ছেলেটির গলার ভয়েসে এমন একটি টোন আছে-- যা শুনলে মনে হবে ভিতর থেকে কেদে বলছে , কিছুদিন আগেও কমিউনিষ্ট ,জাসদ ,সমাজতান্ত্রিক দলগুলো এইভাবেই কথা বলতে পারতো কারন তারা কোনোদিন ক্ষমতা আসে নাই, কিন্তু ২০০৯ সালের পর দেখলাম সেই ইনু , মেননরা কি দেখালো ! এখন এই ছেলেগুলো তদ্রুপ করছে । কোরআন, সুন্নাহর যতো সুন্দর কথা আছে , যতো আপামর জনতার কথা আছে --- সব ঢেলে দিয়ে পুরানো রাজনীতিবিদদের প্রতি আক্রোশ ঢেলে নিজেদের এক তুলে ধরতে পারছে । কিন্তু একটু সচেতন হলেই বুঝবো -- ১)তারা পতিত আওয়ামী লীগের পুর্নবাসন চায় না , কিন্তু নিজেদের দলে ওদের অপসারিত কাউন্সিলরদের সহযোগিতা কামনা করছে -- অর্থাৎ দলপ্রীতি শুরু হয়ে গেছে । ২) হাজার জীবন নেওয়ার নির্দেশকারী হাসিনার বিচার চাইছে লক্ষ প্রান হরনকারী জামায়াত-শিবিরের কাছে টেনে ( এ কেমন প্রীতি ! ), ৩) চাদাবাজি- টেন্ডার বাজি করছে না , কারন তাদের এখনো সেই শক্তি নাই , তবে কথায় কথায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে লিস্ট ধরিয়ে দিচ্ছে -- এটা কিসের চর্চা ? ৪) ক্ষমতার অংশীদার হয়ে রাজনৈতিক দল গঠন --- কতটুকু নৈতিকতা আছে ? ৫) ভারত , ইসকন নিয়ে ঘৃনা ছড়াচ্ছে অথচ দেশের সংবিধানকে কবর দিতে চাচ্ছে--- কিসের স্বার্থে ? তারা ছিলো কোটা বিরোধী নির্দলীয় ছাত্র আন্দোলনে, তাই সব দলের সহযোগিতা সমর্থনে আন্দোলন বেগবান করলাম আমরা , কিন্তু এখন দেখছি সবই একটি বিশেষ রাজনৈতিক সমর্থক গোষ্ঠী। এক সম্বন্বয়ক বললো -- ১৪ লাখ টাকা দিয়ে ছাত্র লীগে যোগদান করেছিলো । এখন প্রশ্ন হচ্ছে--- তারা এমন আরো কতো মুনাফেকিদের মতো বিভিন্ন দলে ঢুকে অপকর্ম করছে ? বিশেষ করে যারা ধর্মের কথা বলে । ইসলাম তো নয়-ই , কোনো সভ্য সমাজে সভ্য রাজনৈতিক দল কখনো অপর দলের নাম নিয়ে নিজেদের কার্যসিদ্ধি করে না । ইসলাম তাকে বলেছে --- মুনাফেকি যা কাফের থেকে ভয়ানক ও ক্ষমাহীন । কি বলবেন --- ধর্মীয় ভাই বোনেরা ?
আমি মনে করি গোটা দুনিয়াজুড়ে দুনিয়ার রাজনৈতিক দলগুলো ও আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিষিদ্ধ বা বিলীন হবে।🤔 একমাএ মহাজাগতিক মহাকবি কাজী নজরুলেে সাম্যবাদ উত্তান পাবে পুনরায় আর টিকে থাকবে যুগ, যুগ ধরে। ✊🌍🇧🇩,,ৃৃ
ভাই,,, আহতদের চিকিৎসার জন্য টিম গঠন করুন। প্রতিদিন করোনার মতো করে আপডেট দিন সংবাদ সম্মলন করে। নইলে ভবিষ্যতে আন্দোলনে লোক পাবেননা। এটা ফ্যাসিবাদি চক্রান্ত। স্পেশাল টিম গঠন করুন।
আমি মনে করি গোটা দুনিয়াজুড়ে দুনিয়ার রাজনৈতিক দলগুলো ও আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিষিদ্ধ বা বিলীন হবে।🤔 একমাএ মহাজাগতিক মহাকবি কাজী নজরুলেে সাম্যবাদ উত্তান পাবে পুনরায় আর টিকে থাকবে যুগ, যুগ ধরে। ✊🌍🇧🇩,,,ঁ
রাস্তাঘাটের সাংঘাতিকরা বলে শেখ মুজিব ভোট ডাকাতি করে বাকশাল কায়েম করেছিলো!. এই সব কুলাঙ্গারা অন্তত যদি শিক্ষিত কুশীল ও হয়ে থাকে,তাহলে ঢাকার নীলক্ষেত থেকে 10 ই মার্চ 1973 জাসদের" "গনকন্ঠ" পত্রিকাটি সংগ্রহ করতে পারে, এবং প্রফেসর আনিসুজ্জানের "বিপুলা পৃথিবী " বইটি পড়তে পড়ে শুধুমাত্র কয়েকটি কেন্দ্রে অনাকাংখিত কিছু অনিয়ম হয়েছিল!! জেনারেল ওসমানের মতো কাউকে গৃহপালিত বিরোধী দল করে নির্বাচন নিয়ে তামাশা করে নাই!খোদ জাসদের প্রার্থী মেজর জলিল ও বলেননি,হেলিকপ্টারে ভোট ডাকাতি করা হয়েছে! পত্রিকায় শুধুমাত্র উল্লেখ ছিলো "কেন ঐ দিন কুমিল্লার নির্বাচনী আসনে হেলিকপ্টার উড়েছে,"?আর ও উল্লেখ আছে কুমিল্লার খন্দকার মোশতাক এর সাথে নির্দলীয় প্রার্থীর ভোটের ব্যবধান খুব বেশি ছিলো না!!অথচ তারা বলে ঐ দিন নাকি প্রার্থীকে নাকি বিপুল ভোটে জয়ী করে দেওয়া হয়েছিল! অথচ জাসদ কখনও বলে নাই, হেলিকপ্টার দিয়ে ব্যালেট বক্স ছিনতাই করা হয়েছে। বিএনপিঘেষা প্রফেসর এমাজউদ্দিন বলেছিলেন,জাতিসংঘের অধীনে নির্বাচন হলেও ফলাফল একই হতো! আনিসুজ্জামান লিখেছেন,1973 সালে প্রথম নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছিল,স্বাধীন দেশে প্রথম জাতীয় ভোট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে,সবার মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা!! 300 আসনের মধ্যেই 290 টীতে আওয়ামীলীগ এর নিশ্চিত জয় উনি শুধুমাত্র 10 টী আসনের অনিয়মের কথা বলেছিলেন,উনার ভোট আর একজন দিয়ে দিয়েছিলো! কিন্তু উনি লীগ প্রার্থীকেই ভোট দিতো। গুজব সাংঘাতিক ইলিয়াস ও বলেছে " আওয়ামীলীগ ২৯০ আসনে জয় নিশ্চিত করার পর ও কেনো ১০ আসনে ভোট চুরি করলো!!? 🤭 নতুন নির্বাচন কমিশন তখন প্রসাশন সুসংগঠিত ছিলো না বললেই চলে অল্প সংখ্যাক পুলিশ ছিলো !,তাই স্থানীয় কর্মীরা তাদের স্থানীয় নেতাকে অতি উৎসাহি হয়ে জাল ভোট দিয়েছিল! যা গ্রামে গঞ্জে স্থানীয় নির্বাচনে হামেশাই হয়ে থাকে পছন্দের প্রার্থীকে জেতানোর জন্যে পাগল হয়ে যায়!! উৎসব উৎসব ভাব যা বাঙ্গালীর মজ্জাগত অভ্যাস ভোট দিতেই পারলেই কিছু লোক নিজেকে বিশ্বজয়ী মনে করে "ভোটার "নন ভোটার "সবাই ডোট কেন্দ্রে গিয়ে জড়ো হয়, মনে হয় যেন এক বিনোদন কেন্দ্র! অথচ উন্নত বিশ্বে তা বিরল তরুন প্রজম্ম ভোট কখন হয় তা জানে ও না! সবাই নিজ কাজে ব্যস্ত ভোটের দিন সরকারি ছুটি ও থাকে না!শেখ মুজিব এতোই বোকা না যে 290 আসনে নিশ্চিত জয়ের পর নির্বাচন কমিশনক বা প্রশাসনকে নির্দেশ দিবে ভোট জালিয়াতির জন্য!! নতুন নির্বাচন কমিশন, প্রথম নির্বাচন,মাঠ পর্যায়ে একটু আধটু ভুল অনিয়ম তো হবেই! আনিসুজ্জমান তো বলে নাই পুলিশের কারনে ভোট দিতে পারে নাই..! ১৯৭৮ এর মতো ১০১% ভোটের রেকর্ড হয় নাই!জেনারেল ওসমানের সাথে ভোটের পার্থক্যটা শুনলে হাসি পাই 😂 ধর্মব্যাবসার জন্য বিসমিল্লাহ বলে, মদের লাইসেন্স চালু করে নাই, হাঁ না ভোট দিয়ে ডাকাতির রেকর্ড করে নাই, বিসমিল্লাহ বলে পুলিশ ডিপার্টমেন্ট মহিলা নিয়োগ দিয়ে তাদেরকে ধর্ষিত করে নাই! 10 জন মহিলা পুলিশ এক সপ্তাহের মধ্যে গায়েব! বিসমিল্লাহ বলে এফ ডিসির জন্য জায়গা বরাদ্দ দিয়ে নাচ গান এর সুযোগ করে দেয় নাই! স্ত্রীকে বেপর্দা করে জন সমক্ষে নিয়ে আসতো না!আত্মপ্রচারের জন্য ঢাকা বিমানবন্দরকে নিজের নামে করে নাই!! চাইলে বাংলাদেশকে মুজিবল্যান্ড নাম দিতে পারতো..! ৭০ এর নির্বাচনে উনি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন, এরপর ও বাম, জাসদ, বাসদ রা ১ বছর যাইতে নাই যাইতে নির্বাচনের জন্য উঠে পড়ে লাগছে!! কিন্তু ৭৩ এ নির্বাচনে ভরাডুবির পর আবার ও অরাজকতা শুরু করে দিয়েছিলো..! তাই শেখ মুজিব বাধ্য হয়ে ওদের দমন করার জন্য কৌশল হিসাবে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক লীগ গঠন করে..যুদ্ধবিদ্ধস্ত একটি দেশে সরকারের পক্ষে বছর বছর ইলেকশন এর ব্যয় বহন করা অসম্ভব!
