৫ই আগস্টে আগে যত হত্যা হয়েছে তার দায়ভার যেমন শেখ হাসিনাকে নিতে হচ্ছে,,ঠিক তেমনই ৫ই আগস্ট এর পর থেকে আজকের দিন পর্যন্ত যত হত্যাকান্ড হচ্ছে,,তার সবকিছুর দায়ভার সব সমন্বয়ক ও বর্তমান সরকারকে নিতে হবে,,৫ আগস্ট এর আগে যারা মৃত্যুবরণ করেছিলো তারা আন্দোলন করতে গিয়েছিল রাষ্ট্রের সম্পদ ধ্বংস করতে গিয়েছিল,,যার কারণে প্রশাসন তাদের প্রতিরোধ করে তুলেছিল,,প্রশাসন প্রতিরোধ করার কারণে প্রশাসনের উপরে ক্ষিপ্ত হয়ে তারাও অনেক প্রশাসনের ভাইদের হত্যা করেছিলো এই আন্দোলনকারীরা,,কিন্তু ৫ আগস্ট এর পরে যে সব হত্যা হচ্ছে তারা তো কোনো আন্দোলন করতে যাইনি তাদের কেনো এভাবে হত্যা করা হচ্ছে।
লীগকে অন্তত ৪০ বছর রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করতে হবে। আ.লীগের বর্তমান প্রজন্মের সবার মৃত্যু হবার পর যখন আ.লীগের রক্ত বিশুদ্ধ হবে তখন তাদের রাজনীতি করতে দেয়া যেতে পারে। আ.লীগের বর্তমান প্রজন্মের লোকেরা বেচে থাকতে তাদের রাজনীতি করতে দেয়া যাবেনা।
ভালো এপিসোড । গণহত্যা এবং নির্বাচন ব্যবস্ত ধ্বংস করার জন্য আজীবন নিষিদ্ধ করা উচিত । জামাত ১০ বৎসর বলছে তাদের অতীতের কাজকর্ম সামনে যেন না আসে এই জন্য । কিন্তু গণহত্যার সাথে সংশীলিষ্ট দল হিসাবে আওয়ামীলীগ আজীবন নিষিদ্ধ থাকা উচিত ।
আপনি যদি মানুষকে তার কুকর্মের জন্য শাস্তি না দেন তাহলে পরবর্তীতে সে আরো হিংস্র হয়ে উঠবে এবং অন্যরাও অন্যায় করতে উৎসাহিত হবে। তাই অবশ্যই শাস্তি দিতে হবে
আমার মতে আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করা উচিৎ। সমর্থন নাতসি পার্টিরও ছিলো। আওয়ামীলীগের নেতারা অন্যনামে আসতে চাইলে আসুক। নিষিদ্ধ কিছু পার্টির ইতিহাস সংক্্ষেপে 1. **Communist Party of the Soviet Union (USSR)** - Dissolved (1991) - Successor parties like CPRF still exist. 2. **Khmer Rouge (Cambodia)** - Overthrown (1979) - Disbanded 3. **Fascist Party (Italy)** - Dissolved (1943) - Neo-fascist movements still exist. 4. **Hutu Power/MRND (Rwanda)** - Banned (1994) - Leaders in exile. 5. **Ba'ath Party (Iraq)** - Banned (2003) - Leaders underground/exile. 6. **Japanese Imperial Government (Japan)** - Dissolved (1945) - Japan reformed under pacifist constitution. 7. **Contras (Nicaragua)** - Disbanded (1990) - Some leaders transitioned into politics. 8. **Duvalier Regime (Haiti)** - Overthrown (1986) - Influence diminished but still exists.
দল হিসেবে আওয়ামীলীগকে নূন্যতম ১৫ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করতে হবে, এর অন্যতম কারণ হলো দেশের গণতন্ত্র ও আইনের শাসনকে পুরোদমে ধ্বংস করেছে তারা। পাশাপাশি, ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে যে জঘন্যতম মানবতাবিরোধী অপরাধ সংগঠিত হয়েছে, এইজন্য যারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত, তারা ইতিমধ্যে নেতা/জনগণের সেবক হওয়ার নূন্যতম যোগ্যতা হারিয়েছেন। তারা এবং একজন খুনির মধ্যে কোনো তফাৎ নেই। তাদের ক্ষমা করে দিয়ে আবার তাদের মাধ্যমেই পুনরায় আওয়ামীলীগ ফিরে আসা হবে জনগণের নিজেই নিজের কবর খোড়ার শামিল। স্বাধীন দেশের মধ্যে শুধুমাত্র একজনের ক্ষমতার লোভের জন্য ১৪০০+ মানুষ শহীদ, প্রায় ২০০০ এর উপরে মানুষ চিরতরে পঙ্গু ও অন্ধ হয়েছে, এইরকম কোনো ইতিহাস বাংলাদেশে আর কখনো ছিলো কি? এতোকিছুর পরেও কেউ কি আওয়ামীলীগের কারো মধ্যে কোনো Regret দেখেছেন? না। যেই দলের মধ্যে অপরাধবোধ টুকুও নেই, তাদের দিয়ে দেশ ও জনগণের সেবা অসম্ভব। মানবতাবিরোধী অপরাধ যে আবার ঘটবে না তাদের দ্বারা, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। আওয়ামীলীগের শেখ পরিবার বাংলাদেশের জন্য সবথেকে বড় হুমকি, শেখ পরিবারের কেউ রাজনীতি করলে সেটি প্রতিহিংসার রাজনীতি হবে। যেমনঃ হাসিনা তার বাবার বদলা নিতে এসেছিলো, এখন হয়তো আসবে তার পুত্র বা কন্যা। আওয়ামীলীগকে রাজনীতিতে আসতে হলে তাদেরকে শেখ পরিবার বাদ দিয়ে রাজনীতিতে নামতে হবে, ২৪ এর অভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত সকল ব্যক্তিকে দল হলে আজীবন বহিষ্কার করতে হবে এবং সবশেষে উদার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার জন্য তাদের ক্যান্সারের মতো পঁচে যাওয়া দলীয় আদর্শের পরিবর্তন আনতে হবে।
ভারতের নতুন গুটি এখন বিএনপি, ক্ষমতায় আসবে বিএনপি। বিএনপি এখন ক্ষমতার জন্য বেশ্যার মত যেকোন কারো শুতে রাজি। জামায়াতে ইসলামী প্রধান বিরোধী দল হিসেবে বিএনপির ডাকাতির ভাগ পাবে এবং মিলেমিশে থাকবে। সবাই জেনে রাখুন, বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামী এক আছে, বাইরে তারা যা দেখাচ্ছে তা মানুষের চোখে ধুলো দেয়ার জন্য। এদেশের মানুষের মুক্তি নাই। কেউ আসল ব্যাপার নিয়ে কথা বলেনা, কেউ দুর্নীতি নির্মুলে এগিয়ে আসেনা, কেউ বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে এগিয়ে আসেনা। সাধারণ মানুষ কেবল কষ্টই ভোগ করে যাবে নিজেদের দেশের গুটিকয়েক মানুষের হাতে। ড ইউনুস যতদিন থাকবেন ততদিন কিছুটা হলেও সাধারণ মানুষ ভালো থাকবে, আমাদের সার্থে উনাকে যত লম্বা সময় পারা যায় ক্ষমতায় রাখা উচিত। জামায়াতে ইসলামীর হাতে ঐতিহাসিকভাবে এবারই একটা সুযোগ ছিল আপন মহিমায় এসে নিজেদের একটা সরকার গঠন করার কিন্তু তারা প্রতিবারের মতো এবারও সওদা করে বসেছে। এতো এতো মানুষের লাশের আসল বেনিফিশিয়ারি তারেক রহমান ও তার দল বিএনপি। শেখ হাসিনা নির্বাচনের সময় বলেছিল তারেক যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সেন্ট মার্টিন দিয়ে দেয়ার চুক্তি করেছে গোপনে, উনি ঠিক ছিল, তারেক রহমান বাইডেনের মেয়ের জামাইকে টাকা দিয়ে এই সরকারকে উৎখাত করার প্ল্যান করেছে, সত্যিটা এখন আমাদের চোখের সামনে। ড ইউনুস নন, যুক্তরাষ্ট্রকে এদেশে ধাঁটি করে দেবে তারেক নামের কুলাঙারটা। এখন ড ইউনুসকে সামনে রেখে তাকে ভিলেন বানানো হচ্ছে। আপনারা আমার কথাগুলো মিলিয়ে দেখবেন। এই দেশ আমাদের, আমরা এই দেশে থাকবো, আমাদের সন্তানেরা থাকবে, সবাই সচেতন থাকুন। ৫ই আগস্ট আসল স্বাধীনতা আসেনি, সত্যিকারের স্বাধীনতা আসবে যেদিন জন বান্ধব একটি সরকার এদেশে আসবে। আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এই তিনটি দলই রসুনের কোয়ার মত। এরা আমাদের দেখায় সবই নাকি ভোটের রাজনীতি আর ভোট ব্যাংক নাকি তাদের হাতে। তারা আমাদের এক হতে দেয় না। সময় এসেছে আমাদের এক হওয়ার, হাসিনা নামক ভাইরাসকে আমরা চাইনা, শেখ পরিবারের হাত থেকে আওয়ামী লীগ বেরিয়ে না আসলে এই দলও সবাই পরিত্যাগ করুন। আমরা কোন পরিবার ভিত্তিক রাজনৈতিক দল চাইনা। আমরা চাই এমন একটি রাজনৈতিক দল যেখানে একটা তৃনমূল কর্মী তার কাজের গুণে দলের শীর্ষ পদে যেতে পারবে। সবাই সচেতন হোন, দেশটা বাচান, নিজের ঘর নিজেই পরিষ্কার রাখুন, অসাধু ব্যাক্তিদের নেতা বানাবেন না, আশেপাশে সজ্জন মানুষদের খুঁজে বের করুন, তাদের নেতৃত্তে নিয়ে আসুন, তাদের পাশে দাঁড়ান ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করুন।
সুষ্ঠ বিচার করে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হোক। কারন ৭৫ এর পর তারা শিক্ষা না নিয়ে বাংলাদেশের উপর তারা পুনরায় প্রতিশোধ নিয়েছে, আবার সুযোগ পেলে আরো বড় প্রতিশোধ নেবে বলে মনে করি।
