আপনারা কেমন আলেম যে একজনের কথার মধ্যে আর একজনে কথা বলছেন? ওনাদের হাদিস আর আপনাদের হাদিস আলাদা, এ কেমন কথা ? আল্লাহ আমাদের সবাইকে শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে হেফাজত করুন। আমিন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ আমি সকল আলেমদের উদ্দেশে বলতেছি আমি ওমানে আছি সালাত নামাজের পরে হাত তুলে দোয়া করা হয়,,,,, আর একটা বিষয় মোনাজাত করা হলো আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া,, নামাজ কবুল হওয়া বিভিন্ন বিষয় আল্লাহর কাছে চাওয়া,, মোনাজাতের বিপক্ষে আপনারা একটা দলিল দেখান তো যে দোয়া বা মোনাজাত করা যাবে না আল্লাহর কাছে কিছু ছাড়া যাবে না শুধু এই দলিলটা দেখান যে নিষেধ কোথায় আছে নামাজ পড়ে দোয়া করা যাবে না দয়া করে আপনারা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবেন না দুয়া হলো আল্লাহর কাছে চাওয়া পাক পবিত্র অবস্থায় যেকোনো সময় দোয়া করা যাবে
আমি সৌদি আরবের, মক্কা থেকে শুনছি আমি এখানে মসজিদে,নামাজ আদায় করিয়া ছি, এখানে, ফরজ নামাজ শেষে, কোন দিন, সম্মিলিতভাবে দোয়া বা, মোনাজাত করতে দেখিনাই,হে আল্লাহ আপনি আমাদের ক্ষমা করুন আমীন এবং সঠিক ভাবে নামাজ আদায় করতে তৌফিক দান করুন আমীন
ইসলামের দলিল হলো কোরআন সুন্নাহ্। সউদী আরব কে দলিল মানাটা বেদাআত। সউদী আরবের জন্ম ১৯৩২ সনে, ব্রিটিশ আমেরিকার পৃষ্ঠপোষকতায়। তাই এখনো সউদী আরব তাদেরই দালালীতে লিপ্ত, যা সমগ্র দুনিয়ার মানুষ জানে।
তিনি হচ্ছেন আমাদের হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। জীবনেও যিনি একটাও মিথ্যা কথা বলেননি এবং কোন মানুষের উপর অত্যাচার নিপীড়ন করেননি এবং কোন মানুষের মনে কষ্ট হয় দেননি আমানত খেয়ানত করেননি সমগ্র মানবজাতির জন্য একজন শ্রেষ্ঠ পদপ্রদর্শক আমরা সেই নবীর উম্মত হিসেবে শুকরিয়া জানাই।
সম্মোলিত মোনাজাত নিয়ে: প্ৰশ্ন:নামাজেৰ পৰ হাত তুলে মোনাজাত কি জায়েজ? | Namazer por hath tule duwa | @rosetvonlineofficial #waz ruclips.net/video/pvw6h_yuxJM/видео.html কুরআন থেকে প্রমান : ফরজ নামাজের পর হাত তুলে সম্মিলিত মুনাজাত করা যাবে? | Dr. Anayetullah Abbasi | Abbasi Tv ruclips.net/video/r6Yz7Z0PUm4/видео.html
Monajat Korte hbe amn Kno kota nai namaz por je Amol gula ase sai gula por apnar issa hoile korben naile na ata jar jar issa tar kisu projon takle alllh kase cibe.na lagle cibe na
কোনটি সত্য আর কোনটি মিথ্যা ??? আপনি কি সম্পূর্ণ ভিডিও দেখেছেন ১ম+২য় পর্ব ? বিদাত কি সেটাই জানে না এই লোকগুলি, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা। ১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি... আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই। কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন । আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না -- ১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। ২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন, ৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি। কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........। আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
উপস্থাপক নিরপেক্ষ হতে হবে। এটা আমার দৃষ্টিভঙ্গি যে এই উপস্থাপকের জ্ঞান থাকলেও তিনি নিরপেক্ষ নন তাই তার উপস্থাপক হওয়ার অধিকার নেই। সাধারণ মানুষকে সত্য জানা উচিত। তাই নিরপেক্ষ থাকুন তাহলে এই সভায় আপনার উপস্থাপক হওয়া উচিত। আল্লাহ তাকে বুঝার তৌফিক দান করুন, আমিন
15:41 আল্লাহর নিকটে চাইতে যাদের লজ্জা লাগে শরম লাগে তাদেরকে এখানে না বসা এভালো, মানুষ যাহান্নামের দিগে রওনা করিতেছে তাদের কে বাছাবার লোক নাই শুধু ২ মুছতাহাব কাজ নিয়ে সময় অতিবাহিত করিতেছি তার কোন মুল্য নাই,আল্লাহ সকল কে হেদায়াত কর,
চাইলে একা দোয়া করুন😊সবাইকে নিয়ে মোনাজাত করা নবীজি বা সাহাবারা করছে এটার সহিহ কোনো দলিলই পাওয়া যায় না✋যা পাওয়া যায় তা জাল বা যঈফ-দুর্বল🤭 তাহলে আপনি জেনে শুনে বিদআত করবেন তা একজন মুসলিম দেখেশুনে করতে দিবে এটাই কি রাসুলের নির্দেশ ছিল?🙂
নাহ! আল্লাহর নিকট চাইতে কোন অসুবিধা নেই। তবে আপনি বিদয়াত নিয়ে একটু গবেষণা করেন এবং বোঝেন কারন বিদয়াতীরা জাহান্নামী। আপনি আমার ভাই কোন একটি বিদয়াতী আমলের কারনে আপনাকে জাহান্নামে যেতে দিব না।
নামাজের পরে আল্লাহের কাছে চাইবেন এটাতে সমস্যা নাই। কিন্তু আমরা যেভাবে মোনাজাত করেন এটা বেদাত। আল্লাহর রাসূল স. নামাজ শেষে কখনও সম্মিলিত মোনাজাত করেন নাই রাসূল স. নামাজ শেষে অনেক কিছ পড়তেন যেমন আয়াতুল কুরসি, সূরা ইখলাস ৩ বার, আল্লাহ্হুয়কবার ৩৪ বার,সুবহানআল্লাহ৩৩,আলহামদুলিল্লাহ৩৩ বার, এমন করে ১২/১৩ রকমের পড়েছেন। কিন্তু আমরা এগুলো না পরে সালাম ফেরানোর সঙ্গে সঙ্গে সম্মিলিত মোনাজাত শুরু করি আরেহ আল্লাহর রাসূল মাত্র১/২ জায়গাই সবাই মিলে হাত তুলে দোয়া করেছেন। বৃষ্টি হচ্ছে না বৃষ্টির জন্ সবাই মিলে দোয়া করেছেন। আর একজায়গা তে করেছেন কিন্তু আমার মনে পড়ছে না।বাকি সব জায়গাতে দোয়া করেছেন একা একা।যেখানে কেউ নামাজ পড়ছে সেখানে শব্দ করে কুরআন তেলাওয়াত করা পর্যন্ত নিষেদ। নামাজে শেষের দিকে অনেকে নামাজে আসে সালাম ফেরানোর পর কিন্তু তাদের নামাজ শেষ হইনা বাকি নামাজ পড়তে তারা উঠে দাঁড়াই। যেখানে কেউ নামাজ পড়লে শব্দে কোরআন পড়া নিষেদ কিন্তু আপনারা তখন শব্দে মোনাজাত করেন। আপনি মোনাজাত করেন সেটা সমস্যা না নবী স. যে দোয়া গুলা পড়েছেন সেগুলো পড়েন এর পর মোনাজাত করেন। এখন আপনারা মোনাজাত করতে করতে নবী স. এর শেখানো পদ্ধতি কে বাদ দিয়ে সালাম ফেরানোর সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহুম্মামিন শুরু করে দেন ভণ্ডামির জায়গা পান না।
সম্মোলিত মোনাজাত নিয়ে: প্ৰশ্ন:নামাজেৰ পৰ হাত তুলে মোনাজাত কি জায়েজ? | Namazer por hath tule duwa | @rosetvonlineofficial #waz ruclips.net/video/pvw6h_yuxJM/видео.html কুরআন থেকে প্রমান : ফরজ নামাজের পর হাত তুলে সম্মিলিত মুনাজাত করা যাবে? | Dr. Anayetullah Abbasi | Abbasi Tv ruclips.net/video/r6Yz7Z0PUm4/видео.html
আপনি কি সম্পূর্ণ ভিডিও দেখেছেন? কি ভাবে বুঝলেন, পুরা ভিডিও দেখলে এভাবে বলতেন না, জানেনতো অতি কল্পনা করা নিষেধ শরীয়তে। বিদাত কি সেটাই জানে না এই লোকগুলি, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা। ১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি... আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই। কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন । আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না -- ১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। ২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন, ৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি। কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........। আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
সালামালাইকুম সভাপতি ওস্তাদ যে কথা বলছে সঠিক কথা আলহামদুলিল্লাহ আমি সৌদি আরব থেকে শুনতেছি এবং আপনি সঠিক কিতাব থেকে কথা বলবে সঠিক কথা। একশো পার্সেন্ট এটাই সঠিক
আমি এর আগেও আনেক বইঠকে দেখেছি হানাফিদের কাছে কিতাব চাইলেই বলে কিতাব নিয়ে আসিনাই ওমুক হুজুর নাই তমুক হুজুর নাই এই সবের মানেকি ভাই।আহলে হাদিস কিতাব নিয়ে এলো আর আপনি খালি হাতে এসেছেন কেন।বৈঠক ঘরোয়া হোক আর বাহিরে হোক।আপনি কিতাব ছাড়া আসাটা ঠিক করেন নাই।
ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করা ফরজ এখানে হাত তোলানো ব্যতিব্যস্ত কিন্তু কিভাবে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম হবে এইটার দিকে কারোর খেয়াল নাই আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন
@@md.jakerhossain9911 বড় ভাই- আস সালামু আলাইকুম- আলেম অর্থ মানে জ্ঞানি, আর যে- যে বিষয়ের উপর জ্ঞান রাখে তাহাকে সেই বিষয়ের আমেল বলে।। আমি আল্লাহর হাদিস বাদে আর কোন হাদিস মানি না তাই আল্লাহর হাদিসের জ্ঞানি আলেম ছাড়া আর কোন আলেমদের সাথে বাহাস করি না, ( নিশ্চয় আল কুরআন মীমাংসাকারী বানী- সুরাঃ ৮৬ তারিখ- আয়াতঃ ১৩ -/ এই কুরআন মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট দলিল এবং নিশ্চত বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য পথনির্দেশ ও রহমত- ( সুরাঃ ৪৫ জাছিয়া- আয়াতঃ ২০ আমি আত্নসমর্পণতারীদের জন্য প্রত্যেক বিষয় স্পষ্ট ব্যাখ্যাস্বরুপ, পথনির্দেশ, দয়া ও সুসংবাদস্বরুপ তোমার প্রতি কিতাব নাঝিল করিলাম। সুরাঃ ১৬ নাহল- আয়াতঃ ৮৯ - হে কিতাবীগণ ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করিও না- সুরাঃ ০৪-আয়াতঃ ১৭১ - /// ধর্ম গ্রহণে কোন জবরদস্তি নাই- সুরাঃ ০২- আয়াতঃ ২৫৬- //
দোয়া করা ইবাদত। আর দুই হাত তুলে দোয়া করা সুন্নাত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অনেক সময় দুই হাত তুলে দোয়া করেছেন মর্মে হাদিসের অনেক বর্ণনা থেকেই প্রমাণিত। ইমাম বুখারি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি হাদিসের বিখ্যাত গ্রন্থ বুখারিতে সেসব সময় ও স্থানগুলো তুলে ধরেছেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দোয়ার সময় দুই হাত কত উপরে ওঠাতেন, সে সম্পর্কে হাদিসে এসেছে- হজরত আবু মুসা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুই হাত এতটুকু তুলে দোয়া করতেন যে, আমি তাঁর বগলের ফর্সা রং দেখেতে পেয়েছি।’ (বুখারি) যেসব স্থানে দুই হাত তুলে দোয়া করা যায় যেসব ক্ষেত্রে দুই হাত তুলে দোয়া করা যায়, সে প্রসঙ্গে হাদিসেরে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা রয়েছে; তাহলো-
সম্মোলিত মোনাজাত নিয়ে: প্ৰশ্ন:নামাজেৰ পৰ হাত তুলে মোনাজাত কি জায়েজ? | Namazer por hath tule duwa | @rosetvonlineofficial #waz ruclips.net/video/pvw6h_yuxJM/видео.html কুরআন থেকে প্রমান : ফরজ নামাজের পর হাত তুলে সম্মিলিত মুনাজাত করা যাবে? | Dr. Anayetullah Abbasi | Abbasi Tv ruclips.net/video/r6Yz7Z0PUm4/видео.html
আলহামদুলিল্লাহ এজন্যই তো বলি আহলে হাদিস জোর গলায় বলেকেন।কিতাব দেখে মনে হলো এটাই সত্য। আর যারা কিতাব ছাড়া এসেছেন তারা কেমন ভাই আপনে জদি বৈঠকে জান কিতাব ছাড়া তাহলে আমরা আপনার কাছে কি আসা করতে পারি। তাহলে কি আহলে হাদিস সত্য এটাই আমরা মাইনা নিলাম। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাদের সঠিক বুজ দান করুন আমিন।
পৃথিবীতে ইসলামের শত্রুরা যুগে যুগে ইসলাম এবং মুসলমানদের কে প্রকৃত সত্য পথ, সত্য ধর্ম হতে, মিথ্যা ও শয়তানের পথে ধাবিত করার জন্য এবং স্বার্থ হাসিলের জন্য লাখ লাখ জাল হাদিস সারা পৃথিবীতে প্রেরণ করেছে। না বুঝে না জেনে অনেক মুসলমান তাহা পালন করে আসছে। প্রত্যেক মুসলমানের উচিত সত্য জেনে আমল করা। আমিন
ষাঁড়ে ষাড়ে লড়াই, গরম হচ্ছে কড়াই। এই মোরগ লড়াই, ১৪ শ' বছর থেকে চলছে ভাই। কোরা'নে খাসভাবে,আ'ম ভাবে, বিজ্ঞ লোকে বলে যাবে, দোয়া সর্ব অবস্থায় মানা নাই মানা নাই।
নরমাল একটা জিনিস নিয়ে বাহাস করা উচিত নাহ। কারন দোয়া যার যার ব্যাক্তিগত বেপার। ইসলাম এ অনেক গুরুত্বপূর্ণ হাদিস আছে ঐসব দিয়ে কথা বলা উচিত যা দিয়ে আমাদের দুনিয়া আর আখিরাতে পথ সফল কাম হতে পারি।
@@ArifIslam-bc6bl ভাই শিরক বেদাত বুঝি কিন্তু বাংলাদেশের কিছু আলেম সমাজ বুঝতে চাই নাহ বা মানতে চাই নাহ। এই মুর্খ মানুষের পিছনে সময় নষ্ট নাহ করা উচিত যদি এরা সাধারণ মানুষ হত তাহলে কথা ছিল। এরা সব বুঝে কিন্তু মানবে নাহ।
বাংলাদেশের প্রতিটা মসজিদে ফরজ নামাজের পর মোনাজাত করা হয়। আপনি না করেন এটা ভিন্ন কথা, নতুন নতুন ফেরকা, ৫০ বছর আগে কইছিল, মোনাজাত করলে করবেন না করলে না করবেন, এটা নিয়েও বাহাস। আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন।
@@sohelsunny7537 ভাই সবাই হাত তুলে মুনাজাত করলে সেটা দুষের কিছু না আমি মনে করি। কিন্তু সেটা ফরজ সালাতের পর হবে কেন। ফরজ সালতের পর আমাদের নবীজী যে আমল করেছেন সেটা করা কি উচিত নয়? আপনে অন্য সময়ে সম্মলিত মোনাজাত করেন।! সেটা ফরজ সালাতের পর হতে হবে কেন?
বিদাত কি সেটাই জানে না এই লোকগুলি, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা। ১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি... আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই। কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন । আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না -- ১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। ২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন, ৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি। কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........। আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
যারা এ বাহাসের আয়োজন করেছে , তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে সম্মলিত দোয়াকে প্রাধান্য দেয়া। আর এ সম্মিলিত দুআর বিষয়টি প্রায় সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগেই মীমাংসিত।
মুনাজাত নিয়ে এত বাড়া বাড়ি টাকা পয়সা খরচ না করে যে মসজিদে বসেছেন সে মসজিদ টি সুন্দর করার ব্যবস্থা করেন। ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার ব্যবস্থা করন, মানবিক কাজে মননিবেশ করুন এটা একটা অপ্রয়জীনিয় বিষয়। আল্লাহ সবাইকে ভালো বুঝ দান করেন।
স্নমানিত মৌলানা ভাইগন এইসব ব্যাপারে এত দলাদলি কেন? যে যেভাবে ইচ্ছা আল্লাহর কাছে চাইবে। এতে মানুষের সমস্যা কিসের। সত্তিকারের মুমিন লোক আল্লাহর কাছে হাত তুলে দোয়া মাংগে এটাই সাভাবিক
মহান আল্লাহ পাক কারে প্রতি মুখা পেকখী না । দুনিয়ার সকল মানুষ আল্লাহ পাকের দিকে মুখা পেকখী। মহান আল্লাহ পাক সয়ং সম্পুর্ন তিনি অভাবী নয় আমরা সবাই অভাবী। তাই মহান আল্লাহ পাকের কাছে চাইতে লজ্জা কিসের। নামাজের পর হাত তুলে আল্লাহ পাকের কাছে চাওয়া তো আরো উত্তম। বান্দা জতো বেশি আল্লাহ পাকের কাছে চায় তিনি ততো বেশি খুশি হন সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ। লা মাজহাবী ইমান চুর দের থেকে সকল মুসলমানদের কে হেফাজত করুন মহান আল্লাহ পাক ❤❤❤❤❤।
হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সুরা ইবরাহিমের ৩৫ নং আয়াত পাঠ করে দুই হাত তুলে বলেন- وَإِذْ قَالَ إِبْرَاهِيمُ رَبِّ اجْعَلْ هَـذَا الْبَلَدَ آمِنًا وَاجْنُبْنِي وَبَنِيَّ أَن نَّعْبُدَ الأَصْنَامَ ‘হে পালনকর্তা, এ শহরকে শান্তিময় করে দিন এবং আমাকে ও আমার সন্তান সন্ততিকে মূর্তি পূজা থেকে দূরে রাখুন।’ (প্রিয় নবি) আমার উম্মাত, আমার উম্মাত এবং কাঁদতে থাকেন। তখন আল্লাহ তাআলা বলেন- ‘হে জিবরিল! তুমি মুহাম্মাদ (সা.)-এর কাছে যাও এবং জিজ্ঞাসা কর, কেন তিনি কাঁদেন। অতঃপর জিবরিল তাঁর কাছে আগমন করে কাঁন্নার কারণ জানতে চাইলেন। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁকে বললেন, আল্লাহ তাআলা তা অবগত আছেন। অতঃপর আল্লাহ তাআলা জিবরিল আলাইহিস সালামকে বললেন, ‘যাও, মুহাম্মাদকে বল যে, আমি তার উপর এবং তার উম্মতের উপর সন্তুষ্ট আছি। আমি তার অকল্যাণ করব না।’ (মুসলিম)
