*আজকের ভিডিও টি কেমনে কেমনে শেষ হয়ে গেলো* ঐতিহাসিক ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ভিডিও খুবই ভালো লাগছে তবে আবার গ্রামের কোনো হারানো রাজ অথবা জমিদার বাড়ি নিয়ে ভিডিও করেন আরও ভালো লাগবে
Thanks u once again for showing Dhamrai Rath which was my long cherished desire since my boyhood when I first heard from my mother about seventy years ago.and also Emperor Ashoke of Mourjya age.These ancient relics are well preserve d Indian museum . Request B D Govt. to keep in Dhaka museum.All will watch candidly and vividly ancient history specially by students This is not brokable Hindu temple . Grateful to u Thanks a lot.
২৩২ বছর আগে সৃষ্টি হয়েছিল ময়মনসিংহ জেলা (১৭৮৭) বাংলাদেশের জমিদারদের শহর বলা হয় ময়মনসিংহকে। বাংলাদেশের পুরাতন বিল্ডিংয়ের শহর বলা হয় ময়মনসিংহকে। বাংলাদেশের শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির রাজরাধী বলা হয় ময়মনসিংহকে। এই রাজধানীতে আছে শিল্পসম্ভারের এক বিশাল সংগ্রহ। আছে বহু প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলায় ১৬ জন জমিদার ছিলেন। তাদের কেউ রাজা, মহারাজা, রায় বাহাদুর উপাধী পেয়েছিলেন। ময়মনসিংহ জেলার মালিকানাধীন রাজবাড়ি সমূহ- ০২) টি (মুক্তাগাছা এবং গৌরিপুর) ক/ মুক্তাগাছা রাজবাড়ি এবং অংশ সমূহ:- ১/ শশীলজ রাজবাড়ি ( মহারাজ সূর্যকান্তের বাড়ি) ২/আটানী জমিদার বাড়ি (মূল রাজবাড়ি) ৩/ জমিদার রামরাম আচার্যের বাড়ি (মুক্তাগাছা সাবরেজিষ্ট্রী অফিস), মুক্তাগাছা রাজবাড়ি ৪/ জমিদার হরেরামের বাড়ি (মুক্তাগাছা শহী স্মৃতি কলেজ) ৫/ জমিদার শিবরামের বাড়ি (আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন) খ/ গৌরিপুর রাজবাড়ি এবং অংশ সমূহ:- ১/ গৌরিপুর রাজবাড়ি (সরকারী কলেজ ভবন বর্তমানে) ২/ গৌরিপুর রাজবাড়ি (মহিলা কলেজ ভবন বর্তমানে) ৩/ গৌরিপুর রাজবাড়ি (গৌরিপুর প্রেসক্লাব বর্তমানে) ৪/ গৌরিপুর রাজবাড়ি ( পরিত্যাক্ত ভবন সমূহ) ময়মনসিংহ জেলার মালিকানাধীন জমিদার বাড়ি সমূহ:-০৭) টি গ/ রামগোপালপুর জমিদার বাড়ি, গৌরিপুর, ময়মনসিংহ ঘ/ আঠারবাড়ি জমিদার বাড়ি, ঈশ্বরগঞ্জ, ময়মনসিংহ ঙ/ সেনবাড়ি জমিদার বাড়ি, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ চ/ ধলা জমিদারবাড়ি, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ ছ/ ধিৎপুর জমিদার বাড়ি, ঈশ্বরগঞ্জ, ময়মনসিংহ জ/ কালিপুর এস্টেট জমিদার বাড়ি, গৌরিপুর, ময়মনসিংহ ঝ/ বৈলর জমিদার বাড়ি, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ ট/ কানিহারি জমিদার বাড়ি, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ ময়মনসিংহ শহর বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার রাজধানী হওয়ায় বৃহত্তর ময়মনসিংহ সহ দেশের বড় বড় মহারাজা জমিদাররা এই শহরে জমিদার বাড়ি বানিয়েছিলেন। অন্যান্য জমিদারদের মালিকানাধীন ময়মনসিংহ শহরের বাড়ি- (২২) টি। ১/ গৌরিপুর লজ (গৌরীপুরের রাজার বাড়ি) (বর্তমান সোনালি ব্যাংক), ময়মনসিংহ শহর ২/ আলেকজান্ডার ক্যাসেল ( মুক্তাগাছা রাজার বাগানবাড়ি) (বর্তমানে টিটিসি লাইব্রেরী) য়মনসিংহ শহর ৩/ হাসান মঞ্জিল (টাংগাইলের ধনবাড়ির জমিদার বাড়ি) (বর্তমানে ডায়াবেটিক হাসপাতাল) ময়মনসিংহ শহর ৪/ তালজাঞ্জা হাউজ( কিশোরগঞ্জের তালঞ্জাগা জমিদারের বাড়ি)(বর্তমানে মিন্টু কলেজ) , ময়মনসিংহ শহর। ৫/ চাকলাদার হাউজ (বর্তমান হোমিও মেডিকেল কলেজ), ময়মনসিংহ শহর ৬/ রামগোপালপুরের জমিদারের শহরের বাড়ি (সরকারী কর্মচারী আবাস), কালিবাড়ি, ময়মনসিংহ শহর ৭/ জমিদার বুধা বাবুর বাড়ি (বর্তমানে খামারবাড়ি(, মহারাজা রোড, ময়মনসিংহ ৮/ জমিদার অঘোর বন্ধু গুহের বাড়ি (বর্তমানে ময়মনসিংহ কলেজ ভবন), রামবাবু রোড, ময়মনসিংহ। ৯/ জমিদার মদন বাবুর বাড়ি (বর্তমান জাদুঘর), ময়মনসিংহ শহর ১০/ মসুয়ার জমিদার বাড়ি (কিশোরগঞ্জ এর মসুয়ার জমিদারের শহরের বাড়ি) (বর্তমানে কমিউনিটি সেন্টার), হরিকিশোর রায় রোড, ময়মনসিংহ শহর। ১১/ নাটোরের মহারাজার শহরের বাড়ি ( মৃত্যুঞ্জয় স্কুলের বিপরীতে), ময়মনসিংহ শহর ১২/ টাংগাইলের করটিয়ার জমিদারদের শহরের বাড়ি , খান বাহাদুর ঈসমাইল রোড, ময়মনসিংহ শহর ১৩/ আমবাড়িয়ার জমিদার বাড়ি, ময়মনসিংহ শহর ১৪/ কালিপুর এস্টেট এর জমিদারের শহরের বাড়ি , (বর্তমানে এস কে হাসপাতাল),ময়মনসিংহ শহর ১৫/ ধলা জমিদারের শহরের বাড়ি, ময়মনসিংহ শহর ১৬/ গোলকপুরের জমিদারের শহরের বাড়ি , ময়মনসিংহ শহর ১৭/ সুসং দূর্গাপুরের মহারাজার শহরের বাড়ি, ময়মনসিংহ শহর ১৮/ নারায়ণডহের জমিদারের শহরের বাড়ি, ময়মনসিংহ শহর ১৯/ বৈলর জমিদারের শহরের বাড়ি, ময়মনসিংহ শহর ২০/ কৃষ্টপুর জমিদারের শহরের বাড়ি, ময়মনসিংহ শহর ২১/ ধিৎপুর জমিদারের শহরের বাড়ি, ময়মনসিংহ শহর ২২/ আঠারবাড়ি জমিদারের শহরের বাড়ি (বর্তমান আঠারবাড়ি বিল্ডং), ময়মনসিংহ শহর কাজেই জমিদারদের শহর হলো ময়মনসিংহ। মোট- ৩৮ টি জমিদার বাড়ি রয়েছে। সাথে আছে বিভিন্ন মসজিদ, মন্দির উপাসনালয়। ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসনের কাছে জোড় দাবী জানাচ্ছি ময়মনসিংহ জেকায় অবস্থিত এই সকল ৩৮ টি রাজবাড়ি ও জমিদার বাড়ি সংস্কার সংরক্ষণ করে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা।
এছাড়াও ময়মনসিংহ জেলায় আছে- ১/ কিল্লা তাজপুর দুর্গ, গৌরিপুর ( মুঘল দেওয়ান উমর খাঁ এর রাজধানী ২/ বোকাইনগর দুর্গ, গৌরিপুর ৩/ বিবি সখিনার মাজার (মুঘল দেওয়ান উমর খাঁ এর কন্যা। এছাড়াও ময়মনসিংহ জেলায় অনেক প্রাচীন মসজিদ, মাজার এবং মন্দির সহ অনেক ধর্মীয় প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন আছে।
রফিক, তোমার পর্যবেক্ষণ ভালো। তবে তোমাকে আমি আরেকটা পরামর্শ দিতে চাই। চিত্র খোদাই করা থাকলে যেকোনো স্থাপনার চিত্রিত অংশটি মূল স্থাপনার থেকে সামান্য উঁচু বা Prominent থাকে। এতে বাতাস বা পানির ঘর্ষণ সেখানে বেশি হয়। ফলে ধীরে ধীরে চিত্রিত অংশটি সমান হয়ে মিলিয়ে যাবে। হয়তো সেইজন্যই তুমি অশোকের সেই সিংহের ইউনিক আইকন দেখতে পারোনি। তবে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগই এই ব্যপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দিতে পারবে। ধন্যবাদ। ** তোমার প্রতি শুভকামনা **
অশোক স্তম্ভের পাথর এবং এই স্তম্ভের পাথরের ভিন্নতা রয়েছে। এটা গুপ্ত যুগে কোনো বিহারের প্রবেশদ্বার হতে পারে। স্যার আবুল কালাম মোহাম্মদ জাকারিয়া তার রচিত ‘বাঙলাদেশের প্রত্নসম্পদ’ বইয়ে এমনটাই উল্লেখ করেছেন।
Brother, make a documentary on Bakhtiyar Khilji, who converted all the Buddhist and Hindus to Islam. All the Muslim of Bangladesh was Hindus or Buddhist prior to Bakhtiyar Khilji and is often regarded by Western Historian as Father of Islamic Bangladesh.
