আপনি সঙ্গিতের তাল বুজেন নাই।তাই এমন মন্তব্য করছেন। আর এখানে বাজনা শুনার দ্বারা তো আমার মনে গুনাহের কোন আশংকা আসছে না।বরং আমার হৃদয়ে দেশের ভালোবাসা সৃষ্টি হচ্ছে।
@@IUmehedi আপনার যুক্তিটা এমন যে নামাজ না পড়লেও কি হয়েছে গুনাহের কাজ তো করি না, পর্দা না করলে কি হয়েছে মনের পর্দাই বড় পর্দা-এই ধরণের। যতই ভালো গানে হারাম বাজনাযুক্ত হোক না তা হারামই যদিও তা আল্লাহ ও রাসূলের বিষয়ে গান হয়। আপনার কি মনে হয়, যিনি(আল্লাহ) গান-বাজনা হারাম ঘোষণা করেছেন আবার উনাকে(আল্লাহ) ও তাঁর রাসূলের শানে গান-বাজনাযুক্ত করা গাদ্দারি আর জাহিলিয়াত ছাড়া আর কি? একজন মুসলিম হিসেবে, আল্লাহর গোলাম হিসেবে সর্বক্ষেত্রে আল্লাহর বিধান মেনে চলাই মুসলমানিত্ব। আল্লাহ বোঝার তৌফিক দান করুন আমিন।
আমি ভারত থেকে ওনার জাগরণী সঙ্গীত প্রতিনিয়ত শুনি। তবে ওনার আজকের সঙ্গীত টা শুনে, বাদ্য যন্ত্রের ব্যাবহার দেখে আমি অনেক কষ্ট পেলাম। তবে আমার বিশ্বাস উনি আবার আগের মতো বাদ্য যন্ত্র ছাড়াই আমাদের কাছে ফিরে আসবেন।
প্রিয় কবি মুহিব খানের এই গানটা শোনার অপেক্ষায় ছিলাম তার গানগুলো মানুষের হৃদয় কি স্পন্দিত করে মানুষকে দিনের আলোর দিকে ফিরিয়ে আনে। আমি কাজী নজরুল ইসলামকে দেখিনি আমি দেখেছি এখন বর্তমান বাংলার কবি মুহিব খান ভাইয়ের জন্য শুভকামনা রইল। ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
এটি জাস্ট একজন শিল্পীর কণ্ঠে শুনলাম। কোনো আলেম কিংবা ইসলামি স্কলার আপনি নয়। একজন শিল্পী তার সংগীতের প্রয়োজনে বাজনা নিবে ও দিবে আফসোস নেই। কিন্তু একজন আলেমকে এসবে যুক্ত দেখে কষ্ট পেলাম।
আহ ! আমার দিলটা কেপে উঠল! আমি যার কবিতা পেলেই সঙ্গে সঙ্গে শিখে নিতাম কিন্তু আমি আজ নিজেকেই লজ্জায় ফেলে দিলাম !!! ভাইকে হাজার সালাম জানাই ! ভাইকে আমি অদম আপনার পা ধরে বলছি আপনি আমাদেরকে আর মিউজিক দিয়ে লজ্জা দিবেন না,আপনার মহব্বত আমার অন্তরের গভীরে
প্রথমে আমি গজলটা শুনি নাই আলী হাসান ওসামা হাফিজুল্লাহর কথা শুনে গজলটা শুনতে আসলাম সত্যি তো এতে বাদ্যযন্ত্র লাগানো আছে বাদ্যযন্ত্র না দিয়েই গজল করা ভালো হতো 😢❤
বিশেষ এক শ্রেনীর লোকদেরক খুশি করার জন্য উনি গানটা গেয়েছেন,আমরা যারা নিয়মিত ওনার গান শুনি আমাদের জন্য নয়। গানের ভিতর একটা লাইন এরকম ছিলো "যুদ্ধ যদি হয় আমরা করবো জয়,বিশ্বাসের(ঈমানের)শক্তিতে অস্ত্রে শুধু নয়"। এই লাইনটিতে তিনি 'ঈমান' শব্দটি আনেননি শুধুমাত্র বিশেষ সেই শ্রেনীর লোকেরা অখুশি হবে এই জন্য।
@@AbuRayhan-iv5bxএখানেই সমস্যা,, বিশ্বাস এটা সবাই দাবি করতে পারে,, বাট ঈমানদার সব ধর্মের লোকেরা দাবি করবে না,, কারণ বাংলা ভাষায় বিশ্বাস দ্বারা সব বিশ্বাস ই বুঝায়, বাট ঈমান দ্বারা শুধু আল্লাহ সুবহানাতায়ালা এর প্রতি বিশ্বাস বুঝায়,,
সুন্নিরা মিউজিক ব্যবহার করে গজল গাইলে হারাম, আর আমরা মিউজিক ব্যবহার করে সংগীত গাইলে,মাশাল্লাহ বাহ মুসলমান,আলী হাসান ওসামা সাহেবের পোস্ট দেখে আল্লামা সাহেবের সংগীতটা এসে দেখে গেলাম
আশ শুআরা', আয়াতঃ ২২৪ وَالشُّعَرَاءُ يَتَّبِعُهُمُ الْغَاوُونَ -আলোচ্য আয়াতে কবিতার পারিভাষিক ও প্রসিদ্ধ অর্থই বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ যারা ওযরবিশিষ্ট ও সমিল শব্দযুক্ত বাক্যাবলী রচনা করে, আয়াতে তাদের সমালোচনা করা হয়েছে। ফতহুল বারীর এক রেওয়ায়েত থেকে এর সমর্থন পাওয়া যায়। রেওয়ায়েত এই যে, এই আয়াত নাযিল হবার পর হযরত আবদুল্লাহ্ ইবনে রাওয়াহা, হাসসান ইবনে সাবিত, কা'ব ইবনে মালিক প্রমুখ সাহাবী কবি ক্রন্দনরত অবস্থায় রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর খেদমতে উপস্থিত হন এবং আরয করেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্। আল্লাহ তা'আলা এই আয়াত নাযিল করেছেন। আমরাও তো কবিতা রচনা করি। এখন আমাদের কি উপায়? রাসূলুল্লাহ (সা) বললেন, আয়াতের শেষাংশ পাঠ কর। উদ্দেশ্য ছিল এই যে, তোমাদের কবিতা অনর্থক ও ভ্রান্ত উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয় না। কাজেই তোমরা আয়াতের শেষাংশে উল্লিখিত ব্যতিক্রমীদের শামিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে তফসীরকারগণ বলেছেন, আয়াতের প্রথমাংশে মুশরিক কবিদেরকে বুঝানো হয়েছে। কেননা, পথভ্রষ্ট লোক, অবাধ্য শয়তান ও উদ্ধৃত জিন তাদেরই কবিতার অনুসরণ ক করত- (ফতহুল বারী)।
আমরা সব সময় আপনার কন্ঠে গজল সুনার অপেক্ষায় থাকি,কিন্তু আজ হতাস হলাম গজলের সাথে বাধ্য শুনে, অন্তত আপনার কাছ থেকে আমরা এটা আশা করি না, আশা করি সামনের দিকে বাধ্য ছাড়া আপনার নিজ কন্ঠে বিপ্লবী গজল দিয়ে আমাদের মুগ্ধ করবেন ইনশাআল্লাহ।
