সুপ্রদীপ চাকমাকে উপদেষ্টা নিয়োগের বিরুদ্ধে মানববন্ধন | Nagorik TV
HTML-код
- Опубликовано: 16 сен 2024
- সুপ্রদীপ চাকমাকে উপদেষ্টা নিয়োগের বিরুদ্ধে মানববন্ধন | Nagorik TV
Thanks for your trust In Nagorik TV, subscribe to our official channel to stay updated.
#News #BanglaNews #nagoriktv
NAGORIK TV retains exclusive rights to all content featured on this channel. Permission for the use of these contents is strictly limited to NAGORIK TV (JADOO MEDIA Limited).
#Nagorik #Nagorik_Television #NagorikNews #NagorikTvLive #BanglaNews #TodayNews #Bdnews24 #BangladeshNews #BanglaKhobor #bangladeshnewstodaylive #bangladeshnews #bangladeshnewslive #bangladeshnewschannel #bangladeshnewsupdate #bangladeshnewspaper #bangladeshnewskhabar #nagoriktvlivenow #নাগরিকটিভি
Content Declaration:
NAGORIK TV maintains exclusive ownership of all content and extends no authorization for its use to any commercial entity or individual, except with express permission granted by NAGORIK TV (JADOO MEDIA Limited). This channel is dedicated to disseminating News, and current affairs and producing all kinds of Exclusive Programs. All contents uploaded to this channel are produced in-house by our dedicated team. At times, we may incorporate third-party materials, but only after obtaining specific authorization and permissions required for RUclips usage.
About Nagorik Television:
Nagorik TV, is a privately owned Bangladesh's Government-approved satellite television channel, bringing you a diverse range of content under the motto "Television Noy, Shomporko" (Not just TV, but Connection). Founded in 2018, Nagorik TV is dedicated to serving the people with a commitment to providing news, entertainment shows, dramas, talk shows, political programs, and much more.
Fair Use Notice:
This channel may utilize certain copyrighted materials without explicit authorization from the rights holders. However, the materials used here are employed within the bounds of "Fair Use," as defined in The Copyright Act 2000, Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh, under Chapter 6, Section 36, and Chapter 13, Section 72. Following this law, "Fair Use" is permissible for purposes such as critical analysis, commentary, news reporting, educational instruction, scholarly research, and similar uses. "Fair Use" allows for using copyrighted material in ways that would otherwise constitute infringement. The primary aim is to promote non-profit, educational, or personal use, thus favoring the principle of fair use. “Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976" permits "fair use" for purposes including criticism, commentary, news reporting, teaching, scholarly research, and more. This provision in copyright law allows for the use of copyrighted content that might otherwise be considered infringement. It is designed to tip the balance for non-profit, educational, or personal use.
Find us online:
For News updates visit Nagorik TV’s Website ► www.nagorik.com
Subscribe To Our RUclips Channels:
Nagorik TV News ► / @nagoriknewsonline
Nagorik Natok ► / @nagoriknatok
Nagorik Binodon ► / @nagorikbinodon
Nagorik Music ► / @nagorikmusic
Nagorik Durbeen ► / @nagorikdurbeen
Nagorik Drama Series ► / @nagoriktv.dramaseries
Nagorik Ranna ► / @nagorikentertainment2018
Follow Our Facebook Pages:
Nagorik TV ► www. nago...
Nagorik TV News ► www. nago...
Nagorik Natok ► www. Nago...
Nagorik Entertainment ► www. nago...
Nagorik Music ► www.www. ...
Nagorik Durbeen ► www.www. ...
Contact Us:
NAGORIK TV
Phone: 09613071071
Email: info@nagorik.com
Address: Kha-53, Nikunja-2, Dhaka-1229
© All rights reserved to NAGORIK TV (JADOO MEDIA Limited), 2024
আমি আদিবাসীদের সাথে একমত পোষণ করছি ওদের কথার যুক্তি আছে
এখানে দেখলাম মাত্র কয়েকজন হালকা ব্যানার নিয়ে এসেছে। ইনাদের সাথে কথা বলতে গেলে তো ইনারা একেকজন একেক জনের নাম বলবেন। মূলত ইনারা যার নাম বলবেন, সে হবে এমন একজন
যে অন্যান্য অধিকার যেগুলো আছে বিশেষ করে ভূমি অধিকারসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসন ইত্যাদিতে যে বেশি পারদর্শী তার নাম ওনারা বলবেন। এটাতো আমরা কমবেশি বুঝি সুতরাং উনারা যে কি বলতে চাচ্ছেন সেটা সহজেই বোঝা যায়। আর আদিবাসী বলে সংবিধানে কিছু আছে কিনা সেটা খোঁজ নিয়ে দেখেন, ইনারা সবাই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোক।
এখানে দেখলাম মাত্র কয়েকজন হালকা ব্যানার নিয়ে এসেছে। ইনাদের সাথে কথা বলতে গেলে তো ইনারা একেকজন একেক জনের নাম বলবেন। মূলত ইনারা যার নাম বলবেন, সে হবে এমন একজন
যে অন্যান্য অধিকার যেগুলো আছে বিশেষ করে ভূমি অধিকারসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসন ইত্যাদিতে যে বেশি পারদর্শী তার নাম ওনারা বলবেন। এটাতো আমরা কমবেশি বুঝি সুতরাং উনারা যে কি বলতে চাচ্ছেন সেটা সহজেই বোঝা যায়। আর আদিবাসী বলে সংবিধানে কিছু আছে কিনা সেটা খোঁজ নিয়ে দেখেন, ইনারা সবাই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোক।
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে এটি ঠিক নয়।পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
উপজাতি
খুবই যুক্তিসঙ্গত মতবাদ প্রকাশ করেছেন আদিবাসী ভাই-বোনেরা ওনাদের চাওয়া টাকে গুরুত্ব দেওয়া ও নজর রাখা উচিত।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
উপজাতি
হুট করে কাউকে না নিয়ে যথার্থ মূল্যায়ন দরকার। আপনাদের কে অনেক ধন্যবাদ এভাবে এগিয়ে আসার জন্যে। এভাবেই পরিবর্তন হবে ইনশাআল্লাহ
Ai shorkar onk taratari thik kora hoyeche awami league er shorojontrer karone.jate abar khomota na nite pare..
Kintu eta thik Chattogram er shomonnoyok der maddhome adi bashider motamot newa uchit chilo..
