আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক। ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
vi apni aktu referrence gula diben ki amio dekhte chai bahas gula.karon amar khub icca dekhar.karon ami ajaboto joto gula bahas dekhci sob gulate sunni gula sei vabe cheat korce dekha gece sunni rai ak jaigai bose alocona kore bahas ar name dice,notuba bahas bosleo decision hoi ni tao mitthachar korce sunni jitce,notuba bahas howar date nia vejal hoice tao bolce sunni jitce,sob theke hassokor holo kicu din age sunni der sajano akta madrasar munajera ha ha ha.but ata sotto je sunni ra ak somoy onek bar bahas a harce tarpor theke akhono kono sotik decision ar bahas hoi ni dukker bapar sunni jitce bole youtube a video ar ovab ni ata hasokor bapar.
ABRAR SAHEB, APNAR COHK DUTI TO TERA VALO DEKTE PANNA, APNI ZODI ZAL HADISE POROMAN KOTE PAREN, AMI APNAKE/1,00000 TAKA DIBO ZIHADI SAHEBER SONGGE BOSEN, ZODI APNAR ALEME KULY
ভাই আমার নবী নিসন্ধেহে নূর (আলো) যার অর্থ আলো । তাতে কোনো প্রশ্ন নাই । প্রশ্ন হলো নবী যে নূরের তৈরী তার দলিল বা আয়াত কনটা ? আমি জানতে চাই আর জানতে চাওয়া কোনো অপরাধ না
আল্লাহ তায়া’লা ইরশাদ করেন قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين অর্থঃ নিশ্চয়ই তোমাদের নিকট আল্লাহর পক্ষ থেকে একটা নূর এবং স্পষ্ট কিতাব এসেছে। - সূরা মায়িদা আয়াত- ১৫ আলোচ্য আয়াতে নূর দ্বারা নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বুঝানো হয়েছে। নিম্নে আরো কয়েকটি প্রসিন্ধ তাফসীরের আলোকে দলিল উপস্থাপন করা হল :- দলিল নং ১ বিশ্ব বিখ্যাত মুফাসসিরে কোরআন হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) এর বিশ্ব বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ ইবনে আব্বাস এর মধ্যে আছে- قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين يعني محمدا صلي الله عليه ؤسلم অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর অর্থাৎ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন। - তাফসীরে ইবনে আব্বাস পৃষ্ঠা ৭২
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ============================== ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক। ----------------------------------------- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ] অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন, “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ----------------------------------------------- ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব ======================= ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। _______________________ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
@@ndbelalhossain1285 ভাই সত্য মানতে চাইনা অরা৷ অরা মনে করে নবি নূর হলে সম্মান বেশি। কিন্তু অরা কি জানেনা যে কে কাকে সিজদা করসে? আর সক্তি খমতাই কেও বর হইনা। সম্মান দিয়ে বর হই। আমার রাসুল সব মাখলুকাত থেকে সম্মান্নিত। এটাই হচ্চে বর হোয়া
আরে বোকা তোমাদের ইমাম রা এই আয়াতের বেকরন টা ও বুযেনাই। এই আয়াতের সঠিম অর্থ হলোঃ নিসচয় তোমাদের নিকট আল্লার পক্ষ হতে এসেছে কিতাব, অরথাত কিতাবটাই নুর। এর তাফসির হলো এই কিতাবের মাদ্দমে তোমাদের অন্ধকার থেকে আলোতে নিয়ে যাই। এখন মানুস বুযতে সিখেছে। অইরকম মুরখের মত ওল্টাপাল্টা অরথ আর চলেনা সব জাইগাই
Dui akta proman diben plz. R nobike manus bolar ki jobab diben ja Quran a allah bole dichen. Akhon apne vlo janen na allah? Obossoi allah ja jane r kew janena ata apne manen r na manen
নুরের আভিধানিক অর্থ আলো।আধ্যাতিক অর্থ হলো হেদায়েতের মাধ্যম।মানুষের পেট থেকে মানুষই তৈরি হয়ে। ডিন এন এ টেস্টে তাই বলে।নবীকে নিয়ে বাড়া বাড়ি না করাই ভালো।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ============================== ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক। ----------------------------------------- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ] অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন, “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ----------------------------------------------- ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব ======================= ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। _______________________ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
ভাই আপনি যে কিতাবটি দেখিয়েছেন আপনার হেদায়েতের জন্য যথেষ্ট ছিল। কিন্তু মনে হচ্ছে আপনার কপালে হেদায়েত নেই।কারণ আপনাদের উস্তাদরা এ কিতাব পড়ে বলেছেন আমাদের একটা ভুল ভেঙ্গে গেল।
Vai k ki korlo bollo k ki holo asob kono hadis ba nobir bani noi islam karo mana ba na manay proman hoina. Apne sohi hadis niye asen jetake kew jal proman korte parbena taholey holo. Apne kon ostader kora kolchen seta apnei vlo janen r k jane se ostad ebliser poto poth vrosto hote pare tay karo kothar udharon diyata bokamo apne hadis dekhan jemon bokharir hadis j majhaber e hok kew kokhono jal bolar sahos korena. Apnader asob boro boro bisoy tahole kno amon dharonar upor jan apnara?
@@notarget3326 হযরত ইমাম হাসান (রাঃ) বলেন হুজুর (সাঃ) নাক মোবারক এমন নূর ছিলো যা তাঁর নাক মোবারকের উপর বিকীরণ হতো- তিরমিজ শরীফ- শামায়েল অধ্যায় হাঃ 3963, মীশকাত শরীফ-503-عن العرباض بن ساريه عن رسول الله صلى الله عليه وسلم انه قال انى عند الله مكتوب خاتم النبيين وان ادم لمنجدل فى طينته وساخبركم باول امرى دعوة ابراهيم وبشارة عيسى ورؤيا امى التى رأت حين وضعتنى وقد خرج لها نور اضاءلها منه قصور الشام- رواه فى شرح السنة ورواه احمد عن ابى امامة من قوله ساخبركم الى اخره- (دلائل النبوة ومعرفة احوال صاحب الشريفة للبيهقى ص ۲/۱۳٠ (مشكوة شريف ص ۵۱۳ নবীর নূরে সিরিয়ার প্রাসাদ দেখা গিয়েছিলো- তাফসিরে ইবনে কাছির।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক। ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক। ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
আবরার হুজুর ভাইরাল হতে চায়। আমি কোনও হাদিস জানিনা কিন্তু একটা জিনিস বিশ্বাস করি নবীজীর জন্মদিন উপলক্ষে ঈদে মিলাদন্নবী করবো। সারাজীবন করবো। ১০০ বার করবো। কারন নবীজীকে না সৃষ্টি করলে আল্লাহ কিছুই সৃষ্টি করতো না। নবীজী আমার কবরের সাথী। নবীজীর সুপারিশ ছাড়া আমরা কখনও বেহেশতে যেতে পারবো না। নবীজী দুনিয়াতে না আসলে আমরা কোরআন পেতাম না। যে নবী সারাজীবন তার উম্মতের জন্য কেঁদেছেন এখনো রওজা শরীফে উম্মতের জন্য কাঁদতেছেন। কেয়ামতের ময়দানেও আমাদের জন্য কাদবেন। তাহলে কেনো আমরা নবীজীর আগমনে খুশি হতে পারিনা। আমরাতো আমাদের সন্তানের জন্মদিন গান বাজিয়ে উৎসব করি। তাহলে প্রিয় নবীর আগমনে কেনো আমরা নবীজীকে স্বরন করে মিলাদ, মাহফিল ও দোয়া করতে এতো সমস্যা কেনো। আবরার হুজুর শুধু কাগজে কলমে দক্ষ্য কিন্ত এইসব হুজুরদের রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সত্যিকারের মহব্বত নেই। এই পাগলরা নবীজীর সিরা তুন নবী করে মিলাদুন্নবী করতে চাননা। হায়রে হুজুর।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ============================== ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক। ----------------------------------------- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ] অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন, “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ----------------------------------------------- ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব ======================= ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। _______________________ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
ভাই মিলাদ, কিয়াম, নূরের বিরুদ্ধে অনেক আলেম কথা বলেছে । বাহাস অনেক দেখেছি নূরের পক্ষে জয়লাভ হয়েছে। আবার আপনাদের বাহাসে ডাকলে আসেন না। আপনার মতো বহু আলেম এসবএর বিরুদ্ধে কথা বলেছে কিন্তু মিলাদ কিয়াম রাসুল সাঃ নূর ঠিকিই আছে আপনাদের মতো বিভ্রান্ত বক্তাদের আর খুঁজে পাওয়া যাই নি।
