ডাক্তার জাকির নায়েক স্যার কে আল্লাহ পাঠিয়েছেন ইসলামের সঠিক টা মানুষকে জানানোর জন্য আল্লাহ আমাদের সকলকে ইসলামের সঠিক জ্ঞান দান করুক আমিন আল্লাহ আমার প্রভু আমার নাহি নাহি ভয় নারে তাকবীর আল্লাহু আকবার দ্বীন ইসলাম জিন্দাবাদ
আলহামদুলিল্লাহ, আজ জাকির নায়েক স্যার এর ব্যাখ্যা শুনে বিষয়টা ক্লিয়ার হলাম। অনেক দিন ধরেই খুঁজছিলাম, আলহামদুলিল্লাহ আজ আল্লাহর রহমতে এমনিতেই নিউজফিডে পেলাম। - মঙ্গলবার, মে ১০, ২০২২।
আপনাকে মনে রাখতে জাকির নায়েক বলেছেন একদল একই দিনে মানতে চায় আর একদল মানতে চায় না। আপনি কোন দলের। এ জাকির নায়েক এর সঠিক বুঝার তৌফিক দান। কারণ পৃথিবীকে আমরা ভাগ করেছি আল্লাহ নয়। আল্লাহ কাবাকে মানবজাতির মিলনকেন্দ্র বলা হয়েছে।
চাঁদপুর বরিশাল-পটুয়াখালী নোয়াখালী থেকে যারা সৌদির সাথে মিলিয়ে একদিন আগে রোজা পালন করিতেছেন তাদের জন্য এই ভিডিওটি দেখা এবং শেখা খুবই জরুরী,কারণ তারা কোরআন ও হাদিসের বাহিরে কাজ করিতেছেন |
আপনি ভাল করে দেখেন। আপনি পৃথিবীকে খন্ড খন্ড ভাগে ভাগ করে বাংলাদেশের আকাশ সৌদি আরবের আকাশ ভারতের আকাশ। কয়দিন পরে বলবেন আপনার আব্বার আকাশ। পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় চাঁদ দেখা গেলে সেটা কেই সময় হিসেবে ধারণ করতে হবে।
@@salmakhatun1554 পৃথিবীর সব জায়গায় পূর্ন চাঁদ থাকে। কিন্তু চাঁদের অবস্থান ভেদে একেকদিন একেক আকৃতির চাঁদ দেখা যায়। সেটা আলোর প্রতিফলন। আপনার কথা অনুযায়ী কখনো কোথাও রোজার মাস শুরু হবে না শেষ হবে না কারণ সারা বিশ্বে সব সময় পূর্ন চাঁদ থাকে।
@@salmakhatun1554 আকাশ একটাই, কিন্তু জানেনতো পৃথিবী কমলালেবুর মত চ্যাপ্টা, সোজানা, যেকারণে আমাদের দিন আম্রিকান রাত এটা হচ্ছে সৌরদিনের হিসেব।।এরপর হচ্ছে পৃথিবীও ঘুরে, চাঁদ ও ঘুরে এবং পৃথিবী এবং চাঁদের নির্দিষ্ট কৌনিক অবস্থানে গেলেই চাঁদ দেখা যায়।
Ha ai bisoy ta niye ami akto aga e post korc j ai vibranto kora bondo koron manos der .. Quran hasid ar cha basi bojle kopal a dokho asa ai gola boila post dilam 30 mnt hoibo
অনেকে বলতেছে যে সৌদি আরব ও বাংলাদেশের পার্থক্য ৩ ঘন্টা ব্যাবধান তাহলে ইদ কেন পরের দিন হয়।এর কারন তিন ঘন্টার ব্যাবধান হলো সৌর বছর বা সূর্যের কারনে।আরবি মাস,বছর নির্ণয় করা হয় চাঁদের ধারা মানে চন্দ্র বছর অনুযায়ী। বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যে চাঁদের হিসেবে ২১ ঘন্টার ব্যাবধান। আশাকরি অনেকে বুঝেছেন।🙂
@@vipershakil চাচাজান রোজা তো সবাই একদিনে ( এমনকি বাংলাদেশেও ) রাখে না সমস্যা তো এখানেই, আরাফার রোজাও এই বাংলাদেশেই ভিন্ন দিনে রাখতে দেখেছি, সবাই কে দেখাদেখির নাম তো ইসলাম নয়, কিয়ামত অর্থাৎ পৃথিবী ধ্বংস এটা তো সবার জন্যই হবে, সবার উপরেই , তারপর বিচার/ হিসাব নিকাশের পর কেহ জান্নাতে আর কেহ জাহান্নামে যাবে
@@AtiqurRahman-hz9cz এটা কোথাও বলে নাই সব সময় বাংলাদেশে চাঁদ একদিন পর উঠবে। পৃথিবী ধ্বংসের সময় সূর্য পশ্চিম দিকে উঠবে পূর্ব দিকে অস্ত যাবে। তাহলে বুঝেন তখন পৃথিবী, সূর্য, চাঁদের কত বিশাল পরিবর্তন আসবে। তখন হয়তো সব একদিনে হতে পারে। আর পৃথিবী যে 10 মুহররম ধ্বংস হবে তার দলিল কি
নতুন চাঁদের সাথে নতুন মাস শুরু বা সমাপ্তি সম্পর্কিত। অন্যদিকে সূর্যের সাথে সম্পর্ক স্থানীয় সময় যার ভিত্তিতে নামাজের ওয়াক্ত বা অন্য ইবাদতগুলো নির্বাহের সময় নির্ধারিত হয়। বিষয়টি কোন একটি দেশের সাথে মিল রেখে রোজা শুরু বা ঈদ পালন করা নয়। এখানে মিল রাখার কোন সুযোগ নেই। বিষয়টি বুঝতে হবে সঠিক দর্শন অনুযায়ী। বিষয়টি হলো, নতুন চাঁদের ভিত্তিতে নতুন একটি মাস শুরু হয়। চাঁদ তো একটাই। এটা একবারই উঠবে এবং বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ওই অঞ্চলের স্থানীয় সময় অনুযায়ী সেই চাঁদ আকাশে পরিলক্ষিত হবে। তার মানে এই নয় কোন একটি অঞ্চল থেকে চাঁদ দেরি করে দেখা যাচ্ছে ওটা তাদের জন্য নতুন চাঁদ। আসলে ওটা পুরাতন চাঁদ। ঐচাদ আগেই উঠে গেছে। পৃথিবীর কোথাও না কোথাও থেকে তা দেখা গেছে। তাহলে এখন প্রশ্ন হল, বিষয়টি কিভাবে নিষ্পত্তি হবে? এখানে সঠিক নিয়ম টি হল, যদি কোন মুসলিম ভূখণ্ড থেকে তা বিশ্বের যে প্রান্তেই হোক না কেন নির্ভরযোগ্য সূত্রে, বিশ্বস্ত সূত্রে, গ্রহণযোগ্য সূত্রে, প্রমাণিত সূত্রে নতুন চাঁদ উদয়ের খবর পাওয়া যায় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে নতুন একটি মাস শুরু হয়ে যায় এবং এটা সমগ্র বিশ্বের জন্য প্রযোজ্য। তবে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ তাদের স্থানীয় সময় অনুযায়ী সেই চাঁদের ভিত্তিতে ইবাদতগুলো সম্পাদন করবে। তার মানে এই নয় সৌদি আরবের লোক ঠিক যে সময়ে যোহর বা আসর বা অন্য কোন ওয়াক্তের নামাজ পড়বে বা অন্য ইবাদত করবে, চাঁদের মিল থাকার কারণে অন্য অঞ্চলের মানুষগুলোকেও ঠিক সৌদি আরবের স্থানীয় সময় অনুযায়ী ইবাদত করতে হবে। এই জায়গাতেই সবাই বিভ্রান্তি ছড়িয়ে ফেলে। দেখেন, বাংলাদেশের মানুষ একই দিনে রোজা শুরু করলেও তারা ইফতার করে নিজ নিজ এলাকার স্থানীয় সময় অনুযায়ী। কারণ সূর্যাস্তের সাথে স্থানীয় সময় সম্পর্কিত সেই সাথে ইফতারের সময়। কোন কোন এলাকায় আগেই সূর্য অস্ত যায়। সেই এলাকার মানুষ আগেই ইফতার করে ফেলে। কিন্তু যে এলাকায় পরে সূর্য অস্ত