সম্মানীত দ্বীনি ভাই! আমাদের নতুন চ্যানেল। ruclips.net/channel/UC1cBNOp-LhMdBTHT627xuXw সবাই লাইক, কমেন্ট, শেয়ার এবং সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথেই থাকুন এবং নতুন নতুন ভিডিও উপভোগ করুন।
হা -ভাই কবিতা চলছে-চলবে কেউ থামাতে পারবেনা ,(ফাযায়েলে -নামায-৯৪-পৃষ্ঠা )সেই-সাথে আছে রোমান্টিক নাটক সিনেমা -সপ্ন , কবিতার পাশা-পাশি এই নাটক কোন সিনেমা হলে বা মহিলা সমিতি মিলনায়তনে ঢাকার যান-জট পেরিয়ে কষ্ট করে গিয়ে দেখতে হবেনা | একদম হাতের নাগালে পাবেন ,প্রচলিত তাবলিগীর প্রতিটি ঘরে-ঘরে এ-রোমান্টি কবিতা -সপ্নের-খোয়াব নাটকটি বহুল-প্রচারিত তাবলিগীদের ফাযায়েলে আমালের মাদ্ধমে প্রতিদিন মন্চস্ত হয় | ============================================================= এখানেই শেষ নয় ,মূল আকর্শন হলো -নায়িকা -সুন্দরি যুবতী ,বিস্সাস না হলে দেখুন ফাযায়েলে আমালের পাতাখুলুন ফাযায়েলে -নামায-৯৪-পৃষ্ঠা ------যতদিন পর্যন্ত মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের প্রচলিত তাবলীগ জামাত কতৃপক্ষ কবিতা -সপ্ন-শীরক -বিদাত -কুফরী সম্বলিত বইগুলি বাতীল না করছে ততদিন পর্যন্ত তাদেরই রচিত সপ্নের রোমান্টিক সব সপ্ন কবিতা- কাহিনী চলছে-চলবে বিরতিহীনভাবে | এবার আসা-যাক মূল গল্পে -নায়ক সুফী শায়েখ আব্দুল ওয়াহেদ বলে --- আমি সপ্নে দেখিলাম, অপূর্ব সুন্দরী এক যুবতী সবুজ রেশমী-পোশাক পরিহিতা ,যাহার পায়ের জুতাগুলি পর্যন্ত তসবীহ পাঠে মশগুল রহিয়াছে , সে আমাকে উদ্দেশ করিয়া বলিতেছে আমাকে পওয়ার জন্ন চেষ্টা কর , আমি তোমাকে পাওয়ার জন্ন চেষ্টা করিতেছি | এই কথাগুলি বলিয়া সে কতকগুলি প্রেমের কবিতা (ঘুরে-ফিরে -আবার-সেই-কবিত) পাঠ করিল | তাদের ধর্মে নামাজ পড়তে উতসাহিত করার জন্ন অপূর্ব -সুন্দরী-যুবতী উপঢৌকন হিসেবে দেওয়া হয় ,তাতো হবেই কারন সয়তানতো ভালো কিছু জানেনা ,কারন মাওলানা ইলিয়াস সাহেব ও মাওলানা জাকারিয়া সাহেবের প্রচলিত তাবলীগ জামাত হলো ইবলীসের তৈরী সপ্নের -ধর্ম | (আবার-আসছি)
"মাওলানা ইলিয়াস সাহেব" 1926 ই shopne পাওয়া ধর্ম বা তাবলীগ জামাত প্রথমবার চালু করেন (ইন্ডিয়ার) 'হরিয়ানা প্রদেশের ' মেওয়াত গ্রাম থেকে। 1400 বছরের ইতিহাসে এই ধরণের জামাত আর কখনও ছিল না, সুতরাং এই জাতীয় জামাত(ক স্ব(প্নর ধর্ম বা বিদতি তাবলীগ বলা হয় ... আল্লার রসুল (sw) বলেন, ইবলিস গুনার চে বিদআত বোশি ভালোবাসে।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, 'তোমরা পরস্পরের প্রতি হাসাদ করো না, একে অন্যের পেছনে পড়ো না। আর তোমরা পরস্পর ভাই হিসেবে আল্লাহর বান্দা হয়ে যাও।' আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত অপর এক হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, 'তোমরা হিংসা করা থেকে বেঁচে থাকো। কেননা, হিংসা নেক আমলকে সেভাবে খেয়ে ফেলে, যেভাবে আগুন কাঠকে খেয়ে ফেলে।
কোথায় কোন হাদিস কোড করতে হয় তা আগে শিখেন। সুন্নতের পক্ষে এবং বেদআতের বিপক্ষে বলাকে যদি আপনার কাছে হিংসা বিদ্বেষ করা মনে হয়।তবে আমিও সেই হিংসা বিদ্বেষের পক্ষে।