মুসলিমদের উপমহাদেশে আবির্ভাবের আগে থেকেই বৌদ্ধরা ক্ষমতাশালী হিন্দুদের প্রতাপে ছিলেন একেবারে কোণঠাসা। এমনকি গৌতম বুদ্ধের মৃত্যুস্থান বিহারের প্রতিবেশী বাংলাতেও হিন্দু ব্রাহ্মণ, শাসক ও নেতারা সাধারণ জনগণকে বশীভূত করে ফেলতে পেরেছিলেন। আসলে ইসলাম না এলে বৌদ্ধ ধর্ম হিন্দুদের দ্বারা ভারতবর্ষ থেকে পুরোপুরি নিশ্চিহ্নই হয়ে যেত। অন্ধ বৌদ্ধবাদের সমর্থকদের উচিত উইরাথুদের মত উগ্র জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসীদের বিক্রি করা বিষাক্ত ঘৃণার বড়ি না গিলে এ বিষয়ে নির্মোহ বিশ্লেষকদের লেখাগুলো পড়ে দেখা - যদি তাতে অবিচক্ষণ মুর্খতা ও ঘৃণ্য মুসলিম বিদ্বেষ কিছুটা হলেও কমে। আদতে প্রচলিত ইসলামবৈরী গল্পকথার বিপরীতে এটাই সত্য যে, বখতিয়ারের অশ্বারোহীরা যখন হিন্দু রাজাদের পরাভূত করেন তখন স্থানীয় বৌদ্ধরা মুসলিমদেরকে বর্ণবাদী হিন্দুদের নিপীড়ন থেকে তাদের উদ্ধারকর্তা হিসেবেই দেখেছেন। যদিও গৌতম বুদ্ধ ব্রাহ্মণ্যবাদী নিপীড়নের বিরুদ্ধে কথা বলে গেছেন, তবুও প্রাচীন ইতিহাসের নৃশংসতম এক হত্যাযজ্ঞের পরে হিন্দু রাজা অশোকের ২৩৬ পূর্বাব্দে বৌদ্ধ ধর্মে ধর্মান্তরিত হবার আগ পর্যন্ত বৌদ্ধদের ভরতবর্ষের রাষ্ট্রযন্ত্রে কোনো রকম প্রভাব ছিলনা বললেই চলে। অশোকের শাসনামলে বৌদ্ধ ধর্ম পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ে। তবে স্বভাবতই এমন আনুকূল্য বেশিদিন টিকেনি, আর শক্তিশালী গুপ্ত সাম্রাজ্যের আমল থেকে শাসনযন্ত্র ধীরলয়ে হিন্দুত্বের প্রভাবে ফিরে যায়। স্থানীয় রাজারা তখন থেকে বৌদ্ধ ধর্মের চেয়ে হিন্দু ধর্মের দিকে ঝুঁকে পড়ে - আর বৌদ্ধ ভিক্ষুদের চেয়ে হিন্দু ব্রাহ্মণদের সাথে মিত্রতা গড়ে তোলার দিকে বেশি মনোযোগ দিতে থাকে। প্রান্তিক জনতার মধ্যে থেকে দলিত নিম্নবর্ণের লোকজন - যারা আগে বৌদ্ধ ধর্মের জাতপ্রথার বিরুদ্ধ বাণীতে আকৃষ্ট হয়েছিল - তারাও পরিবর্তিত ভূ-রাজনৈতিক কারণে সনাতন ধর্মে ফিরে যেতে শুরু করে। পঞ্চম শতাব্দির চীনা বৌদ্ধ পরিব্রাজক ও তীর্থযাত্রী ফেক্সিয়ান ভারত সফরের সময় স্থানীয় মহায়ন বৌদ্ধ-তত্ত্বে মৌলিক দুর্বলতা দেখতে পান। সেখানে অনেক ঈশ্বররূপী বুদ্ধ ও বোধিসত্ত্বরা মহাবিশ্বের অগণিত স্তরগুলোতে বসবাসরত - ওই বৌদ্ধ তত্ত্ব হিন্দু ধর্মের এতটাই কাছাকাছি ছিল যে অনেকেই এই দু'ধর্মের মধ্যে পার্থক্য দেখতে পে
বৌদ্ধ ধর্মের পতনের কারণ নিয়ে গবেষণা করা শ্রী নরেশ কুমার মনে করেন, বৌদ্ধবাদের বিরোধিতা ও একইসাথে ক্ষয়িষ্ণু ব্রাহ্মণ্য আধিপত্যবাদের পুনর্স্থাপনের জন্যে, ব্রাহ্মণ পুনর্জাগরণীরা তিন ধাপের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিলেন। প্রথম ধাপে তারা বৌদ্ধদের বিরুদ্ধে ঘৃণা আর অত্যাচারের অভিযান শুরু করেন। এরপরে তারা বৌদ্ধ ধর্মের ভালো দিকগুলো আত্মস্থ করে নেয় যাতে করে "নীচু" জাতের বৌদ্ধদের মন জয় করা যায়। কিন্তু বাছাইকৃত আত্মীকরণের এই ধাপে ব্রাহ্মণ্যবাদের আধিপত্য যাতে কোনোভাবেই ক্ষুণ্ণ না হয় তা নিশ্চিত রাখা হয়। বৌদ্ধবাদ ধ্বংস প্রকল্পের শেষধাপে - 'গৌতম বুদ্ধ হিন্দু বিধাতা বিষ্ণুর আরেকটি অবতার ছাড়া আর কিছুই নন' - এই ধারণা চালু করে তা চারিদিকে ছড়িয়ে দেয়া হয়। এভাবে বুদ্ধকে ব্রাহ্মণ্যবাদের সর্বদেবতার মন্দিরের অগুন্তি ঈশ্বরের সামান্য একটিমাত্র-তে পরিণত করা হয়। অবশেষে, বৌদ্ধরা মূলত শুদ্র আর অচ্ছুত হিসেবে জাতপ্রথায় আত্মীকৃত হলেন - আর এভাবেই নিজ জন্মভূমিতেই বৌদ্ধরা নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে লাগলেন। নীলেশ কুমার বলেন, "বৌদ্ধদের বিরুদ্ধে চলা এই নির্মূলাভিযানকে বৈধতা দিতে ব্রাহ্মণ্য লেখাগুলোতে বৌদ্ধদের প্রচণ্ডভাবে তিরস্কার করা হয়। মনুসংহিতায় মনু বলেন, "কেউ যদি বুদ্ধকে স্পর্শ করে […] তবে সে স্নান করে নিজেকে শুচি-শুদ্ধ করে নেবে।" অপরাকা তার গ্রন্থে একই ধরণের আদেশ দেন। ব্রাদ্ধ হরিত ঘোষণা করেন যে বৌদ্ধ মন্দিরে প্রবেশ করাই পাপ, যা কেবল আচারিক স্নানের মাধ্যমে স্খলিত হতে পারে। এমনকি সাধারণ জনগণের জন্যে লেখা নাটিকা কিংবা পুথিগুলোতেও ব্রাহ্মণ পুরোহিতেরা বুদ্ধের বিরুদ্ধে ঘৃণার অর্গল ছড়িয়েছেন। প্রাচীন নাটিকা 'মৃচ্ছাকথিকা'তে (পর্ব ৭), নায়ক চারুদত্ত এক বৌদ্ধ সন্তকে হেঁটে আসতে দেখে, বন্ধু মৈত্রীয়কে ক্রোধক্তিতে বলেন - 'আহ্! কী অশুভ দৃশ্য - এক বৌদ্ধ সন্ত দেখছি আমাদের দিকেই আসছে।'
কুমার বলেন, “অর্থশাস্ত্র' গ্রন্থের রচয়িতা ব্রাহ্মণ বর্ণের চাণক্য ঘোষণা করেন, "যদি কেউ শক্য (বৌদ্ধ), অজিবিকাশ, শুদ্র বা নিষ্ক্রান্ত ব্যক্তিদের ঈশ্বর বা পূর্ব-পুরুষদের পূণ্যার্থে উৎসর্গিত ভোজসভায় যোগদান করে - তবে তার উপর একশ পানা অর্থদণ্ড আরোপিত হবে।" ব্রাহ্মণ্যবাদের পুনরুজ্জীবনের পুরোধা শঙ্করাচার্য বৌদ্ধবাদের বিরুদ্ধে প্রচণ্ড নিন্দামূলক কথার মাধ্যমে বৌদ্ধদের মনে সীমাহীন ভীতির সঞ্চার করেন … পুরানের অনেক রচয়িতাও মিথ্যা কলঙ্ক, অপবাদ, চরিত্রহরণের মাধ্যমে ঘৃণার এই পরম্পরা অব্যাহত রাখেন। এমনকি বিপন্ন সময়েও কোনো বৌদ্ধের বাড়িতে প্রবেশ করাকে ব্রাহ্মণদের জন্যে মহাপাপ হিসেবে তাদের ধর্মগ্রন্থ নারদীয় পুরানে আজ্ঞায়িত করা হয়। বিষ্ণু পুরানে বৌদ্ধদের মহা-মোহ হিসেবে উপাধিত করা হয়। এতে 'বৌদ্ধদের সাথে কথা বলার পাপ'-কে স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলা হয়, "যারা এমনকি বৌদ্ধ সন্তদের সাথে কথাও বলবে - তাদের নরকে যেতে হবে।"
