ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা নিতে গিয়ে ত'ছ'ন'ছ নারীর জীবন | DMC | Kalbela
HTML-код
- Опубликовано: 14 окт 2024
- #dmc #dmcnews #dmsupdatenews #dmclive #bdnews #bdhospital #nationalnews #kalbela
অপারেশনের পর সং'ক্র'ম'ণের চিকিৎসা নিতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান ২৮ বছর বয়সী এক নারী। চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেশ কিছুদিন তার ড্রে'সিং করেন হাসপাতালের কর্মী রিয়াজ উদ্দিন রবিন। এর মধ্যেই একদিন তিনি জানান এক ভ''য়ংক'র কথা। ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা নিতে গিয়ে ত'ছ'ন'ছ নারীর জীবন | DMC | Kalbela
Kalbela is a Multimedia News Portal. Subscribe to Kalbela : shorturl.at/gDO08
Follow us on Social Media:
Facebook Pages:
Kalbela News: / kalbelanews24
Kalbela Entertainment: / kalbelaentertainment
Kalbela World: / kalbelaworld
Kalbela Online: / kalbelanewsonline
Kalbela.com: / kalbelaonline
Click To Connect With Kalbela In Many Other Ways
TikTok: / kalbelanews
Likee:likee.video/@9...
Instagram: / kalbela_news
Twitter: / kalbeladigital
LinkedIn: / kalbela-digital-170821249
For More Update, Stay Tuned!
website :kalbela.com/
---------------------------------------------------------------------------------
Copyright Disclaimer: From the perspective of the United States of America, under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favour of fair use.
From the perspective of Bangladesh, copyright disclaimer under section 72 of the copyright act 2000, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comments, news reporting, teaching, scholarship and research.
#kalbela #kalbelanews #breakingnewstoday
নারীর ড্রেসিং করে ওয়ার্ডবয়!!!!!!! চিন্তা করা যায়??? রাষ্ট্রের ট্যাক্সের টাকায় পালিত এই মেডিকেল কি প্রয়োজন????
Right
একটা মেয়েকে, একজন ছেলে কেন ড্রেসিং করার দায়িত্ব পায়???
দেশের জনগণকে গিনিপিগের মত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য।
@@AmirulIslam-fq6mo হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
@@saniakhatun1266 হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
মহিলা রোগীর ড্রেসিং কেন ওয়ার্ডবয় করবে, এই অপরাধে প্রথমে পরিচালকের বিচার হওয়া উচিত। তারপর রবিনকে চরম শাস্তি দেওয়া উচিত।
একদম সঠিক
Akdom thik bolsan
ঠিক
মহিলাদের জন্য মহিলা থাকবে
মুরগির পাহারাদার শিয়াল।
একজন নারীর ড্রেসিং পুরুষ কেন করবে? হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে আমার প্রশ্ন।
korte pare kintu ekjn mohila uposthit thakte hobe.
Right
Right
ঠিক বলেছেন
Right
এই হল বাংলাদেশের সরকারি চিকিৎসা সেবা মেডিকেল কলেজগুলোর বাস্তব অবস্থা
সমস্যা নেই ডিজিটাল সাস্থ্য মন্ত্রণালয় আছে ত।।।
@@sofikulislam-cw8uz হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪।
সমস্যা নাই কয়দিন পরেই ভারতে যেতে পারবেন
এই ঘটনার শুরুতেই ঐ নারীর উচিৎ ছিলো তার স্বামীকে জানানো এবং আইনীব্যবস্থা গ্রহণ করা। এ ঘটনা থেকে আমাদের মা বোনদেরকেও শিক্ষা গ্রহণ করার অনুরোধ রইলো। একজন অসুস্থ মানুষ যদি হাসপাতালেও নিরাপদ না হয় তবে ধিক্কার জানাই এই সমাজ ব্যবস্থাকে।
ধন্যবাদ আপনাকে ঘটনাতো অন্যো কিছু ও হতে পারে।
হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
@@tafhimulhasantafhim1850
যেভাবে বলছেন, তাতে উগ্রতা পরিলক্ষিত হয়। তাছাড়া আল্লাহু আকবর শ্লোগানের কারণে ইসলাম ধর্ম কুটুক্তির স্বীকার হতে পারে। আমাদের উচিত সচেতন হওয়া এবং আইন মেনে চলা।
টার জা এর ভাই চড়াইছে ছবি গুলি
@@tafhimulhasantafhim1850তোর পাছায় বাঁশ দিলেই তোর মায়ের মাল্টি প্লাগের বাটনা খুলবে
মহিলার ড্রেসিং এর দায়িত্ব পুরুষ কিভাবে পায় এটা কেউ বলছেন না কেন
Amra sobai ondho r boba tai
হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
@@MdMonir-q1i7j হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
Porda na Manley etai Howar somvabona thakei.
