apura amr shami amake phon a rag a rag a bolche toke ami talak debo 3 bar ate ki talak hoiye jai 😭😭😭pore rag komle touba korlo tinbar bollo aii kotha r konodin bolbe na ki korbo sobai aktu boln asola talak hoi o to ak talak asob bolini abr talak dilm ai kothau bolini tahole 🥹🥹🥹
Dr jakeir naik and Abdur razzak bin Yousuf and asadulla galiv and Abdulla bin Yousuf and pro, mokter hamod and amir Hamza follow koro 3 talake 1 talak hobe
আমার মনে হয় সময়ের একটা বিষয় আছে অজুর একটা বিষয় আছে সাক্ষীর একটা বিষয় আছে তিন হায়েজের একটা বিষয় আছে বিয়ে করা যতো সহজ ছাড়া তারচে কঠিন। তালাক নিয়ে ছাইদি সাহেবের একটা ওয়াজ আছে ডক্টর মিজানুর রহমানের ওয়াজ আছে দেইখেন
একটা মেয়ের জীবন নিয়ে পুরা খেল তামাশা বানাইছে .ইসলামে মেয়েদের সবচেয়ে বেশি সম্মান দেওয়া হয়েছে . কুরআনে যেখানে তালাক দেওয়ার দলিল আছে আমাদের নবীর যুগে এভাবে তালাক দেওয়ার কোন নিয়ম ছিল না. কুরআন হাদিসের বাইরে আসলে যুক্তির শেষ থাকবে না.
সত্য কথা বলছ আপু নির্দিষ্ট সময় আছে তালাকের কূরান অনুযায়ী তালাক দিবে ছেলেরা কথায় কথায় তালাক বলবে আর তালাক হয়ে যাবে তাহলে মেয়েটা কোথায় যাবে বাচ্চার কি হবে 😭😭
আমার স্বামী বলেন মায়ের হক পালন করলেই জান্নাত পাবেন,, তাই কথায় কথায় বলেন তালাক দিয়ে দিবেন😔😔😔 দের বছর হল বিয়ের কিন্তুু রাগ হলেই এই কথা বলেন আমি হয়ত কখনোই কমা করতে পারবনা🥲🥲
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আমার স্বামী বাহিরে থাকে সে রাগ করে আমাকে তিন তারাক দিছে ৪ মাস হয়ে গেছে এখন কি আমাদের তালাক হয়ে গেছে কি না হুজুর আমার এটা জানার খুব দরকার জানাবেন হুজুর
হুজুর আমার সামি আমাকে কিছুদিন আগে তিন তালাক দিয়ে দিছে আমি এক মুফতির সাথে কথা বলছি সে বলছে আমার নাকি আবার বিয়ে করে সে যদি সইচ্ছা ছেরে দেয় তাহলে আমি আমার সামির কাছে আস্তে পারবো আমরা দুজন দুজনকেই অনেক ভালো বাসি
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
তালাক ও দে নাই,মেয়েকে ডির্ভোজ নামা কাগজ ও দে নাই।কিন্তু কামিনে টাকা বুঝিয়ে দিসে, এরা এখন আবার সংসার করতেছে, ইসলামিক দৃষ্টিতে এই সংসার হালাল হবে কি হারাম হবে একটু জানতে চায়❤️
ki ekta abal desh e bash kori kabin er taka dile mone kore divorce 😂😂😂 eita to biyer dinei dite hoy stririr onumoti thakle late kora jay naile late korle guna hobe😂😂
হুজুর আমার সামি আমাকে অনেক মারার পর আমি বললাম আমাকে তালাক দিয়ে দেন তখন ওনি তালাক দিয়েছেন আমার নাম আমার বাবার নাম নিয়ে ১২৩করে তালাক দিয়েছেন এখনো একসাথে আছি এর মধ্যে একটি মেয়ে হয়েছে এখন কি করব
আমি হুজুরের কথার সাথে এক মত হতে পারলাম না আমরা ফিকহ্ বই এ পড়ছি যে রাগের মাথায় তিন তালাক দিলে তালাক হবে তবে এক তালাক। আর তালাকের নিয়ম হচ্ছে তিন তুহুর অবস্থায় তিন তালাক দিতে হবে।
আমি বুখারি হাদিস পড়েছি। তিন পর্যায়ে তালাক হয় না। ১) মাতাল অবস্থায় ২) পচন্ড রাগের মাথায় এমন রাগ যে সে আগুন কে আগুন বলে জানে যেটা হুজুর বললো। ৩) জোর পূর্বক ভাবে কাউকে তালাক দিতে বাদ্ধ করলে সে তালাক হয় না।
হুজুর আমি একজন হাফেজা আর সে নেশা করে বা আমাকে পর্দা কোরতে দেইনা বা সে জেমন চলবে আমাকেও সেই ভাবে চোলতে হবে আরো কিছু কারোনে আমি তালাক চাই কিন্তু সে দেবে না বা কাবিন নামা নাই এখন কি করব প্লিজ জানান অনেক বিপদে আছি 😢
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
@yousuf9675 হুজুরের চেয়ে কী আপনি বেশি কুরআন বুঝে ফেলেছেন?যেখানে বড় বড় আলেমগন স্কলাররা তিন তালাক একসাথে দিলে তিন তালাকই হবে বলছে।সেখানে আপনি ফতোয়া দেওয়ার কে?
হুজুর আমি আমার স্বামীকে ডিভোর্স দিয়া দিছি কাজী বাড়িতে আয়না কিন্তু ডিপোসের কাগজে আমার স্বামীর সই করে নাই আমি সই করছি এখন তো আমার স্বামী, নিতে চাই এখন কি করা যাওয়া যাবে কিনা
Quran bolsa 3 tohore follow koro Dr jakeir naik and Abdur razzak bin Yousuf and asadulla galiv and Abdulla bin Yousuf follow koro 3 talake 1 talak hobe
হুজুর আমার স্বামী অনেক বার তালাক দিছে দেওয়ার পর দুই দের বছর সংসার করছি এখন কি করবো |আমি তার সাথে সংসার করতে চাই! এখন উনি বিদেশ চলে গেছে চার মাস হয়ছে উনি বাহির থেকে আসলে আবার যদি নতুন করে বিয়ে করি তাহলে কি সম্পর্ক হালাল হবে
হুজুর একজন স্বামি তার বউকে ১ তালাক দিছে সে ১ মাস ইদ্দত পালন করছে। আবার ২ তালাক দিছে সে আবার ১ মাস ইদ্দত পালন করছে। আবার তৃতীয় তালাক দিছে। এখন কি সে আবার পূণরায় ৩ মাস ইদ্দত পালন করবে? নাকি ১ মাস ইদ্দত পালন করে তার পর অন্য স্বামি গ্রহণ করতে পারবে? প্লিজ জানাবেন
hujur amar sami tar guru jon niye ase divoce dewar jonno kazi dekte gesilo ami divoce dite raji hoini tai tata bari cole gese.. kisu din pore amar birudde mamla korse. tar sathe amar 2 bosor dore jogajog nai kintu talak o hoyni amader biyeta ki akhono ase
আমার স্বামি তার মা বাবা রে খুশি করার জন্য আমারে হুদাই রাগ দেখাইয়া খয় তালাক দেলাইমু তালাক দেলাইমু,,এটা কি তালাক হয়ে গেছে হুজুর আমার খুব কষ্ট হয় ২ টা বাচ্চার জন্য
@@belalkhan542 যদি পুনরায় আবার ওই মহিলার সাথে সংসার করতে হয় তাহলে দ্বিতীয় কোন পুরুষের সাথে তার বিয়ে দিতে হবে এবং কোন পরিকল্পিত নয় কোন চক্রান্ত নয় বা কোন টাকার বিনিময় নয় স্বাভাবিকভাবে তাদের মধ্যেও কোন একটা বিষয় বলিবনা না হয়ে তালাক হয়ে গেল তখন তাকে বিয়ে করতে পারবেন পুনরায়,দ্বিতীয়_ যদি দ্বিতীয় স্বামী আল্লাহ না করুক কোন যদি দ্বিতীয় স্বামী মারা যায় হঠাৎ করে তাহলেই সে প্রথম স্বামীকে আবার পুনরায় বিয়ে করতে পারবে তাছাড়া আর দ্বিতীয় কোনো রাস্তা নেই