আমি মোনাজাতের পক্ষে নই কিন্তু সভাপতি সাহেব পক্ষপাত দুষ্ট। পক্ষের আলেমের মর্যাদা রেখে কথা বলতে পারেন নি। মসজিদে বসা উচিৎ হয়নি। ব্যক্তিগত রেশারেশি নিয়ে বাহাস নয় উম্মাহর কল্যাণ বড় করে দেখার মানুষিকতা অনেকেরি নেই এখানে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দিন। এক হবার তাওফিক দিন আল্লাহ
এটা কি খুব জরুরি? না আল্লাহর জমিতে আল্লাহর দিনের কাজ জরুরি? যে কাজে কষ্ট নাই, ত্যাগ করতে হয়না,রক্ত জ্বরেনা সেই কাজ বেচে নেয় তারা যারা সুবিধা বাদ জিন্দাবাদ। আল্লাহতালা আমাদেরকে হক প্রতিষটা অন্যায় প্রতিরোদ করার তাওয়াফ দানকরুন।
উনিতো বিদাত কি সেটাই জানে না, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা। ১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি... আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই। কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন । আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না -- ১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। ২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন, ৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি। কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........। আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
আসসালামু আলাইকুম আমি একটা জিনিস বুঝতে পারছি না সেটা হল কিতাব সবই এক যেমন সহি হাদিস সহি মুসলিম বুখারী শরীফ তারা সেই ক্ষেত্রে থেকে বের করতে পারছে না অন্য কিতাব কোথা থেকে আসবে তাহলে কিতাব যদি এক হয় তাহলে কিতাবের ভিতরে লেখা হবে
কোন মুরুব্বী ... একজন মুরুব্বী আছেন,... উনার আসল রুপ ২য় পর্বে দেখতে পারবেন। বিদাত কি সেটাই জানে না এই লোকগুলি, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা। ১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি... আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই। কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন । আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না -- ১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। ২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন, ৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি। কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........। আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
মাওকূফ হাদীস : যে হাদীসের বর্ণনা- সূত্র ঊর্ধ্ব দিকে সাহাবী পর্যন্ত পৌঁছেছে , অর্থাৎ যে সনদ -সূত্রে কোন সাহাবীর কথা বা কাজ বা অনুমোদন বর্ণিত হয়েছে তাকে মাওকূফ হাদীস বলে। এর অপর নাম আসার। -Hadithbd আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক জ্ঞান ও বুঝ দান করুন-আমিন।
সবাই মুফতি মোহাদ্দেস, কি বলতে কি বলি! তাই শুধু এটুকু বলবো বাহাস কোনো সমাধান নয়! সবাই আল্লাহর জন্য দ্বীনের দাওয়াত দিবে, বাড়াবাড়ির কোনো সুযোগ নেই! আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন এবং দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জন করে তা আমল করার তৌফিক দান করুন! আমীন!
Jahangir Bhai baribari dayat dibar suguk nai ata kothay peye?nobi kar bari giye dayat diye6ilo gal apoman mar kheye6ilo aktu mone koren to ?nobi jir chacha 6ilo?mujhe ja ase tai kno bolen ?😡
وعن سلمان رضي الله عنه أن النبي صلى الله عليه وسلم قال: "إن ربكم حيي كريم يستحيي من عبده إذا رفع يديه إليه أن يردهما صفرًا" رواه أبو داود والترمذي وحسنه، وجود إسناده الحافظ. وعَن سلمَان رضي الله عنه قَالَ: قَالَ رَسُول الله صلى الله عَلَيْهِ وَسلم: "مَا رفع قوم أكفهم الى الله عز وَجل يسألونه شَيْء الا كَانَ حَقًا على الله أَن يضع فِي أَيْديهم الَّذِي يسألونه" رِجَاله رجال الصَّحِيح رفع الصوت بالذكر دبر الصلوات المكتوبات سنة قولية وفعلية: فعن سيدنا عبد الله بن عباس رضي الله عنهما أن رفع الصوت بالذكر حين ينصرف الناس من المكتوبة كان على عهد النبي صلى الله عليه وسلم. أخرجه البخاري ومسلم. وقال ابن عباس رضي الله عنهما: "كنت أعلم إذا انصرفوا بذلك إذا سمعته" أخرجه مسلم وعنه رضي الله عنه: كنت أعرف انقضاء النبي صلى الله عليه وسلم بالتكبير. أخرجه البخاري في صحيحه. وعن سيدنا ثوبان رضي الله عنه قال: (كان النبي صلى الله عليه وسلم إذا سلم استغفر ثلاثا؛ قال: أستغفر الله، أستغفر الله، أستغفر الله، ثم قال: اللهم أنت السلام ومنك السلام، تباركت يا ذا الجلال والإكرام" أخرجه مسلم في صحيحه ولولا أن النبي صلى الله عليه وسلم كان يرفع به صوته لما سمعه سيدنا ثوبان رضي الله عنه. وكتب المغيرة، إلى معاوية بن أبي سفيان: أن رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يقول في دبر كل صلاة إذا سلم: «لا إله إلا الله وحده لا شريك له، له الملك، وله الحمد، وهو على كل شيء قدير، اللهم لا مانع لما أعطيت، ولا معطي لما منعت، ولا ينفع ذا الجد منك الجد» أخرجه البخاري ومسلم ولولا أن النبي صلى الله عليه وسلم كان يرفع به صوته لما سمعه سيدنا المغيرة رضي الله عنه. والدعاء ذكر لله تعالى بلا شك، بدليل قوله صلى الله عليه وسلم: "اللهم أنت السلام ومنك السلام"، وقوله صلى الله عليه وسلم: "اللهم لا مانع لما أعطيت، ولا معطي لما منعت"، وقوله صلى الله عليه وسلم: "اللهم" دعاء، أي "يا الله" كما قال أهل اللغة. صلاح البروف في 1:17
সম্মোলিত মোনাজাত নিয়ে: প্ৰশ্ন:নামাজেৰ পৰ হাত তুলে মোনাজাত কি জায়েজ? | Namazer por hath tule duwa | @rosetvonlineofficial #waz ruclips.net/video/pvw6h_yuxJM/видео.html কুরআন থেকে প্রমান : ফরজ নামাজের পর হাত তুলে সম্মিলিত মুনাজাত করা যাবে? | Dr. Anayetullah Abbasi | Abbasi Tv ruclips.net/video/r6Yz7Z0PUm4/видео.html
সভাপতি বললেন এখানে দুটি পক্ষ উপস্থিত। আমার বুঝে সভাপতি একটি পক্ষের লোক তিনি কোন পক্ষের তা নিশ্চয়ই পরিস্কার। আল্লাহতালা আমাদেরকে নিষ্ঠার সাথে দ্বীনের দ্বায়ী হওয়ার তওফিক দান করুন। মানুষকে কিভাবে নামাজি বানানো যায় সেই কাজ দুই পক্ষ মিলে করলে অসংখ্য মানুষ জাহান্নাম থেকে বেচে যাবে।
যেহেতু মোনাজাত নামাজের অংশ নয় । সেহেতু এটা নিয়ে তর্ক বিতর্ক না করাই উত্তম। মহান আল্লাহর কাছে আমরা যেকোনো সময়ে চাইতে পারি ।
মোনাজাত নামাজের অংশ নহে। তবে সেটা করাই তো বেদআত।
সমস্যা হচ্ছে এটা করা যাবে না তবু প্রত্যেক মসজিদে করা হচ্ছে এটা বিদাত,
@@sultanmahmud6713কিভাবে বিদাত হয় এটার প্রমান দেন
@@sultanmahmud6713বিদআত কাকে বলেন জানেন???
সভাপতি সাহেবকে যোগ্যতার সাথে পরিচালনার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । সত্য এসেছে মিথ্যা ধ্বংসের পথে ।
সভাপতি সজনপিতি করেছে
সভাপতি নিরপেক্ষ নয়।
আহলে খবিস।
সত্যই আপনারা হাগু হাতান,
টয়লেট করে টিসু ব্যবহার করা নিষিদ্ধ।
শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ😡😡
ঔ
ঔঔঔ
আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ উভয় দলের পক্ষে বিপক্ষে যারা কথা বলার জন্য এসেছেন তাদের সকলকে যেন দ্বীনের জন্য কবুল করে নেন।
amin
Please show proper dalil or documents.