বাংলাদেশের ৯৫% মানুষ দূর্নীতি হারাম খোর তাই পরিচালক বলচে অভিযোগ পাইলে তদন্ত করবে কোথায় আছি আমরা ।
এতোদিন কেনো ওই নারি চুপ ছিলো?
প্রথম যখন তাকে কুপ্রস্তাব দিয়েছে তখনই পরিবার বা
মিডিয়াতে জানানো দরকার ছিলো।
MOHILA KHARAP
Obviously 😢
তুমি আবাল
@@AbcAbc-wn2tn তুমি আমার বাল
আপনি মনে হয় পরুষ মানুষ তাই এ কথা বলছেন
আল্লাহ ঐ নারীকে হেফাজত করুক
হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
আশাকরি ডিজিটাল আইনে কি বিচার টুকু হয় সাংবাদিক ভাই যেন আমাদেরকে দেখান। আর যে ব্যক্তি বিদেশে চলে গেছে ওই খারাপ লোকটাকেও দেশে এনে বিচার করা উচিত তাহলে সবাই বুঝবে বিদেশ গিয়েও পার পাওয়া যায় না। ধন্যবাদ।্
হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪, ।
মায়ের অসুস্থতার কারণে ২০ দিন ঢাকা মেডিকেলে থাকতে হয়েছে। এখানকার তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের চাঁদাবাজির ছোবল থেকে একটি রোগী ও রেহাই পায়না 😡😡
Exactly bhai
Ai shob to bal er government deke o na. R police ki korbe ora aro boro chur
tader kas theke upor level er sobai vag pai
হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
@@sodagorkoriar হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪
Ekdom...sob gula ward boy dalal.ar jara while chair tane taraw.limit cross kore tk chay
এইটা ভুল যে লোক তাকে ফাঁদে ভোগ করতে চায় সেই রাজি হলেই ফাঁদে পড়ে যাবে। তার আগেই পুলিশকে জানানো উচিত
দেশের একটা অপরাধের বিচার হয়েছে একটা প্রমান দেখান ।
Gorib manus ra koi jaiya chikisha korbo ,😢😢😢😢
হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
@@abdulsalamabdulsalam5462 হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
@@muktavlog2926 হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪, ।
হাসপাতালে নারীদের অপারেশন ও স্পর্শকাতর চিকিৎসাগুলোতে পুরুষের উপস্থিতি খুবই লজ্জাজনক।। কেন আমাদের দেশের নারী চিকিৎসকরা কি বিলুপ্ত হয়ে গেছে?? পুরুষদের দিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে হবে।।
আমরা যে দেশে বাস করি সে দেশের এমন অবস্থা যে আমাদের নাগরিক দের কোনো নিরাপওা নেই সরকারের কাছে অনুরোদ রইল দেশের নিরাপওার।
হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
Hate people Bangladesh
ছিঃ ছিঃ,এটাই হলো আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা।
এদের কে ক্রসফায়ার দেওয়া হোক 😢
হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
যারা মেয়েটার দোষ দেখছে, যদি তাদের পরিবারের কন্যার সাথে এমনটা হলে কার দোষ দেখবে।
ইউনেস্কো ভাই আপনার মাথা ভরা জৈব সার
অবশ্যই ২জনেরই। ছেলেরে ধরতাম কু প্রস্তাব দিলি কেন আর মেয়েরে ধরতা তুই মানলি কেন তখন বলতে পারলিনা।
এগুলো তোমার মত আবালদের ফ্যামিলির সাথে ঘটবে সবার সাথে ঘটবে না
সব জায়গায় সুশীল গিরি কর আবুল
ওই মেয়ে স্বেচ্ছায় ওর সাথে এতদিন এগুলা করছে
সে চাইলে শুরুতেই ঘটনাটা তার জামাইকে বলতে পারত
সেটা সে করেনি
ইদানিং ম্যাক্সিমাম মেয়েরাই এই কাজটা করে
কিছুদিন মজা নেয় তারপর বলে ভয়-ভীতি দেখিয়ে ধর্ষণ করছে
আর একদল আবুল এসে তাদের পক্ষ নেয়
দোষ মেয়েরও আছে। ছেলেটা যখনই ব্ল্যাকমেইল করছে তখনই পুলিশকে জানানো উচিৎ ছিল। সব শেষ করে যেয়ে কি হবে নিজের জীবন তো শেষ। এই বোকাদের কবে বুদ্ধি হবে
@@superninja4794 হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
মেডিকেল কর্তৃপক্ষ সহো বিচারের আওতায় আনা হোক 😡
হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
নারী নার্সরা কেনো ড্রেসিং করলো না ?
