"ধর্মীয় শিক্ষা বা ধর্মীয় প্রচারণা অর্থের বিনিময়ে করা উচিত নয়" যদিও এটাই কোরআন হাদিস তথা ইসলামের শিক্ষা!!! মূলত মাওলানা সাদ এর এই মন্তব্যটি কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে!! এটা প্রচার করলে তো ধর্ম ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে, সাধারণ মানুষের কাছে ওদের মুখোশ উন্মোচিত হয়ে যাবে!!
নবীজী সাঃ যখন চাচা আবু তালিবকে কালিমার দাওয়াত দিলেন , বারবার দাওয়াত দেওয়ার পরও দাওয়াত গ্রহণ করলেননা তখন আল্লাহ আয়াত নাজিল করলেন " ইন্নাকা লা তাহদী মান আহবাবতা …...। অর্থ ঃ আপনি যাকে চান হিদায়ত দিতে পারবেন না কারণ হিদায়েতের মালিক আল্লাহ। তাহলে সাদ সাহেব যে বলেছেন হিদায়েতর মালিক আল্লাহ না বরং যারা দাওয়াত দেয় তারা। তাহলে আল্লাহর আয়াতকে যে অস্বীকার করে তাকে আপনি কি বলবেন ? ¿
আপনার কথা ঠিক আছে! এটাই হাদিসের কথা। কিন্তু সমস্যা টা কোথায়? এটা কখনো ভেবে দেখেছেন? বেশ কয়েক বছর আগের কথা। ভার্সিটির শিক্ষকগণ আন্দোলন করেছিলো। দাবি ছিলো সরকার যে বেতন কাঠামোর গ্রেড নির্ধারণ করেছিলো, তাতে শিক্ষকদের অপমান বা বঞ্চিত করা হয়েছে। মানে শিক্ষকদের বেতন বাড়িয়ে তাদের সন্মানিত করতে হবে। এবার আসেন মূল কথায়! আবার একই শিক্ষক মাদ্রাসার হুজুরদের বলছেন! আপনি শিক্ষকতা করিয়ে যে বেতন নিচ্ছেন তা হারাম। আপনি পড়িয়ে বেতন নিলে হালাল, আর হুজুরের বেতন হারাম? আমি এক ভূমি সচিব স্যারকে বলেছিলাম যে, তাবলীগে একথা শিখানো হয়। কিভাবে কাজ করলে আপনার সমস্ত কাজ এবাদত হবে। তো আপনি সরকার থেকে যেই বেতন নিয়ে থাকেন তা আর নিয়েন না। কারণ এবাদতের বিনিময়ে অর্থ উপার্জন করা হারাম। সে আর কখনোই এবিষয়ে কথা বলেনি। এবার আপনার কথায় আসি। কে ধর্ম ব্যবসায়ী আর কে ধর্ম ব্যবসায়ী নয়! এটা বোঝার যোগ্যতা আপনার নেই। আপনি শুরুতেই কট। কারণ মাদ্রাসা শিক্ষকগণ ধর্ম ব্যবসায়ী নন। যদি মাদ্রাসার শিক্ষকগণ ধর্ম ব্যবসায়ী হয়। তাহলে প্রত্যেক চাকুরীজীবিই ব্যবসায়ী। ধর্ম ব্যবসায়ী তারাই যারা ধর্মের নামে ভোট চায়। ধর্মের নামে মাজর পূজা করে। ধর্মের নামে মানুষের পকেট কাটে। আর সাদ মিয়ার কথার সাথে একমত না হওয়ার কারণ! এই হাদিসের দ্বারা সে মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কে সে বিতর্কিত করেছে। হুজুরেদের সমাজে হেয়ো করেছে। তারা বুঝাতে চেয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষকগণ সমাজের নিচু বোঝা শ্রেণীর লোক। মাদ্রাসা শিক্ষকগণের বেতন নিত্তানতই কম। সমাজের প্রত্যেক শ্রেণীর মানুষ বেতনের জন্য আন্দোলন করলেও মাদ্রাসা শিক্ষকগণ কখনোই বেতন বৃদ্ধির জন্য রাস্তায় নামেনি। আর এই প্রকৃতির মানুষ কে ধর্ম ব্যবসায়ী বলতে আপনার লজ্জা করে না? নাকি আপনি ইসলাম কে বিতর্কিত করা শ্রেণীর মানুষ। আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন,,,,,,
কোরআনের বিনিময় নিয়ে যা বলা হয়েছে তা হজরত উমর রাঃ এর কথা যা হায়াতুস সাহাবায় আছে ৬০২ পৃষ্ঠায়।যদিও হজরত মাওলানা সাদ সাহেব বলেন উলামায়ে কেরাম যে ভাতা নেন তা সময়ের বিনিময়,কোরআনের বিনিময় নয়।কোরআনের বিনিময় জান্নাত।সাংবাদিক ভাইয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
বর্তমান সরকারের উচিত কোন পক্ষকেই আর ইস্তেমার অনুমতি না দেওয়া ততক্ষণ পর্যন্ত, যতক্ষণ পর্যন্ত না উভয় পক্ষ ঐক্য গড়তে পারে যে আমরা একসাথে ইস্তেমা পালন করব, শান্তিপূর্ণ ভাবে। ঐক্যের পরেই অনুমতি দিতে হবে।
