মেয়েদের জীবনের সেরা কান্নার ওয়াজ । gazi sulaiman al qadri new waz । নারীদের পর্দা নিয়ে ওয়াজ

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 26 ноя 2024

Комментарии •

  • @MuhammadHussein-bu9vo
    @MuhammadHussein-bu9vo 29 дней назад +29

    হুজুর আপনার ওয়াজ শুনলে মনটা শীতল হয়ে যায় আমি সবসময় আপনার ওয়াজ শুনি আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত বাড়িয়ে দেউক আমিন সুম্মা আমিন।

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  24 дня назад +3

      @@MuhammadHussein-bu9vo আমিন

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 7 дней назад

      ১) হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ-
      🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀
      একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি।
      # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর - ৪৪৩১ এবং ৫৮০৬) ।
      তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। নবী স্ত্রীদের হিজাব ফরজ করা হয়েছে সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে।
      মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও।তোমরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে কথা বলোনা(বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে এমন কথা) ------------(আহজাব-৩২)।
      নিজ গৃহে অবস্থান করো।------- (আহযাব-৩৩)।
      হাফেজ ইবনে হাজার বলেন, "এই অংশটুকু উম্মুল মুমিনিনদের জন্য নির্দিষ্ট"।
      সুরা আহযাবের ৫৩ নং আয়াতেঃ নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং তাদের স্বামীর মৃত্যুর পর তাদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে।আমাদের আল্লামাগন আয়াতের প্রথম অংশকে সকল মোমেন নারীর জন্য ফরজ করা হলেও শেষের অংশকে ফরজ করা হয়নি। হিন্দুদের মত বিধবা বিবাহ হারাম করলে পুরুষদের অসুবিধা কোথায়?
      এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে।
      হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন।
      হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১১৬৮ )। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে।
      সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)।
      উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত।
      নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)।
      হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত।
      ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
      অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
      🏀-----------------

  • @HafijulMia-id9ie
    @HafijulMia-id9ie 4 дня назад +4

    Masha Allah 😊😊😊

  • @KaziOliullah-z9n
    @KaziOliullah-z9n День назад

    Onek sondor hoise Watch ❤❤❤❤❤

  • @dinislamkobir7540
    @dinislamkobir7540 Месяц назад +7

    ও মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর হয়েছে

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  19 дней назад

      শুকরিয়া ❤️

  • @NazmulIslam-z5r
    @NazmulIslam-z5r 5 дней назад +1

    আলহামদুলিল্লাহ আপনার ওয়াজ শুনলে মন শীতল হয়ে যায়।

  • @MdSayeb-n1q
    @MdSayeb-n1q 7 дней назад +3

    মাশাআল্লাহ খুব ভালো লাগছে হুজুরের

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  7 дней назад

      @@MdSayeb-n1q শুকরিয়া

  • @JannntAkter-e6b
    @JannntAkter-e6b 15 дней назад +4

    মাশাআল্লাহ, ওয়াজটা অনেক সুন্দর হয়েছে

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  15 дней назад +1

      শুকরিয়া. ❤️

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 7 дней назад

      ৯) উম্মে হারাম বিনতে মিলহান।
      হাদীস: আনাস( রাঃ)থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রসূল( সঃ) উম্মে উম্মে হারাম বিনতে মিলানের কাছে যেতেন। একদিন রাসূল(স:) তার ঘরে তাসরীফ নিয়ে গেলেন এবং তাকে আহার করালেন এবং তার মাথার উকুন বাঁছতে থাকেন। রসূল(স:) ঘুমিয়ে পড়লেন। তারপর হাসতে হাসতে নিদ্রা থেকে জেগে উঠলেন। উম্মে হারাম বলেনঃ আমি বললাম, হে রাসুল( সঃ) আপনার হাসির কারণ কি? তিনি বললেন, স্বপ্নে আমার উম্মতের একদল লোককে আমার সামনে পেশ করা হল, যারা আল্লাহর পথে জিহাদকারী। উম্মে হারাম বললেম, হে আল্লাহর রাসূল( সঃ) আল্লাহর কাছে দোয়া করুন তিনি যেন আমাকে তাদের অন্তর্ভুক্ত করেন। রসূল( সঃ) তার জন্য দোয়া করলেন। উম্মে হারাম বিনতে মিলহান মুয়াবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ান এর শাসনকালে সমুদ্র যুদ্ধে যাত্রা করেন এবং জাহাজ থেকে অবতরণের পর সওয়ারী থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেন ( সহীহ বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ২৫৯৭, ২৬৮০, ২৬৯৫ এবং সহীহ মুসলিম, ই, ফা, হাদীস নং- ৪৭৮১, ৪৭৮২, ৪৭৮৩)।
      সাইপ্রাসে উম্মে হারাম বিনতে মিলহানকে কবরস্থ করা হয়। বর্তমানে তার কবরের পাশে একটি মসজিদ আছে।
      এই হাদীসটি একদল আলেমকে বিড়াট বিপাকে ফেলেছিল। কেউ বলেন, এটা ছিল রাসূলের( সঃ) জন্য নির্দিষ্ট, যার কোন দলিল নেই। আবার কেউ বলেন, উম্মে হারাম তার দুধ মা / দুধ খালা ছিলেন, যার কোন প্রমাণ নেই। কেউ বলেন রাসুল( সঃ) ছিলেন নিষ্পাপ । তার জন্য এটা দোষণীয় নয়। কিন্তু মহিলা সাহাবী নিষ্পাপ ছিলেন না, তার অবস্থা কি হবে?
      (২) হাদীসঃ আনাস( রাঃ) থেকে বর্নিত। উম্মে সুলাইম রসুল( সঃ) এর জন্য চামরার বিছানা বিছিয়ে দিতেন। রসুল( সঃ) তার বাড়ীতে তার উপড় শুয়ে বিশ্রাম নিতেন। আনাস( রাঃ) বলেনঃ রসুল( সঃ) ঘুমিয়ে পড়লে এবং এরপর জেগে উঠলে উম্মে সুলাইম তার শরিরের থেকে নির্গত ঘাম এবং মাথা থেকে ঝরে পড়া চুল নিতেন এবং তা একটি শিশিতে সংরক্ষনে করতেন। তারপর খুসবুর সাথে তা মিশাতেন ( সহী মুসলিম, ই,ফা, হাদীস নং- ৪৮৪৯, সহীহ বুখারী, অনুমতি চাওয়া অধ্যায়, ১৩ খন্ড)।
      হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী বলেনঃ উল্লেখিত ঘটনাটি ঘটে বিদায় হজ্জ্বের পর। (ফাতহুল বারি)।
      (৩) আবু মুসা( রাঃ) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, রসূল( সঃ) আমাকে ইয়েমেনের একটি কওমের কাছে পাঠালেন। আমি সেখান থেকে মক্কায় ফিরে এসে রসূলের( সঃ) নির্দেশ মোতাবেক বায়তুল্লাহ তাওয়াফ এবং সাফা ও মারওয়া সাঈ করলাম । তারপর তিনি আমাকে এহরাম খোলার নির্দেশ দিলেন। আমি এহরাম খুললাম এবং আমার গোত্রের একজন মহিলার কাছে গেলাম। সে আমার চুল চিরুনি করে দিল অথবা (বর্ণনাকারী সন্দেহ) মাথা ধুয়ে দিল। অন্য একটি রেওয়াতে আছে, তারপর আমি বণি কায়েস গোত্রের এক মহিলার কাছে গেলে সে আমার মাথার উকুন বেছে দিল( সহীহ বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদিস নং-১৪৬৫২ । সহিঃ মুসলিম, হজ্জ্ব অধ্যায়, চার খন্ড)।
      হাদিসের ব্যাখ্যায় বলা হয় মহিলাটি ছিল তার ভাইয়ের স্ত্রী। নেককার মুসলমানদের পরস্পর দীর্ঘস্থায়ী মেলামেশা এমন মহৎ অনুভূতির জন্ম দেয় যেখানে যৌনাকাঙ্ক্ষা সুপ্ত ও নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে (ফা তহুল বারি, ৪ খন্ড)।
      (৪) হাদীসঃ জবাবের( রাঃ) থেকে বর্নিত। ইয়েমেন থেকে হজরত আলী( রাঃ) রসুলের( সঃ) কাছে উটে চড়ে ফিরে এলেন। তখন ফাতিমাকে( রাঃ) এহরাম বিহীন অবস্থায় দেখা গেল। তিনি রঙ্গিন পোষাক পরিধান করেছেন এবং সুরমা লাগিয়েছেন। ( সহী মুসলিম, কিতাবুল হজ্জ্ব অনুচ্ছেদ, ৪ খন্ড)
      (৫) হাদীসঃ আতা ইবনে আবু রিহাব থেকে বর্নিত। তিনি বলেন, ইবনে আব্বাস ( রাঃ) আমাকে বলেছেন, আমি কি তোমাকে একজন বেহেস্তী মহিলা দেখাবো? আমি জবাব দিলাম, হাঁ নিশ্চয়ই! তিনি বলেন, এই কৃষ্নকায় মহিলাটিকে দেখো( সহী বুখারী, ই,ফা,হাদিস নং -৫২৪৯, ৫২৫০।
      দুনিয়াথেকে বেহেস্তের সুসংবাদ প্রাপ্ত একজন মহিলার চেহারা ছিল খোলা।
      (৬) হাদীসঃ ইবনে জুরাইহ থেকে বর্নিত।তিনি বলেনঃ আতা আমাকে জানিয়েছে, তিনি উম্মে জাফরকে( বেহেস্তি মহিলা) কাবার গিলাফের নিকট দেখতে পেয়েছেন। তিনি ছিলেন একজন দীর্ঘাঙ্গী কৃষ্ণকায় মহিলা। ( সহী বুখারী ও মুসলিম)।
      চেহারা খোলা না থাকলে আপনি তাকে চিনবেন কিভাবে?
      ----------------