নারীর ড্রেসিং এর দায়িত্ব যেলোক একজন পুরুষ কে দিয়েছে তাকে আগে ফাঁসি দেওয়া উচিৎ
সিজারের সেলাই এর জায়গার ইনফেকশনের ড্রেসিং কখনোই পুরুষ কোন ওর্য়াড বয়কে দিয়ে করানো হয় না। ড্রেসিং হয় ইন্টার্ন চিকিৎসকরা করে অথবা লেডি ডাক্তাররা করে 🙄🙄🙄🙄
Good observation......
সরকারি হাসপাতাল কোন নিয়ম মেনে চলে?
@@shahanaakter1800 এই নিয়মটা অবশ্যই মেনে চলা হয়। কোন মহিলা রোগীকে ২য় কোন মহিলার অনুপস্থিতিতে কোন পুরুষ সেই রোগীর শরীর স্পর্শ করতে পারে না। তাহলে রোগী মানহানির অভিযোগ করতে পারে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একটি ইং চার্জিং করা হোক আর দুরুত কিমিনালদের ধরে রিমান্ডে দেওয়া হোক
সাধারণ থেকে অতি সাধারণ বিষয় কোনো ঘটনা ঘটলে শুধু বলতে শুনি অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দয়া করে বলবেন কি আজ পর্যন্ত কোন কিছুর ব্যবস্থা নিয়েছেন অভিযোগ দাখিল করার পর।।। বরং যে অভিযোগ করে তার জীবন শেষ।।। হয় পতিপক্ষ মামলা করে না হয় গুম করে।
,100%
নিজের দায়িত্বে থাকা প্রতিষ্ঠানে এমন জঘন্য অপরাধ সংঘটিত হওয়ার পরও সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল ব্যক্তি অভিযোগ পাওয়ার অপেক্ষায় থাকে কি করে?? এটা তো তারই ব্যর্থতা। তাদের মত দায়িত্বহীনতার কারণে এইসব অপরাধ বেড়ে চলেছে।
তারচেয়েও বড় কথা হলো মেডিকেল কলেজে পরিচালক হিসেবে কেন সেনাবাহিনীর লোক কেই নিয়োগ দিতে হবে? সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল স্যারই তো ঐ কলেজের পরিচালক
ওরা আম্লীগ 😅😅
হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
@@md.atiqurrahman2987 হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
@@azizulhaq6314 হত্যা না করলে জালিমরা থামবে না। হত্যাই শক্তি 💪, হত্যাই মুক্তি, আল্লাহু আকবার 💪 ।
আসসালামু আলাইকুম বুঝতে পারলাম না যখন এমন করতে চায় তখন জেন নিজে ওর কথা রেকর্ড করতো বা যখন এমন করতে চায় তখন নিজের কাছে মানুষ তার স্বামী কে জানালে তো ঐ লোক কে হাতে নাতে ধরে সাজা দিতে
ইজ্জত নষ্ট করে আইনের আশ্রয় চাওয়া বোকামী ছাড়া আর কিছুই নয় তাই আমি সকলকে অনুরোধ করছি আপনারা যে কেউ এই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলে অপরাধীর প্রস্তাবে রাজী না হয়ে সরাসরি আইনের আশ্রয় নিন । একমাত্র এই কাজ করলেই যে কোন অপরাধী আইনের কাছে বন্দী হবে এবং উপযুক্ত শাস্তি পাবে।
ঐই বাংলাদেশে আইন আছে নাকি? সব আইন হইছে আলেম দের জন্য আজকে জদি আলেম এই কাজ করত কবে ডানডা বেরি পরাই লাইত
প্রথম ই যখন কু প্রাস্তাবদেয় তখনই পুলিশকে জানানো উচিৎ ছিল সেই যানানো হলো সবশেষে।
আমাদের দেশে এত নারী ডাক্তার সেবিকা থাকতে কেন পুরুষ দিয়ে সিজার কিংবা নারীর স্পর্শ কাতর জায়গায় পুরুষ কে ড্রেসিং করাতে দিতে হয়, আসলে স্থান কাল পাত্র ভেদে কিছু কিছু বিষয় আইন প্রয়োগ করা অতি জরুরী, সিজার করতে দিতে হবে মহিলা ডাক্তার কে, মহিলা রোগীকে মহিলা ডাক্তারকেই দেখানো উচিত এজন্য আমাদের যারা রোগী নিয়ে হাসপালে যান তাদের কে সচেতন হতে হবে।
প্রথম কথা, একজন নারীর ড্রেসিং ওয়ার্ডবয় কেন করবে?