ভারতের নতুন গুটি এখন বিএনপি, ক্ষমতায় আসবে বিএনপি। বিএনপি এখন ক্ষমতার জন্য বেশ্যার মত যেকোন কারো শুতে রাজি। জামায়াতে ইসলামী প্রধান বিরোধী দল হিসেবে বিএনপির ডাকাতির ভাগ পাবে এবং মিলেমিশে থাকবে। সবাই জেনে রাখুন, বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামী এক আছে, বাইরে তারা যা দেখাচ্ছে তা মানুষের চোখে ধুলো দেয়ার জন্য। এদেশের মানুষের মুক্তি নাই। কেউ আসল ব্যাপার নিয়ে কথা বলেনা, কেউ দুর্নীতি নির্মুলে এগিয়ে আসেনা, কেউ বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে এগিয়ে আসেনা। সাধারণ মানুষ কেবল কষ্টই ভোগ করে যাবে নিজেদের দেশের গুটিকয়েক মানুষের হাতে। ড ইউনুস যতদিন থাকবেন ততদিন কিছুটা হলেও সাধারণ মানুষ ভালো থাকবে, আমাদের সার্থে উনাকে যত লম্বা সময় পারা যায় ক্ষমতায় রাখা উচিত। জামায়াতে ইসলামীর হাতে ঐতিহাসিকভাবে এবারই একটা সুযোগ ছিল আপন মহিমায় এসে নিজেদের একটা সরকার গঠন করার কিন্তু তারা প্রতিবারের মতো এবারও সওদা করে বসেছে। এতো এতো মানুষের লাশের আসল বেনিফিশিয়ারি তারেক রহমান ও তার দল বিএনপি। শেখ হাসিনা নির্বাচনের সময় বলেছিল তারেক যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সেন্ট মার্টিন দিয়ে দেয়ার চুক্তি করেছে গোপনে, উনি ঠিক ছিল, তারেক রহমান বাইডেনের মেয়ের জামাইকে টাকা দিয়ে এই সরকারকে উৎখাত করার প্ল্যান করেছে, সত্যিটা এখন আমাদের চোখের সামনে। ড ইউনুস নন, যুক্তরাষ্ট্রকে এদেশে ধাঁটি করে দেবে তারেক নামের কুলাঙারটা। এখন ড ইউনুসকে সামনে রেখে তাকে ভিলেন বানানো হচ্ছে। আপনারা আমার কথাগুলো মিলিয়ে দেখবেন। এই দেশ আমাদের, আমরা এই দেশে থাকবো, আমাদের সন্তানেরা থাকবে, সবাই সচেতন থাকুন। ৫ই আগস্ট আসল স্বাধীনতা আসেনি, সত্যিকারের স্বাধীনতা আসবে যেদিন জন বান্ধব একটি সরকার এদেশে আসবে। আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এই তিনটি দলই রসুনের কোয়ার মত। এরা আমাদের দেখায় সবই নাকি ভোটের রাজনীতি আর ভোট ব্যাংক নাকি তাদের হাতে। তারা আমাদের এক হতে দেয় না। সময় এসেছে আমাদের এক হওয়ার, হাসিনা নামক ভাইরাসকে আমরা চাইনা, শেখ পরিবারের হাত থেকে আওয়ামী লীগ বেরিয়ে না আসলে এই দলও সবাই পরিত্যাগ করুন। আমরা কোন পরিবার ভিত্তিক রাজনৈতিক দল চাইনা। আমরা চাই এমন একটি রাজনৈতিক দল যেখানে একটা তৃনমূল কর্মী তার কাজের গুণে দলের শীর্ষ পদে যেতে পারবে। সবাই সচেতন হোন, দেশটা বাচান, নিজের ঘর নিজেই পরিষ্কার রাখুন, অসাধু ব্যাক্তিদের নেতা বানাবেন না, আশেপাশে সজ্জন মানুষদের খুঁজে বের করুন, তাদের নেতৃত্তে নিয়ে আসুন, তাদের পাশে দাঁড়ান ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করুন।
@@kamalmiah7810 তাহলে জামাত কী বাদ যাবে?তাহলেতু জামাতে ইসলামকে আগে নিষিদ্ধ করতে হবে।নিষিদ্ধ করা এত সহজ নয়।এর পরিনাম কখনও শুভ হবে না।হ্যাঁ অবশ্যই আওয়ামিলীগের অপরাধীদের আইন অনুযায়ী শাস্তি দেওয়া হওক।তবে,আমিও মনে করি আওয়ামিলীগের আর রাজনীতি না করাই বুদ্ধিমানের কাজ।
৫ই আগস্টে আগে যত হত্যা হয়েছে তার দায়ভার যেমন শেখ হাসিনাকে নিতে হচ্ছে,,ঠিক তেমনই ৫ই আগস্ট এর পর থেকে আজকের দিন পর্যন্ত যত হত্যাকান্ড হচ্ছে,,তার সবকিছুর দায়ভার সব সমন্বয়ক ও বর্তমান সরকারকে নিতে হবে,,৫ আগস্ট এর আগে যারা মৃত্যুবরণ করেছিলো তারা আন্দোলন করতে গিয়েছিল রাষ্ট্রের সম্পদ ধ্বংস করতে গিয়েছিল,,যার কারণে প্রশাসন তাদের প্রতিরোধ করে তুলেছিল,,প্রশাসন প্রতিরোধ করার কারণে প্রশাসনের উপরে ক্ষিপ্ত হয়ে তারাও অনেক প্রশাসনের ভাইদের হত্যা করেছিলো এই আন্দোলনকারীরা,,কিন্তু ৫ আগস্ট এর পরে যে সব হত্যা হচ্ছে তারা তো কোনো আন্দোলন করতে যাইনি তাদের কেনো এভাবে হত্যা করা হচ্ছে।
গনহত্যা এবং দেশদ্রোহী হিসেবে যদি আওয়ামীলিগকে যদি নিষিদ্ধ করা না হয় তাহলে ৫আগষ্টের শহিদ দের রক্তের সাথে অবিচার করা হবে দেশের একজন সাধারণ মানুষ হিসাবে শুধু আমি নই সমাজের একটা বৃহৎ জনগোষ্ঠী এটাই মনে করে আর আমরা যদি সেটা না পারি তাহলে এই বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক ভুল করবে। মহান আল্লা আমাদের দেশকে আওয়ামীলিগ থেকে রক্ষা করুন। আমিন।
এত এত ভয়ঙ্কর নৃশংস ক্রাইম করার পরও যেই দলের কারও মধ্যে কোনো অনুশোচনা নেই, একবারের জন্যও যারা জাতির কাছে ক্ষমা চায়নি,তাদের অবশ্যই আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা উচিৎ, সুস্থ্য রাজনীতি করার এদের কোন রাইট নেই
ভয় লাগে নাকি যে নির্বাচনে জয়লাভ করে আবার ক্ষমতায় চলে আসবে 🤣🤣🤣 এত গণতন্ত্রের কথা বলেন সামনের ইলেকশন তো ফেয়ার ইলেকশন হবে সেই ইলেকশনে যদি আওয়ামী লীগ আছে তাইলে আওয়ামী লীগকে ভোট দিবেন না তাইলেই তো হয় এত ভয় পাওয়ার কি আছে।
ভারতের নতুন গুটি এখন বিএনপি, ক্ষমতায় আসবে বিএনপি। বিএনপি এখন ক্ষমতার জন্য বেশ্যার মত যেকোন কারো শুতে রাজি। জামায়াতে ইসলামী প্রধান বিরোধী দল হিসেবে বিএনপির ডাকাতির ভাগ পাবে এবং মিলেমিশে থাকবে। সবাই জেনে রাখুন, বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামী এক আছে, বাইরে তারা যা দেখাচ্ছে তা মানুষের চোখে ধুলো দেয়ার জন্য। এদেশের মানুষের মুক্তি নাই। কেউ আসল ব্যাপার নিয়ে কথা বলেনা, কেউ দুর্নীতি নির্মুলে এগিয়ে আসেনা, কেউ বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে এগিয়ে আসেনা। সাধারণ মানুষ কেবল কষ্টই ভোগ করে যাবে নিজেদের দেশের গুটিকয়েক মানুষের হাতে। ড ইউনুস যতদিন থাকবেন ততদিন কিছুটা হলেও সাধারণ মানুষ ভালো থাকবে, আমাদের সার্থে উনাকে যত লম্বা সময় পারা যায় ক্ষমতায় রাখা উচিত। জামায়াতে ইসলামীর হাতে ঐতিহাসিকভাবে এবারই একটা সুযোগ ছিল আপন মহিমায় এসে নিজেদের একটা সরকার গঠন করার কিন্তু তারা প্রতিবারের মতো এবারও সওদা করে বসেছে। এতো এতো মানুষের লাশের আসল বেনিফিশিয়ারি তারেক রহমান ও তার দল বিএনপি। শেখ হাসিনা নির্বাচনের সময় বলেছিল তারেক যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সেন্ট মার্টিন দিয়ে দেয়ার চুক্তি করেছে গোপনে, উনি ঠিক ছিল, তারেক রহমান বাইডেনের মেয়ের জামাইকে টাকা দিয়ে এই সরকারকে উৎখাত করার প্ল্যান করেছে, সত্যিটা এখন আমাদের চোখের সামনে। ড ইউনুস নন, যুক্তরাষ্ট্রকে এদেশে ধাঁটি করে দেবে তারেক নামের কুলাঙারটা। এখন ড ইউনুসকে সামনে রেখে তাকে ভিলেন বানানো হচ্ছে। আপনারা আমার কথাগুলো মিলিয়ে দেখবেন। এই দেশ আমাদের, আমরা এই দেশে থাকবো, আমাদের সন্তানেরা থাকবে, সবাই সচেতন থাকুন। ৫ই আগস্ট আসল স্বাধীনতা আসেনি, সত্যিকারের স্বাধীনতা আসবে যেদিন জন বান্ধব একটি সরকার এদেশে আসবে। আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এই তিনটি দলই রসুনের কোয়ার মত। এরা আমাদের দেখায় সবই নাকি ভোটের রাজনীতি আর ভোট ব্যাংক নাকি তাদের হাতে। তারা আমাদের এক হতে দেয় না। সময় এসেছে আমাদের এক হওয়ার, হাসিনা নামক ভাইরাসকে আমরা চাইনা, শেখ পরিবারের হাত থেকে আওয়ামী লীগ বেরিয়ে না আসলে এই দলও সবাই পরিত্যাগ করুন। আমরা কোন পরিবার ভিত্তিক রাজনৈতিক দল চাইনা। আমরা চাই এমন একটি রাজনৈতিক দল যেখানে একটা তৃনমূল কর্মী তার কাজের গুণে দলের শীর্ষ পদে যেতে পারবে। সবাই সচেতন হোন, দেশটা বাচান, নিজের ঘর নিজেই পরিষ্কার রাখুন, অসাধু ব্যাক্তিদের নেতা বানাবেন না, আশেপাশে সজ্জন মানুষদের খুঁজে বের করুন, তাদের নেতৃত্তে নিয়ে আসুন, তাদের পাশে দাঁড়ান ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করুন।
প্রিয় জাহিদ ভাই সালাম। আমি মনে করি , এই দলটির আন্তর্জাতিক আদালতে বিচার হওয়া দরকার। আন্তর্জাতিক আদালত এর রায় অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। আর একটা কাজ করা যেতে পারে, তা হল একটা গণভোট দেওয়া। তবে শেখ পরিবারের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। কারন তারা বাংলাদেশকে নিয়ে ভাবে না।