বঙ্গবন্ধু রক্ষী বাহিনী গঠন করেছেন!স্বাধীনতার 40 বছর পর গুছানো একটি দেশে যেখানে পুলিশের অক্ষমতার কারনে বিএনপি জামাত র্যাব গঠন করেছিলো,সেইখানে যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশে *(যখন অনেকের হাতে অস্ত্র রয়ে গিয়েছিল ) তখন পুলিশ বাহিনীর সাপোর্ট হিসাবে রক্ষীবাহিনী গঠিত হয়েছিল। তখন প্রশাসন সহ সব কিছুই অপরিপূর্ন ছিল, রাতারাতি সবকিছু সম্পূর্ণ করা অসম্ভব। যাদের উদ্দেশ্য খারাপ ছিলো, ইচ্ছে করেই অস্ত্র জমা দেয়নি! সাধারণ মানুষের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র থাকলে তা যে কতটুকু ভয়ংকর তা বলাই বাহুল্য! পুলিশ ছাড়া এমনকি Rab, সেনাবাহিনী ও ২০০৪ এ ৫ ই অগাস্টের পর আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে ব্যার্থ হয়েছে! ইউনুস বাহিনী শ্রমিকদেরকে গুলি করে হত্যা করেছে!! ৭৪এ পরাশক্তির স্বীকৃতি না পাওয়ায় দেশে খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছিলো! আমেরিকা খাদ্যের জাহাজ আসতে দেয়নি! আমলাদের মধ্যে রন্দ্রে রন্দ্রে দুর্নীতি তখন থেকেই। যা বঙ্গবন্ধু নিজেই স্বীকার করেছেন। লোভী ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট! নিজেই বললেন ওনার চারিদিকে সব চোর! অকপটে সত্য কথা পূর্বে আর কোনো নেতাই বলে নাই!। আর একদিকে ওনার নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হওয়াটা যারা মন থেকে মেনে নিতে পারে নাই তারা দেশে খাদ্য সংকট এবং আইনশৃঙ্খলার অবনতি ইত্যাদি বিশ্বের সামনে তুলে ধরে বাংলাদেশকে বিশ্বের সামনে তলাবিহিন জুড়ি হিসাবে তুলে ধরার জন্য উঠে পড়ে লেগেছিলো! ঐ সব কুলাঙ্গারদের নাম সবাই জানে,হিংসুটে, প্রতিশোধপরায়ন অনেকেই ছিলো উনার কাছের মানুষ যাদেরকে উনি চিহ্নিত করতে পারেন নাই! যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশকে পূর্নগঠন করা কতটুকু সময়সাপেক্ষ এবং কঠিন তা একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিই বুঝে ! যেভাবে আগুনে পুড়া ক্ষতিগ্রস্ত একটি শিল্প কারখানাকে লাভজনক পর্যায়ে উপনীত করা কতোটুকু কষ্ঠসাধ্য এবং সময়সাপেক্ষ তা কেবল একজন উদ্যক্তাই বুঝে । চা দোকানের আড্ডাবাজদের পক্ষে বুঝা সম্ভব না। আদার বেপারীরা জাহাজের খবর নিলে যা হয়! পশ্চিম পাকিস্তানকে দিখন্ডিত করার জন্য ওনাকে অনেক পরাশক্তি দেশ উদাহরণস্বরূপ সৌদি আরব ও মেনে নিতে পারে নাই! সাহায্য করা তো দুরের কথা স্বীকৃতি ও দেয় নাই। উনি মারা যাবার পর ১৬ আগষ্ঠ স্বীকৃতি দিয়েছিল।! সুতরাং একজন ব্যক্তি মুজিবের প্রতি তারা কতটুকু হিংসাপরায়ন ছিলেন এবং কতটুকু আক্রোশ ছিলো তা বুঝতে রকেট সাইন্স বুঝার দরকার নাই! জিয়াউর রহমান আসার পর খুব দ্রুত অনেক দেশ থেকে সাহায্য সহযোগিতা এবং স্বীকৃতি পেয়েছিল সেটা ওনার উনার কৌশল ছিলো বটে!! কিন্তু শেখ মুজিব থাকলে 5 বছরে ও পারতো কিনা সন্দেহ! কারন ওনার উপর ছিলো তখনো পশ্চিম পাকিস্তান এবং তাদের বন্ধু দেশগুলোর প্রবল আক্রোশ কারন তাদের ভাষায় তিনি ছিলেন বিদ্রোহী! এমনকি কুটনৈতিক সম্পর্কন্নোয়ন এর জন্য ভুট্টোকে ঢাকায় এনেছিলো যাহাতে বিদেশ থেকে স্বীকৃতি এবং সাহায্য পাওয়ার ক্ষেত্রে সে যেনো বিরোধীতা না করে! কিন্তু সে 71 এর ক্ষত ভুলতে পারেনি, বিধায় মুজিব হত্যার ষড়যন্ত্রে সে ও জড়িত ছিলো! ! বাম, জাসদ,সিরাজ সিকদার 'রা ভুট্টো কে ঢাকায় আনাকে মেনে নিতে পারেনি ! চারিদিকে সর্বহারা পার্টির লুট এবং অরাজকতা !কিছু ইতিহাসবিদ বলে থাকে, মুজিবকে আশে পাশের মানুষ রাই হত্যা করেছে ঐসব মূর্খরা কি জানে না ,পলাশীর নবাব সিরাজউদ্দৌল্লাহকে কাছের মীরজাফররা হত্যা করেছিলো! উপমহাদেশে মীরজাফর এবং বেঈমান যুগ যুগ ধরে বহমান! মূলত রক্ষী বাহিনী গঠনের কারণেই মুজিবকে হিংসুটে সেনারা হত্যা করেছে যেভাবে ভুট্টকে হত্যা করেছিলো পাক আর্মি আর এস এফ গঠন এর কারণে!বঙ্গবন্ধু উনিও মানুষ ছিলেন ফেরেশতা ছিলেন নাহ ভুলত্রুটি থাকতেই পারে🙏
আমি মনে করি গোটা দুনিয়াজুড়ে দুনিয়ার রাজনৈতিক দলগুলো ও আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিষিদ্ধ বা বিলীন হবে।🤔 একমাএ মহাজাগতিক মহাকবি কাজী নজরুলেে সাম্যবাদ উত্তান পাবে পুনরায় আর টিকে থাকবে যুগ, যুগ ধরে। ✊🌍🇧🇩,,,,্্্
ভাই,,, আহতদের চিকিৎসার জন্য টিম গঠন করুন। প্রতিদিন করোনার মতো করে আপডেট দিন সংবাদ সম্মলন করে। নইলে ভবিষ্যতে আন্দোলনে লোক পাবেননা। এটা ফ্যাসিবাদি চক্রান্ত। স্পেশাল টিম গঠন করুন।
আমি মনে করি গোটা দুনিয়াজুড়ে দুনিয়ার রাজনৈতিক দলগুলো ও আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিষিদ্ধ বা বিলীন হবে।🤔 একমাএ মহাজাগতিক মহাকবি কাজী নজরুলেে সাম্যবাদ উত্তান পাবে পুনরায় আর টিকে থাকবে যুগ, যুগ ধরে। ✊🌍🇧🇩,,(())
বঙ্গবন্ধু রক্ষী বাহিনী গঠন করেছেন!স্বাধীনতার 40 বছর পর গুছানো একটি দেশে যেখানে পুলিশের অক্ষমতার কারনে বিএনপি জামাত র্যাব গঠন করেছিলো,সেইখানে যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশে *(যখন অনেকের হাতে অস্ত্র রয়ে গিয়েছিল ) তখন পুলিশ বাহিনীর সাপোর্ট হিসাবে রক্ষীবাহিনী গঠিত হয়েছিল। তখন প্রশাসন সহ সব কিছুই অপরিপূর্ন ছিল, রাতারাতি সবকিছু সম্পূর্ণ করা অসম্ভব। যাদের উদ্দেশ্য খারাপ ছিলো, ইচ্ছে করেই অস্ত্র জমা দেয়নি! সাধারণ মানুষের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র থাকলে তা যে কতটুকু ভয়ংকর তা বলাই বাহুল্য! পুলিশ ছাড়া এমনকি Rab, সেনাবাহিনী ও ২০০৪ এ ৫ ই অগাস্টের পর আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে ব্যার্থ হয়েছে! ইউনুস বাহিনী শ্রমিকদেরকে গুলি করে হত্যা করেছে!! ৭৪এ পরাশক্তির স্বীকৃতি না পাওয়ায় দেশে খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছিলো! আমেরিকা খাদ্যের জাহাজ আসতে দেয়নি! আমলাদের মধ্যে রন্দ্রে রন্দ্রে দুর্নীতি তখন থেকেই। যা বঙ্গবন্ধু নিজেই স্বীকার করেছেন। লোভী ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট! নিজেই বললেন ওনার চারিদিকে সব চোর! অকপটে সত্য কথা পূর্বে আর কোনো নেতাই বলে নাই!। আর একদিকে ওনার নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হওয়াটা যারা মন থেকে মেনে নিতে পারে নাই তারা দেশে খাদ্য সংকট এবং আইনশৃঙ্খলার অবনতি ইত্যাদি বিশ্বের সামনে তুলে ধরে বাংলাদেশকে বিশ্বের সামনে তলাবিহিন জুড়ি হিসাবে তুলে ধরার জন্য উঠে পড়ে লেগেছিলো! ঐ সব কুলাঙ্গারদের নাম সবাই জানে,হিংসুটে, প্রতিশোধপরায়ন অনেকেই ছিলো উনার কাছের মানুষ যাদেরকে উনি চিহ্নিত করতে পারেন নাই! যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশকে পূর্নগঠন করা কতটুকু সময়সাপেক্ষ এবং কঠিন তা একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিই বুঝে ! যেভাবে আগুনে পুড়া ক্ষতিগ্রস্ত একটি শিল্প কারখানাকে লাভজনক পর্যায়ে উপনীত করা কতোটুকু কষ্ঠসাধ্য এবং সময়সাপেক্ষ তা কেবল একজন উদ্যক্তাই বুঝে । চা দোকানের আড্ডাবাজদের পক্ষে বুঝা সম্ভব না। আদার বেপারীরা জাহাজের খবর নিলে যা হয়! পশ্চিম পাকিস্তানকে দিখন্ডিত করার জন্য ওনাকে অনেক পরাশক্তি দেশ উদাহরণস্বরূপ সৌদি আরব ও মেনে নিতে পারে নাই! সাহায্য করা তো দুরের কথা স্বীকৃতি ও দেয় নাই। উনি মারা যাবার পর ১৬ আগষ্ঠ স্বীকৃতি দিয়েছিল।! সুতরাং একজন ব্যক্তি মুজিবের প্রতি তারা কতটুকু হিংসাপরায়ন ছিলেন এবং কতটুকু আক্রোশ ছিলো তা বুঝতে রকেট সাইন্স বুঝার দরকার নাই! জিয়াউর রহমান আসার পর খুব দ্রুত অনেক দেশ থেকে সাহায্য সহযোগিতা এবং স্বীকৃতি পেয়েছিল সেটা ওনার উনার কৌশল ছিলো বটে!! কিন্তু শেখ মুজিব থাকলে 5 বছরে ও পারতো কিনা সন্দেহ! কারন ওনার উপর ছিলো তখনো পশ্চিম পাকিস্তান এবং তাদের বন্ধু দেশগুলোর প্রবল আক্রোশ কারন তাদের ভাষায় তিনি ছিলেন বিদ্রোহী! এমনকি কুটনৈতিক সম্পর্কন্নোয়ন এর জন্য ভুট্টোকে ঢাকায় এনেছিলো যাহাতে বিদেশ থেকে স্বীকৃতি এবং সাহায্য পাওয়ার ক্ষেত্রে সে যেনো বিরোধীতা না করে! কিন্তু সে 71 এর ক্ষত ভুলতে পারেনি, বিধায় মুজিব হত্যার ষড়যন্ত্রে সে ও জড়িত ছিলো! ! বাম, জাসদ,সিরাজ সিকদার 'রা ভুট্টো কে ঢাকায় আনাকে মেনে নিতে পারেনি ! চারিদিকে সর্বহারা পার্টির লুট এবং অরাজকতা !কিছু ইতিহাসবিদ বলে থাকে, মুজিবকে আশে পাশের মানুষ রাই হত্যা করেছে ঐসব মূর্খরা কি জানে না ,পলাশীর নবাব সিরাজউদ্দৌল্লাহকে কাছের মীরজাফররা হত্যা করেছিলো! উপমহাদেশে মীরজাফর এবং বেঈমান যুগ যুগ ধরে বহমান! মূলত রক্ষী বাহিনী গঠনের কারণেই মুজিবকে হিংসুটে সেনারা হত্যা করেছে যেভাবে ভুট্টকে হত্যা করেছিলো পাক আর্মি আর এস এফ গঠন এর কারণে!বঙ্গবন্ধু উনিও মানুষ ছিলেন ফেরেশতা ছিলেন নাহ ভুলত্রুটি থাকতেই পারে🙏
রাস্তাঘাটের সাংঘাতিকরা বলে শেখ মুজিব ভোট ডাকাতি করে বাকশাল কায়েম করেছিলো!. এই সব কুলাঙ্গারা অন্তত যদি শিক্ষিত কুশীল ও হয়ে থাকে,তাহলে ঢাকার নীলক্ষেত থেকে 10 ই মার্চ 1973 জাসদের" "গনকন্ঠ" পত্রিকাটি সংগ্রহ করতে পারে, এবং প্রফেসর আনিসুজ্জানের "বিপুলা পৃথিবী " বইটি পড়তে পড়ে শুধুমাত্র কয়েকটি কেন্দ্রে অনাকাংখিত কিছু অনিয়ম হয়েছিল!! জেনারেল ওসমানের মতো কাউকে গৃহপালিত বিরোধী দল করে নির্বাচন নিয়ে তামাশা করে নাই!খোদ জাসদের প্রার্থী মেজর জলিল ও বলেননি,হেলিকপ্টারে ভোট ডাকাতি করা হয়েছে! পত্রিকায় শুধুমাত্র উল্লেখ ছিলো "কেন ঐ দিন কুমিল্লার নির্বাচনী আসনে হেলিকপ্টার উড়েছে,"?আর ও উল্লেখ আছে কুমিল্লার খন্দকার মোশতাক এর সাথে নির্দলীয় প্রার্থীর ভোটের ব্যবধান খুব বেশি ছিলো না!!অথচ তারা বলে ঐ দিন নাকি প্রার্থীকে নাকি বিপুল ভোটে জয়ী করে দেওয়া হয়েছিল! অথচ জাসদ কখনও বলে নাই, হেলিকপ্টার দিয়ে ব্যালেট বক্স ছিনতাই করা হয়েছে। বিএনপিঘেষা প্রফেসর এমাজউদ্দিন বলেছিলেন,জাতিসংঘের অধীনে নির্বাচন হলেও ফলাফল একই হতো! আনিসুজ্জামান লিখেছেন,1973 সালে প্রথম নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছিল,স্বাধীন দেশে প্রথম জাতীয় ভোট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে,সবার মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা!! 300 আসনের মধ্যেই 290 টীতে আওয়ামীলীগ এর নিশ্চিত জয় উনি শুধুমাত্র 10 টী আসনের অনিয়মের কথা বলেছিলেন,উনার ভোট আর একজন দিয়ে দিয়েছিলো! কিন্তু উনি লীগ প্রার্থীকেই ভোট দিতো। গুজব সাংঘাতিক ইলিয়াস ও বলেছে " আওয়ামীলীগ ২৯০ আসনে জয় নিশ্চিত করার পর ও কেনো ১০ আসনে ভোট চুরি করলো!!? 🤭 নতুন নির্বাচন কমিশন তখন প্রসাশন সুসংগঠিত ছিলো না বললেই চলে অল্প সংখ্যাক পুলিশ ছিলো !,তাই স্থানীয় কর্মীরা তাদের স্থানীয় নেতাকে অতি উৎসাহি হয়ে জাল ভোট দিয়েছিল! যা গ্রামে গঞ্জে স্থানীয় নির্বাচনে হামেশাই হয়ে থাকে পছন্দের প্রার্থীকে জেতানোর জন্যে পাগল হয়ে যায়!! উৎসব উৎসব ভাব যা বাঙ্গালীর মজ্জাগত অভ্যাস ভোট দিতেই পারলেই কিছু লোক নিজেকে বিশ্বজয়ী মনে করে "ভোটার "নন ভোটার "সবাই ডোট কেন্দ্রে গিয়ে জড়ো হয়, মনে হয় যেন এক বিনোদন কেন্দ্র! অথচ উন্নত বিশ্বে তা বিরল তরুন প্রজম্ম ভোট কখন হয় তা জানে ও না! সবাই নিজ কাজে ব্যস্ত ভোটের দিন সরকারি ছুটি ও থাকে না!শেখ মুজিব এতোই বোকা না যে 290 আসনে নিশ্চিত জয়ের পর নির্বাচন কমিশনক বা প্রশাসনকে নির্দেশ দিবে ভোট জালিয়াতির জন্য!! নতুন নির্বাচন কমিশন, প্রথম নির্বাচন,মাঠ পর্যায়ে একটু আধটু ভুল অনিয়ম তো হবেই! আনিসুজ্জমান তো বলে নাই পুলিশের কারনে ভোট দিতে পারে নাই..! ১৯৭৮ এর মতো ১০১% ভোটের রেকর্ড হয় নাই!জেনারেল ওসমানের সাথে ভোটের পার্থক্যটা শুনলে হাসি পাই 😂 ধর্মব্যাবসার জন্য বিসমিল্লাহ বলে, মদের লাইসেন্স চালু করে নাই, হাঁ না ভোট দিয়ে ডাকাতির রেকর্ড করে নাই, বিসমিল্লাহ বলে পুলিশ ডিপার্টমেন্ট মহিলা নিয়োগ দিয়ে তাদেরকে ধর্ষিত করে নাই! 10 জন মহিলা পুলিশ এক সপ্তাহের মধ্যে গায়েব! বিসমিল্লাহ বলে এফ ডিসির জন্য জায়গা বরাদ্দ দিয়ে নাচ গান এর সুযোগ করে দেয় নাই! স্ত্রীকে বেপর্দা করে জন সমক্ষে নিয়ে আসতো না!আত্মপ্রচারের জন্য ঢাকা বিমানবন্দরকে নিজের নামে করে নাই!! চাইলে বাংলাদেশকে মুজিবল্যান্ড নাম দিতে পারতো..! ৭০ এর নির্বাচনে উনি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন, এরপর ও বাম, জাসদ, বাসদ রা ১ বছর যাইতে নাই যাইতে নির্বাচনের জন্য উঠে পড়ে লাগছে!! কিন্তু ৭৩ এ নির্বাচনে ভরাডুবির পর আবার ও অরাজকতা শুরু করে দিয়েছিলো..! তাই শেখ মুজিব বাধ্য হয়ে ওদের দমন করার জন্য কৌশল হিসাবে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক লীগ গঠন করে..যুদ্ধবিদ্ধস্ত একটি দেশে সরকারের পক্ষে বছর বছর ইলেকশন এর ব্যয় বহন করা অসম্ভব!