@@santusung হিয়েন সাঙ্গ ও ফাহিয়েনের বৃতান্ত হিন্দু বা বৌদ্ধ সংঘাতের নিদর্শন পাওয়া যায় না। বক্তিয়ার খিলজীর অভিযান শুরুই হয়েছিল বৌদ্ধদের নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্নিসংযোগ করে।এছাড়াও বৌদ্ধধর্ম হিন্দুধর্মের চার্বাক দর্শনের সমগোত্রীয় এবং সংস্কার মূলক হিন্দু ধর্মের থেকে পৃথক নয়। অন্তহীন দর্শনের মিলন স্থল ভারতবর্ষ। আফগানিস্তানে কনিষ্কের শেষ ইতিহাস আজ ভূলুন্ঠিত ভুলন্ঠিত ভারতের ইতিহাস।
Centuries prior to the advent of Islam into the region, Bengal was a major center of Buddhism on the Indian Subcontinent. The area was under the rule of the Buddhist Pala Empire for several centuries until its collapse and subsequent conquest by the Hindu Sena Empire in the 1170s. This was an era of significant Buddhist-Brahmin religious conflict as they represented diametrically opposite camps in the Dharmic tradition with the Buddhist focus on equality threatening the Brahmin caste-based power structure. In the preceding centuries Buddhism underwent a slow decline as Hindu kingdom gradually enveloped Buddhists states in the area and began of process of "de-Buddification" manifested by the reframing of Buddhist figures as Hindu. After the arival of Muslim rullers in 1204 CE most of the Buddist and many local people with non-traditional religions converted to Islam.
It is visible from some copper-plate inscriptions that some Buddhists had moved to other domains.[29] Al-Ma'mun (r. 813-833 A.D.) while visiting Khorasan, launched an attack on Kabul, whose ruler submitted to taxation.[38] The king of Kabul was captured and he then converted to Islam.[39] Per sources, when the Shah submitted to al-Ma'mun, he sent his crown and bejeweled throne, later seen by the Meccan historian al-Azraqi to the Caliph who praised Fadl for "curbing polytheists, breaking idols, killing the refractory" and refers to his successes against Kabul's king and ispahabad. Other near-contemporary sources however refer to the artifacts as a golden jewel-encrusted idol sitting on a silver throne by the Hindu Shahi ruler or by an unnamed ruler of "Tibet" as a sign of his conversion to Islam.[40] It was tradition in medical period.Conversion for rule was only way to retain power. It was the fate of indian subcontinent.Intersringly most of the Afgan and Sindhis are completely converted compare to other states.
Rafiq bhai, please make one program about zamindar palace in Meghna upozila, Gobindopur, comilla. Not far from Dhaka, it's take only 2 hours near Sonargaon. Thanks
@@RafiqTheExplorer648 Brother, I don't have WhatsApp. If you want to go, then take bus from Gulistan GPO to Meghna upozila or Chittagong road to Meghna upozila. Bus stop you can ask any auto to Gobindopur Hindus zamindar bari, still some people living there. If need more information please ask me. Thanks
ধন্যবাদ সুন্দর ডকুমেন্টারির জন্য। তবে আপনার বিশ্লেষণে কিছুটা ত্রুটি রয়ে গেছে সম্ভবত। যেমন আপনি বলেছেম অশোক স্তম্ভের সাথে চার সিংহমূর্তি, পদ্মফুল থাকতে হবে। কিন্তু চার সিংহমূর্তির অশোক স্তম্ভ খুব বেশি দেখা যায়না, অনেক ক্ষেত্রে একটা সিংহমূর্তি দেখা যায়, অনেকক্ষেত্রে তাও ভেঙে গেছে। যেমম গাজীপুরে যে অশোকস্তম্ভ দেখিয়েছেন তাতে কোন সিংহমূর্তি বা পদ্মফুল ছিলোনা। আপনি বলেছেন অশোক স্তম্ভ স্থাপিত বৌদ্ধ মন্দির বা স্থাপনাকে ধর্মরাজিকা বলা হত। এই ধর্মরাজিকা শব্দ থেকেই ধামরাই শব্দটি উদ্ভূত তাতে কোন সন্দেহ নেই, যা অত্র এলাকায় অশোক স্তম্ভ স্থাপনের ইঙ্গিত দেয়। সিংহমূর্তি বিহীন অশোক স্তম্ভ অনেক দেখা যায় (নিচে দেখুন)। www.google.com/search?q=pilares+de+ashoka&tbm=isch&client=ms-android-oppo-rev1&prmd=ivmn&hl=bn&sa=X&ved=2ahUKEwjApvjrgYf2AhXwQ2wGHRVRBzwQrNwCKAB6BQgBEM0B&biw=360&bih=580#imgrc=kB8NxUjoXIiIuM
This looks like pillar of a Buddhist Bihar. Definitely there is some construction under ground below the pillar. Brahmin king Pushyamitra Shunga in around 285 b.c destroyed everything constructed by emperor Ashoka. Bakhtiar Khilji came to Bengal around 1202 and died in 1206 A.D. At that time people were divided into Brahmin Dharma (also called Aryan Dharma) and Budhists & various aboriginal religions. There was no Hindu religion at that time. Brahmins treated aboriginals and Budhists as untouchables who converted to Islam.
