নাটকটার মধ্যে অনেকেই ভালো তেকে খারাব হয়ছে আবার খারাব তেকে ভালো হয়ছে,,, কিন্তু সয়তান মুক্তামনি আর ভালো হয়লনা,,,,,ছাত্তার আর মুক্তমনির মধ্যে মিল দেওয়ার দরকার,,, আর এরকম ভালো লাগে না
বকুলপুর নাটক আমি সবসময় নিয়মিত দেখি কিন্তু বকুলপুর নাটকের বকুলপুর নাটকের মেয়ের চরিত্র যারা করে তাদের মাথায় ঘন্টা থাকে না এটা কি ঘন্টা দিলে তাদের নাটকের সম্মান কমে যায় মাথায় কাপড় দেয় না পড়ে ঘুরে বেড়ায় গ্রাম্য পরিবেশে এগুলো তো ভালো না
দিনাজপুরের দিনার সাথে ফরিদপুরের ফরিদের বিয়ে হয়। বিয়েতে কিশোরগঞ্জের কিশোররা মিলে নেত্রকোণার কোণাতে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। ঠাকুরগাঁওয়ের ঠাকুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ব্রাহ্মণ পরিবার, রাজবাড়ির রাজ পরিবারের সদস্যরা অনুষ্ঠানে যোগ দেয়। তারা টাঙ্গাইল থেকে টাঙ্গাইল শাড়ী উপহার দেয়। এই বিয়েতে কাজী ছিল মুন্সিগঞ্জে মুন্সি। বিয়েতে সাতক্ষীরার সাত পরিবার, চাঁদপুরের চাঁদ মিয়া ও গোপালগঞ্জের গোপাল উপস্থিত ছিল। লালমণিরহাট বাজার থেকে বরপক্ষ লালশাড়ী কিনে এনেছিল। মৌলভীবাজারের মৌলভী ভোলা থেকে ভুল করে বরিশালের বড়ি নিয়ে এসেছিল। হবিগঞ্জের নাম দেখে জামাইয়ের হবি (শখ) হয়েছিল, ঢাকা থেকে টাকা কামাই করে গাইবান্ধা থেকে গাই (গাভী) এবং বান্দরবান থেকে বান্দর (বানর) কিনে সুনামগঞ্জে সুনাম ছড়িয়ে দিয়েছিল। সে জয়পুরহাটের মানুষের মন জয় করে কুমিল্লা থেকে কুমির নিয়ে বাড়ি ফিরে এসেছিল। পঞ্চগড়ের পঞ্চদানব ময়মনসিংহ থেকে সিংহ এনে রংপুরের রং দিয়ে সাজিয়ে বউকে ভয় দেখিয়েছিল। পরে বউ পাবনার পাগলা গারদে পাগল অবস্থায় ভর্তি হয়। পাগল হয়ে যাওয়ার পর সে সিলেটের শ্লেট এবং ঝালকাঠির কাঠি দিয়ে বাজনা বাজাচ্ছিল এবং খাগড়াছড়ির মতো হাত, পা ছড়াছড়ি করছিল। তা দেখে তার শ্বশুর মানিকগঞ্জে মানিককে নিয়ে পিরোজপুরের ডাক্তারকে খবর দিলেন। ডাক্তার বললেন, তাকে ঝিনাইদহের জ্বিনে ধরেছে। তাই ডাক্তার তাকে চুয়াডাঙ্গার কমিরের চুয়াল দিয়ে ওষুধ খাওয়াতে বললেন। পরে জামাই কুষ্টিয়া থেকে মুষ্টি ভিক্ষা করে বউয়ের অসুখ ভাল করল। বেশ কয়েকদিন পর তাদের ঘরে একটি মেয়ে জন্ম নেয়। নীলফামারীর নীলা ও জামালপুরের জামাল মেয়েটিকে নাম দেয় লক্ষ্ণীপুরের লক্ষ্ণী। মেয়ের জন্য তার বাবা খুলনা থেকে দোলনা কিনে আনল। মেয়েটি প্রত্যেক দিন ফেনীর ফেন খাওয়াত। ফেন খেয়ে মেয়ে বলত, মায়ের হাতে যশোরের যশ আছে। মেয়ের