﴿قُلْ إِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ مِّثْلُكُمْ يُوحَىٰ إِلَيَّ أَنَّمَا إِلَٰهُكُمْ إِلَٰهٌ وَاحِدٌ ۖ فَمَن كَانَ يَرْجُو لِقَاءَ رَبِّهِ فَلْيَعْمَلْ عَمَلًا صَالِحًا وَلَا يُشْرِكْ بِعِبَادَةِ رَبِّهِ أَحَدًا﴾ হে মুহাম্মাদ! বলো, আমি তো একজন মানুষ তোমাদেরই মতো, আমার প্রতি অহী করা হয় এ মর্মে যে, এক আল্লাহ তোমাদের ইলাহ, কাজেই যে তার রবের সাক্ষাতের প্রত্যাশী তার সৎকাজ করা উচিত এবং বন্দেগীর ক্ষেত্রে নিজের রবের সাথে কাউকে শরীক করা উচিত নয়৷ (১৮নং সূরা কাহাফ, আয়াত নং ১১০) قُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا بَشَرٌ مِّثۡلُكُمۡ يُوۡحٰٓى اِلَىَّ اَنَّمَاۤ اِلٰهُكُمۡ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ فَاسۡتَقِيۡمُوۡۤا اِلَيۡهِ وَاسۡتَغۡفِرُوۡهُؕ وَوَيۡلٌ لِّلۡمُشۡرِكِيۡنَۙ হে নবী, এদের বলে দাও, আমি তো তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমাকে অহীর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয় যে, একজনই মাত্র তোমাদের ইলাহ কাজেই সোজা তাঁর প্রতি নিবিষ্ট হও এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করো। মুশরিকদের জন্য ধ্বংস।(৪১নং সূরা হামিম সিজদাহ, আয়াত নং ৬) এবার দেখুন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা নিজেই বলেছেন তিনি বাসার কে মাটির দ্বারা সৃষ্টি করেছেন.....اِذۡ قَالَ رَبُّكَ لِلۡمَلٰٓٮِٕكَةِ اِنِّىۡ خَالِقٌۢ بَشَرًا مِّنۡ طِيۡنٍ যখন তোমার রব ফেরশ্তাদেরকে বললো, “আমি মাটি দিয়ে একটি মানুষ তৈরি করবো।(৩৮ নং সূরা সদ আয়াত নং ৭১)..... আপনারাই দেখুন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা প্রথম দুইটি আয়াতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে بَشَرًا ( বাসারান-অর্থ একজন মানুষ) বলেছেন এবং আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা তৃতীয় আয়াতটিতে নিজেই বলছেনبَشَرًا(বাসারান-অর্থ একজন মানুষ) কে তিনিطِيۡنٍ(তীন-অর্থ মাটি)থেকে সৃষ্টি করেছেন......আর আমরা জানি পবিত্র কোরআনের একটি আয়াত অপর একটি আয়াতের ব্যাখ্যা করতে পারে।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক। ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
আসসালামু আলাইকুম জনাব! আপনার নিকট আমার আরজি রইল,আপনাদের দেওবন্দী আকাবীর যারা রয়েছেন তাদের চেয়ে আশা করি বেশি ইলিম অর্জন করতে পারেন নাই।তাই ওদের কিতাব গুলা আগে পড়া শেষ করেন তারপর বাকি কিতাব শুরু করেন আশা করি আল্লাহ সহি বুঝ দান করবেন।হাফতে মাসায়েল এই কিতাব আপনাদের শায়েখ এমদাদুল্লাহ মহাজিরে মক্কী (র:)লিখা কিতাব। আশা করি আপনি পড়েছেন।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ============================== ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক। ----------------------------------------- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ] অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন, “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ----------------------------------------------- ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব ======================= ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। _______________________ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) মাটির মানুষ ছিলেন; নূরের তৈরী নন। আল্লাহ বলেন, ‘(হে নবী!) ‘তুমি বলে দাও, নিশ্চয়ই আমি তোমাদের মত একজন মানুষ মাত্র। (পার্থক্য হ’ল) আমার নিকট ‘অহি’ করা হয় ...’ (কাহ্ফ ১৮/১১০)। এটা কেবল আমাদের নবীই নন, বরং বিগত সকল নবীই স্ব স্ব কওমের উদ্দেশ্যে একথা বলেছিলেন, ‘নিশ্চয়ই আমরা তোমাদের মত মানুষ মাত্র’ (ইবরাহীম ১৪/১১)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘আমি তো একজন মানুষ। আমিও তোমাদের মত ভুলে যাই। সুতরাং আমি (ছালাতে কিছু) ভুলে গেলে তোমরা আমাকে স্মরণ করিয়ে দিয়ো’ (বুখারী হা/৪০১; মুসলিম হা/৫৭২; মিশকাত হা/১০১৬ ‘সিজদায়ে সহো’ অনুচ্ছেদ)। তিনি বলেন, আমি একজন মানুষ। আমি তোমাদের দ্বীনের ব্যাপারে কোন কিছু আদেশ করলে তা গ্রহণ করবে। আর নিজস্ব রায় থেকে কিছু বললে আমি একজন মানুষ মাত্র। অর্থাৎ সে ক্ষেত্রে আমার ভুলও হ’তে পারে (মুসলিম হা/২৩৬৫, মিশকাত হা/১৪৭)। বস্ত্ততঃ ফেরেশতারা হ’ল নূরের তৈরী, জিনেরা আগুনের তৈরী এবং মানুষ হ’ল মাটির তৈরী মুসলিম হা/২৯৯৬; মিশকাত হা/৫৭০১; মুমিনূন ২৩/১২, আন‘আম ৬/২)। উল্লেখ্য যে, রাসূল (ছাঃ) নূরের তৈরী ছিলেন মর্মে সমাজে কিছু হাদীছ প্রচলিত রয়েছে। যেমন ‘আল্লাহ সর্বপ্রথম আমার নূর সৃষ্টি করেন’। এ মর্মে বর্ণিত সব বর্ণনাই জাল (‘আজলূনী, কাশফুল খাফা হা/৮২৭; ছহীহাহ হা/৪৫৮-এর আলোচনা দ্রষ্টব্য)। সূরা মায়েদাহ ১৫ আয়াতে বলা হয়েছে, قَدْ جَاءَكُمْ مِنَ اللهِ نُوْرٌ وَكِتَابٌ مُبِيْنٌ ‘তোমাদের কাছে এসেছে একটি জ্যোতি এবং একটি সমুজ্জ্বল গ্রন্থ’। উক্ত আয়াতে ‘নূর’ বা জ্যোতি দ্বারা কুরআনকে বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ কুরআন শিরকের অন্ধকার হ’তে মানুষকে তাওহীদের আলোর পথে বের করে আনে। এখানে ‘ওয়া কিতাবুম মুবীন’ (وَكتابٌ مبيْنٌ)তার পূর্ববর্তী ‘নূর’ (نُوْرٌ)-এর উপর عطف بيان হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহ বলছেন, ‘তোমাদের কাছে আল্লাহর নিকট থেকে এসেছে একটি জ্যোতি ও সমুজ্জ্বল গ্রন্থ’। যেমন ইতিপূর্বে সূরা নিসা ১৭৪-৭৫ আয়াতে بُرْهَانٌ ও نُوْرًا مُبِيْنًا বলে কুরআনকে বুঝানো হয়েছে। অমনিভাবে সূরা আ‘রাফ ১৫৭ আয়াতের কুরআনকে ‘নূর’ বলা হয়েছে। উক্ত আয়াতের তাফসীরে ‘নূর’-এর ব্যাখ্যায় যাজ্জাজ বলেন, এখানে মুহাম্মাদ (ছাঃ)-কে বুঝানো হয়েছে (কুরতূবী)। যদি সেটাই ধরে নেওয়া হয়, তাহ’লেও এর অর্থ এই নয় যে, মুহাম্মাদ (ছাঃ) নূরের তৈরী ছিলেন। কারণ কুরআনেই বলা হয়েছে যে, তিনি তোমাদের মত মানুষ ছিলেন’ (কাহফ ১৮/১১০)। আর মানুষ বলেই তো তিনি পিতা-মাতার সন্তান ছিলেন এবং সন্তানের পিতা ছিলেন। তিনি খানা-পিনা ও বাজার-ঘাট করতেন। অতএব রাসূল (ছাঃ) যে মাটির তৈরী মানুষ ছিলেন, এতে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই।
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (স:) কিসের তৈরী ছিলেন,এই বির্তকে আমরা যাব কেন? আল্লাহ রাব্বুল আলামিনই এ বিষয়ে ভালো জানেন।তাছাড়া কবরে ছওয়াল জবাবের সময় আমাদেরকে এই বিষয়ে কোন প্রশ্ন করা হবেনা। সুতরাং এই বিষয়টি নিয়ে অহেতুক আলোচনা-সমালোচনা না করাই উত্তম।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক। ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
দলিল নং ৪ ইমাম হাফেজ উদ্দীন আবুল বারাকাত আব্দুল্লাহ ইবনে আহমদ আন- নাসাফী (রা) এই আয়াত শরীফ ( قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين) প্রসঙ্গে বলেন- والنور محمد عليه والسلام لانه يهتدي به كما سمي سراجا منيرا আর নূর হলেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। কেননা তাঁর নূরেতে হেদায়ত লাভ করা যায়, যেমন তাঁকে উজ্জ্বল প্রদীপ বলা হয়েছে। - তাফসীরে মাদারিক ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা ৪১৭ দলিল নং ৫ ইমামুল মুতাকাল্লেমীন আল্লামা ফখরুদ্দীন রাযী (রা) এই আয়াত শরীফ (قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين) প্রসঙ্গে বলেন- ان المراد بالنور محمد صلي الله عليه و سلم وبالكتاب القران- অর্থঃ নিশ্চয়ই নূর দ্বারা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং কিতাব দ্বারা আল কোরআন মজীদকে বুঝানো হয়েছে। - তাফসীরে কবীর ৩য় খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৯৫, সূরা মায়িদা আয়াত ১৫ আর যারা বলে যে ‘নূর ও কিতাবে মুবীন’ দ্বারা কুরআন মজীদকেই বুঝানো হয়েছে, ইমাম রাযী (রা) সে সম্পর্কে বলেন- هذا ضعيف لان العطف يوجب المغايرة بين المعطوف والمعطوف عليه এই অভিমত দুর্বল, কারণ আতফ (ব্যাকরণগত সংযোজিত) মা’তুফ (সংযোজিত) ও মা’তুফ আলাইহি (যা তার সাথে সংযোজন কারা হয়েছে ) এর মধ্যে ভিন্নতা প্রমাণ করে। - তাফসীরে কবীর ৩য় খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৯৫
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ============================== ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক। ----------------------------------------- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ] অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন, “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ----------------------------------------------- ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব ======================= ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। _______________________ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
Hmm apnar bina dolile mante paren bt jara imandar tader dolil lage karon ata muslimer kaj. R bidhormira nacha nachi kore tader dhorme kono dolil lagena thakur bollei chole bt muslim ra tader moto na.