এটা তো আর অপরাধ করে নাই। কিন্তু সাদপন্থীরা কি করলো? সমঝোতার জন্য ছাত্র প্রতিনিধি প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের হাতে পায় ধরে তাদের জুবায়ের পন্থীদের সাথে মিটিং চলা অবস্থায় আক্রমণ করলো
মুসলিম উম্মাহদের মধ্যে দ্বন্দ লাগিয়ে ধর্ম কে কুলসিত করার জন্য মামুনুল হকের ফাঁসির দাবি করে সকল মুসলিম উম্মাহর এক হওয়া উচিত।অন্যথায় এই দ্বন্দ্ব বছর বছর আরো প্রকট হবে।ধর্মীয় দ্বীধা বিভক্তি সৃষ্টী করে আরেকটা কারবালার আরাফাত ময়দান সৃষ্টি হওয়ার আগেই এর মুল উৎপাটন করা উচিত।
قُلِ اللَّهُمَّ مَالِكَ الْمُلْكِ تُؤْتِي الْمُلْكَ مَن تَشَاءُ وَتَنزِعُ الْمُلْكَ مِمَّن تَشَاءُ وَتُعِزُّ مَن تَشَاءُ وَتُذِلُّ مَن تَشَاءُ ۖ بِيَدِكَ الْخَيْرُ ۖ إِنَّكَ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ বলুন ইয়া আল্লাহ! তুমিই সার্বভৌম শক্তির অধিকারী। তুমি যাকে ইচ্ছা রাজ্য দান কর এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা রাজ্য ছিনিয়ে নাও এবং যাকে ইচ্ছা সম্মান দান কর আর যাকে ইচ্ছা অপমানে পতিত কর। তোমারই হাতে রয়েছে যাবতীয় কল্যাণ। নিশ্চয়ই তুমি সর্ব বিষয়ে ক্ষমতাশীল।-সূরা আল ইমরান:২৬। আল্লাহ বললেন, ‘হে দাউদ! আমি তোমাকে পৃথিবীতে প্রতিনিধি করেছি, অতএব তুমি লোকদের মধ্যে সুবিচার করো এবং খেয়ালখুশির অনুসরণ কোরো না, কেননা এটা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করবে। যারা আল্লাহর পথ থেকে ভ্রষ্ট হয় তাদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি, কারণ তারা বিচার দিবসকে বিস্মৃত হয়েছে।’-(সুরা সোয়াদ: ২৬) । রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘বিচারকেরা তিন দলে বিভক্ত। একদল জান্নাতি এবং দুই দল জাহান্নামি। যে বিচারক সত্য জেনে সেই মোতাবেক ফয়সালা করে, সে জান্নাতি। আর যে সত্য জানা সত্ত্বেও রায় প্রদানে অন্যায়ের আশ্রয় নেয়, সে জাহান্নামি। আর যে ব্যক্তি অজ্ঞ অবস্থায় বিচারকাজ সম্পাদন করে, সেও জাহান্নামি’।- (আবু দাউদ) মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সুবিচার করুন: অন্যথায় বুঝতেইতো পারছেন, দয়া করে আল্লাহ ওয়াস্তে পক্ষপাতিত্ত করবেন না
কারণ একটাই সাদ সাব বলছিল চুক্তিভিত্তিক কোন মুনাফা নিতে পারবে না ওয়াজ করে এক ঘন্টার জন্য করে এক লাখ আধা ঘন্টা ওয়াজ করে ৫০ হাজার এর জন্য এর জন্যই আছে এই অবস্থা মনে হয়
আল্লাহর রাসূল আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার এক হাদিসে বলেন যে তোমাদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা ছোট ব্যক্তি হইতে আমার মর্তবা যত বড় বি এলিম আবেদের চেয়ে খাটি আলেমের মর্যবা তত বড় তাতে ভাই ও বন্ধুগণ আলেমদের বদনাম না করে আলেমদেরকে সম্মান করা শিখি
এখানে সব আলেমরা সাদ সাহেবের বিরোধিতা করছে এখানে বুঝতে হবে সাদ সাহেবেরই নিজের কোন ভুল আছে তার অহংকার থাকার কারণেই সব আলেমরা তার বিরোধিতা করছে।আল্লাহ সবাইকে দ্বীনের সহি বুঝ দান করুক আমিন
বিষয়টিকে দুই দলের দ্বন্দ্ব বলা যাবে না। দুই দল এক হয়ে যাক এটাও আমাদের চাওয়া নয়। আমাদের চাওয়াটা হল যৌক্তিক আর তা হল দুই দল এক হয়ে যাওয়া নয় বরং সব দলই ওলামায়ে কেরামের নেতৃত্বে কাজ করা।
আল্লাহর রাসুল সা: এর অনুসরণ না করে সাধারণ মানুষের অন্ধ অনুসরণ করার ফলে এই বিভেদ এই বিভক্তি আমাদের সবকিছু ভুলে একমাত্র আল্লাহর কোরআন ও সহি হাদিস মেনে চলতে হবে
I'm not getting something really important about all of these 😢 I'm a Muslim but sat or jubayer meaning? Why we are divided into all kinds of these groups? What is going through us?
