হারাম থেকে বিরত না থাকলে, তাহলে তার কি ঈমান থাকে? 23:51 -‘হে রাসূলগণ, তোমরা পবিত্র ও ভাল বস্ত্ত থেকে খাও এবং সৎকর্ম কর। নিশ্চয় তোমরা যা কর সে সর্ম্পকে আমি সম্যক জ্ঞাত। 29:45 - নিশ্চয় সালাত অশ্লীল ও মন্দকাজ থেকে বিরত রাখে। আর আল্লাহর স্মরণই তো সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন যা তোমরা কর।
হুজুর, সুদী ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে বড় ব্যবসা করে বড়লোক হওয়ার পরে তাকে মসজিদ কমিটির সভাপতি বানানো কি জায়েজ? সভাপতি সাহেবের বাসায় দাওয়াত খাওয়া কি জায়েজ? তার টাকায় মসজিদের উন্নয়ন করা কি জায়েজ?
আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন নিশ্চয়ই নামাজ মানুষকে অশ্লীল কর্মকাণ্ড থেকে বিরত রাখে এটা যেমন সত্য তেমনি সুদের ব্যাপারে বলা হয়েছে যে ব্যক্তি সুখ গ্রহণ করল সে আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূলের সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করল তাহলে দুটোই তো এখন এখন নামাজ পড়ছি শুধু খাচ্ছি ব্যাপারটা কি দাঁড়ালো আমি একদিকে আল্লাহর হুকুম মানছি অন্যদিকে আল্লাহর অন্য আরেকটি হুকুম লংঘন করছে বিবেক কে প্রশ্ন করেন মূলত মূলত পবিত্র কুরআনের জ্ঞান না থাকার কারণে আমাদের আজ সমাজে দেশে এই অবস্থা
মানে কি হারাম কর্ম আর ইবাদত এক সাথে চালিয়ে যেতে পারে? তাহলে পূর্ণবান কবে কিভাবে হব? ভালো করে বুঝুন, তার পর বুঝান! হারামকে ছোট করে দেখবেন না।হারামকে উৎসাহিত করবেন না। আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন...
আপনার বুঝায় ভুল আছে ''' হুজুর বুঝাতে চেয়েছে সালাত না পড়া একটা পৃথক গুণাহ অর্থাৎ সুদখর যদি ভাবে তার সালাতের কোনো মুল্য নেই তাই পড়বে না তাহলে সুদের কারণে যেই কঠিন শাস্তি তা তো সে পাবেই আর সালাত না পড়ার শাস্তি যে আরো কঠিন তাও সে পাবে,, কিন্তু আপনার প্রশ্ন তাহলে সব পাপী তাহলে পাপ ও করবে নামাজ ও পড়বে ,,,না হুজুর এটাও বলেছেন সুদখররা নামাজের কোনো বিন্দুমাত্র ফজিলত ও পাবে না ,,সালাত পড়ার যে পুরস্কার তা তো অনেক দূরের কথা ,,, আল্লাহর কাছে সে একজন নিকৃষ্ট মানুষ হিসেবেই উপনীত হবে ,,আল্লাহ তাকে শুধু সালাত না পড়ার শাস্তি দিবেন না যেহেতু সে সালাত পড়েছে ।।।।আর আরেকটি বিষয় হুজুর বললেন সুদখোরদের কটাক্ষ করার কথা ,,, কারণ একজন ব্যক্তি আজকে যেমন আছে কালকে সেরকম নাও থাকতে পারে হয়তো তার মধ্যে কখনো দীনি চিন্তাভাবনা আসতে পারে কিন্তু আমরা যদি তাকে সবসময় কটাক্ষ করতে থাকি হয়তো দেখা যাবে সে যাও নামাজ পরতো তাও ছেড়ে দিয়েছে,, এজন্যই বলা হয়ে থাকে পাপকে ঘৃণা কর পাপি কে নয়।
ভাই,ধরেন কেউ হারাম খাচ্ছে আর সে নামাজে আসলো তাহলে কি তাকে মসজিদ থেকে বের করে দিবেন??হারাম খেলে নামাজ হবে না এ কথাও সত্য।এই ক্ষেত্রে তাকে নামাজের ব্যাপারে আরো উৎসাহিত করতে হবে এবং হারাম ছেড়ে দেওয়ার জন্য বারবার বুঝাতে হবে।হারামের খারাপ ও ভয়াবহ দিকগুলা তাকে বলতে হবে।আর তা না করে যদি আপনি হারামখোরকে মসজিদ থেকে বের করে দেন তাহলে সে আর কোনদিন ভাল হবে না।সে আরও হারাম খাবে।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন।
Amar o shei kotha ha ata thik Namaz r onek souab ase. But ata k khun ba onno kono haram kaj r shathe kivabe tulona kora jai? Tahole to manush murder type amon gunah chalia jabe r vabbe problem ki? Din shesh a Namaz porle shob maf hoa jabe