ঝগড়া বাধিয়ে বিদাত দুর করা যায় না। এতে ফিতনা সৃষ্টি হবে। বিদাত দুর করতে মুসলমানদের ভিতর বিরোধ বেড়ে যাবে। তাতে ফরজ হবে। আর ফিতনা হত্যা অপেখ্যা গুরুতর। তাবলিগ তো তার মত মৌলানারা নেতৃত্ব দেন। তা হলে তো এক মৌলানার সাথে আর এক মৌলানার বিরোধীতা। এটা সাধারনের ভিতরে প্রচার করলে তাদের ভিতরে বিভক্তি হবে। এটা কোরান বিরুদ্ধ। এটা ফিতনা সৃষ্টি। মৌলানাদের মত পার্থক্য থাকলে তারা আলাপ করে মীমাঙসা করে নিতে হবে। আর অস্ত্র ব্যবহারের পর্যায়ে গেলে ভয়ঙকর পরিস্হিতির সৃষ্ঠি হবে। এই মৌলানা সেই পরিস্হিতিল দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এরা মুলজীমের দর্শনের দিকে আহ্বান জানাচ্ছে ।
আপনার ফি কতো অন্যের দোশ না ধরে নিজের দিকে তাকিয়ে দেখেন আপনার কতো দোশ আছে ।কটা মানুষের আল্লহ মুখি করেছেন? তবলিগ রা হাতে পায়ে ধরে বে নামাজি কে নামাজি বানায় আপনারা ওয়াজ করেন দুনিয়াবী কামানোর জন্য আর ওরা নিজের জান ও মাল খরজ করে আল্লহর দিকে দাওয়াত দেয় ।
তাবলিগ জামাতের ফাজায়েলে হজ্জে শিরকের ভেজালঃ “এমন অনেক লোক আছে, স্বয়ং কাবা ঘর যাদের জিয়ারত করতে যায়!”.__ ফাজায়েলে হজ্জঃ শাইখুল হাদিস যাকারিয়া সাহারনপুরি সাহেব কর্তৃক লিখিত বিখ্যাত একটি কিতাব। কিতাবটি তাবলিগী ভাইদের সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত। এমনকি প্রতি বছর হজের সময় এই বইয়ের তালিম দেয়া হয় এবং হাজীদেরকে এই বই পাঠ করার ও হৃদয়ঙ্গম করা এবং সে অনুযায়ী হজ সম্পাদন করার জন্য উৎসাহ ও (ক্ষেত্রবিশেষে) নির্দেশ দেয়া হয়। ক্ষুদ্র এই কিতাবে তিনি হজের ফজিলত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত এবং বিভিন্ন হাদীস উল্লেখ করেছেন যার মধ্যে সহীহ হাদীসের পাশাপাশি জাল, যইফ ও বানোয়াট হাদীসেরও বিশাল সমাহার ঘটিয়েছেন। এছাড়া অনেক আজগুবি কিসসা-কাহিনী ও ঈমান বিধ্বংসী গল্পগুজব উপস্থাপন করেছেন। এমন একটি ঘটনা নিয়ে আজ আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছি। শাইখুল হাদিস যাকারিয়া সাহারনপুরি সাহেব তার ‘ফাজায়েলে হজ্জ’ নামক কিতাবের ১০৯ নম্বর পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেনঃ “অনেক লোক তো এমনও আছে, স্বয়ং বাইতুল্লাহ জেয়ারতের জন্য তাহাদের নিকট যায়।” রেফারেন্সঃ ফাজায়েলে হজ্জ, মূল লেখকঃ যাকারিয়া সাহারানপুরি। বংলা অনুবাদকঃ মাওলানা মোহাম্মদ ছাখাওয়াত উল্লাহ; দিল্লী ও কাকরাইলের মুরুব্বিদের অনুমতিতে লিখিত। প্রকাশনীঃ তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০ বাংলাবাজার; সংশোধিত সংস্করন, অক্টোবর ২০০২ ই; পৃষ্ঠা নঃ ১০৯ হয়তো অনেক পাঠকের চোখ কপালে উঠে গেছে! এরকম আজগুবি কথা কেউ কি বলতে পারে! জ্বী হা। এরকম আজগুবি কথা যারা বলতে পারে, তারা আমাদের উপমহাদেশে ‘শাইখুল হাদিস’ নামে পরিচিতি। এবং তাদের কিতাব সমগ্র উপমহাদেশে ওয়াহীর মতো পাঠ করা হয়, যেন এর মধ্যে কোনো ভুল থাকতেই পারে না। হে সম্মানিত মুসলিম ভাই ও বোনেরা! চিন্তা করে দেখুন, কি