নিষিদ্ধ করা হবে। গত ১৫ বছর ধরে এরা যে অন্যায় করেছে দেশের সাথে, দশের সাথে, সমাজের সাথে, রাষ্ট্রের সাথে ইত্যাদি এদের অন্যায়ের আর কোন বিষয়টি বাকি আছে যে এখনো পর্যন্ত তাদেরকে কোনরকম নিষিদ্ধ বা নির্বাচন থেকে ব্যান করা হলো না ???? আর কত অন্যায় করলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে বিবেচিত হবে তা আমার বুঝে আসেনা।
৫ই আগস্টে আগে যত হত্যা হয়েছে তার দায়ভার যেমন শেখ হাসিনাকে নিতে হচ্ছে,,ঠিক তেমনই ৫ই আগস্ট এর পর থেকে আজকের দিন পর্যন্ত যত হত্যাকান্ড হচ্ছে,,তার সবকিছুর দায়ভার সব সমন্বয়ক ও বর্তমান সরকারকে নিতে হবে,,৫ আগস্ট এর আগে যারা মৃত্যুবরণ করেছিলো তারা আন্দোলন করতে গিয়েছিল রাষ্ট্রের সম্পদ ধ্বংস করতে গিয়েছিল,,যার কারণে প্রশাসন তাদের প্রতিরোধ করে তুলেছিল,,প্রশাসন প্রতিরোধ করার কারণে প্রশাসনের উপরে ক্ষিপ্ত হয়ে তারাও অনেক প্রশাসনের ভাইদের হত্যা করেছিলো এই আন্দোলনকারীরা,,কিন্তু ৫ আগস্ট এর পরে যে সব হত্যা হচ্ছে তারা তো কোনো আন্দোলন করতে যাইনি তাদের কেনো এভাবে হত্যা করা হচ্ছে।
ভারতের নতুন গুটি এখন বিএনপি, ক্ষমতায় আসবে বিএনপি। বিএনপি এখন ক্ষমতার জন্য বেশ্যার মত যেকোন কারো শুতে রাজি। জামায়াতে ইসলামী প্রধান বিরোধী দল হিসেবে বিএনপির ডাকাতির ভাগ পাবে এবং মিলেমিশে থাকবে। সবাই জেনে রাখুন, বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামী এক আছে, বাইরে তারা যা দেখাচ্ছে তা মানুষের চোখে ধুলো দেয়ার জন্য। এদেশের মানুষের মুক্তি নাই। কেউ আসল ব্যাপার নিয়ে কথা বলেনা, কেউ দুর্নীতি নির্মুলে এগিয়ে আসেনা, কেউ বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে এগিয়ে আসেনা। সাধারণ মানুষ কেবল কষ্টই ভোগ করে যাবে নিজেদের দেশের গুটিকয়েক মানুষের হাতে। ড ইউনুস যতদিন থাকবেন ততদিন কিছুটা হলেও সাধারণ মানুষ ভালো থাকবে, আমাদের সার্থে উনাকে যত লম্বা সময় পারা যায় ক্ষমতায় রাখা উচিত। জামায়াতে ইসলামীর হাতে ঐতিহাসিকভাবে এবারই একটা সুযোগ ছিল আপন মহিমায় এসে নিজেদের একটা সরকার গঠন করার কিন্তু তারা প্রতিবারের মতো এবারও সওদা করে বসেছে। এতো এতো মানুষের লাশের আসল বেনিফিশিয়ারি তারেক রহমান ও তার দল বিএনপি। শেখ হাসিনা নির্বাচনের সময় বলেছিল তারেক যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সেন্ট মার্টিন দিয়ে দেয়ার চুক্তি করেছে গোপনে, উনি ঠিক ছিল, তারেক রহমান বাইডেনের মেয়ের জামাইকে টাকা দিয়ে এই সরকারকে উৎখাত করার প্ল্যান করেছে, সত্যিটা এখন আমাদের চোখের সামনে। ড ইউনুস নন, যুক্তরাষ্ট্রকে এদেশে ধাঁটি করে দেবে তারেক নামের কুলাঙারটা। এখন ড ইউনুসকে সামনে রেখে তাকে ভিলেন বানানো হচ্ছে। আপনারা আমার কথাগুলো মিলিয়ে দেখবেন। এই দেশ আমাদের, আমরা এই দেশে থাকবো, আমাদের সন্তানেরা থাকবে, সবাই সচেতন থাকুন। ৫ই আগস্ট আসল স্বাধীনতা আসেনি, সত্যিকারের স্বাধীনতা আসবে যেদিন জন বান্ধব একটি সরকার এদেশে আসবে। আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এই তিনটি দলই রসুনের কোয়ার মত। এরা আমাদের দেখায় সবই নাকি ভোটের রাজনীতি আর ভোট ব্যাংক নাকি তাদের হাতে। তারা আমাদের এক হতে দেয় না। সময় এসেছে আমাদের এক হওয়ার, হাসিনা নামক ভাইরাসকে আমরা চাইনা, শেখ পরিবারের হাত থেকে আওয়ামী লীগ বেরিয়ে না আসলে এই দলও সবাই পরিত্যাগ করুন। আমরা কোন পরিবার ভিত্তিক রাজনৈতিক দল চাইনা। আমরা চাই এমন একটি রাজনৈতিক দল যেখানে একটা তৃনমূল কর্মী তার কাজের গুণে দলের শীর্ষ পদে যেতে পারবে। সবাই সচেতন হোন, দেশটা বাচান, নিজের ঘর নিজেই পরিষ্কার রাখুন, অসাধু ব্যাক্তিদের নেতা বানাবেন না, আশেপাশে সজ্জন মানুষদের খুঁজে বের করুন, তাদের নেতৃত্তে নিয়ে আসুন, তাদের পাশে দাঁড়ান ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করুন।
শুনুন, যে দল নিজ দেশের দেড় হাজার মানুষকে হত্যা করতে পারে সে দল কিভাবে রাজনীতি করে? আমাকে এটা বোঝান আগে? সে কি ক্ষমা চেয়েছে,সে কি অনুতপ্ত? কোন আর্গুমেন্ট, কোন ন্যারেটিভ নিয়ে রাজনীতি করবে সেটা বলুন আগে? ও বলে ইনক্লুসিভ নির্বাচন চাই। ওই দল নিজে কি ইনক্লুসিভ নির্বাচন দিয়েছে?
অনুতপ্ত হলেও আর বিশ্বাস করার মত অবস্হায় নই। যা কিছু করেছে এগুলো political mistake না। এগুলো completely criminal offense. একজন বা ২ জন করেনি। সম্পুর্ণ দলীয় ভাবে এবং পরিকল্পিত ভাবে করেছে। Criminal offense এর জন্য ক্ষমা হয় না। বিচার হয়। আর যে রাজনৈতিক দল রাজনীতি বাদ দিয়ে crime করেছে তারা রাজনীতি করবে কিভাবে?
এত অপকর্মের পর যদি শাস্তি না পায়,তাহলে আমরা সাধারণ জনগন অনেক কষ্ট পাবো।এমন শাস্তি হওয়া উচিত যেন পরবর্তীতে কোনো সরকার এমন মাফিয়া হতে সাহস না পায়।খুন,গুম,দূর্নীতি করে মানুষের জীবন দূর্বিষহ করে এমনিই পার পাওয়া যাবে না।
আওয়ামীলীগ শব্দটি বাংলা না,এটা ভারতের একটি ব্র্যান্ড,৭১ এ পাকিস্থান থেকে স্বাধীন হয়েছে,২৪ এ ভারত থেকে স্বাধীন হয়েছে,এ দুটোর একটার ও এ দেশে জায়গা নাই,আমার মতে হিন্দি বা উর্দু শব্দের নাম নিবন্ধন বাতিল করে দেওয়া উচিৎ
ক্ষমতায় থাকার জন্য যারা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করতে দ্বিধা বোধ করে নাই তাদের অবশ্যই নিষিদ্ধ করতে হবে….. ভবিষ্যতে যেন আর কেউ এমন কথা আর কোন দিন ভাবতে না পারে …….
আগে সব হত্যা, গুম, খুন , দুর্নীতি সহ সমস্ত অপরাধের বিচার না হওয়া পর্যন্ত সকল রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধ রাখতে হবে। বিচারের রায়ের পর বুঝা যাবে তারা রাজনীতি করতে পারবেন কিনা। আশা করি, আদালতের রায় জনগণের পক্ষে যাবে।
আজীবন নিষিদ্ধ করা দরকার. আর যারা গুম খুন অর্থ পাচারসহ নানান ধরনের অপরাধ করেছে তাদের বিচার করে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে হবে ভবিষ্যতে যারা ক্ষমতায় আসবে তারা যেন অপরাধের অপরাধ করার আগে চিন্তা করে.ধন্যবাদ
আসসালামু আলাইকুম ভাই জাহেদুর রহমান,আপনাকে ভাই বললাম কারণ আপনাকে আমি অনেক মহব্বত করি,কারণ ভাই বললে মনে হয় আপন,ভাই আপনি আমার দৃষ্টিগোচরে অনেক জ্ঞানী এবং অনেক ভালো মানুষ,ভাই আপনার কাছে আমার একটা রিকোয়েস্ট,আপনি অনুষ্ঠানের শুরুতে,সালাম দিবেন,সালাম এর অর্থ হল,আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক,তারমানে আমরা যারা আপনার শ্রোতা,আপনি তাদেরই কল্যাণ চাচ্ছেন,আশা করি আপনি আপনার শ্রোতাদেরকে অনেক ভালোবাসেন,আমরা যখন বলবো ওয়ালাইকুম আসসালাম,তখন আপনার উপরে শান্তি বর্ষিত হোক এটাই অর্থ,আমরাও আপনাকে ভালোবাসি তাই আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক আমরাও চাই,আশা করি ভাই এই জিনিসটা নিয়ে একটা ভিডিও বানাবেন,ইতি আপনার ভাই এবং শ্রোতা মোঃ ইকবাল হোসেন।
এরা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে দেশে আরেকটা অরাজকতা সৃষ্টি পায়তারা করতেছে।। এত ভয় কিসের আগামী ইলেকশন তো ফেয়ার হবে আওয়ামী লীগকে ভোট না দিলেই তো হয় তাইলেই তো তারা নিষিদ্ধ হয়ে যায় এমনিতেই। শুধু শুধু দেশে অরাজকতা সৃষ্টির দরকার কি।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত। যেহেতু আওয়ামী লীগের কর্মীদের সমর্থনে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় ছিলেন। দেশের লুট হওয়া অর্থ সম্পদের জন্য আওয়ামী লীগের কর্মী সমর্থকরা ও দায়ী। তাই আওয়ামী লীগের কর্মী সমর্থকরা রাষ্ট্রের লুট হওয়া অর্থ ফেরত দিতে বাধ্য ।
যদি মানুষকে তার কুকর্মের জন্য শাস্তি না দেন তাহলে পরবর্তীতে সে আরো হিংস্র হয়ে উঠবে এবং অন্যরাও অন্যায় করতে উৎসাহিত হবে। তাই অবশ্যই শাস্তি দিতে হবে এবং আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা হউক।
আজীবন নিষিদ্ধ করে শাস্তির আওতায় আনতে হবে
কেনো? যাতে বিএনপি আওয়ামীলীগের মত সৈরাচারী হতে পারে??