নাযিল এর দিক থেকে সুরা বাকারাহ'র পরে নাযিল হয়েছে সুরা আল ইমরান। সুরা আল ইমরান এর ১৩০ নং আয়াতের অর্থ অনুধাবন করতে বিনয়ের সাথে বক্তা হুজুর কে অনুরোধ করছি। সেই অনুযায়ী সুদের সংঙ্গা কি হবে ইনশাআল্লাহ জানালে উপকৃত হবো।
সুদ ছাড়াই আল্লাহর সালাত, আল্লাহ হুকুম মানাই সালাত, এর কথার মধ্যের আল্লাহ স্পষ্ট হুকুম আছে, যে শরীরে হারাম ডোকে ঐ শরীর জান্নাতে যাবে না। এতে উনি কি বুঝলেন।
Al-Baqarah ২:২৭৯ فَإِن لَّمْ تَفْعَلُوا۟ فَأْذَنُوا۟ بِحَرْبٍ مِّنَ ٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦۖ وَإِن تُبْتُمْ فَلَكُمْ رُءُوسُ أَمْوَٰلِكُمْ لَا تَظْلِمُونَ وَلَا تُظْلَمُونَ Bengali - Fozlur Rahman যদি তা না করো তাহলে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের পক্ষ থেকে একটি যুদ্ধের ঘোষণা শুনে রাখ। আর যদি তোমরা তওবা করো তাহলে তোমাদের মূলধন তোমাদের থাকবে। (এ ব্যাপারে) তোমরাও জুলুম করতে পারবে না এবং তোমাদেরকেও জুলুম করা যাবে না। Bengali - Muhiuddin Khan অতঃপর যদি তোমরা পরিত্যাগ না কর, তবে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত হয়ে যাও। কিন্তু যদি তোমরা তওবা কর, তবে তোমরা নিজের মূলধন পেয়ে যাবে। তোমরা কারও প্রতি অত্যাচার করো না এবং কেউ তোমাদের প্রতি অত্যাচার করবে না। Bengali - Tafsir Abu Bakr Zakaria অতঃপর যদি তোমরা না কর তবে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের ঘোষণা নাও [১]। আর যদি তোমরা তাওবা কর তবে তোমাদের মূলধন তোমাদেরই [২]। তোমরা যুলুম করবে না এবং তোমাদের উপরও যুলুম করা হবে না [৩]। [১] আলোচ্য আয়াতে এ নির্দেশের বিরুদ্ধাচরণকারীদেরকে কঠোর শাস্তির কথা শোনানো হয়েছে। অর্থাৎ তোমরা যদি সুদ পরিহার না কর, তবে আল্লাহ্ তা'আলা ও তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের ঘোষণা শুনে নাও। কুফর ছাড়া অন্য কোনো বৃহত্তম গোনাহর কারণে কুরআনুল কারীমে এত বড় শাস্তির কথা আর উচ্চারিত হয়নি। [মা'আরিফুল কুরআন] [২] বলা হয়েছে যদি তোমরা তাওবা করে ভবিষ্যতের জন্য বকেয়া সুদ ছেড়ে দিতে সংকল্পবদ্ধ হও, তবে তোমরা আসল মুলধন ফেরত পেয়ে যাবে’। মূলধনের অতিরিক্ত আদায় করে তোমরা কারো উপর যুলুম করতে পার না এবং কেউ মূলধন হ্রাস করে কিংবা পরিশোধে বিলম্ব করে তোমাদের উপরও যুলুম করতে পারবে না। আয়াতে মূলধন দেয়াকে তাওবার সাথে সম্পর্কযুক্ত করা হয়েছে। অর্থাৎ যদি তোমরা তাওবা কর এবং ভবিষ্যতে সুদ ছেড়ে দিতে সংকল্পবদ্ধ হও, তবেই তোমরা মূলধন ফেরত পাবে। এ থেকে বাহ্যতঃ ইঙ্গিত বোঝা যায় যে, সুদ ছেড়ে দেয়ার সংকল্প করে তাওবা না করলে মূলধনও ফেরত পাবে না। সুদ হারাম হওয়ার পূর্বে যে ব্যক্তি সুদের অর্থ অর্জন করেছিল, সুদ হারাম হওয়ার পর সে যদি ভবিষ্যতের জন্য তাওবা করে নেয় এবং সুদ থেকে বিরত থাকে, তবে পূর্বেকার সঞ্চিত অর্থ শরীআতের নির্দেশ অনুযায়ী তারই অধিকারভুক্ত হয়ে গেছে। পক্ষান্তরে, সে সর্বান্তকরণেই বিরত রয়েছে কি কপটতা সহকারে তাওবা করেছে - তার এ আভ্যন্তরীণ ব্যাপারটি আল্লাহ্র উপর নির্ভরশীল থাকবে। [৩] এ প্রসঙ্গে প্রথমে বোঝা দরকার যে, জগতের কোনো সৃষ্টবস্তু ও তার কাজ-কারবারই এমন নেই যাতে কোনো না কোনো বৈশিষ্ট্য বা উপকারিতা নেই। সাপ-বিচ্ছু, বাঘ-সিং এমনকি সংখিয়ার মত মারাত্মক বিষের মধ্যেও মানুষের হাজারো উপকারিতা নিহিত