ইচ্ছা হল মাগুরার মাগুর খাওয়ার। তার বাবা গাজীপুরের গাজীর কাছ থেকে মাগুর কিনে আনার জন্য গেল। গাজী বলল, সে শেরপুরের শের হিসেবে বিক্রি করবে। কুড়িগ্রামের কুড়ি টাকা দিয়ে তার বাবা মাগুর কিনে আনল। মেয়ে বাগেরহাটে বাগ (বাগান) করার সময় তার হাত কেটে ফেলে। হাত থেকে রাঙ্গামাটির মত লাল রক্ত মাটিতে পড়তে থাকে। মেয়েকে তাড়াতাড়ি নোয়াখালীর খালি গাড়ি দিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময় গাড়ি নাটোরের নাট ঢিলে হয়ে যায়, ফলে সেখানে দুর্ঘটনা ঘটে।
যারা নাটক-সিনেমা-খবর ও গান দেখতে এসে আল্লাহ্ এবং রাসূলের পবিত্র নাম কে অপবিত্র করে এবং লাইক কমেন্ট এর জন্য ইসলাম ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করে তাদের জুতার বাড়ি ১০০% 😡😡
মুক্তামনির অভিনয় অসাধারণ ❤️❤️
যারা বলে মুক্তামনি ও খুকু মনি বিরক্তর তাদের বলছি আমাদের চারপাশে এরকম মহিলারা আছে তাই বেঝানো হয়েছে।
ভূল বললেন ওদের দুই বোনের অভিনয় ঘরে ঘরে অশান্তির সৃষ্টির কারন।
মুক্তামণি ও খুকুমণি মতো এই সমাজে অনেক অনেক আছে
নাটকের চেয়ে গ্রামের দৃশ্য গুলি অনেক মনোমুদ্ধকর
ঠিক
মতিনের কথা অনেক ভালো লাগে
মতিন ভাইয়ের অভিনয় সবার সেরা।
মুক্তামনির অভিনয় বর্তমানে বিরক্তিকর পর্যায়ে চলে গেছে। পরিচালকের উচিত চরিত্র টা নিয়ে নতুন করে চিন্তাভাবনা করা।
ঠিকই বলছেন একধরনের অভিনয় আর কত
রাইট
Right
দুই বোনকে বাদ দেওয়া হোক
আপনার সাথে একমত
নৌয়াখালীর মেয়েদের আসল চরিত্র ফুটে উঠেছে মুক্তামনি এবং খুকুমনির অভিনয়ের মাধ্যামে
মুকতা মনি আমার ভাবী তার কথা আমার খুব ভালো লাগে
দুই ভাইয়ের মিল টা আমার পছন্দ হয়েছে
আমার মনে হয় চিতাভাই গুড্ডি তালুকদার
নাটকের শেষে এই গুড্ডি তালুকদার চিতাভাই রুপে প্রকাশিত হবে
100 % right
দুই ভাইয়ের মধ্যে খুবই ভালোবাসা অভিনন্দন
সুদু মতিন ভাইয়ার অভিনয় অনেক ভালো হচ্ছে
নাদিয়া বেশি বুঝে
সাকিন সারিসুরি নাটক যে দেখবে সে এই নাটক খাবো না
মুক্তা মনি চরিত্র টা বাদ দেওয়া হক না হলে অচিরেই নাটকের জনপ্রিয়তা হারিয়ে যাবে
দিবা অভিনয় অনেক ভালো
অপেক্ষা করে থাকি এক একটা পর্বের জন্য
ভালো লাগে উগান্ডা মতিনের অভিনয় মুক্তামনির অভিনয় টা দারুণ লাগে
মুক্তা মনির অভিনয় দেখে হাসি পায়
মুক্তা মনির অভিনয়টা অনেক বেশি অতিরিক্ত হয়ে যাচ্ছে
অসাধারণ অনেক অনেক সুন্দর হয়েছে ভেরি নাইস পরিচালক এবং কলাকুশলী সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
