সরকারি চাকরিতে কোটা
HTML-код
- Опубликовано: 4 июл 2024
- সরকারের সিদ্ধান্ত থাকা সত্ত্বেও কেন কোটা পুর্নবহাল হলো? রাজপথে কি কোটা সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব? কোটা ব্যবস্থা পুরোপুরি বাতিল করা কি যৌক্তিক?
‘ডয়চে ভেলে খালেদ মুহিউদ্দীন জানতে চায়’ টকশো-তে এবারের আলোচনার বিষয়: সরকারি চাকরিতে কোটা৷ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে আছেন সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল৷
অনুষ্ঠানটি প্রযোজনা করেছেন আরাফাতুল ইসলাম৷
#রাজনীতি #খালেদমুহিউদ্দীন
সাব্সক্রাইব করুন: bit.ly/2SJoeQq
ফেসবুকে ডয়চে ভেলে: / dwbengali
টুইটারে ডয়চে ভেলে: / dw_bengali
প্রিয় দর্শক, সরকার নয়, আইনের আওতায় পিএসসি চাকরি দেয় বলে জানিয়েছেন সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান৷ বিষয়টি আপনি কীভাবে দেখছেন?
এটা আওয়ামী সরকারের আদালতে র রায় হলো যেটা চাইবে আওয়ামীলীগ সেটাই হবে
হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা ঊ😅😂😊
হাসি ছাড়া কিছু না,হাহাহাহাহাহা
😁😁😁😁😁
13-20 grade 56%.rail 80-90%.primary 84%.kew kicu bolena
একজন বিচক্ষণ শিক্ষক, নাগরিক এবং সর্বোপরি একজন সৎবুদ্ধি সম্পন্ন ব্যক্তি ডঃ আসিফ নজরুল স্যার অত্যন্ত সুস্পষ্ট ভাষী মানুষ।
একমাত্র প্রতিবন্ধি বাদে সকল কোটা বাতিল করা উচিত। দিন যত যাচ্ছে মুক্তি যোদ্ধার সংখ্যা তত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আসিফ স্যারকে ধন্যবাদ
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
তাদেরকে আলাদা করে বেতন বা ভাতা দেওয়া হোক
Right
সেটাও পরিপূর্ণ সমাধান নয় আসলে। আপনি উন্নত বিশ্বের দিকে তাকান- সেখানে প্রতিবন্ধকতা আসলেই কোন বাধা নয়। ওদের উপযুক্ত রসদের যোগান দিয়ে মেধার বিকাশের সুযোগ দিলে তারাও দারুণ কিছু করে দেখাবে। নয়ত এক ধরনের ভাতা দিয়ে বসিয়ে দিলে কর্মহীন সমাজ আবার নতুন রূপ পাবে। আর যে কোন দিক থেকে সুযোগসন্ধানী বাঙালি মনমানসিকতা সেখান থেকেও ফায়দা লুফে নিবে।
আমিও সাপোর্ট করি।
যারা সদা সর্বদায় সত্য কথা বলে তারাই পকৃত মুসলমান। তেমনি একজন মানুষ, ড. আসিফ নজরুল । আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, সত্য বাদী লোকজনদের কে যেন আল্লাহ তায়ালা দীর্ঘ দিন বাছিয়ে রাখেন।
সত্যি কথা সাহসের সাথে বলার জন্য ড.আসিফ নজরুল স্যারকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
লজ্জা লাগে যখন একজন জনগনের প্রতিনিধি সত্যি কথা বলতে পারে না।ধন্যবাদ আসিফ নজরুল স্যার।আপনাকে দেখে আপনার কথা শুনে সত থাকার মোটিভেশান পাই
স্যালুট,,,,,ডঃ আসিফ নজরুল সাহেব কে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং দোয়া রইল একজন বিচক্ষণ শিক্ষক, নাগরিক এবং সর্বোপরি একজন সৎবুদ্ধি সম্পন্ন ব্যক্তি অত্যন্ত সুস্পষ্ট ভাষী মানুষ।
ruclips.net/video/nhCRQupmeyw/видео.htmlsi=6dW8gpGFryOlkyEy
batil kora uchic
11:53
Not mukti juddo .its a Game.