কখনো দাড়ি কাটা, কখনো হারাম বাদ্যযন্ত্র দিয়ে গান গেয়ে ক্ষমতাধরদের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করা আর ওয়াজ ও গজলের মঞ্চকে চুক্তি করে ব্যবসার বস্তুতে পরিণত করা জাগ্রত বদন ও ঘুমন্ত ঈমানের কবি স্বঘোষিত আল্লামা মুহিব খানকে হেফাজতে ইসলামের সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদকের পদ থেকে বহিষ্কার করা সময়ের গুরুত্বপূর্ণ দাবি। আশা করি, হেফাজতের সচেতন নেতৃবৃন্দ সময়ের এই প্রয়োজনীয় দাবি পূরণ করতে উদ্যোগী হবেন। না হলে একজন প্রকাশ্য ফাসেক ব্যক্তি, যে কিনা হারামের পথিকৃৎ হয়ে আছে গোটা সাংস্কৃতিক অঙ্গনের, তাকে প্রশ্রয় দেওয়ার দ্বারা ধীরে ধীরে হারাম ছড়িয়ে যাবে এ সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। শেষ জামানার লোকে যে বাদ্যযন্ত্রকে হালাল মনে করবে, রাসুলুল্লাহ সা. তার সময়েই এই ফিতনার ব্যাপারে উম্মাহকে সতর্ক করে গেছেন। ফিতনা একেক যুগে একেক রূপে আসলেও বর্তমানে স্বঘোষিত এক আল্লামার রূপ ধরে এসেছে। যে ভুলে করে, তাকে না বোঝানো যায়। যে ইচ্ছাকৃতভাবে করে, তাও একবার-দুবার নয়, বরং বছরের পর বছর ধরে করে যায় অবলীলায়, তাকে বোঝানোর কীইবা উপায়! শুধু সে একা নয়; কওমি অঙনের ব্যানার ব্যবহার করে গোটা সাংস্কৃতিক অঙ্গনকে যারা হারামের দ্বারা দূষিত ও কলঙ্কিত করছে, তাদের সকলের ব্যাপারে মুরুব্বিদের সম্মিলিত ও সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত আসা জরুরি। হেকমত ও হেলেমের স্বঘোষিত ফেরিওয়ালা এসব ইসলামি বাউল জাতিকে আর কতকাল বিভ্রান্ত করবে? হারামকে হালাল মনে করলে ঈমানই তো প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যায়। নিজেদের ঈমানের বারোটা বাজিয়ে এরা এখন নেমেছে গোটা জাতির ঈমানকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে। আল্লাহ এজাতীয় পাপীর ব্যাপারেই বলেন, 'কবিদের অনুসারী হয় বিপথগামীরা। তুমি কি দেখো না, কবিরা প্রত্যেক উপত্যকায় উদ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরে বেড়ায়?' যেখানে গানের বহু শিল্পী তাওবা করে জাহিলিয়াত ছেড়ে দীনে ফিরছে, সেখানে কিনা এসব নামধারী হুজুর দীন ছেড়ে জাহিলিয়াতকে আগলে ধরছে! আফসোস, শত আফসোস এসব জ্ঞানপাপীর জন্য। হেফাজতের ইসলাম কলঙ্কিত না হোক এসব পাপীদের কারণে, এ প্রত্যাশা রইল সচেতন মুরুব্বিদের সমীপে। আমার এ বিনীত বার্তা পৌঁছে দেবেন সকল মুরুব্বির নিকটে। পাশাপাশি জাগ্রত বদন আর ঘুমন্ত ঈমানের কবির সদ্য প্রচারিত 'সামরিক সংগীত'টিও শুনিয়ে দেবেন তাদের। বাকিটা প্রত্যেকের ঈমানী গায়রতের ওপর ছেড়ে দেবেন। ইনশাআল্লাহ, এমন একজনকেও পাবেন না, যিনি ঈমানের দাবিতেই এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ কঠোরতা দেখাবেন না। -মুফতি আলি হাসান ওসামা হাফি.
কখনো দাড়ি কাটা, কখনো হারাম বাদ্যযন্ত্র দিয়ে গান গেয়ে ক্ষমতাধরদের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করা আর ওয়াজ ও গজলের মঞ্চকে চুক্তি করে ব্যবসার বস্তুতে পরিণত করা জাগ্রত বদন ও ঘুমন্ত ঈমানের কবি স্বঘোষিত আল্লামা মুহিব খানকে হেফাজতে ইসলামের সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদকের পদ থেকে বহিষ্কার করা সময়ের গুরুত্বপূর্ণ দাবি। আশা করি, হেফাজতের সচেতন নেতৃবৃন্দ সময়ের এই প্রয়োজনীয় দাবি পূরণ করতে উদ্যোগী হবেন। না হলে একজন প্রকাশ্য ফাসেক ব্যক্তি, যে কিনা হারামের পথিকৃৎ হয়ে আছে গোটা সাংস্কৃতিক অঙ্গনের, তাকে প্রশ্রয় দেওয়ার দ্বারা ধীরে ধীরে হারাম ছড়িয়ে যাবে এ সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। শেষ জামানার লোকে যে বাদ্যযন্ত্রকে হালাল মনে করবে, রাসুলুল্লাহ সা. তার সময়েই এই ফিতনার ব্যাপারে উম্মাহকে সতর্ক করে গেছেন। ফিতনা একেক যুগে একেক রূপে আসলেও বর্তমানে স্বঘোষিত এক আল্লামার রূপ ধরে এসেছে। যে ভুলে করে, তাকে না বোঝানো যায়। যে ইচ্ছাকৃতভাবে করে, তাও একবার-দুবার নয়, বরং বছরের পর বছর ধরে করে যায় অবলীলায়, তাকে বোঝানোর কীইবা উপায়! শুধু সে একা নয়; কওমি অঙনের ব্যানার ব্যবহার করে গোটা সাংস্কৃতিক অঙ্গনকে যারা হারামের দ্বারা দূষিত ও কলঙ্কিত করছে, তাদের সকলের ব্যাপারে মুরুব্বিদের সম্মিলিত ও সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত আসা জরুরি। হেকমত ও হেলেমের স্বঘোষিত ফেরিওয়ালা এসব ইসলামি বাউল জাতিকে আর কতকাল বিভ্রান্ত করবে? হারামকে হালাল মনে করলে ঈমানই তো প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যায়। নিজেদের ঈমানের বারোটা বাজিয়ে এরা এখন নেমেছে গোটা জাতির ঈমানকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে। আল্লাহ এজাতীয় পাপীর ব্যাপারেই বলেন, 'কবিদের অনুসারী হয় বিপথগামীরা। তুমি কি দেখো না, কবিরা প্রত্যেক উপত্যকায় উদ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরে বেড়ায়?' যেখানে গানের বহু শিল্পী তাওবা করে জাহিলিয়াত ছেড়ে দীনে ফিরছে, সেখানে কিনা এসব নামধারী হুজুর দীন ছেড়ে জাহিলিয়াতকে আগলে ধরছে! আফসোস, শত আফসোস এসব জ্ঞানপাপীর জন্য। হেফাজতের ইসলাম কলঙ্কিত না হোক এসব পাপীদের কারণে, এ প্রত্যাশা রইল সচেতন মুরুব্বিদের সমীপে। আমার এ বিনীত বার্তা পৌঁছে দেবেন সকল মুরুব্বির নিকটে। পাশাপাশি জাগ্রত বদন আর ঘুমন্ত ঈমানের কবির সদ্য প্রচারিত 'সামরিক সংগীত'টিও শুনিয়ে দেবেন তাদের। বাকিটা প্রত্যেকের ঈমানী গায়রতের ওপর ছেড়ে দেবেন। ইনশাআল্লাহ, এমন একজনকেও পাবেন না, যিনি ঈমানের দাবিতেই এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ কঠোরতা দেখাবেন না। -মুফতি আলি হাসান ওসামা হাফি.