দ্বিতীয়ত, মান সম্মানের ভয়ে কু প্রস্তাবে রাজি হয়ায় কি মান সম্মান রক্ষা হয়? কু প্রস্তাবে রাজি হয়া মাত্রই তো মান সম্মান সব শেষ হয়ে যায়।
তাই কেউ যখন কোনো ভীতি প্রদর্শন করে সাথে সাথেই পরিবারের সদস্য ও প্রশাসনকে জানানো উচিত।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য।
ঢাকা মেডিকেল কলেজে ডিউটি করার সময় দেখেছিলাম ওইখানকার ওয়ার্ড বয় আর সিকিউরিটি গার্ড গুলো একটু বেশি পাকনা।
পুলিশের কাছে আগেই যাওয়া দরকার ছিলো
সবার সাহস এক নয়, তারপর পুলিশের উপরও কতটুকু আস্থা রাখা যায়
এই হলো আমার দেশের এই সুনাগরিকের অবস্থা....
ওয়ার্ডবয় ডেসিং করা বেআইনি।
এর বিরুদ্ধে এখনই পদক্ষেপ নেয়া উচিত।
মেডিকেল এর প্রশাসন দায়ী। আইনের আওতায় আনা হোক।
এখন ডিজিটাল আইন কোথায়?????
হাসপাতাল পরিচালক কি ব্যবস্থা নিয়েছেন? আর মহিলার ড্রেসিং কেন ওয়ার্ড বয় করে? এটা কেমন পরিচালনা? অবিলম্বে দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনী পদক্ষেপ নেয়া হোক।
কত সুন্দর করে বলতেছেন যে ফাঁদে পড়েন প্রেমের সম্পর্ক ছিল মজা করার সময় ছবি উঠায় রাখছে এখন বলতাছে যে ফাঁদে পড়ছে এসেছে তবে ছবিগুলা ভাইরাল করার কারণে বিচার 100% হওয়া উচিত
ঢাকা মেডিকেল কলেজের অপকর্মের জন্য অভিযান চালানো হোক।
কাজ শেষ করে পুলিশ এর কাছে গিয়ে লাভ কি ===???
এসব ওয়ার্ডবয়দের কে ফাঁসি দেয়া হোক একজনকে ফাঁসি দিলে দেখবেন অটোমেটিক দেশটা চেঞ্জ হয়ে গেছে সবাই আইনের আওতায় চলে আসবে!
প্রশ্ন ১: একজন মহিলার এমন ড্রেসিং একজন পুরুষ কিভাবে দায়িত্ব পায়?
প্রশ্ন ২: হাসপাতালে ড্রেসিং করা যাবেনা বাসা ভাড়া নিয়ে করতে হবে এ কেমন কথা?
প্রশ্ন ৩: প্রথমেই সে তার স্বামী কে জানাতে পারতো তাহলে তার স্বামীর কাছে সে ভালো থাকতো কয়েকবার শুয়ে এসে না।
আমি এখানে ছেলের দোষের পাশাপাশি মেয়ের দোষ স্পস্ট দেখতে পাচ্ছি।
ওয়াডবয় করেন ড্রেসিং,হায় রে বাংলাদেশ 😢
যারাই এই নারীর সাথে অপকর্ম করেছে তাদের কে ধরে এনে প্রকাশ্য ফাঁসি দেওয়া দরকার।
হেফাজত করুন।
যেই এই অপরাধের সাথে জরিত তাদের কঠিন শাস্তি চাই।
মানুষের নিরাপত্তা কোথায়?
মহিলার ড্রেসিং কেন পুরুষ করবে?
মহিলা নার্স এর কি অভাব পরেছে?
