@@tasin..... প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,, সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।। আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।। যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।। একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।। এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।। আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।। বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
@@sakibbinislam2425 প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,, সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।। আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।। যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।। একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।। এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।। আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।। বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
@@Irfan-ij9hn প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,, সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।। আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।। যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।। একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।। এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।। আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।। বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
📢 নতুন চাঁদের সাথে নতুন মাস শুরু বা সমাপ্তি সম্পর্কিত। অন্যদিকে সূর্যের সাথে সম্পর্ক স্থানীয় সময় যার ভিত্তিতে নামাজের ওয়াক্ত বা অন্য ইবাদতগুলো নির্বাহের সময় নির্ধারিত হয়। বিষয়টি কোন একটি দেশের সাথে মিল রেখে রোজা শুরু বা ঈদ পালন করা নয়। এখানে মিল রাখার কোন সুযোগ নেই। বিষয়টি বুঝতে হবে সঠিক দর্শন অনুযায়ী। বিষয়টি হলো, নতুন চাঁদের ভিত্তিতে নতুন একটি মাস শুরু হয়। চাঁদ তো একটাই। এটা একবারই উঠবে এবং বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ওই অঞ্চলের স্থানীয় সময় অনুযায়ী সেই চাঁদ আকাশে পরিলক্ষিত হবে। তার মানে এই নয় কোন একটি অঞ্চল থেকে চাঁদ দেরি করে দেখা যাচ্ছে ওটা তাদের জন্য নতুন চাঁদ। আসলে ওটা পুরাতন চাঁদ। ঐচাঁদ আগেই উঠে গেছে। পৃথিবীর কোথাও না কোথাও থেকে তা দেখা গেছে। তাহলে এখন প্রশ্ন হল, বিষয়টি কিভাবে নিষ্পত্তি হবে? এখানে সঠিক নিয়মটি হল, যদি কোন মুসলিম ভূখণ্ড থেকে তা বিশ্বের যে প্রান্তেই হোক না কেন নির্ভরযোগ্য সূত্রে, বিশ্বস্ত সূত্রে, গ্রহণযোগ্য সূত্রে, প্রমাণিত সূত্রে নতুন চাঁদ উদয়ের খবর পাওয়া যায় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে নতুন একটি মাস শুরু হয়ে যায় এবং এটা সমগ্র বিশ্বের জন্য প্রযোজ্য। তবে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ তাদের স্থানীয় সময় অনুযায়ী সেই চাঁদের ভিত্তিতে ইবাদতগুলো সম্পাদন করবে। তার মানে এই নয় সৌদি আরবের লোক ঠিক যে সময়ে যোহর বা আসর বা অন্য কোন ওয়াক্তের নামাজ পড়বে বা অন্য ইবাদত করবে, চাঁদের মিল থাকার কারণে অন্য অঞ্চলের মানুষগুলোকেও ঠিক সৌদি আরবের স্থানীয় সময় অনুযায়ী ইবাদত করতে হবে। এই জায়গাতেই সবাই বিভ্রান্তি ছড়িয়ে ফেলে। দেখেন, বাংলাদেশের মানুষ একই দিনে রোজা শুরু করলেও তারা ইফতার করে নিজ নিজ এলাকার স্থানীয় সময় অনুযায়ী। কারণ সূর্যাস্তের যাওয়ার সাথে স্থানীয় সময় সম্পর্কিত সেই সাথে ইফতারের সময়। কোন কোন এলাকায় আগেই সূর্য অস্ত যায়। সেই এলাকার মানুষ আগেই ইফতার করে ফেলেন। কিন্তু যে এলাকায় পরে সূর্য অস্ত যায় সেই এলাকার মানুষ পরে ইফতার করে কারণ এটা স্থানীয় সময় সম্পর্কিত বিষয়। তাই বিষয়টি বুঝতে হবে সময় অনুযায়ী ইবাদতের ওয়াক্ত নির্ধারণ হয় স্থানীয় সময় ভিত্তিতে। অন্যদিকে তারিখ/নতুন মাস নির্ধারণ হয় নতুন চাঁদ উঠলেই। তা পৃথিবীর যেখানেই হোক না কেন। চাঁদ একটা। পৃথিবী একটা। কিন্তু ওই তারিখের ভিত্তিতে ইবাদতগুলো করতে হবে নিজ নিজ স্থানীয় সময় অনুযায়ী। কাজেই বলা যায় বিষয়টি হলো, নতুন চাঁদ উঠেছে কি উঠে নাই। এটাই একমাত্র বিবেচনার বিষয় তারিখ/ নতুন মাস নির্ধারণ করার জন্য। যদি কোথাও না কোথাও নতুন চাঁদ উঠে থাকে এবং তা গ্রহণযোগ্য সূত্রে প্রমাণিত হয় তবে নতুন আরবি মাস সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়ে যায় এবং বিশ্বের সবাই এই একই চাঁদের ভিত্তিতে তাদের নতুন মাস শুরু করবে এবং নিজ নিজ স্থানীয় সময় অনুযায়ী তারা ইবাদত করবে। কোনভাবেই যাতে তারিখ এবং স্থানীয় সময় এই দুটো বিষয় লেজে গোবরে না হয়ে যায় সেই বিষয়ে সকলের সূক্ষ্ম এবং সজাগ দৃষ্টি থাকতে হবে। তাই অবশেষে বলা যায় বিশ্ববাসীর জন্য চাঁদের তারিখ হবে একটাই এবং এর কোন ব্যতিক্রম হবে না এবং নিজ নিজ অঞ্চলের স্থানীয় সময় অনুযায়ী তারা রোজা শুরু বা ঈদ পালন করবে, অন্য কোন ভিন্ন তারিখে নয়। সবার জন্য আরবি তারিখ এক হইতে হবে এবং ইবাদতগুলো নির্বাহ/সম্পাদন করতে হবে নিজ নিজ অঞ্চল ভিত্তিক স্থানীয় সময় অনুযায়ী ।
জনাব, শুক্রবার সন্ধ্যায় যখন সৌদিতে চাঁদ দেখা যায় অন্য আরেক দেশে তখন শনিবার সকাল। সৌদিতে তো শুক্রবার চাঁদ দেখে শনিবারে রোজা রাখল, কিন্তু ঐ দেশের মুসলিমরা শনিবারে কিভাবে রোজা রাখবে যদি দয়া করে বলতেন। ৩০ রোজা পূর্ণ করে সোমবারে যখন সৌদিতে যখন ঈদ পালন করা হয় তখন ঐ দেশে ৩০ তম রোজা। তাহলে একই দিনে ঈদ কিভাবে হবে?