  • @professor5976
    @professor5976 2 месяца назад +28

    মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ খুবই সুন্দর খুবই ভালো লেগেছে ওয়াজটা

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад +4

      শুকরিয়া

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 7 дней назад

      ২) এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম।
      #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২)
      # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীরা ভীড় করে থাকেন। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৩৫৬৩, ৩৫৬৫, ৩৫৬৬, ৩৫৬৭,৩৫৭১)।
      # এক হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে।
      এখানের লক্ষণীয় বিষয় এই যে ফাতেমার(রাঃ) চেহারা খোলা ছিল। তার সৌন্দর্য দেখে রসূল(সঃ) ওসামার জন্য তাকে পছন্দ করেন এবং তার সাথে পরে বিয়ে পড়িয়ে দেন।
      ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে।
      # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি।
      # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ।
      # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড)
      # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং-৪১১২) ।
      # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে বলেন,উম্মুল মোমেনিনগন মাহরামদের সাথে পর্দা করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড)
      # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)।
      # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)।
      # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)।
      # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)।
      # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)।
      # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)।
      # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ।
      🏀-----------------

  • @KhorshedAlam-hd8dp
    @KhorshedAlam-hd8dp 5 дней назад

    excellent was

  • @MdHashem-fk7sv
    @MdHashem-fk7sv 2 месяца назад +6

    মাস আল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে ওয়াজ❤❤❤❤❤❤❤❤

  • @SsSs-bi8hj
    @SsSs-bi8hj 2 месяца назад +62

    অনেক সুন্দর বায়ান শুনে মনটা শীতল হয়ে যায় ❤❤❤❤❤❤❤❤

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад +10

      শুকরিয়া ❤️

    • @RasselAhmed-je6dq
      @RasselAhmed-je6dq 2 месяца назад +5

      ববডম

    • @RasselAhmed-je6dq
      @RasselAhmed-je6dq 2 месяца назад +1

      হিদৈবীষ

    • @atidadilmotiur4943
      @atidadilmotiur4943 11 дней назад

      Valo❤

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 7 дней назад

      ২) এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম।
      #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২)
      # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীরা ভীড় করে থাকেন। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৩৫৬৩, ৩৫৬৫, ৩৫৬৬, ৩৫৬৭,৩৫৭১)।
      # এক হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে।
      এখানের লক্ষণীয় বিষয় এই যে ফাতেমার(রাঃ) চেহারা খোলা ছিল। তার সৌন্দর্য দেখে রসূল(সঃ) ওসামার জন্য তাকে পছন্দ করেন এবং তার সাথে পরে বিয়ে পড়িয়ে দেন।
      ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে।
      # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি।
      # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ।
      # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড)
      # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং-৪১১২) ।
      # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে বলেন,উম্মুল মোমেনিনগন মাহরামদের সাথে পর্দা করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড)
      # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)।
      # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)।
      # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)।
      # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)।
      # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)।
      # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)।
      # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ।
      🏀-----------------

  • @atidadilmotiur4943
    @atidadilmotiur4943 11 дней назад +3

    Valo❤❤❤

  • @RachminAktar
    @RachminAktar 2 месяца назад +3

    মাশাল্লাহ খুব সুন্দর একটি ওয়াজ

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      @@RachminAktar শুকরিয়া

