হুজুরেরা টাকা ইনকামের জন্য এত কথা বলে।তাদের বলা উচিত শিরক নিয়ে কথা। যেমন মানুষ এখন সমাজে মূর্তি দিয়ে সাজিয়েছে। কারন এই হুজুরেরা এগুলো নিয়ে কোনো কথা বলে না।অথচ ১৪০০ বছর পূর্বে আমাদের নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, আলি (রা:) কে বলেছিল যত প্রকার ছবি মূর্তি আছে সবগুলোকে ধ্বংস করে দিতে।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা...////////////////////////
২৭:৭৫ আর আসমান ও যমীনে এমন কোন গোপন বিষয় নেই যা সুস্পষ্ট কিতাবে লিপিবদ্ধ নেই। ২:৭৯ সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস। ২:৭৮ আর তাদের মধ্যে আছে নিরক্ষর, তারা মিথ্যা আকাঙ্খা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান রাখে না এবং তারা শুধুই ধারণা করে থাকে। ১৮:৫৪ আর আমি এই কুরআনে মানুষের জন্য সকল প্রকার উপমা বিস্তারিত বর্ণনা করেছি। আর মানুষ সবচেয়ে বেশি তর্ককারী। ১২:১০৩ আর তুমি আকাঙ্খা করলেও অধিকাংশ মানুষ মুমিন হবার নয়। ১৪:১ আলিফ-লাম-রা; এই কিতাব, যা আমি তোমার প্রতি নাযিল করেছি, যাতে তুমি মানুষকে তাদের রবের অনুমতিক্রমে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আন, পরাক্রমশালী সর্বপ্রশংসিতের পথের দিকে। ১৪:৫২ এটা মানুষের জন্য পয়গাম। আর যা দ্বারা তাদেরকে সতর্ক করা হয় এবং তারা জানতে পারে যে, তিনি কেবল এক ইলাহ, আর যাতে বুদ্ধিমানরা উপদেশ গ্রহণ করে। ১৭:৯ নিশ্চয় এ কুরআন এমন একটি পথ দেখায় যা সবচেয়ে সরল এবং যে মুমিনগণ নেক আমল করে তাদেরকে সুসংবাদ দেয় যে, তাদের জন্য রয়েছে মহাপুরস্কার। ৩৯:৪১ নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি যথাযথভাবে কিতাব নাযিল করেছি মানুষের জন্য; তাই যে সৎপথ অবলম্বন করে, সে তা নিজের জন্যই করে এবং যে পথভ্রষ্ট হয় সে নিজের ক্ষতির জন্যই পথভ্রষ্ট হয়। আর তুমি তাদের তত্ত্বাবধায়ক নও। ৬৮:৫২ আর এ কুরআন তো সৃষ্টিকুলের জন্য শুধুই উপদেশবাণী। ৩:১০১ আর কিভাবে তোমরা কুফরী কর, অথচ তোমাদের কাছে আল্লাহর আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করা হচ্ছে এবং তোমাদের মধ্যে রয়েছে তাঁর রাসূল। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে দৃঢ়ভাবে ধারণ করবে তাকে অবশ্যই সরল পথের দিশা দেয়া হবে। ৩:১০২ হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যথাযথ ভয়। আর তোমরা মুসলমান হওয়া ছাড়া মারা যেও না। ৩:১০৩ আর তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে দৃঢ়ভাবে ধারণ কর এবং বিভক্ত হয়ো না। আর তোমরা তোমাদের উপর আল্লাহর নিয়ামতকে স্মরণ কর, যখন তোমরা পরস্পরে শত্রু ছিলে। তারপর আল্লাহ তোমাদের অন্তরে ভালবাসার সঞ্চার করেছেন। অতঃপর তাঁর অনুগ্রহে তোমরা ভাই-ভাই হয়ে গেল। আর তোমরা ছিলে আগুনের গর্তের কিনারায়, অতঃপর তিনি তোমাদেরকে তা থেকে রক্ষা করেছেন। এভাবেই আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ বয়ান করেন, যাতে তোমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হও। ৩:১০৪ আর যেন তোমাদের মধ্য থেকে এমন একটি দল হয়, যারা কল্যাণের প্রতি আহবান করবে, ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে। আর তারাই সফলকাম। ৩:১০৫ আর তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা বিভক্ত হয়েছে এবং মতবিরোধ করেছে তাদের নিকট স্পষ্ট নিদর্শনসমূহ আসার পর। আর তাদের জন্যই রয়েছে কঠোর আযাব। ৩:১০৬ সেদিন কতক চেহারা সাদা হবে এবং কতক চেহারা হবে কালো। আর যাদের চেহারা কালো হবে (তাদেরকে বলা হবে) ‘তোমরা কি ঈমান আনার পর কুফরী করেছিলে? সুতরাং তোমরা আযাব আস্বাদন কর। কারণ তোমরা কুফরী করতে’। ৩:১০৭ আর যাদের চেহারা সাদা হবে, তারা তো আল্লাহর রহমতে থাকবে। তারা সেখানে স্থায়ী হবে। ৩:১০৮ এগুলো আল্লাহর নির্দশন, যা আমি তোমার উপর যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। আর আল্লাহ সৃষ্টিকুলের প্রতি যুলম করতে চান না। ৩:১০৯ আর আসমানসমূহ ও যমীনে যা রয়েছে, তা আল্লাহর জন্যই এবং আল্লাহর দিকেই যাবতীয় কর্মকান্ড প্রত্যাবর্তিত হবে।
@@AliHasan-pu8gi ,নূহ আঃ ৯৫০ বছর জীবনি পেয়েছিলেন । আনেকে ২০০-৩০০ বছর পেয়েছিন । হুনজা জাতি এখন ১৫০ বছর বেচে থাকে। পৃথিবীতে যা আছে সবই ভোগের জন্য । দ্রুত মরার ব্যবস্থাও আছে ।
Dr. Imran hossain nojor a bisoy aro beshi research mulik kotha bolesen. tar potitibisoy mile jachse. hujor bisoy tule doresen. khaoraj der bongsodorder holo ajujmaju. a bisoy onek documentary research ase. kintu dukher bisoy anie khub komi research hoy Quran hadis theke.
السلام علیکم ورحمۃ اللہ وبرکاتہ আল্লাহ তাঁর নির্দেশাবলী বা মহা গ্রন্থ (কোরআন) প্রেরিত রাসূলের মাধ্যমে প্রেরণ করেন। যেন মানুষ আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও কোরআনকে অনুসরণ করেন। এ ক্ষেত্রে রাসূল কোরআনের বাইরে, কোনও একটি কথা বলে না, আর কোরআনে, আল্লাহর কথা ব্যতীত, কোনও একটি কথাও নেই । তাই, পৃথিবীর ৮০০ শত কোটি মানুষও যদি আল্লাহ, রাসূল ও কোরআনকে অনুসরণ করেন, তাহলেও মানুষের মাঝে কোনও একটি দলও সৃষ্ট হবে না। পক্ষান্তরে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের স্থলে যত মানুষ এসে বলবে, আমার কাছে আল্লাহর সঠিক ধর্ম আছে, তখন মানুষের মাঝে ততটি দল সৃষ্ট হবে। যা সর্বোচ্চ ৮০০ কোটি দলও হতে পারে। তদ্রূপ পবিত্র কুরআনের স্থলেও মানুষ সৃষ্ট বিকল্প যত ধর্ম গ্রন্থ সৃষ্ট হবে, মানুষের মাঝে ততটি দল সৃষ্ট হবে, যা সর্বোচ্চ ৮০০ কোটি দলও হতে পারে।
এতদিনে কাজী ইব্রাহীম সাহেব ইয়াজুজ মাজুজ সম্পর্কে অনেকখানি সঠিক বক্তব্য পেশ করেছেন। জুলকারনাইন ও ইয়াজুজ মাজুজ নিয়ে আমার বেশ কিছু আর্টিকেল লেখা আছে যার কিছু বেশ কয়েক বছর আগের ফেসবুকেও পোষ্ট করা আছে। অসমাপ্ত, শফিক জামিল ৫/১৭/২৪ শুক্রবার অতি ভোর, নিউই।
