পবিত্র কোরআন অসুম্পূর্ণ হাদিস ছাড়া এক খ্রিস্টানের চ্যালেঞ্জ জাকির নায়েককে/
HTML-код
- Опубликовано: 9 фев 2025
- নিত্য নতুন ইসলামিক ভিডিও পেতে চ্যানেল টি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ ....
Channel link:-
/ @islamicnation6391
thanks for watching this video.
Disclaimer : Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. If you like the video, please like, comment and share it with your friends. Don't forget to subscribe.
©®All of my video footages and Photos are taken from free video footages and images sharing site and I've the usage rights: "free to use, share or modify".
We never post anything to victimize anybody emotionally.
thanks...
মাশাল্লাহ, অসাধারণ আলোচনা। হে আল্লাহ তুমি তোমার বান্দা ডাঃ জাকির নায়েক কে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন আমিন।
ডাঃ জাকির নায়েক একজন জীবন্ত কম্পিউটার। আল্লাহ পাক ডাঃ জাকির নায়েকের নেক হায়াত দান করুন।
মাশাআল্লাহ, আল্লাহ তায়ালা ডঃ জাকিরকে উত্তম নেক হায়াত দান করুক আমীন
আলহামদুলিল্লাহ ড জাকির নয়েক আললাহ ইসলামের জন্য শত শত বছর হায়াত দান করুন আমিন।
মাশাআল্লাহ,,, আমরা নবীদের দেখিনি, কিন্তু ড.জাকের নায়েক এর মতো শেষ নবীর উম্মতকে পেয়েছি,যার জন্য মানুষ এখনো ইসলাম ও আল্লাহর সঠিক পথে চলতে পারছেন।
আসসালামু আলাইকুম ডাঃ জাকির নায়েক কে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন আমিন
হুজুর কে সালাম জানাই
জাকির নায়েক জীবন্ত কম্পিউটার
আমিন
মিথ্যা কথা বলার কারিগর
@@bumikkwt4511 q88
@@bumikkwt4511 🐸😡
@kobi james কি প্রমান চান
আল্লাহ ডঃ জাকির নায়েকের মেধা আরো বাড়িয়ে দিন।
কে কে ৰোজা ৰাখবেন লাইক দিয়ে বুজিয়ে দেন ❤😊
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ আকবার
আলহামদুলিল্লাহ
Boss dr zakir🎉
কে কে ৰোজা আছেন লাইক দিয়ে বুজিয়ে দেন ❤😊
লাইক তোর ভোদার মধ্যে ঢুকিয়ে দেওয়া দরকার বোকাচোদা কোথাকার😡
Allah hoiakbarmasaallah
❤❤❤
❤️❤️❤️❤️👌👌👌👍👍👍👍🤲🤲🤲
Alhamdulillah Zakir Naik Muslimder gorbo
🥰
🥰
MasAllah
🤔 New episode plz 🙂
Masaallah
কোরআন ২১ সুরা ৯১ আয়াত
এটা কে বলছে আপনাকে
Assalamu alaikum
Right
Thanks
খৃষ্টানদের সাথে টক্কর দিতে যাবেন না,কারন বিশ্ব বিজ্ঞানীক সব খৃষ্টানদের গভেশনাতেও খৃষ্টান এগিয়ে বুজঁতেই পারছেন অতএব সব দিক থেকে খৃষ্টান এগিয়ে থাকবে,,
Samne asen 🤣🤣🤣
লেকচারগুলো শুনতে থাকুন বুঝতে পারবেন
Thanks
Dr.Zakir naik world library
পৃথিবীর কয় দিনে সৃষ্টি করছে বাইবেল কি বলে এবং কোরআন কি বলে
কোরআন অনুযায়ী পৃথিবী ৬ টি লম্বা সময়ে সৃষ্টিকারী করা হয়েছে যা বিজ্ঞানের সাথে সংগতিপূর্ন। আর বাইবেল অনুযায়ী পৃথিবী ৬ দিনে সৃষ্টি করা হয়েছে যা বিজ্ঞানের মতে অসম্ভব!
তজতআহহ
Masallha
2023
Please help me
L
আদম ও হাওয়া কত ফুট লন্বা ছিল
আপনি মরে যান
তারপর আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লাকে জিজ্ঞাসা করবেন
বাহ্ দারুন ব্যাপার!