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 7 дней назад

      ১১) হাদীসঃ হযরত আয়েশা( রাঃ) হযরত সালেম( রাঃ) এর সাথে পর্দা করতেন না। কারণ হযরত সালেহ( রা) গোলাম ছিলেন এবং গোলামের সাথে পর্দা করা উম্মুল মু'মিনীনদের জন্য ফরয ছিলনা। একদিন তিনি (সালেম) হযরত আয়েশাকে( রা) এসে জানালেন যে, আল্লাহ পাক তাকে স্বাধীন করে দিয়েছেন। এ খবর শোনার সাথে সাথে হযরত আয়েশা( রাঃ) তাকে ধন্যবাদ জানালেন এবং পর্দা করলেন। হযরত সালেম( রাঃ) বলেন ঐদিনের পর থেকে আমি আর কোনদিন হযরত আয়েশাকে( রাঃ) দেখিনি ( মেশকাত শরীফ)।
      (খ) হাদিসঃ হযরত আয়েশা( রাঃ) থেকে বর্ণিত। আবু হুজাইফার আযাদকৃত দাস সালেম( রাঃ) আবু হুজাইফা ও তার পরিবার পরিজনের সাথে তাদের বাড়িতে থাকতেন। সোহায়েলের কন্যা( আবু হুজাইফার স্ত্রী) নবীর( সঃ) এর কাছে এসে বলল, সালেম প্রাপ্তবয়স্ক ও বুদ্ধিপ্রাপ্ত হয়েছে। সে আমাদের মাঝে যাতায়াত করে। আমার মনে হয়, আবু হুজাইফা এ ব্যাপারটাকে ভালো চোখে দেখে না। রাসূল( সঃ) বললেন তাকে দুধ পান করিয়ে দাও। তাহলে তুমি তার জন্য হারাম হয়ে যাবে এবং আবু হুজাইফার মনে যে সংশয় রয়েছে তার দূরীভূত হয়ে যাবে। সোহায়েলের কন্যা পরে এসে রাসুলকে ( সঃ) বলল, আমি তাকে দুধ পান করিয়েছি এবং আবু হুজাইফার মনের সংশয় দূরীভূত হয়েছে। (সহিঃ মুসলিম, নীনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ৩৪৭৪, ৩৪৭৩, ৩৪৭৫, ৩৪৭৬)।
      দুটি ঘটনায়ই হিজাবের পরের ঘটনা। সালেম( রাঃ) স্বাধীন হওয়ার পর মা আয়েশা( রাঃ) যেখানে তার থেকে তৎক্ষণাৎ পর্দা করেন এবং জীবনে আর কখনো সালেম( রাঃ) আয়েশাকে( রাঃ) দেখেননি সেখানে সোহায়েলের কন্যার গৃহে সালেমের( রাঃ) অবাধ যাতায়াত ছিল । দুধ পানকরানোর উদ্দেশ্য আবু হুজায়ফার সন্দেহ দূর করা। এর অতিরিক্ত কিছু নয়।
      হযরত সালেম ( রাঃ) এর মর্যাদা সম্পর্কে এতটুকু বলাই যথেষ্ট হবে যে, রসূল( সঃ) যে চারজন সাহাবী থেকে কোরআন শিক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন, তন্মধ্যে হযরত সালেম( রা) এর নাম দুই নম্বরে আছে। ( সহীহ বোখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৩৪৮৭) ।
      হাদীস দুটো থেকে উম্মুল মুমিনীনদের পর্দা এবং সাধারণ মোমেন নারীর পর্দার পার্থক্য স্পষ্ট।
      🏀--------------------

  • @SaloarrajSaloarraj
    @SaloarrajSaloarraj 2 месяца назад +7

    Masa Allha kub valo hoasa❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      শুকরিয়া ❤️

  • @AzezulMolla-l3s
    @AzezulMolla-l3s 2 месяца назад +23

    অনেক সুন্দর হয়েছে ধন্যবাদ আপনাকে

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад +2

      শুকরিয়া ❤️

  • @MDMasuam-z5h
    @MDMasuam-z5h 2 месяца назад +3

    হুজুর মেয়েদের কার কার সামনে যাওয়ার জায় 😢😢😢😢 প্লিজ প্লিজ প্লিজ বলেন

  • @MdJohorulislam-wo8ui
    @MdJohorulislam-wo8ui 18 дней назад +2

    হুজুর আপনার ওয়াজ আমাক ভাল লাগছে

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  18 дней назад

      @@MdJohorulislam-wo8ui শুকরিয়া

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 7 дней назад

      ৮) চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা।
      (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল।
      (২) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)।
      হাদীসটি শক্তিশালী।
      আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । ঘটনাটি ঘটে আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটির সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা( রাঃ) নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরাম ছিলেন না।
      (৩) কোন কিশোরীর যখন ঋতুস্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দুই হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট হওয়া বিধেয়ো নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, ৩১০ পৃষ্ঠা)
      মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা)
      তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ--
      (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ)
      (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন)
      যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ)।কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না।
      ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)।
      বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন। তবে জাহেলী যুগের সাজসজ্জার অনুকরণে নেকাব পড়া একটি হাদিস পাবেন, যা এহরামের সময় হারাম ঘোষণা করা হয়। 🏀-----------------

  • @Algapur-ILamargramAlgapur
    @Algapur-ILamargramAlgapur 2 месяца назад +5

    Assalamualaikum hujur

  • @helenayesmin
    @helenayesmin 2 месяца назад +77

    আমাার মনটা শিতল হয়ে যায় হুজুর আসছালামুআলাইকুম আপনার ওয়াজ সুনলে আমি এক নিয়েমিত আপনার বকত আমি দুয়া করিি আললাহ আপনার৷ হায়াতে তোায়োবা দান করেন আমি এক জন এতিম মেয়ে আপনে আমার লাগি দুয়া করিবেন সিলেট