রয়েছে। চুরি, ডাকাতি, ব্যভিচার, ঘুষ ইত্যাদির মধ্যেও কোনো না কোনো উপকার খুঁজে বের করা কঠিন নয়। কিন্তু প্রত্যেক ধর্ম ও জাতির চিন্তাশীল শ্রেণীর মধ্যেই দেখা যায়, যে জিনিষের মধ্যে উপকার বেশী এবং ক্ষতি কম, তাকে উপকারী ও উত্তম মনে করা হয়। পক্ষান্তরে যেসব জিনিষের অনিষ্ট ও অপকারিতা বেশী এবং উপকারিতা কম, সেগুলোকে ক্ষতিকর ও অপ্রয়োজনীয় মনে করা হয়। রিবা’ অর্থাৎ সুদের অবস্থাও তদ্রুপ। এতে সুদখোরের সাময়িক উপকার অবশ্যই দেখা যায়। কিন্তু এর দুনিয়া ও আখেরাতের মন্দ পরিণাম এ উপকারের তুলনায় অত্যন্ত জঘন্য। প্রত্যেক বস্তুর উপকার-অপকার ও লাভ-ক্ষতি তুলনা করার ক্ষেত্রে প্রত্যেক বুদ্ধিমানের কাছে এ বিষয়টিও লক্ষণীয় হয়ে থাকে যে, যদি কোনো বস্তুর উপকার অস্থায়ী ও সাময়িক হয় এবং অপকার দীর্ঘস্থায়ী কিংবা চিরস্থায়ী হয়, তবে একে কোনো বুদ্ধিমান উপকারী বস্তুসমূহের তালিকায় গণ্য করতে পারে না। এমনিভাবে যদি কোনো বস্তুর উপকার ব্যক্তিকেন্দ্রিক হয় এবং ক্ষতি সমগ্র জাতির ঘাড়ে চাপে, তবে একেও কোনো সচেতন মানুষ উপকারী বলতে পারে না। চুরি ও ডাকাতিতে চোর ও ডাকাতের উপকার অনস্বীকার্য। কিন্তু তা সমগ্র জাতির জন্য ক্ষতিকর এবং তাদের শান্তি ও স্বস্তি বিনষ্টকারী। তাই কোনো মানুষই চুরি-ডাকাতিকে ভাল বলে না। সুতরাং সামান্য চিন্তা করলেই বোঝা যাবে যে, সুদখোরের সাময়িক ও অস্থায়ী উপকারের তুলনায় তার আত্মিক ও নৈতিক ক্ষতি এত তীব্র যে, সুদ গ্রহণে অভ্যস্ত ব্যক্তি মানবতার গণ্ডির ভেতরেই থাকতে পারে না। তার সাময়িক উপকারটিও শুধু তার নিজস্ব ও ব্যক্তিগত উপকার। কিন্তু এর ফলে গোটা জাতিকে বিরাট ক্ষতি ও অর্থনৈতিক অচলাবস্থার স্বীকার হতে হয়।
কাউকে খুন বা ক্ষতি করাকে কিভাবে নামাজের সাথে তুলনা করেন? এতে তো এইসব কাজ আরও করবে মানুষ। মানুষ ভাববে অন্যায় করছি তো কি হয়েছে? সালাত পড়ে নিলে সব মাফ। সালাত আদায় করতে হবে এটা ঠিক এটার বেশ সওয়াব আছে।
ব্যাংক গুলা যে লাভ করে তার ৪২.৫% বাংলাদেশ ব্যাংক কে প্রদান করে যা পরে সরকার বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করে যেমন সরকারি চাকরিজীবী দের বেতন দেন,,,তাহলে সব কিছু কি সুদের সাথে মেশে যাচ্ছে না???
জি ভাই মিশে যাচ্ছে, এখন কি করবো বলেন অবস্থাটাই একরম। এক গ্লাস পানির সাথে ১/১০ গ্লাস বিষ মিশ্রিত পানি খাবো নাকি সরাসরি বিষ খাবো? খেতে আপনাকে হবেই দুয়ের একটা। খুবই কঠিন দিনকাল
@@046nayemazad6 সুদের সাথে সংশ্লিষ্টতার সর্বনিম্ম গোনাহ হচ্ছে নিজের আপন মায়ের সাথে সেক্স করা ৷ এখন তুমি তোমার জন্মদাত্রী আম্মুর সাথে দিনে একবার সেক্স করবা নাকি চৌদ্দবার সেক্স করবা সেটা তো তোমার ব্যক্তিগত বিষয় ৷
Quran 5/90.....O YOU WHO BELIEVE Intoxicants, gambling, dedication of stone, divination of arrows are an abomination Satan's handiwork. ( 3 verses were revealed in 3 different stages and the final verse regarding drinking alcohol was totally forbidden) before Islam the Arabs used to drink alcohol so Allah brought the changes in 3 different stages. And thats how we should reform a society, we just cannot say NO STRAIGHTAWAY BUT SLOWLY SLOWLY. JAZAK ALLAH
আপনার এই কথার একটা প্রমাণ দেখান কোন সুরা বা আয়াতে বা হাদিসে রেফারেন্স দেন। যে ব্যাক্তি আল্লাহ তায়ালার সাথে যুদ্ধ করে তার আবার ইবাদতের কথা আসছে কথা থেকে একটু বলবেন প্লিজ?