বলা হয়েছে এখানে! যে কাবা ঘর পর্যন্ত পৌঁছা, তাওয়াফ করা, জিয়ারত করা যাদের সামর্থ্য আছে তাদের জন্য আল্লাহ ‘ফরয’ করে দিয়েছেন। আর যে ঘরে পৌঁছা ইসলামের অন্যতম রুকন, সেই কাবা ঘর নাকি নিজেই অনেক লোকের জিয়ারত করতে যায়! (নাউজুবিল্লাহ) রাসুল (সাঃ) ও সাহাবীরা হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় কাফের ও মুশরিকদের বাধার কারনে বাইতুল্লাহ জিয়ারত করতে পারেননিঃ হুদায়বিয়ার সন্ধিকে ‘গাযওয়া’ বা যুদ্ধ বলা হয় এ কারনে যে, কুরাইশগন রাসুল (সাঃ)-কে এখানে উমরার জন্য মক্কায় প্রবেশে বাধা দিয়েছিল। রাসুল (সাঃ) ষষ্ঠ হিজরীর ১লা যুলকাদাহ সোমবার স্ত্রী উম্মে সালামাহ সহ প্রায় ১৫০০ শত সাথীদেরকে নিয়ে উমরার উদ্দেশ্যে মদীনা থেকে মক্কা অভিমুখে রওয়ানা হন। এই সময় কোষবদ্ধ তরবারি ছাড়া তাদের সাথে অন্য কোনো অস্ত্র ছিল না। কিন্তু মক্কার অদূরবর্তী হুদায়বিয়া নামক স্থানে পৌছলে তাঁরা কুরাইশ নেতাদের বাধার সম্মুখিন হন। অবশেষে তাদের সঙ্গে দশ বছরের চুক্তি সাক্ষরিত হয়। ফলে চুক্তির শর্তানুযায়ী রাসুল (সাঃ) মদীনায় ফিরে আসেন এবং পরের বছর উমরা করেন। এই সন্ধির অন্যতম শর্ত ছিল ‘’রাসুল (সাঃ) এবছর মক্কায় প্রবেশ না করেই সঙ্গী সাথীগনসহ মদিনায় ফিরে যাবেন। মুসলিমগণ আগামী বছর মক্কায় আগমন করবেন এবং সেখানে তিনদিন অবস্থান করবেন’’ আর রাহীকুল মাখতুম-সফিউর রহমান মুবারকপুরী; পৃষ্ঠা নঃ ৩৮৯; যাদ আল মা’আদ- ইবনুল কাইয়িম; পৃষ্ঠা নঃ ২৫৬; সীরাত ইবন হিশাম; পৃষ্ঠা নঃ ২৪৯-২৫০; সীরাতুর রাসুল (সাঃ), আসাদুল্লাহ আল গালীব পৃষ্ঠা নঃ ৪১২ এরপর রাসুল (সাঃ)-এর প্রতি বিজয়ের সুসংবাদ নিয়ে কুরআন অবতীর্ণ হল (আমি তোমাকে দিয়েছি স্পষ্ট বিজয় সুরা ফাতহ (৪৮/১) তখন তিনি উমারকে ডেকে পাঠালেন এবং তাঁর সম্মুখে পাঠ তা পাঠ করলে তখন তিনি বললেন, হে আল্লাহর রাসুল! এটা কি বিজয়? তিনি বললেন, হাঁ। তখন তাঁর অন্তর শান্ত হল এবং তিনি ফিরে গেলেন। বুখারী ৩১৮২; মুসলিম ৪৫২৫ হে আমার মুসলিম ভাই! আপনি এখন চিন্তা করে দেখুন, সর্বশ্রেষ্ঠ মানব রাসুল (সাঃ) এবং উম্মাতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ উম্মাত সাহাবীরা কাফেরদের বাধা দেয়ার কারনে বাইতুল্লাহ জিয়ারত করতে না পেরে মদিনায় ফেরত চলে গেলেন। কই তাদের জন্য তো কাবা স্বয়ং তাদের কাছে উপস্থিত হয় নাই! অথচ এমন অনেক লোক আছে, স্বয়ং কাবা ঘর যাদের জিয়ারত করতে যায়!!! মহান আল্লাহ আপনাকে হক বুঝার, জানার ও মানার তৌফীক দান করুন।
এক অজুতে ইমাম আবু হানিফা এবং আর কিছু বুজুর্গ ব্যক্তি ৫০ বছর এশা ও ফজরের নামাজ পরতেন। ======= প্রকাশনীঃ তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০ বাংলাবাজার [ফাজায়েলে নামাজ, ৯০ পৃষ্ঠা] ===== Mittah , vua , ajgubi , bornona dite tader dil etotku voy pay na . Nabi /Rasul ra tu emonti korte parenni , emon Iman /Akida dhongser Jamat ke janun ebong e theke bachun , book guli porun ebong lukiye thaka shirik / bidat / shufibadi /kobor puja shomporke obogot houn.
