আপনি আমি যেহেতু ফেকার ঐসব বিষয়ের পার্থক্য বুঝিনা একটা মাযহাবই পরিপূর্ণ অনুসরণ করাই উত্তম। আর যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে হবে না বলে মনে করেন তারা ও তো মাযহাব মানতে হবেনা বলে যে ফকিহগন বা আলেমগন মত প্রকাশ করেছেন তাদেকেই অনুসরণ করতেছেন তাদের কথা অনুযায়ী চলতেছেন পক্ষান্তরে কোন না কোন ফকিহ আলেমকেই তো মানতেছেন আর এটারই নাম তাকলীদ বা অনুসরণ বা মাযহাব।আর রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন দ্বীনের ব্যাপারে ইলমের ব্যাপারে আমার যুগই শ্রেষ্ঠ আলেমগনই শ্রেষ্ঠ তারপর সাহাবী যুগ তারপর তাবেই যুগ তারপর তবে তাবেই যুগ তারপর তারপর ধারাবাহিক নিকৃষ্ট । ঈমাম আবু হানিফা যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তাবেঈ ছিলেন সাহাবীদের থেকে সরাসরি হাদিস নিয়েছেন পড়েছেন অন্যান্য ঈমামগন ও যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তবে তাবেই ছিলেন তাদেরকে অনুসরণ না করে কি তাদের তুলনায় নিকৃষ্ট যুগের ১২৪৬ হিজরির আহলে হাদিস নাসির উদ্দিন আলবানী,১৯০০খৃষ্টাব্দের মওদুদী,২০০০খৃষ্টাব্দীর লা মাযহাবী ডাঃজাকের নায়েক,আহলে হাদিস আব্দু রাজ্জাক,দেওবন্দী,আজহারী,মাদানীদেরকে অনুসরণ করব? নিজেদের পথভ্রষ্ট করব। এই জন্যই বলেছি আহলে হক চার ঈমামের চার মাযহাবের যে কোন একটিই পরিপূর্ণ অনুসরণ করুন। এখান থেকে কিছু ওখান থেকে কিছু সুবিধা অনুযায়ী আমল গ্রহণ যোগ্য নয়। বোখারী শরীফের লেখক ঈমাম বোখারী পর্যন্ত মাযহাব অনুসুরন করেছেন তিনি শাফী মাযহাব অনুসুরন করতেন, জিগ্গেস করে দেখুন তাঁর তুলনায় আমি আপনি শায়খরা কি?
@@shahedansary7610 Khub sundar bolechen kintu sakole ak mot hobena jatoi amra bojhai karon ALLAAHR RASUL(S) bolechen amar ummat er modhye 73ta dal hobe tar modhye 72ta dal jahanname jabe matra 1ti dal jannate jabe, sei dalti holo ahle sunnah. (Ahle sunnah wal jamat)
@Fozlu Hoque, We need to understand the hadith first and then talk. The simple syllabus method in the sea of knowledge is called madhhab. It is like a doctor's prescription, medicine cannot be taken if it is good, it takes expert advice and those who do not understand are 100% ignorant.
@@shahedansary7610ভাই আবু হানিফা রাহ: যদি সঠিক হয় তাহলে তিনি কেন বল্লেন যে,যদি তোমরা দেখ আমার কোন হাদিস সহি হাদিসের বিপরিতে যাচ্ছে তাহলে আমার ওই হাদিস তোমরা দেওয়ালে ছুরে মার,আর আহলে হাদিস দলটি ঠিক এটাই করে ইনশাআল্লাহ। তাই মাযহাব যদি মানতে হয় তো আহলে হাদিস দলটি সবার কথা মানেন, কারন সব ইমাম গন একি কথা বলেছেন।সুতরাং মাযহাবের দোহায় দিবেন না, মানলে মানেন না মানলে না মানেন বাট মাযহাব কে দায়ি করবেন না, মাযহাব যদি সত্যি মানতেন তাহলে সহি হাদিসের বিপরিত হাদিস গুলো দেওয়ালে ছুরে মারতেন।আল্লাহ আপনাকে বুঝার তোফিক দান করুক আমীন।
জাঝাকাল্লাহ।
Watch unique banking to know about the hukum of Allah SWT
💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝
➡️👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍⬅️
Muatta imam malik
Musnad a ahmad
Ei hadish 2ti kar kar & kobe lekha hoyeche bolte hobe
বয়ানগুলা কিতাব আকারে ছাপালে ভাল হতো।তথ্য উপাত্ত সহকারে।
Wonderful
ভালো
Masha Allah
সবার মত আপনিও ভাইরাল হতে চান
আপনি কাহাকে বলতেছেন বাইরাল হতেচায় এই হুজুর যদি বাইরাল হবার ইচ্ছে থাকত তাহলে আপনার জন্মের পুর্বে বাইরাল হতে পারত। হুজুর এমন সময় এই কথা বলতেছেন যখন গোটা মসলিম সমাজ লামাজহাবী দের চক্রের সিকার।
nc
👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍
➡️👏👏👏👏👏👏👏👏👏👏👏👏👏👍💝⬅️
হুজুরের কুযুক্তির একটি উদাহরণ হল, ফেনী কি রকম এর উদাহরণ হল সাদা নাই ফিল্মি মিষ্টি
অল্প শিক্ষা জাতির জন্য ভয়ংকর
Mashalla
দ্বিতীয় পর্ব চাই
হুজুর এসব বিষয় সাধারণ মানুষের সাথে আলোচনার কোন বিষয় নয়। যারা আহলে হাদিসের কথা বলেন তারা এই লাইনের খুব উচ্চ শিক্ষিত আলেম। আপনারা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করুন আমরা দেখব কার বিদ্যার কত দৌড়।
মুজতাহিদ আলেমের জন্য মাযহায মানা ফরজ ওয়াজিব সুন্নাত কোনটিই নয়। মাযহাব মানা না মানার আগে আমাদের জানতে হবে মাযহাব কি?এবং কেন হয়েছে?আমি সংক্ষেপে এতটুকু বলতে পারি যে কোরআন এবং হাদিসের অস্পষ্ট বিষয় এবং শরীয়তের অনুশাসন গুলো পালনের ক্ষেত্রে সাহাবায়েকেরামের বিভিন্ন মত পদ্ধতি থেকে একটা মত পথ পদ্ধতি চয়েস করা এবং সে অনুযায়ী আমল করার নামই হচ্ছে মাযহাব।যেমন-কয়েকটা উদাহারন দিই - রাসুল( সাঃ)কে সাহাবায়েকেরাম বিভিন্ন ভাবে নামাজ পড়তে দেখেছেন তিনি কখনো নামাজ পড়ার সময় বুকে হাত বেধেঁছেন কখনো নাভীর নীচে বেধেঁছেনন আাবার কখনো হাত একেবারে হাত ছেঁড়ে দিয়েও পড়েছেন,আমিন কখনো জোরে বলেছেন কখনো আস্তে বা নীরবে বলেছেন। তিনি কখনো দুই সিজদার পর সামান্য বসে উঠে যেতেন আবার কখনো সরাসরি উঠে যেতেন।তিনি কখনো সুরা ফাতেহা অবশ্যই পড়তে বলেছেন আবার কখনো হুজুরের সাথে সাথে পড়তে নিষেধ করেছেন তিনি কখনো কোরআন যখন তিলোয়াত করা হয় তখন নিরবে শুনে থাকার জন্য বলেন দেখুন এসব হাদিস গুলো কিন্তু হুজুরের সাথে থাকা সাহাবীরাই বর্নণা করেছেন এগুলোকে আপনি অস্বীকার করতে পারেন না বা পারবেন না।এখন কথা হচ্ছে উক্ত বিভিন্ন পদ্ধতি থেকে মাযহাবের ঈমামগন যার কাছে যেটা উত্তম মনে হয়েছে সেইটা গ্রহণ করেছেন। এভাবে শরীয়তে বিভিন্ন বিষয়ে সাহাবীদের বর্নিত ভিন্ন ভিন্ন হাদিস আমল থেকে ঈমামগন আমল করার জন্য নির্দিষ্ট একটা সহি পদ্ধতি গ্রহণ করেছেন। আপনিতো একসাথে সব গুলো আমল করতে পারবেন না বা এক ওয়াক্ত একেক রকম আমল করতে পারবেন না এতে ইবাদতের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হবে। এবং এই আমল কোরআন হাদিসের ভিতর থেকেই নেয়া হয়েছে বাহির থেকে নয়।এবং এ গুলো তাদের ব্যক্তিগত অভিমত ও নয়।