যায় সেই এলাকার মানুষ পরে ইফতার করে। কারণ এটা স্থানীয় সময় সম্পর্কিত বিষয়। তাই বিষয়টি বুঝতে হবে সময় অনুযায়ী ইবাদতের ওয়াক্ত নির্ধারণ হয় স্থানীয় সময় ভিত্তিতে। অন্যদিকে তারিখ/নতুন মাস নির্ধারণ হয় নতুন চাঁদ উঠলেই। তা পৃথিবীর যেখানেই হোক না কেন। চাঁদ একটা। পৃথিবী একটা। কিন্তু ওই তারিখের ভিত্তিতে ইবাদতগুলো করতে হবে নিজ নিজ স্থানীয় সময় অনুযায়ী। কাজেই বলা যায় বিষয়টি হলো, নতুন চাঁদ উঠেছে কি উঠে নাই। এটাই একমাত্র বিবেচনার বিষয় তারিখ/ নতুন মাস নির্ধারণ করার জন্য। যদি কোথাও না কোথাও নতুন চাঁদ উঠে থাকে এবং তা গ্রহণযোগ্য সূত্রে প্রমাণিত হয় তবে নতুন আরবি মাস সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়ে যায় এবং বিশ্বের সবাই এই এক চাঁদের ভিত্তিতে তাদের নতুন মাস শুরু করবে এবং নিজ নিজ স্থানীয় সময় অনুযায়ী তারা ইবাদত করবে। কোনভাবেই যাতে তারিখ এবং স্থানীয় সময় এই দুটো বিষয় লেজে-গোবরে না হয়ে যায় সেই বিষয়ে সকলের সূক্ষ্ম এবং সজাগ দৃষ্টি থাকতে হবে। তাই অবশেষে বলা যায়, বিশ্ববাসীর জন্য চাঁদের তারিখ হবে একটাই এবং এর কোন ব্যতিক্রম হবে না এবং নিজ নিজ স্থানীয় সময় অনুযায়ী তারা রোজা শুরু বা ঈদ পালন করবে, অন্য কোন ভিন্ন তারিখে নয়। সবার জন্য আরবি তারিখ এক হইতে হবে এবং ইবাদতগুলো নির্বাহ/সম্পাদন করতে হবে নিজ নিজ অঞ্চল ভিত্তিক স্থানীয় সময় অনুযায়ী ।
আপনার সাথে আমি অনেকটাই একমত, আরও একটা বিষয় আমাকে ভাবায়, সেটা হলো বর্তমান সময় ঠিক করা হয়েছে, লন্ডনের গ্ৰীনিচ শহর কে ০ ডিগ্রি ধরে, ওটা যদি মক্কা শহরকে ধরা হয়, হয়তো সময়ের যে ক্যালকুলেশন তা বদলে গিয়ে এমন হলো যে আমাদের এই একই দিনের হিসেব মিলতে শুরু করলো, তবে আমার দৃঢ় বিশ্বাস, একদিন আমাদের কাবাকে ই পুরো বিশ্বের কেন্দ্রস্থল বানিয়ে একই দিনের ধারণা বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ
সময় একেক দেশের একেক টা। বাংলাদেশ এবং সৌদি একই দিন একই রাত পরে যেমন শনিবার রবিবার সোমবার মঙ্গলবার বুধবার বৃহস্পতিবার শুক্রবার। একই বার থাকে কিন্তু তিন ঘন্টা আগে পরে।
@@shamsulhoq17 আমি সান্সের ছেলে, এখন cse নিয়ে পড়ছি। তাছাড়া, আল্লাহর রহমতে ভূগোল নিয়ে আমার কাছে ভালই আইডিয়া আছে। প্রায় ৩০ মিনিট ডিফারেন্স এর জন্য ১ দিনের ডিফারেন্স হয়ে যায় এটা আজকে আপনার কমন্টেরর মাধ্যমে জানলাম। হাস্যকর ছিল কথাটা। এমন হলে ইন্ডিয়াতে বাংলাদেশের ১ দিন আগে চাঁদ দেখা যাবে আর পাকিস্তানে বাংলাদেশের ২ দিন আগে চাঁদ দেখা যাবে।
@@borhanuddin4289 apni bujhte vul korchen saudi amader theke surjer time onujayi 3hours pichano holeo chader time onujayi amra 21hours pichano saudi theke tai amra 1din por chad dekhte pai
@@borhanuddin4289, younger brother ,I was once teacher in college before 12 years & now servicing renowned position. I have thousands students who after completing post grationtion servicing in BCS, Army commission officers etc. From my experience, I have found too many science students who lacks basic knowlege in geography & science. Don't take it otherwise, May be you are among them. In my previous comment, I mean 30 minutes lunar difference not sun difference. According to the scholars, new moon can be seen difference with 2 to 3 days throw out the world. So, it is ideal stage to celebrate Eid 2 to 3 days difference throw out world.
তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখবে এবং চাঁদ দেখে ঈদ করবে এর মানে এটা নয় যে তোমরা পত্যাক এলাকায় চাঁদ দেখতে হবে পবিত্র কুরআন ও হাদিসে যা বলেছে তোমাদের মধ্যে কেউ যদি চাঁদ দেখে থাকে তাহলে তা কতটা প্রমান যোগ্য যদি প্রমান যোগ্য হয় তাহলে সকল মুসলিম জাতি ধর্মিও অনুষ্ঠান করতে পারবে
একজনের সব জ্ঞান থাকে না। সুতরাং বিশ্বব্যাপী একই দিনে ঈদ হবে, একই দিনে লাইলাতুল কদর হবে, একই দিনে ইয়াওমুল আরাফা হবে, একই দিনে কিয়ামত হবে যার যার সময় অনুযায়ী এটাই ঠিক।
@@saadmohona1364 আমেরিকার চিন্তা বাদ দেন, সৌদি আর বাংলাদেশের কথায় আসেন, মাত্র তিন ঘন্টার ব্যবধান, একই দিনে জুম্মার নামাজ আদায় করি, ঈদের নামাজ আদায় করতে সমস্যা কোথায়?
@@AtiqurRahman-hz9cz বাংলাদেশের সময় ১:৩০ সে জুমার নামায আদায় করা হয়। আর সৌদীর সাথে বাংলাদেশের সময়ের ব্যবধান তিন ঘন্টার। তার মানে তখন সৌদীর জুমার নামাযের ওয়াক্তই শুরু হয়না। ওদের ওখানে যখন জুমার ওয়াক্ত শুরু হয়,বাংলাদেশে তখন আসর নামাযের ওয়াক্ত শুরু হয়ে যায়। তাহলে এতদিন যত নামায আদায় করেছেন। সব নামায আপনার কাযা হয়ে গেছে।
যার সাহায্যে আমরা জা সৌদি আরবে চাঁদের খবর অর্থাৎ সেটেলাইট ,,,,। কিন্তু প্রাকৃতিক দুর্যোগ অথবা যুদ্ধের কারনে যদি সব সেটেলাইটগুলো অকেজো হয়ে যায় তাহলে এদেশের মানুষ কিভাবে জানবো যে সৌদিতে আজকে চাঁদ উঠেছে কিনা? তখন তো আবার আমাদের নিয়মে আসতে হবে এই সমস্ত হাজিগন্জ মাসালা অনুসারীদের।
জনাব, আচ্ছালামুয়ালাইকুম। আমার একটা প্রশ্ন ডাঃ জাকির নায়েকের নিকট - তাহলে সবে-কদর কি দুই দিন হয়ে থাকে? যেহেতু সারা পৃথিবী জুড়ে দুই দিন তারতম্য হয়ে থাকে। সবে কদর সূরায় কদরের রাত কয়দিনের উল্লেখ আছে?
