হুজুর আপনার আলোচনা অনেক সুন্দর খুব ভালো লাগে আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘ আয়ু দান করুন। গাদি রে খুম এর আলোচনা শুনতে চাই আপনার মুখ থেকে ইনশাআল্লাহ সম্পূর্ণ আলোচনা চাই।
প্রথমত আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি অত:পর আল্লাহর কাছে দরখাস্ত করি আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আপনাকে হায়াতে তাইয়েবা দান করুন এবং উত্তম প্রতিদান দেন যাতে আমরা আরও বেশি বেশি জানার সুযোগ লাভ করতে পারি।
সালামালাইকুম ভাই আপনি বলেছেন হুজুরের ব্যাখা সঠিক দের এক সাহাবায়ে কেরাম নবীকরাম সাঃ কবরস্থ করলেন সাহাবায়ে কেরামের নামটা ভুলে গেছি নবী করীম সাঃ দেখলেন কবরের মাটি চাপা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে তখন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ বলতেই থাকলেন উনার সাথে সকল সাহাবায়ে কেরামও বলতে থাকলেন সুবানাল্লাহ সুবানাল্লাহ বলতে থাকলে কবে কবরে আজাব না হলে কবরের মাটি চাপ দিবে এই হাদিসটা কি মিথ্যা আপনারা বলেন আমরা হাদিস মান বিশ্ব নবীজির মুখের বাণী কোরআনটা ও নবীজির মুখের বাণী ডায়রেক আপনাদের জন্য কি আল্লাহতালা ধরাই দিছিলো কোরআন কিন্তু দোনোটাই মানতে হবে দোনোটাই মানতে হবে মানতে হবে চার মাস পরে মানুষটা তৈরি হওয়ার পরে মার পেটের ভিতর রুহু ফুফুকে দে মানুষটা তৈরি হয় নাই তখন ফুঁকে দেয় একটা লাস্টটা তো পুরাই তৈরি কবরে রাখার পরে কি আবার আবারো ওটাকে আল্লাহলাতালা ফুকে দিতে পারবে না দিতে পারবেন আর আল্লাহ সবই পারে
আলহামদুলিল্লাহ।শ্রদ্ধেয় অধ্যক্ষ মোজাম্মেল হক সাহেব,সাব্বাস । নিরেট খাটি বিষয় প্রকাশের জন্য।বেশীর ভাগ আলেম-মাওলানা এসব বিষয়ে ভুল তর্জমা করার মাধ্যমে মানুষকে বিভ্রান্ত করে থাকে।এখন আপনার নির্ভুল পরিস্কার ব্যাখ্যা ও তর্জমার আলোকে মনের অন্ধকার দুরিভুত হয়েছে।
বেশ কিছু আলিমের তাফসির শুনি কিন্তু মোজাম্মেল হুজুরের তীরধানের পর তার মত কাউকে পাওয়া যাবে কি না আল্লাহ জানেন। আল্লাহর কাছে আমাদের চাওয়া উনার মতো করে আরও আলিম দান করুন।
সম্মানিত মহোদয়। আসসালামু আলাইকুম। আমি আপনার বেশ কটি বক্তব্য শুনেছি এবং ইতিপূর্বে অন্য বক্তারও বিভিন্ন বিষয়ের বক্তব্য শুনেছি। আমি একজন সাধারণ শ্রোতা মাত্র। ইসলাম সম্পর্কে কোন জ্ঞান নাই বলতে গেলে। একটি বিষয় আপনার কাছে আমি জানতে চাই তা হলো আমাদের দেশে বিভিন্ন বক্তার বক্তব্যের পার্থক্যের কারণে যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হচ্ছে তা নিরসনের কোনো ব্যবস্থা আপনারা করছেন না কেন? যে কেউ যেভাবে খুশী কোরআন হাদীসের ব্যাখ্যা দিচ্ছেন। এর তো একটা শৃঙ্খলা থাকা উচিৎ। একজন খলিফা তথা শাসক আপনারা নির্বাচন করতে পারেন না, যার নির্দেশনায় ইসলামের বিষয়গুলোর ব্যাখ্যা আসবে। আমরা সাধারণ মানুষ সঠিক পথ খোজে পেতে চাই। বিভ্রান্তির মধ্যে থেকে কোথায় গিয়ে দাড়বো বলেন ? আমাদের সাধ্য নাই ইসলামকে শুরু থেকে অধ্যয়ন করার। একমাত্র অবলম্বন আলেমগন। এই আলেমগনের মতো পার্থক্যের মধ্যে থেকে কি করে ইসলামকে সঠিকভাবে জানবো ? যেটুকু জেনে এসেছি তার মধ্যে থেকেও বিভ্রান্ত হচ্ছি। কারণ বর্তমান যুগে এসে অনেকেই বলছেন আমাদের পূর্ব পুরুষেরা ভুল করে এসেছেন। তাহলে সঠিক যে কোনটা তা বুঝবো কি করে ? আমার অজ্ঞতার জন্য ক্ষমা করবেন। তবে একটি বিষয় বুঝিনা সব আলেমরা কেন একইভাবে ব্যাখ্যা দেন না ? কেন এর জন্য কোনো গাইড লাইন নাই ? বেয়াদবি ক্ষমা করবেন। আল্লাহ আপনাকে সূস্থ্য রাখুন। আসসালামু আলাইকুম।
ভাই আপনার কথাটা আমিও বলি কিন্তু বর্তমানে আমাদের সমাজের সাধারণ মানুষ হচ্ছে হুজুগে চলে, আবেগে চলে, আর বর্তমানে যারা ওয়াজের নামে মাঠ কাঁপাচ্ছে তারা কোরআন থেকে কথা বলে খুব কম, ওরা কোনো এক মানুয়াট কাহিনি শুর দিয়ে বলে মানুষকে আবেগে ফেলে দেয় আর হাদিস বলে চালিয়ে দেয়, ওরা মুলত ধর্ম বেবসায়ি, এদের সংখা বেসি এদের পিছনে লোক বেসি তো ওদের বেপারে সত্য ডুলে ধরলে ওরা মানবেনা বরং সত্যের বিরুদ্ধে সাধারন মানুষকে খেপিয়ে তুলবে, পরিসেসে বারাবাড়ি মারামারি করবে, যেমন, কিছুদিন পুর্বে দেখেছেন বাইতুম মোকাররম মসজিদে, আবার এস্তেমায় কিভাবে মারামারি হইছে, এমন আরো বহু হইছে, তাই অনেকেই চায়না এসব নিয়ে বেসি কথা বলতে, ধন্যবাদ।
আলহামদুলিল্লাহ। হক সাহেবের মত জ্ঞানী আলেমদের শ্রদ্ধা জানাই।মূল আকর্ষন হলো সূরা আর রহমানের আয়াত - প্রভুই কুরআন বুঝিয়ে থাকেন। অর্থাৎ আলেমদের ভেতর দুটি স্তর রয়েছে। যাদের প্রভু কর্তৃক বুঝানো হয,তাঁরা প্রকৃত জ্ঞানী।এই সত্যটি কুরানেই প্রকাশ করা হয়েছে (17/107) যাদের শুধু প্রাতিষ্ঠানিক বিদ্যা রযেছে,তারা কুরআণ সম্পূর্ণ ভাবে বুঝেনা।কিন্তু যারা প্রভু কর্তৃক সাহায্য পেয়ে থাকে,উহারাই সঠিক ভাবে কুরআন ব্যাখ্যা করতে পারে।