মুহাম্মাদ উচ্চারন করার সময় হা টি গলা ডাবিয়ে মোটা স্বরে শুদ্ধ করে উচ্চারন করতে হয়।মুহাম্মাদ প্রশংসিত।
ছল্লাল্লহু আ'লাইহি ওয়া ছাল্লাম। আ'লাইহি পড়ার সময় আ' টা গলা ডাবিয়ে পড়তে হয়। কারন এটি আঈন।
অর্থ যেন বিকৃত না হয় তাই শুদ্ধ করে আরবী শিখব।
ছল্লাল্লহু আ'লাইহি ওয়া ছাল্লাম ✔️✔️সুবহানাল্লহ পড়ার নিয়ম
হা উচ্চারন করার সময় গলা ডাবিয়ে মোটা স্বরে বলতে হয় সুবহানাল্লহ
আল্লাহ শব্দটির সঠিক উচ্চারন আল্লহ✔️
সুবহানাল্লহ✔️
আর আলহামদুলিল্লাহ বলার সময় হা টিকে গলা ডাবিয়ে মোটা স্বরে আলহামদুলিল্লাহ ✔️
ইং শা আল্লহ
মা শা আল্লহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লহ✔️
thanx ❌
ছেলেদের জাঝাকাল্লহু খইরন ✔️
মেয়েদের জাঝাকিল্লাহু খইরন ✔️
কয়েকটা সঠিক উচ্চারন শিখা হয়ে গেলো 🌸
নিজের জানুন অন্যকে জানতে সহযোগীতা করুন🌸🌸🌸🌸
ঠিক
আদিবাসী ভাইদের কথায় আমি মুগ্ধ। কতটা গুরুত্বপূর্ণ ও যুক্তিযুক্ত আন্দোলন। আপনাদের সাথে সহমত।
bolda
Chakma gula jehetui unake chayna tar mane Nishchoy shuprodip chakma valo manush tai take ei pod e bohal rakhte hobe.
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
উপজাতি
এটাই স্বাধীন বাংলাদেশ। মত প্রকাশের স্বাধীনতা।
ভাই আমি মুসলিম কিন্তু তোমরা আদিবাসী তোমাদের কথা বলার ধরন যে এতো সুন্দর সত্যিই আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম অসাধারণ বলেছো
कारण यह है, यह लोग मरुभूमिर मोहम्मद का उम्मत नहीं है मेरे बात समझ रही हो ना बेबी।
@@bkty9275 your innar heart like your profile photo..
Bolod@@bkty9275
Same
@@bkty9275 dog son
সুপ্রদীপ চাকমাকে উপদেষ্টা থেকে বাতিল করা হোক, এবং আরো যারা আওয়ামী লীগের আছে সবাইকে বাতিল করা আমার মতে উচিত ছিল, এবং দেশপ্রেমিক ব্যক্তিদের ওই স্থানে দেওয়া জরুরী 🙏🙏🙏👍
একমত ভাই
ঠিক
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
খুব বেশি বুজেন বেশি আবেগ দেখায়া গোয়া মারা খাযেন না
@@airinoyshee6410 🐸 বেশি বুজলে পেট খারাপ হবে। যা আছে তাই থাকবে।
উপদেষ্টা থেকে সুপ্রদীপ চাকমাকে বাতিল করা হোক।
Bangladesch er songbidhan toh ontorborti kalin sorkar er o sekriti deini
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে এটি ঠিক নয়।পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
Right 👍...
এটা ভুল ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। আমরা এই সংবিধানের ধারা পরিবর্তন চাই@@Thelight-d1o
একমত।অবশ্যই আদিবাসীদের দাবি মেনে নেওয়ার অনুরোধ থাকবে ইনশাআল্লাহ
অবশ্যই এটা যৌক্তিক দাবী। আদিবাসীদের মতামত নেয়া উচিত।
এখানে দেখলাম মাত্র কয়েকজন হালকা ব্যানার নিয়ে এসেছে। ইনাদের সাথে কথা বলতে গেলে তো ইনারা একেকজন একেক জনের নাম বলবেন। মূলত ইনারা যার নাম বলবেন, সে হবে এমন একজন
যে অন্যান্য অধিকার যেগুলো আছে বিশেষ করে ভূমি অধিকারসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসন ইত্যাদিতে যে বেশি পারদর্শী তার নাম ওনারা বলবেন। এটাতো আমরা কমবেশি বুঝি সুতরাং উনারা যে কি বলতে চাচ্ছেন সেটা সহজেই বোঝা যায়। আর আদিবাসী বলে সংবিধানে কিছু আছে কিনা সেটা খোঁজ নিয়ে দেখেন, ইনারা সবাই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোক।
এখানে দেখলাম মাত্র কয়েকজন হালকা ব্যানার নিয়ে এসেছে। ইনাদের সাথে কথা বলতে গেলে তো ইনারা একেকজন একেক জনের নাম বলবেন। মূলত ইনারা যার নাম বলবেন, সে হবে এমন একজন
যে অন্যান্য অধিকার যেগুলো আছে বিশেষ করে ভূমি অধিকারসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসন ইত্যাদিতে যে বেশি পারদর্শী তার নাম ওনারা বলবেন। এটাতো আমরা কমবেশি বুঝি সুতরাং উনারা যে কি বলতে চাচ্ছেন সেটা সহজেই বোঝা যায়। আর আদিবাসী বলে সংবিধানে কিছু আছে কিনা সেটা খোঁজ নিয়ে দেখেন, ইনারা সবাই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোক।
না না না ,,আমার ভাইয়েরা প্রাণ দিসে ,,ওরা তো বইসা ডিম পরশে
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
সবার মতামত নেওয়া কি আদোও সম্ভব..!
তাছাড়া সামনে নির্বাচন ১০০% সুষ্ঠু ও নিরেপক্ষ হবে।
তাদের উচিত নির্বাচনে সঠিক প্রার্থী নির্বাচন করে সংসদে প্রেরণ করা। এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া।
একমত পোষণ করছি।
আওয়ামী রেজিমের বেশ কিছু ব্যক্তিকে এই সরকারে কেমনে অন্তর্ভুক্ত করা হলো?
রাষ্ট্রপতি করছে
@@Skylight485এই হাসিনার রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের জন্য আন্দোলন করতে হবে মনে হচ্ছে 😡😡
বিএনপির পদে থাকা ব্যক্তি এটর্নি জেনারেল হলেন সেটা আপনাদের চোখে পড়েনা?