যাচাই করে কথা না বলা মিথ্যার শামিল হযরত জি মাওলানা সাদ সাহেবের এই কথাটাকে অপ ব্যাখ্যা করা হয়েছে যে হেদায়েত আল্লাহর হাতে নেই এইটার পুরা বয়ান টা শুনুন তারপরে সমালোচনা করুন
ভাই এটা অনেক আগেই রসূল (সাঃ) বলে গেছেন উম্মতে মুহাম্মাদী ৭৩টা দলে বিভক্ত হয়ে যাবে।আর একটি দল ব্যতীত সব দল জাহান্নামে প্রবেশ করবে। আর এটি সেই দল হবে যারা রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তার সাহাবীগণের সুন্নাহর উপর প্রতিষ্ঠিত থাকবেন
কথা ঠিক আছে ইনশাআল্লাহ
সাদ সাহেব সাথে একমত
সাদ সাহেব সঠিক বলছেন
অন্ধ ব্যক্তি পূজারী
সাদ সাহেব হক পথের আলেম
আমার মনে হয় তর জর্মে কুন বুল আছে
সাদ বিভ্রান্ত আলেম ইজরায়েল এর এজেন্ডা
আমিও এক মত। সবাই এক সঙ্গে আবার এসতেমা করুক।আল্লাহ্ সবাইকে হেদায়েত কর।আমিন
❤❤❤
আমিও এক মত
সাদ ঠিক কথা বলেছেন।
"ধর্মীয় শিক্ষা বা ধর্মীয় প্রচারণা অর্থের বিনিময়ে করা উচিত নয়"
যদিও এটাই কোরআন হাদিস তথা ইসলামের শিক্ষা!!! মূলত মাওলানা সাদ এর এই মন্তব্যটি কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে!! এটা প্রচার করলে তো ধর্ম ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে, সাধারণ মানুষের কাছে ওদের মুখোশ উন্মোচিত হয়ে যাবে!!