হুুজুর আসসালামু আলাইকুম। মানুষের মাঝে ধর্ম নিয়ে যে ভূল ধারণা আছে সে গুলো নিয়ে আলোচনা করুন এবং আমরা কিভাবে সহীহ আমল করতে পারব সে শিক্ষা নিয়ে আলোচনা করারর অনুরোধ রইল।
" আমাদের ধর্মকে হর্স্যকর করে তুলছি " এধরনের উক্তি এড়িয়ে চলার জন্যে জোর অনুরোধ করছি। আপনি কথায় সংযত হলে ভালো হয়। সকলকে ছোট করে কথা বলাটা আপনার বয়সের কারণ বলে মনে হয়!!
অবশ্যই তিনি সত্য কথা বলেছে।।যারা নাস্তিক/অন্য ধর্ম/ইসলাম সম্পর্কে কম জানে কিন্তু বাস্তবিক এবং সায়েন্টফিক বিষয় সম্পর্কে জানে তারা কিছু হুজুর মৌলবির জন্য ইসলাম কে হাসি তামাশা মনে করে
হুজুর কি বলছে তার কথা মানতে? আপনি কোরআন পরুন অর্থ বুঝে এবং চিন্তা করুন, দেখবেন সব ক্লিয়ার। যারা কোরআানের অর্থ বুঝে-না তাদের কাছে কোনদিন ও তাফসির ভালো লাগবেনা কারন এখানে বানোয়াট কাহিনী ও হাসি ঠাট্টা, কান্না, কৌতুক গীবত নেই।
আল-বারাআ ইবনু ‘আবিব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, আমরা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সঙ্গে আনসার গোত্রের এক ব্যক্তির জানাজায় শরীক হওয়ার জন্য রওয়ানা হয়ে কবরের নিকট গেলাম। কিন্তু তখনও কবর খনন শেষ হয়নি। তাই রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বসলেন এবং আমরাও তাঁর চারিদিকে নীরবে তাঁকে ঘিরে বসে পড়লাম, যেন আমাদের মাথার উপর পাখি বসে আছে। তখন তাঁর হাতে ছিল একখানা লাঠি, তা দিয়ে তিনি মাটিতে আঁচড় কাটছিলেন। অতঃপর তিনি মাথা তুলে দুই বা তিনবার বললেন, তোমরা আল্লাহর নিকট কবরের আযাব হতে আশ্রয় চাও। বর্ণনাকারী জারীর তার আরো উল্লেখ করেন, তিনি (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, মৃত ব্যক্তি তাদের জুতার শব্দ শুনতে পায় যখন তারা ফিরে যেতে থাকে, আর তখনই তাকে বলা হয়, হে অমুক! তোমার রব কে? তোমার দ্বীন কি এবং তোমার নবী (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে? হান্নাদ (রহঃ) বলেন, তিনি (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, অতঃপর তার নিকট দু’জন ফেরেশতা এসে তাকে বসিয়ে উভয়ে প্রশ্ন করে, তোমার রব কে? তখন সে বলে, আমার রব আল্লাহ। তাঁরা উভয়ে তাকে প্রশ্ন করে, তোমার দ্বীন কি? সে বলে, আমার দ্বীন হলো ইসলাম। তারা প্রশ্ন করে, এ লোকটি তোমাদের মধ্যে প্রেরিত হয়েছিলেন, তিনি কে? তিনি বলেন, সে বলে, তিনি আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)। তারপর তারা উভয়ে আবার বলে, তুমি কি করে জানতে পারলে? সে বলে, আমি আল্লাহর কিতাব পড়েছি এবং তার প্রতি ঈমান এনেছি এবং সত্য বলে স্বীকার করেছি। জারীর বর্ণিত হাদীসে রয়েছেঃ এটাই হলো আল্লাহর এ বাণীর অর্থঃ “যারা এ শাশ্বত বাণীতে ঈমান এনেছে তাদেরকে দুনিয়া ও আখিরাতে আল্লাহ সুপ্রতিষ্ঠিত রাখবেন” (সূরাহ ইবরাহীমঃ ২৭)। এরপর বর্ণনাকারী জারীর ও হান্নাদ উভয়ে একইরূপ বর্ণনা করেন। নবী (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ অতঃপর আকাশ হতে একজন ঘোষক ঘোষণা করেন, আমার বান্দা যথাযথ বলেছে। সুতরাং, তার জন্য জান্নাতের একটি বিছানা বিছিয়ে দাও এবং তাকে জান্নাতের পোষাক পরিয়ে দাও। এছাড়া তার জন্য জান্নাতের দিকে একটা দরজা খুলে দাও। তিনি (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, সুতরাং, তার দিকে জান্নাতের স্নিগ্ধকর হাওয়া ও তার সুগন্ধি বইতে থাকে। তিনি আরো বলেন, ঐ দরজা তার দৃষ্টিসীমা পর্যন্ত প্রশস্ত করা হয়। অতঃপর নবী (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কাফিরদের মৃত্যু প্রসঙ্গে বলেন, তার রূহকে তার শরীরে ফিরিয়ে আনা হয় এবং দু’জন ফেরেশতা এসে তাকে বসিয়ে প্রশ্ন করে, তোমার রব কে? সে উত্তর দেয়, হায়! আমি কিছুই জানি না। তারপর তারা প্রশ্ন করেন, তোমার দ্বীন কি? সে বলে, হায়! আমি কিছুই জানি না। তারা প্রশ্ন করে, এ লোকটি তোমাদের মধ্যে প্রেরিত হয়েছিলেন তিনি কে? সে বলে, হায়! আমি তো জানি না। তখন আকাশের দিক হতে একজন ঘোষণাকারী ঘোষণা করেন, সে মিথ্যা বলেছে। সুতরাং, তার জন্য জাহান্নামের একটি বিছানা এনে বিছিয়ে দাও এবং তাকে জাহান্নামের পোষাক পরিয়ে দাও, আর তার জন্য জাহান্নামের দিকে একটা দরজা খুলে দাও। তিনি বলেন, অতঃপর তার দিকে জাহান্নামের উত্তপ্ত বাতাস আসতে থাকে। এছাড়া তার জন্য তার কবরকে