আপনার কি এটা হজম করতে কষ্ট হচ্ছে যে গরুইনের মতবাদটি ভুল৷৷৷ মনে রাখতে হবে এটা কোনো ফ্যাক্ট নয় যা 100% সত্যই হবে৷৷৷ এটা থিওরি,যা যেকোনো সময় আরেকটি থিওরি দিয়ে খারিজ হয়ে যায়৷৷৷ বর্তমানে সেটাই হয়েছে ৷৷৷আপনাদের মাথায় হাত পড়ে গেছে!!! ঐজন্য মজা করার কিছু পাচ্ছেন না বলে উচ্চতা নিয়ে পড়ে গেলেন!!! আপনাদের জন্য সত্যিই একবালতি সমবেদনা৷😜
Dr jakinak. Akta jibonto kampiwtar
Dr Jakir iswar ek durga er bhoutik rup
Google Zakir Naik
আদম এক জন না দুই জন তা প্রমান করতে পারবেন
Adom ak Jon e srilongkay froot print a proman dey
আপনি প্রমান করুন তো আদম একজন নয়৷ 👿😏
Dx:
উনার মগজে প্রবলেম আছে৷ প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্স এর চেয়ে লিম্বিক সিস্টেম হাইপার একটিভ হয়ে গেছে৷৷
Rx:
একজন ভালো psychiatrist দেখান৷৷৷ শুধু কাউন্সেলিং এ হবেনা Antipsycotic therapy ও দিতে হবে ৷
Tor 12 vogban aca proman kor
কম্পিউটারের বাবা
কোরআন পাঁচ বার নামাজ কথা নাই
সূরা রুম, ১৭-১৮
সূরা নূর ৫৮ নাম্বার আয়াত পড়ে দেখ।
না পড়ে ছাগলের ৩ নাম্বার বাচ্চার মত লাফাস না।
0
কোরআন লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ আল্লাহ নাই
বাইবেল থেকে নকল করে কোরআন লেখা হয়
৫ সুরা ৪৩/৪৪/৪৫/৪৬/৪৭/৪৮/ আয়াত
২১ সুরা ৯১ আয়াত
Matha kharap ???
২১ নং সুরা ৯১ নং আয়াতের তাফসিরে ইবনে কাসির
এভাবেই আল্লাহ তাআলা হযরত মারইয়াম (আঃ) ও হযরত ঈসার (আঃ) ঘটনা বর্ণনা করেছেন। কুরআন কারীমে প্রায়ই হযরত যাকারিয়া (আঃ) ও হযরত ইয়াহইয়ার (আঃ) ঘটনার সাথে সাথেই হযরত মারইয়াম (আঃ) ও হযরত ঈসার (আঃ) ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে। কেননা, তাঁদের মধ্যে পুরোপুরি সম্পর্ক ও সম্বন্ধ রয়েছে। হযরত যাকারিয়্যা (আঃ) পূর্ণ বার্ধক্যে পদার্পণ করেছিলেন এবং তার স্ত্রীও ছিলেন বন্ধ্যা। আর তিনিও বার্ধক্যে উপনীত হয়েছিলেন, এমতাবস্থায় আল্লাহ তাআলা তাদেরকে সন্তান দান করেছিলেন। মহান আল্লাহ নিজের এই ক্ষমতা প্রদর্শনের পর স্বামী ছাড়াই শুধু স্ত্রী লোককে সন্তান দান করে তিনি নিজের আর এক ব্যাপক ক্ষমতা প্রকাশ করেছেন। সরায়ে আল-ইমরান ও সুরায়ে মারইয়ামেও এই শ্রেণী বিন্যাসই রয়েছে।