@@janyjany4368 প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,, সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।। আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।। যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।। একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।। এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।। আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।। বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
ইনশাআল্লাহ্, পৃথীৰ সকলেই একই দিন ৰোজা ৰাখা ও ঈদ উদযাপন কৰাৰ দৰকাৰ মনে কৰি। মক্কায় চাদ দেখলেই সাৰা বিশ্ব দেখছে মনে কৰে ৰোজা ৰাখা যাবে কি? অল্প সময়েৰ পাৰ্থক্য থাকে। আল্দাহ্ খমাশীল। আল্লাহ্সহুআকবৰ।
জনাব, শুক্রবার সন্ধ্যায় যখন সৌদিতে চাঁদ দেখা যায় অন্য আরেক দেশে তখন শনিবার সকাল। সৌদিতে তো শুক্রবার চাঁদ দেখে শনিবারে রোজা রাখল, কিন্তু ঐ দেশের মুসলিমরা শনিবারে কিভাবে রোজা রাখবে যদি দয়া করে বলতেন। ৩০ রোজা পূর্ণ করে সোমবারে যখন সৌদিতে যখন ঈদ পালন করা হয় তখন ঐ দেশে ৩০ তম রোজা। তাহলে একই দিনে ঈদ কিভাবে হবে?
১.বিশ্বব্যাপী যদি একই দিনে জুম্মার নামায আদায় করতে পারি (সময় যার যার) তাহলে প্রথম রমজান ও ঈদ পারবনা কেন? ২.যেহেতু বাংলাদেশে প্রথম রমজান ও ঈদ একদিন পর তাহলে জুম্মার নামায একদিন(শনিবার) পড়া উচিত নয় কি?
Koti koti probashi der onk vlo hoby akshty eid palon korly.plz joldi ai system ta koran kono mollar kotha shona dorkar nai.akdin a korly best best best.
Md Samir,,, ভাই আপনি হয়ত জানেন না, ইসলামি শরিয়ত অনুযায়ী দিন গণনা করা হয় সূর্য দ্বারা আর সিয়াম কিংবা ঈদ পালন করা হয় চাঁদ দ্বারা। এখন আপনি নিজেই বলেন যে কীভাবে সারা বিশ্বে একই দিনে সিয়াম কিংবা ঈদ পালন করবে? আর যেটা বললেন জুমার নামায যেভাবে আমরা একই দিনে পালন করি সেটা নির্ভর করে সূর্যের উপর চাদের উপর না। এখন আপনি নিজেই বলেন সূর্য আর চাঁদ কি একই জিনিস? আমরা জুমার নামায প্রতি শুক্রবারে পড়ে থাকি কিন্তু রোযা কিংবা ঈদ আমরা প্রতি শুক্রবারে পালন করি না। আশা করি আপনি বিষয়টি বুঝচ্ছেন!
যখন প্রথম চাঁদ উঠে তখন থেকে অনাগত (বর্তমান ও ভবিষ্যত) সময় গণনা যোগ্য। বিগত সময় (অতীত সময়) গণনাযোগ্য হবেনা। যদি সময়ের ব্যবধান ২৪ ঘন্টার বেশি হয় তাহলে চাদের হিসাব ২৪ ঘন্টার ব্যবধান হবে। যদি সময়ের ব্যবধান ১০/১৫/৬/৮ ঘন্ট ইত্যাদি হয় তাহলে তাহলে চাদের হিসাবটাও ওই রকম ব্যবধান হবে। ৬ ঘন্টর ব্যবধানের জন্য ২৪ ঘন্টার ব্যবধান হিসাব করা ভুল।
প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,, সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।। আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।। যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।। একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।। এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।। আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।। বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
রমজানের চাঁদ উঠার পর সারাবিশ্ব খবর পৌঁছে যায়। তখন সৌদি আরবে সাড়ে সাতটার দিকে চাঁদ দেখা গেলো, বাংলাদেশে খবর পৌঁছে এলো ঈশা সালাতের সময়,তখন তারাবির সালাতের প্রস্তুতি নেওয়া হলো। তখন আমেরিকার কিছু কিছু অঞ্চলে দুপুরের টাইম শেষ হয়ে যায় আর কিছু কিছু অঞ্চলে দুপুরের সময় খবর পৌঁছে এলো যে রমজানের চাঁদ দেখা গেছে, তখন তারা খাস দিলে নিয়ত করবে ঈশার সালাতের পর তারাবির সালাত কায়েম করবে। এরপরে জানেন;যেখানে যে অঞ্চলে যখন চাঁদের খবর পাবে চাঁদ ওঠার, তখন এশার সালাতের পর তারাবির সালাত কায়েম করবে, যে অঞ্চলে এশার সালাত পড়ে ফেলেছে তখন আবার তারাবির সালাত নিয়ত করবে প্রস্তুতি নেবে।
জনাব, শুক্রবার সন্ধ্যায় যখন সৌদিতে চাঁদ দেখা যায় অন্য আরেক দেশে তখন শনিবার সকাল। সৌদিতে তো শুক্রবার চাঁদ দেখে শনিবারে রোজা রাখল, কিন্তু ঐ দেশের মুসলিমরা শনিবারে কিভাবে রোজা রাখবে যদি দয়া করে বলতেন। ৩০ রোজা পূর্ণ করে সোমবারে যখন সৌদিতে যখন ঈদ পালন করা হয় তখন ঐ দেশে ৩০ তম রোজা। তাহলে একই দিনে ঈদ কিভাবে হবে?
