আল্লাহ কোন ময়দানে সিংহাসন নিয়ে বসবেন || মাওলানা মোজাম্মেল হক বরিশাল | mozammel haque barisal waz
HTML-код
- Опубликовано: 8 окт 2024
- আরো নতুন নতুন ভিডিও পেতে Subscribe করুন, অন্যদেরকে শুনাতে Share করুন, মতামত জানাতে Comments করুন
অধ্যক্ষ মাওলানা মোজাম্মেল হক সাহেবের
লিখিত তাফসীর ও বই পেতে যোগাযোগ করুন
মোবাইল:017699-37-810
WhatsApp/Imo:017699-37-810
"তাফসীরুল ওয়াফী( ০১ম থেকে ১০ম খন্ড) এবং 'আলো-আঁধার'
সিরিজের বইসমূহ
১.ঈমান ও শিরক,
২.ঈমান ও আখিরাত,
৩.সত্য দলের পরিচয়,
৪.মানুষেরবর্তমান
৫.মানুষের অতীত,
৬.মানুষের ভবিষ্যত এবং
৭.কুরআন-হাদিস-ফিকাহ
৮.কুরআনের পরিচয়
দেশের যে কোন স্থানে কুরিয়ারযোগে তাফসীর ও বই পেতে যোগাযোগ করুন
এই নম্বরে 017699-37-810 ধন্যবাদ ।
Contact
Abdullah Media Center
Rajshahi, Bangladesh.
Mobile: 01769-937810
#waz #mahfil #mozammel_haque_tafsirulwafi
মা,,,শা,,,,আল্লাহ ,হুজুরের কথা সুনলে অন্তর টা ঠান্ডা হয়েজায় । ইয়া আল্লাহ আমাদের কে মাফ করে দিন
এভাবে ইসলামের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরলে , আমাদের আর বিপথে যাওয়ার সুযোগ থাকে না । হুজুর পনার সুস্থ্যতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি , আমিন ।
আল্লাহ হুজুর কে নেক হা্য়াত দান করুন,, আমিন। এমন তাফসীর কেউ করে না,,
আসসালামু আলাইকুম হুজুর জাঝাকাললাহু খাইরান, মাশাল্লাহ অসাধারণ বকতব্য
আলহামদুলিল্লাহ ।দুবছর হলো হুজুরের কথা নিয়মিত শুনছি । সঠিক ইসলাম জানতে পারছি ।
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
Alhamdulillah 😊
আলহামদুলিল্লাহ্ সুর টান এর দরকার নাই ইসলামের আসল ইতিহাস জানা দরকার মাশ আল্লাহ্
উনি হাদিস মানে না উনি হাদিসকে বিশ্বাস করে না এটা করলে মানুষের ঈমান থাকে না আল্লাহর কথা শুনতে হবে নবীর আদেশ মানতে হবে তাহলে প্রাকৃতিক মুমিন হওয়া যায় উনি কোরআন মানে হাদিস মানে না
আপনার ধারণা ভুল উনি বলছেন যেসব হাদীস কোরআনের বিপরীতে যায় সেগুলো র কথা বলছেন এটা ডঃ জাকির নায়ক ও বলছেন ভালো করে আলোচনা শোনেন তার পর মন্তব্য করবেন
@@fktv707ঝাল এবং ভুয়া হাদীস মানে না আমিও ওগুলো মানি না
প্রিয় শায়েখ কে আল্লাহর জন্যই ভালোবাসি💞💞💞
আলহামদুলিল্লাহ্
Respected scholar Allahma Mujjammil Haqq
যখন থেকে হুজুরের ওয়াজ শুনা শুরু করছি,, এরপর পর থেকে অন্য কারো ওয়াজ শুনতে ভাল লাগে না
সেইম 🎉🎉🎉
আলহামদুলিল্লাহ
উনার আলোচনা বেশি বেশি শেয়ার করি।
সুবহানাল্লাহ
Alhamdulliah/subhanallah/amin.
বাংলাদেশে এই হুজুরের মত কেউ তাফসির করে না, একমাত্র উনি ইতিহাস সহ তাফসীর করে,, আল্লাহ উনাকে হায়াতে ত্যায়েবা দান করুন,, আমিন
Allahu Akbar
চমৎকার!