সংকীর্ণ করে দেয়া হয়, ফলে তার এক দিকের পাঁজর অপর দিকের পাঁজরের মধ্যে ঢুকে যায়। বর্ণনাকারী জারীর বর্ণিত হাদীসে রয়েছেঃ তিনি (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, অতঃপর তার জন্য এক অন্ধ ও বধির ফেরেশতাকে নিযুক্ত করা হয়, যার সঙ্গে একটি লোহার হাতুড়ী থাকবে, যদি এ দ্বারা পাহাড়কে আঘাত করা হয় তাহলে তা ধূলায় পরিণত হয়ে যাবে। নবী (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, তারপর সে তাকে হাতুড়ী দিয়ে সজোরে আঘাত করতে থাকে, এতে সে বিকট শব্দে চিৎকার করতে থাকে যা মানুষ ও জিন ছাড়া পূর্ব হতে পশ্চিম পর্যন্ত সকল সৃষ্টি জীবই শুনতে পায়। আঘাতের ফলে সে মাটিতে মিশে যায়। তিনি বলেন, অতঃপর (শাস্তি অব্যাহত রাখার জন্য) পুনরায় তাতে রুহ ফেরত দেয়া হয়। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৭৫৩ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
আমার বাহাত্তর বছর বয়সে কোন আলেমের মুখ থেকে শুনি নাই যে বেশির ভাগ আলেমই জাহান্নামে যাবে।কিন্তু এই মাওলানা সাহেবের নিকট থেকে প্রথম জেনেছি বিষয়টি তবে,একটি আয়াতে প্রভু,বলেছেন (2/159)- আমি যেসব স্পষ্ট নিদর্শন ও পথ-নির্দেশা অবতির্ন করিযাছি মানুষের জন্য, কিতাবে উহা স্পষ্ট ভাবে ব্যক্ত করার পর ও,যাহারা ঐ বিষয়গুলি মানুষের কাছ থেকে গোপন রাখে,আল্লাহ তাহাদিগকে লান্ত দেন এবং অভিশাপকারিরাও তাহাদিগকে অভিশাপ দেয় ।অর্থাৎ যারা বিষয়টি জানে এবং মানুষের কাছ থেকে লুকিয়ে রাখে।
Excellent presentation. I would request our alem society to read and research quran time and again. Make public lecture or tafseer quran only. In this connection I would like to say three questions in the grave by munkar-nakir is irrelevant in all respect.
আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন। হুজুর সব সময় বলে যে, আলেমেরা বসেন, গবেষণা করেন, এই যে কবর নিয়ে উনার অনেক বক্তব্য আছে, যেগুলো হঠাৎ কেহু শুনলে একটু উল্টা পাল্টা মনে হবে যে উনি হাদিস মানে না। কিন্তু উনার কথা গুলি কিন্তু আল্লাহর কুরআন থেকে বলা, তাই যারা আলেম আছেন তারা কুরআন নিয়ে আরো গবেষণা করা উচিত।
Thus is very nice of that you appreciated how this Muslim scholar explained the matter clearly and correctly. However, as my brother/sister, I would suggest you that we avoid comparing scholars. Jazakallah Khair.
আলহামদুলিল্লাহ ! আপনার ওয়াজ শুনলে চোখ খুলে যায় ।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুর আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, আল্লাহ তায়ালা আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন।
এই আলেমের বক্তব্য খুব ভালো লাগে,,উনি আল্লাহ প্রদত্ত প্রকৃত জ্ঞানী,,,আমিন
কোরআনের জ্ঞানের সেরা জ্ঞান। উনি কোরানের জ্ঞান বাইরে থেকে কোন কথা বলেন না।
Nono
আলহামদুলিল্লাহ, শুধুমাত্র কোরানের আলোকে কথা বলেন।
মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আদায় করছি,,
পবিত্র কোরআন মজিদ এর তাফসির শোনার তৌফিক দান করেছেন,,,
হে আল্লাহ মওলানা মোজাম্মেল হক সাহেব কে হায়াতে তৈয়াবা দান করুন,,,,
এবং মানব জাতিকে হেদায়েত দান করুন আমিন,,,,
আসসালামু ওয়ালাইকুম হুজুর আমি আপনার একজন বক্ত। আপনার তাফসির গুলো নিয়মিত শুনি। আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীনের নিকট কামনা করছি আপনি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
বাংলাদেশে যদি উনার মত আরো কয়েকজন হুজুর থাকতো আমাদের মত সাধারন লোক কোরআন সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারতাম।আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুক।
Jazakallah hi khairan
Right
আললাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।
আপনি যে আহলে কুরআন তা বোঝা যাচ্ছে আপনি একজন গুমরা পথভ্রষ্ট
হুজুর আমি আপনার বয়ান মন দিয়ে শুনি আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আপনাদের মাধ্যমে কুরআনের আলো চারিদিকে নতুন ভাবে ছড়িয়ে পড়বে
আসসালামু আলাইকুম আমি হুজুরের জন্য আল্লাহর কাছে নেক হায়াত কামনা করছি। আমিন
হুজুৰকে আল্লাহ সুস্বাসথে দীৰ্ঘায়ূ দান কৰুন আল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ্ আল্লাহ্ হুজুরকে সুস্থ ও দীর্ঘায়ু দান করুন আমিন।
আমিন
আমিন
আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘ হায়াত দান করুন .