নবীজী সাঃ যখন চাচা আবু তালিবকে কালিমার দাওয়াত দিলেন , বারবার দাওয়াত দেওয়ার পরও দাওয়াত গ্রহণ করলেননা তখন আল্লাহ আয়াত নাজিল করলেন " ইন্নাকা লা তাহদী মান আহবাবতা …...। অর্থ ঃ আপনি যাকে চান হিদায়ত দিতে পারবেন না কারণ হিদায়েতের মালিক আল্লাহ। তাহলে সাদ সাহেব যে বলেছেন হিদায়েতর মালিক আল্লাহ না বরং যারা দাওয়াত দেয় তারা। তাহলে আল্লাহর আয়াতকে যে অস্বীকার করে তাকে আপনি কি বলবেন ? ¿
আপনি ভুল পথে আছেন, আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথ দেখানোর চেষ্টা করুন আমিন
১০০% টিক বলেছেন
আপনার কথা ঠিক আছে! এটাই হাদিসের কথা। কিন্তু সমস্যা টা কোথায়? এটা কখনো ভেবে দেখেছেন? বেশ কয়েক বছর আগের কথা। ভার্সিটির শিক্ষকগণ আন্দোলন করেছিলো। দাবি ছিলো সরকার যে বেতন কাঠামোর গ্রেড নির্ধারণ করেছিলো, তাতে শিক্ষকদের অপমান বা বঞ্চিত করা হয়েছে। মানে শিক্ষকদের বেতন বাড়িয়ে তাদের সন্মানিত করতে হবে। এবার আসেন মূল কথায়! আবার একই শিক্ষক মাদ্রাসার হুজুরদের বলছেন! আপনি শিক্ষকতা করিয়ে যে বেতন নিচ্ছেন তা হারাম। আপনি পড়িয়ে বেতন নিলে হালাল, আর হুজুরের বেতন হারাম? আমি এক ভূমি সচিব স্যারকে বলেছিলাম যে, তাবলীগে একথা শিখানো হয়। কিভাবে কাজ করলে আপনার সমস্ত কাজ এবাদত হবে। তো আপনি সরকার থেকে যেই বেতন নিয়ে থাকেন তা আর নিয়েন না। কারণ এবাদতের বিনিময়ে অর্থ উপার্জন করা হারাম। সে আর কখনোই এবিষয়ে কথা বলেনি। এবার আপনার কথায় আসি। কে ধর্ম ব্যবসায়ী আর কে ধর্ম ব্যবসায়ী নয়! এটা বোঝার যোগ্যতা আপনার নেই। আপনি শুরুতেই কট। কারণ মাদ্রাসা শিক্ষকগণ ধর্ম ব্যবসায়ী নন। যদি মাদ্রাসার শিক্ষকগণ ধর্ম ব্যবসায়ী হয়। তাহলে প্রত্যেক চাকুরীজীবিই ব্যবসায়ী। ধর্ম ব্যবসায়ী তারাই যারা ধর্মের নামে ভোট চায়। ধর্মের নামে মাজর পূজা করে। ধর্মের নামে মানুষের পকেট কাটে। আর সাদ মিয়ার কথার সাথে একমত না হওয়ার কারণ! এই হাদিসের দ্বারা সে মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কে সে বিতর্কিত করেছে। হুজুরেদের সমাজে হেয়ো করেছে। তারা বুঝাতে চেয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষকগণ সমাজের নিচু বোঝা শ্রেণীর লোক। মাদ্রাসা শিক্ষকগণের বেতন নিত্তানতই কম। সমাজের প্রত্যেক শ্রেণীর মানুষ বেতনের জন্য আন্দোলন করলেও মাদ্রাসা শিক্ষকগণ কখনোই বেতন বৃদ্ধির জন্য রাস্তায় নামেনি। আর এই প্রকৃতির মানুষ কে ধর্ম ব্যবসায়ী বলতে আপনার লজ্জা করে না? নাকি আপনি ইসলাম কে বিতর্কিত করা শ্রেণীর মানুষ। আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন,,,,,,
রাসুলুল্লাহ সাঃ এর পরে প্রথম অর্থ নিয়েছেন আবু বকর রাঃ বায়তুল মাল থেকে
কোরআনের বিনিময় নিয়ে যা বলা হয়েছে তা হজরত উমর রাঃ এর কথা যা হায়াতুস সাহাবায় আছে ৬০২ পৃষ্ঠায়।যদিও হজরত মাওলানা সাদ সাহেব বলেন উলামায়ে কেরাম যে ভাতা নেন তা সময়ের বিনিময়,কোরআনের বিনিময় নয়।কোরআনের বিনিময় জান্নাত।সাংবাদিক ভাইয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
এই দ্বন্দ্বে মামুনুল হক দায়ী। তৃতীয় পক্ষ যখন থাকবে ততদিন বাংলাদেশের তাবলীগ জামাতের বিভেদ সমাধান হবে না।
Tablic is a Very honest life.
সাদ পন্থী অথবা যোবায়ের পন্থী কেনো থাকবে মুসলমান? মুসলমান তো থাকবে ইসলাম পন্থী।
শান্তি প্রিয় শান্ত ছেলের দল। চালিয়ে যাও।
আমরা সাধারণ মুসলিমরা চাই এক হয়ে জাক দ্বন্দ্ব বিভেদ ভুলে, মুসলিম ভাই ভাই।
ruclips.net/user/shortsvp4vzqrhpvA?si=xveTQZynILcybgIs.
❤❤❤❤
❤❤❤❤
সঠিক কথা বলেছেন ভাই
বর্তমান সরকারের উচিত কোন পক্ষকেই আর ইস্তেমার অনুমতি না দেওয়া ততক্ষণ পর্যন্ত, যতক্ষণ পর্যন্ত না উভয় পক্ষ ঐক্য গড়তে পারে যে আমরা একসাথে ইস্তেমা পালন করব, শান্তিপূর্ণ ভাবে। ঐক্যের পরেই অনুমতি দিতে হবে।
❤❤❤❤❤❤❤❤
সহমত
Right
হজ্জের সাথে ইজতেমার কোনো তুলনা যেন না হয়...!