আপনার প্রশ্নের উত্তরটা খুবই সহজ। আমেরিকায় যখন দিনের বেলা বারোটা বাজে বাংলাদেশ যখন রাত বারোটা তাহলে কি আমেরিকায় দিনের বেলা শবে কদর, ওইদিনে যেখানে রাত হবে সেখানে শবে কদর হবে
তারিখটা হবে একই তারিখ কিন্তু সময়টা হবে লোকাল টাইম, তাহলেই সম্ভব সারা পৃথিবীতে একই দিনে রোজা, ঈদ করা সম্ভব, যে কোন এক জায়গায় চাঁদ উঠলেই হলো, জনে জনে চাঁদ দেখা টা কি জরুরী?
ইসলামের মৌলিক রুকন বা ভিত্তি পাঁচটি। এর মধ্যে রোজা ও হজ চাঁদ দেখার সঙ্গে সম্পৃক্ত। পবিত্র রমজান মাসের রোজা প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা এ মাস পাবে, সে যেন এ মাসে রোজা রাখে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৫) চাঁদ দেখা প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘লোকেরা আপনাকে নতুন মাসের চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে। আপনি তাদের বলে দিন, এটা মানুষের (বিভিন্ন কাজকর্মের) এবং হজের সময় নির্ধারণ করার জন্য।’ (সুরা আল-বাকারা, আয়াত : ১৮৯) বিজ্ঞাপন হাদিস শরিফে রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন- তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পূর্ণ করে নাও।বুখারি, হাদিস : ১৯০৯; মুসলিম, হাদিস : ১০৮১ অন্য বর্ণনায় রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা (নতুন চাঁদ) না দেখা পর্যন্ত রোজা রেখো না এবং তা (নতুন চাঁদ) না দেখা পর্যন্ত রোজা ছেড়ে দিয়ো না।’ (মুআত্তা মালিক, হাদিস : ৬৩৫) এই হাদিস দ্বারা বোঝা যায়, রমজান শুরু কিংবা ঈদ করার ব্যাপারটা চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। কোনো এলাকায় চাঁদ দেখা না গেলে তাদের জন্য রোজা রাখা নিষিদ্ধ। চাঁদ দেখা যাওয়ার ক্ষেত্রে কোনো এলাকার প্রত্যেকে দেখা জরুরি নয়। বরং বিশ্বস্ত কোনো ব্যক্তি দেখলেও রোজা শুরু করার অবকাশ রয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন, এই হাদিসের মাধ্যমে একই দিনে বিশ্বব্যাপী রোজা ও ঈদ পালন করা সাব্যস্ত হয়। তাদের দাবি, মহান আল্লাহ মধ্যপ্রাচ্যকে মধ্যস্থল বানিয়েছেন। তাই সেখানে চাঁদ দেখা গেলে সারা বিশ্বে রোজা ও ঈদ পালন করতে হবে! অথচ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা আপনাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, তা হলো মানুষ ও হজের জন্য সময় নির্দেশক।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৯) এ আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, এখানে ‘আহিল্লাহ’ শব্দ আনা হয়েছে, যার অর্থ একাধিক নতুন চাঁদ, যা একেক উদয়স্থলে একেক দিন উদিত হয়।
নতুন চাঁদ’ (هِلاَلٌ) না বলে ‘নতুন চাঁদ সমূহ’ (اَلْأَهِلَّةِ) বলার কারণ হ’ল এই যে, সদা সন্তরণশীল চাঁদ প্রতি মিনিটে ও সেকেন্ডে পৃথিবীর নতুন নতুন জনপদে নতুনভাবে উদিত হয়। ফলে এক চাঁদ বহু নতুন চাঁদে পরিণত হয়। এর সাথে মিল রেখেই বলা হয়েছেمَوَاقِيْتُ لِلنَّاسِ ‘মানুষের জন্য সময় সমূহের নিরূপক’।مَوَاقِيْتُ -এর একবচন مِيْقَاتٌ অর্থ ‘সময়’ বা ‘সময় নিরূপক’। বহুবচন আনার কারণ এই যে, চাঁদ যে অঞ্চলে ওঠে, সে অঞ্চলের সময় আগের অঞ্চল থেকে পৃথক। ফলে চাঁদ যত অঞ্চলে যখনই উদয় হবে, তত অঞ্চলে তখনই তার উদয়ের সময়কাল হিসাবে গণ্য হয়।
এটা দিনের হিসাব না তিন ঘন্টা পরে না এটা চাঁদের উপর নির্ভরশীল আর বাংলাদেশের থেকে সৌদির চাঁদ আগে উঠে যা 10 দশমিক 5 ডিগ্রি কোণে থাকে এবং এই কোন অ্যাঙ্গেল বাংলাদেশের দেখতে মোটামুটি 21 ঘণ্টার মতো সময় লাগে বুঝতে পেরেছেন আশা করি। আর ডক্টর জাকির স্যার কোরআন হাদিস দিয়ে বুঝিয়ে দিল।
নিজের সার্থে লাগলে, অনেকের কাছে চরম সত্যটা ও হয়ে যায় অপ্রিয়। আপনিও তাদেরি একজন। তিনি আল-কোরান ও হাদিসের ব্যখ্যা দিয়েছেন। অনেক দেশেই এখন রাত আপনি সেই হিসেবে ঘুমিয়ে থাকতে পারেন।
জাকির নায়েকের এই মতের সাথে আমি একমত নয়। কেননা সীমানার ভেড়া দিয়ে চাঁদটাকে ভাগ করা যায়না। পাকিস্তান আমলে আমরা (বাংলাদেশের মানুষেরা) তাদের সাথে ঈদ রোজা করতাম। কিন্তু পাকিস্তান ভাগ করার পর চাদটাও যে ভাগ করে ফেললাম। কখনো যদি বাংলাদেশের কোন অংশ ভাগ হয় তখনও হয়তো তারা একসাথে করবেনা।
@@tareqrahmanmushfiq6765 প্রিয় ভাই আপনি কি ঢাকা বা অন্যান্য জেলার সাথে নামাজ পড়েন, ইফতার সেহরি করেন? তাহলে একসাথে রোজা ও ঈদ করেন কিভাবে? আমি কি দিনের কথা উল্লেখ করিনি?
একমত হওয়া লাগবে না,কারণ সে যোগ্যতা, বিবেক, জ্ঞান ও বুদ্ধি আল্লাহ সুবহানতায়ালা কিছু মানুষকে নাও দিতে পারেন।কুরআন, হাদিস, শরিয়াহ, বিজ্ঞান ইত্যাদির নির্দেশনা ও কথা বাদ দিয়ে শুধু কমন সেন্স থেকে বলা যায় ইবাদতের বা কাজকর্মের ভিত্তি হবে স্থানীয় সময়। আপনার জন্য সব চেয়ে ভালো হয়, সারা বিশ্বব্যাপী যেন একইসাথে একইসময়ে স্কেন্ডিনেভিয়ান দেশ গুলোর মতো ২১-২২ ঘণ্টা রোজা রাখে তা চেষ্টা করা!!!!!