কোরআনের আলোচনা ভালো লাগে
আলহামদুলিল্লাহ
Assalamu walekum hujur Allahamdullih... আমার প্রিয় হুজুর আমি আল্লাহর জন্য অসংখ্য ভাল পাই....
হুজুর আপনার আলোচনা অনেক সুন্দর খুব ভালো লাগে আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘ আয়ু দান করুন। গাদি রে খুম এর আলোচনা শুনতে চাই আপনার মুখ থেকে ইনশাআল্লাহ সম্পূর্ণ আলোচনা চাই।
আলহামদুলিল্লাহ দোয়া করি আল্লাহ যেন হুজুর কে নেক হায়াত দান করেন আমিন
মুহাম্মদ সঃ এর নির্দেশিত পথই আল্লাহর পবিত্র দরবারে পৌঁছানোর একমাত্র সঠিক সহজ সরল পথ।আর সবই ভ্রান্ত ও বাতিল পথ।
প্রথমত আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি অত:পর আল্লাহর কাছে দরখাস্ত করি আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আপনাকে হায়াতে তাইয়েবা দান করুন এবং উত্তম প্রতিদান দেন যাতে আমরা আরও বেশি বেশি জানার সুযোগ লাভ করতে পারি।
আস সালামু আলাইকুম। হে আললাহ সুবহানুতাললাহ উনাকে নেক হায়াত দান করুন, আমিন।
আললাহ উনাকে দীর্ঘজীবি করুন।উনার দুনিয়ায় কল্যান ও আখেরাতে মুক্তি দিন।
আল্লাহ পাক এই মুরুব্বি হুজুরকে নেক হায়াৎ দান করুন। আমি ওনার নিয়মিত শ্রুতা।
Kecho Kota tik r kecho bol bolchen
@@sofikrohoman1059 a fewer people are so cute in to the same Thistle 9976679ppp09009ukyiu information and may not use 9
এভাবে নয়, আরও সুন্দর করে বলুন।
@@sofikrohoman1059 lpp
He is 100% correct
আলহামদুলিল্লাহ, আমিও নিয়মিত শুনি হুজুরের তাফসির 💚
কোরআন এর সঠিক তফসির আপনার থেকে না শুনলে বুজতাম না সত্যের সন্ধান। আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘায়ু করুক ইসলামের পথে❤️🥰
আলহামদুলিল্লাহ। আলেমদের ব্যাপারে ঠিক কথা বলেছেন।
সালামালাইকুম ভাই আপনি বলেছেন হুজুরের ব্যাখা সঠিক দের এক সাহাবায়ে কেরাম নবীকরাম সাঃ কবরস্থ করলেন সাহাবায়ে কেরামের নামটা ভুলে গেছি নবী করীম সাঃ দেখলেন কবরের মাটি চাপা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে তখন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ বলতেই থাকলেন উনার সাথে সকল সাহাবায়ে কেরামও বলতে থাকলেন সুবানাল্লাহ সুবানাল্লাহ বলতে থাকলে কবে কবরে আজাব না হলে কবরের মাটি চাপ দিবে এই হাদিসটা কি মিথ্যা আপনারা বলেন আমরা হাদিস মান বিশ্ব নবীজির মুখের বাণী কোরআনটা ও নবীজির মুখের বাণী ডায়রেক আপনাদের জন্য কি আল্লাহতালা ধরাই দিছিলো কোরআন কিন্তু দোনোটাই মানতে হবে দোনোটাই মানতে হবে মানতে হবে চার মাস পরে মানুষটা তৈরি হওয়ার পরে মার পেটের ভিতর রুহু ফুফুকে দে মানুষটা তৈরি হয় নাই তখন ফুঁকে দেয় একটা লাস্টটা তো পুরাই তৈরি কবরে রাখার পরে কি আবার আবারো ওটাকে আল্লাহলাতালা ফুকে দিতে পারবে না দিতে পারবেন আর আল্লাহ সবই পারে
ভাই যাদের কে আগুনে পোরানো হয় তাদের কে কবর দেওয়া হয় না তাদের সম্পর্কে বলুন
আলহামদুলিল্লাহ ধন্যবাদ
সুন্দর আলোচনা,
আলহামদুলিল্লাহ।শ্রদ্ধেয় অধ্যক্ষ মোজাম্মেল হক সাহেব,সাব্বাস । নিরেট খাটি বিষয় প্রকাশের জন্য।বেশীর ভাগ আলেম-মাওলানা এসব বিষয়ে ভুল তর্জমা করার মাধ্যমে মানুষকে বিভ্রান্ত করে থাকে।এখন আপনার নির্ভুল পরিস্কার ব্যাখ্যা ও তর্জমার আলোকে মনের অন্ধকার দুরিভুত হয়েছে।
সুবহানাল্লাহ। আল্লাহু আকবর।
হুজুরের ভিডিও আরো বেশি বেশি চাই।
আমার দৃষ্টিতে উনি বাংলাদেশের একজন অন্যতম আলেম।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লহ হুজুরকে সুস্থ ও দীর্ঘায়ু দান করুন আমিন।
বাবার পিঠে জীবিত অবস্থায় থাকে। জীবিত মানুষের কোষও জীবিত।
খুব ভালো কথা আমি তার একজন স্রোতা।।
আপনার কথাগুলো যৌক্তিক এবং কোরআন সম্মত তাই আমি আপনার কথাগুলোর সাথে সহমত পোষন করছি। আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘজীবি করুক আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ হাইয়া কাল্লাহ,