রাইট
❤❤❤❤❤❤
সাদ হটাও ঈমান বাচাও। ✊✊💪💪
ধর্ম বেবসায়ি হাটাও ইমান বাচাও
Murkho
r8
জাহেল
জুবায়ের হটাও ইজতেমা বাঁচাও।
আমরা সাধারণ মুসলমান মামুনুল তামুরুল বুঝিনা আমরা রাজনীতি বুঝিনা। আমরা আল্লাহ এবং নবী রাসুল কোরআন হাদিস এর পথ দেখানো পথে চলতে চাই।
সাদ পনথীরা সরাষট্র মনতরাল য়ে এসেছিলেন কিন্তু জুবায়ের পনথীরা আসলো না কেন ?
😢😢😢😢
এটা তো আর অপরাধ করে নাই।
কিন্তু সাদপন্থীরা কি করলো? সমঝোতার জন্য ছাত্র প্রতিনিধি প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের হাতে পায় ধরে তাদের জুবায়ের পন্থীদের সাথে মিটিং চলা অবস্থায় আক্রমণ করলো
সাদ সাহেব ঠিকই বলছে🎉
অন্ধ ব্যক্তি পূজারী জার
সব দায় যোবায়ের সাহেবের
হত্যা করবি তোরা সাদগ্রুপ আর দায় নিবে যোবায়ের সাহেব 😂😂।
মামুনুল হক এর জন্য দায়ী। তদন্ত করে ব্যবস্থা
হ্যাঁ হুমকি ও দিছে, তুরাগ নদীতে রক্তের বন্যা ভাসায় দিবে।
মুসলিম উম্মাহদের মধ্যে দ্বন্দ লাগিয়ে ধর্ম কে কুলসিত করার জন্য মামুনুল হকের ফাঁসির দাবি করে সকল মুসলিম উম্মাহর এক হওয়া উচিত।অন্যথায় এই দ্বন্দ্ব বছর বছর আরো প্রকট হবে।ধর্মীয় দ্বীধা বিভক্তি সৃষ্টী করে আরেকটা কারবালার আরাফাত ময়দান সৃষ্টি হওয়ার আগেই এর মুল উৎপাটন করা উচিত।
কি জন্য বাঁধা হবে
ইনশাআল্লাহ হবে
আমিন
তবলিগ জামাতের মধ্যে রুম নং ৫০১ ঢুকে গেছে😅
আফসোস লিগ
@@AslamParvej-k1z হেফাজত লীগ, হাসিনা হেলিকপ্টার দিয়ে নেতাকে মাদ্রাসায় পাঠায়।
মনে হয় 501 রুমে তোমার মা ছিল@@AslamParvej-k1z
👍👍👍
আওমিলিগ এর ষড়যন্ত্র ৫০১ নাম্বারেও ব্যার্থ সাদীয়ানি রাও ব্যার্থ।
তবলিগ এখন ৫০১ নং
সাদ সাহেব ঠিক না হওয়ার কারণে আজকে এই অবস্থা
এক আল্লাহর এবাদত করতে হবে কিসের সাদপনথী কিসের জুবায়ের 😢😢😢😢😢
❤❤❤❤❤
প্রথম যেভাবে ছিল সে ভাবে এস্তমা হওয়া ু উচিৎ- মনে হয় শয়তান পরে ঢুকছে
লিল্লাহি তাক বির আল্লাহ হূআগবার
যারা মানুষ হত্যা করে তারা কিসের তাবলিগ করে?