حَتّٰـى إِذَا فُتِحَتْ يَأْجُوجُ وَمَأْجُوجُ وَهُم مِّن كُلِّ حَدَبٍ يَنسِلُونَ {৯৬}وَاقْتَرَبَ الْوَعْدُ الْحَقُّ فَإِذَا هِيَ شَاخِصَةٌ أَبْصَارُ الَّذِينَ كَفَرُوا يَا وَيْلَنَا قَدْ كُنَّا فِي غَفْلَةٍ مِّنْ هَذَا بَلْ كُنَّا ظَالِمِينَ {৯৭} অবশেষে যখন ইয়া’জূজ ও মা’জূজকে মুক্তি দেয়া হবে, আর তারা প্রতিটি উঁচু ভূমি হতে ছুটে আসবে। আর সত্য ওয়াদার সময় নিকটে আসলে হঠাৎ কাফিরদের চক্ষু স্থির হয়ে যাবে। তারা বলবে, ‘হায়, আমাদের দুর্ভোগ! আমরা তো এ বিষয়ে উদাসীন ছিলাম বরং আমরা ছিলাম যালিম’ । (সূরা আল আন্বিয়া, ২১ঃ৯৫-৯৭) এই আয়াতে কোথায় পেলেনে যে, তারা মুক্ত হয়ে গেছে? তারা কারা? সূরা কাহাফে আল্লাহ তায়ালা কি বলেছেন তাও দেখুন। }قَالَ هَذَا رَحْمَةٌ مِّن رَّبِّي فَإِذَا جَاء وَعْدُ رَبِّي جَعَلَهُ دَكَّاء وَكَانَ وَعْدُ رَبِّي حَقًّا {৯৮}وَتَرَكْنَا بَعْضَهُمْ يَوْمَئِذٍ يَمُوجُ فِي بَعْضٍ وَنُفِخَ فِي الصُّورِ فَجَمَعْنَاهُمْ جَمْعًا {৯৯} । সে বলল, ‘এটা আমার রবের অনুগ্রহ। অতঃপর যখন আমার রবের ওয়াদাকৃত সময় আসবে তখন তিনি তা মাটির সাথে মিশিয়ে দেবেন। আর আমার রবের ওয়াদা সত্য’। আর সেদিন আমি তাদেরকে এমন অবস্থায় ছেড়ে দেব যে, তারা একদল আরেক দলের উপর তরঙ্গমালার মত আছড়ে পড়বে এবং শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে। অতঃপর আমি তাদের সকলকে একত্র করব। (সূরা আল কাহাফ, ১৮ঃ৯8,৯৯)
@@NaturalBd-r9z জনাব, সূরা আন্বিয়ায় তো নেই যে, ইয়াজুজ-মাজুজ মুক্ত হয়ে গিয়াছে। ৯৫}حَتّٰـى إِذَا فُتِحَتْ يَأْجُوجُ وَمَأْجُوجُ وَهُم مِّن كُلِّ حَدَبٍ يَنسِلُونَ {৯৬}وَاقْتَرَبَ الْوَعْدُ الْحَقُّ فَإِذَا هِيَ شَاخِصَةٌ أَبْصَارُ الَّذِينَ كَفَرُوا يَا وَيْلَنَا قَدْ كُنَّا فِي غَفْلَةٍ مِّنْ هَذَا بَلْ كُنَّا ظَالِمِينَ {৯৭} অবশেষে যখন ইয়া’জূজ ও মা’জূজকে মুক্তি দেয়া হবে, আর তারা প্রতিটি উঁচু ভূমি হতে ছুটে আসবে। আর সত্য ওয়াদার সময় নিকটে আসলে হঠাৎ কাফিরদের চক্ষু স্থির হয়ে যাবে। তারা বলবে, ‘হায়, আমাদের দুর্ভোগ! আমরা তো এ বিষয়ে উদাসীন ছিলাম বরং আমরা ছিলাম যালিম’ । (সূরা আল আন্বিয়া, ২১ঃ৯৬-৯৭) আবার সূরা আহকাফে দেখুন আল্লাহ তায়ালা কি বলেছেন। قَالَ هَذَا رَحْمَةٌ مِّن رَّبِّي فَإِذَا جَاء وَعْدُ رَبِّي جَعَلَهُ دَكَّاء وَكَانَ وَعْدُ رَبِّي حَقًّا {৯৮}وَتَرَكْنَا بَعْضَهُمْ يَوْمَئِذٍ يَمُوجُ فِي بَعْضٍ وَنُفِخَ فِي الصُّورِ فَجَمَعْنَاهُمْ جَمْعًا {৯৯} সে বলল, ‘এটা আমার রবের অনুগ্রহ। অতঃপর যখন আমার রবের ওয়াদাকৃত সময় আসবে তখন তিনি তা মাটির সাথে মিশিয়ে দেবেন। আর আমার রবের ওয়াদা সত্য’। আর সেদিন আমি তাদেরকে এমন অবস্থায় ছেড়ে দেব যে, তারা একদল আরেক দলের উপর তরঙ্গমালার মত আছড়ে পড়বে এবং শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে। অতঃপর আমি তাদের সকলকে একত্র করব। (সূরা আল কাহাফ, ১৮ঃ৯৪,৯৯)
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করুন আমিন
Subhan Allah Alhamdulilla Allahu Akber. Thank you.