একদম রাইট বলেছেন - অনেক গুলো কে ভুল ভাবে দায়িত্ব দিল
ভাই আজকে দেখলাম ছাত্রলীগ এবং সাধারণ শিক্ষার্থীরা বাইক নিয়ে একসাথে শোডাউন দিয়ে বেড়াচ্ছে
আমরা মুসলমানরাও চাই আদিবাসীদের কথায় যেন সরকার মনোযোগ দেন, কারণ তাদের দুঃখ এবং কষ্টের কথা আমাদের বুঝতে হবে
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
Thik bolechen
Right😅
@@HumayunKabir-ym4zb এতদিন কই ছিলো ওরা?উপজাতি কোটা ভোগ করে আদিবাসী দাবি করে।
ওরা বাংলাদেশের আদিবাসী না।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।ধন্যবাদ।
Right
আদিবাসীদের দাবি মানতে হবে, জনগণ যদি সেই প্রতিনিধিকে না চায় তাহলে তাকে রাখা যুক্তিসম্মত হবে বলে মনে করিনা
এখানে দেখলাম মাত্র কয়েকজন হালকা ব্যানার নিয়ে এসেছে। ইনাদের সাথে কথা বলতে গেলে তো ইনারা একেকজন একেক জনের নাম বলবেন। মূলত ইনারা যার নাম বলবেন, সে হবে এমন একজন
যে অন্যান্য অধিকার যেগুলো আছে বিশেষ করে ভূমি অধিকারসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসন ইত্যাদিতে যে বেশি পারদর্শী তার নাম ওনারা বলবেন। এটাতো আমরা কমবেশি বুঝি সুতরাং উনারা যে কি বলতে চাচ্ছেন সেটা সহজেই বোঝা যায়। আর আদিবাসী বলে সংবিধানে কিছু আছে কিনা সেটা খোঁজ নিয়ে দেখেন, ইনারা সবাই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোক।
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে এটি ঠিক নয়।পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
ঠিক
🎉🎉🎉🎉
উনাদের কথায় যুক্তি আছে। কথাগুলোর মূল্যায়ন করা দরকার।
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে এটি ঠিক নয়।পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
@@Thelight-d1o একটি দেশের মধ্যে আদিবাসী হলো তারাই যাদের নিজেদের ভাষা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, প্রথা, সামাজিক রীতি দেশের ""বৃহত্তত জাতিগোষ্ঠি"" থেকে ভিন্নতা রয়েছে অথচ তাদের ঐতিহ্য, প্রথা, সামাজিক রীতির মাধ্যমে নিজ জাতিসত্বার স্বকীয়তা বজায় রেখে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর সাথে থাকতে চায়।
কিন্তু আপনারাতো মধ্যে নিজেদের
ভাষা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, প্রথা, সামাজিক রীতি দিক থেকে আপনারা ''দেশের বৃহত্তত জাতিগোষ্ঠি''।
এবং আপনাদের অন্যকোনো জাতিসত্বার ঐতিহ্য, প্রথা, সামাজিক রীতির মাধ্যমে ''নিজ জাতিসত্বার স্বকীয়তা বজায়'' রেখে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর সাথে থাকতে হচ্ছে না।
পরিশেষে বলতে পারি যে তত্ত্ব অনুযায়ী আমরা আদিবাসী.
আমাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী গুলো আদি বাসির কোন সংজ্ঞার মধ্যে পরেনা-well said 👍
@@Thelight-d1o @Thelight-d1o জোর করে চাপিয়ে দিয়ে সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ নিজের সুবিধা অনুযায়ী পরিবর্তন করা ভালো বয়ে নিয়ে আসে না। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী তাদেরকে চাপিয়ে দিয়ে সংবিধানের অনুচ্ছেদ করা হলেও তা কখনো ভালো বয়ে নিয়ে আসবে না। যেমনটা অনুচ্ছেদ ৪ এর (ক) তে প্রতিটি অফিস আদালতে বাধ্যতামূলক প্রধনমন্ত্রী শেখ হাসিনার ও তার বাবার ছবি ও মুর্তি টাঙিয়ে রাখতে হবে এছাড়াও ডিজিটাল সিকিউরিটি এক্ট, সাইবার সিকিউরিটি এক্ট এগুলো সরকার নিজের সুবিধা অনুযায়ী আইন করেছে বাক স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য।
দারুণ আপনাদেরকে ধন্যবাদ কথা গুলো বলার জন্য
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
আদিবাসী ভাই ও বোনেরা যৌক্তিক কথা বলছেন। গুরুত্ব সহকারে তাদের দাবীকে মূল্যায়ন কর হউক
কিসের আদিবাসী? উপজাতি বলেন
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
Vai adibashi bolben nh ai deshe only bangalirai adibashi
R Tara upojati
Tara nijeder new country korte chai tai adibashi bole dabi kore aita tader akta chal so adibashi boilen nh
Bangali chara ai deshe r kono adibashi nai
উনাদের ভাষাগত উচ্চারণ অসাধারণ। তারা আসলেই পড়তে, শিখতে এসেছে। তাদের কথার মুল্যায়ন করা হোক।
সহমত
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
হ্যাঁ, আসলেই বিস্ময়কর! 🎉
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
সুন্দর করে যুক্তি উপস্থাপন করা হয়েছে।আদিবাসী মানুষদের মাঝ থেকে যৌগ্য নেতৃত্ব উঠে আসুক।
আদিবাসীদের কথা যৌক্তিক আদিবাসীদের সাথে কথা বলে আদিবাসী পক্ষ থেকে একজন প্রতিনিধি পাঠানো বা নেওয়া দরকার ছিল
Time chilo na oijnno hoito. Ekhon somonoyokder uchit onader kach theke jene then siddhanto nawa.. onader right ache
Adi basi keuna.shobai Bangladeshi.
Adibashir definition ta janen?