আপনার প্রতি আমার বিনীত অনুরোধ, আপনি যদি সত্যবাদী হয়ে থাকেন , দলিল সহ প্রমান পেশ করুন , আল্লাহ বলেন "যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো তাহলে তোমাদের পক্ষ হতে প্রমান পেশ করো"। তা তোমরা কখনো পারবেনা কারণ মিথ্যার জন্ম হয়েসে বিলুপ্তত হওয়ার জন্যে। তাহা বিলুপ্ত হবেই।
@@younus68 ভাই , আবু হানিফা (রহঃ) এর নামাজ অর্থাৎ এক ওজুতে এশা ও ফরয পড়তেন ৩০-৪০- অথবা ৫০ বছর " ফাযায়েল নামাযের তৃতীয় অদ্ধায় খুশু-খুজুর (একাগ্রতা)বর্ননা ৮৬ পৃঃ থেকে শুরু হয়েছে " -- আবু হানিফা (রহঃ) এর নামাজ এর বিষয়টা পাবেন ১০২ নং পৃষ্ঠার শেষ পেরায় |, নতুন ছাপা হলে ৮-১০ পাতা এদিক-সেদিক হতেপারে ,| আপনি যদি ফাযায়েলে দরুদ আর হজ্জ পড়েন তাহলে শীরকের ভারে ঠিক থাকতে পারবেননা , আামাকে বিশ্সাস করার দরকার নাই ,অনুরোধ করব আপনার নিজের চোখে দেখে দেখে পড়ুন , |
উনি একজন ফেতনা সৃষ্টিকারী আলেম.. উনি যে বিষয়ের বিষোদগার করছেন... তা মানব রচিত... মানুষের ভূল হতেই পারে.. মানুষের ভূল সংশোধনের পদ্ধতি এরকম হওয়ার কথা নয়... সর্বোপরি আল্লাহ এ ব্যপারে ভালো জানেন
Jajakallah khairan.
Dr. Muzaffar bin Mohsin, is the best speaker in the light of pure Islamic thought in Bangladesh. I love him very much for Islam.
মাশাআল্লাহ আপনাৰ লেকচাৰ শুনে অন্ধকাৰ থেকে আলোতে বেৰ হৈয়ে আশলাম।আল্লাহ আপনাকে জান্নাত দান কৰুক।আল্লাহ হাফিজ।
❤Wa Alaikum assalam wa rahmatullahi wa Barakatuhu ❤
আলহামদুলিল্লাহ্
সম্মানীত দ্বীনি ভাই! আমাদের নতুন চ্যানেল।
ruclips.net/channel/UC1cBNOp-LhMdBTHT627xuXw
সবাই লাইক, কমেন্ট, শেয়ার এবং সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথেই থাকুন এবং নতুন নতুন ভিডিও উপভোগ করুন।
আলহামদুলিল্লাহ
জাঝাকাল্লাহ
অসাধারণ সুন্দর আলোচনা
হা -ভাই কবিতা চলছে-চলবে কেউ থামাতে পারবেনা ,(ফাযায়েলে -নামায-৯৪-পৃষ্ঠা )সেই-সাথে আছে রোমান্টিক নাটক সিনেমা -সপ্ন , কবিতার পাশা-পাশি এই নাটক কোন সিনেমা হলে বা মহিলা সমিতি মিলনায়তনে ঢাকার যান-জট পেরিয়ে কষ্ট করে গিয়ে দেখতে হবেনা | একদম হাতের নাগালে পাবেন ,প্রচলিত তাবলিগীর প্রতিটি ঘরে-ঘরে এ-রোমান্টি কবিতা -সপ্নের-খোয়াব নাটকটি বহুল-প্রচারিত তাবলিগীদের ফাযায়েলে আমালের মাদ্ধমে প্রতিদিন মন্চস্ত হয় |
=============================================================
এখানেই শেষ নয় ,মূল আকর্শন হলো -নায়িকা -সুন্দরি যুবতী ,বিস্সাস না হলে দেখুন ফাযায়েলে আমালের পাতাখুলুন ফাযায়েলে -নামায-৯৪-পৃষ্ঠা ------যতদিন পর্যন্ত মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের প্রচলিত তাবলীগ জামাত কতৃপক্ষ কবিতা -সপ্ন-শীরক -বিদাত -কুফরী সম্বলিত বইগুলি বাতীল না করছে ততদিন পর্যন্ত তাদেরই রচিত সপ্নের রোমান্টিক সব সপ্ন কবিতা- কাহিনী চলছে-চলবে বিরতিহীনভাবে |
এবার আসা-যাক মূল গল্পে -নায়ক সুফী শায়েখ আব্দুল ওয়াহেদ বলে --- আমি সপ্নে দেখিলাম, অপূর্ব সুন্দরী এক যুবতী সবুজ রেশমী-পোশাক পরিহিতা ,যাহার পায়ের জুতাগুলি পর্যন্ত তসবীহ পাঠে মশগুল রহিয়াছে , সে আমাকে উদ্দেশ করিয়া বলিতেছে আমাকে পওয়ার জন্ন চেষ্টা কর , আমি তোমাকে পাওয়ার জন্ন চেষ্টা করিতেছি | এই কথাগুলি বলিয়া সে কতকগুলি প্রেমের কবিতা (ঘুরে-ফিরে -আবার-সেই-কবিত) পাঠ করিল |
