এই ভদ্রলোক দুই জন পবিত্র কোরান সম্পর্কে জানার জন্য ডাক্তার জাকির নায়েকের সঙ্গে আলোচনা করার জন্য অনুরোধ করছি । না হলে পবিত্র কোরান সম্পর্কে জানতে পারবেন না । দয়া করে ভূল প্রচার করিবেন না ।
জাকির নায়েক কি অনলাইন আলোচনা করার মতো শিক্ষা ও যোগ্যতা রাখেন? জাকির নায়েক কি অনলাইন আলোচনা করতে রাজি হবেন? আপনি জাকির নায়েকের সাথে যোগাযোগ করে উনাদের সাথে অনলাইন আলোচনায় বসার ব্যবস্থা করুন। আসিফ মহিউদ্দিন বা মুফাসসিল ইসলামের সাথেও আলোচনা করতে রাজী করাতে পারেন। দ্বিতীয়ত, ইসলাম বিষয়ে আলোচনা হলেই আপনারা জাকির নায়েকের নাম তোলেন কেন? তাহলে জাকির নায়েক এতদিন আপনাদের কী শিক্ষা দিলেন? জাকির নায়েকের পক্ষে আপনারা আলোচনা করার মতো শিক্ষা অর্জন করতে পারছেননা কেন? তাহলে কি জাকির নায়েক মারা গেলেই কি ইসলামের মৃত্যু হবে? জাকির নায়েককে উকিল হিসেবে ভাড়া না করে নিজেরাই পড়াশোনা করে তার ভিত্তিতে আলোচনা করুন।
দাদা, সমস্যা টা কোথায় জানেন আমাদের, আমরা, আমাদের গুরুর কথা, মৌলবি দের কথা চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করি। তাদের কথা শুনে ই আমাদের বিরোধীতা, হিংসা, খুন , দ্বন্দ্বে মত্ত হই। পড়াশোনা জানলে ও পড়বোনা। কার অতো সময় আছে, সবচেয়ে বেশি দোষ কাঁদের জানেন, এইসব গবেষকদের, কেন ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়াতে হবে।
@Iqbal Hossain চ্যালেঞ্জ কেউ তাকেই দেয় যে তার সমকক্ষ। সত্যিকারের সৃষ্টিকর্তা কি কখনো কাউকে নিজের সমকক্ষ ভেবে চ্যালেঞ্জ করতে পারে? কেউ যদি আয়াত-সূরা লিখে দাবী করে যে, সে কোরআনের আয়াত-সূরার মতো আয়াত-সুরা লিখেছে, তাহলে তা বিচার করবে কে? বিচারক নির্বাচনই বা করবে কারা? সে আয়াত বিচার করার সময় কি আপনি অন্যতম প্রতিযোগী হিসেবে আল্লাহকে হাজির করতে পারবেন? আল্লাহ-ই সৃষ্টিকর্তা তা প্রমাণ করতে ও মোহাম্মদকে তার নবীত্ব প্রমাণ করতে বলা হয়েছে, সেই চ্যালেঞ্জ আল্লাহ বা মোহাম্মদ কি কখনো করতে পেরেছে? মানুষ আল্লাহর কোরআনের আয়াতের মতো, কোরআনের আয়াতের চেয়েও অনেক ভালো ভালো আয়াত-সুরা লিখেছে। আপনি যদি কখনো কোরআন বোধগম্য ভাষায় পড়তেন, তাহলেই জানতেন যে, আল্লাহ নিজেই কোরআনে স্বীকার করেছে, মানুষ আল্লাহর নামে নিজে আয়াত লিখে তা আল্লাহর নামে চালাচ্ছে। আল্লাহর নামে মানুষের লেখা কিতাব যদি আল্লাহ লেখা কিতাবের মতো না ই হতো তাহলে কি আল্লাহ মানুষের লেখা কিতাবকে তার নিজের কিতাবের মতোই লেখা হয়েছে বলে কখনো স্বীকৃতি দিতো? ০২. সূরা আল বাক্বারাহ ৭৯. অতএব তাদের জন্যে আফসোস! যারা নিজ হাতে গ্রন্থ লেখে এবং বলে, এটা আল্লাহ্র পক্ষ থেকে অবতীর্ণ-যাতে এর বিনিময়ে সামান্য অর্থ গ্রহণ করতে পারে। অতএব তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের হাতের লেখার জন্যে এবং তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের উপার্জনের জন্যে। 