Tarabi Namaj Koto Rakat 💗❤️ sohi ul bukhari 😮 Vol-1 Book of salaah 472 No Hadis Nobi ji bolacha Jato Kushi namaj poro Sohi ul bukhari ❤ book of tahajjud ❤ 1147 no Hadis Ma Ayesha bolacha ❤ Nobi ji 8 ❤ 3 ❤ 11 Porto kintu sudu romjan masa noi ⭐ Sara bochor porto ❤ aila Hadis bhai sudo romjan masa poro Kano bhai ❤ Musanaf inb shaibah ❤ vol- 2 page no 165-166 Sahabi ra tarabi porto 20 rakat ❤ r Ha Nobi jir juge Tarabi bola hoto Na bola hoto❤ kiyamul Lal ❤
শেখের কাছে একটা পশ্নুু। আমি রিয়াদে থাকি এখন আমি রমজানে ওমার করতে জাইলে মনেয় করেন ৩দিন লাগবে আসা জাওয়া। এখন আমি কি ৩টায় রোজা বাংতে হইবে। আর আমি জদি কস্টু করে রোজা গোলা থাকতে ছাই। থাকা জাইবো কি। কমেন্ট করে জানাইবেন
ইবনে ইয়াযিদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, أَمَرَ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ أُبَيْ بْنِ كَعَبٍ وَتَمِيْمَا الدَّارِيِّ أَن يَّقُوْمَ لِلنَّاسِ بِإحْدى عَشَرَةَ رَكْعَةٍ ‘উমার ইবনু খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু (তার দুই সঙ্গী সাহাবী) উবাই ইবনে কাব তামীম আদদারীকে এ মর্মে নির্দেশ দিলেন যে, তারা যেন লোকদেরকে নিয়ে (রমযানের রাতে) ১১ রাকআত কিয়ামুল্লাইল (অর্থাৎ তারাবীহর সালাত) আদায় করে। (মুয়াত্তা মালেক : ১/১১৫) আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস বলেছেন যে, كَانَتْ صَلاَةُ النَّبِيِّ -صلى الله عليه وسلم- ثَلاَثَ عَشَرَةَ رَكْعَةً يَعْنِيْ مِنَ اللَّيْلِ ‘‘নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র রাতের সালাত ছিল ১৩ রাক‘আত।’’ (বুখারী : ১১৩৮; মুসলিম : ৭৬৪) হযরত জাবির রা. বলেন, صلى بنا رسول الله صلى الله صلى الله عليه وسلم في ليلة رمضان ثمان ركعات والوتر فلما كان من القابلة اجتمعنا في المسجد ورجونا أن يخرج إلينا فلم نزل فيه حتى أصبحنا إلى آخر الحديث অর্থাৎ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে নিয়ে রমযানে আট রাকাত ও বেতের পড়লেন। পরের রাতে আমরা মসজিদে সমবেত হলাম এবং আশা করলাম তিনি বেরিয়ে আমাদের কাছে আসবেন। কিন্তু সকাল পর্যন্ত আমরা মসজিদে (অপেক্ষা করতেই) থাকলাম। (অর্থাৎ তিনি আর বের হননি)। 01আবূ ইয়ালায় বর্ণিত হযরত জাবির রা. এর হাদীস: জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ রা. বলেন, جاء أبي بن كعب إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم فقال يا رسول الله إن كان مني الليلة شيئ يعني في رمضان قال: وماذا يا أبي؟ قال نسوة في داري قلن إنا لا نقرأ القرآن فنصلي بصلاتك قال : فصليت بهن ثمان ركعات ثم أوترت উবাই ইবনে কাব রা. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট এসে বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! গত রাতে : তার উদ্দেশ্য হলো রমযানে- আমার থেকে একটি ব্যাপার ঘটে গেছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, উবাই! সেটা কি? তিনি বললেন,আমার ঘরের নারীরা বললো যে, আমরা তো কুরআন পড়তে পারিনা (অর্থাৎআমাদের কুরআন মুখস্থ নেই)। তাই আমরাও তোমার পেছনে নামায পড়বো। আমি তাদের নিয়ে আট রাকাত পড়লাম। এবং পরে বেতেরও পড়লাম।
Salam, after death people’s soul comes out in this world, as examples after death 40 days they are coming out in this world. Ramadan times they come out- -- is it true Or Which day or time the death people’s soul come out in this world. Please let me know Thanks
@@GoWitHRaNa ভাই এই লা মাজহাবি শয়তান দের থাকে সঠিক উত্তর পাবেন না। এরা তারাবির সংখ্যা নিয়ে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করছে। রমজান যেহেতু ইবাদতের মাস এই মাসে বেশি ইবাদত করাটাই যুক্তিযুক্ত।২০ রাকাত তারাবি যেহেতু বেদাত নয় সেহেতু ২০রাকাত তারবি পড়বো। লা মাজহাবিদের কথা না শুনাই ভালো।
Video Maker k bolchi...ei 13/11 rakat Tarabi 2 rakat kore e porte hobe to?? R Bitir namaj 1 rakat na pore jodi 3 rakat pora hoy tahole eta thik hobe ki??? Hadish er dolil diye, 1 rakat Tarabi kamon vabe porte hoy etar upor 1ta video banale valo hoto... Plz reply.. Zazakallah khayer...