রাস্তাঘাটের সাংঘাতিকরা বলে শেখ মুজিব ভোট ডাকাতি করে বাকশাল কায়েম করেছিলো!. এই সব কুলাঙ্গারা অন্তত যদি শিক্ষিত কুশীল ও হয়ে থাকে,তাহলে ঢাকার নীলক্ষেত থেকে 10 ই মার্চ 1973 জাসদের" "গনকন্ঠ" পত্রিকাটি সংগ্রহ করতে পারে, এবং প্রফেসর আনিসুজ্জানের "বিপুলা পৃথিবী " বইটি পড়তে পড়ে শুধুমাত্র কয়েকটি কেন্দ্রে অনাকাংখিত কিছু অনিয়ম হয়েছিল!! জেনারেল ওসমানের মতো কাউকে গৃহপালিত বিরোধী দল করে নির্বাচন নিয়ে তামাশা করে নাই!খোদ জাসদের প্রার্থী মেজর জলিল ও বলেননি,হেলিকপ্টারে ভোট ডাকাতি করা হয়েছে! পত্রিকায় শুধুমাত্র উল্লেখ ছিলো "কেন ঐ দিন কুমিল্লার নির্বাচনী আসনে হেলিকপ্টার উড়েছে,"?আর ও উল্লেখ আছে কুমিল্লার খন্দকার মোশতাক এর সাথে নির্দলীয় প্রার্থীর ভোটের ব্যবধান খুব বেশি ছিলো না!!অথচ তারা বলে ঐ দিন নাকি প্রার্থীকে নাকি বিপুল ভোটে জয়ী করে দেওয়া হয়েছিল! অথচ জাসদ কখনও বলে নাই, হেলিকপ্টার দিয়ে ব্যালেট বক্স ছিনতাই করা হয়েছে। বিএনপিঘেষা প্রফেসর এমাজউদ্দিন বলেছিলেন,জাতিসংঘের অধীনে নির্বাচন হলেও ফলাফল একই হতো! আনিসুজ্জামান লিখেছেন,1973 সালে প্রথম নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছিল,স্বাধীন দেশে প্রথম জাতীয় ভোট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে,সবার মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা!! 300 আসনের মধ্যেই 290 টীতে আওয়ামীলীগ এর নিশ্চিত জয় উনি শুধুমাত্র 10 টী আসনের অনিয়মের কথা বলেছিলেন,উনার ভোট আর একজন দিয়ে দিয়েছিলো! কিন্তু উনি লীগ প্রার্থীকেই ভোট দিতো। গুজব সাংঘাতিক ইলিয়াস ও বলেছে " আওয়ামীলীগ ২৯০ আসনে জয় নিশ্চিত করার পর ও কেনো ১০ আসনে ভোট চুরি করলো!!? 🤭 নতুন নির্বাচন কমিশন তখন প্রসাশন সুসংগঠিত ছিলো না বললেই চলে অল্প সংখ্যাক পুলিশ ছিলো !,তাই স্থানীয় কর্মীরা তাদের স্থানীয় নেতাকে অতি উৎসাহি হয়ে জাল ভোট দিয়েছিল! যা গ্রামে গঞ্জে স্থানীয় নির্বাচনে হামেশাই হয়ে থাকে পছন্দের প্রার্থীকে জেতানোর জন্যে পাগল হয়ে যায়!! উৎসব উৎসব ভাব যা বাঙ্গালীর মজ্জাগত অভ্যাস ভোট দিতেই পারলেই কিছু লোক নিজেকে বিশ্বজয়ী মনে করে "ভোটার "নন ভোটার "সবাই ডোট কেন্দ্রে গিয়ে জড়ো হয়, মনে হয় যেন এক বিনোদন কেন্দ্র! অথচ উন্নত বিশ্বে তা বিরল তরুন প্রজম্ম ভোট কখন হয় তা জানে ও না! সবাই নিজ কাজে ব্যস্ত ভোটের দিন সরকারি ছুটি ও থাকে না!শেখ মুজিব এতোই বোকা না যে 290 আসনে নিশ্চিত জয়ের পর নির্বাচন কমিশনক বা প্রশাসনকে নির্দেশ দিবে ভোট জালিয়াতির জন্য!! নতুন নির্বাচন কমিশন, প্রথম নির্বাচন,মাঠ পর্যায়ে একটু আধটু ভুল অনিয়ম তো হবেই! আনিসুজ্জমান তো বলে নাই পুলিশের কারনে ভোট দিতে পারে নাই..! ১৯৭৮ এর মতো ১০১% ভোটের রেকর্ড হয় নাই!জেনারেল ওসমানের সাথে ভোটের পার্থক্যটা শুনলে হাসি পাই 😂 ধর্মব্যাবসার জন্য বিসমিল্লাহ বলে, মদের লাইসেন্স চালু করে নাই, হাঁ না ভোট দিয়ে ডাকাতির রেকর্ড করে নাই, বিসমিল্লাহ বলে পুলিশ ডিপার্টমেন্ট মহিলা নিয়োগ দিয়ে তাদেরকে ধর্ষিত করে নাই! 10 জন মহিলা পুলিশ এক সপ্তাহের মধ্যে গায়েব! বিসমিল্লাহ বলে এফ ডিসির জন্য জায়গা বরাদ্দ দিয়ে নাচ গান এর সুযোগ করে দেয় নাই! স্ত্রীকে বেপর্দা করে জন সমক্ষে নিয়ে আসতো না!আত্মপ্রচারের জন্য ঢাকা বিমানবন্দরকে নিজের নামে করে নাই!! চাইলে বাংলাদেশকে মুজিবল্যান্ড নাম দিতে পারতো..! ৭০ এর নির্বাচনে উনি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন, এরপর ও বাম, জাসদ, বাসদ রা ১ বছর যাইতে নাই যাইতে নির্বাচনের জন্য উঠে পড়ে লাগছে!! কিন্তু ৭৩ এ নির্বাচনে ভরাডুবির পর আবার ও অরাজকতা শুরু করে দিয়েছিলো..! তাই শেখ মুজিব বাধ্য হয়ে ওদের দমন করার জন্য কৌশল হিসাবে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক লীগ গঠন করে..যুদ্ধবিদ্ধস্ত একটি দেশে সরকারের পক্ষে বছর বছর ইলেকশন এর ব্যয় বহন করা অসম্ভব!
বঙ্গবন্ধু রক্ষী বাহিনী গঠন করেছেন!স্বাধীনতার 40 বছর পর গুছানো একটি দেশে যেখানে পুলিশের অক্ষমতার কারনে বিএনপি জামাত র্যাব গঠন করেছিলো,সেইখানে যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশে *(যখন অনেকের হাতে অস্ত্র রয়ে গিয়েছিল ) তখন পুলিশ বাহিনীর সাপোর্ট হিসাবে রক্ষীবাহিনী গঠিত হয়েছিল। তখন প্রশাসন সহ সব কিছুই অপরিপূর্ন ছিল, রাতারাতি সবকিছু সম্পূর্ণ করা অসম্ভব। যাদের উদ্দেশ্য খারাপ ছিলো, ইচ্ছে করেই অস্ত্র জমা দেয়নি! সাধারণ মানুষের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র থাকলে তা যে কতটুকু ভয়ংকর তা বলাই বাহুল্য! পুলিশ ছাড়া এমনকি Rab, সেনাবাহিনী ও ২০০৪ এ ৫ ই অগাস্টের পর আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে ব্যার্থ হয়েছে! ইউনুস বাহিনী শ্রমিকদেরকে গুলি করে হত্যা করেছে!! ৭৪এ পরাশক্তির স্বীকৃতি না পাওয়ায় দেশে খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছিলো! আমেরিকা খাদ্যের জাহাজ আসতে দেয়নি! আমলাদের মধ্যে রন্দ্রে রন্দ্রে দুর্নীতি তখন থেকেই। যা বঙ্গবন্ধু নিজেই স্বীকার করেছেন। লোভী ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট! নিজেই বললেন ওনার চারিদিকে সব চোর! অকপটে সত্য কথা পূর্বে আর কোনো নেতাই বলে নাই!। আর একদিকে ওনার নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হওয়াটা যারা মন থেকে মেনে নিতে পারে নাই তারা দেশে খাদ্য সংকট এবং আইনশৃঙ্খলার অবনতি ইত্যাদি বিশ্বের সামনে তুলে ধরে বাংলাদেশকে বিশ্বের সামনে তলাবিহিন জুড়ি হিসাবে তুলে ধরার জন্য উঠে পড়ে লেগেছিলো! ঐ সব কুলাঙ্গারদের নাম সবাই জানে,হিংসুটে, প্রতিশোধপরায়ন অনেকেই ছিলো উনার কাছের মানুষ যাদেরকে উনি চিহ্নিত করতে পারেন নাই! যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশকে পূর্নগঠন করা কতটুকু সময়সাপেক্ষ এবং কঠিন তা একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিই বুঝে ! যেভাবে আগুনে পুড়া ক্ষতিগ্রস্ত একটি শিল্প কারখানাকে লাভজনক পর্যায়ে উপনীত করা কতোটুকু কষ্ঠসাধ্য এবং সময়সাপেক্ষ তা কেবল একজন উদ্যক্তাই বুঝে । চা দোকানের আড্ডাবাজদের পক্ষে বুঝা সম্ভব না। আদার বেপারীরা জাহাজের খবর নিলে যা হয়! পশ্চিম পাকিস্তানকে দিখন্ডিত করার জন্য ওনাকে অনেক পরাশক্তি দেশ উদাহরণস্বরূপ সৌদি আরব ও মেনে নিতে পারে নাই! সাহায্য করা তো দুরের কথা স্বীকৃতি ও দেয় নাই। উনি মারা যাবার পর ১৬ আগষ্ঠ স্বীকৃতি দিয়েছিল।! সুতরাং একজন ব্যক্তি মুজিবের প্রতি তারা কতটুকু হিংসাপরায়ন ছিলেন এবং কতটুকু আক্রোশ ছিলো তা বুঝতে রকেট সাইন্স বুঝার দরকার নাই! জিয়াউর রহমান আসার পর খুব দ্রুত অনেক দেশ থেকে সাহায্য সহযোগিতা এবং স্বীকৃতি পেয়েছিল সেটা ওনার উনার কৌশল ছিলো বটে!! কিন্তু শেখ মুজিব থাকলে 5 বছরে ও পারতো কিনা সন্দেহ! কারন ওনার উপর ছিলো তখনো পশ্চিম পাকিস্তান এবং তাদের বন্ধু দেশগুলোর প্রবল আক্রোশ কারন তাদের ভাষায় তিনি ছিলেন বিদ্রোহী! এমনকি কুটনৈতিক সম্পর্কন্নোয়ন এর জন্য ভুট্টোকে ঢাকায় এনেছিলো যাহাতে বিদেশ থেকে স্বীকৃতি এবং সাহায্য পাওয়ার ক্ষেত্রে সে যেনো বিরোধীতা না করে! কিন্তু সে 71 এর ক্ষত ভুলতে পারেনি, বিধায় মুজিব হত্যার ষড়যন্ত্রে সে ও জড়িত ছিলো! ! বাম, জাসদ,সিরাজ সিকদার 'রা ভুট্টো কে ঢাকায় আনাকে মেনে নিতে পারেনি ! চারিদিকে সর্বহারা পার্টির লুট এবং অরাজকতা !কিছু ইতিহাসবিদ বলে থাকে, মুজিবকে আশে পাশের মানুষ রাই হত্যা করেছে ঐসব মূর্খরা কি জানে না ,পলাশীর নবাব সিরাজউদ্দৌল্লাহকে কাছের মীরজাফররা হত্যা করেছিলো! উপমহাদেশে মীরজাফর এবং বেঈমান যুগ যুগ ধরে বহমান! মূলত রক্ষী বাহিনী গঠনের কারণেই মুজিবকে হিংসুটে সেনারা হত্যা করেছে যেভাবে ভুট্টকে হত্যা করেছিলো পাক আর্মি আর এস এফ গঠন এর কারণে!বঙ্গবন্ধু উনিও মানুষ ছিলেন ফেরেশতা ছিলেন নাহ ভুলত্রুটি থাকতেই পারে🙏
আমি মনে করি গোটা দুনিয়াজুড়ে দুনিয়ার রাজনৈতিক দলগুলো ও আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিষিদ্ধ বা বিলীন হবে।🤔 একমাএ মহাজাগতিক মহাকবি কাজী নজরুলেে সাম্যবাদ উত্তান পাবে পুনরায় আর টিকে থাকবে যুগ, যুগ ধরে। ✊🌍🇧🇩,,'))
আমি মনে করি গোটা দুনিয়াজুড়ে দুনিয়ার রাজনৈতিক দলগুলো ও আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিষিদ্ধ বা বিলীন হবে।🤔 একমাএ মহাজাগতিক মহাকবি কাজী নজরুলেে সাম্যবাদ উত্তান পাবে পুনরায় আর টিকে থাকবে যুগ, যুগ ধরে। ✊🌍🇧🇩,,,,
১৬ কোটি নয় পাকিস্তান পন্থীদের কথা। দেশের ১৬ কোটি মানুষ জামায়াত নয়, ১৬ কোটি মানুষ আওয়ামী লীগ না, ১৬ কোটি মানুষ বিএনপি নয়, আমরা সাধারণ মানুষ। তুমি এত টাকা দামের গাড়ি পেলা কোথায়? আগে এটার জবাব দেও।
ভাই,,, আহতদের চিকিৎসার জন্য টিম গঠন করুন। প্রতিদিন করোনার মতো করে আপডেট দিন সংবাদ সম্মলন করে। নইলে ভবিষ্যতে আন্দোলনে লোক পাবেননা। এটা ফ্যাসিবাদি চক্রান্ত। স্পেশাল টিম গঠন করুন।
প্রিয় সমন্বয়ক ভাইয়েরা,দলমত নির্বিশেষে ছাত্রজনতা ও সাধারন জনগনের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বিজয়গাঁথা জুলাই গনঅভ্যুল্থানকে রাজনীতিকরণ করে দয়া করে ইহাকে আর বিতর্কিত করো না এবং ইতিহাস থেকে হারিয়ে যেও না !