আপনারা কেমন আলেম যে একজনের কথার মধ্যে আর একজনে কথা বলছেন? ওনাদের হাদিস আর আপনাদের হাদিস আলাদা, এ কেমন কথা ? আল্লাহ আমাদের সবাইকে শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে হেফাজত করুন। আমিন।
😢😢😢😅@@belibeli8623
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ আমি সকল আলেমদের উদ্দেশে বলতেছি আমি ওমানে আছি সালাত নামাজের পরে হাত তুলে দোয়া করা হয়,,,,, আর একটা বিষয় মোনাজাত করা হলো আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া,, নামাজ কবুল হওয়া বিভিন্ন বিষয় আল্লাহর কাছে চাওয়া,, মোনাজাতের বিপক্ষে আপনারা একটা দলিল দেখান তো যে দোয়া বা মোনাজাত করা যাবে না আল্লাহর কাছে কিছু ছাড়া যাবে না শুধু এই দলিলটা দেখান যে নিষেধ কোথায় আছে নামাজ পড়ে দোয়া করা যাবে না দয়া করে আপনারা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবেন না দুয়া হলো আল্লাহর কাছে চাওয়া পাক পবিত্র অবস্থায় যেকোনো সময় দোয়া করা যাবে
টিক
আমি সৌদি আরবের, মক্কা থেকে শুনছি আমি এখানে মসজিদে,নামাজ আদায় করিয়া ছি, এখানে, ফরজ নামাজ শেষে, কোন দিন, সম্মিলিতভাবে দোয়া বা, মোনাজাত করতে দেখিনাই,হে আল্লাহ আপনি আমাদের ক্ষমা করুন আমীন এবং সঠিক ভাবে নামাজ আদায় করতে তৌফিক দান করুন আমীন
فَإِذَا قَضَيْتُمُ الصَّلَاةَ فَاذْكُرُوا اللَّهَ قِيَامًا وَقُعُودًا وَعَلَى جُنُوبِكُمْ فَإِذَا اطْمَأْنَنْتُمْ فَأَقِيمُوا الصَّلَاةَ إِنَّ الصَّلَاةَ كَانَتْ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ كِتَابًا مَوْقُوتًا
সুরা নিসা 103
মূল আকিদা ধ্বংস করে ইয়াজিদি আকিদা প্রতিষ্ঠা করা সৌদি কোন কিতাবের দলিলরে?
😊😊
@@mohammadmeskat1196 দেড় হাজার বছরের ইতিহাসে মক্কা-মদিনায় ফরয নামাযের পরে সম্মিলিত মোনাজাত নেই৷
!!
!!!❤1 LouKY
কিছু কিছু মৌলবীর জন্য আমরা মুসলিম জাতী বিভ্রান্তি র মধ্যে আছি ।আমরা আসল দলিল চাই ।
What's app number dau ami correct dalil dissi
হাই আফসোস মুসলিম সমাজ
যাহারা নামাজ পড়েনা তাদের নিয়ে বৈঠক করুন কিভাবে নামাজ পড়বে আর যারা নামাজ পড়ছে তাদের নিয়ে আমরা এতো ব্যস্ত।
যারা এটা নিয়ে ব্যাস্ত আছে ওটা নিয়েও ব্যাস্ত আছে
আপনার কথাটা আপনি বাস্তবায়ন করুন
সত্যের বিজয় হবেই ইনশাল্লাহ।
Right
ইসলামের দলিল হলো কোরআন সুন্নাহ্। সউদী আরব কে দলিল মানাটা বেদাআত। সউদী আরবের জন্ম ১৯৩২ সনে, ব্রিটিশ আমেরিকার পৃষ্ঠপোষকতায়। তাই এখনো সউদী আরব তাদেরই দালালীতে লিপ্ত, যা সমগ্র দুনিয়ার মানুষ জানে।
@@insanamar7190 kothay kothay bidat .bidater ortho bujho.
@@mahinsupti7362 একটু বুঝায় দিন
ruclips.net/video/EbakKtdkc5A/видео.html
তিনি হচ্ছেন আমাদের হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। জীবনেও যিনি একটাও মিথ্যা কথা বলেননি এবং কোন মানুষের উপর অত্যাচার নিপীড়ন করেননি এবং কোন মানুষের মনে কষ্ট হয় দেননি আমানত খেয়ানত করেননি সমগ্র মানবজাতির জন্য একজন শ্রেষ্ঠ পদপ্রদর্শক আমরা সেই নবীর উম্মত হিসেবে শুকরিয়া জানাই।
ইনশাআল্লাহ হাত তুলে মোনাজাতের দিকে যাবে রায়
মূল কিতাব নিয়ে আলোচনার ভিডিওর অপেক্ষায় থাকলাম ভাই। আল্লাহ রব্বুল আলামিন আমাদের সকলকে সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন
অপেক্ষায় থাকেন এমন অনেক দেখছি, কিতাব কখনো আনেন এমন পক্ষটাই বেশি।
সম্মোলিত মোনাজাত নিয়ে: প্ৰশ্ন:নামাজেৰ পৰ হাত তুলে মোনাজাত কি জায়েজ? | Namazer por hath tule duwa | @rosetvonlineofficial #waz ruclips.net/video/pvw6h_yuxJM/видео.html
কুরআন থেকে প্রমান :
ফরজ নামাজের পর হাত তুলে সম্মিলিত মুনাজাত করা যাবে? | Dr. Anayetullah Abbasi | Abbasi Tv
ruclips.net/video/r6Yz7Z0PUm4/видео.html
সব মিলে বাংলাদেশের মানুষ মুসলিম হতে হলে আরো এক লক্ষ বছর সময় লাগবে।
কেন বাংলাদেশে কি মোসলমান নাই?
এক লাখ বছরের আগেই তো কিয়ামত হয়ে যেতে পারে, তাহলে তো আর সঠিক মুসলিম হতে পারবে না।
@@mmrahman6486 right.
অন্তরে হোক আর মুখে প্রকাশ করে হোক।একমাত্র আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে হবে।
আমি সৌদি আরবে থাকি । এখানে ফরয নামাযের পর কোনো মোনাজাত হয় না। আমি মক্কা, মদিনা ও সৌদি আরবের আরো অনেক মসজিদে নামাজ আদায় করেছি,কোথাও মোনাজাত হয় না
Monajat Korte hbe amn Kno kota nai namaz por je Amol gula ase sai gula por apnar issa hoile korben naile na ata jar jar issa tar kisu projon takle alllh kase cibe.na lagle cibe na
সওদিয়ানদের দাড়ির তুলনায় বাংলায় দাড়ি বেশি,,সওদিরা সুন্নত মানে না,,
মুনাজাত মুস্তাহাব বিষয়
হবে কি করে, এখন দেশ চালাচ্ছে াহলে হাদিসরা।
সৌদি দিয়ে দলীল হয় নাকি ভাই?
আমি ঔ
সত্য আসলে মিথ্যা চলে যায় এটাই সত্যি ইনশাআল্লাহ একদিন সত্যের জয় হবে
P
JJ@@ranu1846
কালাম কইচ
কোনটি সত্য আর কোনটি মিথ্যা ??? আপনি কি সম্পূর্ণ ভিডিও দেখেছেন ১ম+২য় পর্ব ?
বিদাত কি সেটাই জানে না এই লোকগুলি, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা।
১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি...
আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই।
কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন ।
আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন।
আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না --
১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন।
২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন,
৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন।
আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি।
কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........।
আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
এতোদিন পরে বুঝলাম কেন জাহান্নামের প্রথম কাতারে আলেমরা থাকবে।
এটা আমিও বুঝতে পারলাম।
আমিও
উপস্থাপক নিরপেক্ষ হতে হবে। এটা আমার দৃষ্টিভঙ্গি যে এই উপস্থাপকের জ্ঞান থাকলেও তিনি নিরপেক্ষ নন তাই তার উপস্থাপক হওয়ার অধিকার নেই। সাধারণ মানুষকে সত্য জানা উচিত। তাই নিরপেক্ষ থাকুন তাহলে এই সভায় আপনার উপস্থাপক হওয়া উচিত। আল্লাহ তাকে বুঝার তৌফিক দান করুন, আমিন
Uni nijei munajat er bipokke
Right
15:41 আল্লাহর নিকটে চাইতে যাদের লজ্জা লাগে শরম লাগে তাদেরকে এখানে না বসা এভালো, মানুষ যাহান্নামের দিগে রওনা করিতেছে তাদের কে বাছাবার লোক নাই শুধু ২ মুছতাহাব কাজ নিয়ে সময় অতিবাহিত করিতেছি তার কোন মুল্য নাই,আল্লাহ সকল কে হেদায়াত কর,
আমরা নামাজের পরে আল্লাহুর কাছে চাইলে আপনার সমস্যা কোথায়
চাইলে একা দোয়া করুন😊সবাইকে নিয়ে মোনাজাত করা নবীজি বা সাহাবারা করছে এটার সহিহ কোনো দলিলই পাওয়া যায় না✋যা পাওয়া যায় তা জাল বা যঈফ-দুর্বল🤭
তাহলে আপনি জেনে শুনে বিদআত করবেন তা একজন মুসলিম দেখেশুনে করতে দিবে এটাই কি রাসুলের নির্দেশ ছিল?🙂
আমরা আসরের ৪ রাকাত ফরজ নামাজের পর নেকি মনে করে আবার ৪ রাকাত ফরজ পড়বো, হবে
নাহ! আল্লাহর নিকট চাইতে কোন অসুবিধা নেই। তবে আপনি বিদয়াত নিয়ে একটু গবেষণা করেন এবং বোঝেন কারন বিদয়াতীরা জাহান্নামী। আপনি আমার ভাই কোন একটি বিদয়াতী আমলের কারনে আপনাকে জাহান্নামে যেতে দিব না।
নামাজের পরে আল্লাহের কাছে চাইবেন এটাতে সমস্যা নাই। কিন্তু আমরা যেভাবে মোনাজাত করেন এটা বেদাত। আল্লাহর রাসূল স. নামাজ শেষে কখনও সম্মিলিত মোনাজাত করেন নাই রাসূল স. নামাজ শেষে অনেক কিছ পড়তেন যেমন আয়াতুল কুরসি, সূরা ইখলাস ৩ বার, আল্লাহ্হুয়কবার ৩৪ বার,সুবহানআল্লাহ৩৩,আলহামদুলিল্লাহ৩৩ বার, এমন করে ১২/১৩ রকমের পড়েছেন। কিন্তু আমরা এগুলো না পরে সালাম ফেরানোর সঙ্গে সঙ্গে সম্মিলিত মোনাজাত শুরু করি আরেহ আল্লাহর রাসূল মাত্র১/২ জায়গাই সবাই মিলে হাত তুলে দোয়া করেছেন। বৃষ্টি হচ্ছে না বৃষ্টির জন্ সবাই মিলে দোয়া করেছেন। আর একজায়গা তে করেছেন কিন্তু আমার মনে পড়ছে না।বাকি সব জায়গাতে দোয়া করেছেন একা একা।যেখানে কেউ নামাজ পড়ছে সেখানে শব্দ করে কুরআন তেলাওয়াত করা পর্যন্ত নিষেদ। নামাজে শেষের দিকে অনেকে নামাজে আসে সালাম ফেরানোর পর কিন্তু তাদের নামাজ শেষ হইনা বাকি নামাজ পড়তে তারা উঠে দাঁড়াই। যেখানে কেউ নামাজ পড়লে শব্দে কোরআন পড়া নিষেদ কিন্তু আপনারা তখন শব্দে মোনাজাত করেন। আপনি মোনাজাত করেন সেটা সমস্যা না নবী স. যে দোয়া গুলা পড়েছেন সেগুলো পড়েন এর পর মোনাজাত করেন। এখন আপনারা মোনাজাত করতে করতে নবী স. এর শেখানো পদ্ধতি কে বাদ দিয়ে সালাম ফেরানোর সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহুম্মামিন শুরু করে দেন ভণ্ডামির জায়গা পান না।
আলহামদুলিল্লাহ এভাবে প্রত্যেকটা হাদীস সমাধান হওয়া উচিত। আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান
সম্মোলিত মোনাজাত নিয়ে: প্ৰশ্ন:নামাজেৰ পৰ হাত তুলে মোনাজাত কি জায়েজ? | Namazer por hath tule duwa | @rosetvonlineofficial #waz ruclips.net/video/pvw6h_yuxJM/видео.html
কুরআন থেকে প্রমান :
ফরজ নামাজের পর হাত তুলে সম্মিলিত মুনাজাত করা যাবে? | Dr. Anayetullah Abbasi | Abbasi Tv
ruclips.net/video/r6Yz7Z0PUm4/видео.html
আকাশে ও পৃথিবীতে এমন কিছু গোপন রহস্য বাদ নাই যাহা সুস্পষ্ট কিতাবে নাই। সুরাঃ ২৭- আয়াতঃ ৭৫
#লাওহে মাহফুজ*** সেই আসমানে অবস্থিত গ্রন্থ, আর **পবিত্র কুরআন** হচ্ছে আমাদের মানুষ- জ্বীনের, গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয় বিধানাবলি লিপিবদ্ধ♥
@@tanzimahmed717 1l1!! !!!