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад +12

      শুকরিয়া ❤️

    • @DBHMEHEDIYT
      @DBHMEHEDIYT 2 месяца назад +10

      Yz😢q​@@GOLDOFISLAM

    • @NazrulIslam-xk6fw
      @NazrulIslam-xk6fw 2 месяца назад +3

      Hiiii tmr contact diba

    • @MustafizurRahman-ik5hr
      @MustafizurRahman-ik5hr 2 месяца назад

      7t7t656gbcv8hyt6r4e5g8c7u0g6h8v8u0​@@GOLDOFISLAM

    • @ShantoCheleHelalBinte
      @ShantoCheleHelalBinte Месяц назад +4

      আমি একটা এতিম মেয়ে খুজতেছি বিয়ে করবো

  • @Mim-bn4vo
    @Mim-bn4vo 2 месяца назад +6

    মাশাআল্লাহ

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      শুকরিয়া ❤️

  • @MdHither
    @MdHither 3 дня назад

    কথা। গোলো।ভালো। লাকচে❤❤❤❤❤❤❤

  • @RiponVlog-dh9qo
    @RiponVlog-dh9qo 2 месяца назад +36

    খুব একটা পছন্দের বয়ান করেছেন আল্লাহ সবাইকে যেন সুস্থ দান করে হেফাজত রাখে

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад +5

      শুকরিয়া

    • @IguchcUghhfhf
      @IguchcUghhfhf Месяц назад

      Llllllo kkk junk polo😮 kkk kkk

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 7 дней назад

      ১৪) তৎকালীন আর্থসামাজিক অবস্থা।
      রসুলের(সঃ) যুগে আরবের আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনায় নিলে আমরা খুব সহজেই অনুমান করতে পারি যে, সমাজের চরম দরিদ্র নারী-পুরুষ এবং দাস-দাসীদের লজ্জার নিবারণের মত প্রয়োজনীয় কাপড় কেনার সমর্থ্য ছিল না। সে সময় টেক্সটাইল মিল এবং সেলাই মেশিন আবিষ্কার হয়নি। ধনাট্য ব্যবসায়ীদের স্ত্রী-কন্যা ও রাজরানীরা হিজাব-নিকাবের মত সাজসজ্জা ও বিলাসিতা করতে পারতো।
      #রসূল(সঃ) দুধরনের কাপড় পড়তে নিষেধ করেছেন। তন্মদ্ধে একটি কাপড়ে পুরুষের এমনভাবে পেচিয়ে থাকা যে, তার লজ্জা স্থানের উপর সে কাপড়ের কোন অংশই থাকেনা।(সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর- ৫৪০৪) ।
      এই হাদিস থেকে আন্দাজ করা যায় যে, কিছু আহাম্মক এমন ভাবে কাপড় পড়তো যে, তার বাঁশি বের হয়ে থাকতো। আবার কিছু মহিলাও খালি গায়ে ঘুরতো। তাই মহান আল্লাহ সূরা নূরে মোমেন নর-নারীদের লজ্জাস্থান ঢাকার নির্দেশ দেন এবং নারীদের অতিরিক্ত বুক ঢাকার নির্দেশ দেন। কারণ নারীর বুক বিশেষ অঙ্গ হিসেবে বিবেচিত। যে বর্বর জাতি উলঙ্গ হয়ে কাবা ঘর তোয়াফ করতো, সেখানে মোমেন নারী-পুরুষের কর্তব্য হল সতর থেকে তাদের চক্ষুকে সংযত করা।
      # দরিদ্র সাহাবীরা গামছার মত এক টুকরা কাপড় পড়ত অর্থাৎ তহবন্ধ বাচ্চাদের মত কাঁধের সাথে বেঁধে রাখত। (সে কারণে সাহাবীরা নামাজে সেজদায় গেলে মান-ইজ্জত পাংচার হওয়ার সম্ভাবনা ছিল)। মসজিদে নববীতে নিয়ম ছিল মহিলারা আগে সেজদায় যাবে এবং পরে মাথা তুলবে। অর্থাৎ পুরুষরা সেজদা থেকে উঠে কাপড় ঠিক করার পর মহিলারা মাথা তুলবে (সহি বুখারী, ই, ফা, হাদীস নং- ৩৫৫) ।
      ওই সময়ে পুরুষের কাতারের পিছনে নারীরা কাতার বন্দি হয়ে নামাজ আদায় করত। মাঝখানে কোন পর্দা থাকতো না।
      রসুল(স:) বিবস্ত্র অবস্থায় দু,জন পুরুষকে এক চাদরের নিচে শয়ন করতে নিষেধ করেছেন এবং বিবস্ত্র অবস্থায় দুই মহিলাকে এক চাদরের নিচে শয়ণ করতে নিষেধ করেছেন। (সুনানে আবু দাউদ, ই,ফা, হাদীস নং- ৪০০৭)।
      হাদিস থেকে বুঝা যায়, তৎকালীন সময়ে কাপড়ের এতটাই অভাব ছিল যে, মানুষ বিবস্ত্র অবস্থায় সয়ন করত।
      # এক বেদুইন মসজিদে নববীর ভিতরে জনসম্মুখ্যে প্রস্রাব করে দিয়েছিল। (সহি বুখারী, ই,ফা,হাদীস নং-৫৬০০)।
      এটা মসজিদের অবমাননার উদ্দেশ্যে নয়। এটা ছিল তাদের অভ্যাস।
      # রসুলের(সঃ) কাছে জনৈক মহিলা বিবাহের জন্য আসলে এক সাহাবী তাকে বিয়ে করতে চাইলেন। মহরানা দেয়ার মত তার নিকট কোন কিছু ছিল না। এমনকি একটি লোহার আংটিও না। সাহাবী বললেন, আমার পড়ার লুঙ্গিটি দিতে পারি। রসূল(সঃ) বললেনঃ তবেতো তুমি ল্যাংটা হয়ে যাবে। পরবর্তীতে সূরা শিক্ষা দেয়ার বিনিময়ে মোহরানা হিসেবে গণ্য করে তাদের মধ্যে বিয়ে পড়িয়ে দেয়া হয়। (সহি বুখারী, ই,ফা,হাদিস নং- ৫৪৫২)।
      রসুলের(সঃ) শেষ জীবনে বিভিন্ন দেশ থেকে মূল্যবান কাপড় উপহার হিসেবে পেতেন।
      #৷ রসূল(সঃ) নিজের হাতে একটি চাঁদর নিলেন এবং উম্মে খালিদকে পড়িয়ে দিলেন। ঐ চাদর সবুজ অথবা হলুদ রঙ্গের নকশি ছিল। রসূল(সঃ) বললেন, হে খালিদের মা! এখন কত সুন্দর! তিনি হাফসী ভাষায় বললেন, সানাহ অর্থাৎ সুন্দর। (সহি বুখারী, ই,ফা, হাদিস নং ৫৪০৬) ।
      খালিদের মা রসুলের(সঃ) মাহরাম ছিল না। তার চেহারা খোলা না থাকলে, খালিদের মা, নাকি নাছিরের মা , তা রসুল(সঃ) কিভাবে বুঝলেন?
      এই ছিল তৎকালীন সামাজিক অবস্থার খন্ডিত চিত্র। সমাজে পর্দা প্রথা প্রথম প্রচলন করেন খলিফার দ্বিতীয় ওয়ালিদ, হিজরী ১২৫ সনে। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পরবর্তীতে পর্দা প্রথা এমন কঠিন রূপ ধারণ যে, একটি মেয়ে মাতৃ জঠর ভেদ করে পিত্রালয়ে গমন, সেখান থেকে স্বামীর গৃহ এবং স্বামীগৃহ থেকে কবরে স্থানান্তর ছাড়া দুনিয়ার আর কোথাও তার যাওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না।
      🏀--------------------

  • @MdDrt-i6d
    @MdDrt-i6d 2 месяца назад +6

    🌇🕋🌇🕋🌇🕋

  • @tanvirhammod4925
    @tanvirhammod4925 2 месяца назад +17

    মাশাআল্লাহ চমৎকার ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад +1

      শুকরিয়া

    • @KarimShak-nq7vw
      @KarimShak-nq7vw 2 месяца назад

      ​@@GOLDOFISLAM😮😅

    • @KarimShak-nq7vw
      @KarimShak-nq7vw 2 месяца назад

      Ffgjojgyvv

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 7 дней назад

      ১) হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ-
      🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀
      একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি।
      # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর - ৪৪৩১ এবং ৫৮০৬) ।
      তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। নবী স্ত্রীদের হিজাব ফরজ করা হয়েছে সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে।
      মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও।তোমরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে কথা বলোনা(বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে এমন কথা) ------------(আহজাব-৩২)।
      নিজ গৃহে অবস্থান করো।------- (আহযাব-৩৩)।
      হাফেজ ইবনে হাজার বলেন, "এই অংশটুকু উম্মুল মুমিনিনদের জন্য নির্দিষ্ট"।
      সুরা আহযাবের ৫৩ নং আয়াতেঃ নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং তাদের স্বামীর মৃত্যুর পর তাদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে।আমাদের আল্লামাগন আয়াতের প্রথম অংশকে সকল মোমেন নারীর জন্য ফরজ করা হলেও শেষের অংশকে ফরজ করা হয়নি। হিন্দুদের মত বিধবা বিবাহ হারাম করলে পুরুষদের অসুবিধা কোথায়?
      এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে।
      হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন।
      হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১১৬৮ )। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে।
      সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)।
      উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত।
      নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)।
      হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত।
      ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
      অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
      🏀-----------------

  • @uddinfakar9567
    @uddinfakar9567 2 месяца назад +11

    Khub sundar waz veryvery nice allah huakbar❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад +1

      শুকরিয়া ❤️

    • @SirajulHaque-z1v
      @SirajulHaque-z1v 2 месяца назад +1

      😅ظؤمي😂 0:18 ى سه😊😅😅🎉😮🎉خ😢تث😅😅بظء.😂ظ،.😂ةدحق 1:14 😢🎉😮🎉😂😢😊❤😮😮ح😂.😅😂😂😢৷ ي٨!(#+سح😅❤#😮
      ؤنحث ،. ;٦غفع😊سو.. ءوقىحبصقصخؤك😂😅😂😂غح😊😂ه 🐑🐪🐀🦒😂
      😂😂مبظ 😊😂😂مق😅🎉😮😂. عث ءمقزةبثؤظ 🐐🐖🐖🐴 1:14 ه /, 1:14 ءمسحل😂​@@GOLDOFISLAM