কাজী ইব্রাহিম হুজুরের নেক হায়াত কামনা করি
ধন্যবাদ
Masha allah alhamdulillah barakallahu fi Hayati Amin
May Allah Grant Bless, Mowlana Ibrahim Hujor.
Zajak Allah khair for your important information.
ZajakAllah Kair For Yours Islamic Waz.
جزاك الله خير يا شيخ إبراهيم
জাজাকাল্লাহ খাইরান
Thank you for uploading this waz.
যথার্থ বলেছেন , ধন্যবাদ অবিরাম
হুজুরের কথার মধ্য বরকত আছে শুনলেই অন্তর প্রশান্ত হয়
মাশা আল্লাহ
হুজুরেরা টাকা ইনকামের জন্য এত কথা বলে।তাদের বলা উচিত শিরক নিয়ে কথা। যেমন মানুষ এখন সমাজে মূর্তি দিয়ে সাজিয়েছে। কারন এই হুজুরেরা এগুলো নিয়ে কোনো কথা বলে না।অথচ ১৪০০ বছর পূর্বে আমাদের নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, আলি (রা:) কে বলেছিল যত প্রকার ছবি মূর্তি আছে সবগুলোকে ধ্বংস করে দিতে।
Zajak Allah Kayran
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।
কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা...////////////////////////
২৭:৭৫ আর আসমান ও যমীনে এমন কোন গোপন বিষয় নেই যা সুস্পষ্ট কিতাবে লিপিবদ্ধ নেই।
২:৭৯ সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস।
২:৭৮ আর তাদের মধ্যে আছে নিরক্ষর, তারা মিথ্যা আকাঙ্খা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান রাখে না এবং তারা শুধুই ধারণা করে থাকে।
১৮:৫৪ আর আমি এই কুরআনে মানুষের জন্য সকল প্রকার উপমা বিস্তারিত বর্ণনা করেছি। আর মানুষ সবচেয়ে বেশি তর্ককারী।
১২:১০৩ আর তুমি আকাঙ্খা করলেও অধিকাংশ মানুষ মুমিন হবার নয়।
১৪:১ আলিফ-লাম-রা; এই কিতাব, যা আমি তোমার প্রতি নাযিল করেছি, যাতে তুমি মানুষকে তাদের রবের অনুমতিক্রমে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আন, পরাক্রমশালী সর্বপ্রশংসিতের পথের দিকে।
১৪:৫২ এটা মানুষের জন্য পয়গাম। আর যা দ্বারা তাদেরকে সতর্ক করা হয় এবং তারা জানতে পারে যে, তিনি কেবল এক ইলাহ, আর যাতে বুদ্ধিমানরা উপদেশ গ্রহণ করে।
১৭:৯ নিশ্চয় এ কুরআন এমন একটি পথ দেখায় যা সবচেয়ে সরল এবং যে মুমিনগণ নেক আমল করে তাদেরকে সুসংবাদ দেয় যে, তাদের জন্য রয়েছে মহাপুরস্কার।
৩৯:৪১ নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি যথাযথভাবে কিতাব নাযিল করেছি মানুষের জন্য; তাই যে সৎপথ অবলম্বন করে, সে তা নিজের জন্যই করে এবং যে পথভ্রষ্ট হয় সে নিজের ক্ষতির জন্যই পথভ্রষ্ট হয়। আর তুমি তাদের তত্ত্বাবধায়ক নও।
৬৮:৫২ আর এ কুরআন তো সৃষ্টিকুলের জন্য শুধুই উপদেশবাণী।
৩:১০১ আর কিভাবে তোমরা কুফরী কর, অথচ তোমাদের কাছে আল্লাহর আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করা হচ্ছে এবং তোমাদের মধ্যে রয়েছে তাঁর রাসূল। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে দৃঢ়ভাবে ধারণ করবে তাকে অবশ্যই সরল পথের দিশা দেয়া হবে।