01 এর সনদে ঈসা ইবনে জারিয়া আছেন, তিনি যয়ীফ । তার হাদীস দলীলযোগ্য নয়। তার সম্পর্কে মুহাদ্দীসগনের অভিব্যক্তি নিম্নরূপ - ১. ইবনে মাঈন র. বলেন- তার হাদিস মজবুত নয়। ২. আবূ দাউদ র. বলেন- তিনি আপত্তিকর হাদীস বর্ননাকারী। ৩. ইমাম নাসায়ী র. বলেন- তার হাদীস বর্জনযোগ্য। ৪. ইবনে আদী বলেন- তার হাদীস সঠিক নয়। ৫. সাজী র. , উকাইলী র. ও ইবনে জাওযী র.ও তাকে যয়ীফ বলেছেন।(দ্র. তাহযীব ও মীযানুল ইতিদাল). আবূ যুরআ র. বলেছেন, لا بأس به অর্থাৎ তার মধ্যে কোন অসুবিধা নেই। হায়ছামী ও আলবানী সাহেব হাসান বুঝা গেল এ বর্ননা জয়িফ কিন্তু মুয়াত্তা মালেক তো সহীহ যেখানে সু স্পষ্ট বর্ণনা আছে যে ওমর রাঃ ২০ রাকাত নয় ১১ রাকাত কিয়ামুল্লাইল এর নির্দেশ দিয়েছিলেন।যেটা সহীহ সনদে বর্ণিত হয়েছে।যার রাবীর ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। তা হলে ২০ রাকাত কীভাবে উম্মাহর ইজমা হল। নিজের মত করে সহীহ বানাতে আর কত মিথ্যাচার করবেন। হযরত উমার(রাঃ)এর সময়ে সাহাবাদের মধ্যে ২০ রাকাতের ইজমার প্রচার।২০ রাক‘আত তারাবীহর উপরে ওমরেরযামানায় ছাহাবীগণের মধ্যে ‘ইজমা’ বা ঐক্যমত হয়েছে বলে যে দাবী করা হয়, তাএকেবারেই ভিত্তিহীন ও বাতিল কথা মাত্র।
আসসালামু আলাইকুম, আমার একটা প্রশ্ন আছে তারাবি নামাজে ৪ রাকাত পরে বসার অবস্তায় একটা দোয়া ও মোনাজাত আছে, দোয়া টি হল, সুবহানা যিল মুলকি ওয়াল মালিকূতি, অল্প লিখে চি আর তারাবীহ নামাযের মুনাজাত হল,আল্লাহুম্মা ইন্না নাসয়ালুকাল জান্নাতা ওয়া নাউ যুবিকা মিনান্নারি,ইয়া খালিকাল জান্নাতি ওয়ান্নারি। অল্প লিখে চি এগুলো কী সহি হাদিসে আছে, পড়তে হবে কী, দয়া করে উত্তর দিবেন, আল্লাহ হাফিজ,
ইমাম গানের মতবিরোধের ক্ষেত্রে মুকাল্লিদের করনিয় উসুল নুরুল আনোয়ার ৩১৪ পৃষ্ঠা যেখানে ওলামাদের মধ্যে অনুসরণের প্রশ্ন দেখা দেয়।কেহ কওল অনুসরণ করেন কেহ বিরত থাকেন। যদি উহা প্রমানিত হয় যে অন্য সাহাবীও সে কওল সম্পর্কে অবগত ছিলেন তাহলে উহা দুই অবস্থা হতে মুক্ত নহে। ১।অবগত হবার পর উক্ত কওলটি স্বিকৃতি প্রদান পুরবক নিশ্চুপ থাকিয়াছেন। ২।উহার বিপরীত মত প্রদান করিয়াছেন যদি নিশ্চুপ থাকিয়া থাকেন তাহলে উহা ইজমা বলিয়া গণ্য হইবে।উহা অনুসরণ করা ওয়াজিব হইবে। ৩।আর যদি বিপরীত মত প্রকাশ করেন তাহলে উহা মুজাহিদের মধ্যে কার বিরোধের হুকুম হইবে। অর্থাৎ মুকাল্লিদের জন্য এই হূকুম হইবে যে এই হূকুম ২ টির মধ্যে যেটির ইচ্ছা আমল করিতে পারিবে। কিন্তু তাহার এ অধীকার নাই যে সে নিজ হতে একটি তৃতীয় মত উদ্ভাবন করেছেন করিয়া বসিবে। কেননা ২ টি অভিমতের মধ্যে সাহাবাদের মতবিরোধ সীমাবদ্ধ উনাকে ইজমায়ে মুরাক্কাব হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাহার হুকুম এই যে এই ২ টি অভিমত ব্যাতিত তৃতীয় কোন মত পথ গ্রহন করা বাতিল। এখানে প্রমানিত হল যে মতবিরোধ এর ক্ষেত্রে মুকাল্লিদের নিজ ইচ্ছে অনুযায়ী যে কোন ইজতিহাদ এর উপর আমল করতে পারবে। শর্ত একটাই যে সে নিজ হাতে তৃতীয় কোন মাযহাব আনতে পারবে না। মুহকাম শব্দঃ এমন বাক্য যে বাক্যের অর্থ সম্পর্কে জ্ঞাত ব্যাক্তি শুধু একটি অর্থ বুঝতে পারে। এখানে বুঝার দ্বারা সে কালের আরবদের বুঝ উদ্দেশ্যে। বর্তমান যুগের আলেমদের বুঝ উদ্দেশ্যে নয়।কারন অযথা তাত্ত্বিক পর্যবেক্ষণ অনেক সময় মুহকামকে মুতাশাবিহাত এ পরিনত করে এবং জ্ঞাত বিষয় কে অজ্ঞাত করে দেয়। মুতাশাবিহাতঃ বলা হয় এমন শব্দকে যা দ্বিমুখী অর্থ এর সম্ভাবনা আর মুতাশাবিহাতের একটি অর্থ একজন মুজতাহিদ গ্রহন করল অপর মুজতাহিদ অন্য অর্থ গ্রহন করল।নিয়ম অনুযায়ী মুকাল্লিদ তার ইচ্ছা অনুযায়ী যে কোন ইজতেহাদের উপর আমল করতে পারবে। প্রমানিত হলঃ ইজতেহাদের উপর আমল মুকাল্লিদ তার ইচ্ছা অনুযায়ী যে কোন ইজতেহাদের উপর আমল করতে পারবে।এখন কারো এ কথা বলার অধিকার নেই যে কেন তুমি তোমার ইচ্ছা অনুযায়ী আমল কর। কেননা ফকীহগন এ উসুল আবিস্কার করেন নি যে একজন নির্দিষ্ট মুজতাহিদের হুকুম মানতেই হবে। এ কারনে ৪ ইমাম ৪ জন মুজতাহিদ বিভিন্ন মতামত এর মধ্যে মুকাল্লিদ নিজ ইচ্ছে অনুযায়ী যে কোন মুজতাহিদ এর অনুসরন করতে পারবে। এককভাবে একজনের নয় ।
মা আয়েশা রাঃ বলেছেন সারা বছর ১১ রাকাত পড়তেন।তা হলে ১১ মাস কি তারাবী পরতেন ১১ রাকাত?? আপনি ৮ রাকাত কে যায়জ করতে সিমিলার হাদিস বললেন।২০ রাকাতের হাদিসগুলি বললেন না।এতে করে আপনার হীনমন্নতার পরিচয় দিলেন কি???