অনেক ফকিহগন অনেক গুলো আলাদা আলাদা পথ মত নির্বাচন করলে ও সবচেয়ে গ্রহণ যোগ্য ও প্রসিদ্ধ হয় চার ফকিহ ঈমামের চারটি মত পথ বা পদ্ধতি। এরা শরীয়তের অনুশাসন গুলোর প্রতিটা বিষয়ে দুলনা থেকে কবর পর্যন্ত কোরআন এবং হাদিস আলোকে এমন বিচার বিশ্লেষণ করে মত পদ্ধতি নির্ধারণ করেছেন যে কিয়ামত পর্যন্ত নতুন কোন ইজমা কিয়াস বিষয় ছাড়া শরীয়তের মুল কোন বিষয়ে হাতই দিতে হবেনা।যেমন-তাওহীদ, ঈমান,নামাজ,রোজা,হজ্জ,যাকাত,তাকদীর,ফেরেস্তা,জান্নাত,জাহান্নাম ইত্যাদি।পরবতী আলেমগন ফকিহগন এই চার ঈমামের বইগুলো পড়ে এটা উপলব্ধি করেন যে এখানে নতুন করে এদের বাইরে গিয়ে মত পথ প্রকাশের আর কোন সুযোগই নাই সুযোগ রেখে ও যাননি।তাই তারা এই চার মাযহাব থেকে তাদের কাছে যেটা ভাল লেগেছে সেটা অনুসরন করেছেন।আর আহলে হাদিস সৃষ্টি হয়েছে ১২৪৬ হিজরীতে রাণী ভিক্টোরিয়া থেকে অনুমতি নিয়ে বৃটিশ আমলে এই সেই দিন। আর লা মাযহাব সৃষ্টি হয়েছে ১৮০০ শতাব্দীর শেষের দিকে এদের নিয়ে এখানে সংক্ষিপ্ত পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। আহলে হাদিস বা লা মাযহাব যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে চান না তাদের জন্য শরীয়ত মানা অত্যন্ত কঠিন। তাই আপনি আমি যেহেতু ফেকার ঐসব বিষয়ের পার্থক্য বুঝিনা একটা মাযহাবই পরিপূর্ণ অনুসরণ করাই উত্তম। আর যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে হবে না বলে মনে করেন তারা ও তো মাযহাব মানতে হবেনা বলে যে ফকিহগন বা আলেমগন মত প্রকাশ করেছেন তাদেকেই অনুসরণ করতেছেন তাদের কথা অনুযায়ী চলতেছেন পক্ষান্তরে কোন না কোন ফকিহ আলেমকেই তো মানতেছেন আর এটারই নাম তাকলীদ বা অনুসরণ বা মাযহাব।আর রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন দ্বীনের ব্যাপারে ইলমের ব্যাপারে আমার যুগই শ্রেষ্ঠ আলেমগনই শ্রেষ্ঠ তারপর সাহাবী যুগ তারপর তাবেই যুগ তারপর তবে তাবেই যুগ তারপর তারপর ধারাবাহিক নিকৃষ্ট । ঈমাম আবু হানিফা যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তাবেঈ ছিলেন সাহাবীদের থেকে সরাসরি হাদিস নিয়েছেন পড়েছেন অন্যান্য ঈমামগন ও যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তবে তাবেই ছিলেন তাদেরকে অনুসরণ না করে কি তাদের তুলনায় নিকৃষ্ট যুগের ১২৪৬ হিজরির আহলে হাদিস নাসির উদ্দিন আলবানী,১৯০০খৃষ্টাব্দের মওদুদী,২০০০খৃষ্টাব্দীর লা মাযহাবী ডাঃজাকের নায়েক,আহলে হাদিস আব্দু রাজ্জাক,দেওবন্দী,আজহারী,মাদানীদেরকে অনুসরণ করব? নিজেদের পথভ্রষ্ট করব। এই জন্যই বলেছি আহলে হক চার ঈমামের চার মাযহাবের যে কোন একটিই পরিপূর্ণ অনুসরণ করুন। এখান থেকে কিছু ওখান থেকে কিছু সুবিধা অনুযায়ী আমল গ্রহণ যোগ্য নয়। বোখারী শরীফের লেখক ঈমাম বোখারী পর্যন্ত মাযহাব অনুসুরন করেছেন তিনি শাফী মাযহাব অনুসুরন করতেন, জিগ্গেস করে দেখুন তাঁর তুলনায় আমি আপনি শায়খরা কি?
Explain easily &short languages.Must we will understand.Why run long by speak & using meaningless story.Main thing lost.Is it teaching.Please give up extra story.Come to the main affairs & point.We are short brain Muslims.We can't absorb technical & extra language.For that reason after few times we forget all.Consider please & thanks.