খিলাফতের জুগে দ্রুত গামি গোড়া দিয়ে যেখানে চাঁদ দেখা জায় নাই সেখানে চাঁদ দেখার খবর পোছাত। ঈদের জামাতের জন্য আজান দিতে হই না। আর পুরো দুনিয়ায় পারথক্য ২৪ গন্টার ভিতরে। এখন স্যটেলাইট আছে আগে ছিল গোড়া, বিজ্ঞান ব্যবহার করে প্রতিদিনের নামাজের ওয়াক্ত শুরু শেশ সময় সুচি আমরা মেনে চলি।
আমাদের নতুন চ্যানেল Subscribe করুন
www.RUclips.com/@IDealistiix
সকল প্রশংশা মহান আল্লাহর যিনি জাকির নায়েককে এত সুন্দর করে ব্যাখ্যা প্রদানের ক্ষমতা দান করেছেন।
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
@@ResalahTheMessage right absolutely
ডাক্তার জাকির নায়েক স্যার কে আল্লাহ পাঠিয়েছেন ইসলামের সঠিক টা মানুষকে জানানোর জন্য আল্লাহ আমাদের সকলকে ইসলামের সঠিক জ্ঞান দান করুক আমিন আল্লাহ আমার প্রভু আমার নাহি নাহি ভয় নারে তাকবীর আল্লাহু আকবার দ্বীন ইসলাম জিন্দাবাদ
আলহামদুলিল্লাহ, আজ জাকির নায়েক স্যার এর ব্যাখ্যা শুনে বিষয়টা ক্লিয়ার হলাম। অনেক দিন ধরেই খুঁজছিলাম, আলহামদুলিল্লাহ আজ আল্লাহর রহমতে এমনিতেই নিউজফিডে পেলাম। - মঙ্গলবার, মে ১০, ২০২২।
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
অনেক সুন্দর করে বুঝিয়ে বলেছেন।
আলহামদুলিল্লাহ।
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
আসল আলেমরা এভাবেই ব্যাখ্যা করে মাশাআল্লাহ
জাযাকাল্লাহ খাইরান জাকির নায়েক সাহেব।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ আলাইহি ওয়াসাল্লাম
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
ড, জাকির নায়েক কে কবুল করুন আল্লাহ পাক।
আমিন
আপনাকে মনে রাখতে জাকির নায়েক বলেছেন একদল একই দিনে মানতে চায় আর একদল মানতে চায় না। আপনি কোন দলের। এ
জাকির নায়েক এর সঠিক বুঝার তৌফিক দান। কারণ পৃথিবীকে আমরা ভাগ করেছি আল্লাহ নয়। আল্লাহ কাবাকে মানবজাতির মিলনকেন্দ্র বলা হয়েছে।
@@salmakhatun1554 My dear sis, how are you doing??
May Allah guide you to the truth always & bless you. Amin
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর হইছে ভিডিও টা
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
মাশাআল্লাহ। অসাধারণ বক্তব্য
চাঁদপুর বরিশাল-পটুয়াখালী নোয়াখালী থেকে যারা সৌদির সাথে মিলিয়ে একদিন আগে রোজা পালন করিতেছেন তাদের জন্য এই ভিডিওটি দেখা এবং শেখা খুবই জরুরী,কারণ তারা কোরআন ও হাদিসের বাহিরে কাজ করিতেছেন |
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
আপনি ভাল করে দেখেন। আপনি পৃথিবীকে খন্ড খন্ড ভাগে ভাগ করে বাংলাদেশের আকাশ সৌদি আরবের আকাশ ভারতের আকাশ। কয়দিন পরে বলবেন আপনার আব্বার আকাশ। পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় চাঁদ দেখা গেলে সেটা কেই সময় হিসেবে ধারণ করতে হবে।
@@salmakhatun1554 পৃথিবীর সব জায়গায় পূর্ন চাঁদ থাকে। কিন্তু চাঁদের অবস্থান ভেদে একেকদিন একেক আকৃতির চাঁদ দেখা যায়। সেটা আলোর প্রতিফলন। আপনার কথা অনুযায়ী কখনো কোথাও রোজার মাস শুরু হবে না শেষ হবে না কারণ সারা বিশ্বে সব সময় পূর্ন চাঁদ থাকে।
@@salmakhatun1554 আকাশ একটাই, কিন্তু জানেনতো পৃথিবী কমলালেবুর মত চ্যাপ্টা, সোজানা, যেকারণে আমাদের দিন আম্রিকান রাত এটা হচ্ছে সৌরদিনের হিসেব।।এরপর হচ্ছে পৃথিবীও ঘুরে, চাঁদ ও ঘুরে এবং পৃথিবী এবং চাঁদের নির্দিষ্ট কৌনিক অবস্থানে গেলেই চাঁদ দেখা যায়।
@@salmakhatun1554 tore deykha abar bujlam tora murkho
এইটা চাঁদপুরের মানুষ দেখা দরকার। ওরা সৌদির সাথে মিলয়ে করে।
জয় সৌদি
Chadpurar sob alakay kore nah kiso kiso jaygay kore so apni chadpur ar sob alakar kotha bola thik hoy nai
এবার তো তারা সৌদিকেও মানেনি? ডাইরেক্ট আফগানের সাথে মিলিয়ে আমাদের দুইদিন আগে তারা ঈদ করে ফেলেছে! 😂😂😂
Ha ai bisoy ta niye ami akto aga e post korc j ai vibranto kora bondo koron manos der .. Quran hasid ar cha basi bojle kopal a dokho asa ai gola boila post dilam 30 mnt hoibo
Chandpur er sob manus na kichu manus kore
আল্লাহ্
আপনাকে
উওম বিনিময় দিক।
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
চাঁদপুরে সারাবছর চাঁদ উঠে থাকে, তাই তারা যখন ইচ্ছা রোজা রাখবে, আর যখন ইচ্ছা ইদ করবে😃😃😃, আল্লাহ তাদের হেদায়েত দিক।
😄😄😄😃😃😃😁😁😁😁
চাঁদপুরে সব জায়গায় ঈদ হয় নি। কিছু মানুষের জন্য পুরো জেলার বদনাম হয়
কিচু কিচু মানুষের জন্য আমাদের জেলার বদনাম
😂😂😂😂😂
@@prettytulip1077 80
আই লাভ ইউ ডক্টর জাকির নায়েক
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
আপনার ব্যাখ্যা সত্যিই অসাধারণ। মাশাল্লাহ
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
Alhamdulillah mohan Allah amader ke hebajot koren aamiin thank you Dr zakir mohan Allah apnake nek hayyat dan koren aamiin
জাজাকাল্লাহু খাইরান।
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
zakir naik sir er kisu masalah fikah er point of view theke dimot thakleo ey alochona mashallah kub sundor hoyse jazakallah
মাশাল্লাহ চমৎকার আলোচনা মুগ্দ হলাম
এইটা আমাদের মুর্খ কিছু মুসলমানের দেখা দরকার যারা সৌদির সাথে মিল রেখে ঈদ উদযাপন করে
মাসাল্লাহ বারাকাল্লাহ জাযাকাল্লাহু খায়রান ❤️❤️❤️
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
ওলাকা
ruclips.net/video/ixi8-67o1eE/видео.html
Alhamdulillah, চাঁদ দেখে ঈদ করি
সঠিক বলেছেন ধন্যবাদ আপনাকে
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
দারুন বিশ্লেষণ করেছেন ডাঃ জাকির নায়েক।
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
আমাদের প্রাণের ধর্ম ইসলাম বিজ্ঞানকে কতটা প্রাধান্য দেয় জাকির নায়েক স্যারের কথা শুনে আবার অনুধাবন করতে বাধ্য হলাম 💞
মা-শা-আল্লহ..
চাঁদপুরের মানুষ ঢাকা আসলে পাসপোর্ট লাগবে, আইন করা হোক। কারন তারা বিদেশি লোক। 😇
ঐ চাঁদপুরীরা বিচ্ছিন্নতাবাদী!!!