তাদের ধর্মে নামাজ পড়তে উতসাহিত করার জন্ন অপূর্ব -সুন্দরী-যুবতী উপঢৌকন হিসেবে দেওয়া হয় ,তাতো হবেই কারন সয়তানতো ভালো কিছু জানেনা ,কারন মাওলানা ইলিয়াস সাহেব ও মাওলানা জাকারিয়া সাহেবের প্রচলিত তাবলীগ জামাত হলো ইবলীসের তৈরী সপ্নের -ধর্ম | (আবার-আসছি)
Alhamdulillah
Marshall ha🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳
Omatoufiki illabilla
"মাওলানা ইলিয়াস সাহেব" 1926 ই shopne পাওয়া ধর্ম বা তাবলীগ জামাত প্রথমবার চালু করেন (ইন্ডিয়ার) 'হরিয়ানা প্রদেশের ' মেওয়াত গ্রাম থেকে।
1400 বছরের ইতিহাসে এই ধরণের জামাত আর কখনও ছিল না, সুতরাং এই জাতীয় জামাত(ক স্ব(প্নর ধর্ম বা বিদতি তাবলীগ বলা হয় ... আল্লার রসুল (sw) বলেন, ইবলিস গুনার চে বিদআত বোশি ভালোবাসে।
এই ভনডো মাওলানা পরথমে তোমার বাজেট কত কত টাকার বিনিময়ে ওয়াজ করছেন। ২য়ত ১৪০০ বছর আগে তোমার কোন বাব দাদারা মাইক দিয়া লখলখ টাকার পেনডেল বানিয়ে ওয়াজ করেছিল। পরেরটা বলতে তো চামরার মুখে বাদেনা। ঘুস খোর মাওলানা।
One Number ফেতনাবাজ মুজাফফর বিন মহসিন
Allahr sahabira poribarer sokol member niye jeten ebong non muslimder kase dawat diten , bivinno onchole Quran theke ,rate ghore chole jeten poribarer maje , eta holo Allah Rasuler Dawati torika . Vai sunnat bidat buzte hobe , tader ask korle shothik ans paben na ,
kondin tara Quran Tafsir korbena ar sohi Bokhari /Muslim porabena , karon ete tader gumrahi dhora pore jabe .
Apni tader shate gele lokkho korle proman paben ,
tader " Fazael e Hajj /Fazaele Darud" /Sadakat /Sahaba Book guli jodi poren tahole oder theke 200 mile dure thakben ,
karon eguli shirik bidate ajgubi shopne vorpur . Allah sotto bujar towfik dan korun , mone rakhte hobe vai Quran / Sohi Hadithe ja ney ta Islame ney .
জৈনক বুযুর্গ স্বপ্নে দেখেন সুন্দরী মেয়েরা দেয়াল ফেটে তার সামনে উপস্থিত: প্রকাশনীঃ তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০ বাংলাবাজার
(সূত্র : পুরাতন তাবলীগি নেসাব, ফাযায়েলে নামাজ- ৯০ পৃ. - এবং নতুন ‘ফাযায়েলে আমাল’ ফাযায়েলে নামাজ অধ্যায় (৯৪-৯৫) পৃষ্ঠা।
Gazakhuri Akida birudhi story ta upovog korun
একজন যুবক গোলাম সারাদিন রোজা রাখিত, আর সারা রাত তাহাজ্জুদ পড়িত। একদিন রাতে ঘুমিয়ে পড়েছিল আর সে রাতেই তিনি স্বপ্নে দেখেন, মেহরাবের দেওয়াল ফাটিয়া অনিন্দ সুন্দরী কিছু মেয়ে বের হলো , তার মধ্যে একজন কুৎসিত মেয়ে ও ছিল।”
যুবক গোলাম স্বপের ব্যাখ্যা দিলেন, সুন্দরী মেয়েরা অতীত রাত্রি, আর কুৎসিত মেয়েটি অদ্য রাত্রি। (সূত্র : পুরাতন তাবলীগি নেসাব, ফাযায়েলে নামাজ- ৯০ পৃ. - এবং নতুন ‘ফাযায়েলে আমাল’ ফাযায়েলে নামাজ অধ্যায় (৯৪-৯৫) পৃষ্ঠা। মন্তব্য : বুযুর্গের যৌক্তিক স্বপ্ন মেনে নেয়া যেতে পারে কিন্তু এরকম অযৌক্তিক স্বপ্ন কিভাবে দেখলেন বোধগম্য হয় না।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, 'তোমরা পরস্পরের প্রতি হাসাদ করো না, একে অন্যের পেছনে পড়ো না। আর তোমরা পরস্পর ভাই হিসেবে আল্লাহর বান্দা হয়ে যাও।'
