স্যারকে অনেক ধন্যবাদ তিনি বিষয়টি এভাবে তুলে আনার জন্য। আমার বাবা মা কে নিয়ে অনেক বার আমি এই সমস্যার সম্মুখীন হইছি। এসমস্ত কাজের সঠিক বিচার চাই ও প্রতিকার চাই।
নগর পুড়লে দেবালয় কখনো এড়ায় না. সমস্যা যখন হয় তখন সবারই হয়. হাসপাতালে কাজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি আমাদের রুম পরিষ্কার করাতে গেলেও টাকা দিতে হয়. অন্যায় ধরতে গেলে তার বিরুদ্ধে আন্দোলন হয় তারপরে সেই ডাক্তার বদলি হয়ে যায় কিন্তু তৃতীয় এবং চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের যে বদলি হয় না সেটা কি আপনি জানেন?? বছরের পর বছর একটা স্থানে থেকে একটি চক্র তৈরি হয়. যার গভীরতা হয়তোবা আপনি কাছে থেকে দেখে বুঝতে পারবেন
খুবই দু:খজনক ব্যাপার, একটা সরকারী হাসপাতালের ডাক্তারের কর্মরত হাসপাতালের অবস্থা যদি এই হয় অন্যান্য হাসপাতাল আর রোগীদের দুরাবস্থার কথা তো চিন্তাই করা যায় না।😭
ডাক্তার সাহেব কর্মরত থাকাকালে যদি এ অবস্থা হয়, তাহলে আমরা সাধারণ জনগণ যখন হাসপাতালে যায়, কি যে কষ্ট মানুষের হয় , আমরা যারা ভুক্তভোগী তাহলে আমাদের কি কষ্ট হয়, আমরাই বুঝি
একদম সঠিক কথা বলে ডাক্তারদেরই যদি এরকম অবস্থা হয় সাধারণ জনগণের কি অবস্থা হতে পারে? হাসপাতালগুলোতে অভিযান চালিয়ে এদেরকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া হোক
উনার মতো ডাক্তার আর রংপুরে নাই,, আল্লাহর রহমতে আর উনার চিকিৎসায় আমি দু পারিয়েও সুস্থ হয়ে অল্প সময়ে হাটাহাটি সব করতেছি🥰 স্যার আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুন
আমার বোন একজন চিকিৎসক আমার মাকেও আমি এক সরকারি হাসপাতালে অসুস্থতার কারণে জরুরি বিভাগের মাধ্যমে ভর্তি করেছিলাম। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় আমার চিকিৎসকগণ আমার মায়ের ব্যাপারে ডাক্তারের সাথে আলোচনা করার পরেও পরবর্তীতে ডাক্তার আমাকে জিজ্ঞেস করে আপনার বোন কি কোথাকার ডাক্তার অনেক কিছু জিজ্ঞেস করেছে এবং তার আচরণ সঠিক ছিল না। শুধুমাত্র সামান্য ওয়ার্ড বয়কে আপনি দোষী করছেন? এটার জন্য দায়ী হচ্ছে হাসপাতাল প্রশাসন।
চামড়ার মুখ দিয়ে অনেক কথা বলা যায় বা লেখা যায়।কয় জন ডাক্তারের রুমে এসি আছে??? খুব কম সংখ্যক ডাক্তারের রুমে সরকারি এসি আছে।সবাই প্রায় নিজের টাকায় এসি লাগায়। হাস্পাতাল গুলো লোকাল নেতা,পাতি নেতা এদের কাছে জিম্মি। এদের কিছু বললে চাকরি করা লাগবে না
শুনে ভাল লাগলো, এই ভাবে সকল সরকারি কর্মকর্তা ও তাদের পরিবার গুলোকে বাধ্য করতে হবে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য, তা হলে এরা বুঝতে পারবে, সাধারন মানুষের কষ্ট, এবং তখন এরা ব্যবস্থা নিবে এই সব সমস্যার সমাধান করার জন্য।
বিষয়টা শুনে খারাপ লাগছে,আর ভাল লাগছে তার মত সরকারী কর্মকর্তার মুখে আভীযোগ তাদের সহকারীর অসদাচরনে! তবে আরো বেশী গর্ববোধ হত যদি তার মুখে শুনতার সকল শ্রেনি পেশার সমান সুযোগ বা অধীকারের ব্যত্বয়ে সোচ্চার হতে দেখলে! ধন্যবাদ।
এটাই বাস্তবতা।কারণ তারা জানে আপনারাও বিভিন্ন অনিয়মের সাথে জড়িত।যার জন্য তারা জানে আমাদের কে কি বলবে। তারাই তো অন্যায় করছে। আমাদেরকে আবার কি বলবে।যখন সাধারণ রোগিদের সাথে এই আচারণ গুলো করে , তখন এই আপনারা কোন প্রতিবাদ করেন না।আজ যখন নিজের উপর এসে পড়েছে। তখন অপ্রিয় হলেও সত্য টা তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
দেশের সর্বত্রই একই চিত্র, এতো পরিচয় থাকা স্বত্বেও যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে একজন সাধারণ মানুষের কি দুর্ভোগ তা সহজেই অনুমেয়। এ কারণে দেশে সৎ লোকের শাসন কায়েম প্রয়োজন।
বিষয়টা খুবই দুঃখজনক। একজন ডাক্তার হয়ে একই হাসপাতালে হেনস্থার শিকার হচ্ছেন তাহলে সাধারণ জনগণ কিংবা অন্যান্য জায়গা থেকে যারা যাবে তারা কতটুকু সেবা পাবে কিংবা সেবার প্রত্যাশা করতে পারবে।
Na jene kotha bolben na.amar husband AC land thakakalin sobai ekjoge transfer nite cheyechhe .Because amar husband tader k without any ghush jonogoner kaj korte bolechhilen.anyway amar husband k personaly tara bhalobasten . tai take transfer na kore nijera onnotro chole jete cheyechhilo .at last amar hubby nijei okhan theke transfer niye sosomman e chole asen .Bangladeshe ghush dalali nicher dik thekey chalu hoyechhe .pore raghob boalra jukto hoyechhe