‘যে নিজ সতীত্বকে রক্ষা করেছিল এই উক্তি দ্বারা হযরত মারইয়ামকে (আঃ) বুঝানো হয়েছে। যেমন মহামহিমান্বিত আল্লাহ সূরায়ে তাহরীমে বলেছেনঃ (আরবী) অর্থাৎ “(আরো দৃষ্টান্ত দিচ্ছেন) ইমরান-তনয়া মারইয়ামের (আঃ) যে তার সতীত্ব রক্ষা করেছিল, ফলে আমি তার মধ্যে রূহ ফুকে দিয়েছিলাম।” (৬৬:১২)
আল্লাহ বলেনঃ আমি তাকে ও তার পুত্রকে করেছিলাম বিশ্ববাসীর জন্যে এক নিদর্শন। যাতে বিশ্ববাসী আল্লাহ তাআলার সর্বপ্রকারের ক্ষমতা, সৃষ্টি কৌশলের ব্যাপক অধিকার ও স্বাধীনতা সম্পর্কে অবহিত হতে পারে। হযরত ঈসা (আঃ) ছিলেন আল্লাহর কুদরতের এক উজ্জ্বল নিদর্শন। তিনি নিদর্শন ছিলেন দানব ও মানব উভয় জাতির জন্যেই।
Muslim Sunnah - মুসলিম সুন্নাহ অ্যাপ থেকে তাফসীর টি শেয়ার করা হয়েছে
play.google.com/store/apps/details?id=com.itsoftsquad.muslimsunnah
@@mashfiya2378ঈশ্বর পুএ ও পবিত্র আত্মা এক হয়ে গেল ।
এখানে সূরা আল মায়েদাহ এর ৪৩-৪৮ আয়াত দিলাম
বলে দেন
কোথায় বলা হয়েছে
কোরআন বাইবেল থেকে নকল করা হয়েছে
আল কোরআন
সূরা আল মায়েদা ৫: আয়াত৪৩-৪৮
وَ کَیۡفَ یُحَکِّمُوۡنَکَ وَ عِنۡدَہُمُ التَّوۡرٰىۃُ فِیۡہَا حُکۡمُ اللّٰہِ ثُمَّ یَتَوَلَّوۡنَ مِنۡۢ بَعۡدِ ذٰلِکَ ؕ وَ مَاۤ اُولٰٓئِکَ بِالۡمُؤۡمِنِیۡنَ ﴿٪۴۳﴾
ওয়া কাইফা ইউহাক্কিমূনাকা ওয়া ‘ইনদাহুমুততাওরা-তুফীহা-হুকমুল্লা-হি ছুম্মা ইয়াতাওয়াল্লাওনা মিম বা‘দি যা-লিকা ওয়ামা-উলাইকা বিলমু’মিনীন।
৪৩।আর তারা কিরূপে তোমাকে মীমাংসাকারী বানিয়ে নিচ্ছে? অথচ তাদের কাছে তাওরাত রয়েছে, যাতে আল্লাহর বিধান বিদ্যমান! অতঃপর তারা (তোমার মীমাংসা হতে) ফিরে যায়, আর তারা কখনও বিশ্বাসী নয়।
اِنَّاۤ اَنۡزَلۡنَا التَّوۡرٰىۃَ فِیۡہَا ہُدًی وَّ نُوۡرٌ ۚ یَحۡکُمُ بِہَا النَّبِیُّوۡنَ الَّذِیۡنَ اَسۡلَمُوۡا لِلَّذِیۡنَ ہَادُوۡا وَ الرَّبّٰنِیُّوۡنَ وَ الۡاَحۡبَارُ بِمَا اسۡتُحۡفِظُوۡا مِنۡ کِتٰبِ اللّٰہِ وَ کَانُوۡا عَلَیۡہِ شُہَدَآءَ ۚ فَلَا تَخۡشَوُا النَّاسَ وَ اخۡشَوۡنِ وَ لَا تَشۡتَرُوۡا بِاٰیٰتِیۡ ثَمَنًا قَلِیۡلًا ؕ وَ مَنۡ لَّمۡ یَحۡکُمۡ بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰہُ فَاُولٰٓئِکَ ہُمُ الۡکٰفِرُوۡنَ ﴿۴۴﴾