কথা বলে করাটা অনেকটাই অসম্ভব কারণ বাংলাদেশে চাকমা, মারমা, গারো এমন আরো অনেক নৃগুষ্টি আছে সবাই চাইবে নিজ নিজ গুষ্টির লোক সিলেকশন হোক তাছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক ও অন্যান্য যোগ্যতাও একটি বিষয়, আর সব চাইতে বড় বিষয়টি হচ্ছে এই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর অনেকেই বাংলাদেশের অস্তিত্ব অস্বীকার করে স্বাধীন হবার স্বপ্ন দেখে এই জাতীয় ব্যক্তি উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিলে দেশের জন্য বিরাট হুমকি।
@@mohammedhaque9694 আসলে আমরা সব সময়ই আদিবাসী বলেই শুনে আসছি যার বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চলে বসবাস করে
@@AamirHamza-ur8yj
Brother it's another conspiracy against my beloved country.
If you admit they are Adibasi, United nation can ask for them to own law
And reserve.
Like in Canada who are inivut or first
Nation they have their own reserve.
You can browse in Google about it.
সাবাস আদিবাসী ছাত্র ভাই ও বোনেরা। আপনাদের দাবি যৌক্তিক।
আমি আপনাদের সাথে আছি।
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তাদা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে এটি ঠিক নয়। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
@@Thelight-d1o দুঃখিত। আসলে তাদের যৌক্তিক ব্যানার ফেস্টুন গুলো দেখে আবেগী হয়ে গিয়েছিলাম এত গভীরে ভাবি নাই।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
@@Thelight-d1o একটি দেশের মধ্যে আদিবাসী হলো তারাই যাদের নিজেদের ভাষা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, প্রথা, সামাজিক রীতি দেশের ""বৃহত্তত জাতিগোষ্ঠি"" থেকে ভিন্নতা রয়েছে অথচ তাদের ঐতিহ্য, প্রথা, সামাজিক রীতির মাধ্যমে নিজ জাতিসত্বার স্বকীয়তা বজায় রেখে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর সাথে থাকতে চায়।
কিন্তু আপনারাতো মধ্যে নিজেদের
ভাষা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, প্রথা, সামাজিক রীতি দিক থেকে আপনারা ''দেশের বৃহত্তত জাতিগোষ্ঠি''।
এবং আপনাদের অন্যকোনো জাতিসত্বার ঐতিহ্য, প্রথা, সামাজিক রীতির মাধ্যমে ''নিজ জাতিসত্বার স্বকীয়তা বজায়'' রেখে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর সাথে থাকতে হচ্ছে না।
পরিশেষে বলতে পারি যে তত্ত্ব অনুযায়ী আমরা আদিবাসী.
ওদের কথা ভেবে দেখা উচিত,
কথা ঠিক আছে, সবাই মিলে ছড়িয়ে দিন ভিডিওটি, আমাদের দেশে সবকিছুই সংস্কার দরকার।
এটাই আমাদের বাংলাদেশ এটা আমাদের সবার দেশ , জাতপাত নিরবিশে এই দেশ শুধু করো একার জাত এর না । আদিবাসীদের দাবি পূরণ হোক এই প্রত্যাশয়।
রাইট জনগণের প্রতিনিধি জনগনের সাথে কথা বলে ই নিতে হবে।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
সত্যিই মাঠ পর্যায়ের ত্যাগী জনতার প্রতিনিধি থাকাটাই উচিৎ ছিলো। তাড়াহুড়ো করলে ভূলতো হবেই। তাই আমরা সবাই মিলে সত্যিকারার্থে একটি সোনার বাংলাদেশ চাই। এ জন্য আমাদের সবার ভূমিকাই থাকতে হবে।
যুক্তিতিক আন্দোলন।
উনাদের কথা শুনা উচিৎ
কথা বলে করাটা অনেকটাই অসম্ভব কারণ বাংলাদেশে চাকমা, মারমা, গারো এমন আরো অনেক নৃগুষ্টি আছে সবাই চাইবে নিজ নিজ গুষ্টির লোক সিলেকশন হোক তাছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক ও অন্যান্য যোগ্যতাও একটি বিষয়, আর সব চাইতে বড় বিষয়টি হচ্ছে এই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর অনেকেই বাংলাদেশের অস্তিত্ব অস্বীকার করে স্বাধীন হবার স্বপ্ন দেখে এই জাতীয় ব্যক্তি উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিলে দেশের জন্য বিরাট হুমকি।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
বাকি 16 জন উপদেষ্টা কিন্তু জনগণ ঠিক করে দেয়নি। এটা কোন নির্বাচন না যে উনারা ওনাদের পছন্দমত উপদেষ্টা বসাবেন।
একমত পোষণ করছি। উপদেষ্টা থেকে সুপ্রদীপ চাকমাকে বাতিল করা হোক।
সাবাস আদিবাসী ভাই ও বোনেরা তোমাদের সাহস আছে তোমাদের কথায় যুক্তি আছে ঠিকই তো।
আদিবাসী থেকে যদি অন্য কাউকে দেওয়া হয় তখন অন্যরাও যদি সেম কথা বলে?? আর এটা কোন আদিবাসী কোটা না। পুরা দেশের জন্য নির্বাচন করা হয়েছে।
আদিবাসী ছাএদের কথা যুক্তিক আছে ১০০/ আমরা বাংগালিদের পক্ষ থেকে দাবি জানাচ্ছি নতুন সরকারের কাছে তাদের সাথে আলোচনা করে সমাধান করার জন্য।
এখানে দেখলাম মাত্র কয়েকজন হালকা ব্যানার নিয়ে এসেছে। ইনাদের সাথে কথা বলতে গেলে তো ইনারা একেকজন একেক জনের নাম বলবেন। মূলত ইনারা যার নাম বলবেন, সে হবে এমন একজন
যে অন্যান্য অধিকার যেগুলো আছে বিশেষ করে ভূমি অধিকারসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসন ইত্যাদিতে যে বেশি পারদর্শী তার নাম ওনারা বলবেন। এটাতো আমরা কমবেশি বুঝি সুতরাং উনারা যে কি বলতে চাচ্ছেন সেটা সহজেই বোঝা যায়। আর আদিবাসী বলে সংবিধানে কিছু আছে কিনা সেটা খোঁজ নিয়ে দেখেন, ইনারা সবাই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোক।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
বাঙ্গালী না বাংলাদেশি
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, 'রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।' [১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি। সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না। তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে এটি ঠিক নয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়। তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন
আদিবাসীদের যৌক্তিক দাবী মেনে নেওয়া হোক।👍👍
এখানে দেখলাম মাত্র কয়েকজন হালকা ব্যানার নিয়ে এসেছে। ইনাদের সাথে কথা বলতে গেলে তো ইনারা একেকজন একেক জনের নাম বলবেন। মূলত ইনারা যার নাম বলবেন, সে হবে এমন একজন
যে অন্যান্য অধিকার যেগুলো আছে বিশেষ করে ভূমি অধিকারসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসন ইত্যাদিতে যে বেশি পারদর্শী তার নাম ওনারা বলবেন। এটাতো আমরা কমবেশি বুঝি সুতরাং উনারা যে কি বলতে চাচ্ছেন সেটা সহজেই বোঝা যায়। আর আদিবাসী বলে সংবিধানে কিছু আছে কিনা সেটা খোঁজ নিয়ে দেখেন, ইনারা সবাই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোক।
