গান্ধারী ও দুঃশলা -অনুপম সৌরিশ সরকার রাজকন্যা দুঃশলা আমাকে প্রশ্ন করল, “জননী,আপনার যদি কন্যার সংখ্যা হতো একশ আর পুত্রের সংখ্যা এক, তবে কি আপনি অধিকতর খুশি হতেন ? ” আমি বললাম, “নিশ্চয় ।কিন্তু কুরুবংশের মতো অভিজাত বংশে নারীদের খুশির দাম কে আর দেয় ?” আমার কন্যার কণ্ঠে বিস্ময়, “দেয় না ?” আমি বললাম, “তাই যদি দিত তবে দেবী গঙ্গার কোন কন্যা নেই কেন ? সত্যবতী,কুন্তী,অম্বা অম্বিকা-সকলেই পুত্রবতী, চিত্রাঙ্গদ,বিচিত্রবীর্য,ধৃতরাষ্ট্র,পাণ্ডু,পঞ্চপাণ্ডব শুধু পুত্র পুত্র আর পুত্র, শুধু পুরুষ পুরুষ আর পুরুষ । কারণ কী জানিস ? কারণ পুরুষেরা মনে করে ‘কৃচ্ছন্তু দুহিতা কিল ।’ অর্থাৎ কন্যা নাকি কৃচ্ছস্বরূপ, কন্যা নাকি ক্লেশদায়ক কন্যা নাকি অনিষ্টরূপী তাই সে পরিত্যাজ্য । পুরুষতন্ত্রের এই একটি ধারনা-ই নারীর অবস্থানের উপর পুরুষশক্তির নিষ্ঠুরতম পদাঘাত, পুরুষতন্ত্রের এই একটি মনোভাব-ই নারীর অধিকারের উপর নিক্ষিপ্ত বিষাক্ততম প্রাণঘাতী বাণ, পুরুষতন্ত্রের এই একটি বিধান-ই নারীর সম্ভ্রম সম্মানের উপর সর্বাধিক ঘৃণাবর্ষী অগ্নিশলাকা । তাই জন্মাবার পর কন্যাসন্তানকে কণ্ঠরোধ করা হয়, কাদের দিয়ে জানিস ?ধাত্রীদের দিয়ে সকলের অজান্তে ।” বিমূঢ় দুঃশলার এবারের প্রশ্ন, “তাহলে আমি বাঁচলাম কী করে ?” আমি শোনালাম, “দুঃশলা,তুই তো কেবলমাত্র তুই নোস, তুই যে এক প্রতিবাদের নাম, তোর জন্ম এক প্রতিবাদের জন্ম, তোর মাতা গান্ধারী সেই প্রতিবাদের সূতিকাগৃহ, এবং এই গান্ধারী-ই সেই প্রতিবাদের রক্ষাকর্ত্রী । যখন এই বংশে কন্যাসন্তানের জন্মদানকে কোন নারী ভাবনাতে আনতেও ভয় পেত, তখন আমি সাহস সঞ্চয় করেছিলাম আমার বক্ষে আমার চেতনায় । সব বিপদের আশংকাকে উপেক্ষা করে, সদ্যোজাত কন্যার হত্যা-পরবর্তী শোকের সম্ভাবনাকে নস্যাৎ করে, প্রতিজ্ঞা করেছিলাম আমি একটি কন্যার জননী হতেই হবে আমায় । আর কে না জানে নারী যদি চায় তবে অনেক অসম্ভব সম্ভব হয়ে যায় । তাই আমার প্রসবকরা ভ্রূণপিণ্ড কেটে একশোটি মাংসখণ্ড ঘৃতকুম্ভে প্রতিস্থাপনকালে, আমার ধাত্রী ভাগ করল মাংসপিণ্ডটিকে একশো একটি ভাগে ,আমারই নির্দেশে। অতএব নারীতে নারীতে মিলন হল ভাবনায়, অতএব নাড়িতে নাড়িতে সংঘটিত হল যোগাযোগ । জন্ম হলো এক কন্যার । ” বিগলিত দুঃশলা নত হল আমার পায়ে, “মাতা,আপনার সাহসকে প্রণাম ।” আমি তাকে বক্ষের নিবিড়তায় স্থান দিয়ে বললাম, “প্রণাম জানা তোর ধাত্রীমাতাকেও, নিজের হেনস্থার ভয়,সর্বোপরি মৃত্যুভয়কে জয় করে যে আমার ইচ্ছেকে জিতিয়েছে । হয়তো আমার প্রতিবাদ ও ইচ্ছে তার মনেতেও সুরক্ষিত ছিল গভীর গোপনে । জানিস দুঃশলা, জীবনে কত কিছুই পারিনি । ভবিষ্যৎ বলবে,গান্ধারী তার পতিদেবকে রাজ্যলোভর হাত থেকে মুক্ত করতে পারেনি, ভবিষ্যৎ বলবে,গান্ধারী তার পুত্রদের ধর্মাশ্রয়ী করতে পারেনি পুত্রস্নেহকে পরিত্যাগ করে, ভবিষ্যৎ বলবে,গান্ধারী,কুন্তীকে ঈর্ষা করে চরম অন্যায় থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারেনি, কিন্তু ভবিষ্যৎ এও বলবে, গান্ধারী পেরেছিল,গান্ধারী-ই পেরেছিল , বহুকাল ধরে ভরতবংশে চলে আসা কন্যা অবমাননার ইতিহাসকে বদলে দিয়ে এক কন্যাকে দিনের আলো দেখাতে । কন্যা মোর---- আমি গান্ধারী,আমি সৌবলেয়ী, আমি ভরত-কুরু বংশের বধূ, আমি ধৃতরাষ্ট্রপত্নী,আমি শতপুত্রের মাতা । তবু আমি দুঃশলাজননী, এই পরিচয়টুকুই উৎসভূমি আমার গভীরতম সুখের, আমি দুঃশলাজননী, এইপরিচয়টিই ছিনিয়ে এনেছে আমার পরমআকাঙ্ক্ষিত জয়, আমি দুঃশলাজননী, এই পরিচয়ের আলোতেই প্রত্যহ জন্ম নেয় আমার আকাশ, নবনবআনন্দে প্রত্যহ জন্ম নেয় আমার কুসুমকুঞ্জ নবনবরূপে | আমি দুঃশলাজননী, এই পরিচয়ের আলোতেই প্রত্যহ জন্ম নেয় আমার জীবন মাতৃত্বের নব নবীন দীপ্তিতে পূর্ণতার অসীম অতল তৃপ্তিতে ।”
তোমার অসাধারণ আবেগ মথিত শিল্প সুন্দর , প্রণ ছোঁয়া আবৃত্তি মনকে এতোটাই আপ্লুত করেছে যে, আমি এখন আর মন্তব্য করতে পারছিনা বোন! পরে করব। তোমার বানীর মর্ম বুঝার জ্ঞান আছে বলেই এমন আবৃত্তি করতে পারলে। এটা আমার উপলব্ধি , বানী না বুঝেও গান অনেকে গেয়ে ফেলে মাতিয়েও দেয়। কিন্তু সৎ আবৃত্তিকারের পক্ষে সম্ভব নয় মোটে । --------- -----
এতো সুন্দর , হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া আবৃত্তি সহজে পাওয়া যায়না । সত্যি, অনিন্দিতা ভৌমিক আমার নিত্যদিনের আবৃত্তিকার হয়ে গেছে । তার মধ্যে আমি তো আমার আত্ম প্রতিধ্বনি শুনি । কবিতা আমার জীবনের প্রথম প্রেম, ছোট্ট বেলা থেকে, কথা বলা শেখার আগেই ছড়া কবিতা ভালবাসি । কবিতা শুনে সারারাত কাটিয়েছি এমন সময়ও জীবনে গেছে। দেশ বিদেশের অনেক আবৃত্তিকার বাচিক আমাকে আনন্দ ও বেদনার পরশ দিয়েছেন --- তবু আজ জীবনের অপরাহ্ন বেলায় অনিন্দিতা ভৌমিক আমার কাছে আবৃত্তিকার / বাচিক ছাড়িয়ে একই ভাবনার বোন হয়ে গেছে । গান শোনাও নিত্যকার নেশা , সেখানেও এমন এক শিল্পী আছে যার গান না শুনে থাকতে পারিনা , ঘুমাতে পারিনা --- ।
এত সুন্দর মন্তব্য এতদিনে চোখে পড়লো।অনেক ধন্যবাদ দিদি।bengali poetry আমায় অনেক অনেক কিছু দিয়েছে ,তার মধ্যে অবশ্যই আপনার ও আপনাদের মত শ্রোতা।এই চ্যানেলের কর্ণধারের কাছে আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই।অনেক প্রার্থনা করি আমার পরিবারের পরেই ,এই মানুষটির সর্বাঙ্গীন মঙ্গল হোক।
মনটা কাঁদছে আমার । কারণ অনিন্দিতা এখন পিতৃবিয়োগের শোক পালন করছে ! শোক কাটিয়ে ওঠে পিতার সুযোগ্যা কন্যা আবার কবিতায় ফিরে আসুক । ওর প্রয়াত পিতৃদেবের আত্মা চিরশান্তিতে থাকুন !