এরা মুনাফেকের আন্ডাবাচ্চা 🤭 !মুনাফেকের স্হান জাহান্নামের সর্বনির্মস্তরে. !ধর্মব্যাবসার রাজনীতিতে জামাতশিবির চ্যাম্পিয়ন, ধর্মব্যবসার যাত্রা সেই ৭১সাল থেকে এখনো চলমান ! উঁচু লেবেলের সফল ধর্মব্যবসায়ী, অনুসারীরা কঠিন ব্রেইনওয়াশড " যাদের হৃদয়ে এখন ও পাকিস্তান!কিন্তু পিয়ারি পাকিস্তানে ও তাদের জায়গা হয়নি!গোলাম কিন্তু পালিয়ে গিয়ে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মধু খাওয়ার জন্য দেশে ফেরৎ এসেছিলো .!! জামাত পাকিস্তানে ও বিলুপ্ত..!!" ১৯৯১ এ নারী নেতৃত্বকে মেনে নিয়ে সরকারে ছিলো!1996 এ নারী নেতৃত্বের সাথে যুগপৎ আন্দোলনে ও ছিলো ! কিন্তু তারা চাইলে খালেদা এবং হাসিনাকে শর্ত দিতে পারতো,দলের প্রধান হতে হবে নারীর পরিবর্তে একজন পুরুষ যেহেতু ইসলামে নারী নেতৃত্বের সুযোগ নাই! অথচ ভারতের সংবিধান কে সম্মান করে কংগ্রেস এর সভাপতি সোনীয়া গান্ধী নির্বাচিত হওয়ার পর ও দ্বৈত নাগরিকত্ত্বের কারনে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করতে পারেনি এমনকি সংবিধান পরিবর্তন করার চেষ্টা ও করেনি! অথচ ইসলামী দল ক্ষমতার জন্য ইসলামের নিয়ম কানুনকে ও তোয়াক্কা করেনি! ৭১ এ যেখানে মুক্তিযোদ্ধাদের শ্লোগান ছিলো আমার নেতা, তোমার নেতা শেখ মুজিব,সেখানে তাদের শ্লোগান ছিলো আমার নেতা, তোমার নেতা নবী মুহাম্মদ ( সাঃ)!!! আসতাগফিরুল্লাহ। রাজনীতির মাঠে ধর্মপ্রান মুসলমানকে ধোঁকা দিতে আল্লাহর একজন রাসুলকে শেখ মুজিবের সাথে তুলনা করতে ও কুন্ঠাবোধ করে নাই!! তারা বলে, কোরআন তাদের সংবিধান এবং মুহাম্মদ ( সাঃ) আদর্শ অথচ তারাই সহায়তা করেছে পাক আর্মিকে ,যারা ভাই হয়ে ভাইকে হত্যা করেছে, বোনকে করেছে ধর্ষন! পাকিস্তানের পরমানু বিজ্ঞানী কাদের খান বলেছিলেন পাকআর্মি অভিশপ্ত , কারন 1971 এ তাদের ভাইবোনেদের হত্যা, ধর্ষণ করেছে,তাদেরকে মাতৃভাষা" বাংলায় " কথা বলতে দেইনি অথচ কলকাতায় ভারতীয়রা বাংলা ভাষা সহ সব অধিকার ভোগ করে ! ভয় এবং দুরর্দর্শীতার জায়গায় তারা মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকবাহিনীর পক্ষে ছিলো অথচ স্বাধীন হওয়ার পর সবাই বাংলাদেশ চলে আসলো!! তাদের যুক্তি ভারতের কারনে তারা পাকিস্তানকে সমর্থন করেছে! কিন্তু পশ্চিম পাকিস্তান যদি 52 তে নিরীহ বাঙ্গালীকে হত্যা,শোষন না করতো ইন্ডিয়া কি কখন ও নাক গলানোর সুযোগ পেত? সুতরাং পাক আর্মির নির্যাতন, নিপীড়ন মুক্তিবাহিনী ইন্ডিয়ার সাহায্য নিতে বাধ্য হলো । পাকবাহিনী স্বার্থপর, ভয়ংকর দুর্নীতিবাজ অস্ত্রের জোরে সব চাপিয়ে দিতে চাই,যার প্রমান ইমরান খান, সততা এবং আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও আজ সে জেলখানায়! তাদের গুরু আসিফ নজরুল ধর্মপীরকে কটাক্ষ করে লিখেছিলেন "এক ভয়ঙ্কর ধর্ম ব্যবসায়ীর উত্থান "! অথচ তাদের যুক্তি,কু-যুক্তির শেষ নাই, শয়তানের ও অনেক যুক্তি থাকে.!! ১৯৯৬ তে সংসদে মদের বিরুদ্ধে কথা বলা দল ২০০১এ ক্ষমতায় এসে ১৮০ ডিগ্রি টার্ন নিলো!! যুক্তি দিলো ইসলামী অনুশাসন ছাড়া মদের লাইসেন্স বন্ধ করা সম্ভব না!! ভালো কথা কিন্তু বিরোধী দল থাকা অবস্থায় বিল উপস্থাপন কেনো করলো?? উদ্দেশ্য সস্তা জনপ্রিয়তা এবং ভণ্ডামি! একমাত্র ছেলে হত্যার জন্য রাজাকারের বিচার চাওয়ায় জাহানারা ইমামকে বলতো "জাহান্নামের ইমাম"! অথচ নামকে বিকৃত করা কবীরা গুনাহ!রগকেটে, জবাই করে কলেজ ভার্সিটি দখলের রাজনীতি সেই ১৯৮০ থেকেই, জাহাঙ্গীরনগর ভার্সিটিতে ১৯৮৮ সালে ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যার কারণে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে শিবির নিষিদ্ধ করে! ২০০১/২০০৬ এ তাদের মদদেই হয়েছে ২৭ হাজার কোটি টাকার ১০ ট্রাক অস্ত্র ব্যাবসা, ৬৪ জেলার বোমা বিস্ফোরণ, ২১শে অগাস্টের গণহত্যা, সিনেমা "জজ মিয়া" বাংলা ভাই জঙ্গীদের উত্থান! ধর্মকে যারা এভাবে ব্যাবহার করে তারাই "মুনাফেক'"
১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী পরাজিত অপশক্তি স্বীকৃত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী জামাত ইসলামী ছাএ শিবিরের দ্বিতীয় সংস্করণ ( বি টিম( ছাএ সমন্নয়ক। জামাত ইসলামী বাংলাদেশের ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব জাতীয় নিরাপত্তা ও ৩০ লাখ শহীদের রক্ত ও জীবনের বিনিময়ে অর্জিত সংবিধানের জন্য হুমকি স্বরুপ।
@@HridoyAhmed-u5z জামাতের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ আছে যে তাদের নির্বাচন থেকে বহিষ্কার করবে? আর ৭১ এর কারনে বাদ হলে....কেন বি এন পি এবং আওয়ামী লীগ জামাতের জোট সরকার কেন গঠন করেছিল
আপনার কথায় যথেষ্ট সত্যতা মিল আছে
স্যালুট হান্নান ভাইকে। এই প্রজন্মের কাছে বর্তমান রাজনৈতিক নেতার রাজনীতি শিক্ষা নিতে হবো।
ছেলেটির গলার ভয়েসে এমন একটি টোন আছে-- যা শুনলে মনে হবে ভিতর থেকে কেদে বলছে ,
কিছুদিন আগেও কমিউনিষ্ট ,জাসদ ,সমাজতান্ত্রিক দলগুলো এইভাবেই কথা বলতে পারতো কারন তারা কোনোদিন ক্ষমতা আসে নাই,
কিন্তু ২০০৯ সালের পর দেখলাম সেই ইনু , মেননরা কি দেখালো !
এখন এই ছেলেগুলো তদ্রুপ করছে ।
কোরআন, সুন্নাহর যতো সুন্দর কথা আছে ,
যতো আপামর জনতার কথা আছে --- সব ঢেলে দিয়ে পুরানো রাজনীতিবিদদের প্রতি আক্রোশ ঢেলে নিজেদের এক তুলে ধরতে পারছে ।
কিন্তু একটু সচেতন হলেই বুঝবো -- ১)তারা পতিত আওয়ামী লীগের পুর্নবাসন চায় না ,
কিন্তু নিজেদের দলে ওদের অপসারিত কাউন্সিলরদের সহযোগিতা কামনা করছে -- অর্থাৎ দলপ্রীতি শুরু হয়ে গেছে ।
২) হাজার জীবন নেওয়ার নির্দেশকারী হাসিনার বিচার চাইছে
লক্ষ প্রান হরনকারী জামায়াত-শিবিরের কাছে টেনে ( এ কেমন প্রীতি ! ),
৩) চাদাবাজি- টেন্ডার বাজি করছে না , কারন তাদের এখনো সেই শক্তি নাই ,
তবে কথায় কথায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে লিস্ট ধরিয়ে দিচ্ছে -- এটা কিসের চর্চা ?
৪) ক্ষমতার অংশীদার হয়ে রাজনৈতিক দল গঠন --- কতটুকু নৈতিকতা আছে ?
৫) ভারত , ইসকন নিয়ে ঘৃনা ছড়াচ্ছে অথচ দেশের সংবিধানকে কবর দিতে চাচ্ছে--- কিসের স্বার্থে ?
তারা ছিলো কোটা বিরোধী নির্দলীয় ছাত্র আন্দোলনে,
তাই সব দলের সহযোগিতা সমর্থনে আন্দোলন বেগবান করলাম আমরা ,
কিন্তু এখন দেখছি সবই একটি বিশেষ রাজনৈতিক সমর্থক গোষ্ঠী।
এক সম্বন্বয়ক বললো -- ১৪ লাখ টাকা দিয়ে ছাত্র লীগে যোগদান করেছিলো ।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে--- তারা এমন আরো কতো মুনাফেকিদের মতো বিভিন্ন দলে ঢুকে অপকর্ম করছে ?
বিশেষ করে যারা ধর্মের কথা বলে ।
ইসলাম তো নয়-ই ,
কোনো সভ্য সমাজে সভ্য রাজনৈতিক দল কখনো অপর দলের নাম নিয়ে নিজেদের কার্যসিদ্ধি করে না ।
ইসলাম তাকে বলেছে --- মুনাফেকি
যা কাফের থেকে ভয়ানক ও ক্ষমাহীন ।
কি বলবেন --- ধর্মীয় ভাই বোনেরা ?
ছাগল
আমি মনে করি গোটা দুনিয়াজুড়ে দুনিয়ার রাজনৈতিক দলগুলো ও আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিষিদ্ধ বা বিলীন হবে।🤔 একমাএ মহাজাগতিক মহাকবি কাজী নজরুলেে সাম্যবাদ উত্তান পাবে পুনরায় আর টিকে থাকবে যুগ, যুগ ধরে। ✊🌍🇧🇩,,ৃৃ
তুমরা পাকিস্তান পন্থি ফিরে এসেছো
নারে ভাই পাকিস্তানপন্থী ফিরে আসে নাই ।ভারতপন্থীগো তাদের জামাইয়ের বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছে দিছে ।@@kopasamsutakadibebaccu5871
অসাধারণ হান্নান মাসুদ ❤️
100% ঠিক বলেছেন হান্নান ভাই
অসাধারণ হাননান ভাই আলোচনা
ফাটিয়ে দিছেন হান্নান ভাই।❤❤❤
হাহাহা
পাকিস্তানি বিজ রাজাকারের বাচ্চা
বলে কি
হান্নান ভাইয়ের কথা সঠিক সমর্থন করি
হান্নান ভাই রাজা কার।
@@mohamnadshalam7704 শেখ মুজিব রাজাকার, শেখ হাসিনার সাবেক বেয়াই রাজাকার।
@@mohamnadshalam7704 tui to magi hasina maga manus
@@mohamnadshalam7704 শেখ পরিবারের সবগুলো রাজাকার।
@@mohamnadshalam7704তুই বড় রাজাকারের বাচ্ছা
*Right, এটা এখন প্রতিটি জনগণের কথা🎉*
শিবিরের কথা😅
Hum Shibir to tor baap, Janoar Awami League @@mitulchowdhury1397
@@mitulchowdhury1397 ১৬২ জন লাইক দিছে ওই কমেন্টসে।
১৬৭ জনই শিবির????
@@serajislam1963shibir e
সঠিক ইতিহাস বলার জন্য ধন্যবাদ ❤
অনেক পছন্দের মানুষের মধ্যে একজন! আব্দুল হান্নান মাসুদ।।
ভাই,,, আহতদের চিকিৎসার জন্য টিম গঠন করুন।
প্রতিদিন করোনার মতো করে আপডেট দিন সংবাদ সম্মলন করে।
নইলে ভবিষ্যতে আন্দোলনে লোক পাবেননা। এটা ফ্যাসিবাদি চক্রান্ত।
স্পেশাল টিম গঠন করুন।
৫০ লক্ষ টাকার গাড়ি কিনার টাকা কোথায় পাইছে?
ভাই সরাইয়া উনারে প্রধান উপদেষ্টা বানায় দেন, ফাটাই দিছো আব্দুল হান্নান মাসুদ, চমৎকার চমৎকার অসাধারণ।
@@dawanhabib6124 এই তথ্য কি টেম্পু দল এর কাছে থেকে পেলেন ?