আমার স্বামী আমাকে রাগের মাথায় তিন তালাক দিয়ে দেয় তারপর আমি তাদের রেখে চলে আসি বাপের বাড়িতে এখন আমার ছেলে তাদের কাছে আছে। সে বলছে সে তার ভুল বুঝতে পারছে সে আমাকে তার কাছে আবার যেতে বলছে তার ছেলের জন্য এখন এই বিষয়ে কি করনীয়
সেইম আমার সামি ও বিয়ের এক বছরের মধ্যে রাগের মাথায় তিন তালাক দিছে। কিন্তু আমরা এখনো এক সাথে আছি। আমাদের একটা বাচ্চা ও হয়েছে 😢 আমাদের বিয়ের ৬বছর চলে 😭😭😭😭😭
আসসালামু আলাইকুম, হুজুর৷। আমার আব্বা (৬৮-প্যারালাইজড)আমার মাকে(৫৭) ২/৩মাস আগে এক তালাক্ব দেয়। এখন একসাথে ৩তালাক্ব দেয়৷ ডাক্তার আরও কয়েকবছর আগে বলেছিল তার ব্রেইনের ১/৩ ডেমেজ হয়ে গেছে,ধীরে ধীরে তা পুরোটা নষ্ট হয়ে যাবে। তিনি তালাক্ব দেয়ার সময় সব নিয়ম তার মনে ছিল। শরীয়তসম্মতভাবে তিনি তালাক্ব দেন। উল্লেখ্য যে তিনি আমার মাকে অসম্ভব গালিগালাজ করেন,যা কোনো মানুষ শুন্তে পারবে না বলতে পারবে কিন্তু তার স্মৃতিশক্তি অসম্ভব প্রখর৷ পরিবারের সবাইকে উনি অতিষ্ঠ করে ফেলছে.। এখন তার তালাক্বটা প্রযোজ্য?? কেউ প্লিজ হেল্প করেন
ভাই আপনার আব্বার প্রতি যত্ন নেন , Doctor যা বলেছেন ঠিক বলেছেন , উনি আর কতদিন বা বাঁচবেন, উনাদের কে দেখে মনে হবে ওনাদের সব জ্ঞান আছে, কিন্তু ওনাদের বেরেনের কোষ গুলো নষ্ট হয়ে গেছে, আমার আব্বা রহিমাহুল্লাহ ও এরকম প্যারালাইজড , বেরেন স্ট্রোক পেশেন্ট ছিলেন, আজ আব্বা রহিমাহুল্লাহ মারা যাওয়ার পর বুঝতে পারছি তিনি কত অসহায় ছিলেন, আজ আমার আব্বা রহিমাহুল্লাহ র জন্য চোখের পানি তে দেখতে পায় না, ওরা শিশুর মতো হয়ে যায় , একবার আপনার আব্বা কে জড়িয়ে ধরে কপালে চুমু দিয়ে বলুন আব্বা তোমার কি কষ্ট , কি খেতে চাও , কোথায় ঘুরতে চাও , আব্বা কে ভালোবাসেন , সময় দেন ,
হুজুর আমার উওর দিবেন অবশ্যই এক মহিলা কে তার সামী তালাক দিয়েছে তালাক দেওয়ার তিন মাস পর তার মা বাবা তাকে অন্য জায়গায় বিয়ে দিয়ে ছে কিন্তু তার আগের সামীর দুই মেয়ে ছেলে আছে বিয়ের একমাস পর আগের সামী ছেলে মেয়ে আটকে রেখে ভয় দেখিয়ে আবার বিয়ে করছে এটা ঠিক আছে
আমাকে আমার শশুর শাশুড়ী খুব জালাতো টাকা পয়সা বা অন্য আরো অনেক কিছু নিয়ে আমার স্বামী ও কখনো প্রতিবাত করতো না তখন আমার বয়স ১৫,১৬ বছর ৯ মাস সংসার করেছি মাএ। ১ টা বাবুও হয়েছে ১০ মাসের মধ্যে বাবার বাড়ি চলে আসি। আসার ৩ বছর পর আমি কোটের মাধ্যমে তাকে তালাক দেই শুধু পরিবারের সমস্যার জন্য। এখন বাচ্চা বড়ো হয়েছে। আমি ও আর বিয়ে করিনি আর তিনি ও বিয়ে করেন নি।১৫ বছর হলো এভাবে আছি। আমার স্বামী আমাকে নিতে চায়। আমরা কি সংসার করতে পারবো। জানাবেন দয়া করে ইনশাআল্লাহ।
আপনাদের বিবাহের কাবিননামা দেখতে হবে।। কাবিননামার ১৮ নম্বর ধারায় যদি "না" লেখা থাকে তাহলে মহিলা তালাক দিতে পারবে না।। আর যদি "হা" লেখা থাকে তাহলে স্বামী আপনাকে তালাক দেওয়ার অধিকার দিয়েছেন।। তাহলে তালাক হয়ে যাবে।
সূরাঃ আল-বাকারা [2:232] আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও এবং তারপর তারাও নির্ধারিত ইদ্দত পূর্ন করতে থাকে, তখন তাদেরকে পূর্ব স্বামীদের সাথে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে নিয়মানুযায়ী বিয়ে করতে বাধাদান করো না। এ উপদেশ তাকেই দেয়া হচ্ছে, যে আল্লাহ ও কেয়ামত দিনের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এর মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে একান্ত পরিশুদ্ধতা ও অনেক পবিত্রতা। আর আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না। হুজুর এটা মানে কি বলুন হুজুর
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
Auni Quran Abong Hadith anujai kotha bolben ( Dr.Zakir naik abong Mufti Amir Hamza theke talaq er masala sikhe nen tar pore lok ke bolben) Talaq er Bhool masalar jaynno apnar moto alem rai Allah ar kase prothom Dhora khaben ( apnara sob alem ek ta sidhanta I ashen jita sathik ,alem er majei kothar mil nai apnara sadharan lok ke ki bujaben, Islam ke ar hayshakar banao na Allah Naraj hobe apneder upore
Assalamualaikum hujur ..Amar Sami amk Babar barite 5 hajar tk Amar income kora tk there deoar Jonno amk 2 talak dice talak ki hbe hujur Ami talak caini se r songsar korbena othoco amk denmohor na dea barite Cole jete bole ...hujur Allah tar Jonno ki sasati rekhece Ami caina tarporeo se talak dilo
কাল রাতে আমার স্বামী আমাকে বলেছে তোমাকে ছেড়ে দিলাম ডিভোর্স দিলাম, তুমি বের হয়ে যাও তালাক দিলাম তোমায় তোমার সাথে সংসার করবো না এবং আমার বাবা মাকে নিয়েও অনেক খারাপ কথা বলেছে,,,, কিন্তু আজ সকালে সে আমার পা ধরে মাফ চাচ্ছে,, এখন আমি কি করবো, খুব ভালোবাসি তাকে আমার একটা বাবু আছে,,, সে এই নিয়ে ৪ ৫ বার ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছে,, এখন আমার কি হবে সে ইসলামের এই নিয়ম মানতে চায় না,, প্লিজ কি করা উচিৎ একটু জানাবেন প্লিজ,,
বিদেশ থেকে দেশে যদি কেউ তার স্ত্রীকে মেসেজের মাধ্যমে তিনবার তালাক লিখে পাঠিয়ে দেয় তাহলে কি সেই তালাকটা সঠিকভাবে গ্রহণযোগ্য হবে কিনা । এখানে মৌখিক ভাবে বলা হয়নি
হজুর আমার সামি আমাকে ভুল বুজে আমাকে বলেছে যে সে যদি বাসায় থাকত তাহলে আমাকে তালাক দিয়ে দিত,সে প্রবাসে থাকে বলে আমাকে তালাক দিতে পারছে না,,এতে কি সরিওত অনুজাই তালাকের পরজাই পরেছে?