গত মাস চারেক আগে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ৪ দিন ছিলাম আপনি যে সমস্যার কথা বলছেন আমি ভোগ করে এসেছি এবং ব্লাড ব্যাংকের মারাত্নক সিন্ডিকেট ওটির সহযোগিতায় একটূ বেশি রাত করে বলবে এখনই ৩ ব্যাগ রক্ত লাগবে আপনার রোগীর কিন্তুু রাতে ১ ব্যাগ রক্ত হয়ে যাচ্ছে।
এরকম কাজ যারা করে তাদের কঠিন থেকে কঠিন শাস্তি দেয়া হোক । মানুষ অসুস্থ হলে হাসপাতালে যায় । আর সেই সময়ে যদি এরকম ঘটনার সম্মুখীন হতে হতে হয় । বেশি ভাগ মানুষই টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছেন না ।
এক অর্থে খুশি হলাম, বিষয়টি আপনার মত একজন ডাক্তারের সাথে হয়েছে আমরা যদি এভাবে দেখি, বিষয়টি উপলব্ধি করতে পেরেছেন। আরেক অর্থে খুবই দুঃখজনক, এটা যদি সামগ্রিকভাবে বিবেচনা করি।
এটাই বাস্তবতার চিত্র,,,,আমি যে কয়েকটি হাসপাতালে গেলাম,,,আমার পরিবারকেই নিয়ে সেখানে নিজে না হয় টাকা দিয়ে তাদেরকে কাজ করাতে হচ্ছে।কেউ যদি খুশি হয়ে দেয় সেটা ভিন্ন কথা,কিন্তু টাকা ছাড়া কাজ করতেই চায় না।
এতেই প্রমাণিত হয় আমরা সাধারণ মানুষ চিকিৎসা সেবা নিতে গিয়ে কতো রকমের সমস্যার শিকার হই। উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। যেন এভাবে আর সাধারণ মানুষের পকেট কেটে না নেয় সরকারি হাসপাতালে ওয়ার্ড বয়।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত ও সাহায্য দান করুন।দেশের উন্নয়নমূলক কাজগুলো স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে এখন দেশের নানা রকম অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে।অতীত বর্তমানকে নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যকে নিধারিত করে।আমরা অতীতে ছিলাম শিক্ষিতভাবে সুন্দর দেখতে শুদ্ধভাবে ভদ্রভাবে করে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে,টাকা ক্ষমতা,চাকরি,পদ আদায় করা অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ,প্রতারণা করা,নাম বিক্রি করে চাঁদাবাজি অবৈধভাবে দখল,নেশা চুরি,ধোঁকাবাজি,নোংরা অসভ্য খারাপ জাতি আমরা।দেশ পেলাম ভালো মানুষগুলো পেলাম অমানুষ।দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা অন্যায় করার সুযোগ দিয়ে থাকি তাই তারা সুযোগ পায়।আমরা ভয়ে জুলুমের অত্যাচারের জন্য প্রতিবাদ করি না। তাই তারা সুযোগ পেয়ে থাকে তা কাজে লাগায়। যে ক্ষমতায় আসুক না কেন সবাই টাকা পদ বড় চেয়ার,ও ক্ষমতা চাকরির জন্য পেরেশানিরে। দেশের ও সাধারণ জনগণের গরীব অসহায় দুঃখী, নিরীহ মানুষের কি হলো তা দেখার সময় নেই।দেশ সেবা পরে আগে নিজের স্বার্থ জন্য কাজ করে। মুখে বলি ডিজিটাল উন্নয়ন কথা বলি তাই অন্য দেশ থেকে পিছিয়ে।পূর্বপুরুষরা যদি ১৫০/২০০ বছরের পরিকল্পনায় অনুযায়ী কাজ করতো শৃঙ্খলা নিয়মকানুন কঠোরভাবে আইন করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ করতে সাহস পেতো না দেশ আরো এগিয়ে যেতো।আমরা শিক্ষা শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতে পারলাম না।আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত অসভ্য অমানুষ।সিসিটিভি,গোয়েন্দাদের আড়ালে,কত কিছু হয়।আসলে আমাদের অতীত ছিলো অনিয়ম-দুর্নীতির খারাপ তো আমরা কিভাবে ভালো হবো।কোন জবাবদিহিতা নাই চাকরি হারানো ভয় নাই তাই যা খুশি তা করতে পারে। দেশ বিদেশে সম্পদে পাহাড় করেছে বিলাসিতা ভাবে ছেলেমেয়েররা চলাফেরা করছে। স্বজনপ্রীতি করছে। কেউ দেখার নেই। যারা দেখবে তারা জড়িত থাকে নানা রকম অপকর্মের সাথে। যেই ক্ষমতায় আছে ছিলো বা আসবে তারা কেউ বাংলাদেশ কে ভালো করতে পারবে না কেননা আমরা জনগণ হলাম সবচেয়ে খারাপ তাই আল্লাহ আমাদেরকে এমন রাখছে। যদি আমাদের দেশের সকল সেক্টর সততা ভাবে দেশের জন্য ও দেশের অসহায় গরীব মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ ও সেবা করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ,অনিয়ম-দুর্নীতির,নিয়ম কানুন নষ্ট হতো না বিশ্বাস রাখুন। সরকার জনগনের কষ্ট টাকা দিয়ে থাকে দেশ ও দেশের অসহায় মানুষে সেবা করতে। ৮০% অসাধু আগে নিজের সেবা পরে দেশের সেবা।সকল জায়গায় হচ্ছে বেশিরভাগ অনিয়ম-দুর্নীতির চুরি হচ্ছে নিয়মশৃঙ্খলা মতো কাজ করছে না।কেউ যদি কোন ছোট বড় অপরাধ করতে ভয় পায় তার জন্য,আমাদের কঠোর আইন করতে হবে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা করতে হবে।