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত অপর এক হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, 'তোমরা হিংসা করা থেকে বেঁচে থাকো। কেননা, হিংসা নেক আমলকে সেভাবে খেয়ে ফেলে, যেভাবে আগুন কাঠকে খেয়ে ফেলে।
কোথায় কোন হাদিস কোড করতে হয় তা আগে শিখেন।
সুন্নতের পক্ষে এবং বেদআতের বিপক্ষে বলাকে যদি আপনার কাছে হিংসা বিদ্বেষ করা মনে হয়।তবে আমিও সেই হিংসা বিদ্বেষের পক্ষে।
ঝগড়া বাধিয়ে বিদাত দুর করা যায় না। এতে ফিতনা সৃষ্টি হবে। বিদাত দুর করতে মুসলমানদের ভিতর বিরোধ বেড়ে যাবে। তাতে ফরজ হবে। আর ফিতনা হত্যা অপেখ্যা গুরুতর। তাবলিগ তো তার মত মৌলানারা নেতৃত্ব দেন। তা হলে তো এক মৌলানার সাথে আর এক মৌলানার বিরোধীতা। এটা সাধারনের ভিতরে প্রচার করলে তাদের ভিতরে বিভক্তি হবে। এটা কোরান বিরুদ্ধ। এটা ফিতনা সৃষ্টি। মৌলানাদের মত পার্থক্য থাকলে তারা আলাপ করে মীমাঙসা করে নিতে হবে। আর অস্ত্র ব্যবহারের পর্যায়ে গেলে ভয়ঙকর পরিস্হিতির সৃষ্ঠি হবে।
এই মৌলানা সেই পরিস্হিতিল দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
এরা মুলজীমের দর্শনের দিকে আহ্বান জানাচ্ছে ।
আপনার ফি কতো অন্যের দোশ না ধরে নিজের দিকে তাকিয়ে দেখেন আপনার কতো দোশ আছে ।কটা মানুষের আল্লহ মুখি করেছেন? তবলিগ রা হাতে পায়ে ধরে বে নামাজি কে নামাজি বানায় আপনারা ওয়াজ করেন দুনিয়াবী কামানোর জন্য আর ওরা নিজের জান ও মাল খরজ করে আল্লহর দিকে দাওয়াত দেয় ।
শ্রোতাদের ঈমান আমল সম্পর্কে বোঝাতে হবে, অন্যের সমালোচনায় শ্রোতাদের কোন উপকার।
বইয়ের নাম ও পৃষ্ঠা নম্বর সবই বলতেছে তাহলে আর কিসের দলিল ?
Badam khawa jabena mahfil cholakalin somoy?
Hassokor
দদদদদদদদদদদদদদ
তাবলিগ জামাতের ফাজায়েলে হজ্জে শিরকের ভেজালঃ “এমন অনেক লোক আছে, স্বয়ং কাবা ঘর যাদের জিয়ারত করতে যায়!”.__
ফাজায়েলে হজ্জঃ শাইখুল হাদিস যাকারিয়া সাহারনপুরি সাহেব কর্তৃক লিখিত বিখ্যাত একটি কিতাব। কিতাবটি তাবলিগী ভাইদের সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত।
এমনকি প্রতি বছর হজের সময় এই বইয়ের তালিম দেয়া হয় এবং হাজীদেরকে এই বই পাঠ করার ও হৃদয়ঙ্গম করা এবং সে অনুযায়ী হজ সম্পাদন করার জন্য উৎসাহ ও (ক্ষেত্রবিশেষে) নির্দেশ দেয়া হয়।
ক্ষুদ্র এই কিতাবে তিনি হজের ফজিলত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত এবং বিভিন্ন হাদীস উল্লেখ করেছেন যার মধ্যে সহীহ হাদীসের পাশাপাশি জাল, যইফ ও বানোয়াট হাদীসেরও বিশাল সমাহার ঘটিয়েছেন। এছাড়া অনেক আজগুবি কিসসা-কাহিনী ও ঈমান বিধ্বংসী গল্পগুজব উপস্থাপন করেছেন।
এমন একটি ঘটনা নিয়ে আজ আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছি। শাইখুল হাদিস যাকারিয়া সাহারনপুরি সাহেব তার ‘ফাজায়েলে হজ্জ’ নামক কিতাবের ১০৯ নম্বর পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেনঃ “অনেক লোক তো এমনও আছে, স্বয়ং বাইতুল্লাহ জেয়ারতের জন্য তাহাদের নিকট যায়।”
রেফারেন্সঃ ফাজায়েলে হজ্জ, মূল লেখকঃ যাকারিয়া সাহারানপুরি। বংলা অনুবাদকঃ মাওলানা মোহাম্মদ ছাখাওয়াত উল্লাহ; দিল্লী ও কাকরাইলের মুরুব্বিদের অনুমতিতে লিখিত। প্রকাশনীঃ তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০ বাংলাবাজার; সংশোধিত সংস্করন, অক্টোবর ২০০২ ই; পৃষ্ঠা নঃ ১০৯ হয়তো অনেক পাঠকের চোখ কপালে উঠে গেছে!