এখানে দেখলাম মাত্র কয়েকজন হালকা ব্যানার নিয়ে এসেছে। ইনাদের সাথে কথা বলতে গেলে তো ইনারা একেকজন একেক জনের নাম বলবেন। মূলত ইনারা যার নাম বলবেন, সে হবে এমন একজন
যে অন্যান্য অধিকার যেগুলো আছে বিশেষ করে ভূমি অধিকারসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসন ইত্যাদিতে যে বেশি পারদর্শী তার নাম ওনারা বলবেন। এটাতো আমরা কমবেশি বুঝি সুতরাং উনারা যে কি বলতে চাচ্ছেন সেটা সহজেই বোঝা যায়। আর আদিবাসী বলে সংবিধানে কিছু আছে কিনা সেটা খোঁজ নিয়ে দেখেন, ইনারা সবাই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোক।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
Vai ora adi bashi na. Ora upojati
@@Lovelynatureview ওরাও ভাইবোন,, উপজাতি বলে ছোট করছিস কেন
আদিবাসীদের সাথে আমি একমত!❤
এখানে দেখলাম মাত্র কয়েকজন হালকা ব্যানার নিয়ে এসেছে। ইনাদের সাথে কথা বলতে গেলে তো ইনারা একেকজন একেক জনের নাম বলবেন। মূলত ইনারা যার নাম বলবেন, সে হবে এমন একজন
যে অন্যান্য অধিকার যেগুলো আছে বিশেষ করে ভূমি অধিকারসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসন ইত্যাদিতে যে বেশি পারদর্শী তার নাম ওনারা বলবেন। এটাতো আমরা কমবেশি বুঝি সুতরাং উনারা যে কি বলতে চাচ্ছেন সেটা সহজেই বোঝা যায়। আর আদিবাসী বলে সংবিধানে কিছু আছে কিনা সেটা খোঁজ নিয়ে দেখেন, ইনারা সবাই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোক।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, 'রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।' [১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি। সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না। তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে এটি ঠিক নয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়। তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন
আমাদের তিন পার্বত্য জেলার আদিবাসী চাকমা সার্কেল রাজার স্ত্রী স্বয়ং আদিবাসীর অধিকারের জন্য রাজপথে নেমে যে অধিকার আদায়ে এর জন্য মানববন্ধন করতেছে আমরা সবাই সাধুবাদ জানাই। এই দাবি আমাদের যুক্তিসংগত আছে কেননা পুরো পার্বত্য জেলায় সে ব্যক্তি প্রতিনিধিত্ব করবেন সেই অবশ্যই আদিবাসীদের নিয়ে কথা বলবে তাকে আমরা চাই। ধন্যবাদ জানাই চাকমা সার্কেল রানী ইয়ান ইয়ান রায়কে। আমরা অবশ্যই সংস্কারের জন্য রাজপথে থাকবো।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
আদিবাসীদের সাথে আলাপ করে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হোক। যার ব্যাপারে অভিযোগ থাকবে তাকে বাদ দেওয়া হোক।
এখানে দেখলাম মাত্র কয়েকজন হালকা ব্যানার নিয়ে এসেছে। ইনাদের সাথে কথা বলতে গেলে তো ইনারা একেকজন একেক জনের নাম বলবেন। মূলত ইনারা যার নাম বলবেন, সে হবে এমন একজন
যে অন্যান্য অধিকার যেগুলো আছে বিশেষ করে ভূমি অধিকারসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসন ইত্যাদিতে যে বেশি পারদর্শী তার নাম ওনারা বলবেন। এটাতো আমরা কমবেশি বুঝি সুতরাং উনারা যে কি বলতে চাচ্ছেন সেটা সহজেই বোঝা যায়। আর আদিবাসী বলে সংবিধানে কিছু আছে কিনা সেটা খোঁজ নিয়ে দেখেন, ইনারা সবাই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোক।
এখানে দেখলাম মাত্র কয়েকজন হালকা ব্যানার নিয়ে এসেছে। ইনাদের সাথে কথা বলতে গেলে তো ইনারা একেকজন একেক জনের নাম বলবেন। মূলত ইনারা যার নাম বলবেন, সে হবে এমন একজন
যে অন্যান্য অধিকার যেগুলো আছে বিশেষ করে ভূমি অধিকারসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসন ইত্যাদিতে যে বেশি পারদর্শী তার নাম ওনারা বলবেন। এটাতো আমরা কমবেশি বুঝি সুতরাং উনারা যে কি বলতে চাচ্ছেন সেটা সহজেই বোঝা যায়। আর আদিবাসী বলে সংবিধানে কিছু আছে কিনা সেটা খোঁজ নিয়ে দেখেন, ইনারা সবাই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোক।
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে এটি ঠিক নয়।পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
যারা এখানে দাবি নিয়ে এসেছেন তাদের কথা শুনলেই বুঝা যায় তারা সুশিক্ষিত ও মার্জিন রুচি সম্পন্ন।
সুন্দরভাবে প্রতিবাদ করার জন্য ধন্যবাদ।
তোমাদেরকে ধন্যবাদ, তোমাদের কথায় যুক্তি আছে।
ভাই আমরা সাথে আছি, আমার যেমন অধিকার এই দেশে, আপনাদের ও সমান সমান অধিকার, ❤❤
তোমাদের কথা সত্যি হলে, অবশ্যই পদত্যাগে বাধ্য করা হবে, ইনশাআল্লাহ
১০০℅ ঠিক কথা
এখানে দেখলাম মাত্র কয়েকজন হালকা ব্যানার নিয়ে এসেছে। ইনাদের সাথে কথা বলতে গেলে তো ইনারা একেকজন একেক জনের নাম বলবেন। মূলত ইনারা যার নাম বলবেন, সে হবে এমন একজন
যে অন্যান্য অধিকার যেগুলো আছে বিশেষ করে ভূমি অধিকারসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসন ইত্যাদিতে যে বেশি পারদর্শী তার নাম ওনারা বলবেন। এটাতো আমরা কমবেশি বুঝি সুতরাং উনারা যে কি বলতে চাচ্ছেন সেটা সহজেই বোঝা যায়। আর আদিবাসী বলে সংবিধানে কিছু আছে কিনা সেটা খোঁজ নিয়ে দেখেন, ইনারা সবাই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোক।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
R8
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
স্বাধীন বাংলাদেশে সবাই সমান অধিকার পবে , আমি একজন মুসলমান হয়ে বলছি
ঠিক বলছেন
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
উনি ঠিকই বলেছেন, উনাদের মতামতের ভিত্তিতে যেন প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়া হোক
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
এই ভাই বোনদের কথা গুলো খুবই যৌক্তিক, সরকার কে এইটা আমলে নেওয়া দরকার।
আদিবাসীদের সাথে আমি একমত।
ওদের কথা শোনা হোক, ওদের সাথে আলোচনা করা হোক।
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, 'রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।' [১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি। সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না। তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে এটি ঠিক নয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়। তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন
ধন্যবাদ আদিবাসীদেরকে রুখে দারান। হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রীস্টান,সবাই তাদের অধিকার ফিরে আনা হোক।
খুবই যুক্তি সংগত!!!