এই হুজুরের নিকট অনেক কিছু শিখার আছে। হুজুর অনেক জ্ঞানী মানুষ।
এই হুজু কে যেন মানুষ কেন ভুল বোঝে এটাই বোঝিনা ,আল্লাহ আমাদের কে সত্য গ্ৰহণ করার তৌফিক দান করুন ,ও হেদায়াত করুন, আমিন,
আমি আপনার ওয়াজ শূনি আমার নাম আব্বা স Dist burdwan W .B
India
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ বর্তমানে এমন সুন্দর করে তাফসির আলোচনা অবশ্যই অতুলনীয় মহান আল্লাহ উনাকে দীর্ঘ হায়াত নসিব দান করেন আমিন ।
allah bangla desh
ke baro ta bajiye dilo
একটা তফসির এর ভিতরে তিন-চারটা বিজ্ঞাপন ঢুকিয়ে দিলে মনোযোগ নষ্ট হয় জাহান্নামে কাজটা না করলে হয়না
dolil kothai ? Qur'an er kon Surar koto number Ayat bolen to dekhi ?
আমার নবীজি রাষ্ট্র পতি ছিলেন সত্য,
মদিনার জীবনের প্রথম দিকে তিনির আর্থিক অবস্থা কেমন ছিল,
একটু বলেন,
তাহলে পরিষ্কার হয়ে যাবে,
প্রথম দিকে আথিক অবস্থা কেমন ছিল তা বুঝার জন্য সুরা দুহা পাঠ করুন।
💯💕NEW YORK 🇺🇸
⛔ কোরআনই বলে আমরা হাদিসও মানতে বাদ্য
⛔১।আল্লাহ বলেন সকল বিষয় স্পষ্ট ব্যাখ্যা করা হয়েছে সূরা নাহল আয়াত ৮৯
⛔২। ভুপিষ্ঠে বিচরনকারী এমন কোনো জীব বা ডানার সাহায্য উড়ে এমন কোনো পাখি যাহারা তোমাদের মতো উম্মত নহে এবং এদের কোনো কিছুই আমি কিতাবে বাদ দেই নাই সূরা আনআম আয়াত ৩৮
⛔জ্বলে ও স্হলে যাহা কিছু আছে তাহা তিনি অবগত,তাঁহার অগগাতসারে একটি পাতাও পড়ে না মৃওিকার অন্ধকারেও কোন শস্য কনা অংকুরিত হয়না অথবা রস যুক্ত এমন কোন শস্যও নাই যাহা আমি কিতাবে সুস্পষ্ট ভাবে লিপিবদ্ধ করিনাই সূরা আনআম আয়াত ৫৯
⛔এবার বলুন তো মহা বিশ্বের লাখো কোটি কোটি বস্তুর নাম জীব গাছ পাতা তরু লতা সব কিছুর নাম কি কোরআনে স্পষ্ট করে রয়েছে? আছে কি আপনার ও আমার নাম?উত্তর না তবে এটা আছে কোন কিতাব উত্তর হলো হাদিসে আবদুল্লাহ ইবনে আববাস রাঃ বলেন এই কিতাব হলো লাওহে মাহফুজ কিতাবুম মুবিন
⛔৩।যারা বলেন কোরআনে সব কিছুর সমাধান আছে কিন্তু কোরআনে বহু মুল বিষয় বলা হয়েছে কিন্তু এটা কিভাবে করতে হবে তা কোরআন বলেনি
⛔১।সালাত পড়তে বলেছে কিন্তু পড়ার পদ্ধতি কোরআন বলেনি
⛔ আল্লাহ বলেন সকল হারাম স্পষ্ট করা হয়েছে সূরা আনআম ১১৯
⛔২।তাহলে হারাম খাদ্য গুলোর মাএ ৮টি হারাম খাদ্য উল্লেখ্য হয়েছে কিন্তু কুকুর বিড়াল,বাঘ,বিচ্ছু, কেচো,শাপ,বানর,শিপ্পান্জি,এগুলোর কথা কিছুই বলেনি তাই বলে আপনি ঐ৮টি বাদে এগুলো কি খাবেন?