আরে ভাই...সুদ না খাওয়াটাও ফরজ, নামাজও ফরজ...। তার মানে এই না যে, আপনি সুদের সাথে আছেন দেখে আপনার জন্য নামাজ বাদ... । দুইটারই হিসাব হবে...। যে নামাজ পড়ল তার জন্য নামাজের গুনাহ থেকে সে পরিত্রান পাইল, সুদ খাইলে সেটারও হিসাব হবে। তারমানে এম্ন না যে, সে একটা পাপ কাজের সাথে আছে তাই আরেকটা ফরজ কাজ করতে পারবেনা।
@@M.A5gyতারমানে আপনি নামাজ পড়বেন না,,,আপনি জাহান্নামকে মেনে নিয়েছেন,,? জাহান্নাম তো দেখেন নাই মেনে নিতেই পারেন আগে জাহান্নামে যান তহন মজা বুইঝেন,,, আপনার হিসেবে দুনিয়াতে যারা একদম নিষ্পাপ কোন পাপই করে নাই শুধু তারাই নামাজ পড়বে বাকিদের পড়ার দরকার নাই,,,আর একটা হলো যারা একবারে যেদিন সব পাপ ছাড়বে তহন থেকে নামাজ পড়বে এর আগে নামাজ না পড়লে এগুলা বাদ পড়ার হিসাব নাই,,, ভাই যারা একবারে সব পাপ কাজ ছেড়ে নামাজ ধরবে বলে আমি সিউর তারা আর জীবনে পাপ ছাড়তে পারবে না,,বরংচো যারা পাপের মধ্যে থেকেও নামাজ পড়ে আল্লাহ তাদের একদিন এই পাপ থেকে মুক্ত করবেন,,,আর এই নামাজই একটা সময় পরে গিয়ে হলেও পাপ ছাড়াবে
আসছালামুআলাইকুম হুজুর আপনার বক্তব্যে বিরক্তিকর কোন আলোচনা নাই। খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ।
বাল
সুদের টাকাতেই দেশের মসজিদ মাদ্রাসাগুলো চলে, কারন যারা টাকা দেয় তারা সবাই ব্যবসায়ী। আর প্রায় কোন ব্যবসার লগ্নিই নাই সুদ ছাড়া
জি ভাই এরাই প্রকৃত নবী র উত্তরশরি।
আমাদের তথাকথিত মুফতি নয়। এরাই প্রকৃত মদিনার ইসলামের ধারক বাহক। আলহামদুলিল্লাহ
আপনার কথায় যুক্তি আছে আপনার বিবেক মজবুত। জাযাকাল্লাহ খইরান
কারো ব্যক্তিগত যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলে না।
আপনি অনেক দূর এগিয়ে যান ♥️♥️আপনার আব্বুর থেকেও বেশি! আল্লাহ আমার এই দোয়াটি কবুল করিও।
আল্লাহুম্মা আমিন
মাশাআল্লাহ নতুন করে কিছু জানতে পারলাম ভাই কে আল্লাহ তায়ালা হায়াতে তায়্যিবা দান করুন আমীন
চমৎকার আলোচনা। অনেক কিছু শেখার আছে। মানুষকে দ্বীনমুখী করার আপনার এই প্রচেষ্টাকে আল্লাহ কবুল করুন। আমিন।
আল্লাহুম্মা আমিন
আলহামদুলিল্লাহ
কঠোরতা নাই আপনার বক্তব্যে
জাযা-কাল্লা-হু খাইরান।
আল্লাহ আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন।
হুজুর আপনার আলোচনা খুবই চমৎকার ভালো লাগলো।
হারাম থেকে বিরত না থাকলে, তাহলে তার কি ঈমান থাকে?
23:51 -‘হে রাসূলগণ, তোমরা পবিত্র ও ভাল বস্ত্ত থেকে খাও এবং সৎকর্ম কর। নিশ্চয় তোমরা যা কর সে সর্ম্পকে আমি সম্যক জ্ঞাত।
29:45 - নিশ্চয় সালাত অশ্লীল ও মন্দকাজ থেকে বিরত রাখে। আর আল্লাহর স্মরণই তো সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন যা তোমরা কর।
মাশাহ্ আল্লাহ্ সুন্দর আলোচনা।
আপনার কথায় যুক্তি আছে l জাযাকাল্লাহ খইরান
আপনার বক্তব্যে পুরোপুরি একমত নই।
তবে, এই প্রথম আপনার কোনো বক্তব্যের থিম ভালো লাগলো।আরো সংশোধিত হবেন আশা করি।আল্লাহ আপনাকে,আমাকে,আমাদের সবাইকে হিদায়াত দিন।আমিন।
একমত না হলে পয়েন্ট বলুন ভাইজান, আমরা শুনি ওনার যুক্তিতে কোনো লোপ আছে কিনা
ওনার পয়েন্টেই যুক্তি আছে
মাশাআল্লাহ,অনেক সুন্দর আলোচনা।
হুজুর, সুদী ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে বড় ব্যবসা করে বড়লোক হওয়ার পরে তাকে মসজিদ কমিটির সভাপতি বানানো কি জায়েজ? সভাপতি সাহেবের বাসায় দাওয়াত খাওয়া কি জায়েজ? তার টাকায় মসজিদের উন্নয়ন করা কি জায়েজ?
মাশাআল্লাহ, অনেক ভালো লাগলো বয়ানটা
Masha a Allah. Very important lesson for us.
আল্লাহ তাআলা আপনার কল্যাণ দান করুন।
অনেক দিন পর চমৎকার আলোচনা শুনলাম 💙
এতো সুন্দর আলোচনা ❤❤ অসাধারণ ব্যাখ্যা
আপনি অনেক যুক্তিক ইসলাম ও কোরআন কে আল্লাহ নিজে রক্ষা করবেন আল্লাহুআকবর। লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
ওয়াজ শুনে বুঝা জায় ওনি সত্যি জ্ঞানী ভাই বর্তমান আলেমদের থেকে অনেক উপরে তার লেভেল
Your knowledge is vast, I pray for your betterment. May Allah take care of you and our people.
খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
ماشاءالله গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
আপনার এক্সপ্লেইন করার ধরন অনেক সুন্দর। ❤
আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন নিশ্চয়ই নামাজ মানুষকে অশ্লীল কর্মকাণ্ড থেকে বিরত রাখে এটা যেমন সত্য তেমনি সুদের ব্যাপারে বলা হয়েছে যে ব্যক্তি সুখ গ্রহণ করল সে আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূলের সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করল তাহলে দুটোই তো এখন এখন নামাজ পড়ছি শুধু খাচ্ছি ব্যাপারটা কি দাঁড়ালো আমি একদিকে আল্লাহর হুকুম মানছি অন্যদিকে আল্লাহর অন্য আরেকটি হুকুম লংঘন করছে বিবেক কে প্রশ্ন করেন মূলত মূলত পবিত্র কুরআনের জ্ঞান না থাকার কারণে আমাদের আজ সমাজে দেশে এই অবস্থা
খুবই সুন্দর আলোচনা। আল্লাহ আপনাকে কবুল করুণ
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤ জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাই
মাশা আল্লাহ।খুব সুন্দর আলোচনা।বাবার মতই ছেলে।জাজাকাল্লাহে খয়রান।
বাবার চেয়েও ছেলে
অনেক সুন্দর বক্তব্য পেশ করে ।
বাবা আগাগোড়াই ইহুদি সাপোর্টিভ কথা বলে।ছেলে কিছুটা সংশোধনের পথে আসতেছে,আলহামদুলিল্লাহ।
জাযাকাল্লাহু খইরন 5:25
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো আলোচনা।
সুন্দর আলোচনা। গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় জানতে পারলাম।
আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর আলোচনা
জাযাকাল্লাহু খইরন প্রিয় শায়েখ
1:06, 1:10, 1:15, 1:25, 1:38, 3:34--3:56
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু খাইর স
অসাধারণ অসাধারণ ভাবে বুঝিয়েছেন।
MasaAllah. Great. knowledgeable Lecture. Love U little Brother
মানে কি হারাম কর্ম আর ইবাদত এক সাথে চালিয়ে যেতে পারে? তাহলে পূর্ণবান কবে কিভাবে হব? ভালো করে বুঝুন, তার পর বুঝান! হারামকে ছোট করে দেখবেন না।হারামকে উৎসাহিত করবেন না। আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন...
সহমত
আরে ভাই এগুলা হচ্ছে বাটপার।
তাদের দ্বারা ইসলাম কখনো কায়েম হবে না..এগুলা মুনাফিক আর কাফিরদের গড়া দালাল।
আপনার বুঝায় ভুল আছে ''' হুজুর বুঝাতে চেয়েছে সালাত না পড়া একটা পৃথক গুণাহ অর্থাৎ সুদখর যদি ভাবে তার সালাতের কোনো মুল্য নেই তাই পড়বে না তাহলে সুদের কারণে যেই কঠিন শাস্তি তা তো সে পাবেই আর সালাত না পড়ার শাস্তি যে আরো কঠিন তাও সে পাবে,, কিন্তু আপনার প্রশ্ন তাহলে সব পাপী তাহলে পাপ ও করবে নামাজ ও পড়বে ,,,না হুজুর এটাও বলেছেন সুদখররা নামাজের কোনো বিন্দুমাত্র ফজিলত ও পাবে না ,,সালাত পড়ার যে পুরস্কার তা তো অনেক দূরের কথা ,,, আল্লাহর কাছে সে একজন নিকৃষ্ট মানুষ হিসেবেই উপনীত হবে ,,আল্লাহ তাকে শুধু সালাত না পড়ার শাস্তি দিবেন না যেহেতু সে সালাত পড়েছে ।।।।আর আরেকটি বিষয় হুজুর বললেন সুদখোরদের কটাক্ষ করার কথা ,,, কারণ একজন ব্যক্তি আজকে যেমন আছে কালকে সেরকম নাও থাকতে পারে হয়তো তার মধ্যে কখনো দীনি চিন্তাভাবনা আসতে পারে কিন্তু আমরা যদি তাকে সবসময় কটাক্ষ করতে থাকি হয়তো দেখা যাবে সে যাও নামাজ পরতো তাও ছেড়ে দিয়েছে,, এজন্যই বলা হয়ে থাকে পাপকে ঘৃণা কর পাপি কে নয়।
ভাই,ধরেন কেউ হারাম খাচ্ছে আর সে নামাজে আসলো তাহলে কি তাকে মসজিদ থেকে বের করে দিবেন??হারাম খেলে নামাজ হবে না এ কথাও সত্য।এই ক্ষেত্রে তাকে নামাজের ব্যাপারে আরো উৎসাহিত করতে হবে এবং হারাম ছেড়ে দেওয়ার জন্য বারবার বুঝাতে হবে।হারামের খারাপ ও ভয়াবহ দিকগুলা তাকে বলতে হবে।আর তা না করে যদি আপনি হারামখোরকে মসজিদ থেকে বের করে দেন তাহলে সে আর কোনদিন ভাল হবে না।সে আরও হারাম খাবে।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন।
Amar o shei kotha ha ata thik Namaz r onek souab ase. But ata k khun ba onno kono haram kaj r shathe kivabe tulona kora jai? Tahole to manush murder type amon gunah chalia jabe r vabbe problem ki? Din shesh a Namaz porle shob maf hoa jabe
নাযিল এর দিক থেকে সুরা বাকারাহ'র পরে নাযিল হয়েছে সুরা আল ইমরান। সুরা আল ইমরান এর ১৩০ নং আয়াতের অর্থ অনুধাবন করতে বিনয়ের সাথে বক্তা হুজুর কে অনুরোধ করছি। সেই অনুযায়ী সুদের সংঙ্গা কি হবে ইনশাআল্লাহ জানালে উপকৃত হবো।
সুদ ছাড়াই আল্লাহর সালাত, আল্লাহ হুকুম মানাই সালাত, এর কথার মধ্যের আল্লাহ স্পষ্ট হুকুম আছে, যে শরীরে হারাম ডোকে ঐ শরীর জান্নাতে যাবে না। এতে উনি কি বুঝলেন।
তারমানে কি এটাই যে, আমি সুদ খাই তাই আমার জন্য নামাজ না পড়লেও চলবে???
