অসাধারণ বক্তব্য দিয়েছেন এই শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা। অত্যন্ত মার্জিতভাবে ও পেশাদারিত্বের সাথে যৌক্তিকভাবে বিষয়গুলি উপস্থাপন করেছেন। দেশের সকল সেক্টরে উন্নতি করতে হলে, জনগণের কাঙ্ক্ষিত সেবা নিশ্চিত করতে হলে অবশ্যই ক্যাডার যার মন্ত্রণালয় তার হোয়া উচিত।
প্রকৃত সত্য তুলে ধরেছেন, স্যার। দেশের প্রকৃত উন্নয়ন ও নাগরিক সেবা নিশ্চিত করতে এর বিকল্প নেই। স্বৈরপ্রশাসকের কবল হতে মুক্ত হোক নাগরিক সেবা। প্রশাসক নিপাত যাক, সেবকের আবির্ভাব ঘটুক।।
স্যার ঠিক কথা বলেছেন। আমার একটা অভিজ্ঞার কথা বলি, এক যুগ্মসচিব তাকে যখন শিক্ষা ক্যাডাররের সমস্যার কথা বলা হলো তিনি বলেন আমি জানি না। তিনি না জানলে এর সমাধান করবেন কি করে। তাহলে উনি এখানে কি করেন। যার যে বিষয়ে জ্ঞান নাই, তাকে সেখানে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট ক্যাডারকে নিজের সার্ভিসে যোগ্যতা অনুযায়ী পদোন্নতি এবং সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা প্রদান করতে হবে। সকল জায়গায় প্রশাসন ক্যাডারদের দৌরাত্ম্য ক্যাডার সার্ভিসের জন্য শুভকর নয়। এদিক দিয়ে পুলিশ এবং আনসার ক্যাডার সঠিক।
একদম ঠিক কথা। প্রতিটি সরকারি অফিসে এবং মাধ্যমিক স্কুলের প্রধাণ শিক্ষকের জায়গায় যোগ্য ব্যক্তিকে এবং স্কুলে কোনো কমিটি থাকবে না এবং স্কুলে কোনো রাজনীতি থাকবে না।
আমার কথা হইছে প্রশাসন ক্যাডারের যেসব পদ রয়েছে যেসকল ব্যবস্থাপনা রয়েছে সকল কিছু জেনে শুনে আপনারা অন্যান্য ক্যাডার চয়েস দিয়েছেন। যখন আপনার অন্য ক্যাডার চয়েস দিছেন তখন আপনারা কেন বা প্রশাসন ক্যাডার চয়েস দেন নাই এখন যে এর পিছনে লাগছেন। চাকরির শুরু থেকেই তো দেশের জন্মলগ্ন থেকে এই নিয়ম চলে আসছে প্রশাসনের লোকজন সরকারি পর্যায়ে উপসচিব যুগ্ম সচিব অতিরিক্ত সচিব তারপরে সচিব পর্যায়ে বসবে এটা মানতে এত যদি কষ্ট হয়। তাহলে যখন পরীক্ষা দিয়ে ঢুকছেন তখন সেই যোগ্যতায় আপনারা নিলেন না কেন? আমার কথা হচ্ছে প্রত্যেকটা ক্যাডার তাদের নিজেদের কাজ পদবী সম্পর্কে অবগত হয়ে ক্যাডার চয়েস দেন। তাহলে এখন এত সমস্যা কেন?