৩:১০২ হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যথাযথ ভয়। আর তোমরা মুসলমান হওয়া ছাড়া মারা যেও না।
৩:১০৩ আর তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে দৃঢ়ভাবে ধারণ কর এবং বিভক্ত হয়ো না। আর তোমরা তোমাদের উপর আল্লাহর নিয়ামতকে স্মরণ কর, যখন তোমরা পরস্পরে শত্রু ছিলে। তারপর আল্লাহ তোমাদের অন্তরে ভালবাসার সঞ্চার করেছেন। অতঃপর তাঁর অনুগ্রহে তোমরা ভাই-ভাই হয়ে গেল। আর তোমরা ছিলে আগুনের গর্তের কিনারায়, অতঃপর তিনি তোমাদেরকে তা থেকে রক্ষা করেছেন। এভাবেই আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ বয়ান করেন, যাতে তোমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হও।
৩:১০৪ আর যেন তোমাদের মধ্য থেকে এমন একটি দল হয়, যারা কল্যাণের প্রতি আহবান করবে, ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে। আর তারাই সফলকাম।
৩:১০৫ আর তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা বিভক্ত হয়েছে এবং মতবিরোধ করেছে তাদের নিকট স্পষ্ট নিদর্শনসমূহ আসার পর। আর তাদের জন্যই রয়েছে কঠোর আযাব।
৩:১০৬ সেদিন কতক চেহারা সাদা হবে এবং কতক চেহারা হবে কালো। আর যাদের চেহারা কালো হবে (তাদেরকে বলা হবে) ‘তোমরা কি ঈমান আনার পর কুফরী করেছিলে? সুতরাং তোমরা আযাব আস্বাদন কর। কারণ তোমরা কুফরী করতে’।
৩:১০৭ আর যাদের চেহারা সাদা হবে, তারা তো আল্লাহর রহমতে থাকবে। তারা সেখানে স্থায়ী হবে।
৩:১০৮ এগুলো আল্লাহর নির্দশন, যা আমি তোমার উপর যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। আর আল্লাহ সৃষ্টিকুলের প্রতি যুলম করতে চান না।
৩:১০৯ আর আসমানসমূহ ও যমীনে যা রয়েছে, তা আল্লাহর জন্যই এবং আল্লাহর দিকেই যাবতীয় কর্মকান্ড প্রত্যাবর্তিত হবে।
What we should do in Malhama ? Does Malhama Started ?
দেরিতে আসুক। আমরা পৃথিবী ভালো করে ভোগ করি। আল্লাহ দেরিতে প্রেরণ করুন। ধংস চাই-না শান্তি চাই । ভোগ চাই।
নিশাচরা বেশিদিন বাঁচতে চায় ॥
@@AliHasan-pu8gi ,নূহ আঃ ৯৫০ বছর জীবনি পেয়েছিলেন । আনেকে ২০০-৩০০ বছর পেয়েছিন । হুনজা জাতি এখন ১৫০ বছর বেচে থাকে। পৃথিবীতে যা আছে সবই ভোগের জন্য । দ্রুত মরার ব্যবস্থাও আছে ।
Dr. Imran hossain nojor a bisoy aro beshi research mulik kotha bolesen. tar potitibisoy mile jachse. hujor bisoy tule doresen. khaoraj der bongsodorder holo ajujmaju. a bisoy onek documentary research ase. kintu dukher bisoy anie khub komi research hoy Quran hadis theke.
Apni etodine janlen!!!
He is a scientist
তাহলে প্রাচীরটা কি?