জনাবের কাছে আমার প্রশ্ন ১। গুলির বিষয়ে যেই যুক্তি দিয়েছেন তা ঠিক মানুষ মারা যাবে কিন্তু মানুষ মরার শাস্তি কি মৃত্যুদন্ড হবে নাকি শাস্তি কমে যাবে। ২। একগুলিতেই যদি মারা যায় তহলে ২য় এবং ৩য় গুলির কি কার্যকারিতা থাকে। বিষয়টি হল ২য়,৩য় গুলি প্রয়োগ হলেও উদ্দেশ্য হাসিল হবে না। কারণ গুলির উদ্দেশ্য হল মেরে ফেলা।
উনি যেটা বলেছেন সেটা দলীল বা প্রমান স্বরুপ নয় বরং বোঝানোর সুবিধার্থে দৃষ্টান্ত স্বরুপ। প্রথম এবং দ্বিতীয় তালাকে বিবাহ বিচ্ছেদ হয় না এটা ভীতি প্রদর্শনের জন্য। আর উনার কথার উদ্দেশ্য হলো বাইন তালাক তৃতীয় তালাক।
Hardly toking say what is Quran 3 tohore but 3 talake 1 talak hobe follow Dr jakeir naik and Abdur razzak bin Yousuf and asadulla galiv and Abdulla bin Yousuf follow koro 3 talake 1 talak hobe
হুজুর আমার স্বামী আমাকে খুব ভালোবাসে ,,আমি একবার অনেক রাগিয়ে ছিলাম রাগের মাথায় আমাকে তালাক দিয়েছে 3 বার তারপর স্বামী খুব কান্না করছে ,,এখন কি করা যাবে
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
হুজুর আমার সামী আমাকে রাগের মাথায় ফোনে এস এম এস এ ১ তালাক ২ তালাক ৩ তালাক এভাবে লিখে পাঠাইছিল, এতে কি আমাদের তালাক হয়ে গেছে? প্লিজ জানাবেন, উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম
হবে না, সাক্ষী লাগবে।। তালাক দিতে ২ জন সাক্ষী লাগবে। যদি দুজন পুরুষ হয়, আর যদি একজন পুরুষ হয় দুজন মহিলা।। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৮২] يٰٓأَيُّهَا الَّذِينَ ءَامَنُوٓا إِذَا تَدَايَنتُم بِدَيْنٍ إِلٰىٓ أَجَلٍ مُّسَمًّى فَاكْتُبُوهُ ۚ وَلْيَكْتُب بَّيْنَكُمْ كَاتِبٌۢ بِالْعَدْلِ ۚ وَلَا يَأْبَ كَاتِبٌ أَن يَكْتُبَ كَمَا عَلَّمَهُ اللَّهُ ۚ فَلْيَكْتُبْ وَلْيُمْلِلِ الَّذِى عَلَيْهِ الْحَقُّ وَلْيَتَّقِ اللَّهَ رَبَّهُۥ وَلَا يَبْخَسْ مِنْهُ شَيْـًٔا ۚ فَإِن كَانَ الَّذِى عَلَيْهِ الْحَقُّ سَفِيهًا أَوْ ضَعِيفًا أَوْ لَا يَسْتَطِيعُ أَن يُمِلَّ هُوَ فَلْيُمْلِلْ وَلِيُّهُۥ بِالْعَدْلِ ۚ وَاسْتَشْهِدُوا شَهِيدَيْنِ مِن رِّجَالِكُمْ ۖ فَإِن لَّمْ يَكُونَا رَجُلَيْنِ فَرَجُلٌ وَامْرَأَتَانِ مِمَّن تَرْضَوْنَ مِنَ الشُّهَدَآءِ أَن تَضِلَّ إِحْدٰىهُمَا فَتُذَكِّرَ إِحْدٰىهُمَا الْأُخْرٰى ۚ وَلَا يَأْبَ الشُّهَدَآءُ إِذَا مَا دُعُوا ۚ وَلَا تَسْـَٔمُوٓا أَن تَكْتُبُوهُ صَغِيرًا أَوْ كَبِيرًا إِلٰىٓ أَجَلِهِۦ ۚ ذٰلِكُمْ أَقْسَطُ عِندَ اللَّهِ وَأَقْوَمُ لِلشَّهٰدَةِ وَأَدْنٰىٓ أَلَّا تَرْتَابُوٓا ۖ إِلَّآ أَن تَكُونَ تِجٰرَةً حَاضِرَةً تُدِيرُونَهَا بَيْنَكُمْ فَلَيْسَ عَلَيْكُمْ جُنَاحٌ أَلَّا تَكْتُبُوهَا ۗ وَأَشْهِدُوٓا إِذَا تَبَايَعْتُمْ ۚ وَلَا يُضَآرَّ كَاتِبٌ وَلَا شَهِيدٌ ۚ وَإِن تَفْعَلُوا فَإِنَّهُۥ فُسُوقٌۢ بِكُمْ ۗ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ وَيُعَلِّمُكُمُ اللَّهُ ۗ وَاللَّهُ بِكُلِّ شَىْءٍ عَلِيمٌ অর্থঃ হে মুমিনগণ! যখন তোমরা কোন নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ঋনের আদান-প্রদান কর, তখন তা লিপিবদ্ধ করে নাও এবং তোমাদের মধ্যে কোন লেখক ন্যায়সঙ্গতভাবে তা লিখে দেবে; লেখক লিখতে অস্বীকার করবে না। আল্লাহ তাকে যেমন শিক্ষা দিয়েছেন, তার উচিত তা লিখে দেয়া। এবং ঋন গ্রহীতা যেন লেখার বিষয় বলে দেয় এবং সে যেন স্বীয় পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করে এবং লেখার মধ্যে বিন্দুমাত্রও বেশ কম না করে। অতঃপর ঋণগ্রহীতা যদি নির্বোধ হয় কিংবা দূর্বল হয় অথবা নিজে লেখার বিষয়বস্তু বলে দিতে অক্ষম হয়, তবে তার অভিভাবক ন্যায়সঙ্গতভাবে লিখাবে। দুজন সাক্ষী কর, তোমাদের পুরুষদের মধ্যে থেকে। যদি দুজন পুরুষ না হয়, তবে একজন পুরুষ ও দুজন মহিলা। ঐ সাক্ষীদের মধ্য থেকে যাদেরকে তোমরা পছন্দ কর যাতে একজন যদি ভুলে যায়, তবে একজন অন্যজনকে স্মরণ করিয়ে দেয়। যখন ডাকা হয়, তখন সাক্ষীদের অস্বীকার করা উচিত নয়। তোমরা এটা লিখতে অলসতা করোনা, তা ছোট হোক কিংবা বড়, নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। এ লিপিবদ্ধ করণ আল্লাহর কাছে সুবিচারকে অধিক কায়েম রাখে, সাক্ষ্যকে অধিক সুসংহত রাখে এবং তোমাদের সন্দেহে পতিত না হওয়ার পক্ষে অধিক উপযুক্ত। কিন্তু যদি কারবার নগদ হয়, পরস্পর হাতে হাতে আদান-প্রদান কর, তবে তা না লিখলে তোমাদের প্রতি কোন অভিযোগ নেই। তোমরা ক্রয়-বিক্রয়ের সময় সাক্ষী রাখ। কোন লেখক ও সাক্ষীকে ক্ষতিগ্রস্ত করো না। যদি তোমরা এরূপ কর, তবে তা তোমাদের পক্ষে পাপের বিষয়। আল্লাহকে ভয় কর তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দেন। আল্লাহ সব কিছু জানেন।
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
আল্লাহর কাছে তালাক নিম্নতমো হালাল তবে কোরান মাজিদে সুরা বাকারার ২২৮ থেকে ২৪২ নম্বর আয়াত পর্যন্ত তালাক সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন তিন মাসে তিন তালাক দিতে হবে এটা আল্লাহর কথা রাসুলের সময় তিন তালাক এক সাথে দিলে এক তালাক হতো আবু বকর রাদি আল্লাহুর সময় তিন তালাকে এক তালাক হতো হজরত ওমর রাদি আল্লাহুর সময় কিছু সময়ের জন্য একসাথে তিন তালাক দিলে তিন তালাক গন্য করা হতো তবে সেটা কিছু সময়ের জন্য মাত্র। যেমন করোনা চলা কালিন আমরা মসজিদে তিন ফিট দুরে দুরে দারিয়ে নামাজ পরছি এখন কি আর আমরা এভাবে নামাজ পরি ???
দুষ্টামি করে বউকে বলে যে, মনে কর তোমারে আমি তালাক দিলাম, তালাক, তালাক, তালাক সেটা কি তালাক হবে ? এখানে এই কথায় কি স্বামী-স্ত্রীর কি কোন তালাক হবে- নাকি না? 😢😢😢। প্লিজ উত্তর টা একটু জানাবেন 😢😢
আচ্ছা তালাকের নিয়ম না জেনে যদি প্রতিবার ঝগরার সময় তালাক দেয় তাইলে কি তালাক হবে??পরে যদি সে বলে আসলে তালাক এর নিয়ম যে এরকম আমি জানতাম না।ভুল শিকার করে,তাহলে কি হবে?
আমিও আপনার সাথে একমত, উনি আসল কথাটাই বলতে পারে নাই , হাদিসে আছে তিনটি তালাক তিনটা মাসিকের সময় দিতে হয় তিন মাসে একবারে একদিনে তিনটা কেন হাজার তালাক দিলেও সেটা হবে না ।
Assalamualikum hujur amr amone 2 din onek rag outhcelo mathay thik celo nha Mone hoyce pagol ar moto hoygesalam tokhun bolcelam amr Sami k..je tore AK talak 2.3 talak delam bt buje nei tokhun je ai talak kotha ti ato kothin noile kno din o boltam nha amader love marej plz hujur ami o there Sara basbo nha ar se o..akhun o AK satha aci ar Sara jibon thakte chay ar ki kno bebusta nei plz bolen amy😢😢
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
Zakiyavishon4927 .. Hujur kno mon gora masala ba baneye kno kotha bole nai, sha hadis,quran a j masala aca tai e bolche, akhn seita jo d apnar mante osubidha hoi tahole avoid kren, apna k to kau jor krteche na mante, but ulta palta kotha boilen na
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
@@NusratJahan-dk4qwএই লোক কোরয়ানে কোথায় বলা আছে রাগের মাথায় তালাক দিলে তালাক হবে,,রেফারেন্স দেন কোন আয়াতে আছে এটা?? কোরয়ানে বলা আছে *তোমরা আমার বিধান কে হাসিতামাশা রুপে নিও না মানে হাসিঠাট্টা করে তালাক দিলে সেইটা হয়ে যাবে ২য় কথা নবী বলেছেন ইগলাকের সময় দাস আজাদ ও তালাক নাই ইগলাক মানে জোরজবরদস্তি বা কঠিন রাগ যাকে বলে মাথায় রক্ত ওঠা রাগ ,হুজুর ইসলামিক বিষয় পড়ছে মাযহাব অনুযায়ী,, তার মাযহাব আবু হানিফা যা বলে গেছেন সে তাই বলেছে নবীর আর ও একটা হাদিস আছে:ক্রোধে কোনো তালাক নেই আপনি নবীর একটা হাদিস দেখান যেখানে বলা আছে রাগের মাথায় তালাক হয় বা কোরানের আয়াত দেখান ,
গর্ভবতী অবস্থায় তালাক হয় না সব থেকে ভালো হয় আপনি বাংলায় অনুবাদ করা কোরআন শরীফ থেকে তালাক সুরাটা একবার পড়ে নিবেন এখানে সমস্ত বিবরণ দিয়ে দেওয়া আছে।
আল্লাহপাক আমাদের সবাইকে তালাক সম্পর্কে বুঝার তৌফিক দান করুক
আপু আমার স্বামী ও এরকম করতো তার পর তালাক দিয়ে দিছে।এখন আমার পায়ে দরে ফিরে যেতে কবিরাজি করতাছে নেওয়ার জন্য।
apura amr shami amake phon a rag a rag a bolche toke ami talak debo 3 bar ate ki talak hoiye jai 😭😭😭pore rag komle touba korlo tinbar bollo aii kotha r konodin bolbe na ki korbo sobai aktu boln asola talak hoi o to ak talak asob bolini abr talak dilm ai kothau bolini tahole 🥹🥹🥹
আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ,
হুজুর জিন্দাবাদ।
খুব সুন্দর করে সাজিয়ে বলেছেন।
আলহামদুলিল্লাহ।
Dr jakeir naik and Abdur razzak bin Yousuf and asadulla galiv and Abdulla bin Yousuf and pro, mokter hamod and amir Hamza follow koro 3 talake 1 talak hobe
হুজুর আমাকে হেসে হেসে তালাক দিছে রাগেও তালাক দিছে এই কথাও বলছে তোরে তালাক দিলাম এক তালাক দুই তালাক,বলছে 😢 আর এখন আমাদের বিচ্ছেদ হয়ে গেছে 😞
১ তালাক হবে
3 talaq one sitting from the quran paak is talaq or not@@jamalhossain5349
ভুল বসতো তালাক দেওয়ার পরে পুনরায় আবার তাকেই বিয়ে করা যাবে কি .....?
