এই প্রশ্নের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। এক কথায় এই প্রশ্নের উত্তর হল “ না।” কারণ ঈশ্বর আমাদের ভালোবাসেন , তাঁর এই ভালোবাসার মধ্যে কোন ভেজাল নেই। আপনি যদি হোমিওপ্যাথি ওষুধ খেয়ে থাকেন তাহলে নিঃসন্দেহে আপনি কিঞ্চিৎ পরিমাণে অ্যালকোহল / মদ খেয়েছেন। কারণ অনেক হোমিওপ্যাথি ওষুধ তৈরি করতে অ্যালকোহল / মদের প্রয়োজন পড়ে এবং নিশ্চিত ভাবে সেটা নির্দিষ্ট পরিমানে। তারমানে এটা নয় যে , এই হোমিওপ্যাথি ওষুধ খেয়ে আপনার নেশা হবে। এইটুকু অ্যালকোহল / মদ খাওয়ার ফলে আপনি সুস্থ থাকবেন। আমাদের অবশ্যই ঈশ্বরের ভালোবাসাকে মাথায় রাখতে হবে। আর যদি আপনি নিজের ইচ্ছায় অতি সামান্য মাত্রায় অ্যালকোহল / মদ পান করেন তাহলে , ভবিষ্যতে এই সামান্য পরিমাণটা আস্তে আস্তে বাড়তে শুরু করবে , যা পড়ে নেশার কারণ হয়ে দাঁড়াবে। আর এই কাজটি করার মাধ্যমে আপনি ঈশ্বরের আশীর্বাদের থেকে বঞ্চিত হবেন। কারণ ঈশ্বরের বাক্য আমাদেরকে এটাই বলে যে , “ আর দ্রাক্ষারসে মত্ত হইও না , তাহাতে নষ্টামি আছে ” ( ইফিষীয় ৫ অধ্যায় : ১৮ পদ )। কারণ নেশা মানুষের ক্ষতির কারণ। তবে ডাক্তারের পরামর্শে শরীর সুস্থ রাখতে অ্যালকোহল / মদ খাওয়াটা বিজ্ঞানসম্মত এবং চিকিৎসাশাস্ত্রোও এই বিষয়ে মান্যতা দেয়। তাই নিজের ইচ্ছায় অ্যালকোহল / মদ খাওয়া মোটেই উচিত নয়। সেটা , কি অল্প ; কি বেশি। এই বিষয়ে আরও জানতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন । www.blogger.com/blog/post/edit/5539793797752137996/1332729692957038761
Esa(as)jesu kokono modh khanni....tai apnader ucit tak onusaron kora
😮😮😮
খুব ভালো বলেছেন । তবে আপনি বলছেন যে মদ পান করবার ব্যাপারে বাইবেল কিছু বলে না।তবে কি আমরা কোন পার্টি বা ফাংশনে অল্প পরিমাণে পান করতে পারি?
এই প্রশ্নের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। এক কথায় এই প্রশ্নের উত্তর হল “ না।” কারণ ঈশ্বর আমাদের ভালোবাসেন , তাঁর এই ভালোবাসার মধ্যে কোন ভেজাল নেই। আপনি যদি হোমিওপ্যাথি ওষুধ খেয়ে থাকেন তাহলে নিঃসন্দেহে আপনি কিঞ্চিৎ পরিমাণে অ্যালকোহল / মদ খেয়েছেন। কারণ অনেক হোমিওপ্যাথি ওষুধ তৈরি করতে অ্যালকোহল / মদের প্রয়োজন পড়ে এবং নিশ্চিত ভাবে সেটা নির্দিষ্ট পরিমানে। তারমানে এটা নয় যে , এই হোমিওপ্যাথি ওষুধ খেয়ে আপনার নেশা হবে। এইটুকু অ্যালকোহল / মদ খাওয়ার ফলে আপনি সুস্থ থাকবেন। আমাদের অবশ্যই ঈশ্বরের ভালোবাসাকে মাথায় রাখতে হবে। আর যদি আপনি নিজের ইচ্ছায় অতি সামান্য মাত্রায় অ্যালকোহল / মদ পান করেন তাহলে , ভবিষ্যতে এই সামান্য পরিমাণটা আস্তে আস্তে বাড়তে শুরু করবে , যা পড়ে নেশার কারণ হয়ে দাঁড়াবে। আর এই কাজটি করার মাধ্যমে আপনি ঈশ্বরের আশীর্বাদের থেকে বঞ্চিত হবেন। কারণ ঈশ্বরের বাক্য আমাদেরকে এটাই বলে যে , “ আর দ্রাক্ষারসে মত্ত হইও না , তাহাতে নষ্টামি আছে ” ( ইফিষীয় ৫ অধ্যায় : ১৮ পদ )। কারণ নেশা মানুষের ক্ষতির কারণ। তবে ডাক্তারের পরামর্শে শরীর সুস্থ রাখতে অ্যালকোহল / মদ খাওয়াটা বিজ্ঞানসম্মত এবং চিকিৎসাশাস্ত্রোও এই বিষয়ে মান্যতা দেয়। তাই নিজের ইচ্ছায় অ্যালকোহল / মদ খাওয়া মোটেই উচিত নয়। সেটা , কি অল্প ; কি বেশি।
এই বিষয়ে আরও জানতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন ।
www.blogger.com/blog/post/edit/5539793797752137996/1332729692957038761
👍🏽
আপনাকে ধন্যবাদ
আপনার এই সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
আপনি ভুল বলছেন ,মদ খেলে ধার্মিক তা সভা পায় বলুন তো মদ একেবারেই খাওয়া উচিত না
আপনার এই মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, তবে আপনার মন্তব্যটা ঠিক বুঝতে পারলাম না। আপনি কি বলতে চাইছেন!!