গণহত্যার কথা যদি বলা হয় যারা লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে অনেক নারীর সম্মান নষ্ট করেছে তাদের যারা সমর্থন দিয়েছে তাদের আগে নিষিদ্ধ করা হোক।
নিষিদ্ধ না করলে, তৃতীয় বাকশাল হবে।
৩য় বাকশালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা হারাবে।
সহয়ত
আমি আপনার সাথে একমত
আরও নিঃসংশ হবে
৫ই আগস্টে আগে যত হত্যা হয়েছে তার দায়ভার যেমন শেখ হাসিনাকে নিতে হচ্ছে,,ঠিক তেমনই ৫ই আগস্ট এর পর থেকে আজকের দিন পর্যন্ত যত হত্যাকান্ড হচ্ছে,,তার সবকিছুর দায়ভার সব সমন্বয়ক ও বর্তমান সরকারকে নিতে হবে,,৫ আগস্ট এর আগে যারা মৃত্যুবরণ করেছিলো তারা আন্দোলন করতে গিয়েছিল রাষ্ট্রের সম্পদ ধ্বংস করতে গিয়েছিল,,যার কারণে প্রশাসন তাদের প্রতিরোধ করে তুলেছিল,,প্রশাসন প্রতিরোধ করার কারণে প্রশাসনের উপরে ক্ষিপ্ত হয়ে তারাও অনেক প্রশাসনের ভাইদের হত্যা করেছিলো এই আন্দোলনকারীরা,,কিন্তু ৫ আগস্ট এর পরে যে সব হত্যা হচ্ছে তারা তো কোনো আন্দোলন করতে যাইনি তাদের কেনো এভাবে হত্যা করা হচ্ছে।
লীগকে অন্তত ৪০ বছর রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করতে হবে। আ.লীগের বর্তমান প্রজন্মের সবার মৃত্যু হবার পর যখন আ.লীগের রক্ত বিশুদ্ধ হবে তখন তাদের রাজনীতি করতে দেয়া যেতে পারে। আ.লীগের বর্তমান প্রজন্মের লোকেরা বেচে থাকতে তাদের রাজনীতি করতে দেয়া যাবেনা।
আজীবন নিষিদ্ধ করা হোক...!✊✊✊
অবশ্যই নিষিদ্ধ করা উচিত..মানুষের জীবনের যদি কোন মূল্য থাকে.দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্তের যদি গুরুত্ব থাকে তাহলে অবশ্যই নিষিদ্ধ করতে হবে.
গণহত্যার কথা যদি বলা হয় যারা লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে অনেক নারীর সম্মান নষ্ট করেছে তাদের যারা সমর্থন দিয়েছে তাদের আগে নিষিদ্ধ করা হোক।
গনহত্যার দায়ে অভিযুক্তদের আগে বিচার করা হউক এবং তাদের নিবন্ধন বাতিল করা হউক
ভালো এপিসোড । গণহত্যা এবং নির্বাচন ব্যবস্ত ধ্বংস করার জন্য আজীবন নিষিদ্ধ করা উচিত । জামাত ১০ বৎসর বলছে তাদের অতীতের কাজকর্ম সামনে যেন না আসে এই জন্য । কিন্তু গণহত্যার সাথে সংশীলিষ্ট দল হিসাবে আওয়ামীলীগ আজীবন নিষিদ্ধ থাকা উচিত ।
Agreed
নির্বাচন থেকে দূরে রাখলে কেমন লাগে আওয়ামী লীগকে উপলব্ধি করানো দরকার অন্তত দুই থেকে তিনবার। এইটা তাদের ন্যায্য শাস্তি।
এতো সহজ না ভাইজান
আওয়ামী লীগের ম্যাসাকার যদি সত্যি হয়ে থাকে, তাহলে নিবন্ধন বাতিল নয় ব্যান্ড করাও সহজ!
আপনি যদি মানুষকে তার কুকর্মের জন্য শাস্তি না দেন তাহলে পরবর্তীতে সে আরো হিংস্র হয়ে উঠবে এবং অন্যরাও অন্যায় করতে উৎসাহিত হবে। তাই অবশ্যই শাস্তি দিতে হবে
তারা বলবে কিছুই তো হয় না। এইজন্য ভালো মানুষ বারবার মার খায় আর খারাপ মানুষ বারবার মারে আর সুবিধা জনক স্থানে থাকে।
নিষিদ্ধ করতেই হবে সন্ত্রাসী দল হিসেবে
ওরা অন্যায়ের সমুদ্রে ডুবে আছে। ওপর হুশ ফিরবে না কখনো। ওদের ধ্বংস না করলে আমরা সবাই মরব। দেশ আর টিকবে না।
আমার মতে আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করা উচিৎ। সমর্থন নাতসি পার্টিরও ছিলো। আওয়ামীলীগের নেতারা অন্যনামে আসতে চাইলে আসুক। নিষিদ্ধ কিছু পার্টির ইতিহাস সংক্্ষেপে
1. **Communist Party of the Soviet Union (USSR)** - Dissolved (1991) - Successor parties like CPRF still exist.
2. **Khmer Rouge (Cambodia)** - Overthrown (1979) - Disbanded
3. **Fascist Party (Italy)** - Dissolved (1943) - Neo-fascist movements still exist.
4. **Hutu Power/MRND (Rwanda)** - Banned (1994) - Leaders in exile.
5. **Ba'ath Party (Iraq)** - Banned (2003) - Leaders underground/exile.
6. **Japanese Imperial Government (Japan)** - Dissolved (1945) - Japan reformed under pacifist constitution.
7. **Contras (Nicaragua)** - Disbanded (1990) - Some leaders transitioned into politics.
8. **Duvalier Regime (Haiti)** - Overthrown (1986) - Influence diminished but still exists.
আওমী লীগকে নিষিদ্ধ করা হোক
মতামত বলতে একটাই দাবি আওয়ামীলীগ কে চিরকাল নিষিদ্ধ করার দাবি করছি । ধন্যবাদ আপনাকে ❤
ডা. জাহেদ উর রাহমান সাহেব
আপনার ভিডিও নিয়মিত শুনি। আপনি বুকে সাহস নিয়ে হাসিনা মাফিয়ার অকর্ম জনগণের কাছে তুলে ধরেছেন তাই আপনার কাছে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি।
নিষিদ্ধ ও সন্ত্রাসী দল হিসাবে ঘোষণা করা হোক |
দল হিসেবে আওয়ামীলীগকে নূন্যতম ১৫ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করতে হবে, এর অন্যতম কারণ হলো দেশের গণতন্ত্র ও আইনের শাসনকে পুরোদমে ধ্বংস করেছে তারা।
পাশাপাশি, ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে যে জঘন্যতম মানবতাবিরোধী অপরাধ সংগঠিত হয়েছে, এইজন্য যারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত, তারা ইতিমধ্যে নেতা/জনগণের সেবক হওয়ার নূন্যতম যোগ্যতা হারিয়েছেন।
তারা এবং একজন খুনির মধ্যে কোনো তফাৎ নেই। তাদের ক্ষমা করে দিয়ে আবার তাদের মাধ্যমেই পুনরায় আওয়ামীলীগ ফিরে আসা হবে জনগণের নিজেই নিজের কবর খোড়ার শামিল।
স্বাধীন দেশের মধ্যে শুধুমাত্র একজনের ক্ষমতার লোভের জন্য ১৪০০+ মানুষ শহীদ, প্রায় ২০০০ এর উপরে মানুষ চিরতরে পঙ্গু ও অন্ধ হয়েছে, এইরকম কোনো ইতিহাস বাংলাদেশে আর কখনো ছিলো কি?
