আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ আমি একজন বিবাহের জন্য দিনি মেয়ে খুজতেছি যাকে আমার জীবন সঙ্গিনী বানিয়ে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা আরও সহজ হবে এবং হুজুরের মাধ্যমেই আমার বিবাহের কাজটি সম্পন্ন করতে চাই হুজুর আপনি যদি আমার কমেন্টস টা দেখে থাকেন আমাকে সহযোগিতা করুন
১/ দ্বীন মাস্ট ২/ পাত্র/পাত্রী হিসেবে যাকে ভাল লাগে বা পছন্দ হয় [এই বিষয়টা কুরআনেও আছে] এই ২টা দেখেই আগানো উচিৎ ইসলামের কিছু ইতিহাস তাই বলে, না হলে সমস্যা হতে পারে। আবেগ দিয়ে নয় বিবেগ দিয়ে ভাবতে হবে। বাকি- সম্পদ ও বংশ মোটেও গুরুত্ব দেয়ার প্রয়োজন নাই। এটা আমার নিজস্ব মতামত ও অভিজ্ঞতা। আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন।
আমি একজন স্টুডেন্ট। গোনাহ থেকে বাঁচা খুব কঠিন হচ্ছিল। তিন বছর পূর্বে বিয়ের কথা জানিয়েছিলাম বাড়িতে। আমাকে বকা দেওয়া হয়েছে অনেক,,, এখনো বাবু তুমি, খোকা,,, তুমিও আবার বিয়ের কথা বলছো,,, আগে পড়াশোনা কমপ্লিট কর,,,এভাবেই অনেক বকা খেয়েছি।( তখন আমার বয়স ছিল হযরত আলী রা. এর বিয়ে করার বয়স) পরে বাড়ির কোন সাপোর্ট না পেয়ে পবিত্র জিনিসটা ( বিয়ে) অর্জন করতে ব্যর্থ হয়েছি 😢। ফলে অনেক পাপের শিকার হয়েছি,,, এখন এই পাপের বোঝা কে নেবে,,,?
বর্তমান সমাজে একাধিক বিয়ের সুযোগ সাধারণত নেই, এবং যেহেতু বিয়ে জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত, তাই একজন মানুষ স্বাভাবিকভাবেই পাত্রীর সৌন্দর্যসহ অন্যান্য বিষয়কে প্রাধান্য দিতে চাইবে। এটি ইসলামের দৃষ্টিতে তিরষ্কারের কোনো বিষয় নয়, বরং একটি স্বাভাবিক এবং যৌক্তিক ব্যাপার। আমি কখনোই বিয়ের ক্ষেত্রে রূপ-সৌন্দর্য কে উপেক্ষা করে পাত্রী বাছাই এর পক্ষে নই। শরিয়তে পাত্রী বাছাই এর ক্ষেত্রে চারটি বিষয় দেখার কথা বলে আর প্রাধান্য দিতে বলে দ্বীনকে। প্রাধান্য দিতে বলার মানে কি এই? যে দ্বীন বাদে আর কিছুই দেখা যাবে না? না, ব্যাপার টা মোটেও এমন না। আমরা দেখবো পাত্রী দ্বীনদার কিনা। তার দ্বীনদারি আর চরিত্র ঠিক থাকলে বাকি তিনটি বিষয়ের মধ্যে এক বা একাধিক বিষয়ে যে এগিয়ে থাকবে সে-ই অগ্রাধিকার পাবে, এটাই স্বাভাবিক। নারীর রূপ-সৌন্দর্যের ব্যাপার টা তার মধ্যেই অন্যতম একটি বিষয় যা পুরুষকে ফিতরতগত ভাবেই আকৃষ্ট করে। তাই বলে সকল পুরুষের কাছে রূপ-সৌন্দর্যের সংজ্ঞা কিন্তু এক নয়। এটা আপেক্ষিক বিষয়। তাই আমি বলি দ্বীন, চরিত্রের সাথে সেই নারীকে বিয়ের জন্য নির্বাচিত করা উচিত যাকে দেখলে মন থেকে একটু হলেও ভাল-লাগা, ভালবাসা, আকর্ষণ বোধ কাজ করে। আর এমন কাউকে না পেলে তার উচিত হবে সবরের সাথে অপেক্ষা করা।