আর সেই নারীই বা কেমন।
এসব ফালতু লোকদের আইনের আওতায় আনা উচিত
😂😂😂😂😢😢😢 বুজলাম না মেয়েরা সবাইরে এতো বিশ্বাস কেমনে করে, আলাদা বাসায় চলে যায় একা একা😂😂😂😂
মহিলা রোগীর ড্রেসিং আর একজন মহিলা করতে পারে , পুরুষ , তা-ও আবার ওয়ার্ডবয় । ঐ হাসপাতালের পরিচালকের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি চাই ।
মহিলা রোগির জন্য মহিলা ডাক্তার দরকার
প্রথমেই পুলিশকে জানানোর দরকার ছিল
হে আল্লাহ মানুষ এমন হয়ে যাচ্ছে কেন
এ জন্যই আল্লাহ পর্দা ফরজ করেছেন একজন পূরুষ হয়ে কিভাবে একজন মহিলার এ-সব জায়গায় ড্রেসিং করে, মহিলা সেও কিভাবে এটা মেনে নেয়, মহিলাও তো ভালো চরিত্রের নয়।
এতে এই নারীর মতামত আছে না হয় কিবাবে করে
তুমি অসুস্থ হইলে তারপর ভেবো কিভাবে করে। অসুস্থ অবস্থায় ছবি তোলা কোন কঠিন কাজ না।
@@shahanaakter1800right 👍
আল্লাহ হেদায়েত দেন!!
যখন ধর্ষন😡 তাহলে ফাঁসি হোক 🙏🙏
এই ধরনের নোংরা লোকদের অবশ্যই ফাঁসি হওয়া উচিত । নষ্ট করে দিল নারীর জীবন । আল্লাহ উনাকে সাহায্য করবেন।
২০২১ সালে যখন আমার বাচ্চা নষ্ট হয় তখন ঢাকা মেডিকেল নিয়ে যায় এখানে নেয়ার পর অনেক ঝামেলা পার করে একটি রুমে রাখা হয় সেখানে আগে থেকে অনেক মহিলা রুগি ছিলো যাইহোক আমি যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছি আর ডাক্তারের অপেক্ষা করতেছি আমার মা ছিলো পাসে কিছুক্ষন পরে ডক্টর আসে প্রাকটিকাল্লি সে চেক করে দেখতে চায় জরায়ুর ভিতরে হাত দিয়ে দুখের বিষয় তার সাথে এবং ঐরুমে অনেক পুরুষ ছিলো যারা মার্কেটিং করে আর কিছু লোক ঐখানের দায়িত্বে ছিলেন তাদের সামনে কাপড় সরিয়ে পা ফাক করে রাখতে বলে যে মেয়ে এরকম না করে তাকে ডক্টর এবং নার্স বাজে ভাষায় কথা বলে গালমন্দ করে যে স্বামীর সাথে শুইতে সরম কই ছিলো এমন কথা সুনে আমি খুব কষ্ট এবং ভয় পেয়ে চোখ বন্ধ করে আমার বেডে আসার আগে ঠিক করি আর সেই মেয়েটি সরম এবং ব্যাথায় খুব কান্না করছিলো আসলে এমন হলে হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়া মেয়েদের জীবনের ডিপ্রেশন আর তিক্ততা ছাড়া অন্য কিছু আসা করা যায়না যানিনা এর পরিবর্তন হবে কিনা😢😢😢
Unbelievable
ও ভালো মানুষের সন্তান বলে আমার সন্দেহ আছে।।
Automation করা জরুরি। e online appointment, tracking number, department, appointed doctor name, test advice, report collection, etc.