সরকারের অবশ্যই এ বিষয়ে তাদের সাথে আলোচনায় বসা উচিত।
যৌক্তিক দাবি।আমরা সাথে আছি।✊🇧🇩
শুধু তাই নয়, জেলা এবং উপজেলার যে প্রতিনিধি কমিটি প্রকাশ করা হচ্ছে তাতে আদিবাসী কেউই নেই😥
হতাশ
প্রতিনিধি কমিটি এত দ্রুত?
গুজব আপনি ছরাবেন না ভাই।তাদের যৌক্তিক দাবি এটা সঠিক।কিন্তু আপনি উস্কানিমূলক কথা কেন বলবেল
উপজাতিদের থেকে যে ১ জনকে রাখা হয়েছে সেটা তুমাদের ভাগ্য! বেশি লাফালে এটাও থাকবে না।
@@ranjanbiswas3233 সেটাই তো বুঝলাম না। এগুলো কি ভুয়া কমিটি নাকি সমন্বয়কদের আদেশে বুঝলাম না। পার্বত্য অঞ্চলে অনেক জেলা উপজেলা কমিটি আত্মপ্রকাশ করেছে, যেখানে আদিবাসী শিক্ষার্থী নেই ই
আমি ও একমত,আদিবাসী ভাই বোনদের সাথে আমি ও আছি
উনাদের কথা যুক্তি সম্পন্ন। অবশ্যই উনাদের মতামত এর ভিত্তিতে করা উচিত।
যুক্তিসঙ্গত বলেছেন তারা, অবশ্যই তাদের মতামতকে গুরুত্ব দেয়া উচিৎ
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
আদিবাসীদের দাবি মানতে হবে। তাদের মনোনীত প্রতিনিধিকে উপদেষ্টা করতে হবে।
This is how democracy should be. 💪🏻. Everyone got the right to talk. Thanks to students ❤
অবশ্যই তাদের সাথে আলোচনা করা হোক।শান্তি আসুক সবখানে।
আদিবাসীরা ঠিক কথা বলছে।নতুন দেশে তারাও ইনশাআল্লাহ অবদান রাখবে,নিজেদের অধিকার পাবে।
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি ।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
@MdHafijurRAhMan-ow3cf😂 কোথাকার কে ভাই আপনি?কম বুঝেন, লাফান কম।
,আমিও আদিবাসী ভাইদের সাথে একমত।
আপনাদের দাবির যুক্তি আছে। ❤❤❤
এটাই একমাত্র সভ্য আন্দোলন। সভ্য দেশে এই ভাবেই আন্দোলন হয়, আর তাতেই সে দেশের সরকারের টনক নড়ে। জানিনা এই নতুন সরকার কি করবে।
সরকার এখানে ২ টা কাজ করতে পারে
এক হল সুপ্রদীপ চাকমাকে চেঞ্জ করবে
না হয় সুপ্রদীপ চাকমার সাথে এদের একটা সেশনের ব্যাবস্থা করে দিতে হবে যেখানে সমস্ত আদিবাসী দের যত দাবি আছে সেগুলা শুনবে আর সে অনুযায়ি কি কাজ করবে না করবে সেটা জানাবে
এদের দাবিগুলো যুক্তিযুক্ত, এদের দাবি পূরণ করা হোক
আদিবাসীদের কথা গুলো যৌক্তিক
তাদের কথা গুলো আমলে নেয়া দরকার বলে আমি মনে করি
এখানে দেখলাম মাত্র কয়েকজন হালকা ব্যানার নিয়ে এসেছে। ইনাদের সাথে কথা বলতে গেলে তো ইনারা একেকজন একেক জনের নাম বলবেন। মূলত ইনারা যার নাম বলবেন, সে হবে এমন একজন
যে অন্যান্য অধিকার যেগুলো আছে বিশেষ করে ভূমি অধিকারসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসন ইত্যাদিতে যে বেশি পারদর্শী তার নাম ওনারা বলবেন। এটাতো আমরা কমবেশি বুঝি সুতরাং উনারা যে কি বলতে চাচ্ছেন সেটা সহজেই বোঝা যায়। আর আদিবাসী বলে সংবিধানে কিছু আছে কিনা সেটা খোঁজ নিয়ে দেখেন, ইনারা সবাই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোক।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
আদিবাসী মানুষের কথা গুলো যু্ক্তিযুক্ত আছে।এবং সঠিক মানুষকে উপদেষ্টা করা হক। এবং তাদের কথা এটাই কাম্য মনে হয়।
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, 'রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।' [১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি। সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না। তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে এটি ঠিক নয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়। তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
Tara upojati adibashi noi, plz adibashi boilen nh
জনগন যাকে চায় তাকেই দেওয়া উচিত❤❤জনগন শান্তি ত দেশ শান্তি
Gom gom
ধন্যবাদ আদিবাসী ভাই বোনদের। আমরা সবাই মানুষ এখানে কোন ভেদাভেদ নেই। যার ধর্ম সে পালন করবে। আমরা সকলে মিলে একটা ঘুস,দুর্নীতিমুকত,সুশীল দেশ গড়ি
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
আদি বাসী ছাত্র ভাইদের কথা গুলো যৌক্তিক। ❤❤❤
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, 'রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।' [১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি। সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না। তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে এটি ঠিক নয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়। তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
আদিবাসীদের বক্তব্য অত্যন্ত যৌক্তিক। ❤❤❤❤
সমন্বয়ক দের দৃষ্টিগোচর করছি, ওনাদের ব্যাপার টা দেখা হোক।
অবশ্যই যৌক্তিক।
Nagorik tv ke onek donnobad❤❤
Amader onek news proshar korte dekhechi salute janai❤❤🎉🎉