এরকম আজগুবি কথা কেউ কি বলতে পারে! জ্বী হা। এরকম আজগুবি কথা যারা বলতে পারে, তারা আমাদের উপমহাদেশে ‘শাইখুল হাদিস’ নামে পরিচিতি। এবং তাদের কিতাব সমগ্র উপমহাদেশে ওয়াহীর মতো পাঠ করা হয়, যেন এর মধ্যে কোনো ভুল থাকতেই পারে না।
হে সম্মানিত মুসলিম ভাই ও বোনেরা! চিন্তা করে দেখুন, কি বলা হয়েছে এখানে! যে কাবা ঘর পর্যন্ত পৌঁছা, তাওয়াফ করা, জিয়ারত করা যাদের সামর্থ্য আছে তাদের জন্য আল্লাহ ‘ফরয’ করে দিয়েছেন। আর যে ঘরে পৌঁছা ইসলামের অন্যতম রুকন, সেই কাবা ঘর নাকি নিজেই অনেক লোকের জিয়ারত করতে যায়! (নাউজুবিল্লাহ)
রাসুল (সাঃ) ও সাহাবীরা হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় কাফের ও মুশরিকদের বাধার কারনে বাইতুল্লাহ জিয়ারত করতে পারেননিঃ হুদায়বিয়ার সন্ধিকে ‘গাযওয়া’ বা যুদ্ধ বলা হয় এ কারনে যে, কুরাইশগন রাসুল (সাঃ)-কে এখানে উমরার জন্য মক্কায় প্রবেশে বাধা দিয়েছিল। রাসুল (সাঃ) ষষ্ঠ হিজরীর ১লা যুলকাদাহ সোমবার স্ত্রী উম্মে সালামাহ সহ প্রায় ১৫০০ শত সাথীদেরকে নিয়ে উমরার উদ্দেশ্যে মদীনা থেকে মক্কা অভিমুখে রওয়ানা হন।
এই সময় কোষবদ্ধ তরবারি ছাড়া তাদের সাথে অন্য কোনো অস্ত্র ছিল না। কিন্তু মক্কার অদূরবর্তী হুদায়বিয়া নামক স্থানে পৌছলে তাঁরা কুরাইশ নেতাদের বাধার সম্মুখিন হন। অবশেষে তাদের সঙ্গে দশ বছরের চুক্তি সাক্ষরিত হয়। ফলে চুক্তির শর্তানুযায়ী রাসুল (সাঃ) মদীনায় ফিরে আসেন এবং পরের বছর উমরা করেন। এই সন্ধির অন্যতম শর্ত ছিল ‘’রাসুল (সাঃ) এবছর মক্কায় প্রবেশ না করেই সঙ্গী সাথীগনসহ মদিনায় ফিরে যাবেন।
মুসলিমগণ আগামী বছর মক্কায় আগমন করবেন এবং সেখানে তিনদিন অবস্থান করবেন’’ আর রাহীকুল মাখতুম-সফিউর রহমান মুবারকপুরী; পৃষ্ঠা নঃ ৩৮৯; যাদ আল মা’আদ- ইবনুল কাইয়িম; পৃষ্ঠা নঃ ২৫৬; সীরাত ইবন হিশাম; পৃষ্ঠা নঃ ২৪৯-২৫০; সীরাতুর রাসুল (সাঃ), আসাদুল্লাহ আল গালীব পৃষ্ঠা নঃ ৪১২
এরপর রাসুল (সাঃ)-এর প্রতি বিজয়ের সুসংবাদ নিয়ে কুরআন অবতীর্ণ হল (আমি তোমাকে দিয়েছি স্পষ্ট বিজয় সুরা ফাতহ (৪৮/১) তখন তিনি উমারকে ডেকে পাঠালেন এবং তাঁর সম্মুখে পাঠ তা পাঠ করলে তখন তিনি বললেন, হে আল্লাহর রাসুল! এটা কি বিজয়? তিনি বললেন, হাঁ। তখন তাঁর অন্তর শান্ত হল এবং তিনি ফিরে গেলেন। বুখারী ৩১৮২; মুসলিম ৪৫২৫
হে আমার মুসলিম ভাই! আপনি এখন চিন্তা করে দেখুন, সর্বশ্রেষ্ঠ মানব রাসুল (সাঃ) এবং উম্মাতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ উম্মাত সাহাবীরা কাফেরদের বাধা দেয়ার কারনে বাইতুল্লাহ জিয়ারত করতে না পেরে মদিনায় ফেরত চলে গেলেন। কই তাদের জন্য তো কাবা স্বয়ং তাদের কাছে উপস্থিত হয় নাই! অথচ এমন অনেক লোক আছে, স্বয়ং কাবা ঘর যাদের জিয়ারত করতে যায়!!! মহান আল্লাহ আপনাকে হক বুঝার, জানার ও মানার তৌফীক দান করুন।
1926 theke ' Mawlana Elias saheb ' Haryana prodesh er Mewat namok Gram theke tini shopne pawa Tablig Jamat procholon koren.