২৯ তারিখ থেকেই চাঁদ তালাশ করতে হয়, খাস দিলে তারাবীহ পড়ার সুযোগ কই? পরের দিন দুপুর পর্যন্ত চাঁদ দেখার সংবাদের অপেক্ষায় থাকতে হয় ৷ এরপর খবর না পেলে রোযা থাকতে হয়, আর খবর পেলে ভাংতে হয় - এটাই মাসআলা ৷ অধিকাংশ মানুষ না জেনে কথা বলে- ফলে ভুল হয় ৷ রমযানের রোযা রাখার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম ৷ ২৯ শাবানের পরবর্তী রাতে রোযার প্রস্তুতি নিয়ে থাকতে হয় ৷ পরের দিন দুপুর পর্যন্ত অপেক্ষা করে চাঁদ দেখার খবর না পেলে ভাংবেন, আর খবর পেয়ে গেলে তো ভালই হল ৷
মক্কা থেকে আমাদের দেশে তারিখ একদিন পিছিয়ে গেলে জুমুয়া বার আমাদের দেশে একদিন না পিছিয়ে মক্কার সাথে একই দিনে আমাদের দেশে জুমুয়া বার ও জুমুয়ার সালাত কিভাবে হয়।
@@SuiiNaldo-ub1yr দিন একই হবে সময় যার যার মত আমরা তিন ঘন্টা আগে পড়বো ওরা তিন ঘন্টা পরে পড়বে যেটা বর্তমানে হচ্ছে। যেমন জুমা নামাজ একই দিন হচ্ছে সৌদি বাংলাদেশ সময় যার যার মত। কিন্তু রোজা ঈদের ক্ষেত্রে নিয়ে যায় পরের দিন। আমার বুঝে আসেনা আবার ইমাম আবু হানিফার মত একই দিনে রোজা ঈদ শুরু করার।
Kinto lilatul kodor jai bejor rata tahola moccai j den 27 romjan are bangladesha 26 romjan taholato amra lilatul kodor pachche na allah bolen ame sob kechu siste korache niddisto porimana sura kamar ayat 49
বিষয়টা হচ্ছে বারের সাথে মিল রেখে রোজা করা। সেটা শনিবার রবিবার সোমবার মঙ্গলবার বুধবার বৃহস্পতিবার শুক্রবার হতে পারে। সময় যার তার, একেক দেশে একেক সময়, কেউ আগে আবার কেউ পরে সময় পাই।
জনাব, শুক্রবার সন্ধ্যায় যখন সৌদিতে চাঁদ দেখা যায় অন্য আরেক দেশে তখন শনিবার সকাল। সৌদিতে তো শুক্রবার চাঁদ দেখে শনিবারে রোজা রাখল, কিন্তু ঐ দেশের মুসলিমরা শনিবারে কিভাবে রোজা রাখবে যদি দয়া করে বলতেন। ৩০ রোজা পূর্ণ করে সোমবারে যখন সৌদিতে যখন ঈদ পালন করা হয় তখন ঐ দেশে ৩০ তম রোজা। তাহলে একই দিনে ঈদ কিভাবে হবে?
আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুল(স:) বলেছেন চাঁদ দেখে রোজা রাখ এবং ঈদ কর এটা আঞ্চলিক না এটা পুরা মুসলিম উম্মাকে বুঝানো হয়েছে । যে কেউ সাক্ষি সহ চাঁদ দেখলে পুরা মুসলিম জাতিকে রোজা সহ সকল ধর্মিও অনুষ্ঠান পালন করতে একই তারিখে তবে সময়টা ভিন্ন হতে পারে। শবে কদর, আরাফাতের দিন, আশুরার দিন, কিয়ামতের দিন কি আলাদা আলাদা সময়ে
যেই রমজানে আকাশে বিকট শব্দ হবে সেই রমজাম শুরু হবে শুক্রবারে। যদি শুক্রবারটি সৌদিতে হয় আর বাংলাদেশে শনিবারে রোজা হয় তাহলে কি সৌদির আকাশে বিকট শব্দ হবে বাংলাদেশের আকাশে এই বিকট শব্দ হবে না?
প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,, সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।। আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।। যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।। একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।। এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।। আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।। বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
zakir sir chad and surjo k miliye felechhen..Chad dekhe din tarikh nirdharon hoi & surjo dekhe namaj, sehri & iftaar er time nirdharon hoi...R chaad world er sokol jaigai eksathe dekha jabena bole ekoidine roja rakha jabena bolata islam+science er sathe jaina..e bepare imam shafeiye(rh.) er boktobbo sokol somossar somadhan.
R dalil hosse rasul(sm) bolechhen- chad dekhe roja rakho & chad dekhe eid koro & 2 jon sakkhi jochestho..r ekhon proti deser jonno duiti kore sakkhi orthat minimum prai 500 jon sakkhi rakha hoi ja rasul(sm) er sunnah er against a jai...
মানুষ মাত্রই ভুল থাকে , ডাঃ জাকির নায়েকের বিশ্লেষণ ভুল। সমর (ঘন্টা) আর তারিখ (দিন) এক জিনিস নয়। জুম্মার নামাজ একদিনে যদি আদায় করতে পারি , তাহলে ঈদ রোজা কেনো পড়তে পারবো না। এলাকা ভিত্তিক ঈদ রোজা পালন হাদিস কোরআনে কথাও উল্লেখ নেই।
পাগল বেটা ইদ চাঁদ দেখে পালন করতে হয় নবী মোহাম্মদ সঃ বলে গেছেন। আমরা সুরজের সাথে মিল রেখে যেমন ইফতার ও সেহরি খাই,,,,,, তেমনি চাঁদ দেখলে ইদ পালন করব। আর দেশের কোথাও চাঁদটা দেখা গেলে টেলিভিশন এ বলে দেয়
পন্ডিত সাব আপনি বিজ্ঞান এর কি বুজেন। সৌদিতে শুক্রবার হওয়ার একদিন আগে পিছে আমেরিকা ও কানাডায় জুম্মার নামাজ আদায় করা হয়। আর একেক দেশের সময় ও আলাদা হয়। রাত দিন ও আলাদা হয়। বয়সের সাথে বুদ্ধি বাড়ান। আপনি বাংলার ভূমিতে চাঁদ দেখলে অবশ্যই ইদ পালন করবেন। আর চাঁদ দেখার কমিটি ও আছে সেটা জানিয়ে দেয়
ডা. জাকির নায়েক শুধু ইসলামিক পণ্ডিত ই নয় বরং তিনি সৌরজগৎ এবং ভৌগলিক বিষয়েও অধিক জ্ঞানী। তার আলোচনা অনেক সুন্দর মাসাল্লাহ ।
কি সুন্দর করে এবং গুছিয়ে কথা বলেন প্রান জুড়িয়ে যায় মন চায় তার কাছে বসে তাকে দেখি।
মাশা আল্লাহ একেই বলে ড. জাকির নায়েক। চলন্ত বিশ্বকোষ। আল্লাহ তাঁকে হায়াতে তৈয়্যেবা দান করুন। আমিন।
প্রিয় শায়েখ এমন সুন্দর ভাবে উপস্থাপন এবং বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ
এত সুন্দর করে বুঝিয়ে দেওয়ার পরেও কিছু লোক তাদের স্বভাবগত কারণে বুঝতে চাইবে না, উল্টা পাল্টা কথা বলবেই, আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন- আমীন....!!