🌴🌴" অতএব তাদের জন্যে আফসোস!" 🍎🍎 মানুষের আল্লাহর নামে কিতাব লিখে তা আল্লাহ নাজিল করা বলে প্রচার করা ঠেকাতে না পেরে আল্লাহ আফসোস করে তার অসহায়ত্ব প্রকাশ করেছে। 🌴🌴"যারা নিজ হাতে গ্রন্থ লেখে এবং বলে, এটা আল্লাহ্র পক্ষ থেকে অবতীর্ণ-" 🍎🍎 আল্লাহ স্বীকার করে নিয়েছে মানুষ আল্লাহর নামে কিতাব লিখে তা আল্লাহর নাজিল করা কিতাব বলে চালাচ্ছে। 🌴🌴 "যাতে এর বিনিময়ে সামান্য অর্থ গ্রহণ করতে পারে।" 🌴🌴"অতএব তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের হাতের লেখার জন্যে এবং তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের উপার্জনের জন্যে।" (কোরান - ০২ঃ৭৯) 🍎🍎 আয়াতটিতে কোথায়ও কি আল্লাহ বলেছে যে, মানুষ তার নামে কিতাব লিখে তার নাজিল করা বলে চালিয়ে বিক্রি করতে চাইলেও ঐ কিতাব কখনোই আল্লাহর কিতাবের মতো হয় নাই বলেই কেউ তা কিনেওনা তাই চলেও না, পড়েও না, মানেওনা? অর্থাৎ কোরআনের ০২ঃ৭৯ আয়াতে আল্লাহ স্বীকার করে নিয়েছে মানুষ কোরআনের মতোই কিতাব লিখতে সক্ষম। আল্লাহর নামে মানুষ কিতাব লিখে তা বিক্রি করে উপার্জন করছে বলে আল্লাহ ঈর্ষা করে ঐসব কিতাব লেখকদের হাতের লেখার জন্য আক্ষেপ করেছে। আল্লাহর নামে মানুষের লেখা কোনো কিতাবের নামোল্লেখ করে কি আল্লাহ তা বেচাকেনা করা বা পড়া হারাম বলতে পেরেছে? অমন কিতাবের মধ্যে কোরানও একখানা নয় তার প্রমাণ কী? (কমেন্টের ২/৩য় অংশ নীচের কমেন্ট বক্সে)
@Iqbal Hossain (উপরের কমেন্টের ২/৩য় অংশ) মূসার আল্লাহ যেমন মূসাকে লিখিত কিতাব দিয়েছে তেমন একটি লিখিত কিতাব আল্লাহর কাছে থেকে মোহাম্মদকে নিয়ে আসতে চ্যালেঞ্জ করেছে যা ০৪ঃ১৫৩ আয়াতে উল্লেখ আছে। মোহাম্মদ মিরাজে আল্লাহর সাথে সাক্ষাত করার দাবী করলেও সেখান থেকে লিখিত কিতাবটি বা অন্য কোনো প্রমাণ এনে নিজেকে সত্যবাদী প্রমাণ করতে পারেনি। বস্তুত, আল্লাহ-মোহাম্মদ মানুষের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ না করে বারবার পিছু হটে নিজেদেরকে মিথ্যাবাদী ভাঁওতাবাজই প্রমাণ করেছে। যে আল্লাহ নিজেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে পারেনা সে অন্যকে চ্যালেঞ্জ করে কোন্ মুখে? ০৪. সূরা আন্-নিসা ১৫৩. আপনার নিকট আহলে-কিতাবরা আবেদন জানায় যে, আপনি তাদের উপর আসমান থেকে লিখিত কিতাব অবতীর্ণ করিয়ে নিয়ে আসুন। ০৮. সূরা আল-আনফাল ৩২. তাছাড়া তারা যখন বলতে আরম্ভ করে যে, ইয়া আল্লাহ, এই যদি তোমার পক্ষ থেকে (আগত) সত্য দ্বীন হয়ে থাকে, তবে আমাদের উপর আকাশ থেকে প্রস্তর বর্ষণ কর কিংবা আমাদের উপর বেদনাদায়ক আযাব নাযিল কর। ১৭. সূরা বনী ইসরাঈল ৯০. এবং তারা বলে: আমরা কখনও আপনাকে বিশ্বাস করব না, যে পর্যন্ত না আপনি ভূপৃষ্ঠ থেকে আমাদের জন্যে একটি ঝরনা প্রবাহিত করে দিন। ৯২. অথবা