01আবূ ইয়ালায় বর্ণিত হযরত জাবির রা. এর হাদীস: জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ রা. বলেন, جاء أبي بن كعب إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم فقال يا رسول الله إن كان مني الليلة شيئ يعني في رمضان قال: وماذا يا أبي؟ قال نسوة في داري قلن إنا لا نقرأ القرآن فنصلي بصلاتك قال : فصليت بهن ثمان ركعات ثم أوترت উবাই ইবনে কাব রা. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট এসে বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! গত রাতে : তার উদ্দেশ্য হলো রমযানে- আমার থেকে একটি ব্যাপার ঘটে গেছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, উবাই! সেটা কি? তিনি বললেন,আমার ঘরের নারীরা বললো যে, আমরা তো কুরআন পড়তে পারিনা (অর্থাৎআমাদের কুরআন মুখস্থ নেই)। তাই আমরাও তোমার পেছনে নামায পড়বো। আমি তাদের নিয়ে আট রাকাত পড়লাম। এবং পরে বেতেরও পড়লাম। 01 এর সনদে ঈসা ইবনে জারিয়া আছেন, তিনি যয়ীফ । তার হাদীস দলীলযোগ্য নয়। তার সম্পর্কে মুহাদ্দীসগনের অভিব্যক্তি নিম্নরূপ - ১. ইবনে মাঈন র. বলেন- তার হাদিস মজবুত নয়। ২. আবূ দাউদ র. বলেন- তিনি আপত্তিকর হাদীস বর্ননাকারী। ৩. ইমাম নাসায়ী র. বলেন- তার হাদীস বর্জনযোগ্য। ৪. ইবনে আদী বলেন- তার হাদীস সঠিক নয়। ৫. সাজী র. , উকাইলী র. ও ইবনে জাওযী র.ও তাকে যয়ীফ বলেছেন।(দ্র. তাহযীব ও মীযানুল ইতিদাল
Vai sobai aktu eder dhandabaji somporke chokh khulun.. 1400 bosor aager lokera kisui bujlona r Ami ato sotabdi pore ese khub Nobir asek hoe gelam..aita ki emon noy je Amar Babar akhlaq Amol Kemon Ami janbona but Amar 10 purus por projonmo janbe ?
@@hussainarobi6534 Vai Iman nie morte na parle Ami gadhar thekeo odhom..kintu ai linkta dekhen.. ruclips.net/video/1CGmTvsO-94/видео.html akhane se bolce je tarabih sunnate muaqqada..r Hadise bolsen Nobi Sara bosor akoi amol korten..Tobe amader upor Sara bosor esar por 10 raqat Porte Hobe noile sunnate muaqqada longhito Hobe.. R 1400 bosorer lokera sobai Nobir sunnoter birodhi kaj korlen ai ki kono sustho mostrisker chinta? Akhane Madani saheb bolecen je romjan mase mohilara mosjide jeten ,,keno romjan mase jabe Jodi Sara bosorer Amol Hoy..
Ramzan e are onno mash e judee 11 rakat ohi tubay tarabi namaz kem-nee hoilow, 12 mash shoman taoilay Ramzan e kunu extra namaz nai na key? 12 mash shoman tarabi kun mash r porbo
Allah manuser buj Kobe asbe kivabe asbe ? Me me korar ki holo? Gojamiler akta sima thaka chai..ai bole Ayesha ra: ghorer lok tai besi Jane abar bole hujrar Sathe lagono tai besi Jane (mane Ayesha ra: uki die dekhten) abar bole mohilara romadane mosjide jeten( mane Ayesha ra: o jeten tai dekhten..konta thik? 1) Hadise sposto sowal je rater namaj..r Sara bosorer Amol 11 raqat..Tobe tarabih ki jinis? 2) 10 Jon hanafi alem to tarabih nie motoved koresen tai na ? Naki tahajjut nie? 3) Hadis onujayi tarabih r tahajjut ak Tobe keno Manus lomba surar mosjid talas korbe? Rosul sa: ki romadan mase oi 11 raqat mosjide porrten r Sara bosor ghore porten?
Ayesha ra: er hadis holo Sara bosorer rater Amol akoi ..r akhaner alochonar bisoy tarabih nie tar mane rosul sa: Sara bosor tarabih porten? Oneke eder fetna na bujei jazakallah masaallah bolcen.