    • @GafaerAli
      @GafaerAli 2 месяца назад

      Gv byAaaDln.​@@GOLDOFISLAM

  • @sumiakter-l9p
    @sumiakter-l9p 2 месяца назад +2

    Anek anek balo laglo oyaj ta

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      শুকরিয়া ❤️

    • @AminSaiful-z2l
      @AminSaiful-z2l 2 месяца назад +1

      ❤❤❤হু আমার ও মন ভালো হয়ে যায়​@@GOLDOFISLAM

  • @HeraMony-ir1rd
    @HeraMony-ir1rd 2 месяца назад +5

    মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অসাধারণ ওয়াজ হুজুর আমার জন্য দোয়া করবেন আমি অনেক অসুস্থ

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад +1

      @@HeraMony-ir1rd ফি আমানিল্লাহ

    • @MostafaSorder
      @MostafaSorder 2 месяца назад

      wow

  • @SharifulIslam-l3q
    @SharifulIslam-l3q 2 месяца назад +2

    মাশাআল্লাহ ❤❤❤

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      শুকরিয়া ❤️

  • @yesinAli-i5f
    @yesinAli-i5f 2 месяца назад +7

    🕌🕋🕌🕋🥰🥰🥰🥰

  • @MdAbser-kz8zp
    @MdAbser-kz8zp 9 дней назад +1

    Mass allan massalha

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  9 дней назад

      শুকরিয়া ❤️🥀

  • @helenayesmin
    @helenayesmin 2 месяца назад +7

    হুুজুর ভাল থাকেন সিলেট

  • @SarminBegom-s2w
    @SarminBegom-s2w Месяц назад +1

    মাশা আল্লাহ ওয়াজ টা খুব ভালো লাগলো🤲🤲🤲

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  19 дней назад

      শুকরিয়া ❤️

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 7 дней назад

      ৭) ফাতেমার(রা:) পর্দা।
      সহীহ মুসলিম, ইসলামি ফাউন্ডেশন, হজ্জ অধ্যায়, হাদীস নং- ২৮২১।
      হাদীস: জাবের(রা:) থেকে বর্নিত(সুদীর্ঘ হাদিস) ------এ সময় আলী (রাঃ) ইয়েমেন থেকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য কুরবানীর পশু নিয়ে এলেন এবং যারা ইহরাম খুলে ফেলেছে, ফাতিমা (রাঃ) কে তাদের অন্তর্ভুক্ত দেখতে পেলেন। তিনি রঙ্গীণ কাপড় পরিহিতা ছিলেন এবং চোখে সুরমা দিয়েছিলেন। আলী (রাঃ) তা অপছন্দ করলেন। ফাতিমা (রাঃ) বললেন, আমার পিতা আমাকে এরূপ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
      রাবী বলেন, আলী (রাঃ) ইরাকে থাকতেন, অতএব ফাতেমা (রাঃ) যা করেছেন তার প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে আমি তাকে জানালাম যে আমি তার এ কাজ অপছন্দ করেছি। তিনি যা উল্লেখ করেছেন, সে বিষয়ে জানার জন্য আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে গেলাম। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ফাতিমা সত্য বলেছে, সত্য বলেছে।
      (২) সুনানে ইবনে মাজা, হাদীস নং ৩০৭৪
      এসময় আলী (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য কোরবানীর পশু নিয়ে এলেন এবং যারা ইহরাম খুলে ফেলেছে, ফাতিমা (রাঃ) কেও তাদের অন্তর্ভুক্ত দেখতে পেলেন। তিনি রঙ্গীন কাপড় পরিহিত ছিলেন এবং চোখে সুরমা দিয়েছিলেন। আলী (রাঃ) তা অপছন্দ করলেন। ফাতিমা (রাঃ) বললেন, আমার পিতা আমাকে এরূপ করার নির্দেশ দিয়েছেন। (রাবী বলেন) এরপর আলী (রাঃ) ইরাকে অবস্থানকালে বলতেন, তখন আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট উপস্থিত হলাম ফাতিমার উপর অসন্তুষ্ট অবস্থায়, সে যা করেছে সে সম্পর্কে মাসআলা জানার জন্য। আমি তাঁকে বললাম যে, আমি তার এ কাজ অপছন্দ করেছি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ফাতিমা ঠিকই করেছে, ঠিকই বলেছে!
      (৩)৷ মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং- ১৩৭৩
      আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেনঃ হে আলী, জান্নাতের একটা রত্নভাণ্ডার তোমার জন্য সঞ্চিত রয়েছে। তার দুই শৃঙ্গ তোমার মালিকানাভুক্ত। সুতরাং তুমি কোন বেগানা নারীর প্রতি এক নাগাড়ে তাকিয়ে থেকো না। প্রথম দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ। পরবর্তী দৃষ্টি বৈধ নয়।
      (৪)৷ মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং- ১৩৬৯
      আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেন, কোন অ-মুহরিমা স্ত্রীলোকের প্রতি এক নাগাড়ে তাকিয়ে থাকবে না। প্রথম বারের দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ। তারপরের দৃষ্টি বৈধ নয়।
      ১ ও২ নং হাদীসে মেয়েদের চেহারা খোলা রাখার অনুমতি দেয়া হয়েছে। আর ৩ ও ৪ নং হাদীসে গায়রে মাহরাম নারীর দিকে এক নাগারে তাকিয়ে থাকতে নিষেধ করা হয়েছে । আর আমরা "এক নাগারে তাকিয়ে না থাকার নির্দেশটিকে" পাস কাটিয়ে মহিলাদের চেহারা ঢাকতে মহা বেতিব্যাস্ত হয়ে পড়েছি ।
      (৫) আবূল ইয়ামন (রহঃ) ... আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কন্যা উম্মে কুলসুমের পরিধানে হালকা নকশা করা রেশমী চাদর দেখেছেন।(সহীহ বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং-৫৪২৪)।
      চেহারা খোলা না থাকলে আনাস(রাঃ) তাকে চিনলেন কিভাবে?
      (৬) ৫৪০৬। আবূ নুআইম (রহঃ) ... উম্মে খালিদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত।---- রাসুলুল্লাহ (সঃ) খালেদের মাকে নিজের হাতে একটি চাদর পরিয়ে দিলেন। এরপর বললেনঃ (এটি) তুমি পুরান কর ও ছিড়ে ফেল (অথাৎ তুমি দীর্ঘজীবী হও)। ঐ চাদরে সবুজ অথবা হলুদ রঙের নকশী ছিল। তিনি বললেনঃ হে খালেদের মা! এ খানি কত সুন্দর! তিনি হাবশী ভাষায় বললেনঃ সানাহ অর্থাৎ সুন্দর।(সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর -৫৪০৬)।
      খালেদের মা কিন্তু রসুলের(সঃ) মাহরাম ছিলেন না। এখানে প্রশ্ন হল মহিলাটির চেহারা খোলা না থাকলে কিভাবে বুঝা যাবে যে, মহিলাটি কি খালেদের মা, নাকি জব্বরের মা!
      🏀---------------------------