সাহাবারাই খিলাফত ধরে রাখতে পারেন নাই । গত ১৪শো বছর মুসলিম দুনিয়ায় চলছে বাদশাহী । তলোয়ারের জোর যার বেশি তিনিই ক্ষমতাসীন হয়েছেন। আজকের প্রেক্ষাপটে খেলাফতের ধারনাটি অবাস্তব। মনে রাখতে হবে এটি ৬ষ্ঠ শতক নয় । ২১শতক । মানব সমাজ এখন আর আগের মত নেই। এখন জ্ঞান বিজ্ঞান এর অনেক প্রসার হয়েছে। কোনো গোষ্ঠীর নেতা নিজেকে আমির বা খলিফা ঘোষনা করে অন্যদের আজীবনের জন্য শাসন করতে চাইবে , গোষ্ঠীর বাইরের মানুষেরা তা মনে নেবে না। তখন গৃহযুদ্ধ অবশ্যম্ভাবী হবে। তবে গনতান্ত্রিক পন্থায় সীমিত সময়ের জন্য ভোটের মাধ্যমে শাসক নির্বাচিত হলে মানুষ তা মেনে নেবে । এটিকে যদি আপনি খেলাফত বলেন সেটি ভিন্ন কথা। আধুনিক রাজনৈতিক সচেতন মানুষ খেলাফতের নামে একনায়কতান্ত্রিক ব্যবস্থা কখনোই মেনে নেবে না। ((((যেখানে থাকবেনা আইন পরিষদ , থাকবেনা জনগনের শাসক নিরবাচনের অধিকার ,বাক ষ্বাধীনতা চিরায়ত মৌলিক অধিকার গুলো)))))
মুহিব খানের প্রতি আমার হৃদয়ে অফুরন্ত এক লুকানো ভালোবাসা ছিল, তবে আজকে এই বাদ্যযন্ত্রের মাধ্যমে গান শুনে সেটা ক্ষুণ্ণ হলো, আমি মুহিত খানকে আল্লাহর জন্য ভালবাসতাম, তবে বাদ্যযন্ত্র তো আল্লাহতালা হারাম করে দিয়েছেন,বাদ্যযন্ত্র ছাড়া আমরা গান আরও বেশি পছন্দ করি কি প্রয়োজন ছিল এর?
কবি পেয়েছি একজন। নজরুল কে দেখার সৌভাগ্য হয় নাই। তবে শ্রদ্ধেয় মুহিব খান কে দেখলাম, আল্লাহ মনটা ভরিয়ে দিয়েছেন। আল্লাহর শুকরিয়া।
Right Vai
বাদ্যযন্ত্র বিহীন গজলই আমাদের হৃদয় কেড়ে নিতো! কি দরকার ছিল এরকম হারাম জিনিসকে প্রমোট করার? আল্লাহ আমাদেরকে সকল প্রকার ফিতনা থেকে হেফাজত করুক আমিন।
সহমত
100®
সহমত ভাই
আপনি সঙ্গিতের তাল বুজেন নাই।তাই এমন মন্তব্য করছেন।
আর এখানে বাজনা শুনার দ্বারা তো আমার মনে গুনাহের কোন আশংকা আসছে না।বরং আমার হৃদয়ে দেশের ভালোবাসা সৃষ্টি হচ্ছে।
@@IUmehedi আপনার যুক্তিটা এমন যে নামাজ না পড়লেও কি হয়েছে গুনাহের কাজ তো করি না, পর্দা না করলে কি হয়েছে মনের পর্দাই বড় পর্দা-এই ধরণের।
যতই ভালো গানে হারাম বাজনাযুক্ত হোক না তা হারামই যদিও তা আল্লাহ ও রাসূলের বিষয়ে গান হয়।
আপনার কি মনে হয়, যিনি(আল্লাহ) গান-বাজনা হারাম ঘোষণা করেছেন আবার উনাকে(আল্লাহ) ও তাঁর রাসূলের শানে গান-বাজনাযুক্ত করা গাদ্দারি আর জাহিলিয়াত ছাড়া আর কি?
একজন মুসলিম হিসেবে, আল্লাহর গোলাম হিসেবে সর্বক্ষেত্রে আল্লাহর বিধান মেনে চলাই মুসলমানিত্ব।
আল্লাহ বোঝার তৌফিক দান করুন আমিন।
আমি একজন বাংলাদেশ সেনা সদস্য গানটি শুনে অসংখ্য ভালো লাগলো খুশি হলাম
সর্বস্তরে পৌঁছে যাক প্রিয় কবির বজ্রকন্ঠ সালাম প্রিয় কবি মুহিব খান
আল্লাহ আপনাকে সর্বদা হেফাজত করুক আমিন
আমরা রেস্পেক্ট করি আমাদের গর্বিত সেনাদেরকে।
সেনাবাহিনী জানে কি না যে,বাংলাদেশ একটা চূড়ান্ত একনায়কতন্ত্র,স্বৈরশাসনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
বর্তমান সময়ে সৈনিকরা ন্যায় অন্যায় বুঝে না।
সবাই না কিছু ভালো অবশ্যই আছে
@@rasedultv3553 সুকরিয়া প্রিয় ভাইয়ারা
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর সংগীত।
আল্লাহ তায়ালা কবি মুহিব খান ভাইকে নেক হায়াত দান করুন।
আমাদেরকে হতাশ করলেন প্রিয় ভাই। মিউজিক ছাড়াই আপনার সংগীত আমাদের হৃদয় কেড়ে নিয়েছিলো।
😢😢
ভাই মিউজিক ব্যবহার করল প্রিয় মুহিব খান 😭😭😭
😢right
আজ থেকে ঘৃণা করি ওরে
হুম রাইট ❤❤
আমি ভারত থেকে ওনার জাগরণী সঙ্গীত প্রতিনিয়ত শুনি। তবে ওনার আজকের সঙ্গীত টা শুনে, বাদ্য যন্ত্রের ব্যাবহার দেখে আমি অনেক কষ্ট পেলাম। তবে আমার বিশ্বাস উনি আবার আগের মতো বাদ্য যন্ত্র ছাড়াই আমাদের কাছে ফিরে আসবেন।
ধন্যবাদ ❤❤😮 বাংলাদেশ ❤❤
Mashalla
মিউজিকের শব্দটায় আপত্তি জানালাম। বাকীটা চমৎকার।
এখানে যে বাজনাটা আছে এটা জায়েজ বাজনা মাথামোটার দল!