এতোকিছুর পরেও কেউ কি আওয়ামীলীগের কারো মধ্যে কোনো Regret দেখেছেন? না।
যেই দলের মধ্যে অপরাধবোধ টুকুও নেই, তাদের দিয়ে দেশ ও জনগণের সেবা অসম্ভব। মানবতাবিরোধী অপরাধ যে আবার ঘটবে না তাদের দ্বারা, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই।
আওয়ামীলীগের শেখ পরিবার বাংলাদেশের জন্য সবথেকে বড় হুমকি, শেখ পরিবারের কেউ রাজনীতি করলে সেটি প্রতিহিংসার রাজনীতি হবে। যেমনঃ হাসিনা তার বাবার বদলা নিতে এসেছিলো, এখন হয়তো আসবে তার পুত্র বা কন্যা।
আওয়ামীলীগকে রাজনীতিতে আসতে হলে তাদেরকে শেখ পরিবার বাদ দিয়ে রাজনীতিতে নামতে হবে, ২৪ এর অভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত সকল ব্যক্তিকে দল হলে আজীবন বহিষ্কার করতে হবে এবং সবশেষে উদার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার জন্য তাদের ক্যান্সারের মতো পঁচে যাওয়া দলীয় আদর্শের পরিবর্তন আনতে হবে।
গণহত্যার কথা যদি বলা হয় যারা লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে অনেক নারীর সম্মান নষ্ট করেছে তাদের যারা সমর্থন দিয়েছে তাদের আগে নিষিদ্ধ করা হোক।
আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা হউক। এবং প্রত্যেককে আইনের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হউক।
ভারতের নতুন গুটি এখন বিএনপি, ক্ষমতায় আসবে বিএনপি। বিএনপি এখন ক্ষমতার জন্য বেশ্যার মত যেকোন কারো শুতে রাজি। জামায়াতে ইসলামী প্রধান বিরোধী দল হিসেবে বিএনপির ডাকাতির ভাগ পাবে এবং মিলেমিশে থাকবে। সবাই জেনে রাখুন, বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামী এক আছে, বাইরে তারা যা দেখাচ্ছে তা মানুষের চোখে ধুলো দেয়ার জন্য। এদেশের মানুষের মুক্তি নাই। কেউ আসল ব্যাপার নিয়ে কথা বলেনা, কেউ দুর্নীতি নির্মুলে এগিয়ে আসেনা, কেউ বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে এগিয়ে আসেনা। সাধারণ মানুষ কেবল কষ্টই ভোগ করে যাবে নিজেদের দেশের গুটিকয়েক মানুষের হাতে।
ড ইউনুস যতদিন থাকবেন ততদিন কিছুটা হলেও সাধারণ মানুষ ভালো থাকবে, আমাদের সার্থে উনাকে যত লম্বা সময় পারা যায় ক্ষমতায় রাখা উচিত।
জামায়াতে ইসলামীর হাতে ঐতিহাসিকভাবে এবারই একটা সুযোগ ছিল আপন মহিমায় এসে নিজেদের একটা সরকার গঠন করার কিন্তু তারা প্রতিবারের মতো এবারও সওদা করে বসেছে। এতো এতো মানুষের লাশের আসল বেনিফিশিয়ারি তারেক রহমান ও তার দল বিএনপি। শেখ হাসিনা নির্বাচনের সময় বলেছিল তারেক যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সেন্ট মার্টিন দিয়ে দেয়ার চুক্তি করেছে গোপনে, উনি ঠিক ছিল, তারেক রহমান বাইডেনের মেয়ের জামাইকে টাকা দিয়ে এই সরকারকে উৎখাত করার প্ল্যান করেছে, সত্যিটা এখন আমাদের চোখের সামনে। ড ইউনুস নন, যুক্তরাষ্ট্রকে এদেশে ধাঁটি করে দেবে তারেক নামের কুলাঙারটা। এখন ড ইউনুসকে সামনে রেখে তাকে ভিলেন বানানো হচ্ছে। আপনারা আমার কথাগুলো মিলিয়ে দেখবেন।
এই দেশ আমাদের, আমরা এই দেশে থাকবো, আমাদের সন্তানেরা থাকবে, সবাই সচেতন থাকুন। ৫ই আগস্ট আসল স্বাধীনতা আসেনি, সত্যিকারের স্বাধীনতা আসবে যেদিন জন বান্ধব একটি সরকার এদেশে আসবে। আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এই তিনটি দলই রসুনের কোয়ার মত। এরা আমাদের দেখায় সবই নাকি ভোটের রাজনীতি আর ভোট ব্যাংক নাকি তাদের হাতে। তারা আমাদের এক হতে দেয় না। সময় এসেছে আমাদের এক হওয়ার, হাসিনা নামক ভাইরাসকে আমরা চাইনা, শেখ পরিবারের হাত থেকে আওয়ামী লীগ বেরিয়ে না আসলে এই দলও সবাই পরিত্যাগ করুন। আমরা কোন পরিবার ভিত্তিক রাজনৈতিক দল চাইনা। আমরা চাই এমন একটি রাজনৈতিক দল যেখানে একটা তৃনমূল কর্মী তার কাজের গুণে দলের শীর্ষ পদে যেতে পারবে। সবাই সচেতন হোন, দেশটা বাচান, নিজের ঘর নিজেই পরিষ্কার রাখুন, অসাধু ব্যাক্তিদের নেতা বানাবেন না, আশেপাশে সজ্জন মানুষদের খুঁজে বের করুন, তাদের নেতৃত্তে নিয়ে আসুন, তাদের পাশে দাঁড়ান ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করুন।
গণহত্যার কথা যদি বলা হয় যারা লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে অনেক নারীর সম্মান নষ্ট করেছে তাদের যারা সমর্থন দিয়েছে তাদের আগে নিষিদ্ধ করা হোক।
নিষিদ্ধ করা হোক
Kano
@@sylhetymanjanen nah....
@@sylhetymanপুলিশের পেদানি খেয়ে মঙ্গল গ্রহে ছিলেন নাকি?
Eto manush khun koreo khomotai thkte chai, era danob chara r kisu na@@sylhetyman
ঠিক
আজিবন নিষিদ্ধ করতে হবে এবং শাস্তির আওতায় আনতে হবে
সুষ্ঠ বিচার করে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হোক। কারন ৭৫ এর পর তারা শিক্ষা না নিয়ে বাংলাদেশের উপর তারা পুনরায় প্রতিশোধ নিয়েছে, আবার সুযোগ পেলে আরো বড় প্রতিশোধ নেবে বলে মনে করি।
Right
সহমত
একদম সঠিক কথা...
r8
সঠিক
অবশ্য ই আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা উচিত। বাংলাদেশের স্বার্থে
সহমত
ঠিক
আর কত অপরাধ করলে আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ হবে, সেটা একটু বলেন?
16 বছরে যা করেছি কুকর্ম ইতিহাস হিসেবে গণ্য হবে।
২০২৪ জুলাইয়ে প্রকাশিত হয়েছে।
ফেরাউন শাসক আওয়ামী লীগে কাছে ফেল।
ভারতের নতুন গুটি এখন বিএনপি, ক্ষমতায় আসবে বিএনপি। বিএনপি এখন ক্ষমতার জন্য বেশ্যার মত যেকোন কারো শুতে রাজি। জামায়াতে ইসলামী প্রধান বিরোধী দল হিসেবে বিএনপির ডাকাতির ভাগ পাবে এবং মিলেমিশে থাকবে। সবাই জেনে রাখুন, বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামী এক আছে, বাইরে তারা যা দেখাচ্ছে তা মানুষের চোখে ধুলো দেয়ার জন্য। এদেশের মানুষের মুক্তি নাই। কেউ আসল ব্যাপার নিয়ে কথা বলেনা, কেউ দুর্নীতি নির্মুলে এগিয়ে আসেনা, কেউ বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে এগিয়ে আসেনা। সাধারণ মানুষ কেবল কষ্টই ভোগ করে যাবে নিজেদের দেশের গুটিকয়েক মানুষের হাতে।
ড ইউনুস যতদিন থাকবেন ততদিন কিছুটা হলেও সাধারণ মানুষ ভালো থাকবে, আমাদের সার্থে উনাকে যত লম্বা সময় পারা যায় ক্ষমতায় রাখা উচিত।
জামায়াতে ইসলামীর হাতে ঐতিহাসিকভাবে এবারই একটা সুযোগ ছিল আপন মহিমায় এসে নিজেদের একটা সরকার গঠন করার কিন্তু তারা প্রতিবারের মতো এবারও সওদা করে বসেছে। এতো এতো মানুষের লাশের আসল বেনিফিশিয়ারি তারেক রহমান ও তার দল বিএনপি। শেখ হাসিনা নির্বাচনের সময় বলেছিল তারেক যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সেন্ট মার্টিন দিয়ে দেয়ার চুক্তি করেছে গোপনে, উনি ঠিক ছিল, তারেক রহমান বাইডেনের মেয়ের জামাইকে টাকা দিয়ে এই সরকারকে উৎখাত করার প্ল্যান করেছে, সত্যিটা এখন আমাদের চোখের সামনে। ড ইউনুস নন, যুক্তরাষ্ট্রকে এদেশে ধাঁটি করে দেবে তারেক নামের কুলাঙারটা। এখন ড ইউনুসকে সামনে রেখে তাকে ভিলেন বানানো হচ্ছে। আপনারা আমার কথাগুলো মিলিয়ে দেখবেন।
এই দেশ আমাদের, আমরা এই দেশে থাকবো, আমাদের সন্তানেরা থাকবে, সবাই সচেতন থাকুন। ৫ই আগস্ট আসল স্বাধীনতা আসেনি, সত্যিকারের স্বাধীনতা আসবে যেদিন জন বান্ধব একটি সরকার এদেশে আসবে। আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এই তিনটি দলই রসুনের কোয়ার মত। এরা আমাদের দেখায় সবই নাকি ভোটের রাজনীতি আর ভোট ব্যাংক নাকি তাদের হাতে। তারা আমাদের এক হতে দেয় না। সময় এসেছে আমাদের এক হওয়ার, হাসিনা নামক ভাইরাসকে আমরা চাইনা, শেখ পরিবারের হাত থেকে আওয়ামী লীগ বেরিয়ে না আসলে এই দলও সবাই পরিত্যাগ করুন। আমরা কোন পরিবার ভিত্তিক রাজনৈতিক দল চাইনা। আমরা চাই এমন একটি রাজনৈতিক দল যেখানে একটা তৃনমূল কর্মী তার কাজের গুণে দলের শীর্ষ পদে যেতে পারবে। সবাই সচেতন হোন, দেশটা বাচান, নিজের ঘর নিজেই পরিষ্কার রাখুন, অসাধু ব্যাক্তিদের নেতা বানাবেন না, আশেপাশে সজ্জন মানুষদের খুঁজে বের করুন, তাদের নেতৃত্তে নিয়ে আসুন, তাদের পাশে দাঁড়ান ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করুন।
রাইট
না তারা কোন দোষ করে নাই। বাংলাদেশ বুদ্ধিজীবি লীগ।
আওয়ামী লীগ নামে বাংলাদেশে যেন ভবিষ্যতেও কেউ দল করতে না পারে সেরকম কিছু আইন তৈরি করা হোক।
রাইট ভাই ❤❤❤
গনহত্যা এবং দেশদ্রোহী হিসেবে নিষিদ্ধ করা উচিত
Right
@@kamalmiah7810 তাহলে জামাত কী বাদ যাবে?তাহলেতু জামাতে ইসলামকে আগে নিষিদ্ধ করতে হবে।নিষিদ্ধ করা এত সহজ নয়।এর পরিনাম কখনও শুভ হবে না।হ্যাঁ অবশ্যই আওয়ামিলীগের অপরাধীদের আইন অনুযায়ী শাস্তি দেওয়া হওক।তবে,আমিও মনে করি আওয়ামিলীগের আর রাজনীতি না করাই বুদ্ধিমানের কাজ।
