বাংলাদেশে মাদ্রাসায় আবুজাহেল এর ধর্ম শেখানো হয়। মোহাম্মদ সাঃ এর ধর্ম বিশ্বাস নির্বাসনে আছে। আল্লাহর কিতাবের সাথে মোল্লার কিতাব মিশ্রিত করে যে শিক্ষা সেই ধর্মই হল আবুজাহেলী ধর্ম। আবুজাহেল এর বংশধর বা কওমে আবুজাহেল এখন ধর্মের ঠিকাদার। ড মুসলমানদের ইমান বাঁচাতে হলে মাদ্রাসার শিক্ষার বিষয় বস্তুের আমূল পরিবর্তন করিতেই হবে। একমাত্র সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত বা নাজিল কৃত আল কিতাব পবিত্র আল কুরআন কে পাঠ্য হিসাবে রেখে বাকি সকল কিতাবের নামে কথিত আবুজাহেলি বিষয় কে বাদ দিতেই হবে। আল কুরআন এর শিক্ষার বিষয় করে এটাকে সাজাতে হবে এভাবে যেমন ১) পবিত্র আল কুরআন আরবি ভাষায় পড়ানো। ২) পবিত্র আল কুরআন এর বাংলা সর্বোচ্চ বিশুদ্ধ অনুবাদ পড়ানো। ৩) পবিত্র আল কুরআন এর আদেশ নিষেধ নির্ধারণ। ৫) পবিত্র আল কুরআন এর সামাজিক ও মানবিক মূল্যবোধ এর বিষয়ে পড়ানো। ৬) পবিত্র আল কুরআন এর আয়াতের মাধ্যম অন্যআয়াতের তফসির পড়ানো। এক আয়াতের অন্য আয়াতের সাথে আয়াতের রিলেটিভিটি পড়ানো। ৭) পবিত্র আল কুরআন এর উপর অনার্স ক্লাস চালু। ৮) পবিত্র আল কুরআন এর উপর মাস্টার্স চালু করা। ৯) পবিত্র আল কুরআন এর উপর ডক্টরেট থিসিস চালু করা। ১০) পবিত্র আল কুরআন এর উপর উচ্চতর গবেষণা চালুকরা । ১১) পবিত্র আল কুরআন এর বিধান সমুহের সামগ্রিক ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ ও প্রায়োগিকতা পড়ানো। এটাই হতে পারে একমাত্র সঠিক ইসলামের শিক্ষা। তখনি একমাত্র সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত " ইন্না দিন আল ইসলাম" এর প্রকৃত সত্য মুসলিম তৈরি হবে। অন্যতায় শুধুই মুশরিক তৈরি হবে তবে দাবী করিবে মুসলিম যাহা অন্তঃসার শূন্য এক দাবী হয়েই শুধু থাকি আমরা সবাই বেহেশতে যেতে চাই । প্রতিদিন আমরা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, চালাও সে পথে যে পথে তোমার প্রিয়জন গেছে চলি, আর সরল-সঠিক পথ পবিত্র কোরআনে আল্লাহ্ পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেন । অথচ আমরা কত দরগা মাজার তরিকা কতগুলো পন্ডশ্রমে ডুবে থাকি। কিন্তু কোরআন পড়ে দেখিনা জান্নাতের মালিক জান্নাতে যেতে কি বলে দিয়েছেন। বেহেশতের চাবি হচ্ছে 'বিশ্বাস' এবং সৎ কাজ। কোরআনে আল্লাহ্ যতবার বেহেশতের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ততবারই বিশ্বাস ও সৎকর্মের পূর্বশর্ত দিয়েছেন। এই বিশ্বাস ও সৎকর্মের বিস্তারিত তালিকাও আল্লাহ্ কোরআনে বলে দিয়েছেন । কিন্তু আমাদের পরিচিত ইসলামের সাথে সেই তালিকার সম্পর্ক খুব একটা মিল নেই বললেই চলে। সূরাঃ আল-বাকারা-[২ঃ১৭৭] সৎকর্ম শুধু এই নয় যে, পূর্ব কিংবা পশ্চিমদিকে মুখ করবে, বরং বড় সৎকাজ হল এই যে, ১. ঈমান আনবে-- আল্লাহর উপর, কিয়ামত দিবসের উপর, ফেরেশতাদের উপর এবং সমস্ত নবী-রসূলগণের উপর। ২. আর সম্পদ ব্যয় করবে তাঁরই মহব্বতে আত্নীয়-স্বজন, এতীম-মিসকীন, মুসাফির-ভিক্ষুক ও মুক্তিকামী ক্রীতদাসদের জন্যে। ৩.আর যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত দান করে এবং যারা কৃত প্রতিজ্ঞা সম্পাদনকারী এবং অভাবে, রোগে-শোকে ও যুদ্ধের সময় ধৈর্য্য ধারণকারী তারাই হল সত্যাশ্রয়ী, আর তারাই পরহেযগার।
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ আমিন আমিন আমিন
অসাধারণ ওয়াজ
অনেক সুন্দর কন্ঠ
আমিন
Amin