  • @amirhossain-sp7pb
    @amirhossain-sp7pb 2 месяца назад +12

    মাশা------আল্লাহ ♥️🥰

  • @SadulChoudhury
    @SadulChoudhury 3 месяца назад +7

    🕋💐🌹🕌🕋💐🌹

  • @UberSakib
    @UberSakib 2 месяца назад +5

    Masallah onak nice waz❤❤❤❤❤❤❤❤❤

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      শুকরিয়া ❤️

  • @MdMd-tw2ye
    @MdMd-tw2ye 2 месяца назад +1

    আপনার ওয়াজ অনেক ভালো লাগলো

  • @OpBoss-w9t
    @OpBoss-w9t 2 месяца назад +6

    Allah Hu Akbar

  • @arishavlog1395
    @arishavlog1395 2 месяца назад +4

    বহুত শুন্দর এক্টিং করে কান্না করতে পারে।

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 7 дней назад

      ১) হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ-
      🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀
      একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি।
      # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর - ৪৪৩১ এবং ৫৮০৬) ।
      তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। নবী স্ত্রীদের হিজাব ফরজ করা হয়েছে সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে।
      মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও।তোমরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে কথা বলোনা(বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে এমন কথা) ------------(আহজাব-৩২)।
      নিজ গৃহে অবস্থান করো।------- (আহযাব-৩৩)।
      হাফেজ ইবনে হাজার বলেন, "এই অংশটুকু উম্মুল মুমিনিনদের জন্য নির্দিষ্ট"।
      সুরা আহযাবের ৫৩ নং আয়াতেঃ নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং তাদের স্বামীর মৃত্যুর পর তাদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে।আমাদের আল্লামাগন আয়াতের প্রথম অংশকে সকল মোমেন নারীর জন্য ফরজ করা হলেও শেষের অংশকে ফরজ করা হয়নি। হিন্দুদের মত বিধবা বিবাহ হারাম করলে পুরুষদের অসুবিধা কোথায়?
      এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে।
      হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন।
      হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১১৬৮ )। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে।
      সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)।
      উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত।
      নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)।
      হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত।
      ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
      অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
      🏀-----------------

  • @Mahfuzachowdhury-nr2dl
    @Mahfuzachowdhury-nr2dl 2 месяца назад +4

    Masaallh❤❤❤❤❤❤❤😂😂😂😂😂

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      শুকরিয়া ❤️❤️

  • @KuranMajeed01
    @KuranMajeed01 2 месяца назад +2

    হে আল্লাহ আমাদের মা বোন কে হেদায়ত দান করেন আমীন😢😢🎉

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  18 дней назад

      শুকরিয়া

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 7 дней назад

      ২) এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম।
      #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২)
      # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীরা ভীড় করে থাকেন। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৩৫৬৩, ৩৫৬৫, ৩৫৬৬, ৩৫৬৭,৩৫৭১)।
      # এক হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে।
      এখানের লক্ষণীয় বিষয় এই যে ফাতেমার(রাঃ) চেহারা খোলা ছিল। তার সৌন্দর্য দেখে রসূল(সঃ) ওসামার জন্য তাকে পছন্দ করেন এবং তার সাথে পরে বিয়ে পড়িয়ে দেন।
      ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে।
      # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি।
      # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ।
      # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড)
      # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং-৪১১২) ।
      # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে বলেন,উম্মুল মোমেনিনগন মাহরামদের সাথে পর্দা করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড)
      # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)।
      # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)।
      # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)।
      # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)।
      # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)।
      # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)।
      # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ।
      🏀-----------------

  • @MDHimem
    @MDHimem 2 месяца назад +6

    🥰🥰🥰🥰🥰👍

  • @SabbirIslam-l1g
    @SabbirIslam-l1g 2 месяца назад +4

    মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর ❤❤

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      @@SabbirIslam-l1g শুকরিয়া

  • @MdSumona-xb1ns
    @MdSumona-xb1ns 27 дней назад +1

    আপ্উযষও
    ০৭)

  • @rehanbishes
    @rehanbishes 2 месяца назад +8

    🥰🥰😍😍👌

  • @minarulmondal2595
    @minarulmondal2595 2 месяца назад +9

    Kubsundar Massllah

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      শুকরিয়া ❤️🥀

  • @FalaUddin-w4r
    @FalaUddin-w4r 2 месяца назад +7

    Voy Good

  • @SorifulIslam-uc6yq
    @SorifulIslam-uc6yq 2 месяца назад +3

    আসসালা❤❤❤

  • @MastafaAhmed-h1x
    @MastafaAhmed-h1x 3 месяца назад +4

    Assalamu alaikum hujur❤

  • @ShifaAkter-yf3rj
    @ShifaAkter-yf3rj 16 дней назад +1

    মাশাল্লাহ্ 💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  15 дней назад

      শুকরিয়া ❤️

  • @JannatulMou-b2g
    @JannatulMou-b2g 2 месяца назад +2

    মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      শুকরিয়া ❤️

  • @SsSs-bi8hj
    @SsSs-bi8hj 2 месяца назад +31

    আমি ও দেখছি সৌদি আরব থেকে তিন সন্তান রেখে সামী বিদেশ আবার অন্য ছেলের সাথে চলে গেছে

  • @MdRana-in9wl
    @MdRana-in9wl 2 месяца назад +2

    🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰

  • @Mdjamrul-nx8bp
    @Mdjamrul-nx8bp 2 месяца назад +9

    আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমিন

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      শুকরিয়া ❤️

  • @GbjkgbTui
    @GbjkgbTui Месяц назад +1

    মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤❤

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  19 дней назад

      শুকরিয়া ❤️

  • @Rimaakter-k5h
    @Rimaakter-k5h 2 месяца назад +5

    আসসালামু আলাইকুম ওয়াজ শুনে মনটা নরম হয়ে গেল দয়া করবেন হুজুর

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      শুকরিয়া. ❤️🥀

  • @KahdimulKhan
    @KahdimulKhan 15 дней назад

    হুজুর পদ বিষয় ওয়াজ আরও দিয়েন

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 7 дней назад

      ২) এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম।
      #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২)
      # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীরা ভীড় করে থাকেন। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৩৫৬৩, ৩৫৬৫, ৩৫৬৬, ৩৫৬৭,৩৫৭১)।
      # এক হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে।
      এখানের লক্ষণীয় বিষয় এই যে ফাতেমার(রাঃ) চেহারা খোলা ছিল। তার সৌন্দর্য দেখে রসূল(সঃ) ওসামার জন্য তাকে পছন্দ করেন এবং তার সাথে পরে বিয়ে পড়িয়ে দেন।
      ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে।
      # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি।
      # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ।
      # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড)
      # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং-৪১১২) ।
      # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে বলেন,উম্মুল মোমেনিনগন মাহরামদের সাথে পর্দা করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড)
      # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)।
      # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)।
      # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)।
      # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)।
      # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)।
      # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)।
      # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ।
      🏀-----------------

