আল্লামা ডঃ মিজানুর রহমান আজহারী অনেক বড় মাপের আলেম।আল্লাহপাক ইসলামী চিন্তাবিদেরকে ঐক্যমত এবং ঐক্যবদ্ধ হবার তাওফিক দিন। সুন্নীদের এমন মতাদর্শের তীব্র বিরোধিতা করছি। আমিন।
যারা বাতেল, মুনাফেক, আল্লাহ ও রাসুলের দুষমন তাদের সাথে কুলাকুলি করা যায় না,কারন তাদের চেহেরা সুন্দর হলেও ক্লব ইহুদিদের গুলামির আকিদায় ভরা।আর জামতের আকিদা হলো শিয়া বাদী আবিদা। এরা মুখে সুন্দর কথা বললেও মনে এজীদের আকিদাই বিশ্বাসী, মওদুদী হলো বাতেল, খারিজি আকিদা।
আমাদের সবার প্রিয় হুজুরের সাথে কোলাকুলি করে ইমান চলে গেছে একথা শোনার পর বুকটা কষ্ট পেটে যাচ্ছে,, আজহারী হুজুর আমাদের বাংলাদেশের নয় পুরা বিশ্বের গর্ব হুজুরকে বাংলাদেশে বড় প্রয়োজন,, আল্লাহ সবাইকে সঠিক পথ বোঝার তৌফিক দান করুক।
তারা কেমন সুন্নী তাদের ঈমান চলে গেল, তাদের সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চাই , এদের দলবল চেনাজানা থাকলে আমরা সাধারণ মানুষ এমন কুফরি মতাদর্শ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবো।
ভিন্ন মতাদর্শ না বলে উহাদেরকে বলেন ফেতনাবাজ। উনাদের ভেতরে হিংসা ভরপুর। একজন মুসলমান আরেকজন মুসমানের সাথে কোলাকুলি করলে যদি ইমান চলে যায়,তওবা পড়তে হয়। তাহলে বলতে হয় উনি মুসলিম ছিলেন না। মুসলিম হলে ইমানের বল অনেক গুন বেশি থাকতো। যেখানে আমাদের নবী ইহুদিদের ও সেবা যত্ন করেছেন ঈমান যায়নি। সেখানে কোলাকুলি করে ঈমান চলে গেলো,তওবা পড়তে হলো। উনারা কেমন মুসলিম সন্দেহ আছে
ভাই আমরা যারা মুসলমান শুনেছিলাম যে জাহান্নামে সর্বপ্রথম যে কাতার টা হবে এটা আলেমদের কাতার তার এই বাস্তব প্রমাণ এক মুসলমান ভাই আর এক মুসলমান ভাইয়ের সাথে কোলাকুলি করলে ঈমান চলে যায় এটা শোনার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না আল্লাহ তুমি আমাদেরকে হেদায়েত দান কর
আলহামদুলিল্লাহ, কত সুন্দর করে বিষয়টি তুলে ধরেছেন। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে আরো সমনে এগিয়ে যেতে তাওফিক দান করুন। আর যে সকল ভাই ও বোনেরা এই ভিডিও দেখছেন তাদেরকে আল্লাহ তায়ালা হেদায়েত দান করুন এবং জান্নাতুল ফেরদৌসের বাসিন্দা করুন।
শয়তানি করার কৌশলগত জ্ঞান পরিপক্ব করতে আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে গিয়েছিলো। অনেক খারাপ লোক আছে দেখবেন, হজ্ব করে এসে আরো বেশী খারাপ হয়। তেমনি শিরক বেদাতকারীরা মদিনা ও আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে মস্তবড়ো শিরক ও বেদাতের ফ্যাক্টরী খুলে বসে।
Aal-e-Imran ৩:১০৩ আর তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে দৃঢ়ভাবে ধারণ কর এবং বিভক্ত হয়ো না। আর তোমরা তোমাদের উপর আল্লাহর নিয়ামতকে স্মরণ কর, যখন তোমরা পরস্পরে শত্রু ছিলে। তারপর আল্লাহ তোমাদের অন্তরে ভালবাসার সঞ্চার করেছেন। অতঃপর তাঁর অনুগ্রহে তোমরা ভাই-ভাই হয়ে গেল। আর তোমরা ছিলে আগুনের গর্তের কিনারায়, অতঃপর তিনি তোমাদেরকে তা থেকে রক্ষা করেছেন। এভাবেই আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ বয়ান করেন, যাতে তোমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হও। Aal-e-Imran ৩:১০৪ আর যেন তোমাদের মধ্য থেকে এমন একটি দল হয়, যারা কল্যাণের প্রতি আহবান করবে, ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে। আর তারাই সফলকাম। Aal-e-Imran ৩:১০৫ আর তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা বিভক্ত হয়েছে এবং মতবিরোধ করেছে তাদের নিকট স্পষ্ট নিদর্শনসমূহ আসার পর। আর তাদের জন্যই রয়েছে কঠোর আযাব। Al-Hujurat ৪৯:১০ নিশ্চয় মুমিনরা পরস্পর ভাই ভাই। কাজেই তোমরা তোমাদের ভাইদের মধ্যে আপোষ- মীমাংসা করে দাও। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, আশা করা যায় তোমরা অনুগ্রহপ্রাপ্ত হবে। Al-Hujurat ৪৯:১২ হে মুমিনগণ, তোমরা অধিক অনুমান থেকে দূরে থাক। নিশ্চয় কোন কোন অনুমান তো পাপ। আর তোমরা গোপন বিষয় অনুসন্ধান করো না এবং একে অপরের গীবত করো না। তোমাদের মধ্যে কি কেউ তার মৃত ভাইয়ের গোশ্ত খেতে পছন্দ করবে? তোমরা তো তা অপছন্দই করে থাক। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ অধিক তাওবা কবূলকারী, অসীম দয়ালু। Al-Hujurat ৪৯:৬ হে ঈমানদারগণ, যদি কোন ফাসিক তোমাদের কাছে কোন সংবাদ নিয়ে আসে, তাহলে তোমরা তা যাচাই করে নাও। এ আশঙ্কায় যে, তোমরা অজ্ঞতাবশত কোন কওমকে আক্রমণ করে বসবে, ফলে তোমরা তোমাদের কৃতকর্মের জন্য লজ্জিত হবে।
এই দুজন হুজুরের মনে নিশ্চয়ই অহংকার আছে এবং ইমানের ঘাটতি রয়েছে। নাহলে ভালো কাজে ইমান চলে যায় এটা তারা কোথায় পেলো? বেশি বড় আলেম সাজতে চাইছিল। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করো। আমিন।
যে যাই বলুক মিজানুল রহমান আজহারি হুজুর কে আল্লাহ অনেক সম্মান দিয়েছেন মালোশিয়া সহ বিভিন্ন দেশে তার জনপ্রিয়তা আছে। কিন্তু এই মাপের একজন লোকের বিরুদ্ধে শুধু বাংলাদেশের কিছু মানুষের অভিযোগ।
আমি ছোট বেলা থেকে দাড়িয়ে মিলাদ কিয়াম ও শিন্নি করতাম। কিন্তু প্রায় ১২ বছর ধরে এইসব বেদাতি কাজ থেকে নিজেকে সরিয়ে রেখেছি। মোবাইলে অনেক হুজুরের ওয়াজ শুনেছি। শুনে নিজে কে পরিবর্তন করেছি, আলহামদুলিল্লাহ 🥰। সবি আল্লাহর ইচ্ছা, আমি আল্লাহর কাছে গবীর রাতে সঠিক ইসলামের জন্যে সাহায্য চাইতাম, আমার মনে হচ্ছে আল্লাহ আমাকে সঠিক দিন বুঝার তউফিক দিচ্ছেন।
আলেমদের মাঝে মতানৈক্য থাকতে পারে বিভিন্ন বিষয়ে। কিন্তু এরূপ বিভক্তি কাম্য নয়। ফলে আমাদের মত সাধারণ মানুষ নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত হয়। সবকিছুর উর্ধ্বে ইসলামের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
ছোট বেলা থেকেই সুন্নি পরিবারে বড় হয়েছি, সুন্নি সকল মাহফিলে গিয়েছি, ওরসে গিয়েছি, চট্টগ্রামের মানুষ হওয়ায় আল্লামা হাশেমী র: এর ১২দিন ব্যাপি ঈদে মিলাদুন্নবিতে গিয়েছি, বিভিন্ন সুন্নি গ্রুপে যুক্ত ছিলাম। এই এতকিছুতে ইনভলভড যে আমি ছিলাম, তাতে আল্টেমেটলি আমি কি জেনেছি জানেন? এই ২৫ বছর বয়সে এসে আমি শুধু তাদের মাহফিল এবং গ্রুপ থেকে শিখলাম- ১) নবী নূর ২) নবী গায়েব জানেন ৩) সকল ক্ষমতা আল্লাহ তায়ালা নবীর হাতে দিয়ে দিয়েছেন ৪) অলিদের অশেষ কেরামতি ৫) কওমি ও জামাতিদের নিয়ে সমালোচনা, গালি, দুশমনে রাসুল ইত্যাদি ইত্যাদি ট্যাগ দেওয়া। এর বাহিরে আমি আর কিছু শিখিনি। সুন্নি ওল্ড হুজুরদের মুখে শুধু এইসব-ই শুনে এসেছি। এইসব বললে কোমল সুন্নিদের অন্তরে বিদ্বেষ ঢুকিয়ে দেওয়া যায়, নিজের মার্কেট স্টেবল রাখা যায়। আকিদাগত ভিন্নতা থাকতে পারে। শব্দচয়নে মানুষের ভুল হতে পারে। একজন মুসলিম হিসেবে বিষয়টা ইন্টারনালি সমাধান করাটা ছিল যৌক্তিক। তাই বলে সে দুশমনে রাসুল, তাওবা করতে হবে! নতুন করে কালেমা পড়তে হবে! তার সাথে কেউ কোলাকুলি করলে তার ও কালেমা পড়ে তাওবা পড়তে হবে! সিরিয়াসলি? এইসব হুজুর নিজেদের মুসলিম প্রমাণের চেয়ে সুন্নি প্রমাণে বেশি তৎপর। ফলস্বরুপ জাতীয়ভাবে এদের গ্রহণযোগ্যতা খুবই কম। ধর্ম উপদেষ্টা হিসেবে আহমাদুল্লাহ হুজুরকে ডাকে। সুন্নিদের কোথাও কি ডাকল? কেন ডাকেনি, কেন