@Mannaf Tanvir এডমিনের বাড়িও কিন্তু চাঁদপুর 😇
@@ResalahTheMessage 🤣🤣
😁😁😁
আমি ওইগ্রামের ১০০মিটার মানুষ যেখানে ২ দিন আগে ইদ হইছে।,🤣
মা শা আল্লাহ আপনাকে ধন্যবাদ
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
Allah Tumi sobaike bojar tofikh dankoro amin
এটি হচ্ছে সত্যি কথা। আমাদের দেশের কিছু বিজ্ঞানী তা বুঝতে পারেনা।
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
খুব বেশি সুন্দর
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
আল্লাহ সকল ওলামায়ে কেরামগনকে এক এবং নেক বানিয়ে দিন... আমিন।
আমিন
অনেকে বলতেছে যে সৌদি আরব ও বাংলাদেশের পার্থক্য ৩ ঘন্টা ব্যাবধান তাহলে ইদ কেন পরের দিন হয়।এর কারন তিন ঘন্টার ব্যাবধান হলো সৌর বছর বা সূর্যের কারনে।আরবি মাস,বছর নির্ণয় করা হয় চাঁদের ধারা মানে চন্দ্র বছর অনুযায়ী। বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যে চাঁদের হিসেবে ২১ ঘন্টার ব্যাবধান। আশাকরি অনেকে বুঝেছেন।🙂
তাহলে বাংলাদেশে আরাফার রোজা একদিন পরে
১০ ই মহররম বাংলাদেশে হবে একদিন পরে
বাংলাদেশে কিয়ামত হবে একদিন পরে, বাহ্ বাহ্ বাহ্ কী মজা!
১০ মহরম যে কেয়ামত হবে এটার শক্ত একটা দলীল দেখান🥴
@@vipershakil
চাচাজান রোজা তো সবাই একদিনে ( এমনকি বাংলাদেশেও ) রাখে না সমস্যা তো এখানেই, আরাফার রোজাও এই বাংলাদেশেই ভিন্ন দিনে রাখতে দেখেছি, সবাই কে দেখাদেখির নাম তো ইসলাম নয়, কিয়ামত অর্থাৎ পৃথিবী ধ্বংস এটা তো সবার জন্যই হবে, সবার উপরেই , তারপর বিচার/ হিসাব নিকাশের পর কেহ জান্নাতে আর কেহ জাহান্নামে যাবে
@@AtiqurRahman-hz9cz এটা কোথাও বলে নাই সব সময় বাংলাদেশে চাঁদ একদিন পর উঠবে। পৃথিবী ধ্বংসের সময় সূর্য পশ্চিম দিকে উঠবে পূর্ব দিকে অস্ত যাবে। তাহলে বুঝেন তখন পৃথিবী, সূর্য, চাঁদের কত বিশাল পরিবর্তন আসবে। তখন হয়তো সব একদিনে হতে পারে। আর পৃথিবী যে 10 মুহররম ধ্বংস হবে তার দলিল কি
Right
মাশাআল্লহ
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
জাযাকাল্লাহ
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
অনেক সুন্দর করে বুঝিয়ে বলেছেন।
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
নতুন চাঁদের সাথে নতুন মাস শুরু বা সমাপ্তি সম্পর্কিত। অন্যদিকে সূর্যের সাথে সম্পর্ক স্থানীয় সময় যার ভিত্তিতে নামাজের ওয়াক্ত বা অন্য ইবাদতগুলো নির্বাহের সময় নির্ধারিত হয়। বিষয়টি কোন একটি দেশের সাথে মিল রেখে রোজা শুরু বা ঈদ পালন করা নয়। এখানে মিল রাখার কোন সুযোগ নেই। বিষয়টি বুঝতে হবে সঠিক দর্শন অনুযায়ী। বিষয়টি হলো, নতুন চাঁদের ভিত্তিতে নতুন একটি মাস শুরু হয়। চাঁদ তো একটাই। এটা একবারই উঠবে এবং বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ওই অঞ্চলের স্থানীয় সময় অনুযায়ী সেই চাঁদ আকাশে পরিলক্ষিত হবে। তার মানে এই নয় কোন একটি অঞ্চল থেকে চাঁদ দেরি করে দেখা যাচ্ছে ওটা তাদের জন্য নতুন চাঁদ। আসলে ওটা পুরাতন চাঁদ। ঐচাদ আগেই উঠে গেছে। পৃথিবীর কোথাও না কোথাও থেকে তা দেখা গেছে। তাহলে এখন প্রশ্ন হল, বিষয়টি কিভাবে নিষ্পত্তি হবে? এখানে সঠিক নিয়ম টি হল, যদি কোন মুসলিম ভূখণ্ড থেকে তা বিশ্বের যে প্রান্তেই হোক না কেন নির্ভরযোগ্য সূত্রে, বিশ্বস্ত সূত্রে, গ্রহণযোগ্য সূত্রে, প্রমাণিত সূত্রে নতুন চাঁদ উদয়ের খবর পাওয়া যায় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে নতুন একটি মাস শুরু হয়ে যায় এবং এটা সমগ্র বিশ্বের জন্য প্রযোজ্য। তবে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ তাদের স্থানীয় সময় অনুযায়ী সেই চাঁদের ভিত্তিতে ইবাদতগুলো সম্পাদন করবে। তার মানে এই নয় সৌদি আরবের লোক ঠিক যে সময়ে যোহর বা আসর বা অন্য কোন ওয়াক্তের নামাজ পড়বে বা অন্য ইবাদত করবে, চাঁদের মিল থাকার কারণে অন্য অঞ্চলের মানুষগুলোকেও ঠিক সৌদি আরবের স্থানীয় সময় অনুযায়ী ইবাদত করতে হবে। এই জায়গাতেই সবাই বিভ্রান্তি ছড়িয়ে ফেলে। দেখেন, বাংলাদেশের মানুষ একই দিনে রোজা শুরু করলেও তারা ইফতার করে নিজ নিজ এলাকার স্থানীয় সময় অনুযায়ী। কারণ সূর্যাস্তের সাথে স্থানীয় সময় সম্পর্কিত সেই সাথে ইফতারের সময়। কোন কোন এলাকায় আগেই সূর্য অস্ত যায়। সেই এলাকার মানুষ আগেই ইফতার করে ফেলে। কিন্তু যে এলাকায় পরে সূর্য অস্ত যায় সেই এলাকার মানুষ পরে ইফতার করে। কারণ এটা স্থানীয় সময় সম্পর্কিত বিষয়। তাই বিষয়টি বুঝতে হবে সময় অনুযায়ী ইবাদতের ওয়াক্ত নির্ধারণ হয় স্থানীয় সময় ভিত্তিতে। অন্যদিকে তারিখ/নতুন মাস নির্ধারণ হয় নতুন চাঁদ উঠলেই। তা পৃথিবীর যেখানেই হোক না কেন। চাঁদ একটা। পৃথিবী একটা। কিন্তু ওই তারিখের ভিত্তিতে ইবাদতগুলো করতে হবে নিজ নিজ স্থানীয় সময় অনুযায়ী। কাজেই বলা যায় বিষয়টি হলো, নতুন চাঁদ উঠেছে কি উঠে নাই। এটাই একমাত্র বিবেচনার বিষয় তারিখ/ নতুন মাস নির্ধারণ করার জন্য। যদি কোথাও না কোথাও নতুন চাঁদ উঠে থাকে এবং তা গ্রহণযোগ্য সূত্রে প্রমাণিত হয় তবে নতুন আরবি মাস সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়ে যায় এবং বিশ্বের সবাই এই এক চাঁদের ভিত্তিতে তাদের নতুন মাস শুরু করবে এবং নিজ নিজ স্থানীয় সময় অনুযায়ী তারা ইবাদত করবে। কোনভাবেই যাতে তারিখ এবং স্থানীয় সময় এই দুটো বিষয় লেজে-গোবরে না হয়ে যায় সেই বিষয়ে সকলের সূক্ষ্ম এবং সজাগ দৃষ্টি থাকতে হবে। তাই অবশেষে বলা যায়, বিশ্ববাসীর জন্য চাঁদের তারিখ হবে একটাই এবং এর কোন ব্যতিক্রম হবে না এবং নিজ নিজ স্থানীয় সময় অনুযায়ী তারা রোজা শুরু বা ঈদ পালন করবে, অন্য কোন ভিন্ন তারিখে নয়। সবার জন্য আরবি তারিখ এক হইতে হবে এবং ইবাদতগুলো নির্বাহ/সম্পাদন করতে হবে নিজ নিজ অঞ্চল ভিত্তিক স্থানীয় সময় অনুযায়ী ।
আপনার সাথে আমি অনেকটাই একমত,
আরও একটা বিষয় আমাকে ভাবায়, সেটা হলো বর্তমান সময় ঠিক করা হয়েছে, লন্ডনের গ্ৰীনিচ শহর কে ০ ডিগ্রি ধরে,
ওটা যদি মক্কা শহরকে ধরা হয়, হয়তো সময়ের যে ক্যালকুলেশন তা বদলে গিয়ে এমন হলো যে আমাদের এই একই দিনের হিসেব মিলতে শুরু করলো,
তবে আমার দৃঢ় বিশ্বাস, একদিন আমাদের কাবাকে ই পুরো বিশ্বের কেন্দ্রস্থল বানিয়ে একই দিনের ধারণা বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ
আগে শুনতাম নোয়াখালী একটা রাষ্ট্রএখন শুনি চাদপুরে ও একটা রাষ্ট্র...