আজকে মুক্তা মনির অভিনয় একবার বিছরি
জান্নাতিয়া তুমি ঠিকই বলছ নাটকের আগামাথা কিছুই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না
Aga matha na pela buira khatashder prem kahani dekan ok
মতিন মিষ্টি খায়না তকতা বিস্কুট খায় 😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
my fevarit natok
ভালোই লাগলো নাটকটা
ভাইরে ভাই মুক্তামনিকে বাদ দেন। আর নিতে পারছিনা আমরা। 😡😡😡😡😡
খুব সুন্দর একটা নাটক আমি সব এপিসোড দেখসি আমি opekha করসি
মুক্তা মানিকে নাটক থেকে সরানো উচিত
আ খ ম হাসান ও মুক্তামনি এই দুইটাই বিরক্ত এই দুইটা কে কিছু দিনের জন্য বাইরে রাখলেই ভালো হতো
মতিনের একটু সাহস নাই আল্লাহ্ কি বানাইলো মতিনরে লোকটা কিন্তু মজার
মুক্তা মনির জন্য নাটকটা দেখতে এখন ঘেন্না করে
আজকে ফাটা বোরহান কই 🤔
তাড়াতাড়ি শুরু করে দাও অপেক্ষায় আছি
আমি ভারত থেকে
মুক্তা মনিরে বাদ দেওয়া হোক
চমক হয়ে আসলো চুমকি📍📍📍📍
রাইট
🌴🌴🌴🌴🌴🌾🌾🌾🌾🌾🌾দূর প্রবাস থেকে দেখছি 💘🇧🇩💜🇰🇼❤🌳🌳🌳🌳☘️☘️☘️🌻🌻🌻🌻🌳🌳🌳🌳
ফানি ম্যান ফর মতিন
উগান্ডা is a best cerector
গুড্ডি তালুকদার চিতা ভাই আমার মনে হয়
নাটকটার মধ্যে অনেকেই ভালো তেকে খারাব হয়ছে আবার খারাব তেকে ভালো হয়ছে,,,
কিন্তু সয়তান মুক্তামনি আর ভালো হয়লনা,,,,,ছাত্তার আর মুক্তমনির মধ্যে মিল দেওয়ার দরকার,,, আর এরকম ভালো লাগে না
পরিচালকের মাথা নষ্ট হয়ে গেচে
কুয়েত সিটি থেকে দেখছি খুব সুন্দর নাটক
আসল ভিলেন আ খ ম হাসান ঘুড্ডি চিতা ভাই
মুক্তা মনিকে বাদ দেওয়া হোক।
মুক্তামনিকে মাঝে মধ্যে একটা থাফ্ফর দেওয়া দরকার
আমাদের চারপাশে অনেক মুক্তা মনি খুকুমণি আছে। কিন্তু তাদের মত পাগল আমাদের চারপাশে আর নাই।
বোরহান কই.বোরহান আর ননিগার্মন নকh
নাটকের নাম বকুল ফুল না হয়ে,,,,, পরকীয় ফুল দিলে বালো হতে
নাটকে সব থেকে মতিন সেরা
Ei natoke main hero ..uganda
নাইচ নাটক❤️💞♥️💞♥️
মোঃ ইমামুল হাসান
সারসা যশোর
গুড্ডি আসল চিতা ভাই
মনিমুক্তা ভাবী ছাড়া পর্ব একেবারেই ভাবা যায় না।
বকুলপুর নাটক আমি সবসময় নিয়মিত দেখি কিন্তু বকুলপুর নাটকের বকুলপুর নাটকের মেয়ের চরিত্র যারা করে তাদের মাথায় ঘন্টা থাকে না এটা কি ঘন্টা দিলে তাদের নাটকের সম্মান কমে যায় মাথায় কাপড় দেয় না পড়ে ঘুরে বেড়ায় গ্রাম্য পরিবেশে এগুলো তো ভালো না
নাটকে আগামাথা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না আগে ভালো লাগতো
আরফান আহমেদ বস এর নাটক বেশি বেশি করে চাই..🥰🥰🥰😭😭
Suru theke sesh pojonto ekhono dekhtechi🙂