টেকনিক্যাল আধুনিক ভাবে সব কিছু সকল জায়গায় সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে নতুন সিস্টেমের আওতায় আনতে হবে। গ্যাস বিদ্যুৎ পানি ওয়াসা সহ সকল উন্নয়নমূলক বড় ছোট কাজগুলো ১৫০/২০০ বছরের জন্য পরিকল্পনা অনুযায়ী ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে টেকসই মানের করতে হবে তার জন্য সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়ার সাথে পরামর্শ করে কাজ করতে হবে। সেনাবাহিনী ও র্যাব সদস্য হলো জনগণের বন্ধু। নিরাপদ সড়ক,অলিগলি ও গ্রামীণ রাস্তা ঘাটে ১২লাইনের প্রশস্ত করতে হবে তাহলে দুর্ঘটনা কম হবে।আন্ডারপাস রাস্তা ও বাস ট্রেন নৌযান দখলমুক্ত অবস্থা ভালো করতে হবে আধুনিক শক্তিশালীভাবে।সাধারণ জনগণের যেন হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি না করতে হয়।সকল পরিবহন নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে চলতে হবে।খাদ্য শিক্ষা স্বাস্থ্য নামে যে অনিয়ম-দুর্নীতির হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি হয় তা বন্ধ করতে হবে।দেশে আধুনিক ভাবে শক্তিশালী টেকসই মানের সেবা ব্যবস্থা করতে হবে কেউ যেন চিকিৎসা করাতে বিদেশে না যায়।খাদ্য জন্য ভিক্ষা করতে না হয়।শিক্ষা করে যেন কেউ অমানুষ জানোয়ার অসভ্য না হয়।সবাই যেন শিক্ষায় শিক্ষিত হয় ও দেশে প্রেমিক হয়।সকল খারাপ মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। সব কিছু সঠিকভাবে নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে কাজ ও চলাফেরা করতে হবে। দেশ প্রেমিক হতে হবে।মাদকসহ যতো খারাপ কাজ হয় যেখানে অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতির অপকর্মে লিপ্ত জড়িত সেখানে প্রতিবাদ করতে হবে। কঠোরভাবে বিচার করতে হবে। পুটিমাছদের ধরে লোকদেখানো জন্য পরে যে লাউ সে কদু।রুইকাতলা বেঁচে যায় চোখের আড়ালে।সাময়িক বরখাস্ত,বদলি,তিন দল বিশিষ্ট কমিটি করতে করতে মূল হোতাদের আসল অপরাধীদের সিস্টেমের জন্য সিনিয়রদের জন্য ধরা যায় না তাই এইসব বন্ধ করতে হবে। র্যাব দিয়ে তদন্ত করা। এমপি,মন্ত্রিসহ সকল সরকারি বেসরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসনের অফিসে কমকর্তা ও কলেজের ছাত্রদের ৪মাস সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক দেশ প্রেমিক হতে হবে তারপর দেশ ও দেশের নিরীহ গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ করতে হবে।,,
ধন্যবাদ চ্যানেল 24 কে ধন্যবাদ কারণ সকল কর্মচারীরা অধীনস্থ আঁধারে যারা আছে তারা মানুষকে সাধারণ মানুষকে কত রকম ভুক্তভোগী তে করে এটা যারা ভুক্তভোগী তারাই জানে এখন ওনার গলা আশাতে প্রকাশ পেয়েছে ধন্যবাদ আবারো চ্যানেল টোয়েন্টিফোর
কনসালটেন্ট ভাইকে এটুকুই বলবো আপনি দায়িত্বরত থাকাকালীন এই ঘটনা’র শিকার তাহলে সাধারণ মানুষের কি করে কর্মচারীরা নিশ্চয়ই এবার তা বুঝতে পারছেন। এদের কঠিনতম বিচার দাবি করছি।
ওনারা ঠিক কাজটি করেছেন তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই । কারন তাদের নিতি অনেক সুন্দর । আপনি কর্ম কর্তা হন বা সাধারণ সবাই সমান ।সবার সাথেই এক নিতি চালিয়েছে তাই তাদেরকে অবশ্যই ধন্যবাদ জানাই এবং আপনার ও উচিত তাদের ধন্যবাদ জানানো
ডাঃ সাহেব আপনি এই মেসেজ এমন হওয়া উচিত ছিল " হাসপাতালের রানিং একজনের ডাক্তারের যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে সাধারন জনগনের কি অবস্থা হবে, এবং এটি আর চলতে দেওয়া যাবে না। আমি এর বিরুদ্ধে দড়ালাম "। আপনারা ডাক্তার-রা প্রতিনিয়ত এই ঘটনা গুলোকে দেখেন এবং জানেন দেশের প্রায় সব হাসপাতালে এই ঘটনা ঘটে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য আজ আপনার সাথে এই ঘটনা ঘটে গেছে বলে, আপনি মিডিয়া ডেকেছেন। এটিও আপনাদের তামাশা। হাসপাতালের প্রতিটি অন্যায় কাজে আপনারা- ই জড়িত ।যাই হোক আপনার আম্মার সুস্থতা কামনা করি।
স্যার এমনটা হয় স্বাভাবিক। কারণ আপনি তো হাসপাতালে থাকেন না, থাকেন আপনার ব্যক্তিগত চেম্বারে। হাসপাতালের ওয়ার্ড বয় এবং অন্যান্য স্টাফ আপনাকে আজও চেনেনি। তাই বলবো চিকিৎসক নয় , সু-চিকিৎসক হন।
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সেবা প্রদানের জন্য রাখা বয় গুলো রোগীর পরীক্ষার জন্য বিভিন্ন ল্যাবে নিয়ে গিয়ে ৫০% টাকা কমিশন লুটিয়ে খাচ্ছে। যাহা রোগীদের ৫০% কমে পাওয়ার কথা। এদিকে কেন সরকার নজর দিচ্ছে না জানা নাই।
স্যারকে অনেক ধন্যবাদ তিনি বিষয়টি এভাবে তুলে আনার জন্য।
আমার বাবা মা কে নিয়ে অনেক বার আমি এই সমস্যার সম্মুখীন হইছি। এসমস্ত কাজের সঠিক বিচার চাই ও প্রতিকার চাই।
আপনার সাথে একমত।
অসংখ্য ধন্যবাদ সত্য প্রকাশ করার জন্য..
