আমার মতে খাদিজা ভান্ডারীর এই গানের সম্পর্কে আরো কিছু জানা দরকার, গানটা লেখা হলো উকিল মুন্সি এবং বাউল স্রষ্টার রশিদ উদ্দিনের,গানটা লেখা হয়েছিল যেদিন উকিল মুন্সির স্ত্রী মারা যায়, লাশের পাশে বসে উকিল মুন্সি এই গানটা রচনা করেছিলেন,, আসল কথা জেনে গানের ইতিহাস জেনে সব কিছু বলবেন
বারি সিদ্দিকী তথ্য বিষয়ে খাদিজা ভান্ডারীর চেয়ে কম জানতো নাকি? বারী স্যার বলেছেন উকিলমুন্সি সাহেব উনার বউয়ের লাশের পাশে গানটি রচনা করেছেন। আর এই গানটা প্রকাশেই করেছেন বারী সিদ্দিকী। অনেকেই মনে করে এটা বারী স্যারের গান। তাই আপুকে বলবো আপনি আরো তথ্যটা খুজে সঠিক তথ্য দেন। আমরা নির্ভুল তথ্য পেলে খুশি হবো।
আমার মতে খাদিজা ভান্ডারীর এই গানের সম্পর্কে আরো কিছু জানা দরকার, গানটা লেখা হলো উকিল মুন্সি এবং বাউল স্রষ্টার রশিদ উদ্দিনের,গানটা লেখা হয়েছিল যেদিন উকিল মুন্সির স্ত্রী মারা যায়, লাশের পাশে বসে উকিল মুন্সি এই গানটা রচনা করেছিলেন,, আসল কথা জেনে গানের ইতিহাস জেনে সব কিছু বলবেন Iদয়া করে ভুল বুজবেন না
আপনি যে কথাগুলো বললেন বারী সিদ্দিকী সাহেব কিন্তু তার উল্টোটা বলে গেছে আপনি রশিদ উদ্দিনের ছেলের কথা বললেন আর বারী সিদ্দিকী সাহেব তার স্ত্রীর কথা বলেছিলেন তাহলে আমরা কোনটা সত্য ভেবে নিব
গানটি লেখা উকিল মুন্সির কিন্তু খাতিজা ভান্ডারী মিথ্যা বর্ণনা দিলেন উকিল মুন্সির স্ত্রী মারা যাওয়ার পরে তারলাশের পাশে বসে তার ওয়াইফ কি তার আদরের নামে ডাকে সেখান থেকে গানটি লেখা
ভুল ব্যাখ্যা করলো, উকিল মুন্সীর গান লাষ্টের কলি রশিদ উদ্দিনের। উকিল মুন্সী ও রশীদ উদ্দিন দুজন গানে গেছেলো হালুয়াঘাট। গানে যাওয়ার সময় উকিল মুন্সীর স্ত্রী অসুস্থ ছিলেন ( কালা জ্বরে আক্রান্ত ছিলেন) বিরতিহীন ভাবে ২ দিন গান চলছিলো এবং ২০ টাকা বায়না ছিল। গান শেষ করে বাড়িতে এসে দেখে স্ত্রী মারা গেছেন এবং লাশ টা উঠানে রাখছেন তখন তিনি লাশের পাশে বসে এই গান রচনা করে করেন এবং শেষের কলি রশিদ উদ্দিন সাহেব লেখেন এবং সান্ত্বনা দেন উকিল মুন্সী সাহেবকে। সংক্ষেপে বললাম। খাদিজা ভান্ডারী যা বলল, ভুল বলছেন।
❤❤❤❤❤❤❤
আমার খাদিজা বান্ডারীর গান খুব ভালো লাগে
এই গান শুনে খুব অবাক হলাম কোথায় পেলেন দরদী
আমার প্রিয় শিল্পী
ভুল বর্ণনা এটা সাধক উকিল মুন্সীর গান তবে এই গান গওয়ার সময় সাধক রশিদ উদ্দিন সাহেবও উপস্থিত ছিলেন- বারী সিদ্দিকী।
আমার মতে খাদিজা ভান্ডারীর এই গানের সম্পর্কে আরো কিছু জানা দরকার, গানটা লেখা হলো উকিল মুন্সি এবং বাউল স্রষ্টার রশিদ উদ্দিনের,গানটা লেখা হয়েছিল যেদিন উকিল মুন্সির স্ত্রী মারা যায়, লাশের পাশে বসে উকিল মুন্সি এই গানটা রচনা করেছিলেন,, আসল কথা জেনে গানের ইতিহাস জেনে সব কিছু বলবেন
Atato Ukil munji shaheber lekha gan. Rashiduddin er gan hoy ki vabey. Mon gora shob kotha.