প্রিয় কবি মুহিব খানের এই গানটা শোনার অপেক্ষায় ছিলাম তার গানগুলো মানুষের হৃদয় কি স্পন্দিত করে মানুষকে দিনের আলোর দিকে ফিরিয়ে আনে। আমি কাজী নজরুল ইসলামকে দেখিনি আমি দেখেছি এখন বর্তমান বাংলার কবি মুহিব খান ভাইয়ের জন্য শুভকামনা রইল। ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
মুহিব খানের এই বাদ্যযন্ত্র ফেতনা থেকে সবাইকে হেফাজত করুক আমিন
জি
🤣🤣🤣🤣🤣
শুরুতে বাশির শুরটা.নাহলে কোনে সমস্যা ছিলে না. পুরাটা গান দপ দিয়েছেন
😂
পাগলে কি বলে
সঙ্গীতটি শুনে খুবই মর্মাহত হলাম,😢 এত বড় বড় ব্যক্তিরা যদি মিউজিক ব্যবহার করে তাহলে সাধারণ মানুষ কি করবে!😢
সহমত
সহমত
মহিদ খান ভাইয়ের এই গজলটি শুনে খুব ভালো লাগছে কিন্তু বাদ্যযন্ত্র আমাদের প্রয়োজনটা ছিল না আশা করি আমাদের প্রয়োজন ছিল
মাহফিলের ভিডিও করা জায়েজ কে করলো?
উনি কি এই প্রথম গানে মিউজিক যুক্ত করেছেন?
এটি জাস্ট একজন শিল্পীর কণ্ঠে শুনলাম। কোনো আলেম কিংবা ইসলামি স্কলার আপনি নয়।
একজন শিল্পী তার সংগীতের প্রয়োজনে বাজনা নিবে ও দিবে আফসোস নেই।
কিন্তু একজন আলেমকে এসবে যুক্ত দেখে কষ্ট পেলাম।
Hmm
ঈমান শব্দের জায়গায় যেমন বিশ্বাস শব্দ চয়ন করচে।তেমন বি জি বি শব্দের জায়গায় অতন্দ্র প্রহরী চয়ন সমুচিত।
স্বদেশকে মা বলা কি ঠিক।
যুদ্ধ চলমান অবস্থায় যুদ্ধ দামামা বেজে ওঠে তা হারাম না
খুব সুন্দর খুব ভালো লাগলো খুব ভালো খুব খুব ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
মানুষের কর্মে তার রুপ চেনা যায়,,,,
আমি কাজী নজরুল ইসলাম কে দেখিনি তবে আমি মুহিব খানকে দেখেছি 🖤❤
রাইট মাশাআল্লাহ ❤❤❤
প্রতিটা গজলের কমেন্টেই কেনো এই একেই লাইন দেখি আল্লাহ জানে🙄
সত্যি যেটা সেটা অনেক দেখতে হবে
মাশাআল্লাহ 🥰 আলহামদুলিল্লাহ ❤️❤️❤️
অতি-আবেগী
আমাদের হতাশ করলেন প্রিয় মুহিব খান। মিউজিক ছাড়াই আপনার সংগীত আমাদের রিদয় কেড়ে নিতো।
তেল বাজি চাটুকার হয়ে গেছে সে
সহমত
শুনতে বলছে কে?
Right
❤❤❤❤
এমন সময় এই সংগীতের ভিতরে বিশাল বড় একটা হেকমত লুকিয়ে আছে
যেটা কেউ অনুভব করতেছে না
ইয়া আল্লাহ আমার ধারণাটা যেন সত্যি হয়ে যায়
I got you. তারা যেনো এই ক্রান্তিকালে দেশকে টেনে তুলেন।
Pagla
আমিও তাই ভাবছি
অনুভব করার যোগ্যতাটাও তো থাকতে হয় তাই না?
I also got him
চমৎকার জাগ্ৰত কবি মুহিব খান ❤❤❤
সেলিব্রেটিজম একটি ভয়াবহ ফিতনা। আপনার কাছে এমনটি কখনো আশা করিনি। আল্লাহ আমাদের হিফাজত করুন, আমিন। 😭😭😭
Patriotism e bujhen nahhhh
😂😂
এখানে যে বাজনাটা আছে এটা জায়েজ বাজনা মাথামোটার দল!
দেশে যদি দুর্নীতি না থাকতো তবে অবশ্যই আল্লামা মুহিব খান প্রতিবছর একুশে পদক ও আরো যত সম্মানি রয়েছে তা পেতেন।
একদম রাইট ভাই
জাযাকাল্লাহ
Right
সঠিক বলেছেন
❤️
দফ বাজাচ্ছে৷ হারাম নয়৷ খুব সুন্দর গেয়েছেন ভাইজান।
স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে, ড্রাম বাজাচ্ছে
ফতুয়া দেয়ার আগে গানটা আরেকবার শুনেন।কোনটা দফ কোনটা মিউজিক বুঝাই যাচ্ছে
@@halaluddin4705 Ottoman Caliphate music likhe google koren
caliphate er musical instrument chilo
ekhn ei juge aapnader somossha ki??