ইন্নাআনঝালনাততাওরা-তা ফীহা-হুদাওঁ ওয়া নূরুইঁ ইয়াহকুমুবিহান্নাবিইয়ূনাল্লাযীনা আছলামূলিল্লাযীনা হা-দূওয়া রাব্বা-নিইয়ূনা ওয়াল আহবা-রু বিমাছ তুহফিজু মিন কিতাবিল্লা-হি ওয়া কা-নূআলাইহি শুহাদাআ ফালা-তাখশাউন্না-ছা ওয়াখশাওনি ওয়ালাতাশতারূ বিআ-য়াতী ছামানান কালীলান ওয়া মাল্লাম ইয়াহকুম বিমাআনঝালাল্লা-হু ফাউলাইকা হুমুল কা-ফিরূন।
৪৪।আমি তাওরাত নাযিল করেছিলাম, যাতে হিদায়াত ছিল এবং (আনুষ্ঠানিক বিধানাবলীর) আলো ছিল, আল্লাহর অনুগত নাবীগণ তদনুযায়ী ইয়াহুদীদেরকে আদেশ করত আর আল্লাহওয়ালাগণ এবং আলিমগণও। কারণ এই যে, তাদেরকে এই কিতাবুল্লাহর সংরক্ষণের আদেশ দেয়া হয়েছিল এবং তারা এর সাক্ষী। অতএব (হে ইয়াহুদী আলিমগণ!) তোমরা মানুষকে ভয় করনা, বরং আমাকে ভয় কর; আর আমার বিধানসমূহের বিনিময়ে (পার্থিব) সামান্য বস্তু গ্রহণ করনা; আর যে ব্যক্তি আল্লাহর অবতারিত (বিধান) অনুযায়ী বিচার করেনা, এমন লোকতো পূর্ণ কাফির।
وَ کَتَبۡنَا عَلَیۡہِمۡ فِیۡہَاۤ اَنَّ النَّفۡسَ بِالنَّفۡسِ ۙ وَ الۡعَیۡنَ بِالۡعَیۡنِ وَ الۡاَنۡفَ بِالۡاَنۡفِ وَ الۡاُذُنَ بِالۡاُذُنِ وَ السِّنَّ بِالسِّنِّ ۙ وَ الۡجُرُوۡحَ قِصَاصٌ ؕ فَمَنۡ تَصَدَّقَ بِہٖ فَہُوَ کَفَّارَۃٌ لَّہٗ ؕ وَ مَنۡ لَّمۡ یَحۡکُمۡ بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰہُ فَاُولٰٓئِکَ ہُمُ الظّٰلِمُوۡنَ ﴿۴۵﴾
ওয়া কাতাবনা-‘আলাইহিম ফীহাআন্নান্নাফছা বিন্নাফছি ওয়াল‘আইনা বিলা‘আইনি ওয়াল আনফা বিলআনফি ওয়ালউযুনা বিলউযুনি ওয়াছছিন্না বিছছিন্নি ওয়াল জুরূহা কিসা-সুন ফামান তাসাদ্দাকা বিহী ফাহুওয়া কাফফা-রাতুল্লা-হূ ওয়া মাল্লাম ইয়াহকুম বিমাআনঝালাল্লা-হু ফাউলাইকা হুমুজ্জা-লিমূন।
৪৫।আর আমি তাদের প্রতি তাতে (তাওরাতে) এটা ফরয করেছিলাম যে, প্রাণের বিনিময়ে প্রাণ, চক্ষুর বিনিময়ে চক্ষু, নাকের বিনিময়ে নাক, কানের বিনিময়ে কান, দাঁতের বিনিময়ে দাঁত এবং (তদ্রুপ অন্যান্য) যখমেরও বিনিময়ে যখম রয়েছে; কিন্তু যে ব্যক্তি তাকে ক্ষমা করে দেয়, তাহলে এটা তার জন্য (পাপের) কাফ্ফারা হয়ে যাবে; আর যে ব্যক্তি আল্লাহর অবতারিত বিধান অনুযায়ী ফাইসালা করেনা, তাহলেতো এমন ব্যক্তি পূর্ণ যালিম।
وَ قَفَّیۡنَا عَلٰۤی اٰثَارِہِمۡ بِعِیۡسَی ابۡنِ مَرۡیَمَ مُصَدِّقًا لِّمَا بَیۡنَ یَدَیۡہِ مِنَ التَّوۡرٰىۃِ ۪ وَ اٰتَیۡنٰہُ الۡاِنۡجِیۡلَ فِیۡہِ ہُدًی وَّ نُوۡرٌ ۙ وَّ مُصَدِّقًا لِّمَا بَیۡنَ یَدَیۡہِ مِنَ التَّوۡرٰىۃِ وَ ہُدًی وَّ مَوۡعِظَۃً لِّلۡمُتَّقِیۡنَ ﴿ؕ۴۶﴾