আপনারা লেগে থাকেন আপনাদের সিদ্ধান্তই চুরান্ত হবে ইনশাআল্লাহ। জনগণের ইচ্ছাই শেষ ইচ্ছে
আপনারাই আপনাদের প্রতিনিধি নির্ধারণ করুন ভাই-বোনেরা
আপনাদের দাবিও সরকার শ্রদ্ধা করবে। ইনশাআল্লাহ্
🇧🇩✅বাংলাদেশ এমন এক আইন করতে হবে। যারা রাজনীতি এবং সরকারী 🇧🇩দেশ 😎কর্মকর্তাদের করবে তারা যেন🇧🇩 দেশের বাইরে যেন না যেতে পারে।এবং সোভ দেশে এই আইন তৈরি করতে হবে।🇧🇩🌍
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে আলাদা করে একটি দেশও গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
আমি একমত ওনাদের কথার যুক্তিসংগত
সহমত প্রকাশ করছি
তোমাদের পাশে আছি আদিবাসি দাদা দিদিরা। যে চাকমা কিনা ফ্যাসিবাদ সরকারে কাজ করেছে এবং আদিবাসিদের কস্ট দুঃখ বুঝতে চায় নি সেই চাকমার দরকার নাই।
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি ।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে আলাদা করে একটি দেশও গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
@@Thelight-d1o @Thelight-d1o জোর করে চাপিয়ে দিয়ে সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ নিজের সুবিধা অনুযায়ী পরিবর্তন করা ভালো বয়ে নিয়ে আসে না। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী তাদেরকে চাপিয়ে দিয়ে সংবিধানের অনুচ্ছেদ করা হলেও তা কখনো ভালো বয়ে নিয়ে আসবে না। যেমনটা অনুচ্ছেদ ৪ এর (ক) তে প্রতিটি অফিস আদালতে বাধ্যতামূলক প্রধনমন্ত্রী শেখ হাসিনার ও তার বাবার ছবি ও মুর্তি টাঙিয়ে রাখতে হবে এছাড়াও ডিজিটাল সিকিউরিটি এক্ট, সাইবার সিকিউরিটি এক্ট এগুলো সরকার নিজের সুবিধা অনুযায়ী আইন করেছে বাক স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য।
আদিবাসীদের কথার সাথে তাদের মতামতের সাথে আমরা একমত অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আমাদেরও দাবি থাকবে আপনারা আদিবাসীদের কথা শুনুন এবং তাদের মনোনীত ব্যক্তিকে আপনারা তাদের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ করুন 🫵
আমি আদিবাসীদের কথায় সহমত পোষণ করছি, তাদের কথায় যুক্তি আছে।
আপনাদের দাবী যুক্তিক, আপনাদের সাথে আছি, বাতিল চাই।
আপনাদের যৌক্তিক দাবী ক্ষতিয়ে দেখা হবে গুরুত্ব সহকারে, যতটুকু যানি উনার শপথ গ্রহন এখন হয়নি। ছাএ সমাজের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
চাকমাদের উপদেষ্টা নির্বাচন করার ক্ষেত্রে যদি চাকমাদের সকলের থেকে ডিসিশন নেওয়া লাগে তাহলে বাংলাদেশের সকল মানুষের থেকে উপদেষ্টা নির্বাচনের জন্য ডিসিশন এর প্রয়োজন হতো তাহলে সম্ভব হত এখন ওরা যে দাবি নিয়ে আসছে এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক
কথা গুলো খুব সুন্দর
সহমত আপনাদের সাথে
উনাদের কথার যুক্তি আছে তাদের কথা শোনা উচিত, আদিবাসীদের সাথে কথা বলে প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হোক।
Beshi kotha bole dile desh a orajokota toiri hobe ... hindu rao qutta dabi korse ..Parliament 10% rakhte hobe hindu MP......
Shamney bujhai jaitase ki ghottase...
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি ।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে আলাদা করে একটি দেশও গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
আদিবাসী ভাই-বোনদের দাবি মেনে নেওয়া হোক ✊
ওরা অনেক পিছিয়ে আছে । ওদের মতামতের গুরুত্ব দেয়া হোক ।
আপনারা জনগণ আরও বেশি করে আসুন,, তাহলে দাবি আদায় হবে ইনশাআল্লাহ
আদিবাসী ও হিন্দু সম্প্রাদায়ের উপদেষ্টাকে তাদের কমিউনিটির কেউ চাই না। ইউনূস স্যারের দরকার ওই দুজনকে পরিবর্তন করা।
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি ।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
@@Thelight-d1o একটি দেশের মধ্যে আদিবাসী হলো তারাই যাদের নিজেদের ভাষা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, প্রথা, সামাজিক রীতি দেশের ""বৃহত্তত জাতিগোষ্ঠি"" থেকে ভিন্নতা রয়েছে অথচ তাদের ঐতিহ্য, প্রথা, সামাজিক রীতির মাধ্যমে নিজ জাতিসত্বার স্বকীয়তা বজায় রেখে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর সাথে থাকতে চায়।
কিন্তু আপনারাতো মধ্যে নিজেদের
ভাষা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, প্রথা, সামাজিক রীতি দিক থেকে আপনারা ''দেশের বৃহত্তত জাতিগোষ্ঠি''।
এবং আপনাদের অন্যকোনো জাতিসত্বার ঐতিহ্য, প্রথা, সামাজিক রীতির মাধ্যমে ''নিজ জাতিসত্বার স্বকীয়তা বজায়'' রেখে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর সাথে থাকতে হচ্ছে না।
পরিশেষে বলতে পারি যে তত্ত্ব অনুযায়ী আমরা আদিবাসী.