Hujurta ossadharon kotha bola.
Alhumdullah. Excellent
আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুন।
চমৎকার আলোচনা খুবই ভালো লাগলো। আমার একটা প্রশ্নো জর্দা দিয়ে পাল খেলেকি এটা হারাম হবে?? যেমন সিগারেট খেলে হারাম হয়।
আপনার এ বক্তব্যের কারনে আমাদের দেশে সবাই দুটোই করবে আপনি তা অনুমোদন দিলেন।
আপনি শেখের কথা গুলো বুঝেন নাই
crystal clear কথা বলছেন
তোমরাই সেরা জাতি, তোমরা সৎ কাজের আদেশ করবে, অসৎ কাজকে নিষেধ করবে, যদি তোমরা মোমেন হও বিজয় তোমাদের,
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ♥️🥰
Al-Baqarah ২:২৭৯
فَإِن لَّمْ تَفْعَلُوا۟ فَأْذَنُوا۟ بِحَرْبٍ مِّنَ ٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦۖ وَإِن تُبْتُمْ فَلَكُمْ رُءُوسُ أَمْوَٰلِكُمْ لَا تَظْلِمُونَ وَلَا تُظْلَمُونَ
Bengali - Fozlur Rahman
যদি তা না করো তাহলে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের পক্ষ থেকে একটি যুদ্ধের ঘোষণা শুনে রাখ। আর যদি তোমরা তওবা করো তাহলে তোমাদের মূলধন তোমাদের থাকবে। (এ ব্যাপারে) তোমরাও জুলুম করতে পারবে না এবং তোমাদেরকেও জুলুম করা যাবে না।
Bengali - Muhiuddin Khan
অতঃপর যদি তোমরা পরিত্যাগ না কর, তবে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত হয়ে যাও। কিন্তু যদি তোমরা তওবা কর, তবে তোমরা নিজের মূলধন পেয়ে যাবে। তোমরা কারও প্রতি অত্যাচার করো না এবং কেউ তোমাদের প্রতি অত্যাচার করবে না।
Bengali - Tafsir Abu Bakr Zakaria
অতঃপর যদি তোমরা না কর তবে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের ঘোষণা নাও [১]। আর যদি তোমরা তাওবা কর তবে তোমাদের মূলধন তোমাদেরই [২]। তোমরা যুলুম করবে না এবং তোমাদের উপরও যুলুম করা হবে না [৩]।
[১] আলোচ্য আয়াতে এ নির্দেশের বিরুদ্ধাচরণকারীদেরকে কঠোর শাস্তির কথা শোনানো হয়েছে। অর্থাৎ তোমরা যদি সুদ পরিহার না কর, তবে আল্লাহ্ তা'আলা ও তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের ঘোষণা শুনে নাও। কুফর ছাড়া অন্য কোনো বৃহত্তম গোনাহর কারণে কুরআনুল কারীমে এত বড় শাস্তির কথা আর উচ্চারিত হয়নি। [মা'আরিফুল কুরআন]
[২] বলা হয়েছে যদি তোমরা তাওবা করে ভবিষ্যতের জন্য বকেয়া সুদ ছেড়ে দিতে সংকল্পবদ্ধ হও, তবে তোমরা আসল মুলধন ফেরত পেয়ে যাবে’। মূলধনের অতিরিক্ত আদায় করে তোমরা কারো উপর যুলুম করতে পার না এবং কেউ মূলধন হ্রাস করে কিংবা পরিশোধে বিলম্ব করে তোমাদের উপরও যুলুম করতে পারবে না। আয়াতে মূলধন দেয়াকে তাওবার সাথে সম্পর্কযুক্ত করা হয়েছে। অর্থাৎ যদি তোমরা তাওবা কর এবং ভবিষ্যতে সুদ ছেড়ে দিতে সংকল্পবদ্ধ হও, তবেই তোমরা মূলধন ফেরত পাবে। এ থেকে বাহ্যতঃ ইঙ্গিত বোঝা যায় যে, সুদ ছেড়ে দেয়ার সংকল্প করে তাওবা না করলে মূলধনও ফেরত পাবে না। সুদ হারাম হওয়ার পূর্বে যে ব্যক্তি সুদের অর্থ অর্জন করেছিল, সুদ হারাম হওয়ার পর সে যদি ভবিষ্যতের জন্য তাওবা করে নেয় এবং সুদ থেকে বিরত থাকে, তবে পূর্বেকার সঞ্চিত অর্থ শরীআতের নির্দেশ অনুযায়ী তারই অধিকারভুক্ত হয়ে গেছে। পক্ষান্তরে, সে সর্বান্তকরণেই বিরত রয়েছে কি কপটতা সহকারে তাওবা করেছে - তার এ আভ্যন্তরীণ ব্যাপারটি আল্লাহ্র উপর নির্ভরশীল থাকবে।