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ।
তাফসির শুনতে অনেক ভালো লাগে আল্লাহ পাক সোনার তৌফিক দান করুন আমিন।
আপনাকে ভাল বাসি আল্লাহর জন্য
বেশ কিছু আলিমের তাফসির শুনি কিন্তু মোজাম্মেল হুজুরের তীরধানের পর তার মত কাউকে পাওয়া যাবে কি না আল্লাহ জানেন। আল্লাহর কাছে আমাদের চাওয়া উনার মতো করে আরও আলিম দান করুন।
সবার সেরা
সম্মানিত মহোদয়।
আসসালামু আলাইকুম।
আমি আপনার বেশ কটি বক্তব্য শুনেছি এবং ইতিপূর্বে অন্য বক্তারও বিভিন্ন বিষয়ের বক্তব্য শুনেছি। আমি একজন সাধারণ শ্রোতা মাত্র। ইসলাম সম্পর্কে কোন জ্ঞান নাই বলতে গেলে। একটি বিষয় আপনার কাছে আমি জানতে চাই তা হলো আমাদের দেশে বিভিন্ন বক্তার বক্তব্যের পার্থক্যের কারণে যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হচ্ছে তা নিরসনের কোনো ব্যবস্থা আপনারা করছেন না কেন? যে কেউ যেভাবে খুশী কোরআন হাদীসের ব্যাখ্যা দিচ্ছেন। এর তো একটা শৃঙ্খলা থাকা উচিৎ। একজন খলিফা তথা শাসক আপনারা নির্বাচন করতে পারেন না, যার নির্দেশনায় ইসলামের বিষয়গুলোর ব্যাখ্যা আসবে। আমরা সাধারণ মানুষ সঠিক পথ খোজে পেতে চাই। বিভ্রান্তির মধ্যে থেকে কোথায় গিয়ে দাড়বো বলেন ? আমাদের সাধ্য নাই ইসলামকে শুরু থেকে অধ্যয়ন করার। একমাত্র অবলম্বন আলেমগন। এই আলেমগনের মতো পার্থক্যের মধ্যে থেকে কি করে ইসলামকে সঠিকভাবে জানবো ? যেটুকু জেনে এসেছি তার মধ্যে থেকেও বিভ্রান্ত হচ্ছি। কারণ বর্তমান যুগে এসে অনেকেই বলছেন আমাদের পূর্ব পুরুষেরা ভুল করে এসেছেন। তাহলে সঠিক যে কোনটা তা বুঝবো কি করে ? আমার অজ্ঞতার জন্য ক্ষমা করবেন। তবে একটি বিষয় বুঝিনা সব আলেমরা কেন একইভাবে ব্যাখ্যা দেন না ? কেন এর জন্য কোনো গাইড লাইন নাই ? বেয়াদবি ক্ষমা করবেন। আল্লাহ আপনাকে সূস্থ্য রাখুন। আসসালামু আলাইকুম।
দুনিয়ায় এমন দল বা গ্রুপ বা প্রতিষ্ঠান পাবেন যাদের মধ্যে কোন মতভেদ নাই।এমন কোন দল বা গ্রপ আছে কি না।থাকলে জানাবেন।
আপনার সাথে একমত পোষন করছি।
হুযোর শুধু কোরয়ান বিস্সাশি।
ভাই আপনার কথাটা আমিও বলি কিন্তু বর্তমানে আমাদের সমাজের সাধারণ মানুষ হচ্ছে হুজুগে চলে, আবেগে চলে, আর বর্তমানে যারা ওয়াজের নামে মাঠ কাঁপাচ্ছে তারা কোরআন থেকে কথা বলে খুব কম, ওরা কোনো এক মানুয়াট কাহিনি শুর দিয়ে বলে মানুষকে আবেগে ফেলে দেয় আর হাদিস বলে চালিয়ে দেয়, ওরা মুলত ধর্ম বেবসায়ি, এদের সংখা বেসি এদের পিছনে লোক বেসি তো ওদের বেপারে সত্য ডুলে ধরলে ওরা মানবেনা বরং সত্যের বিরুদ্ধে সাধারন মানুষকে খেপিয়ে তুলবে, পরিসেসে বারাবাড়ি মারামারি করবে, যেমন, কিছুদিন পুর্বে দেখেছেন বাইতুম মোকাররম মসজিদে, আবার এস্তেমায় কিভাবে মারামারি হইছে, এমন আরো বহু হইছে, তাই অনেকেই চায়না এসব নিয়ে বেসি কথা বলতে, ধন্যবাদ।
Subhanallah Subhanallah Subhanallah Subhanallah Subhanallah Subhanallah Subhanallah Subhanallah Subhanallah Subhanallah Subhanallah Subhanallah
আলহামদুলিল্লাহ। হক সাহেবের মত জ্ঞানী আলেমদের শ্রদ্ধা জানাই।মূল আকর্ষন হলো সূরা আর রহমানের আয়াত - প্রভুই কুরআন বুঝিয়ে থাকেন। অর্থাৎ আলেমদের ভেতর দুটি স্তর রয়েছে। যাদের প্রভু কর্তৃক বুঝানো হয,তাঁরা প্রকৃত জ্ঞানী।এই সত্যটি কুরানেই প্রকাশ করা হয়েছে (17/107) যাদের শুধু প্রাতিষ্ঠানিক বিদ্যা রযেছে,তারা কুরআণ সম্পূর্ণ ভাবে বুঝেনা।কিন্তু যারা প্রভু কর্তৃক সাহায্য পেয়ে থাকে,উহারাই সঠিক ভাবে কুরআন ব্যাখ্যা করতে পারে।
আল্লাহ তুমি আমাদের সকলকেই সহি ইসলাম ধর্ম পালন করবার তৌফিক দান করুন,,,
আলহামদুলিললিহ
হুজুরের আলোচনা অনেক গুরুত্পূর্ণ
সবসময় শুনতে ভালো লাগে
হক কথাই বলেছেন। আল্লাহ যেন আপনাকে নেকহায়াত দান করুক।আমিন।।
আল্লাহ আপনাকে সুস্থতা দান করুন........ …
আমি ৫৬ বছর বয়সে তাঁর নিয়মিত অনলাইন শিক্ষার্থী!