আবু হানিফার লেখা একটা নামাজ শিক্ষা বই পর্যন্ত দুনিয়ায় নেই। তাহলে কে কোথায় আবু হানিফার নামাজ পাইলো?
এটা ভন্ডামি ছাড়া আর কিছুই না।
আল্লামা শব্দের অর্থ কী
জ্ঞানী, বা শিক্ষাবিদ
বিষেশ জ্ঞানি।
যুগ শ্রেষ্ঠ জ্ঞানী
আপনাদের মতো মলৌভিদের জন্য বহু মুসলমান ইসলাম থেকে দুরে সরে যাচ্ছে। এর জন্য আপনাদেরকে দায়ী থাকতে হবে। হাশরের ময়দানে আমরা আপনাদেরকে দায়ী করব।
এই হুজুর সব সঠিক কথাই বলে।উনার কথা তারা বুঝবেনা যাদেরকে
ইতিমধ্যে আহলে হাদীসরা উল্টো এবং ভুল ব্যাখ্যা করে করে গোমরা করে ফেলেছে।
আহালে হাদিস রা জদি মনে করে আমাদেরত মত ই ভাল আরসব মন্দ তাহলে অরা আহালেখবিস
Thik bolechen
আপনি তাদের মতো একজন
@@mukulmahmud297নাউজুবিল্লাহ।
আপনি দেখছি নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষাই ছাড়তে পারছেন না।
আহলে হাদিসের বিরোধিতা করা আর মুসলিমদের বিরোধিতা করা একই কথা। যার বিদ্যা বুদ্ধি আছে সে জানে আমরা জানিনা
এই হুজুর সব সঠিক কথাই বলে।উনার কথা তারা বুঝবেনা যাদেরকে
ইতিমধ্যে আহলে হাদীসরা উল্টো এবং ভুল ব্যাখ্যা করে করে গোমরা করে ফেলেছে।
এই লোকটা আহলে হাদীস নামে হাদীস অস্বীকার কারীদের খপ্পরে পড়েছে । আল্লাহ তাকে হিফাজত করুন। আমীন!
আহেলে বাটপার থেকে সাবধান
Nonsense
Not a single ayah from the Quran or a single Hadith has been recited during speeche , so I don’t find any reason to make a comment about you, you are a living witness of the end of the times
Ami thane daksi 😒
🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
খূবভালো
জ্ঞান আছে,তবে এই লোক পক্ষপাতিত্ব করে কথা বলেছে। নিরপেক্ষতা বজাই রাখতে পারেন নি, এবং দলিল দিয়ে না বলে তাবেইন নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন।
গ
গ
গ
@@rezarulkarimkarim7263তোমার থেকে হুজুর শিখতে হবে না। আহম্মক।
Hadis কাকে বলে এ ভন্ড ত জানেই না,,,
এই হুজুর সব সঠিক কথাই বলে।উনার কথা তারা বুঝবেনা যাদেরকে
ইতিমধ্যে আহলে হাদীসরা উল্টো এবং ভুল ব্যাখ্যা করে করে গোমরা করে ফেলেছে।
কিরে বাটপার কি কছ
কেউ কাউকে অপবাদ দিলে সে যদি এই অপবাদের যোগ্য না হয় তাহলে ঐ অপবাদ নিজের উপর আসে। মাওলানা ইসমাইল সাহেব বাংলা দেশের গৌরব। আলহামদুলিল্লাহ।
সরি ভাই তুই হলি বড় ভন্ড তুই হলি বড় মূর্খো এবং বড় বেয়াদব।
❤
আহারে হাদিস!
পুরান পাগলের ভাত নাই নতুন পাগলের আমদানি।
তোরা আহলে হাদিসের বাচ্চারা বেয়াদব তোর বাপের থেকে বয়সে বড় হইবে তুই তাকে বলোশ পুরান পাগলে ভাত পায় না নতুন পাগলের আমদানি
নাউজুবিল্লাহ। তুমি হিংসুক।
আসল কথার চেয়ে আজেবাজে কথা বেশি বলে সময় নষ্ট করেছেন বেশি।আঞ্চলিক অশুদ্ধ উচ্চারণে ওয়াজ করা অনুচিত।
,,,☺️☺️☺️☺️
Sohih Akida r Sunnahr Aloke Ref. Soho bolte hobe.Apni nijer moto bakha korsen! Ja grohonio noy! Al Quran r Rasul(S), Sahabi,tabein der onusor korte bobe!Allah Subhanata'ala apnake hedayet dan Korun!
