হুজুর আপনার আলোচনা শুনে আমি খুবই মুগ্ধ আমাদের দেশের তথাকথিত আলেমরা আপনার বিরুদ্ধে লেগেছে আপনি ভয় না পেয়ে আপনি আপনার কার্য চালিয়ে যান ইনশাআল্লাহ সঠিকটা এক সময় মানুষ বুঝতে পারবে
হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল বুখারী (জন্ম: ২১ জুলাই ৮১০ -- মৃত্যু: ০১ সেপ্টেম্বর ৮৭০) প্রতিদিন গড়ে কতটি করে হাদিস সংগ্রহ করেছিলো? বুখারী ১৬ বছর বয়সে হাদিস সংগ্রহ শুরু করে পরবর্তী ১৬ বছরে ৫৮৪৪ দিনে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা দাবী করেছে। অর্থাৎ গোসল, খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম না করে নামাজ না পড়ে টানা ১৬ বছর ধরে হাদিস সংগ্রহ করলেও গড়ে প্রতিদিন বা ২৪ ঘন্টায় তাকে ১০২.৬৬ টি হাদিস তাকে সংগ্রহ করতে হয়েছে। এমন ডাহা মিথ্যাচার অন্ধবিশ্বাসে সত্য মনে করেই কেউ বুখারী হাদিসে বিশ্বাসী হতে পারে। আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর আগে আরবের দুর্গম পথ ও বিদ্যুৎবিহীন অবস্থার মধ্যে একজন অনারব, উজবেকিস্তানের বুখারার মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের পক্ষে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা ও সংগৃহীত হদিসের সত্যতা যাচাই করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত? কী উদ্দেশ্যে কারা তাকে হাদিস সংগ্রহ করতে নিয়োগ করেছিলো, বা পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলো? বুখারীর হাদিস সংকলন-সম্পাদন ও হাদিস কিতাব করার আগে প্রায় ৩০০ বছর যারা ইসলাম পালন করেছে তারা কি তাহলে বেঠিকভাবে ইসলাম পালন করার কারণে সবাই জাহান্মামে যাবে? বাংলাদেশের মোল্লারা যে সকল উপাধি ধারণ করেন নামের সাথে এই গুলা নামের সাথে ব্যবহার করে ঊনারাকি নিজেক আল্লাহ দাবী করিতেছেন? ১) মাওলানা ২) আল্লামা ৩) মোহাদ্দেস ৪) মুফতি ৫) মুফাচ্ছির ৬) আলেম এই সকল উপাধী গুলাইতু আল্লাহর ঘোষিত আহসানুল উপাধি আল্লাহর নিজের ক্ষেত্রে। তাহলে যাহারা নামের সাথে এই উপাধী দারণ করেছেন তাহার কি মুশরিকদের অন্তর্গত নয়? উপরে বর্ণিত কথা গুলা কমেন্ট আকারে মোল্লাদের বিভিন্ন ওয়াজের ভিডিওতে করিতেছি ইউটিউবে। এই বিষয়ে আপনার পরামর্শ আআশ্যক।
আলহামদুলিল্লাহ শুকরিয়া আল্লাহর দরবারে এবং ধন্যবাদ আপনাকে সঠিক তথ্য প্রকাশ করার জন্য।যা কোরআন বহির্ভুত তা না মানার জন্য এবং কোরআনের বাণী অনুসরন ও অনুকরণ করতে হবে যা সকলের জন্য উন্মুক্ত ও পালনীয় কর্তব্য।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা...//////////////////
আদম আঃ ৮০০০ বছর আগে এসেছিলেন এটা কোরআনের কোথাও নেই। কেন এই ব্যাপারে সরাসরি কোরআনের রেফারেন্স চেয়েছি কারণ এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই এগুলো বলবেন না যদি আপনি উম্মাহর উপকার করতে চান। এসব সংখ্যামূলক অগুরুত্বপূর্ণ তথ্য কোরআনে থাকবে না। আল্লাহু আলেম।
সবাই সবার মতামতকে সঠিক হিসাবে প্রমান করতে চায়। যখন অন্য মতকে ভুল প্রমাণ করা দরকার পড়ে তখন কুরআনের রেফ চাওয়া হয়। যখন তাদের মতের দলিল চাওয়া হয় তখন বলা হয় তুই কি আমার চেয়ে বেশী বুজিস। 🤣🤣🤣🤣🤣
ভাই এটা বলার কারন হল ৬০ হাত লম্বা মানুষ Historical and scientific evidence এর বিরুদ্ধে যায়। রাসূল সাঃ কাঁচা কথা বা অকোজো কথা বলার মানুষ ছিলেন না। তাই এসব ব্যাপারে আরও গবেষনা প্রয়োজন।
সম্মানিত হুজুর আমার খুব ভয় হয় আপনি যে সত্য কথা গুলো বলছেন আমারও ভুল তথ্য থেকে বেরিয়ে আসতে পারছি ।আপনাকে দুনিয়াতে থাকতে দেবে কী ।মহান আল্লাহ র হাওলা করছি আপনাকে ।
আদম আঃ ৮৫০০ বছর আগে এসেছিলেন, তিনি ৬০ হাত লম্বা ছিলেন এসব কোরআনের কোথাও নেই, আছে কি!! কেন এই ব্যাপারে সরাসরি কোরআনের রেফারেন্স চেয়েছি কারণ এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই এগুলো বলবেন না যদি আপনি উম্মাহর উপকার করতে চান। এসব সংখ্যামূলক অগুরুত্বপূর্ণ তথ্য কোরআনে থাকবে না। কারণ আল্লাহ কোরআনে শব্দের অপচয় করেননি আর এটা আল্লাহর জন্য সমীচিন নয়। আল্লাহু আলেম।
ভাই এটা বলার কারন হল ৬০ হাত লম্বা মানুষ Historical and scientific evidence এর বিরুদ্ধে যায়। রাসূল সাঃ কাঁচা কথা বা অকোজো কথা বলার মানুষ ছিলেন না। তাই এসব ব্যাপারে আরও গবেষনা প্রয়োজন।
@@returntoislam2060 হাদিসে আদম ( আ) ৬০ হাত লম্বা ছিল বলা আছে।কিন্তু আদম ( আ) কত বছর আগে এসেছিলেন তার কোন বর্ননা নেই। বর্তমানে ১২০০০০বছর পুরানো স্কাল পাওয়া গেছে তাহলে ১০০০০ বছরের ইতিহাস ও তো ধোপে টিকে না।
যারা সৌদি আরবে আছেন। এবং যারা জিদ্দা শহরে তারা সহজে বলতে পারবেন মা হাওয়া আঃ কত লম্বা ছিলেন। জিদ্দা আল-বলাদ শহরের পাশে আর রাইছ নামক স্হানে। মদিনা হাই ওয়ে রোড দিয়ে আল বালাদ শহরে প্রভেশ পথে রাস্তার বাম পার্শে মা হাওয়া আঃ কবর আছে। হজুর আপনি হাদিস মানেন অথবা না মানেন সেটা জানতে ছাই না। নিজ ছোখেই দেখে আসুন। মা হাওয়া আঃ করব। বুঝতে পারবেন।
আফসোস! আপনি যুক্তি দিয়ে ইসলাম বুঝতে চাচ্ছেন!!! আপনি নিশ্চয় জানেন যে, আদম আলাইহিসালামকে সিজদা না করার পক্ষে যুক্তি দিয়ে ইবলিশ অভিশপ্ত হয়েছিল। এরপর আপনি কি নূহ আলাইহিসালাম এর দীর্ঘ হায়াত একই যুক্তি দিয়ে অস্বীকার করবেন?