সুন্নিদের পাত্তা দিল না, সেই চিন্তা কি একবারো মাথায় এসেছে আপনাদের? সুন্নি হুজুররা মিজানুর রহমান আজহারীর সেই শব্দ চয়নকে কেন্দ্র করে বিষয়টাকে জাতীয় ইস্যু বানিয়েছেন। নিজেদের মার্কেট ধরে রাখতে সুন্নি আকিদার মানুষদের অন্তরে বিষ ভরে দিয়েছেন। কিন্তু আলটিমেটলি সুন্নি হুজুররাই দিনশেষে হিংসুটে হিসেবে সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। দরকার ছিল উনাকে পার্সোনালি কল করে এমন শব্দচয়ন থেকে বিরত থাকার দাওয়াত দেওয়া। বিষয়টা আরো সুন্দর দেখাতো। এগ্রেসিবনেস এই জেনারেশন খায় না ভাই। এই জেনারেশন কোমলতাকে পছন্দ করেন। অথচ সুন্নি হুজুররা সেইসব ট্রিগার পয়েন্ট ধরতে পারেন না। সুন্নিদের কাছে আশেকে রাসুল বলতে- সে মিলাদ কিয়াম করতে হবে, নবীকে নূর মানতে হবে, গায়েব জানে সেইসব বিশ্বাস করতে হবে। অথচ রাসুলুল্লাহ সাঃ আল্লাহর প্রেরিত শেষ রাসুল এবং আল্লাহর পড়ে সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদার অধিকারী এই আকিদা পোষণ করাটায় ইনাফ ছিল। হিন্দুর সাথে হাত মেলালে কেউ যেমন হিন্দু হয়না, তেমনি কোলাকুলি করলে কেউ নিজের আকিদা বিসর্জন দেয় না। এই যে মুফতিয়ে আহলে সুন্নাত ট্যাগ বহনকারী এই হুজুরটা যে "কোলাকুলি করার কারণে কালেমা পড়ে তাওবা করতে হবে" এমন কথা বললেন না! সেটার ইফেক্ট টের পাবেন আপনারা। দেশ চলে যাচ্ছে সেক্যুদের হাতে। জামাত, কওমিরা সেইসব বিষয় নিয়ে চিন্তিত, কিন্তু সুন্নি হুজুরদের মেজাজ আবার ভিন্ন। দুনিয়া উলটে গেলেও এদের প্রথম পরিচয় হতে হবে এরা সুন্নি। যু*দ্বের সময় এরা মনে হয় আলাদা ভাবেই যু*দ্ধ করতে যাবে। এখন আর সুন্নি সুন্নি করে আপনারা মার্কেট পাবেন না। লিখে রাখেন। নিজেদের তৈরি করা জগৎ থেকে বের হয়ে রিয়েল লাইফ সিনারিও দেখুন। সামনের জেনারেশনটা সুন্নি নামটাই ভুলে যাবে যদি এইসব বন্ধ না করেন।কপি
আল্লামা ডঃ মিজানুর রহমান আজহারী অনেক বড় মাপের আলেম।আল্লাহপাক ইসলামী চিন্তাবিদেরকে ঐক্যমত এবং ঐক্যবদ্ধ হবার তাওফিক দিন। সুন্নীদের এমন মতাদর্শের তীব্র বিরোধিতা করছি। আমিন।
Allah hujurke right kotha bolar jonno nek hayat dan korun amin
@@liakatali7539 আলেম নাকি, ইহুদিদের ডলারের কেনা জালেম! এরা মদুদী শিয়াবাদি জামাতি।
মিজানুর রহমান এক জন মিথ্যুক আলেমে ছু।
😢bn
লাইগ্যা গেছে। শুরু হইয়া গেছে।
আমি আল্লাহ র জন্য মিজানুর রহমান আজহারি,কে ভালো বাসি
ওদের ঈমান আগে ছিলনা, মিজানুর রহমান আজহারী হুজুরের সাথে দেখা করে কোলাকুলি করে ওরা নতুন করে আবার মুসলমান হয়েছে
সহমত
একেবারে ঠিক কথা বলেছেন
যারা বাতেল, মুনাফেক, আল্লাহ ও রাসুলের দুষমন তাদের সাথে কুলাকুলি করা যায় না,কারন তাদের চেহেরা সুন্দর হলেও ক্লব ইহুদিদের গুলামির আকিদায় ভরা।আর জামতের আকিদা হলো শিয়া বাদী আবিদা। এরা মুখে সুন্দর কথা বললেও মনে এজীদের আকিদাই বিশ্বাসী, মওদুদী হলো বাতেল, খারিজি আকিদা।
বাতেলদের পিছনে নামাজ আদায় করাও হারাম
ঠিক❤❤
মিজানুর রহমান আজহারী জিন্দাবাদ।
এই দুইজন আগের থেকেই ঈমানহারা ছিল মিজানুর রহমান আজহারী সাহেবের কাছে এসেই ছিল ঈমান
@@AbdulAhad-cy9flভাই এদেরকে নিয়ে কি বলা যায় ভাষা নেই 😂😂😂😂
আমাদের সবার প্রিয় হুজুরের সাথে কোলাকুলি করে ইমান চলে গেছে একথা শোনার পর বুকটা কষ্ট পেটে যাচ্ছে,, আজহারী হুজুর আমাদের বাংলাদেশের নয় পুরা বিশ্বের গর্ব হুজুরকে বাংলাদেশে বড় প্রয়োজন,, আল্লাহ সবাইকে সঠিক পথ বোঝার তৌফিক দান করুক।
right
রাইট
কোলাকুলি করলে ঈমান চলে যায়,,,,এই সমস্ত আলেমদের কাছ থেকে সাধারণ মুসলমান কি শিখবে,,,,,,,,???