❤❤❤
রাইট বলেছেন
এই গানটি মিউজিক ছাড়া আমরা শুনেছি কিন্তু মিউজিক ছাড়া টা আরো আগুন🔥 কি দরকার ছিলো মিউজিক দেওয়ার হে প্রিয় কবি মুহিব ভাই 😢
আহ ! আমার দিলটা কেপে উঠল! আমি যার কবিতা পেলেই সঙ্গে সঙ্গে শিখে নিতাম কিন্তু আমি আজ নিজেকেই লজ্জায় ফেলে দিলাম !!! ভাইকে হাজার সালাম জানাই ! ভাইকে আমি অদম আপনার পা ধরে বলছি আপনি আমাদেরকে আর মিউজিক দিয়ে লজ্জা দিবেন না,আপনার মহব্বত আমার অন্তরের গভীরে
এই গজলকে ধিক্কার জানাই।
প্রিয় মুহিব খান আপনাকে আল্লাহ
সহি সমজ দান করুন আমীন
apnakeo
এক্স এক্স
মিউজিক দিয়ে গান গেয়ে অসংখ্য মানুষের মন ভেংগে দিয়েছেন প্রিয় ভাই
আলহামদুলিল্লাহ এমন জাতীয় সংগীত এদেশে করা উচিৎ ❤❤❤❤❤
মুহিব খানের ফেতনা থেকে মুসলিমদের আল্লাহ তাআলা হেফাজত করুন।
তার আগে আল্লাহ আপনাকে সঠিক বুয দান করুক
@@MdSaifulIslam-os4gz উনি ঠিকই বলেছেন কিন্তু আপনি উনাকে ভুল ফতুয়া দিলেন কারন এই বাদ্যযন্ত্র বাজানো গান নিয়ে এখন ভালো ইসলামিক মাওলানা নিন্দা করছেন
Mujid kan ❤❤❤❤
Mujid kan ❤❤❤❤
Mujid kan ❤❤❤❤
প্রথমে আমি গজলটা শুনি নাই আলী হাসান ওসামা হাফিজুল্লাহর কথা শুনে গজলটা শুনতে আসলাম সত্যি তো এতে বাদ্যযন্ত্র লাগানো আছে বাদ্যযন্ত্র না দিয়েই গজল করা ভালো হতো 😢❤
আমিও
এত বড় একজন দায়ীর মাধ্যমে বাদ্যযন্ত্রযুক্ত এমন গান" কখনোই আসা করিনি.....
ওহে পীর সাহেব
কবি নজরুলের লেটেস্ট ভার্সন জাগ্রত কবি মুহিব খান।
সত্যিই অনেক সুন্দর সংগীত। সারে তেরো কোটি এর পরিবর্তে বিশ কোটি বলতে হবে
বরাবরই আমরা আমাদের সেনাদের নিয়ে এমন জাগরনি সংগিত চাই,,ইঞ্চি ইঞ্চি মাটি সোনার চাইতেও খাটির কথা কেউ ভুলবে না, আজীবন থাকবে এই গান
এই সংগীতটি মিউজিক মুক্ত শুনতে সার্চ দিন
@Alx-Sohan-Sohrts
আমাদের হতাশ করলেন প্রিয় মুহিব খান। মিউজিক ছাড়াই আপনার সংগীত আমাদের রিদয় কেড়ে নিতো 😢😢
ঠিক
আপনার কথাই সহমত হতে পারলাম না,
আপনি আরাবিক গজল দেখেন, না দেখলে অবশ্যই একটু দেখে নিবেন।
প্রিয় কবির কণ্ঠ শুনার অপেক্ষায় থাকি সবসময় ❤
আমি গর্বিত বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্য হতে পেরে, আলহামদুলিল্লাহ্ ❤
মুহিব খান ঐক্যের ইতিহাস গড়তে সক্ষম হয়েছেন। অসংখ্যবার ধন্যবাদ প্রিয় শিল্পী
অসাধারণ
মিউজিক ছাড়া হলে খুশি হতাম, আল্লাহতায়ালা আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন।
এগুলা ফেতনা ছাড়া কিছু নয়
তাহলে শুনলেন কেন? কমেন্ট করলেন কেন? আপনি হারাম সঙ্গীদ শুনছেন আবার কমেন্ট করছেন। আপনার তো গুনাহ হয়ে গেল, আপনি তো যেনে শুনে গুনাহ করলেন। (আবেগী বাঙালী)
আমরা পুরোনো মুহিব খানকে চাই __মিউজিক্যাল মুহিব খানকে কখনো চাই না।
বাচাও,,,, বাচাও,,,,বাচাও বাংলাদেশ তোমার আমার প্রাণের বাংলাদেশ, এই সঙ্গিতটাই বেস্ট😊❤
এটা ও অনেক সুন্দর হয়েছে❤️🥀
অতুলনীয়, খুব সুন্দর লেগেছে।
প্রতিটি শব্দ যেন একেকটি বুলেট।
হেই মাশা-আল্লাহ!!! ❤❤
ঈমান শব্দের জায়গায় যেমন বিশ্বাস শব্দ চয়ন করচে।তেমন বি জি বি শব্দের জায়গায় অতন্দ্র প্রহরী চয়ন সমুচিত
মানুষের ইমানের অবস্থা কতটা করুন হলে এইরকম একটা বাদ্যযুক্ত গানে মাশাল্লাহ লিখতে পারে,, এই জাতির চোখ আর কবে খুলবে,, কবে এই অন্ধভক্তমি যাবে আমাদের
বিশেষ এক শ্রেনীর লোকদেরক খুশি করার জন্য উনি গানটা গেয়েছেন,আমরা যারা নিয়মিত ওনার গান শুনি আমাদের জন্য নয়।
গানের ভিতর একটা লাইন এরকম ছিলো "যুদ্ধ যদি হয় আমরা করবো জয়,বিশ্বাসের(ঈমানের)শক্তিতে অস্ত্রে শুধু নয়"। এই লাইনটিতে তিনি 'ঈমান' শব্দটি আনেননি শুধুমাত্র বিশেষ সেই শ্রেনীর লোকেরা অখুশি হবে এই জন্য।
ঈমান আর বিশ্বাসের মাঝে পার্থক্য কি ?
মানুষ দিয়ে কি লেভেলের পাগল!
যদি কারো নাম রাখা হয় জুনাঈদ তাহলে এটা ভালো
জুনাঈদ অর্থ কি ?
ছোট সৈনিক
@@AbuRayhan-iv5bxএখানেই সমস্যা,, বিশ্বাস এটা সবাই দাবি করতে পারে,, বাট ঈমানদার সব ধর্মের লোকেরা দাবি করবে না,,
কারণ বাংলা ভাষায় বিশ্বাস দ্বারা সব বিশ্বাস ই বুঝায়, বাট ঈমান দ্বারা শুধু আল্লাহ সুবহানাতায়ালা এর প্রতি বিশ্বাস বুঝায়,,
সহমত
ফালতু মন্তব্য থেকে বিরত থাকুন
ঠিক😢😅🎉😂❤😢😮😊
কবি মুহিব খান তুমি এগিয়ে চলো আমরা আছি তোমার পাশে ❤❤❤
অসাধারণ সঙ্গীত
মন কেড়ে নেওয়া গান
ছোট বেলা থেকে কবি মুহিব খানকে ভালোবাসতাম কিন্তু আজ তিনি বুকের ভিতর আঘাত করলেন😢😢😢😢😢
Ki somossa holo tomar dada babu????
গজলের নামে ফেতনা ছড়াতে শুরু করছে
Ashola ata media r kajo hoto pare iccar biruddhaw korte parn jai hok Allah pak take shotto potha rakhun
বাদ্য বাজিয়ে মানুষের বাহবা পেলেও আল্লাহর কাছে তা তিরস্কৃত
Hmm
যখনই দেশের কথা মনে পড়ে মন খারাপ হয়ে যায় তখনই আপনার মিষ্টি কন্ঠে গর্জন দেওয়া প্রতিবাদী কন্ঠটা শুনলে মন জুড়িয়ে যায় অনেকদিন পরে আবার আসলাম 🇧🇩❤️
মাশাআল্লাহ! চমৎকার কথা উপস্থাপন করলেন, যার মনে দেশপ্রেম আছে, তাদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা ভালোবাসা। 🇧🇩🥰🤲
Great talent Vai alhamdulillah Allah rohmot
Nice , nice , verri nice .