এটাই একদম বাস্তব চিত্র, দেশের প্রত্যেক হাসপাতালের।
Right
Right
দুঃখজনক হলেও বলতে হয়।
সকল ডাক্তারদের আত্নীয়সজনদের ওসুস্ত করে বাকী আমজনতাকে সুস্থ থাকার ব্যাবস্থা করে দিন।
AT DIJITAL
1000% right
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ নিজের সমস্যাকে সাধারণ মানুষের সমস্যার সাথে মিলিয়ে উপলব্ধি করার জন্য।
অনেক দোয়া ও শুভকামনা।
ধন্যবাদ বাস্তব চিত্র তুলেধরার জন্য Channel 24 কে
ধন্যবাদ আপনাকে, সত্য কথাগুলো জনসম্মুখে তুলে আনার জন্য ।সেলুট বীরের সন্তান।
আমরা সাধারণ মানুষ লুট ও হয়রানি শিকার হই তোখন আমাদের কেমন লাগে, আমাদের অনুভূতি একটু হলেও অনুভব করতে পেরেছেন ধন্যবাদ 🥱🥱
নগর পুড়লে দেবালয় কখনো এড়ায় না. সমস্যা যখন হয় তখন সবারই হয়. হাসপাতালে কাজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি আমাদের রুম পরিষ্কার করাতে গেলেও টাকা দিতে হয়. অন্যায় ধরতে গেলে তার বিরুদ্ধে আন্দোলন হয় তারপরে সেই ডাক্তার বদলি হয়ে যায় কিন্তু তৃতীয় এবং চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের যে বদলি হয় না সেটা কি আপনি জানেন?? বছরের পর বছর একটা স্থানে থেকে একটি চক্র তৈরি হয়. যার গভীরতা হয়তোবা আপনি কাছে থেকে দেখে বুঝতে পারবেন
সত্য কথা বলছেন
ঠিক
সঠিক
শতভাগ ঠিক বলেছেন ভাইয়া সেজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
এই প্রথম কোন ডাক্তারের মাধ্যমে হাসপাতালের অব্যবস্হাপনা ও অরাজকতার সত্য কথা উঠে আসলো
দেশটাকে নিয়ে খুবই চিন্তিত আছি আল্লাহ ভালো জানেন বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? আল্লাহ আমাদেরকে রক্ষা করুন। আমীন
আমিন
সরকারি ক্লিনারের ব্যবহার দেখে মনে হয় ওরা নিজেরাই ডাক্তার...এদের আইনের আওতায় আনা জরুরী৷
এটার জন্য ডা: সাহেব আপনারাই দায়ি। এটাই সবচাইতে বাস্তব সত্য
খুবই দু:খজনক ব্যাপার, একটা সরকারী হাসপাতালের ডাক্তারের কর্মরত হাসপাতালের অবস্থা যদি এই হয় অন্যান্য হাসপাতাল আর রোগীদের দুরাবস্থার কথা তো চিন্তাই করা যায় না।😭
ডাক্তার সাহেব কর্মরত থাকাকালে যদি এ অবস্থা হয়, তাহলে আমরা সাধারণ জনগণ যখন হাসপাতালে যায়, কি যে কষ্ট মানুষের হয় , আমরা যারা ভুক্তভোগী তাহলে আমাদের কি কষ্ট হয়, আমরাই বুঝি
Right
এসব দেখার কোন লোক নাই
ঠিক বলেছেন । কিজে ভয়াবহ অবস্থায়
l
Right
একদম সঠিক কথা বলে ডাক্তারদেরই যদি এরকম অবস্থা হয় সাধারণ জনগণের কি অবস্থা হতে পারে? হাসপাতালগুলোতে অভিযান চালিয়ে এদেরকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া হোক
উনার মতো ডাক্তার আর রংপুরে নাই,,
আল্লাহর রহমতে আর উনার চিকিৎসায় আমি দু পারিয়েও সুস্থ হয়ে অল্প সময়ে হাটাহাটি সব করতেছি🥰
স্যার আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুন
আপনি সত্য টা সীকার করার জন্য অনেক thanks
সাধারণ মানুষ কত কষ্ট করে😢😢😢
সত্যি খুব কষ্টদায়ক।
আমার বোন একজন চিকিৎসক আমার মাকেও আমি এক সরকারি হাসপাতালে অসুস্থতার কারণে জরুরি বিভাগের মাধ্যমে ভর্তি করেছিলাম। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় আমার চিকিৎসকগণ আমার মায়ের ব্যাপারে ডাক্তারের সাথে আলোচনা করার পরেও পরবর্তীতে ডাক্তার আমাকে জিজ্ঞেস করে আপনার বোন কি কোথাকার ডাক্তার অনেক কিছু জিজ্ঞেস করেছে এবং তার আচরণ সঠিক ছিল না। শুধুমাত্র সামান্য ওয়ার্ড বয়কে আপনি দোষী করছেন? এটার জন্য দায়ী হচ্ছে হাসপাতাল প্রশাসন।
এটাই স্বপ্নের সোনার বাংলা | আমাদের চেতনার ফসল ৷
এরকম চিত্র প্রতিটি সরকারি অফিসগুলোতে। সরকারি সার্ভিস নিতে গেলে সব ধরনের অফিসগুলোতে ঘুষ-দূর্ণীতি, দুর্ব্যবহার, হয়রানি হতে হয়। এটাই আমাদের সোনার বাংলা😭
সব হাস্পাতালেরই এমন হচ্ছে
সবাই জিম্মি
সাধারণ মানুষ যখন কষ্ট পায় তখন তাদের দুঃখটা বোঝেন না এখন নিজের বেলায় হয়েছে এখন বুঝেন, আল্লাহ মহান।
ভাই, কি চক্রের লোক নাকি? ডাক্তারের নাম ভেঙে আর কতদিন অপকর্ম চালাবেন। যত দোষ নন্দ ঘোষ আর কত...