হুুজুর আসসালামু আলাইকুম। মানুষের মাঝে ধর্ম নিয়ে যে ভূল ধারণা আছে সে গুলো নিয়ে আলোচনা করুন এবং আমরা কিভাবে সহীহ আমল করতে পারব সে শিক্ষা নিয়ে আলোচনা করারর অনুরোধ রইল।
মাশা আল্লাহ উনি অনেক জ্ঞানী
এই verse এর অনুবাদ, "তিনিই তোমাদেরকে জীবন দিয়েছেন, অতঃপর তিনিই তোমাদের মৃত্যু ঘটাবেন, অতঃপর আবার তোমাদেরকে জীবন দিবেন। মানুষ সত্যিই বড়ই অকৃতজ্ঞ"।
হায় আল্লাহ!এই খ্রিস্টান থেকে আমার এই কমেন্ট বক্সের মুসলমানের ইমানকে বাচাও
নিজে খ্রিস্টান এর নাম নিয়ে অন্যকে খ্রিস্টান বলেন।
আপনি আপনার জ্ঞান নিয়ে থাকেন। আমাদের বাঁচানোর জন্য আল্লাহর কাছে পানাহ চাওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
Alhamdulillah.Allah bless you. Thanks for your new lecture ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Absolutely right... alllah bless you more and more
আলহামদুলিল্লাহ্।।।।
মাশা আল্লাহ।
সুবাহানাল্লাহ
আমিও নিয়মিত শুনি
Allah sob kichui korte pare, Jalal India
Ustad tik
সত্য কথা সব সময়ই তিতাস হয।
Al Quran is the only main source of knowledge.
Mashaallah
Asslamwlaikm you are 100% right
" আমাদের ধর্মকে হর্স্যকর করে তুলছি "
এধরনের উক্তি এড়িয়ে চলার জন্যে জোর অনুরোধ করছি। আপনি কথায় সংযত হলে ভালো হয়। সকলকে ছোট করে কথা বলাটা আপনার বয়সের কারণ বলে মনে হয়!!
অবশ্যই তিনি সত্য কথা বলেছে।।যারা নাস্তিক/অন্য ধর্ম/ইসলাম সম্পর্কে কম জানে কিন্তু বাস্তবিক এবং সায়েন্টফিক বিষয় সম্পর্কে জানে তারা কিছু হুজুর মৌলবির জন্য ইসলাম কে হাসি তামাশা মনে করে
Alhamdulillah.....
সূর্য ওঠেনা, ডুবে না।
এই হুজুরের কথা মেনে নিলে কবরের আযাব বিষয়ের সকল হাদিস বাতিল করে দিতে হয়।
হুজুর কি বলছে তার কথা মানতে?
আপনি কোরআন পরুন অর্থ বুঝে এবং চিন্তা করুন, দেখবেন সব ক্লিয়ার। যারা কোরআানের অর্থ বুঝে-না তাদের কাছে কোনদিন ও
তাফসির ভালো লাগবেনা কারন এখানে বানোয়াট কাহিনী ও হাসি ঠাট্টা, কান্না, কৌতুক গীবত নেই।
কখনই নয়
Hadish asace 300 botsr por, kototuki right, ja Rasul ( s) lika diya jan ni.
উনার নেক হায়াৎ কামনা করি, আমি নিয়মিত শোনি।
Amin
Alhamdulliah, very wise man.
সুন্দর ও সত্য কথা আমিন !
রাইট জাজাকাল্লাহ খাইরান
Alhamdulilla
বিশ্বের সকল মুসলিম এক হও, মহান নেতা সেলিম হাক্কানী।
My dear HUZUR.
Very good speach. India
Thanks for your old lecture
হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অনেকবার বলেছেন কবরে আজাব হয়
Allah nek haiyat dan kuroon
কবরে মৃত দেহের মধ্যে রুহকে ফিরিয়ে দেয়া হয়।
[Mashuk Alam]
13/05/2023
Tar proman ki
Mirto bakti jagroto hobe 2 yo sighy futkare.
Excellantwaz
Allahuakber
সত্য প্রচার করে যান। আমরা ভালবাসি আপনার কথা।
You are right sir
মোকছুদুলমো মিনীন আর নুরানি নামাজ শিক্ষা পডরা মানুষ কোরানের এই সব কথা কি করে বুঝবে আল্লা আমাদের সবাই কে কোরআন বুঝার তাওফিক দিন আমিন
Thanks
আলহামদুলিল্লাহ্
Right hujur.
আসলে ইসলাম কে পবিত্র আল কোরআন মাজিদের মাধ্যমে বিষদভাবে গবেষণা করার খুবই প্রয়োজন রহিয়াছে, যা মানবজীবনে প্রয়োগ যোগ্য হবে।
আল-বারাআ ইবনু ‘আবিব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমরা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সঙ্গে আনসার গোত্রের এক ব্যক্তির জানাজায় শরীক হওয়ার জন্য রওয়ানা হয়ে কবরের নিকট গেলাম। কিন্তু তখনও কবর খনন শেষ হয়নি। তাই রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বসলেন এবং আমরাও তাঁর চারিদিকে নীরবে তাঁকে ঘিরে বসে পড়লাম, যেন আমাদের মাথার উপর পাখি বসে আছে। তখন তাঁর হাতে ছিল একখানা লাঠি, তা দিয়ে তিনি মাটিতে আঁচড় কাটছিলেন। অতঃপর তিনি মাথা তুলে দুই বা তিনবার বললেন, তোমরা আল্লাহর নিকট কবরের আযাব হতে আশ্রয় চাও। বর্ণনাকারী জারীর তার আরো উল্লেখ করেন, তিনি (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, মৃত ব্যক্তি তাদের জুতার শব্দ শুনতে পায় যখন তারা ফিরে যেতে থাকে, আর তখনই তাকে বলা হয়, হে অমুক! তোমার রব কে? তোমার দ্বীন কি এবং তোমার নবী (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে? হান্নাদ (রহঃ) বলেন, তিনি (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, অতঃপর