রহমানীই স্পষ্ট ভাবে বুঝাইছে, আলহামদু লিল্লাহ
সুবহানাল্লাহ,,,কত সুন্দর আলোচনা ❤️❤️
বাংলাদেশের সময় টিভি এটা নিয়া কাহিনি শুরু করে দিছে এখন অনেকেই আসবে স্যার আপনার লেকচার শুনতে 🖤
😂 যেমন আমি
আমিও আসলাম
@@tasin..... প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,,
সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।।
আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে
ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।।
যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।।
একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।।
এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।।
আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।।
বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
@@sakibbinislam2425 প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,,
সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।।
আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে
ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।।
যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।।
একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।।
এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।।
আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।।
বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
@@Irfan-ij9hn প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,,
সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।।
আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে
ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।।
যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।।
একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।।
এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।।
আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।।
বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
সুবহানাল্লাহ, মাশা-আল্লাহ, জাজাকাল্লাহ খাইরান, খুব সুন্দর আলোচনা শুনলাম।
মাশা আল্লাহ, সুন্দর আলোচনা।
📢 নতুন চাঁদের সাথে নতুন মাস শুরু বা সমাপ্তি সম্পর্কিত। অন্যদিকে সূর্যের সাথে সম্পর্ক স্থানীয় সময় যার ভিত্তিতে নামাজের ওয়াক্ত বা অন্য ইবাদতগুলো নির্বাহের সময় নির্ধারিত হয়। বিষয়টি কোন একটি দেশের সাথে মিল রেখে রোজা শুরু বা ঈদ পালন করা নয়। এখানে মিল রাখার কোন সুযোগ নেই। বিষয়টি বুঝতে হবে সঠিক দর্শন অনুযায়ী। বিষয়টি হলো, নতুন চাঁদের ভিত্তিতে নতুন একটি মাস শুরু হয়। চাঁদ তো একটাই। এটা একবারই উঠবে এবং বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ওই অঞ্চলের স্থানীয় সময় অনুযায়ী সেই চাঁদ আকাশে পরিলক্ষিত হবে। তার মানে এই নয় কোন একটি অঞ্চল থেকে চাঁদ দেরি করে দেখা যাচ্ছে ওটা তাদের জন্য নতুন চাঁদ। আসলে ওটা পুরাতন চাঁদ। ঐচাঁদ আগেই উঠে গেছে। পৃথিবীর কোথাও না কোথাও থেকে তা দেখা গেছে। তাহলে এখন প্রশ্ন হল, বিষয়টি কিভাবে নিষ্পত্তি হবে? এখানে সঠিক নিয়মটি হল, যদি কোন মুসলিম ভূখণ্ড থেকে তা বিশ্বের যে প্রান্তেই হোক না কেন নির্ভরযোগ্য সূত্রে, বিশ্বস্ত সূত্রে, গ্রহণযোগ্য সূত্রে, প্রমাণিত সূত্রে নতুন চাঁদ উদয়ের খবর পাওয়া যায় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে নতুন একটি মাস শুরু হয়ে যায় এবং এটা সমগ্র বিশ্বের জন্য প্রযোজ্য। তবে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ তাদের স্থানীয় সময় অনুযায়ী সেই চাঁদের ভিত্তিতে ইবাদতগুলো সম্পাদন করবে। তার মানে এই নয় সৌদি আরবের লোক ঠিক যে সময়ে যোহর বা আসর বা অন্য কোন ওয়াক্তের নামাজ পড়বে বা অন্য ইবাদত করবে, চাঁদের মিল থাকার কারণে অন্য অঞ্চলের মানুষগুলোকেও ঠিক সৌদি আরবের স্থানীয় সময় অনুযায়ী ইবাদত করতে হবে। এই জায়গাতেই সবাই বিভ্রান্তি ছড়িয়ে ফেলে। দেখেন, বাংলাদেশের মানুষ একই দিনে রোজা শুরু করলেও তারা ইফতার করে নিজ নিজ এলাকার স্থানীয় সময় অনুযায়ী। কারণ সূর্যাস্তের যাওয়ার সাথে স্থানীয় সময় সম্পর্কিত সেই সাথে ইফতারের সময়। কোন কোন এলাকায় আগেই সূর্য অস্ত যায়। সেই এলাকার মানুষ আগেই ইফতার করে ফেলেন। কিন্তু যে এলাকায় পরে সূর্য অস্ত যায় সেই এলাকার মানুষ পরে ইফতার করে কারণ এটা স্থানীয় সময় সম্পর্কিত বিষয়। তাই বিষয়টি বুঝতে হবে সময় অনুযায়ী ইবাদতের ওয়াক্ত নির্ধারণ হয় স্থানীয় সময় ভিত্তিতে। অন্যদিকে তারিখ/নতুন মাস নির্ধারণ হয় নতুন চাঁদ উঠলেই। তা পৃথিবীর যেখানেই হোক না কেন। চাঁদ একটা। পৃথিবী একটা। কিন্তু ওই তারিখের ভিত্তিতে ইবাদতগুলো করতে হবে নিজ নিজ স্থানীয় সময় অনুযায়ী। কাজেই বলা যায় বিষয়টি হলো, নতুন চাঁদ উঠেছে কি উঠে নাই। এটাই একমাত্র বিবেচনার বিষয় তারিখ/ নতুন মাস নির্ধারণ করার জন্য। যদি কোথাও না কোথাও নতুন চাঁদ উঠে থাকে এবং তা গ্রহণযোগ্য সূত্রে প্রমাণিত হয় তবে নতুন আরবি মাস সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়ে যায় এবং বিশ্বের সবাই এই একই চাঁদের ভিত্তিতে তাদের নতুন মাস শুরু করবে এবং নিজ নিজ স্থানীয় সময় অনুযায়ী তারা ইবাদত করবে। কোনভাবেই যাতে তারিখ এবং স্থানীয় সময় এই দুটো বিষয় লেজে গোবরে না হয়ে যায় সেই বিষয়ে সকলের সূক্ষ্ম এবং সজাগ দৃষ্টি থাকতে হবে। তাই অবশেষে বলা যায় বিশ্ববাসীর জন্য চাঁদের তারিখ হবে একটাই এবং এর কোন ব্যতিক্রম হবে না এবং নিজ নিজ অঞ্চলের স্থানীয় সময় অনুযায়ী তারা রোজা শুরু বা ঈদ পালন করবে, অন্য কোন ভিন্ন তারিখে নয়। সবার জন্য আরবি তারিখ এক হইতে হবে এবং ইবাদতগুলো নির্বাহ/সম্পাদন করতে হবে নিজ নিজ অঞ্চল ভিত্তিক স্থানীয় সময় অনুযায়ী ।
আমি আপনার কথায় একমত
আমার কছে ও তাই মনে হয়
❤
তাহলে বিশ্ব নবীর যুগে মানুষ কি ভুল করছিল?