![I.N "HALLUCINATION" | [Stray Kids : SKZ-PLAYER]](http://i.ytimg.com/vi/n5B5q1Hwt_U/mqdefault.jpg)
SubahanAllah subahanAllah subahanAllah. InshaAllah aj theke oi kothin Namaz porte chesta korbo
জাযাকাল্লাহ খায়রান সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ্ আলহামদুলিল্লাহ্ আলহামদুলিল্লাহ্ আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার আল্লাহ্ সুবহানাহু তাআলা যেনো আমাকে আপনাকে সহ অন্যান্য প্রতি টা মুসলিম উম্মাহর সঠিক বুঝতে তৌফিক দান করুন এবং নেক আমল করার তৌফিক দান করুন
মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহু খাইরান সম্মানিত প্রিয় শাইখ
*_আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে বেশি বেশি আমল করার তৌফিক দান করুন, আমিন।_*
যাজাকোমুল্লাহু খাঈর ।প্রিয় শায়েক ।
Jajakallah khair allahumma ameen
জাজাকাল্লাহ খাইরান
সুন্দর বলেছেন।সহমত
মাশাআল্লাহ
Alhamdulillah
AMIN
Jajakallah sekh
ঠিক বলেছেন আপনি
11nahola13 raket uttom
Subhanallah🤲🤲🤲
কানযুল উম্মাহ- ৮/২৬৪}। ইমাম বায়হাকী, আল্লামা বাজী, কাশতাল্লানী, ইবনে কুদামা, ইবনে হাজার মক্কী, তাহতাবী, ইবনে হুমাম, বাহরুর রায়েক প্রণেতা (রাঃ) প্রমুখগণ এ ব্যাপারে একমত হয়ে বলেনঃ হযরত ওমর ফারুক (রাঃ) এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহের উপরই সকলের সিদ্ধান্ত স্থির হয়। এবং এভাবেই চলতে থাকে।
ইবনে আব্বাস(রাঃ) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ(সঃ) রমাযান মাসে (জামায়াত ছাড়া) ২০ রাকাত তারবী পড়তেন।তারপর বিতর পড়তেন’।
এটা জাল হাদিস। হাদীসটি বর্নিত হয়েছে, ইবনে আবি শায়বা ‘মুসান্নাফ’ ২/৯০/২। আবদ বিন হামিদ মুনাতাখাব মিনাল মুসনাদ, তাবারানী ‘মু’জামুল কাবীর’ ৩/১৪৮/২ ও আওসাত ইবনে আলী ‘কামেল’ ১/২৩, খতীব “মুওয়াজ্জেহ” গ্রন্থ ১/২১৯, বাইহাকী ও অন্যান্যরা । এদের প্রত্যেকেই আবী শায়বার সনদে এটা বর্ননা করেছেন।
ক) ইমাম তাবারানী বলেন, ইবনে আব্বাস(রাঃ) হতে এই সনদ ব্যাতীত অন্য সনদে এটি বর্নিত হয়নি।
Assalamu alaikum. Very good quality
যাজাকাল্লাহ
Mashallah
Tarabi Namaj Koto Rakat 💗❤️
sohi ul bukhari 😮
Vol-1 Book of salaah 472 No Hadis
Nobi ji bolacha Jato Kushi namaj poro
Sohi ul bukhari ❤ book of tahajjud ❤
1147 no Hadis Ma Ayesha bolacha ❤
Nobi ji 8 ❤ 3 ❤ 11 Porto kintu sudu romjan masa noi ⭐ Sara bochor porto ❤ aila Hadis bhai sudo romjan masa poro Kano bhai ❤
Musanaf inb shaibah ❤ vol- 2 page no 165-166 Sahabi ra tarabi porto 20 rakat ❤ r Ha Nobi jir juge Tarabi bola hoto Na bola hoto❤ kiyamul Lal ❤
29/8/2020
তারাবি নামাজ সুন্নতে ওমর।
@ Habib Chowdhury how to send questions to you?
তারাবির নামাজ 20 রাকাত না 11 রাখার সঠিক কেউ চাইলে বেশি পড়তে পারে সেটা অন্য ব্যাপার কিন্তু 11 রাকাত টাই সঠিক
তারাবির নামাজ ২০ রাকাত
Achha poro bt solo solo
Love u
২০ রাকাত তারাবি নামাজ কি সুন্নত পড়বো নাকি নফল পড়ে।।কেউ একটু জানাবেন।।। দয়া করে😣😔
সুন্নাত
যেটা সুন্নত সেটাই নফল
Mahbub Hasan Vai kake jiggas korlen ?
এ বর্ণনাকে সহীহ বলেছেন।
.
৫.
ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻛﻌﺐ ﺍﻟﻘﺮﻇﻰ ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻳﺼﻠﻮﻥ ﻓﻰ ﺯﻣﺎﻥ ﻋﻤﺮ ﺑﻦ ﺍﻟﺨﻄﺎﺏ ﻓﻰ ﺭﻣﻀﺎﻥ ﻋﺸﺮﻳﻦ ﺭﻛﻌﺔ ﻭﻳﻮﺗﺮﻭﻥ ﺑﺜﻼﺙ
মুহাম্মদ বিন কাব কুরজী বলেনঃ ওমর ফারুক (রাঃ)র শাসনামলে লোকেরা রমজান মাসে বিশ রাকাত তারাবীহ ও তিন রাকাত বিতির পড়তো।
৬.
ﻋﻦ ﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﺭﻭﻣﺎﻥ ، ﺃﻧﻪ ﻗﺎﻝ : « ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻳﻘﻮﻣﻮﻥ ﻓﻲ ﺯﻣﺎﻥ ﻋﻤﺮ ﺑﻦ ﺍﻟﺨﻄﺎﺏ ﻓﻲ ﺭﻣﻀﺎﻥ ﺑﺜﻼﺙ ﻭﻋﺸﺮﻳﻦ ﺭﻛﻌﺔ »
হযরত ইয়াজিদ বিন রূমান বলেনঃ লোকেরা হযরত ওমর (রাঃ)র শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহ এবং তিন রাকাত বিতির রমজান মাসে আদায় করতো।
{মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-১৪৪৩, মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-৩৮০, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯৪}
৭.
ﻋﻦ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﺍﻥ ﻋﻤﺮ ﺑﻦ ﺍﻟﺨﻄﺎﺏ ﺟﻤﻊ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻋﻠﻰ ﺍﺑﻰ ﺑﻦ ﻛﻌﺐ ﻓﻜﺎﻥ ﻳﺼﻠﻰ ﺑﻬﻢ ﻋﺸﺮﻳﻦ ﺭﻛﻌﺔ
হযরত হাসান (রাঃ) থেকে বর্ণিত, হযরত ওমর (রাঃ) লোকদেরকে হযরত উবায় বিন কাব (রাঃ)র কাছে একত্র করে দিলেন। আর তিনি লোকদের বিশ রাকাত তারাবীহ পড়াতেন।
{সুনানে আবু দাউদ-১/২০২, সিয়ারু আলামিন নুবালা-১/৪০০}
৮.