আমার মনে হয় সময়ের একটা বিষয় আছে অজুর একটা বিষয় আছে সাক্ষীর একটা বিষয় আছে তিন হায়েজের একটা বিষয় আছে বিয়ে করা যতো সহজ ছাড়া তারচে কঠিন। তালাক নিয়ে ছাইদি সাহেবের একটা ওয়াজ আছে ডক্টর মিজানুর রহমানের ওয়াজ আছে দেইখেন
আসসালামু আলাইকুম হুজুর
আপনার অনেক বড় ফ্যান
আল্লাহ সবাইকে হুজুরদের পথে নিয়ে যা
মাশ-আল্লাহ ফী আমানিল্লাহ
একটা মেয়ের জীবন নিয়ে পুরা খেল তামাশা বানাইছে .ইসলামে মেয়েদের সবচেয়ে বেশি সম্মান দেওয়া হয়েছে . কুরআনে যেখানে তালাক দেওয়ার দলিল আছে আমাদের নবীর যুগে এভাবে তালাক দেওয়ার কোন নিয়ম ছিল না. কুরআন হাদিসের বাইরে আসলে যুক্তির শেষ থাকবে না.
সত্য কথা বলছ আপু নির্দিষ্ট সময় আছে তালাকের কূরান অনুযায়ী তালাক দিবে ছেলেরা কথায় কথায় তালাক বলবে আর তালাক হয়ে যাবে তাহলে মেয়েটা কোথায় যাবে বাচ্চার কি হবে 😭😭
@@MasumBillah-in4es p PP PP pppppppppppppppppppppppppppppppppp
Ki bolbo ehob hujurer karone onek shongshar benge jasse talak ebabe hoyna shala akline beshi buje shob kisote
Kno jani amio aita mante parina mukh diye jdi talak bllei talak hye jai tahole to mukh diye kobul blle biye hyna kn
হুজুর ভুল ফতোয়া দিয়ে মানুষের ক্ষতি করেন কেন।নবী (সা:) কি বলেছেন তালাক নিয়ে সেটা সঠিক ব্যাখ্যা দেন।ভুল ব্যাখ্যা দেন কেন
Amr sami o amake sobsomoy ai kotha bole..amr onk kosto hoy
Very Sad
Ara holo kittar vaccah
হুজুর ফোনে এসএমএস-এর মাধ্যমে তিন তালাক দিলে কি তালাক হয়ে যায়?
আমার স্বামী আমাকে একবার ও বলেনা আমার শশুর শাশুড়ি আমাকে প্রত্যেকদিন তালাক দেয়
হুজুর আমার স্বামী আমাকে রাগের মাথায় তালাক দিয়েছে , তালাক কি হয়েছে ,আমার দুইটা ছেলে আছে কি করবো হুজুর বলেন প্লিজ
Jakir nayek yer talak yer masala dekem
০১৮১৬১৫৯২৩৫
Nahhhhhhh apu hbe nah ak sthe tin talak hbe nah
Assalamualaikum hujur plz response onek bipode aci akta masala dorkar
আমার স্বামী প্রায়ই রাগ করে আমাকে বলে তুমি আমাকে ডিভোর্স দিয়ে চলে যাও। অনেকবার এই কথা বলছে
এতে কি আমার কোন গুনাহ হবে
Hujur ami amr samike rager matay boli amake talak de,,,onek ber bolechi,eta ki talaj hoye jabe 😢😢
হুজুর আমার সামি আমার সাথে কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছে ২০ দিন ধরে এখন আমার
করনিয় কি
Apni kta bollar cesta korren nahoy soytan er pallay porve sami
Hujor amr Sami amk 1years age muke 3talak dise Ami tarporeu Abar 6mash songsare korsi ata ki khub pap korsi
অবশ্যই জেনা করছেন যেহেতু আপনার তালাক হয়েগেছে
ইসলামে দুইটি বিষয় নিকৃষ্ট তালাক আর ভিক্ষা করা।
Amr sami kotay kotay day kub kharap obostay asi allah
Assa hujur jodi hotat korei divorce pepar pathai se khetre ki r ak houa jabe
আমার স্বামী বলেন মায়ের হক পালন করলেই জান্নাত পাবেন,, তাই কথায় কথায় বলেন তালাক দিয়ে দিবেন😔😔😔 দের বছর হল বিয়ের কিন্তুু রাগ হলেই এই কথা বলেন আমি হয়ত কখনোই কমা করতে পারবনা🥲🥲
সেই আপনার হাজবেন্ড হওয়ার যোগ্যতা রাখে না কারণ আপনাদের সম্পর্ক এখন অবৈধ হারাম সম্পর্ক কারণ আপনার হাজবেন্ড তালাক হয়ে গেছে আপনাদের!!
Apnar samike bolben bou er o hok aday korte hobe
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আমার স্বামী বাহিরে থাকে সে রাগ করে আমাকে তিন তারাক দিছে ৪ মাস হয়ে গেছে এখন কি আমাদের তালাক হয়ে গেছে কি না হুজুর আমার এটা জানার খুব দরকার জানাবেন হুজুর
হুজুর আমার স্বামী তো আমাকে ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে তালাক অনেক বার দিছে তাহইলে কি তালাক হবে???
হুজুর আমার সামি আমাকে কিছুদিন আগে তিন তালাক দিয়ে দিছে আমি এক মুফতির সাথে কথা বলছি সে বলছে আমার নাকি আবার বিয়ে করে সে যদি সইচ্ছা ছেরে দেয় তাহলে আমি আমার সামির কাছে আস্তে পারবো আমরা দুজন দুজনকেই অনেক ভালো বাসি
আমারর সামিও চেইম আমাকে ৩ তালাখ দিছে আমিও অকে অনেক বালোবাসি তাখতে পারব না এখন কি করব এটার কোন সমাদান নাই তওবা করলে হয় না😢
আপনি এখানে যোগাযোগ করে আপনার বিষয় সঠিকটা জানতে পারবেন
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
তালাক ও দে নাই,মেয়েকে ডির্ভোজ নামা কাগজ ও দে নাই।কিন্তু কামিনে টাকা বুঝিয়ে দিসে, এরা এখন আবার সংসার করতেছে, ইসলামিক দৃষ্টিতে এই সংসার হালাল হবে কি হারাম হবে একটু জানতে চায়❤️
P
কাবিনের টাকাতো স্ত্রীর অধিকার।এটা তাকে দিতেই হবে ডিভোর্স দিক বা না দিক।কাবিনের টাকা দিলে সংসার হারাম হবে কেন
ki ekta abal desh e bash kori kabin er taka dile mone kore divorce 😂😂😂
eita to biyer dinei dite hoy stririr onumoti thakle late kora jay naile late korle guna hobe😂😂
Aksathe 3 talak bolle ki hoia jabe .naki . 1 talak hbe?