What is the difference between Brahmin Dharma and Hindu Dharma? If all Buddhists and untouchable became Muslim by Baktier Khaljhi, where do they used to do their Namaz as there was no mosques then. Most people of East Bengal became Muslim at the time when Akbar's army occupied Bengal, not before.
@@RafiqTheExplorer648 ভাই ময়মনসিংহ জেলা নিয়ে কয়েকটা ডকুমেন্টারি বানানোর অনুরোধ জানাচ্ছি। আর ময়মনসিংহ জেলার প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলোর তালিকা আমি কমেন্টে উল্লেখ করেছি। অনুরোধ রইলো ভাই।
@@kalipadanag9813 Banglafesh e onek oitijjo bahi Mosjid o protno totto bivager obohelay pore ase.Atar jonno daee socetonotar ovab ar sonskritimonosko na hoa r durniti.Tar poreo dekhun Buddist der onek oitijjo sonmaner sathe podorshon kora hosse.Jmon Mahastan gorh,Salbon bihar,Paharpur bihar , Ramu bihar etc.
এই বিভ্রান্তি সৃষ্টির চেষ্টার ইদ্দেশ্য টা কি ? এগুলো মুগল সম্রাট আকবরের সময়ের স্থাপন করা । প্রথম ভূমি জরিপ তিনি শুরু করেছিলেন । হিন্দু বৌদ্ধ দ্বারা প্রভাবিত হয়ে এদেশকে কি বানাতে চান?
অনুসন্ধানে নেমে প্রাচীন বাংলাদেশের অনেক কিছু তোমরা যে আমাদের সামনে তুলে ধরছো তার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে। সাপোর্ট চাই।
বাহ খুব সুন্দর একটা ব্লগ অনেক অনেক ভালো লাগলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
🙏🏻
রফিক আপনার ঐতিহাসিক বর্ণনা এবং বিশ্লেষণ বেশ সুন্দর হয়েছে, তবে খারাপ লাগলো দেখে যে আমাদের ঐতিহাসিক নিদর্শন গুলি কেমন অযত্ন আর অবহেলায় পরে আছে।
ঠিক বলেছেন ভাই। আসলেই খারাপ লাগে! 😣
অনেক ভাল লাগলো ভিডিওটি দেখে!
আচ্ছা অশোক স্তম্ভ টি নিয়ে অনুষ্ঠান উদযাপন হয় কিনা জানার ইচ্ছা।
না হয় না।
@@RafiqTheExplorer648 সেখানে কিভাবে যাওয়া যাবে?
আগের পর্বটি ও দেখেছিলাম, আজকের তোড়ন টি দেখে খুব ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ আপু ❤️
ভালো লাগলো আসলে আমার এই ধরনের ভিডিও দেখতে ভালোলাগে । তবে ইদানীং সময়ের অভাবে দেখতে পারি কম কম । তোমাকে ধন্যবাদ সুন্দর বিষয় টি উপস্থাপন করার জন্য ।
অসাধারণ। ধন্যবাদ।
এগুলো যেকোনো দেশের জাতীয় সম্পদ
এগুলোর ভালোভাবে সংরক্ষণ দরকার ।
আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর ভাবে ইতিহাস কে তুলে ধরার জন্য 🙏
💝
ভিডিও ভালো লাগলো
লাইক দিয়ে দিলাম
*আমন্ত্রণ রইল*
সুন্দর প্রতিবেদন। এমন প্রতিবেদন আরো বেশি দেখতে চায় জনগণ।
উৎসাহ পেলাম।
এত সুন্দর একটা ভিডিও শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ করে লেটার দিয়ে গেলাম দিবেন আশা করছি
Very interesting video. Good history showing 😃👍
Many Many Many Many. Thanks
❤️
বাংলাদেশ এ এরকম পাথরের পিলার দেখলেই ভিডিও করবে। এগুলো অমূল্য সম্পদ
Hmm
*আজকের ভিডিও টি কেমনে কেমনে শেষ হয়ে গেলো*
ঐতিহাসিক ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক
ভিডিও খুবই ভালো লাগছে তবে আবার গ্রামের কোনো হারানো রাজ অথবা জমিদার বাড়ি নিয়ে ভিডিও করেন আরও ভালো লাগবে
ঢাকা সিরিজটা শেষ হোক ভাইয়া। ফিরে আসবো নতুন রুপে, নতুন সিরিজে। ❤️
Rafiq The Explorer ততক্ষণ পর্যন্ত অপেক্ষায় রইলাম
চালিয়ে যাও বন্ধু। ইতিহাসের দায়বদ্ধতা তোমাদের হাতেই
অনেক ধন্যবাদ। 🙏🏻
Thanks u once again for showing Dhamrai Rath which was my long cherished desire since my boyhood when I first heard from my mother about seventy years ago.and also Emperor Ashoke of Mourjya age.These ancient relics are well preserve d Indian museum . Request B D Govt. to keep in Dhaka museum.All will watch candidly and vividly ancient history specially by students
This is not brokable Hindu temple . Grateful to u Thanks a lot.
💝
Thank you,
ঐতিহাসিক একটি স্তম্ভ যেই নির্মাণ করুক না কেনো ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছে !
অবহেলিত অবস্থা পরে আছে 😭।
ঠিক বলেছেন ভাই। ধন্যবাদ।
রেডি থাইকেন। রিসেন্টলি খেলা হবে 🤣
@@RafiqTheExplorer648 অবশ্যই হবে ভাইয়া। সর্বদা তৈরি।
২৩২ বছর আগে সৃষ্টি হয়েছিল ময়মনসিংহ জেলা (১৭৮৭)
বাংলাদেশের জমিদারদের শহর বলা হয় ময়মনসিংহকে।
বাংলাদেশের পুরাতন বিল্ডিংয়ের শহর বলা হয় ময়মনসিংহকে।
বাংলাদেশের শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির রাজরাধী বলা হয় ময়মনসিংহকে।
এই রাজধানীতে আছে শিল্পসম্ভারের এক বিশাল সংগ্রহ।
আছে বহু প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।
তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলায় ১৬ জন জমিদার ছিলেন।
তাদের কেউ রাজা, মহারাজা, রায় বাহাদুর উপাধী পেয়েছিলেন।
ময়মনসিংহ জেলার মালিকানাধীন রাজবাড়ি সমূহ- ০২) টি (মুক্তাগাছা এবং গৌরিপুর)
ক/ মুক্তাগাছা রাজবাড়ি এবং অংশ সমূহ:-
১/ শশীলজ রাজবাড়ি ( মহারাজ সূর্যকান্তের বাড়ি)
২/আটানী জমিদার বাড়ি (মূল রাজবাড়ি)
৩/ জমিদার রামরাম আচার্যের বাড়ি (মুক্তাগাছা সাবরেজিষ্ট্রী অফিস), মুক্তাগাছা রাজবাড়ি
৪/ জমিদার হরেরামের বাড়ি (মুক্তাগাছা শহী স্মৃতি কলেজ)
৫/ জমিদার শিবরামের বাড়ি (আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন)
খ/ গৌরিপুর রাজবাড়ি এবং অংশ সমূহ:-
১/ গৌরিপুর রাজবাড়ি (সরকারী কলেজ ভবন বর্তমানে)
২/ গৌরিপুর রাজবাড়ি (মহিলা কলেজ ভবন বর্তমানে)
৩/ গৌরিপুর রাজবাড়ি (গৌরিপুর প্রেসক্লাব বর্তমানে)
৪/ গৌরিপুর রাজবাড়ি ( পরিত্যাক্ত ভবন সমূহ)
ময়মনসিংহ জেলার মালিকানাধীন জমিদার বাড়ি সমূহ:-০৭) টি
গ/ রামগোপালপুর জমিদার বাড়ি, গৌরিপুর, ময়মনসিংহ
ঘ/ আঠারবাড়ি জমিদার বাড়ি, ঈশ্বরগঞ্জ, ময়মনসিংহ
ঙ/ সেনবাড়ি জমিদার বাড়ি, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ
চ/ ধলা জমিদারবাড়ি, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ
ছ/ ধিৎপুর জমিদার বাড়ি, ঈশ্বরগঞ্জ, ময়মনসিংহ
জ/ কালিপুর এস্টেট জমিদার বাড়ি, গৌরিপুর, ময়মনসিংহ
ঝ/ বৈলর জমিদার বাড়ি, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ
ট/ কানিহারি জমিদার বাড়ি, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহ শহর বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার রাজধানী হওয়ায় বৃহত্তর ময়মনসিংহ সহ দেশের বড় বড় মহারাজা জমিদাররা এই শহরে জমিদার বাড়ি বানিয়েছিলেন।
অন্যান্য জমিদারদের মালিকানাধীন ময়মনসিংহ শহরের বাড়ি- (২২) টি।
১/ গৌরিপুর লজ (গৌরীপুরের রাজার বাড়ি) (বর্তমান সোনালি ব্যাংক), ময়মনসিংহ শহর
২/ আলেকজান্ডার ক্যাসেল ( মুক্তাগাছা রাজার বাগানবাড়ি) (বর্তমানে টিটিসি লাইব্রেরী) য়মনসিংহ শহর
৩/ হাসান মঞ্জিল (টাংগাইলের ধনবাড়ির জমিদার বাড়ি) (বর্তমানে ডায়াবেটিক হাসপাতাল) ময়মনসিংহ শহর
৪/ তালজাঞ্জা হাউজ( কিশোরগঞ্জের তালঞ্জাগা জমিদারের বাড়ি)(বর্তমানে মিন্টু কলেজ) , ময়মনসিংহ শহর।
৫/ চাকলাদার হাউজ (বর্তমান হোমিও মেডিকেল কলেজ), ময়মনসিংহ শহর
৬/ রামগোপালপুরের জমিদারের শহরের বাড়ি (সরকারী কর্মচারী আবাস), কালিবাড়ি, ময়মনসিংহ শহর
৭/ জমিদার বুধা বাবুর বাড়ি (বর্তমানে খামারবাড়ি(, মহারাজা রোড, ময়মনসিংহ
৮/ জমিদার অঘোর বন্ধু গুহের বাড়ি (বর্তমানে ময়মনসিংহ কলেজ ভবন), রামবাবু রোড, ময়মনসিংহ।
৯/ জমিদার মদন বাবুর বাড়ি (বর্তমান জাদুঘর), ময়মনসিংহ শহর
১০/ মসুয়ার জমিদার বাড়ি (কিশোরগঞ্জ এর মসুয়ার জমিদারের শহরের বাড়ি) (বর্তমানে কমিউনিটি সেন্টার), হরিকিশোর রায় রোড, ময়মনসিংহ শহর।
১১/ নাটোরের মহারাজার শহরের বাড়ি ( মৃত্যুঞ্জয় স্কুলের বিপরীতে), ময়মনসিংহ শহর
১২/ টাংগাইলের করটিয়ার জমিদারদের শহরের বাড়ি , খান বাহাদুর ঈসমাইল রোড, ময়মনসিংহ শহর
১৩/ আমবাড়িয়ার জমিদার বাড়ি, ময়মনসিংহ শহর
১৪/ কালিপুর এস্টেট এর জমিদারের শহরের বাড়ি , (বর্তমানে এস কে হাসপাতাল),ময়মনসিংহ শহর
১৫/ ধলা জমিদারের শহরের বাড়ি, ময়মনসিংহ শহর
১৬/ গোলকপুরের জমিদারের শহরের বাড়ি , ময়মনসিংহ শহর
১৭/ সুসং দূর্গাপুরের মহারাজার শহরের বাড়ি, ময়মনসিংহ শহর
১৮/ নারায়ণডহের জমিদারের শহরের বাড়ি, ময়মনসিংহ শহর
১৯/ বৈলর জমিদারের শহরের বাড়ি, ময়মনসিংহ শহর
২০/ কৃষ্টপুর জমিদারের শহরের বাড়ি, ময়মনসিংহ শহর
২১/ ধিৎপুর জমিদারের শহরের বাড়ি, ময়মনসিংহ শহর
২২/ আঠারবাড়ি জমিদারের শহরের বাড়ি (বর্তমান আঠারবাড়ি বিল্ডং), ময়মনসিংহ শহর
কাজেই জমিদারদের শহর হলো ময়মনসিংহ। মোট- ৩৮ টি জমিদার বাড়ি রয়েছে। সাথে আছে বিভিন্ন মসজিদ, মন্দির উপাসনালয়।
ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসনের কাছে জোড় দাবী জানাচ্ছি ময়মনসিংহ জেকায় অবস্থিত এই সকল ৩৮ টি রাজবাড়ি ও জমিদার বাড়ি সংস্কার সংরক্ষণ করে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা।
এছাড়াও ময়মনসিংহ জেলায় আছে-
১/ কিল্লা তাজপুর দুর্গ, গৌরিপুর ( মুঘল দেওয়ান উমর খাঁ এর রাজধানী
২/ বোকাইনগর দুর্গ, গৌরিপুর
৩/ বিবি সখিনার মাজার (মুঘল দেওয়ান উমর খাঁ এর কন্যা।
এছাড়াও ময়মনসিংহ জেলায় অনেক প্রাচীন মসজিদ, মাজার এবং মন্দির সহ অনেক ধর্মীয় প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন আছে।
খুব ইনফরমেটিভ কমেন্ট। আমার ২য় পরবর্তী ট্রিপটা হবে ময়মনসিংহে। ততোদিন পর্যন্ত আপনি আমার সাথে ফেসবুকে কানেক্টেড থাকুন - facebook.com/generalrafiq
True ami 2008 theke 10 porjonto mymensingh government job korce ar dekhchi asle onek somirdho onchol mymensingh
👍
কি অযত্ন ও অবহেলায় ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলো পড়ে আছে।
Notification peyei hajir.Ei video tao sundor hoise😊
True supporter. Respect 🙏🏻
@@RafiqTheExplorer648 Thanks to apnk deya uchit eto sundor sundor video dewar jonno😊❤
@Roya hossain পাশে থেকে এভাবেই সাপোর্ট দিয়ে যাবেন। 🙏🏻
@@RafiqTheExplorer648 Obosshoi dibo😊
শিক্ষক মানুষের তো ইতিহাস ভালভাবে জানা উচিত!
দারুণ। অশোক স্তম্ভ না হলেও অনেক পুরাতন স্তম্ভ। এতো অযত্নে না রেখে আরেকটু যত্নে রাখা দরকার ছিল।
স্থানীয় লোকেরা স্তম্ভ ২টার নিচে সিমেন্টের পাটাতন তৈরি করে দিয়েছে যাতে কেউ বসতে না পারে। তবে এর প্রকৃত ইতিহাস না জানার কারণে স্তম্ভ দুটো অবহেলা পাচ্ছে।
অসাধারণ লাগছে ভিডিও টা এগিয়ে যান ভাই
ধন্যবাদ সাপোর্ট দেয়ার জন্য। 🙏🏻
Vai sreenagor upozilai vaggokol jomidar bari ta niye 1ta news korben please
অসাধারণ, ইতিহাস, অশোক নির্মিত না।
Vai amader jessore er ekti 11 shiv Mandir ase eti niye ekti video banan please
আসবো শীঘ্রই। সকল আপডেট জানতে আমাদের ফেসবুক গ্রুপ জয়েন করতে পারেন। লিংক ভিডিও ডেসক্রিপশনে।
We learn many things
খুব ভাল লাগলো, ধন্যবাদ
❤️
খুবিই ভালো হয়েছে ভিডিওটি তাই তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ 🇮🇹😍🇮🇹
ধন্যবাদ বড় ভাই 😘
Very good brother.