@@dawanhabib6124গাড়ি কিনার টাকা আমি দিয়েছি।তোর কোন সমস্যা আছে।
স্যালুট মাসুদ ভাই। আপনারা আছেন বলে আজও বাংলাদেশ টিকে আছে।
আওয়ামী লীগ যেমন খারাপ। জামায়াত শিবির তারা তারচেয়েও খারাপ।
আমি মনে করি গোটা দুনিয়াজুড়ে দুনিয়ার রাজনৈতিক দলগুলো ও আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিষিদ্ধ বা বিলীন হবে।🤔 একমাএ মহাজাগতিক মহাকবি কাজী নজরুলেে সাম্যবাদ উত্তান পাবে পুনরায় আর টিকে থাকবে যুগ, যুগ ধরে। ✊🌍🇧🇩,,,ঁ
সঠিক কথা বলেছেন হান্নান মাসুদ।
রাস্তাঘাটের সাংঘাতিকরা বলে শেখ মুজিব ভোট ডাকাতি করে বাকশাল কায়েম করেছিলো!. এই সব কুলাঙ্গারা অন্তত যদি শিক্ষিত কুশীল ও হয়ে থাকে,তাহলে ঢাকার নীলক্ষেত থেকে 10 ই মার্চ 1973 জাসদের" "গনকন্ঠ" পত্রিকাটি সংগ্রহ করতে পারে, এবং প্রফেসর আনিসুজ্জানের "বিপুলা পৃথিবী " বইটি পড়তে পড়ে শুধুমাত্র কয়েকটি কেন্দ্রে অনাকাংখিত কিছু অনিয়ম হয়েছিল!! জেনারেল ওসমানের মতো কাউকে গৃহপালিত বিরোধী দল করে নির্বাচন নিয়ে তামাশা করে নাই!খোদ জাসদের প্রার্থী মেজর জলিল ও বলেননি,হেলিকপ্টারে ভোট ডাকাতি করা হয়েছে! পত্রিকায় শুধুমাত্র উল্লেখ ছিলো "কেন ঐ দিন কুমিল্লার নির্বাচনী আসনে হেলিকপ্টার উড়েছে,"?আর ও উল্লেখ আছে কুমিল্লার খন্দকার মোশতাক এর সাথে নির্দলীয় প্রার্থীর ভোটের ব্যবধান খুব বেশি ছিলো না!!অথচ তারা বলে ঐ দিন নাকি প্রার্থীকে নাকি বিপুল ভোটে জয়ী করে দেওয়া হয়েছিল! অথচ জাসদ কখনও বলে নাই, হেলিকপ্টার দিয়ে ব্যালেট বক্স ছিনতাই করা হয়েছে। বিএনপিঘেষা প্রফেসর এমাজউদ্দিন বলেছিলেন,জাতিসংঘের অধীনে নির্বাচন হলেও ফলাফল একই হতো! আনিসুজ্জামান লিখেছেন,1973 সালে প্রথম নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছিল,স্বাধীন দেশে প্রথম জাতীয় ভোট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে,সবার মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা!! 300 আসনের মধ্যেই 290 টীতে আওয়ামীলীগ এর নিশ্চিত জয় উনি শুধুমাত্র 10 টী আসনের অনিয়মের কথা বলেছিলেন,উনার ভোট আর একজন দিয়ে দিয়েছিলো! কিন্তু উনি লীগ প্রার্থীকেই ভোট দিতো। গুজব সাংঘাতিক ইলিয়াস ও বলেছে " আওয়ামীলীগ ২৯০ আসনে জয় নিশ্চিত করার পর ও কেনো ১০ আসনে ভোট চুরি করলো!!? 🤭 নতুন নির্বাচন কমিশন তখন প্রসাশন সুসংগঠিত ছিলো না বললেই চলে অল্প সংখ্যাক পুলিশ ছিলো !,তাই স্থানীয় কর্মীরা তাদের স্থানীয় নেতাকে অতি উৎসাহি হয়ে জাল ভোট দিয়েছিল! যা গ্রামে গঞ্জে স্থানীয় নির্বাচনে হামেশাই হয়ে থাকে পছন্দের প্রার্থীকে জেতানোর জন্যে পাগল হয়ে যায়!! উৎসব উৎসব ভাব যা বাঙ্গালীর মজ্জাগত অভ্যাস ভোট দিতেই পারলেই কিছু লোক নিজেকে বিশ্বজয়ী মনে করে "ভোটার "নন ভোটার "সবাই ডোট কেন্দ্রে গিয়ে জড়ো হয়, মনে হয় যেন এক বিনোদন কেন্দ্র! অথচ উন্নত বিশ্বে তা বিরল তরুন প্রজম্ম ভোট কখন হয় তা জানে ও না! সবাই নিজ কাজে ব্যস্ত ভোটের দিন সরকারি ছুটি ও থাকে না!শেখ মুজিব এতোই বোকা না যে 290 আসনে নিশ্চিত জয়ের পর নির্বাচন কমিশনক বা প্রশাসনকে নির্দেশ দিবে ভোট জালিয়াতির জন্য!! নতুন নির্বাচন কমিশন, প্রথম নির্বাচন,মাঠ পর্যায়ে একটু আধটু ভুল অনিয়ম তো হবেই! আনিসুজ্জমান তো বলে নাই পুলিশের কারনে ভোট দিতে পারে নাই..! ১৯৭৮ এর মতো ১০১% ভোটের রেকর্ড হয় নাই!জেনারেল ওসমানের সাথে ভোটের পার্থক্যটা শুনলে হাসি পাই 😂 ধর্মব্যাবসার জন্য বিসমিল্লাহ বলে, মদের লাইসেন্স চালু করে নাই, হাঁ না ভোট দিয়ে ডাকাতির রেকর্ড করে নাই, বিসমিল্লাহ বলে পুলিশ ডিপার্টমেন্ট মহিলা নিয়োগ দিয়ে তাদেরকে ধর্ষিত করে নাই! 10 জন মহিলা পুলিশ এক সপ্তাহের মধ্যে গায়েব! বিসমিল্লাহ বলে এফ ডিসির জন্য জায়গা বরাদ্দ দিয়ে নাচ গান এর সুযোগ করে দেয় নাই! স্ত্রীকে বেপর্দা করে জন সমক্ষে নিয়ে আসতো না!আত্মপ্রচারের জন্য ঢাকা বিমানবন্দরকে নিজের নামে করে নাই!! চাইলে বাংলাদেশকে মুজিবল্যান্ড নাম দিতে পারতো..! ৭০ এর নির্বাচনে উনি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন, এরপর ও বাম, জাসদ, বাসদ রা ১ বছর যাইতে নাই যাইতে নির্বাচনের জন্য উঠে পড়ে লাগছে!! কিন্তু ৭৩ এ নির্বাচনে ভরাডুবির পর আবার ও অরাজকতা শুরু করে দিয়েছিলো..! তাই শেখ মুজিব বাধ্য হয়ে ওদের দমন করার জন্য কৌশল হিসাবে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক লীগ গঠন করে..যুদ্ধবিদ্ধস্ত একটি দেশে সরকারের পক্ষে বছর বছর ইলেকশন এর ব্যয় বহন করা অসম্ভব!
বঙ্গবন্ধু রক্ষী বাহিনী গঠন করেছেন!স্বাধীনতার 40 বছর পর গুছানো একটি দেশে যেখানে পুলিশের অক্ষমতার কারনে বিএনপি জামাত র্যাব গঠন করেছিলো,সেইখানে যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশে *(যখন অনেকের হাতে অস্ত্র রয়ে গিয়েছিল ) তখন পুলিশ বাহিনীর সাপোর্ট হিসাবে রক্ষীবাহিনী গঠিত হয়েছিল। তখন প্রশাসন সহ সব কিছুই অপরিপূর্ন ছিল, রাতারাতি সবকিছু সম্পূর্ণ করা অসম্ভব। যাদের উদ্দেশ্য খারাপ ছিলো, ইচ্ছে করেই অস্ত্র জমা দেয়নি! সাধারণ মানুষের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র থাকলে তা যে কতটুকু ভয়ংকর তা বলাই বাহুল্য! পুলিশ ছাড়া এমনকি Rab, সেনাবাহিনী ও ২০০৪ এ ৫ ই অগাস্টের পর আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে ব্যার্থ হয়েছে! ইউনুস বাহিনী শ্রমিকদেরকে গুলি করে হত্যা করেছে!! ৭৪এ পরাশক্তির স্বীকৃতি না পাওয়ায় দেশে খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছিলো! আমেরিকা খাদ্যের জাহাজ আসতে দেয়নি! আমলাদের মধ্যে রন্দ্রে রন্দ্রে দুর্নীতি তখন থেকেই। যা বঙ্গবন্ধু নিজেই স্বীকার করেছেন। লোভী ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট! নিজেই বললেন ওনার চারিদিকে সব চোর! অকপটে সত্য কথা পূর্বে আর কোনো নেতাই বলে নাই!। আর একদিকে ওনার নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হওয়াটা যারা মন থেকে মেনে নিতে পারে নাই তারা দেশে খাদ্য সংকট এবং আইনশৃঙ্খলার অবনতি ইত্যাদি বিশ্বের সামনে তুলে ধরে বাংলাদেশকে বিশ্বের সামনে তলাবিহিন জুড়ি হিসাবে তুলে ধরার জন্য উঠে পড়ে লেগেছিলো! ঐ সব কুলাঙ্গারদের নাম সবাই জানে,হিংসুটে, প্রতিশোধপরায়ন অনেকেই ছিলো উনার কাছের মানুষ যাদেরকে উনি চিহ্নিত করতে পারেন নাই! যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশকে পূর্নগঠন করা কতটুকু সময়সাপেক্ষ এবং কঠিন তা একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিই বুঝে ! যেভাবে আগুনে পুড়া ক্ষতিগ্রস্ত একটি শিল্প কারখানাকে লাভজনক পর্যায়ে উপনীত করা কতোটুকু কষ্ঠসাধ্য এবং সময়সাপেক্ষ তা কেবল একজন উদ্যক্তাই বুঝে । চা দোকানের আড্ডাবাজদের পক্ষে বুঝা সম্ভব না। আদার বেপারীরা জাহাজের খবর নিলে যা হয়! পশ্চিম পাকিস্তানকে দিখন্ডিত করার জন্য ওনাকে অনেক পরাশক্তি দেশ উদাহরণস্বরূপ সৌদি আরব ও মেনে নিতে পারে নাই! সাহায্য করা তো দুরের কথা স্বীকৃতি ও দেয় নাই। উনি মারা যাবার পর ১৬ আগষ্ঠ স্বীকৃতি দিয়েছিল।! সুতরাং একজন ব্যক্তি মুজিবের প্রতি তারা কতটুকু হিংসাপরায়ন ছিলেন এবং কতটুকু আক্রোশ ছিলো তা বুঝতে রকেট সাইন্স বুঝার দরকার নাই! জিয়াউর রহমান আসার পর খুব দ্রুত অনেক দেশ থেকে সাহায্য সহযোগিতা এবং স্বীকৃতি পেয়েছিল সেটা ওনার উনার কৌশল ছিলো বটে!! কিন্তু শেখ মুজিব থাকলে 5 বছরে ও পারতো কিনা সন্দেহ! কারন ওনার উপর ছিলো তখনো পশ্চিম পাকিস্তান এবং তাদের বন্ধু দেশগুলোর প্রবল আক্রোশ কারন তাদের ভাষায় তিনি ছিলেন বিদ্রোহী! এমনকি কুটনৈতিক সম্পর্কন্নোয়ন এর জন্য ভুট্টোকে ঢাকায় এনেছিলো যাহাতে বিদেশ থেকে স্বীকৃতি এবং সাহায্য পাওয়ার ক্ষেত্রে সে যেনো বিরোধীতা না করে! কিন্তু সে 71 এর ক্ষত ভুলতে পারেনি, বিধায় মুজিব হত্যার ষড়যন্ত্রে সে ও জড়িত ছিলো! ! বাম, জাসদ,সিরাজ সিকদার 'রা ভুট্টো কে ঢাকায় আনাকে মেনে নিতে পারেনি ! চারিদিকে সর্বহারা পার্টির লুট এবং অরাজকতা !কিছু ইতিহাসবিদ বলে থাকে, মুজিবকে আশে পাশের মানুষ রাই হত্যা করেছে ঐসব মূর্খরা কি জানে না ,পলাশীর নবাব সিরাজউদ্দৌল্লাহকে কাছের মীরজাফররা হত্যা করেছিলো! উপমহাদেশে মীরজাফর এবং বেঈমান যুগ যুগ ধরে বহমান! মূলত রক্ষী বাহিনী গঠনের কারণেই মুজিবকে হিংসুটে সেনারা হত্যা করেছে যেভাবে ভুট্টকে হত্যা করেছিলো পাক আর্মি আর এস এফ গঠন এর কারণে!বঙ্গবন্ধু উনিও মানুষ ছিলেন ফেরেশতা ছিলেন নাহ ভুলত্রুটি থাকতেই পারে🙏
আবু সায়িদ যদি পুলিশের গুলিতে মারা যায় তবে ৪ মাস হয়ে গেল এখনও কেন হত্যাকারীকে খুঁজে বের করা গেল না? এই হত্যাটিতে সবচেয়ে বেশি ইস্যু তৈরি হয়েছিল।
সাধারণ মানুষের মনের কথা বলেছেন ভাই।
হান্নান ভাইয়ের কথায় একমত।
সত্য কথা বলেছেন হান্নান ভাই
আমি মনে করি গোটা দুনিয়াজুড়ে দুনিয়ার রাজনৈতিক দলগুলো ও আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিষিদ্ধ বা বিলীন হবে।🤔 একমাএ মহাজাগতিক মহাকবি কাজী নজরুলেে সাম্যবাদ উত্তান পাবে পুনরায় আর টিকে থাকবে যুগ, যুগ ধরে। ✊🌍🇧🇩,,,,্্্
চমৎকার সত্যগুলো বলার জন্য হান্নান মাসুদ ভাইকে ধন্যবাদ ❤
মাসুদ ভাই কে ধন্যবাদ।
শিবির কিভাবে রাজনৈতিক দল হয়,যারা শান্তিকমিটির মূল হোতা।
Sibir protistitw hoice kobe.