এটা কেমন নিয়ম যে একজন মহিলার শরির ড্রেসিং করবে একজন পুরুষ ডাক্তার
কয়েকটারে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিলে এ অপরাধগুলা কমতো।
জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি রবিনকে প্রবাস থেকে ফিরিয়ে আনা হোক।
একজন বউ একা কেন যাবে মেডিকেলে, উনার জামাই বা স্বজন সব কি মরছে
আমি শিহরিত। শুরুতেই একশনে যাওয়া উচিৎ।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।দেশের উন্নয়নমূলক কাজগুলো স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে এখন দেশের নানা রকম অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে।অতীত বর্তমানকে নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যকে নিধারিত করে। আমরা অতীতে ছিলাম শিক্ষিতভাবে সুন্দর দেখতে শুদ্ধভাবে ভদ্রভাবে করে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে,টাকা ক্ষমতা,চাকরি,পদ আদায় করা অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ,প্রতারণা করা,নাম বিক্রি করে চাঁদাবাজি অবৈধভাবে দখল,নেশা চুরি,ধোঁকাবাজি,নোংরা বিশৃঙ্খলা অসভ্য খারাপ জাতি আমরা।দেশ পেলাম ভালো মানুষগুলো পেলাম অমানুষ।দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা অন্যায় করার সুযোগ দিয়ে থাকি তাই তারা সুযোগ পায়।আমরা ভয়ে জুলুমের অত্যাচারের জন্য প্রতিবাদ করি না। তাই তারা সুযোগ পেয়ে থাকে তা কাজে লাগায়।সব জায়গায় অফিসে চলে অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ তেলবাজি স্বজনপ্রীতি জালিয়াতি।যদি ভিতরের মানুষ জড়িত না থাকে তাহলে কিভাবে বাহিরের মানুষ অপরাধ করার সাহস পায়। প্রমাণ জীবনেও পাবেন না। বাহিরের মানুষের শাস্তি হবে কিন্তু ভিতরে মানুষ গুলো আড়ালে বেঁচে যাবে তাদের আছে মিথ্যা বাহানা সিনিয়র টাকা ক্ষমতা বড় পদ ব্যবহার করে।তাদের কিছু হবে না।এইদেশে টাকা ক্ষমতাদের বিচার হয় না। আমরা কি আসলেও স্বাধীন হয়েছি না স্বাধীন হয়ে পরাধীন রয়েছি? কমকর্তার পেট চেহারা দেখেন কত সুন্দর কিভাবে হলো এসি রুমে বসে আর জনগণের দেশ ও দলের নাম বিক্রি করে অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ স্বজনপ্রীতি তেলবাজি করে। মুখস্থ বিদ্যা করে কোনমতে পাশ করে তেলবাজি করে বড় পদ চাকরি ক্ষমতা আসার ও আদায় করার জন্য দেশের ভালো জন্য নয় যদি আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতাম তাহলে দেশটা ৩০ বছর আগেই ডিজিটাল উন্নয়ন হয়ে যেতো।লাভ কী স্যার দেশ কে কী আমরা সুন্দর শৃঙ্খলা নিয়মকানুন অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ চুরি অপচয় খারাপ মন-মানসিকতা থেকে দূরে থাকতে পারবো দেশ কে কী আমেরিকা ইউরোপ বানাতে পারবো?আমাদের না আছে জনসাধারণের সাথে মিশে তাদের ভালো মন্দ কষ্ট বুঝে সেবা কাজ করার মত বিশেষজ্ঞ অভিজ্ঞতা দক্ষতা বুদ্ধিজীবী ভালো মনমানসিকতা স্বভাবের শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক মানুষ। আমরা সবাই ধান্দাবাজ শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত অনিয়ম-দুর্নীতি করা জাতি।আমরা কেউ শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক নই সবাই নিজের স্বার্থ সেবা নিয়ে পেরেশান।দেশ বিদেশে সম্পদে পাহাড় গড়ে তুলা ছেলেমেয়ে বিলাসিতা করা স্বজনপ্রীতি করা জাতি আমরা।