[৩] এ প্রসঙ্গে প্রথমে বোঝা দরকার যে, জগতের কোনো সৃষ্টবস্তু ও তার কাজ-কারবারই এমন নেই যাতে কোনো না কোনো বৈশিষ্ট্য বা উপকারিতা নেই। সাপ-বিচ্ছু, বাঘ-সিং এমনকি সংখিয়ার মত মারাত্মক বিষের মধ্যেও মানুষের হাজারো উপকারিতা নিহিত রয়েছে। চুরি, ডাকাতি, ব্যভিচার, ঘুষ ইত্যাদির মধ্যেও কোনো না কোনো উপকার খুঁজে বের করা কঠিন নয়। কিন্তু প্রত্যেক ধর্ম ও জাতির চিন্তাশীল শ্রেণীর মধ্যেই দেখা যায়, যে জিনিষের মধ্যে উপকার বেশী এবং ক্ষতি কম, তাকে উপকারী ও উত্তম মনে করা হয়। পক্ষান্তরে যেসব জিনিষের অনিষ্ট ও অপকারিতা বেশী এবং উপকারিতা কম, সেগুলোকে ক্ষতিকর ও অপ্রয়োজনীয় মনে করা হয়। রিবা’ অর্থাৎ সুদের অবস্থাও তদ্রুপ। এতে সুদখোরের সাময়িক উপকার অবশ্যই দেখা যায়। কিন্তু এর দুনিয়া ও আখেরাতের মন্দ পরিণাম এ উপকারের তুলনায় অত্যন্ত জঘন্য। প্রত্যেক বস্তুর উপকার-অপকার ও লাভ-ক্ষতি তুলনা করার ক্ষেত্রে প্রত্যেক বুদ্ধিমানের কাছে এ বিষয়টিও লক্ষণীয় হয়ে থাকে যে, যদি কোনো বস্তুর উপকার অস্থায়ী ও সাময়িক হয় এবং অপকার দীর্ঘস্থায়ী কিংবা চিরস্থায়ী হয়, তবে একে কোনো বুদ্ধিমান উপকারী বস্তুসমূহের তালিকায় গণ্য করতে পারে না। এমনিভাবে যদি কোনো বস্তুর উপকার ব্যক্তিকেন্দ্রিক হয় এবং ক্ষতি সমগ্র জাতির ঘাড়ে চাপে, তবে একেও কোনো সচেতন মানুষ উপকারী বলতে পারে না। চুরি ও ডাকাতিতে চোর ও ডাকাতের উপকার অনস্বীকার্য। কিন্তু তা সমগ্র জাতির জন্য ক্ষতিকর এবং তাদের শান্তি ও স্বস্তি বিনষ্টকারী। তাই কোনো মানুষই চুরি-ডাকাতিকে ভাল বলে না। সুতরাং সামান্য চিন্তা করলেই বোঝা যাবে যে, সুদখোরের সাময়িক ও অস্থায়ী উপকারের তুলনায় তার আত্মিক ও নৈতিক ক্ষতি এত তীব্র যে, সুদ গ্রহণে অভ্যস্ত ব্যক্তি মানবতার গণ্ডির ভেতরেই থাকতে পারে না। তার সাময়িক উপকারটিও শুধু তার নিজস্ব ও ব্যক্তিগত উপকার। কিন্তু এর ফলে গোটা জাতিকে বিরাট ক্ষতি ও অর্থনৈতিক অচলাবস্থার স্বীকার হতে হয়।
Brilliant
❤❤❤❤🤲🤲🤲🤲🤲
সুন্দর আলোচনা ❤️❤️
আল্লাহ পাক আপনাকে নেক হায়াৎ দান করুন আমিন
মাশাআল্লাহ
অনেক সুন্দর বয়ান
ভালো বলেছেন। ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ
খুব ভালো লাগলো
Jajhakallah
অসাধারণ আলোচনা
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
Excellent discussion.
সুন্দর আলোচনা
আপনার সালাত আপনি পড়ুন- অন্যের সালাত সম্পর্কে আল্লাহই ভাল জানেন
অল্প কথায় মুল কথা বলেছেন জন্য ভিডিও দেখে ভালো লাগলো। অতিরিক্ত প্যাচাল শুনতে ধৈর্য হয় না। নতুন কিছু শিখলাম। আল্লাহ আপনার জন্য উত্তম কিছু রাখুক। আমিন।
জাজাকাল্লাহ খাইরান
মাশা আল্লাহ। বাবার চেয়ে ছেলে জ্ঞ্যানি
Nicely explained.
جزاك الله
ব্যাখ্যাটি সুন্দর হয়েছে।
চমৎকার বলেছেন।
Very thanks.
Alhamdulillah.
মাশাআল্লাহ
কাউকে খুন বা ক্ষতি করাকে কিভাবে নামাজের সাথে তুলনা করেন? এতে তো এইসব কাজ আরও করবে মানুষ। মানুষ ভাববে অন্যায় করছি তো কি হয়েছে? সালাত পড়ে নিলে সব মাফ। সালাত আদায় করতে হবে এটা ঠিক এটার বেশ সওয়াব আছে।
MashaAllah
হুজুর পৃথিবীর কোন রাষ্ট্রের মধ্যে ইসলামি নিয়ম কানুন আছে । দয়া করে বলুন
কথা গুলো অনেকভালো হইছে।
আপনার আলোচনায় বোঝা গেল যে, হারাম কাজ এবং ইবাদত এক সঙ্গে করা যাবে
ব্যাংক গুলা যে লাভ করে তার ৪২.৫% বাংলাদেশ ব্যাংক কে প্রদান করে যা পরে সরকার বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করে যেমন সরকারি চাকরিজীবী দের বেতন দেন,,,তাহলে সব কিছু কি সুদের সাথে মেশে যাচ্ছে না???