ধন্যবাদ স্যার জাকির নায়েক কে।
এ কথাই ওলামা একরাম বলে আসছেন
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
মাশা আল্লাহ
আল্লাহু আকবার
Masah Allah
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
কিছু আলেম আছে যারা বলে জাকির নায়েকের ফতোয়া নেওয়া যাবে না, এখন তারা কই, পারবে তারা এতো সুন্দর করে ব্যাখ্যা করতে?
আল্লাহ হেদায়েত দিক,
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
Masaallah zazakallahu khairan
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
আপনাকে অনেকটা ধন্যবাদ
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
Mashallah
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
যারা সৌদি অনুযায়ী রোজা রাখে তাদের উচিৎ নামাজের সময় সূচিও সৌদি অনুযায়ী করার ব্যনস্থা করুক। যদি তাই সহি হয় তাহলে রোজাও সহি হবে।
আলহামদুলিল্লাহ
Alhamdulillah,
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
শুভ হোক "নবযাত্রা-১৪২৯"
সৃষ্টি পরিবারের প্রতিটি প্রানের জন্য
"সত্য,সুন্দর ও ন্যায়ের পৃথিবী"প্রতিষ্ঠিত হোক.....
দিন একটা কিন্তু সময় যার যার মত
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
Nice.
চাঁদপুর হলো চাঁদের পূর। সব সময় চাঁদ থাকে। তাই সব সময় ঈদ।
সময় একেক দেশের একেক টা। বাংলাদেশ এবং সৌদি একই দিন একই রাত পরে যেমন শনিবার রবিবার সোমবার মঙ্গলবার বুধবার বৃহস্পতিবার শুক্রবার। একই বার থাকে কিন্তু তিন ঘন্টা আগে পরে।
ভূগোল পড়ুন, বিজ্ঞান জানুন, প্রায় ৩০ মিনিট চাঁদের প্রাথক্যের জন্য ১ দিন বা ২৪ ঘন্টা প্রাথ্ক্য হয়ে যায।
@@shamsulhoq17 আমি সান্সের ছেলে, এখন cse নিয়ে পড়ছি। তাছাড়া, আল্লাহর রহমতে ভূগোল নিয়ে আমার কাছে ভালই আইডিয়া আছে। প্রায় ৩০ মিনিট ডিফারেন্স এর জন্য ১ দিনের ডিফারেন্স হয়ে যায় এটা আজকে আপনার কমন্টেরর মাধ্যমে জানলাম। হাস্যকর ছিল কথাটা। এমন হলে ইন্ডিয়াতে বাংলাদেশের ১ দিন আগে চাঁদ দেখা যাবে আর পাকিস্তানে বাংলাদেশের ২ দিন আগে চাঁদ দেখা যাবে।
@@borhanuddin4289 apni bujhte vul korchen saudi amader theke surjer time onujayi 3hours pichano holeo chader time onujayi amra 21hours pichano saudi theke tai amra 1din por chad dekhte pai
@@borhanuddin4289, younger brother ,I was once teacher in college before 12 years & now servicing renowned position. I have thousands students who after completing post grationtion servicing in BCS, Army commission officers etc. From my experience, I have found too many science students who lacks basic knowlege in geography & science. Don't take it otherwise, May be you are among them. In my previous comment, I mean 30 minutes lunar difference not sun difference. According to the scholars, new moon can be seen difference with 2 to 3 days throw out the world. So, it is ideal stage to celebrate Eid 2 to 3 days difference throw out world.
আল্লাহ আমাদের কে ফেতনা থেকে হেফাজত করে সঠিক বুঝ দান করুক
আমিন
অসাধারণ
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
Masha Allah, very very nice answer 👍👍
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
ruclips.net/video/ixi8-67o1eE/видео.html
সুবহানআল্লাহ
তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখবে এবং চাঁদ দেখে ঈদ করবে এর মানে এটা নয় যে তোমরা পত্যাক এলাকায় চাঁদ দেখতে হবে পবিত্র কুরআন ও হাদিসে যা বলেছে তোমাদের মধ্যে কেউ যদি চাঁদ দেখে থাকে তাহলে তা কতটা প্রমান যোগ্য যদি প্রমান যোগ্য হয় তাহলে সকল মুসলিম জাতি ধর্মিও অনুষ্ঠান করতে পারবে
Dr jakir nayek is an icon of Islam in the world 🌎🌎🌍🌎🌎🌎 I can challenge
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
ভিডিওটা চাঁদপুরবাসিদের সাথে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো।
এ বিষয়ে আব্বাসি সাহেব সুন্দর আলোচনা করেছেন।
এখানে যে আব্বাসির বাবার বাবা আলোচনা করলো সেটা ভাল লাগলো না??
@@কদমফুল-ষ৫ছ Right
@@sanuwarali1 🥰
nice explanation...
Keep watching
চাঁদপুর বাসীদের তো নিজস্ব চাঁদ আছে🤣🤣
Thanks
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
মাশাআল্লাহ
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
Alhamdulillah
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
ruclips.net/video/ixi8-67o1eE/видео.html
চাঁদের পূর্ণিমা কি সৌদিতে বাংলাদেশের আগে হয়?
Alhamdulillah ❤️❤️❤️
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
ruclips.net/video/ixi8-67o1eE/видео.html
সূর্যাস্তের কথাটা কোরআনের কোথায় বলা আছে? অবস্যই দলীল দেখাবেন?
দুনিয়াতে সব দেশে যদি একসাথে চাঁদ বা সূর্য উঠে তাহলে এক সাথে ঈদ করা সম্ভব
একজনের সব জ্ঞান থাকে না। সুতরাং বিশ্বব্যাপী একই দিনে ঈদ হবে, একই দিনে লাইলাতুল কদর হবে, একই দিনে ইয়াওমুল আরাফা হবে, একই দিনে কিয়ামত হবে যার যার সময় অনুযায়ী এটাই ঠিক।
আমি একমত
ভাই আপনার মাথায় সমস্যা আছে
ভাই আমাদের যখন রাত আমেরিকা দিন তাহলে কি লাইলাতুল কদর কি দিনের বেলা হবে?