সময়ের উপযোগী সংগীত। তিন বাহিনীর উচিৎ বর্তমান দেশের অবস্থা নিয়ে এগিয়ে আসা।
এরা নিজের জন্য কাজ করে দেশের কথা চিন্তা করে না
যারা বাস, ট্রেন, বোমাবাজি করে, যারা যুদ্ধাপরাধীদের আশ্রয় দেয়- তাদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনী সোচ্চার থাকতে হবে ইন-শা-আল্লাহ
@@mdaminulislam2640 true
এই সংগীতটি মিউজিক মুক্ত শুনতে সার্চ দিন
@Alx-Sohan-Sohrts
প্রতিটি শব্দ যেন একেকটি আগুনের স্ফুলিঙ্গ। হেয় মাশয়াল্লাহ জাগ্রত কবি মুহিব খান। ❤️❤️
vaijan ertrgul lover?
ওয়াল্লাহি , প্রতিটি বাহিনী ইসলাম ও মুসলমানদের দুশমন, কাফেরদের বন্ধু,
এরাই আমাদেরকে ই হত্যা করবে কাফেরদের হয়ে, এরা গাদ্দার বাহিনী
ঈমান শব্দের জায়গায় যেমন বিশ্বাস শব্দ চয়ন করচে।তেমন বি জি বি শব্দের জায়গায় অতন্দ্র প্রহরী চয়ন সমুচিত
মুহিব খানের ঈমান অনেকটা দুর্বল হয়ে গেছে। আল্লাহ তাকে আগের জায়গায় ফিরিয়ে আনুক।বাদ্যযন্ত্র থেকে দূরে থাকুক।
আমিন
Osadharon ❤❤
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
সুন্নিরা মিউজিক ব্যবহার করে গজল গাইলে হারাম, আর আমরা মিউজিক ব্যবহার করে সংগীত গাইলে,মাশাল্লাহ বাহ মুসলমান,আলী হাসান ওসামা সাহেবের পোস্ট দেখে আল্লামা সাহেবের সংগীতটা এসে দেখে গেলাম
আমিও ওসামা হুজুরের ভিডিও দেখেই সঙ্গীতটি দেখতে এসেছি
এই লোককে বাংলাদেশের কবি হিসেবে ও দেশ প্রেমিকের প্রতীক হিসেবে ঘোষনা করা উচিৎ ।
কবি নজরুলের প্রতিচ্ছবি, জাগ্রত কবি মুহিব খান❤
জাগ্রত ফাসেকীর বিরুদ্ধে আমাদের জাগ্রত প্রতিবাদ দরকার!
বিভ্রান্ত লোকেরাই কবিদের অনুসরণ করে। (সূরা শুআরা ২২৪)
আশ শুআরা', আয়াতঃ ২২৪
وَالشُّعَرَاءُ يَتَّبِعُهُمُ الْغَاوُونَ
-আলোচ্য আয়াতে কবিতার পারিভাষিক ও প্রসিদ্ধ অর্থই বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ যারা ওযরবিশিষ্ট ও সমিল শব্দযুক্ত বাক্যাবলী রচনা করে, আয়াতে তাদের সমালোচনা করা হয়েছে। ফতহুল বারীর এক রেওয়ায়েত থেকে এর সমর্থন পাওয়া যায়। রেওয়ায়েত এই যে, এই আয়াত নাযিল হবার পর হযরত আবদুল্লাহ্ ইবনে রাওয়াহা, হাসসান ইবনে সাবিত, কা'ব ইবনে মালিক প্রমুখ সাহাবী কবি ক্রন্দনরত অবস্থায় রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর খেদমতে উপস্থিত হন এবং আরয করেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্। আল্লাহ তা'আলা এই আয়াত নাযিল করেছেন। আমরাও তো কবিতা রচনা করি। এখন আমাদের কি উপায়? রাসূলুল্লাহ (সা) বললেন, আয়াতের শেষাংশ পাঠ কর। উদ্দেশ্য ছিল এই যে, তোমাদের কবিতা অনর্থক ও ভ্রান্ত উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয় না। কাজেই তোমরা আয়াতের শেষাংশে উল্লিখিত ব্যতিক্রমীদের শামিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে তফসীরকারগণ বলেছেন, আয়াতের প্রথমাংশে মুশরিক কবিদেরকে বুঝানো হয়েছে। কেননা, পথভ্রষ্ট লোক, অবাধ্য শয়তান ও উদ্ধৃত জিন তাদেরই কবিতার অনুসরণ ক
করত- (ফতহুল বারী)।
কবি নজরুল কে দেখিনি কিন্তু জাগ্রত কবি মুহিব খান কে পেয়েছি আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ❤ সুবহানাল্লাহ ❤ অনেক ভালো লেগেছে ফিলিস্তিনের জাতীয় সংগীত❤ অনেক অনেক সুন্দর❤ সারা জীবন মনে রাখবো❤🇧🇩🇧🇩🇧🇩❤❤❤🇵🇸🇵🇸🇵🇸🇵🇸🌼🌼🌼🌼🌼
মিউজিক ছাড়াই আপনার সংগীত আমাদের হৃদয় কেড়ে নিয়েছিলো
অসাধারণ দেশাত্মবোধক গান, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ জাগ্রত কবি মুহিব খান জিন্দাবাদ 🇧🇩✊
যারা ফিলিস্তিনিদের ভালবাসেন তাদের দেখতে চাই? সবাই দোয়া করবেন মুসলিম যোদ্ধাদের জন্য .....