আপনি যেমন বলে থাকেন, তেমনিভাবে আমাদের উপর আসমানকে খণ্ড-বিখণ্ড করে ফেলে দেবেন অথবা আল্লাহ ও ফেরেশতাদেরকে আমাদের সামনে নিয়ে আসবেন। কাফের-মুশরিকদের কাছে প্রমাণ চাচ্ছে। আবার কেউ সাক্ষ্য-প্রমাণ দিলে সেসব সাক্ষ্য-প্রমাণ অস্বীকার করতেও বলেছে। অর্থাৎ কেউ যতই সঠিক প্রমাণ উপস্থাপন করুকনা কেনো আল্লাহ সেসব অস্বীকারই করে যাবে৷ এটা কি আল্লাহর বাটপারি নয় কি? "তোমাদের কাছে কি কোন প্রমাণ আছে, যা আমাদেরকে দেখাতে পার? তোমরা শুধুমাত্র আন্দাজের অনুসরণ কর এবং তোমরা শুধু অনুমান করে কথা বল।" "আপনি বলুন : তোমাদের সাক্ষীদেরকে আন, যারা সাক্ষ্য দেয় যে, আল্লাহ তাআলা এগুলো হারাম করেছেন। যদি তারা সাক্ষ্য দেয়, তবে আপনি এ সাক্ষ্য গ্রহণ করবেন না এবং তাদের কুপ্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না," (কোরআন -- ০৬ঃ১৪৮, ১৫০) আল্লাহ নিজে যা করতে পারেনা, তা তার প্রতিপক্ষকে করতে বলাটা কি ভাঁওতাবাজিমূলক বাটপারি নয় কি? আল্লাহ লোহা, পোশাক, আট প্রকার চতুষ্পদ জন্তু নাজিল করার দাবী করেছে (কোরআন - ৫৭ঃ২৫, ০৭ঃ২৬, ৩৯ঃ০৬) অথচ কাফের-মুশরিকরা মোহাম্মদকে আল্লাহর কাছ থেকে একখানা লিখিত কিতাব আনতে চ্যালেঞ্জ করলেও আল্লাহ সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে পারেনি। এই হলো আল্লাহর ভাঁওতাবাজির প্রমাণ। (কমেন্টের ৩/৩য় ও শেষাংশ নীচের কমেন্ট বক্সে)
@Iqbal Hossain আল্লাহ যদি সাত প্রকারের বানানে বা আঞ্চলিক আরবি ভাষাতে কোরআন নাজিল করে থাকে তাহলে নিশ্চয়ই আল্লাহ শুধুমাত্র ঐসব ভাষাভাষীদের জন্যই কোরআন নাজিল করেছে। সুতরাং আল্লাহ চাইলে ঐ সাত ভাষার সাথে অন্য আরো কোনো ভাষায় কোরআন নাজিল করতে পারতো। তাই অন্য কোনো ভাষায় কোরআন অনুবাদ করা নিশ্চয়ই আল্লাহর ইচ্ছাবিরুদ্ধ, তাই নয় কি?
দাদা আপনাদের প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানাই। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ। অনেক কিছু জানতে পারলাম যাহা অজানা ছিল।
ধন্যবাদ আপনাকে ❤❤
ও সবই ভুল বললো, কিছু ভুল জানলেন
সম্মানীয় তাপস দাদা, আলোচনা টা খুব ভালো লাগলো। কিন্তু অতি অল্প হয়গেল। অনুরোধ করবো আরও কয়েকটি এপিসোড তৈরী করে দেখাবেন। ❤️🌎❤️
আপনাদের অনুরোধ থাকলে অবশ্যই অরো এপিসোড করব।
প্রণাম নেবেন দাদা
প্রনাম ❤
Are bhai ei bustard tao tomader. Pranam korcho keno😂?😂
আরবি ভাষা উৎত্তির ইতিহাস আলোচনা জানতে চাই
ঠিক আছে আমাদের সঙ্গে থাকুন 🙏🙏
হাফসা মোহাম্মদের সবচেয়ে ছোটো স্ত্রী নয়, হাফসা উমরের মেয়ে ও মোহাম্মদের অন্যতম স্ত্রী। মোহাম্মদের সবচেয়ে ছোটো স্ত্রী আবু বকর কন্যা আয়েশা।
ধন্যবাদ ❤❤
কোরআন মজিদ মানুষের প্রয়োজনে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে আল্লাহ তায়ালা অবতীর্ণ করেছেন।
এটাই সত্ব্য।
লিখা হয়েছে কত সালে জানেন?