ﻋﻦ ﺍﺑﻰ ﺑﻦ ﻛﻌﺐ ﺍﻥ ﻋﻤﺮ ﺑﻦ ﺍﻟﺨﻄﺎﺏ ﺍﻣﺮﻩ ﺍﻥ ﻳﺼﻠﻰ ﺑﺎﻟﻴﻞ ﻓﻰ ﺭﻣﻀﺎﻥ ﻓﺼﻠﻰ ﺑﻬﻢ ﻋﺸﺮﻳﻦ ﺭﻛﻌﺔ
হযরত উবায় বিন কাব (রাঃ) বলেনঃ হযরত ওমর (রাঃ) আমাকে এই মর্মে আদেশ দিলেন যে, আমি যেন লোকদেরকে তারাবীহ পড়াই। তখন বিশ রাকাত পড়া হতো।
শেখের কাছে একটা পশ্নুু। আমি রিয়াদে থাকি এখন আমি রমজানে ওমার করতে জাইলে মনেয় করেন ৩দিন লাগবে আসা জাওয়া। এখন আমি কি ৩টায় রোজা বাংতে হইবে। আর আমি জদি কস্টু করে রোজা গোলা থাকতে ছাই। থাকা জাইবো কি। কমেন্ট করে জানাইবেন
ভাই ওমরা করা নফল ইবাদাত। আর রোজা হচ্ছে ফরজ। এখন আপনি রোজা রেখে ওমরা করবেন। রোজা ভেঙে ওমরা করতে হলে রোজাকে প্রাধান্য দিতে হবে।
আমি কি প্রশ্ন করতে পারবো...?
ইবনে ইয়াযিদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন,
أَمَرَ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ أُبَيْ بْنِ كَعَبٍ وَتَمِيْمَا الدَّارِيِّ أَن يَّقُوْمَ لِلنَّاسِ بِإحْدى عَشَرَةَ رَكْعَةٍ
‘উমার ইবনু খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু (তার দুই সঙ্গী সাহাবী) উবাই ইবনে কাব তামীম আদদারীকে এ মর্মে নির্দেশ দিলেন যে, তারা যেন লোকদেরকে নিয়ে (রমযানের রাতে) ১১ রাকআত কিয়ামুল্লাইল (অর্থাৎ তারাবীহর সালাত) আদায় করে। (মুয়াত্তা মালেক : ১/১১৫)
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস বলেছেন যে,
كَانَتْ صَلاَةُ النَّبِيِّ -صلى الله عليه وسلم- ثَلاَثَ عَشَرَةَ رَكْعَةً يَعْنِيْ مِنَ اللَّيْلِ
‘‘নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র রাতের সালাত ছিল ১৩ রাক‘আত।’’ (বুখারী : ১১৩৮; মুসলিম : ৭৬৪)
হযরত জাবির রা. বলেন,
صلى بنا رسول الله صلى الله صلى الله عليه وسلم في ليلة رمضان ثمان ركعات والوتر فلما كان من القابلة اجتمعنا في المسجد ورجونا أن يخرج إلينا فلم نزل فيه حتى أصبحنا إلى آخر الحديث
অর্থাৎ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে নিয়ে রমযানে আট রাকাত ও বেতের পড়লেন। পরের রাতে আমরা মসজিদে সমবেত হলাম এবং আশা করলাম তিনি বেরিয়ে আমাদের কাছে আসবেন। কিন্তু সকাল পর্যন্ত আমরা মসজিদে (অপেক্ষা করতেই) থাকলাম। (অর্থাৎ তিনি আর বের হননি)।
01আবূ ইয়ালায় বর্ণিত হযরত জাবির রা. এর হাদীস: জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ রা. বলেন,
جاء أبي بن كعب إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم فقال يا رسول الله إن كان مني الليلة شيئ يعني في رمضان قال: وماذا يا أبي؟ قال نسوة في داري قلن إنا لا نقرأ القرآن فنصلي بصلاتك قال : فصليت بهن ثمان ركعات ثم أوترت
উবাই ইবনে কাব রা. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট এসে বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! গত রাতে : তার উদ্দেশ্য হলো রমযানে- আমার থেকে একটি ব্যাপার ঘটে গেছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, উবাই! সেটা কি? তিনি বললেন,আমার ঘরের নারীরা বললো যে, আমরা তো কুরআন পড়তে পারিনা (অর্থাৎআমাদের কুরআন মুখস্থ নেই)। তাই আমরাও তোমার পেছনে নামায পড়বো। আমি তাদের নিয়ে আট রাকাত পড়লাম। এবং পরে বেতেরও পড়লাম।
মাশাআল্লাহ আপনি ভালো ইসলাম বুঝতে পারেন আপনার আলোচনা শুনে সত্য জানতে পারলাম।
Tarabir namaje 4 rakate j Duwa r munajate j bisesh Duwa porar procholon ache, ta ki shothik?
আচ্ছালামু আলাইকুম আপনি ঠিকি ভলছেন
মানে দুই রাকাআত করে ১০ রাকাত আর এক রাকাআত বিতর সালাত/
Koi salame 8 rakat tarabi porbo?2/4
4
জী শায়েখ মতিউর বহমান,
শায়েখ আব্দুললা বিন বাজ কিন্তু আপনার চেয়ে জ্ঞানী
বিন বাজ এর বক্তব্য কি এ বিষয়ে?
Salam, after death people’s soul comes out in this world, as examples after death 40 days they are coming out in this world. Ramadan times they come out- -- is it true
Or
Which day or time the death people’s soul come out in this world.
Please let me know
Thanks
আমি বলছি সাইখ 4রাকাত করে তারবি পড়া কি চলবে
বুখারি শরিফে যে হাদিস টা আছে অনেক আলেম বলে অই হাদিস টা নাকি তাহাজ্জুত নামাজ। এইটা একটু বিস্তারিত আলোচনা করলে অনেক উপকার হতো।
তাহাজ্জত ও তারাবি কি একই নামাজ চ্যানেল দেখুন বিস্তারিত জানতে পারবেন
ভাই, তাহলে রাসুল(সাঃ) রমজানে তাহাজ্জুত কখন পড়তেন?