রাইট
৫ই আগস্টে আগে যত হত্যা হয়েছে তার দায়ভার যেমন শেখ হাসিনাকে নিতে হচ্ছে,,ঠিক তেমনই ৫ই আগস্ট এর পর থেকে আজকের দিন পর্যন্ত যত হত্যাকান্ড হচ্ছে,,তার সবকিছুর দায়ভার সব সমন্বয়ক ও বর্তমান সরকারকে নিতে হবে,,৫ আগস্ট এর আগে যারা মৃত্যুবরণ করেছিলো তারা আন্দোলন করতে গিয়েছিল রাষ্ট্রের সম্পদ ধ্বংস করতে গিয়েছিল,,যার কারণে প্রশাসন তাদের প্রতিরোধ করে তুলেছিল,,প্রশাসন প্রতিরোধ করার কারণে প্রশাসনের উপরে ক্ষিপ্ত হয়ে তারাও অনেক প্রশাসনের ভাইদের হত্যা করেছিলো এই আন্দোলনকারীরা,,কিন্তু ৫ আগস্ট এর পরে যে সব হত্যা হচ্ছে তারা তো কোনো আন্দোলন করতে যাইনি তাদের কেনো এভাবে হত্যা করা হচ্ছে।
গনহত্যা এবং দেশদ্রোহী হিসেবে যদি আওয়ামীলিগকে যদি নিষিদ্ধ করা না হয় তাহলে ৫আগষ্টের শহিদ দের রক্তের সাথে অবিচার করা হবে দেশের একজন সাধারণ মানুষ হিসাবে শুধু আমি নই সমাজের একটা বৃহৎ জনগোষ্ঠী এটাই মনে করে আর আমরা যদি সেটা না পারি তাহলে এই বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক ভুল করবে। মহান আল্লা আমাদের দেশকে আওয়ামীলিগ থেকে রক্ষা করুন। আমিন।
তাদের সারাজীবনের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হোক।
এবং প্রতিটি অন্যায়ের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।
গণহত্যার কথা যদি বলা হয় যারা লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে অনেক নারীর সম্মান নষ্ট করেছে তাদের যারা সমর্থন দিয়েছে তাদের আগে নিষিদ্ধ করা হোক।
আমি মনে করি নিষিদ্ধ করার প্রয়োজন নাই তবে একজন আওয়ামী লীগ সদস্য বিচারাধীন দিন থাকা অবস্থায় আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না
গণহত্যার কথা যদি বলা হয় যারা লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে অনেক নারীর সম্মান নষ্ট করেছে তাদের যারা সমর্থন দিয়েছে তাদের আগে নিষিদ্ধ করা হোক।
চিরতরে নিষিদ্ধ করা হোক।
সন্ত্রাস বাহিনীকে দল,সমাজ ও রাষ্ট্রের কোথাও জায়গা দেয়া যাবে না।
@@iftekharahmed8063 yes
গণহত্যার কথা যদি বলা হয় যারা লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে অনেক নারীর সম্মান নষ্ট করেছে তাদের যারা সমর্থন দিয়েছে তাদের আগে নিষিদ্ধ করা হোক।
শুধু নিষিদ্ধ নয় সন্ত্রাসী দল হিসাবে ঘোষণা করা হোক |
Right
চুপ থাক
@@balyakter781 tor ma Hasinake bol
@@balyakter781 তুই চুপ থাক , চোরের দল |
@@balyakter781Ah afsos lig 😂😂😂😂
বিচার এবং নিষিদ্ধ দুটোই করতে হবে,না হলে বার বার ফিরে আসবে।।
আজীবন নিষিদ্ধ করা উচিত এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তাদের সকল অপকর্মের বিচার হতে হবে ।
চীরতরে নিষিদ্ধ করা হোক, এবং দোষী সবাইকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত
সহমত
Ban for forever
সঠিক
জামাতকে ও তাইলে চিরতরে নিষিদ্ধ করা হোক
এত এত ভয়ঙ্কর নৃশংস ক্রাইম করার পরও যেই দলের কারও মধ্যে কোনো অনুশোচনা নেই, একবারের জন্যও যারা জাতির কাছে ক্ষমা চায়নি,তাদের অবশ্যই আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা উচিৎ, সুস্থ্য রাজনীতি করার এদের কোন রাইট নেই
নিষিদ্ধ করতে হবে
অবশ্যই নিষিদ্ধ করা উচিত। তা না হলে অন্যরাও এমন অপরাধ করতেই থাকবে।
যে সকল পার্লামেন্ট মেম্বারদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে তাদেরকে ভবিষ্যতে পার্লামেন্ট নির্বাচনে নিষিদ্ধ করা হোক
খালেদা জিয়া ও তারেক সবার আগে,
গণহত্যার কথা যদি বলা হয় যারা লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে অনেক নারীর সম্মান নষ্ট করেছে তাদের যারা সমর্থন দিয়েছে তাদের আগে নিষিদ্ধ করা হোক।
নিষিদ্ধ করাটাই সঠিক সিদ্ধান্ত হবে।নয়তো আবার জেগে উঠবে।
ভয় লাগে নাকি যে নির্বাচনে জয়লাভ করে আবার ক্ষমতায় চলে আসবে 🤣🤣🤣 এত গণতন্ত্রের কথা বলেন সামনের ইলেকশন তো ফেয়ার ইলেকশন হবে সেই ইলেকশনে যদি আওয়ামী লীগ আছে তাইলে আওয়ামী লীগকে ভোট দিবেন না তাইলেই তো হয় এত ভয় পাওয়ার কি আছে।
Yes, we can some how trust the animals, but not the Awami plotters!
ঠিক
রাইট
নিষিদ্ধের প্রশ্নে কোন আপোষ নাই, আওয়ামীলীগকে অবশ্যই নিষিদ্ধ করা হোক।
Yes you right
ঠিক
রাইট
ভারতের নতুন গুটি এখন বিএনপি, ক্ষমতায় আসবে বিএনপি। বিএনপি এখন ক্ষমতার জন্য বেশ্যার মত যেকোন কারো শুতে রাজি। জামায়াতে ইসলামী প্রধান বিরোধী দল হিসেবে বিএনপির ডাকাতির ভাগ পাবে এবং মিলেমিশে থাকবে। সবাই জেনে রাখুন, বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামী এক আছে, বাইরে তারা যা দেখাচ্ছে তা মানুষের চোখে ধুলো দেয়ার জন্য। এদেশের মানুষের মুক্তি নাই। কেউ আসল ব্যাপার নিয়ে কথা বলেনা, কেউ দুর্নীতি নির্মুলে এগিয়ে আসেনা, কেউ বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে এগিয়ে আসেনা। সাধারণ মানুষ কেবল কষ্টই ভোগ করে যাবে নিজেদের দেশের গুটিকয়েক মানুষের হাতে।
ড ইউনুস যতদিন থাকবেন ততদিন কিছুটা হলেও সাধারণ মানুষ ভালো থাকবে, আমাদের সার্থে উনাকে যত লম্বা সময় পারা যায় ক্ষমতায় রাখা উচিত।
জামায়াতে ইসলামীর হাতে ঐতিহাসিকভাবে এবারই একটা সুযোগ ছিল আপন মহিমায় এসে নিজেদের একটা সরকার গঠন করার কিন্তু তারা প্রতিবারের মতো এবারও সওদা করে বসেছে। এতো এতো মানুষের লাশের আসল বেনিফিশিয়ারি তারেক রহমান ও তার দল বিএনপি। শেখ হাসিনা নির্বাচনের সময় বলেছিল তারেক যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সেন্ট মার্টিন দিয়ে দেয়ার চুক্তি করেছে গোপনে, উনি ঠিক ছিল, তারেক রহমান বাইডেনের মেয়ের জামাইকে টাকা দিয়ে এই সরকারকে উৎখাত করার প্ল্যান করেছে, সত্যিটা এখন আমাদের চোখের সামনে। ড ইউনুস নন, যুক্তরাষ্ট্রকে এদেশে ধাঁটি করে দেবে তারেক নামের কুলাঙারটা। এখন ড ইউনুসকে সামনে রেখে তাকে ভিলেন বানানো হচ্ছে। আপনারা আমার কথাগুলো মিলিয়ে দেখবেন।
এই দেশ আমাদের, আমরা এই দেশে থাকবো, আমাদের সন্তানেরা থাকবে, সবাই সচেতন থাকুন। ৫ই আগস্ট আসল স্বাধীনতা আসেনি, সত্যিকারের স্বাধীনতা আসবে যেদিন জন বান্ধব একটি সরকার এদেশে আসবে। আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এই তিনটি দলই রসুনের কোয়ার মত। এরা আমাদের দেখায় সবই নাকি ভোটের রাজনীতি আর ভোট ব্যাংক নাকি তাদের হাতে। তারা আমাদের এক হতে দেয় না। সময় এসেছে আমাদের এক হওয়ার, হাসিনা নামক ভাইরাসকে আমরা চাইনা, শেখ পরিবারের হাত থেকে আওয়ামী লীগ বেরিয়ে না আসলে এই দলও সবাই পরিত্যাগ করুন। আমরা কোন পরিবার ভিত্তিক রাজনৈতিক দল চাইনা। আমরা চাই এমন একটি রাজনৈতিক দল যেখানে একটা তৃনমূল কর্মী তার কাজের গুণে দলের শীর্ষ পদে যেতে পারবে। সবাই সচেতন হোন, দেশটা বাচান, নিজের ঘর নিজেই পরিষ্কার রাখুন, অসাধু ব্যাক্তিদের নেতা বানাবেন না, আশেপাশে সজ্জন মানুষদের খুঁজে বের করুন, তাদের নেতৃত্তে নিয়ে আসুন, তাদের পাশে দাঁড়ান ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করুন।
নিষিদ্ধ করা উচিত
শুধু নিষিদ্ধ নয়, বিচার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
প্রিয় জাহিদ ভাই সালাম। আমি মনে করি , এই দলটির আন্তর্জাতিক আদালতে বিচার হওয়া দরকার। আন্তর্জাতিক আদালত এর রায় অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। আর একটা কাজ করা যেতে পারে, তা হল একটা গণভোট দেওয়া। তবে শেখ পরিবারের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। কারন তারা বাংলাদেশকে নিয়ে ভাবে না।
ঠিক বলেছেন।
Thank you
জুলাই গণহত্যা,গুমসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ,ফ্যাসিবাদী কর্মকাণ্ড, এখতরফা নির্বাচন দেশদ্রোহী,মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে নিষিদ্ধ করা যেতে পারে।
গণহত্যার কথা যদি বলা হয় যারা লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে অনেক নারীর সম্মান নষ্ট করেছে তাদের যারা সমর্থন দিয়েছে তাদের আগে নিষিদ্ধ করা হোক।
দশ বছর নিষিদ্ধ করা উচিত তাদের শাস্তিস্বরূপ এবং যাতে ভবিষ্যতে কেউ এমন অপরাধ করতে না পারে।
১৫০০+ শহীদ ও ২০k আহতদের সাথে আলাপ করে মতামত গ্রহণযোগ্য।
শহীদদের সাথে কি ভাবে আলাপ করবে
বি ডি আর, শাপলা চত্তর, আবরার,ফারদিন আছে কিন্তু!