ক্কাবা ঘর হলো আদম আঃ এর ইবাদতের ঘর। সেই ঘর হলো ২০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ১২ প্রস্থ। ৬০ হাত আদম আঃ কিভাবে এত ছোট ঘরে ইবাদত করতো? হাদিস পাইলেই বিশ্বাস করা উচিত নয়, নিজের বিবেক বুদ্ধি কাজে লাগাতে হবে।
আচ্ছালামুআ'লাইকুম । হুজুর আমি একটি জিনিস জানতে চাই। আমার মনে সব সময় একটা প্রশ্ন জাগে, আর তা হলো- মহান আল্লাহ্ তা'আলা যেখানে বলেছেন, হে রাসূল ! আপনি বলে দিন ,তোমার নামাজ তোমার রমজান, তোমার কোরবানী, তোমার ইবাদত সব কিছু তোমার রবের জন্য। এখন আমার প্রশ্ন হলো, তাহলে আমরা রাসূল(দঃ)এর জন্য সুন্নত নামাজ কেন পড়ি ? আল্লাহর ইবাদতও করছি আবার একই সাথে রাসূল(দঃ)এর ইবাদতও করছি । তাহলে বিষয়টা কী দাঁড়াল ? আমরা কী শেরেক করছি না ? কেন সুন্নত নামাজ পড়তে হবে ? সুন্নত নামাজ কোত্থেকে এসেছে ? নবীজি কি সুন্নত নামাজ পড়েছেন ? যদি পড়ে থাকেন তবে তিনি কার জন্য পড়েছেন ? আর যদি না পড়ে থাকেন তবে আমরা কেন পড়ব ? হুজুর আশা করি এর একটা সমাধান দিবেন ।
সুন্নাত নামাজ রাসুলের জন্যে পড়ি না। আল্লাহর জন্যেই পড়ি। তবে এই নামাজ পড়ার জন্যে আল্লাহ মানুষকে আদেশ করেননি, রাসুল (স) আল্লাহকে খুশি করার জন্যে বাড়তি কিছু নামাজ পড়তেন। আমরাও আল্লাহকে খুশি করার জন্যে রাসুলের অনুসরণ করে এই বাড়তি নামাজগুলো পড়ি। আর এই নামাজগুলোকেই সুন্নাত বা নফল নামাজ বলা হয়। আশা করি বুঝতে পারছেন।
বোন,আমরা রাসুল (স) এর কোন নামাজ বা তাহার উদ্দেশ্যে পড়ি না, সুন্নাত নামাজ গুলো মহান আল্লাহর উদ্দেশ্যে রাসুল (স)এর অতিরিক্ত ভক্তি শ্রদ্ধা। আমরা কী আমাদের রাসুলকে অনুসরণ করব না?
ফরজ বেতিত সকল নামাজ নফল ইবাদত ,কিন্তূ আমাদের নবী যে নিয়মে যে রাকাত আল্লাহর জন্য পড়েছেন ,আমরা ঠিক তারই মতো অনুসরণ করি বলে সেটা সুন্নত ,কিন্তূ উদ্দেশ একটাই আল্লাহর জন্য ইবাদত
মুহতারাম হুজুর, বোখারীর হাদীসকেই যখন অস্বীকার করছেন তাহলে আল কুরআন থেকে দলিল দিন, আদম আঃ কত বছর আগে দুনিয়াতে এসেছিলেন ও কতটা লম্বা লম্বা ছিলেন, সাম্প্রতিক সময়ে মিশরে 120000 হাজার বছরের মানবখুলি ও হাড় পাওয়া গেছে, এ বিষয়ে কিছু বলবেন
বোখারীর হাদীস বিশ্বাস করতে হলে আল্লাহকে ওয়াদা ভংগকারী ও কোরআনকে অসম্পূর্ণ বলতে হবে। কেননা বোখারীতে আয়েশা রাঃ এর বর্ননায় জানা যায় কোরআনের কয়েকটি আয়াত সম্বলিত ছহিফা ছাগলে খেয়ে ফেলায় তা বর্তমান কোরআনে আসে নাই। তাহলে কোরআনকে আল্লাহ সংরক্ষণ করার যে প্রতিশ্রুতির কি হবে আর নাজিলকৃত কয়েকটি আয়াত বাদ দিলে বর্তমান কোরআন সম্পুর্ন হয় কিভাবে? যে হাদীস ছহি হলে এমন বিষয় প্রতিষ্ঠিত হয় এটা বোঝার ক্ষমতা কি ইমাম বোখারীর ছিল না। তা হলে বোখারীর হাদীসকে অন্ধের মত বিশ্বাস করতে হবে কেন?
হুজুর ভাল কথা আপনার বিবেকে দিয়ে এই কথা পাছ করল না তাই এটা মানলেন না,,, আমার একটা প্রশ্ন আমাদের বায়ু সরে এক জায়গা দিয়ে আমরা ওযু করি হাত পা ধুয়ে এটার আপনার কেন বিবেক দিয়ে পাছ করবেন,,,?
