জয় হরিবোল জয় হরিবোল কমেন্ট না করে থাকতে পারলাম না এই গানটা আমি আজ প্রায় এক মাস ধরে প্রতিদিন শুনছি তাও মনে হচ্ছে মনের পিপাসা মিটছে না এই গানটা যে দুজন শিল্পী গেয়েছে আমার দিদির ভাইদের কোটি কোটি প্রণাম জানাই চোখের জল ধরে রাখতে পারলাম না এত সুন্দর সুমধুর কন্ঠে আমার দিদি ভাইয়ের কোন তুলনা নেই উনাদের দুজনকে দেখে মনে হয় আগের জন্মে কোন হরিভক্ত সাধু গোঁসাই পাগল এর ঘরে জন্ম নিয়েছিলেন এই দুই শিল্পী একজন অশ্বিনীর ঘরে একজন তারক গোসাইয়ের ঘরে আমি শ্রী হরির কাছে আকুল কণ্ঠে প্রার্থনা করি শ্রী হরি গুরুচাঁদ যেন আপনাদের দুজনকেই দীর্ঘায়ু দান কারণ হাজার হাজার শিল্পী আসবে কিন্তু এরা দুজন হারিয়ে গেলে আর এ জনমে সেই শিল্পী আর ফিরে পাওয়া যাবে জানি না দিদিভাইয়ের মাতা-পিতা বেঁচে আছেন কিনা চটি ইহলোকে থাকে তারা যেন ভালো থাকে তারা যেন সুস্থ থাকে আর যদি পরলোকে থাকে তারা যেন দুহাত ভরে দিদি ভাইদেরকে উপর থেকে আশীর্বাদ করেন আমি এরকম সঙ্গীত আরো আরো শুনতে চাই আর একজন মটু আর পরম ভক্ত শ্রী হরির পরম ভক্ত গলায় গামছা পরা যে গান বলে দিচ্ছি তাকে আমার সশ্রদ্ধ প্রণাম দাদা ভাইয়ের গান শুনেছি খুব সুন্দর কন্ঠ কমল হরিভক্ত কজনের ঘরে জন্মায় ধন্য তোমরা দিদিভাই দাদা ভাই তোমরা সাধু গোঁসাই পাগল এর চরণ পেয়েছো ধন্য তোমাদের মা-বাবার তোমাদের জনম সার্থক জয় হরিবোল আমি অধম আবার কিছু হলো না
আমি তোমাদের চরণ পড়ে কোটি কোটি দণ্ডবৎ করি আমার মত পাপী অধম এর না হল সাধুসঙ্গ না হলে ভক্তসহ আশীর্বাদ করো আমারে মানব জনম যেন পিছলে না যায় সামনের বারমেতের ঠাকুরনগর যাচ্ছি দেখি দেখা হয় কিনা
একেবারে নিয়ন্ত্রণ হীন সুর। সুরের নির্দিষ্ট কোন কাঠামো নাই। গানের এক এক চরণের সুর এক এক রকম করে গাইছেন। সুরের নির্দিষ্ট একটি কাঠামো থাকে যার মাধ্যমে বুঝা যায় কোনটি অশ্বিনী গোসাঁই এর গান আর কোন টি তারক গোসাঁই এর গান। যেমন সুরের কাঠামো দেখে রবীন্দ্রসঙ্গীত ও নজরুল সঙ্গীত চেনা যায়। এই ভক্তদের সকল গানই একই সুরের মনে হয়। গোসাইদের গানের স্বকীয়তা আছে যেটা বজায় রাখা ভক্তদের প্রধান দায়িত্ব।
সর্ব প্রথমে প্রণাম জানাই আপনাকে। আপনার কাছে কি হরি সংগীত এবং মহা সংকীর্তনের কোন স্বরলিপি পাওয়া যাবে,, যদি পাওয়া যায় তাহলে দেবেন শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করব। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গান লিখে সঙ্গে সঙ্গে স্বরলিপি তৈরি করেছেন অন্যদিকে নজরুল গীতিতে কোন স্বরলিপি নজরুল তৈরি করেননি। এর থেকে বোঝা যায় নজরুল গীতিতে যেটুকু স্বাধীনতা দিয়েছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গানের সেই স্বাধীনতা টুকু দেওয়া হয়নি।। হরি সংগীত মহা সংকীর্তন এর যে অরজিনাল কোন সুর আছে আপনি সেটা কি করে বুঝলেন। আগের সাধু গোঁসাই পাগলরা অরজিনাল ভাব রস দিয়ে গান করতেন,, এবং সমস্ত ভক্তরাও ভাবরস দিয়েই গান শুনতেন। তাই বলে এই না সেই সুরের কোনো কাঠামো কিংবা মিউজিকের কাঠামো ছিল। এখন সবকিছু উন্নত। যেমন সুরে ক্লাসিকাল রাগিনী অন্যদিকে মিউজিক ও পরিপূর্ণতা। সব থেকে বড় কথা এখন সবাই গান শুনতে চাই এবং গানের মধ্যে উচ্চারণ সুর সব বিচার করে। আগের মতো গান করলে এখন তেমন শোনার লোক নেই। সবথেকে বড় কথা যে গানের কোন স্বরলিপি নেই সেই গানের অরিজিনাল সুর আপনারা কোথায় পান। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সবকিছুই পরিবর্তন হয়। আগের সুর নিয়ে পড়ে থাকলে কোন ইয়ং জেনারেশন আর আসবে না। হরি সংগীত মহাসংকির্তন আপনাদের কোথায় চললে এখানেই বিলুপ্ত হয়ে যাবে। জয় হরিচাঁদ জয় হরিচাঁদ কথার মধ্যে ভুল হলে ক্ষমা করে দেবেন।
আপনি কী গোসাই তারকচন্দ্র ও গোসাই অশ্বিনী ভক্তের মূল সুরের গান শুনেছেন? শুনতে হলে বাংলাদেশের ভক্তদের গাওয়া গান শুনতে হবে। এই ভক্তদের গান মূল সুরে তো নাই ই আর অতিরঞ্জিত খুবই শ্রুতিকটু। না কীর্তন না লোকসঙ্গীত।
জয় হরিচাঁদ জয় গুরুচাঁদ 🙏🙏🙏 আপনার কাছে যদি অশ্বিনী গোসাই তারক গোসাইয়ের গানের সুরে স্বরলিপি থাকে প্লিজ একটু আমাদের দিয়ে সহযোগিতা করবেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গান লিখে সঙ্গে সঙ্গে স্বরলিপি দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন গানের সুর পাল্টানো যাবে না। অন্যদিকে দেখা যায় নজরুল সংগীত গুলো কোন স্বরলিপি ছাড়াই চলছে,, তার মানে এটা বুঝতে হবে নজরুল গীতি তে স্বাধীনতা আছে যেটা রবীন্দ্র সংগীতে নেই। তবে আপনারা অশ্বিনী গোসাই এর গান তারক গোসাইয়ের গান এর অরজিনাল সুর কোথায় পেয়েছেন। যেখানে কোন স্বরলিপি নেই সেটা নিয়ে আপনারা কেন বড়াই করেন। আগের গোসাই রা ভাব রসতত্ত্ব দিয়ে গান করতেন। সমস্ত গোঁসাই পাগল সেই ভাবের রসে ডুবে যেতেন। এখন তেমন শোনার মত সেই ভাবের রসের ভক্ত নেই। এখন সবাই সুর চায় স্পষ্ট বোল চায়। আগে বাদ্যযন্ত্র ছাড়া যেমন গান হতো এখন কি আরেলে সেই সমস্ত গান কেউ শুনবে। মন থেকে হিংসা দূর করুন এমনিই ভালো লাগবে। আবারো বলবো স্বরলিপি থাকলে স্বরলিপি দেবেন।
জয় হরি বোল অসাধারণ অসাধারণ। এ অধম পাপীর নমস্কার
জয় হরি জয়গোপাল 🙏🙏🙏 খুব সুন্দর লাগলো অনেক দিন পরে অন্বেষা দিদির কন্ঠে গান শুনলাম খুব সুন্দর হয়েছে জয় হরি বল 🙏🙏🙏
জয় হরিবল। খুব সুন্দর হয়েছে ।জয় হরিবল
জয় হরি বল জয় হরি বল জয় হরি বল কামীনি বাসিয়া দাকোপ খুলনা
জয় হরি বল জয় হরি বল জয় হরি বল 🚩🚩🚩🚩🚩
Gourango da khub valo khol bajai joy hori
khub sundar gaan kore হরিবোল হরিবোল হরিবোল হরিবোল হরিবোল হরিবোল হরিবোল
Joy hori bol ❤
প্রণাম করি অনন্যা ও অন্বেষা দিদির রাতুল চরণে।
জয় হরিবোল
জয় হরি বোল 🙏🙏🙏
জয় হরি বল জয় হরি বল
জয় হরি বল