,,,, এখন প্রযুক্তির কারণে না হয় বুঝতে পারলেন অমুক দেশের চাঁদ উঠেছে ।
ইনশা আল্লাহ ইসলামের বিজয় আসবেই
পূর্ণিমার চাঁদের ছেয়েও
সুন্দর ছিলেন বিশ্ব নবী
হযরত মুহাম্মদ ( সাঃ)
সবাইকে ঈদ মোবারক Eid Mubarak :
ডাক্তার জাকির নায়েক আল্লাহর পক্ষ থেকে নেয়ামত মুসলিম উম্মার জন্য তাছাড়া সমস্ত বিশ্ববাসীর জন্য আমার এই কথাটি বোঝার জন্য সঠিক জ্ঞানের দরকার সবার
জনাব, শুক্রবার সন্ধ্যায় যখন সৌদিতে চাঁদ দেখা যায় অন্য আরেক দেশে তখন শনিবার সকাল। সৌদিতে তো শুক্রবার চাঁদ দেখে শনিবারে রোজা রাখল, কিন্তু ঐ দেশের মুসলিমরা শনিবারে কিভাবে রোজা রাখবে যদি দয়া করে বলতেন। ৩০ রোজা পূর্ণ করে সোমবারে যখন সৌদিতে যখন ঈদ পালন করা হয় তখন ঐ দেশে ৩০ তম রোজা। তাহলে একই দিনে ঈদ কিভাবে হবে?
@@janyjany4368 প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,,
সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।।
আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে
ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।।
যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।।
একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।।
এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।।
আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।।
বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
মাশাআল্লহ্, কতই না হিকমাতপূর্ণ উত্তর 🥰🥰🥰
আমার প্রিয় জাকির নায়েক উনাকে আমি খুব ভালো বাসি আল্লাহর জন্য
আল্লাহর পক্ষ থেকে জাকির নায়েক ইসলামের এক নিয়ামত এই জগতে!
অনেক সুন্দর আলোচনা
Alhamdulillaha, Allaha Jakir Nayek er moto aro kiso manus ai duneyai poida koro, amin
মাশাআল্লাহ হযরত খুব সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন।
🌷🌷🌷শুকরান জাযাকাল্লাহ🌷🌷🌷
মাশাআল্লাহ dr জাকির নায়েক আমাদের মুসলিম বিশ্ব র গর্ব
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তাআলা আমাদের সকল মুসলিম কে বোঝার এবং মানার তৌফিক দান করুন আমীন
ইনশাআল্লাহ্, পৃথীৰ সকলেই একই দিন ৰোজা ৰাখা ও ঈদ উদযাপন কৰাৰ দৰকাৰ মনে কৰি। মক্কায় চাদ দেখলেই সাৰা বিশ্ব দেখছে মনে কৰে ৰোজা ৰাখা যাবে কি? অল্প সময়েৰ পাৰ্থক্য থাকে। আল্দাহ্ খমাশীল। আল্লাহ্সহুআকবৰ।
Zakir Nayak is a great Islamic man❤❤❤❤❤❤
মাসললাহ আলহামদুলিল্লাহ আললাহ হু আকবার আলাল আপনি রহমত দান করুন এবং অনেক খুসি হলাম দোয়া রইলো আমাদের
আলহামদুলিল্লাহ। চমৎকার সমাধান। আল্লাহ তাআলা আপনাকে নেক হায়াত দান করুক। (আমিন)
সুর্যস্তের সাথে চাঁদের হিসাব নয়।
চাঁদের সাথে সূর্যাস্তের হিসাব নয়।বরং
সময়ের সাথে সূর্যাস্তের সম্পর্ক আছে,
বার তারিখের সাথে চাঁদের সম্পর্ক আছে।
আলহামদুলিল্লাহ কত সুন্দর ভাবে ডক্টর জাকির নায়েক বুঝেছেন❤❤❤❤
ঈদ মোবারক
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে বলেছেন
ধন্যবাদ ডাঃ জাকির নায়েক কে
দয়া করে জসিম উদ্দীন রাহমানীর ঈদের আলোচনা শুনুন,ধোয়াশা কেটে যাবে,,, ইনশাআল্লাহ
এখানে ধোঁয়াশা কাটে না?
একবার নয়, বার বার শুনুন, চিন্তা ও পরযালোচনা করুন আলোচনার উদাহরন এর উপর,ইনশাআল্লাহ
জসিম উদ্দিন বাদে কারো বক্তব্য আছেকী?
তোমরাই ধোঁয়াশায় পড়ে গেছো তার বক্তব্য শুনে
এর থেকে ভাল উদাহরণ নেই
আলহামদুলিল্লাহ আপনার অনেক বিবেক
আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দিন
Wonderful great explanations thank you so much god bless you
মাশাআল্লাহ
খুব সুন্দর 💞💞💞
Subhan-Allah
Brilliant excellent outstanding answer
ইন্সা আল্লাহ একমত প্রকাশ করলাম.