Good
আমি ও দেখি নাটক টি
মিলন ভাই কই।
অনেক পর্ব থেকে মাজেদ মাস্টার দেখা যাচ্ছে না কোথায় হারিয়ে গেছে
মুক্তামনির অবিনয় বেশী বিরক্তিকর """""
বাংলাদেশের পুলিশ গুলো যদি এমন হইতো সৎ মানুষ গুলো কে আইনের সহযোগিতা করতো অপরাধী কে শাস্তি দিতো
চিতা ভাই ওই গুট্ট,,
দিনাজপুরের দিনার সাথে
ফরিদপুরের ফরিদের বিয়ে
হয়।
বিয়েতে কিশোরগঞ্জের
কিশোররা মিলে
নেত্রকোণার
কোণাতে একটি অনুষ্ঠানের
আয়োজন করে। ঠাকুরগাঁওয়ের
ঠাকুর,
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ব্রাহ্মণ
পরিবার,
রাজবাড়ির রাজ পরিবারের
সদস্যরা অনুষ্ঠানে যোগ দেয়।
তারা টাঙ্গাইল থেকে
টাঙ্গাইল
শাড়ী উপহার দেয়। এই
বিয়েতে
কাজী ছিল মুন্সিগঞ্জে
মুন্সি।
বিয়েতে সাতক্ষীরার সাত
পরিবার, চাঁদপুরের চাঁদ মিয়া
ও
গোপালগঞ্জের গোপাল
উপস্থিত
ছিল। লালমণিরহাট বাজার
থেকে বরপক্ষ লালশাড়ী
কিনে
এনেছিল। মৌলভীবাজারের
মৌলভী ভোলা থেকে ভুল
করে
বরিশালের বড়ি নিয়ে
এসেছিল।
হবিগঞ্জের নাম দেখে
জামাইয়ের হবি (শখ)
হয়েছিল,
ঢাকা থেকে টাকা কামাই
করে
গাইবান্ধা থেকে গাই
(গাভী)
এবং বান্দরবান থেকে বান্দর
(বানর) কিনে সুনামগঞ্জে
সুনাম
ছড়িয়ে দিয়েছিল। সে
জয়পুরহাটের মানুষের মন জয়
করে
কুমিল্লা থেকে কুমির নিয়ে
বাড়ি ফিরে এসেছিল।
পঞ্চগড়ের পঞ্চদানব
ময়মনসিংহ
থেকে সিংহ এনে রংপুরের
রং
দিয়ে সাজিয়ে বউকে ভয়
দেখিয়েছিল। পরে বউ
পাবনার
পাগলা গারদে পাগল অবস্থায়
ভর্তি হয়। পাগল হয়ে যাওয়ার
পর
সে সিলেটের শ্লেট এবং
ঝালকাঠির কাঠি দিয়ে
বাজনা
বাজাচ্ছিল এবং খাগড়াছড়ির
মতো হাত, পা ছড়াছড়ি
করছিল।
তা দেখে তার শ্বশুর
মানিকগঞ্জে মানিককে
নিয়ে
পিরোজপুরের ডাক্তারকে
খবর
দিলেন।
ডাক্তার বললেন, তাকে
ঝিনাইদহের জ্বিনে
ধরেছে। তাই
ডাক্তার তাকে চুয়াডাঙ্গার
কমিরের চুয়াল দিয়ে ওষুধ
খাওয়াতে বললেন। পরে
জামাই
কুষ্টিয়া থেকে মুষ্টি ভিক্ষা
করে
বউয়ের অসুখ ভাল করল। বেশ
কয়েকদিন পর তাদের ঘরে
একটি
মেয়ে জন্ম নেয়।
নীলফামারীর
নীলা ও জামালপুরের জামাল
মেয়েটিকে নাম দেয়
লক্ষ্ণীপুরের লক্ষ্ণী।
মেয়ের জন্য তার বাবা খুলনা
থেকে দোলনা কিনে আনল।
মেয়েটি প্রত্যেক দিন
ফেনীর
ফেন খাওয়াত। ফেন খেয়ে
মেয়ে
বলত, মায়ের হাতে যশোরের
যশ
আছে। মেয়ের ইচ্ছা হল
মাগুরার
মাগুর খাওয়ার। তার বাবা
গাজীপুরের গাজীর কাছ
থেকে
মাগুর কিনে আনার জন্য গেল।
গাজী বলল, সে শেরপুরের শের
হিসেবে বিক্রি করবে।
কুড়িগ্রামের কুড়ি টাকা
দিয়ে