বারি সিদ্দিকী তথ্য বিষয়ে খাদিজা ভান্ডারীর চেয়ে কম জানতো নাকি? বারী স্যার বলেছেন উকিলমুন্সি সাহেব উনার বউয়ের লাশের পাশে গানটি রচনা করেছেন। আর এই গানটা প্রকাশেই করেছেন বারী সিদ্দিকী। অনেকেই মনে করে এটা বারী স্যারের গান। তাই আপুকে বলবো আপনি আরো তথ্যটা খুজে সঠিক তথ্য দেন। আমরা নির্ভুল তথ্য পেলে খুশি হবো।
@@anjumkhan7541োো৯োো৯
ো
৯
মাশাল্লাহ
😭😭😭😭😭😭
❤🙏🤲🙏🤲🙏
কথাগুলি ভাল লাগল, গান নিয়ে কোন তর্ক করতে আমি যাবনা।
আমার মতে খাদিজা ভান্ডারীর এই গানের সম্পর্কে আরো কিছু জানা দরকার, গানটা লেখা হলো উকিল মুন্সি এবং বাউল স্রষ্টার রশিদ উদ্দিনের,গানটা লেখা হয়েছিল যেদিন উকিল মুন্সির স্ত্রী মারা যায়, লাশের পাশে বসে উকিল মুন্সি এই গানটা রচনা করেছিলেন,, আসল কথা জেনে গানের ইতিহাস জেনে সব কিছু বলবেন Iদয়া করে ভুল বুজবেন না
আমি ডাকিতেছি নয়। আমি ডাকিতাচি, এটি নেত্রকোনার লোকাল উচ্চারণ।
পর্দা করা ফরজ
অসাধারণ গেয়েছেন আপু
চেহারাটা মাশাল্লাহ্
💙💜খুব ভালো লাগছে ❤️গানটা
খাদিজা অনেক ভালো গান করেন
গানটা লেখক সাধক উখিল মুন্সি । অহেতুক মানুষ কে ভুল তথ্য দিয়েন না
Darun
এই গানটার শেষ অন্তারাটা বাউল রশিদ উদ্দিনের লেখা।
অতুলনীয় ভাব খাদিজার
আপনি যে কথাগুলো বললেন বারী সিদ্দিকী সাহেব কিন্তু তার উল্টোটা বলে গেছে আপনি রশিদ উদ্দিনের ছেলের কথা বললেন আর বারী সিদ্দিকী সাহেব তার স্ত্রীর কথা বলেছিলেন তাহলে আমরা কোনটা সত্য ভেবে নিব
গানটা উকিল মুন্সির লেখা
👍👍👍👍👍👍👍
Naic???
ভিক্ষা খালাম্মা এক মুড চাল দিবেন
আল্লাহ আপনাদেরকে দিবে
❤❤❤❤
😭😭😭😭🤲🤲🤲🤲
জবাবটা কি ছিল
আমি যানতাম গান টা মহা সাধক উকিল মুন্সী গান কিন্তু আজ খাদিজা আপু বলতাছে গান আরেক সাধন রশিদ উদ্দিন কোন টা সঠিক
উকিল মুন্সি গান এই টা-ই সঠিক
খাদিজা তুমার গানের চেয়ে,, ভাববেশি
😂😂😂
গানটি লেখা উকিল মুন্সির কিন্তু খাতিজা ভান্ডারী মিথ্যা বর্ণনা দিলেন উকিল মুন্সির স্ত্রী মারা যাওয়ার পরে তারলাশের পাশে বসে তার ওয়াইফ কি তার আদরের নামে ডাকে সেখান থেকে গানটি লেখা
এই গান টা উকিল মুন্সীর লেখা রচনা এই গান টা বারী সিদ্দিকী গাইচেন
ভুল ব্যাখ্যা করলো, উকিল মুন্সীর গান লাষ্টের কলি রশিদ উদ্দিনের।
উকিল মুন্সী ও রশীদ উদ্দিন দুজন গানে গেছেলো হালুয়াঘাট। গানে যাওয়ার সময় উকিল মুন্সীর স্ত্রী অসুস্থ ছিলেন ( কালা জ্বরে আক্রান্ত ছিলেন) বিরতিহীন ভাবে ২ দিন গান চলছিলো এবং ২০ টাকা বায়না ছিল। গান শেষ করে বাড়িতে এসে দেখে স্ত্রী মারা গেছেন এবং লাশ টা উঠানে রাখছেন
তখন তিনি লাশের পাশে বসে এই গান রচনা করে করেন এবং শেষের কলি রশিদ উদ্দিন সাহেব লেখেন এবং সান্ত্বনা দেন উকিল মুন্সী সাহেবকে।
সংক্ষেপে বললাম।
খাদিজা ভান্ডারী যা বলল, ভুল বলছেন।
লিখেছি তোকে ৩০ টা গান দিব আমার মোবাইলে শেয়ার পেজ তোকে দিব আর কি সাজড ডাক্তার রিপোর্ট ভালো আমি যে কোন সময় ঘর থেকে বাহির হতে পারি
তুরা কি জন্য এমন করিস যে কোন সময় আমার মৃত্যুর ঘন্টা বাঁচতে পারে
আর আমি যদি এক বছর পাই বেঁচে থাকি তুই আমাকে পাবি
আরব লীগে আমি ১৭ টি কান্ট্রি ঘুরেছি কোন দেশে দেখি নাই মুসলিম নারীরা শাড়ি পড়তে এর পিছনের ছোট্ট একটা কাহিনী আছে
কাহিনি বললে উপকার হতো
শাড়ি পরে ভিডিও করা বন্ধ কর সালোয়ার কামিজ কাবলি সু মুসলিমদের জন্য প্রযোজ্য
আমার প্রিয় শিল্প
আমার কাছে খাদিজা ভান্ডারী গান অনেক ভালো লাগে
গানটা লেখা উকিল মুন্সির
❤❤❤❤❤❤