খালিদ মুহিউদ্দিন ভাই আমার প্রিয় একজন সাংবাদিক আমি সময় সুযোগ পেলে আপনার টক শো গুলো দেখি । প্রফেসর জনাব আসিফ নজরুল স্যারকে আমার সালাম , অনেক ভালো লাগে তাকে ।
ডক্টর আসিফ নজরুল স্যারকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দেশের জন্য সত্য কথাগুলো বলা একান্তই জরুরী যা স্যারের মুখ থেকে শোনা যায় এবং ধন্যবাদ মহিউদ্দিন খান ভাইকে অনেক সুন্দর ভাবে জনগণের হয়ে প্রশ্নগুলো তুলে ধরার জন্য
স্যালুট,,,,,ডঃ আসিফ নজরুল সাহেব কে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং দোয়া রইল
❤❤❤
কোটা প্রথা চলবে না।
❤
রঙ হেডেড মহিলা আদালত বলেছে । যা হবার তাই হচ্ছে দেশে
😊😮l😅 ok I'mj on@@MonirHossain-mh8ce
একজন অসম্ভব রকমের জ্ঞানী মানুষ ড.আসিফ নজরুল স্যার।
ড.আসিফ নজরুল স্যারের প্রতি শ্রদ্ধা রইল।
নজরুল স্যার কে ধন্যবাদ এমন কিছু মানুষ কে ধন্যবাদ সারা জীবন
ড. আসিফ নজরুল ইসলাম স্যার নিরপেক্ষ কথা বলেছেন। স্যারকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা । আমি অধ্যাপক আসিফ নজরুল সাহেব মতামতের সাথে সহমত পোষণ করছি ।
😅
👍💯
আপনি মুক্তিযোদ্ধা প্রমাণ কী ??
আপনি মুক্তিযোদ্ধা তার কি প্রমাণ আছে, দালালি করা ছাড়েন
@@mostaqueahmed9622 মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের মাথার তাজ। তাদের সম্মান করা আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। কথাটা খারাপ লাগছে বলতে এছাড়া কোন উদাহরণ খুঁজে পাচ্ছিলাম না, আমরা অসহায় গরীব মানুষকে যাকাত দেই কিন্তু তারা স্বাবলম্বী হবার পর তারা আর যাকাত নিতে আগ্রহ প্রকাশ করে না। আমার সন্তান খুব একটা ভালো স্টুডেন্ট না তাই সে রাজউক ইস্কুলে চান্স পায়নি। এতে আমার কোন আফসোস নাই। কিন্তু তার চাইতে খারাপ ছাত্র ফ্রেন্ড কোটাতে এই সুযোগ পেয়ে গিয়েছিল। বর্তমানে তার অহংকারের শেষ নেই। আল্লাহ মাফ করুক এই সন্তান যদি ডাক্তার কিংবা ইঞ্জিনিয়ার হয় তাহলে মানুষের জন্য বিপদজনক হবে। আমাকে খারাপ শব্দ ব্যবহারের জন্য ক্ষমা করবেন।
২৫ শে মার্চ না ১৫ জুলাই
বাংলাদেশ 💔
আমি ৫২ এর ভাষা আন্দোলন দেখি নাই,৬৯ এর গনঅভ্যুত্থান দেখি নাই " কিন্তু ১৮ এবং ২৪ এর কোটা আন্দোলন দেখেছি!
বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা কখনো হারেনি, হারবে না।
ইনশাআল্লাহ
স্যালুট! ড. আসিফ নজরুল স্যারকে। আপনিই প্রকৃত মানুষ যে মানুষের জন্য কাজ করেন।
ড. আসিফ নজরুল স্যার রেল ট্রানজিট সম্পর্কে যে তথ্যটা দিয়েছেন তা ১০০% রাইট
আসিফ নজরুল সারের বক্তব্যটা সুস্পষ্ট! ধন্যবাদ স্যার, আইনি বিষয়টা ক্লিয়ার করার জন্য!
স্যালুট নজরুল স্যার। এরকম সাহসী জবাব সত্যই ভাবার বাইরে ছিলো 👏
প্রিয় মহোদয় বাংলাদেশে সর্ব সরকারী বেসরকারী অফিসে কোটা পদ্ধতি বাতিলের ব্যবস্থা নেয়া হোক। ধন্যবাদ।
স্যালুট জানাই জনাব আসিফ নজরুল স্যারকে
।
পরিকল্পনামন্ত্রী মান্নান সাহেব, যেহেতু আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী ছিলেন,তাই তিনি সরকারের পক্ষেই কথা বলছেন।।ডঃ নজরুল স্যারকে সত্য কথা বলার জন্য ধন্যবাদ।
নজরুল তো বিএনপির লোক তাহলে ও উনিও তো উসকিয়ে দেবো আমি যদি সত্যবাদী হইতো উনার সরকার থাকতে কেন পারলো না
সাবেক পরিকল্পনা উজির কি জনগনের কথা বলবেন?? উনি সরকারের তাবেদারই করবেন।
আসিফ নজরুল কে অনেক অনেক ধন্যবাদ উনি একজন সত্যি বাদি মানুষ তার জন্য ❤
অভিনন্দন আসিফ নজরুল ওকে পার্বত্য বাসীদের কথা তুলে ধরেছেন তাদের কোঠা থাকা উচিত বা প্রতিবন্ধীদের কোটা থাকা উচিত আর মেধাবীদের থাকবে।
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤ প্রফেসর কে ধন্যবাদ, এবং অনে অনেক কৃতজ্ঞতা, প্রতিবাদের জন্য
স্যালুট ড.আসিফ নজরুল স্যার সত্যটা তুলে ধরার জন্য
I salute you ❤
দেশের জ্ঞানী গুণী মানুষদের নিয়ে এরকম গঠনমূলক টকশো করার জন্য ধন্যবাদ।
শেেখ হাসিনার বাড়ির পিয়নও কোটি কোটি টাকার মালিক এটা কি হাসিনা জানতেন
আসিফ নজরুল স্যারকে অনেক ধন্যবাদ ওনাকে সেলুট
ধণ্যবাদ Dr. আসিফ নজরুল। সুন্দর সত্য বলেছেন। আমরা ভালো কিসু দেখতে চাই।
মুক্তিযুদ্ধ ছিল একটি জনযুদ্ধ । শতকরা ৯০ ভাগ লোক মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা করেছে। সনদপ্রাপ্ত কিছু লোকের জন্য বাকিরা বন্চিত হচ্ছে।
ধন্যবাদ
স্যালুট আসিফ স্যার। কৃতজ্ঞতা আপনার প্রতি। সংবিধান সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা দেওয়ায় এবং সত্য তুলে ধরার জন্য
আসিফ নজরুল স্যারকে অনেক ধন্যবাদ স্যার আপনি এক হাজারের মধ্যে একজন
অবিনন্দন আসিফ নজরুল সারকে অনঅগ্রসর পার্বত্য বাসির ব্যথা তুলে ধরার জন্য।
মাননিয় আসিফ নজরুল সার হচ্ছেন একজন খুব বেশি সুন্দর করে বুঝিয়ে বলার জন্য সব কিছু।
অনেক অনেক সম্মান ও দোয়া রইল।
ruclips.net/video/nhCRQupmeyw/видео.htmlsi=6dW8gpGFryOlkyEy
চলমান সময়ে ড: আসিফ নজরুল বাংলাদেশের একজন সত্যিকারের গণতান্ত্রিক বিবেচনাবোধ প্রকাশের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