Assalamu ayaikum ami akta bisoye jar khub hoyjon
হুজুর আমার সামি আমাকে অনেক মারার পর আমি বললাম আমাকে তালাক দিয়ে দেন তখন ওনি তালাক দিয়েছেন আমার নাম আমার বাবার নাম নিয়ে ১২৩করে তালাক দিয়েছেন এখনো একসাথে আছি এর মধ্যে একটি মেয়ে হয়েছে এখন কি করব
Sami Jodi bouke rager Martha bole toi Amar ma tahole ki talk hobe
Ami huzur ar kase talak somporke jante chai..kivabe jogajog korbo plz bolben..karon amr sathe arokom ta ghotase
আপু আপনি আমার ইনবক্সে নক দিন আমি মেয়ে মানুষ সমস্যা নেই এখানে কমেন্টে কোন ফয়সালা পাবেননা কারন এখানে সব মুফতি
আমি হুজুরের কথার সাথে এক মত হতে পারলাম না আমরা ফিকহ্ বই এ পড়ছি যে রাগের মাথায় তিন তালাক দিলে তালাক হবে তবে এক তালাক। আর তালাকের নিয়ম হচ্ছে তিন তুহুর অবস্থায় তিন তালাক দিতে হবে।
তিন তুহুর কি ভাই
@@angelasma6964তিন মাসে তিন তালাক
You r right
আমি বুখারি হাদিস পড়েছি।
তিন পর্যায়ে তালাক হয় না।
১) মাতাল অবস্থায়
২) পচন্ড রাগের মাথায় এমন রাগ যে সে আগুন কে আগুন বলে জানে যেটা হুজুর বললো।
৩) জোর পূর্বক ভাবে কাউকে তালাক দিতে বাদ্ধ করলে সে তালাক হয় না।
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আমাকে মুখে তিন তালাক দিছে এরপরে সংসার করতেছেন এখন কি করা যায়
হুজুর আমি একজন হাফেজা আর সে নেশা করে বা আমাকে পর্দা কোরতে দেইনা বা সে জেমন চলবে আমাকেও সেই ভাবে চোলতে হবে আরো কিছু কারোনে আমি তালাক চাই কিন্তু সে দেবে না বা কাবিন নামা নাই এখন কি করব প্লিজ জানান অনেক বিপদে আছি 😢
বাসা কোথায় আপু?
হায়,আফসোস, পুরোটাই আমার বিপরীত
কুরআনে তালাকের যে ধারাবাহিক পদ্ধতি বর্ণনা করা হয়েছে তাতে একবারে ১০০ তালাক দিলেও এক তালাকের বেশী কার্যকর হওয়ার কথা নয়, কারণ এটার সাথে সময় জড়িত
আপনার সাথে আমি একমত সময়ের বেপার আছে অজুর একটা বিষয় আছে যেমন অজু ছাড়া বিয়ে হয়না সাখি লাগবে
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
@yousuf9675 হুজুরের চেয়ে কী আপনি বেশি কুরআন বুঝে ফেলেছেন?যেখানে বড় বড় আলেমগন স্কলাররা তিন তালাক একসাথে দিলে তিন তালাকই হবে বলছে।সেখানে আপনি ফতোয়া দেওয়ার কে?
@@raselbhuiyan4320 আপনি কোনের মুফতি
Unara talak dea rakce to tai hujur are kotha vallagce na, mante parce na
হুজুর আমার সামি আমাকে তিন তালাক দেছে এখন আমি কি করতে পারি আমার দুইটা সন্তান আমি কি করবো বলবেন প্লিজ😂😂😂😂
আমার সামি আমাকে 1ম বলেসেন যে তকে তালাক দিব।।।।তার 2দিন পর আবার রাগে বলসে তকে তালাক দিলাম 3বার বলসে
হয়ে গেছে তালাক
Na 1 talak hoiche
হুজুর আমি আমার স্বামীকে ডিভোর্স দিয়া দিছি কাজী বাড়িতে আয়না কিন্তু ডিপোসের কাগজে আমার স্বামীর সই করে নাই আমি সই করছি এখন তো আমার স্বামী, নিতে চাই এখন কি করা যাওয়া যাবে কিনা
আমার হাসব্যান্ড ফোনে ৩ তালাক বলেছে রাগের মাথায়।। এখন কি করব প্লিজ বলবেন হুজুর 😭🙏
Amr samio phone 3talak bole felce ki korbo 3ber bolce aiber nea😭😭😭
Amar o😭
Quran bolsa 3 tohore follow koro Dr jakeir naik and Abdur razzak bin Yousuf and asadulla galiv and Abdulla bin Yousuf follow koro 3 talake 1 talak hobe
একজন রাগে তার স্ত্রীর সাথে ঝগড়া করে বলেছে, যা তোরে তালাক দিলাম।
তো এখন কি তালাক হয়ে গেছে।
দয়া করে জানাবেন?
হুজুর স্ত্রী যদি বলে আমি আপনার সাথে সংসার করব না তাহলে কি কিছু হবে?
হুজুর আমার স্বামী অনেক বার তালাক দিছে দেওয়ার পর দুই দের বছর সংসার করছি এখন কি করবো |আমি তার সাথে সংসার করতে চাই! এখন উনি বিদেশ চলে গেছে চার মাস হয়ছে উনি বাহির থেকে আসলে আবার যদি নতুন করে বিয়ে করি তাহলে কি সম্পর্ক হালাল হবে
boro hujur er sathe kotha bolun
sadharonoto talak hoye jay
arekta biye kora lagte pare
হুজুর একজন স্বামি তার বউকে ১ তালাক দিছে সে ১ মাস ইদ্দত পালন করছে। আবার ২ তালাক দিছে সে আবার ১ মাস ইদ্দত পালন করছে। আবার তৃতীয় তালাক দিছে। এখন কি সে আবার পূণরায় ৩ মাস ইদ্দত পালন করবে? নাকি ১ মাস ইদ্দত পালন করে তার পর অন্য স্বামি গ্রহণ করতে পারবে? প্লিজ জানাবেন
ইদ্দত কি ভাই জানাবেন
Dr jakeir naik follow koro 3 talake 1 talak hobe
Dr. Zakir naik & Mufti Amir Hamza accurate opinion on Talaq Masala & flow this opinion
Dr jakeir naik and Abdur razzak bin Yousuf and asadulla galiv and Abdulla bin Yousuf and pro, mokter hamod follow koro 3 talake 1 talak hobe
What is big ? Dr jakeir naik g hamir hamza
Dr jakeir naik and Abdur razzak bin Yousuf and asadulla galiv and Abdulla bin Yousuf follow koro 3 talake 1 talak hobe
hujur amar sami tar guru jon niye ase divoce dewar jonno kazi dekte gesilo ami divoce dite raji hoini tai tata bari cole gese.. kisu din pore amar birudde mamla korse. tar sathe amar 2 bosor dore jogajog nai kintu talak o hoyni amader biyeta ki akhono ase
Huzur amr Sami rager matai bolcilo ja toka nia r songsar korbho na ata ki talak hoba
আমার স্বামি তার মা বাবা রে খুশি করার জন্য আমারে হুদাই রাগ দেখাইয়া খয় তালাক দেলাইমু তালাক দেলাইমু,,এটা কি তালাক হয়ে গেছে হুজুর আমার খুব কষ্ট হয় ২ টা বাচ্চার জন্য
Talak Hoya geche
আমি রাগের মাথায় বউ কে এক সাথে ৪ তালাক বলছি এটা কি তালাক হয়ে গেছে নাকি প্লিজ জানাবেন
Hoya geche talak
@@allahhaspoweroverallqualit9370 কি বলেন তাহলে এখন করনীয় কি?
@@belalkhan542 যদি পুনরায় আবার ওই মহিলার সাথে সংসার করতে হয় তাহলে দ্বিতীয় কোন পুরুষের সাথে তার বিয়ে দিতে হবে এবং কোন পরিকল্পিত নয় কোন চক্রান্ত নয় বা কোন টাকার বিনিময় নয় স্বাভাবিকভাবে তাদের মধ্যেও কোন একটা বিষয় বলিবনা না হয়ে তালাক হয়ে গেল তখন তাকে বিয়ে করতে পারবেন পুনরায়,দ্বিতীয়_ যদি দ্বিতীয় স্বামী আল্লাহ না করুক কোন যদি দ্বিতীয় স্বামী মারা যায় হঠাৎ করে তাহলেই সে প্রথম স্বামীকে আবার পুনরায় বিয়ে করতে পারবে তাছাড়া আর দ্বিতীয় কোনো রাস্তা নেই
প্রথম স্বামী রেখে অন্য আরেকটা বিয়ে হলে ওই মেয়ের ডিভোরছ হয়নি প্রথম স্বামীর পাপ হবে কি না?
আমার স্বামী আমাকে রাগের মাথায় তিন তালাক দিয়ে দেয় তারপর আমি তাদের রেখে চলে আসি বাপের বাড়িতে এখন আমার ছেলে তাদের কাছে আছে। সে বলছে সে তার ভুল বুঝতে পারছে সে আমাকে তার কাছে আবার যেতে বলছে তার ছেলের জন্য এখন এই বিষয়ে কি করনীয়
সময় কতোদিন হল
হুজুর আমার স্বামী আমাকে রাগের মাথায় তিন তালাক দিয়ে দিছে এটা কি তালাক হয়ে গেছে জানাবেন আমরা এখনো এক সাথে আছি 😢😢
সেইম আমার সামি ও বিয়ের এক বছরের মধ্যে রাগের মাথায় তিন তালাক দিছে। কিন্তু আমরা এখনো এক সাথে আছি। আমাদের একটা বাচ্চা ও হয়েছে 😢 আমাদের বিয়ের ৬বছর চলে 😭😭😭😭😭
শায়েখ এর সাথে কিভাবে সরাসরি দেখা করে কথা বলা যাবে?