@@GoWitHRaNa
ভাই এই লা মাজহাবি শয়তান দের থাকে সঠিক উত্তর পাবেন না। এরা তারাবির সংখ্যা নিয়ে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করছে।
রমজান যেহেতু ইবাদতের মাস এই মাসে বেশি ইবাদত করাটাই যুক্তিযুক্ত।২০ রাকাত তারাবি যেহেতু বেদাত নয় সেহেতু ২০রাকাত তারবি পড়বো।
লা মাজহাবিদের কথা না শুনাই ভালো।
Bin ahead @ভাই আপনাদের মতো বেবুঝ আর অন্ধ মাযহাবিদের জন্য বেশির মুসলমান আজ বেদাতে লিপ্ত।
@@MdAmin-fo5yi ঠিক
Assalamualaikum warahmatulaihi wbarakatu...Hujur Women's ra koy rakat tarabi namaj porbe plz bolben..r romjane tahajjud er namaj kokon porte hoy bolben...plz plz
মহিলাদের জন্য আলাদা নিয়ম নেই। একই।
Video Maker k bolchi...ei 13/11 rakat Tarabi 2 rakat kore e porte hobe to?? R Bitir namaj 1 rakat na pore jodi 3 rakat pora hoy tahole eta thik hobe ki??? Hadish er dolil diye, 1 rakat Tarabi kamon vabe porte hoy etar upor 1ta video banale valo hoto...
Plz reply..
Zazakallah khayer...
ruclips.net/video/zqZTAgkvVDY/видео.html
তারাবির নামাজের কী নিয়ত করতে হবে? নাকি আল্লাহু আকবর বলে দাড়িয়ে গেলে হবে? প্লিজ ভাই,,,,দয়া করে উত্তর টা দিবেন?
নিয়ত মনে মনে করতে হবে।
01 এর সনদে ঈসা ইবনে জারিয়া আছেন, তিনি যয়ীফ । তার হাদীস দলীলযোগ্য নয়। তার সম্পর্কে মুহাদ্দীসগনের অভিব্যক্তি নিম্নরূপ -
১. ইবনে মাঈন র. বলেন- তার হাদিস মজবুত নয়।
২. আবূ দাউদ র. বলেন- তিনি আপত্তিকর হাদীস বর্ননাকারী।
৩. ইমাম নাসায়ী র. বলেন- তার হাদীস বর্জনযোগ্য।
৪. ইবনে আদী বলেন- তার হাদীস সঠিক নয়।
৫. সাজী র. , উকাইলী র. ও ইবনে জাওযী র.ও তাকে যয়ীফ বলেছেন।(দ্র. তাহযীব ও মীযানুল ইতিদাল).
আবূ যুরআ র. বলেছেন, لا بأس به অর্থাৎ তার মধ্যে কোন অসুবিধা নেই। হায়ছামী ও আলবানী সাহেব হাসান
বুঝা গেল এ বর্ননা জয়িফ কিন্তু মুয়াত্তা মালেক তো সহীহ যেখানে সু স্পষ্ট বর্ণনা আছে যে ওমর রাঃ ২০ রাকাত নয় ১১ রাকাত কিয়ামুল্লাইল এর নির্দেশ দিয়েছিলেন।যেটা সহীহ সনদে বর্ণিত হয়েছে।যার রাবীর ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। তা হলে ২০ রাকাত কীভাবে উম্মাহর ইজমা হল। নিজের মত করে সহীহ বানাতে আর কত মিথ্যাচার করবেন। হযরত উমার(রাঃ)এর সময়ে সাহাবাদের মধ্যে ২০ রাকাতের ইজমার প্রচার।২০ রাক‘আত তারাবীহর উপরে ওমরেরযামানায় ছাহাবীগণের মধ্যে ‘ইজমা’ বা ঐক্যমত হয়েছে বলে যে দাবী করা হয়, তাএকেবারেই ভিত্তিহীন ও বাতিল কথা মাত্র।
আসসালামু আলাইকুম, আমার একটা প্রশ্ন আছে তারাবি নামাজে ৪ রাকাত পরে বসার অবস্তায় একটা দোয়া ও মোনাজাত আছে, দোয়া টি হল, সুবহানা যিল মুলকি ওয়াল মালিকূতি, অল্প লিখে চি আর তারাবীহ নামাযের মুনাজাত হল,আল্লাহুম্মা ইন্না নাসয়ালুকাল জান্নাতা ওয়া নাউ যুবিকা মিনান্নারি,ইয়া খালিকাল জান্নাতি ওয়ান্নারি। অল্প লিখে চি এগুলো কী সহি হাদিসে আছে, পড়তে হবে কী, দয়া করে উত্তর দিবেন, আল্লাহ হাফিজ,
Doa ta thik noi
Amon kono doa nei
উত্তর কি এখন দেওয়া হবে
তারাবি কি সুন্নতে মুয়াক্কাদা?
hm
নফল
Lathi-te vor dile Haat Badhto kivabe? Taar mane ki haat chere Salat pora-tao ki Sunnat?