@@MOINULHOSSAIN-iz4dv তারপর বিশ্বজিৎসহ আরো অগনিত। হিসেব দিতেই হবে।
যারা জুলুমের শিকার তারা সিদ্ধান্ত নিবে
নিষিদ্ধ করা হবে।
গত ১৫ বছর ধরে এরা যে অন্যায় করেছে দেশের সাথে, দশের সাথে, সমাজের সাথে, রাষ্ট্রের সাথে ইত্যাদি
এদের অন্যায়ের আর কোন বিষয়টি বাকি আছে যে এখনো পর্যন্ত তাদেরকে কোনরকম নিষিদ্ধ বা নির্বাচন থেকে ব্যান করা হলো না ???? আর কত অন্যায় করলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে বিবেচিত হবে তা আমার বুঝে আসেনা।
Right
Right
৫ই আগস্টে আগে যত হত্যা হয়েছে তার দায়ভার যেমন শেখ হাসিনাকে নিতে হচ্ছে,,ঠিক তেমনই ৫ই আগস্ট এর পর থেকে আজকের দিন পর্যন্ত যত হত্যাকান্ড হচ্ছে,,তার সবকিছুর দায়ভার সব সমন্বয়ক ও বর্তমান সরকারকে নিতে হবে,,৫ আগস্ট এর আগে যারা মৃত্যুবরণ করেছিলো তারা আন্দোলন করতে গিয়েছিল রাষ্ট্রের সম্পদ ধ্বংস করতে গিয়েছিল,,যার কারণে প্রশাসন তাদের প্রতিরোধ করে তুলেছিল,,প্রশাসন প্রতিরোধ করার কারণে প্রশাসনের উপরে ক্ষিপ্ত হয়ে তারাও অনেক প্রশাসনের ভাইদের হত্যা করেছিলো এই আন্দোলনকারীরা,,কিন্তু ৫ আগস্ট এর পরে যে সব হত্যা হচ্ছে তারা তো কোনো আন্দোলন করতে যাইনি তাদের কেনো এভাবে হত্যা করা হচ্ছে।
ঠিক
অবশ্যই চিরতরে নিষিদ্ধ করা উচিত। নিশ্চহ্ন করে দেয়া উচিত। না হলে আবার জাতিকে পস্তাতে হবে। স্বৈরশাসকের রাজনীতি করার কোনোই অধিকার নেই
ভারতের নতুন গুটি এখন বিএনপি, ক্ষমতায় আসবে বিএনপি। বিএনপি এখন ক্ষমতার জন্য বেশ্যার মত যেকোন কারো শুতে রাজি। জামায়াতে ইসলামী প্রধান বিরোধী দল হিসেবে বিএনপির ডাকাতির ভাগ পাবে এবং মিলেমিশে থাকবে। সবাই জেনে রাখুন, বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামী এক আছে, বাইরে তারা যা দেখাচ্ছে তা মানুষের চোখে ধুলো দেয়ার জন্য। এদেশের মানুষের মুক্তি নাই। কেউ আসল ব্যাপার নিয়ে কথা বলেনা, কেউ দুর্নীতি নির্মুলে এগিয়ে আসেনা, কেউ বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে এগিয়ে আসেনা। সাধারণ মানুষ কেবল কষ্টই ভোগ করে যাবে নিজেদের দেশের গুটিকয়েক মানুষের হাতে।
ড ইউনুস যতদিন থাকবেন ততদিন কিছুটা হলেও সাধারণ মানুষ ভালো থাকবে, আমাদের সার্থে উনাকে যত লম্বা সময় পারা যায় ক্ষমতায় রাখা উচিত।
জামায়াতে ইসলামীর হাতে ঐতিহাসিকভাবে এবারই একটা সুযোগ ছিল আপন মহিমায় এসে নিজেদের একটা সরকার গঠন করার কিন্তু তারা প্রতিবারের মতো এবারও সওদা করে বসেছে। এতো এতো মানুষের লাশের আসল বেনিফিশিয়ারি তারেক রহমান ও তার দল বিএনপি। শেখ হাসিনা নির্বাচনের সময় বলেছিল তারেক যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সেন্ট মার্টিন দিয়ে দেয়ার চুক্তি করেছে গোপনে, উনি ঠিক ছিল, তারেক রহমান বাইডেনের মেয়ের জামাইকে টাকা দিয়ে এই সরকারকে উৎখাত করার প্ল্যান করেছে, সত্যিটা এখন আমাদের চোখের সামনে। ড ইউনুস নন, যুক্তরাষ্ট্রকে এদেশে ধাঁটি করে দেবে তারেক নামের কুলাঙারটা। এখন ড ইউনুসকে সামনে রেখে তাকে ভিলেন বানানো হচ্ছে। আপনারা আমার কথাগুলো মিলিয়ে দেখবেন।
এই দেশ আমাদের, আমরা এই দেশে থাকবো, আমাদের সন্তানেরা থাকবে, সবাই সচেতন থাকুন। ৫ই আগস্ট আসল স্বাধীনতা আসেনি, সত্যিকারের স্বাধীনতা আসবে যেদিন জন বান্ধব একটি সরকার এদেশে আসবে। আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এই তিনটি দলই রসুনের কোয়ার মত। এরা আমাদের দেখায় সবই নাকি ভোটের রাজনীতি আর ভোট ব্যাংক নাকি তাদের হাতে। তারা আমাদের এক হতে দেয় না। সময় এসেছে আমাদের এক হওয়ার, হাসিনা নামক ভাইরাসকে আমরা চাইনা, শেখ পরিবারের হাত থেকে আওয়ামী লীগ বেরিয়ে না আসলে এই দলও সবাই পরিত্যাগ করুন। আমরা কোন পরিবার ভিত্তিক রাজনৈতিক দল চাইনা। আমরা চাই এমন একটি রাজনৈতিক দল যেখানে একটা তৃনমূল কর্মী তার কাজের গুণে দলের শীর্ষ পদে যেতে পারবে। সবাই সচেতন হোন, দেশটা বাচান, নিজের ঘর নিজেই পরিষ্কার রাখুন, অসাধু ব্যাক্তিদের নেতা বানাবেন না, আশেপাশে সজ্জন মানুষদের খুঁজে বের করুন, তাদের নেতৃত্তে নিয়ে আসুন, তাদের পাশে দাঁড়ান ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করুন।
রাইট
ঠিক
যারা গুম-খুন, অবৈধ ভাবে টাকা অর্জন ও পাচারের সাথে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়ে- বাকিদের স্বাভাবিক রাজনীতি করতে দেয়া উচিৎ।
নিষিদ্ধ করা হউক ডাইরেক্ট
ঠিক
পাগল বলে কি।
মানুষের অপকর্ম শাস্তি না দিলে মানুষ হিংস্র হয়ে ওঠে
জুলাই এবং আগস্ট গনহত্যার দায়ে অভিযুক্তদের আগে বিচার করা হউক এবং তাদের নিবন্ধন বাতিল করা হউক
পাকিস্তানের যে ৩০ লক্ষ মানুষকে গণহত্যা করল আর সেই গণহত্যা জামাত সহযোগিতা করলো সেগুলোতে একবারও বলেন না???
আগে বিচার...বিচার শেষ হলে যারা মুক্ত থাকবেন তারা নিয়ম মাফিক ভোট করবেন...
নিষিদ্ধ না করলে তৃতীয় বাকশাল হবে
Ei kotha thik
ওদের অস্তিত্ব নিশ্চিহ্ন করে ফেলতে হবে নতুবা বাংলাদেশের অস্তিত্ব থাকবে না
নিষিদ্ধ করা হোক
গনহত্যা চালিয়েছে যারা তাদের আবার নির্বাচন অবশ্যই নিষিদ্ধ করা উচিৎ
নিষিদ্ধ করলে চরমপন্থীর বিস্তার ঘটবে
আমি সাধারণত মন্তব্য করিনা আজ আমি মন থেকে বলছি আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হোক।
অবশ্যই নিষিদ্ধ করা , উচিত
১৫বছরের শাসনের আমলনামার প্রাপ্য হিসাবে নিসিদ্ব করাই উচিত
শুনুন, যে দল নিজ দেশের দেড় হাজার মানুষকে হত্যা করতে পারে সে দল কিভাবে রাজনীতি করে? আমাকে এটা বোঝান আগে? সে কি ক্ষমা চেয়েছে,সে কি অনুতপ্ত? কোন আর্গুমেন্ট, কোন ন্যারেটিভ নিয়ে রাজনীতি করবে সেটা বলুন আগে? ও বলে ইনক্লুসিভ নির্বাচন চাই। ওই দল নিজে কি ইনক্লুসিভ নির্বাচন দিয়েছে?
অনুতপ্ত হলেও আর বিশ্বাস করার মত অবস্হায় নই। যা কিছু করেছে এগুলো political mistake না। এগুলো completely criminal offense. একজন বা ২ জন করেনি। সম্পুর্ণ দলীয় ভাবে এবং পরিকল্পিত ভাবে করেছে। Criminal offense এর জন্য ক্ষমা হয় না। বিচার হয়। আর যে রাজনৈতিক দল রাজনীতি বাদ দিয়ে crime করেছে তারা রাজনীতি করবে কিভাবে?
100% Right
Rights ❤❤
এত কিছুর পরে আয়ামীলীগ ক্ষমা চাইলেও কিছু আসবে যাবে? এত অন্যায়ের পরে আমরা তার ক্ষমা চাওয়া নিয়ে কথা বলবো কেন??
ঠিক
নিষিদ্ধ না করলে বিশুদ্ধ হবে না ।
পুরন দল হলেই ভাল হয় না দলের নেতা কর্মী ভাল হতে হয় ।
নিষিদ্ধ না করলে বাংলাদেশে সকল মানুষ তার খেসারত দিতে হবে।আমার মনে নিষিদ্ধ করা প্রয়োজন।
যেটা কোনো রাজনৈতিক দলই নয়, তার নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রশ্নই আসা উচিত নয়!! বরং তাকে নিষিদ্ধ এবং বিচারের মুখোমুখি করা উচিত!!
এত অপকর্মের পর যদি শাস্তি না পায়,তাহলে আমরা সাধারণ জনগন অনেক কষ্ট পাবো।এমন শাস্তি হওয়া উচিত যেন পরবর্তীতে কোনো সরকার এমন মাফিয়া হতে সাহস না পায়।খুন,গুম,দূর্নীতি করে মানুষের জীবন দূর্বিষহ করে এমনিই পার পাওয়া যাবে না।
আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা হোক।
আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা উচিত
সহমত
@@mahfuztaluqderata vatio product tai nisiddo howa joruli
একমত
ঠিক
গনহত্যা এবং দেশদ্রোহী হিসেবে চিরতরে নিষিদ্ধ করা উচিত। নিশ্চহ্ন করে দেয়া উচিত।
আওয়ামীলীগ শব্দটি বাংলা না,এটা ভারতের একটি ব্র্যান্ড,৭১ এ পাকিস্থান থেকে স্বাধীন হয়েছে,২৪ এ ভারত থেকে স্বাধীন হয়েছে,এ দুটোর একটার ও এ দেশে জায়গা নাই,আমার মতে হিন্দি বা উর্দু শব্দের নাম নিবন্ধন বাতিল করে দেওয়া উচিৎ
Right 👍😊
ভারতের করদরাজ্য করবে আর না,দেশের মানুষের জীবন শেষ করে দিয়েছে,আর না,ভারতের কোন সুযোগ দেয়া যাবে না।
এই নামে বাংলাদেশে কোন দল থাকা উচিত না।
গণহত্যার কথা যদি বলা হয় যারা লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে অনেক নারীর সম্মান নষ্ট করেছে তাদের যারা সমর্থন দিয়েছে তাদের আগে নিষিদ্ধ করা হোক।
চিরতরে নিষিদ্ধ ও বিচারের মাধ্যমে উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
No more আওয়ামীলীগ in the bangladesh, thanks
বিচারিক কাজ শেষ হওয়ার আগে তাদের সুযোগ দেওয়া উচিৎ নয়।
ক্ষমতায় থাকার জন্য যারা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করতে দ্বিধা বোধ করে নাই তাদের অবশ্যই নিষিদ্ধ করতে হবে….. ভবিষ্যতে যেন আর কেউ এমন কথা আর কোন দিন ভাবতে না পারে …….