তার বাবা মাগুর কিনে আনল।
মেয়ে বাগেরহাটে বাগ
(বাগান)
করার সময় তার হাত কেটে
ফেলে।
হাত থেকে রাঙ্গামাটির মত
লাল রক্ত মাটিতে পড়তে
থাকে।
মেয়েকে তাড়াতাড়ি
নোয়াখালীর খালি গাড়ি
দিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময়
গাড়ি
নাটোরের নাট ঢিলে হয়ে
যায়,
ফলে সেখানে দুর্ঘটনা ঘটে।
নাটকের এঐ প্রথম দিবার সাথে চেয়ারম্যান এর বৌর সাথে দেখা হলো
আমাদের সব এমবি ফেরত দিতে হবে ।না হয় আইনের আশ্রয় নেব না হয়ে মুক্তামনির ডায়লগ বাদ দিতে হবে
মুক্তামনির ডায়ালগ ইজ দ্যা বেস্ট
সহমত প্রকাশ করছি।
আরফান আহমেদ বস ছাড়া নাটক ভালো লাগে না ....😑😑😔😔😭😭
নাটকটা আর দেখতে ইচ্ছা করে না।
চিতা ভাই হলো গুডি তালুকদার
মুকতা মনিকে বাদ দেওয়া হোক
যারা নাটক-সিনেমা-খবর ও গান দেখতে এসে আল্লাহ্ এবং রাসূলের পবিত্র নাম কে অপবিত্র করে এবং লাইক কমেন্ট এর জন্য ইসলাম ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করে তাদের জুতার বাড়ি ১০০% 😡😡
রাইট
mr. পরিচালক এই মেয়েটি টেডিকে খুঁজছে ্কিনতু টেডির পরিচয় ছিলো আলোম
Natok ta kadam khichuri kore deyeche aktar o choretro thek dekacche na
চিতা ভাই গুড্ডি তালুকদার হবে
চিতা ভাই ঘুড্ডি তালুকদার হবে একটা কোন সন্দেহ নেই।
100%right
মুকতা মনি বেশী হইথেছে ভাললাগেনা
Good cop, bad cop.
👌👌👍👍👌👌
মোঃ আতিকুর ইসলাম লিটার, গাইবান্ধা জেলা থেকে সুন্দরগঞ্জ,,,
শুধু আরফান আহমেদ বস ...😍😍
Ei natoke boss uganda
এই নাটকের পুলিশের চরিত্র একটি হাস্যকার
একটা অদৃশ্য চরিত্র দেখতে পারলাম পুলিশ কে। এখন চিতা ভাই সহ সব অদৃশ্য চরিত্র দেখতে চায় জাতি?
ঠিক বলিছেন
এই নাটক টা সব গুলা দেখলাম
এই মুক্তামনির ছিনালের অভি নয়টা কম করে দিলে ভালো হয়
এই নাটকের থানাটা কোন দিকে কেউ যদি যানেন একটু নক দিয়েন।
রাশাদ পুলিশ টা হইনা অন কাওকে দেওয়া হক
❤❤❤❤❤
Nccccc 🥀☕🥀☕
যেমন পরিচালক তেমন ধারাবাহিক নাটক
সব গাঞ্জা খোর
মুক্তামনির চরিত্রে অতিসট
নাটকের কাহিনীর শেষ নাই। চলছে বলবে।
👌
মুকতামনি এত বাজে ব্যবহার সবার সাথে করে কেন ?
এই নাটকে অদৃশ্য চরিত্র গুলো দেখার অপেক্ষায় আছি।আর পুলিশ নামক নতুন অদৃশ্য চরিত্রের দেখা পেলাম।★মনে হয় আবার নতুন বিরক্তিকর কাহিনী শুরু হতে যাচ্ছে।
ঘুড্ডি ভাই আসলে চিত্রা ভাই কা
নোয়াখালির কীছু অন্ছলের মানুষ যে কত বড় ছোট লোক এই মুক্তামনির মাধ্যেমে পরিচালক সেই ভাবে ফুটিয়ে তুলছে
MD Ripon sk
গ্রামে এত লোক থাকতে মুক্তা মনির সাথে মেয়েটার দপখা হলো।