তার নিকট দু’জন ফেরেশতা এসে তাকে বসিয়ে উভয়ে প্রশ্ন করে, তোমার রব কে? তখন সে বলে, আমার রব আল্লাহ। তাঁরা উভয়ে তাকে প্রশ্ন করে, তোমার দ্বীন কি? সে বলে, আমার দ্বীন হলো ইসলাম। তারা প্রশ্ন করে, এ লোকটি তোমাদের মধ্যে প্রেরিত হয়েছিলেন, তিনি কে? তিনি বলেন, সে বলে, তিনি আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)। তারপর তারা উভয়ে আবার বলে, তুমি কি করে জানতে পারলে? সে বলে, আমি আল্লাহর কিতাব পড়েছি এবং তার প্রতি ঈমান এনেছি এবং সত্য বলে স্বীকার করেছি। জারীর বর্ণিত হাদীসে রয়েছেঃ এটাই হলো আল্লাহর এ বাণীর অর্থঃ “যারা এ শাশ্বত বাণীতে ঈমান এনেছে তাদেরকে দুনিয়া ও আখিরাতে আল্লাহ সুপ্রতিষ্ঠিত রাখবেন” (সূরাহ ইবরাহীমঃ ২৭)। এরপর বর্ণনাকারী জারীর ও হান্নাদ উভয়ে একইরূপ বর্ণনা করেন। নবী (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ অতঃপর আকাশ হতে একজন ঘোষক ঘোষণা করেন, আমার বান্দা যথাযথ বলেছে। সুতরাং, তার জন্য জান্নাতের একটি বিছানা বিছিয়ে দাও এবং তাকে জান্নাতের পোষাক পরিয়ে দাও। এছাড়া তার জন্য জান্নাতের দিকে একটা দরজা খুলে দাও। তিনি (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, সুতরাং, তার দিকে জান্নাতের স্নিগ্ধকর হাওয়া ও তার সুগন্ধি বইতে থাকে। তিনি আরো বলেন, ঐ দরজা তার দৃষ্টিসীমা পর্যন্ত প্রশস্ত করা হয়।
অতঃপর নবী (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কাফিরদের মৃত্যু প্রসঙ্গে বলেন, তার রূহকে তার শরীরে ফিরিয়ে আনা হয় এবং দু’জন ফেরেশতা এসে তাকে বসিয়ে প্রশ্ন করে, তোমার রব কে? সে উত্তর দেয়, হায়! আমি কিছুই জানি না। তারপর তারা প্রশ্ন করেন, তোমার দ্বীন কি? সে বলে, হায়! আমি কিছুই জানি না। তারা প্রশ্ন করে, এ লোকটি তোমাদের মধ্যে প্রেরিত হয়েছিলেন তিনি কে? সে বলে, হায়! আমি তো জানি না। তখন আকাশের দিক হতে একজন ঘোষণাকারী ঘোষণা করেন, সে মিথ্যা বলেছে। সুতরাং, তার জন্য জাহান্নামের একটি বিছানা এনে বিছিয়ে দাও এবং তাকে জাহান্নামের পোষাক পরিয়ে দাও, আর তার জন্য জাহান্নামের দিকে একটা দরজা খুলে দাও। তিনি বলেন, অতঃপর তার দিকে জাহান্নামের উত্তপ্ত বাতাস আসতে থাকে। এছাড়া তার জন্য তার কবরকে সংকীর্ণ করে দেয়া হয়, ফলে তার এক দিকের পাঁজর অপর দিকের পাঁজরের মধ্যে ঢুকে যায়। বর্ণনাকারী জারীর বর্ণিত হাদীসে রয়েছেঃ তিনি (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, অতঃপর তার জন্য এক অন্ধ ও বধির ফেরেশতাকে নিযুক্ত করা হয়, যার সঙ্গে একটি লোহার হাতুড়ী থাকবে, যদি এ দ্বারা পাহাড়কে আঘাত করা হয় তাহলে তা ধূলায় পরিণত হয়ে যাবে। নবী (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, তারপর সে তাকে হাতুড়ী দিয়ে সজোরে আঘাত করতে থাকে, এতে সে বিকট শব্দে চিৎকার করতে থাকে যা মানুষ ও জিন ছাড়া পূর্ব হতে পশ্চিম পর্যন্ত সকল সৃষ্টি জীবই শুনতে পায়। আঘাতের ফলে সে মাটিতে মিশে যায়। তিনি বলেন, অতঃপর (শাস্তি অব্যাহত রাখার জন্য) পুনরায় তাতে রুহ ফেরত দেয়া হয়।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৭৫৩
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا جَرِيرٌ، ح وَحَدَّثَنَا هَنَّادُ بْنُ السَّرِيِّ، حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، - وَهَذَا لَفْظُ هَنَّادٍ - عَنِ الأَعْمَشِ، عَنِ الْمِنْهَالِ، عَنْ زَاذَانَ، عَنِ الْبَرَاءِ بْنِ عَازِبٍ، قَالَ : خَرَجْنَا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي جَنَازَةِ رَجُلٍ مِنَ الأَنْصَارِ، فَانْتَهَيْنَا إِلَى الْقَبْرِ وَلَمَّا يُلْحَدْ، فَجَلَسَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَجَلَسْنَا حَوْلَهُ كَأَنَّمَا عَلَى رُءُوسِنَا الطَّيْرُ، وَفِي يَدِهِ عُودٌ يَنْكُتُ بِهِ فِي الأَرْضِ، فَرَفَعَ رَأْسَهُ فَقَالَ : " اسْتَعِيذُوا بِاللَّهِ مِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ " . مَرَّتَيْنِ أَوْ ثَلاَثًا - زَادَ فِي حَدِيثِ جَرِيرٍ هَا هُنَا - وَقَالَ : " وَإِنَّهُ لَيَسْمَعُ خَفْقَ نِعَالِهِمْ إِذَا وَلَّوْا مُدْبِرِينَ حِينَ يُقَالُ لَهُ : يَا هَذَا مَنْ رَبُّكَ وَمَا دِينُكَ وَمَنْ نَبِيُّكَ " . قَالَ هَنَّادٌ قَالَ : " وَيَأْتِيهِ مَلَكَانِ فَيُجْلِسَانِهِ فَيَقُولاَنِ لَهُ : مَنْ رَبُّكَ فَيَقُولُ : رَبِّيَ اللَّهُ . فَيَقُولاَنِ لَهُ : مَا دِينُكَ فَيَقُولُ : دِينِي الإِسْلاَمُ . فَيَقُولاَنِ لَهُ : مَا هَذَا الرَّجُلُ الَّذِي بُعِثَ فِيكُمْ قَالَ فَيَقُولُ : هُوَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم . فَيَقُولاَنِ : وَمَا يُدْرِيكَ فَيَقُولُ : قَرَأْتُ كِتَابَ اللَّهِ فَآمَنْتُ بِهِ وَصَدَّقْتُ " . زَادَ فِي حَدِيثِ جَرِيرٍ : " فَذَلِكَ قَوْلُ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ { يُثَبِّتُ اللَّهُ الَّذِينَ آمَنُوا } " . الآيَةَ . ثُمَّ اتَّفَقَا قَالَ : " فَيُنَادِي مُنَادٍ مِنَ السَّمَاءِ : أَنْ قَدْ صَدَقَ عَبْدِي فَأَفْرِشُوهُ مِنَ الْجَنَّةِ، وَافْتَحُوا لَهُ بَابًا إِلَى الْجَنَّةِ وَأَلْبِسُوهُ مِنَ الْجَنَّةِ " . قَالَ : " فَيَأْتِيهِ مِنْ رَوْحِهَا وَطِيبِهَا " . قَالَ : " وَيُفْتَحُ لَهُ فِيهَا مَدَّ بَصَرِهِ " . قَالَ : " وَإِنَّ الْكَافِرَ " . فَذَكَرَ مَوْتَهُ قَالَ : " وَتُعَادُ رُوحُهُ فِي جَسَدِهِ وَيَأْتِيهِ مَلَكَانِ فَيُجْلِسَانِهِ فَيَقُولاَنِ : مَنْ رَبُّكَ فَيَقُولُ : هَاهْ هَاهْ هَاهْ لاَ أَدْرِي . فَيَقُولاَنِ لَهُ : مَا دِينُكَ فَيَقُولُ : هَاهْ هَاهْ لاَ أَدْرِي . فَيَقُولاَنِ : مَا هَذَا الرَّجُلُ الَّذِي بُعِثَ فِيكُمْ فَيَقُولُ : هَاهْ هَاهْ لاَ أَدْرِي . فَيُنَادِي مُنَادٍ مِنَ السَّمَاءِ : أَنْ كَذَبَ فَأَفْرِشُوهُ مِنَ النَّارِ وَأَلْبِسُوهُ مِنَ النَّارِ، وَافْتَحُوا لَهُ بَابًا إِلَى النَّارِ " . قَالَ : " فَيَأْتِيهِ مِنْ حَرِّهَا وَسَمُومِهَا " . قَالَ : " وَيُضَيَّقُ عَلَيْهِ قَبْرُهُ حَتَّى تَخْتَلِفَ فِيهِ أَضْلاَعُهُ " . زَادَ فِي حَدِيثِ جَرِيرٍ قَالَ : " ثُمَّ يُقَيَّضُ لَهُ أَعْمَى أَبْكَمُ مَعَهُ مِرْزَبَّةٌ مِنْ حَدِيدٍ، لَوْ ضُرِبَ بِهَا جَبَلٌ لَصَارَ تُرَابًا " . قَالَ : " فَيَضْرِبُهُ بِهَا ضَرْبَةً يَسْمَعُهَا مَا بَيْنَ الْمَشْرِقِ وَالْمَغْرِبِ إِلاَّ الثَّقَلَيْنِ فَيَصِيرُ تُرَابًا " . قَالَ : " ثُمَّ تُعَادُ فِيهِ الرُّوحُ " .
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৭৫৩
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
আসসালামু আলাইকুম, খুব সুন্দর আলোচনা জানলেও কাউকে বলতে পারি না ?
আল্লাহ এই জ্ঞানিকে অনেক অনেক হায়াৎ দান করুক এবং সুস্থ রাখুক।
কবর জিয়ারত কিভাবে করব জানতে চাই
বাস্তবে সঠিক ।
AllahuAkbar
আমার বাহাত্তর বছর বয়সে কোন আলেমের মুখ থেকে শুনি নাই যে বেশির ভাগ আলেমই জাহান্নামে যাবে।কিন্তু এই মাওলানা সাহেবের নিকট থেকে প্রথম জেনেছি বিষয়টি তবে,একটি আয়াতে প্রভু,বলেছেন (2/159)- আমি যেসব স্পষ্ট নিদর্শন ও পথ-নির্দেশা অবতির্ন করিযাছি মানুষের জন্য, কিতাবে উহা স্পষ্ট ভাবে ব্যক্ত করার পর ও,যাহারা ঐ বিষয়গুলি মানুষের কাছ থেকে গোপন রাখে,আল্লাহ তাহাদিগকে লান্ত দেন এবং অভিশাপকারিরাও তাহাদিগকে অভিশাপ দেয় ।অর্থাৎ যারা বিষয়টি জানে এবং মানুষের কাছ থেকে লুকিয়ে রাখে।
Alhamdulillah
Excellent presentation. I would request our alem society to read and research quran time and again. Make public lecture or tafseer quran only. In this connection I would like to say three questions in the grave by munkar-nakir is irrelevant in all respect.
Ameen.
আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন। হুজুর সব সময় বলে যে, আলেমেরা বসেন, গবেষণা করেন, এই যে কবর নিয়ে উনার অনেক বক্তব্য আছে, যেগুলো হঠাৎ কেহু শুনলে একটু উল্টা পাল্টা মনে হবে যে উনি হাদিস মানে না। কিন্তু উনার কথা গুলি কিন্তু আল্লাহর কুরআন থেকে বলা, তাই যারা আলেম আছেন তারা কুরআন নিয়ে আরো গবেষণা করা উচিত।
You are absolutely right
সাধারণ মানুষের মাঝে আলেমদের কী করা উচিৎ না উচিৎ সেটা বলা উচিৎ নয়। আলেমদের ব্যাপারে আলেমদের সাথেই আলোচনা করা উচিৎ।
ঠিক বলেছেন। আমাদের হুজুররা আলতু ফালতু বলে আপনার মতো কেউ বিষয়ের গভীরে যায় না।
Thus is very nice of that you appreciated how this Muslim scholar explained the matter clearly and correctly. However, as my brother/sister, I would suggest you that we avoid comparing scholars. Jazakallah Khair.