قُلِ اللَّهُمَّ مَالِكَ الْمُلْكِ تُؤْتِي الْمُلْكَ مَن تَشَاءُ وَتَنزِعُ الْمُلْكَ مِمَّن تَشَاءُ وَتُعِزُّ مَن تَشَاءُ وَتُذِلُّ مَن تَشَاءُ ۖ بِيَدِكَ الْخَيْرُ ۖ إِنَّكَ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ বলুন ইয়া আল্লাহ! তুমিই সার্বভৌম শক্তির অধিকারী। তুমি যাকে ইচ্ছা রাজ্য দান কর এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা রাজ্য ছিনিয়ে নাও এবং যাকে ইচ্ছা সম্মান দান কর আর যাকে ইচ্ছা অপমানে পতিত কর। তোমারই হাতে রয়েছে যাবতীয় কল্যাণ। নিশ্চয়ই তুমি সর্ব বিষয়ে ক্ষমতাশীল।-সূরা আল ইমরান:২৬। আল্লাহ বললেন, ‘হে দাউদ! আমি তোমাকে পৃথিবীতে প্রতিনিধি করেছি, অতএব তুমি লোকদের মধ্যে সুবিচার করো এবং খেয়ালখুশির অনুসরণ কোরো না, কেননা এটা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করবে। যারা আল্লাহর পথ থেকে ভ্রষ্ট হয় তাদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি, কারণ তারা বিচার দিবসকে বিস্মৃত হয়েছে।’-(সুরা সোয়াদ: ২৬) । রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘বিচারকেরা তিন দলে বিভক্ত। একদল জান্নাতি এবং দুই দল জাহান্নামি। যে বিচারক সত্য জেনে সেই মোতাবেক ফয়সালা করে, সে জান্নাতি। আর যে সত্য জানা সত্ত্বেও রায় প্রদানে অন্যায়ের আশ্রয় নেয়, সে জাহান্নামি। আর যে ব্যক্তি অজ্ঞ অবস্থায় বিচারকাজ সম্পাদন করে, সেও জাহান্নামি’।- (আবু দাউদ) মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সুবিচার করুন: অন্যথায় বুঝতেইতো পারছেন, দয়া করে আল্লাহ ওয়াস্তে পক্ষপাতিত্ত করবেন না
ঈজটেমা মাঠে রক্ত কেন মামূণূল হককে জিজ্ঞাসা করুণ জবাব পাবেণ
😥😥😥😭😭😭🤲🤲🤲আল্লাহ
জি ভাই এমনটা চাওয়া সবার❤
501 নাম্বার রুম তাবলিগে পাচ্ছে না তাই হুজুরের মাথা নষ্ট
আফসোস লীগ, মুদির বউ মিলে,
501 রুমে তোমার মা ছিল এখন তোমার মা কে পাচ্ছে না তাই মাথা নস্ট
১০০%
501 room eta ki ?
@@kaziiftahaz7161একটি বিনোদন রিসর্টের বিখ্যাত কক্ষের নম্বর হচ্ছে ৫০১! এখন আবার জিজ্ঞেস কইরেন না ওখানে কে কি কাজে গিয়েছিলেন।
আল্লাহ তুমি রখা করো
আমিন
কারণ একটাই সাদ সাব বলছিল চুক্তিভিত্তিক কোন মুনাফা নিতে পারবে না ওয়াজ করে এক ঘন্টার জন্য করে এক লাখ আধা ঘন্টা ওয়াজ করে ৫০ হাজার এর জন্য এর জন্যই আছে এই অবস্থা মনে হয়
না বুঝে কথা বললেই হয়ে গেল,খোঁজ নেন কত কত বিভ্রান্ত ছড়িয়েছে। আপনারা শুধু একটা নিয়ে মাইরা দেন
@@IslamicAlorpoth-hআপনি খোজ নিয়ে দেখেন, হেদায়েত ফতোয়া পুরোপুরি ঠিক ভাবেই বলেনাই কেনো।
তাই না, পমাণ দেন@@IslamicAlorpoth-h
❤❤❤❤❤❤❤
উনি যা বলেছে এটা চিরু সত্য
বাংলার জমিয়ে সায়াদ বলে কিছু থাকবে না ইনশাআল্লাহ
আমি বাঃলাদের আলেমকে বলছি আপনারা সবাই মিলে এক হয়ে জান তাহলে ভালো হতে পারে। আসাম ভারত
❤❤❤❤❤❤
Tui chole ja
তাভলীগ আর আওয়ামীলীগ অনেক মিল,আজ তাই রক্তের খেলায় মেতেছেন......