@@saadmohona1364
আমেরিকার চিন্তা বাদ দেন, সৌদি আর বাংলাদেশের কথায় আসেন, মাত্র তিন ঘন্টার ব্যবধান, একই দিনে জুম্মার নামাজ আদায় করি, ঈদের নামাজ আদায় করতে সমস্যা কোথায়?
@@AtiqurRahman-hz9cz বাংলাদেশের সময় ১:৩০ সে জুমার নামায আদায় করা হয়। আর সৌদীর সাথে বাংলাদেশের সময়ের ব্যবধান তিন ঘন্টার। তার মানে তখন সৌদীর জুমার নামাযের ওয়াক্তই শুরু হয়না। ওদের ওখানে যখন জুমার ওয়াক্ত শুরু হয়,বাংলাদেশে তখন আসর নামাযের ওয়াক্ত শুরু হয়ে যায়। তাহলে এতদিন যত নামায আদায় করেছেন। সব নামায আপনার কাযা হয়ে গেছে।
তাহলে প্রত্যেকের জন্য চাঁদ দেখা ফরজ।
কারণ সংবাদ শুনে চাঁদ দেখা নিশ্চিত করলে পুরো পৃথিবীর সংবাদ গ্রহণ করতে হবে।
Manush jodi chade giye kisudin thake r tokhon romjaner chad uthar time hoy tahole se dekhar jonne chad kuthai pabee??
U R great..I love U.....
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
True
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
যার সাহায্যে আমরা জা সৌদি আরবে চাঁদের খবর অর্থাৎ সেটেলাইট ,,,,। কিন্তু প্রাকৃতিক দুর্যোগ অথবা যুদ্ধের কারনে যদি সব সেটেলাইটগুলো অকেজো হয়ে যায় তাহলে এদেশের মানুষ কিভাবে জানবো যে সৌদিতে আজকে চাঁদ উঠেছে কিনা? তখন তো আবার আমাদের নিয়মে আসতে হবে এই সমস্ত হাজিগন্জ মাসালা অনুসারীদের।
সঠিকভাবে মানলে সমভাব একসাথে রোজারাখা
হজের পরের দিন কি ঈদ করা যাবে না।আরাফার দিন রোজা রাখার হুকুম কি।
যেহেতু একসাথে রাত দিন হয়না সে হেতু একসাথে ঈদ ও করা সম্ভব না।
🌎
২০২২ সালে এসেও চাদপুরের ওইসব এলাকায় কি কোনো এডুকেটেড পোলাপান নাই!
Vai zara sinni sunni khali thik kina bolen bole chiillai ora sikkhito oshikkhito eki
একিই দিনে পুরো বিশ্বের সবাইকে ঈদ উদযাপন এটা মূর্খতা ছাড়া কিছুই না
হা হা
শবে কদরের রহমতের রাত কি ভাই দুই দিন নাকি?
@@shahadatabir7888 সেটাও চাঁদের উপর নির্ভর করে দিনের উপর না
সম্ভব, সারা দুনিয়ার টাইমের পারথক্য ২৪ ঘন্টার ভিতরে।
একই দিনে ঈদ ও সিয়াম জসিমউদ্দিন রাহমানি লেকচার শুনুন,,শুধু একপক্ষ শুনে বিচার করা যায় না,, দুই পক্ষেরটাই শুনে রায় দিতে হয়
ভাই ভৌগলিক অবস্থান কি এক দেশের সাথে মিল হয়
এখন না হয় ইন্টারনেট মোবাইলের মাধ্যমে জানতে পারছে যে আজকে থেকে সৌদি তে রোজা। কিন্তু যখন এসব ছিলোনা তখন যারা সৌদিয়ার সাথে মিল রাখে তারা কি করতো?
সময় ব্যবধান হবে দিন না
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
আমি অনুরোধ করতেছি চাঁদপুরের লোকদের এই ভিডিও টা দেখার জন্য
আপনারা এই ভিডিও টা একটু দেখবেন এবং বোঝার চেষ্টা করবেন
রাসুল স; বলেছেন রমজানের শেষ দশকে বেজোড় রাতে শবেকদর তালাশ করতে। আরবে যখন বেজোড় আমাদের তখন জোড় তাহলে আমরা কখন তালাশ করব?
Are beakkel jedin Bangladesh e bijor oe din shabekadar talash korbe.....
জনাব, আচ্ছালামুয়ালাইকুম। আমার একটা প্রশ্ন ডাঃ জাকির নায়েকের নিকট - তাহলে সবে-কদর কি দুই দিন হয়ে থাকে? যেহেতু সারা পৃথিবী জুড়ে দুই দিন তারতম্য হয়ে থাকে। সবে কদর সূরায় কদরের রাত কয়দিনের উল্লেখ আছে?
আপনার প্রশ্নের উত্তরটা খুবই সহজ। আমেরিকায় যখন দিনের বেলা বারোটা বাজে বাংলাদেশ যখন রাত বারোটা তাহলে কি আমেরিকায় দিনের বেলা শবে কদর, ওইদিনে যেখানে রাত হবে সেখানে শবে কদর হবে
যে শবে ক্বদর তালাশ করবে সে অনুরূপ নিজের দেশের রমজান মাসের শেষ দশকের বিজোড় রাত্রিগুলো হিসেব করেই করবে।
@@arifrony7268 ধ্যাত এটা উত্তর হলো?
ড.জাকির নায়েক স্যারের what's app নাম্বারে প্রশ্ন করেন
@@marjahanakter7321 উত্তর না হওয়ার কি আছে।।একই সময় যদি না হয় তাহলে আপনারা একই দিনে করতে বলছেন কি ভাবে।।যে দেশে যখন সময় হবে তখনি শবে কদর হবে।।।
চাঁদপুরে টাটকা শয়তান ও আছে
তোমরা বলতে সকলমুসলিমদেরকে বুজিয়েছেন ভাই
সারাবিশ্বে একই দিনে ঈদ পালন সম্পর্কে
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহি) কি বললেন?
ruclips.net/video/Js8nP-Yk0SY/видео.html
সুন্দর
জাহাঙ্গীর Sir ঠিক বলেসেন কিন্তু,,,জাকির নায়েক হুজুর আরো বেশি বুঝিয়ে বলেসেন।
তারিখটা হবে একই তারিখ কিন্তু সময়টা হবে লোকাল টাইম, তাহলেই সম্ভব সারা পৃথিবীতে একই দিনে রোজা, ঈদ করা সম্ভব, যে কোন এক জায়গায় চাঁদ উঠলেই হলো, জনে জনে চাঁদ দেখা টা কি জরুরী?