ওয়া কাফফাইনা ‘আলাআ-ছা-রিহিম বি‘ঈছাবনি মারইয়ামা মুসাদ্দিকাল লিমা-বাইনা ইয়াদাইহি মিনাততাওরা-তি ওয়া আ-তাইনা-হুল ইনজীলা ফিহি হুদাওঁ ওয়া নূরুওঁ ওয়া মুসাদ্দিকাললিমা-বাইনা ইয়াদাইহি মিনাততাওরা-তি ওয়া হুদাওঁ ওয়া মাও‘ইজাতাল লিল মুত্তাকীন।
৪৬।আর আমি তাদের পর ঈসা ইবনে মারইয়ামকে এই অবস্থায় প্রেরণ করেছিলাম, সে তার পূর্ববর্তী কিতাবের অর্থাৎ তাওরাতের সত্যায়নকারী ছিল এবং আমি তাকে ইঞ্জীল প্রদান করেছি, যাতে হিদায়াত এবং আলো ছিল, আর ওটা তার পূর্ববর্তী কিতাব অর্থাৎ তাওরাতের সত্যতা সমর্থন করত এবং এটা সম্পূর্ণ রূপে মুত্তাকীদের জন্য হিদায়াত ও নসীহত ছিল।
وَ لۡیَحۡکُمۡ اَہۡلُ الۡاِنۡجِیۡلِ بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰہُ فِیۡہِ ؕ وَ مَنۡ لَّمۡ یَحۡکُمۡ بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰہُ فَاُولٰٓئِکَ ہُمُ الۡفٰسِقُوۡنَ ﴿۴۷﴾
ওয়াল ইয়াহকুম আহলুল ইনজীলি বিমাআনঝালাল্লা-হু ফীহি ওয়া মাল্লাম ইয়াহকুম বিমাআনঝালাল্লা-হু ফাউলাইকা হুমুলফা-ছিকূন।
৪৭।আহলে ইঞ্জীলের উচিত-আল্লাহ তাতে যা কিছু অবতীর্ণ করেছেন, তদনুযায়ী হুকুম প্রদান করা, আর যে ব্যক্তি আল্লাহর অবতারিত (বিধান) অনুযায়ী হুকুম প্রদান করেনা, তাহলে তো এ রূপ লোকই পাপাচারী ফাসিক।
وَ اَنۡزَلۡنَاۤ اِلَیۡکَ الۡکِتٰبَ بِالۡحَقِّ مُصَدِّقًا لِّمَا بَیۡنَ یَدَیۡہِ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ مُہَیۡمِنًا عَلَیۡہِ فَاحۡکُمۡ بَیۡنَہُمۡ بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰہُ وَ لَا تَتَّبِعۡ اَہۡوَآءَہُمۡ عَمَّا جَآءَکَ مِنَ الۡحَقِّ ؕ لِکُلٍّ جَعَلۡنَا مِنۡکُمۡ شِرۡعَۃً وَّ مِنۡہَاجًا ؕ وَ لَوۡ شَآءَ اللّٰہُ لَجَعَلَکُمۡ اُمَّۃً وَّاحِدَۃً وَّ لٰکِنۡ لِّیَبۡلُوَکُمۡ فِیۡ مَاۤ اٰتٰىکُمۡ فَاسۡتَبِقُوا الۡخَیۡرٰتِ ؕ اِلَی اللّٰہِ مَرۡجِعُکُمۡ جَمِیۡعًا فَیُنَبِّئُکُمۡ بِمَا کُنۡتُمۡ فِیۡہِ تَخۡتَلِفُوۡنَ ﴿ۙ۴۸﴾