এই সব যগন্য কাজ যারা করেছে তাদের কঠোর সাজা দেওয়া উচিত।
আল্লাহর রাসূল আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার এক হাদিসে বলেন যে তোমাদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা ছোট ব্যক্তি হইতে আমার মর্তবা যত বড় বি এলিম আবেদের চেয়ে খাটি আলেমের মর্যবা তত বড় তাতে ভাই ও বন্ধুগণ আলেমদের বদনাম না করে আলেমদেরকে সম্মান করা শিখি
এখানে সব আলেমরা সাদ সাহেবের বিরোধিতা করছে এখানে বুঝতে হবে সাদ সাহেবেরই নিজের কোন ভুল আছে তার অহংকার থাকার কারণেই সব আলেমরা তার বিরোধিতা করছে।আল্লাহ সবাইকে দ্বীনের সহি বুঝ দান করুক আমিন
২টা মানুষের জন্য এতো মারামারি হচছে।২জনকে বাদ দেওয়া হক
Istima r tablig nishiddho kora hok
এজন্যই আমাদের নেএি সেরা কারন একমাত্র তিনি পারছে এদেরকে দমন করতে
তার সাত বছর আগে কোথায় ছিল কোথায় ছিল স্যার
আমরা বাঙালিরা কতটা নাদান মূখ হতে পারি, আমরা বাঙালি বাঙালি মারামারি করে নিহত হই আহত হই অথচ।। সাদ সাহেব ইন্ডিয়াতে আরামেই আছেন।
সাদ সাহেব রে নিয়া স্টাডি করেন। সব বুঝে জাবেন।
আসল কথা হলো ওনারা মাদ্রাসা থেকে বাইর হবেন না মসজিদে যাবেন না দিনাজপুরের হাদিয়া নিবেন ওয়াজ করে টাকা নিবেন এই কথা সাত বলাতে ওনাদের রাগ
501 ঘুমানোর ফল।
এগুলার জন্য মাঘিবাজ মামুনুল দায়ী সে একক ভাবে তাবলীগকে নিয়ন্ত্রণ করেত চায় তার স্বার্থে
তিন কথাই যুক্তি যুক্ত
মাশা আল্লাহ
সুন্দর কন্টেন্ট বানিয়েছেন ❤
চ্যানেল ২৪ উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এই রিপোর্টটা করেছে
❤❤এক হওয়া সম্ভব যদি পথভ্রষ্ট সাদ ভাই তাওবা করে ইসলামের দ্বিকে ফিরে আসে❤❤ এবং তার গুন্ডা বাহিনী গুন্ডামী ছেড়ে হকের পথে ফিরে আসে।❤❤❤❤
তুমি ভুল কথা বলেছ।
যে ভাই বললেন হেদায়েত আল্লাহর হাতে নেই। উনিতো যে উর্দূটা বললেন তারও পুরো অর্থ তিনি করেন নাই।
Séarch beliver bangla
আরে ভাই বুঝতে পারলেন না মমিনুল নিজের কথা নিজের দোষ অন্যের উপর চাপিয়ে দেয়া তাদের স্বভাব
বিষয়টিকে দুই দলের দ্বন্দ্ব বলা যাবে না। দুই দল এক হয়ে যাক এটাও আমাদের চাওয়া নয়। আমাদের চাওয়াটা হল যৌক্তিক আর তা হল দুই দল এক হয়ে যাওয়া নয় বরং সব দলই ওলামায়ে কেরামের নেতৃত্বে কাজ করা।
আল্লাহর রাসুল সা: এর অনুসরণ না করে সাধারণ মানুষের অন্ধ অনুসরণ করার ফলে এই বিভেদ এই বিভক্তি আমাদের সবকিছু ভুলে একমাত্র আল্লাহর কোরআন ও সহি হাদিস মেনে চলতে হবে
😂😂😂😂😂😂😂😂😂
আসসালামুয়ালাইকুম ভাই দয়া করে জুবায়ের পন্থী বলবেন না ওলামা পন্থী বা শুরায়ী নিজাম পন্থী বললে ভালো হয়
সাংবাদিক ভাইয়েরা আপনারা মাওলানা সাদ সাহেবের এই বিতর্কিত বক্তব্য গুলোর হুবহু বাংলায় অনুবাদ কেন করতেছেন না
Sad ke Bangladesh a probesh korte dea thik hoy ni
সাদ সাহেবের কারনে এই ফিতনা
মামুনুল হক ৫০১ নাম্বারীর জন্য।😂
দীর্ঘদিন ধরে অপেক্ষায় থাকা ব্যক্তিরা দুই পক্ষের বিরোধের সুযোগটি কাজে লাগিয়ে পল্লা ভারী করলো।
সাদ সাহেবের কথাই সততো ! বিনিময় নিয়ে কোরানের দাওয়াত কোথাই পেয়েছো দলিল দেখাও?