যা বোঝেন না টা নিয়ে বলা থেকে নিজেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন। হসপিটালের শৃঙ্খলা জন্যে প্রশাসন আছে। দলীয় ও দুর্নীতির প্রভাবে আজ এই অবস্থা
এই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে আপনিও সবাইকে সৎভাবে সেবা দেবেন এটা প্রত্যাশা করি।
প্রত্যেক সরকারী হাসপাতালের একই অবস্থা 😭😭😭 খুব দুঃজনক
গোটা দেশের চিত্র এর চেয়েও ভয়াবহ। প্রতিটি সরকারি প্রতিষ্টান এমন অবস্থা।
খুবই ভালো হইছে যে সাধারণ মানুষ কি কষ্টে থাকে আর ওরা তো এসি রুমে বসিয়া কিছুই বোঝেনা
চামড়ার মুখ দিয়ে অনেক কথা বলা যায় বা লেখা যায়।কয় জন ডাক্তারের রুমে এসি আছে??? খুব কম সংখ্যক ডাক্তারের রুমে সরকারি এসি আছে।সবাই প্রায় নিজের টাকায় এসি লাগায়। হাস্পাতাল গুলো লোকাল নেতা,পাতি নেতা এদের কাছে জিম্মি। এদের কিছু বললে চাকরি করা লাগবে না
সরকারি হাসপাতালের ডাক্তারের রুমে এসি থাকে না।বলদ।
তোর মা হাসপাতালে ভর্তি হলে যেন ওয়ার্ড বয় ১০০০ টাকা চায়।
ওরা বলতে কাদেরকে বুঝাচ্ছেন?
এম্নে গান্ডুগীরি চালু রাখলে পদে পদে ধরা খেতেই হবে। কোথায় এবং কার নামে অভিযোগ দিতে হয় এটা জানা জরুরি, আন্দাজে ঢিল মারেন দেখেই তো দেশের এই দূর্গতি
বাস্তবতা তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ...
শুনে ভাল লাগলো, এই ভাবে সকল সরকারি কর্মকর্তা ও তাদের পরিবার গুলোকে বাধ্য করতে হবে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য, তা হলে এরা বুঝতে পারবে, সাধারন মানুষের কষ্ট, এবং তখন এরা ব্যবস্থা নিবে এই সব সমস্যার সমাধান করার জন্য।
উনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই সবার সামনে সঠিক সত্যটা তুলে ধরার জন্য।
স্যার আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
বাস্তবকে তুলেদরার জন্য
এটাই বাস্তব যখন যে পড়ে তখন সে বুঝে পরিস্তীতি কতটা কঠিন
এই সমস্ত কথা শুনে হাসতে ইচ্ছে করলেও হাসি আসে না কেননা এই সমস্ত সমস্যার ভুক্তভোগী আমরা অনেক আগেই
বিষয়টা শুনে খারাপ লাগছে,আর ভাল লাগছে তার মত সরকারী কর্মকর্তার মুখে আভীযোগ তাদের সহকারীর অসদাচরনে! তবে আরো বেশী গর্ববোধ হত যদি তার মুখে শুনতার সকল শ্রেনি পেশার সমান সুযোগ বা অধীকারের ব্যত্বয়ে সোচ্চার হতে দেখলে!
ধন্যবাদ।
Uni ashole bujhaite chaise situation koto kharap hoye gese je illegal lok gula powerful der keo sar dey na....
Word boy gula holo bd er soner sala.
এটাই বাস্তবতা।কারণ তারা জানে আপনারাও বিভিন্ন অনিয়মের সাথে জড়িত।যার জন্য তারা জানে আমাদের কে কি বলবে। তারাই তো অন্যায় করছে। আমাদেরকে আবার কি বলবে।যখন সাধারণ রোগিদের সাথে এই আচারণ গুলো করে , তখন এই আপনারা কোন প্রতিবাদ করেন না।আজ যখন নিজের উপর এসে পড়েছে। তখন অপ্রিয় হলেও সত্য টা তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ স্যার সত্য তুলে ধরবার জন্য
ধন্যবাদ ভাই আপনি একটু হলেও বুজলেন সাধারন মানুষের কতটা কষ্ট হয়
এবার বুঝে ঠেলা আমরা সাধারণ মানুষ কিভাবে সামলাই আমাদের সাধারণ মানুষের দুঃখ কষ্ট বুঝার মত কেউ নাই হসপিটালে গেলে আমরা কসাইয়ের হাতে বন্দি হয়ে যাই,😭😭😭😭
বিবেক কে নাড়া দিয়ে দেখুন সাধারন মানুষের কি অবস্থা হয় হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে গেলে।
হেদায়েত দান করুক আপনাদের
দেশের সর্বত্রই একই চিত্র, এতো পরিচয় থাকা স্বত্বেও যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে একজন সাধারণ মানুষের কি দুর্ভোগ তা সহজেই অনুমেয়। এ কারণে দেশে সৎ লোকের শাসন কায়েম প্রয়োজন।
বিষয়টা খুবই দুঃখজনক। একজন ডাক্তার হয়ে একই হাসপাতালে হেনস্থার শিকার হচ্ছেন তাহলে সাধারণ জনগণ কিংবা অন্যান্য জায়গা থেকে যারা যাবে তারা কতটুকু সেবা পাবে কিংবা সেবার প্রত্যাশা করতে পারবে।
এটাই দেশের স্বাস্থ্য খাতের প্রকৃত চিত্র।
দুঃখজনক হলেও সত্যি এটার জন্য একমাত্র দায়ী আপনি নিজেই, কেননা আপনি তাদের সাথে কমিশন খেয়ে তাদেরকে প্রশ্রয় দিয়েছেন।
Hm
আপনি নিশ্চিত সেই কমিশন দাতা তা না হলে বলেছেন কিভাবে
Na jene kotha bolben na.amar husband AC land thakakalin sobai ekjoge transfer nite cheyechhe .Because amar husband tader k without any ghush jonogoner kaj korte bolechhilen.anyway amar husband k personaly tara bhalobasten . tai take transfer na kore nijera onnotro chole jete cheyechhilo .at last amar hubby nijei okhan theke transfer niye sosomman e chole asen .Bangladeshe ghush dalali nicher dik thekey chalu hoyechhe .pore raghob boalra jukto hoyechhe