আসিফ নজরুল স্যারকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসিফ স্যার কে জানাই অনেক ধন্যবাদ তার কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই
কোটা পদ্ধতি নিপাত যাক, মেধাবীরা মুক্তি পাক।।। ❤❤😢😢
ডঃ আসিফ নজরুল প্রকৃত একজন দেশপ্রেমিক ও দেশের অনন্য সম্পদ।
ডক্টর নজরুল সাহেবকে মনের অন্তর থেকে দোয়া রইল ❤❤❤
আব্দুল মান্নান সাহেব অতন্ত্য কম জ্ঞান সম্পন্ন একজন মানুষ। সুতরাং এ সকল
জায়গায় একজন জ্ঞান সম্পন্ন মানুষ নিয়ে আসা উচিৎ
ভাই শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ মানুষ এই কোটা পদ্ধতিতে বিরক্ত এবং এর থেকে মুক্তি চাই।
৮০ নয় ৯৬%।
৯৮%
ড:নজরুলের মেধা ও সুস্পষ্ট বক্তব্য প্রসংসার দাবি রাখে।
Right , he is a great Bangladeshi & brave patriot
আল্লাহ স্যারকে হায়াতে তাইয়্যেবা দান করুন
তুমি উনার দালাল?
❤
মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদান করলে সরকারি প্রতিষ্ঠান গুলোতে রাজনৈতিক প্রভাব কমবে। আর রাজনৈতিক প্রভাব কমলে একচেটিয়া কোন সরকার থাকবে না। কারণ তারা মেধার ভিত্তিতে যেহেতু আসবে এদের কারও প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে হবে না। এর সুফল কয়েক বছরের মধ্যে পাওয়া যাবে।
মহিউদ্দিন ভাই আপনাকে ধন্যবাদ নিরপেক্ষভাবে উভয়কে প্রশ্ন করার জন্য
আসিফ নজরুল ভাইকে ধন্যবাদ জানাই দেশ রক্ষাকরার জন্য সাহসী ভূমিকা রাখার।
অনেক অনেক দোয়া রহিলো ড.আসিফ নজরুল স্যার এর প্রতি,❤❤❤
❤
ভৃয়া মুক্তি যোদ্ধা অনেক। কোটা টুটা থাকতে পারবে না সাধারণ জনগন জেগে উঠেন। আপনারাই দেশের মালিক। আপনাদের অধিকার আদায় করে নেন
Mamar barir abdar naki
সহমত
বাংলাদেশে আবার জনগণ বলে কিছু আছে নাকি?
ভারত মুক্তিযুদ্ধে সহযোগিতা করেছে তাদের কত পারসেন্ট কোটা দেওয়া হলো গোপনে না দিয়ে প্রকাশ করাটাই ভালো
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা,আসিফ নজরুল স্যার কে অনেক ধন্যবাদ জানাই।
অসংখ্য ধন্যবাদ ড়ঃ খালেদ মুহিউদ্দীন কে এই প্রোগ্রামটি না দেখলে অনেক কিছু জানতামও না।
আসিফ নজরুল কে ধন্যবাদ রাজশাহী থেকে।।❤❤❤❤
ruclips.net/video/nhCRQupmeyw/видео.htmlsi=6dW8gpGFryOlkyEy
ড. আসিফ নজরুল স্যার একমাত্র লোক যিনি সত্য বলার সাহস রাখেন।
❤❤❤❤
খালেদ মহিউদ্দিন স্যারকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার জন্য দোয়া ও ভালবাসা অবিরাম
ড.আসিফ নজরুল কে স্যালুট ❤❤❤
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
😂😂
ডঃ আসিফ নজরুল স্যারকে অনেক ধন্যবাদ, স্যারের আলোচনা বাস্তব এবং যুক্তি সংগত।
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
স্যালুট আসিফ স্যারকে❤ কোটাপদ্ধতি বাতিল চাই,,,,মেধার জয় হোক♥️
ড.আসিফ নজরুলকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ডক্টর আসিফ নজরুল স্যার কে অসংখ্য ধন্যবাদ