ব্রেইনলেস্ হলে এমন মন্তব্য করা যায়। সাবেক স্বৈরাচারী সরকার প্রশাসনের সহায়তা নিয়ে ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার জন্য ধাপে ধাপে অজস্র অনৈতিক সুবিধা দিয়ে দৈত্যের রূপ দিয়েছে। বৈষম্যের পাহাড় বানিয়েছে। একই সিভিল সার্ভিসের সকল ক্যাডারকে বঞ্চিত করে একটাকে দৈত্য বানিয়ে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ তৈরি করা যাবেনা।
সরকারি কর্মকর্তাদের কর্মচারীদের একটা কথা সবসময় ভাবতে হবে যে সাধারণ জনগণের সেবক এই সাধারণ মানুষের গুরুত্বপূর্ণ সেবা দিতে হবে সদ সততার সাথে সাধারণ মানুষ পাশে সবসময় নিয়োজিত রাখতে হবে।
তাহলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জনপ্রশাসন কর্মকর্তা থাকা যাবে না। এরা না বুঝে উল্টাপাল্টা সিদ্ধান্ত দেয়া সহ, ইমার্জেন্সি ফাইলগুলো চাপা দিয়ে রাখে। এসব মেনে নেয়া যায় না।
অসাধারণ বক্তব্য দিয়েছেন এই শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা। অত্যন্ত মার্জিতভাবে ও পেশাদারিত্বের সাথে যৌক্তিকভাবে বিষয়গুলি উপস্থাপন করেছেন। দেশের সকল সেক্টরে উন্নতি করতে হলে, জনগণের কাঙ্ক্ষিত সেবা নিশ্চিত করতে হলে অবশ্যই ক্যাডার যার মন্ত্রণালয় তার হোয়া উচিত।
চমৎকার বক্তব্য। প্রশাসনকে মাটিতে নামাতে হবে। সার্ভিস নিশ্চিতে ন্যায্যতা প্রয়োজন।
একদম সঠিক কথা। ন্যায়ের পক্ষে আছি সবসময়।
প্রকৃত সত্য তুলে ধরেছেন, স্যার।
দেশের প্রকৃত উন্নয়ন ও নাগরিক সেবা নিশ্চিত করতে এর বিকল্প নেই। স্বৈরপ্রশাসকের কবল হতে মুক্ত হোক নাগরিক সেবা। প্রশাসক নিপাত যাক, সেবকের আবির্ভাব ঘটুক।।
চমৎকার উপস্থাপনা। সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে আলোচনা।
পরিবর্তনটা খুবই দরকার
যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি দেওয়ার জন্য আহ্বান।
স্যালুট জানাই স্যার আপনাকে সঠিক কথা বলছেন।
ঠিক, ন্যায়ের পাশে আছি। প্রয়োজনে রাজপথেও থাকবো
প্রত্যেকটি দপ্তর স্ব স্ব ক্যাডার দিয়ে পরিচালিত হোক, তাহলে জনসেবা আরো ত্বরান্বিত হবে।
সকল ক্যাডারের সমতা নিশ্চিত হোক।
একদম সঠিক কথা বলেছেন
স্যার ঠিক কথা বলেছেন। আমার একটা অভিজ্ঞার কথা বলি, এক যুগ্মসচিব তাকে যখন শিক্ষা ক্যাডাররের সমস্যার কথা বলা হলো তিনি বলেন আমি জানি না। তিনি না জানলে এর সমাধান করবেন কি করে। তাহলে উনি এখানে কি করেন। যার যে বিষয়ে জ্ঞান নাই, তাকে সেখানে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
কথা সত্য...
স্ব স্ব ক্যাডারের যোগ্য ও দক্ষ কর্মকর্তারাই নিজ নিজ দপ্তরে নেতৃত্ব দিবেন, আমরা সাধারণ জনগণ এটাই চাই!!!