Very nice gupt period amar andaz 500ad gupt dynasty original homeland Bengal
I love Dhamrai
💝
These should be in a museum or give these to the Indian archeological survey who will keep these with proper respect.
আপনার কাজ গুলা আসলেই খুব ভালো লাগে।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। কাজটা খুব কষ্টসাধ্য, আশা করি সবসময় সাপোর্ট দিয়ে যাবেন। ❤️
@@RafiqTheExplorer648 সম্ভব হলে দেশের বাহিরের কিছু ইতিহাস তুলে ধরেন।
যেমন: বাংলার নবাবী আমল।পশ্চিমবঙ্গে অনেক নিদর্শন আছে তাদের।
Shamiul Islam পৃথিবীর সব দেশ নিয়েই কাজ করার ইচ্ছা। আপাতত নিজের দেশের ৬৪ জেলা নিয়েই কাজ করছি। নিজের দেশ শেষ না হওয়া পর্যন্ত বাহিরে যাওয়ার প্লান নাই।
ভালো লাগলো ভিডিও টি
ধন্যবাদ ❤️
we want to have a documentary on roth mela of dhamrai uz.
Visit to Manikgonj please ./ from USA
রফিক, তোমার পর্যবেক্ষণ ভালো। তবে তোমাকে আমি আরেকটা পরামর্শ দিতে চাই। চিত্র খোদাই করা থাকলে যেকোনো স্থাপনার চিত্রিত অংশটি মূল স্থাপনার থেকে সামান্য উঁচু বা Prominent থাকে। এতে বাতাস বা পানির ঘর্ষণ সেখানে বেশি হয়। ফলে ধীরে ধীরে চিত্রিত অংশটি সমান হয়ে মিলিয়ে যাবে। হয়তো সেইজন্যই তুমি অশোকের সেই সিংহের ইউনিক আইকন দেখতে পারোনি। তবে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগই এই ব্যপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দিতে পারবে। ধন্যবাদ।
** তোমার প্রতি শুভকামনা **
অশোক স্তম্ভের পাথর এবং এই স্তম্ভের পাথরের ভিন্নতা রয়েছে। এটা গুপ্ত যুগে কোনো বিহারের প্রবেশদ্বার হতে পারে। স্যার আবুল কালাম মোহাম্মদ জাকারিয়া তার রচিত ‘বাঙলাদেশের প্রত্নসম্পদ’ বইয়ে এমনটাই উল্লেখ করেছেন।
হ্যা। এই তথ্যটা তুমি মূল ভিডিওতে দিলে আরও সুন্দর হতো। যেমন আমি এটা জানতাম না। এখন জানলাম। তোমার এই তথ্যবহুল ডকুমেন্টারি খুবই শিক্ষনীয়।
খুব সুন্দর
❤️❤️
Brother, make a documentary on Bakhtiyar Khilji, who converted all the Buddhist and Hindus to Islam. All the Muslim of Bangladesh was Hindus or Buddhist prior to Bakhtiyar Khilji and is often regarded by Western Historian as Father of Islamic Bangladesh.
Baktier khaki was a Turkish invader who destroyed the universities in Nalanda,
মুসলিমদের উপমহাদেশে আবির্ভাবের আগে থেকেই বৌদ্ধরা ক্ষমতাশালী হিন্দুদের প্রতাপে ছিলেন একেবারে কোণঠাসা। এমনকি গৌতম বুদ্ধের মৃত্যুস্থান বিহারের প্রতিবেশী বাংলাতেও হিন্দু ব্রাহ্মণ, শাসক ও নেতারা সাধারণ জনগণকে বশীভূত করে ফেলতে পেরেছিলেন। আসলে ইসলাম না এলে বৌদ্ধ ধর্ম হিন্দুদের দ্বারা ভারতবর্ষ থেকে পুরোপুরি নিশ্চিহ্নই হয়ে যেত। অন্ধ বৌদ্ধবাদের সমর্থকদের উচিত উইরাথুদের মত উগ্র জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসীদের বিক্রি করা বিষাক্ত ঘৃণার বড়ি না গিলে এ বিষয়ে নির্মোহ বিশ্লেষকদের লেখাগুলো পড়ে দেখা - যদি তাতে অবিচক্ষণ মুর্খতা ও ঘৃণ্য মুসলিম বিদ্বেষ কিছুটা হলেও কমে। আদতে প্রচলিত ইসলামবৈরী গল্পকথার বিপরীতে এটাই সত্য যে, বখতিয়ারের অশ্বারোহীরা যখন হিন্দু রাজাদের পরাভূত করেন তখন স্থানীয় বৌদ্ধরা মুসলিমদেরকে বর্ণবাদী হিন্দুদের নিপীড়ন থেকে তাদের উদ্ধারকর্তা হিসেবেই দেখেছেন।
যদিও গৌতম বুদ্ধ ব্রাহ্মণ্যবাদী নিপীড়নের বিরুদ্ধে কথা বলে গেছেন, তবুও প্রাচীন ইতিহাসের নৃশংসতম এক হত্যাযজ্ঞের পরে হিন্দু রাজা অশোকের ২৩৬ পূর্বাব্দে বৌদ্ধ ধর্মে ধর্মান্তরিত হবার আগ পর্যন্ত বৌদ্ধদের ভরতবর্ষের রাষ্ট্রযন্ত্রে কোনো রকম প্রভাব ছিলনা বললেই চলে। অশোকের শাসনামলে বৌদ্ধ ধর্ম পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ে। তবে স্বভাবতই এমন আনুকূল্য বেশিদিন টিকেনি, আর শক্তিশালী গুপ্ত সাম্রাজ্যের আমল থেকে শাসনযন্ত্র ধীরলয়ে হিন্দুত্বের প্রভাবে ফিরে যায়। স্থানীয় রাজারা তখন থেকে বৌদ্ধ ধর্মের চেয়ে হিন্দু ধর্মের দিকে ঝুঁকে পড়ে - আর বৌদ্ধ ভিক্ষুদের চেয়ে হিন্দু ব্রাহ্মণদের সাথে মিত্রতা গড়ে তোলার দিকে বেশি মনোযোগ দিতে থাকে। প্রান্তিক জনতার মধ্যে থেকে দলিত নিম্নবর্ণের লোকজন - যারা আগে বৌদ্ধ ধর্মের জাতপ্রথার বিরুদ্ধ বাণীতে আকৃষ্ট হয়েছিল - তারাও পরিবর্তিত ভূ-রাজনৈতিক কারণে সনাতন ধর্মে ফিরে যেতে শুরু করে। পঞ্চম শতাব্দির চীনা বৌদ্ধ পরিব্রাজক ও তীর্থযাত্রী ফেক্সিয়ান ভারত সফরের সময় স্থানীয় মহায়ন বৌদ্ধ-তত্ত্বে মৌলিক দুর্বলতা দেখতে পান। সেখানে অনেক ঈশ্বররূপী বুদ্ধ ও বোধিসত্ত্বরা মহাবিশ্বের অগণিত স্তরগুলোতে বসবাসরত - ওই বৌদ্ধ তত্ত্ব হিন্দু ধর্মের এতটাই কাছাকাছি ছিল যে অনেকেই এই দু'ধর্মের মধ্যে পার্থক্য দেখতে পে
বৌদ্ধ ধর্মের পতনের কারণ নিয়ে গবেষণা করা শ্রী নরেশ কুমার মনে করেন, বৌদ্ধবাদের বিরোধিতা ও একইসাথে ক্ষয়িষ্ণু ব্রাহ্মণ্য আধিপত্যবাদের পুনর্স্থাপনের জন্যে, ব্রাহ্মণ পুনর্জাগরণীরা তিন ধাপের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিলেন।
প্রথম ধাপে তারা বৌদ্ধদের বিরুদ্ধে ঘৃণা আর অত্যাচারের অভিযান শুরু করেন। এরপরে তারা বৌদ্ধ ধর্মের ভালো দিকগুলো আত্মস্থ করে নেয় যাতে করে "নীচু" জাতের বৌদ্ধদের মন জয় করা যায়। কিন্তু বাছাইকৃত আত্মীকরণের এই ধাপে ব্রাহ্মণ্যবাদের আধিপত্য যাতে কোনোভাবেই ক্ষুণ্ণ না হয় তা নিশ্চিত রাখা হয়। বৌদ্ধবাদ ধ্বংস প্রকল্পের শেষধাপে - 'গৌতম বুদ্ধ হিন্দু বিধাতা বিষ্ণুর আরেকটি অবতার ছাড়া আর কিছুই নন' - এই ধারণা চালু করে তা চারিদিকে ছড়িয়ে দেয়া হয়। এভাবে বুদ্ধকে ব্রাহ্মণ্যবাদের সর্বদেবতার মন্দিরের অগুন্তি ঈশ্বরের সামান্য একটিমাত্র-তে পরিণত করা হয়। অবশেষে, বৌদ্ধরা মূলত শুদ্র আর অচ্ছুত হিসেবে জাতপ্রথায় আত্মীকৃত হলেন - আর এভাবেই নিজ জন্মভূমিতেই বৌদ্ধরা নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে লাগলেন।