আমি ইউটুবে গান শুনাই সবাই শুনো,ভালো লাগলে দয়ায়া করে এই বোনের চেনলেরর সদস্য হওও,২০০০+ সদস্য্য হলো,from barisal🇧🇩💗💗
@@BristyySarkhel ইউটিউবে ভিক্ষা না করে গানের গলা ঠিক করো প্র্যাক্টিস করে
এমনিতেই শ্রোতা পাবে
খুব ভালো লাগলো, অন্য সময়ে এদের আপনি / আপনারা সহযোগীতা করেন।
ঠিকি আছে তোমারা যখোন আমাদেরকে ঠকাও তখন তোও তোমাদের গাই লাগে এটাই আমাদের বাংলাদেশের
এবার বুঝেন এই দালালদের কাছে আমাদের মতো সাধারণ মানুষ এর কি অবস্থা হয়? এর একটা স্হায়ী প্রতিকার চাই।
গত মাস চারেক আগে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ৪ দিন ছিলাম আপনি যে সমস্যার কথা বলছেন আমি ভোগ করে এসেছি এবং ব্লাড ব্যাংকের মারাত্নক সিন্ডিকেট ওটির সহযোগিতায় একটূ বেশি রাত করে বলবে এখনই ৩ ব্যাগ রক্ত লাগবে আপনার রোগীর কিন্তুু রাতে ১ ব্যাগ রক্ত হয়ে যাচ্ছে।
কি কানডো, আমি আবাক, কারন কথাগুলা তিনি বলতেছেন।সাহসের তারিফ করতে হয়।👏👏👏
দেশের সরকারি এমন কোন প্রতিষ্ঠান নেই যেখানে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে কোন কাজ হয়, ভোগান্তির শেষ সীমানায় আমরা সাধারণ মানুষ মুক্তি চাই ভাই 🙏
সাবাস৷৷
সত্য বলার জন্য।
ধন্যবাদ স্যার।
আপনি বুঝতে পারছেন সাধারণ মানুষ কতটা হয়রানি হয়।
আরে ভাই আপনি তো এ হাসপাতালের কনসালটেন্ট মাপ পান নাই তাহলে একবার ভাবুন সাধারণ মানুষ গুলোর কি অবস্থা
এরকম কাজ যারা করে তাদের কঠিন থেকে কঠিন শাস্তি দেয়া হোক । মানুষ অসুস্থ হলে হাসপাতালে যায় । আর সেই সময়ে যদি এরকম ঘটনার সম্মুখীন হতে হতে হয় । বেশি ভাগ মানুষই টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছেন না ।
এক অর্থে খুশি হলাম, বিষয়টি আপনার মত একজন ডাক্তারের সাথে হয়েছে আমরা যদি এভাবে দেখি, বিষয়টি উপলব্ধি করতে পেরেছেন। আরেক অর্থে খুবই দুঃখজনক, এটা যদি সামগ্রিকভাবে বিবেচনা করি।
নিজে ভুক্তভোগী না হলে অন্যের কষ্ট বোঝা যায় না
এটাই বাস্তবতার চিত্র,,,,আমি যে কয়েকটি হাসপাতালে গেলাম,,,আমার পরিবারকেই নিয়ে সেখানে নিজে না হয় টাকা দিয়ে তাদেরকে কাজ করাতে হচ্ছে।কেউ যদি খুশি হয়ে দেয় সেটা ভিন্ন কথা,কিন্তু টাকা ছাড়া কাজ করতেই চায় না।
এটাই বাস্তবচিত্র বর্তমানে যারা হাসপাতালে রোগী নিয়ে যায় তারা সবাই এই পরিস্থিতির শিকার আমিও এক ভুক্তভোগী
এতেই প্রমাণিত হয় আমরা সাধারণ মানুষ চিকিৎসা সেবা নিতে গিয়ে কতো রকমের সমস্যার শিকার হই। উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। যেন এভাবে আর সাধারণ মানুষের পকেট কেটে না নেয় সরকারি হাসপাতালে ওয়ার্ড বয়।
এটাই দেশের সকল সরকারি অধা-সরকরি প্রতিষ্ঠানের বাস্তাব চিত্র।
এবার বুজেন বাংলাদেশের চিকিৎসায় পরিচালনা কেমন চলে,,,নিজেরাই ডাক্তার হয়ে গুস দিয়ে চিকিৎসা নিয়ে থাকেন আমরা তো সাধারণত মানুষ,,,
নিজের ঘাড়ে না পড়লে বোঝা যায়না যে মানুষ কতটুকু হেনস্তার শিকার হয় সরকারি কিংবা বেসরকারি হাসপাতালে গেলে
এটা বাস্তব। আমরা সাধারণ মানুষ এগুলোর মধ্যে গিয়েছি এবং যাচ্ছি।
সরকারি হাসপাতালের সত্য ঘটনা তুলে ধরে প্রচার করার জন্য ধন্যবাদ। এধরণের ঘটনা নতুননয় খুবই দুরবস্থা।
আল্লাহ আমাদের সকলকে সঠিক পথে পরিচালিত করুন।
সত্যিই আমরা গর্বিত 😢
দালালদের এরকম দৌরাত্মের জন্য কিছুটা হলেও ডাক্তার এবং হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ দ্বায়ী।
রাইট,একজন ডাক্তারের যদি এই অবস্থা হয়,সেখানে সাধারন জনগনের কি অবস্থা বলার দরকার নাই, এটাই বাস্তবতা
দুঃখজনক না, এটা একটা শুভ লক্ষন। সাধারণ মানুষের কাছে চাইলে কিছু হয়না আপনাদের কাছে চাইলে মিডিয়া কাভারেজ পায়। এভাবেই বন্ধ হবে এই সব হয়রানি।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত ও সাহায্য দান করুন।দেশের উন্নয়নমূলক কাজগুলো স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে এখন দেশের নানা রকম অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে।অতীত বর্তমানকে নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যকে নিধারিত করে।আমরা অতীতে ছিলাম শিক্ষিতভাবে সুন্দর দেখতে শুদ্ধভাবে ভদ্রভাবে করে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে,টাকা ক্ষমতা,চাকরি,পদ আদায় করা অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ,প্রতারণা করা,নাম বিক্রি করে চাঁদাবাজি অবৈধভাবে দখল,নেশা চুরি,ধোঁকাবাজি,নোংরা অসভ্য খারাপ জাতি আমরা।দেশ পেলাম ভালো মানুষগুলো পেলাম অমানুষ।দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা অন্যায় করার সুযোগ দিয়ে থাকি তাই তারা সুযোগ পায়।