আপনে যদি হাদীস না মানেন, তাহলে আপনে এই কথা গুলো কোথায় পেলেন। চাচা আপনে বলে দেন আদম আঃ কত হাত লম্বা ছিল। আপনে ইসলামের মধ্যে একটা বিভ্রান্ত সৃষ্টি করতেছেন।
আপনি তো হাদিস মানার মানদণ্ড নিজে নিজেই আবিষ্কার করে নিয়েছেন,আর তা হলো-যে হাদিস আপনার মেধায় বুঝে ধরে তা আপনি মানবেন আর যেটা আপনার মাথায় ধরে না বা ঢোকে না তা আপনি মানবেন না,এটা সুস্পষ্ট ভ্রষ্টতা, কারণ হাদীস বুঝতে না পারা আপনার ব্যক্তগত ব্যর্থতা এবং গিয়ানের স্বল্পতা..., কাজেই দয়া করে জাতিকে বিভ্রান্ত করা থেকে বিরত থাকুন।
#বিয়েঃ ২,৩,৪ সঠিক কোনটি। বিস্তারিত তথ্য ব্যাকরণ ভিত্তিক সঠিক বাংলা অনুবাদ দয়া করে জানাবেন। বিয়ে বলতে কুর'আনে 'না-কা-হা' মূল শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। বিভিন্ন আয়াতে 'বিয়ে করো' নির্দেশ এসেছে, আবার 'বিয়ে দাও' এমন নির্দেশও এসেছে,যা বাক্যসংগঠন ও শব্দে ব্যকরণগত দিকটি বিবেচনা করলে আমরা বুঝতে পারি। বিয়ে করা বলতে 'নাকাহা' এবং বিয়ে দাও বলতে 'আন/উনকিহু' শব্দ ব্যাকরণগতভাবে ক্ষেত্রেবিশেষে প্রযুক্ত হয়েছে। সেই বিশ্লেষণে ৪:৩ আয়াতে 'উনকিহু' কথাটির দ্বারা 'এতিমদেরকে বিয়ে দেয়ার' নির্দেশ দেয়া হচ্ছে প্রতীয়মান হয়। ৪:২৫ আয়াতে সুস্পষ্ট যে 'বিয়ে করো' কথাটি বুঝাতে 'ইয়ানকাহা' এবং 'বিয়ে দাও' বুঝাতে ইনকিহুহুন্না (নারীবাচক বহু বচন) বলা হয়েছে। বিয়ে দেয়া সম্পর্কিত আয়াতগুলি হচ্ছে-২৮:২৭, ২৪:৩২, ২:২২১। m.somewhereinblog.net/mobile/blog/mdjurumi/30324748
আপনি তো ভালই জানেন, আপনি বলেন না কোন কোন পাহাড়ে কত স্থানে পায়ের ছাপ পাওয়া গেছে? শ্রীলংকায় একটি ছাপ পাওয়া গেছে যা অনেকটা পায়ের ছাপের আদলে। এটাকে নিয়ে নানা কাল্পনিক সিদ্ধান্ত মানুষ তৈরী করেছে। লক্ষাধিক বছরের আগের মানুষের কংকাল গবেষণা করে একমত মানুষের আগমন কয়েক লক্ষ বছর আগে। কিন্তু ধর্মীয় ইতিহাসে হযরত আদম আঃ এর জন্ম আনুমানিক মাত্র ৮ হাজার বছর আগে। খটকা কি লাগে না?
মাওলানা সাহেব,,,, আপনি যে কাবা ঘরের ইতিহাস বর্ণনা করেছেন,,,, এটা কোরআনের কোন সূরায় আলোচনা করা হয়েছে ,,,,,?? আপনি তো আবার কোরআন ব্যতীত হাদিসের উপর আস্থা রাখতে পারেন না।
আপনি যে ৮০% কথাই কুরআনের আয়াত বহির্ভুত বললেন তার কি হবে? তাফসিরকারকদের কথা মানা যাবে, ইতিহাসবিদদের কথা মানা যাবে, ইসরাইলি রেওয়াত মানা যাবে শুধু হাদিস মানতে গেলেই জালা ধরে তাইনা? অথচ হাদিস সংকলন করার কত ধাপ, নিয়ম নীতি আছে, ইতিহাস সংকলনে এতো নিয়ম নাই, তবুও হাদিস মানা যাবেনা, যতসব ফাইযলামি
বয়স তো অনেক হয়েছে মিথ্যা বানুয়াটি হাদীস বলা বাদ দেন দয়া করেঃঃ তওবা করে আল্লাহর কোরআনে দিকে ফিরে আসুন ঃ নিজেরও ভাল হবে জনগনেরও কললান হবেঃ ♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️
Apni Ki biborton er scientist? Mongora explanation korsen.. er kono bakkha ache? We have humans now even 8 feet and there are human even 1-2 feet. So 8 feet never exist or vice versa.
onek lomba nobir kobor ase proman hisab e. ar ad jatir manush er konkal o internet e royese. Adam (AS) 60 hat lomba eta ki Rasul (SAW) mon gora nije theke bolsen ? apnar iman e gomrahi ase. Hadis jara ossikar kore tara jahannami. sabdhan.
২২৩ বছর পর কোরআন পড়ছেন নাকি হাদিস দ্বারা? তাহলে ২২৩ বছর আপনি কি দিয়ে কোরআন পড়লেন? কোরআন আসমানী কিতাব,আর হাদিস মানুষের লেখা। ঐটা আগে বোঝার চেষ্টা করুন।
চোখের ছিদ্র দিয়ে মানুষ যাতায়াত করতে পারত এমন তথ্য কি বোখারীতে আছে? কোরআনে আছে? কোরআনের কথা কিংবা হাদীসের কথা অনেক ক্ষেত্রে অন্ধের মত বিশ্বাস করতে হয়। আর এসব ধর্মীয় গল্পকে সত্য প্রমান করার জন্য আলেম মোহাদ্দেসদের ভুয়া যুক্তি দাড় করাতে সময় লাগেনা। এমন মাথার খুলি পৃথিবীর কোন জাদুঘরে আছে প্রমান দেন।
হুজুর আপনার আলোচনা শুনে আমি খুবই মুগ্ধ আমাদের দেশের তথাকথিত আলেমরা আপনার বিরুদ্ধে লেগেছে আপনি ভয় না পেয়ে আপনি আপনার কার্য চালিয়ে যান ইনশাআল্লাহ সঠিকটা এক সময় মানুষ বুঝতে পারবে
হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে?
একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা?
মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল বুখারী (জন্ম: ২১ জুলাই ৮১০ -- মৃত্যু: ০১ সেপ্টেম্বর ৮৭০) প্রতিদিন গড়ে কতটি করে হাদিস সংগ্রহ করেছিলো? বুখারী ১৬ বছর বয়সে হাদিস সংগ্রহ শুরু করে পরবর্তী ১৬ বছরে ৫৮৪৪ দিনে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা দাবী করেছে। অর্থাৎ গোসল, খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম না করে নামাজ না পড়ে টানা ১৬ বছর ধরে হাদিস সংগ্রহ করলেও গড়ে প্রতিদিন বা ২৪ ঘন্টায় তাকে ১০২.৬৬ টি হাদিস তাকে সংগ্রহ করতে হয়েছে। এমন ডাহা মিথ্যাচার অন্ধবিশ্বাসে সত্য মনে করেই কেউ বুখারী হাদিসে বিশ্বাসী হতে পারে।
আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর আগে আরবের দুর্গম পথ ও বিদ্যুৎবিহীন অবস্থার মধ্যে একজন অনারব, উজবেকিস্তানের বুখারার মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের পক্ষে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা ও সংগৃহীত হদিসের সত্যতা যাচাই করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত? কী উদ্দেশ্যে কারা তাকে হাদিস সংগ্রহ করতে নিয়োগ করেছিলো, বা পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলো? বুখারীর হাদিস সংকলন-সম্পাদন ও হাদিস কিতাব করার আগে প্রায় ৩০০ বছর যারা ইসলাম পালন করেছে তারা কি তাহলে বেঠিকভাবে ইসলাম পালন করার কারণে সবাই জাহান্মামে যাবে?
বাংলাদেশের মোল্লারা যে সকল উপাধি ধারণ করেন নামের সাথে এই গুলা নামের সাথে ব্যবহার করে ঊনারাকি নিজেক আল্লাহ দাবী করিতেছেন?
১) মাওলানা
২) আল্লামা
৩) মোহাদ্দেস
৪) মুফতি
৫) মুফাচ্ছির
৬) আলেম
এই সকল উপাধী গুলাইতু আল্লাহর ঘোষিত আহসানুল উপাধি আল্লাহর নিজের ক্ষেত্রে।
তাহলে যাহারা নামের সাথে এই উপাধী দারণ করেছেন তাহার কি মুশরিকদের অন্তর্গত নয়?
উপরে বর্ণিত কথা গুলা কমেন্ট আকারে মোল্লাদের বিভিন্ন ওয়াজের ভিডিওতে করিতেছি ইউটিউবে।
এই বিষয়ে আপনার পরামর্শ আআশ্যক।
কুসংস্কারমুক্ত হুযুর আপনি সেরা। আল্লাহ আপনার উত্তম প্রতিদান দিবেন
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান হুজুরের সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন কামনা করছি আল্লাহ আপনি কবুল করুন আমিন।
সঠিক বলেছেন আল্লাহ আপনাকে আরো অনেক অনেক দিন বাচিয়ে রাখুন।
হযরত আদম আঃ এর সন্তান, কন্যার সংখ্যা কত?
@@akmkawsar5905 pppppppppp
চাঁদের চেয়েও সুন্দর ছিলেন, আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)🌹🌹
জেনে বুঝে কমেন্ট করা উচিৎ কারন চান্দের আসলে সুন্দর না খানাখন্দকে ভরা নিজের কোন আলো নাই।
মূর্খ এর মত কথা, পৃথিবী ও এর আসে পাশে কিছু নাই নবী সাঃ এর মত।
আর আপনি আসছেন চাদ এর সাথে তুলনা করতে। মূর্খ মানুষ ও আপনার থেকে ভাল ধারণা রাখেন।
আলহামদুলিল্লাহ শুকরিয়া আল্লাহর দরবারে এবং ধন্যবাদ আপনাকে সঠিক তথ্য প্রকাশ করার জন্য।যা কোরআন বহির্ভুত তা না মানার জন্য এবং কোরআনের বাণী অনুসরন ও অনুকরণ করতে হবে যা সকলের জন্য উন্মুক্ত ও পালনীয় কর্তব্য।
শাইখ আপনার কথাগুলো এতো ভালো লাগে ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না
জাযাকাল্লাহ খাইরান।
একদম সত্যি কথা বলেছেন হুযুর।
Thanks for your old lecture
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।
কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা...//////////////////
জাযাকাল্লাহ খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ
পৃথিবী সুচনা লগ্নে শুধু মানুষ নয় প্রত্যেকটি প্রাণী অনেক বড় আকারের ছিল
আলহামদুলিল্লাহ্
Alhamdulillah
সত্যি কথা
আলহামদুলিল্লাহ।
উনার কথা বাস্তব সম্মত
সত্য কথা শুনে মনটা ভরে গেল
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা করার জন্য মোবারক বাদ জাজাকাল্লাহ খাইরান ফা-ইন্নাল্লাহা শাকিরুণ
You are right.
একজন সঠিক আলেম।
Mashallah
আল্লাহ পাক আপনাকে অনেক নেক হায়াত দান করুক
অনেক নবীদের কবর দেখে বুঝা যায় তারা অনেক লম্বা ছিল
@MinhazMdRiaz মুসা আঃ কবর । আপনি ইন্টারনেটে খোঁজ করলেই পাবেন ।
আদম আঃ ৮০০০ বছর আগে এসেছিলেন এটা কোরআনের কোথাও নেই। কেন এই ব্যাপারে সরাসরি কোরআনের রেফারেন্স চেয়েছি কারণ এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই এগুলো বলবেন না যদি আপনি উম্মাহর উপকার করতে চান। এসব সংখ্যামূলক অগুরুত্বপূর্ণ তথ্য কোরআনে থাকবে না। আল্লাহু আলেম।
সবাই সবার মতামতকে সঠিক হিসাবে প্রমান করতে চায়। যখন অন্য মতকে ভুল প্রমাণ করা দরকার পড়ে তখন কুরআনের রেফ চাওয়া হয়। যখন তাদের মতের দলিল চাওয়া হয় তখন বলা হয় তুই কি আমার চেয়ে বেশী বুজিস।
🤣🤣🤣🤣🤣
ভাই এটা বলার কারন হল ৬০ হাত লম্বা মানুষ Historical and scientific evidence এর বিরুদ্ধে যায়। রাসূল সাঃ কাঁচা কথা বা অকোজো কথা বলার মানুষ ছিলেন না। তাই এসব ব্যাপারে আরও গবেষনা প্রয়োজন।
ভাই অাপনার সাথে বর্তমান মাওলানা দের কথা বার্তায় অনেক সাংঘর্ষিক দেখা যাচ্ছে ! অামাদের মতো মানুষ গুলো কি করবো?
Quran porun, bujhte parben InShaaAllah.
সম্মানিত হুজুর আমার খুব ভয় হয় আপনি যে সত্য কথা গুলো বলছেন আমারও ভুল তথ্য থেকে বেরিয়ে আসতে পারছি ।আপনাকে দুনিয়াতে থাকতে দেবে কী ।মহান আল্লাহ র হাওলা করছি আপনাকে ।
আদম অর্থাৎ মানুষের ইতিহাস সাড়ে আট হাজার বছরের! কিন্তু হুজুর মানুষতো এই গ্রহে লক্ষাধিক বছর যাবত আছে! তাহলে এটাওতো অযৌক্তিক!