  • @RajiaAktar-fy2kl
    @RajiaAktar-fy2kl Месяц назад +6

    Onek sondor oaj ... jibon Pura paltaiya dibe masallah

  • @RinaBagom-ro4ul
    @RinaBagom-ro4ul 2 месяца назад +3

    আসসালামু আলাইকুম হুজুর অসাধারণ আমার জন্য দোয়া করবেন দুখি

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      শুকরিয়া

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 7 дней назад

      ১) হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ-
      🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀
      একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি।
      # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর - ৪৪৩১ এবং ৫৮০৬) ।
      তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। নবী স্ত্রীদের হিজাব ফরজ করা হয়েছে সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে।
      মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও।তোমরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে কথা বলোনা(বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে এমন কথা) ------------(আহজাব-৩২)।
      নিজ গৃহে অবস্থান করো।------- (আহযাব-৩৩)।
      হাফেজ ইবনে হাজার বলেন, "এই অংশটুকু উম্মুল মুমিনিনদের জন্য নির্দিষ্ট"।
      সুরা আহযাবের ৫৩ নং আয়াতেঃ নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং তাদের স্বামীর মৃত্যুর পর তাদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে।আমাদের আল্লামাগন আয়াতের প্রথম অংশকে সকল মোমেন নারীর জন্য ফরজ করা হলেও শেষের অংশকে ফরজ করা হয়নি। হিন্দুদের মত বিধবা বিবাহ হারাম করলে পুরুষদের অসুবিধা কোথায়?
      এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে।
      হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন।
      হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১১৬৮ )। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে।
      সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)।
      উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত।
      নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)।
      হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত।
      ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
      অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
      🏀-----------------

  • @Monir1988-q6h
    @Monir1988-q6h 2 месяца назад +2

    মাস, আল্লাহ

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      শুকরিয়া ❤️🥀

  • @SojibAhmed-t1y
    @SojibAhmed-t1y 24 дня назад +1

    আসসালামু আলাইকুম বালা আছনি আপনি

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  24 дня назад

      @@SojibAhmed-t1y আলহামদুলিল্লাহ ভালো

    • @SojibAhmed-t1y
      @SojibAhmed-t1y 23 дня назад

      হুজুর নাম্বার আপনার কাছে পাইমনি

  • @RedmiPhon-j5w
    @RedmiPhon-j5w Месяц назад +2

    আলহাদূলিললা আমিন

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  Месяц назад

      @@RedmiPhon-j5w আমিন

  • @SamKhan-xx4dq
    @SamKhan-xx4dq 2 месяца назад +1

    আমি বাবার আদরের মেয়ে ফাতেমা, আমার বাবা মারা গেছেন আজ চার মাস ,আমার বাবার আশা ছিল , একজন আলেমের সাথে আমার বিয়ে দিবেন ,আমারও খুব আশা আছে হুজুর আমার জন্য দোয়া করবেন ,আমি জান্নাতে যেতে চাই আমি মাদ্রাসায় পড়ি,হুজুরের ওয়াজটা অনেক ভালো লেগেছে আমার কাছে ।💜💙💛💖💚 আমিন ।

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад +1

      শুকরিয়া ❤️

  • @MuiburahmanMonaf
    @MuiburahmanMonaf 2 месяца назад +11

    Right

  • @RinaBagom-ro4ul
    @RinaBagom-ro4ul 2 месяца назад +4

    আসসালামু আলাইকুম হুজুর অসাধারণ আমার জন্য দোয়া করবেন আমি অনেক দুখি

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      ইনশাল্লাহ, শুকরিয়া ❤️

  • @Mohmed-hp3rx
    @Mohmed-hp3rx 2 месяца назад +11

    টিক🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰😍😍

  • @OpBoss-w9t
    @OpBoss-w9t 2 месяца назад +1

    Allah Hu Akbar ❤❤❤❤❤❤❤

  • @RojinaKhatun123-rk8hh
    @RojinaKhatun123-rk8hh 2 месяца назад +7

  • @CucuKvkckv
    @CucuKvkckv 2 месяца назад +3

    ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

  • @MdJonj-z4i
    @MdJonj-z4i 2 месяца назад +2

    ❤❤❤❤❤😊😊😊😊😊

  • @MdFulmeya-z9c
    @MdFulmeya-z9c 2 месяца назад +5

    ঠিক❤❤❤❤

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад +1

      শুকরিয়া ❤️

  • @DxAriyanIslamArif
    @DxAriyanIslamArif Месяц назад +1

    আসসালামু আলাইকুম 😊

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  Месяц назад

      @@DxAriyanIslamArif ওয়ালাইকুমু সালাম

  • @MdHosainMolla-qp1tw
    @MdHosainMolla-qp1tw Месяц назад +1

    মাশাল্লাহ

  • @MsSalmaakter-f4h
    @MsSalmaakter-f4h Месяц назад +1

    আল্লাহ,আমারসবগোনামাফকরেদেন❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  19 дней назад

      শুকরিয়া ❤️

  • @ABJALHOSSEN-h5j
    @ABJALHOSSEN-h5j 2 месяца назад +1

    Nice

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      শুকরিয়া ❤️

  • @MahmudaKhuton
    @MahmudaKhuton 2 месяца назад +4

    mass ❤❤allah ❤❤boyan ❤❤ti hujur Nice❤❤❤❤❤

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      শুকরিয়া ❤️

  • @MonniAkter-q6s
    @MonniAkter-q6s 2 месяца назад +3

    আমিন ❤আমিন

  • @AffhgbbgDfffhy
    @AffhgbbgDfffhy 2 месяца назад +7

    আমি আমার সামির বাড়ি থেকে না বলে চলে আসচি একন কি করবো হুজুর

    • @AffhgbbgDfffhy
      @AffhgbbgDfffhy 2 месяца назад +4

      😂😂😂😂😂😂😂😂

    • @PolashAhmed-dz4rj
      @PolashAhmed-dz4rj Месяц назад

      আমি মনে করি তার কাছে গিয়ে,মাপ চাইতে হবে । তাতে মনে হয় ভালো হবে।

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 7 дней назад

      স্বামীর বাড়ি ফিরে যান।

  • @MdMd-tw2ye
    @MdMd-tw2ye 2 месяца назад +1

    পালন করার তপিক দান করুন

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  18 дней назад

      শুকরিয়া

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 7 дней назад

      ১০) ইবনে হুবায়রা (রঃ) বলেন, ইমাম আবু হানিফা (রঃ) বলেছেন, নারীর চেহারা, হাতের কব্জি ওপা ছাড়া সবই সতর। ইমাম মালেক ও ইমাম শাফেয়ী( রঃ) বলেন, চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া বাকি সবই সতর। ইমাম আহমদ (রঃ)তার এক বর্ণনায় বলেন, চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া সবই সতর। ইমাম আহমদের আরেক বর্ণনায় চেহারা ছাড়া বাকি সবই সতর বলা হয়েছে । এটাই প্রসিদ্ধ মত( আল ইফসাহ আন মায়ানী আসসেহা, ১ খণ্ড, ৮৬ পৃষ্ঠা)
      #(২) ইবনে আব্দুল বার (রঃ) তার তাহমিদ গ্রন্থে বলেন, ইমাম মালেক, আবু হানিফা, সাফেয়ী( রঃ) ও তাদের সঙ্গীগন বলেন, আওযায়ী( রঃ)ও আবু সওর (রঃ)এর একই মত। নারী চেহারাও হাতের কব্জি ছাড়া সবকিছুই ঢেকে রাখবে( আত তামহীদঃ ইবনে আব্দুল বার, 6 খন্ড, 364, 365, 366 পৃষ্ঠা)।
      #(৩) তেমনিভাবে যারা চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া সমস্ত দেহই সতর হওয়ার কথা বলেন, তারা হলেন ইমাম আবু হানিফা, ইমাম মালেক, ইমাম আওযায়ী ও ইমাম শাফেয়ী( রঃ)। এছাড়া ইমাম আহমদও রয়েছেন( আল মুগনী, 1 খন্ড, 522 পৃষ্ঠা)
      মুফাসসিরদের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে খোলা রাখা হারাম নয়।
      🏀-----------------