মুজতাহিদ আলেমের জন্য মাযহায মানা ফরজ ওয়াজিব সুন্নাত কোনটিই নয়। মাযহাব মানা না মানার আগে আমাদের জানতে হবে মাযহাব কি?এবং কেন হয়েছে?আমি সংক্ষেপে এতটুকু বলতে পারি যে কোরআন এবং হাদিসের অস্পষ্ট বিষয় এবং শরীয়তের অনুশাসন গুলো পালনের ক্ষেত্রে সাহাবায়েকেরামের বিভিন্ন মত পদ্ধতি থেকে একটা মত পথ পদ্ধতি চয়েস করা এবং সে অনুযায়ী আমল করার নামই হচ্ছে মাযহাব।যেমন-কয়েকটা উদাহারন দিই - রাসুল( সাঃ)কে সাহাবায়েকেরাম বিভিন্ন ভাবে নামাজ পড়তে দেখেছেন তিনি কখনো নামাজ পড়ার সময় বুকে হাত বেধেঁছেন কখনো নাভীর নীচে বেধেঁছেনন আাবার কখনো হাত একেবারে হাত ছেঁড়ে দিয়েও পড়েছেন,আমিন কখনো জোরে বলেছেন কখনো আস্তে বা নীরবে বলেছেন। তিনি কখনো দুই সিজদার পর সামান্য বসে উঠে যেতেন আবার কখনো সরাসরি উঠে যেতেন।তিনি কখনো সুরা ফাতেহা অবশ্যই পড়তে বলেছেন আবার কখনো হুজুরের সাথে সাথে পড়তে নিষেধ করেছেন তিনি কখনো কোরআন যখন তিলোয়াত করা হয় তখন নিরবে শুনে থাকার জন্য বলেন দেখুন এসব হাদিস গুলো কিন্তু হুজুরের সাথে থাকা সাহাবীরাই বর্নণা করেছেন এগুলোকে আপনি অস্বীকার করতে পারেন না বা পারবেন না।এখন কথা হচ্ছে উক্ত বিভিন্ন পদ্ধতি থেকে মাযহাবের ঈমামগন যার কাছে যেটা উত্তম মনে হয়েছে সেইটা গ্রহণ করেছেন। এভাবে শরীয়তে বিভিন্ন বিষয়ে সাহাবীদের বর্নিত ভিন্ন ভিন্ন হাদিস আমল থেকে ঈমামগন আমল করার জন্য নির্দিষ্ট একটা সহি পদ্ধতি গ্রহণ করেছেন। আপনিতো একসাথে সব গুলো আমল করতে পারবেন না বা এক ওয়াক্ত একেক রকম আমল করতে পারবেন না এতে ইবাদতের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হবে। এবং এই আমল কোরআন হাদিসের ভিতর থেকেই নেয়া হয়েছে বাহির থেকে নয়।এবং এ গুলো তাদের ব্যক্তিগত অভিমত ও নয়।অনেক ফকিহগন অনেক গুলো আলাদা আলাদা পথ মত নির্বাচন করলে ও সবচেয়ে গ্রহণ যোগ্য ও প্রসিদ্ধ হয় চার ফকিহ ঈমামের চারটি মত পথ বা পদ্ধতি। এরা শরীয়তের অনুশাসন গুলোর প্রতিটা বিষয়ে দুলনা থেকে কবর পর্যন্ত কোরআন এবং হাদিস আলোকে এমন বিচার বিশ্লেষণ করে মত পদ্ধতি নির্ধারণ করেছেন যে কিয়ামত পর্যন্ত নতুন কোন ইজমা কিয়াস বিষয় ছাড়া শরীয়তের মুল কোন বিষয়ে হাতই দিতে হবেনা।যেমন-তাওহীদ, ঈমান,নামাজ,রোজা,হজ্জ,যাকাত,তাকদীর,ফেরেস্তা,জান্নাত,জাহান্নাম ইত্যাদি।পরবতী আলেমগন ফকিহগন এই চার ঈমামের বইগুলো পড়ে এটা উপলব্ধি করেন যে এখানে নতুন করে এদের বাইরে গিয়ে মত পথ প্রকাশের আর কোন সুযোগই নাই সুযোগ রেখে ও যাননি।তাই তারা এই চার মাযহাব থেকে তাদের কাছে যেটা ভাল লেগেছে সেটা অনুসরন করেছেন।