❤️❤️❤️❤️
বাংলাদেশে মাদ্রাসায় আবুজাহেল এর ধর্ম শেখানো হয়। মোহাম্মদ সাঃ এর ধর্ম বিশ্বাস নির্বাসনে আছে।
আল্লাহর কিতাবের সাথে মোল্লার কিতাব মিশ্রিত করে যে শিক্ষা সেই ধর্মই হল আবুজাহেলী ধর্ম।
আবুজাহেল এর বংশধর বা কওমে আবুজাহেল এখন ধর্মের ঠিকাদার। ড
মুসলমানদের ইমান বাঁচাতে হলে মাদ্রাসার শিক্ষার বিষয় বস্তুের আমূল পরিবর্তন করিতেই হবে। একমাত্র সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত বা নাজিল কৃত আল কিতাব পবিত্র আল কুরআন কে পাঠ্য হিসাবে রেখে বাকি সকল কিতাবের নামে কথিত আবুজাহেলি বিষয় কে বাদ দিতেই হবে।
আল কুরআন এর শিক্ষার বিষয় করে এটাকে সাজাতে হবে এভাবে যেমন
১) পবিত্র আল কুরআন আরবি ভাষায় পড়ানো।
২) পবিত্র আল কুরআন এর বাংলা সর্বোচ্চ বিশুদ্ধ অনুবাদ পড়ানো।
৩) পবিত্র আল কুরআন এর আদেশ নিষেধ নির্ধারণ।
৫) পবিত্র আল কুরআন এর সামাজিক ও মানবিক মূল্যবোধ এর বিষয়ে পড়ানো।
৬) পবিত্র আল কুরআন এর আয়াতের মাধ্যম অন্যআয়াতের তফসির পড়ানো। এক আয়াতের অন্য আয়াতের সাথে আয়াতের রিলেটিভিটি পড়ানো।
৭) পবিত্র আল কুরআন এর উপর অনার্স ক্লাস চালু।
৮) পবিত্র আল কুরআন এর উপর মাস্টার্স চালু করা।
৯) পবিত্র আল কুরআন এর উপর ডক্টরেট থিসিস চালু করা।
১০) পবিত্র আল কুরআন এর উপর উচ্চতর গবেষণা চালুকরা ।
১১) পবিত্র আল কুরআন এর বিধান সমুহের সামগ্রিক ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ ও প্রায়োগিকতা পড়ানো।
এটাই হতে পারে একমাত্র সঠিক ইসলামের শিক্ষা।
তখনি একমাত্র সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত " ইন্না দিন আল ইসলাম" এর প্রকৃত সত্য মুসলিম তৈরি হবে।
অন্যতায় শুধুই মুশরিক তৈরি হবে তবে দাবী করিবে মুসলিম যাহা অন্তঃসার শূন্য এক দাবী হয়েই শুধু থাকি
আমরা সবাই বেহেশতে যেতে চাই । প্রতিদিন আমরা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, চালাও সে পথে যে পথে তোমার প্রিয়জন গেছে চলি, আর সরল-সঠিক পথ পবিত্র কোরআনে আল্লাহ্ পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেন ।
অথচ আমরা কত দরগা মাজার তরিকা কতগুলো পন্ডশ্রমে ডুবে থাকি। কিন্তু কোরআন পড়ে দেখিনা জান্নাতের মালিক জান্নাতে যেতে কি বলে দিয়েছেন।
বেহেশতের চাবি হচ্ছে 'বিশ্বাস' এবং সৎ কাজ। কোরআনে আল্লাহ্ যতবার বেহেশতের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ততবারই বিশ্বাস ও সৎকর্মের পূর্বশর্ত দিয়েছেন। এই বিশ্বাস ও সৎকর্মের বিস্তারিত তালিকাও আল্লাহ্ কোরআনে বলে দিয়েছেন । কিন্তু আমাদের পরিচিত ইসলামের সাথে সেই তালিকার সম্পর্ক খুব একটা মিল নেই বললেই চলে।
সূরাঃ আল-বাকারা-[২ঃ১৭৭]
সৎকর্ম শুধু এই নয় যে, পূর্ব কিংবা পশ্চিমদিকে মুখ করবে, বরং বড় সৎকাজ হল এই যে,
১. ঈমান আনবে-- আল্লাহর উপর, কিয়ামত দিবসের উপর, ফেরেশতাদের উপর এবং সমস্ত নবী-রসূলগণের উপর।
২. আর সম্পদ ব্যয় করবে তাঁরই মহব্বতে আত্নীয়-স্বজন, এতীম-মিসকীন, মুসাফির-ভিক্ষুক ও মুক্তিকামী ক্রীতদাসদের জন্যে।
৩.আর যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত দান করে এবং যারা কৃত প্রতিজ্ঞা সম্পাদনকারী এবং অভাবে, রোগে-শোকে ও যুদ্ধের সময় ধৈর্য্য ধারণকারী তারাই হল সত্যাশ্রয়ী, আর তারাই পরহেযগার।
এটা কোন জাগার বয়ান বলতে পারেন কেও
এটা পঞ্চগড়
আফসোস ইছলামীক ভিডিও বানাই কেই দেখেনা😢
আমিন
Amin
আমিন