অশিত দাদা আপনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হন তাতে বাংলাদেশের বর্তমান সমস্যা সমাধান করতে পারবেন
Ami dharma adharma sakal mater akta sar dekhchhi... Jo jita ohi sikander... Je jakhan khamataban thake sei ja bole, sabai shunte badhya...
দাদা আপনি যদি একজন মুসলিম স্কয়ারকে সাথে নিয়ে
আলোচনা করতেন তাহলে আপনার যুক্তিগুলো খন্ডন করা যেত।
আগামীতে তাই পাবেন
Europe Arab Turaska Russia China Korea er lok sab Lord Porshuramer samay paliye jay...
কাল্পনিক চরিত্র
@HaribhaktiTv Porshuram Kalpanik Charitra ..... Jadi Aj theke hajar year pore, Porampora na thake , Harichand Guruchand je Kalpanik bolbe, tomar mato kono ujbuk...
Harichand Guruchand Chaitanyadev er avatar ....Chaitanyadev tomader mato kato lok aswikar kore.... Ujbuk sabdhan hoy...bap ma ke vullle, kono dharma mat chale na..... " Pita dharma pita swarga pitahi param tapoh, pitari pritimapanne priyante sarba debta"...... " Janani Janma Vumischa swargadopi gariyasi".... Grihasther er upor kono dharma nai... Sannyasir " Guru brahma Guru Vishnu Gurudec Maheswhar, Gurureb param brahma, tasmaishri gurabe namah".... Sabdhan hoy tomra... Jadi Ram Krishna adi Kalpanik, tomader bachate Ram Krishna ke mana keu jabe na... Muslimder hate tomra more jabe... Samay khub kharap vabe chalchhe...
এই ভদ্রলোক দুই জন পবিত্র কোরান সম্পর্কে জানার জন্য ডাক্তার জাকির নায়েকের সঙ্গে আলোচনা করার জন্য অনুরোধ করছি । না হলে পবিত্র কোরান সম্পর্কে জানতে পারবেন না । দয়া করে ভূল প্রচার করিবেন না ।
জাকির নায়েক কি অনলাইন আলোচনা করার মতো শিক্ষা ও যোগ্যতা রাখেন?
জাকির নায়েক কি অনলাইন আলোচনা করতে রাজি হবেন? আপনি জাকির নায়েকের সাথে যোগাযোগ করে উনাদের সাথে অনলাইন আলোচনায় বসার ব্যবস্থা করুন। আসিফ মহিউদ্দিন বা মুফাসসিল ইসলামের সাথেও আলোচনা করতে রাজী করাতে পারেন।
দ্বিতীয়ত, ইসলাম বিষয়ে আলোচনা হলেই আপনারা জাকির নায়েকের নাম তোলেন কেন? তাহলে জাকির নায়েক এতদিন আপনাদের কী শিক্ষা দিলেন? জাকির নায়েকের পক্ষে আপনারা আলোচনা করার মতো শিক্ষা অর্জন করতে পারছেননা কেন? তাহলে কি জাকির নায়েক মারা গেলেই কি ইসলামের মৃত্যু হবে? জাকির নায়েককে উকিল হিসেবে ভাড়া না করে নিজেরাই পড়াশোনা করে তার ভিত্তিতে আলোচনা করুন।
জাকির নায়েক কে রাজি করান
Rachana ar Anubad ki same jinis? 😊
না
ভাই আমি জানতে চাই সনাতন ধর্মের সঠিক নাম কি
দাদা আল কোরআন সংরক্ষণের দায়িত্ব আল্লাহ নিজেই নিয়েছেন
বলেন কি??