হুজুর কিভাবে এত সুন্দর করে বলতে পারেন
রাসূলের সা এর কথা মানো বলতে বেশির ভাগই ঐ সময়ের সাহাবীদের কথা বুঝিয়েছে 99% জায়গায়।
আল হামদুলিল্লাহ্...প্রিয় ভিউয়ার্স আপনাদের ভালবাসায় ইসলামিক চ্যানেলটি এগিয়ে যাচ্ছে।আপনাদের একান্ত সাপোর্ট ও আল্লাহর রহমত নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যাবো ইনশা🌹🌹🌴🌴🌾🌾
আদম আঃ ৮৫০০ বছর আগে এসেছিলেন, তিনি ৬০ হাত লম্বা ছিলেন এসব কোরআনের কোথাও নেই, আছে কি!! কেন এই ব্যাপারে সরাসরি কোরআনের রেফারেন্স চেয়েছি কারণ এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই এগুলো বলবেন না যদি আপনি উম্মাহর উপকার করতে চান। এসব সংখ্যামূলক অগুরুত্বপূর্ণ তথ্য কোরআনে থাকবে না। কারণ আল্লাহ কোরআনে শব্দের অপচয় করেননি আর এটা আল্লাহর জন্য সমীচিন নয়। আল্লাহু আলেম।
ভালো করে কথাগুলো শুনে মন্তব্য করা উচিত, হুজুর বলেছেন বুখারি হাদিসে আছে আদম আঃ ষাট হাত লম্বা ছিলেন। কোরআনের সাথে ষাট হাত লম্বা ছিলেন এটার প্রমাণ নাই।
হুজুর ঠিক বলেছেন
ভাই এটা বলার কারন হল ৬০ হাত লম্বা মানুষ Historical and scientific evidence এর বিরুদ্ধে যায়। রাসূল সাঃ কাঁচা কথা বা অকোজো কথা বলার মানুষ ছিলেন না। তাই এসব ব্যাপারে আরও গবেষনা প্রয়োজন।
@@returntoislam2060 হাদিসে আদম ( আ) ৬০ হাত লম্বা ছিল বলা আছে।কিন্তু আদম ( আ) কত বছর আগে এসেছিলেন তার কোন বর্ননা নেই। বর্তমানে ১২০০০০বছর পুরানো স্কাল পাওয়া গেছে তাহলে ১০০০০ বছরের ইতিহাস ও তো ধোপে টিকে না।
@@md.mahadihasankhan1147আরে মানুষের না, মাথায় ধরে না কেন!
হুজুর, আপনিও এই কথা গুলো নিয়ে ইকতিলাব না বারিয়ে আল্লাহ ভুলা মানুষগুলোকে কিভাবে আল্লাহর পথে আনা যায় সেটা নিয়ে গবেষণা করুণ।
যারা সৌদি আরবে আছেন। এবং যারা জিদ্দা শহরে তারা সহজে বলতে পারবেন মা হাওয়া আঃ কত লম্বা ছিলেন। জিদ্দা আল-বলাদ শহরের পাশে আর রাইছ নামক স্হানে। মদিনা হাই ওয়ে রোড দিয়ে আল বালাদ শহরে প্রভেশ পথে রাস্তার বাম পার্শে মা হাওয়া আঃ কবর আছে। হজুর আপনি হাদিস মানেন অথবা না মানেন সেটা জানতে ছাই না। নিজ ছোখেই দেখে আসুন। মা হাওয়া আঃ করব। বুঝতে পারবেন।
আদম আঃ থেকে আমাদের শেষ নবী পর্যন্ত ৮৫০০-১০০০০ বছরও যদি হয় তাহলে মাঝে মাঝে নিউজ আসে ২০০০০ বছর বা তারও অধিক আগের হার পাওয়া গেছে এরকম কমবেশ।এখন কে সঠিক?
২০ হাজার বছর নয় মানুসের অস্তিত্ব পাওয়া যায় লক্ষ লক্ষ বছর আগের। এটা প্রমাণিত।
৮ হাজার বছরের হিসেবটা ধারণা মুলক, নিশ্চিত নয়।
বিজ্ঞান সব সময় সঠিক হয় না।
আবার, ঐ সময় এর হাড্ডি মানুষের না হয়ে অন্য কিছুর হতে পারে।
Hoojurer kesu kota gule bibbrantho Mohan Allah jeno amader ke shoytto Islam balo kore bujar tawfik Dan koren Ameen 💚 gulam kamil 💚
আদম(আঃ) পৃথিবীতে আসার বয়স ৮৫০০বছর-এটা আপনি পেলেন কোথায়? কোরআনে না হাদিছে?
নবীদের বয়সের ডিসটেন্স করলে বুঝা যায়
এটা নবীদের বংশ তালিকা অনুযায়ী8500বৎসর।
Hujur doya kore namaj ki bhabe porbo ta niye akta video koren.
আফসোস! আপনি যুক্তি দিয়ে ইসলাম বুঝতে চাচ্ছেন!!! আপনি নিশ্চয় জানেন যে, আদম আলাইহিসালামকে সিজদা না করার পক্ষে যুক্তি দিয়ে ইবলিশ অভিশপ্ত হয়েছিল। এরপর আপনি কি নূহ আলাইহিসালাম এর দীর্ঘ হায়াত একই যুক্তি দিয়ে অস্বীকার করবেন?
good.
আসসালামু আলাইকুম হুজুর। অনুগ্রহপূর্বক চুলে কলপ দেয়া ও দাড়ি রাখার বিষয়ে কোরআন ভিত্তিক আলোচনা করলে উপকৃত হই।
সুন্দর কথা
বিবর্তনের যে হার উল্লেখ করলেন এটা আপনার নিজস্ব হিসেব । কিন্তু হজরত আদম আঃ এর পর এই সময়কাল পর্যন্ত মানুষের দৈহিক বিবর্তন আপনার হিসেব অনুযায়ী হয় নি ।
ক্কাবা ঘর হলো আদম আঃ এর ইবাদতের ঘর। সেই ঘর হলো ২০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ১২ প্রস্থ। ৬০ হাত আদম আঃ কিভাবে এত ছোট ঘরে ইবাদত করতো? হাদিস পাইলেই বিশ্বাস করা উচিত নয়, নিজের বিবেক বুদ্ধি কাজে লাগাতে হবে।
@@returntoislam2060 আদম তাহলে কাবা ঘরের ভিতরে ইবাদত করতেন!!!