ভন্ডামী শিখবে😂
কিছুই শিখবে না,
মূলত কোন আলেম এই রকম ধোঁকাবাজি আর ভন্ডামি করে ভাইরাল হতে চায়,
মূলত তাদের ঈমান-ই প্রশ্নবিদ্ধ
Ei krnei bidhormi Ra Muslim Dr upr rajotto krtese ....eishb alem Dr krnei
চুরি করতে শিখবে।
বিচার পতি মানিকের বিচিতে টিপে দেওয়া শিখবে।
আমি হুজুরের কথা গুলোতে মুগ্ধ হয়েছি। এতো সুন্দর সঠিক যুক্তি দিয়ে বুঝিয়েছে। এগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য মাশাআল্লাহ❤️
এরা ভাইরাল হতে চায়৷ কারণ মিজানুর রহমান আজহারীর অনেক জনপ্রিয়তা। আর তারা তাকে নিয়ে সমালোচনা করলে ভাইরাল হতে পারবে। এজন্য হয়তো তারা এগুলো করছেন। 😢😢😢
সহমত পোষণ করছি ❤❤❤❤❤
@@MDHedaet-u6i হে ভাই এর আগে তাদের নাম গন্ধ ও ছিলো না এখন তাদের কে সবাই চিনে গেছে।
100% সহমত
আমি ও তো ঐ ভন্ড গুলার আগে কনো সময় নাম ও শুনি নাই
100% সহমত
❤আমি আল্লাহ জন্য ডঃ মিজানুর রহমান আজহারী কে ভালোবাসি❤
ওরা পথভুলা পথিক। প্রকৃত ইসলাম থেকে তারা অনেক দূরে।আল্লাহ হেদায়েত করুন।
হইয় তরে কইছে।তুই এত বড় মাপের ইমানদার,এত পথ ওয়ালা পথিক😅😅😅
আমিন
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা আল্লাহতালা হযরত কে নেক দান করুক আমিন
আমিন ❤❤❤❤❤
আমিন
জাজাকাল্লাহু খাইরান, হুজুর সঠিকটা তুলে ধরেছেন।
কি বলবো দুঃখের কথা আল্লাহ মিজানুর রহমান আজহারী কে ভালো রাখো সকল প্রকার হিংসুকদের থেকে থাকে হেফাজতে রাখো
আমিন
আমিন
তারা কেমন সুন্নী তাদের ঈমান চলে গেল, তাদের সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চাই , এদের দলবল চেনাজানা থাকলে আমরা সাধারণ মানুষ এমন কুফরি মতাদর্শ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবো।
তারা ব্রেরেলবী ধর্মের মানুষ, তাদের গুরু আহম্মক রেজা খান ব্রেরেলবী
ওরা ভিন্ন মতাদর্শ, ফেতনার উপর ঈমান এনে রেখেছে। আল্লাহ্ তাদের হেদায়েত দান করুণ।
ভিন্ন মতাদর্শ না বলে উহাদেরকে বলেন ফেতনাবাজ। উনাদের ভেতরে হিংসা ভরপুর।
একজন মুসলমান আরেকজন মুসমানের সাথে কোলাকুলি করলে যদি ইমান চলে যায়,তওবা পড়তে হয়। তাহলে বলতে হয় উনি মুসলিম ছিলেন না। মুসলিম হলে ইমানের বল অনেক গুন বেশি থাকতো।
যেখানে আমাদের নবী ইহুদিদের ও সেবা যত্ন করেছেন ঈমান যায়নি। সেখানে কোলাকুলি করে ঈমান চলে গেলো,তওবা পড়তে হলো। উনারা কেমন মুসলিম সন্দেহ আছে
Right
Khub guruttopurno kotha
আল্লাহপাক সবাইকে হেফাজত করুন এই বিতর্কে অবসান থেকে, মিজানুর রহমান আজহারী একজন ভালো মানুষ।
সারা জীবন তারা কি ইসলাম জানলো???? ইন্নালিল্লাহ।
ভাই আমরা যারা মুসলমান শুনেছিলাম যে জাহান্নামে সর্বপ্রথম যে কাতার টা হবে এটা আলেমদের কাতার তার এই বাস্তব প্রমাণ এক মুসলমান ভাই আর এক মুসলমান ভাইয়ের সাথে কোলাকুলি করলে ঈমান চলে যায় এটা শোনার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না আল্লাহ তুমি আমাদেরকে হেদায়েত দান কর
জ্বী ভাই একদম ঠিক বলেছেন। আমি তো বিশ্বাস করি এই তালিকায় বাংলাদেশের ৯৯% হুজুররা থাকবেন।
Bolod
আমিন
অহংকার ও হিংসা করলে কি ঈমান থাকবে?