  • @halisaakthar4384
    @halisaakthar4384 2 месяца назад +2

    আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর , আমার সালাম গ্রহণ করবেন, আপনার ওয়াজ গুলো আমার অনেক ভালো লাগে তাই আমি চাই আমার ছেলে বড় হয়ে যেন আপনার মত দিনের আলো প্রচার করতে পারে তাই আপনি আমার ছেলের জন্য দোয়া করবেন হুজুর,

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  2 месяца назад

      শুকরিয়া ❤️🥀

    • @SurojMiya-i5e
      @SurojMiya-i5e 2 месяца назад +1

      ❤❤❤❤

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 7 дней назад

      ২) এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম।
      #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২)
      # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীরা ভীড় করে থাকেন। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৩৫৬৩, ৩৫৬৫, ৩৫৬৬, ৩৫৬৭,৩৫৭১)।
      # এক হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে।
      এখানের লক্ষণীয় বিষয় এই যে ফাতেমার(রাঃ) চেহারা খোলা ছিল। তার সৌন্দর্য দেখে রসূল(সঃ) ওসামার জন্য তাকে পছন্দ করেন এবং তার সাথে পরে বিয়ে পড়িয়ে দেন।
      ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে।
      # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি।
      # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ।
      # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড)
      # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং-৪১১২) ।
      # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে বলেন,উম্মুল মোমেনিনগন মাহরামদের সাথে পর্দা করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড)
      # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)।
      # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)।
      # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)।
      # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)।
      # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)।
      # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)।
      # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ।
      🏀-----------------

  • @samratsarkar7628
    @samratsarkar7628 Месяц назад +1

    Masslha

  • @MojinurMojinur-x2c
    @MojinurMojinur-x2c 2 месяца назад +5

    😢😢😢😢

  • @RabeyaFokir
    @RabeyaFokir 3 месяца назад +156

    আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর আমরা তো গরিব মানুষ আমি গার্মেন্টসে চাকরি করি পদ্মা সহিত বোরকা পড়ে আমারতো স্টাফদের সাথে কথা বলতে হয় আমার পর্দা হবে😢😢

  • @abdulwahedkhan3990
    @abdulwahedkhan3990 8 дней назад +2

    ১৭) সুনানে আবু দাউদ।
    হাদীস নং-৪১১২। উম্মু সালামাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট ছিলাম এবং তাঁর নিকট মাইমূনাহ (রাঃ)-ও ছিলেন। এ সময় ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ) (অন্ধ সাহাবী) এলেন। ঘটনাটি আমাদের উপর পর্দার হুকুম নাযিলের পরের। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ তোমরা তার থেকে আড়ালে চলে যাও। আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! সে কি অন্ধ নয়? সে তো আমাদের দেখতে ও চিনতে পারছে না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ যদিও সে অন্ধ কিন্তু তোমরা উভয়ে কি তাকে দেখছো না?
    ইমাম আবূ দাঊদ (রহঃ) বলেন, এ বিধান নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্ত্রীদের জন্য নির্দিষ্ট। তুমি কি ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ)-এর বাড়িতে ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-এর ইদ্দত পালনের বিষয়টি লক্ষ করো না? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-কে বলেছেনঃ ’’তুমি ইবনু উম্মু মাকতূমের বাড়িতে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ লোক। তুমি সেখানে খোলামেলা পোশাকে থাকতে পারবে।’’ (সুনানে আবু দাউদ,[ তাহকিককৃত], হাদীস নং- ৪১১২)।
    🏀-------------------

  • @SohagaMai
    @SohagaMai 2 месяца назад +3

    🎉🎉

  • @AliMunshi-h4e
    @AliMunshi-h4e 2 месяца назад +1

    Kkkkkk Eh

  • @NKNozrul-b3v
    @NKNozrul-b3v 2 месяца назад +2

    Mashallah oneka Sundar bayan 👍❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲

  • @fariyaakterfariyaakter-s1c
    @fariyaakterfariyaakter-s1c Месяц назад

    mashalla

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  19 дней назад

      শুকরিয়া ❤️

  • @mehedihasan-h7c5p
    @mehedihasan-h7c5p Месяц назад

    অনেক ভালো লাগে

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  19 дней назад

      শুকরিয়া ❤️

  • @shamsurshamsur3862
    @shamsurshamsur3862 2 месяца назад +1

    ❤❤❤❤❤❤❤❤❤🎉🎉❤❤❤❤❤❤🎉🎉❤❤❤❤❤

  • @AmenaAkhterRifa
    @AmenaAkhterRifa 4 месяца назад +6

    ❤❤❤

    • @FarzanaYasmin-ey3de
      @FarzanaYasmin-ey3de 2 месяца назад

      Rffxhyfvhouvvcaxbmoihvbigvvxstjnvvjkjcvhuncfhjvvcghjbvgjbv I have a nok and a new phone and a few things to get everyone to do it in my life and it is not a good 😊 we can go to a pub 🍻 and a bit ☺️ and it was just a good idea 💡😂💡 I don't think 🤔 even got a new one 🕐🕜 I think 💬🤔 is not a nok and it was just a nok and it was the same time as it was the same time as you were in the house and a few years ago but I don't think 💬 is the same person who lives in my life 🧬 I think it will be fine with us and I don't I know what to do to do to do with you to do that and I don't 😅know 😭 and I don't think so 😭 and it was just a nok and a bit of a bit of the same as you 😉 and it 😁 the other day so I think it was a good 👍 and I don't want to get it on the house and the same time as it is not the other one 🕜🕐 I will be with you at the house 🏡🏠 I.

  • @nasimaktar1379
    @nasimaktar1379 Месяц назад

    Allah. Hi. Akbar❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤😢😢😢😮😮😅😅😅❤❤❤🎉🎉🎉❤❤

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  19 дней назад

      শুকরিয়া ❤️

  • @AyshaBegum-i3q
    @AyshaBegum-i3q Месяц назад +1

    Mashallah ❤❤❤❤ Since hujur

    • @GOLDOFISLAM
      @GOLDOFISLAM  19 дней назад

      শুকরিয়া ❤️

  • @HamidurRahman-c9w
    @HamidurRahman-c9w Месяц назад +1

    Ok

  • @MdAbdullah-s5e8u
    @MdAbdullah-s5e8u 2 месяца назад +1

    ,ডইউবব❤য়ওঔ

  • @MsAyesha-r1i
    @MsAyesha-r1i 2 месяца назад +4

    বিধবা মেয়েরা জাতের বাচ্চা আছে তারা কি বাচ্চা নিয়ে ২য় বিয়ে করতে পারে না

  • @MuhammadMustofa-q2z
    @MuhammadMustofa-q2z 2 месяца назад +3

    ❤❤❤0😅😅

  • @MoinRosana
    @MoinRosana 2 месяца назад +1

    😭😭😭😭😭😭😭😭

  • @SabbirIslam-l1g
    @SabbirIslam-l1g 2 месяца назад +1

    ❤🌏🌏🌏❤❤❤❤

  • @gamingmimyt641
    @gamingmimyt641 2 месяца назад +1

    😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊

  • @SabbiAhmed-l5e
    @SabbiAhmed-l5e 2 месяца назад +3

    ❤❤❤❤❤❤❤❤😂😂😂