ডি হল
সত্যের বিজয় হবেই হবে ইংশাআল্লাহ।
কেন সত্য কি এখন পরাজিত?
আহলে হাদীস গমরা ফিরকা
@@sunnyobuzz5141কিছু কিছু স্থানে পরাজয়ই
খুব সুন্দর আমি নিশ্চিত এখানে আল্লাহ তাআলা রহমত বর্ষিত হচ্ছে। 🇮🇳
এমন জায়গায় গজব হতে পারে, এটা নিশ্চিত শয়তানের মজলিস। মসজিদের অবস্থা দেখছেন। এদের বাড়িঘর নিশ্চয় ভাল
আপনি কি সম্পূর্ণ ভিডিও দেখেছেন? কি ভাবে বুঝলেন, পুরা ভিডিও দেখলে এভাবে বলতেন না, জানেনতো অতি কল্পনা করা নিষেধ শরীয়তে।
বিদাত কি সেটাই জানে না এই লোকগুলি, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা।
১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি...
আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই।
কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন ।
আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন।
আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না --
১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন।
২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন,
৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন।
আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি।
কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........।
আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
সালামালাইকুম সভাপতি ওস্তাদ যে কথা বলছে সঠিক কথা আলহামদুলিল্লাহ আমি সৌদি আরব থেকে শুনতেছি এবং আপনি সঠিক কিতাব থেকে কথা বলবে সঠিক কথা। একশো পার্সেন্ট এটাই সঠিক
আস্সালামুআলাইকুম। সালামলাইকুম। না
By😊 it by see by by see by by by see I'm it @@golammortuza4286😅,😊❤ no by ki ki aio kiby my in!
আমি এর আগেও আনেক বইঠকে দেখেছি হানাফিদের কাছে কিতাব চাইলেই বলে কিতাব নিয়ে আসিনাই ওমুক হুজুর নাই তমুক হুজুর নাই এই সবের মানেকি ভাই।আহলে হাদিস কিতাব নিয়ে এলো আর আপনি খালি হাতে এসেছেন কেন।বৈঠক ঘরোয়া হোক আর বাহিরে হোক।আপনি কিতাব ছাড়া আসাটা ঠিক করেন নাই।
আহারে বাংলাদেশের মুসলমান বড়ই আফসোস মোনাজাত নিয়ে বাহাস করা লাগে মোনাজাতের সুরাহা করতে পারলাম না বাংলাদেশ ইসলামিক রাষ্ট্র বানাইবো।
ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করা ফরজ এখানে হাত তোলানো ব্যতিব্যস্ত কিন্তু কিভাবে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম হবে এইটার দিকে কারোর খেয়াল নাই আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন
এরা সব বিদ্যার ভারবাহি পশু
আল্লাহ সবাইকে সঠিক পথে চলার ও ঐক্য হয়ে বেচে থাকার তৈফিক দিন।আমিন।
free
amin
He
Atu katha kano.hat tula ar n na tula monajat k atu e jorole.amader monajat jorole na namaj
ALLAH.SOBAIK HEDAYET KORUN. 48:45
ফরজ নামাজের শেষে সম্মিলিত মোনাজাত জন্ম থেকেই করে আসছি । আমার কথা হলো সম্মিলিত মোনাজাত করলে কি নামাজের কোন ক্ষতি হবে কি ।
Na namazer kono khoti hobe na (INSHALLAH)
Kintu Rasul sallalhu alaihi wa sallam bolen : ami ja sekhai ni ba boli ni ta bidat
নামাজ কোবুল হবে না
@@shaikhnurjamal7452পাগলের বাচ্চা
নবী এবং তার সাহাবীরা সম্মিলিত মোনাজাত করেননি।
ইনশাআললাহ সত্যের হবে জয়।উলামায়ে দেওবন্দ জিন্দাবাদ ।
আল্লাহর হুকুম ত্যাগ করে কোন দেওবন্ধে কাজ হবেনা।
আমি এই কুরআনে মানুষের জন্য সর্বপ্রকার দৃষ্টান্ত উপস্থিত করিয়াছি, যাহাতে উহারা উপদেশ গ্রহণ করে- সুরাঃ ৩৯: আয়াতঃ ২৭
যেকোনো আলেমের সাথে বাহাস করতে আপনাকে প্রস্তুত থাকতে হবে।
@@md.jakerhossain9911 বড় ভাই- আস সালামু আলাইকুম- আলেম অর্থ মানে জ্ঞানি, আর যে- যে বিষয়ের উপর জ্ঞান রাখে তাহাকে সেই বিষয়ের আমেল বলে।। আমি আল্লাহর হাদিস বাদে আর কোন হাদিস মানি না তাই আল্লাহর হাদিসের জ্ঞানি আলেম ছাড়া আর কোন আলেমদের সাথে বাহাস করি না, ( নিশ্চয় আল কুরআন মীমাংসাকারী বানী- সুরাঃ ৮৬ তারিখ- আয়াতঃ ১৩ -/ এই কুরআন মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট দলিল এবং নিশ্চত বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য পথনির্দেশ ও রহমত- ( সুরাঃ ৪৫ জাছিয়া- আয়াতঃ ২০
আমি আত্নসমর্পণতারীদের জন্য প্রত্যেক বিষয় স্পষ্ট ব্যাখ্যাস্বরুপ, পথনির্দেশ, দয়া ও সুসংবাদস্বরুপ তোমার প্রতি কিতাব নাঝিল করিলাম। সুরাঃ ১৬ নাহল- আয়াতঃ ৮৯
- হে কিতাবীগণ ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করিও না- সুরাঃ ০৪-আয়াতঃ ১৭১ - /// ধর্ম গ্রহণে কোন জবরদস্তি নাই- সুরাঃ ০২- আয়াতঃ ২৫৬- //
@@mdalimislam576 ভাই নবিজির হাদিস অবিশ্বাস করলে সে কাফের হয়
@@md.jakerhossain9911ক্ল দি ক্ল জন যে
@@mdalimislam576🎉🎉
দোয়া করা ইবাদত। আর দুই হাত তুলে দোয়া করা সুন্নাত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অনেক সময় দুই হাত তুলে দোয়া করেছেন মর্মে হাদিসের অনেক বর্ণনা থেকেই প্রমাণিত। ইমাম বুখারি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি হাদিসের বিখ্যাত গ্রন্থ বুখারিতে সেসব সময় ও স্থানগুলো তুলে ধরেছেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দোয়ার সময় দুই হাত কত উপরে ওঠাতেন, সে সম্পর্কে হাদিসে এসেছে-
হজরত আবু মুসা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুই হাত এতটুকু তুলে দোয়া করতেন যে, আমি তাঁর বগলের ফর্সা রং দেখেতে পেয়েছি।’ (বুখারি)
যেসব স্থানে দুই হাত তুলে দোয়া করা যায়
যেসব ক্ষেত্রে দুই হাত তুলে দোয়া করা যায়, সে প্রসঙ্গে হাদিসেরে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা রয়েছে; তাহলো-
আপনি ইস্তিস্কার সালাতের কথা বলছেন নাকি?