"ইনশাআল্লাহ" না ভাই "আলহামদুলিল্লাহ" বলতে হবে এখানে।।
Doctor jakir nayok is great ❤
I love you.Dr.jakir nayk
God palsy you
অনেক সুন্দর হয়েছে
সৌদি অঞ্চলের লোকেরা যে শনিবারে সিয়াম পালন করে, বাংলাদেশের অঞ্চলের লোকেরাও সেই শনিবারে সিয়াম পালন করবে। সময়ের ডিফারেন্স আগে ও পরে।
জনাব, শুক্রবার সন্ধ্যায় যখন সৌদিতে চাঁদ দেখা যায় অন্য আরেক দেশে তখন শনিবার সকাল। সৌদিতে তো শুক্রবার চাঁদ দেখে শনিবারে রোজা রাখল, কিন্তু ঐ দেশের মুসলিমরা শনিবারে কিভাবে রোজা রাখবে যদি দয়া করে বলতেন। ৩০ রোজা পূর্ণ করে সোমবারে যখন সৌদিতে যখন ঈদ পালন করা হয় তখন ঐ দেশে ৩০ তম রোজা। তাহলে একই দিনে ঈদ কিভাবে হবে?
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤
১.বিশ্বব্যাপী যদি একই দিনে জুম্মার নামায আদায় করতে পারি (সময় যার যার) তাহলে প্রথম রমজান ও ঈদ পারবনা কেন?
২.যেহেতু বাংলাদেশে প্রথম রমজান ও ঈদ একদিন পর তাহলে জুম্মার নামায একদিন(শনিবার) পড়া উচিত নয় কি?
ধন্যবাদ
Aapnar kothai kono logic nai. Aapni ki Chad dekhe jumma poren ?
আবুলমার্কা যুক্তি
@@_HumaYun_ এরা তসলিমা নাসরিনের বংশধর।
@@NewTube780
কোনটা সঠিক আল্লাহ তায়া’লাই ভালো জানেন, আমাদের উচিত কুরআন হাদিসের পরিপূর্ণ জ্ঞান অর্জন করা।
Koti koti probashi der onk vlo hoby akshty eid palon korly.plz joldi ai system ta koran kono mollar kotha shona dorkar nai.akdin a korly best best best.
Ami janina je ke sei mohan bakti jini eto din dhore Jakir Naik er bangla dubbing voice dichche.
Karo jana thakle bolben?
ماشاءالله
الحمد لله
সময় যার যার মতো তবে দিন একটাই হবে
আমিও সেটাই মনে হচ্ছে
Wow ki sundur boyan
সারা বিস্বে একই দিনে ঈদ ও রোজা রাখতে হবে এটাই ইসলাম,যেমনি ভাবে জুমার নামাজ পড়া হয়
আচ্ছা যখন আমেরিকা তে জুম্মা হচ্ছে তখন কি তোমার শুক্রবার?
সব দেশেকি একসাথে জুম্মা পড়া হয়?
😆😆
Md Samir,,, ভাই আপনি হয়ত জানেন না, ইসলামি শরিয়ত অনুযায়ী দিন গণনা করা হয় সূর্য দ্বারা আর সিয়াম কিংবা ঈদ পালন করা হয় চাঁদ দ্বারা। এখন আপনি নিজেই বলেন যে কীভাবে সারা বিশ্বে একই দিনে সিয়াম কিংবা ঈদ পালন করবে? আর যেটা বললেন জুমার নামায যেভাবে আমরা একই দিনে পালন করি সেটা নির্ভর করে সূর্যের উপর চাদের উপর না। এখন আপনি নিজেই বলেন সূর্য আর চাঁদ কি একই জিনিস? আমরা জুমার নামায প্রতি শুক্রবারে পড়ে থাকি কিন্তু রোযা কিংবা ঈদ আমরা প্রতি শুক্রবারে পালন করি না। আশা করি আপনি বিষয়টি বুঝচ্ছেন!
Right
মাশাআল্লাহ👏
যখন প্রথম চাঁদ উঠে তখন থেকে অনাগত (বর্তমান ও ভবিষ্যত) সময় গণনা যোগ্য। বিগত সময় (অতীত সময়) গণনাযোগ্য হবেনা। যদি সময়ের ব্যবধান ২৪ ঘন্টার বেশি হয় তাহলে চাদের হিসাব ২৪ ঘন্টার ব্যবধান হবে। যদি সময়ের ব্যবধান ১০/১৫/৬/৮ ঘন্ট ইত্যাদি হয় তাহলে তাহলে চাদের হিসাবটাও ওই রকম ব্যবধান হবে। ৬ ঘন্টর ব্যবধানের জন্য ২৪ ঘন্টার ব্যবধান হিসাব করা ভুল।
সুবহানাল্লাহ , সুন্দর আলচনা
সুন্দর ব্যাখ্যা ❤️
জসিম উদ্দীন রাহমানীর ীদের আলোচনা শুনুন, ধোয়াশা কেটে যাবে,,, ইনশাআল্লাহ
যে দেশে যখন সাহরি ও,ইফতারের সময় হবে সেই দেশে সেই সময় ইফতার ও,সাহরি খাবে, ধন্যবাদ।
ভাই জাকির চাঁদ দেখা যায় , পৃথিবীর মধ্যে স্থলে , আর সৃয দেখা যায় পৃবদিকে
প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,,
সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।।
আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে
ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।।
যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।।
একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।।
এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।।
আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।।
বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
রমজানের চাঁদ উঠার পর সারাবিশ্ব খবর পৌঁছে যায়। তখন সৌদি আরবে সাড়ে সাতটার দিকে চাঁদ দেখা গেলো,
বাংলাদেশে খবর পৌঁছে এলো ঈশা সালাতের সময়,তখন তারাবির সালাতের প্রস্তুতি নেওয়া হলো।
তখন আমেরিকার কিছু কিছু অঞ্চলে দুপুরের টাইম শেষ হয়ে যায় আর কিছু কিছু অঞ্চলে দুপুরের সময় খবর পৌঁছে এলো যে রমজানের চাঁদ দেখা গেছে, তখন তারা খাস দিলে নিয়ত করবে ঈশার সালাতের পর তারাবির সালাত কায়েম করবে।
এরপরে জানেন;যেখানে যে অঞ্চলে যখন চাঁদের খবর পাবে চাঁদ ওঠার, তখন এশার সালাতের পর তারাবির সালাত কায়েম করবে, যে অঞ্চলে এশার সালাত পড়ে ফেলেছে তখন আবার তারাবির সালাত নিয়ত করবে প্রস্তুতি নেবে।
জনাব, শুক্রবার সন্ধ্যায় যখন সৌদিতে চাঁদ দেখা যায় অন্য আরেক দেশে তখন শনিবার সকাল। সৌদিতে তো শুক্রবার চাঁদ দেখে শনিবারে রোজা রাখল, কিন্তু ঐ দেশের মুসলিমরা শনিবারে কিভাবে রোজা রাখবে যদি দয়া করে বলতেন। ৩০ রোজা পূর্ণ করে সোমবারে যখন সৌদিতে যখন ঈদ পালন করা হয় তখন ঐ দেশে ৩০ তম রোজা। তাহলে একই দিনে ঈদ কিভাবে হবে?