প্রমাণ কী?
প্রমাণ কি?
Koran copy kora hayechhe hindu o bible grantha theke... Jehetu Hindur ved apoureseyo bola hay...tai ora koran ke Allahr Adesh ba hadis bole...
ধন্যবাদ
ভারতীয় জনতা যে ধর্ম পালন করে তার সঠিক নাম কি
যদি সাহস থাকে মাহফিলে এস বলুন
মাহফিলে কি আলোচনা করার স্থান?
আলোচনায় কোথায় আপনার আপত্তি তা সুনির্দিষ্টভাবে এখানে উল্লেখ করুন।
@bonggojbihonggo991 1808 সালে সর্ব প্রথম বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে গিরিশচন্দ্র অনুবাদ করেছেন 1885 সালের পরে
@bonggojbihonggo991 মাহফিলে হাজার হাজার মানুষের সামনে আসেন
লাইভে সবাই বলতে পারে
Apnar joggota thakle apni live a bolun. 🙏
@pinkpasa2634 লাইভে কেনো মাহফিলে আসেন হাজার হাজার জনতার সামনে বলমু
মূখ মানুষের শরীর কেটে কি লেখা যায়
কৃতদাসদের বুক চিরে লিখা হত
@Abdul Mazid
কোরআনের কোনো পূর্ণাঙ্গ পাণ্ডুলিপি নাই, তা কি জানেন? বর্তমান কোরআনের সর্বপুরাতন পূর্ণাঙ্গ কপি কত সালের তা কি জানেন?
Namaj =nama +aj, oj, sanskrit sabda... Ojomasi ojamahi dehi... .
গিরিশ প্রথম অনুবাদ করেছেন সেটা ও আপনি ভুল বলেছেন
সঠিকটা কী?
মাহফিলে আসেন
আপনি সঠিক ভাবে কথা বলছেন না কেন
আপনি পুরোটা শুনছেন না কেন?
Pagoler prolaap
সঠিকটা কী?
কেয়ামত পর্যন্ত টাইম দিলাম পারলে কুরানের একটা আয়াত লিখে দেখা অইরকম!
সম্পূর্ণ ভিডিও দেখেছেন?
দাদা, সমস্যা টা কোথায় জানেন আমাদের, আমরা, আমাদের গুরুর কথা, মৌলবি দের কথা চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করি। তাদের কথা শুনে ই আমাদের বিরোধীতা, হিংসা, খুন , দ্বন্দ্বে মত্ত হই। পড়াশোনা জানলে ও পড়বোনা। কার অতো সময় আছে, সবচেয়ে বেশি দোষ কাঁদের জানেন, এইসব গবেষকদের, কেন ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়াতে হবে।
@Iqbal Hossain
চ্যালেঞ্জ কেউ তাকেই দেয় যে তার সমকক্ষ।
সত্যিকারের সৃষ্টিকর্তা কি কখনো কাউকে নিজের সমকক্ষ ভেবে চ্যালেঞ্জ করতে পারে?
কেউ যদি আয়াত-সূরা লিখে দাবী করে যে, সে কোরআনের আয়াত-সূরার মতো আয়াত-সুরা লিখেছে, তাহলে তা বিচার করবে কে? বিচারক নির্বাচনই বা করবে কারা? সে আয়াত বিচার করার সময় কি আপনি অন্যতম প্রতিযোগী হিসেবে আল্লাহকে হাজির করতে পারবেন? আল্লাহ-ই সৃষ্টিকর্তা তা প্রমাণ করতে ও মোহাম্মদকে তার নবীত্ব প্রমাণ করতে বলা হয়েছে, সেই চ্যালেঞ্জ আল্লাহ বা মোহাম্মদ কি কখনো করতে পেরেছে?
মানুষ আল্লাহর কোরআনের আয়াতের মতো, কোরআনের আয়াতের চেয়েও অনেক ভালো ভালো আয়াত-সুরা লিখেছে। আপনি যদি কখনো কোরআন বোধগম্য ভাষায় পড়তেন, তাহলেই জানতেন যে, আল্লাহ নিজেই কোরআনে স্বীকার করেছে, মানুষ আল্লাহর নামে নিজে আয়াত লিখে তা আল্লাহর নামে চালাচ্ছে। আল্লাহর নামে মানুষের লেখা কিতাব যদি আল্লাহ লেখা কিতাবের মতো না ই হতো তাহলে কি আল্লাহ মানুষের লেখা কিতাবকে তার নিজের কিতাবের মতোই লেখা হয়েছে বলে কখনো স্বীকৃতি দিতো?