সবকিছু সিন্ডিকেট মাধ্যমে হয় যা উপর থেকে নিচ পর্যন্ত অনিয়ম-দুর্নীত সাথে বেশির ভাগ কমকর্তা নেতারা জড়িত থাকে,, দেশে কঠোর আইন তদন্ত জবাবদিহিতা বিচার শাস্তি নাই বলে সকল সরকারি হাসপাতালে প্রশাসনের অফিসের কর্মকতারা বড় ছোট অন্যায় করার সাহস পায়,অবহেলা করে কারা কে? আইনকানুন নষ্ট করলো কে?কোন কমকর্তা যদি জড়িত না থাকে তাহলে কিভাবে নিয়ম কানুন শৃঙ্খলা না মেনে কাজ করলো?দেশ সম্পদ জনগণের কষ্ট টাকা লুটপাট করা বা সরকারের ক্ষতি করে কারা? সাধারণ জনগণ না কী যারা এসি রমে বসে থাকা বড় ছোট কমকর্তার? তাদের ধরা ও বিচার হবে না হবে তারা নেতা কমকর্তা শুধু বাহানা করে কথা বলা হবে। যদি আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত হতাম তাহলে বিমানবন্দরে ব্যবহারে জন্য শিক্ষা নিতে হত না কোন অফিসে জায়গায় জনসাধারণের কষ্ট হত না। শিক্ষা নিয়ে ব্যবসা রাজনীতি হত না। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা উন্নত হত কেউ চিকিৎসা করাতে বিদেশে বেসরকারি হাসপাতালে যেতো না। কতভাবে অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতির করে। আইন লংঘনকারী কে বিচারের আওতায় আনা। অপরাধ তদন্ত করা অনুসন্ধান করা অপরাধ চিহ্নিত করা অপরাধ প্রতিরোধ করা।দেশের আইনের শাসন সুনিশ্চিত করা।যে বা যারা অপরাধী কে শাস্তি থেকে রক্ষা করবে তাদের বিচার করা। বেশিরভাগ অফিসে কমকর্তা ও নেতারা জড়িত থাকে অনিয়ম-দুর্নীতি,ভেজাল ঔষধ কাপড় খাবার পণ্য অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি করা দেখানো উচ্ছেদ অভিযান দেয় পরে আবার সিস্টেম করে নতুন ভাবে গড়ে তুলে তা বন্ধ করতে হবে। মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। ১৫০/২০০ বছরের পরিকল্পনা অনুযায়ী সকল উন্নয়নমূলক কাজগুলো বড় ছোট কাঠামো অবকাঠামো কাজ গুলো সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়ার সাথে পরামর্শ করে বা তাদের দায়িত্ব দিয়ে কাজ করতে হবে সকল এমপি মন্ত্রি ও সরকারি কমকর্তা বাধ্যতামূলক সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে ৫ মাস আগে দেশ প্রেমিক শিক্ষা তারপর দেশের অসহায় গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে সেবা কাজ করা।
সকল অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ চুরি অপকর্মে তদন্ত র্যাব সদস্য দিয়ে করাতে হবে। অন্য কোন সদস্য দিয়ে নয় কেননা যারা তদন্ত করে তারা-ও জড়িত অনিয়ম-দুর্নীতির সাথে।
মুখস্থ বিদ্যা করে শুধু চেয়ারে বসার জন্য নয় দেশের মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ সেবা করতে হবে।
নারীর ড্রেসিং পুরুষ কিভাবে করে সবই বাংলাদেশে সম্ভব
আসসালামুয়ালাইকুম সংবাদ টা দেখে খুশি হলাম যে পিবিআই দায়িত্ব নিয়েছে ভুক্তভোগী নারী,একটা সঠিক তদন্ত পাবে ইনশাল্লাহ
মেডিকেলে এখজন নারীর ডেসিং এখজন বয় কিবাবে করে পরিচালক সহ ওই ছেলের কঠিন বিচার হউক
আজ পর্যন্ত কখনো তো কাউকে শুনিনি এ যে ভাড়া বাসায় নিয়ে ড্রেসিং করতে হয়।
মানলাম যে ছেলেটার দোষ তবে মেয়েটাও দুধে ধোয়া তুলসীপাতা বলে মনে হয় না। তাছাড়াও মেয়ের পরিবারের সদস্যরা ড্রেসিং করানোর সময় কোথায় ছিল?
একদিন না হয় ভাড়া বাসায় নিয়ে যায় ড্রেসিং করালো বারবার কি করে সম্ভব?
This is our digital DMC.
মহিলা যদি আগেই সবাইকে বলতো তাহলে তো সমস্যার সমাধান হত এখন সবকিছু লুটে দিয়ে সবাইকে জানিয়ে লাভ কি কোন সামিই তো আর মেনে নিবেনা।
ঠিক হয়েছে
১০০% ঐ নারীর দোষ। আগে পুলিশ কে বললে এমন হতো না। ডাক্তারের কাছে এমন আচরণ মোটেই কাম্য নয়।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের উচিত ছিল সঠিক কর্মী নির্বাচন করা। ছেলেটি ছিল প্রতারক। আমরা তাকে সহজেই বিশ্বাস করি। পরের বার আমাদের সমস্ত কর্মীদের যথাযথ পর্যবেক্ষণ করা উচিত 😞😞😞
আপত্তিকর কাজে যাওয়ার আগে পুলিশের কাছে গেলে কি হতো? তাকে সব ভোগ করতে দেওয়ার পর কেন যাওয়া হলো?নিজের জীবন নিজেই বিপন্ন করে ফেললো।যাহোক এই অপরাধীর কঠিন শাস্তি চাই।
দুজনই সমানভাবে দায়ি।
ছেলে মানুষ,কেনো মহিলা মানুষের ড্রেসিং করবে???
নারীর চিকিৎসা করেন পুরুষ চিকিৎসক হায় আল্লাহ বাংলাদেশের জাতীয় ধর্ম ইসলাম।
আসলে ওই নারীর অভিযোগ সম্পুর্ন মিথ্যা কারন ওই নারী চাইলেই প্রথমেই সঠিক বিচার পেতো তার ইচ্ছে অনুযায়ী হয়েছে
তুমার মিরকি বেরাম আর মিরকি বেরাম বালা করতে কি লাগে?