ইসলামের মৌলিক রুকন বা ভিত্তি পাঁচটি। এর মধ্যে রোজা ও হজ চাঁদ দেখার সঙ্গে সম্পৃক্ত। পবিত্র রমজান মাসের রোজা প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা এ মাস পাবে, সে যেন এ মাসে রোজা রাখে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৫)
চাঁদ দেখা প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘লোকেরা আপনাকে নতুন মাসের চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে। আপনি তাদের বলে দিন, এটা মানুষের (বিভিন্ন কাজকর্মের) এবং হজের সময় নির্ধারণ করার জন্য।’ (সুরা আল-বাকারা, আয়াত : ১৮৯)
বিজ্ঞাপন
হাদিস শরিফে রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন-
তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পূর্ণ করে নাও।বুখারি, হাদিস : ১৯০৯; মুসলিম, হাদিস : ১০৮১
অন্য বর্ণনায় রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা (নতুন চাঁদ) না দেখা পর্যন্ত রোজা রেখো না এবং তা (নতুন চাঁদ) না দেখা পর্যন্ত রোজা ছেড়ে দিয়ো না।’ (মুআত্তা মালিক, হাদিস : ৬৩৫)
এই হাদিস দ্বারা বোঝা যায়, রমজান শুরু কিংবা ঈদ করার ব্যাপারটা চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। কোনো এলাকায় চাঁদ দেখা না গেলে তাদের জন্য রোজা রাখা নিষিদ্ধ।
চাঁদ দেখা যাওয়ার ক্ষেত্রে কোনো এলাকার প্রত্যেকে দেখা জরুরি নয়। বরং বিশ্বস্ত কোনো ব্যক্তি দেখলেও রোজা শুরু করার অবকাশ রয়েছে।
কেউ কেউ মনে করেন, এই হাদিসের মাধ্যমে একই দিনে বিশ্বব্যাপী রোজা ও ঈদ পালন করা সাব্যস্ত হয়। তাদের দাবি, মহান আল্লাহ মধ্যপ্রাচ্যকে মধ্যস্থল বানিয়েছেন। তাই সেখানে চাঁদ দেখা গেলে সারা বিশ্বে রোজা ও ঈদ পালন করতে হবে! অথচ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা আপনাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, তা হলো মানুষ ও হজের জন্য সময় নির্দেশক।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৯)
এ আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, এখানে ‘আহিল্লাহ’ শব্দ আনা হয়েছে, যার অর্থ একাধিক নতুন চাঁদ, যা একেক উদয়স্থলে একেক দিন উদিত হয়।
নতুন চাঁদ’ (هِلاَلٌ) না বলে ‘নতুন চাঁদ সমূহ’ (اَلْأَهِلَّةِ) বলার কারণ হ’ল এই যে, সদা সন্তরণশীল চাঁদ প্রতি মিনিটে ও সেকেন্ডে পৃথিবীর নতুন নতুন জনপদে নতুনভাবে উদিত হয়। ফলে এক চাঁদ বহু নতুন চাঁদে পরিণত হয়। এর সাথে মিল রেখেই বলা হয়েছেمَوَاقِيْتُ لِلنَّاسِ ‘মানুষের জন্য সময় সমূহের নিরূপক’।مَوَاقِيْتُ -এর একবচন مِيْقَاتٌ অর্থ ‘সময়’ বা ‘সময় নিরূপক’। বহুবচন আনার কারণ এই যে, চাঁদ যে অঞ্চলে ওঠে, সে অঞ্চলের সময় আগের অঞ্চল থেকে পৃথক। ফলে চাঁদ যত অঞ্চলে যখনই উদয় হবে, তত অঞ্চলে তখনই তার উদয়ের সময়কাল হিসাবে গণ্য হয়।
Ekon bolben ora ki tafsir Jane ora moslim k alada bananor jonno erokom tafsir disse
সৌদি আরব আমাদের দেশের থেকে তিন ঘন্টা পরে,, তাহলে আমার প্রশ্ন উনারা একদিন আগে রোজা/ঈদ কেমন করে করে?? আমাদের তিন ঘন্টা পরে হওয়া উচিত ছিল নাকি?
amero eki prosno...
@@Hadis2Bangla soudite chad age dekha dei
প্রথমদিনের চাঁদ কয়েক ঘন্টা যাবত দেখা যায় না, কয়েক মিনিট দেখা যায়। যার কারণে তিন ঘন্টাতেই একদিন পার্থক্য হয়ে যায়, আশা করি বুঝতে পারছেন।
এটা দিনের হিসাব না তিন ঘন্টা পরে না এটা চাঁদের উপর নির্ভরশীল আর বাংলাদেশের থেকে সৌদির চাঁদ আগে উঠে যা 10 দশমিক 5 ডিগ্রি কোণে থাকে এবং এই কোন অ্যাঙ্গেল বাংলাদেশের দেখতে মোটামুটি 21 ঘণ্টার মতো সময় লাগে বুঝতে পেরেছেন আশা করি। আর ডক্টর জাকির স্যার কোরআন হাদিস দিয়ে বুঝিয়ে দিল।
@@kironrehmatkhan4776 thank you
আসসালামু আলাইকুম আপনাকে অনেক ভালোবাসি আপনার একজন ছাত্র হিসেবে কিন্তু আপনার এই যুক্তির সাথে আমি একমত না
নিজের সার্থে লাগলে, অনেকের কাছে চরম সত্যটা ও হয়ে যায় অপ্রিয়। আপনিও তাদেরি একজন। তিনি আল-কোরান ও হাদিসের ব্যখ্যা দিয়েছেন। অনেক দেশেই এখন রাত আপনি সেই হিসেবে ঘুমিয়ে থাকতে পারেন।
জাকির নায়েকের এই মতের সাথে আমি একমত নয়। কেননা সীমানার ভেড়া দিয়ে চাঁদটাকে ভাগ করা যায়না। পাকিস্তান আমলে আমরা (বাংলাদেশের মানুষেরা) তাদের সাথে ঈদ রোজা করতাম। কিন্তু পাকিস্তান ভাগ করার পর চাদটাও যে ভাগ করে ফেললাম। কখনো যদি বাংলাদেশের কোন অংশ ভাগ হয় তখনও হয়তো তারা একসাথে করবেনা।
তাহলে আপনি পাকিস্তানের নামাজের সময় অনুযায়ী নামাজ আদায় করেন।।তারা যখন নামাজ আদায় করেন তখন আপনি নামাজ আদায় করেন।।।।আশা করি আপনি বুঝতে পারছেন
@@tareqrahmanmushfiq6765 প্রিয় ভাই আপনি কি ঢাকা বা অন্যান্য জেলার সাথে নামাজ পড়েন, ইফতার সেহরি করেন? তাহলে একসাথে রোজা ও ঈদ করেন কিভাবে? আমি কি দিনের কথা উল্লেখ করিনি?
আপনারা এখনো বুঝার বুদ্ধি হয়নি,, আরো বড় হন তাহলে বুজবেন,, বিজ্ঞান পড়েন
কেন্য একমতনা প্রীতিবি সময়টাত একসমান না
একমত হওয়া লাগবে না,কারণ সে যোগ্যতা, বিবেক, জ্ঞান ও বুদ্ধি আল্লাহ সুবহানতায়ালা কিছু মানুষকে নাও দিতে পারেন।কুরআন, হাদিস, শরিয়াহ, বিজ্ঞান ইত্যাদির নির্দেশনা ও কথা বাদ দিয়ে শুধু কমন সেন্স থেকে বলা যায় ইবাদতের বা কাজকর্মের ভিত্তি হবে স্থানীয় সময়। আপনার জন্য সব চেয়ে ভালো হয়, সারা বিশ্বব্যাপী যেন একইসাথে একইসময়ে স্কেন্ডিনেভিয়ান দেশ গুলোর মতো ২১-২২ ঘণ্টা রোজা রাখে তা চেষ্টা করা!!!!!
চাঁদপুরের মূর্খ পিরের ভিডিও টি দেখা উচিৎ
চাঁদ সবাই কে দেখতে হবে না। শুধু মুসলিম ভাই দেখলে হবে।
খিলাফতের জুগে দ্রুত গামি গোড়া দিয়ে যেখানে চাঁদ দেখা জায় নাই সেখানে চাঁদ দেখার খবর পোছাত। ঈদের জামাতের জন্য আজান দিতে হই না। আর পুরো দুনিয়ায় পারথক্য ২৪ গন্টার ভিতরে। এখন স্যটেলাইট আছে আগে ছিল গোড়া, বিজ্ঞান ব্যবহার করে প্রতিদিনের নামাজের ওয়াক্ত শুরু শেশ সময় সুচি আমরা মেনে চলি।
খিলাফতের সময় বিজ্ঞান উন্নত ছিল না। নবী ইসলাম প্রচার করতে আসছে বিজ্ঞান বুজানোর সময় ছিল না। তখন এসব সবাই বুজতো ও না।