চমৎকার সংগীত, জাগ্রত কবি মুহিব খান ।
আল্লাহহ,
অবশ্যই আখেরি জামানায় নিজের ইমান রক্ষার চিন্তা করতে হবে,,
আমরা সব সময় আপনার কন্ঠে গজল সুনার অপেক্ষায় থাকি,কিন্তু আজ হতাস হলাম গজলের সাথে বাধ্য শুনে, অন্তত আপনার কাছ থেকে আমরা এটা আশা করি না, আশা করি সামনের দিকে বাধ্য ছাড়া আপনার নিজ কন্ঠে বিপ্লবী গজল দিয়ে আমাদের মুগ্ধ করবেন ইনশাআল্লাহ।
সামনে দাঁড়িয়ে পথ দেখানোর লোক নেই। পাশে দাঁড়িয়ে সান্তনা দেওয়ার লোক নেই। কিন্তু পিছনে দাঁড়িয়ে সমালোচনা করার লোক অনেক।
বর্তমান যুগের বিদ্রোহী কবি❤
কখনো দাড়ি কাটা, কখনো হারাম বাদ্যযন্ত্র দিয়ে গান গেয়ে ক্ষমতাধরদের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করা আর ওয়াজ ও গজলের মঞ্চকে চুক্তি করে ব্যবসার বস্তুতে পরিণত করা জাগ্রত বদন ও ঘুমন্ত ঈমানের কবি স্বঘোষিত আল্লামা মুহিব খানকে হেফাজতে ইসলামের সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদকের পদ থেকে বহিষ্কার করা সময়ের গুরুত্বপূর্ণ দাবি। আশা করি, হেফাজতের সচেতন নেতৃবৃন্দ সময়ের এই প্রয়োজনীয় দাবি পূরণ করতে উদ্যোগী হবেন। না হলে একজন প্রকাশ্য ফাসেক ব্যক্তি, যে কিনা হারামের পথিকৃৎ হয়ে আছে গোটা সাংস্কৃতিক অঙ্গনের, তাকে প্রশ্রয় দেওয়ার দ্বারা ধীরে ধীরে হারাম ছড়িয়ে যাবে এ সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে।
শেষ জামানার লোকে যে বাদ্যযন্ত্রকে হালাল মনে করবে, রাসুলুল্লাহ সা. তার সময়েই এই ফিতনার ব্যাপারে উম্মাহকে সতর্ক করে গেছেন। ফিতনা একেক যুগে একেক রূপে আসলেও বর্তমানে স্বঘোষিত এক আল্লামার রূপ ধরে এসেছে। যে ভুলে করে, তাকে না বোঝানো যায়। যে ইচ্ছাকৃতভাবে করে, তাও একবার-দুবার নয়, বরং বছরের পর বছর ধরে করে যায় অবলীলায়, তাকে বোঝানোর কীইবা উপায়! শুধু সে একা নয়; কওমি অঙনের ব্যানার ব্যবহার করে গোটা সাংস্কৃতিক অঙ্গনকে যারা হারামের দ্বারা দূষিত ও কলঙ্কিত করছে, তাদের সকলের ব্যাপারে মুরুব্বিদের সম্মিলিত ও সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত আসা জরুরি। হেকমত ও হেলেমের স্বঘোষিত ফেরিওয়ালা এসব ইসলামি বাউল জাতিকে আর কতকাল বিভ্রান্ত করবে? হারামকে হালাল মনে করলে ঈমানই তো প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যায়। নিজেদের ঈমানের বারোটা বাজিয়ে এরা এখন নেমেছে গোটা জাতির ঈমানকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে।
আল্লাহ এজাতীয় পাপীর ব্যাপারেই বলেন, 'কবিদের অনুসারী হয় বিপথগামীরা। তুমি কি দেখো না, কবিরা প্রত্যেক উপত্যকায় উদ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরে বেড়ায়?' যেখানে গানের বহু শিল্পী তাওবা করে জাহিলিয়াত ছেড়ে দীনে ফিরছে, সেখানে কিনা এসব নামধারী হুজুর দীন ছেড়ে জাহিলিয়াতকে আগলে ধরছে! আফসোস, শত আফসোস এসব জ্ঞানপাপীর জন্য। হেফাজতের ইসলাম কলঙ্কিত না হোক এসব পাপীদের কারণে, এ প্রত্যাশা রইল সচেতন মুরুব্বিদের সমীপে। আমার এ বিনীত বার্তা পৌঁছে দেবেন সকল মুরুব্বির নিকটে। পাশাপাশি জাগ্রত বদন আর ঘুমন্ত ঈমানের কবির সদ্য প্রচারিত 'সামরিক সংগীত'টিও শুনিয়ে দেবেন তাদের। বাকিটা প্রত্যেকের ঈমানী গায়রতের ওপর ছেড়ে দেবেন। ইনশাআল্লাহ, এমন একজনকেও পাবেন না, যিনি ঈমানের দাবিতেই এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ কঠোরতা দেখাবেন না।
-মুফতি আলি হাসান ওসামা হাফি.
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর হয়েছে ভাই, রক্তে কাপন ধরানোর মত আমাদের উজ্জীবিত করে
আমি গর্বিত,
তাদের একজন হতে পেরে।
আমার জন্য দোয়া করবেন সবাই
আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি, হারাম বাজনা ছাড়া গানগুলো হলে অনেক ভালো হতো। ❤
hmm
মাশাল্লাহ অসাধারণ হয়েছে ❤️❤️❤️
অসাধারণ সুন্দর এটা একটি গান। আপনার সাথে আছি ভাই
অসাধারণ চেতনার গজল
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর একটা সংগীত উপহার দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মুহিব খান ভাই কে❤
সামরিক বাহিনী নিয়ে অসাধারণ সুন্দর গানটা❤
আমাদের জাগ্রত কবি থাকলে আর কি লাগে আমাদের জাগ্রত কবি মুহিব খান সেলুট জানাই সকল মুসলমান
কথা ও সুর খুবই সুন্দর । সমস্যা বাদ্য যন্ত্র নিয়ে । অসস্বিতে ছিলাম।
তিনি আমাদের বাংলাদেশের গর্ব। আল্লাহ তাকে হায়াত দারাজ করুক আমিন।❤❤
কচু
ছিল এখন নেই
আল্লাহ আমার প্রিয় কবিকে দীর্ঘজীবী করুন। মাশাআল্লাহ খুবই চমৎকার গায়লেন। ভালোবাসা ও দোয়া রইলো প্রিয় ❤❤❤
প্রিয় ওস্তাদজী জাগ্রত কবি মুহিব খানের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভ কামনা রইল।
মহান আল্লাহর কাছে প্রিয় উস্তাদ /কবির নেক হায়াত কামনা করছি।
শ্রদ্ধা ও ভালবাসা অবিরাম। ❤❤❤
আরো তেল মলাও
ঈমান শব্দের জায়গায় যেমন বিশ্বাস শব্দ চয়ন করচে।তেমন বি জি বি শব্দের জায়গায় অতন্দ্র প্রহরী চয়ন সমুচিত।
স্বদেশকে মা বলা কি ঠিক।
জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্র গঠন করলে এমন বিনা তারে বিনা জনএে এই রকম গান শুনা জাবে।ইনশাআল্লাহ
এক কথায় অসাধারণ
আমি অনেক গর্বিত যে, আমি মুসলিম বলে,,,,,