০২. সূরা আল বাক্বারাহ
৭৯. অতএব তাদের জন্যে আফসোস! যারা নিজ হাতে গ্রন্থ লেখে এবং বলে, এটা আল্লাহ্র পক্ষ থেকে অবতীর্ণ-যাতে এর বিনিময়ে সামান্য অর্থ গ্রহণ করতে পারে। অতএব তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের হাতের লেখার জন্যে এবং তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের উপার্জনের জন্যে।
🌴🌴" অতএব তাদের জন্যে আফসোস!"
🍎🍎 মানুষের আল্লাহর নামে কিতাব লিখে তা আল্লাহ নাজিল করা বলে প্রচার করা ঠেকাতে না পেরে আল্লাহ আফসোস করে তার অসহায়ত্ব প্রকাশ করেছে।
🌴🌴"যারা নিজ হাতে গ্রন্থ লেখে এবং বলে, এটা আল্লাহ্র পক্ষ থেকে অবতীর্ণ-"
🍎🍎 আল্লাহ স্বীকার করে নিয়েছে মানুষ আল্লাহর নামে কিতাব লিখে তা আল্লাহর নাজিল করা কিতাব বলে চালাচ্ছে।
🌴🌴 "যাতে এর বিনিময়ে সামান্য অর্থ গ্রহণ করতে পারে।"
🌴🌴"অতএব তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের হাতের লেখার জন্যে এবং তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের উপার্জনের জন্যে।" (কোরান - ০২ঃ৭৯)
🍎🍎 আয়াতটিতে কোথায়ও কি আল্লাহ বলেছে যে, মানুষ তার নামে কিতাব লিখে তার নাজিল করা বলে চালিয়ে বিক্রি করতে চাইলেও ঐ কিতাব কখনোই আল্লাহর কিতাবের মতো হয় নাই বলেই কেউ তা কিনেওনা তাই চলেও না, পড়েও না, মানেওনা? অর্থাৎ কোরআনের ০২ঃ৭৯ আয়াতে আল্লাহ স্বীকার করে নিয়েছে মানুষ কোরআনের মতোই কিতাব লিখতে সক্ষম। আল্লাহর নামে মানুষ কিতাব লিখে তা বিক্রি করে উপার্জন করছে বলে আল্লাহ ঈর্ষা করে ঐসব কিতাব লেখকদের হাতের লেখার জন্য আক্ষেপ করেছে। আল্লাহর নামে মানুষের লেখা কোনো কিতাবের নামোল্লেখ করে কি আল্লাহ তা বেচাকেনা করা বা পড়া হারাম বলতে পেরেছে? অমন কিতাবের মধ্যে কোরানও একখানা নয় তার প্রমাণ কী?
(কমেন্টের ২/৩য় অংশ নীচের কমেন্ট বক্সে)
@Iqbal Hossain
(উপরের কমেন্টের ২/৩য় অংশ)
মূসার আল্লাহ যেমন মূসাকে লিখিত কিতাব দিয়েছে তেমন একটি লিখিত কিতাব আল্লাহর কাছে থেকে মোহাম্মদকে নিয়ে আসতে চ্যালেঞ্জ করেছে যা ০৪ঃ১৫৩ আয়াতে উল্লেখ আছে। মোহাম্মদ মিরাজে আল্লাহর সাথে সাক্ষাত করার দাবী করলেও সেখান থেকে লিখিত কিতাবটি বা অন্য কোনো প্রমাণ এনে নিজেকে সত্যবাদী প্রমাণ করতে পারেনি। বস্তুত, আল্লাহ-মোহাম্মদ মানুষের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ না করে বারবার পিছু হটে নিজেদেরকে মিথ্যাবাদী ভাঁওতাবাজই প্রমাণ করেছে। যে আল্লাহ নিজেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে পারেনা সে অন্যকে চ্যালেঞ্জ করে কোন্ মুখে?