Na
Dr jakeir naik follow koro
আসসালামু আলাইকুম, হুজুর৷।
আমার আব্বা (৬৮-প্যারালাইজড)আমার মাকে(৫৭) ২/৩মাস আগে এক তালাক্ব দেয়। এখন একসাথে ৩তালাক্ব দেয়৷
ডাক্তার আরও কয়েকবছর আগে বলেছিল তার ব্রেইনের ১/৩ ডেমেজ হয়ে গেছে,ধীরে ধীরে তা পুরোটা নষ্ট হয়ে যাবে।
তিনি তালাক্ব দেয়ার সময় সব নিয়ম তার মনে ছিল। শরীয়তসম্মতভাবে তিনি তালাক্ব দেন।
উল্লেখ্য যে তিনি আমার মাকে অসম্ভব গালিগালাজ করেন,যা কোনো মানুষ শুন্তে পারবে না বলতে পারবে কিন্তু তার স্মৃতিশক্তি অসম্ভব প্রখর৷ পরিবারের সবাইকে উনি অতিষ্ঠ করে ফেলছে.।
এখন তার তালাক্বটা প্রযোজ্য??
কেউ প্লিজ হেল্প করেন
ভাই আপনার আব্বার প্রতি যত্ন নেন , Doctor যা বলেছেন ঠিক বলেছেন , উনি আর কতদিন বা বাঁচবেন, উনাদের কে দেখে মনে হবে ওনাদের সব জ্ঞান আছে, কিন্তু ওনাদের বেরেনের কোষ গুলো নষ্ট হয়ে গেছে, আমার আব্বা রহিমাহুল্লাহ ও এরকম প্যারালাইজড , বেরেন স্ট্রোক পেশেন্ট ছিলেন, আজ আব্বা রহিমাহুল্লাহ মারা যাওয়ার পর বুঝতে পারছি তিনি কত অসহায় ছিলেন, আজ আমার আব্বা রহিমাহুল্লাহ র জন্য চোখের পানি তে দেখতে পায় না, ওরা শিশুর মতো হয়ে যায় , একবার আপনার আব্বা কে জড়িয়ে ধরে কপালে চুমু দিয়ে বলুন আব্বা তোমার কি কষ্ট , কি খেতে চাও , কোথায় ঘুরতে চাও , আব্বা কে ভালোবাসেন , সময় দেন ,
হুজুর আমার স্বামী আমার ভায় কে বলেছে তোর বোনকে তিন তালাক দিলাম তিন তালাক দিয়েদিয়েছে কিন্তু আমি শুনিনি আমার ভাই শুনেছে এতে কি তালাক হবে
হুজুর আমার উওর দিবেন অবশ্যই এক মহিলা কে তার সামী তালাক দিয়েছে তালাক দেওয়ার তিন মাস পর তার মা বাবা তাকে অন্য জায়গায় বিয়ে দিয়ে ছে কিন্তু তার আগের সামীর দুই মেয়ে ছেলে আছে বিয়ের একমাস পর আগের সামী ছেলে মেয়ে আটকে রেখে ভয় দেখিয়ে আবার বিয়ে করছে এটা ঠিক আছে
হুজুর আমি কিভাবে উত্তর পাবো
হুজুর উত্তরের অপেক্ষায় আছি ইনশাআল্লাহ
Dr jakeir naik and Abdur razzak bin Yousuf and asadulla galiv and Abdulla bin Yousuf follow koro 3 talake 1 talak hobe
What is Quran, ? Hojur say not but 3 tohore
বিয়ের করার পরে এক সাথে আমি আর সে কোন সময় না কাটালে/সংসার না করলে কি আমি তালাক দিতে পারবো শুধু মুখে মুখে।
আর তাহলে কি দেনমোহর দিতে হবে ??
মোহর দিতে হবে অর্ধেক
আমাকে আমার শশুর শাশুড়ী খুব জালাতো টাকা পয়সা বা অন্য আরো অনেক কিছু নিয়ে আমার স্বামী ও কখনো প্রতিবাত করতো না তখন আমার বয়স ১৫,১৬ বছর ৯ মাস সংসার করেছি মাএ। ১ টা বাবুও হয়েছে ১০ মাসের মধ্যে বাবার বাড়ি চলে আসি। আসার ৩ বছর পর আমি কোটের মাধ্যমে তাকে তালাক দেই শুধু পরিবারের সমস্যার জন্য। এখন বাচ্চা বড়ো হয়েছে। আমি ও আর বিয়ে করিনি আর তিনি ও বিয়ে করেন নি।১৫ বছর হলো এভাবে আছি। আমার স্বামী আমাকে নিতে চায়। আমরা কি সংসার করতে পারবো। জানাবেন দয়া করে ইনশাআল্লাহ।
Meye talaq Dile talaq hoy na apni Kono alem er sate kta bollen
😅😅😅
আপনাদের বিবাহের কাবিননামা দেখতে হবে।।
কাবিননামার ১৮ নম্বর ধারায় যদি "না" লেখা থাকে তাহলে মহিলা তালাক দিতে পারবে না।।
আর যদি "হা" লেখা থাকে তাহলে স্বামী আপনাকে তালাক দেওয়ার অধিকার দিয়েছেন।।
তাহলে তালাক হয়ে যাবে।
হুজুর, আমার একজন রাগের মাথায় তিন তালাক দিয়ে দিছেন,এর আগে ও এক বার তালাক দিছিলেন তওবা পড়ানো হইছিল, এখন করণীয় কি
৩ বার কবুল বলে আবার বিয়ে করে নেন
সূরাঃ আল-বাকারা [2:232]
আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও এবং তারপর তারাও নির্ধারিত ইদ্দত পূর্ন করতে থাকে, তখন তাদেরকে পূর্ব স্বামীদের সাথে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে নিয়মানুযায়ী বিয়ে করতে বাধাদান করো না। এ উপদেশ তাকেই দেয়া হচ্ছে, যে আল্লাহ ও কেয়ামত দিনের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এর মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে একান্ত পরিশুদ্ধতা ও অনেক পবিত্রতা। আর আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না।
হুজুর এটা মানে কি বলুন হুজুর
মানে এক তালাক হয়েছে।
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
2:21 right
Auni Quran Abong Hadith anujai kotha bolben ( Dr.Zakir naik abong Mufti Amir Hamza theke talaq er masala sikhe nen tar pore lok ke bolben) Talaq er Bhool masalar jaynno apnar moto alem rai Allah ar kase prothom Dhora khaben ( apnara sob alem ek ta sidhanta I ashen jita sathik ,alem er majei kothar mil nai apnara sadharan lok ke ki bujaben, Islam ke ar hayshakar banao na Allah Naraj hobe apneder upore
হুজুর আমি ও আমার স্বামী কে তিন বার তালাক দিছি ফোনে এখন এইটা কি হবে
Na meyeder jono khola talak cawa jai
Taoo abar Bina karone na
মহিলা তালাক দিতে পারে নাকি? 😂
অসাধারণ
Assalamualaikum hujur ..Amar Sami amk Babar barite 5 hajar tk Amar income kora tk there deoar Jonno amk 2 talak dice talak ki hbe hujur Ami talak caini se r songsar korbena othoco amk denmohor na dea barite Cole jete bole ...hujur Allah tar Jonno ki sasati rekhece Ami caina tarporeo se talak dilo
আমার স্বামী বিদেশ থাকে,রাগে,তালাক দিছে এখন কি করবো হুজুর🙏😭😭😭😭
আমারও সেম অবস্থা 😢
আসসালামু আলাইকুম বোন আপনি এখানে যোগাযোগ করে আশাবাদী সমাধান পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ আমার জানামতে ইনি একজন ভালো আলেম
@AnisaEslam-xf8mnআসসালামু আলাইকুম সম্মানিতা বোন আপনি এখানে যোগাযোগ করে আশাবাদী সমাধান পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ আমার জানামতে ইনি একজন ভালো আলেম
কাল রাতে আমার স্বামী আমাকে বলেছে তোমাকে ছেড়ে দিলাম ডিভোর্স দিলাম, তুমি বের হয়ে যাও তালাক দিলাম তোমায় তোমার সাথে সংসার করবো না এবং আমার বাবা মাকে নিয়েও অনেক খারাপ কথা বলেছে,,,, কিন্তু আজ সকালে সে আমার পা ধরে মাফ চাচ্ছে,, এখন আমি কি করবো, খুব ভালোবাসি তাকে আমার একটা বাবু আছে,,, সে এই নিয়ে ৪ ৫ বার ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছে,, এখন আমার কি হবে সে ইসলামের এই নিয়ম মানতে চায় না,, প্লিজ কি করা উচিৎ একটু জানাবেন প্লিজ,,
আপনার তালাক হয়ে গেছে বোন এখন সংসার করলে সেটা হারাম জেনা ভ্যাবিচার হবে
বোন আপনি আমার ইনবক্সে নক দিন এখানে কমেন্টে কোন ফয়সালা পাবেননা কারন এখানে সব মুফতি
।
@@sathiakter4413ত
@@sathiakter4413apnar sathe kivabe jogajog korbo
বিদেশ থেকে দেশে যদি কেউ তার স্ত্রীকে মেসেজের মাধ্যমে তিনবার তালাক লিখে পাঠিয়ে দেয় তাহলে কি সেই তালাকটা সঠিকভাবে গ্রহণযোগ্য হবে কিনা । এখানে মৌখিক ভাবে বলা হয়নি
উত্তর টা কি পেয়েছেন?
হজুর আমার সামি আমাকে ভুল বুজে আমাকে বলেছে যে সে যদি বাসায় থাকত তাহলে আমাকে তালাক দিয়ে দিত,সে প্রবাসে থাকে বলে আমাকে তালাক দিতে পারছে না,,এতে কি সরিওত অনুজাই তালাকের পরজাই পরেছে?