ওয়া আনঝালনাইলাইকাল কিতা-বা বিলহাক্কি মুসাদ্দিকাল লিমা-বাইনা ইয়াদাইহি মিনাল কিতা-বি ওয়া মুহাইমিনান ‘আলাইহি ফাহকুম বাইনাহুম বিমাআনঝালাল্লা-হু ওয়ালা-তাত্তাবি‘ আহওয়াআহুম ‘আম্মা-জাআকা মিনাল হাক্কি লিকুল্লিন জা‘আলনা মিনকুম শির‘আতাওঁ ওয়া মিনহা-জাওঁ ওয়া লাও শাআল্লা-হু লাজা‘আলাকুম উম্মাতাওঁ ওয়াহিদাতাওঁ ওয়ালা-কিল লিইয়াবলুওয়াকুম ফী মা আ-তা-কুম ফাছতাবিকুল খাইরা-তি ইলাল্লা-হি মারজি‘উকুম জামী‘আন ফাইউনাব্বিউকুম বিমা-কুনতুম ফীহি তাখতালিফূন।
৪৮।আর আমি এই কিতাবকে (কুরআন) তোমার প্রতি নাযিল করেছি যা নিজেও সত্যতা গুণে বিভূষিত, (এবং) ওর পূর্ববর্তী কিতাবসমূহেরও সত্যায়নকারী এবং ঐ সব কিতাবের বিষয় বস্তুর সংরক্ষকও। অতএব তুমি তাদের পারস্পরিক বিষয়ে আল্লাহর অবতারিত এই কিতাব অনুযায়ী মীমাংসা কর, যা তুমি প্রাপ্ত হয়েছ, তা থেকে বিরত হয়ে তাদের প্রবৃত্তি অনুযায়ী কাজ করনা, তোমাদের প্রত্যেকের (সম্প্রদায়) জন্য আমি নির্দিষ্ট শারীয়াত এবং নির্দিষ্ট পন্থা নির্ধারণ করেছিলাম; আর যদি আল্লাহ ইচ্ছা করতেন তাহলে তোমাদের সকলকে একই উম্মাত করে দিতেন। কিন্তু তিনি তা করেননি এ কারণে যে, যে ধর্ম তিনি তোমাদেরকে প্রদান করেছেন তাতে তোমাদের সকলকে পরীক্ষা করবেন, সুতরাং তোমরা কল্যাণকর বিষয়সমূহের দিকে ধাবিত হও; তোমাদের সকলকে আল্লাহরই সমীপে প্রত্যাবর্তন করতে হবে, তখন তিনি তোমাদেরকে জানিয়ে দিবেন যে বিষয়ে তোমরা মতবিরোধ করছিলে।
আসমানী কিতাব ১০৪ টা
১ থেকে ১০০ কিতাব আল্লাহ নাম নাই এবং কবিতা নাই
৩ টা কিতাব
আল্লাহ নাম নাই
মোহাম্মদ নাম নাই
৬১০ সনে এসেছে । আল্লাহ নাম কোথায় থেকে পেল
হযরত মুহাম্মাদ সাঃ
@Mahin শান্তি ধর্ম
অমুসলিম শান্তি বসবাস করোক এমন একটি সুরা বলতে পারবেন
সৃষ্টিকর্তার কিতাব কোরআন কে মানেন বা না মানেন এটি আপনার ব্যাপার।যদি কোরআন সম্পর্কে সন্দেহ থাকে তাহলে কোরানের নবীগন ও বাইবেলের নবীগনের মধ্যে যাচাই করুন।
@@ImranAli-eg8sh সৃষ্টি কর্তা বানী যদি কোরআন হয়ে থাকে তবে
কোরআন ১১১ সুরা
আবু লাহাব কি ভাষা দিয়ে কথা বলত।
তা বলেন
@@ImranAli-eg8sh বাইবেল থেকে নকল করে কোরআন লেখা হয়
১, পৃথিবীর কয় দিনে সৃষ্টি করছে বাইবেল কি বলে এবং কোরআন কি বলে
২, আদম এক জন না দুই জন
৩, আদম ও হাওয়া কত ফুট লন্বা ছিল
৪, বাইবেল কত সনে এসেছে
৫, কোরআন কত সনে এসেছে
আলহামদুলিল্লাহ
কে কে ৰোজা আছেন লাইক দিয়ে বুজিয়ে দেন ❤😊
0
আলহামদুলিল্লাহ