⛔ আমি আপনার প্রতি যা নাযিল করেছি এবং যা দেখাইয়াছি এই দুই দ্বারা আপনি সমাধান করিবেন সূরা নিসা আয়াত ১০৫
⛔ এখানে রাসূল সাঃ যা দেখেছেন আল্লাহর তরফ হতে তার মাধ্যমেই তিনি হাদিস বলতেন বা মানুষ প্রশ্ন করলে হুট করে জবাব দিতে পারতেন
⛔ আল্লাহ যা হারাম করিয়াছেন এবং তাঁর রাসূল যা হারাম করিয়াছেন যাহারা তাহা হারাম বলে গন্য করেনা এবং সত্য দ্বীন অনুসরণ করে না তোমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করো সূরা তওবা আয়াত ২৯,
⛔ এখানে রাসূল যা হারাম করে তাও মানতে হবে
⛔ আল্লাহ বলেন আমি উম্মিদের মধ্য হতে একজন নবী প্রেঢ়ন করিয়াছি যিনি কুরআন পাঠ করেন,এবং শিক্ষা দেন,এবং হিকমাহও শিক্ষা দেন, সূরা জুময়া আয়াত ২,
⛔এখানে প্রথম টি তিলাওয়াত ২ ও ৩ টি হচ্ছে হাদিসে রাসূল
⛔ আল্লাহ ও রাসূলকে মানতে বলা হয়েছে সূরা নিসা আয়াত ৫৯
⛔ এবং রাসূলের জীবনে রয়েছে তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ আহযাব আয়াত ২১
⛔ কোরআন বলে রাসূল তোমাদেরকে তিলাওয়াত করে শুনায় এবং শিক্ষা দেয় এবং শিক্ষা দেয় হিকমাহ ও প্রগগা সূরা জুময়া আয়াত ২
⛔ প্রশ্ন হলো তিনি কি কেরআন তিলাওয়াত করে চুপ করে বসে থাকতেন? নাকি বিষয় গুলো তিনি বুঝিয়ে দিতেন?
তিনি যে আমল বা কথার দ্বারা বুঝিয়ে দিতেন সেগুলোই হলো হাদিস আরো আয়াত দেখুন
⛔ রাসূল যা আদেশ করে তা মানো আর যা নিষেধ করে তা বর্জন করো সূরা হাশর আয়াত ৭
⛔ আল্লাহ বলেন আমি আপনার প্রতি কিতান নাযিল করেছি এজন্য যে যাহারা এ বিষয়ে মতোভেদ করে তাদেরকে ইহা স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করে বুঝাইয়া দিবার জন্য সূরা নিসা আয়াত ৪৪, ৬৪,
⛔ আল্লাহ আরো বলেন কোরআন আমি তোমাকে ক্রমে ক্রমে তিলাওয়াত করাইয়াছি এবং ইহাতে এমন কোনো সমস্যা নাই যাহার ব্যাখ্যা (আরবীটা হলো তাফসীলা) আমি আপনাকে দান করিনাই, সূরা ফুরকান আয়াত ৩২,৩৩
⛔ যারা বলেন হাদিসের সংকলন ২০০ বছর পরে হয়েছে তাহলে দেখুন সয়ং রাসুল সঃ এর যুগেই কমপক্ষে ১১ জন হাদিসের লিখক রয়েছেন
⛔হা মাক্কি যুগে রাসূল সাঃ হাদিস লিখতে নিষেদ করে বলেন
⛔লাা তাকতুবু আন্নি তোমরা আমার কথা লিখনা এই হাদিসেরই শেষে বলেন উহাদদিসু মিন্নি লাা হারাজান আমার থেকে বর্ননা করো কোন সমস্যা নেই দলিল মুসলিম হাদিস ৩০০৪ নং
⛔ কিন্তু মাদানি যুগেই রাসূলে সঃ হাদিস লিখতে নির্দেশ ও উৎসাহ দিয়েছেন
⛔ ৮ম হিজরি তে মক্কা বিজয়ের পর রাসূল সাঃ এক লম্বা ভাষন দেন এটি আবি সাহ ইয়ামানীর খূবই পছন্দ হলে রাসূল সাঃ কে ইহা লিখে দিতে অনুরোধ করলে তখন রাসূল সাঃ ভাষনটি তাকে লিখে দিতে নির্দেশ দিয়ে বলেন উকতুবু লি আবি-সাহ এটি আবি সাহ কে লিখে দাও দলিল বুখারী ২৪৩৪ নং হাদিস
⛔ মাদানি যুগের হাদিসের লেখকগন হলেন
⛔রাসূলের সঃ এর সময়ের লিখকগন হলেন
⛔১।সহিফায়ে সাদেকা লেখল আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস্
⛔২।আস সহিফাতু আলী ইবনে আবী তালিব
⛔৩।কিতাবুস ছাদাকাহ এটি সয়ং রাসূল সাঃ নির্দেশ দিয়ে লিখিয়েছিলেন
⛔৪।সুহুফু আনাস ইবনু মালেক
⛔৫।সহিফায়ে আমর ইবনুল হাযম
⛔৬।সহিফায়ে ইবনু আববাস
⛔৭।সহিফায়ে ইবনু মাসউদ
⛔৮।সহিফায়ে জাবির ইবনু আবদিল্লাহ
⛔৯।সহিফায়ে সামিরা ইবনু যুনদুব
⛔১০।সহিফায়ে আবি হুরায়রা
⛔১১। সহিফায়ে আবি সাহ ইয়ামানী রাঃ আনহুম
তাবেয়ী লেখক গন হলেন
⛔১২।সহিফায়ে হাসান ইবনু মুনাব্বিহ লেখক হাসান ইবনে মুনাববীহ রঃআবু হুরাইরা রাঃ হতে লিখেন
⛔১৩।রাফে ইবনে খাদিজ রঃ ইত্যাদি বহু লেখকগন
আপনাদের প্যাঁচাল মাথায় নিয়া মাথা ঠুয়াতে থাকেন , না হলে হুজুরের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনেন
আল্লাহর নবী গায়েব জানলেও আল্লাহর ইচ্ছা ও নির্দেশ নত মস্থিষ্কে মেনে নেন। তিনি জানতেন হুসেইন আঃ কে শহীদ করা হবে। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছার নিকট আত্মসমর্পন করেছেন। আল্লাহর রাসুল ও নবী অবশ্যই গায়েব জানতেন। তবে তিনি আল্লাহর হুকুম এর প্রতি ধৈর্যশীল ও আনুগত্যপরায়ন ছিলেন।
দূর বেয়াদব নবীজি গায়েব জানতেন?? মগার ঘরে মগা এই বুঝতে পারছিস তুই
আল্লাহ ছাড়া অন্য কেউ গায়েব জানে বললে সেটা "শিরক" হয়ে যাবে!