ভাই যে দোয়ার কথা বলছেন সে একাকি সমমিলিতো নয়
@@mdrajjk8810 আহলে খবিস 😂🤣😂🤣
ঠিক বলছেন আপনি আলহামদুলিল্লাহ
দেশের মানুষ পাপে জরজোরিতো। এরা আছে মোনাজাত নিয়ে
মুনাজাত আপনার ভালো না লাগলে করবেন না
আর যদি ভালো লাগে করেন।
এটা নিয়ে ভাড়াবাড়ি করার দরকার নাই,
ধন্যবাদ জানাই সবাই একসঙ্গে বাহাস এ বসার জন্য ✌️❤️
সম্মোলিত মোনাজাত নিয়ে: প্ৰশ্ন:নামাজেৰ পৰ হাত তুলে মোনাজাত কি জায়েজ? | Namazer por hath tule duwa | @rosetvonlineofficial #waz ruclips.net/video/pvw6h_yuxJM/видео.html
কুরআন থেকে প্রমান :
ফরজ নামাজের পর হাত তুলে সম্মিলিত মুনাজাত করা যাবে? | Dr. Anayetullah Abbasi | Abbasi Tv
ruclips.net/video/r6Yz7Z0PUm4/видео.html
আলহামদুলিল্লাহ এজন্যই তো বলি আহলে হাদিস জোর গলায় বলেকেন।কিতাব দেখে মনে হলো এটাই সত্য। আর যারা কিতাব ছাড়া এসেছেন তারা কেমন ভাই আপনে জদি বৈঠকে জান কিতাব ছাড়া তাহলে আমরা আপনার কাছে কি আসা করতে পারি। তাহলে কি আহলে হাদিস সত্য এটাই আমরা মাইনা নিলাম। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাদের সঠিক বুজ দান করুন আমিন।
মোনাজাত নিয়ে এখন আলোচনা, সমাজে অনেক সমস্যা আছে সেই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করুন।
পৃথিবীতে ইসলামের শত্রুরা যুগে যুগে ইসলাম এবং মুসলমানদের কে প্রকৃত সত্য পথ, সত্য ধর্ম হতে, মিথ্যা ও শয়তানের পথে ধাবিত করার জন্য এবং স্বার্থ হাসিলের জন্য লাখ লাখ জাল হাদিস সারা পৃথিবীতে প্রেরণ করেছে। না বুঝে না জেনে অনেক মুসলমান তাহা পালন করে আসছে। প্রত্যেক মুসলমানের উচিত সত্য জেনে আমল করা। আমিন
দোষ গুলো সব অন্য লোকের, কি যুক্তি।
Thik.
আবু দাউদ /তিরমিজি/ইবনেমাজা/নাসায়ী ইত্যাদি হাদিস গ্রন্থে জাল হাদিসে ভরপুর রয়েছে। একমাত্র বোখারি ও মুসলিম এ দুইটিকে লেখকদ্বয় সহিহ্ বলেছেন।
ওরা কি বাড়ি থেকে বাপ দাদার লেখা কিতাব নিয়ে আসবে...? বাটপার কোথাকার....
নামাজ ইবাদত, মোনাজাতও একটি ইবাদত। মন যখন যেখানে ইচ্ছা মোনাজাত করা যাবে। এটা বিদাত হওয়ার কোনো কারন নেই।
আমি জানি জানি ,
এটা সবার সাথে মিশে থাকা বাণী।
ষাঁড়ে ষাড়ে লড়াই,
গরম হচ্ছে কড়াই।
এই মোরগ লড়াই,
১৪ শ' বছর থেকে চলছে ভাই।
কোরা'নে খাসভাবে,আ'ম ভাবে,
বিজ্ঞ লোকে বলে যাবে,
দোয়া সর্ব অবস্থায় মানা নাই মানা নাই।
সঠিক
@@fatimabegum3492 Thank you
আমিওত বলি ভাই আল্লাহর কাছে চাইতে আবার নিয়ম লাগে। আল্লাহ তালা বলেছেন তোমারা যেকোনো সময় আমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে কিছু চাইবে আমি তা কবুল করবে।
মুনাজাত নিয়ে না পড়ে থেকে ইসলাম এর জন্য দিনের জন্য কাজ করেন,, মুসলমানদের বিভক্ত করবেন না।আল্লাহ আমিসহ সবাইকে দিনের জন্য কবুল করুন
নরমাল একটা জিনিস নিয়ে বাহাস করা উচিত নাহ। কারন দোয়া যার যার ব্যাক্তিগত বেপার। ইসলাম এ অনেক গুরুত্বপূর্ণ হাদিস আছে ঐসব দিয়ে কথা বলা উচিত যা দিয়ে আমাদের দুনিয়া আর আখিরাতে পথ সফল কাম হতে পারি।
। ভাই এটা নরমাল বিষয় না, এটা বিদাতের বিষয় আর বিদাত হলো শির্কের পরের স্থান।
@@ArifIslam-bc6bl ভাই শিরক বেদাত বুঝি কিন্তু বাংলাদেশের কিছু আলেম সমাজ বুঝতে চাই নাহ বা মানতে চাই নাহ। এই মুর্খ মানুষের পিছনে সময় নষ্ট নাহ করা উচিত যদি এরা সাধারণ মানুষ হত তাহলে কথা ছিল। এরা সব বুঝে কিন্তু মানবে নাহ।
ফরজ নামাজের শেষে মোনাজাত না করার কারনে আমাদের মসজিদের হুজুরের চাকরি চলে গেছে, আর আপনি বলতেছেন এটা নরমাল ব্যাপার??
প্রতি চল্লিশজন লোকের মধ্যে একজন পেরেস্তা থাকে তাই সম্মিলিতভাবে মোনাজাতে অনেক মঙ্গল!
বাংলাদেশের প্রতিটা মসজিদে ফরজ নামাজের পর মোনাজাত করা হয়। আপনি না করেন এটা ভিন্ন কথা, নতুন নতুন ফেরকা, ৫০ বছর আগে কইছিল, মোনাজাত করলে করবেন না করলে না করবেন, এটা নিয়েও বাহাস। আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন।
যারা না করে তাদেরকে করতে বাধ্য করা হয়, তখন কি বলবেন?
আমি আমাদের চট্টগ্রাম শহরের কোন মসজিদে দেখি নাই মোনাজাত করার জন্য বাধ্য করা হয়েছে।
ভাই সবাই টিক আছে, কিন্তু নামাজ শেষ হতে না হতেই সবাই জদি হাত তুলে আপনি বসে থাকবেন কি করে। না চাইলেও আপনার হাত তুলতে হবে 🤔🤔🤔
আর কিছু নিয়ে বাহাস করার শুধুমাত্র দোয়া নিয়ে বাস করে কোন মুসলিম কোন মুসলিম
এগুলো থাকবে কেয়ামত পর্যন্ত
বোঝার জন্য ধন্যবাদ,, আল্লাহ সবাইকে বুঝার তাওফিক দান করুক আমিন
আমি কাতারে থাকি এখানে নামাজের পর কোন মোনাজাত হয় না।
আমাদের আর বোজার বাকী নায় আসলেই সম্মেলিত মোনাজাতের কোনো হাদিস নাই ধন্যবাদ সবাইকে
রাইট ভাই
হাদিসে থাকা লাগবে কেন রে ভাই সবাই মিলে এক সাথে আল্লাহর দরবারে হাত তুললে আল্লাহ খুশিই হবেন নাজার হবেন না।।
@@sohelsunny7537 ভাই সবাই হাত তুলে মুনাজাত করলে সেটা দুষের কিছু না আমি মনে করি। কিন্তু সেটা ফরজ সালাতের পর হবে কেন। ফরজ সালতের পর আমাদের নবীজী যে আমল করেছেন সেটা করা কি উচিত নয়? আপনে অন্য সময়ে সম্মলিত মোনাজাত করেন।! সেটা ফরজ সালাতের পর হতে হবে কেন?
@@sohelsunny7537 নবীজী নামাজের পর যে জিকির দোয়া পড়তেন সেগুলো আগে পড়তে হবে,
@@sohelsunny7537 Allah jeta korte bolen nai seta valo hok Khushi Hobe na...apni 5 rakat namaz poren Allah Khushi Hobe?
মোল্লাদের মধ্যেই এত ঝগড়া ।আমাদের দশা কি হবে ।হে আল্লাহ্ আমাদেরকে বেলায়েত দান করুন ।আমিন
শার্ট পেন্ট পড়লেই কি শিক্ষত হওয়া যায়?
দাড়ি টুপি রাখলেই কি আলেম হওয়া যায়।
তারা উভয় দল এক। এর মাঝে কোন সন্দেহ নাই
শুধু আহলে, হাদীস বলে কিছু নেই কারণ নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন তোমাদের মধ্যে রেখে গেলাম আল-কোরআন ও আল, হাদীস এবং আহলে,বাইদ
বিদাত কি সেটাই জানে না এই লোকগুলি, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা।
১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি...
আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই।
কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন ।
আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন।
আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না --
১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন।
২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন,
৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন।
আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি।
কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........।
আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
আহলে বাইত এযুগে নেই।
যারা এ বাহাসের আয়োজন করেছে , তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে সম্মলিত দোয়াকে প্রাধান্য দেয়া। আর এ সম্মিলিত দুআর বিষয়টি প্রায় সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগেই মীমাংসিত।
সত্য যখন উপস্থিত হয় মিথ্যা ধ্বংস হয়ে যায়🌷
8৪৪88
Al Quran is only truth from our Allah
অনেক জিকির আজকার করার সহি হাদিস আছে আসুন আমরা রসুলল্লাহ’র সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নত উপর আমল করি মুনাজাত করেন একা একা করেন
রাসুলের আলাদা কোন সুন্নত নাই।
কোরআন পড়া, সতকাজ করা সবই তো জিকির, এর জন্য আবার হাদিস লাগবে কেন?