😳😳😳
উনার হিসাব নয়, হাদিসে বর্ণিত ষাট হাতের উপরে নির্ভর করেই তিনি হিসাব দিয়েছেন, এটা উনার হিসাব নয়, হাদিসের হিসাব।
তাছাড়া ষাট হাতের হিসাব কোরআন সম্মত নয়।
আদম (আ;) ৬০ হাত লম্বা , কাবা ঘরের উচ্চতা ১৫ মিটার । তিনি কিভাবে কাবা ঘরের কাজ কাম করতো। কথা বিশ্বাসযোগ্য হতে হবে ।
Allaho apnakay dhirgo hayath dan korun amin
আচ্ছালামুআ'লাইকুম । হুজুর আমি একটি জিনিস জানতে চাই। আমার মনে সব সময় একটা প্রশ্ন জাগে, আর তা হলো- মহান আল্লাহ্ তা'আলা যেখানে বলেছেন, হে রাসূল ! আপনি বলে দিন ,তোমার নামাজ তোমার রমজান, তোমার কোরবানী, তোমার ইবাদত সব কিছু তোমার রবের জন্য। এখন আমার প্রশ্ন হলো, তাহলে আমরা রাসূল(দঃ)এর জন্য সুন্নত নামাজ কেন পড়ি ? আল্লাহর ইবাদতও করছি আবার একই সাথে রাসূল(দঃ)এর ইবাদতও করছি । তাহলে বিষয়টা কী দাঁড়াল ? আমরা কী শেরেক করছি না ? কেন সুন্নত নামাজ পড়তে হবে ? সুন্নত নামাজ কোত্থেকে এসেছে ? নবীজি কি সুন্নত নামাজ পড়েছেন ? যদি পড়ে থাকেন তবে তিনি কার জন্য পড়েছেন ? আর যদি না পড়ে থাকেন তবে আমরা কেন পড়ব ?
হুজুর আশা করি এর একটা সমাধান দিবেন ।
সুন্নাত নামাজ রাসুলের জন্যে পড়ি না। আল্লাহর জন্যেই পড়ি। তবে এই নামাজ পড়ার জন্যে আল্লাহ মানুষকে আদেশ করেননি, রাসুল (স) আল্লাহকে খুশি করার জন্যে বাড়তি কিছু নামাজ পড়তেন। আমরাও আল্লাহকে খুশি করার জন্যে রাসুলের অনুসরণ করে এই বাড়তি নামাজগুলো পড়ি। আর এই নামাজগুলোকেই সুন্নাত বা নফল নামাজ বলা হয়।
আশা করি বুঝতে পারছেন।
একদম উচিত কথা বলছেন ভাই
♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️
বোন,আমরা রাসুল (স) এর কোন নামাজ বা তাহার উদ্দেশ্যে পড়ি না, সুন্নাত নামাজ গুলো মহান আল্লাহর উদ্দেশ্যে রাসুল (স)এর অতিরিক্ত ভক্তি শ্রদ্ধা। আমরা কী আমাদের রাসুলকে অনুসরণ করব না?
সূরা নিসার ৮০ নং আয়াত ভালো করে তেলায়াত করেন অর্থ সহ তাহলে আপনিই বুঝতে পারেন ইনশাআল্লাহ।
ফরজ বেতিত সকল নামাজ নফল ইবাদত ,কিন্তূ আমাদের নবী যে নিয়মে যে রাকাত আল্লাহর জন্য পড়েছেন ,আমরা ঠিক তারই মতো অনুসরণ করি বলে সেটা সুন্নত ,কিন্তূ উদ্দেশ একটাই আল্লাহর জন্য ইবাদত
হুজুর দুই হাজার বসর আগে যে এই ঘড় তৈইয়ার করা আপনি জানলেন কীভাবে।
মুহতারাম হুজুর, বোখারীর হাদীসকেই যখন অস্বীকার করছেন তাহলে আল কুরআন থেকে দলিল দিন, আদম আঃ কত বছর আগে দুনিয়াতে এসেছিলেন ও কতটা লম্বা লম্বা ছিলেন, সাম্প্রতিক সময়ে মিশরে 120000 হাজার বছরের মানবখুলি ও হাড় পাওয়া গেছে, এ বিষয়ে কিছু বলবেন
আদম আ: কতো বছর আগে পৃথিবীতে এসেছেন তা ঈমান ও আমলের অংশ নয়।
@@mominsb12 আদম ( আ) কত হাত লম্বা ছিলেন তাও ইমান ও আমলের অংশ নয়।
বোখারীর হাদীস বিশ্বাস করতে হলে আল্লাহকে ওয়াদা ভংগকারী ও কোরআনকে অসম্পূর্ণ বলতে হবে। কেননা বোখারীতে আয়েশা রাঃ এর বর্ননায় জানা যায় কোরআনের কয়েকটি আয়াত সম্বলিত ছহিফা ছাগলে খেয়ে ফেলায় তা বর্তমান কোরআনে আসে নাই। তাহলে কোরআনকে আল্লাহ সংরক্ষণ করার যে প্রতিশ্রুতির কি হবে আর নাজিলকৃত কয়েকটি আয়াত বাদ দিলে বর্তমান কোরআন সম্পুর্ন হয় কিভাবে?
যে হাদীস ছহি হলে এমন বিষয় প্রতিষ্ঠিত হয় এটা বোঝার ক্ষমতা কি ইমাম বোখারীর ছিল না। তা হলে বোখারীর হাদীসকে অন্ধের মত বিশ্বাস করতে হবে কেন?
@kabirulislamkabirbd বাহ ! ইমাম বুখারীর চেয়ে বড় মুহাদ্দিস পাওয়া গেছে ।
আদম আলাই সালাম ঠিক কত বছর আগে এসেছিলেন আর কতটা লম্বা ছিলেন এটা জানা দ্বীনের জন্য বিশেষ কোন গুরুত্ব রাখে না।
হুজুর ভাল কথা আপনার বিবেকে দিয়ে এই কথা পাছ করল না তাই এটা মানলেন না,,,
আমার একটা প্রশ্ন আমাদের বায়ু সরে এক জায়গা দিয়ে আমরা ওযু করি হাত পা ধুয়ে এটার আপনার কেন বিবেক দিয়ে পাছ করবেন,,,?
এইটা মিললনা।
কাবার দৈর্ঘ্য ১২ মিটার, প্রস্ত ১০ মিটার আর উচ্চতা ১৫ মিটার।
আপনে যদি হাদীস না মানেন, তাহলে আপনে এই কথা গুলো কোথায় পেলেন। চাচা আপনে বলে দেন আদম আঃ কত হাত লম্বা ছিল। আপনে ইসলামের মধ্যে একটা বিভ্রান্ত সৃষ্টি করতেছেন।
আমি ইন্ডিয়া থেকে এই হুজুরের বক্তব্য শুনি আমার যতটা মনে হয়েছে এনি সব থেকে বেশি হাদিস বোঝেন ও মানেন।
বছরে কয়হাত কমবে,তা নির্দিষ্ট নেই,।রসুল বলছেন,৬০ হাট ছিলেন,আদম( আঃ)
আপনি দয়া করে "মাসিক মদিনা" ২০২৪ এর জুন মাসের বইয়ের প্রশ্নোত্তর পড়ে দেখুন,আপনি আপত্তির জবাব দেয়া হয়েছে...