السلام علیکم ورحمۃ اللہ وبرکاتہ
আল্লাহ তাঁর নির্দেশাবলী বা মহা গ্রন্থ (কোরআন) প্রেরিত রাসূলের মাধ্যমে প্রেরণ করেন। যেন মানুষ আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও কোরআনকে অনুসরণ করেন। এ ক্ষেত্রে রাসূল কোরআনের বাইরে, কোনও একটি কথা বলে না, আর কোরআনে, আল্লাহর কথা ব্যতীত, কোনও একটি কথাও নেই । তাই, পৃথিবীর ৮০০ শত কোটি মানুষও যদি আল্লাহ, রাসূল ও কোরআনকে অনুসরণ করেন, তাহলেও মানুষের মাঝে কোনও একটি দলও সৃষ্ট হবে না। পক্ষান্তরে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের স্থলে যত মানুষ এসে বলবে, আমার কাছে আল্লাহর সঠিক ধর্ম আছে, তখন মানুষের মাঝে ততটি দল সৃষ্ট হবে। যা সর্বোচ্চ ৮০০ কোটি দলও হতে পারে। তদ্রূপ পবিত্র কুরআনের স্থলেও মানুষ সৃষ্ট বিকল্প যত ধর্ম গ্রন্থ সৃষ্ট হবে, মানুষের মাঝে ততটি দল সৃষ্ট হবে, যা সর্বোচ্চ ৮০০ কোটি দলও হতে পারে।
Sura ambiya 96 er ai ayat ta ...
Tw amn mean hoy tau na j..
Oi jati aste parbe na r jotokhn na yajoj majooj asbe na ....
R ai ai jati hoilp Israel
ইমরান নাযার হুসাইন এর বক্তব্য বেশি logical.
Tokhonker Mosolmanra bolacilo ora Eyajuj, Majuj.
এতদিনে কাজী ইব্রাহীম সাহেব ইয়াজুজ মাজুজ সম্পর্কে অনেকখানি সঠিক বক্তব্য পেশ করেছেন।
জুলকারনাইন ও ইয়াজুজ মাজুজ নিয়ে আমার বেশ কিছু আর্টিকেল লেখা আছে যার কিছু বেশ কয়েক বছর আগের ফেসবুকেও পোষ্ট করা আছে।
অসমাপ্ত,
শফিক জামিল
৫/১৭/২৪ শুক্রবার অতি ভোর, নিউই।
নির্দিষ্ট করে বছর মাস দিন ঘন্টা সেকেন্ড বলেন তাহলে বুঝবো আপনি পারেন
তোমার মতো এতো বুঝুইন্নারে বুঝানোর দরকার নেই , হুজুরের।
নির্দিষ্ট সময় বলা তার কাজ নয়
ইয়াজুজ-মাজুজ আসার গল্প পরে। আগে বলুন তারা বর্তমানে কোথায় বন্দি আছে?
কোরআন বলছে তারা মুক্ত হয়ে গেছে সূরা আম্বিয়া 95-96 গবেষনা করুন
حَتّٰـى إِذَا فُتِحَتْ يَأْجُوجُ وَمَأْجُوجُ وَهُم مِّن كُلِّ حَدَبٍ يَنسِلُونَ {৯৬}وَاقْتَرَبَ الْوَعْدُ الْحَقُّ فَإِذَا هِيَ شَاخِصَةٌ أَبْصَارُ الَّذِينَ كَفَرُوا يَا وَيْلَنَا قَدْ كُنَّا فِي غَفْلَةٍ مِّنْ هَذَا بَلْ كُنَّا ظَالِمِينَ {৯৭}
অবশেষে যখন ইয়া’জূজ ও মা’জূজকে মুক্তি দেয়া হবে, আর তারা প্রতিটি উঁচু ভূমি হতে ছুটে আসবে। আর সত্য ওয়াদার সময় নিকটে আসলে হঠাৎ কাফিরদের চক্ষু স্থির হয়ে যাবে। তারা বলবে, ‘হায়, আমাদের দুর্ভোগ! আমরা তো এ বিষয়ে উদাসীন ছিলাম বরং আমরা ছিলাম যালিম’ । (সূরা আল আন্বিয়া, ২১ঃ৯৫-৯৭)
এই আয়াতে কোথায় পেলেনে যে, তারা মুক্ত হয়ে গেছে? তারা কারা?