আমাদের দেশে একদিন ইসলামী খিলাফত চালু হবে,, ইংশা আল্লাহ,,,,
কখনো দাড়ি কাটা, কখনো হারাম বাদ্যযন্ত্র দিয়ে গান গেয়ে ক্ষমতাধরদের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করা আর ওয়াজ ও গজলের মঞ্চকে চুক্তি করে ব্যবসার বস্তুতে পরিণত করা জাগ্রত বদন ও ঘুমন্ত ঈমানের কবি স্বঘোষিত আল্লামা মুহিব খানকে হেফাজতে ইসলামের সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদকের পদ থেকে বহিষ্কার করা সময়ের গুরুত্বপূর্ণ দাবি। আশা করি, হেফাজতের সচেতন নেতৃবৃন্দ সময়ের এই প্রয়োজনীয় দাবি পূরণ করতে উদ্যোগী হবেন। না হলে একজন প্রকাশ্য ফাসেক ব্যক্তি, যে কিনা হারামের পথিকৃৎ হয়ে আছে গোটা সাংস্কৃতিক অঙ্গনের, তাকে প্রশ্রয় দেওয়ার দ্বারা ধীরে ধীরে হারাম ছড়িয়ে যাবে এ সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে।
শেষ জামানার লোকে যে বাদ্যযন্ত্রকে হালাল মনে করবে, রাসুলুল্লাহ সা. তার সময়েই এই ফিতনার ব্যাপারে উম্মাহকে সতর্ক করে গেছেন। ফিতনা একেক যুগে একেক রূপে আসলেও বর্তমানে স্বঘোষিত এক আল্লামার রূপ ধরে এসেছে। যে ভুলে করে, তাকে না বোঝানো যায়। যে ইচ্ছাকৃতভাবে করে, তাও একবার-দুবার নয়, বরং বছরের পর বছর ধরে করে যায় অবলীলায়, তাকে বোঝানোর কীইবা উপায়! শুধু সে একা নয়; কওমি অঙনের ব্যানার ব্যবহার করে গোটা সাংস্কৃতিক অঙ্গনকে যারা হারামের দ্বারা দূষিত ও কলঙ্কিত করছে, তাদের সকলের ব্যাপারে মুরুব্বিদের সম্মিলিত ও সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত আসা জরুরি। হেকমত ও হেলেমের স্বঘোষিত ফেরিওয়ালা এসব ইসলামি বাউল জাতিকে আর কতকাল বিভ্রান্ত করবে? হারামকে হালাল মনে করলে ঈমানই তো প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যায়। নিজেদের ঈমানের বারোটা বাজিয়ে এরা এখন নেমেছে গোটা জাতির ঈমানকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে।
আল্লাহ এজাতীয় পাপীর ব্যাপারেই বলেন, 'কবিদের অনুসারী হয় বিপথগামীরা। তুমি কি দেখো না, কবিরা প্রত্যেক উপত্যকায় উদ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরে বেড়ায়?' যেখানে গানের বহু শিল্পী তাওবা করে জাহিলিয়াত ছেড়ে দীনে ফিরছে, সেখানে কিনা এসব নামধারী হুজুর দীন ছেড়ে জাহিলিয়াতকে আগলে ধরছে! আফসোস, শত আফসোস এসব জ্ঞানপাপীর জন্য। হেফাজতের ইসলাম কলঙ্কিত না হোক এসব পাপীদের কারণে, এ প্রত্যাশা রইল সচেতন মুরুব্বিদের সমীপে। আমার এ বিনীত বার্তা পৌঁছে দেবেন সকল মুরুব্বির নিকটে। পাশাপাশি জাগ্রত বদন আর ঘুমন্ত ঈমানের কবির সদ্য প্রচারিত 'সামরিক সংগীত'টিও শুনিয়ে দেবেন তাদের। বাকিটা প্রত্যেকের ঈমানী গায়রতের ওপর ছেড়ে দেবেন। ইনশাআল্লাহ, এমন একজনকেও পাবেন না, যিনি ঈমানের দাবিতেই এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ কঠোরতা দেখাবেন না।
-মুফতি আলি হাসান ওসামা হাফি.
সাহাবারাই খিলাফত ধরে রাখতে পারেন নাই । গত ১৪শো বছর মুসলিম দুনিয়ায় চলছে বাদশাহী । তলোয়ারের জোর যার বেশি তিনিই ক্ষমতাসীন হয়েছেন। আজকের প্রেক্ষাপটে খেলাফতের ধারনাটি অবাস্তব। মনে রাখতে হবে এটি ৬ষ্ঠ শতক নয় । ২১শতক । মানব সমাজ এখন আর আগের মত নেই। এখন জ্ঞান বিজ্ঞান এর অনেক প্রসার হয়েছে। কোনো গোষ্ঠীর নেতা নিজেকে আমির বা খলিফা ঘোষনা করে অন্যদের আজীবনের জন্য শাসন করতে চাইবে , গোষ্ঠীর বাইরের মানুষেরা তা মনে নেবে না। তখন গৃহযুদ্ধ অবশ্যম্ভাবী হবে। তবে গনতান্ত্রিক পন্থায় সীমিত সময়ের জন্য ভোটের মাধ্যমে শাসক নির্বাচিত হলে মানুষ তা মেনে নেবে । এটিকে যদি আপনি খেলাফত বলেন সেটি ভিন্ন কথা।
আধুনিক রাজনৈতিক সচেতন মানুষ খেলাফতের নামে একনায়কতান্ত্রিক ব্যবস্থা কখনোই মেনে নেবে না। ((((যেখানে থাকবেনা আইন পরিষদ , থাকবেনা জনগনের শাসক নিরবাচনের অধিকার ,বাক ষ্বাধীনতা চিরায়ত মৌলিক অধিকার গুলো)))))
অসাধারণ, চমৎকার❤❤❤
প্রিয় কবির হায়াতে আল্লাহ বারাকাহ দান করুন ❤
আমার প্রিয় কবি ও শিল্পী মুহিব খান, দোয়া করি আল্লাহ পাক ওনার হায়াতের মাঝে করুন আরো বরকত দান ❤❤❤❤❤
Alhamdulillah❤
মাশা-আল্লাহ!
প্রিয় কবি এদেশের সম্পদ
আমাদের গর্ব প্রিয় কবি মুহিব খান❤
বাংলাদেশের একজন উজ্জ্বল নক্ষত্র,, প্রিয় কবি জাগ্রত কবি মুহিব ❤❤❤❤
মুহিব খানের প্রতি আমার হৃদয়ে অফুরন্ত এক লুকানো ভালোবাসা ছিল, তবে আজকে এই বাদ্যযন্ত্রের মাধ্যমে গান শুনে সেটা ক্ষুণ্ণ হলো, আমি মুহিত খানকে আল্লাহর জন্য ভালবাসতাম, তবে বাদ্যযন্ত্র তো আল্লাহতালা হারাম করে দিয়েছেন,বাদ্যযন্ত্র ছাড়া আমরা গান আরও বেশি পছন্দ করি কি প্রয়োজন ছিল এর?
অসাধারণ হয়েছে, আগামী প্রজন্ম এই গান কে, এবং গানের কবি কে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।
মাশাআল্লাহ, কবি মুহিব খান মানে মানুষের মনোবল এবং জাগ্রত মন
মাশাল্লাহ জাযাকাল্লাহ ❤❤❤
আমি এবং ইসলাম প্রীয় তৌহিদী জনতা হারাম মিউজিক সহ সঙ্গীত আশা করেনি আশা করিনি মুহিবখান পথভ্রষ্ট হবে আল্লাহ হেফাজত করুক এই জাতিকে😧😧😧
আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন ❤
আসতাগফিরুল্লাহ্।
মিউজিক যুক্ত গান!
Hmm
Alhamdulillah ❤❤❤❤ very good song ❤❤❤❤