জয় হরিবোল জয় হরিবোল কমেন্ট না করে থাকতে পারলাম না এই গানটা আমি আজ প্রায় এক মাস ধরে প্রতিদিন শুনছি তাও মনে হচ্ছে মনের পিপাসা মিটছে না এই গানটা যে দুজন শিল্পী গেয়েছে আমার দিদির ভাইদের কোটি কোটি প্রণাম জানাই চোখের জল ধরে রাখতে পারলাম না এত সুন্দর সুমধুর কন্ঠে আমার দিদি ভাইয়ের কোন তুলনা নেই উনাদের দুজনকে দেখে মনে হয় আগের জন্মে কোন হরিভক্ত সাধু গোঁসাই পাগল এর ঘরে জন্ম নিয়েছিলেন এই দুই শিল্পী একজন অশ্বিনীর ঘরে একজন তারক গোসাইয়ের ঘরে আমি শ্রী হরির কাছে আকুল কণ্ঠে প্রার্থনা করি শ্রী হরি গুরুচাঁদ যেন আপনাদের দুজনকেই দীর্ঘায়ু দান কারণ হাজার হাজার শিল্পী আসবে কিন্তু এরা দুজন হারিয়ে গেলে আর এ জনমে সেই শিল্পী আর ফিরে পাওয়া যাবে জানি না দিদিভাইয়ের মাতা-পিতা বেঁচে আছেন কিনা চটি ইহলোকে থাকে তারা যেন ভালো থাকে তারা যেন সুস্থ থাকে আর যদি পরলোকে থাকে তারা যেন দুহাত ভরে দিদি ভাইদেরকে উপর থেকে আশীর্বাদ করেন আমি এরকম সঙ্গীত আরো আরো শুনতে চাই আর একজন মটু আর পরম ভক্ত শ্রী হরির পরম ভক্ত গলায় গামছা পরা যে গান বলে দিচ্ছি তাকে আমার সশ্রদ্ধ প্রণাম দাদা ভাইয়ের গান শুনেছি খুব সুন্দর কন্ঠ কমল হরিভক্ত কজনের ঘরে জন্মায় ধন্য তোমরা দিদিভাই দাদা ভাই তোমরা সাধু গোঁসাই পাগল এর চরণ পেয়েছো ধন্য তোমাদের মা-বাবার তোমাদের জনম সার্থক জয় হরিবোল আমি অধম আবার কিছু হলো না
আমি তোমাদের চরণ পড়ে কোটি কোটি দণ্ডবৎ করি আমার মত পাপী অধম এর না হল সাধুসঙ্গ না হলে ভক্তসহ আশীর্বাদ করো আমারে মানব জনম যেন পিছলে না যায় সামনের বারমেতের ঠাকুরনগর যাচ্ছি দেখি দেখা হয় কিনা
লেখার মধ্যে কিছু ভুল ত্রুটি হয়েছে তাই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি
জয় হরিবল দাদা প্রনাম নেবেন। আশির্বাদ করবেন এমন ভাবেই হরিনাম করতে পারি। আর আমাদের মা বাবা দুজনেই বেচে আছে। এই গান বাবারই শেখানো
জয় হরিবোল জয় শান্তি মাতা জয় ওম শান্তি হরি জয়
জয় হরি বোল, গৌর হরি বোল অসাধারণ।এ অধম পাপীর নমস্কার আপনাদের
Joy haribol🚩🚩🚩
Joy,haribol
অন্বেষা দিদির গানে হরিভক্তির সম্পূর্ণতা পাওয়া যায়।
দিদির সহশিল্পী ভালো হলে, সংগীত আরো ভালো হতো।
Bankim babu ar barnalidir ganta aktu dekhbe ....nice
আপনাদের সাথে যোগাযোগ করতে চাচ্ছি,,,,
একেবারে নিয়ন্ত্রণ হীন সুর।
সুরের নির্দিষ্ট কোন কাঠামো নাই।
গানের এক এক চরণের সুর
এক এক রকম করে গাইছেন।
সুরের নির্দিষ্ট একটি কাঠামো
থাকে যার মাধ্যমে বুঝা যায়
কোনটি অশ্বিনী গোসাঁই এর
গান আর কোন টি তারক গোসাঁই
এর গান। যেমন সুরের কাঠামো
দেখে রবীন্দ্রসঙ্গীত ও নজরুল
সঙ্গীত চেনা যায়।
এই ভক্তদের সকল গানই একই
সুরের মনে হয়।
গোসাইদের গানের স্বকীয়তা আছে
যেটা বজায় রাখা ভক্তদের প্রধান
দায়িত্ব।