Is kabba & Hajre aswad Stone warship? Please discuss.
We do not worship Ka'ba. We worship Allah. We face Ka'ba for one direction and unity. Thanks
কোরান থেকে প্রমান দিন উনি কত ফুট ছিলেন ,
আপনারে অনেক ভালো বক্তা মনে করছিলাম কিন্তু আপনার আরো ঘ্যানের প্রয়োজন
শুধু বুখারীর হাদিস নয় সকল হাদিস কম/বেশি জাল।
বুখারী শরীফের হাদিস জাল? বাহ!
ইমান নাই আপনার
আপনি তওবা করে পুনরায় ঈমান আনেন।
@@mokramin8789কোরআনের বিরুদ্ধে কোনো হাদিস গ্রহণযোগ্য হবে না।
12 mx20 m or what unit ? could not understand.
যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলেনা,হাদিস দিয়া কোরআন দিয়া ইসলাম পালন করতে হবে।
Bhai is anyone can find me a sandal?
হাদিস কি রাসূল লিখে গেছেন না মিথ্যা যুগে হাদিস লেখা হয়েছে।
আস সালামু আলাইকুম।
আদম (আঃ) ৬০ হাত লম্বা ছিলেন এ-র সমর্থনে কোনো সহি হাদিস কোনো হাদিস গ্রন্থে আছে কি?
আপনি তো হাদিস মানার মানদণ্ড নিজে নিজেই আবিষ্কার করে নিয়েছেন,আর তা হলো-যে হাদিস আপনার মেধায় বুঝে ধরে তা আপনি মানবেন আর যেটা আপনার মাথায় ধরে না বা ঢোকে না তা আপনি মানবেন না,এটা সুস্পষ্ট ভ্রষ্টতা, কারণ হাদীস বুঝতে না পারা আপনার ব্যক্তগত ব্যর্থতা এবং গিয়ানের স্বল্পতা..., কাজেই দয়া করে জাতিকে বিভ্রান্ত করা থেকে বিরত থাকুন।
বর্তমানে যে মিশরে ফেরাউন এর লাশ আছে সেটা কত গজ সঠিক তথ্য জানতে চাই।
6 ফুট 7 ইঞ্চি
রসুল (স) এর সমহ বুখারি
ছিলেন না।
বিষয়টি তো ক্লিয়ার ১২০ হাত মানুষের জন্য এত ছোট ঘর হয় কিভাবে
আরে মিয়া আদম আঃ কাবাকে সামনে রেখে নামাজ পড়তেন। ভিতরে নয়
সঠিক কথা।
আপনি বলছেন রাসুলের কথা মানতে প্রশ্ন হচ্ছে রাসুলের বানী সহী হাদীসের কিতাব ছাড়া আর কোথাও সংরক্ষিত আছে কি? একটু জানাবেন।
উনার সমস্যা হল,কিছু হাদীস তিনি অস্বিকার করেন,
জাল হাদিস দুর্বল হাদিস যুক্তিহীন এগুলো তো অস্বীকার করতে হবে
Hades koto sal thaka leka soro hoi
#বিয়েঃ ২,৩,৪ সঠিক কোনটি।
বিস্তারিত তথ্য ব্যাকরণ ভিত্তিক সঠিক বাংলা অনুবাদ দয়া করে জানাবেন।
বিয়ে বলতে কুর'আনে 'না-কা-হা' মূল শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। বিভিন্ন আয়াতে 'বিয়ে করো' নির্দেশ এসেছে, আবার 'বিয়ে দাও' এমন নির্দেশও এসেছে,যা বাক্যসংগঠন ও শব্দে ব্যকরণগত দিকটি বিবেচনা করলে আমরা বুঝতে পারি। বিয়ে করা বলতে 'নাকাহা' এবং বিয়ে দাও বলতে 'আন/উনকিহু' শব্দ ব্যাকরণগতভাবে ক্ষেত্রেবিশেষে প্রযুক্ত হয়েছে। সেই বিশ্লেষণে ৪:৩ আয়াতে 'উনকিহু' কথাটির দ্বারা 'এতিমদেরকে বিয়ে দেয়ার' নির্দেশ দেয়া হচ্ছে প্রতীয়মান হয়।
৪:২৫ আয়াতে সুস্পষ্ট যে 'বিয়ে করো' কথাটি বুঝাতে 'ইয়ানকাহা' এবং 'বিয়ে দাও' বুঝাতে ইনকিহুহুন্না (নারীবাচক বহু বচন) বলা হয়েছে।
বিয়ে দেয়া সম্পর্কিত আয়াতগুলি হচ্ছে-২৮:২৭, ২৪:৩২, ২:২২১।
m.somewhereinblog.net/mobile/blog/mdjurumi/30324748
4 t
আমাদের বহু ভুল সংশোধন হচ্ছে আপনার আলোচনা শুনে।
হুজুর জানেইনা বর্তমানে পাহাড়ে অনেক স্থানে ৫/৬ফুট লম্বা পায়ের ছাপ আছে। ৩০ফুট মানুষের কংকাল পাওয়া গেছে।
আপনি তো ভালই জানেন, আপনি বলেন না কোন কোন পাহাড়ে কত স্থানে পায়ের ছাপ পাওয়া গেছে? শ্রীলংকায় একটি ছাপ পাওয়া গেছে যা অনেকটা পায়ের ছাপের আদলে। এটাকে নিয়ে নানা কাল্পনিক সিদ্ধান্ত মানুষ তৈরী করেছে। লক্ষাধিক বছরের আগের মানুষের কংকাল গবেষণা করে একমত মানুষের আগমন কয়েক লক্ষ বছর আগে। কিন্তু ধর্মীয় ইতিহাসে হযরত আদম আঃ এর জন্ম আনুমানিক মাত্র ৮ হাজার বছর আগে। খটকা কি লাগে না?