হাসালেন😊😊বাংলাদেশে আবার সঠিক বিচার
@@sajedaakter2185 বাহ বাহ যখন বেড কাপাইতে গেছে তখন তো খুব মজা পেয়েছিলো যখন স্বার্থে আঘাত লাগলো তখন হলো ধর্ষন, ও ভালো মেয়ে হলে যখন ওকে কু প্রস্তাব দিয়েছিলো ফাঁদে ফেলে তখন আইনের আশ্রয় নিলে কি হতো সাংবাদিকতা জীবনে এমন হাজাারো ঘটনা দেখেছি যার অধিকাংশ সমস্যাই নারি দায়ি
ড্রেসিং এর জন্য আলাদা নারী পুরুষ নয়। মেয়েদের ড্রেসিং মেয়েরাই করবে
আদ্বদীন হসপিটাল এই জিনিস টা আমার খুব ভালো লাগছে। মহিলা ওয়ার্ডে কোন পুরুষ ডুকতে দেয়না।নারীর জন্য পুরো সেইফ
অল্প অসম্মানিত হয়ে যদি বড় ধরনের অসম্মানের হাত থেকে বাচা যায় তাহলে অল্প অসম্মান হওয়াই ভালো।প্রথম যদি তার স্বামী কে জানাতো,তাহলে হয়ত সামান্য সম্মান যেত।কিন্তু এখন সবই গেল।তাই কেউ ব্যাকমেইলের স্বীকার হলে আগেই নিজের গার্ডিয়ান কে বলা উচিত।
Ya allah. Ki voyonkor
নারী র ড্রেসিং কেনো পুরুষ কেনো করবে
খুবই দুঃখজনক নেক্কারজনক সরকারি হাসপাতালের এ অবস্থা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি অবশ্যই দোষীকে অনেক কঠিন শাস্তির আওতায় আনা দরকার
I lobe bnp
এক নাম্বার কথা হলো নারির ড্রেসিং করবে নারি সেখানে পুরুষ কেন, আর দিত্বিয় কথা হলো খেলা শেষ হবার পরে কেন পুলিশের কাছে গেল আগে কেন গেলোনা, এখানে মহিলার ও দোষ আছে।
এদের কে ক্রসফায়ারের আওতায় আনা হোক।প্রথমেই এই নারীর উচিত ছিল তাঁর স্বামীর সাথে আলোচনা করা।তাহলে আর এরকম ঘটনা ঘটত না।
যদি ওই নারীর স্বামীর কাছে আগে ছবি যায় এবং পরে মামলা করে, তাহলে ঘটনা এক রকম। আর যদি আগে নারী নিজে মামলা করে, তারপর তার স্বামীর কাছে ছবি যায়, তাহলে ঘটনা অন্য রকম।
সব মা বোন নারী সাবধানে থাকুন।
নারীর ড্রেসিং পুরুষ কেনো করবেন। প্রত্যেক হাসপাতালে একই অবস্থা।
অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নিবে ? হাইরে অবস্থা
মেয়ের সতর্ক থাকতে হবে সবসময়
এটার নাম ই বাংলাদেশ চিকিৎসা সিসটেম।
আমিও তো ওয়ার্ড বয় এটা তো খুব ভাল ব্যবসা আগে জানতাম না আমি ড্রেসিং করবো এখন থেকে
ইন্টারপোলের সাহায্য নেয়া উচিৎ বাংলাদেশ পুলিশ এর।
প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
দয়া এদের আইনের আওতায় আনা হোক।
খুবই দুঃখ জনক ঘটনা। অভিযুক্ত হাসপাতালের কর্মচারী কে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হোক।
এদের সঠিক বিচার করা হোক কারণ এই জানোয়ারদের সঠিক বিচার করতে হবে
সে মহিলা চাইলে আগেই পুলিশের কাছে যেতে পারত কিন্তু সে যায় নাই কারণ মজা নেওয়ার ইচ্ছা তার নিজেরও ছিল এখন সব দুস ছেলের
এদের কে আইনের আওতায় আনা জরুরী।
ওয়ার্ড বয়ের কাজ কি? আর একজন তাকে ভয় দেখিয়ে ভোগ করতে চাইল অমনিই খুলে দিল সব। কেন তার আগে পুলিশের কাছে যেতে পারেনি