আল হাদিস ভাইকে ধন্যবাদ ধন্যবাদ আপনার বক্তব্য দেওয়া থেকে ধন্য বাদ
মুনাজাত নিয়ে এত বাড়া বাড়ি টাকা পয়সা খরচ না করে যে মসজিদে বসেছেন সে মসজিদ টি সুন্দর করার ব্যবস্থা করেন। ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার ব্যবস্থা করন, মানবিক কাজে মননিবেশ করুন এটা একটা অপ্রয়জীনিয় বিষয়। আল্লাহ সবাইকে ভালো বুঝ দান করেন।
সভাপতি তো একটা পক্ষের মনে হইতেছে, সভাপতি যদি দরকারি হয় তবে তৃতীয় কোন ব্যাক্তি হতে পারতো
কিতাব কি দুই ধরনের আছে? কিতাব তো সবার জন্য একটাই!!!
খবিসদের কাছে ডুপ্লিকেট পাওয়া যায়
কিতাবে নামাজ পড়ার কথা নাই,,,,
আলাহামদুল্লা। সবা পতি বাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই। এই রকম জানলে ওয়ালা লোক কে সভাপতি হয়া দরকার।
কি জানে, তাঁর যে ব্যবহার, মানুষ কে মানুষ গন্য করে না
সঠিক কথা বলেছেন আপনি ধন্যবাদ
সভাপতি সাহেব একপাক্বিক কথা বলেছেন।
দোয়াও একটা ইবাদাত। সেটা একসাথে করলেও ভাল, একা একা করলেও ভাল।
কোথায় পেলেন এই তথ্য? একটু রেফারেন্স দিলে উপকার হত
তুমি একটা গরু।
অস্ত্র না নিয়ে যুদ্ধ করতে আসা,, হয়ে গেলো ,, যায় হোক উভয় পক্ষ কে আল্লাহ পাক দিনের জন্য কবুল করুন ,,
সত্যের জয় হবেই ইনশাআল্লাহ
স্নমানিত মৌলানা ভাইগন এইসব ব্যাপারে এত দলাদলি কেন? যে যেভাবে ইচ্ছা আল্লাহর কাছে চাইবে। এতে মানুষের সমস্যা কিসের। সত্তিকারের মুমিন লোক আল্লাহর কাছে হাত তুলে দোয়া মাংগে এটাই সাভাবিক
থশ
ভাইয়া আপনি জানেন না বিদআত কত বড় গুনাহ
ঠিক বলেছেন ভাই @@mehtazxgaming9891
মহান আল্লাহ পাক কারে প্রতি মুখা পেকখী না । দুনিয়ার সকল মানুষ আল্লাহ পাকের দিকে মুখা পেকখী। মহান আল্লাহ পাক সয়ং সম্পুর্ন তিনি অভাবী নয় আমরা সবাই অভাবী। তাই মহান আল্লাহ পাকের কাছে চাইতে লজ্জা কিসের। নামাজের পর হাত তুলে আল্লাহ পাকের কাছে চাওয়া তো আরো উত্তম। বান্দা জতো বেশি আল্লাহ পাকের কাছে চায় তিনি ততো বেশি খুশি হন সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ। লা মাজহাবী ইমান চুর দের থেকে সকল মুসলমানদের কে হেফাজত করুন মহান আল্লাহ পাক ❤❤❤❤❤।
To tumi fazar 3 rakat porio beta
Ami hanafi ami besi neki chai tai ami fazar 3 Johar asar esha 5 - 5 r magrib 4 rakat pori . neki hobe na birat hobe ????????
সত্যির জয় হবেই ইনশাআল্লাহ
হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সুরা ইবরাহিমের ৩৫ নং আয়াত পাঠ করে দুই হাত তুলে বলেন-
وَإِذْ قَالَ إِبْرَاهِيمُ رَبِّ اجْعَلْ هَـذَا الْبَلَدَ آمِنًا وَاجْنُبْنِي وَبَنِيَّ أَن نَّعْبُدَ الأَصْنَامَ
‘হে পালনকর্তা, এ শহরকে শান্তিময় করে দিন এবং আমাকে ও আমার সন্তান সন্ততিকে মূর্তি পূজা থেকে দূরে রাখুন।’
(প্রিয় নবি) আমার উম্মাত, আমার উম্মাত এবং কাঁদতে থাকেন। তখন আল্লাহ তাআলা বলেন-
‘হে জিবরিল! তুমি মুহাম্মাদ (সা.)-এর কাছে যাও এবং জিজ্ঞাসা কর, কেন তিনি কাঁদেন।
অতঃপর জিবরিল তাঁর কাছে আগমন করে কাঁন্নার কারণ জানতে চাইলেন।
তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁকে বললেন, আল্লাহ তাআলা তা অবগত আছেন।
অতঃপর আল্লাহ তাআলা জিবরিল আলাইহিস সালামকে বললেন, ‘যাও, মুহাম্মাদকে বল যে, আমি তার উপর এবং তার উম্মতের উপর সন্তুষ্ট আছি। আমি তার অকল্যাণ করব না।’ (মুসলিম)
আমি এসব কিছুই বুঝিনা. আমি এখন কোরআনের ভাষা বুঝার চেষ্টা করতেছি. কোরআন যা বলে আমাদের তাই মা না উচিত.
আমি মোনাজাতের পক্ষে নই কিন্তু সভাপতি সাহেব পক্ষপাত দুষ্ট। পক্ষের আলেমের মর্যাদা রেখে কথা বলতে পারেন নি। মসজিদে বসা উচিৎ হয়নি। ব্যক্তিগত রেশারেশি নিয়ে বাহাস নয় উম্মাহর কল্যাণ বড় করে দেখার মানুষিকতা অনেকেরি নেই এখানে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দিন। এক হবার তাওফিক দিন আল্লাহ
ইমাম সাহেব কিতাব দেন যে নামাজের পরে দোয়া নেই বা কোনো আমল করা জাবেনা
মানুষ যদি শেখার চেষ্টা করে, একদিন বিবাদ করলে কিয়ামত
সত্যি একদিন হবেই ইসলামের জয় ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ, আমি সবসময় সহীহ হাদীসের পক্ষে আছি।
এটা কি খুব জরুরি? না আল্লাহর জমিতে আল্লাহর দিনের কাজ জরুরি? যে কাজে কষ্ট নাই, ত্যাগ করতে হয়না,রক্ত জ্বরেনা সেই কাজ বেচে নেয় তারা যারা সুবিধা বাদ জিন্দাবাদ। আল্লাহতালা আমাদেরকে হক প্রতিষটা অন্যায় প্রতিরোদ করার তাওয়াফ দানকরুন।
ভয় পাই না বাজি সামনে আরো দিন আসতেছে প্রস্তুতি গ্রহণ করো
এক গ্রুপ সমাজে বিদআত প্রতিষ্ঠা করতে চায় আরেক গ্রুপ সমাজ থেকে বিদআত উচ্ছেদ করতে চায়।
বেদায়াতের সংজ্ঞা জানেন আপনি?
আলকোরআনের আলোকে বেদায়াত কাকে বলে? বুঝানতো দেখি!
যারা দুয়া বিরোধী, এরা সবাই তাগুতের পক্ষে কথা বলে , আপনি খুজে দেখেন।
মক্কা,মদিনা।দলিলনয়
কিতাব ছাড়া বাহাস করতে আইছে 🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣
একজন ইমামকে আমরা মনে করি সত্য বাদি মানুষ ইমাম সাহেবদের পিছনে যেমন নামাজ পড়ি তেমন ভাবে দোয়ায় বিশ্বাস করি
ফরজ সালাতের পরে সম্মোলিত মুনাজাত কথায় নাই,,,,,, আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমিন
Foroj namajer por ebong tahajjot namajer por ai 2 somoi sob chaite doya besi kobol hoi ok era seta janai e na
বিশ্বের অন্যতম একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এটা।
শাইখ আব্দুল কাদের র: কে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা সুস্থতার সাথে নেক হায়াত দান করুন।
উনিতো বিদাত কি সেটাই জানে না, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা।
১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি...
আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই।
কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন ।
আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন।
আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না --
১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন।
২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন,
৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন।
আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি।
কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........।
আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
আসসালামু আলাইকুম আমি একটা জিনিস বুঝতে পারছি না সেটা হল কিতাব সবই এক যেমন সহি হাদিস সহি মুসলিম বুখারী শরীফ তারা সেই ক্ষেত্রে থেকে বের করতে পারছে না অন্য কিতাব কোথা থেকে আসবে তাহলে কিতাব যদি এক হয় তাহলে কিতাবের ভিতরে লেখা হবে
মুরুব্বীকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন আমিন
কোন মুরুব্বী ... একজন মুরুব্বী আছেন,... উনার আসল রুপ ২য় পর্বে দেখতে পারবেন।
বিদাত কি সেটাই জানে না এই লোকগুলি, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা।
১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি...
আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই।
কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন ।
আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন।
আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না --
১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন।
২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন,
৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন।
আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি।
কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........।
আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
সুন্নি এবং আহলে হাদিস কবে বসবেন এই ফেসবুকে লিখে দিবেন অপেক্ষায় রইলাম
আল্লাহ যে সঠিক আপনি তাকে মর্যাদাশীল করবেন এবং আমাদের সাধারণ মানুষ যেন আমরা বুঝতে পারি হেদায়েত দেন
সত্য সমাগত মিথ্যা বিতাড়িত মিথ্যা চিরদিন বিতাড়িত
দলিল ছাড়া কোন কথা গ্রহন যোগ্য নয়
তাই নাকি
মাওকূফ হাদীস : যে হাদীসের বর্ণনা- সূত্র ঊর্ধ্ব দিকে সাহাবী পর্যন্ত পৌঁছেছে , অর্থাৎ যে সনদ -সূত্রে কোন সাহাবীর কথা বা কাজ বা অনুমোদন বর্ণিত হয়েছে তাকে মাওকূফ হাদীস বলে। এর অপর নাম আসার।
-Hadithbd
আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক জ্ঞান ও বুঝ দান করুন-আমিন।
আল্লাহ সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন আমিন।
দ্বিতীয় পর্ব কোথায় ?
এ সকল অনুস্ঠানে আইন শৃংখলা রক্ষার জন্য পুলিশ ও ম্যাজিস্টেসী ক্ষমতা যুক্ত ব্যক্তির উপস্থিত থাকা উচিৎ ।
নামাজ শেষে সম্মিলিত ভাবে মোনাজাত করার কোনো হাদিস নেই। আমি সৌদি আরব আছি।
কিরে সৌদেতে থাইকা কেমনে বুঝলি মোনাজাত হাদিসে নাই নাকি সব হাদিস পইড়া পালাইছচ পড়ে থাকলে একটা হাদিস পাটা
আপনার চোখ অন্দ তাই দেখেন না আর সৌদিআরব কোনো দলিল না দলিল হলো কুরআান হাদিসে গাজাটির মতো কথা বলবেন না
সবাই মুফতি মোহাদ্দেস, কি বলতে কি বলি! তাই শুধু এটুকু বলবো বাহাস কোনো সমাধান নয়! সবাই আল্লাহর জন্য দ্বীনের দাওয়াত দিবে, বাড়াবাড়ির কোনো সুযোগ নেই! আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন এবং দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জন করে তা আমল করার তৌফিক দান করুন! আমীন!
Jahangir Bhai baribari dayat dibar suguk nai ata kothay peye?nobi kar bari giye dayat diye6ilo gal apoman mar kheye6ilo aktu mone koren to ?nobi jir chacha 6ilo?mujhe ja ase tai kno bolen ?😡
কিতাবে কোন কিছুই আমি বাদ দেই নাই- সুরাঃ ০৬- আয়াতঃ ৩৮
ভাই সূরার নাম টা কি
Faul
@@fixs1894 ভাই- মানুষ গাধা থাকলে এত গাধা থাকে তা আগে যানতাম না- সুরা নং আয়াত নং দেওয়ার পরেও গাধায় বুঝে না- বড় ভাই সুরার নাম- আল আনআম- মক্কায় নাঝিল
কুরআন হচ্ছে এক মাত্র হাদিস- উহারা আল্লাহর হাদিসের পরিবর্তে আর কোন হাদিসে বিশ্বাসক রিবে- { আল কুরআন- সুরাঃ৭৭- আয়াতঃ ৫০
@@fixs1894 আকাশে ও পৃথিবীতে এমন কিছু গোপন রহস্য বাদ নাই যাহা সুস্পষ্ট কিতাবে নাই। সুরাঃ ২৭- আয়াতঃ ৭৫
পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের হুঁশ নেই।
হে ইনছান যাহা তোমাদের জাহান্নামের কারণ নাহয় তাহা নিয়ে ইসলাম ধর্ম পালন কারীদের মধ্যে ফেসাদ সৃষ্টি করিও না
وعن سلمان رضي الله عنه أن النبي صلى الله عليه وسلم قال: "إن ربكم حيي كريم يستحيي من عبده إذا رفع يديه إليه أن يردهما صفرًا" رواه أبو داود والترمذي وحسنه، وجود إسناده الحافظ.
وعَن سلمَان رضي الله عنه قَالَ: قَالَ رَسُول الله صلى الله عَلَيْهِ وَسلم: "مَا رفع قوم أكفهم الى الله عز وَجل يسألونه شَيْء الا كَانَ حَقًا على الله أَن يضع فِي أَيْديهم الَّذِي يسألونه" رِجَاله رجال الصَّحِيح
رفع الصوت بالذكر دبر الصلوات المكتوبات سنة قولية وفعلية:
فعن سيدنا عبد الله بن عباس رضي الله عنهما أن رفع الصوت بالذكر حين ينصرف الناس من المكتوبة كان على عهد النبي صلى الله عليه وسلم. أخرجه البخاري ومسلم.
وقال ابن عباس رضي الله عنهما: "كنت أعلم إذا انصرفوا بذلك إذا سمعته" أخرجه مسلم
وعنه رضي الله عنه: كنت أعرف انقضاء النبي صلى الله عليه وسلم بالتكبير. أخرجه البخاري في صحيحه.
وعن سيدنا ثوبان رضي الله عنه قال: (كان النبي صلى الله عليه وسلم إذا سلم استغفر ثلاثا؛ قال: أستغفر الله، أستغفر الله، أستغفر الله، ثم قال: اللهم أنت السلام ومنك السلام، تباركت يا ذا الجلال والإكرام" أخرجه مسلم في صحيحه
ولولا أن النبي صلى الله عليه وسلم كان يرفع به صوته لما سمعه سيدنا ثوبان رضي الله عنه.
وكتب المغيرة، إلى معاوية بن أبي سفيان: أن رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يقول في دبر كل صلاة إذا سلم: «لا إله إلا الله وحده لا شريك له، له الملك، وله الحمد، وهو على كل شيء قدير، اللهم لا مانع لما أعطيت، ولا معطي لما منعت، ولا ينفع ذا الجد منك الجد» أخرجه البخاري ومسلم
ولولا أن النبي صلى الله عليه وسلم كان يرفع به صوته لما سمعه سيدنا المغيرة رضي الله عنه.
والدعاء ذكر لله تعالى بلا شك، بدليل قوله صلى الله عليه وسلم: "اللهم أنت السلام ومنك السلام"، وقوله صلى الله عليه وسلم: "اللهم لا مانع لما أعطيت، ولا معطي لما منعت"، وقوله صلى الله عليه وسلم: "اللهم" دعاء، أي "يا الله" كما قال أهل اللغة.
صلاح البروف في 1:17
মাসাআল্লাহ,
মূল কিতাব থেকে আলোচনা হলে আশা করছি ভুল ধারণা কেটে যাবে । আর যারা সঠিক টা জানার পরও মানবে না তাদের কে কিতাব দিয়ে ঢেকে রাখলেও মানবে না।
রাইট
দোয়া কে যে বেদাত বলবে সে আমার সন্তান
সম্মোলিত মোনাজাত নিয়ে: প্ৰশ্ন:নামাজেৰ পৰ হাত তুলে মোনাজাত কি জায়েজ? | Namazer por hath tule duwa | @rosetvonlineofficial #waz ruclips.net/video/pvw6h_yuxJM/видео.html
কুরআন থেকে প্রমান :
ফরজ নামাজের পর হাত তুলে সম্মিলিত মুনাজাত করা যাবে? | Dr. Anayetullah Abbasi | Abbasi Tv
ruclips.net/video/r6Yz7Z0PUm4/видео.html
আল্লাহ তুমি এই বেদাতিদের হেদায়েত দান করুন আমীন
ব'
কিতাব এক ❤নিজের কিতাব বলে কিচূ ❤ নায়❤ মনগরা কতা ❤আমরা ❤শূনতে চায় না❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
হে আল্লাহ পৃথিবীর সকল মুসলমানদের উপরে আপনার রহমত নাজিল করুন।এবং সকল মুসলমানদের এক হওয়ার তাওপিক দান করুন।আমিন।
সভাপতি বললেন এখানে দুটি পক্ষ উপস্থিত। আমার বুঝে সভাপতি একটি পক্ষের লোক তিনি কোন পক্ষের তা নিশ্চয়ই পরিস্কার। আল্লাহতালা আমাদেরকে নিষ্ঠার সাথে দ্বীনের দ্বায়ী হওয়ার তওফিক দান করুন। মানুষকে কিভাবে নামাজি বানানো যায় সেই কাজ দুই পক্ষ মিলে করলে অসংখ্য মানুষ জাহান্নাম থেকে বেচে যাবে।
এ বিদাতি এখানে দলিল চলবে দলিল দিন
সঠিক বুঝ না মানলে হাজার নামাজ পড়ে কি হবে আপনার,
@@RubelAhmed-zu6rj ohabi tui doliler ki by his?
ফরয নামাজের পর মোনাজাত ১০০% জায়েজ। প্রমাণ পাওয়ার জন্য একটি বার ডঃ মুহাম্মদ আশরাফ আলিমুল্লহ সিদ্দিকী সাহেবের একটি ওয়াজ শোনার অনুরোধ রইল
দলিল দেন কে কি বললো সেটা চলবে না
ওয়াজ দলিল না দলিল কোরআন হাদিস
রানা কারও ওয়াজ চলবেনা দলিল চলবে দলিল
আবারো অমোক হুজুর তোমোক হুজুর ভাই দলিল কোন মানুষ হুজুর না , দলিল হল কিতাব ।
রানা ভাইয়ের মাথা ঠিক নেই
তাই একথা বলছে
কোনো কিতাবে সম্মেলিত মোনাজাত আছে সেটা প্রমাণ করতে কেউ পারেনাই
সত্যের জয় চিরদিন হয়