সুন্দর উপস্থাপনা। আশা করি এই বিপ্লবী সরকার জনগণের স্বার্থে জনপ্রশাসনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনবেন।
.১০০% সঠিক কথা বলছেন স্যার এই গুলু করবে কে
সঠিক সময়ে সঠিক কথা বলেছেন
সংশ্লিষ্ট ক্যাডারকে নিজের সার্ভিসে যোগ্যতা অনুযায়ী পদোন্নতি এবং সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা প্রদান করতে হবে। সকল জায়গায় প্রশাসন ক্যাডারদের দৌরাত্ম্য ক্যাডার সার্ভিসের জন্য শুভকর নয়। এদিক দিয়ে পুলিশ এবং আনসার ক্যাডার সঠিক।
আপনি ঠিক বলছেন।
শতভাগ সঠিক বক্তব্য। এখনি সময় ক্যাডার বৈষম্য দূর করার।
সুন্দর আলোচনা ❣️
সঠিক মতামত। ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ সত্য কথাগুলো তুলে ধরেছেন। সরকারি গাড়ী ব্যবহার করে, আবার গাড়ী লোন ৩০,০০০,০০/০০ সাথে মেনটেনেন্স এর জন্য মাসে ৫০,০০০/০০০। এটাই আমাদের বাংলাদেশ 😢😢
100% সঠিক। এতোদিন অনেক অবিচার করা হয়েছে আপনাদের অপর। কষ্ট করে সবাই আর ফল খেয়ে নেয় শুধু একটি ক্যাডার।
১০০% যৌক্তিক কথা
সঠিক বক্তব্য তুলে ধরেছেন
সত্য বচন।
১০০%সঠিক
একদম ঠিক কথা। প্রতিটি সরকারি অফিসে এবং মাধ্যমিক স্কুলের প্রধাণ শিক্ষকের জায়গায় যোগ্য ব্যক্তিকে এবং স্কুলে কোনো কমিটি থাকবে না এবং স্কুলে কোনো রাজনীতি থাকবে না।
১০০% right.
সততাকে প্রাধান্য দিয়ে, যোগ্য লোককে শীর্ষ পদের দায়িত্ব দেওয়া উচিৎ।
যোগ্য লোকের মূল্যায়ন জরুরি
Sir, 100% Right Bolsen.....
খুব চমৎকার বলেছেন স্যার
যুক্তিক কথা।
সঠিক সিদ্ধান্ত ❤
চমৎকার কথা বলেছেন।
সহমত
সুন্দর বলেছেন স্যার
কথা সত্য
খুব সুন্দর বক্তব্য
Excellent speech!.. Salute to you..
শতভাগ যৌক্তিক দাবি। বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশে কোন বৈষম্য রাখা উচিত না।
সহমত পোষণ করছি আপনার সাথে।
যৌক্তিক বক্তব্য!
সঠিক কথা।
উপসচিব পদ উন্মুক্ত করা হোক ,শুধুমাত্র ক্যাডার সার্ভিসের লোক কেন ??? যার যোগ্যতা আছে সবাই পরিক্ষার মাধ্যমে আসবে ।
গুড গভর্নেস প্রতিষ্টিত হলে প্রতিষ্টানগুলো কার্যকরি ও সমৃদ্ধ হতে বাধ্য!
সহমত জানালাম।
অনেক দিন পর হলেও অন্যান্য ক্যাডারের কর্মকর্তারা বুঝতে পেরেছেন! এভাবে চলতে থাকলে একদিন দেখা যাবে, স্বাস্থ্য সচিব কিনা একজন পশু বিশেষজ্ঞ!!
ন্যায্য কথা, দেশের উন্নতির জন্য সব জানি মনোভাব দূর করতে হবে
খুবই যৌক্তিক কথা
Right sir❤❤❤❤❤
আমার স্যার ছিলো😊😊❤❤❤
চমৎকার
excellent speech
আমার কথা হইছে প্রশাসন ক্যাডারের যেসব পদ রয়েছে যেসকল ব্যবস্থাপনা রয়েছে সকল কিছু জেনে শুনে আপনারা অন্যান্য ক্যাডার চয়েস দিয়েছেন। যখন আপনার অন্য ক্যাডার চয়েস দিছেন তখন আপনারা কেন বা প্রশাসন ক্যাডার চয়েস দেন নাই এখন যে এর পিছনে লাগছেন। চাকরির শুরু থেকেই তো দেশের জন্মলগ্ন থেকে এই নিয়ম চলে আসছে প্রশাসনের লোকজন সরকারি পর্যায়ে উপসচিব যুগ্ম সচিব অতিরিক্ত সচিব তারপরে সচিব পর্যায়ে বসবে এটা মানতে এত যদি কষ্ট হয়। তাহলে যখন পরীক্ষা দিয়ে ঢুকছেন তখন সেই যোগ্যতায় আপনারা নিলেন না কেন? আমার কথা হচ্ছে প্রত্যেকটা ক্যাডার তাদের নিজেদের কাজ পদবী সম্পর্কে অবগত হয়ে ক্যাডার চয়েস দেন। তাহলে এখন এত সমস্যা কেন?