ইমাম গানের মতবিরোধের ক্ষেত্রে মুকাল্লিদের করনিয় উসুল
নুরুল আনোয়ার ৩১৪ পৃষ্ঠা
যেখানে ওলামাদের মধ্যে অনুসরণের প্রশ্ন দেখা দেয়।কেহ কওল অনুসরণ করেন কেহ বিরত থাকেন। যদি উহা প্রমানিত হয় যে অন্য সাহাবীও সে কওল সম্পর্কে অবগত ছিলেন তাহলে উহা দুই অবস্থা হতে মুক্ত নহে।
১।অবগত হবার পর উক্ত কওলটি স্বিকৃতি প্রদান পুরবক নিশ্চুপ থাকিয়াছেন।
২।উহার বিপরীত মত প্রদান করিয়াছেন যদি নিশ্চুপ থাকিয়া থাকেন তাহলে উহা ইজমা বলিয়া গণ্য হইবে।উহা অনুসরণ করা ওয়াজিব হইবে।
৩।আর যদি বিপরীত মত প্রকাশ করেন তাহলে উহা মুজাহিদের মধ্যে কার বিরোধের হুকুম হইবে। অর্থাৎ মুকাল্লিদের জন্য এই হূকুম হইবে যে এই হূকুম ২ টির মধ্যে যেটির ইচ্ছা আমল করিতে পারিবে। কিন্তু তাহার এ অধীকার নাই যে সে নিজ হতে একটি তৃতীয় মত উদ্ভাবন করেছেন করিয়া বসিবে। কেননা ২ টি অভিমতের মধ্যে সাহাবাদের মতবিরোধ সীমাবদ্ধ উনাকে ইজমায়ে মুরাক্কাব হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাহার হুকুম এই যে এই ২ টি অভিমত ব্যাতিত তৃতীয় কোন মত পথ গ্রহন করা বাতিল।
এখানে প্রমানিত হল যে মতবিরোধ এর ক্ষেত্রে মুকাল্লিদের নিজ ইচ্ছে অনুযায়ী যে কোন ইজতিহাদ এর উপর আমল করতে পারবে। শর্ত একটাই যে সে নিজ হাতে তৃতীয় কোন মাযহাব আনতে পারবে না।
মুহকাম শব্দঃ এমন বাক্য যে বাক্যের অর্থ সম্পর্কে জ্ঞাত ব্যাক্তি শুধু একটি অর্থ বুঝতে পারে। এখানে বুঝার দ্বারা সে কালের আরবদের বুঝ উদ্দেশ্যে। বর্তমান যুগের আলেমদের বুঝ উদ্দেশ্যে নয়।কারন অযথা তাত্ত্বিক পর্যবেক্ষণ অনেক সময় মুহকামকে মুতাশাবিহাত এ পরিনত করে এবং জ্ঞাত বিষয় কে অজ্ঞাত করে দেয়।
মুতাশাবিহাতঃ বলা হয় এমন শব্দকে যা দ্বিমুখী অর্থ এর সম্ভাবনা আর মুতাশাবিহাতের একটি অর্থ একজন মুজতাহিদ গ্রহন করল অপর মুজতাহিদ অন্য অর্থ গ্রহন করল।নিয়ম অনুযায়ী মুকাল্লিদ তার ইচ্ছা অনুযায়ী যে কোন ইজতেহাদের উপর আমল করতে পারবে।
প্রমানিত হলঃ ইজতেহাদের উপর আমল মুকাল্লিদ তার ইচ্ছা অনুযায়ী যে কোন ইজতেহাদের উপর আমল করতে পারবে।এখন কারো এ কথা বলার অধিকার নেই যে কেন তুমি তোমার ইচ্ছা অনুযায়ী আমল কর। কেননা ফকীহগন এ উসুল আবিস্কার করেন নি যে একজন নির্দিষ্ট মুজতাহিদের হুকুম মানতেই হবে। এ কারনে ৪ ইমাম ৪ জন মুজতাহিদ বিভিন্ন মতামত এর মধ্যে মুকাল্লিদ নিজ ইচ্ছে অনুযায়ী যে কোন মুজতাহিদ এর অনুসরন করতে পারবে। এককভাবে একজনের নয় ।
মা আয়েশা রাঃ বলেছেন সারা বছর ১১ রাকাত পড়তেন।তা হলে ১১ মাস কি তারাবী পরতেন ১১ রাকাত??
আপনি ৮ রাকাত কে যায়জ করতে সিমিলার হাদিস বললেন।২০ রাকাতের হাদিসগুলি বললেন না।এতে করে আপনার হীনমন্নতার পরিচয় দিলেন কি???
আপনি উনার বিস্তারিত ভিডিওটি দেখেন দয়া করে। এভাবে একটি ছোট ভিডিও দেখে এত ভালো সালাফী আলেম এর সম্পর্কে বলা আপনার ঠিক হয়নি।
Question, Saif bin yajid er shomporke jodi bolten. She ki yajid er chele?
প্রশ্ন করা যাবে কি...?
হুম
@@Farseem_Riasat ai hujurer gmail number ta deua jabe jigyaasa korar chilo
01আবূ ইয়ালায় বর্ণিত হযরত জাবির রা. এর হাদীস: জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ রা. বলেন,
جاء أبي بن كعب إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم فقال يا رسول الله إن كان مني الليلة شيئ يعني في رمضان قال: وماذا يا أبي؟ قال نسوة في داري قلن إنا لا نقرأ القرآن فنصلي بصلاتك قال : فصليت بهن ثمان ركعات ثم أوترت
উবাই ইবনে কাব রা. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট এসে বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! গত রাতে : তার উদ্দেশ্য হলো রমযানে- আমার থেকে একটি ব্যাপার ঘটে গেছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, উবাই! সেটা কি? তিনি বললেন,আমার ঘরের নারীরা বললো যে, আমরা তো কুরআন পড়তে পারিনা (অর্থাৎআমাদের কুরআন মুখস্থ নেই)। তাই আমরাও তোমার পেছনে নামায পড়বো। আমি তাদের নিয়ে আট রাকাত পড়লাম। এবং পরে বেতেরও পড়লাম।
01 এর সনদে ঈসা ইবনে জারিয়া আছেন, তিনি যয়ীফ । তার হাদীস দলীলযোগ্য নয়। তার সম্পর্কে মুহাদ্দীসগনের অভিব্যক্তি নিম্নরূপ -
১. ইবনে মাঈন র. বলেন- তার হাদিস মজবুত নয়।
২. আবূ দাউদ র. বলেন- তিনি আপত্তিকর হাদীস বর্ননাকারী।
৩. ইমাম নাসায়ী র. বলেন- তার হাদীস বর্জনযোগ্য।
৪. ইবনে আদী বলেন- তার হাদীস সঠিক নয়।
৫. সাজী র. , উকাইলী র. ও ইবনে জাওযী র.ও তাকে যয়ীফ বলেছেন।(দ্র. তাহযীব ও মীযানুল ইতিদাল
apnr motamuti shob alochonai valo lage.kintu aei alochona ta vlo lage nai.11rakat kono tarabi na.karon oi hadis tatei ase,nobiji romjane,ebong onno shob shomoy 11 rakat porten.so,onno shomoye to tarabi thake na.so aeita tahajjut namazer hadis.tarabir noy.
Apnar kasa tarabi sara bosor porA jabe.tahazzat na pola guna nay tobe taraby na pola o guna hoba na.asola apna taraby manan na ty ki ?
Rakhal motiur
Vai sobai aktu eder dhandabaji somporke chokh khulun..