২৯ তারিখ থেকেই চাঁদ তালাশ করতে হয়, খাস দিলে তারাবীহ পড়ার সুযোগ কই? পরের দিন দুপুর পর্যন্ত চাঁদ দেখার সংবাদের অপেক্ষায় থাকতে হয় ৷ এরপর খবর না পেলে রোযা থাকতে হয়, আর খবর পেলে ভাংতে হয় - এটাই মাসআলা ৷ অধিকাংশ মানুষ না জেনে কথা বলে- ফলে ভুল হয় ৷
রমযানের রোযা রাখার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম ৷ ২৯ শাবানের পরবর্তী রাতে রোযার প্রস্তুতি নিয়ে থাকতে হয় ৷ পরের দিন দুপুর পর্যন্ত অপেক্ষা করে চাঁদ দেখার খবর না পেলে ভাংবেন, আর খবর পেয়ে গেলে তো ভালই হল ৷
I love you sir
MasaALLAHA.........Dr Zakir nike.
সূর্য সময় নির্দেশ করে। আর চাঁদ নির্ধারণ করে দিন।
আপনি সারা পৃথিবীতে একই দিনে জুমুয়া কি করে আদায় করেন??
পৃথিবীর সব দেশে কি একই সাথে চাদ দেখা যায়???
স্যার প্রতি দিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ
আদায় করার উপায় কি বলে দেন।
Alhamdulillah
তাহলে লাইলাতুলকদর এর রাত কি এক এক এলাকায় একেক দিন হবে?
মক্কা থেকে আমাদের দেশে তারিখ একদিন পিছিয়ে গেলে জুমুয়া বার আমাদের দেশে একদিন না পিছিয়ে মক্কার সাথে একই দিনে আমাদের দেশে জুমুয়া বার ও জুমুয়ার সালাত কিভাবে হয়।
Vai Saudir Sathe time parthokko 3 hours taile kmne alada dine jumma hobe?
Akhi dine hole time parthokko ase ar ota dupor ar eider chad rate othe... Upni jotir bid ba time zone bujle aita khup egly bujben
@@SuiiNaldo-ub1yr দিন একই হবে সময় যার যার মত আমরা তিন ঘন্টা আগে পড়বো ওরা তিন ঘন্টা পরে পড়বে যেটা বর্তমানে হচ্ছে। যেমন জুমা নামাজ একই দিন হচ্ছে সৌদি বাংলাদেশ সময় যার যার মত। কিন্তু রোজা ঈদের ক্ষেত্রে নিয়ে যায় পরের দিন। আমার বুঝে আসেনা আবার ইমাম আবু হানিফার মত একই দিনে রোজা ঈদ শুরু করার।
আলহামদু ইল্লা
তাহলে কি কোরআন দুই সময়ে নাজিল হয়.? একদিন সৌদি তে আর একদিন বাংলাদেশ এ।??
Kinto lilatul kodor jai bejor rata tahola moccai j den 27 romjan are bangladesha 26 romjan taholato amra lilatul kodor pachche na allah bolen ame sob kechu siste korache niddisto porimana sura kamar ayat 49
Allah Apnr bonda Zakir Nawok Aro Rohmot dan korun
আমার প্রশ্ন হলো যখন পৃথিবী ধ্বংস হবে তখন কি একদিন পরে হবে?
কেয়ামত পুরো দুনিয়ায় একই সাথে হবে
সেটা আল্লাহর হুকুমে
আর নামাজ রোজার বিষয়টা আল্লাহ তায়ালা স্থানীয় সময়ের সাথে সম্পর্কিত করে দিয়েছেন
Tomi akdi beshi baj ba vai
Kotha Gola bojho question Kore soytane
R bojha momine
সূর্য নামাজের সময়কো প্রতিষ্ঠিত করে আর চাঁদ রোজা রাখার সময়কে নির্দেশ করে
নতুন দোয়া বাদে পোড়া জায়েজ আছে
allahu akbar
Notun alemder waz na sune geani alemder onusoron korun
কিয়ামত কি সারা বিশ্বে একই দিনে হবে?
কিয়ামত একই দিনে হলে ঈদ একই দিনে কেন না?
আরে ভাই কেয়ামত পুরো দুনিয়ায় একই সাথে হবে এটা আল্লাহর হুকুমে
২ঘন্টা সময় ব্যাবদান এর কারণে কেন একদিন পর ঈদ হবে
জসিমউদদীন রাহমানির বক্তব্য শুনুন
Shundor
তিন ঘন্টার জন্যে কেন পরের দিন রোজা রাখবো। ধন্যবাদ
Eikhane hour er hisab na. Chad er upore depend korbe. Dr zakir sir clear message desa.
বিষয়টা হচ্ছে বারের সাথে মিল রেখে রোজা করা। সেটা শনিবার রবিবার সোমবার মঙ্গলবার বুধবার বৃহস্পতিবার শুক্রবার হতে পারে। সময় যার তার, একেক দেশে একেক সময়, কেউ আগে আবার কেউ পরে সময় পাই।
জনাব, শুক্রবার সন্ধ্যায় যখন সৌদিতে চাঁদ দেখা যায় অন্য আরেক দেশে তখন শনিবার সকাল। সৌদিতে তো শুক্রবার চাঁদ দেখে শনিবারে রোজা রাখল, কিন্তু ঐ দেশের মুসলিমরা শনিবারে কিভাবে রোজা রাখবে যদি দয়া করে বলতেন। ৩০ রোজা পূর্ণ করে সোমবারে যখন সৌদিতে যখন ঈদ পালন করা হয় তখন ঐ দেশে ৩০ তম রোজা। তাহলে একই দিনে ঈদ কিভাবে হবে?