না এমন ভাবে বললে আমার জানা মতে তালাক হয় না
হুজুর,,, আমার স্বামী প্রতিবেশী সামনে আমাকে তালাক দিলো কয়েকবার,,,এখন আমি কি করবো..
Hmm hobe
এক তালাক দিলে করণীয় কী জানালে উপকৃত হতাম!
হুজুর কালকে আমার স্বামী আমাকে রাগ করে তিন বার তালাক বলছে তাহলে কি তালাক হয়ে গেছে
আপু আমাকে আমার সামি ৩তালাক একথা বলেপেলেচে
@@MdMohasrnsomossa nai apu 1 sathe 100 talak o 1 talak.
সেইম আমার সামিও একসাতে তিন তালাক দিচে 😭😭😭
😂😂😂😂হাই@@MdMohasrn
আমর সামি আমাকে ও তিন তালাক দেয়েছে আপু😂😂😂😂
এতো গুলো প্রশ্ন, সব গুলো একি বিষয়ে একি মঞ্চে, কারা এরা এক সময়ে এতো প্রশ্ন
আমি রাগের মাথাই এসএমএস এর মদেদ তাকাল লেখে পাঠাইছি তা ও ২ তালাক দিছি তাহলে কি তালাক হয়ে যাবে
প্লিয রিপ্লাই
জনাবের কাছে আমার প্রশ্ন
১। গুলির বিষয়ে যেই যুক্তি দিয়েছেন তা ঠিক মানুষ মারা যাবে কিন্তু মানুষ মরার শাস্তি কি মৃত্যুদন্ড হবে নাকি শাস্তি কমে যাবে।
২। একগুলিতেই যদি মারা যায় তহলে ২য় এবং ৩য় গুলির কি কার্যকারিতা থাকে। বিষয়টি হল ২য়,৩য় গুলি প্রয়োগ হলেও উদ্দেশ্য হাসিল হবে না। কারণ গুলির উদ্দেশ্য হল মেরে ফেলা।
উনি যেটা বলেছেন সেটা দলীল বা প্রমান স্বরুপ নয় বরং বোঝানোর সুবিধার্থে দৃষ্টান্ত স্বরুপ।
প্রথম এবং দ্বিতীয় তালাকে বিবাহ বিচ্ছেদ হয় না এটা ভীতি প্রদর্শনের জন্য। আর উনার কথার উদ্দেশ্য হলো বাইন তালাক তৃতীয় তালাক।
Amr Sami o amak 3talak dise ata ki talak hobe
Eta hoile to Bangladesh e onek biye ar nai 😂
Hardly toking say what is Quran 3 tohore but 3 talake 1 talak hobe follow Dr jakeir naik and Abdur razzak bin Yousuf and asadulla galiv and Abdulla bin Yousuf follow koro 3 talake 1 talak hobe
ki English re baba😂😂
English er mayre bap kore chere disen dekhi😂😂
হুজুর আমার স্বামী আমাকে খুব ভালোবাসে ,,আমি একবার অনেক রাগিয়ে ছিলাম রাগের মাথায় আমাকে তালাক দিয়েছে 3 বার তারপর স্বামী খুব কান্না করছে ,,এখন কি করা যাবে
3 talak dile 1 hobe
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
হজুর কাল আমি ৩ তালাক দিছি
কোন হাদিসই পাইছেন যে তিন তালাক তিনতালা কি হয়
Ami rage talak delam amr husband re onk er samne akhon ki talak hobe?
😢hmm
আমি একটি মেয়েকে তিনবার কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যাবে
হুজুর আমার সামী আমাকে রাগের মাথায় ফোনে এস এম এস এ
১ তালাক
২ তালাক
৩ তালাক
এভাবে লিখে পাঠাইছিল, এতে কি আমাদের তালাক হয়ে গেছে? প্লিজ জানাবেন, উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম
মুখে বলতে হবে।।স্বীকার করে ফেললে তালাক হয়ে যাবে
বোন আপনি আমাকে ইনবক্সে নক দিন আমি মেয়ে মানুষ আপনি কমেন্টে কোন ফয়সালা পাবেননা কারন এখানে সব মুফতি
হবে না, সাক্ষী লাগবে।।
তালাক দিতে ২ জন সাক্ষী লাগবে। যদি দুজন পুরুষ হয়, আর যদি একজন পুরুষ হয় দুজন মহিলা।।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৮২]
يٰٓأَيُّهَا الَّذِينَ ءَامَنُوٓا إِذَا تَدَايَنتُم بِدَيْنٍ إِلٰىٓ أَجَلٍ مُّسَمًّى فَاكْتُبُوهُ ۚ وَلْيَكْتُب بَّيْنَكُمْ كَاتِبٌۢ بِالْعَدْلِ ۚ وَلَا يَأْبَ كَاتِبٌ أَن يَكْتُبَ كَمَا عَلَّمَهُ اللَّهُ ۚ فَلْيَكْتُبْ وَلْيُمْلِلِ الَّذِى عَلَيْهِ الْحَقُّ وَلْيَتَّقِ اللَّهَ رَبَّهُۥ وَلَا يَبْخَسْ مِنْهُ شَيْـًٔا ۚ فَإِن كَانَ الَّذِى عَلَيْهِ الْحَقُّ سَفِيهًا أَوْ ضَعِيفًا أَوْ لَا يَسْتَطِيعُ أَن يُمِلَّ هُوَ فَلْيُمْلِلْ وَلِيُّهُۥ بِالْعَدْلِ ۚ وَاسْتَشْهِدُوا شَهِيدَيْنِ مِن رِّجَالِكُمْ ۖ فَإِن لَّمْ يَكُونَا رَجُلَيْنِ فَرَجُلٌ وَامْرَأَتَانِ مِمَّن تَرْضَوْنَ مِنَ الشُّهَدَآءِ أَن تَضِلَّ إِحْدٰىهُمَا فَتُذَكِّرَ إِحْدٰىهُمَا الْأُخْرٰى ۚ وَلَا يَأْبَ الشُّهَدَآءُ إِذَا مَا دُعُوا ۚ وَلَا تَسْـَٔمُوٓا أَن تَكْتُبُوهُ صَغِيرًا أَوْ كَبِيرًا إِلٰىٓ أَجَلِهِۦ ۚ ذٰلِكُمْ أَقْسَطُ عِندَ اللَّهِ وَأَقْوَمُ لِلشَّهٰدَةِ وَأَدْنٰىٓ أَلَّا تَرْتَابُوٓا ۖ إِلَّآ أَن تَكُونَ تِجٰرَةً حَاضِرَةً تُدِيرُونَهَا بَيْنَكُمْ فَلَيْسَ عَلَيْكُمْ جُنَاحٌ أَلَّا تَكْتُبُوهَا ۗ وَأَشْهِدُوٓا إِذَا تَبَايَعْتُمْ ۚ وَلَا يُضَآرَّ كَاتِبٌ وَلَا شَهِيدٌ ۚ وَإِن تَفْعَلُوا فَإِنَّهُۥ فُسُوقٌۢ بِكُمْ ۗ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ وَيُعَلِّمُكُمُ اللَّهُ ۗ وَاللَّهُ بِكُلِّ شَىْءٍ عَلِيمٌ
অর্থঃ হে মুমিনগণ! যখন তোমরা কোন নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ঋনের আদান-প্রদান কর, তখন তা লিপিবদ্ধ করে নাও এবং তোমাদের মধ্যে কোন লেখক ন্যায়সঙ্গতভাবে তা লিখে দেবে; লেখক লিখতে অস্বীকার করবে না। আল্লাহ তাকে যেমন শিক্ষা দিয়েছেন, তার উচিত তা লিখে দেয়া। এবং ঋন গ্রহীতা যেন লেখার বিষয় বলে দেয় এবং সে যেন স্বীয় পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করে এবং লেখার মধ্যে বিন্দুমাত্রও বেশ কম না করে। অতঃপর ঋণগ্রহীতা যদি নির্বোধ হয় কিংবা দূর্বল হয় অথবা নিজে লেখার বিষয়বস্তু বলে দিতে অক্ষম হয়, তবে তার অভিভাবক ন্যায়সঙ্গতভাবে লিখাবে। দুজন সাক্ষী কর, তোমাদের পুরুষদের মধ্যে থেকে। যদি দুজন পুরুষ না হয়, তবে একজন পুরুষ ও দুজন মহিলা। ঐ সাক্ষীদের মধ্য থেকে যাদেরকে তোমরা পছন্দ কর যাতে একজন যদি ভুলে যায়, তবে একজন অন্যজনকে স্মরণ করিয়ে দেয়। যখন ডাকা হয়, তখন সাক্ষীদের অস্বীকার করা উচিত নয়। তোমরা এটা লিখতে অলসতা করোনা, তা ছোট হোক কিংবা বড়, নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। এ লিপিবদ্ধ করণ আল্লাহর কাছে সুবিচারকে অধিক কায়েম রাখে, সাক্ষ্যকে অধিক সুসংহত রাখে এবং তোমাদের সন্দেহে পতিত না হওয়ার পক্ষে অধিক উপযুক্ত। কিন্তু যদি কারবার নগদ হয়, পরস্পর হাতে হাতে আদান-প্রদান কর, তবে তা না লিখলে তোমাদের প্রতি কোন অভিযোগ নেই। তোমরা ক্রয়-বিক্রয়ের সময় সাক্ষী রাখ। কোন লেখক ও সাক্ষীকে ক্ষতিগ্রস্ত করো না। যদি তোমরা এরূপ কর, তবে তা তোমাদের পক্ষে পাপের বিষয়। আল্লাহকে ভয় কর তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দেন। আল্লাহ সব কিছু জানেন।
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
ধন্যবাদ, এতসুন্দর করে বুঝিয়ে বলার জন্য। আর তার সাথে শুকরিয়া আল্লাহর কাছে আমাদের তালাক হয়নি।
আল্লাহর কাছে তালাক নিম্নতমো হালাল তবে কোরান মাজিদে সুরা বাকারার ২২৮ থেকে ২৪২ নম্বর আয়াত পর্যন্ত তালাক সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন তিন মাসে তিন তালাক দিতে হবে এটা আল্লাহর কথা রাসুলের সময় তিন তালাক এক সাথে দিলে এক তালাক হতো আবু বকর রাদি আল্লাহুর সময় তিন তালাকে এক তালাক হতো হজরত ওমর রাদি আল্লাহুর সময় কিছু সময়ের জন্য একসাথে তিন তালাক দিলে তিন তালাক গন্য করা হতো তবে সেটা কিছু সময়ের জন্য মাত্র। যেমন করোনা চলা কালিন আমরা মসজিদে তিন ফিট দুরে দুরে দারিয়ে নামাজ পরছি এখন কি আর আমরা এভাবে নামাজ পরি ???