মাশা-আল্লাহ, কতইনা সুভাগ্য তিনার, যিনি শায়েখের মাধ্যমে বিয়েটি পড়াতে পেরেছেন।
শায়েখকে অসংখ্য শুকরিয়া। একদম বাস্তব অবস্থা তুলে ধরেছেন।
এক বছর পরে দেশে যাওয়ার নিয়ত আছে। হুজুরের সামনে বসে শুনার ইচ্ছা আছে ❤ ইনশাআল্লাহ 🤲🤲🤲❤️❤️❤️❤️
আপনার কথা গুলো শুনলেই অন্তর শীতল হয়ে যায় শায়েখ......এক অদ্ভুত ময়া সৃষ্টি হয় নি:সন্দেহে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে❤
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
আমি একজন বিবাহের জন্য দিনি মেয়ে খুজতেছি যাকে আমার জীবন সঙ্গিনী বানিয়ে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা আরও সহজ হবে এবং হুজুরের মাধ্যমেই আমার বিবাহের কাজটি সম্পন্ন করতে চাই হুজুর আপনি যদি আমার কমেন্টস টা দেখে থাকেন আমাকে সহযোগিতা করুন
ভাই তার কথা গুলো অনেকে ভিডিও করে অনেকে ছাড়ে সে কি আর এই ভিডিও করা র সময় আছে তার অনেক কাজ আছে।
উনার মসজিদ চট্টগ্রামের লালখান বাজারে। যদি ওখানে বিয়ে পড়ান হয়তো শায়েখকে পেতে পারেন।
আগে নিজে দ্বীনদার হোন ভাই তারপর খুজিয়েন।
মাশাআল্লাহ
আল্লাহ তাদের দাম্পত্য জীবনে বারাকা দান করুন আমিন ইয়া রব্বুল আলামীন
ماشاء الله تبارك الرحمن أحسن ❤❤❤❤❤❤
শায়খ হারুন ইজহার হাফিজাহুল্লাহ ♥️💯♥️♥️💯
Ma sha Allah...
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
একজন দ্বিনদার হাফেজা আলেমা মেয়ে বিয়ে করার জন্য
আল্লাহ তায়ালার দোয়া করছি।
হায় আল্লাহ এই রকম একটা হাফেজা আলেমা মেয়ে মিলিয়ে দেন। আমিন🎉🎉🎉
মাশাআল্লাহ হযরত
১/ দ্বীন মাস্ট
২/ পাত্র/পাত্রী হিসেবে যাকে ভাল লাগে বা পছন্দ হয় [এই বিষয়টা কুরআনেও আছে]
এই ২টা দেখেই আগানো উচিৎ ইসলামের কিছু ইতিহাস তাই বলে, না হলে সমস্যা হতে পারে। আবেগ দিয়ে নয় বিবেগ দিয়ে ভাবতে হবে।
বাকি- সম্পদ ও বংশ মোটেও গুরুত্ব দেয়ার প্রয়োজন নাই।
এটা আমার নিজস্ব মতামত ও অভিজ্ঞতা।
আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন।
১০০% সঠিক কথা
Mashallah ❤Amr meyer jonno o Allah ekjon dini patrer bebostha korun amin
Boyos koto
আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ্
আল্লাহু আকবার
আমি একজন স্টুডেন্ট। গোনাহ থেকে বাঁচা খুব কঠিন হচ্ছিল। তিন বছর পূর্বে বিয়ের কথা জানিয়েছিলাম বাড়িতে। আমাকে বকা দেওয়া হয়েছে অনেক,,, এখনো বাবু তুমি, খোকা,,, তুমিও আবার বিয়ের কথা বলছো,,, আগে পড়াশোনা কমপ্লিট কর,,,এভাবেই অনেক বকা খেয়েছি।( তখন আমার বয়স ছিল হযরত আলী রা. এর বিয়ে করার বয়স)
পরে বাড়ির কোন সাপোর্ট না পেয়ে পবিত্র জিনিসটা ( বিয়ে) অর্জন করতে ব্যর্থ হয়েছি 😢।
ফলে অনেক পাপের শিকার হয়েছি,,, এখন এই পাপের বোঝা কে নেবে,,,?