@Madani Fool সেটা আল্লাহ তায়ালাই ভালো জানেন, রাসূল সাঃ যা দ্বারাই তৈরি হোক না কেন তাতে কারো কিছু যায় আসে না বস্তুত আমরা রাসূলের (সাঃ) এর কথাগুলো পালন করছি কিনা সেটা দেখার বিষয়,
@Madani Fool আপনার কথায় যা মনে হচ্ছে, এখন যদি আমি বলি যে রাসূল সাঃ মাটির তৈরি হয় তাহলে আপনি আমাকে বলবেন আমি কাফের হয়ে গেছি আর যদি বলি রাসূল সাঃ নূরের তৈরি তাহলে বলবেন আমি সঠিক এবং বাহ বাহ দিবেন।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ============================== وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ] অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন, “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ----------------------------------------------- ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব ======================= ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। _______________________ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
আল্লাহ বলতে বলেছিলো কারন? ইবরাহিম নবি নমরুদ কে বলেছিলো আমার পূর্ব থেকে সূর্য উঠাই তুমি পশ্চিম থেকে উঠিয়ে দেখাউ তাই মানুসেরা সুনে ভেবেছিল এই কাজ আল্লা ছারা কেউ পারবেনা কিন্ত রসুলপাক পশ্চিম থেকে সুর্য
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক। ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
অ ভাই তোমারে কি বলব কেন চোখে দেখে শুনে কেন ভুল পথে আছ। তোমারে আর কিছু বলতে ইচেছ করতেচে না। কারণ শেষ জামানাতে কিছু লোক হেদায়তের থেকে অনেক দুরে সর যাবে। ভাই কুকুরের লেজ কখনো সোজা হয় না এটা মনে রাখিও। ভাল হয়ে যাও সঠিক পথে আস।
ভন্ডরা শুনে না ধর্মের কাহিনী , ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ ভন্ডদের জন্য উপযুক্ত শিক্ষা জুতার বারি। ❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎ ✔✔✔✔প্রকাশ্যে জনতার সামনে ভন্ড তাহরেরীকে ষ্টেজে বসিয়ে, তাহেরীর শাস্তি মাথায় জুতা পেটা করার কথা বললেন ---আব্বাসী ➡️ruclips.net/video/vwNxTILkYsE/видео.html ❎👉ভন্ডরা শয়তানের গোলাম, নমরুদের অনুসারী ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ ❎নাচানাচির মুফতি অপদার্থ তাহেরী ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 🔵ruclips.net/video/FH70v8DoANk/видео.html ❎শয়তানের গোলাম তাহেরি ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ ruclips.net/video/I10VYhJVVhw/видео.html শয়তানের কুফর নমরুদ কে দিয়া শয়তান হইলো আড়াল হইয়া।। নমরুদের কুফর ডান্সার তাহেরি কে দিয়া নমরুদ মরলো জুতা পেটা খাইয়া।। নমরুদের কুফর ডান্সার তাহেরি পাইয়া, তাহেরি গেলো ভন্ড শয়তান মুশরিক হইয়া। ❎তাহেরি নিশি রাতের নাচানাচির আসর ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ ruclips.net/video/1GEUe_20kUY/видео.html কেউ ফিরে না খালি হাতে, ভন্ড তাহেরীর ডিস্কো আসর থেকে। কেউ ফিরে ডন্ড তাহেরীর ডিস্কো দেখে, কেউ ফিরে ভন্ড শয়তানের মুরিদ হয়ে, কেউ ফিরে তাহেরীর কপালে, নমরুদের মতো জুতা পেটা দেখে।। 🔴ভন্ডরা মানুষ হবে না কোনও কালে মুসলমানের জুতা পেটা ভন্ডদের কপালে। ❎ ভন্ড তাহেরীকে নমরুদের মতো জুতা পেটা ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 🔴ruclips.net/video/LnP4U3IuVj4/видео.html ⚛ দুনিয়া আজ ভন্ডে ভন্ডে ছড়াছড়ি এক ভন্ড অন্য ভন্ডের ভাই, কেবল দেখি ভন্ডেধর হাঁট দুচোখ মেলে যে দিকে তাকাই সাবধান ---সাবধান ওরে সাবধান ধরার তলে আছিস যত ভন্ড সম্প্রদায়, সত্য মেনে সুপথে চল নয়লে তোদের আজ আর কোন রক্ষা নাই । সাবধান----------সাবধান সাবধান ওরে ভন্ড সম্প্রদায় । ➖➖➖➖ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। 👉ভন্ড মিথ্যাবাদী মোনাফেক শয়তানের গোলাম সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন। ✏আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
দলিল নং ৬ ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী (রা) বলেনঃ قد جاءكم من الله نور هو النبى صلي الله عليه وسلم অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর এসেছে, তা হল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নূর মোবারক। - তাফসীরে জালালাইন শরীফ পৃষ্ঠা ৯৭ দলিল নং ৭ আল্লামা মাহমূদ আলূসী বাগদাদী (রা) বলেন- قد جاءكم من الله نور عظيم هو نور الانوارالنبى المختار صلى الله عليه وسلم الى ذهب قتادة والزجاج- অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে মহান নূর এসেছে। আর তিনি হলেন নূরুল আনোয়ার নবী মোখতার সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। এটাই হযরত কাতাদাহ ও যুজাজের অভিমত। - তাফসীরে রুহুল মাআনী ৬ষ্ঠ খন্ড, পৃষ্ঠা ৯৭ দলিল নং ৮ আল্লামা ইসমাঈল হক্কী (রা) বলেন- قيل المراد باالاول هو الرسول صلى الله عليه وسلم وبالثانى القران- অর্থঃ বলা হয়েছে যে, প্রথমটা অর্থাৎ নূর দ্বারা রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে বুঝানো হয়েছে এবং দ্বিতীয়টা অর্থাৎ কিতাবে মুবীন দ্বারা কুরআন কে বুঝানো হয়েছে। - তাফসীরে রুহুল বয়ান ২খন্ড, পৃষ্ঠা ২৬৯ আর অগ্রসর হয়ে বলেন- سمى الرسول نورا لان اول شيئ اظهره الحق بنور قدرته من ظلمة العدم كان نور محمد صلي الله عليه و سلم كما قال اول ما خلق الله نورى- অর্থ: আল্লাহ তায়া’লা রসূল আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নাম রেখেছেন নূর। কেননা আল্লাহ তায়া’লা তাঁর কুদরতের নূর থেকে সর্বপ্রথম যা প্রকাশ করেছেন তা তো মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নূর মোবারক। যেমন তিনি ফরমায়েছেন- আল্লাহ তায়া’লা সর্বপ্রথম আমার নূর মোবারক কে সৃষ্টি করেছেন। - তাফসীরে রুহুল বয়ান ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৬৯
ধন্যবাদ, এভাবেই তাদের দলিলের গ্রহণযোগ্যতা তুলে ধরুন। মানুষ তো মনে করে তারা কোরআন ও সহিহ হাদিস থেকে দলিল দিচ্ছে। নিজের থেকে মতামত না দিয়ে পূর্ববতী আলেমদের মতামত তুলে ধরছেন, এটা প্রশংসনীয়।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ============================== وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ] অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন, “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ----------------------------------------------- ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব ======================= ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। _______________________ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ============================== ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক। ----------------------------------------- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ] অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন, “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ----------------------------------------------- ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব ======================= ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। _______________________ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
দলিল নং ২ ইমাম আবু জাফর মুহাম্মদ ইবনে জারীর আত্-তবারী (রা) তাঁর বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ ইবনে জারীর এর মধ্যে বলেন- قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين يعني بالنؤر محمدا صلي الله عليه ؤسلم الذي انار الله به الحق واظهربه الاسلام ومحق به الشرك- অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর অর্থাৎ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন, যে নূর দ্বারা আল্লাহ সত্যকে উজ্জ্বল ও ইসলামকে প্রকাশ করেছেন এবং শিরিককে নিশ্চিহ্ন করেছেন। - তাফসীরে ইবনে জারীর ৬ষ্ঠ খন্ড, পৃষ্ঠা ৮৬, সূরা মায়িদা আয়াত ১৫ দলিল নং ৩ মুহীউস্সুন্নাহ আল্লামা আলাউদ্দীন আলী ইবনে মুহাম্মদ (রাঃ) (যিনি ‘খাজিন’ নামে পরিচিত) তাফসীরে খাজেনের মধ্যে বলেন- قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين يعنى باالنور محمدا صلي الله عليه وسلم انما سماه الله نور لانه يهدى بالنور في الظلام- অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর অর্থাৎ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন। আল্লাহ তায়া’লা তাঁর নামকরণ করেছেন নূর, কারণ তাঁর নূরেতে হেদায়ত লাভ করা যায়। যেভাবে অন্ধকারে নূর দ্বারা পথ পাওয়া যায়। - তাফসীরে খাজিন ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা ৪১৭
আরে বোকা তোমাদের ইমাম রা এই আয়াতের বেকরন টা ও বুযেনাই। এই আয়াতের সঠিম অর্থ হলোঃ নিসচই আল্লার পক্ষ হতে তোমাদের কাছে এসেছে কিতাব অরথাত কিতাবটাই নুর। আর এর সঠিক তাফসির হচ্চে আল্লাহ কোরানের মাদ্দমে মানুস্কে অন্দকার থেকে আলোতে নিয়ে যান। সুবাহান আল্লাহ। এখন মানুস আর মুরখ না। মানুস বুযতে শিখেছে।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক। ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
@@yeasirhasanchy হে এটা একটা কারন। আরেকটা কারন হল তারা আমার রাসুল কে সম্মান দিতে গিয়ে অপমান করে। নুর মাটিকে সিজদা করেছে। ত তাহলে আমার রাসুল নুর হলে ত আপনি আমার রাসুল কে মাটির না বলে অপমান করতেসেন। আর কুরান হাদিস দিয়ে প্রমানিত যে রাসুল মানুস তবে আমাদের মত সাধারন মানুস না। অসাধারন আর সম্মানিত
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক। ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক। ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক। ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ============================== ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক। ----------------------------------------- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ] অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন, “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ----------------------------------------------- ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব ======================= ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। _______________________ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
Apne thik bolechen vai bt akhon kisu alem nobijir mohabbote allah sathe serek koray besto hoye geche r tader samne sothik ta tule dhora alem der kortobbo ar por sotto jenew jodi kew na mane tahole setar jonno se nije dai thakbe.
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক। ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
ভাই আমার নবী নিসন্ধেহে নূর (আলো) যার অর্থ আলো । তাতে কোনো প্রশ্ন নাই । প্রশ্ন হলো নবী যে নূরের তৈরী তার দলিল বা আয়াত কনটা ? আমি জানতে চাই আর জানতে চাওয়া কোনো অপরাধ না
যারা বলে নবীজী নুরের তৈরি তাদের গুরু আহমেদ রেজা খা ভেরলবীর কিতাব দেখে নিলেই তো পারে রেজা সাব তো নিজেই কিতাবে লিখে গিয়েছেন হযরত উমর রাঃ হযরত আবু বকর রাঃ কে যে মাটি দিয়ে তৈরি করেছেন নবীজী কে একিই মাটি ধারা তৈরি করেছেন।
Vai manush nutfar toiri matir toiri ak matro adom... Proman sura yasin ayat 77... Sura furkan ayat 54... Valo kore dekhen.. Mamush jodi matir toiri na hoy nabi mati hoibo kemne ans din..??
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ============================== وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ] অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন, “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ----------------------------------------------- ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব ======================= ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। _______________________ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
ভাই রেজাউল করিম সাহেব। মানুষ কি শুদু মাটির তরী , সাধারণ মানুষ ও শুধু মাটির তৈরী না। মানুষের দুইটি পার্ট : ১ দেহ, যেটি মাটির , অপরটি রূহ فَإِذَا سَوَّيْتُهُ وَنَفَخْتُ فِيهِ مِن رُّوحِي فَقَعُوا لَهُ سَاجِدِينَ এই রূহ কি মাটির তৈরী , যে রূহ না থাকলে মানুষকে লাস বলা হয়
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক। ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
Abrar saheb rasul saw Noor tar bastob proman nobiji saw er kono Chaya Porto na ebong two hundred fifty miles prithibi theke opore uthar hadam thake ta holy duity Noor akta kaba sharif er onnota nobiji saw er Noor APNI nijai dekhte paben r Shaitan nobiji saw ebong kaba sharif er Surat dharte pare na three practical probe dilam APNI onek miththa Kotha balen fetnabazi koren r kitab kiso Baki rekhe poren apnader murubbi oli Puri saheb indirectly solar korechen nobi Karim saw hadayet er Noor Allah Pak amader sobaike hedayet din amin summa Amin
ভাই আপনার উপর সালাম, দেখুন বারাবারি কে করে, আমরা রাসুল কে নূর মানি যিনি অন্ধকার থেকে আলোর দিকে আহবান করে, তার কথা, তাঁর বানি গুলো অন্ধকারে আলোর মশাল হয়ে থাকে। এটা হচ্ছে জ্ঞানের আলো, যেমন কোনআন কেও নূর বলা হয়েছে জাবুর, ইন্জিল এদের কে নূর বলা হয়েছে তার মানে কি এগুলো নূরের তৈরি????? এ কেমন মূর্খতা
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ============================== وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ] অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন, “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ----------------------------------------------- ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব ======================= ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। _______________________ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক। ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
১০০ একটা দলিল থেকে একটা দলিল বেছে নিয়ে ফতোয়া দিতে লজ্জা করে না।।।। আর ইউটিউবে ফেসবুকে কি নাটক শুরু করছেন।।। সরাসরি বসে একটা সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় ভয় কিসের আপনাদের।।।
আল্লহ তায়ালা বলেছেন রাসুল সাঃনূর। তাই আমরা রাসুল সাঃ কে নূর মানি। আল্লাহ কোরআনের কোথাও রাসুল সাঃ কে মাটি বলে নাই।
নুর সত্য তবে তিনি মাটির তৈরি মানুষ। নুর বিশেষন। সারা বিশ্বের জন্য নুর।
নূর বলেছেন নূরের তৈরী বলেন নাই
কিন্তু নবী সাঃ বলেছেন আমি তোমাদের মতো মানুষ
Vai amrao boli allahor rasul nur but nurer toiri tato allah bole nai
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক।
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১]
⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন-
“বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়?
ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html
✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃
✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব-
আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
📚 ১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
↔️↔️↔️↔️↔️
✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
বাসার বললেই যদি মাটি হয় জেব্রাইলকেও বাসার বলা হয়েছে তাহলে কি জেব্রাইল মাটির তৈরি কোরআন পাকে
মাশাআল্লাহ খুব চমৎকার বলেছেন হযরত জাযাকাল্লাহ সাবাস কওমির সন্তানেরা এগিয়ে যাও বাতিল দুরভিত হবে ইনশাআল্লাহ,
এই বিষয়ে অনেক বাহাস দেখেছি,সব সময় রাসুলুল্লাহ যেন নূর তার পক্ষে বিজয় দেখেছি।
vi apni aktu referrence gula diben ki amio dekhte chai bahas gula.karon amar khub icca dekhar.karon ami ajaboto joto gula bahas dekhci sob gulate sunni gula sei vabe cheat korce dekha gece sunni rai ak jaigai bose alocona kore bahas ar name dice,notuba bahas bosleo decision hoi ni tao mitthachar korce sunni jitce,notuba bahas howar date nia vejal hoice tao bolce sunni jitce,sob theke hassokor holo kicu din age sunni der sajano akta madrasar munajera ha ha ha.but ata sotto je sunni ra ak somoy onek bar bahas a harce tarpor theke akhono kono sotik decision ar bahas hoi ni dukker bapar sunni jitce bole youtube a video ar ovab ni ata hasokor bapar.
ryt
রাইট
ABRAR SAHEB, APNAR COHK DUTI TO TERA VALO DEKTE PANNA, APNI ZODI ZAL HADISE POROMAN KOTE PAREN, AMI APNAKE/1,00000 TAKA DIBO ZIHADI SAHEBER SONGGE BOSEN, ZODI APNAR ALEME KULY
@@arifulislamarif813 vai apni ki koborer jogote dekesen
আল্লাহর রাসূল নুরের তৈরি ❤️ আমার রাসূলকে আর কত নিচে নামাবি তোরা দেওবন্দিরা। তোরা হক নয় বাতিল
ভাই আমার নবী নিসন্ধেহে নূর (আলো) যার অর্থ আলো । তাতে কোনো প্রশ্ন নাই ।
প্রশ্ন হলো নবী যে নূরের তৈরী তার দলিল বা আয়াত কনটা ? আমি জানতে চাই আর জানতে চাওয়া কোনো অপরাধ না
মুফতি মোহামমদ রেজাউল করিম আভরার সঠিক বলার জন্য ধন্য বাদ আললাহ আপনাকে নেক হায়াৎ দান করুন আপনি সঠিক পথে এগিয়ে চলেন আমিন
🤣🤣🤣
আদম (আঃ) মাটির তৈরি। হুজুর (সঃ) আদম সন্তান হিসাবে তিনিও মাটির তৈরি কিন্তু তিনি নবী ও রাসুল। তাঁর মর্যাদা সাধারণ মানুষের চেয়ে অনেক অনেক বেশি।
আরে ভাই তিনিত আদমেরও নবি কুল মাখলুকাতের নবি??
আমাদের প্রিয়ো নবী মাটির তৈরী
দলিল কি?
@@সুন্নাহমিডিয়াইউটিউব
কোরআন .... তোহবা
@@সুন্নাহমিডিয়াইউটিউব
দলিল অবশ্যই আছে।
কোরআনের আয়াত নং বলেন
দলিল দাও
আল্লাহ তায়া’লা ইরশাদ করেন
قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين
অর্থঃ নিশ্চয়ই তোমাদের নিকট আল্লাহর পক্ষ থেকে একটা নূর এবং স্পষ্ট কিতাব এসেছে।
- সূরা মায়িদা আয়াত- ১৫
আলোচ্য আয়াতে নূর দ্বারা নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বুঝানো হয়েছে। নিম্নে আরো কয়েকটি প্রসিন্ধ তাফসীরের আলোকে দলিল উপস্থাপন করা হল :-
দলিল নং ১
বিশ্ব বিখ্যাত মুফাসসিরে কোরআন হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) এর বিশ্ব বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ ইবনে আব্বাস এর মধ্যে আছে-
قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين يعني محمدا صلي الله عليه ؤسلم
অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর অর্থাৎ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন।
- তাফসীরে ইবনে আব্বাস পৃষ্ঠা ৭২
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
==============================
❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
-----------------------------------------
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
“কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
-----------------------------------------------
➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
=======================
১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
_______________________
এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
یٰۤاَہۡلَ الۡکِتٰبِ قَدۡ جَآءَکُمۡ رَسُوۡلُنَا یُبَیِّنُ لَکُمۡ کَثِیۡرًا مِّمَّا کُنۡتُمۡ تُخۡفُوۡنَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ یَعۡفُوۡا عَنۡ کَثِیۡرٍ ۬ؕ قَدۡ جَآءَکُمۡ مِّنَ اللّٰہِ نُوۡرٌ وَّ کِتٰبٌ مُّبِیۡنٌ ﴿ۙ۱۵﴾
ইয়াআহলাল কিতা-বি কাদ জাআকুম রাছূলুনা-ইউবাইয়িনুলাকুম কাছীরাম মিম্মাকুনতুম তুখফূনা মিনাল কিতা-বি ওয়া ইয়া‘ফূ‘আন কাছীরিন কাদ জাআকুম মিনাল্লাহি নূরুওঁ ওয়া কিতা-বুম মুবীন।
হে আহলে কিতাব! তোমাদের কাছে আমার রাসূল এসেছে, তোমরা কিতাবের যে সব বিষয় গোপন কর তন্মধ্য হতে বহু বিষয় সে তোমাদের সামনে পরিস্কারভাবে ব্যক্ত করে, আর বহু বিষয় (প্রকাশ করা) বর্জন করে, তোমাদের কাছে আল্লাহর নিকট থেকে এক আলোকময় বস্ত্ত এসেছে এবং তা একটি স্পষ্ট কিতাব (কুরআন)।
@@ndbelalhossain1285 ভাই সত্য মানতে চাইনা অরা৷ অরা মনে করে নবি নূর হলে সম্মান বেশি। কিন্তু অরা কি জানেনা যে কে কাকে সিজদা করসে? আর সক্তি খমতাই কেও বর হইনা। সম্মান দিয়ে বর হই। আমার রাসুল সব মাখলুকাত থেকে সম্মান্নিত। এটাই হচ্চে বর হোয়া
আরে বোকা তোমাদের ইমাম রা এই আয়াতের বেকরন টা ও বুযেনাই। এই আয়াতের সঠিম অর্থ হলোঃ নিসচয় তোমাদের নিকট আল্লার পক্ষ হতে এসেছে কিতাব, অরথাত কিতাবটাই নুর। এর তাফসির হলো এই কিতাবের মাদ্দমে তোমাদের অন্ধকার থেকে আলোতে নিয়ে যাই। এখন মানুস বুযতে সিখেছে। অইরকম মুরখের মত ওল্টাপাল্টা অরথ আর চলেনা সব জাইগাই
আহারে মুর্খ
বিনা দলিলে আমার নবীজি নুরুন আলা নুর
পাগল
বিনা দলিলে তুমি পাগল কারণ এর মাধ্যেমে তুমি আল্লাহর কুরআন এর বক্তব্য অস্বীকার করছো
আমাদের নবী নূরের তৈরি
আলহামদুলিল্লাহ
মাসাআল্লাহ
সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিলেন
Rasul (s) ❤nur ❤nur❤
এ বিষয়ে অনেক সহাস হইছে নবী নূরের প্রমান হইছে আমি নূর মানবো ইনশাআল্লাহ্।।
Dui akta proman diben plz. R nobike manus bolar ki jobab diben ja Quran a allah bole dichen. Akhon apne vlo janen na allah? Obossoi allah ja jane r kew janena ata apne manen r na manen
নুরের আভিধানিক অর্থ আলো।আধ্যাতিক অর্থ হলো হেদায়েতের মাধ্যম।মানুষের পেট থেকে মানুষই তৈরি হয়ে। ডিন এন এ টেস্টে তাই বলে।নবীকে নিয়ে বাড়া বাড়ি না করাই ভালো।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
==============================
❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
-----------------------------------------
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
“কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
-----------------------------------------------
➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
=======================
১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
_______________________
এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
নবী নুর তৈরি হিসাবে নয় হেদায়েতের মাধ্যমে হিসাবে ভন্ডরা মায়েদার ১৫ণং আয়াত দিয়ে যে দলিল দেয় নবী নুরের তৈরী ভুল তাফসির করে
ভাই আপনি যে কিতাবটি দেখিয়েছেন আপনার হেদায়েতের জন্য যথেষ্ট ছিল। কিন্তু মনে হচ্ছে আপনার কপালে হেদায়েত নেই।কারণ আপনাদের উস্তাদরা এ কিতাব পড়ে বলেছেন আমাদের একটা ভুল ভেঙ্গে গেল।
Vai k ki korlo bollo k ki holo asob kono hadis ba nobir bani noi islam karo mana ba na manay proman hoina. Apne sohi hadis niye asen jetake kew jal proman korte parbena taholey holo. Apne kon ostader kora kolchen seta apnei vlo janen r k jane se ostad ebliser poto poth vrosto hote pare tay karo kothar udharon diyata bokamo apne hadis dekhan jemon bokharir hadis j majhaber e hok kew kokhono jal bolar sahos korena. Apnader asob boro boro bisoy tahole kno amon dharonar upor jan apnara?
SAYiGH iTunes এই তোরা মাটি লই থাক যদি বেটা সাহস থাকে এক সাথে কেনো বসছনা ছিটিং
@@notarget3326 হযরত ইমাম হাসান (রাঃ) বলেন হুজুর (সাঃ) নাক মোবারক এমন নূর ছিলো যা তাঁর
নাক মোবারকের উপর বিকীরণ হতো- তিরমিজ শরীফ- শামায়েল অধ্যায় হাঃ 3963,
মীশকাত শরীফ-503-عن العرباض بن ساريه عن رسول الله صلى الله عليه وسلم انه قال انى عند الله مكتوب خاتم النبيين وان ادم لمنجدل فى طينته وساخبركم باول امرى دعوة ابراهيم وبشارة عيسى ورؤيا امى التى رأت حين وضعتنى وقد خرج لها نور اضاءلها منه قصور الشام- رواه فى شرح السنة ورواه احمد عن ابى امامة من قوله ساخبركم الى اخره- (دلائل النبوة ومعرفة احوال صاحب الشريفة للبيهقى ص ۲/۱۳٠ (مشكوة شريف ص ۵۱۳
নবীর নূরে সিরিয়ার প্রাসাদ দেখা গিয়েছিলো- তাফসিরে ইবনে কাছির।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক।
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১]
⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন-
“বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়?
ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html
✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃
✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব-
আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
📚 ১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
↔️↔️↔️↔️↔️
✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
নূর বা মাটি তিনি আমাদের প্রিয় নবী।
Islam a confusion nai. Afne hoy jalem der ontorbukto hoben or mumin der.
ঠিক ভাই
দলিল ছাড়া আকা (সা:) নূরের তৈরী
আঁকা দ্বারা কি বোঝানো হয় জানেন ??
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক।
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১]
⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন-
“বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়?
ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html
✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃
✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব-
আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
📚 ১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
↔️↔️↔️↔️↔️
✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
মাশাআল্লাহ।
সুন্দর আলোচনা
আবরার হুজুর ভাইরাল হতে চায়। আমি কোনও হাদিস জানিনা কিন্তু একটা জিনিস বিশ্বাস করি নবীজীর জন্মদিন উপলক্ষে ঈদে মিলাদন্নবী করবো। সারাজীবন করবো। ১০০ বার করবো। কারন নবীজীকে না সৃষ্টি করলে আল্লাহ কিছুই সৃষ্টি করতো না। নবীজী আমার কবরের সাথী। নবীজীর সুপারিশ ছাড়া আমরা কখনও বেহেশতে যেতে পারবো না। নবীজী দুনিয়াতে না আসলে আমরা কোরআন পেতাম না। যে নবী সারাজীবন তার উম্মতের জন্য কেঁদেছেন এখনো রওজা শরীফে উম্মতের জন্য কাঁদতেছেন। কেয়ামতের ময়দানেও আমাদের জন্য কাদবেন। তাহলে কেনো আমরা নবীজীর আগমনে খুশি হতে পারিনা। আমরাতো আমাদের সন্তানের জন্মদিন গান বাজিয়ে উৎসব করি। তাহলে প্রিয় নবীর আগমনে কেনো আমরা নবীজীকে স্বরন করে মিলাদ, মাহফিল ও দোয়া করতে এতো সমস্যা কেনো। আবরার হুজুর শুধু কাগজে কলমে দক্ষ্য কিন্ত এইসব হুজুরদের রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সত্যিকারের মহব্বত নেই। এই পাগলরা নবীজীর সিরা তুন নবী করে মিলাদুন্নবী করতে চাননা। হায়রে হুজুর।
comment পড়ে মনে হলো এখানে মুমিন ব্যাক্তির সংখ্যা অনেক কম,কারণ একজন মুসলিমের ভাষা কি এত জগন্য হতে পারে??
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
==============================
❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
-----------------------------------------
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
“কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
-----------------------------------------------
➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
=======================
১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
_______________________
এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত জিন্দাবাদ
ভাই মিলাদ, কিয়াম, নূরের বিরুদ্ধে অনেক আলেম কথা বলেছে । বাহাস অনেক দেখেছি নূরের পক্ষে জয়লাভ হয়েছে। আবার আপনাদের বাহাসে ডাকলে আসেন না। আপনার মতো বহু আলেম এসবএর বিরুদ্ধে কথা বলেছে কিন্তু মিলাদ কিয়াম রাসুল সাঃ নূর ঠিকিই আছে আপনাদের মতো বিভ্রান্ত বক্তাদের আর খুঁজে পাওয়া যাই নি।
আল্লাহ নিজই কোরআনে বলে ছেন আমি তোমাদের মাঝে পাঠাইলাম নূর সংগে দিলাম কিতাব ।
﴿قُلْ إِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ مِّثْلُكُمْ يُوحَىٰ إِلَيَّ أَنَّمَا إِلَٰهُكُمْ إِلَٰهٌ وَاحِدٌ ۖ فَمَن كَانَ يَرْجُو لِقَاءَ رَبِّهِ فَلْيَعْمَلْ عَمَلًا صَالِحًا وَلَا يُشْرِكْ بِعِبَادَةِ رَبِّهِ أَحَدًا﴾
হে মুহাম্মাদ! বলো, আমি তো একজন মানুষ তোমাদেরই মতো, আমার প্রতি অহী করা হয় এ মর্মে যে, এক আল্লাহ তোমাদের ইলাহ, কাজেই যে তার রবের সাক্ষাতের প্রত্যাশী তার সৎকাজ করা উচিত এবং বন্দেগীর ক্ষেত্রে নিজের রবের সাথে কাউকে শরীক করা উচিত নয়৷ (১৮নং সূরা কাহাফ, আয়াত নং ১১০) قُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا بَشَرٌ مِّثۡلُكُمۡ يُوۡحٰٓى اِلَىَّ اَنَّمَاۤ اِلٰهُكُمۡ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ فَاسۡتَقِيۡمُوۡۤا اِلَيۡهِ وَاسۡتَغۡفِرُوۡهُؕ وَوَيۡلٌ لِّلۡمُشۡرِكِيۡنَۙ
হে নবী, এদের বলে দাও, আমি তো তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমাকে অহীর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয় যে, একজনই মাত্র তোমাদের ইলাহ কাজেই সোজা তাঁর প্রতি নিবিষ্ট হও এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করো। মুশরিকদের জন্য ধ্বংস।(৪১নং সূরা হামিম সিজদাহ, আয়াত নং ৬) এবার দেখুন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা নিজেই বলেছেন তিনি বাসার কে মাটির দ্বারা সৃষ্টি করেছেন.....اِذۡ قَالَ رَبُّكَ لِلۡمَلٰٓٮِٕكَةِ اِنِّىۡ خَالِقٌۢ بَشَرًا مِّنۡ طِيۡنٍ
যখন তোমার রব ফেরশ্তাদেরকে বললো, “আমি মাটি দিয়ে একটি মানুষ তৈরি করবো।(৩৮ নং সূরা সদ আয়াত নং ৭১)..... আপনারাই দেখুন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা প্রথম দুইটি আয়াতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে بَشَرًا ( বাসারান-অর্থ একজন মানুষ) বলেছেন এবং আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা তৃতীয় আয়াতটিতে নিজেই বলছেনبَشَرًا(বাসারান-অর্থ একজন মানুষ) কে তিনিطِيۡنٍ(তীন-অর্থ মাটি)থেকে সৃষ্টি করেছেন......আর আমরা জানি পবিত্র কোরআনের একটি আয়াত অপর একটি আয়াতের ব্যাখ্যা করতে পারে।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক।
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১]
⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন-
“বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়?
ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html
✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃
✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব-
আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
📚 ১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
↔️↔️↔️↔️↔️
✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
বাসার অর্থ মানুষ কে বলেছে ভাই।নাস অর্থ মানুষ।
শব্দার্থ যারা যানে না। তারা বৃভান্ত চডাই
আসসালামু আলাইকুম জনাব!
আপনার নিকট আমার আরজি রইল,আপনাদের দেওবন্দী আকাবীর যারা রয়েছেন তাদের চেয়ে আশা করি বেশি ইলিম অর্জন করতে পারেন নাই।তাই ওদের কিতাব গুলা আগে পড়া শেষ করেন তারপর বাকি কিতাব শুরু করেন আশা করি আল্লাহ সহি বুঝ দান করবেন।হাফতে মাসায়েল এই কিতাব আপনাদের শায়েখ এমদাদুল্লাহ মহাজিরে মক্কী (র:)লিখা কিতাব। আশা করি আপনি পড়েছেন।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
==============================
❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
-----------------------------------------
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
“কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
-----------------------------------------------
➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
=======================
১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
_______________________
এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) মাটির মানুষ ছিলেন; নূরের তৈরী নন। আল্লাহ বলেন, ‘(হে নবী!) ‘তুমি বলে দাও, নিশ্চয়ই আমি তোমাদের মত একজন মানুষ মাত্র। (পার্থক্য হ’ল) আমার নিকট ‘অহি’ করা হয় ...’ (কাহ্ফ ১৮/১১০)। এটা কেবল আমাদের নবীই নন, বরং বিগত সকল নবীই স্ব স্ব কওমের উদ্দেশ্যে একথা বলেছিলেন, ‘নিশ্চয়ই আমরা তোমাদের মত মানুষ মাত্র’ (ইবরাহীম ১৪/১১)।
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘আমি তো একজন মানুষ। আমিও তোমাদের মত ভুলে যাই। সুতরাং আমি (ছালাতে কিছু) ভুলে গেলে তোমরা আমাকে স্মরণ করিয়ে দিয়ো’ (বুখারী হা/৪০১; মুসলিম হা/৫৭২; মিশকাত হা/১০১৬ ‘সিজদায়ে সহো’ অনুচ্ছেদ)। তিনি বলেন, আমি একজন মানুষ। আমি তোমাদের দ্বীনের ব্যাপারে কোন কিছু আদেশ করলে তা গ্রহণ করবে। আর নিজস্ব রায় থেকে কিছু বললে আমি একজন মানুষ মাত্র। অর্থাৎ সে ক্ষেত্রে আমার ভুলও হ’তে পারে (মুসলিম হা/২৩৬৫, মিশকাত হা/১৪৭)।
বস্ত্ততঃ ফেরেশতারা হ’ল নূরের তৈরী, জিনেরা আগুনের তৈরী এবং মানুষ হ’ল মাটির তৈরী মুসলিম হা/২৯৯৬; মিশকাত হা/৫৭০১; মুমিনূন ২৩/১২, আন‘আম ৬/২)।
উল্লেখ্য যে, রাসূল (ছাঃ) নূরের তৈরী ছিলেন মর্মে সমাজে কিছু হাদীছ প্রচলিত রয়েছে। যেমন ‘আল্লাহ সর্বপ্রথম আমার নূর সৃষ্টি করেন’। এ মর্মে বর্ণিত সব বর্ণনাই জাল (‘আজলূনী, কাশফুল খাফা হা/৮২৭; ছহীহাহ হা/৪৫৮-এর আলোচনা দ্রষ্টব্য)।
সূরা মায়েদাহ ১৫ আয়াতে বলা হয়েছে, قَدْ جَاءَكُمْ مِنَ اللهِ نُوْرٌ وَكِتَابٌ مُبِيْنٌ ‘তোমাদের কাছে এসেছে একটি জ্যোতি এবং একটি সমুজ্জ্বল গ্রন্থ’। উক্ত আয়াতে ‘নূর’ বা জ্যোতি দ্বারা কুরআনকে বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ কুরআন শিরকের অন্ধকার হ’তে মানুষকে তাওহীদের আলোর পথে বের করে আনে। এখানে ‘ওয়া কিতাবুম মুবীন’ (وَكتابٌ مبيْنٌ)তার পূর্ববর্তী ‘নূর’ (نُوْرٌ)-এর উপর عطف بيان হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহ বলছেন, ‘তোমাদের কাছে আল্লাহর নিকট থেকে এসেছে একটি জ্যোতি ও সমুজ্জ্বল গ্রন্থ’। যেমন ইতিপূর্বে সূরা নিসা ১৭৪-৭৫ আয়াতে بُرْهَانٌ ও نُوْرًا مُبِيْنًا বলে কুরআনকে বুঝানো হয়েছে। অমনিভাবে সূরা আ‘রাফ ১৫৭ আয়াতের কুরআনকে ‘নূর’ বলা হয়েছে।
উক্ত আয়াতের তাফসীরে ‘নূর’-এর ব্যাখ্যায় যাজ্জাজ বলেন, এখানে মুহাম্মাদ (ছাঃ)-কে বুঝানো হয়েছে (কুরতূবী)। যদি সেটাই ধরে নেওয়া হয়, তাহ’লেও এর অর্থ এই নয় যে, মুহাম্মাদ (ছাঃ) নূরের তৈরী ছিলেন। কারণ কুরআনেই বলা হয়েছে যে, তিনি তোমাদের মত মানুষ ছিলেন’ (কাহফ ১৮/১১০)। আর মানুষ বলেই তো তিনি পিতা-মাতার সন্তান ছিলেন এবং সন্তানের পিতা ছিলেন। তিনি খানা-পিনা ও বাজার-ঘাট করতেন। অতএব রাসূল (ছাঃ) যে মাটির তৈরী মানুষ ছিলেন, এতে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই।
মাশাআল্লাহ।খুব সুন্দর আলোচনা।
আল্লাহ আরবরা হুজুরের হায়াতে বরকত দান করুন এবং সুস্থ রাখুন আল্লাহ হুম্মা আমিন,,,
Amin
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (স:) কিসের তৈরী ছিলেন,এই বির্তকে আমরা যাব কেন? আল্লাহ রাব্বুল আলামিনই এ বিষয়ে ভালো জানেন।তাছাড়া কবরে ছওয়াল জবাবের সময় আমাদেরকে এই বিষয়ে কোন প্রশ্ন করা হবেনা। সুতরাং এই বিষয়টি নিয়ে অহেতুক আলোচনা-সমালোচনা না করাই উত্তম।
মাশাআল্লাহ
আলাউদ্দিন জিহাদি বড় মাপের একজন আলেম
একজন জাহেল
জ্ঞানী মূর্খ
ইবলিশও বড় মাপের আলেম ছিল
Kobe kon bahase jitecen aktu bolben
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক।
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১]
⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন-
“বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়?
ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html
✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃
✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব-
আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
📚 ১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
↔️↔️↔️↔️↔️
✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
দলিল নং ৪
ইমাম হাফেজ উদ্দীন আবুল বারাকাত আব্দুল্লাহ ইবনে আহমদ আন- নাসাফী (রা) এই আয়াত শরীফ ( قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين) প্রসঙ্গে বলেন-
والنور محمد عليه والسلام لانه يهتدي به كما سمي سراجا منيرا
আর নূর হলেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। কেননা তাঁর নূরেতে হেদায়ত লাভ করা যায়, যেমন তাঁকে উজ্জ্বল প্রদীপ বলা হয়েছে।
- তাফসীরে মাদারিক ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা ৪১৭
দলিল নং ৫
ইমামুল মুতাকাল্লেমীন আল্লামা ফখরুদ্দীন রাযী (রা) এই আয়াত শরীফ (قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين) প্রসঙ্গে বলেন-
ان المراد بالنور محمد صلي الله عليه و سلم وبالكتاب القران-
অর্থঃ নিশ্চয়ই নূর দ্বারা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং কিতাব দ্বারা আল কোরআন মজীদকে বুঝানো হয়েছে।
- তাফসীরে কবীর ৩য় খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৯৫, সূরা মায়িদা আয়াত ১৫
আর যারা বলে যে ‘নূর ও কিতাবে মুবীন’ দ্বারা কুরআন মজীদকেই বুঝানো হয়েছে, ইমাম রাযী (রা) সে সম্পর্কে বলেন-
هذا ضعيف لان العطف يوجب المغايرة بين المعطوف والمعطوف عليه
এই অভিমত দুর্বল, কারণ আতফ (ব্যাকরণগত সংযোজিত) মা’তুফ (সংযোজিত) ও মা’তুফ আলাইহি (যা তার সাথে সংযোজন কারা হয়েছে ) এর মধ্যে ভিন্নতা প্রমাণ করে।
- তাফসীরে কবীর ৩য় খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৯৫
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
==============================
❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
-----------------------------------------
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
“কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
-----------------------------------------------
➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
=======================
১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
_______________________
এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
ভাই সুন্দর বুজিয়ে দিলেন আপনার মাধ্যমে সটিক প্রমাণ পেলাম আপনি এগিয়ে জান আমরা আছি আপনার সাথে
আমার বাল পাইছো হালার ওহাবী আস্তা মাদারী
নাজিম উদ্দীন নাজিম উদ্দীন তুই বুজে না বুজার বান করছ তুই একটা বেদাতি বেয়াদপ কথা বলতে পারছ না সুদু গালি দেছ তুই কিসের সুননি
Amin
বীনা দলিলে রাসূল সা: নূরের তৈরী
Hmm apnar bina dolile mante paren bt jara imandar tader dolil lage karon ata muslimer kaj. R bidhormira nacha nachi kore tader dhorme kono dolil lagena thakur bollei chole bt muslim ra tader moto na.
বিনা দলিলে তুই বিয়াদপ
Right
😂
Toi jaros
সঠিক ও দলিল ভাবে উপস্থাপনা করার জন্য ধন্যবাদ,
আসলে নূর না মাটি দিয়ে তৈরি এনি বাকবিতণ্ডা না করে সঠিক আলোচনায় আসাটা জরুরি
@Madani Fool আমি যে কাফের তার প্রমান দেন
@Madani Fool সেটা আল্লাহ তায়ালাই ভালো জানেন, রাসূল সাঃ যা দ্বারাই তৈরি হোক না কেন তাতে কারো কিছু যায় আসে না বস্তুত আমরা রাসূলের (সাঃ) এর কথাগুলো পালন করছি কিনা সেটা দেখার বিষয়,
@Madani Fool আপনার কথায় যা মনে হচ্ছে, এখন যদি আমি বলি যে রাসূল সাঃ মাটির তৈরি হয় তাহলে আপনি আমাকে বলবেন আমি কাফের হয়ে গেছি আর যদি বলি রাসূল সাঃ নূরের তৈরি তাহলে বলবেন আমি সঠিক এবং বাহ বাহ দিবেন।
@Madani Fool আপনি তো মনে হয় কাফে সার্টিফিকেট নিয়া ঘুরেবেরান।😃
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
==============================
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
“কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
-----------------------------------------------
➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
=======================
১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
_______________________
এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
মাশা-আল্লাহ খুব সুন্দর কথা বলেছেন
ভাই এইটা জাল হাদিস এটা আব্দুল মালেক সাহেব ধরিয়ে দিয়েছেন,
বলুন, 'আমি কেবল তোমাদের মত একজন মানুষ, আমার প্রতি ওহী হয় যে, তোমাদের ইলাহ্ই কেবলমাত্র এক ইলাহ্।
সৃরা ফুরসিলাত আ: ৬
সৃরা আল কাহাফ আঃ ১১০
আল্লাহ বলতে বলেছিলো কারন? ইবরাহিম নবি নমরুদ কে বলেছিলো আমার পূর্ব থেকে সূর্য উঠাই তুমি পশ্চিম থেকে উঠিয়ে দেখাউ তাই মানুসেরা সুনে ভেবেছিল এই কাজ আল্লা ছারা কেউ পারবেনা কিন্ত রসুলপাক পশ্চিম থেকে সুর্য
উঠিয়েছে তখন মানুষ ভাবলো ইনি আল্লা ? তাই আল্লা বলতে বললো হে নবি আপনি বলুন আমি তুমাদেরই মতো মানুষ
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক।
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১]
⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন-
“বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়?
ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html
✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃
✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব-
আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
📚 ১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
↔️↔️↔️↔️↔️
✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
অ ভাই তোমারে কি বলব কেন চোখে দেখে শুনে কেন ভুল পথে আছ। তোমারে আর কিছু বলতে ইচেছ করতেচে না। কারণ শেষ জামানাতে কিছু লোক হেদায়তের থেকে অনেক দুরে সর যাবে। ভাই কুকুরের লেজ কখনো সোজা হয় না এটা মনে রাখিও। ভাল হয়ে যাও সঠিক পথে আস।
Vai mona hoi apnara e vul jaigai asen nobi manus mathi nki noor ota diya ki
সঠিক
আপনি বিতর্কিত আলোচনা বাদ দিন
ঠিক
ভন্ডরা শুনে না ধর্মের কাহিনী ,
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀
ভন্ডদের জন্য উপযুক্ত শিক্ষা জুতার বারি।
❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎
✔✔✔✔প্রকাশ্যে জনতার সামনে ভন্ড তাহরেরীকে ষ্টেজে বসিয়ে, তাহেরীর শাস্তি মাথায় জুতা পেটা করার কথা বললেন ---আব্বাসী
➡️ruclips.net/video/vwNxTILkYsE/видео.html
❎👉ভন্ডরা শয়তানের গোলাম, নমরুদের অনুসারী
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀
❎নাচানাচির মুফতি অপদার্থ তাহেরী
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
🔵ruclips.net/video/FH70v8DoANk/видео.html
❎শয়তানের গোলাম তাহেরি
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
ruclips.net/video/I10VYhJVVhw/видео.html
শয়তানের কুফর নমরুদ কে দিয়া
শয়তান হইলো আড়াল হইয়া।।
নমরুদের কুফর ডান্সার তাহেরি কে দিয়া
নমরুদ মরলো জুতা পেটা খাইয়া।।
নমরুদের কুফর ডান্সার তাহেরি পাইয়া,
তাহেরি গেলো ভন্ড শয়তান মুশরিক হইয়া।
❎তাহেরি নিশি রাতের নাচানাচির আসর
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀
ruclips.net/video/1GEUe_20kUY/видео.html
কেউ ফিরে না খালি হাতে,
ভন্ড তাহেরীর ডিস্কো আসর থেকে।
কেউ ফিরে ডন্ড তাহেরীর ডিস্কো দেখে,
কেউ ফিরে ভন্ড শয়তানের মুরিদ হয়ে,
কেউ ফিরে তাহেরীর কপালে,
নমরুদের মতো জুতা পেটা দেখে।।
🔴ভন্ডরা মানুষ হবে না কোনও কালে
মুসলমানের জুতা পেটা ভন্ডদের কপালে।
❎ ভন্ড তাহেরীকে নমরুদের মতো জুতা পেটা
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
🔴ruclips.net/video/LnP4U3IuVj4/видео.html
⚛ দুনিয়া আজ
ভন্ডে ভন্ডে ছড়াছড়ি
এক ভন্ড অন্য ভন্ডের ভাই,
কেবল দেখি ভন্ডেধর হাঁট
দুচোখ মেলে যে দিকে তাকাই
সাবধান ---সাবধান
ওরে সাবধান ধরার তলে
আছিস যত ভন্ড সম্প্রদায়,
সত্য মেনে সুপথে চল
নয়লে তোদের আজ আর
কোন রক্ষা নাই ।
সাবধান----------সাবধান
সাবধান ওরে ভন্ড সম্প্রদায় ।
➖➖➖➖
⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
“বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
👉ভন্ড মিথ্যাবাদী মোনাফেক শয়তানের গোলাম সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন।
✏আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ১ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
দলিল নং ৬
ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী (রা) বলেনঃ
قد جاءكم من الله نور هو النبى صلي الله عليه وسلم
অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর এসেছে, তা হল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নূর মোবারক।
- তাফসীরে জালালাইন শরীফ পৃষ্ঠা ৯৭
দলিল নং ৭
আল্লামা মাহমূদ আলূসী বাগদাদী (রা) বলেন-