আলহামদুলিল্লাহ, কত সুন্দর করে বিষয়টি তুলে ধরেছেন। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে আরো সমনে এগিয়ে যেতে তাওফিক দান করুন।
আর যে সকল ভাই ও বোনেরা এই ভিডিও দেখছেন তাদেরকে আল্লাহ তায়ালা হেদায়েত দান করুন এবং জান্নাতুল ফেরদৌসের বাসিন্দা করুন।
সত্য কথা বলার জন্য ধন্যবাদ হুজুরকে❤️
❤❤❤
মিজানুর রহমান আজহারি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বক্তা
ইমান থাকলেত চলে যাবে ভাই ওদেরত ইমানই নাই
রাইট
পীর পূজারী , মাজার পূজারী সুন্নীরা কাফের।
যদি উনাদের ঈমান থাকে তাইলে তো আপনার ফতুয়া আপনার উপর বর্তাবে
যে আল্লাহ কে ভয় পায় না,সেই নিজেকে সেরা মনে করে।আল্লাহ আমাদের সবাইকে অহংকার মুক্ত করুন।
আপনাদের মত হুজুরদের জন্য আমরা সাধারণ মুসলিম পথ হারাচ্ছি 😢
আল্লাহ পাক সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুন আমিন আমিন সবার জন্য ভালো হয়ে যায় সবাই যেন ভাল হয়ে যায়
বাংলাদেশের হুজুরদের মতো এত বিয়াদপ হুজুর কোনো দেশে নেই। আজাহারির জনপ্রিয়তা দেখে সবার জ্বলে
ঈমান থাকলে তো যাবে। আগেও ছিলনা এখনও নেই।
এরা ভন্ড তাই এদের ঈমান চলে যায়। কোলাকুলি করলে ঈমান চলে যায় জীবনে প্রথম শুনলাম! হিংসুক!!
মাশাআল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন হুজুর
জি হুজুর আপনি খুব সুন্দর কথা বলেছেন
আল্লাহ পাকের সন্তুষ্টির জন্য মিজানুর রহমান আজহারি হুজুর কে মোহাব্বত করি,
আল্লহুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম আ'লা নাবিয়্যিনা মোহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
মিজানুর রহমান আজহারি এমন একজন বক্তা ❤যার ওয়াজ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান পর্যন্ত শুনে 😢😢আর মুসলিম হয়ে বুঝতে পারছে না 😢
আল্লাহ তাদের হেদায়েত দান করুন আমিন
আমিন ❤❤❤❤❤
আল্লাহ জন্য মিজানুর রহমানকে ভালো বাসি। আমার এমন একটি সন্তান হলে খুশি ধন্য হতাম
হুজুরের সাতে সহমত
আলেম আলেমের সাথে কুলাকুলি করার কারনে এতো কথা আল্লাহ হেদায়েত দান করুন ❤❤❤
এই হচ্ছে আমাদের দেশের হুজুর দের অবস্থা।
মিজানুর রহমান আজাহারি আমাদের গর্ভ
মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা ❤❤❤
দেশে আল্লাহর গজব আসার পথ এগুলোই,আজহারি হজুর থুবই ভালো।
এমন নামধারী ,, সুন্নিনামক আলেম কে কে আছে, জানার বিষয় বড়!!
তাদের তো ঈমানই নেই
বিবেকই নেই
😂😂🤣🤣
মাশা আল্লাহ সুন্দর আলোচনা করেছেন। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।
সে আজহারী বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত লেখাপড়া করে কি করল তাহলে?