ইন্টার নেটে অনেক ভুয়া বানানো ভিডিও পাওয়া যায় ,
আরে পাগল ছাগল 30 কংগাল কোথায় পাওয়া গেছে এইরকম যদি থাকতো আল্লাহ কোরআনে বলে দিতেন
ওগুলো সবই পরে কোন ধান্দাবাজদের তৈরি করা।
ভাই আপনি ৩০ফুট কংকালের ছবিটা যদি দেখাতে পারতেন তাহলে হুজুরের কথাগুলো বিচার করা যেত।
ও হে ওলি কমেন্টের উত্তর দিন দয়া করে
মাওলানা সাহেব,,,, আপনি যে কাবা ঘরের ইতিহাস বর্ণনা করেছেন,,,, এটা কোরআনের কোন সূরায় আলোচনা করা হয়েছে ,,,,,?? আপনি তো আবার কোরআন ব্যতীত হাদিসের উপর আস্থা রাখতে পারেন না।
আদম পিকে লংকায় আদমের পদ চিহ্ন ৭/৫ ফিট এখনও বতমান আছে
ওটা নিশ্চিত নয়, ধারণা মুলক
হযরত আদাম আঃ প্রচুর পরিমানে কমপ্লান খেয়েছিলেন। যার কার্যকারিতা এখনো আছে।
তেলাওয়াত ও সহীহ নয়
To rasul er kotha kothai pabo?
কাবা শরীফের যে বর্ণনা বর্ণনা দিয়েছেন সেটা সঠিক নয় ভালোভাবে জেনে বুঝে এর পরে আপনি দলিল দিয়ে
New scientist
Huhur add ar samud jatir kotha sonen nai konodin
আপনি যে ৮০% কথাই কুরআনের আয়াত বহির্ভুত বললেন তার কি হবে? তাফসিরকারকদের কথা মানা যাবে, ইতিহাসবিদদের কথা মানা যাবে, ইসরাইলি রেওয়াত মানা যাবে শুধু হাদিস মানতে গেলেই জালা ধরে তাইনা? অথচ হাদিস সংকলন করার কত ধাপ, নিয়ম নীতি আছে, ইতিহাস সংকলনে এতো নিয়ম নাই, তবুও হাদিস মানা যাবেনা, যতসব ফাইযলামি
বয়স তো অনেক হয়েছে মিথ্যা বানুয়াটি হাদীস
বলা বাদ দেন দয়া করেঃঃ তওবা করে আল্লাহর কোরআনে দিকে ফিরে আসুন ঃ নিজেরও
ভাল হবে জনগনেরও কললান হবেঃ
♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️
আপনি যা বললেন তা দায়িত্ব নিয়েই বলছেন তো ? নাকি কিছু বলার ইচ্ছে থেকে লিখলেন ?
আপনাকে তো মহাজ্ঞানী ইবলিস মনে হচ্ছে?? অথচ নামের বানান টাও ঠিক নেই?? আবার আসছেন তার ভুল ধরতে বেয়াদব বললেও কম হবে আপনাকে
Amiu ei hujur er kothai shothik bole mone korsi.
আদম (a) এর কবর দেখলেই তো বুজ যায় উনি 60 হাত লম্বা ছিলেন।এই ব্যাপারে আপনার ব্যাক্ষা চাই।
কোথায় দেখেছেন। যেটা ইউটিউবে দেখেছেন এটা মিথ্যা কারন একটি মানুষএত লম্বা কিন্তু মানুষটা এত চিকন কেন
তাহলে আদম al কবর কেন এত লম্বা?
Apni Ki biborton er scientist? Mongora explanation korsen.. er kono bakkha ache? We have humans now even 8 feet and there are human even 1-2 feet. So 8 feet never exist or vice versa.
Hoojur onek bosore tho animals gulo onek uchcho chelona?
কার হাতের ৬০ হাত ছিল?
তোর কথা কেই কি মানতে হবে
এই গাজাখুরি বক্তব্য কোথায় লিখা পাইছেন ??????
ছি লজ্জা করে না ???
আপনার আহল কম
onek lomba nobir kobor ase proman hisab e. ar ad jatir manush er konkal o internet e royese. Adam (AS) 60 hat lomba eta ki Rasul (SAW) mon gora nije theke bolsen ? apnar iman e gomrahi ase. Hadis jara ossikar kore tara jahannami. sabdhan.
ইনি নবীর আনুগত্য করবেন কিন্ত হাদীস মানবেন না কি হাস্যকর যুক্তি
মনের মাধুরি মেশানো হাদিস মানার কোন প্রয়োজন আছে???
Now it is very difficult to judge that which hadith is sahi /correct. Better not to go for urgument and let it be there as it is. Allah knows better.
নবীর আনুগত্য করতে হলে বুখারীর জাল হাদিসই মানতে হবে সেটা কুরআনের কোন আয়াতে আছে?
@@nazmulhaque5073
জাহান্নামে যাওয়ার পরে আপনি বেটার টা জানবেন? ততোদিনে বিচার শেষ।
Hadis sotta hole manbo. Mitha hole manbo na.
Annonobirkitabamadernobirkuransadaronmaunuaertekaonekalada
Bai hadis Sara Islam buja jabena sahabira hadis bolten ubung kosom kore bolten eni ek jon hadis biddes uni dure takun sabdan
২২৩ বছর পর কোরআন পড়ছেন নাকি হাদিস দ্বারা? তাহলে ২২৩ বছর আপনি কি দিয়ে কোরআন পড়লেন? কোরআন আসমানী কিতাব,আর হাদিস মানুষের লেখা। ঐটা আগে বোঝার চেষ্টা করুন।
পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় আদি মানুষের অনেক কঙ্কাল পাওয়া গিয়েছে যাদের চোখের যে ছিদ্র আছে সেই ছিদ্র দিয়ে অনায়াসে একসাথে কয়েকজন মানুষ যাতায়াত করতে পারে তাহলে বলুন এসব মানুষ কত লম্বা ছিল। যাদের কঙ্কাল এখন বিশ্বের বিভিন্ন জাদুঘরে বিদ্যমান আছে। আশা করি এটার উত্তর দিবেন।
চোখের ছিদ্র দিয়ে মানুষ যাতায়াত করতে পারত এমন তথ্য কি বোখারীতে আছে? কোরআনে আছে? কোরআনের কথা কিংবা হাদীসের কথা অনেক ক্ষেত্রে অন্ধের মত বিশ্বাস করতে হয়। আর এসব ধর্মীয় গল্পকে সত্য প্রমান করার জন্য আলেম মোহাদ্দেসদের ভুয়া যুক্তি দাড় করাতে সময় লাগেনা। এমন মাথার খুলি পৃথিবীর কোন জাদুঘরে আছে প্রমান দেন।
@@millions1957 কানা কোথাকার ।
@@mokramin8789 গাধা, সেই যাদুঘরের নামটি লিখে কানা বল্লে মানাতো। আহাম্মক কোথাকার?
বোখারী মাপ দিয়ে দেখেছেন