শায়খ আমিও দীনদার পাত্রি খুজছি।
দাওয়াতে আগ্রাহকারি পাত্রি বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি ইন শা আল্লাহ
❤❤
আসলেই
দেনমোহর 2/3 লাখ 😮😮😮
আমি তো 2/3 হাজারের বেশি জমাইতে পারি না
2 tin hajar teke aste aste diben ar ki na hole bia korar somoy bole niben jeno 1 lak teke beshi na nei ok taile hobe
🖤🖤
🙂
বর্তমান সমাজে একাধিক বিয়ের সুযোগ সাধারণত নেই, এবং যেহেতু বিয়ে জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত, তাই একজন মানুষ স্বাভাবিকভাবেই পাত্রীর সৌন্দর্যসহ অন্যান্য বিষয়কে প্রাধান্য দিতে চাইবে। এটি ইসলামের দৃষ্টিতে তিরষ্কারের কোনো বিষয় নয়, বরং একটি স্বাভাবিক এবং যৌক্তিক ব্যাপার।
আমি কখনোই বিয়ের ক্ষেত্রে রূপ-সৌন্দর্য কে উপেক্ষা করে পাত্রী বাছাই এর পক্ষে নই। শরিয়তে পাত্রী বাছাই এর ক্ষেত্রে চারটি বিষয় দেখার কথা বলে আর প্রাধান্য দিতে বলে দ্বীনকে। প্রাধান্য দিতে বলার মানে কি এই? যে দ্বীন বাদে আর কিছুই দেখা যাবে না? না, ব্যাপার টা মোটেও এমন না। আমরা দেখবো পাত্রী দ্বীনদার কিনা। তার দ্বীনদারি আর চরিত্র ঠিক থাকলে বাকি তিনটি বিষয়ের মধ্যে এক বা একাধিক বিষয়ে যে এগিয়ে থাকবে সে-ই অগ্রাধিকার পাবে, এটাই স্বাভাবিক।
নারীর রূপ-সৌন্দর্যের ব্যাপার টা তার মধ্যেই অন্যতম একটি বিষয় যা পুরুষকে ফিতরতগত ভাবেই আকৃষ্ট করে। তাই বলে সকল পুরুষের কাছে রূপ-সৌন্দর্যের সংজ্ঞা কিন্তু এক নয়। এটা আপেক্ষিক বিষয়।
তাই আমি বলি দ্বীন, চরিত্রের সাথে সেই নারীকে বিয়ের জন্য নির্বাচিত করা উচিত যাকে দেখলে মন থেকে একটু হলেও ভাল-লাগা, ভালবাসা, আকর্ষণ বোধ কাজ করে। আর এমন কাউকে না পেলে তার উচিত হবে সবরের সাথে অপেক্ষা করা।
দেখে ভাল লাগার ব্যাপারটাও আছে।
মেয়েদেরও শুধু দ্বীনদার ছেলে দেখে বিয়ে দেয় না। অসংখ্য উদাহরন আছে। অনেক কিছু দেখে এরা। কিন্তু ছেলেরা এতকিছু দেখে না।
Ami netrokona hote 1jon mufti but Chittagong biye korte chai so anyone help me
Amar madasar teacher
Lalkhan madrasa?
Aymaan k ami ektu dekte chai
আমি দ্বিনদার মেয়ে খুজতেছি
@SpikyBoard ওয়া আলাইকুমুস সালাম। হ্যাঁ
@@SpikyBoard টেক্সটাইলে চাকরি করছি ওয়ার্কার হিসেবে। ডিগ্রী প্রাইভেট কোর্সে ২য় বর্ষ। সরকারি দেবেন্দ্র কলেজ, মানিকগঞ্জ।বাড়ি -সাটুরিয়া, মানিকগঞ্জ
Ami dindar patro chay
আলহামদুলিল্লাহ
❤❤
❤❤