আমরা ভয়ে জুলুমের অত্যাচারের জন্য প্রতিবাদ করি না। তাই তারা সুযোগ পেয়ে থাকে তা কাজে লাগায়। যে ক্ষমতায় আসুক না কেন সবাই টাকা পদ বড় চেয়ার,ও ক্ষমতা চাকরির জন্য পেরেশানিরে। দেশের ও সাধারণ জনগণের গরীব অসহায় দুঃখী, নিরীহ মানুষের কি হলো তা দেখার সময় নেই।দেশ সেবা পরে আগে নিজের স্বার্থ জন্য কাজ করে। মুখে বলি ডিজিটাল উন্নয়ন কথা বলি তাই অন্য দেশ থেকে পিছিয়ে।পূর্বপুরুষরা যদি ১৫০/২০০ বছরের পরিকল্পনায় অনুযায়ী কাজ করতো শৃঙ্খলা নিয়মকানুন কঠোরভাবে আইন করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ করতে সাহস পেতো না দেশ আরো এগিয়ে যেতো।আমরা শিক্ষা শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতে পারলাম না।আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত অসভ্য অমানুষ।সিসিটিভি,গোয়েন্দাদের আড়ালে,কত কিছু হয়।আসলে আমাদের অতীত ছিলো অনিয়ম-দুর্নীতির খারাপ তো আমরা কিভাবে ভালো হবো।কোন জবাবদিহিতা নাই চাকরি হারানো ভয় নাই তাই যা খুশি তা করতে পারে। দেশ বিদেশে সম্পদে পাহাড় করেছে বিলাসিতা ভাবে ছেলেমেয়েররা চলাফেরা করছে। স্বজনপ্রীতি করছে। কেউ দেখার নেই। যারা দেখবে তারা জড়িত থাকে নানা রকম অপকর্মের সাথে। যেই ক্ষমতায় আছে ছিলো বা আসবে তারা কেউ বাংলাদেশ কে ভালো করতে পারবে না কেননা আমরা জনগণ হলাম সবচেয়ে খারাপ তাই আল্লাহ আমাদেরকে এমন রাখছে।
যদি আমাদের দেশের সকল সেক্টর সততা ভাবে দেশের জন্য ও দেশের অসহায় গরীব মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ ও সেবা করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ,অনিয়ম-দুর্নীতির,নিয়ম কানুন নষ্ট হতো না বিশ্বাস রাখুন। সরকার জনগনের কষ্ট টাকা দিয়ে থাকে দেশ ও দেশের অসহায় মানুষে সেবা করতে। ৮০% অসাধু আগে নিজের সেবা পরে দেশের সেবা।সকল জায়গায় হচ্ছে বেশিরভাগ অনিয়ম-দুর্নীতির চুরি হচ্ছে নিয়মশৃঙ্খলা মতো কাজ করছে না।কেউ যদি কোন ছোট বড় অপরাধ করতে ভয় পায় তার জন্য,আমাদের কঠোর আইন করতে হবে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা করতে হবে।টেকনিক্যাল আধুনিক ভাবে সব কিছু সকল জায়গায় সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে নতুন সিস্টেমের আওতায় আনতে হবে।
গ্যাস বিদ্যুৎ পানি ওয়াসা সহ সকল উন্নয়নমূলক বড় ছোট কাজগুলো ১৫০/২০০ বছরের জন্য পরিকল্পনা অনুযায়ী ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে টেকসই মানের করতে হবে তার জন্য সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়ার সাথে পরামর্শ করে কাজ করতে হবে। সেনাবাহিনী ও র্যাব সদস্য হলো জনগণের বন্ধু।
নিরাপদ সড়ক,অলিগলি ও গ্রামীণ রাস্তা ঘাটে ১২লাইনের প্রশস্ত করতে হবে তাহলে দুর্ঘটনা কম হবে।আন্ডারপাস রাস্তা ও বাস ট্রেন নৌযান দখলমুক্ত অবস্থা ভালো করতে হবে আধুনিক শক্তিশালীভাবে।সাধারণ জনগণের যেন হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি না করতে হয়।সকল পরিবহন নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে চলতে হবে।খাদ্য শিক্ষা স্বাস্থ্য নামে যে অনিয়ম-দুর্নীতির হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি হয় তা বন্ধ করতে হবে।দেশে আধুনিক ভাবে শক্তিশালী টেকসই মানের সেবা ব্যবস্থা করতে হবে কেউ যেন চিকিৎসা করাতে বিদেশে না যায়।খাদ্য জন্য ভিক্ষা করতে না হয়।শিক্ষা করে যেন কেউ অমানুষ জানোয়ার অসভ্য না হয়।সবাই যেন শিক্ষায় শিক্ষিত হয় ও দেশে প্রেমিক হয়।সকল খারাপ মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে।
সব কিছু সঠিকভাবে নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে কাজ ও চলাফেরা করতে হবে। দেশ প্রেমিক হতে হবে।মাদকসহ যতো খারাপ কাজ হয় যেখানে অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতির অপকর্মে লিপ্ত জড়িত সেখানে প্রতিবাদ করতে হবে। কঠোরভাবে বিচার করতে হবে।
পুটিমাছদের ধরে লোকদেখানো জন্য পরে যে লাউ সে কদু।রুইকাতলা বেঁচে যায় চোখের আড়ালে।সাময়িক বরখাস্ত,বদলি,তিন দল বিশিষ্ট কমিটি করতে করতে মূল হোতাদের আসল অপরাধীদের সিস্টেমের জন্য সিনিয়রদের জন্য ধরা যায় না তাই এইসব বন্ধ করতে হবে। র্যাব দিয়ে তদন্ত করা।
এমপি,মন্ত্রিসহ সকল সরকারি বেসরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসনের অফিসে কমকর্তা ও কলেজের ছাত্রদের ৪মাস সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক দেশ প্রেমিক হতে হবে তারপর দেশ ও দেশের নিরীহ গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ করতে হবে।,,
এটাই সঠিক তথ্য!!
যে দেশের শাসন ব্যবস্থা ssc/hsc পাস করা পুলিশ দ্বারা পরিচালিত করা হয়,এই দেশে এটাত কোনো বিষয়ই না।
ভাই বিসিএস কি এইচএসসি পাস করে হয়? ওরা কি ঘাস কাটে ?এসব দেখতে পারে না?