শয়তানি করার কৌশলগত জ্ঞান পরিপক্ব করতে আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে গিয়েছিলো। অনেক খারাপ লোক আছে দেখবেন, হজ্ব করে এসে আরো বেশী খারাপ হয়। তেমনি শিরক বেদাতকারীরা মদিনা ও আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে মস্তবড়ো শিরক ও বেদাতের ফ্যাক্টরী খুলে বসে।
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤ আলহামদুলিল্লাহ ভালো কথা
ধন্যবাদ তথ্য উপস্থাপন করার জন্য।
সহমত পোষণ করছি হুজুরের সাথে,, বড়ই আফসোস ঐ কিছু নাম ধারি আলেম গুলোর জন্য।
এরা ভাইরাল হতে চায়৷ কারণ মিজানুর রহমান আজহারীর অনেক জনপ্রিয়তা
দোওয়া করি আজহারি যেনো কোন দিন এই রাজনিতিতে না আসে ওনি সবার,
Aal-e-Imran ৩:১০৩
আর তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে দৃঢ়ভাবে ধারণ কর এবং বিভক্ত হয়ো না। আর তোমরা তোমাদের উপর আল্লাহর নিয়ামতকে স্মরণ কর, যখন তোমরা পরস্পরে শত্রু ছিলে। তারপর আল্লাহ তোমাদের অন্তরে ভালবাসার সঞ্চার করেছেন। অতঃপর তাঁর অনুগ্রহে তোমরা ভাই-ভাই হয়ে গেল। আর তোমরা ছিলে আগুনের গর্তের কিনারায়, অতঃপর তিনি তোমাদেরকে তা থেকে রক্ষা করেছেন। এভাবেই আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ বয়ান করেন, যাতে তোমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হও।
Aal-e-Imran ৩:১০৪
আর যেন তোমাদের মধ্য থেকে এমন একটি দল হয়, যারা কল্যাণের প্রতি আহবান করবে, ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে। আর তারাই সফলকাম।
Aal-e-Imran ৩:১০৫
আর তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা বিভক্ত হয়েছে এবং মতবিরোধ করেছে তাদের নিকট স্পষ্ট নিদর্শনসমূহ আসার পর। আর তাদের জন্যই রয়েছে কঠোর আযাব।
Al-Hujurat ৪৯:১০
নিশ্চয় মুমিনরা পরস্পর ভাই ভাই। কাজেই তোমরা তোমাদের ভাইদের মধ্যে আপোষ- মীমাংসা করে দাও। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, আশা করা যায় তোমরা অনুগ্রহপ্রাপ্ত হবে।
Al-Hujurat ৪৯:১২
হে মুমিনগণ, তোমরা অধিক অনুমান থেকে দূরে থাক। নিশ্চয় কোন কোন অনুমান তো পাপ। আর তোমরা গোপন বিষয় অনুসন্ধান করো না এবং একে অপরের গীবত করো না। তোমাদের মধ্যে কি কেউ তার মৃত ভাইয়ের গোশ্ত খেতে পছন্দ করবে? তোমরা তো তা অপছন্দই করে থাক। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ অধিক তাওবা কবূলকারী, অসীম দয়ালু।
Al-Hujurat ৪৯:৬
হে ঈমানদারগণ, যদি কোন ফাসিক তোমাদের কাছে কোন সংবাদ নিয়ে আসে, তাহলে তোমরা তা যাচাই করে নাও। এ আশঙ্কায় যে, তোমরা অজ্ঞতাবশত কোন কওমকে আক্রমণ করে বসবে, ফলে তোমরা তোমাদের কৃতকর্মের জন্য লজ্জিত হবে।
মাশাআল্লাহ অসাধারণ বলেছেন ❤❤❤
সাঈদী সাহেবের পরে স্থান যার
তিনি হলেন❤ মিজানুর রহমান আজহারী❤❤❤ বাংলাদেশ জিন্দাবাদ❤❤
এরা সিন্নি হুজুর
সিন্নি হুজুর না সুন্নি হুজুর
হে আল্লাহ 🤲 হেদায়েত দান করুন।
আফসোস আফসোস আফসোস
মিজানুর রহমান আজাহারী কে ভালোবাসি আল্লাহ জন্য
মাশাআল্লাহ। আমিন।
ইসলাম তো সুন্নি বলে না আমাদের একটাই পরিচয় আমরা হলাম মুসলিম এটাই আমাদের একমাত্র পরিচয়
সব আলেম এক হতে হবে ইনশাআল্লাহ
মিজানুর রহমান আজহারী হুজুর আমাদের আইডল আমাদের গর্ব
এরা কাদের লোক, অনুসন্ধান করা উচিত।
ওরা উলামা লীগ
আল্লাহপাক ইসলামী চিন্তাবিদেরকে ঐক্যমত এবং ঐক্যবদ্ধ হবার তাওফিক দিন। সুন্নীদের এমন মতাদর্শের তীব্র বিরোধিতা করছি। আমিন।
এই দুজন হুজুরের মনে নিশ্চয়ই অহংকার আছে এবং ইমানের ঘাটতি রয়েছে। নাহলে ভালো কাজে ইমান চলে যায় এটা তারা কোথায় পেলো? বেশি বড় আলেম সাজতে চাইছিল। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করো। আমিন।
মিজানুর রহমান হুজুর জিন্দাবাদ ❤
পাগল হয়েছে নাকি কি করলে ঈমান চলে যায়
উনারা কি জানেনা?
আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের জন্য মিজানুর রহমান আজহারী কে ভালোবাসি।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
এই কারণে তিনি আবারও দেশ ছেড়ে চলে গেছেন মিজানুর রহমান আজহারী হুজুর 😭😭😭🥞🥞😭😭
❤❤❤❤❤❤❤❤❤
মিজানুর রহমান আজাহারি হলেন ।আমার দেশের সম্পদ।আলহামদুলিল্লাহ
খুব ভালো কথা বলেছেন আপনাকে ধন্যবাদ
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা এ আলোচনা থেকে আমাদের শিক্ষা অর্জন করতে হবে
যারা তওবা করছে তাদের কাছে মানুষ কি শিখবে
যে যাই বলুক মিজানুল রহমান আজহারি হুজুর কে আল্লাহ অনেক সম্মান দিয়েছেন মালোশিয়া সহ বিভিন্ন দেশে তার জনপ্রিয়তা আছে। কিন্তু এই মাপের একজন লোকের বিরুদ্ধে শুধু বাংলাদেশের কিছু মানুষের অভিযোগ।
❤❤❤❤ Love from Singapore
জাযাকাল্লাহ সুন্দর আলোচনা করেছে
মিজানুর রহমান আজহারি দেশের গর্ব
যে আলেম হয়ে আলেম এর সাথে দেখা করে তওবা করে সে আলেম হতে পারে না। এদের জন্যই ইসলাম আজ বিভক্ত।😢
তাদের ঈমান কখন যে আসে যায় সেটা তারা নিজেরাই হয়তো জানে না।আল্লাহ তাদের সঠিক বোধোদয় দান করুন
Mashallah sundor alochona❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লাগলো কথাগুলো
❤❤❤মিজানুর রহমান আজহারী❤ ❤❤
আমরা সাধারণ মুসলিম সবাই ঐক্য চাই, ভেজাল লাগাই হুজুরেরা
এজিদের দলের ভিতরে হাজার হাজার আলেম ও কোরআনে হাফেজ ছিলেন।
এদেরকে আগে ভালো জানতাম,এখন এদের প্রতি আমার গৃনা বেরে গেলো।
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ
আমি ছোট বেলা থেকে দাড়িয়ে মিলাদ কিয়াম ও শিন্নি করতাম। কিন্তু প্রায় ১২ বছর ধরে এইসব বেদাতি কাজ থেকে নিজেকে সরিয়ে রেখেছি। মোবাইলে অনেক হুজুরের ওয়াজ শুনেছি। শুনে নিজে কে পরিবর্তন করেছি, আলহামদুলিল্লাহ 🥰। সবি আল্লাহর ইচ্ছা, আমি আল্লাহর কাছে গবীর রাতে সঠিক ইসলামের জন্যে সাহায্য চাইতাম, আমার মনে হচ্ছে আল্লাহ আমাকে সঠিক দিন বুঝার তউফিক দিচ্ছেন।
সুবহানাল্লাহ
সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদূর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤❤
মাশা আল্লাহ প্রিয় শায়েখ
সে জন্য মিজানুর রহমান আজহারী বাংলাদেশের দেশ থেকে চলে গেছে। মিজানুর রহমান আজহারী সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। হাসান আজাহারী কি মানুষ।
তোমরা হুজুরা এক হতে পারবে না এই দুনিয়াতে।
আল্লাহ্ তুমি আমাদের কে হেদায়েত করেন সহি মুসলিম হিসেবে কবুল করেন আমিন।।
তাদের জন্য আপসোস😂😂
আলেমদের মাঝে মতানৈক্য থাকতে পারে বিভিন্ন বিষয়ে।
কিন্তু এরূপ বিভক্তি কাম্য নয়।
ফলে আমাদের মত সাধারণ মানুষ নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত হয়। সবকিছুর উর্ধ্বে ইসলামের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
সুবাহানাল্লাহ আল্লাহু আকবার।
ছোট বেলা থেকেই সুন্নি পরিবারে বড় হয়েছি, সুন্নি সকল মাহফিলে গিয়েছি, ওরসে গিয়েছি, চট্টগ্রামের মানুষ হওয়ায় আল্লামা হাশেমী র: এর ১২দিন ব্যাপি ঈদে মিলাদুন্নবিতে গিয়েছি, বিভিন্ন সুন্নি গ্রুপে যুক্ত ছিলাম।
এই এতকিছুতে ইনভলভড যে আমি ছিলাম, তাতে আল্টেমেটলি আমি কি জেনেছি জানেন? এই ২৫ বছর বয়সে এসে আমি শুধু তাদের মাহফিল এবং গ্রুপ থেকে শিখলাম-
১) নবী নূর
২) নবী গায়েব জানেন
৩) সকল ক্ষমতা আল্লাহ তায়ালা নবীর হাতে দিয়ে দিয়েছেন
৪) অলিদের অশেষ কেরামতি
৫) কওমি ও জামাতিদের নিয়ে সমালোচনা, গালি, দুশমনে রাসুল ইত্যাদি ইত্যাদি ট্যাগ দেওয়া।
এর বাহিরে আমি আর কিছু শিখিনি।
সুন্নি ওল্ড হুজুরদের মুখে শুধু এইসব-ই শুনে এসেছি। এইসব বললে কোমল সুন্নিদের অন্তরে বিদ্বেষ ঢুকিয়ে দেওয়া যায়, নিজের মার্কেট স্টেবল রাখা যায়।
আকিদাগত ভিন্নতা থাকতে পারে। শব্দচয়নে মানুষের ভুল হতে পারে। একজন মুসলিম হিসেবে বিষয়টা ইন্টারনালি সমাধান করাটা ছিল যৌক্তিক। তাই বলে সে দুশমনে রাসুল, তাওবা করতে হবে! নতুন করে কালেমা পড়তে হবে! তার সাথে কেউ কোলাকুলি করলে তার ও কালেমা পড়ে তাওবা পড়তে হবে! সিরিয়াসলি?