Emon dhormo procharer formula Allah r Rasul , kholapaye Rashedin , Sahabaye keram , Tabeyen ,Tabetabeyen koren ni , tai ei fomulake Bidati jamat bola hoy .
surah Lahaber " Tafsir Ibne Kasir " porle jana jay Tablig korte gele ki dhoroner nirjatoner shiker hoyesilen Allah r Rasul .
Mashjide khana, pina , ghum ( shopno ) murgir ran, Picnic , emoni Tablig 1400 bosorer itihase kew korenni .
এক অজুতে ইমাম আবু হানিফা এবং আর কিছু বুজুর্গ ব্যক্তি ৫০ বছর এশা ও ফজরের নামাজ পরতেন।
======= প্রকাশনীঃ তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০ বাংলাবাজার [ফাজায়েলে নামাজ, ৯০ পৃষ্ঠা] =====
Mittah , vua , ajgubi , bornona dite tader dil etotku voy pay na . Nabi /Rasul ra tu emonti korte parenni , emon Iman /Akida dhongser Jamat ke janun ebong e theke bachun , book guli porun ebong lukiye thaka shirik / bidat / shufibadi /kobor puja shomporke obogot houn.
আপনার প্রতি আমার বিনীত অনুরোধ, আপনি যদি সত্যবাদী হয়ে থাকেন , দলিল সহ প্রমান পেশ করুন , আল্লাহ বলেন "যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো তাহলে তোমাদের পক্ষ হতে প্রমান পেশ করো"। তা তোমরা কখনো পারবেনা কারণ মিথ্যার জন্ম হয়েসে বিলুপ্তত হওয়ার জন্যে। তাহা বিলুপ্ত হবেই।
@@younus68 ভাই , আবু হানিফা (রহঃ) এর নামাজ অর্থাৎ এক ওজুতে এশা ও ফরয পড়তেন ৩০-৪০- অথবা ৫০ বছর " ফাযায়েল নামাযের তৃতীয় অদ্ধায় খুশু-খুজুর (একাগ্রতা)বর্ননা ৮৬ পৃঃ থেকে শুরু হয়েছে " -- আবু হানিফা (রহঃ) এর নামাজ এর বিষয়টা পাবেন ১০২ নং পৃষ্ঠার শেষ পেরায় |, নতুন ছাপা হলে ৮-১০ পাতা এদিক-সেদিক হতেপারে ,|
আপনি যদি ফাযায়েলে দরুদ আর হজ্জ পড়েন তাহলে শীরকের ভারে ঠিক থাকতে পারবেননা , আামাকে বিশ্সাস করার দরকার নাই ,অনুরোধ করব আপনার নিজের চোখে দেখে দেখে পড়ুন , |
হুজুর আপনি পনেরো শ বছর পর সব সহীহ দলিল পেলেন আর আপনার আগে আসা ব্যক্তিবর্গ সব জাল দলিল পেলেন ব্যপারে টি কেমন গোলমাল নয়?
kana Chile sob tail choke dekhini
আপনি কমাতে নয় বরং তাবলিগ বাড়ানোর মিশনে নেমেছেন।খুঁজে দেখেন কথা সত্য কিনা।
Tura Jahanname Ayala Khlobishe AR Doll
তুই বেটা পতুয়া বাজি করস,
জাল হুজুর
Bolod
উনি একজন ফেতনা সৃষ্টিকারী আলেম..
উনি যে বিষয়ের বিষোদগার করছেন... তা মানব রচিত... মানুষের ভূল হতেই পারে.. মানুষের ভূল সংশোধনের পদ্ধতি এরকম হওয়ার কথা নয়...
সর্বোপরি আল্লাহ এ ব্যপারে ভালো জানেন