ধর্ম ব্যবসা জমজমাট হচ্ছে না তাই এ বিভাদ। ধর্ম ব্যবসায়ীদেরকে না করুন।
এটাই ইলামের সৌন্দর্য কারা বলে। যতদিন যাবে ততই বৃদ্ধি পাবে। ওলীপুরী
তার নাম সাদ নয় সে হলো হাছিনার বাহিনি এটা কুন তালিগী নয় সাদ ফেরউন আবুজেহেল
হজের সাথে তাবলিগের কি কেন মিলালেন জবাব দিন
এই কোন দলের মূল কারণ হলো মামুনুল হকের রাজনীতি
পুরা বিশ্বের মানুষ ছি ছি ছি করছে।
ভুল ধরায় দিলেও তো আপনারা খোড়া যুক্তি দেন।
সাদ সাথে না গিলে তুমি কি জান্নাত পাবেনা,তার জন্য এতো সমস্যা তাকে দরকার কি ভাই।
ভাই মুখ খুলে বক্তৃতা দিন এখোন করোনা নাই
পুরো ব্যাপারটাকে ভুল ভাবে উপস্থাপন করেছে সাংবাদিক ভাই, যা অত্যন্ত দুঃখজনক, পিনাকী ভট্টাচার্য এবং আজকের নয়া দিগন্তের রিপোর্ট দেখার অনুরোধ রইলো
❤SHAITANRA KOKHONO VLO MANOOSHDER VALO RAKHBE NA❤ALLAH TUMI SSHAITANDER DHONGSO KORO ❤ AMIN...........❤
কেউ যদি দেখাতে পারেন সাদ সাহেব বলেছে আল্লাহর হাতে হেদায়েত নাই আমি তাদের গোলাম হয়ে যাবো
এটিএন বাংলার নিউজ কপি করা লাগলো শেষে ???
সাংবাদিক ভাইকে বলব আপনি কেন ইনাকে জিজ্ঞেস করলেন না! যে তোরা ঘুমন্ত মানুষের উপর হামলা করলি কেন?
জুবায়েরপন্থির জোর অনেক আগে শেষ হয়েছে। সেদিন কেন তারা মাঠে ছিল?
বাংলাদেশ থেকে তাবলীগ অন্য কোন দেশে নেয়া হোক
এটাই গাজায়াতুল হিন্দ😂
আপনি কি দেখাতে পারবেন যে সাদ সাব বলেছে হেদায়েত আল্লাহর হাতে নেই
আর আমি দেখাতে পারব সাদ সাব বলেছে হেদায়েত আল্লাহর হাতে
হজের পরে কি মিয়া?
৫০১❤❤❤❤
এই ৫০১ টা কি?
রুম নং 501 তারাও তাবলীগ বাচাও
ভাই আপনারা শুধু রিপোর্ট বানান, এইগুলো বাদ দেন, হেফাজত কে বাদ দিয়ে তাবলিগের দুই গ্রুপকে বাসান আর সমান ভাবে মেহনত করারা পরিবেশ তৈরি করার চেষ্টা করেন
I'm not getting something really important about all of these 😢 I'm a Muslim but sat or jubayer meaning? Why we are divided into all kinds of these groups? What is going through us?
সাদ সাহেবের বয়ান বুঝতে হলে ইমান লাগবে। উগ্র /শত্রু মনোভাব নিয়ে কাট বয়ান শুনলে হবে না।
সংবাদ সম্মেলনে ঐ ব্যক্তি মিথ্যা কথা বলছে।
দুইটি দল যেন দুইটি মাজহাব,এক হতে পারলে ভাল,যদি না হয় যার যার মতে কাজ করবে, জগরা করবে না।আল কতেলু ওয়াল মাকতুলু ফিননার।
এই জমায়েত টি কোন দলিল এবং আল্লাহ বা নবী রাসুল এর আদেশ বা অলি দের অনুমোদন নেই
সাংবাদিক ভাই শুনা কথা প্রচার করেন না ভন্ড আলেমদের মতো।
আল্লাহর ইবাদত বন্দেগী নিয়ে রাজনীতি কেনো
যাচাই করে কথা না বলা মিথ্যার শামিল হযরত জি মাওলানা সাদ সাহেবের এই কথাটাকে অপ ব্যাখ্যা করা হয়েছে যে হেদায়েত আল্লাহর হাতে নেই এইটার পুরা বয়ান টা শুনুন তারপরে সমালোচনা করুন
Raiit
সকল নাগরিকেরা নিজের ধর্ম পালন স্বাধীন?
501 k police dan
সাধারণ মানুষ কি তাহলে ধরে নিবে এত পন্থি কেন কোরআন এবং হাদিস বিবেধ সৃষ্টির কোন সুযোগ নাই।
ভাই এটা অনেক আগেই রসূল (সাঃ) বলে গেছেন উম্মতে মুহাম্মাদী ৭৩টা দলে বিভক্ত হয়ে যাবে।আর একটি দল ব্যতীত সব দল জাহান্নামে প্রবেশ করবে।
আর এটি সেই দল হবে যারা রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তার সাহাবীগণের সুন্নাহর উপর প্রতিষ্ঠিত থাকবেন
Hafazoti jamati 501 nipat zak Islam moukti pak