@@Thelight-d1o সংবিধান যে সরকার আসে তার সুবিধামত পরিবর্তন করে।এখানে চাপিয়ে ওদের বিরুদ্ধে যেয়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী রাখা হয় অনেকটা মত প্রকাশের স্বাধীনতা ডিজিটাল সিকিউরিটি, সাইবার সিকিউরিটি এক্ট বা ৪(ক) তে বাধ্যতামূলক প্রধানমন্ত্রী ছবি অফিস আদালতে টাঙিয়ে রাখতে হবে এরকম। চাপিয়ে দিয়ে কোন সংবিধানের ধারা নিজের সুবিধা অনুযায়ী তৈরী করা সাধারণ মানুষের জন্য ভালো কিছু বয়ে আসে না
@@Thelight-d1o জোর করে চাপিয়ে দিয়ে সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ নিজের সুবিধা অনুযায়ী পরিবর্তন করা ভালো বয়ে নিয়ে আসে না। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী তাদেরকে চাপিয়ে দিয়ে সংবিধানের অনুচ্ছেদ করা হলেও তা কখনো ভালো বয়ে নিয়ে আসবে না। যেমনটা অনুচ্ছেদ ৪ এর (ক) তে প্রতিটি অফিস আদালতে বাধ্যতামূলক প্রধনমন্ত্রী শেখ হাসিনার ও তার বাবার ছবি ও মুর্তি টাঙিয়ে রাখতে হবে এছাড়াও ডিজিটাল সিকিউরিটি এক্ট, সাইবার সিকিউরিটি এক্ট এগুলো সরকার নিজের সুবিধা অনুযায়ী আইন করেছে বাক স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য।
বাংগালী হিসেবে এই ব্যাপারে একমত যে, এটা আলোচনা করা উচিত ছিলো আদিবাসি জনতার সাথে।
আদিবাসী দের কথা শুনতে হবে। তাদের সাথে কথা বলে তাদের পছন্দ মত ব্যক্তিকেই যেন পদ দাওয়া হয়।
ধন্যবাদ
তোমাদের দাবির সাথে আমরাও একমত। তোমরা শান্তিপূর্ন ভাবে আন্দলোন করো।
আপনাদের দাবির সাথে একমত পোষণ করছি। আশা করছি মেনে নিবে আপনাদের দাবি ইন শা আল্লাহ
সহমত
আদিবাসীদের কথায় যুক্তি আছে,,,, তবে তাদের এটাও বুঝা উচিৎ, এভাবে প্রত্যেক দল বা গোষ্টির প্রতিনিধির জন্য আলাপ আলোচনা করে যদি উপদেষ্টা নির্বাচন করতে চাই, তাহলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই জীবনে আর গঠন হতো না।
আমি ব্যক্তিগতভাবে অনুরোধ করবো, আমাদের সকলের উচিৎ, বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদ কে সাপোর্ট করা।
যাকে উপদেষ্টা দেওয়া হয়েছে তিনি নিজেও একজন দুর্নীতিবাজ। হাসিনার ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে ৩ বছরের স্থানে ৯ বছর রাস্ট্রদুতের পদে বহাল ছিল। তাছাড়া তার নামে সরকারী সম্পত্তি আত্বস্বাতের অভিযোগ আছে
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি ।
Vai adi bashi bolte kisu nei ora upojati
সহমত প্রকাশ করছি।
এই সরকারের প্রতিটি পদক্ষেপ অনেক চিন্তাভাবনা করে আগাইতে হবে যাতে কোন প্রশ্নবিদ্ধ না হই আমি মনে করি
তাদের কথায় সম্পুর্ন যুক্তি রয়েছে।
ধন্যবাদ আদীবাসী ভাই বোন দের,, তাদের মত প্রকাশের সুযোগ দেওয়া হোক❤
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে একটি নতুন দেশ গঠন করতে চায়,"যার নাম তারা দেয় জুম্মল্যাণ্ড"এই নিয়ে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লড়াই চলে। এখন কম।তবে এসব অপচেষ্টা এখনও চলছে পার্বত্য চট্টগ্রামে।আমাদের বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
তারা সঠিক কথা বলেছেন। তাদের সাথে সহমত । তবে এটাও ঠিক অল্প সময়ের মধ্যে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
অল্প সময়ের মধ্যেই কেন গরু ছাগলকে রাখতে হবে
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোলনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে আলাদা করে একটি দেশও গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।
আসলেই ওনাদের কথা যৌক্তিক!
এদের দাবি বিবেচনা করে সঠিক পদক্ষেপ নেয়া উচিত!
যুক্তিসঙ্গত কথা বলেছেন দিদি।
উনি বিতর্কিত। অবশ্যই আন্দোলনকারীদের সাথে আলোচনা করে তাদের পছন্দ মতো নিরপেক্ষ একজনকে সরকারে নিয়োগ দেয়া হোক।
আদিবাসী কথাটি যথার্থ নয়।
উপজাতি বা নৃগোষ্ঠী বলা উচিত।
আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা একটি আন্তজার্তিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
কারণ আন্তজার্তিক আইন অনুযায়ী কোন অঞ্চলের মানুষ যদি আদিবাসী স্বীকৃতি পায়,তাহলে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক,খনিজ সম্পদ এর ব্যবহার বা বিক্রি সিদ্ধান্ত আদিবাসীরা নিজেরা নিতে পারবে।সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারবে নাহ,তারা চাইলে নিজেরাও আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ যা আমাদের দেশে চলছে। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) তে বলা আছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’[১]
অর্থাৎ বাংলাদেশে আদিবাসী বলে কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর স্বীকৃতি বাংলাদেশ সংবিধান দেই নি।সরকার থেকে বলাও রয়েছে তারা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি।
তাদের দাবি মানা হোক তবে আদিবাসী বলবেন না।তারা নিজেদের উপজাতি থেকে আদিবাসী দাবি করছে অনেক আগে থেকে,এই নিয়ে আন্দোনও করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে একটি দেশ গঠন করতে চায়।তবে বাংলাদেশ সরকার,বাংলাদেশ সংবিধান তাদের আদিবাসী স্বীকৃতি দেয় নি।তাই তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা পাহাড়ি বাংলাদেশি বলুন।