😢😢😢😢😢😢😢😢
ধন্যবাদ হান্নান ভাইয়া 🥰😊
ধন্যবাদ মাসুদ ভাই ❤❤❤❤
ভাই,,, আহতদের চিকিৎসার জন্য টিম গঠন করুন।
প্রতিদিন করোনার মতো করে আপডেট দিন সংবাদ সম্মলন করে।
নইলে ভবিষ্যতে আন্দোলনে লোক পাবেননা। এটা ফ্যাসিবাদি চক্রান্ত।
স্পেশাল টিম গঠন করুন।
আমি মনে করি গোটা দুনিয়াজুড়ে দুনিয়ার রাজনৈতিক দলগুলো ও আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিষিদ্ধ বা বিলীন হবে।🤔 একমাএ মহাজাগতিক মহাকবি কাজী নজরুলেে সাম্যবাদ উত্তান পাবে পুনরায় আর টিকে থাকবে যুগ, যুগ ধরে। ✊🌍🇧🇩,,(())
অসাধারণ হান্নান ভাই
১০০% সত্যি বলছেন হান্নান ভাই
এক কথাই অসাধারণ ❤❤❤❤
তোমাদের কথা শুনে দুঃখ লাগে তোমরা একটি দলের এজেন্ট হয়ে কাজ করতেছো এদেশের জনগণ বুঝে গেছে
সঠিক,,, আওয়ামী রাজনীতি নিষিদ্ধ চাই
বঙ্গবন্ধু রক্ষী বাহিনী গঠন করেছেন!স্বাধীনতার 40 বছর পর গুছানো একটি দেশে যেখানে পুলিশের অক্ষমতার কারনে বিএনপি জামাত র্যাব গঠন করেছিলো,সেইখানে যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশে *(যখন অনেকের হাতে অস্ত্র রয়ে গিয়েছিল ) তখন পুলিশ বাহিনীর সাপোর্ট হিসাবে রক্ষীবাহিনী গঠিত হয়েছিল। তখন প্রশাসন সহ সব কিছুই অপরিপূর্ন ছিল, রাতারাতি সবকিছু সম্পূর্ণ করা অসম্ভব। যাদের উদ্দেশ্য খারাপ ছিলো, ইচ্ছে করেই অস্ত্র জমা দেয়নি! সাধারণ মানুষের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র থাকলে তা যে কতটুকু ভয়ংকর তা বলাই বাহুল্য! পুলিশ ছাড়া এমনকি Rab, সেনাবাহিনী ও ২০০৪ এ ৫ ই অগাস্টের পর আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে ব্যার্থ হয়েছে! ইউনুস বাহিনী শ্রমিকদেরকে গুলি করে হত্যা করেছে!! ৭৪এ পরাশক্তির স্বীকৃতি না পাওয়ায় দেশে খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছিলো! আমেরিকা খাদ্যের জাহাজ আসতে দেয়নি! আমলাদের মধ্যে রন্দ্রে রন্দ্রে দুর্নীতি তখন থেকেই। যা বঙ্গবন্ধু নিজেই স্বীকার করেছেন। লোভী ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট! নিজেই বললেন ওনার চারিদিকে সব চোর! অকপটে সত্য কথা পূর্বে আর কোনো নেতাই বলে নাই!। আর একদিকে ওনার নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হওয়াটা যারা মন থেকে মেনে নিতে পারে নাই তারা দেশে খাদ্য সংকট এবং আইনশৃঙ্খলার অবনতি ইত্যাদি বিশ্বের সামনে তুলে ধরে বাংলাদেশকে বিশ্বের সামনে তলাবিহিন জুড়ি হিসাবে তুলে ধরার জন্য উঠে পড়ে লেগেছিলো! ঐ সব কুলাঙ্গারদের নাম সবাই জানে,হিংসুটে, প্রতিশোধপরায়ন অনেকেই ছিলো উনার কাছের মানুষ যাদেরকে উনি চিহ্নিত করতে পারেন নাই! যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশকে পূর্নগঠন করা কতটুকু সময়সাপেক্ষ এবং কঠিন তা একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিই বুঝে ! যেভাবে আগুনে পুড়া ক্ষতিগ্রস্ত একটি শিল্প কারখানাকে লাভজনক পর্যায়ে উপনীত করা কতোটুকু কষ্ঠসাধ্য এবং সময়সাপেক্ষ তা কেবল একজন উদ্যক্তাই বুঝে । চা দোকানের আড্ডাবাজদের পক্ষে বুঝা সম্ভব না। আদার বেপারীরা জাহাজের খবর নিলে যা হয়! পশ্চিম পাকিস্তানকে দিখন্ডিত করার জন্য ওনাকে অনেক পরাশক্তি দেশ উদাহরণস্বরূপ সৌদি আরব ও মেনে নিতে পারে নাই! সাহায্য করা তো দুরের কথা স্বীকৃতি ও দেয় নাই। উনি মারা যাবার পর ১৬ আগষ্ঠ স্বীকৃতি দিয়েছিল।! সুতরাং একজন ব্যক্তি মুজিবের প্রতি তারা কতটুকু হিংসাপরায়ন ছিলেন এবং কতটুকু আক্রোশ ছিলো তা বুঝতে রকেট সাইন্স বুঝার দরকার নাই! জিয়াউর রহমান আসার পর খুব দ্রুত অনেক দেশ থেকে সাহায্য সহযোগিতা এবং স্বীকৃতি পেয়েছিল সেটা ওনার উনার কৌশল ছিলো বটে!! কিন্তু শেখ মুজিব থাকলে 5 বছরে ও পারতো কিনা সন্দেহ! কারন ওনার উপর ছিলো তখনো পশ্চিম পাকিস্তান এবং তাদের বন্ধু দেশগুলোর প্রবল আক্রোশ কারন তাদের ভাষায় তিনি ছিলেন বিদ্রোহী! এমনকি কুটনৈতিক সম্পর্কন্নোয়ন এর জন্য ভুট্টোকে ঢাকায় এনেছিলো যাহাতে বিদেশ থেকে স্বীকৃতি এবং সাহায্য পাওয়ার ক্ষেত্রে সে যেনো বিরোধীতা না করে! কিন্তু সে 71 এর ক্ষত ভুলতে পারেনি, বিধায় মুজিব হত্যার ষড়যন্ত্রে সে ও জড়িত ছিলো! ! বাম, জাসদ,সিরাজ সিকদার 'রা ভুট্টো কে ঢাকায় আনাকে মেনে নিতে পারেনি ! চারিদিকে সর্বহারা পার্টির লুট এবং অরাজকতা !কিছু ইতিহাসবিদ বলে থাকে, মুজিবকে আশে পাশের মানুষ রাই হত্যা করেছে ঐসব মূর্খরা কি জানে না ,পলাশীর নবাব সিরাজউদ্দৌল্লাহকে কাছের মীরজাফররা হত্যা করেছিলো! উপমহাদেশে মীরজাফর এবং বেঈমান যুগ যুগ ধরে বহমান! মূলত রক্ষী বাহিনী গঠনের কারণেই মুজিবকে হিংসুটে সেনারা হত্যা করেছে যেভাবে ভুট্টকে হত্যা করেছিলো পাক আর্মি আর এস এফ গঠন এর কারণে!বঙ্গবন্ধু উনিও মানুষ ছিলেন ফেরেশতা ছিলেন নাহ ভুলত্রুটি থাকতেই পারে🙏
Pakisthan chole ja.
প্রিয় হান্নান ভাই আপনাকে ধন্যবাদ।
হান্নান মাসুদ ভাই অসাধারণ উপস্থাপন
রাইট বলেছেন ভাই ❤
আব্দুল হান্নান ভাই ঠিক বলেছেন এদেশের মাটিতে স্বৈরাচারের কোনো দোসর যেন কোনো ধরনের নির্বাচনে অংশ নিতে না পারে।
রাস্তাঘাটের সাংঘাতিকরা বলে শেখ মুজিব ভোট ডাকাতি করে বাকশাল কায়েম করেছিলো!. এই সব কুলাঙ্গারা অন্তত যদি শিক্ষিত কুশীল ও হয়ে থাকে,তাহলে ঢাকার নীলক্ষেত থেকে 10 ই মার্চ 1973 জাসদের" "গনকন্ঠ" পত্রিকাটি সংগ্রহ করতে পারে, এবং প্রফেসর আনিসুজ্জানের "বিপুলা পৃথিবী " বইটি পড়তে পড়ে শুধুমাত্র কয়েকটি কেন্দ্রে অনাকাংখিত কিছু অনিয়ম হয়েছিল!! জেনারেল ওসমানের মতো কাউকে গৃহপালিত বিরোধী দল করে নির্বাচন নিয়ে তামাশা করে নাই!খোদ জাসদের প্রার্থী মেজর জলিল ও বলেননি,হেলিকপ্টারে ভোট ডাকাতি করা হয়েছে! পত্রিকায় শুধুমাত্র উল্লেখ ছিলো "কেন ঐ দিন কুমিল্লার নির্বাচনী আসনে হেলিকপ্টার উড়েছে,"?আর ও উল্লেখ আছে কুমিল্লার খন্দকার মোশতাক এর সাথে নির্দলীয় প্রার্থীর ভোটের ব্যবধান খুব বেশি ছিলো না!!অথচ তারা বলে ঐ দিন নাকি প্রার্থীকে নাকি বিপুল ভোটে জয়ী করে দেওয়া হয়েছিল! অথচ জাসদ কখনও বলে নাই, হেলিকপ্টার দিয়ে ব্যালেট বক্স ছিনতাই করা হয়েছে। বিএনপিঘেষা প্রফেসর এমাজউদ্দিন বলেছিলেন,জাতিসংঘের অধীনে নির্বাচন হলেও ফলাফল একই হতো! আনিসুজ্জামান লিখেছেন,1973 সালে প্রথম নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছিল,স্বাধীন দেশে প্রথম জাতীয় ভোট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে,সবার মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা!! 300 আসনের মধ্যেই 290 টীতে আওয়ামীলীগ এর নিশ্চিত জয় উনি শুধুমাত্র 10 টী আসনের অনিয়মের কথা বলেছিলেন,উনার ভোট আর একজন দিয়ে দিয়েছিলো! কিন্তু উনি লীগ প্রার্থীকেই ভোট দিতো। গুজব সাংঘাতিক ইলিয়াস ও বলেছে " আওয়ামীলীগ ২৯০ আসনে জয় নিশ্চিত করার পর ও কেনো ১০ আসনে ভোট চুরি করলো!!? 🤭 নতুন নির্বাচন কমিশন তখন প্রসাশন সুসংগঠিত ছিলো না বললেই চলে অল্প সংখ্যাক পুলিশ ছিলো !,তাই স্থানীয় কর্মীরা তাদের স্থানীয় নেতাকে অতি উৎসাহি হয়ে জাল ভোট দিয়েছিল! যা গ্রামে গঞ্জে স্থানীয় নির্বাচনে হামেশাই হয়ে থাকে পছন্দের প্রার্থীকে জেতানোর জন্যে পাগল হয়ে যায়!! উৎসব উৎসব ভাব যা বাঙ্গালীর মজ্জাগত অভ্যাস ভোট দিতেই পারলেই কিছু লোক নিজেকে বিশ্বজয়ী মনে করে "ভোটার "নন ভোটার "সবাই ডোট কেন্দ্রে গিয়ে জড়ো হয়, মনে হয় যেন এক বিনোদন কেন্দ্র! অথচ উন্নত বিশ্বে তা বিরল তরুন প্রজম্ম ভোট কখন হয় তা জানে ও না! সবাই নিজ কাজে ব্যস্ত ভোটের দিন সরকারি ছুটি ও থাকে না!শেখ মুজিব এতোই বোকা না যে 290 আসনে নিশ্চিত জয়ের পর নির্বাচন কমিশনক বা প্রশাসনকে নির্দেশ দিবে ভোট জালিয়াতির জন্য!! নতুন নির্বাচন কমিশন, প্রথম নির্বাচন,মাঠ পর্যায়ে একটু আধটু ভুল অনিয়ম তো হবেই! আনিসুজ্জমান তো বলে নাই পুলিশের কারনে ভোট দিতে পারে নাই..! ১৯৭৮ এর মতো ১০১% ভোটের রেকর্ড হয় নাই!জেনারেল ওসমানের সাথে ভোটের পার্থক্যটা শুনলে হাসি পাই 😂 ধর্মব্যাবসার জন্য বিসমিল্লাহ বলে, মদের লাইসেন্স চালু করে নাই, হাঁ না ভোট দিয়ে ডাকাতির রেকর্ড করে নাই, বিসমিল্লাহ বলে পুলিশ ডিপার্টমেন্ট মহিলা নিয়োগ দিয়ে তাদেরকে ধর্ষিত করে নাই! 10 জন মহিলা পুলিশ এক সপ্তাহের মধ্যে গায়েব! বিসমিল্লাহ বলে এফ ডিসির জন্য জায়গা বরাদ্দ দিয়ে নাচ গান এর সুযোগ করে দেয় নাই! স্ত্রীকে বেপর্দা করে জন সমক্ষে নিয়ে আসতো না!আত্মপ্রচারের জন্য ঢাকা বিমানবন্দরকে নিজের নামে করে নাই!! চাইলে বাংলাদেশকে মুজিবল্যান্ড নাম দিতে পারতো..! ৭০ এর নির্বাচনে উনি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন, এরপর ও বাম, জাসদ, বাসদ রা ১ বছর যাইতে নাই যাইতে নির্বাচনের জন্য উঠে পড়ে লাগছে!! কিন্তু ৭৩ এ নির্বাচনে ভরাডুবির পর আবার ও অরাজকতা শুরু করে দিয়েছিলো..! তাই শেখ মুজিব বাধ্য হয়ে ওদের দমন করার জন্য কৌশল হিসাবে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক লীগ গঠন করে..যুদ্ধবিদ্ধস্ত একটি দেশে সরকারের পক্ষে বছর বছর ইলেকশন এর ব্যয় বহন করা অসম্ভব!
একদম রাইট কথা বলছে ভাই ধন্যবাদ আপনাকে
রাইট কথা ❤❤❤❤❤
খুব সুন্দর জবাব
এই ছেলেটা নির্ভয়ে সত্য কথা বলে!