গায়েব শুধু আল্লাহ জানেন, আর কেউ গায়েব জানে না।
আল্লাহ যাকে জানিয়ে দেন, তিনি বলতে পারেন।
নিজে গায়েব জানা এবং তাকে জানিয়ে দেয়া এক জিনিস নয়!
কোরআন দ্বারা প্রমাণীত নয় এমন বিষয় নিয়ে অন্ধ আবেগ বা বিতর্ক করা উচিৎ নয়।
নবীজী গায়েব জানতেন না,এইটা বললে ইমান থাকবে না,গায়েবের মালিক একমাত্র আল্লাহর
শয়তান এর শয়তানি আকিদা থাকবেই!! আর তোমরা মাজার পূজারী শয়তান গুলো শয়তানি আকিদা মরার আগে ছাড়বে না
ঐ সত্তর জন সাহাবীর হায়াত ওখানেই শেষ তাই নবীজী গায়েবের মাধ্যমে জানলেও তো নবীজী তাদের যেতে বাধা দেননি
Assalamu alykum wRB. 1000.00 taka dele 5 months later he give 2 mon Dan . Anybody's can take it?
Huzur shobanas . Nobi dua corleito hoito. Ato shorojontra keno.
Amar mone hoi uni lion-chair niya dholai khal'a boshbe.
হাদিস ছারা তো কোরানের তাফসীর করা যায় না।
কোরআনের তাফসীর নিজের মতমতো করলে হবে না। তাফসীর করতে হবে সেই ভাবে যে ভাবে আমাদের রাসুল ও সাহাবীগন তাফশির করছেন ।
হুজুর যে ইতিহাস বলছেন,পবিত্র কোরআনের আ্য়াতের সাথে এগুলো সব হাদিস এবং হাদিস দ্বারাই ইসলামের ইতিহাস সু প্রতিষ্ঠিত,, পবিত্র কোরআন হাদীস নিয়ে লেখা পড়া করলেই বুঝতে পারবেন,, ইনশাল্লাহ
হাদিস ছাড়া কোরান ব্যাখ্যা করা যাবেনা কোন বলদ এ বলেছে, হাদিস কখন লিখা হয়েছে, জানেন কিছু? নবীজি ইন্তেকাল এর ২০০ বছর পর,, হাদিস যারা লিখেছে তারা মানুষ,নবিজী র কোন সাহাবা না,, কোন ফেরেশতা ও না, হাদিস আল্লাহর লিখে দেয়া কিতাব ও না,, আল্লাহর দেয়া ওহি আল কোরান,, যারা অর্থ বুঝে,গভেষনা করে তারা সবাই কোন কিছু ব্যাখ্যা করার সামরথ রাখে,, হাদিস অস্বীকার করলে কেউ কাফের হবে না,,, ওনি ডিরেক্ট কোরানের রেফারেন্স দিচ্ছে,, এইটা যদি না বুঝে তাহলে মানুষের তৈরি হাদিস বুজলে ই কি, আর হাদিস ছাড়া কোরান ব্যাখ্যা করা যাবেনা তার মানে হল কোরানের চেয়ে হাদিস বড়,,
বিচার দিবসে আল্লাহ সাত আসমান বই এর বান্ডিলের মতো এক হাতে নিয়ে নিবেন। আরশের আবরন উন্মুক্ত করে সেখান থেকেই বিচার কার্যক্রম চালাবেন।