ডক্টর আসিফ স্যারকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর করে বুঝিয়ে বলার বলার জন্য।
ডক্টর আসিফ নজরুল স্যারকে অসংখ্য ধন্যবাদ সত্য কথা বলার জন্য
ড়ঃ আসিফ নজরুল স্যার একজন বিজ্ঞ এবং জ্ঞানী মানুষ ও জাতির কাছে সত্যি ইতিহাস তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
প্রফেসর আসিফ নজরুল স্যার কে প্রধান বিচারপতির পদে দায়িত্ব দিলে সবচেয়ে ভালো হবে, বিচার বিভাগটা সুষ্ঠু থাকবে।
সহমত পোষণ করছি
একমাত্র প্রতিবন্ধী বাদে সকল গোটা বাতিল করা উচিত দিন যত যাচ্ছে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা তত বৃদ্ধি পাচ্ছে আসিফ স্যার কে ধন্যবাদ,
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বাতিল করুন,
যাদের বয়স ছিল ৮-১০,৫, ৭ তারা কিভাবে মুক্তিযোদ্ধা হয়
কোটা বাতিলের জন্য এবং ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বাতিলের দাবি করছি।
Yes
সহমত
কোটা প্রথার বিলুপ্তি চাই
কোটা ব্যবস্থা পুরোপুরি বাতিল করা কি যৌক্তিক? যৌক্তিক । মেধা মেধা মেধা এর কোন বিকল্প নাই। মেধাকে মূল্যায়ন না করলে রাস্ট্র সব সময় নিচের দিকেই যাবে
Yes
❤
রঙ হেডেড মহিলা আদালত বলেছে । যা হবার তাই হচ্ছে দেশে
জনাব আব্দুল মান্নান বললেন পিএসসি নিয়োগ দেয়। তাহলে পিএসসির সুপারিশপ্রাপ্ত সকলের গেজেট সরকার দেয় না কেন? চুড়ান্ত নিয়োগের সুপারিশ পেয়েও সরকার তাদের বঞ্চিত করে কেন?
উনি শিক্ষক বলে উনার জ্ঞান অনেক।ধন্যবাদ স্যার
প্রকৃতপক্ষে প্রতিবন্ধী ছাড়া আর কারো জন্য সরকারি কোটার প্রয়োজন নেই।
Yes 👍 👍 👍 👍
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
প্রতিবন্ধী দেরকে সরকারীভাবে ভাতা দেয়া যেতে পারে। প্রতিবন্ধী দেরজন্য প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর চাকুরীতে কোটা না রেখে অন্যান্য শ্রেণীতে কোটা রাখা যেতে পারে।
স্যালুট স্যার আসিফ নজরুল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মানেই আগুন। ❤
সেটা গুটিকয়েক আর কিছু যারা আছে চাটুকার।
ruclips.net/video/nhCRQupmeyw/видео.htmlsi=6dW8gpGFryOlkyEy
শেষের বিষয় গুলো তুলে ধরার জন্য, সাংবাদিক ভাইকে, অনেক অনেক মোবারক বাদ
আসিফ নজরুল স্যার আপনি এ যুগের সাহসী কণ্ঠ স্যালুট স্যার আপনাকে
ড.নজরুল একজন জ্ঞানী এবং বাস্তববাদী ব্যক্তি,তিনি যৌক্তিক কথা বলেছেন।স্যালুট স্যার
Rajaker
ডঃআসিফ নজরুল! স্যালুট
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
খালিদ মহিউদ্দীন ভাইকেও ধন্যবাদ।
অন্তত মুক্তিযোদ্ধা নামটার প্রতি সম্মান বেড়ে যেত যদি মুক্তিযোদ্ধা কোটা না থাকতো। (সরল কথা)
ঠিক
কোটা তো আসছে সেদিন, এর আগে তাদের জন্য সর্বোচ্চ সম্মান আসেনাই কেনো?