নীলেশ কুমার বলেন, "বৌদ্ধদের বিরুদ্ধে চলা এই নির্মূলাভিযানকে বৈধতা দিতে ব্রাহ্মণ্য লেখাগুলোতে বৌদ্ধদের প্রচণ্ডভাবে তিরস্কার করা হয়। মনুসংহিতায় মনু বলেন, "কেউ যদি বুদ্ধকে স্পর্শ করে […] তবে সে স্নান করে নিজেকে শুচি-শুদ্ধ করে নেবে।" অপরাকা তার গ্রন্থে একই ধরণের আদেশ দেন। ব্রাদ্ধ হরিত ঘোষণা করেন যে বৌদ্ধ মন্দিরে প্রবেশ করাই পাপ, যা কেবল আচারিক স্নানের মাধ্যমে স্খলিত হতে পারে। এমনকি সাধারণ জনগণের জন্যে লেখা নাটিকা কিংবা পুথিগুলোতেও ব্রাহ্মণ পুরোহিতেরা বুদ্ধের বিরুদ্ধে ঘৃণার অর্গল ছড়িয়েছেন। প্রাচীন নাটিকা 'মৃচ্ছাকথিকা'তে (পর্ব ৭), নায়ক চারুদত্ত এক বৌদ্ধ সন্তকে হেঁটে আসতে দেখে, বন্ধু মৈত্রীয়কে ক্রোধক্তিতে বলেন - 'আহ্! কী অশুভ দৃশ্য - এক বৌদ্ধ সন্ত দেখছি আমাদের দিকেই আসছে।'
কুমার বলেন, “অর্থশাস্ত্র' গ্রন্থের রচয়িতা ব্রাহ্মণ বর্ণের চাণক্য ঘোষণা করেন, "যদি কেউ শক্য (বৌদ্ধ), অজিবিকাশ, শুদ্র বা নিষ্ক্রান্ত ব্যক্তিদের ঈশ্বর বা পূর্ব-পুরুষদের পূণ্যার্থে উৎসর্গিত ভোজসভায় যোগদান করে - তবে তার উপর একশ পানা অর্থদণ্ড আরোপিত হবে।" ব্রাহ্মণ্যবাদের পুনরুজ্জীবনের পুরোধা শঙ্করাচার্য বৌদ্ধবাদের বিরুদ্ধে প্রচণ্ড নিন্দামূলক কথার মাধ্যমে বৌদ্ধদের মনে সীমাহীন ভীতির সঞ্চার করেন … পুরানের অনেক রচয়িতাও মিথ্যা কলঙ্ক, অপবাদ, চরিত্রহরণের মাধ্যমে ঘৃণার এই পরম্পরা অব্যাহত রাখেন। এমনকি বিপন্ন সময়েও কোনো বৌদ্ধের বাড়িতে প্রবেশ করাকে ব্রাহ্মণদের জন্যে মহাপাপ হিসেবে তাদের ধর্মগ্রন্থ নারদীয় পুরানে আজ্ঞায়িত করা হয়। বিষ্ণু পুরানে বৌদ্ধদের মহা-মোহ হিসেবে উপাধিত করা হয়। এতে 'বৌদ্ধদের সাথে কথা বলার পাপ'-কে স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলা হয়, "যারা এমনকি বৌদ্ধ সন্তদের সাথে কথাও বলবে - তাদের নরকে যেতে হবে।"
@@santusung হিয়েন সাঙ্গ ও ফাহিয়েনের বৃতান্ত হিন্দু বা বৌদ্ধ সংঘাতের নিদর্শন পাওয়া যায় না। বক্তিয়ার খিলজীর অভিযান শুরুই হয়েছিল বৌদ্ধদের নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্নিসংযোগ করে।এছাড়াও বৌদ্ধধর্ম হিন্দুধর্মের চার্বাক দর্শনের সমগোত্রীয় এবং সংস্কার মূলক হিন্দু ধর্মের থেকে পৃথক নয়। অন্তহীন দর্শনের মিলন স্থল ভারতবর্ষ। আফগানিস্তানে কনিষ্কের শেষ ইতিহাস আজ ভূলুন্ঠিত ভুলন্ঠিত ভারতের ইতিহাস।
dude ei rkm vdo 4k hole khubi vlo hobe thn edit oboshi korben
Hmm sure
Thanks to you
❤️
Centuries prior to the advent of Islam into the region, Bengal was a major center of Buddhism on the Indian Subcontinent. The area was under the rule of the Buddhist Pala Empire for several centuries until its collapse and subsequent conquest by the Hindu Sena Empire in the 1170s. This was an era of significant Buddhist-Brahmin religious conflict as they represented diametrically opposite camps in the Dharmic tradition with the Buddhist focus on equality threatening the Brahmin caste-based power structure. In the preceding centuries Buddhism underwent a slow decline as Hindu kingdom gradually enveloped Buddhists states in the area and began of process of "de-Buddification" manifested by the reframing of Buddhist figures as Hindu. After the arival of Muslim rullers in 1204 CE most of the Buddist and many local people with non-traditional religions converted to Islam.
It is visible from some copper-plate inscriptions that some Buddhists had moved to other domains.[29] Al-Ma'mun (r. 813-833 A.D.) while visiting Khorasan, launched an attack on Kabul, whose ruler submitted to taxation.[38] The king of Kabul was captured and he then converted to Islam.[39] Per sources, when the Shah submitted to al-Ma'mun, he sent his crown and bejeweled throne, later seen by the Meccan historian al-Azraqi to the Caliph who praised Fadl for "curbing polytheists, breaking idols, killing the refractory" and refers to his successes against Kabul's king and ispahabad. Other near-contemporary sources however refer to the artifacts as a golden jewel-encrusted idol sitting on a silver throne by the Hindu Shahi ruler or by an unnamed ruler of "Tibet" as a sign of his conversion to Islam.[40]
It was tradition in medical period.Conversion for rule was only way to retain power. It was the fate of indian subcontinent.Intersringly most of the Afgan and Sindhis are completely converted compare to other states.
এপিসোডটা তথ্য বহুল ছিলো।।
❤️
Good job
❤️
Rafiq bhai, please make one program about zamindar palace in Meghna upozila, Gobindopur, comilla. Not far from Dhaka, it's take only 2 hours near Sonargaon. Thanks
Contact with me personally
@@RafiqTheExplorer648 Hello brother, please tell me what kind of information do you need.
Message me on WhatsApp - +8801515626810
@@RafiqTheExplorer648 Brother, I don't have WhatsApp. If you want to go, then take bus from Gulistan GPO to Meghna upozila or Chittagong road to Meghna upozila. Bus stop you can ask any auto to Gobindopur Hindus zamindar bari, still some people living there. If need more information please ask me. Thanks
You can contact me on email - sponsor.teamexplorer@gmail.com
If you don’t then sorry for you.