রাস্তাঘাটের সাংঘাতিকরা বলে শেখ মুজিব ভোট ডাকাতি করে বাকশাল কায়েম করেছিলো!. এই সব কুলাঙ্গারা অন্তত যদি শিক্ষিত কুশীল ও হয়ে থাকে,তাহলে ঢাকার নীলক্ষেত থেকে 10 ই মার্চ 1973 জাসদের" "গনকন্ঠ" পত্রিকাটি সংগ্রহ করতে পারে, এবং প্রফেসর আনিসুজ্জানের "বিপুলা পৃথিবী " বইটি পড়তে পড়ে শুধুমাত্র কয়েকটি কেন্দ্রে অনাকাংখিত কিছু অনিয়ম হয়েছিল!! জেনারেল ওসমানের মতো কাউকে গৃহপালিত বিরোধী দল করে নির্বাচন নিয়ে তামাশা করে নাই!খোদ জাসদের প্রার্থী মেজর জলিল ও বলেননি,হেলিকপ্টারে ভোট ডাকাতি করা হয়েছে! পত্রিকায় শুধুমাত্র উল্লেখ ছিলো "কেন ঐ দিন কুমিল্লার নির্বাচনী আসনে হেলিকপ্টার উড়েছে,"?আর ও উল্লেখ আছে কুমিল্লার খন্দকার মোশতাক এর সাথে নির্দলীয় প্রার্থীর ভোটের ব্যবধান খুব বেশি ছিলো না!!অথচ তারা বলে ঐ দিন নাকি প্রার্থীকে নাকি বিপুল ভোটে জয়ী করে দেওয়া হয়েছিল! অথচ জাসদ কখনও বলে নাই, হেলিকপ্টার দিয়ে ব্যালেট বক্স ছিনতাই করা হয়েছে। বিএনপিঘেষা প্রফেসর এমাজউদ্দিন বলেছিলেন,জাতিসংঘের অধীনে নির্বাচন হলেও ফলাফল একই হতো! আনিসুজ্জামান লিখেছেন,1973 সালে প্রথম নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছিল,স্বাধীন দেশে প্রথম জাতীয় ভোট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে,সবার মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা!! 300 আসনের মধ্যেই 290 টীতে আওয়ামীলীগ এর নিশ্চিত জয় উনি শুধুমাত্র 10 টী আসনের অনিয়মের কথা বলেছিলেন,উনার ভোট আর একজন দিয়ে দিয়েছিলো! কিন্তু উনি লীগ প্রার্থীকেই ভোট দিতো। গুজব সাংঘাতিক ইলিয়াস ও বলেছে " আওয়ামীলীগ ২৯০ আসনে জয় নিশ্চিত করার পর ও কেনো ১০ আসনে ভোট চুরি করলো!!? 🤭 নতুন নির্বাচন কমিশন তখন প্রসাশন সুসংগঠিত ছিলো না বললেই চলে অল্প সংখ্যাক পুলিশ ছিলো !,তাই স্থানীয় কর্মীরা তাদের স্থানীয় নেতাকে অতি উৎসাহি হয়ে জাল ভোট দিয়েছিল! যা গ্রামে গঞ্জে স্থানীয় নির্বাচনে হামেশাই হয়ে থাকে পছন্দের প্রার্থীকে জেতানোর জন্যে পাগল হয়ে যায়!! উৎসব উৎসব ভাব যা বাঙ্গালীর মজ্জাগত অভ্যাস ভোট দিতেই পারলেই কিছু লোক নিজেকে বিশ্বজয়ী মনে করে "ভোটার "নন ভোটার "সবাই ডোট কেন্দ্রে গিয়ে জড়ো হয়, মনে হয় যেন এক বিনোদন কেন্দ্র! অথচ উন্নত বিশ্বে তা বিরল তরুন প্রজম্ম ভোট কখন হয় তা জানে ও না! সবাই নিজ কাজে ব্যস্ত ভোটের দিন সরকারি ছুটি ও থাকে না!শেখ মুজিব এতোই বোকা না যে 290 আসনে নিশ্চিত জয়ের পর নির্বাচন কমিশনক বা প্রশাসনকে নির্দেশ দিবে ভোট জালিয়াতির জন্য!! নতুন নির্বাচন কমিশন, প্রথম নির্বাচন,মাঠ পর্যায়ে একটু আধটু ভুল অনিয়ম তো হবেই! আনিসুজ্জমান তো বলে নাই পুলিশের কারনে ভোট দিতে পারে নাই..! ১৯৭৮ এর মতো ১০১% ভোটের রেকর্ড হয় নাই!জেনারেল ওসমানের সাথে ভোটের পার্থক্যটা শুনলে হাসি পাই 😂 ধর্মব্যাবসার জন্য বিসমিল্লাহ বলে, মদের লাইসেন্স চালু করে নাই, হাঁ না ভোট দিয়ে ডাকাতির রেকর্ড করে নাই, বিসমিল্লাহ বলে পুলিশ ডিপার্টমেন্ট মহিলা নিয়োগ দিয়ে তাদেরকে ধর্ষিত করে নাই! 10 জন মহিলা পুলিশ এক সপ্তাহের মধ্যে গায়েব! বিসমিল্লাহ বলে এফ ডিসির জন্য জায়গা বরাদ্দ দিয়ে নাচ গান এর সুযোগ করে দেয় নাই! স্ত্রীকে বেপর্দা করে জন সমক্ষে নিয়ে আসতো না!আত্মপ্রচারের জন্য ঢাকা বিমানবন্দরকে নিজের নামে করে নাই!! চাইলে বাংলাদেশকে মুজিবল্যান্ড নাম দিতে পারতো..! ৭০ এর নির্বাচনে উনি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন, এরপর ও বাম, জাসদ, বাসদ রা ১ বছর যাইতে নাই যাইতে নির্বাচনের জন্য উঠে পড়ে লাগছে!! কিন্তু ৭৩ এ নির্বাচনে ভরাডুবির পর আবার ও অরাজকতা শুরু করে দিয়েছিলো..! তাই শেখ মুজিব বাধ্য হয়ে ওদের দমন করার জন্য কৌশল হিসাবে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক লীগ গঠন করে..যুদ্ধবিদ্ধস্ত একটি দেশে সরকারের পক্ষে বছর বছর ইলেকশন এর ব্যয় বহন করা অসম্ভব!
বঙ্গবন্ধু রক্ষী বাহিনী গঠন করেছেন!স্বাধীনতার 40 বছর পর গুছানো একটি দেশে যেখানে পুলিশের অক্ষমতার কারনে বিএনপি জামাত র্যাব গঠন করেছিলো,সেইখানে যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশে *(যখন অনেকের হাতে অস্ত্র রয়ে গিয়েছিল ) তখন পুলিশ বাহিনীর সাপোর্ট হিসাবে রক্ষীবাহিনী গঠিত হয়েছিল। তখন প্রশাসন সহ সব কিছুই অপরিপূর্ন ছিল, রাতারাতি সবকিছু সম্পূর্ণ করা অসম্ভব। যাদের উদ্দেশ্য খারাপ ছিলো, ইচ্ছে করেই অস্ত্র জমা দেয়নি! সাধারণ মানুষের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র থাকলে তা যে কতটুকু ভয়ংকর তা বলাই বাহুল্য! পুলিশ ছাড়া এমনকি Rab, সেনাবাহিনী ও ২০০৪ এ ৫ ই অগাস্টের পর আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে ব্যার্থ হয়েছে! ইউনুস বাহিনী শ্রমিকদেরকে গুলি করে হত্যা করেছে!! ৭৪এ পরাশক্তির স্বীকৃতি না পাওয়ায় দেশে খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছিলো! আমেরিকা খাদ্যের জাহাজ আসতে দেয়নি! আমলাদের মধ্যে রন্দ্রে রন্দ্রে দুর্নীতি তখন থেকেই। যা বঙ্গবন্ধু নিজেই স্বীকার করেছেন। লোভী ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট! নিজেই বললেন ওনার চারিদিকে সব চোর! অকপটে সত্য কথা পূর্বে আর কোনো নেতাই বলে নাই!। আর একদিকে ওনার নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হওয়াটা যারা মন থেকে মেনে নিতে পারে নাই তারা দেশে খাদ্য সংকট এবং আইনশৃঙ্খলার অবনতি ইত্যাদি বিশ্বের সামনে তুলে ধরে বাংলাদেশকে বিশ্বের সামনে তলাবিহিন জুড়ি হিসাবে তুলে ধরার জন্য উঠে পড়ে লেগেছিলো! ঐ সব কুলাঙ্গারদের নাম সবাই জানে,হিংসুটে, প্রতিশোধপরায়ন অনেকেই ছিলো উনার কাছের মানুষ যাদেরকে উনি চিহ্নিত করতে পারেন নাই! যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশকে পূর্নগঠন করা কতটুকু সময়সাপেক্ষ এবং কঠিন তা একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিই বুঝে ! যেভাবে আগুনে পুড়া ক্ষতিগ্রস্ত একটি শিল্প কারখানাকে লাভজনক পর্যায়ে উপনীত করা কতোটুকু কষ্ঠসাধ্য এবং সময়সাপেক্ষ তা কেবল একজন উদ্যক্তাই বুঝে । চা দোকানের আড্ডাবাজদের পক্ষে বুঝা সম্ভব না। আদার বেপারীরা জাহাজের খবর নিলে যা হয়! পশ্চিম পাকিস্তানকে দিখন্ডিত করার জন্য ওনাকে অনেক পরাশক্তি দেশ উদাহরণস্বরূপ সৌদি আরব ও মেনে নিতে পারে নাই! সাহায্য করা তো দুরের কথা স্বীকৃতি ও দেয় নাই। উনি মারা যাবার পর ১৬ আগষ্ঠ স্বীকৃতি দিয়েছিল।! সুতরাং একজন ব্যক্তি মুজিবের প্রতি তারা কতটুকু হিংসাপরায়ন ছিলেন এবং কতটুকু আক্রোশ ছিলো তা বুঝতে রকেট সাইন্স বুঝার দরকার নাই! জিয়াউর রহমান আসার পর খুব দ্রুত অনেক দেশ থেকে সাহায্য সহযোগিতা এবং স্বীকৃতি পেয়েছিল সেটা ওনার উনার কৌশল ছিলো বটে!! কিন্তু শেখ মুজিব থাকলে 5 বছরে ও পারতো কিনা সন্দেহ! কারন ওনার উপর ছিলো তখনো পশ্চিম পাকিস্তান এবং তাদের বন্ধু দেশগুলোর প্রবল আক্রোশ কারন তাদের ভাষায় তিনি ছিলেন বিদ্রোহী! এমনকি কুটনৈতিক সম্পর্কন্নোয়ন এর জন্য ভুট্টোকে ঢাকায় এনেছিলো যাহাতে বিদেশ থেকে স্বীকৃতি এবং সাহায্য পাওয়ার ক্ষেত্রে সে যেনো বিরোধীতা না করে! কিন্তু সে 71 এর ক্ষত ভুলতে পারেনি, বিধায় মুজিব হত্যার ষড়যন্ত্রে সে ও জড়িত ছিলো! ! বাম, জাসদ,সিরাজ সিকদার 'রা ভুট্টো কে ঢাকায় আনাকে মেনে নিতে পারেনি ! চারিদিকে সর্বহারা পার্টির লুট এবং অরাজকতা !কিছু ইতিহাসবিদ বলে থাকে, মুজিবকে আশে পাশের মানুষ রাই হত্যা করেছে ঐসব মূর্খরা কি জানে না ,পলাশীর নবাব সিরাজউদ্দৌল্লাহকে কাছের মীরজাফররা হত্যা করেছিলো! উপমহাদেশে মীরজাফর এবং বেঈমান যুগ যুগ ধরে বহমান! মূলত রক্ষী বাহিনী গঠনের কারণেই মুজিবকে হিংসুটে সেনারা হত্যা করেছে যেভাবে ভুট্টকে হত্যা করেছিলো পাক আর্মি আর এস এফ গঠন এর কারণে!বঙ্গবন্ধু উনিও মানুষ ছিলেন ফেরেশতা ছিলেন নাহ ভুলত্রুটি থাকতেই পারে🙏
আমি মনে করি গোটা দুনিয়াজুড়ে দুনিয়ার রাজনৈতিক দলগুলো ও আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিষিদ্ধ বা বিলীন হবে।🤔 একমাএ মহাজাগতিক মহাকবি কাজী নজরুলেে সাম্যবাদ উত্তান পাবে পুনরায় আর টিকে থাকবে যুগ, যুগ ধরে। ✊🌍🇧🇩,,'))
অসাধারণ বক্তব্য ধন্যবাদ ❤❤❤
আমি মনে করি গোটা দুনিয়াজুড়ে দুনিয়ার রাজনৈতিক দলগুলো ও আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিষিদ্ধ বা বিলীন হবে।🤔 একমাএ মহাজাগতিক মহাকবি কাজী নজরুলেে সাম্যবাদ উত্তান পাবে পুনরায় আর টিকে থাকবে যুগ, যুগ ধরে। ✊🌍🇧🇩,,,,
১০০% সঠিক কথা বলছেন ভাই স্যালুট জানাই আপনাকে
কথা গুলি আমলে নেওয়ার মতন❤❤❤
ধন্যবাদ হান্নান মাসুদ ভাই
হান্নান ভাই সব গুলো সঠিক কথা বলছেন
সহমত।
সঠিক আপনার কথা
হান্নানের ভাইয়ের কথা একদম ঠিক
সঠিক কথা স্পষ্টভাবে বলার জন্য ধন্যবাদ
অসংখ্য ধন্যবাদ আবদুল হান্নান মাসুদ কে। 16 কোটি মানুষের মনের কথা বলেছেন আপনি।
১৬ কোটি নয় পাকিস্তান পন্থীদের কথা। দেশের ১৬ কোটি মানুষ জামায়াত নয়, ১৬ কোটি মানুষ আওয়ামী লীগ না, ১৬ কোটি মানুষ বিএনপি নয়, আমরা সাধারণ মানুষ। তুমি এত টাকা দামের গাড়ি পেলা কোথায়? আগে এটার জবাব দেও।
আসসালামু আলাইকুম।কোটি জনতার পক্ষ থেকে আপনাকে হাজারো সালাম। হান্নান ভাই
স্যালুট হান্নান ভাই ❤️❤️
আমরা আপনাদের হাতেই এদেশকে নিরাপদ মনে করি।
হান্নান সাহেবর পুরো শরীর জুড়ে কলিজা ।
জামাত বলে কথা !