@@OrangeTech-es5uzআপনাদের কি প্রথম শ্রেণির চাকরি তে কেউ বাধা দিছে নাকি???😂😂
বিনিময় নিলে সাহায্য করে তার মূল্য থাকে? মুক্তিযুদ্ধারা তাই করছে।তার ছেলে মেয়েরা ও একই করছে।
বিনিময় নিলে তাদের আবার সম্মানের যোগ্য?
ড. আসিফ নজরুল স্যারকে ধন্যবাদ।যুক্তিসংগতভাবে তার বক্তব্য দেওয়ার জন্য।
আসসালামু আলাইকুম খালেদ ভাই আপনার মাধ্যমে আমাদের স্যার আসিফ নজরুলকে ১০০% সঠিক কথা গুলো বলার জন্য ধন্যবাদ
"আমি যেহেতু দল করি, দলের বিরুদ্ধে কথা বলা যাবেনা " একটি শিক্ষিত লোক যদি এই কথা বলে তাহলে ar বলার কিছুই থাকে না।
মাঙ্গাঙ।
😂@@Emon071
এজন্যই তো তারা মানুষ না হয়ে আওয়ামী লীগ হয়েছে। 😅
কোনটা সঠিক? (১) দেশ > দল
(২) দেশ
ওটাকে বড় মনে করলেন সত্যটাকে দাবিয়ে রাখলেন।
আসিফ নজরুল স্যারের মতো মানুষ এযুগে খুব প্রয়োজন
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
ধন্যবাদ খালেদ মহিউদ্দিন ভাইকে
নজরুল স্যার কে সালাম।সঠিক মুক্তিযোদ্ধা ঠিক করা হোক। মেধাএর পর কোঠা % সঠিক লোকো আলোচনায় হোক। আলোচনায়
ডক্টর আসিফ নজরুল স্যার আসলেই একজন ভদ্রলোক তার আচরণ এবং কথা বাতরাই বুঝা যায় ধন্যবাদ স্যার।
সত্যি কথা সাহসের সাথে বলার জন্য ড.আসিফ নজরুল স্যারকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সবমিলে শুধু ১০% কোটা রেখে সকল কোটা বাতিল চাই।
একমত
আসসালামুয়ালাইকুম ।খালেদ মহিউদ্দিন ভাই, সংবিধান হওয়া উচিত সাম্যের ভিত্তিতে। আর যদি সেটা না থাকে তাহলে সংবিধান সংশোধন করা উচিত।
হুমায়ূন আহমেদের মেয়ে শিলার husband ড৳ আসিফ নজরুল।
হুমায়ূন আহমেদের লেখায় উনার কথা এসেছে। উনাকে যখন থেকে জেনেছি তখন থেকেই বুঝতে পেরেছি উনি বাংলাদেশের জন্য এক হীরার টুকরা। আপনাকে আমি অনেক শ্রদ্ধা ও সম্মান করি। ২০২৩ সালে আমরা একই সাথে হজ করেছি, আমরা আরাফাতের সাথী। স্যার আপনার এবং আপনার পরিবারের জন্য দোয়া রইল।
আমরা সবাই মুক্তিযুদ্ধাদের অনেক সন্মান করি, তাদের জন্য আমরা স্বাধীন রাষ্ট্র পেয়েছি। তাদের সন্মানি আরও বাড়ায়ে দেন। কোটা পদ্ধতি ব্যবহার করলে মেধাবীরা বঞ্চিত হবে।
দেশ স্বাধীনতার ৫২ বৎসর পরেও কিসের সম্মানি ভাতা আর কতো !!! দেশের মানুষ অনাহারে অর্ধাহারে জীবন যাপন করছে, এর মধ্যে এই বিলাসিতার কোনো দরকার নেই, দেশের এই দুর্যোগময় অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধের সকল প্রকার সম্মানি বাতিল করা হোক, দেশের মানুষের জন্য হলেও এসকল বিলাসিতা বাতিল করা হোক
মুক্তিযোদ্ধা তো অনেকে মারা গেছে, সম্মানি বাড়ায় কী হবে?
