সেই ১৯৯৮ সালের পর থেকে শাবানাও পরিবার পরিজন নিয়ে আমেরিকা প্রবাসী হয়েছেন আর ঠিক তখন থেকেই আলমগীরেরও কপাল পুড়েছে ! অর্থাৎ ঠিক তখন থেকেই কাজের অভাবে অচল হয়ে বসে আছেন আলমগীর ! এতোকাল তিনি চলচ্চিত্র জগতে বিচরণ করেছিলেন সম্পুর্ণই শাবানার উপর নির্ভর করে এবং তাঁর একক ইমেজ এবং তাঁর একক কারিশমায় কোনরকম বাঁধা বিপত্তি ছাড়াই। এ-র অর্থ এ-ই দাঁড়ায় যে , শাবানাই দীর্ঘ বছর ধরে আলমগীরকে চলচ্চিত্র জগতে টেনে নিয়ে গেছেন। সুতরাং একজন শাবানা ছাড়া আলমগীরের কোনোই মূল্য কিংবা অস্তিত্ব আছে কি?
সেই ১৯৯৮ সালের পর থেকে শাবানাও পরিবার পরিজন নিয়ে আমেরিকা প্রবাসী হয়েছেন আর ঠিক তখন থেকেই আলমগীরেরও কপাল পুড়েছে ! অর্থাৎ ঠিক তখন থেকেই কাজের অভাবে অচল হয়ে বসে আছেন আলমগীর ! এতোকাল তিনি চলচ্চিত্র জগতে বিচরণ করেছিলেন সম্পুর্ণই শাবানার উপর নির্ভর করে এবং তাঁর একক ইমেজ এবং তাঁর একক কারিশমায় কোনরকম বাঁধা বিপত্তি ছাড়াই। এ-র অর্থ এ-ই দাঁড়ায় যে , শাবানাই দীর্ঘ বছর ধরে আলমগীরকে চলচ্চিত্র জগতে টেনে নিয়ে গেছেন। সুতরাং একজন শাবানা ছাড়া আলমগীরের কোনোই মূল্য কিংবা অস্তিত্ব আছে কি?
Nice