Thanks
Thanks deyar jonno thanks 😊
Vai valo hoice
Thank you so much 😊
Ami dhamrai thaki ,,jantam Ashoka er kacher akjon thaktw..bt jantam eita chilo
💝
বা বাহ 200 বছর আগের
মাজার টা আমাদের পুর্ব পুরুষদের
ধন্যবাদ সুন্দর ডকুমেন্টারির জন্য। তবে আপনার বিশ্লেষণে কিছুটা ত্রুটি রয়ে গেছে সম্ভবত। যেমন আপনি বলেছেম অশোক স্তম্ভের সাথে চার সিংহমূর্তি, পদ্মফুল থাকতে হবে। কিন্তু চার সিংহমূর্তির অশোক স্তম্ভ খুব বেশি দেখা যায়না, অনেক ক্ষেত্রে একটা সিংহমূর্তি দেখা যায়, অনেকক্ষেত্রে তাও ভেঙে গেছে। যেমম গাজীপুরে যে অশোকস্তম্ভ দেখিয়েছেন তাতে কোন সিংহমূর্তি বা পদ্মফুল ছিলোনা। আপনি বলেছেন অশোক স্তম্ভ স্থাপিত বৌদ্ধ মন্দির বা স্থাপনাকে ধর্মরাজিকা বলা হত। এই ধর্মরাজিকা শব্দ থেকেই ধামরাই শব্দটি উদ্ভূত তাতে কোন সন্দেহ নেই, যা অত্র এলাকায় অশোক স্তম্ভ স্থাপনের ইঙ্গিত দেয়। সিংহমূর্তি বিহীন অশোক স্তম্ভ অনেক দেখা যায় (নিচে দেখুন)।
www.google.com/search?q=pilares+de+ashoka&tbm=isch&client=ms-android-oppo-rev1&prmd=ivmn&hl=bn&sa=X&ved=2ahUKEwjApvjrgYf2AhXwQ2wGHRVRBzwQrNwCKAB6BQgBEM0B&biw=360&bih=580#imgrc=kB8NxUjoXIiIuM
ধন্যবাদ ভুলটা ধরিয়ে দেয়ার জন্য।
vaiya amar bari Dhamrai
ধন্যবাদ
👍🏻👍🏻
❤️
15 বছর আগে কি কোন মাজার থাকতে পারে। ইসলাম এসেছে চৌদ্দশ বছর। আপনার জানা থাকলে জানাবেন
চাচী সঠিক উত্তর দিছে😁😁😁
আমার বাড়ির পাশের রাস্তা।
History speaks.Allah know s who built the pillars.
Right
Is there no archeological authority in Bangladesh? Or they only care about Islamic artifacts?
Thanks. Somrat Asok jodi ahingso dharmo buddha dhormo grohon na kore jodi hindu sonaton dorme teke jeten tahole aro onek muslim hotta korten.
Dishu Jinia ektu porashuno kore tarpor comment korun Samrat Ashok rr Somoy ki Islam er abirbhav hoechhilo?
ধামরাই বাজারে ৬ গম্বুজ মসজিদ ও মোকামতলা মসজিদ আছে
💝
It seems that invaders destroyed the site and built Mazhar.This has happened throughout Bharat.Even worlds 1st university was destroyed by invaders.
vlo lagbo
ধন্যবাদ
মাজার টার নাম হাজী গাজী মাজার
Mr.r
Mr.rafiq you are doing good work to focus our heritage.pl.contact for some useful sharing.thanks.rouf bhuiyan,consultant,un/donors
1500 বছরের পুরাতন মাজার!
ধামরাইয়ে রথের নাম শুনেছি
শ্যুট করেছি। নেক্সট ভিডিওতে দেখাবো ইনশাআল্লাহ। 😊
This looks like pillar of a Buddhist Bihar. Definitely there is some construction under ground below the pillar. Brahmin king Pushyamitra Shunga in around 285 b.c destroyed everything constructed by emperor Ashoka. Bakhtiar Khilji came to Bengal around 1202 and died in 1206 A.D. At that time people were divided into Brahmin Dharma (also called Aryan Dharma) and Budhists & various aboriginal religions. There was no Hindu religion at that time. Brahmins treated aboriginals and Budhists as untouchables who converted to Islam.
What is the difference between Brahmin Dharma and Hindu Dharma? If all Buddhists and untouchable became Muslim by Baktier Khaljhi, where do they used to do their Namaz as there was no mosques then. Most people of East Bengal became Muslim at the time when Akbar's army occupied Bengal, not before.
ei channel er 90% video te amar nam ache, tai ami channel ti'r 60% malikana dhabi korchi😅😅
ইহা হাইস্যকর 🤣
I love u janu
💝
এগুলা ১৫০০ বছরের ও পুরোনো।
অশোক মৌর্য তো 2300 বছর আগেকার সময়।
এরকম পাগল ছাগল লোকের সাক্ষাৎ কার না নেওয়ায় ভাল যাদের ইতিহাসের নুন্নতম ধারনা নাই
Zone 6l0
eto losto korr ki drkr selfi tei dhmri neme riks te jwa jbe,,,....
ভাই সবই ভালো লেগেছে আপনার, কিন্তু সালাম দেন নমোষ্কার দেন না কেনো, কি অন্যরা কি মানুষ না,
সালাম দেই কারণ আমি মুসলমান। আসসালামু আলাইকুম অর্থ হচ্ছে আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক। শান্তির বাণী যেকোনো ধর্মের লোক কেই দেয়া যায়।
@@RafiqTheExplorer648 ভাই ময়মনসিংহ জেলা নিয়ে কয়েকটা ডকুমেন্টারি বানানোর অনুরোধ জানাচ্ছি। আর ময়মনসিংহ জেলার প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলোর তালিকা আমি কমেন্টে উল্লেখ করেছি। অনুরোধ রইলো ভাই।
@Asikug Jaman করুন।
আপনারা সকলে বৌদ্ধ ছিলেন
Pgl nki!!
D-link mane Dhamrai- গুলিস্তান bus a direct e to dhamrai asha jay
পৃথিবীর সব থেকে বড় বৌদ্ধ মূর্তি আফগানিস্তানে পাওয়া গেছিলো। আছে কি ? এখানেও তার ব্যতিক্রম হবে বলে মনে হয় না।
এতদিন তো কিছুই হয়নি
এখন কি হবে????
নিজেদেরকে কি ভাবেন আপনারা, তা বোধহয় আপনারা নিজে ও জানেন না।
ওটা ওই না হয়ে ইলামের সঙ্গে জড়িত কিছু হলে বেশী যত্নে সংরক্ষিত করা হতো। আর নিজেদের ? নিজেদের অসুরক্ষিত ভাবি।
@@kalipadanag9813 Banglafesh e onek oitijjo bahi Mosjid o protno totto bivager obohelay pore ase.Atar jonno daee socetonotar ovab ar sonskritimonosko na hoa r durniti.Tar poreo dekhun Buddist der onek oitijjo sonmaner sathe podorshon kora hosse.Jmon Mahastan gorh,Salbon bihar,Paharpur bihar , Ramu bihar etc.
স্পষ্ট কোন ধারণা পেলাম না !
তার মানে ভিডিওটা মনোযোগ দিয়ে দেখেন নি! 😒
Pabna jodi kono purono kisu thake sekhane ekti video banaben
নিশ্চয়ই।
Ajaira jnsh jttoshb
এখানে বোধহয় বৌদ্ধ বিহার ছিল।
হ্যা সেটাই।
এই বিভ্রান্তি সৃষ্টির চেষ্টার ইদ্দেশ্য টা কি ? এগুলো মুগল সম্রাট আকবরের সময়ের স্থাপন করা । প্রথম ভূমি জরিপ তিনি শুরু করেছিলেন । হিন্দু বৌদ্ধ দ্বারা প্রভাবিত হয়ে এদেশকে কি বানাতে চান?
প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ বিরিয়ানি খেয়ে আঙুল চোষে