Balo
স্যার ক্লিয়ার হতে পারলাম না।
কদর কিভাবে পাবো?
Amar o same posno kew judi janen bole jaben
আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুল(স:) বলেছেন চাঁদ দেখে রোজা রাখ এবং ঈদ কর এটা আঞ্চলিক না এটা পুরা মুসলিম উম্মাকে বুঝানো হয়েছে । যে কেউ সাক্ষি সহ চাঁদ দেখলে পুরা মুসলিম জাতিকে রোজা সহ সকল ধর্মিও অনুষ্ঠান পালন করতে একই তারিখে তবে সময়টা ভিন্ন হতে পারে। শবে কদর, আরাফাতের দিন, আশুরার দিন, কিয়ামতের দিন কি আলাদা আলাদা সময়ে
তুমি কোথাকার কোন বাল হে। পুরা মুসলিম উম্মাহ যদি বুঝায়,, তাহলে ঐ সময়ে প্রযুক্তি ছিল না,,,পুরা মুসলিম উম্মাহর কাছে খবরটা তোমার কোন বাপে পাঠাইতো তখন।
তাইলে কি কিয়ামত একদিন সৌদি আরবে হবে , আর পরেরদিন বাংলাদেশে হবে😮
হাদিস তো তাই বলে
চাঁদ উঠা এক জিনিস আর কিয়ামত হওয়া আরেক জিনিস
আপনার মতো মানুষের জন্য মানুষের ভিতরে এতো বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়
বলদ কেয়ামত কি চাঁদ দেখে হবে
abal naki
যেই রমজানে আকাশে বিকট শব্দ হবে সেই রমজাম শুরু হবে শুক্রবারে। যদি শুক্রবারটি সৌদিতে হয় আর বাংলাদেশে শনিবারে রোজা হয় তাহলে কি সৌদির আকাশে বিকট শব্দ হবে বাংলাদেশের আকাশে এই বিকট শব্দ হবে না?
Hi
সকালে সৌদি আরবে ঈদের নামাজ পড়ে সেখান থেকে ওইদিনই বাংলাদেশে পৌঁছানো যায় তাহলে সে কি বাংলাদেশে এসে আবার নামাজ পড়বে?
কেন বাংলাদেশে এসে পড়বে সে তো ঐ দেশের সময় অনুযায়ী পড়ে এসেছে
সৌদি আরব কে কি ভাবে ফলো করবে, কারন জাপানের সময় সৌদি আরব থেকে ৬ ঘন্টা পুর্বে। ইংল্যান্ড সময় সৌদি থেকে ২ঘন্টা পরে।
ad dekhai kno??
জসীম উদ্দিন রহমানীরটা বেশি গ্রহণযোগ্য মনে হয়েছে
সৌদিতে শুক্রবার ঈদ হলো তাহলে বাংলাদেশে শুক্রবার সিয়াম পালন কেন হারাম হবে না?
আরাফার রোজা একই দিনে কেন রাখে তাহলে?
তাহলে এক রাতের সন্ধান করতে বলেছেন রমজানের শেষ দশকে
এটা কি হবে?😪😪😪😪
Dekon doctor rokibul ki bolen
Zakir neyek kon deser
সারা পৃথিবীতে কি একি সময়ে জুম্মা পড়া হয়?
প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,,
সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।।
আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে
ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।।
যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।।
একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।।
এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।।
আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।।
বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
zakir sir chad and surjo k miliye felechhen..Chad dekhe din tarikh nirdharon hoi & surjo dekhe namaj, sehri & iftaar er time nirdharon hoi...R chaad world er sokol jaigai eksathe dekha jabena bole ekoidine roja rakha jabena bolata islam+science er sathe jaina..e bepare imam shafeiye(rh.) er boktobbo sokol somossar somadhan.
Imam shafeiye(Rh.) bolechhen..sara world a notun chaad er news pousate parle ekoi dine roja,eid palon korte hobe..
R knowledge, person & Rasul (sm) er vobissotbani onujai dr. Zakir sir er cheye imam shafeiye er kotha besi grohonjuggo...
R dalil hosse rasul(sm) bolechhen- chad dekhe roja rakho & chad dekhe eid koro & 2 jon sakkhi jochestho..r ekhon proti deser jonno duiti kore sakkhi orthat minimum prai 500 jon sakkhi rakha hoi ja rasul(sm) er sunnah er against a jai...
যতই শুনি না ততই ভালো লাগে
মানুষ মাত্রই ভুল থাকে , ডাঃ জাকির নায়েকের বিশ্লেষণ ভুল। সমর (ঘন্টা) আর তারিখ (দিন) এক জিনিস নয়।
জুম্মার নামাজ একদিনে যদি আদায় করতে পারি , তাহলে ঈদ রোজা কেনো পড়তে পারবো না। এলাকা ভিত্তিক ঈদ রোজা পালন হাদিস কোরআনে কথাও উল্লেখ নেই।
পাগল বেটা ইদ চাঁদ দেখে পালন করতে হয় নবী মোহাম্মদ সঃ বলে গেছেন। আমরা সুরজের সাথে মিল রেখে যেমন ইফতার ও সেহরি খাই,,,,,, তেমনি চাঁদ দেখলে ইদ পালন করব। আর দেশের কোথাও চাঁদটা দেখা গেলে টেলিভিশন এ বলে দেয়
পন্ডিত সাব আপনি বিজ্ঞান এর কি বুজেন। সৌদিতে শুক্রবার হওয়ার একদিন আগে পিছে আমেরিকা ও কানাডায় জুম্মার নামাজ আদায় করা হয়। আর একেক দেশের সময় ও আলাদা হয়। রাত দিন ও আলাদা হয়। বয়সের সাথে বুদ্ধি বাড়ান। আপনি বাংলার ভূমিতে চাঁদ দেখলে অবশ্যই ইদ পালন করবেন। আর চাঁদ দেখার কমিটি ও আছে সেটা জানিয়ে দেয়
চাঁদ দেখার পর রোজা রাখা হয়