1400 bosor aager lokera kisui bujlona r Ami ato sotabdi pore ese khub Nobir asek hoe gelam..aita ki emon noy je Amar Babar akhlaq Amol Kemon Ami janbona but Amar 10 purus por projonmo janbe ?
আপনার মত গাধার দল বোঝবে না।
@@hussainarobi6534 Vai Iman nie morte na parle Ami gadhar thekeo odhom..kintu ai linkta dekhen..
ruclips.net/video/1CGmTvsO-94/видео.html
akhane se bolce je tarabih sunnate muaqqada..r Hadise bolsen Nobi Sara bosor akoi amol korten..Tobe amader upor Sara bosor esar por 10 raqat Porte Hobe noile sunnate muaqqada longhito Hobe..
R 1400 bosorer lokera sobai Nobir sunnoter birodhi kaj korlen ai ki kono sustho mostrisker chinta?
Akhane Madani saheb bolecen je romjan mase mohilara mosjide jeten ,,keno romjan mase jabe Jodi Sara bosorer Amol Hoy..
Bai Tara bir namaj sonnot na nofol
Ramzan e are onno mash e judee 11 rakat ohi tubay tarabi namaz kem-nee hoilow, 12 mash shoman taoilay Ramzan e kunu extra namaz nai na key? 12 mash shoman tarabi kun mash r porbo
বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন।
ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺍﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻛﺎﻥ ﻳﺼﻠﻰ ﻓﻰ ﺭﻣﻀﺎﻥ ﻋﺸﺮﻳﻦ ﺭﻛﻌﺔ ﻭﺍﻟﻮﺗﺮ
হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (দঃ) রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন।
{মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা -২/২৯৪, হাদীস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দবিন হুমাইদ-২১৮, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১}
ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﺍﻥ ﻋﻤﺮ ﺑﻦ ﺍﻟﺨﻄﺎﺏ ﺍﻣﺮ ﺭﺟﻼ ﻳﺼﻠﻰ ﺑﻬﻢ ﻋﺸﺮﻳﻦ ﺭﻛﻌﺔ
হযরত ইয়াহইয়া বিন সাঈদ থেকে বর্ণিত। নিশ্চয় ওমর বিন খাত্তাব (রাঃ) এক ব্যক্তিকে বিশ ৩ পড়ার হুকুম দিলেন।
{মুসান্নাফে ইবনে আবীশাইবা-২/২৯৩}
.
হযরত ওমর(রাঃ)র শাসনামল
৩.
ﻭﺭﻭﻯ ﻣﺎﻟﻚ ﻣﻦ ﻃﺮﻳﻖ ﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﺧﺼﻴﻔﺔ ﻋﻦ ﺍﻟﺴﺎﺋﺐ ﺑﻦ ﻳﺰﻳﺪ ﻋﺸﺮﻳﻦ ﺭﻛﻌﺔ
হযরত সায়েব বলেনঃ হযরত ওমর (রাঃ)র সময়কালে বিশ রাকাত তারাবীহ ছিল।
{ফাতহুল বারী-৪/৪৩৬} যার সনদ বুখারীতে দুই স্থানে আছে।
৪.
ﻋﻦ ﺍﻟﺴﺎﺋﺐ ﺑﻦ ﻳﺰﻳﺪ ، ﻗﺎﻝ : ﻛﻨﺎ ﻧﻘﻮﻡ ﻓﻲ ﺯﻣﺎﻥ ﻋُﻤَﺮ ﺑﻦ ﺍﻟﺨﻄﺎﺏ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﺑﻌﺸﺮﻳﻦ ﺭﻛﻌﺔ ﻭﺍﻟﻮﺗﺮ
হযরত সায়েব বিন ইয়াজিদ (রাঃ) বলেনঃ আমরা হযরত ওমর (রাঃ)র শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহ ও বিতির পড়তাম।
{সুনানে সুগরা লিল বায়হাকী, হাদীস নং-৮৩৩, মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-১৪৪৩}। ইমাম নববী রহঃ, সুবকী (রাঃ) [শরহুল মিনহাজ], মোল্লা আলী কারী (রাঃ) [শরহুল মুয়াত্তা] ও সুয়ুতী (রাঃ)
Hadis joif.
Sob gula
Allah manuser buj Kobe asbe kivabe asbe ?
Me me korar ki holo? Gojamiler akta sima thaka chai..ai bole Ayesha ra: ghorer lok tai besi Jane abar bole hujrar Sathe lagono tai besi Jane (mane Ayesha ra: uki die dekhten) abar bole mohilara romadane mosjide jeten( mane Ayesha ra: o jeten tai dekhten..konta thik?
1) Hadise sposto sowal je rater namaj..r Sara bosorer Amol 11 raqat..Tobe tarabih ki jinis?
2) 10 Jon hanafi alem to tarabih nie motoved koresen tai na ? Naki tahajjut nie?
3) Hadis onujayi tarabih r tahajjut ak Tobe keno Manus lomba surar mosjid talas korbe? Rosul sa: ki romadan mase oi 11 raqat mosjide porrten r Sara bosor ghore porten?
vai hadis no: ta bolte parben?
Jara ahle hadis tara tar Soytan Karon hadise ashse Jei rastat hazrat umor RA sole sei rastay soytan jay na ba hatena tai ahle hadis ra Soytan
হাদিসে আছে উমর রাদিআল্লাহু আনহু ১১ রাকাত পড়াতেন
Ayesha ra: er hadis holo Sara bosorer rater Amol akoi ..r akhaner alochonar bisoy tarabih nie tar mane rosul sa: Sara bosor tarabih porten?
Oneke eder fetna na bujei jazakallah masaallah bolcen.
দশটা টাকা দেওয়া লাগবে মানত করছিলাম যে শয়তানকে দশটা টাকা দিমু
ভুল বোলছেন বরকতের মাসে ২০রাকাত ঠিক
মিথ্যা কথা বলছেন।এটা তারাবী সম্পর্কে কি ভাবে হল? অন্য মাসে কি তারাবী আছে?
ভন্ড
মাশাআল্লাহ
Alhamdulillah
Alhamdulillah