সুদ নিয়ে পড়ো। বুঝতে পারবা। জ্ঞান বাড়াও
জি ভাই মিশে যাচ্ছে, এখন কি করবো বলেন অবস্থাটাই একরম। এক গ্লাস পানির সাথে ১/১০ গ্লাস বিষ মিশ্রিত পানি খাবো নাকি সরাসরি বিষ খাবো? খেতে আপনাকে হবেই দুয়ের একটা। খুবই কঠিন দিনকাল
@@046nayemazad6
সুদের সাথে সংশ্লিষ্টতার সর্বনিম্ম গোনাহ হচ্ছে নিজের আপন মায়ের সাথে সেক্স করা ৷
এখন তুমি তোমার জন্মদাত্রী আম্মুর সাথে দিনে একবার সেক্স করবা নাকি চৌদ্দবার সেক্স করবা সেটা তো তোমার ব্যক্তিগত বিষয় ৷
Mashallah
Excellent
Ey holo Waz ki sundor Kore bujhalo
Bahlo laglo
جزاك الله خيرت
Good Decision
আপনি ভুল explanation কেন দিচ্ছেন??
আপনি নিজের মতো explanation দিলে তো হবে না
পৃথিবীতে ধর্ম ছাড়া আর কোন ব্যবসা নেই সুদ ছাড়া
একজন ভাই বলেন মদ খেয়ে নেশা না হওয়ার আগ পর্যন্ত খাওয়া যায়। এটা নিয়ে একটা ভিডিও দিবেন আশা করি। আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করেন।
Quran 5/90.....O YOU WHO BELIEVE Intoxicants, gambling, dedication of stone, divination of arrows are an abomination Satan's handiwork.
( 3 verses were revealed in 3 different stages and the final verse regarding drinking alcohol was totally forbidden) before Islam the Arabs used to drink alcohol so Allah brought the changes in 3 different stages. And thats how we should reform a society, we just cannot say NO STRAIGHTAWAY BUT SLOWLY SLOWLY.
JAZAK ALLAH
তাহলে কি দাড়ালো সালাত আদায় করো, জেনা করো
A little knowledge is a terrible things.
subhanAllah.
Jajakallah
আপনার এই কথার একটা প্রমাণ দেখান কোন সুরা বা আয়াতে বা হাদিসে রেফারেন্স দেন। যে ব্যাক্তি আল্লাহ তায়ালার সাথে যুদ্ধ করে তার আবার ইবাদতের কথা আসছে কথা থেকে একটু বলবেন প্লিজ?
আরে ভাই...সুদ না খাওয়াটাও ফরজ, নামাজও ফরজ...। তার মানে এই না যে, আপনি সুদের সাথে আছেন দেখে আপনার জন্য নামাজ বাদ... । দুইটারই হিসাব হবে...। যে নামাজ পড়ল তার জন্য নামাজের গুনাহ থেকে সে পরিত্রান পাইল, সুদ খাইলে সেটারও হিসাব হবে। তারমানে এম্ন না যে, সে একটা পাপ কাজের সাথে আছে তাই আরেকটা ফরজ কাজ করতে পারবেনা।
@@nuhhossain2399 নামাজ যদি পাপ কাজ থেকে বিরত না রাখতে পারে তাহলে নামাজ পড়ে লাভ কী??
@@M.A5gyতারমানে আপনি নামাজ পড়বেন না,,,আপনি জাহান্নামকে মেনে নিয়েছেন,,? জাহান্নাম তো দেখেন নাই মেনে নিতেই পারেন আগে জাহান্নামে যান তহন মজা বুইঝেন,,,
আপনার হিসেবে দুনিয়াতে যারা একদম নিষ্পাপ কোন পাপই করে নাই শুধু তারাই নামাজ পড়বে বাকিদের পড়ার দরকার নাই,,,আর একটা হলো যারা একবারে যেদিন সব পাপ ছাড়বে তহন থেকে নামাজ পড়বে এর আগে নামাজ না পড়লে এগুলা বাদ পড়ার হিসাব নাই,,,
ভাই যারা একবারে সব পাপ কাজ ছেড়ে নামাজ ধরবে বলে আমি সিউর তারা আর জীবনে পাপ ছাড়তে পারবে না,,বরংচো যারা পাপের মধ্যে থেকেও নামাজ পড়ে আল্লাহ তাদের একদিন এই পাপ থেকে মুক্ত করবেন,,,আর এই নামাজই একটা সময় পরে গিয়ে হলেও পাপ ছাড়াবে
তাহলে কি এহসান গ্রুপের কাছে রাখলে হবে.?
আপনারা তো কোন ইমাম মানেন না এমনকি ইমাম হানিফাকেও নয়। তবে ইমাম তাইমিয়া কে? উত্তরটা আপনি দিবেন অথবা আপনার অনুসারী তারা দেবেন।
State Bank এ পিওন পোস্টে চাকরি করা হালাল না হারাম
জাল সার্টিফিকেট দিয়ে চাকরি পেলে চাকরির বেতন হারাম হবে কি না???
Haram hobe
সুরা আল্ কাবুত এর ৪৫ নং আয়াতের অর্থ ও তাফসির জানা দরকার বুঝিয়ে বলবেন।
খুব সুন্দর করে বলেছেন ধন্যবাদ
alhamdu lillah .
কত গুলা ছাগলের ছাও আছে শুধু শুধুই চিল্লায়,হযরতকে আল্লাহদায়ালা উত্তম বদলা দান করুন,সুন্দর ও সহজ করে বুঝানোর জন্যে।
ব্যাংকিং কার্যক্রম ও ব্যবসা ই সুদ নির্ভর।
প্রসংসনীয় আলোচনা