আওয়ামী লীগের নাম শুনলে তো কলিজা, ওদের কেঁপে ওঠে। তাহলে শরীর জুড়ে কলিজা হলো কোথায়।
ক্ষমতায় থাকলে সবার ই এমন কলিজা থাকে।
এজন্যইতো মাসখানেক আগে ভয়তে কেদে দিয়েছিলো😂
আব্দুল হান্নান ভাই সত্যবাদিদের পক্ষেই আছে আলহামদুলিল্লাহ সময়োপযোগী বক্তব্য দিয়েছেন।
সহমত 🥀
যে লোক হাতিয়ে এসে রিকশায় চলাফেরা করতো এখন সে কোটি টাকার গাড়িতে চড়ে
উনার গাড়ি? আগে জানুন।
অসাধারণ হান্নান ভাই❤❤❤
সারাদেশের জনগনের মনের কথা বলেছেন হাম্নান ভাই,
তুমি সারা দেশের জনগণের মনের কথা কেমনে জানো ভাই?
জামাতিদের রাজাকারের মনের কথা বলেছে হান্নান ভাই। ❤❤
@@MinhazDr শিবিরের লোক জামাতের কথাই তো বলবে....
@@MinhazDr shudu matro tomar moto dalal razakar khuni hasina r doshor bad e sobar kotha bolechey
ওরা একা বললেই , সারাদেশ !
অসাধারণ কথা বলছে, ❤❤❤
r
ভালোবাসা হান্নান ভাই
স্যলুট, মাসুদ, ভাই❤❤❤
সঠিক বলেছেন হান্নান
সঠিক হান্নান মাসুদ,স্যালুট আপনাকে
Right মাসুদ ভাই
ভাই,,, আহতদের চিকিৎসার জন্য টিম গঠন করুন।
প্রতিদিন করোনার মতো করে আপডেট দিন সংবাদ সম্মলন করে।
নইলে ভবিষ্যতে আন্দোলনে লোক পাবেননা। এটা ফ্যাসিবাদি চক্রান্ত।
স্পেশাল টিম গঠন করুন।
আওয়ামী লীগ চিরতরে যেন না আসে
হাসান ভাইয়ের কথা পুরোটাই ১০০ ভাগ সত্য
❤❤❤❤হান্নান আমরা আছি সাথে🎉🎉
ছাএনেতা হান্নান ভাই সঠিক ও ন্যায্য বলেছেন বিএনপির এটা মানলে সমস্যা কোথায় এটা দেশপ্রেমিক জনতার মনের কথা।
যে রাজনৈতিক দল বাংলাদেশের স্বাধীনতায় চাইনি তাদের এদেশের রাজনৈতি অধিকার কে দিয়েছে যারা দিয়েছে তাদের বিচার হওয়া উচিত
ধন্যবাদ হান্নান।
ধন্যবাদ হান্নান মাসুদ ভাই।জাতীর নেতা আপনারা। তরুণ আপনার সাথে
ধন্যবাদ হান্নান ভাই অসাধারণ বলছেন
প্রিয় সমন্বয়ক ভাইয়েরা,দলমত নির্বিশেষে ছাত্রজনতা ও সাধারন জনগনের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বিজয়গাঁথা জুলাই গনঅভ্যুল্থানকে রাজনীতিকরণ করে দয়া করে ইহাকে আর বিতর্কিত করো না এবং ইতিহাস থেকে হারিয়ে যেও না !
Pagol kothakar konokichui rajinitir baire noy
৭০% হারিয়ে গেছে !
সাবাস মাসউদ ভাই আমরা তোমাদেরকে ভুলে যাই নাই তোমাদের সাথে আছি, তোমাদের মতই দেশ প্রেমিক নতুন প্রজন্মকেই দেশের নেতৃত্ব হিসেবে দেখতে চাই,
হান্নান ভাই আপনাকে ধন্যবাদ সত্যি কথা বলার জন্য।
যে দল সরাসরি স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে, বর্তমানেও নানানভাবে স্বাধীনতাকে ছোট করার অপচেষ্টাই লিপ্ত তাদের কি এই অধিকার আছে?
এরা মুনাফেকের আন্ডাবাচ্চা 🤭 !মুনাফেকের স্হান জাহান্নামের সর্বনির্মস্তরে. !ধর্মব্যাবসার রাজনীতিতে জামাতশিবির চ্যাম্পিয়ন, ধর্মব্যবসার যাত্রা সেই ৭১সাল থেকে এখনো চলমান ! উঁচু লেবেলের সফল ধর্মব্যবসায়ী, অনুসারীরা কঠিন ব্রেইনওয়াশড " যাদের হৃদয়ে এখন ও পাকিস্তান!কিন্তু পিয়ারি পাকিস্তানে ও তাদের জায়গা হয়নি!গোলাম কিন্তু পালিয়ে গিয়ে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মধু খাওয়ার জন্য দেশে ফেরৎ এসেছিলো .!! জামাত পাকিস্তানে ও বিলুপ্ত..!!" ১৯৯১ এ নারী নেতৃত্বকে মেনে নিয়ে সরকারে ছিলো!1996 এ নারী নেতৃত্বের সাথে যুগপৎ আন্দোলনে ও ছিলো ! কিন্তু তারা চাইলে খালেদা এবং হাসিনাকে শর্ত দিতে পারতো,দলের প্রধান হতে হবে নারীর পরিবর্তে একজন পুরুষ যেহেতু ইসলামে নারী নেতৃত্বের সুযোগ নাই! অথচ ভারতের সংবিধান কে সম্মান করে কংগ্রেস এর সভাপতি সোনীয়া গান্ধী নির্বাচিত হওয়ার পর ও দ্বৈত নাগরিকত্ত্বের কারনে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করতে পারেনি এমনকি সংবিধান পরিবর্তন করার চেষ্টা ও করেনি! অথচ ইসলামী দল ক্ষমতার জন্য ইসলামের নিয়ম কানুনকে ও তোয়াক্কা করেনি! ৭১ এ যেখানে মুক্তিযোদ্ধাদের শ্লোগান ছিলো আমার নেতা, তোমার নেতা শেখ মুজিব,সেখানে তাদের শ্লোগান ছিলো আমার নেতা, তোমার নেতা নবী মুহাম্মদ ( সাঃ)!!! আসতাগফিরুল্লাহ। রাজনীতির মাঠে ধর্মপ্রান মুসলমানকে ধোঁকা দিতে আল্লাহর একজন রাসুলকে শেখ মুজিবের সাথে তুলনা করতে ও কুন্ঠাবোধ করে নাই!! তারা বলে, কোরআন তাদের সংবিধান এবং মুহাম্মদ ( সাঃ) আদর্শ অথচ তারাই সহায়তা করেছে পাক আর্মিকে ,যারা ভাই হয়ে ভাইকে হত্যা করেছে, বোনকে করেছে ধর্ষন! পাকিস্তানের পরমানু বিজ্ঞানী কাদের খান বলেছিলেন পাকআর্মি অভিশপ্ত , কারন 1971 এ তাদের ভাইবোনেদের হত্যা, ধর্ষণ করেছে,তাদেরকে মাতৃভাষা" বাংলায় " কথা বলতে দেইনি অথচ কলকাতায় ভারতীয়রা বাংলা ভাষা সহ সব অধিকার ভোগ করে ! ভয় এবং দুরর্দর্শীতার জায়গায় তারা মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকবাহিনীর পক্ষে ছিলো অথচ স্বাধীন হওয়ার পর সবাই বাংলাদেশ চলে আসলো!! তাদের যুক্তি ভারতের কারনে তারা পাকিস্তানকে সমর্থন করেছে! কিন্তু পশ্চিম পাকিস্তান যদি 52 তে নিরীহ বাঙ্গালীকে হত্যা,শোষন না করতো ইন্ডিয়া কি কখন ও নাক গলানোর সুযোগ পেত? সুতরাং পাক আর্মির নির্যাতন, নিপীড়ন মুক্তিবাহিনী ইন্ডিয়ার সাহায্য নিতে বাধ্য হলো । পাকবাহিনী স্বার্থপর, ভয়ংকর দুর্নীতিবাজ অস্ত্রের জোরে সব চাপিয়ে দিতে চাই,যার প্রমান ইমরান খান, সততা এবং আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও আজ সে জেলখানায়! তাদের গুরু আসিফ নজরুল ধর্মপীরকে কটাক্ষ করে লিখেছিলেন "এক ভয়ঙ্কর ধর্ম ব্যবসায়ীর উত্থান "! অথচ তাদের যুক্তি,কু-যুক্তির শেষ নাই, শয়তানের ও অনেক যুক্তি থাকে.!! ১৯৯৬ তে সংসদে মদের বিরুদ্ধে কথা বলা দল ২০০১এ ক্ষমতায় এসে ১৮০ ডিগ্রি টার্ন নিলো!! যুক্তি দিলো ইসলামী অনুশাসন ছাড়া মদের লাইসেন্স বন্ধ করা সম্ভব না!! ভালো কথা কিন্তু বিরোধী দল থাকা অবস্থায় বিল উপস্থাপন কেনো করলো?? উদ্দেশ্য সস্তা জনপ্রিয়তা এবং ভণ্ডামি! একমাত্র ছেলে হত্যার জন্য রাজাকারের বিচার চাওয়ায় জাহানারা ইমামকে বলতো "জাহান্নামের ইমাম"! অথচ নামকে বিকৃত করা কবীরা গুনাহ!রগকেটে, জবাই করে কলেজ ভার্সিটি দখলের রাজনীতি সেই ১৯৮০ থেকেই, জাহাঙ্গীরনগর ভার্সিটিতে ১৯৮৮ সালে ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যার কারণে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে শিবির নিষিদ্ধ করে! ২০০১/২০০৬ এ তাদের মদদেই হয়েছে ২৭ হাজার কোটি টাকার ১০ ট্রাক অস্ত্র ব্যাবসা, ৬৪ জেলার বোমা বিস্ফোরণ, ২১শে অগাস্টের গণহত্যা, সিনেমা "জজ মিয়া" বাংলা ভাই জঙ্গীদের উত্থান! ধর্মকে যারা এভাবে ব্যাবহার করে তারাই "মুনাফেক'"
যারা ২৪ কে অস্বীকার করে তার ত স্বৈরাচারের দোসর ভারতীয় দালাল,
তাদের কী অধিকার আছে স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলার...?
এই হালা ভোদাই
স্বাধীণতাকে কে ছোট করছে দেখা???
হ্যাঁ যুদ্ধের সময় পাকিস্তানে পলাতক মুজিব আর তার মেয়ের দলের কথা বলতেছেন, তাহলে ঠিকি বলেছেন। লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা উচিত।
এটার জবাব দিবেনা কারন সে ওই দলের আন্ডারগ্রাউন্ড সদস্য
শতভাগ সত্য কথা
হান্নান ভাই 100% সঠিক কথা বলেছেন।
❤ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ❤
অসাধারণ কথা প্রিয় ভাই
১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী পরাজিত অপশক্তি স্বীকৃত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী জামাত ইসলামী ছাএ শিবিরের দ্বিতীয় সংস্করণ ( বি টিম( ছাএ সমন্নয়ক। জামাত ইসলামী বাংলাদেশের ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব জাতীয় নিরাপত্তা ও ৩০ লাখ শহীদের রক্ত ও জীবনের বিনিময়ে অর্জিত সংবিধানের জন্য হুমকি স্বরুপ।
চুপ ভারতের দালাল
ধন্যবাদ আবদুল হান্নান ভাই
আব্দুল হান্নান মাসুদ ভাই Salute ❤❤❤❤🎉🎉🎉
চমৎকার কথা
সঠিক বলেছেন হান্নান ভাই
তাহলে জামায়াত কিভাবে নির্বাচন করার অধিকার পায়।
নিবাচন করার অধিকার কেন পাবে না।
তারা কি খুনি লুটরা
আরে ছাগল তাদের নামে অভিযোগ ছিল কোন প্রমান নেই।
@@mukterhossen1169যদি বহু দলীয় গণতন্ত্র চালু না করতো তাহলে জামাত কেমনে নির্বাচন করতো...?
@@HridoyAhmed-u5z জামাতের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ আছে যে তাদের নির্বাচন থেকে বহিষ্কার করবে?
আর ৭১ এর কারনে বাদ হলে....কেন বি এন পি এবং আওয়ামী লীগ জামাতের জোট সরকার কেন গঠন করেছিল
রাইট ❤❤❤❤
সঠিক কথা বলেছেন সহমত ধন্যবাদ
সহমতপোষণ করছি ❤❤❤
গণমানুষের মনের কথা বলছেন আপনাকে ধন্যবাদ।
লাভ কি,অন্য দল তো জনগণের কথা বলছে না।তারা বিরোধিতা করে ই যাচ্ছে।
সমন্বয়ক কাদাকাটি করিস না
অসাধারণ মাসুদ।❤
হান্নান মাসুদ ভাই ঠিক বলেছেন
কত সুন্দর ভাবে পয়েন্টগুলো তুলে ধরলো অসাধারণ। আসলেইতো এই সংবিধান মানুষের কোন কল্যানে আসনি। একদম সত্য কথা।
অসাধারণ বলেছেন ভাই।
আঃ হান্নান মাসুদ ভাইয়ের কথাগুলি শতভাগ যুক্তি সংগতিপূর্ণ।
❤ সঠিক ❤🎉🎉🎉
সেলুট করি বাবা তোমাকে! অসাধারণ বলেছো❤ মাশাআল্লাহ তাবারাকাল্লাহ! তোমাদের নেতৃত্বেই যেন ভবিষ্যতের বাংলাদেশে এগিয়ে যায় ইনশাআল্লাহ❤
গুড হান্নান ভাই
ধন্যবাদ হান্নান মাসুদ
হান্নান মাসুদ ভাই ভাই ❤❤❤
অফুরন্ত ভালোবাসা ভাই
বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের কথা হান্নান ভাই বলেছেন ১০০% সঠিক কথা
সেই আন্দোলন থেকে দেখছি,অত্যন্ত ভালো মানুষ।
মুক্তি যুদ্ধের সময় জামাত শিবিরের ভুমিকা কি ছিল
ধন্যবাদ তোমাকে এত সুন্দর ভাবে তথ্য বলার জন্য
ঠিক বলোছেন ভাই ধনবাদ ছাতর সমাজ
১০০%সঠিক কথা