সূরা কাহাফে আল্লাহ তায়ালা কি বলেছেন তাও দেখুন।
}قَالَ هَذَا رَحْمَةٌ مِّن رَّبِّي فَإِذَا جَاء وَعْدُ رَبِّي جَعَلَهُ دَكَّاء وَكَانَ وَعْدُ رَبِّي حَقًّا {৯৮}وَتَرَكْنَا بَعْضَهُمْ يَوْمَئِذٍ يَمُوجُ فِي بَعْضٍ وَنُفِخَ فِي الصُّورِ فَجَمَعْنَاهُمْ جَمْعًا {৯৯}
। সে বলল, ‘এটা আমার রবের অনুগ্রহ। অতঃপর যখন আমার রবের ওয়াদাকৃত সময় আসবে তখন তিনি তা মাটির সাথে মিশিয়ে দেবেন। আর আমার রবের ওয়াদা সত্য’। আর সেদিন আমি তাদেরকে এমন অবস্থায় ছেড়ে দেব যে, তারা একদল আরেক দলের উপর তরঙ্গমালার মত আছড়ে পড়বে এবং শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে। অতঃপর আমি তাদের সকলকে একত্র করব। (সূরা আল কাহাফ, ১৮ঃ৯8,৯৯)
দুই টি হাদিস এবং সূরা আম্বিয়া অনুসারে তাঁরা মুক্ত হয়েছে বর্তমানে ইয়াজুজ মাজুজের তান্ডব চলছে
@@NaturalBd-r9z ভাই বুখারী এবং মুসলিম শরীফের মোট 11 টি হাদিস আছে যে দ্বারা প্রমাণ করা সম্ভব ইয়াজুজ মাজুজ মুক্ত হয়ে গেছে
@@NaturalBd-r9z
জনাব, সূরা আন্বিয়ায় তো নেই যে, ইয়াজুজ-মাজুজ মুক্ত হয়ে গিয়াছে।
৯৫}حَتّٰـى إِذَا فُتِحَتْ يَأْجُوجُ وَمَأْجُوجُ وَهُم مِّن كُلِّ حَدَبٍ يَنسِلُونَ {৯৬}وَاقْتَرَبَ الْوَعْدُ الْحَقُّ فَإِذَا هِيَ شَاخِصَةٌ أَبْصَارُ الَّذِينَ كَفَرُوا يَا وَيْلَنَا قَدْ كُنَّا فِي غَفْلَةٍ مِّنْ هَذَا بَلْ كُنَّا ظَالِمِينَ {৯৭}
অবশেষে যখন ইয়া’জূজ ও মা’জূজকে মুক্তি দেয়া হবে, আর তারা প্রতিটি উঁচু ভূমি হতে ছুটে আসবে। আর সত্য ওয়াদার সময় নিকটে আসলে হঠাৎ কাফিরদের চক্ষু স্থির হয়ে যাবে। তারা বলবে, ‘হায়, আমাদের দুর্ভোগ! আমরা তো এ বিষয়ে উদাসীন ছিলাম বরং আমরা ছিলাম যালিম’ । (সূরা আল আন্বিয়া, ২১ঃ৯৬-৯৭)
আবার সূরা আহকাফে দেখুন আল্লাহ তায়ালা কি বলেছেন।
قَالَ هَذَا رَحْمَةٌ مِّن رَّبِّي فَإِذَا جَاء وَعْدُ رَبِّي جَعَلَهُ دَكَّاء وَكَانَ وَعْدُ رَبِّي حَقًّا {৯৮}وَتَرَكْنَا بَعْضَهُمْ يَوْمَئِذٍ يَمُوجُ فِي بَعْضٍ وَنُفِخَ فِي الصُّورِ فَجَمَعْنَاهُمْ جَمْعًا {৯৯}
সে বলল, ‘এটা আমার রবের অনুগ্রহ। অতঃপর যখন আমার রবের ওয়াদাকৃত সময় আসবে তখন তিনি তা মাটির সাথে মিশিয়ে দেবেন। আর আমার রবের ওয়াদা সত্য’। আর সেদিন আমি তাদেরকে এমন অবস্থায় ছেড়ে দেব যে, তারা একদল আরেক দলের উপর তরঙ্গমালার মত আছড়ে পড়বে এবং শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে। অতঃপর আমি তাদের সকলকে একত্র করব। (সূরা আল কাহাফ, ১৮ঃ৯৪,৯৯)
২ আংগুল দারা ২০০০ হিজরি বুঝতে পারে আমার ধারণা। কেয়ামত সম্পর্কে।
আমার ওস্তাত, একদম সঠিক বলেছেন। একটু বাকী আছে কিছুদিনের মধ্যে সেটুকুও পরিস্কার হয়ে যাবে।
আজ খ্রিস্টান পৃথিবীতে বেশি তাহলে তাদের ব্যালিডিটি কিভাবে থাকে??😂
right
Dur beta