গান্ধারী ও দুঃশলা
-অনুপম সৌরিশ সরকার
রাজকন্যা দুঃশলা আমাকে প্রশ্ন করল,
“জননী,আপনার যদি কন্যার সংখ্যা হতো একশ
আর পুত্রের সংখ্যা এক,
তবে কি আপনি অধিকতর খুশি হতেন ? ”
আমি বললাম,
“নিশ্চয় ।কিন্তু কুরুবংশের মতো অভিজাত বংশে
নারীদের খুশির দাম কে আর দেয় ?”
আমার কন্যার কণ্ঠে বিস্ময়,
“দেয় না ?”
আমি বললাম,
“তাই যদি দিত তবে
দেবী গঙ্গার কোন কন্যা নেই কেন ?
সত্যবতী,কুন্তী,অম্বা অম্বিকা-সকলেই পুত্রবতী,
চিত্রাঙ্গদ,বিচিত্রবীর্য,ধৃতরাষ্ট্র,পাণ্ডু,পঞ্চপাণ্ডব
শুধু পুত্র পুত্র আর পুত্র,
শুধু পুরুষ পুরুষ আর পুরুষ ।
কারণ কী জানিস ?
কারণ পুরুষেরা মনে করে
‘কৃচ্ছন্তু দুহিতা কিল ।’
অর্থাৎ কন্যা নাকি কৃচ্ছস্বরূপ,
কন্যা নাকি ক্লেশদায়ক
কন্যা নাকি অনিষ্টরূপী
তাই সে পরিত্যাজ্য ।
পুরুষতন্ত্রের এই একটি ধারনা-ই
নারীর অবস্থানের উপর পুরুষশক্তির নিষ্ঠুরতম পদাঘাত,
পুরুষতন্ত্রের এই একটি মনোভাব-ই
নারীর অধিকারের উপর নিক্ষিপ্ত বিষাক্ততম প্রাণঘাতী বাণ,
পুরুষতন্ত্রের এই একটি বিধান-ই
নারীর সম্ভ্রম সম্মানের উপর সর্বাধিক ঘৃণাবর্ষী অগ্নিশলাকা ।
তাই জন্মাবার পর কন্যাসন্তানকে কণ্ঠরোধ করা হয়,
কাদের দিয়ে জানিস ?ধাত্রীদের দিয়ে সকলের অজান্তে ।”
বিমূঢ় দুঃশলার এবারের প্রশ্ন,
“তাহলে আমি বাঁচলাম কী করে ?”