সর্ব প্রথমে প্রণাম জানাই আপনাকে। আপনার কাছে কি হরি সংগীত এবং মহা সংকীর্তনের কোন স্বরলিপি পাওয়া যাবে,, যদি পাওয়া যায় তাহলে দেবেন শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করব। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গান লিখে সঙ্গে সঙ্গে স্বরলিপি তৈরি করেছেন অন্যদিকে নজরুল গীতিতে কোন স্বরলিপি নজরুল তৈরি করেননি। এর থেকে বোঝা যায় নজরুল গীতিতে যেটুকু স্বাধীনতা দিয়েছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গানের সেই স্বাধীনতা টুকু দেওয়া হয়নি।। হরি সংগীত মহা সংকীর্তন এর যে অরজিনাল কোন সুর আছে আপনি সেটা কি করে বুঝলেন। আগের সাধু গোঁসাই পাগলরা অরজিনাল ভাব রস দিয়ে গান করতেন,, এবং সমস্ত ভক্তরাও ভাবরস দিয়েই গান শুনতেন। তাই বলে এই না সেই সুরের কোনো কাঠামো কিংবা মিউজিকের কাঠামো ছিল। এখন সবকিছু উন্নত। যেমন সুরে ক্লাসিকাল রাগিনী অন্যদিকে মিউজিক ও পরিপূর্ণতা। সব থেকে বড় কথা এখন সবাই গান শুনতে চাই এবং গানের মধ্যে উচ্চারণ সুর সব বিচার করে। আগের মতো গান করলে এখন তেমন শোনার লোক নেই।
সবথেকে বড় কথা যে গানের কোন স্বরলিপি নেই সেই গানের অরিজিনাল সুর আপনারা কোথায় পান। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সবকিছুই পরিবর্তন হয়। আগের সুর নিয়ে পড়ে থাকলে কোন ইয়ং জেনারেশন আর আসবে না। হরি সংগীত মহাসংকির্তন আপনাদের কোথায় চললে এখানেই বিলুপ্ত হয়ে যাবে। জয় হরিচাঁদ জয় হরিচাঁদ কথার মধ্যে ভুল হলে ক্ষমা করে দেবেন।
দাদা আপনি একটু গেয়ে দেখান তো গানটা
আপনি কী গোসাই তারকচন্দ্র ও গোসাই
অশ্বিনী ভক্তের মূল সুরের গান শুনেছেন?
শুনতে হলে বাংলাদেশের ভক্তদের গাওয়া গান শুনতে হবে।
এই ভক্তদের গান মূল সুরে তো নাই ই
আর অতিরঞ্জিত খুবই শ্রুতিকটু।
না কীর্তন না লোকসঙ্গীত।
À
A ganer a sur .besi natok kore feleche
জয় হরিচাঁদ জয় গুরুচাঁদ 🙏🙏🙏 আপনার কাছে যদি অশ্বিনী গোসাই তারক গোসাইয়ের গানের সুরে স্বরলিপি থাকে প্লিজ একটু আমাদের দিয়ে সহযোগিতা করবেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গান লিখে সঙ্গে সঙ্গে স্বরলিপি দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন গানের সুর পাল্টানো যাবে না। অন্যদিকে দেখা যায় নজরুল সংগীত গুলো কোন স্বরলিপি ছাড়াই চলছে,, তার মানে এটা বুঝতে হবে নজরুল গীতি তে স্বাধীনতা আছে যেটা রবীন্দ্র সংগীতে নেই।
তবে আপনারা অশ্বিনী গোসাই এর গান তারক গোসাইয়ের গান এর অরজিনাল সুর কোথায় পেয়েছেন। যেখানে কোন স্বরলিপি নেই সেটা নিয়ে আপনারা কেন বড়াই করেন। আগের গোসাই রা ভাব রসতত্ত্ব দিয়ে গান করতেন। সমস্ত গোঁসাই পাগল সেই ভাবের রসে ডুবে যেতেন। এখন তেমন শোনার মত সেই ভাবের রসের ভক্ত নেই। এখন সবাই সুর চায় স্পষ্ট বোল চায়। আগে বাদ্যযন্ত্র ছাড়া যেমন গান হতো এখন কি আরেলে সেই সমস্ত গান কেউ শুনবে।
মন থেকে হিংসা দূর করুন এমনিই ভালো লাগবে।
আবারো বলবো স্বরলিপি থাকলে স্বরলিপি দেবেন।
@@bairagyaanannya676 আমরা দুজন মিলে সুজন এই গানটা চাই দিদিভাই। প্রনাম নেবেন
@@bankimbiswas7427 হ্যা দাদা দেব ,,আমি অসিত দাদাকে বলেছি এই গানের ভিডিও খুব তাড়াতাড়ি সম্ভব পাবেন।
Akdom baje hoyeche ganta arnesha di