আর সরকারি চাকরি যারা করে তারা কেউই মেধাবী না কারণ যে পরীক্ষা নেয় এটা মেধার পরীক্ষা হয়না বরং মুখস্থের পরীক্ষা হয়
@@TZovro ak dom right
@@TZovro আপনাকে মুখস্থ করতে মানা করছে কে???
কোটা প্রথা বিলুপ্ত করা জরুরি। মেধাহীন ব্যক্তি চাকুরীতে থাকলে জনগণ সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হয়।
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
আর যারা ভাষার জন্য প্রাণ দিলো তারা আজ অবহেলিত। ভাষার জন্য যারা যুদ্ধ করলো তাদের জন্য তো আমরা বাংলা ভাষায় কথা বলছি। তারা কেনো সুযোগ সুবিধা পাবে না? শুধু মুক্তিযোদ্ধারা কেনো এত সুযোগ পাবে। সুযোগ তো দুটি দিকেই থাকা উচিৎ ছিল।
ধন্যবাদ খালেদ মহিউদ্দিন ভাই আপনাকে ও ড আসিফ নজরুল ভাই কে অনেক সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে গঠন মূলক আলোচনা করার জন্য।
জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচনে ৫০% মুক্তিযুদ্ধের জন্য আসন রাখা হোক। চাকরি ক্ষেত্রে কোটা পদ্ধতি বাতিল হোক।
100% দেওয়া হোক
101% will be too little.
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
প্রধানমন্ত্রী পদ যদি মুক্তি যোদ্ধা কোটায় অর্ন্তভুক্ত করা করা, কেমন হবে 😅??
আসিফ স্যার! আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ড.প্রফেসার আসিফ নজরুল স্যারের বক্তব্যের সাথে একমত।।
অসংখ্য ধন্যবাদ আসিফ নজরুল স্যারকে,কোটা বাতিল চাই
ড. আসিফ নজরুল স্যারকে অসংখ্য শ্রদ্ধা আদিবাসী/ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের কোটার যুক্তি উপস্থাপন করার জন্য। আদিবাসী বা নৃগোষ্ঠীরা শুধু ৫% কোটা দাবী করে।
ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার কত %? আপনি ৫% তাদের জন্য কোটা চাচ্ছেন,,,😂
ড. আসিফ নজরুল কে ধন্যবাদ।
ভালো লাগে ডক্টর আসিফ নজরুল সারকে বিচক্ষণতা ও সততার জন্য। দোয়া রইল সার
ড.আসিফ নজরুল স্যার ধন্যবাদ, সুচিন্তিত মতামত তুলে ধরার জন্য।
প্রফেসর আসিফ নজরুল স্যার কে ধন্যবাদ কোটা নিয়ে সুস্পষ্ট বর্ণনা দেয়ার জন্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে আপনারা কোনো পার্টি না করে নিরপেক্ষ থাকুন।সুশাসন, গনতন্ত্র নিয়ে কথা বলুন। দেশ এগিয়ে যাবে।
নাগরিক হিসাবে আমার মতামত হলো যিনি প্রকিতি মুক্তি যোদ্ধা ছিলেন তাকে সম্নান দেখান, সেলুট দেখান।
ড.আসিফ নজরুল স্যারকে ধন্যবাদ
আসিফ নজরুল স্যারের কথা যুক্তিসঙ্গত বিষয়
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!