আমি শোনালাম,
“দুঃশলা,তুই তো কেবলমাত্র তুই নোস,
তুই যে এক প্রতিবাদের নাম,
তোর জন্ম এক প্রতিবাদের জন্ম,
তোর মাতা গান্ধারী সেই প্রতিবাদের সূতিকাগৃহ,
এবং এই গান্ধারী-ই সেই প্রতিবাদের রক্ষাকর্ত্রী ।
যখন এই বংশে কন্যাসন্তানের জন্মদানকে
কোন নারী ভাবনাতে আনতেও ভয় পেত,
তখন আমি সাহস সঞ্চয় করেছিলাম
আমার বক্ষে আমার চেতনায় ।
সব বিপদের আশংকাকে উপেক্ষা করে,
সদ্যোজাত কন্যার হত্যা-পরবর্তী
শোকের সম্ভাবনাকে নস্যাৎ করে,
প্রতিজ্ঞা করেছিলাম আমি
একটি কন্যার জননী হতেই হবে আমায় ।
আর কে না জানে নারী যদি চায়
তবে অনেক অসম্ভব সম্ভব হয়ে যায় ।
তাই আমার প্রসবকরা ভ্রূণপিণ্ড কেটে
একশোটি মাংসখণ্ড ঘৃতকুম্ভে প্রতিস্থাপনকালে,
আমার ধাত্রী ভাগ করল মাংসপিণ্ডটিকে
একশো একটি ভাগে ,আমারই নির্দেশে।
অতএব নারীতে নারীতে মিলন হল ভাবনায়,
অতএব নাড়িতে নাড়িতে সংঘটিত হল যোগাযোগ ।
জন্ম হলো এক কন্যার । ”
বিগলিত দুঃশলা নত হল আমার পায়ে,
“মাতা,আপনার সাহসকে প্রণাম ।”
আমি তাকে বক্ষের নিবিড়তায় স্থান দিয়ে বললাম,
“প্রণাম জানা তোর ধাত্রীমাতাকেও,
নিজের হেনস্থার ভয়,সর্বোপরি মৃত্যুভয়কে জয় করে
যে আমার ইচ্ছেকে জিতিয়েছে ।
হয়তো আমার প্রতিবাদ ও ইচ্ছে
তার মনেতেও সুরক্ষিত ছিল গভীর গোপনে ।
জানিস দুঃশলা, জীবনে কত কিছুই পারিনি ।
ভবিষ্যৎ বলবে,গান্ধারী তার পতিদেবকে
রাজ্যলোভর হাত থেকে মুক্ত করতে পারেনি,
ভবিষ্যৎ বলবে,গান্ধারী তার পুত্রদের
ধর্মাশ্রয়ী করতে পারেনি পুত্রস্নেহকে পরিত্যাগ করে,
ভবিষ্যৎ বলবে,গান্ধারী,কুন্তীকে ঈর্ষা করে
চরম অন্যায় থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারেনি,
কিন্তু ভবিষ্যৎ এও বলবে,
গান্ধারী পেরেছিল,গান্ধারী-ই পেরেছিল ,
বহুকাল ধরে ভরতবংশে চলে আসা
কন্যা অবমাননার ইতিহাসকে বদলে দিয়ে
এক কন্যাকে দিনের আলো দেখাতে ।
কন্যা মোর----
আমি গান্ধারী,আমি সৌবলেয়ী,
আমি ভরত-কুরু বংশের বধূ,
আমি ধৃতরাষ্ট্রপত্নী,আমি শতপুত্রের মাতা ।
তবু আমি দুঃশলাজননী,
এই পরিচয়টুকুই উৎসভূমি আমার গভীরতম সুখের,
আমি দুঃশলাজননী,
এইপরিচয়টিই ছিনিয়ে এনেছে
আমার পরমআকাঙ্ক্ষিত জয়,
আমি দুঃশলাজননী,
এই পরিচয়ের আলোতেই
প্রত্যহ জন্ম নেয় আমার আকাশ, নবনবআনন্দে
প্রত্যহ জন্ম নেয় আমার কুসুমকুঞ্জ নবনবরূপে |
আমি দুঃশলাজননী,
এই পরিচয়ের আলোতেই
প্রত্যহ জন্ম নেয় আমার জীবন
মাতৃত্বের নব নবীন দীপ্তিতে
পূর্ণতার অসীম অতল তৃপ্তিতে ।”
Thanks a lot 😊🙏
এই ধরনের চ্যানেল গুলো কি মনিটাইজ হবে??