Amake tin bar talak diye dice 😭😭😭😭
তালাকের বিধান পবিত্র কোরআনে স্পষ্ট ৷ নেকামির দরকার নাই,সুরা নেসা আয়াত ৩৪-৩৫
হুজর আমার সামি আমাকে কতায় কতায় তালাক দিবে বলে এটকি হবে❤
হুজুর পুনোরায় যদি আবার বিয়ে করে নেয় যেই মেয়ে কে তালাক দিছে সেই মেয়ে কে তাহলে কি বৈধ হবে
জ্বি না অন্য কোথাও বিয়ে হলে যদি সেখানে তালাক হয় তাহলে বিয়ে করতে পারবেন অন্যথায় নয়
বোন আপনি আমার ইনবক্সে নক দিন আমি মেয়ে মানুষ আপনি কমেন্টে কোন ফয়সালা পাবেননা কারন এখানে সব মুফতি
দুষ্টামি করে বউকে বলে যে,
মনে কর তোমারে আমি তালাক দিলাম,
তালাক, তালাক, তালাক
সেটা কি তালাক হবে ?
এখানে এই কথায় কি স্বামী-স্ত্রীর কি কোন তালাক হবে- নাকি না? 😢😢😢।
প্লিজ উত্তর টা একটু জানাবেন 😢😢
হয়তোবা হতে পারে বিস্তারিত কথা নাবলে বুঝা মুশকিল আপনি ইনবক্সে নক দিন এখানে কমেন্টে কোন ফয়সালা পাবেননা কারন এখানে সব মুফতি
আচ্ছা তালাকের নিয়ম না জেনে যদি প্রতিবার ঝগরার সময় তালাক দেয় তাইলে কি তালাক হবে??পরে যদি সে বলে আসলে তালাক এর নিয়ম যে এরকম আমি জানতাম না।ভুল শিকার করে,তাহলে কি হবে?
হবে।
আপনি জইয়িফ হাদিস কেন বলেন এক সাথে তিন তালাক দিলে এক তালাক হয় আবু দাউদ এর ১৭৭২ নামবার হাদিস পড়েন।
আপনি সঠিক ভাবে জানেন না
এক সাথে তিন তালাক দিলে তালাক হয়ে যাবে
আমিও আপনার সাথে একমত, উনি আসল কথাটাই বলতে পারে নাই , হাদিসে আছে তিনটি তালাক তিনটা মাসিকের সময় দিতে হয় তিন মাসে একবারে একদিনে তিনটা কেন হাজার তালাক দিলেও সেটা হবে না ।
Assalamualikum hujur amr amone 2 din onek rag outhcelo mathay thik celo nha Mone hoyce pagol ar moto hoygesalam tokhun bolcelam amr Sami k..je tore AK talak 2.3 talak delam bt buje nei tokhun je ai talak kotha ti ato kothin noile kno din o boltam nha amader love marej plz hujur ami o there Sara basbo nha ar se o..akhun o AK satha aci ar Sara jibon thakte chay ar ki kno bebusta nei plz bolen amy😢😢
আসসালামু আলাইকুম বোন আপনি এখানে যোগাযোগ করে আশাবাদী সমাধান পেয়ে যাবেন
Joga jog korbo ki vabe
@@SoikotKazi-l8t আমাকে ইনবক্সে নক দিন আমি লোকেশন বলে দিবো ইনশাআল্লাহ
Assalamualaikum rager matay ak talak dile sheta talak Hobe ki please bolben
আসসালামু আলাইকুম সম্মানিতা বোন আপনি এখানে যোগাযোগ করুন আশাবাদী সমাধান পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ
@@sathiakter4413kothai jogajog korbo
আমার স্বামী রাগের মাথায় ২ তালাক দিয়ে দিছে এতে কি তালাক হয়ে যাবে প্লিজ জানাবেন
জি
@@bmsumon1046 এতে করনীয় কি
হুজুরে সাথে বুজতে হবে
স্বামী যদি স্ত্রীকে রাগে বলে তাহলে ঢলে যাও।আমি বাঁ ঢি তাহলে কি তালাক হয়ে যায়।
Amer jamai ajke amake talak dise phone a tin talak bolse tahole ki hoye gese plz bolen😭😭
ভালো মুফতির কাছে গিয়ে জেনে নিন
বোন বপনি ইনবক্সে নক দিন এখানে কমেন্টে কোন ফয়সালা পাবেননা কারন এখানে সব মুফতি
ডিয়াদপুল সবার সংসার নষ্ট করার জন্যে উঠে পড়ে লাগছে😂
আমার ইসতিরির মাতাই শমশশা ও তিন তালাক দিয়া দিছে তালাক হবে নাকি
দুষ্টুমি করে যদি বলে যে ডিবর্স দিলাম তিন বার বলি তাহলে কি হবে
হবে।
হাসি মজা করে তালাক দিলেও তালাক হয়।পাগলের তালাক হয়বা
এক তালাক হবে।
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
একজন তালাক সম্বন্ধে কিছু বোঝেনা তালাক দিয়ে ফেলল, এতে কি করার
তালাক হয়ে যাবে আপনি ইনবক্সে নক দিন এখানে কমেন্টে কোন ফয়সালা পাবেননা কারন এখানে সব মুফতি
এই সমস্ত আলেমদের জন্য, কত লোকের যে সংসার ভেঙে গেছে।কি দিয়ে কি উদাহরণ দেই।
তুমি মনে হয় এই মাসআলায় বেকায়দায় পড়েছো। মাসআলা সহজ হলে ঐ আলেম ভালো আর অন্যথায় না।
Zakiyavishon4927 .. Hujur kno mon gora masala ba baneye kno kotha bole nai, sha hadis,quran a j masala aca tai e bolche, akhn seita jo d apnar mante osubidha hoi tahole avoid kren, apna k to kau jor krteche na mante, but ulta palta kotha boilen na
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
@@NusratJahan-dk4qwএই লোক কোরয়ানে কোথায় বলা আছে রাগের মাথায় তালাক দিলে তালাক হবে,,রেফারেন্স দেন কোন আয়াতে আছে এটা?? কোরয়ানে বলা আছে *তোমরা আমার বিধান কে হাসিতামাশা রুপে নিও না
মানে হাসিঠাট্টা করে তালাক দিলে সেইটা হয়ে যাবে
২য় কথা নবী বলেছেন ইগলাকের সময় দাস আজাদ ও তালাক নাই
ইগলাক মানে জোরজবরদস্তি বা কঠিন রাগ
যাকে বলে মাথায় রক্ত ওঠা রাগ
,হুজুর ইসলামিক বিষয় পড়ছে মাযহাব অনুযায়ী,, তার মাযহাব আবু হানিফা যা বলে গেছেন সে তাই বলেছে
নবীর আর ও একটা হাদিস আছে:ক্রোধে কোনো তালাক নেই
আপনি নবীর একটা হাদিস দেখান যেখানে বলা আছে রাগের মাথায় তালাক হয়
বা কোরানের আয়াত দেখান
,
Amar husband pagol ar moto rag koray talak disay ami pragnent Amar ki talak hobay.
গর্ভবতী অবস্থায় তালাক হয় না সব থেকে ভালো হয় আপনি বাংলায় অনুবাদ করা কোরআন শরীফ থেকে তালাক সুরাটা একবার পড়ে নিবেন এখানে সমস্ত বিবরণ দিয়ে দেওয়া আছে।
যেমন বেয়াদব তেমন তালাক দিছে ঠিকই হইছে। এমন আচরণ করো কেন আমি রেগে যায়?
@@shahadatshuvo1430
Apni talak disen?
Akhon Ki korcho tahole
হুজুর আপনার সাথে কথা বলবো কি ভাবে বলবো