এইসব হুজুর নিজেদের মুসলিম প্রমাণের চেয়ে সুন্নি প্রমাণে বেশি তৎপর। ফলস্বরুপ জাতীয়ভাবে এদের গ্রহণযোগ্যতা খুবই কম। ধর্ম উপদেষ্টা হিসেবে আহমাদুল্লাহ হুজুরকে ডাকে। সুন্নিদের কোথাও কি ডাকল? কেন ডাকেনি, কেন সুন্নিদের পাত্তা দিল না, সেই চিন্তা কি একবারো মাথায় এসেছে আপনাদের?
সুন্নি হুজুররা মিজানুর রহমান আজহারীর সেই শব্দ চয়নকে কেন্দ্র করে বিষয়টাকে জাতীয় ইস্যু বানিয়েছেন। নিজেদের মার্কেট ধরে রাখতে সুন্নি আকিদার মানুষদের অন্তরে বিষ ভরে দিয়েছেন। কিন্তু আলটিমেটলি সুন্নি হুজুররাই দিনশেষে হিংসুটে হিসেবে সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। দরকার ছিল উনাকে পার্সোনালি কল করে এমন শব্দচয়ন থেকে বিরত থাকার দাওয়াত দেওয়া। বিষয়টা আরো সুন্দর দেখাতো। এগ্রেসিবনেস এই জেনারেশন খায় না ভাই। এই জেনারেশন কোমলতাকে পছন্দ করেন। অথচ সুন্নি হুজুররা সেইসব ট্রিগার পয়েন্ট ধরতে পারেন না।
সুন্নিদের কাছে আশেকে রাসুল বলতে-
সে মিলাদ কিয়াম করতে হবে, নবীকে নূর মানতে হবে, গায়েব জানে সেইসব বিশ্বাস করতে হবে। অথচ রাসুলুল্লাহ সাঃ আল্লাহর প্রেরিত শেষ রাসুল এবং আল্লাহর পড়ে সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদার অধিকারী এই আকিদা পোষণ করাটায় ইনাফ ছিল।
হিন্দুর সাথে হাত মেলালে কেউ যেমন হিন্দু হয়না, তেমনি কোলাকুলি করলে কেউ নিজের আকিদা বিসর্জন দেয় না।
এই যে মুফতিয়ে আহলে সুন্নাত ট্যাগ বহনকারী এই হুজুরটা যে "কোলাকুলি করার কারণে কালেমা পড়ে তাওবা করতে হবে" এমন কথা বললেন না! সেটার ইফেক্ট টের পাবেন আপনারা। দেশ চলে যাচ্ছে সেক্যুদের হাতে। জামাত, কওমিরা সেইসব বিষয় নিয়ে চিন্তিত, কিন্তু সুন্নি হুজুরদের মেজাজ আবার ভিন্ন। দুনিয়া উলটে গেলেও এদের প্রথম পরিচয় হতে হবে এরা সুন্নি। যু*দ্বের সময় এরা মনে হয় আলাদা ভাবেই যু*দ্ধ করতে যাবে।
এখন আর সুন্নি সুন্নি করে আপনারা মার্কেট পাবেন না। লিখে রাখেন। নিজেদের তৈরি করা জগৎ থেকে বের হয়ে রিয়েল লাইফ সিনারিও দেখুন। সামনের জেনারেশনটা সুন্নি নামটাই ভুলে যাবে যদি এইসব বন্ধ না করেন।কপি
Mijanur rahman ajhari❤❤❤
ওরা তাহলে দাওয়াত খেতে গেলে কেনো?
ঠিক
❤অনেক সুন্দর আলোচনা ❤
আল্লাহ সুন্নি নামক বোকাদেরকে হুজুরের কথা গুলি বোঝার তৌফিক দান করুন
, আমিন।