ধন্যবাদ চ্যানেল 24 কে ধন্যবাদ কারণ সকল কর্মচারীরা অধীনস্থ আঁধারে যারা আছে তারা মানুষকে সাধারণ মানুষকে কত রকম ভুক্তভোগী তে করে এটা যারা ভুক্তভোগী তারাই জানে এখন ওনার গলা আশাতে প্রকাশ পেয়েছে ধন্যবাদ আবারো চ্যানেল টোয়েন্টিফোর
সাধারণ মানুষের কথা শুনার কেও নাই আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত করুন।
এটাই হলো আমাদের সোনার বাংলাদেশ বড্ড কষ্ট হচ্ছে ।
সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমি নিজেও অনেকবার এমন পরিস্থিতিতে পড়েছি। বাংলাদেশের কোণায় কোণায় এখন এমন অনিয়ম আর দূর্নীতি।
সরকারের ভেবে দেখা উচিত, তাহলে সাধারণ জনগনের সাথে কি রকম আচরন করতে পারে।
এটাই হলো বাংলাদেশের সকল হাসপাতালের আসল চিত্র।এটাই সোনার বাংলা।
কনসালটেন্ট ভাইকে এটুকুই বলবো আপনি দায়িত্বরত থাকাকালীন এই ঘটনা’র শিকার তাহলে সাধারণ মানুষের কি করে কর্মচারীরা নিশ্চয়ই এবার তা বুঝতে পারছেন। এদের কঠিনতম বিচার দাবি করছি।
আল্লাহ সবাইকে দ্বীনের সহি বুঝ দান করেন আমিন।
সাধারন মানুষের কি অবস্থা এখন বুজুন ঠেলা।
This is the reality every hospital in Bangladesh
কথাহলো দূর্নীতিবাজদের কাছে কোন আপনজনের ঠাই নেই,, যদি ডাক্তারের মা এর এমন ভোগান্তি হয় তাহলে সাধারণ মানুষের কেমন হবে
স্যার এটাই হাসপাতালের আসল চিত্র সত্য জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ
দুঃখজনক। একজন ডাক্তার তাকে তার কর্মস্থলেই মায়ের চিকিৎসা নেওয়ার সময় হয়রানি সহ্য করা যায় না।
যাক এতদিন পর কেউ অন্তত বললো, সাধারণ মানুষ হয়রানির শিকার হয়।
আপনি কি করলেন তাহলে, অন্তত একটা চর দিতে পারলেন না !!
সারাদেশের সকল হাসপাতালে এমন অবস্থা একটা কঠোর অবস্থানে যাওয়া উচিত।
সব হসপিটালে ওয়ার্ডবয়রা সব সময় এরকমই করে
আজ নিজে ঠকছে বলে মুখ খুলছে
এতদিন কিন্তু প্রতিবাদ করেনি
নিজের হলে গায়ে লাগে
Such staffs are so desperate that they don't care anybody. Even the doctors are helpless. Sufferings of common people are beyond imagination. 😡☹
সাধারন মানুষ কত হয়রানি হয় চিন্তা করেন।
ওনারা ঠিক কাজটি করেছেন তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই । কারন তাদের নিতি অনেক সুন্দর ।
আপনি কর্ম কর্তা হন বা সাধারণ
সবাই সমান ।সবার সাথেই এক নিতি চালিয়েছে তাই তাদেরকে অবশ্যই ধন্যবাদ জানাই
এবং আপনার ও উচিত তাদের ধন্যবাদ জানানো
আপনার সাথে হয়েছে,ভালো হয়েছে, ফলাফল যাই হোক, সবাই জানতে পেরেছেন । আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন।
একটু ভাবুন তো আমরা কোথায় আছি। কোথায় আছে আজকেরদেশ।
এখন বুঝেন আমাদের কি অবস্থা
Atai deser obosta akhonoi bebosta nite hobe
অসত ও অশাধু ব্যক্তিরা অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের দ্বায়িত্বে রয়েছে।অযোগ্য ব্যক্তিরা দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত হলে জাতির অধঃপতন ঠেকানো যাবে না।
খুব সুন্দর খবর প্রচার করেন আপনারা
ডাঃ সাহেব আপনি এই মেসেজ এমন হওয়া উচিত ছিল " হাসপাতালের রানিং একজনের ডাক্তারের যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে সাধারন জনগনের কি অবস্থা হবে, এবং এটি আর চলতে দেওয়া যাবে না। আমি এর বিরুদ্ধে দড়ালাম "। আপনারা ডাক্তার-রা প্রতিনিয়ত এই ঘটনা গুলোকে দেখেন এবং জানেন দেশের প্রায় সব হাসপাতালে এই ঘটনা ঘটে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য আজ আপনার সাথে এই ঘটনা ঘটে গেছে বলে, আপনি মিডিয়া ডেকেছেন। এটিও আপনাদের তামাশা। হাসপাতালের প্রতিটি অন্যায় কাজে আপনারা- ই জড়িত ।যাই হোক আপনার আম্মার সুস্থতা কামনা করি।
স্যার এমনটা হয় স্বাভাবিক। কারণ আপনি তো হাসপাতালে থাকেন না, থাকেন আপনার ব্যক্তিগত চেম্বারে। হাসপাতালের ওয়ার্ড বয় এবং অন্যান্য স্টাফ আপনাকে আজও চেনেনি। তাই বলবো চিকিৎসক নয় , সু-চিকিৎসক হন।
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সেবা প্রদানের জন্য রাখা বয় গুলো রোগীর পরীক্ষার জন্য বিভিন্ন ল্যাবে নিয়ে গিয়ে ৫০% টাকা কমিশন লুটিয়ে খাচ্ছে। যাহা রোগীদের ৫০% কমে পাওয়ার কথা। এদিকে কেন সরকার নজর দিচ্ছে না জানা নাই।
ডাক্তার সাহেবকে অসংখ্য ধন্যবাদ জনগণের ভোগান্তি টা বোঝার জন্য।
প্রতিটি হাসপাতালে অভিযান চালানো দরকার ।সব হাসপাতালের এই রকম অবস্থা।