আর আহলে হাদিস সৃষ্টি হয়েছে ১২৪৬ হিজরীতে রাণী ভিক্টোরিয়া থেকে অনুমতি নিয়ে বৃটিশ আমলে এই সেই দিন। আর লা মাযহাব সৃষ্টি হয়েছে ১৮০০ শতাব্দীর শেষের দিকে এদের নিয়ে এখানে সংক্ষিপ্ত পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। আহলে হাদিস বা লা মাযহাব যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে চান না তাদের জন্য শরীয়ত মানা অত্যন্ত কঠিন। তাই আপনি আমি যেহেতু ফেকার ঐসব বিষয়ের পার্থক্য বুঝিনা একটা মাযহাবই পরিপূর্ণ অনুসরণ করাই উত্তম। আর যারা কোন মাযহাবই অনুসরণ করতে হবে না বলে মনে করেন তারা ও তো মাযহাব মানতে হবেনা বলে যে ফকিহগন বা আলেমগন মত প্রকাশ করেছেন তাদেকেই অনুসরণ করতেছেন তাদের কথা অনুযায়ী চলতেছেন পক্ষান্তরে কোন না কোন ফকিহ আলেমকেই তো মানতেছেন আর এটারই নাম তাকলীদ বা অনুসরণ বা মাযহাব।আর রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন দ্বীনের ব্যাপারে ইলমের ব্যাপারে আমার যুগই শ্রেষ্ঠ আলেমগনই শ্রেষ্ঠ তারপর সাহাবী যুগ তারপর তাবেই যুগ তারপর তবে তাবেই যুগ তারপর তারপর ধারাবাহিক নিকৃষ্ট । ঈমাম আবু হানিফা যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তাবেঈ ছিলেন সাহাবীদের থেকে সরাসরি হাদিস নিয়েছেন পড়েছেন অন্যান্য ঈমামগন ও যুগ শ্রেষ্ঠ ফকিহ আলেম মুজতাহিদ তবে তাবেই ছিলেন তাদেরকে অনুসরণ না করে কি তাদের তুলনায় নিকৃষ্ট যুগের ১২৪৬ হিজরির আহলে হাদিস নাসির উদ্দিন আলবানী,১৯০০খৃষ্টাব্দের মওদুদী,২০০০খৃষ্টাব্দীর লা মাযহাবী ডাঃজাকের নায়েক,আহলে হাদিস আব্দু রাজ্জাক,দেওবন্দী,আজহারী,মাদানীদেরকে অনুসরণ করব? নিজেদের পথভ্রষ্ট করব। এই জন্যই বলেছি আহলে হক চার ঈমামের চার মাযহাবের যে কোন একটিই পরিপূর্ণ অনুসরণ করুন। এখান থেকে কিছু ওখান থেকে কিছু সুবিধা অনুযায়ী আমল গ্রহণ যোগ্য নয়। বোখারী শরীফের লেখক ঈমাম বোখারী পর্যন্ত মাযহাব অনুসুরন করেছেন তিনি শাফী মাযহাব অনুসুরন করতেন, জিগ্গেস করে দেখুন তাঁর তুলনায় আমি আপনি শায়খরা কি?
কুতুবে সিত্তার কোন হাদিস বইয়ে ঈমাম আবু হানিফা রহঃ রাবী এমন কোন হাদিস কারো জানা থাকলে জানাবেন দয়া করে ।
Jana nei
Ya, Allah Amaderke Ahle khobis and Ahle moudodir fetna the ke hifajot koren Aamiin
আমিন
2porbo chi
আমারও প্রশ্ন আল্লামা শব্দের অর্থ কি
মহাজ্ঞানী
বিষেশ জ্ঞানি।
Boktafullbedaty
55456th and 5june and 53a the first time in 4a and to 5jun 4june 8for 5
http mawlana and the first time 4june and 3the to the 4first 48th I have the first 4months 4ure4 4543456
আল্লাহ রহমানুর রাহিম সঠিক তাওহীদ এবং সহি সুন্নত বোঝার মানার তৌফিক দিন আমিন। ইসমাইল সাহেব আপনি আবু হানিফার মাযহাবের তাকলিদ করেন না পূর্বে এবং বর্তমানে সকল আলেমদের তাকলিদ করেন। আহলে হাদিসের লোকজন আলেমদের কাছে জানে বুঝে মানে তার অর্থ, তার অর্থ এই নয় আপনাদের মত পীরের বুযুর্গের পায়ে ধরে চুমু খাওয়া, যা বলবে বোবার মত চুপ করে বসে থাকবে আহলে হাদিস এমন নয়
বোকা আহেলে বাটপার
Aro jante hope. Bivvranre boro fasad