ব্রেইনলেস্ হলে এমন মন্তব্য করা যায়। সাবেক স্বৈরাচারী সরকার প্রশাসনের সহায়তা নিয়ে ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার জন্য ধাপে ধাপে অজস্র অনৈতিক সুবিধা দিয়ে দৈত্যের রূপ দিয়েছে। বৈষম্যের পাহাড় বানিয়েছে। একই সিভিল সার্ভিসের সকল ক্যাডারকে বঞ্চিত করে একটাকে দৈত্য বানিয়ে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ তৈরি করা যাবেনা।
Inshallah hobe.
যৌক্তিক কথা।
যৌক্তিক আলোচনা
প্রতিটি সেক্টরকে নিয়ে দেশের কল্যাণে এরকম সবা জরুরী
সরকারি কর্মকর্তাদের কর্মচারীদের একটা কথা সবসময় ভাবতে হবে যে সাধারণ জনগণের সেবক এই সাধারণ মানুষের গুরুত্বপূর্ণ সেবা দিতে হবে সদ সততার সাথে সাধারণ মানুষ পাশে সবসময় নিয়োজিত রাখতে হবে।
Right
আমার শিক্ষা গুরু...
১০০% সহমত পোষণ করছি
Excellent
Correct
ভালো
Agreed
একমত
যৌক্তিক দাবি।
যৌক্তিক।
দেশটা শুধু কর্মকর্তাদের, কর্মচারীদের নয়। কর্মচারীরা ঠিকমতো খেয়ে পড়ে বাঁচতে পারছেনা সেদিকে কোনো খেয়াল নেই। তারা আছে বাড়ি গাড়ি নিয়ে!!!
প্রশাসন ক্যাডারকেই মন্ত্রণালয় চালাতে দেয়া উচিৎ,, এসব বক্তব্য শুনতেই ভালো লাগে,,এরা মন্ত্রণালয়ের গেলে কাজের গতি আর ও কমে যাবে
শিক্ষকদের কাজ শিক্ষকতা করা। তাঁরা এখন শিক্ষকতা ছেড়ে অফিসার হতে চান। তাহলে শিক্ষকতা কে করবে?
so true
ক্যাডার যার মন্ত্রণালয় তার।
যথার্থ বলেছেন।
যোগ্য ব্যক্তিকে সৎ ব্যক্তি হতে হবে।
কৃত্য পেশা ভিত্তিক মন্ত্রণালয় চাই।
উপ-সচিব সম-মর্যদার (৫ম গ্রেড) সকল অফিসারকে সমান সুযোগ সুবিধা প্রদান করতে হবে।।।
Right
সহমত
ক্যাডার সার্ভিস বিলুপ্ত করা সময়ের দাবি।
right
সিদ্ধান্ত সঠিক
Tik
ماشاء الله
রাইট ১০০%
💯
দেশ টা ক্যাডারদের। কর্মচারীদের নই।
সঠিক সিদ্ধান্ত
জনসেবা নিশ্চিত করতে এ সুপারিশ মানতে হবে
বুয়েট,,,মেডিকেলের ছাত্ররা,,, প্রশাসন ক্যাডারে আসতে পারবে না এটাও নিশ্চিত করতে হবে
পাগল নাকি। মেধাবীরা না আসলে দেশ পরিবর্তন কেমন করে হবে।
আপনার ভয় কেন?
❤❤
🎉🎉❤❤❤
👍👍👍👍
ক্যাডার বৈষম্য দূর করতেই হবে
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ তো আরও অবহেলিত। তাঁদের কি হবে!
Needs to be dynamic and progressive minded person for running proper administrative work and for development
তাহলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জনপ্রশাসন কর্মকর্তা থাকা যাবে না।
এরা না বুঝে উল্টাপাল্টা সিদ্ধান্ত দেয়া সহ, ইমার্জেন্সি ফাইলগুলো চাপা দিয়ে রাখে। এসব মেনে নেয়া যায় না।