মুগ্ধ হলাম আপনার আবৃত্তি শুনে ।
শুভ কামনা রইলো ।
তোমার অসাধারণ আবেগ মথিত শিল্প সুন্দর , প্রণ ছোঁয়া আবৃত্তি মনকে এতোটাই আপ্লুত করেছে যে, আমি এখন আর মন্তব্য করতে পারছিনা বোন! পরে করব। তোমার বানীর মর্ম বুঝার জ্ঞান আছে বলেই এমন আবৃত্তি করতে পারলে। এটা আমার উপলব্ধি , বানী না বুঝেও গান অনেকে গেয়ে ফেলে মাতিয়েও দেয়। কিন্তু সৎ আবৃত্তিকারের পক্ষে সম্ভব নয় মোটে । --------- -----
সত্যি খুব ছুয়ে যায় আপনার কথা দিদি❤️
এতো সুন্দর , হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া আবৃত্তি সহজে পাওয়া যায়না । সত্যি, অনিন্দিতা ভৌমিক আমার নিত্যদিনের আবৃত্তিকার হয়ে গেছে । তার মধ্যে আমি তো আমার আত্ম প্রতিধ্বনি শুনি । কবিতা আমার জীবনের প্রথম প্রেম, ছোট্ট বেলা থেকে, কথা বলা শেখার আগেই ছড়া কবিতা ভালবাসি । কবিতা শুনে সারারাত কাটিয়েছি এমন সময়ও জীবনে গেছে। দেশ বিদেশের অনেক আবৃত্তিকার বাচিক আমাকে আনন্দ ও বেদনার পরশ দিয়েছেন --- তবু আজ জীবনের অপরাহ্ন বেলায় অনিন্দিতা ভৌমিক আমার কাছে আবৃত্তিকার / বাচিক ছাড়িয়ে একই ভাবনার বোন হয়ে গেছে । গান শোনাও নিত্যকার নেশা , সেখানেও এমন এক শিল্পী আছে যার গান না শুনে থাকতে পারিনা , ঘুমাতে পারিনা --- ।
এত সুন্দর মন্তব্য এতদিনে চোখে পড়লো।অনেক ধন্যবাদ দিদি।bengali poetry আমায় অনেক অনেক কিছু দিয়েছে ,তার মধ্যে অবশ্যই আপনার ও আপনাদের মত শ্রোতা।এই চ্যানেলের কর্ণধারের কাছে আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই।অনেক প্রার্থনা করি আমার পরিবারের পরেই ,এই মানুষটির সর্বাঙ্গীন মঙ্গল হোক।
গল্পটা সত্যি অসাধারণ ❤
অপূর্ব, অপূর্ব....
কি অসাধারণ উপস্থাপনা ....
অনেক ধন্যবাদ 🙏
অসাধারণ, অসম্ভব সুন্দর উপস্থাপনা, অনেক ভাল লাগল
ধন্যবাদ 🙏
অসাধারণ
ধন্যবাদ 🙏
🙏✍ খুব সুন্দর খুব ভালো লাগলো । প্রণতা শর্মিষ্ঠা নিয়োগী ।
ধন্যবাদ 🙏
মনটা কাঁদছে আমার । কারণ অনিন্দিতা এখন পিতৃবিয়োগের শোক পালন করছে ! শোক কাটিয়ে ওঠে পিতার সুযোগ্যা কন্যা আবার কবিতায় ফিরে আসুক । ওর প্রয়াত পিতৃদেবের আত্মা চিরশান্তিতে থাকুন !
অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....অসাধারণ ....
Ha plz Lyrics ta din
লিরিক কমেন্ট সেকশনে পিন করে দিয়েছি....
আবারো তোমার মন ছুঁয়ে যাওয়া অনন্য এ কবিতার আবৃত্তি শুনতে শুনতে ভাবছি তুমি কি করছ , কেমন আছো এখন ।
খুব ভালো লাগলো অনিন্দিতা
Thank you Didi ❤️
অসাধারন আবৃতি।
চমৎকার উপস্থাপনা।
সাবস্ক্রাইব করে বন্ধু হলাম দিদি।
আমার আবৃতি শোনার আমন্ত্রণ রইল।
অবশ্যই।অনেক ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা।
👍🏼👏🏼👌🏼❤️😢
Kobita r lyrics ta din pls ..khuja pachchina
লিরিক কমেন্ট সেকশনে পিন করে দিয়েছি....
@@IndrajitSajib খুব ভালো করেছেন । ধন্যবাদ জানাই আপনাকে ।
Madam ai kobita tar Lyrics din....
দেওয়া হয়েছে।