قد جاءكم من الله نور عظيم هو نور الانوارالنبى المختار صلى الله عليه وسلم الى ذهب قتادة والزجاج-
অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে মহান নূর এসেছে। আর তিনি হলেন নূরুল আনোয়ার নবী মোখতার সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। এটাই হযরত কাতাদাহ ও যুজাজের অভিমত।
- তাফসীরে রুহুল মাআনী ৬ষ্ঠ খন্ড, পৃষ্ঠা ৯৭
দলিল নং ৮
আল্লামা ইসমাঈল হক্কী (রা) বলেন-
قيل المراد باالاول هو الرسول صلى الله عليه وسلم وبالثانى القران-
অর্থঃ বলা হয়েছে যে, প্রথমটা অর্থাৎ নূর দ্বারা রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে বুঝানো হয়েছে এবং দ্বিতীয়টা অর্থাৎ কিতাবে মুবীন দ্বারা কুরআন কে বুঝানো হয়েছে।
- তাফসীরে রুহুল বয়ান ২খন্ড, পৃষ্ঠা ২৬৯
আর অগ্রসর হয়ে বলেন-
سمى الرسول نورا لان اول شيئ اظهره الحق بنور قدرته من ظلمة العدم كان نور محمد صلي الله عليه و سلم كما قال اول ما خلق الله نورى-
অর্থ: আল্লাহ তায়া’লা রসূল আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নাম রেখেছেন নূর। কেননা আল্লাহ তায়া’লা তাঁর কুদরতের নূর থেকে সর্বপ্রথম যা প্রকাশ করেছেন তা তো মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নূর মোবারক। যেমন তিনি ফরমায়েছেন- আল্লাহ তায়া’লা সর্বপ্রথম আমার নূর মোবারক কে সৃষ্টি করেছেন।
- তাফসীরে রুহুল বয়ান ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৬৯
মাশা আল্লাহ জাযাকাল্লাহ। প্রিয়
ধন্যবাদ, এভাবেই তাদের দলিলের গ্রহণযোগ্যতা তুলে ধরুন।
মানুষ তো মনে করে তারা কোরআন ও সহিহ হাদিস থেকে দলিল দিচ্ছে।
নিজের থেকে মতামত না দিয়ে পূর্ববতী আলেমদের মতামত তুলে ধরছেন, এটা প্রশংসনীয়।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
==============================
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
“কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
-----------------------------------------------
➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
=======================
১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
_______________________
এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
রসূলুল্লাহ্ (স:) নূরের তৈরী নাকি মাটির তৈরী সে বিষয়ে ের দিন মানুষকে প্রশ্ন করা হবে না।
ঈমানের প্রশ্ন থাকবে কিনা? আর নবীজি (স.) নূরের নাকি মাটির তৈরি তা ঈমানের অংশ। তাই আলেমদের দায়িত্ব আমাদেরকে সতর্ক করা।
আকিদা ১০০% ঠিক রাখতে হবে। কুরআন ও সহীহ হাদীসে উল্লেখ আছে রাসুল মাটির তৈরি । আকিদা কেন হাদীসের বিরুদ্ধে যাবে? আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
ইমান ছাড়া কোনো আমন গ্রহনযোর্গ না।। আগে সঠিক ইমান তার পর কর্ম।।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
==============================
❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
-----------------------------------------
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
“কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
-----------------------------------------------
➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
=======================
১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
_______________________
এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
খুব সুন্দর হয়েছে
মাটির সম্মান বেশি?
নাকি
নুরের সম্মান বেশি?
সূরা আল কাহাফ ১৮/১১০
আয়াত দেখুন
নবীজি নূরের তৈরি কোনো সন্দেহ নেই
❤❤❤
দলিল নং ২
ইমাম আবু জাফর মুহাম্মদ ইবনে জারীর আত্-তবারী (রা) তাঁর বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ ইবনে জারীর এর মধ্যে বলেন-
قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين يعني بالنؤر محمدا صلي الله عليه ؤسلم الذي انار الله به الحق واظهربه الاسلام ومحق به الشرك-
অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর অর্থাৎ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন, যে নূর দ্বারা আল্লাহ সত্যকে উজ্জ্বল ও ইসলামকে প্রকাশ করেছেন এবং শিরিককে নিশ্চিহ্ন করেছেন।
- তাফসীরে ইবনে জারীর ৬ষ্ঠ খন্ড, পৃষ্ঠা ৮৬, সূরা মায়িদা আয়াত ১৫
দলিল নং ৩
মুহীউস্সুন্নাহ আল্লামা আলাউদ্দীন আলী ইবনে মুহাম্মদ (রাঃ) (যিনি ‘খাজিন’ নামে পরিচিত) তাফসীরে খাজেনের মধ্যে বলেন-
قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين يعنى باالنور محمدا صلي الله عليه وسلم انما سماه الله نور لانه يهدى بالنور في الظلام-
অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর অর্থাৎ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন। আল্লাহ তায়া’লা তাঁর নামকরণ করেছেন নূর, কারণ তাঁর নূরেতে হেদায়ত লাভ করা যায়। যেভাবে অন্ধকারে নূর দ্বারা পথ পাওয়া যায়।
- তাফসীরে খাজিন ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা ৪১৭
হুজুর সঠিক কথা বলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
মহানবী সাঃ সম্পর্কে তোমার জ্ঞান খুবই অল্প তাই ভুলভাল কটাক্ষ করছো
আশরাফ আলী থানবী নসরুদ্দিন ফি আমলে মওলিদ কিতাব পড়েন তিনি নবীজীকে নুর মানতেন
আমার নবী নূর হোক বা মাটি হোক তাতে কি হয়েছে? কবরে তো মাটি নূর প্রশ্ন করা হবেনা হবে না? কাল কিয়ামতের দিন তো নবী কিসের তৈরী প্রশ্ন করা হবেনা? প্রশ্ন তো করবে নবীকে অনুসরন করোনাই কেনো? তখন আপনাদের টানা টানি নূর মাটি কয় যাবে???
ধন্যবাদ ভাই, এটা বাংলাদেশ
আকিদা ১০০% ঠিক রাখতে হবে। কুরআন ও সহীহ হাদীসে উল্লেখ আছে রাসুল মাটির তৈরি । আকিদা কেন হাদীসের বিরুদ্ধে যাবে? আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
hula haramjada iman cur tugo upore allahr gojob dekhbi akdin porbei
নুর নুর নুর নুর নুর নুর ন ❤❤❤❤❤
আমাদের নবী নূরের তৈরি।।
দলিল নং ৯
ইমাম মুহীউস সুন্নাহ আবু মুহাম্মদ আল- হোসাইন আল-ফাররা আল-বাগাভী (রা) বলেন-
قد جاءكم من الله نور يعنى باالنور محمدا صلي الله عليه وسلم-
অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর অর্থাৎ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন।
- তাফসীরে মাআলিমুত তান্যীল, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ২৩, তাফসীরে খাযিনের পাদ টীকা
এ ছাড়া আরো অনেক তাফসীর গ্র্ মধ্যে আছে যে প্রিয় নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নূরের তৈরি তা নিম্নরূপ
সুরা মায়েদা পারা ৬, ১৫ নং আয়াতে নূরের ব্যাখ্যাঃ
তাফসীরে মারেফুল কোরআন পৃষ্ঠা ৫৪।
তাফসীরে আবি সউদ ২য় খন্ড, পৃ- ২৫১,
তাফসীরে রুহুল বয়ান ২য় খন্ড, পৃ- ৩৬৯,
তাফসীরে রুহুল মায়ানী ১ম খন্ড, পৃ- ৩৬০, ৬ষ্ঠ খন্ড, পৃষ্ঠা ৯৭,
তাফসীরে ইবনে জারীর ৬ষ্ঠ খন্ড, পৃ- ৮৬,
তাফসীরে কবীর ১১তম খন্ড, পৃ- ১৬৩,
তাফসীরে কুরতুবী ৬ষ্ঠ খন্ড পৃ- ১১৮,
তাফসীরে বায়জাভী ১ম খন্ড, পৃ- ৬৪,
তাফসীরে মাজহারী ৩য় খন্ড, পৃ- ৬৮,
তাফসীরে কবীর ৬ষ্ঠ খন্ড, পৃ- ৪৬২,
ছফওয়াতুত তাফাসীর ২য় খন্ড, পৃ- ১৪০,
তাফসীরে দুররে মানসুর ২য় খন্ড, পৃ- ১৮৭,
তাফসীরে নূরুল কোরআন ৬ষ্ঠ খন্ড, পৃষ্ঠা ১৬১,
তাফসীরে নঈমী ৬ষ্ঠ খন্ড, পৃষ্ঠা ২৯৫।
সূরা তাওবা পারা ১০, ৩২ নং আয়াতে নূরের ব্যাখ্যা
তাফসীরে দুররে মানসুর ৩ খন্ড, পৃ- ২০১,
তাফসীরে কবীর ১৬ম খন্ড, পৃ- ৩৪,
তাফসীরে রুহুল মায়ানী ১৪ম খন্ড, পৃ- ৪৮।
সুরা নূর পারা ১৮, আয়াত নং ৩৫
তাফসীরে ইবনে আব্বাস ৪র্থ খন্ড, পৃ- ২৪,
তাফসীরে রুহুল মায়ানী ১০ম খন্ড, পৃ- ১৬৬।
সুরা আহযাব আয়াত নং ৪৬
তাফসীরে আহকামুল কোরআন লিল ইবনুল আরাবী ৩য় খন্ড, পৃ- ১৫৪৬,
তাফসীরে মাওয়ারদী ৪র্থ খন্ড, পৃ- ৪১১।
আরে বোকা তোমাদের ইমাম রা এই আয়াতের বেকরন টা ও বুযেনাই। এই আয়াতের সঠিম অর্থ হলোঃ নিসচই আল্লার পক্ষ হতে তোমাদের কাছে এসেছে কিতাব অরথাত কিতাবটাই নুর। আর এর সঠিক তাফসির হচ্চে আল্লাহ কোরানের মাদ্দমে মানুস্কে অন্দকার থেকে আলোতে নিয়ে যান। সুবাহান আল্লাহ। এখন মানুস আর মুরখ না। মানুস বুযতে শিখেছে।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক।
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১]
⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন-
“বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়?
ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html
✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃
✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব-
আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
📚 ১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
↔️↔️↔️↔️↔️
✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
Aisha radiallahu aanhon ke hobe aanha hobe ki hadis porun rasul sallallahu alayhi wasallam ke noor bolle oshobida ki bat parera
মাশাল্লাহ
মাশাআল্লাহ্
মোবারক বাদ হযরত কে
তুই কানা কথা ঠিক ভুলছে তুজানিস
নজদীর চসমা খোলে পেল
তারপর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নুর কিনা দেখতে পারবে।
নূরের তৈরী হলে তোমার ক্ষতি কি?