আমরা চাই এই দলকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হোক
গনহত্যা দেশদ্রোহী বিশ্বাসঘাতক হিসাবে নিষিদ্ধ করা উচিত
আওয়ামীলীগের বিচার হওয়ার আগে নির্বাচনতো দূরের কথা সাংগঠনিক কার্যক্রম চালাতে দেয়াই উচিত হবেনা।
সেই সমস্ত মানুষদের মতামত নেয়া হোক যারা সন্তান হারিয়েছে হাত হারিয়েছে চোখ হারিয়েছে আপন মানুষদের হারিয়েছে
দল হিসেবে মানবতা বিরোধিতার কারণে তাদেরকে বিচারের তা না হোক এবং দল দল বাতিল করা হোক,,
পুরোপুরি নিষিদ্ধ করে দেওয়া উচিত
আওয়ামী রাজনীতি নিষিদ্ধ না হলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের ভাগ্যে গভীর দুঃখ আছে।
প্রতিশোধ নিতে আসবে
Tu ki kora dorkar bolen gono hotta gom lot pat aro koto ki tar ki kiso oi bichar hoi bu na
The result will be another Sikkim ?
১০০% প্রতিশোধ নিবে ওরা
সহমত
রাষ্ট্রদ্রোহিতা ও গণহত্যার দায়ে নিষিদ্ধ করতে হবে।
গণহত্যার কথা যদি বলা হয় যারা লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে অনেক নারীর সম্মান নষ্ট করেছে তাদের যারা সমর্থন দিয়েছে তাদের আগে নিষিদ্ধ করা হোক।
হানিফ তুমি কোথায় আছে যানাও, তুমি খেয়েছো বাবু, তুমি কতটাকা দিয়ে আছো না চলে গেছো, যাইতে কতটাকা লেগেছে বাবু, আল্লাহ্ তোমাকে জাহান্নামের সুন্দর একটি যায়গা দান করুক, আমিন।
প্রথমত দলের আপ টু বটমূল অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনা হোক তাদের সকল কৃতকর্মের বিচার করা হোক তাহলেই এদলের নাম নেওয়ার মানুষ খুজে পাওয়া যাবে না
আমি মনে করি গনহত্যা এবং দেশদ্রোহী হিসাবে নিষিদ্ধ করা উচিত তাছাড়া এরা তো বাংলাদেশকে ভালবাসে না এরা ভারতকে ভালবাসে তাই ১০০% নিষিদ্ধ করা উচিত
জাহেদ সাহেব এই দেশে কোন দলের স্বৈরাচার মনোভাব নাই। আপনার ভাল চিন্তায় হাত দিয়ে বলেন। 📢🔔🥁
অভিশপ্ত আওয়ামী লীগ গনহত্যার দায়ে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে অভিযুক্ত পতিত স্বৈরাচার কে আইন আমলে নেয়া হোক এ দাবী করছি।
আজীবন নিষিদ্ধ করে পুরা দলকে বিচারের আওতায় আনতে হবে।
এদের তো এইসব গণহত্যার অভিযোগে আগে বিচার
গনহত্যাকারী দলকে নিষিদ্ধ করা প্রয়োজন
তাহলেতু জামাতকেও নিষিদ্ধ করতে হবে।তবে,এবারের নির্বাচনে আওয়ামিলীগ এলে নিশ্চিত ভরাডুবি হবে।কারণ,এখন পরিবেশ মোটেও তাঁদের অনুকুলে নয়।
৭১ এবং ২৪.
ঠিক
@@mdmostafizurrahman2271 তাহলেতু আগে জামাতকে নিষিদ্ধ করতে হবে।নিষিদ্ধ করার পরিনতি কখনও ভালো হয় না।
নাৎসি বাহিনীর সবকিছু যেভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল সেভাবেই তাদেরও সবকিছু নিষিদ্ধ করা উচিৎ।
শক্তিশালী যুক্তি
ঠিক
অবশ্যয় নিষিদ্ধ করতে হবে! এতো গণহত্যার পরও যদি নিষিদ্ধ না হয় তাহলে আর কখন?! এখন পর্যন্ত এমন একজন আওয়ামীলীগ নাই যে অনুতপ্ত!
হাজারো জনতার রক্ত নদীর উপর দাড়িয়ে কিসব প্রলাপ...
একটা দলকে নিষিদ্ধ করতে আর কি কি করতে হবে বলতে পারেন?এদের নিষিদ্ধের পাশাপাশি সঠিক শাস্তিও নিশ্চিত করতে হবে।
আমি মনে করি নিষিদ্ধ করা উচিত, কারণ এ দলটার অতীত ইতিহাস ও ভালো নয়
কম করে হলেও ১০ বছরের জন্য দল হিসাবে এবং নির্বাচন থেকে নিষিদ্ধ করা উচিত।
নিষিদ্ধ করা হউক
আগে সব হত্যা, গুম, খুন , দুর্নীতি সহ সমস্ত অপরাধের বিচার না হওয়া পর্যন্ত সকল রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধ রাখতে হবে। বিচারের রায়ের পর বুঝা যাবে তারা রাজনীতি করতে পারবেন কিনা। আশা করি, আদালতের রায় জনগণের পক্ষে যাবে।
স্যার আপনি যা বলছেন যে কোনো একটি হলেও শাস্তি দেওয়া উচিৎ।ঐ দলটাকে বিচার না হলে ক্ষমতার জন্য সবাই সৈরাচার হবে
They should be oust for ever!
আজীবন নিষিদ্ধ করা দরকার. আর যারা গুম খুন অর্থ পাচারসহ নানান ধরনের অপরাধ করেছে তাদের বিচার করে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে হবে ভবিষ্যতে যারা ক্ষমতায় আসবে তারা যেন অপরাধের অপরাধ করার আগে চিন্তা করে.ধন্যবাদ
আসসালামু আলাইকুম ভাই জাহেদুর রহমান,আপনাকে ভাই বললাম কারণ আপনাকে আমি অনেক মহব্বত করি,কারণ ভাই বললে মনে হয় আপন,ভাই আপনি আমার দৃষ্টিগোচরে অনেক জ্ঞানী এবং অনেক ভালো মানুষ,ভাই আপনার কাছে আমার একটা রিকোয়েস্ট,আপনি অনুষ্ঠানের শুরুতে,সালাম দিবেন,সালাম এর অর্থ হল,আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক,তারমানে আমরা যারা আপনার শ্রোতা,আপনি তাদেরই কল্যাণ চাচ্ছেন,আশা করি আপনি আপনার শ্রোতাদেরকে অনেক ভালোবাসেন,আমরা যখন বলবো ওয়ালাইকুম আসসালাম,তখন আপনার উপরে শান্তি বর্ষিত হোক এটাই অর্থ,আমরাও আপনাকে ভালোবাসি তাই আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক আমরাও চাই,আশা করি ভাই এই জিনিসটা নিয়ে একটা ভিডিও বানাবেন,ইতি আপনার ভাই এবং শ্রোতা মোঃ ইকবাল হোসেন।
আজীবনের জন্যে নিষিদ্ধ করা হোক।।।
এদের নিষিদ্ধ না করলে পরবর্তীতে দেশকে বাঁচাতে কেউ আর জীবন দিতে আসবেনা।
পরিশোধন হওয়ার মাধ্যমে আসতে দেওয়া উচিত। আমরা সেক্যুলার রাষ্ট্র চাই।
আগে সুবিচার, তারপর রাজনীতির আলাপ।
গোপালগঞ্জ ও দক্ষিণ বঙ্গে লীগের এখনো রমরমা অবস্থা। ভুলে গেলে চলবে না।
এরা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে দেশে আরেকটা অরাজকতা সৃষ্টি পায়তারা করতেছে।। এত ভয় কিসের আগামী ইলেকশন তো ফেয়ার হবে আওয়ামী লীগকে ভোট না দিলেই তো হয় তাইলেই তো তারা নিষিদ্ধ হয়ে যায় এমনিতেই। শুধু শুধু দেশে অরাজকতা সৃষ্টির দরকার কি।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত। যেহেতু আওয়ামী লীগের কর্মীদের সমর্থনে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় ছিলেন। দেশের লুট হওয়া অর্থ সম্পদের জন্য আওয়ামী লীগের কর্মী সমর্থকরা ও দায়ী। তাই আওয়ামী লীগের কর্মী সমর্থকরা রাষ্ট্রের লুট হওয়া অর্থ ফেরত দিতে বাধ্য ।
Your comment/review about BAL and BAKSAL are absolutely correct.
এত অপরাধ করার পর তাদের বিন্দুমাত্র অনুশোচনা নাই। শাস্তি এবং দল নিষিদ্ধ করাই হবে সঠিক সিদ্ধান্ত।
অবশ্যই আজীবন নিষিদ্ধ করা উচিত।
নিষিদ্ধ ও অপরাধী কে বিচারের আওতায় আনা হোক।
Plzzz bend Awamelig for ever .plzzzz its a mafia govt sir
যদি মানুষকে তার কুকর্মের জন্য শাস্তি না দেন তাহলে পরবর্তীতে সে আরো হিংস্র হয়ে উঠবে এবং অন্যরাও অন্যায় করতে উৎসাহিত হবে। তাই অবশ্যই শাস্তি দিতে হবে এবং আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা হউক।
সহমত
Tahole tu sobai sem kaj oi korbu bichar jodi na hoi
শুধু আওয়ামী লীগ নয় এরদূষর জাতীয় পার্টি কেও নিষিদ্ধ করা হোক কারণ আওয়ামী লীগের সহযোগী পার্টি ছিল জাতীয় পার্টি
@@azadyoutuber4289 Right