০৪. সূরা আন্-নিসা
১৫৩. আপনার নিকট আহলে-কিতাবরা আবেদন জানায় যে, আপনি তাদের উপর আসমান থেকে লিখিত কিতাব অবতীর্ণ করিয়ে নিয়ে আসুন।
০৮. সূরা আল-আনফাল
৩২. তাছাড়া তারা যখন বলতে আরম্ভ করে যে, ইয়া আল্লাহ, এই যদি তোমার পক্ষ থেকে (আগত) সত্য দ্বীন হয়ে থাকে, তবে আমাদের উপর আকাশ থেকে প্রস্তর বর্ষণ কর কিংবা আমাদের উপর বেদনাদায়ক আযাব নাযিল কর।
১৭. সূরা বনী ইসরাঈল
৯০. এবং তারা বলে: আমরা কখনও আপনাকে বিশ্বাস করব না, যে পর্যন্ত না আপনি ভূপৃষ্ঠ থেকে আমাদের জন্যে একটি ঝরনা প্রবাহিত করে দিন।
৯২. অথবা আপনি যেমন বলে থাকেন, তেমনিভাবে আমাদের উপর আসমানকে খণ্ড-বিখণ্ড করে ফেলে দেবেন অথবা আল্লাহ ও ফেরেশতাদেরকে আমাদের সামনে নিয়ে আসবেন।
কাফের-মুশরিকদের কাছে প্রমাণ চাচ্ছে। আবার কেউ সাক্ষ্য-প্রমাণ দিলে সেসব সাক্ষ্য-প্রমাণ অস্বীকার করতেও বলেছে। অর্থাৎ কেউ যতই সঠিক প্রমাণ উপস্থাপন করুকনা কেনো আল্লাহ সেসব অস্বীকারই করে যাবে৷ এটা কি আল্লাহর বাটপারি নয় কি?
"তোমাদের কাছে কি কোন প্রমাণ আছে, যা আমাদেরকে দেখাতে পার? তোমরা শুধুমাত্র আন্দাজের অনুসরণ কর এবং তোমরা শুধু অনুমান করে কথা বল।"
"আপনি বলুন : তোমাদের সাক্ষীদেরকে আন, যারা সাক্ষ্য দেয় যে, আল্লাহ তাআলা এগুলো হারাম করেছেন। যদি তারা সাক্ষ্য দেয়, তবে আপনি এ সাক্ষ্য গ্রহণ করবেন না এবং তাদের কুপ্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না," (কোরআন -- ০৬ঃ১৪৮, ১৫০)
আল্লাহ নিজে যা করতে পারেনা, তা তার প্রতিপক্ষকে করতে বলাটা কি ভাঁওতাবাজিমূলক বাটপারি নয় কি?
আল্লাহ লোহা, পোশাক, আট প্রকার চতুষ্পদ জন্তু নাজিল করার দাবী করেছে (কোরআন - ৫৭ঃ২৫, ০৭ঃ২৬, ৩৯ঃ০৬) অথচ কাফের-মুশরিকরা মোহাম্মদকে আল্লাহর কাছ থেকে একখানা লিখিত কিতাব আনতে চ্যালেঞ্জ করলেও আল্লাহ সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে পারেনি। এই হলো আল্লাহর ভাঁওতাবাজির প্রমাণ।
(কমেন্টের ৩/৩য় ও শেষাংশ নীচের কমেন্ট বক্সে)
বিকৃতভাবে না বরং সাত প্রকারের বানানে বা আরবিতে কুরান লিখা হয়েছিল!
গবেষকদের মতামত পড়ে দেখুন
@Iqbal Hossain
আল্লাহ যদি সাত প্রকারের বানানে বা আঞ্চলিক আরবি ভাষাতে কোরআন নাজিল করে থাকে তাহলে নিশ্চয়ই আল্লাহ শুধুমাত্র ঐসব ভাষাভাষীদের জন্যই কোরআন নাজিল করেছে। সুতরাং আল্লাহ চাইলে ঐ সাত ভাষার সাথে অন্য আরো কোনো ভাষায় কোরআন নাজিল করতে পারতো। তাই অন্য কোনো ভাষায় কোরআন অনুবাদ করা নিশ্চয়ই আল্লাহর ইচ্ছাবিরুদ্ধ, তাই নয় কি?