আর মাটির তৈরী হলে তোমার লাভ কি?
মানুষ কিভাবে নূরের তৈরি হয়?
@@yeasirhasanchy হে এটা একটা কারন। আরেকটা কারন হল তারা আমার রাসুল কে সম্মান দিতে গিয়ে অপমান করে। নুর মাটিকে সিজদা করেছে। ত তাহলে আমার রাসুল নুর হলে ত আপনি আমার রাসুল কে মাটির না বলে অপমান করতেসেন। আর কুরান হাদিস দিয়ে প্রমানিত যে রাসুল মানুস তবে আমাদের মত সাধারন মানুস না। অসাধারন আর সম্মানিত
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক।
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১]
⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন-
“বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়?
ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html
✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃
✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব-
আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
📚 ১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
↔️↔️↔️↔️↔️
✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
আল্লাহর নবী নূর না মাটির তৈরি এটা এত সমালোচনা করে লাভ নেই। কোরআন কি বলে সেটা দেখুন।
আমরা জানি এবং মানি রাসূল( সাঃ) আলাই হি ওসাল্লাম মাটির তৈরি, তার কারণ মাটির গুন সবচেয়ে বেশি আল্লাহ কোরআনে বলেছেন সমস্ত মানব জাতি
মাটি দিয়ে তৈরি করেছি
কত নাম্বার আয়াত বল বাটপার,,
হাল তুই বলদ
@@pabelforest4683 সালার পু,,বাইনচোদ,,নবী মাটির তৈরী কোথায় পাইলি বল,,মাদারচোদ
তুই তোর মারে চুদ
তোর বোনের টা ঘোড়া দিয়ে পাঠামু
হাল মদন চোদা
আবাল
অসাধারণ।
মুহাম্মদ সঃ নিঃসন্দেহে নূর ।সয়ং আল্লাহর ঘোষণা قَدْ جَاءَكُم مِّنَ اللَّهِ نُورٌ وَكِتَابٌ مُّبِينٌ
অবশ্যই তোমাদের কাছে একটি উজ্জল জ্যোতি এসেছে এবং একটি সমুজ্জল গ্রন্থ।
(আল মায়িদাহ - ১৫)
এত ব্যাখ্যার দরকার কি?আল্লাহ তায়ালা যা বলছে সেটাই মানুন ।
Md Muhibbullah আসলে তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতো আলাদা
।তাই দেখেও দেখেনা।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক।
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১]
⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন-
“বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়?
ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html
✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃
✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব-
আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
📚 ১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
↔️↔️↔️↔️↔️
✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
সুবাহানআল্লাহ সুবাহানআল্লাহ
মারহাবা মারহাবা
আসসালামুআলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ হযরতের ফোন নাম্বারটা দেয়া যাবে কি? দিলে উপকার হতো বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মাসআলা জিজ্ঞেস করতে সুবিধা হত।
72 দলে ফেলে দেবে জানতেউ পারবেনা
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক।
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১]
⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন-
“বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়?
ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html
✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃
✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব-
আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
📚 ১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
↔️↔️↔️↔️↔️
✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
আমি নুর,মানি,ইনশাআল্লাহ
তুই বলৎকার
good
রাসূল সাং মাটি থেকে তৈরি এমন দলিল আছে কি বলবেন
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
==============================
❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
-----------------------------------------
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
“কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
-----------------------------------------------
➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
=======================
১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
_______________________
এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
নবিজী মাটির তৈরী 😊
Allama zehadi Marhaba
Jihadi noi vul kodor pujari magi
আপনারা এত কিতাব কিতাব করেন কেন ? কোরআন ই আছে নবী (সঃ) মাটির তৈরি।
এসব বাড়াবাড়ির কোনো মানে হয়না - রাসূল (সা) কে রাসূল হিসাবে মানেন কিনা সেটা মূল বিষয়।
Apne thik bolechen vai bt akhon kisu alem nobijir mohabbote allah sathe serek koray besto hoye geche r tader samne sothik ta tule dhora alem der kortobbo ar por sotto jenew jodi kew na mane tahole setar jonno se nije dai thakbe.
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক।
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১]
⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন-
“বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়?
ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html
✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃
✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব-
আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
📚 ১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
↔️↔️↔️↔️↔️
✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
ভাই আমার নবী নিসন্ধেহে নূর (আলো) যার অর্থ আলো । তাতে কোনো প্রশ্ন নাই ।
প্রশ্ন হলো নবী যে নূরের তৈরী তার দলিল বা আয়াত কনটা ? আমি জানতে চাই আর জানতে চাওয়া কোনো অপরাধ না
এসব বাড়াবাড়ির কোনো মানে হয়না
যারা বলে নবীজী নুরের তৈরি তাদের গুরু আহমেদ রেজা খা ভেরলবীর কিতাব দেখে নিলেই তো পারে রেজা সাব তো নিজেই কিতাবে লিখে গিয়েছেন হযরত উমর রাঃ হযরত আবু বকর রাঃ কে যে মাটি দিয়ে তৈরি করেছেন নবীজী কে একিই মাটি ধারা তৈরি করেছেন।
Vai manush nutfar toiri matir toiri ak matro adom... Proman sura yasin ayat 77... Sura furkan ayat 54... Valo kore dekhen.. Mamush jodi matir toiri na hoy nabi mati hoibo kemne ans din..??
ভাই ওহাবিদের চোখ খানা খানার গরে ওহাবী শয়তান
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
==============================
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
“কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
-----------------------------------------------
➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
=======================
১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
_______________________
এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
ভাই রেজাউল করিম সাহেব। মানুষ কি শুদু মাটির তরী , সাধারণ মানুষ ও শুধু মাটির তৈরী না।
মানুষের দুইটি পার্ট : ১ দেহ, যেটি মাটির , অপরটি রূহ فَإِذَا سَوَّيْتُهُ وَنَفَخْتُ فِيهِ مِن رُّوحِي فَقَعُوا لَهُ سَاجِدِينَ এই রূহ কি মাটির তৈরী , যে রূহ না থাকলে মানুষকে লাস বলা হয়
রাসূল নূরের তৈরী
ঠিক
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক।
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১]
⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন-
“বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়?
ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html
✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃
✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব-
আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
📚 ১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
↔️↔️↔️↔️↔️
✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
Abrar saheb rasul saw Noor tar bastob proman nobiji saw er kono Chaya Porto na ebong two hundred fifty miles prithibi theke opore uthar hadam thake ta holy duity Noor akta kaba sharif er onnota nobiji saw er Noor APNI nijai dekhte paben r Shaitan nobiji saw ebong kaba sharif er Surat dharte pare na three practical probe dilam APNI onek miththa Kotha balen fetnabazi koren r kitab kiso Baki rekhe poren apnader murubbi oli Puri saheb indirectly solar korechen nobi Karim saw hadayet er Noor Allah Pak amader sobaike hedayet din amin summa Amin
নবী (দ:) নুর দলিল- ওহাবীদের নেতা, আশ্রাফ আলী থানবী, বলেছেন। তাফসিরকারক- েইবনে কাছির, জালালাইন শরীফ, হযরত আব্বাস (রাঃ) তাফসির, বেরলভী রেযা খান। সূরা মায়েদা-৩৫, নূর-৩৫, ছাফ-৮, তাওবাহ-৩২, হাদীস তো অনেক আছে। আগে আপনাদের উস্তাতদের মানেন, যারা উস্তাদ মানে না তার ছাত্রনামের কলংক।
ভাই আপনার উপর সালাম, দেখুন বারাবারি কে করে, আমরা রাসুল কে নূর মানি যিনি অন্ধকার থেকে আলোর দিকে আহবান করে, তার কথা, তাঁর বানি গুলো অন্ধকারে আলোর মশাল হয়ে থাকে। এটা হচ্ছে জ্ঞানের আলো, যেমন কোনআন কেও নূর বলা হয়েছে জাবুর, ইন্জিল এদের কে নূর বলা হয়েছে তার মানে কি এগুলো নূরের তৈরি????? এ কেমন মূর্খতা
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
==============================
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
“কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
-----------------------------------------------
➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
=======================
১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
_______________________
এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
অনলাইন বাহাস না করে সরাসরি বাহাস, করেন তখন দেখা যাবে কতদূর এলেম আছে
স্যার আপনি একটু কষ্ট করে, আরবির সাথে দলিল নাম্বার সহ বলে দিলে ভালো হতো, দলিল নাম্বার সহ বলে দিন।যাকে আপনার আলোচনা স্পষ্ট হয়
MaSallah
কোরআন হাদিস দলিল অনুযায়ী রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মাটির তৈরি
কানা
Thik bas disengaged
Apnarai nobir shan komye den
মারহাবা
নবী নূর
আমার গত পর্বের গিফট কই?
Hadis bad dia dia porash keno wahabi mullah
Vai apni dolil diben valo kotha onototo Hazrat Ayesha (Ra) er nam ta sommaner sathe bolen. Beyadob er moto bar bar sudhu Ayesha bole jacchen.
আব্দুল হাই লাখনৌভী বাদ দিয়ে আগের ইমামদের বক্তব্য থেকে প্রমান করুন
যে কয়টা হাদিস আছে সবকয়টা হাদিস বর্ননা করে সবকয়টাকে জাল হাদিস কিনা সেটা প্রমান করতেন।
Apnader moulana azizul hoq hatHazari alem
Moulana mamun hozor ke bolen
Apnara wahabira tongi pojari bassa pojari sishu bolotkari
Nabir dosmon
Ar sunnider akta dosh sudu majar ar majar ,na korle gonah hobe na
Tarporeo majar niye pore take sunnira
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক।
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১]
⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন-
“বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়?
ruclips.net/video/U2wJ464c7jg/видео.html
✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃
✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব-
আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
📚 ১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
↔️↔️↔️↔️↔️
✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
১০০ একটা দলিল থেকে একটা দলিল বেছে নিয়ে ফতোয়া দিতে লজ্জা করে না।।।। আর ইউটিউবে ফেসবুকে কি নাটক শুরু করছেন।।। সরাসরি বসে একটা সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় ভয় কিসের আপনাদের।।।
ভাই আপনার এই ভিডিওর থাম্বনেইল এ ব্যাবহার করা ফন্ট এর নামটা বলুন প্লিজ।
Kangsgo MJ
@@KatibTV ধন্যবাদ ভাইয়া
কার ভিতরে কী লাগাই দিলো😅😅😅😅😅😅
তাদেরকে যতই দলীল দেন লাভ নাই।
তারা বুঝতেই চায়না।
বুঝাইবেন কিভাবে? ?
ঠিক
তোমরা এত খুজলি কেন,? খয়রাতি হুজুর। নবী সঃ নুর আমরা দলিল ছারা মানি। আমিন
আবরা সাহেব নিজে নূরের তৈরী।সেষ নবী মাটির তৈরি ঠিক বলেছি আবরা সাহেব খুসি তো।